নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পড়তে ভালবাসি

প্রফেসর মরিয়ার্টি

পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ..

প্রফেসর মরিয়ার্টি › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাল নোট ধরার সহজ উপায় ;)

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১২

টাকা লেনদেন করেন, আর জাল নোট সম্পর্কে জানেন না কিংবা জাল নোট দেখেননি এমন লোক বোধ হয় বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া যাবেনা। যারা ব্যাংকে ক্যাশ ডিপার্টমেন্টে চাকরী করেন, তারাতো প্রায় সময়ই জাল নোটের খপ্পরে পড়ে পকেট থেকে গচ্চা দেন X( X(( । এটিএম বুথেও এখন জাল নোট পাওয়া যায়। আমার এক আত্মীয় কিছুদিন আগে একটি স্বনামধন্য ব্যাংকের (ব্যাংকের নামটি বলছিনা) এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলে একটি ৫০০ টাকার জাল নোট পান। পরবর্তীতে ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করেও কোনো লাভ হয় নাই। যাই হোক, বুথ থেকে টাকা তোলার সময় কোনো ধরণের সতর্কতা অবলম্বন করতে না পারলেও কারো কাছ থেকে টাকা নেওয়ার সময় আমরা কিভাবে বুঝতে পারব- নোটটি জাল না আসল?

আজ আপনাদের জাল নোট ধরার সহজ দুটি পদ্ধতি জানিয়ে দিচ্ছি-



উপরের নোটগুলির ছবিগুলোতে নীল মার্ক করা অংশটিতে রং পরিবর্তনশীল হলোগ্রাফিক সুতা দেখতে পাচ্ছেন। এটি দেখতে অনেকটা সেলাই করা সুতার মত, যা একবার কাগজের উপর দিয়ে এবং আরেকবার নিচে দিয়ে যাচ্ছে। বেশীরভাগ জাল নোটে এই সুতাটি স্টিকারের মত কাগজের উপরে লাগানো হয়, যা আপনি নখ দিয়ে ঘষা দিলেই উঠে আসবে। আর নোটগুলোকে নাড়াচাড়া করলে সবুজ মার্ক অংশটিতে রং পরিবর্তন হবে। জাল নোটের ক্ষেত্রে রংয়ের কোনো পরিবর্তন হবেনা। এই দুটি ব্যাপারে খেয়াল করলে আমরা খুব সহজেই বেশীরভাগ জাল নোটকে খালি চোখেই শনাক্ত করতে পারব :) :) । তবে কিছু জাল নোট আছে, যা জাল নোট ধরার যন্ত্র কিংবা ল্যাবরেটরীতে পরীক্ষা করা ছাড়া নিশ্চিত হওয়া সম্ভব হয়না /:)

প্রযুক্তি যত উন্নত হচ্ছে, জাল নোট ধরাও তত কঠিন হয়ে যাচ্ছে। তাই আমাদেরকে আরো বেশি সচেতন হতে হবে এবং জাল নোট সম্পর্কে আরো বেশি জানতে হবে।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো পোস্ট।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৯

প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :) :)

ঠেকায় পড়ে শিখতে হয়েছে। প্রত্যেক মাসে কত আর পকেট থেকে ব্যাংকরে দিব :( :(

২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫৩

খেলাঘর বলেছেন:


আপনি কিভাবে নোট বানান সেটা বললে, বাকীটুকু সহজ হবে!

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৪

প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: শার্লক হোমসই আমার সাথে পেরে উঠেনি, সেখানে আপনাকে জানাব কেন? B-))

৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:১৬

কাহাফ বলেছেন: কাজে অাসবে লেখনীটা!!!

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: একজনের উপকারে আসতে পারলেও আমার লেখাটা সার্থক

৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৫

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৯

প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: মন্তব্য করে উৎসাহ দেয়ার জন্যে আপনাকেও ধন্যবাদ :) :)

৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: এরকম একটা টর্চের মত জিনিস দেশের প্রায় সব জেনারেল স্টোরে পাওয়া যায়। দাম ১৫০-২০০ টাকা। তিন রকম টর্চ আছে এতে। একটা সাদা (নরমাল), একটা লাল (লেজার) আর একটা নীল (জাল নোট সনাক্তকারী আলো)।

এটা পকেটে রাখা যায়, আবার সব জায়গায় বহন করাও যায়।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৬

প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: হুম, কাজে লাগানোর মত যন্ত্র।
তবে সব সময় সাথে নিয়ে ঘুরা যাবেনা ;)

৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো পোস্ট। ধন্যবাদ ভ্রাতা।।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৯

প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ অপূর্ণ রায়হান ভাই

৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩

 বলেছেন: ভালো পোস্ট। ধন্যবাদ ভ্রাতা :D

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৫

প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: ধন্যবাদ 

৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৮

মামুন রশিদ বলেছেন: সচেতনতামূলক পোস্ট, শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ।



২নং কমেন্টের স্মার্ট রিপ্লাইয়ে লাইক দিছি ;)

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৮

প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: কমপ্লিমেন্টের জন্য ধন্যবাদ মামুন রশিদ ভাই।

উনি আসলে প্রফেসর মরিয়ার্টিকে এখনো চিনতে পারে নাই B-)

৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩০

আলম দীপ্র বলেছেন: প্রফেসর মরিয়ার্টি ,
ভালো পোস্ট !
তবে আমি ছোট মানুষ টাকা পয়সার সাথে এখন যোগাযোগ একটু কম ! B-)) B-)) B-)) :P

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৭

প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: হুম, আগে থেকেই এক্সপার্ট বানাইয়া দিচ্ছি :D

১০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১০

চটপট ক বলেছেন: মরিয়ারটি সাবে দেহি ভালা কাম করতাছে :P

পোস্ট ভালো লেগেছে :)

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৫

প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: মরিয়ার্টি সবার কাছে ভালো মানুষ হিসেবেই থাকে, তবে লোকচক্ষুর অন্তরালে আন্ডারওয়ার্ল্ড ম্যানেজ করে ;)

১১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৫

আজব পাগল বলেছেন: একটা কলম পওয়া যায়, যেটা দিয়ে নোটের উপর দাগ দিলে হালকা হলুদ রং এর দাগ পরে। যা আসল নোটের উপর দেখা যাবে না, কিন্তু নোট নকল হলে তাতে কালো রং এর দাগ পরে। এটা ১০০ টাকার নোটের উপর ছাপ দিয়ে জাল ৫০০ টাকা বানানো হলে তা ধরতে পারবে না। মানে আসল নোট এর মত রং বদল হবে না। (যেহেতু ১০০ টাকার নোটটা আসল)। দাম ১০০ টাকা।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩০

প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: হুম, এই কারণেই বাংলাদেশ ব্যাংক আস্তে আস্তে মার্কেট থেকে পূর্বের ৫০,১০০ ও ৫০০ টাকার বড় নোটগুলি তুলে নিচ্ছে।

এছাড়াও এক ধরণের জাল নোট আছে যার বৈশিষ্ট্যগুলি একেবারে অরিজিনাল নোটের মত। একে সুপার নোট বলা হয়। সাধারণত কূটনীতিক কারণে এক দেশ অন্য দেশের বিরুদ্ধে এ ধরণের নোট বাজারে ছেড়ে থাকে। তবে অনেকের মতে, এটি একটি গুজবমাত্র।

ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.