নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা প্রতি নিয়ত একটা কাজ করেই যাচ্ছি। সেটা হোল- পরচর্চা বা গীবত করা। সচেতন কিংবা অসচেতন দুই অবস্থাতেই করে যাচ্ছি। দুইজন একসাথে হলেই তৃতীয় ব্যক্তির পরচর্চা শুরু হয়ে যায়। ওর ঐটা খারাপ, তাঁর সেটা ভালো লাগে না, এই করে, তাই করে। আচ্ছা সেই ব্যক্তির কোন কিছু যদি খারাপ লেগে থাকে, তাহলে কি সেটা তাঁর সামনে বলাই ভালো না? শুধু শুধু তাঁর নিন্দা করে কি লাভ।
মহানবী (সাঃ) বলেছেন, ‘গীবত হলো এমনভাবে তোমার ভাই সম্পর্কে তুমি আলোচনা করো যা শ্রবণে সে কষ্ট পাবে।’
গীবত সম্পর্কে আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা একে অন্যের পশ্চাতে বদনাম কোর না। তোমাদের মধ্যে কি কেউ তাঁর স্বীয় ভাইয়ের মাংস ভক্ষণ করতে পারবে??’
রাসূল সাঃ বলেছেন, গীবত ব্যভিচারের চেয়েও মারাত্মক গুনাহ।
কেননা মানুষ ব্যভিচার করে আল্লাহর কাছে তওবা করলে তার গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। কিন্তু গীবত হচ্ছে হক্কুল ইবাদ। যার গীবত করা হয়েছে সে যতক্ষণ পর্যন্ত ক্ষমা না করবে সে পর্যন্ত গীবতকারীর পাপ মাফ হবে না। যে ব্যক্তির গীবত করা হয়েছে সে জীবিত থাকলে তার নিকট উপস্থিত হয়ে মাপ চাইতে হবে। আর সাথে সাথে কায়মনোবাক্যে আল্লাহর কাছে তওবা করতে হবে।
চলুন আমরা পরনিন্দা আর গীবত করা থেকে বিরত থাকি।
কারণ, ভালো মানুষরা কখনও গীবত করেন না।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
ব্যোমকেশের ডায়েরী বলেছেন: কোন অবস্থাতেই গীবত করা ঠিক না
২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১০
ইমরান আশফাক বলেছেন: ামাদের দেশের মানুষ গিবত এ খুবই উসতাদ, এটাকে ামরা খারাপ চোখে দেখি না। এ থেকে াললাহ ামাদের রেহাই দেন, ামিন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
রেজওয়ান26 বলেছেন: গীবত না করলে বাংলাদেশের রাজনীতি অচল। তবে সাধারন মানুষ আমরা যারা আছি তারা চেষ্টা করে দেখতে পারি!