নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপনার জীবনের যে সত্য কথাগুলো কেউ জানে না কিংবা কেউ মানে না সেগুলোই আপনার সম্পদ

মানবানল

Do not Dismiss Your Dreams, to be without dreams is to be without hope To be without hope is to be, without Purpose...

মানবানল › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'দোহাই তোদের, এতোটুকু চুপ কর ভালোবাসিবারে, দে মোরে অবসর।\'

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৪৬

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস ‘শেষের কবিতা’ এর নায়ক অমিত রায়ের মতোই প্রগাঢ় ভালোবাসায় রোববার প্লাবিত হবে কোটি কোটি হৃদয়। দিনটি যে ভ্যালেনটাইনস ডে বা বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। সকল ব্যস্ততা উপেক্ষা করে এদিন পৃথিবীর মানুষ প্রিয়জনকে নিয়ে আবেগঘন সময় কাটাবেন।
ইতিহাসবিদদের মতে, প্রাচীন রোমান একটি প্রথা থেকে এ উৎসবের সূত্রপাত। ভ্যালেনটাইন নামে এক খ্রিস্টান পাদ্রী ও চিকিৎসকের নামানুসারে দিনটির নাম 'ভ্যালেনটাইনস ডে' করা হয়।
২৭০ খ্রিস্টাব্দে যুদ্ধাহত কিছু খ্রিস্টান সেনাদের চিকিৎসার অপরাধে সেন্ট ভ্যালেনটাইনকে মৃত্যুদণ্ড দেন খ্রিস্টান বিদ্বেষী রোমান সম্রাট গথিকাস। মৃত্যুর আগে কারাগারে বন্দি ভ্যালেনটাইন কারারক্ষীর মেয়ের প্রেমে পড়ে যান।
১৪ ফেব্রুয়ারি ফাঁসির আগে ভ্যালেনটাইন তার প্রেমিকাকে একটি চিরকুট লিখে যান। চিরকুটে তিনি নাম সই করেছিলেন- 'ফ্রম ইওর ভ্যালেনটাইন'। সেন্ট ভ্যালেনটাইনের মৃত্যুর পরের বছর থেকে ভ্যালেনটাইনস ডে পালন করা শুরু হয়। কালক্রমে এটি সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।
বিরামহীন ক্লান্তিময় ছুটে চলা জীবনে এক ফোঁটা বৃষ্টি, এক টুকরো রোদ, সাদা ছেঁড়া-ছেঁড়া মেঘ হয়ে আসে ভালোবাসা। আর এ প্রেম বা ভালোবাসা অনুভব করতে হয় হৃদয় দিয়ে। ভালবাসা দিবস সেই হৃদয় নামক বাদ্যযন্ত্রে এক অনুপম সুর তোলে। এদিন প্রেমিক-প্রেমিকারা প্রিয়জনকে ফুল কিংবা অন্য কোনো উপহার দিয়ে নিজের ভালবাসা প্রকাশ করে থাকেন...

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ভাল লাগল আপনার লেখা! শুভকামনা -----

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫০

মানবানল বলেছেন: প্রীত হলাম, ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.