নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন কেবলই ফুরিয়ে যায়।

মোঃ মাইদুল সরকার

একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............

মোঃ মাইদুল সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ষড়যন্ত্রের আগুন-১

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫৫




১।
মরু শহর আবুধাবির বিলাশবহুল হোটেল-গোল্ডেন গেট এর নবম তলায় রুদ্ধদ্বার বৈঠক বসেছে। ইহুদি ধর্মের বিশিষ্ট মানুষ ছাড়া কারো এখানে প্রবেশ নিষেধ। গোয়েন্দা প্রধান-মি. সিমন শুরু করলেন মুখে এক টুকরো হাসি ঝুলিয়ে।

-আমরা ইসলাম-কে ধ্বংস করার জন্য আইএস থেকেও আরো কার্যকরী একটি সংগঠন তৈরী করছি। আপনারা জানেন ‘সহী ইসলামী শরিয়া’ নামক দলটি তৈরী করা হচ্ছে সারা পৃথিবী থেকে ইসলামকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার জন্য। এর প্রধান কাজ হচ্ছে -প্রথমে মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশে কার্যক্রম শুরু করা এবং সহী ইসলামী দল হিসেবে সুনাম অর্জন করা। তারপর একে একে নীল নকশা বাস্তবায়ন করে পৃথিবী-কে মুসলিম শূণ্য করা হবে।

বক্তেব্যের এ পর্যায়ে যেন তিনি কল্পনায় দেখতে পেলেন সারা পৃথিবীতে দু’একটা নগন্য মুসলিম লোক ছাড়া ইহুদী দ্বারা সয়লাব হয়ে গেছে এবং এক স্বর্গীয় পৃথিবী যেন রচিত হয়েছে ইহুদি জাতির কল্যানে। সেই কল্পিত সুখের রেশ অনুভব করে চোখ দুটি বন্ধ করে দাঁত কেলিয়ে হেসে উঠলেন মি. সিমন।

আর সেই দলের প্রধান হবেন- মি. জামাল যাফরী। যিনি ইতিমধ্যে সৌদি আরব থেকে ইসলামের উপর সমস্ত পান্ডিত্য অর্জণ করেছেন। বর্তমান দুনিয়ার প্রধান প্রধান ইসলামী চিন্তাবিদ ও ব্যক্তিত্বকে চ্যালেঞ্চ করতে পারেন একমাত্র এই মি. জামাল যাফরী। যার ব্যক্তিত্বের কাছে সবাই ভেসে যাবে বানের জলের মত। কথাটা বলে মি. মর্ডিসাই কোহেন তাকালেন আলেক্স আব্রাহামের দিকে যার বর্তমান নাম জামাল যাফরী। তার কথা শুনে জামাল যাফরী সম্মতি সূচক মাথা নাড়লেন।

মিডিয়া মুগল হিসেবে পরিচিত-বেন এ্যাফেন মুখ খুললেন এবার- আমি এর মধ্যে বিশ্ব মিডিয়ায় বর্তমান যুগের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য আলেম হিসেবে জামাল যাফরীকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছি। শুধু ইসরাইল বা আমেরিকা নয় সামনে সারা পৃথিবী হবে আমাদের গোলাম।

সবাই এবার জামাল যাফরীর দিকে দৃষ্টি ফিরালেন। ভবিষ্যৎ ধোকাবাজীর নেতা যিনি হবেন তিনি দশ মিনিট ধরে যা বললেন শুনে সবার কলিজা ঠান্ডা হলো এবং হাতে হাত রেখে শপথ করলেন যে কোন মূল্যে তারা তাদের এই ষড়যন্ত্রের আগুনে সমগ্র মুসলিম দেশসমূহ পুড়িয়ে ছারখার করবেন।

তাদের এই অপকর্মের কথা অন্তর্যামী ছাড়াও আরেকজন নীরবে শুনে গেলেন যিনি আজকের সিকিউরিটি ইনচার্জ। সে আর কেহ নয় ইহুদি ধর্ম ত্যাগকারী ব্যাঞ্জামিন বাস্তিয়ান। যারা মুসলিম নাম - জলিল আনসারী। তার ধর্মান্তরিত হওয়া ব্যাপারটি ইহুদি সমাজের কেউ জানেনা।

২।

দুই মাস পরের এক পড়ন্ত বিকেল বেলা জলিল আনসারী তার গোপন সিমকার্ড মোবাইলে ভরে তার স্ত্রী আফিয়ার কাছে ফোন দিলেন যিনি মিশরের কায়রোতে বসবাস করছেন বছর খানেক ধরে। ইসলামকে ধ্বংশ করার জন্য কি কি কার্যক্রম চলছে তা সবিস্তারে বলে গেলেন এবং আফিয়া তা রেকর্ড করে রাখলেন। রাতে জলিল আনসারীর বন্ধু ডিয়ান মেন্ডেল যে এখন মোঃ জাবের নামে পরিচিত তাকে রেকর্ডকৃত তথ্যটি মেইলে পাঠিয়ে দিলেন।

এদিকে জামাল যাফরী পুরো আরব বিশ্ব সফর করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। তার অনুসারী দিন দিন বাড়তে লাগলো। অবস্থা এমন হলো যে তাকে এক নজর দেখার জন্য বহুদূর থেকে মানুষ আসতে লাগলো যেন তাকে দেখা পূণ্যের কাজ। জিহাদি কার্যক্রম চালানোর জন্য যুবকদের তাড় দলে ভিড়ানো হচ্ছে বিভিন্ন কায়দায়। যারা জিহাদি হবে তাদের জন্য রয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা- এই ঘোষনার সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে গেছে জিহাদি সদস্য সংখ্যা।
এসব জিহাদিদের মধ্যে আছে শিক্ষিত, বেকার, অর্ধ-শিক্ষিত, ধনী, দরিদ্র, ছাত্রসহ আরও অনেকেই। এদেরকে নতুন ভবনে রাখা হচ্ছে,
ব্রেন ওয়াশ করে তাদের দিয়ে করানো হচ্ছে ইসলাম বর্হিভূত কর্মকান্ড। দুনিয়াতেই বেহেস্তি নেয়ামত দেওয়ার নামে- মদ, নেশা, নারী দিয়ে তাদেকে এক রঙিন দুনিয়া আসক্ত করে ফেলল। এসবের সাথে অস্ত্র চালনাই এদের প্রধান কর্ম ক্ষেত্র হয়ে উঠল। ধর্ম থেকে দূরে ঠেলে দিয়ে যুদ্ধের জন্য এদেরকে প্রস্তুত করা হচ্ছে। এদেরকে বলা হয়েছে ইসলামী শাসন কায়েমের জন্য যুদ্ধ আসন্ন তাই প্রস্তুত থাকা জিহাদি সদস্যদের জন্য কর্তব্য।

মোঃ জাবের বসে নেই। সে এই নাশকতা ও জামাল যাফরীর মুখোশ খুলে দিতে তৎপর। তুরস্কের গোয়েন্দ্রা প্রধানকে সে ইতিমধ্যেই সব ব্যাপার খুলে বলেছে এবং তুরস্কই যে হতে যাচ্ছে জামাল যাফরীর কথিত ইসলামি শাসনের লক্ষ্যবস্তু যা গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দেবে তারও প্রমানসহ রিপোর্ট পাঠিয়েছে।

জাবেরকে প্রয়োজনীয় সাহায্য ও সাপোর্টের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিয়েছে তুরস্ক সরকার এবং তাকে জরুরী তলব করেছেন। একটি বিমান মিশর থেকে উড়িয়ে নিয়ে এসেছে জাবের-কে তুরঙ্কে খুবই গোপনে।

সন্ধ্যার কিছুক্ষণ পরই রাষ্ট্রপ্রধানের সাথে একান্ত সাক্ষাৎ করে জাবের। সেখানেই সে তুলে ধরে এক অজানা অধ্যায়ের গোপন ইতিহাস।

জাবেরের অন্যতম সহকর্মী মালেক মিরহাম নিহত হয়েছে জর্ডানে জামাল যাফরীর জিহাদী ক্যাম্পে। মালেক দেখতে ছিল সুদর্শন। তাই তাকে নারী সাজিয়ে গোয়েন্দা হিসেবে পাঠানো হয়েছিল জর্ডানে। সেখানে সে সফলতার সাথে জিহাদীদের অবস্থান ও কার্যক্রমের তথ্যসহ ছবি পাঠাতে সক্ষম হয়। কিন্তু এক জিহাদী যুবক তার প্রেমে পড়ে যায় এবং তাকে পাওয়ার জন্য দেওয়ানা হয়।
সেই জিহাদী যুবক সবসময় ফলো করতো মালেককে। একদিন সুযোগ পেয়ে শারীরিক সম্পর্ক করার জন্য চড়াও হয় মালেকের উপর। কোন ছলনায় ভুলাতে না পেরে মালেক খুন করে সেই জিহাদী যুববকে। কিন্তু লাশ গুম করার আগেই দেখে ফেলে আরও দুই জিহাদি ও এক নারী। ওদের চোখকে ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে গিয়ে সব তথ্য ও ছবি জাবেরকে পাঠিয়ে সমস্ত প্রমান ধ্বংস করে গোপনে ক্যাম্প ছাড়তে গিয়ে ধরা পড়ে যায় এবং তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

ছবি-নিজের তোলা।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: নিশ্চিহ্ন হবে,মধ্যপ্রাচ্য হবে, পৃথিবী হবে, শপথ হবে, আজকের হবে, সিকিউরিটি হবে, ইনচার্জ হবে, তাড় নয় তার, ধ্বংস হবে, সুদর্শন হবে

চলুক....

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:২৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ঠিক করে দিয়েছি।

ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য।

২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:২৬

বাংলার মেলা বলেছেন: এই প্রকল্প সফল হবে যদি, আপনি প্রমাণ করতে পারেনঃ

- জিহাদিরা ব্রেইনওয়াশড হয়নি, তারা যা করছে তা সহী সুন্নতি তরীকাতেই করছে। রাসূল (স) নিজেও এরকম সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করেছেন এবং প্রতিশোধ নেবার জন্য তিনি নিরীহ মানুষ হত্যাকান্ডে উৎসাহ দিয়েছেন। এ ব্যাপারে ব্লগার উদাসী স্বপ্নের সাহায্য নিতে পারেন। তিনি এই সামু ব্লগের জামাল জাফরি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন এবং এই ব্যাপারে তার সীমাহীন পান্ডিত্য আছে।

- দেশ বিদেশের হুজুর ও আলেমরা মানুষকে সহীহ জ্ঞান দেওয়ার বদলে নারী বিদ্বেষ, জঙ্গিবাদী কর্মকাণ্ডে উৎসাহ দান, এবং বিধর্মী দের প্রতি বিদ্বেষ সৃষ্টির কাজ বিনা বাধায় করে আসছেন। ব্লগার এ আর ১৫ এ ব্যাপারে আপনাকে প্রয়োজনীয় সাহায্য দিতে পারবেন।

- আপনি যদি চেষ্টা চালিয়ে যান, তাহলে ব্লগার হাসান কালবৈশাখী আপনাকে উৎসাহ দিবেন। তার সাহায্যও আপনার দরকার হতে পারে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এটা একটা গল্প।

এখানে বাস্তব কোন চরিত্র নেই। তাই গুলিয়ে ফেলবেন না।

রাসূল (সাঃ) এর আমলে যুদ্ধগুলো হয়ে পড়েছে ছিল অপরিহার্য। নিজের খায়েশ পুরা করার জন্য তিনি যুদ্ধে জড়ান নি। আর জঙ্গিবাদ বা অহেতুক হত্যাকান্ড ইসলাম সমর্থন করেনা তা আপনি জানেন।

ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: মনে হচ্ছে যেন মাসুদ রানা পড়ছি :D

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বাহ! উৎসাহ পেলাম।

ফিরতি মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।

৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর হয়েছে

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:০০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:

ধন্যবাদ।

ভাল থাকবেন।

৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:০৫

বলেছেন: গোয়েন্দা কাহিনি * ***জটিল লাগলো

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:০১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পাশে ধাকার জন্য ধন্যবাদ ল ভাই।

৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:২২

ঢাবিয়ান বলেছেন: কুয়াশা, মাসুদ রানার মতই লাগছে পড়ছে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:০৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনার প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ।

৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৪১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: একেবারে থ্রিলার লিখে ফেলেছেন দেখছি! তবে বাস্তবধর্মী হয়েছে.......এবং অবশ্যই দারুন। চলুক! :)

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:০৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
হুম মফিজ ভাই। দেখা যাক বাকি পর্বে এভাবে আপনাদের ধরে রাখতে পারি কিনা।

ধন্যবাদ।

৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩

আরোগ্য বলেছেন: ইসরায়েলি এস্টেট কখনও সফল হবে না।

মানুষ এক পরিকল্পনা করে আর আল্লাহ এক পরিকল্পনা করেন। (আল কোরআন)

চলুক।

০১ লা মে, ২০১৯ বিকাল ৩:০৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: অবশ্যই আল্লাহর পরিকল্পনা সফল হয়।

আপনার উপস্থিতি ভাল লাগলো।

ধন্যবাদ।

৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৮

করুণাধারা বলেছেন: লেখা ভালো লাগলো। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

মনে হয় দুই নাম্বার মন্তব্যটি আপনি ধরতে পারেননি; উনি আপনার লেখার প্রশংসা করেছেন, এবং যাদের নাম উল্লেখ করেছেন তাদের ব্যঙ্গ করেছেন।

০১ লা মে, ২০১৯ বিকাল ৩:১০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রথমেই।

ভাললাগায় স্বার্থক মনে হচ্ছে নিজেকে।

পরবর্তী পর্বের কাজ শুরু করবো।পাশে থাকবেন।

২ নং মন্তব্য নিয়ে কনফিউজড ছিলাম। আবার ধন্যবাদ প্রতিউত্তর পাঠ ও মন্তব্যের জন্য।

১০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৪৩

হারাধণ০২ বলেছেন: প্রথমে ভেবেছিলাম সত্য, পরে কমেন্ট থেকে বুঝলাম গল্প। ভালো লাগছে, আরেকটু ধীর গতিতে চললে মনে হয় আরো ভালো হবে।

০১ লা মে, ২০১৯ বিকাল ৩:১৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আরেকটু ধীর হলে গল্পের আকার বেড়ে যাবে।

আপনার নিকটা সম্পূর্ণ করায় ভাল হয়েছে। এখন পড়েতে সুবিধা হারাধণ০২।

যাক বুঝতে পেরেছেন তাহলে এটি গল্প। ধন্যবাদ।

১১| ০২ রা মে, ২০১৯ সকাল ১০:২৯

নীল আকাশ বলেছেন: মাইদুল ভাই,
দুর্দান্ত হয়েছে। চালিয়ে যান। ছবিটা আরও একসাইটিং টাইপের কিছু দেয়া যায় না?
পরের পর্বে প্যারার নাম্বার এরপর থেকেই শুরু করবেন, তাহলে সিরিয়াল থাকবে।
বেশ মজা পেলাম।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল।

০২ রা মে, ২০১৯ দুপুর ১২:১৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পরের পর্বে ছিবিটা ভাল দেয়ার চেষ্টা করবো।

প্রশংসা এবং মন্তব্যে ধন্যবাদ।

উৎসাহ পেলাম। ভাল থাকুন।

১২| ০৬ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:০৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: মোঃ মাইদুল সরকার,




পড়েছি এবং ষড়যন্ত্রের পরবর্তী পর্বে যাচ্ছি।

সম্ভবত আইএস এর উৎপত্তি এমনি করেই হয়েছে।

০৭ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:

ধন্যবাদ কবি।

আমারও তাই ধারণা আইএস এর জন্ম এভাবেই।

রমজানে আরও ভাল থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.