নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন কেবলই ফুরিয়ে যায়।

মোঃ মাইদুল সরকার

একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............

মোঃ মাইদুল সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বে চাষের মাছে এখন তৃতীয় বাংলাদেশ কিন্তু দাম তো কমেনা।

২২ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:২৬





স্বাদুপানির মাছ উৎপাদনে এবারও বাংলাদেশ তৃতীয় স্থান ধরে রেখেছে। আর চাষের মাছে বাংলাদেশ দুই ধাপ এগিয়ে তৃতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে। চাষের মাছের উৎপাদনে ছয় বছর ধরে পঞ্চম অবস্থানে ছিল।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) ‘দ্য স্টেট অব ওয়ার্ল্ড ফিশারিজ অ্যান্ড অ্যাকুয়াকালচার–২০২২’ বৈশ্বিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। বিশ্বের সব দেশের ২০২০ সালে উৎপাদিত মাছের হিসাব নিয়ে তৈরি প্রতিবেদনটি গতকাল সোমবার প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে সর্বশেষ ২০২০ সালে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৮০ সালে বাংলাদেশে স্বাদুপানির মাছের উৎপাদন ছিল ৪ লাখ ৪০ হাজার টন। ২০২০ সালে তা ১২ লাখ ৫০ হাজার টনে উন্নীত হয়েছে, যা বিশ্বের মোট মাছ উৎপাদনের ১১ শতাংশ। বাংলাদেশের আগে রয়েছে ভারত ও চীন। ভারতে ১৮ লাখ টন ও চীনে ১৪ লাখ ৬০ হাজার টন স্বাদুপানির মাছ উৎপাদিত হয়। বাংলাদেশের পরে রয়েছে মিয়ানমার, উগান্ডা ও ইন্দোনেশিয়া।

তথ্যসূত্র ও প্রতিবেদন -প্রথম আলো।


কিন্তু আমার কথা হল শিরোনামে যদি এরকম বলা হতো বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে ৩য় হওয়ায় বাজারে মাছের দামের আগুন নিভেছে তাহলেই ভাল ও স্বস্থি লাগতো।

২০০/- নীচে তেলাপোয়া আর ১৫০/-নীচে পাঙ্গাস কেনা যায়না। এটাই সবচেয়ে সস্তা। কিন্তু সাধারণ মানুষ এগুলো কিনতেই হিমশীম খায়। আর বাকিগুলো তো চোখে দেখে, দাম শুনে গলা শুকায়।

১০০০/- নীচে একটু ভাল মানের ও সাইজের ইলিশ পাওয়া যায়না। বাংলাদেশ আরও ভাল করুক, দামও কমুক।


ছবি-যুগান্তরের সৌজন্যে।



মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৫০

অনল চৌধুরী বলেছেন: মানুষের চিন্তার কতো মিল!!! ঠিক এই বিষয় নিয়ে একটা লেখাই আজ সকল ৫ টার দিকে পত্রিকায় পাঠিয়েছি। এর পিছনে অনেক কারণ আছে। এখনো বাংলাদেশের বেশীরভাগ বাড়ির পুকুর চাষ না করে ফেলে রাখা হয়েছে। আর বিশাল সমুদ্রসীমার মাছ ধরা হচ্ছে না। নিয়ে যাচ্ছে বিদেশীরা।

২২ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ। মাঝে মাঝে অনেক কিছু অনেকের সাথে আশ্চার্যজনকভাবে মিলে যায়। ঠিক বলেছেন।

২| ২২ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৪২

নতুন বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষ সামদ্রিক মাছ খাওয়া শুরু করলে মিঠা পানির মাছের দাম কমবে।

ইলিশের সিন্ডিকেটের কারনে দাম কমে না।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:১১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সামুদ্রিক গাছ সবাই খেতে পারবেনা কারণ অল্প কয়েকটা ছাড়া বেশিরভাগই সাগরের মাছ ভাললাগেনা। ইলিশের সিন্ডিকেট ভেঙ্গে গুড়িয়ে উচিৎ।

ধন্যবাদ।

৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:২৬

রানার ব্লগ বলেছেন: সিন্ডিকেট এর কারনে দাম কমছে না। আপনি বিশ্বাস করবেন কি না জানি না। মাছের দাম নির্ধারণ করে দেয় ঢাকায় বাস করা কিছু লোক। তাদের ইচ্ছা মাফিক দামের চাহিদা পুরন করতেই মাছের দাম বৃধ্যি।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:১১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কি অদ্ভুত আমাদের এই সমাজ তার চেয়ে অদ্ভুত মানুষগুলো।

ধন্যবাদ।

৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:২৮

শেরজা তপন বলেছেন: এক কেজি টম্যাটো যদি ১৪০ টাকা হয় তাহলে ১৫০ টাকা কেজি পাঙ্গাস সস্তাই বলতে হবে!
পাঙ্গাস-তেলাপিয়া না থাকলে অবস্থা হোত ভয়াবহ!

২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:১৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সেটা অবশ্য ঠিক। কিন্তু টমেটো শীতকালে যে হারে দাম কমে মাছ এর দামতো কমেনা।

পাঙ্গাস-তেলাপিয়া না থাকলে অবস্থা হোত ভয়াবহ!- সহমত। গরীব মানুষ মাছ না খেয়েই থাকতো। ধন্যবাদ।

৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৬

অপু তানভীর বলেছেন: কেবল মাত্র উৎপাদের সাথে তো মাছের দাম সম্পর্ক যুক্ত না । এর সাথে আরও অনেক ফ্যাক্টর যুক্ত । প্রধান একটা ব্যাপার হচ্ছে মাছের খাদ্যের দাম । মাছের খাদ্যের দাম অনেক বৃদ্ধি পেয়ে আগের থেকে ! গরুর খাবারের দাম, পয়েল্টিফিড সব কিছুর দাম আকাশ ছোঁয়া । সেই সাথে বেড়েছে পরিবহন খরচ । রাস্তায় চাঁদার পরিমান !
দাম কিভাবে কমবে বলেন !

৩০ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ঠিকই বলেছেন। তবুও দাম কমুক । ধন্যবাদ।

৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: চাষের মাছ আমি খেয়ে আরাম পাই না। ভেবে দেখুন চাষের মাছ তাও কত দাম!!
আর দেশী মাছ বাজারে পাই না। যা-ও দুই একজন বিক্রি করে, কিন্তু অনেক দাম।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:২৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
তাতো অবশ্যই। গ্রামে গেলে মাছ কিনে আনি। আর চাষের মাছ না খেয়ে উপায় নেই। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.