নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Do not Dismiss Your Dreams, to be without dreams is to be without hope To be without hope is to be, without Purpose...
রাজনীতিকরা সংসারের প্রতি অর্থাৎ নিজ নিজ পরিবারের সদস্যদের প্রতি ঠিক কতোটা মনোযোগী?বাবা-মা হিসেবে সন্তানদের, স্বামী বা স্ত্রী হিসেবে সঙ্গীকে কতোটুকু কোয়ালিটি সময় দেন বা দিতে পারেন? বাংলাদেশে এসব নিয়ে কখনও কথাবার্তা বলতে শোনা যায় না।সম্প্রতি টরন্টো স্টারে ঠিক এই ধরনের একটি রিপোর্ট পড়তে পড়তে প্রশ্নটা মনে জাগলো।
লিবারেল সরকারের প্রথম ১০০ দিনে জাস্টিন ট্রুডোর ক্যাবিনেটের কয়েকজন মন্ত্রীর সঙ্গে টরন্টো স্টার কথা বলেছে, তাদের পারিবারিক জীবন নিয়ে।দায়িত্ব পরিবারের মধ্যে কিভাবে তারা সমন্বয় করেন।
একজন কেবিনেট মন্ত্রী বিকেল সাড়ে ৫টার মধ্যে ঘরে ফিরে যাবেন-সন্তানদের হোমওয়ার্ক করাবেন, রাতে স্বামী সন্তানদের নিয়ে এক সাথে বসে ডিনার করবেন-প্রতিদিনকার রুটিন হিসেবে এটা কঠিন। কিন্তু কোনো মন্ত্রী যখন এই রুটিনটাকেই আঁকড়ে ধরতে চান-তখন বিস্মিত হতে হয় বৈকি।
মানুষ হিসেবে যিনি পরিবারের প্রতি দায়িত্বশীল ও মনোযোগী হতে পারেন না, তিনি তো দেশের নাগরিকদের প্রতিও মনোযোগী বা দায়িত্বশীল হবেন না। হওয়া সম্ভবও নয়। বাংলাদেশের রাজনীতিকরা রাজনীতি করতে গিয়ে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন সময় কাটান বলেই সম্ভবত অধিকাংশ রাজনীতিকের মধ্যে ঠিক দেশপ্রেম, মানবপ্রেমও গড়ে ওঠে না।
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪১
মানবানল বলেছেন: আমাদের রাজনীতিকদের মধ্যে প্রকৃত দেশপ্রেম খুঁজে পাওয়া যায় না। তবে দেশপ্রেম শুধু মুখেই সীমাবদ্ধ!
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
"বাংলাদেশের রাজনীতিকরা রাজনীতি করতে গিয়ে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন সময় কাটান বলেই সম্ভবত অধিকাংশ রাজনীতিকের মধ্যে ঠিক দেশপ্রেম, মানবপ্রেমও গড়ে ওঠে না। "
-দলের সাথে জড়িত সবাই রাজনীতিবিদ নয়; ওরা দলের সদস্য মাত্র। দলে শিক্ষক আছে, ছাত্র আছে, ব্যবসায়ী আছে, রাজনীতিবিদ (?) আছে, চোর আছে, ফাঁকীবাজ আছে।
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪২
মানবানল বলেছেন: এসব দলের সদস্যদের মধ্যেই কিন্তু সঠিক দেশপ্রেম খুঁজে পাবেন না। তাঁরা পারেন শুধু গলা উঁচিয়ে কথা বলতে
৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মানুষ হিসেবে যিনি পরিবারের প্রতি দায়িত্বশীল ও মনোযোগী হতে পারেন না, তিনি তো দেশের নাগরিকদের প্রতিও মনোযোগী বা দায়িত্বশীল হবেন না। হওয়া সম্ভবও নয়। বাংলাদেশের রাজনীতিকরা রাজনীতি করতে গিয়ে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন সময় কাটান বলেই সম্ভবত অধিকাংশ রাজনীতিকের মধ্যে ঠিক দেশপ্রেম, মানবপ্রেমও গড়ে ওঠে না
সহমত। যে নিজের পরিবারের প্রতি অবশ্য কর্তব্য পালন করতে পারে না বা অবহেলা করে সে তো প্রাথমিক দ্বায়িত্বেই ব্যর্থ বৃহত্তর পর্যায়ে কিভাবে নিজের দ্বায়িত্ব পালন করতে পারবে?
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৪
মানবানল বলেছেন: সহমত প্রকাশের জন্যে ধন্যবাদ। কখনওই পারা সম্ভব নয়-প্রাথমিকেই সে ব্যর্থ, সামগ্রিক ও সমষ্টিগত কাজের ক্ষেত্রেই সে ব্যর্থ
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮
মহা সমন্বয় বলেছেন: তা তো অবশ্যই তা না হলে কি আর দেশের এ অবস্থা থাকে!!!