নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাবনাহীন ভাবনাগুলো

মাহের ইসলাম

মাহের ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যক্তিগত বিশ্বাস ও সংবাদ মাধ্যম

০২ রা মে, ২০১৮ রাত ১:১৭



এক বন্ধুর মারফত লিংক পাওয়ামাত্রই, স্বাভাবিকভাবেই অত্যন্ত আগ্রহ সহকারে, পড়তে শুরু করে করি।
কারণ পার্বত্য চট্রগ্রামের যে ঘটনাকে কেন্দ্র করে এক দৈনিকের সম্পাদকীয় প্রকাশ করা হয়েছে, ঐ সাম্প্রতিক অপহরণ ছাড়াও পূর্বের আরো কিছু অপহরণের ঘটনা নিয়ে আমি ইতোমধ্যেই এখানেই লিখেছিলাম। আগ্রহীগণ চাইলে পার্বত্য চট্রগ্রামের বিভিন্ন অপহরণের ঘটনা নিয়ে লেখা আমার এই লিংকটি ঘুরে আসতে পারেন, অপহরণের প্রতিবাদ: মানবিক, বাণিজ্যিক, না রাজনৈতিক?

ইংরেজী দৈনিক নিউ এজ-এ ‘Government must investigate CHT leader abduction case’ শিরোনামে গত ০১ মে ২০১৮ তারিখে প্রকাশিত এক সম্পাদকীয়তে মন্তব্য করা হয়েছে যে, ‘সরকারকে অবশ্যই পার্বত্য নেত্রীদের অপহরণ বিষয়টি তদন্ত করতে হবে।’ অপহৃতা দুই নারী নেত্রীর বয়ানে বলা হয়েছে, “তাদেরকে বিভিন্ন ক্যাম্প ও চেক পয়েন্ট অতিক্রম করে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, অথচ কোথাও তাদেরকে নিরাপত্তা তল্লাশীর মুখোমুখি হতে হয়নি। তাদের এই বর্ণনা জনমনে এই বিশ্বাস জোগাবে যে, অপহরণের ঘটনার সাথে নিরাপত্তা বাহিনীর যোগাযোগ থাকতে পারে।” সম্পাদকীয়তে আরো জানানো হয়েছে যে, ইন্টার-সার্ভিসেস পাবলিক রিলেসন্স কর্তৃক ‘অপহরণের সাথে আর্মির জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার’ করা হয়েছে।

পুরোটা পড়তে গিয়ে, বিশেষ করে ভাষার এমন এক সুর আমার কানে বাজলো, আমার কাছে কেন যেন মনে হয়েছে যে, অপহৃতা ঐ দুই নারী নেত্রীর কেউ একজন যদি এই সম্পাদকীয় লিখতে সহায়তা না করে থাকেন তাহলে অন্তত তাদের পক্ষ থেকে কেউ না কেউ সহায়তা করলেও করে থাকতে পারেন।

যাই হোক, আমি অবশ্য এতে দোষের কিছু দেখি না। আমার দৃস্টিতে, নির্যাতিত যে কোন ব্যক্তির জন্যে সহানুভূতি প্রকাশ করা বা নির্যাতনের শিকার কারো জন্যে সুবিচার চাইতে সহায়তা করা আমাদের সকলেরই মানবিক দায়িত্ব। সুতরাং এই সম্পাদকীয়তে নির্যাতিতার সমর্থনে সেই মানবিকতাই ফুটে উঠেছে, প্রকাশ পেয়েছে বিচারের দাবিতে দৃঢ় কণ্ঠের আওয়াজ; যা অবশ্যই প্রশংসনীয়।

তবে, আমার কিন্তুটা একটু ভিন্ন জায়গায়। যদি ব্যাপারটা এমন হয় যে, কেউ সকল নির্যাতন বা অন্যায়ের পরিবর্তে বেছে বেছে শুধুমাত্র বিশেষ ব্যক্তি বা দলকেন্দ্রিক ঘটনার ব্যাপারেই সহানুভূতি প্রকাশ বা বিচারের দাবিতে উচ্চকন্ঠ থাকেন, তাহলে কেমন হবে ? সকল ভিক্টিম বা অন্যায়ের দিকে তাকানোর পরিবর্তে যদি বা কিছু ভিক্টিমের বা কিছু সম্ভাব্য অন্যায়কারীর পরিচয়ের দিকেই পুরো মনোযোগ ব্যয় করা হয়, তাহলে আমরা কি মনে করতে পারি?

কেন জানি না, সম্পাদকীয়তে এমন একটা সুর ছিল যে, আমার মধ্যে এক ধরনের কৌতুহল জন্ম নিলো। সেই কৌতুহল থেকেই আমি দৈনিক নিউ এজ-এর ওয়েব পেজে গিয়ে ‘খাগড়াছড়ি’ লিখে অনুসন্ধান করলাম। উদ্দেশ্য ছিল, এখানে ‘খাগড়াছড়ি’ সংক্রান্ত সাম্প্রতিক কি কি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা দেখা। রেজাল্ট পেতে বেশিক্ষন অপেক্ষা করতে হল না। যদিও আমি অবাক হয়ে দেখলাম যে, ঐ দুই নেত্রীর অপহরণের প্রতিবাদে তিন পার্বত্য সংগঠনের ডাকা অবরোধের সংবাদই ‘খাগড়াছড়ি’ সংক্রান্ত সর্বশেষ সংবাদ যা কিনা গত ২২ মার্চ ২০১৮ তে প্রকাশিত হয়েছিল।


আমার কৌতুহল আরেকটু বাড়ল, কারণ আমি ইতোমধ্যেই সংবাদপত্রে দেখেছিলাম যে, খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলার মাইসছড়ি এলাকায় কাঠ কিনতে গিয়ে গত ১৬ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে নিখোঁজ হয়েছে তিন বাঙ্গালী। পরবর্তীতে, এ নিয়ে খাগড়াছড়িতে হরতালও হয়েছে, এমনকি অপহৃতদের স্বজনরা অভিযোগ করেছেন যে, “সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন অজুহাতে বিকাশের মাধ্যমে দুই লাখ ২৫ হাজার টাকা নিয়ে গেলেও অপহৃতদের মুক্তি দেয়নি।”

কিন্তু, দৈনিক নিউ এজ-এর ওয়েব পেজে গিয়ে অনুসন্ধান করেও এ সংক্রান্ত কোন নিউজ না পাওয়ায় আমার কৌতুহলের পারদের মাত্রা আরেকটু উচুতে উঠল। আমি এবার একই সংবাদপত্রে ১৬ এপ্রিলের পরে এই অপহরণ, অপহরণ পরবর্তী বিভিন্ন সাম্পদায়িক উত্তেজনা বা হরতালের সংবাদ নিয়ে কিছু আছে কিনা খুঁজে বের করার চেস্টা করলাম। কিন্তু, এবারও কিছু পেলাম না।

বরং অনুসন্ধান করতে গিয়ে যা পেলাম তা হল, পাহাড়ি দুই নারী নেত্রী অপহরনের প্রতিবাদে পাহাড়ি সংগঠনগুলোর ডাকা ২১ মার্চ ২০১৮ তারিখের অবরোধ নিয়ে চারটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু, প্রায় অনুরূপ হওয়া সত্ত্বেও তিন বাঙ্গালী অপহরণের প্রতিবাদে বাঙ্গালী সংগঠনের ডাকা ২৩ এপ্রিল ২০১৮ তারিখের হরতাল নিয়ে একই সংবাদপত্রে আমি কিছু খুঁজে পেলাম না।

আমি আমার স্বল্প বুদ্ধি দিয়ে এটাও বের করতে পারলাম না যে, একজন সংবাদদাতা কীভাবে তিনজন বাঙ্গালীর অপহরণ এবং এর পরবর্তীতে অপহরণের প্রতিবাদের ডাকা হরতালের পুরো ঘটনাগূলো মিস করলেন! আমি বুঝতে ব্যর্থ হয়েছি, যে সংবাদপত্র ২১ মার্চের এক অবরোধ নিয়ে চারটি সংবাদ প্রকাশ করতে পারে, সেই একই সংবাদপত্র ২৩ এপ্রিলের হরতাল নিয়ে কিভাবে একটা সংবাদও প্রকাশ করতে পারে না। এর মধ্যে যদি কোন রহস্য থেকে থাকে, তাহলে তা উদ্ধারের ভার সচেতন পাঠকের হাতে ছেড়ে দেয়া ছাড়া আমার আর কিছু করার নেই।


কৌতুহলী হয়ে, আমি এরপর আমাদের দেশের আরেকটি বহুল প্রচারিত জাতীয় ইংরেজি দৈনিকের অনলাইন আর্কাইভে অনুসন্ধান করলাম। সেখানেও ২৩ এপ্রিলের হরতাল বা ১৬ মার্চে বাঙ্গালী অপহরণ সংক্রান্ত কিছু খুঁজে পেলাম না। ততক্ষণে, আমার কৌতুহলের সাথে যোগ হয়েছে বিস্ময়। যতটা না কৌতুহলী তার চেয়ে অনেক বেশী বিস্মিত হয়ে, আমি বিভিন্ন সংবাদপত্রের অনলাইন সংস্করণগুলোতে অনুসন্ধান শুরু করলাম। চরম বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করলাম যে, অনেক সংবাদপত্রেই খাগড়াছড়ির তিন বাঙ্গালীর অপহরণ এবং এর অপহরণের প্রতিবাদে বাঙ্গালী সংগঠনের ডাকা হরতালের পুরো ঘটনাগূলোই প্রকাশিত হয়নি। অপরপক্ষে, তাদের বেশিরভাগই দুই পাহাড়ি নেত্রীর অপহরণ এবং অপহরণের প্রতিবাদে পাহাড়ি সংগঠনগুলোর ডাকা অবরোধের সংবাদ প্রকাশ করেছে।

আমি বিশ্বাস করি, এমন ঘটনা আরো আছে, প্রতিনিয়তই আমাদের সমাজে ঘটে চলেছে। আর যথারীতি, আমরা হয়ত তা দেখতে ব্যর্থও হচ্ছি। এত কিছুর পরেও আমি মনে করি সংবাদপত্র বা সাংবাদিকদের বিশ্বাস করে আমি ভুল করিনি। একজন বা দুজন সাংবাদিক কিংবা একটি বা দুটি সংবাদপত্র অথবা একটি বা দুটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমাদের সারা জীবনের বিশ্বাস ভংগ করা ঠিক হবে না। আমার এই বিশ্বাস নিতান্তই ব্যাক্তিগত । তাই আমি মনে করি, ভিন্নমত পোষণ কারী থাকতেই পারেন।

আমাদের শিক্ষা বলে, মানুষ তথ্যের দ্বারা যতটা প্রভাবিত হয়, তার চেয়ে প্রভাবিত হয় একই তথ্যের উপস্থাপনায়। আমাদের এই সমাজে আমরা মানুষ হিসেবে কিভাবে নিজেদের গড়ে তুলবো এবং আমাদের সমাজ ও বিশ্বের ব্যাপারে আমাদের উপলব্ধি কেমন হবে – তা অনেকাংশে নির্ভর করে তথ্য কিভাবে তৈরি করা হয়, কোন তথ্য জোর দেওয়া হয় এবং কীভাবে বিতরণ করা হয় তার ওপর। তাই সাংবাদিকতার যত ধরণ আছে, প্রিন্ট, রেডিও টেলিভিশন, এবং ইন্টারনেট – সবই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি এবং নৈতিকতাকে প্রভাবিত যেমন করে, তেমনি প্রকাশ করে অন্যের নৈতিকতার মানদণ্ডও।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০১৮ রাত ২:০১

রিফাত হোসেন বলেছেন: পাহাড়ে প্রথম প্রথম পাহাড়ীরা বৈষম্যের স্বীকার হত এখন বাঙালীরা! এরা ভুলে যাচ্ছে কেন সমতলেও এদের মানুষজন আছে। বাঙালীদের সমতলেও এদের প্রতি একই আচরণ করতে পারে, যা কাম্য নয়। মায়ানমার এর পরিস্থিতি না হয়ে যায়। :(
শান্তি চাই, শান্তিবাহিনী চাই না।

০২ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:০৭

মাহের ইসলাম বলেছেন:
আপনার মন্তব্যের সাথে সম্পূর্ণ একমত।
আমরা সবাইকে নিয়ে শান্তিতে থাকতে চাই।

কারো প্রতি অবিচার হোক – তা মোটেও কাম্য নয়।
শুধু বাংলাদেশ নয় বরং ‘জগতের সকল প্রানী সুখী হোক’ – এটাই কামনা করি।

২| ০২ রা মে, ২০১৮ রাত ৩:০৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এটা শুধু পাহাড়ীদের ক্ষেত্রে না। সংখ্যালঘু শিক্ষক বা সাধারণ মানুষের নির্যাতনের খবরের বেলাতেও এভাবে একপেশে আচরণ করা হয়। একই নির্যাতন সবার ক্ষেত্রে ঘটলেও সংখ্যালঘুদের নিয়ে সাংবাদিকদের মাতম বেশী ওঠে...

০২ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:১১

মাহের ইসলাম বলেছেন:

আপনি ঠিকই বলেছেন।
অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রেও যে একপেশে আচরণ করা যে হচ্ছে সে নিয়ে আমার দ্বিমত নেই।
কিন্তু, একপেশে আচরনের মাধ্যমে নৈতিক মানদণ্ড আর চারিত্রিক দুর্বলতা প্রকাশের পাশাপাশি ঐ সব সংবাদ মাধ্যমের গ্রহণযোগ্যতাও প্রশ্নবিদ্দ হচ্ছে।

৩| ০২ রা মে, ২০১৮ রাত ৩:৩১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: বিষয়টি দুঃখজনক। এদেশে সবাই সমান। দেশটা কারো জমিদারী নয়। এই ঘৃণা আর অবিশ্বাস থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। বাঙালিদের যেমন পাহাড়িদের প্রতি সম্মান জানাতে হবে ঠিক তেমনি পাহাড়িদেরও বাঙালিদের প্রতি রেসপেক্ট থাকতে হবে।

০২ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:২৮

মাহের ইসলাম বলেছেন:
আমার মনের কথাগুলো আপনার মুখে শুনে ভালো লাগলো।

আমিও মনে প্রানে বিশ্বাস করি যে, এদেশে সবাই সমান।
অবিচার হয়ে থাকলে তার প্রতি সুবিচার করতে হবে।
সমাজের এবং দেশের সকলের মঙ্গলের জন্যেই ঘৃণা আর অবিশ্বাস থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

পাহাড়ি এবং বাঙালি প্রত্যেকেরই উচিৎ পরস্পরের প্রতি সম্মান জনক আচরণ করতে হবে, শ্রদ্ধা রাখতে হবে।

আমাদের এই দেশ সবার – এখানে বিশেষ কাউকে আলাদা ভাবে বিশেষ কোন সুবিধা যেমন দেওয়ার সুযোগ নেই; তেমনি এমনটা আশা করাও কতটুকু বাস্তবসম্মত তা ভেবে দেখতে হবে সবাইকে।

৪| ০২ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মাহের ভাই, বিষয়টা সত্যিই দুঃখজনক।তবে চূড়ান্ত সন্দেহ, অবিশ্বাস , আঞ্চলিকতা বা কিছুটা বঞ্চনা থেকেই এধরনের জাতিবিদ্বেষ তৈরী হয় বলে আমার ধারনা।একটি বিরাট আর্থিক পরিমন্ডলে বিষয়টি লালিত বলে আমার বিশ্বাস। যাইহোক, দেশের মধ্য দেশ গড়া কোনো অবস্থায় কাম্য নয়।আর ভুক্তভোগীদের জন্য খুব খারাপ লাগছে।

অনেক ভাল লাগা আপনাকে।

০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩

মাহের ইসলাম বলেছেন:
সময় নিয়ে ব্লগ ঘুরে যাওয়া এবং আমাকে উৎসাহিত করার জন্যে আন্তরিক ধন্যবাদ।

আমাদের সকলের কামনা একটা বঞ্চনা আর জাতিবিদ্বেষ মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা।
জাত-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে, দেশের প্রতিটি নাগরিকের সমান অধিকার অবশ্যই নিশ্চিত করা উচিৎ।

তারপরেও বঞ্চনার অভিযোগে আঞ্চলিকতা লালন করা বা সন্দেহ আর অবিশ্বাস বৃদ্ধিতে সহায়তা করা কোনক্রমেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।

৫| ০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪

ching বলেছেন: খাগড়াছড়িতে পিসিপিসহ তিন সংগঠনের বিক্ষোভ-সমাবেশ

০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪

মাহের ইসলাম বলেছেন:
চিং ভাই (উচ্চারনে ভুল হলে ক্ষমা প্রার্থী),
আপনার লিঙ্কে গিয়ে দেখি ওপেন হচ্ছে না।
অন্য কোন লিংক দিবেন, কাইন্ডলি ?

সময় নিয়ে ব্লগ ঘুরে যাওয়া এবং কমেন্ট করার জন্যে আন্তরিক ধন্যবাদ।

৬| ০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখজনক।

০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৩:১৮

মাহের ইসলাম বলেছেন:
সহমত।
তবে, আমি নিশ্চিত এ ধরনের দুঃখজনক ঘটনার সাথে সমাজের মুষ্টিমেয় কিছু লোক জড়িত থাকে।
বেশীরভাগ লোকই ভালো ; মানুষের ও সমাজের কল্যানের জন্যেই সচেষ্ট থাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.