নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন কেবলই ফুরিয়ে যায়।

মোঃ মাইদুল সরকার

একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............

মোঃ মাইদুল সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

জ্বীনে ধরা মেয়ে

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪২

রোকশানা মেয়েটি দেখতে ভালই। গায়ের রং যত ফর্সা, চেহারা ততটা সু্ন্দর নয়।সে হিসাবে তাকে সুন্দরী বলাটা বোধ হয় একটু বেশিই বলা হবে। তার বয়স ১৫/১৬ এর মত।

একদিন স্কুল থেকে ফেরে দুপুরে আচার খেতে খেতে গোসল করতে গেল পুকুরে। পুকুরঘাট নির্জণ। জোহরের আযানের ওয়াক্ত হয়ে এসেছে।

হঠাৎ গরম বাতাশ এসে গায়ে লাগলো রোকশানার। কি যে হয়ে গেল তার সে নিজেই বুঝতে পারছেনা।অনেকক্ষণ ধরে বড় আম গাছের দিকে এক দৃষ্টে চেয়ে আছে। কখনো হাসছে, কখনো কি সব আবোল তাবোল বলছে। পাশের ঘরের ছমিরন ভাবী কলসিতে পানি নিতে এসে পুকুরপাড়ে রোকসানাকে দেখে বলছে- কি লো ছেমড়ি, কার লগে কথা কস। কেউরেতো দেহিনা ।

ছমিরনের কথা শেষ হতে পারেনি অমনি রোকশানা তার দিকে ভংঙ্কর দৃষ্টিতে তাকালো। মনে হচ্ছে চোখ থেকে আগুন বের হচ্ছে। সে আগুনে ছমিরন পুড়ে ছাই হয়ে যাবে। ভয়ে ছমিরন 'ও মাগো' বলে চিৎকার করে দৌড়ে বাড়ি চলে গলে। বাড়ির লোকজন কি হয়েছে? কি হয়েছে? বলে বাড়ি মাথায় তুলল।

ছমিরনের কথা মত পুকুরপাড়ে গিয়ে সত্যি রোকশানাকে অস্বাভাবিক অবস্থায় পাওয়া গেল। পুরো গ্রামে বাতাসের গতিতে ছাড়িয়ে পড়ল-
রোকশানাকে জ্বীনে ধরেছে।দলে দেলে লোক আসতে লাগলো তাকে দেখার জন্য। লোকজন সামলাতে বাড়ির মানুষ হিমসিম খাচ্ছে। সন্ধ্যার পর মাদ্রাসার বড় হুজুরকে আনা হল জ্বীন তাড়াবার জন্য।

কিভাবে জ্বীন বিতারন করে তা দেখার জন্য রোকশানাদের বাড়ি লোকে লোকারন্য।হুজুর রোকশানার কনিষ্ঠ আঙ্গুল জোড়ে চেপে ধরে দোয়া-দুরুস পড়লেন। ওর নাকে গরম সরিষার তেল সোঙ্গালেন, মরিচ পুড়িয়ে ওর সামনে ধরলেন। আরও কত কিছু করার পর হুজুর ও জ্বীন এর মধ্যে কথোপকথন শুরু হল:

কেন ধরেছিস মেয়েটাকে

খোলা চুলে দুপুরে আমার দিকে চেয়ে আচার খাইছিল, হের লাইগা ধরছি।

নাম কি

গৌরাঙ্গ

তুই হিন্দু , মুসলিম মাইয়ারে ধরলি ক্যান?

ওরে আমার ভাল লাগছে।

তুই চইলা যা

না যামুনা।

যা কইতাছি

না, যামুনা।

কি হইলে যাবি ? মিষ্টি, খাসী, জুতা, হাড্ডি.................

মাটিতে লাঠি দিয়ে বাড়ি দেওয়ার সাথে সাথে ওমাগো , ওমাগো বলে জ্বীন চিৎকার করে উঠল।

বল হাড্ডি নিয়া যাবি কিনা?

যামু, যামু।

এক্ষন যা। এই এলাকা ছাড়া হবি। আর আবিনা। আইলে তোরে বোতলে ভইরা মাটিতে গাইড়া রাখুম।

যাইতাছি, যাইতাছি।

রোকশানা শুকনা গরুর হাড়ের দিকে লোভাতুর দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। মনে হচ্ছে এই হাড় অমূল্য রতন। চোখ বড় বড় করে মোখে হাড়

নিয়ে এক দৌড় দিল রোকশানা। ভয়ে লোকজন সরে গেল। বাড়ির ঘাটায় বড়ই গাছের নীচে গিয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেল সে। তাকে গোসল

করিয়ে নতুন জামা পড়িয়ে ঘরে আনা হল। তার শরীর দুর্বল তাই সে তেমন খেতে পাড়লনা। এর পর আস্তে আস্তে সে স্বাভাবিক হয়ে উঠে।

(সত্য ঘটনা অবলম্বনে)

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৪

জাহিদ অনিক বলেছেন:

ঘটনা যদি সত্যিই হয় তাহলে বলতে হবে এদেশের মানুষ এখনো যে মূর্খ ছিল সেই মূর্খই রয়ে গেছে।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ২০০০ সালের আগের ঘটনা্। জ্বীন যেহেতু আছে।

জ্বীনে ধরা ছেলে মেয়েও আছে সমাজে এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।

ধন্যবাদ।

২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আগে শুনতাম জ্বীনে ধরা মানুষের কথা।এখন আর শুনি না।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এখন তা অনেক কমে গেছে।

এখনও তা শুনতে পাবেন রেডিওতে (বৃহঃ রাত এগারটায়-এবিসি রেডিওতে-ডর, শুক্রবার ফূর্তিতে-ভূত এফ.এম রাত ১২.০০টায়)

৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

ওমেরা বলেছেন: জ্বীন আছে সত্য, অনেক গল্পও শুনেছি কিন্ত চোখে দেখি নাই তো !! এ ঘটনার কি আপনি সাক্ষী ?

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: হ্যা আপু, আমি নিজেও গিয়েছিলাম ঘটনা দেখতে।

তাই আমিও স্বাক্ষী।

ধন্যবাদ।

৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

নতুন বলেছেন: গৌরাঙ্গ

তুই হিন্দু , মুসলিম মাইয়ারে ধরলি ক্যান?


হিন্দু জিন হয়? আর হিন্দু জীন হুজুরের কোরানের বানী শুনে পালিয়ে যায়?

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: হ্যা ভাই। জ্বীন জাতির মধ্যেও মুসলিম/অমুসলিম আছে।

১ম বার পালিয়ে গিয়েছিল। আবার এসেছে সমস্যা করেছে। রোকশানা বিয়ের পর সম্ভবত আর সমস্যায় পড়েনি।

ধন্যবাদ।

৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



গ্রামের মানুষের জীবন এমন যে, অনেক মেয়ে নিজের কষ্টের কথা বলতে পারে না, এক সময় ভয়ংকর মানসিক চাপে ভোগে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সত্যি তাই। কিন্তু নিজের চোখে যেহেতু দেখা এটাকে মানসিক সমস্যা বলা যায় না।

ভাল থাকবেন।

৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ঘটনাটা সত্যি তা মানতে ইচছা করছে না,
গল্পে এমন শোনা যায়, তাই বলে বাস্তব !!
মেনে নেয়া যায়না........

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: নিজের চোখে না দেখলে আমিও বিশ্বাস করতামনা। কিছু কিছু ব্যাপার এমন থাকে নুরু ভাই, নিজে প্রত্যক্ষ না করলে বিশ্বাস করা মুসকিল। বাস্তব কখনো কখনো কল্পনাকেও হার মানায়।

৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: এমন কাহিনী অনেক শুনেছি । সামনাসামনি কখনও দেখা হয় নি । খুব দেখার ইচ্ছে আছে । লেখা টা ভালো লেগেছে ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কিছু কছিু ব্যাপার, ঘটনা সামনা সামনি না দেখাই ভাল। আমিও যদি নিজে না দেখতাম তবে গল্প বলেই তা চালিয়ে দিতাম।

সেই রোকশানা এখন ঢাকায় থাকে ২টি সন্তনের জননী।

(বৃহঃ রাত এগারটায়-এবিসি রেডিওতে-ডর, শুক্রবার ফূর্তিতে-ভূত এফ.এম রাত ১২.০০টায় শুনলে এমন ভয় পাবেন বাস্তবে দেখার ইচ্ছে আর থাকবেনা।

ধন্যবাদ।

৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০২

জাহিদ অনিক বলেছেন:
জ্বিন বলতে কিছু আছে সেটা আবার মানুষকে ধরতে পারে এসব আমি মানি না।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আপনি না মানলেও জ্বীন যে আছে-তা কুরআন, হাদীস দ্বারা প্রমানিত।

এবং দুষ্টু জ্বীন মানুষের ক্ষতি সাধন করে থাকে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।

ধন্যবাদ।

৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হ্যা এরকম সত্য ঘটনা আমি অনেক দেখেছি আমার এক চাচা জ্বীন তাড়নী কবিরাজী করতো বলে।

কিছু অবাক করার মতো কাজ দেখেছি। যেমন গাছের চিকন ডালে জ্বিন ধরা মানুষকে বসিয়ে রাখা, মেয়েকে ঘরের ধন্যাতে বসিয়ে রাখা।

আমার খুব সখ ছিল জ্বিনে ধরা, কিন্তু হয়নি কখনো!!

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আপনার মন্তব্য ভাল লাগলো নয়ন ভাই।

সত্যি জ্বীন নিয়ে কত কাহিনি আছে তা আর কি বলব।

ঘরের ধন্যা কি? এটা বুঝতে পারিনি মনে হয় আঞ্চলিক শব্দ।

জ্বিনে ধরলে জীবন অতিষ্ট হয়ে যাবে। তখন শখ আর শখ থাকবেনা ভাইজান।

১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: আমিও একটা জ্বীনের গল্প জানি। এখানে সবার সাথে শেয়ার করছি।
আমার বাবার কাছে শোনা। তিনি কৈশোর বয়সে থাকাকালীন সময়ের। বাবাদের গ্রামে একলোক নতুন বউ বিয়ে হয়ে আসলো। কিন্তু আনার কিছুদিন পরেই বউয়ের ওপরে জ্বীনের আছর হলো। জ্বীন ভর করলে বউ পুরুষালী সুরে কথা কয়, যে কাছে আসে খামচে দেয়, মারে, আপন মনে গোঙ্গায়। শ্বশুড়বাড়ীর লোকেরা গিয়ে ধরল এলাকার মসজিদের ইমাম সাহেবকে। ইমাম সাহেব তরুণ বয়সের, কিছুদিন আগেই অন্যগ্রাম থেকে এসেছেন। তিনি বাসায় এসে বউয়ের ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দিলেন। কিছুক্ষণ সবাই কান পেতে রইলো। কিন্তু ফিসফিসানি ছাড়া কিছু শোনা গেল না। একটু পরে ইমাম সাহেব বের হয়ে আসলেন। ভেতরে বউ নিস্তেজ হয়ে আছে। কিন্তু বউ যখন উঠলো, পুরোপুরি সুস্থ। ইমাম সাহেবের সুনাম ছড়িয়ে পড়লো। কিন্তু কিছুদিন পরে আবার একই কাহিনী। আবার জ্বীন ধরলো বউকে। আবার ইমাম সাহেবকে তলব। আবার একই রুটিন। ইমাম সাহেবের অলৌকিক ক্ষমতায় কারও সন্দেহ রইলো না।
বিশ্বাস করেনি শুধু আমার বাবার পরিবার। কি এমন থাকতে পারে যে ইমাম সাহেব আসলেই বউ সুস্থ হয়ে যাচ্ছে আর অন্য কেউ কিছুই করতে পারে না? কোথাও তো একটা কিন্তু আছেই। অবশ্য আমার বাবা-দাদারা গ্রামে আগে থেকেই নাস্তিক খেতাবধারী। সুতরাং তাদের কথা কেউ গা করেনি।
তো এরকম দুমাস ধরে চললো জ্বীন-ইমামের লড়াই। একদিন সকালে উঠে দেখা গেল, বউ ফুড়ুৎ। মসজিদে নামায পড়তে যাওয়া মুসল্লিরা দেখলো, ইমাম সাহেবও ফুড়ুৎ। তবে কি জ্বীন রেগে গিয়ে দুজনকেই তুলে নিয়ে গেল?
না, মেয়ের বাপের বাড়ীতে খোঁজ নিয়ে জানা গেল, বিয়ের আগেই মেয়ের এক মাদ্রাসাছাত্রের সাথে প্রেম ছিলো। সেই ছাত্র পাশ করে নাকি মেয়েরই শ্বশুরবাড়ীর কাছাকাছি গ্রামে গিয়ে চাকরি নিয়েছিল।
পাঠক আশা করি ইতোমধ্যেই বুঝতে পারছেন, ঠিক কোন চিকিৎসা বন্ধঘরের ভেতরে দুমাস ধরে চলছিল।
কোরআনে বর্ণিত জ্বীন বলতে কোনও অতিপ্রাকৃত প্রাণী বোঝায় এটা যারা বিশ্বাস করেন তাদের জন্য আমার মায়া হয়। নিজেরা একটা অন্ধবিশ্বাসকে ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকিয়ে রেখেছেন, অন্যান্য ধর্মানুসারীদের কাছে নিজেল ধর্মকে হাস্যকর ভুল করে তুলেছেন। অথচ, এসবের অন্য অর্থ, আরও বেশী বৈজ্ঞানির ও যুক্তিযুক্ত অর্থ দেয়া প্রয়োজন। কিন্তু হুজুরেরা এসব দিতে ব্যর্থ হবেন।
অবশ্য আমার অবস্থা গ্রামের মানুষের কাছে আমার বাবার পরিবারের মতোই। যুক্তিযুক্ত চিন্তা করলেও আমি নাস্তিক খেতাব পাব।
তবে আহমদী মুসলমানেরা কোনও কুসংস্কার বিশ্বাস করেনা। না কোনও অন্ধবিশ্বাস। আমরা কোরআনকে ব্যাখ্যা করি উপযুক্ত যুক্তি-প্রমাণের সাথে। এটাই আমাদের সাথে সাধারণ মুসলমানদের প্রধান পার্থক্য।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: মানব জাতীর আগেই জ্বীন জাতিকে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন ।

সুতরাং জ্বীন জাতিকে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই।

তাছাড়া প্রায় সব ধর্মের মানুষ জ্বীন আছে বলে বিশ্বাস করে।

আপনার বলা ঘটনাটা ব্যতিক্রম (এটা জ্বীনের ঘটনা নয়, প্রেমের ঘটনা)

ধন্যবাদ।

১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জ্বিন আছে সেটা সবাইকে প্রমাণ দিয়ে বিশ্বাস করাতে হবে এমন কোন কথা নেই। তবে লোকমুখে শোনা বা বলা ঘটনার কিছু বিকৃতি ঘটতেই পারে...

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সুন্দর মতামতের জন্য শুভেচ্ছা আপনার জন্য।

যথার্থ বলেছেন জনাব।

১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২১

নীল আকাশ বলেছেন: আধুনিকতা অথবা অন্য কিছুর বিনিময়ে নিজের ঈমান নস্ট করবেন না। যা আল-ফুরকান বলছে তা আপনি কেন প্রমান করতে চাচ্ছেন ?

ভাই, ঈমান দুর্বল করবেন না । আল কুরআন নিজেই জীন্ সাক্ষ্য দিয়েছে:
“Indeed We created man from dried clay of black smooth mud. And We created the Jinn before that from the smokeless flame of fire” (Quran 15:26-27)
“I did not create the Jinn and mankind except to worship Me.” (Quran 51:56)
“Say (O’ Muhammed): It has been revealed to me that a group of Jinn listened and said; ‘Indeed we have heard a marvelous Quran. It guides unto righteousness so we have believed in it, and we will never make partners with our lord’.”(Quran 72:1-2)
সূত্র: Click This Link

“Those who eat riba (interest) will not stand (on the Day of Resurrection) except like the standing of a person beaten by Shaytan leading him to insanity. That is because they say: ‘Trading is only like Riba’…” [2:275]
সূত্র: https://islamqa.info/en/1819

আহমদী রা মুসলিম না । তাদের সাথে তর্ক বা আলোচনা করতে যাবেন না। তারা পথভ্রষ্ট । হে আল্লাহ, তাদের রহমতের রাস্তায়
ফিরিয়ে নিয়ে আসুন । আমীন।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: জ্বীন আছে এটা আর নতুন করে প্রমানের কিছু নেই।

হ্যা আল্লাহ সবাইকে হেদায়েদ দান করুন।

১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০২

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: আগেই বলেছি, কোরআন-হাদীসের আলোকে আরও সুষ্ঠু ব্যাখ্যা করা সম্ভব। নীচের লিংকগুলো দেখুন। Islamic Beliefs Regarding Jinn (Urdu)What is the nature of jinn as mentioned in the Quran?Ahmadiyya Khalifa about Jinn and Ghost

What is "Jeen" According to Quora'n and Hadith
দয়াকরে নিজেদের অন্ধবিশ্বাসকে ইসলামের নামে, ঈমানের দোহাই দিয়ে চালিয়ে দিবেন না। অপব্যাখ্যা করে, কুসংস্কার দিয়ে আপনি কতদিন সত্যকে আটকে রাখতে পারবেন? যতবেশী কুসংস্কারে জড়াবেন, ততবেশী আপনি প্রকৃত ইসলাম থেকে দূরে সরে যাবেন, ততবেশী সমাজে যুক্তিবাদীরা নাস্তিকতার দিকে আকৃষ্ট হবে। কারণ, কুসংস্কার আর অন্ধবিশ্বাস দিয়ে যুক্তিকে দমিয়ে রাখা যায় না।
লিংকগুলো দেখুন, কুরআনের আয়াতের আলোকে কত সুন্দর করে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: অহেতুক তর্ক করে লাভ নেই।

আপনার বিশ্বাস আপনার কাছে আমার বিশ্বাস আমার।

জ্বীন আছে এটা মেনে নিলে কোন ভাবেই ধর্মকে হেয় করা হয়না।(কারন মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর সাথেও একদল জ্বীনের কথোপকথন হয়েছে এবং তারা কুরআনের আয়াত শিখেছে।)

ধন্যবাদ।

১৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৭

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: অনুষ্ঠানটি ইনশাআল্লাহ আগামীকাল থেকে শুরু হতে যাচ্ছে। উল্লিখিত সময়ে আপনারা অনুষ্ঠানে সরাসরি ফোন করে প্রশ্ন করতে পারেন।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আমার প্রশ্ন করার কিছু নেই। জ্বীন আছে এটা আমার নিজের চোখে দেখা। কেউ জানতে চাইলে প্রশ্ন করতে পারে।

ধন্যবাদ।

১৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৮

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: জীন পজেশন সত্য। বেশিরভাগই ব্লাক ম্যাজিকের মাধ্যমে হয়। তবে অস্বভাবিকতাকে জীনে ধরা বলে চালিয়ে দেয়া ভুল। মানসিক রোগ আছে কিনা সেটা দেখা দরকার।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: জ্বীন যেমন আছে।

তেমনি ব্লাক ম্যাজিকের ব্যবহারও আছে।

মানসিক সমস্যাও মানুষের রয়েছে।

কিন্তু প্রতিটিই আলাদা ও স্বতন্ত্র।

ধন্যবাদ।

১৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৯

নতুন বলেছেন: ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫ ০
লেখক বলেছেন: হ্যা ভাই। জ্বীন জাতির মধ্যেও মুসলিম/অমুসলিম আছে।


জ্বীনের মাঝে হিন্দু ধম` থাকে কিভাবে?

যদি হিন্দুধম` হাজার বছর আছে থেকে থাকে তবে সেটা সত্যধম`.... জ্বীনেরা যদি সত্যিই গৌরাঙ্গ নাম নিয়ে থাকে..

আর হিন্দু জ্বীন কেন কোরানের আয়াতে ভেগে যাবে?

বিশ্বের অনেক দেশেই মানুষিক রোগীদের এই ভাবে জ্বীনে/ডিমন/অশুভ আত্নার নামে অত্যাচার করা হয়।

আপনি বিশ্বাস করুন যে জ্বীন আছে... কিন্তু এই সমস্যা যে জ্বীনের দ্বারা হয়েছে সেটার কোন প্রমান নেই।

উপরে এক ঘটনা আছে যেটাতে প্রেমের কাহিনিতে জ্বীনে তারা ব্যবহার করেছে।

তেমনি অনেকেই এই রকমের চালাকি করে বা মানুষিক অসুস্হতায়/ভয় বা অন্য রকমের সমস্যার এই রকমের অপচিকিতসা হয়।

বলুনতো হিন্দু ওঝা, খৃস্টানপাদ্রী, বৌদ্ধ ভীক্ষুর মন্ত্ররেও কেন জ্বীনে ধরা রোগী ভালো হয়??

নিচের ব্লগে বিভিন্ন ভিডিও তে দেখুন কিভাবে বিভিন্ন সমাজে/ধমের মন্ত্রের দ্বারা তারা জ্বীনে ধরা রোগী ভালো করে।
http://www.somewhereinblog.net/blog/neoblog/30007277

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: মানব জাতরি মধ্যে যদি এত এত ধর্ম থাকে। তবে জ্বীন জাতির মধ্যে কেন নয়? জ্বীনরাও পথভ্রষ্ট হয়ে বিধর্মী হয়ে যায়।(এর মধ্যে ০১টি ধর্মই সত্য বাকি সব মিথ্যা)

আর ধর্ম হাজার বছরের পুরনো হলেই যে তা সত্য সেটা প্রমানিত নয়।

জ্বীনে ধরা রোগীর সংখ্যা যেমন কম নয় তেমনি তাদের নিয়েও ভন্ড পীর, ওঝা, কবিরাজ, বৈদ্যদের ভন্ডামীও কম নয়।

ধন্যবাদ।

১৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪০

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: মানব জাতরি মধ্যে যদি এত এত ধর্ম থাকে। তবে জ্বীন জাতির মধ্যে কেন নয়? জ্বীনরাও পথভ্রষ্ট হয়ে বিধর্মী হয়ে যায়।(এর মধ্যে ০১টি ধর্মই সত্য বাকি সব মিথ্যা)

এটা ধারনা মাত্র... জ্বীন সম্পকে কোন ধারনাই নেই মানুষের...

এরা মানুষকে আসর করতে পারে সেটা কি কোরানে আছে? কোথাও আছে যে জ্বীন মানুষকে জ্বালাতন করে?

কিছু মানুষ এই সকল মানুষীক সমস্যাকে জ্বীনে ধরা বলে ব্যবসা করে যাচ্ছে.....

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: দেখুন জ্বীনকেই যদি কেউ বিশ্বাস না করে তবে তার জ্বালাতন বিশ্বাস করার মানে নেই।

আমি বিশ্বাস করি পৃথিবীতে ০১টি ধর্মই সত্য আর তা হলো -ইসলাম। আর বাকি সব ধর্ম রহিত হয়ে গেছে ইসলাম আসার পর। আর যারা ইসলাম আসার পরও অন্য ধর্মে পড়ে আছে তারা মিথ্যা ও ভ্রান্তর মধ্যেই আছে।

যেহেতু জ্বীনকে সহজে দেখা যায়না তাই অধিকাংশ মানুষ মনে করে এটা মানষিক সমস্যা।

যারা এই সমস্যায় পড়েনি(জ্বীনে ধরা, আছর করা) তারা বিশ্বাস না করলে এটা যার যার ব্যাপার।

আপনাকে যদি কখনো জ্বীনে ধরে সেদিন বুঝবেন জ্বীন আছে কি নাই।

ভাল থাকুন।

১৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩২

নতুন বলেছেন: '' সত্য ''

মজার জিনিস এই খানে....

আপনি কিভাবে জানেন যে ঐ নারীকে সত্যই জীনে ধরেছিলো?

আমি উপরের ব্লগের লিংকে দেখিয়েছি।

এই রকমের আচরনের রোগীকে ভারতে সংকৃিতি মন্ত্র পড়ে ঠিক করে হিন্দু ওঝা...চিকিতসা করে
এই রকমের আচরনের রোগীকে আফ্রিকায় খৃস্টান পাদ্রি বাইবেল আর যীষুর দোহাই দিয়ে চিকিতসা করে
এই রকমের আচরনের রোগীকে ইরান/বাংলাদেশ/পাকিস্তানে... কোরানের আয়াত পড়ে ফু দিয়ে চিকিতসা করে
এই রকমের আচরনের রোগীকে চীন/থাইল্যান্ড/মায়ানমারে... তাদের ধমের মন্ত্র পড়ে ফু দিয়ে চিকিতসা করে

তাহলে এক রোগের ওষুধ হিসেবে সবাই তার ধমের মন্ত্র পরে পড়ে ফু দিয়ে চিকিতসা করে!!!!!!!!!!!!!

আপনার মাথা ব্যাথা হলে ব্যথার ওষুধ প‌্যারাসিটামল খেলে ভালো হয়!!!!

ঠিক তেমনটা আমেরিকা/চীন/ভারত/আফ্রিকার মানুষেরও ভালো হয়.....

কারন কি??? কারন প‌্যারাসিটামল আসলেই ব্যাথার অনুভুতির কেন্দ্রে কাজ করে তাই ব্যথা সব দেশের মানুষেরই কমে...

তাই মানুষিক অসুস্থুতাকে পুজী করে কিছু মানুষ শুধুই আপনার মতন ধম`ভীরুদের সরলতার সুযোগ নিচ্ছে....

আর সেটা করছে সারা দুনিয়ার সব সমাজেই.... তার উদাহরন আমার উপরের ব্লগের লিংকের ভিডিওতে পাবেন...

এবং ইউটিউবে এই রকমের হাজারো ভিডিও পাবেন.... যদি দেখেন তবে এই প্রতারনার বিষয়টা ধরতে পারবেন... ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: দেখুন আমিতো কোথাও অস্বীকার করিনি যে জ্বীনে ধরা মনুষ নিয়ে কেউ ভন্ডামি বা প্রতারনা করেছনা। অনেকেই করছে এসব প্রতারনা।

কিন্তু তাই বলে জ্বীন মানষকে ধরেনা এমন নয়।

১৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

নতুন বলেছেন: কিন্তু তাই বলে জ্বীন মানষকে ধরেনা এমন নয়।

কোরানে কি এমন কোথাও আছে যে জ্বীন মানুষকে ধরতে পারে? আমার জানামতে নেই।

জ্বীন যে হিন্দু ধমের হতে পারে এটা কিভাবে প্রমান করবেন? তাও আবার গোরাঙ্গ :) বাংলা নাম... !!

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কুরআন ও হাদীসে জ্বীনের কথা বলা হয়েছে। এমনকি সূরা জ্বীন নামে আলাদা একটা সূরাও আছে।

তারপরেও জ্বীনকে অস্বীকার করার কিছু নেই। কুরআনে সবকিছু সরাসরি বলা থাকেনা। তাই জ্বীনে মানুষকে ধরে একথাও সরাসরি

বলা নেই। কিন্তু দুষ্ট জ্বীন মানুষের ক্ষতি সাধন করে একথা সর্বজন বিধিত।

হাদিস দ্বার প্রমানিত সুসলিম জ্বীন/ অমুসলিম জ্বীন রয়েছে।

২০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: @নতুন, তর্ক করে লাভ নেই ভাই।
এই আধুনিক প্রযুক্তির যুগেও বহু মানুষ বিশ্বাস করে পৃথিবী সমতল। এবং এই তালিকায় বহু ইউরোপীয়ান-আমেরিকানরাও সামিল। নীল আর্মস্ট্রং চাঁদে আদৌ গেছিলেন কিনা এটাও অনেকে নিশ্চিত নন। এপোলো-১১ এর পরে যে আরও চাঁদযাত্রা হযেছিল সেটা অবশ্য জানা আছে খুব কম জনের।
তো আপনি কীভাবে আশা করছেন আপনি একজন গোঁড়া ধর্মান্ধকে যুক্তির আওতায় আনবেন?

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আকাশ ভাই ও নতুন ভাইঃ তর্ক করে কোন লাভ নেই। আমার বিশ্বাস জ্বীন আছে এবং সে বিশ্বাস কিছুতেই টলানো যাবেনা।

আর আপনাদের বিশ্বাস যদি হয়-জ্বীন নেই, সেটা আপনাদের ব্যাপার।

না জেনে কাউকে গোঁড়া ধমান্ধ বলা ঠিক নয়।( মতের মিল না হলে সে গোঁড়া হয়ে যাবে এটা কি বিজ্ঞান সম্মত কোন যুক্তি ?)

যা হোক ভাল থাকুন।

২১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এর বিজ্ঞান ভিত্তিক ব্যাখ্যা আছে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: অবশ্যই সবকিছুর বিজ্ঞান ব্যাখ্যা থাকা ভাল কিন্তু সবকিছু বিজ্ঞান নির্নয় করতে পারেনা।

যেমন-আমাদের মুসলিম ধর্ম মতে পরকালের ক্রিয়া, কর্ম বিজ্ঞান পুরোপুরে স্বীকার করেনা।

ধন্যবাদ।

২২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৬

কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: রাইতের বেলায় জ্বীনের ধরা মেয়ে গল্প পড়ে তো ডর লাগচ্ছে। :)

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ডরের সাথে আনন্দও উপভোগ করুন।

২৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: মানষিক রোগকে অনেকেই শুনেছি জ্বীনে ধরা বলে ভুল করে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: মানষিক রোগ ও জ্বীনে ধরা মানুষের মধ্যে অবশ্যই কিছু পার্থক্য রয়েছে।

ধন্যবাদ।

২৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৬

মৌমুমু বলেছেন: যখন খুব ছোট তখন গ্রামে নানুর বাড়িতে যাবার পর বাসের বাড়ির এক খালামনিকে দেখেছিলাম জ্বীনে ধরতে। আসলেই যে মানুষের উপর জ্বীন ভর করে সেটা সেদিন না দেখলে কখনোই বিশ্বাস করতামনা। যদিও শুনেছি সেই খালামনিটা আর বেঁচে নেই।
লিখা পড়ে ভালো লাগলো মাইদুল ভাইয়া।
ভালো থাকবেন।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতা জেনে ভাল লাগলো।
আসলে কিছু কিছু ব্যাপার চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা যায়না।

ধন্যবাদ।

২৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:০৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এইটা ভুতের গল্প??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.