নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জেনে বুঝে বলা- সত্য পথে চলা

মিসবাহ উদ্দিন সুমন

সমাজের অসত্য, অনিয়ম ও অসুন্দরের সমালোচনা করে সত্য ও সুন্দর খুঁজে বের করাই আমার কাজ।

মিসবাহ উদ্দিন সুমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে দুর্বার গতিতে

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭


এক সময় বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলা হত। আর আজ বাংলাদেশ বিশ্বের ২৯ তম অর্থনীতির দেশ। আজ থেকে ৯ বছর আগে ২০০৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন ভর্তি হই তখন এক ভাই বিবিএ এমবিএ করে বেসরকারি এক ব্যাংকে চাকুরি নেয়: বেতন ২১ হাজার টাকা। তখন বলতাম এ.. কু..শ হাজার টাকা! এই একুশ হাজার টাকাকেই অনেক টাকা মনে হয়েছিল, কারণ তখন আমাদের জীবন যাত্রার মান ছিল নিম্ন। বিবিএ এমবিএ পাস করার পর ২০১৫ সালে এক বন্ধু বেসরকারি ব্যাংকে চাকুরী নিল যার বেতন অর্ধ লাখ টাকা। আমাদের জীবন যাত্রার মান বেড়েই চলেছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। যখন চালের কেজি ১০ টাকা ছিল তখনও কোন কোন এলাকার মানুষ না খেয়ে অপুষ্টিতে মারাযেত। এখন চালের দাম ৫০-৬৫ টাকা হলেও কেউ না খেয়ে থাকেনা। এখন আর মঙ্গা বলে কিছু নেই সবাই এখন চাঙা। খাদ্যে আমরা অনেকটাই স্বয়ংসম্পূর্ণ। গ্রামে যেখানে শনের ঘর আর টিনের চারচালা ঘর ছিল সেখানে দুতলা/তিনতলা দালানবাড়ি হচ্ছে। আমাদের মাতৃমৃত্যু ও শিশু মৃত্যুর হার কমেছে, গড়ায়ু বেড়েছে। কিছু প্রতিকূলতা থাকবে তারপর ও আমরা কিন্তু এগোচ্ছি।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮

মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: ১৯৯১ সালে ৪৪.২— ২০১০ সালে ১৮.৫— ২০১৬ তে ১২.৯—২০১৮ সালে সম্ভবত ১০.৫০ — সেই হিসেবে দারিদ্র্যের হার কমেছে।

২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩

এভো বলেছেন: বাংলাদেশ দুর্বার গতিতে সব দিকে এগিয়ে চলছে -- দুর্নিতী , চাদাবাজী , টেন্ডার বাজী সহ সব কিছুতে বাংলাদেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে !

৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪

কে ত ন বলেছেন: জ্বী না! আপনার ধারণা একেবারেই ঠিক না। ২০০৯ সালে চালের দাম ছিল ২২ টাকা কেজি, এখন ৬৫ টাকা।
২০০৯ সালে একটা দুই রূমের বাসার ভাড়া ৭/৮ হাজারের বেশি কল্পনা করা যেতনা - এখন ২০/২৫ হাজারের নিচে পাওয়াই যায়না।
২০০৯ সালে সর্বনিম্ন রিকশা ভাড়া ছিল ৫ টাকা, বাস ভাড়া ২ টাকা। এখন রিকশা বাস কোনটাই ২০টাকার কমে মেনে নিতে চায়না।

বেকারত্ব এমন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে, আমি এইচ আরের লোক না হয়েই সপ্তাহে দু'একটা অনুরোধ পাই, অমুকের ছেলে অমুকের নাতি, অমুকের ছোটভাইকে কোন একটা জায়াগায় ঢুকিয়ে দেয়া যায় কিনা।

২০০৯ সালে আমাদের বিজনেস খুব প্রফিটেবল ছিল। বায়ারদের নানরকম ধান্দাবাজি সরকার সামাল দিতে ব্যর্থ হওয়ায় আমরা এখন ব্যবসা নিয়ে ধুঁকছি। তারল্য সঙ্কটে ব্যাঙ্ক বিপর্যস্ত। পর্যাপ্ত লোনের অভাবে আমরা কয়েকটি লাভজনক ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করতেও পারছিনা।

৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫

সনেট কবি বলেছেন: ভাল বলেছেন।

৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: দুর্নীতি, চাঁদাবাজী ও টেন্ডারবাজীতেও বাংলাদেশ পিছিয়ে নেই।

৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আলোচনা সমালোচনা থাকবেই।

৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি যেই ব্যাংকে চাকরী নিয়েছিলেন, উহা কি এখনো আছে, নাকি আপনার বাড়ীতে হেড-অফিস চলে এসেছে?

৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫

আমিনভাই বলেছেন: ডবল বেতন পেয়ে হুস হারিয়ে ফেলেছেন মনে হয়।

৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

তানভির জুমার বলেছেন: আপনি মনে হয় হালুয়া রুটির ভাগ পাচ্ছেন। তাই ই গলাবাজি করতেছেন।

১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

নজসু বলেছেন: এগিয়ে যাক বাংলাদেশ।

১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২২

রাজীব নুর বলেছেন: এগিয়ে যাক দেশ, এটাই মনে প্রানে চাই।

১২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০০

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আমাদের দেশ বলে কথা। একদিন না একদিন তো ঠিকি দেশের অর্থনৈতিক পরিবর্তন আসার কথা ছিলোই। তা মনে হচ্ছে এসে যাবে ইনশাআল্লাহ্‌ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.