নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সংযুক্ত সম্পাদক, ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সমিতি

মণীশ রায় চৌধুরী

সংযুক্ত সম্পাদক, ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সমিতি

মণীশ রায় চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সেন্ট টেরেসা আর গেঁয়ো গুগীমার কাহিনি

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৩

গাবলু: ও ঠাম্মা, শুনেছ মাদার সন্ত হয়েছে?

ঠাকুমা: কি হয়েছে বললি রে মুখপোড়া?

গাবলু: আরে বুড়ি তুমি কি টিভিও দেখনা নাকি ! মাদার সন্ত হয়েছে।

ঠাকুমা: তা এই সন্ট না ঘন্ট জিনিসটা কি রে?

গাবলু: আরে বাবা, এর মানে হচ্ছে মাদারের লকেটে দু-দুজনের রোগ সেরে গেছে। তাই মাদার এখন থেকে সন্ত।
দেখছনা, কত নেতা মন্ত্রী তাই দেখতে বিদেশে ছুটেছে।
এটা বাঙালির কাছে কত বড় গর্বের ব্যাপার ভেবে দেখেছ বুড়ি !

ঠাকুমা: আ মলো যা। ছোকরার কথা শোন !
আমাদের সোনামুখী গ্রামের গুগীমার মা মনসার ভর হত।
তখন তার জলপড়া আর তাবিজে অমন কত লোকের রোগ ভাল হয়ে গেছে। এই তো গত বচ্ছর, আমার পেটে কি ব্যাথাই না হল।
কোন ডাক্তার, কোবরেজ কেউ কিচ্ছুটি করতে পারলেনা।
তখন এক শুক্কুর বার গেলাম মা'র কাছে।
মা আমাকে জলপড়ে দিলেন আর হাতে এই হত্তুকির টুকরোটা বেঁধে দিলেন। বললে বিশ্বেস যাবিনা গাবলু, এক রাত্তিরে ব্যাথা বেদনা সব উধাও।
আর তুই কিনা বাড়ি বয়ে মাত্তর দুজনের রোগ সারানো সন্তের গপ্পো শোনাতে এয়েছিস।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৪

দুখু বাঙাল বলেছেন: বিচারকদের মতে তেরেসা অলৌকিক শক্তির অধিকারিনী চিলেন, এটাই কি সেটা???

২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২১

মোঃ আক্তারুজ্জামান ভূঞা বলেছেন: আমার চেনা এক ভন্ড পীর আছে যিনি প্রতিনিয়ত দু'চার দশজন রোগীকে তাবিজ কবজ ঝারফুক দিয়ে রোগবালাই সারিয়ে তোলেন। মাদার তেরেসাকে যদি সন্তু ঘোষণা করা হয় তাহলে সেই বাটপার পীরকে মহাসন্তু ঘোষণা করা উচিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.