নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপনার জীবনের যে সত্য কথাগুলো কেউ জানে না কিংবা কেউ মানে না সেগুলোই আপনার সম্পদ

মানবানল

Do not Dismiss Your Dreams, to be without dreams is to be without hope To be without hope is to be, without Purpose...

মানবানল › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানবাধিকারের কসম খেয়ে এই একটা প্রশ্নের উত্তর দিন প্লিজ...

১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

গুলশান আক্রমণের পরে জঙ্গিরা নিজেদের মোবাইল ব্যবহার করে ছবি ও ভিডিও পাঠায়নি! পাঠিয়েছিলো সন্দেহভাজন জিম্মি হাসনাত রেজা করিমের মোবাইল থেকে। এটি ব্যবহার করেছিলো ভিডিও আদান-প্রদানে পৃথিবীর অন্যতম নিরাপদ অ্যাপ বলে পরিচিত থ্রীমা (Threema) অ্যাপটি। [সংবাদসূত্র : Click This Link ]
উল্লেখ্য, এই অ্যাপটি ফ্রী না, ডলার দিয়ে কিনতে হয়। এটিতে একে অপরের সাথে যুক্ত হতে হয় ইউজার আইডি দিয়ে, যা ইন্সটলেশনের সময় প্রদান করা কম্পিউটার জেনারেটেড একটি শব্দ। যার সাথে যোগাযোগ করবেন, তার আইডি জানা না থাকলে তাকে খুঁজে পাওয়াই অসম্ভব। আর আইডি ভেরিফাই করতে হলে স্বশরীরে দেখা করে কিউআর (QR) কোড আদান-প্রদান করতে হয়।
[নিজেরা ট্রায়াল দিয়ে দেখতে পারেন, ডাউনলোড লিংক : Click This Link ]
আরও উল্লেখ্য যে, এই অ্যাপের গ্রাহক সংখ্যা বিশ্বে ২ মিলিয়নেরও কম আর বেশীরভাগ গ্রাহক জার্মানি ও তার প্রতিবেশী দেশগুলোর বাসিন্দা। এ অবস্থায় অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল দয়া করে জানাবে কি, জঙ্গিরা আগে থেকেই কি করে জানতো যে রেস্টুরেন্টে থ্রীমা অ্যাপের কোনো গ্রাহক উপিস্থিত ছিলো? মানবাধিকারের কসম খেয়ে এই একটা প্রশ্নের উত্তর দিন প্লিজ...

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:২৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমেরিকা ইউরোপ হলে এসব রহস্য বের করে ফেলত। আমাদের পুলিশের দরকার ছিল সাথে সাথে এফ বি আই কে ডাকা। এখন এক এক করে নতুন নতুন তথ্য বের হবে যার রহস্য জানিনা কখনো সমাধান হবে কিনা...

২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৩৫

ভায়োলেন্স বলেছেন: ভাই জিনিসটা বুঝলাম না।আর একটু ডিটেইলস বলবেন।
জঙ্গিরা আগে থেকেই কি করে জানতো যে রেস্টুরেন্টে থ্রীমা অ্যাপের কোনো গ্রাহক উপিস্থিত ছিলো? এইটুকুই বুঝলাম না। জঙ্গিদের নিজেদের সাথে যোগা্যোগ থাকলে বাইরের লোকের কি দরকার?

৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭

নতুন বলেছেন: আর আইডি ভেরিফাই করতে হলে স্বশরীরে দেখা করে কিউআর (QR) কোড আদান-প্রদান করতে হয়।

এটা কী ফিংঙ্গারপ্রিন্ট নম্বার দিয়েও করা যায়। আর যদি টাকলুর একাউন্টে কাডে`র সাথে যোগ থাকে তবে তার টাকা দিয়েই এটা কেনা সম্ভব।

তাই এটা রাতেও টাকলুর ফোন থেকে নামিয়ে নেওয়া সম্ভব।

কিন্তু টাকলু অস্র ধরলো বিড়ি খাইলো... ফোন ব্যবহার করলো!!!

বেটা অবশ্যই জড়িতো আছে...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.