নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

মুজিব রহমান

মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ

মুজিব রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেন মুসলিমরাই এতো জঙ্গি?

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৯

শ্রেষ্ঠত্ববাদী খৃষ্টান শ্বেতাঙ্গরা পৃথিবীর জন্য ক্ষতিকর তার প্রমাণ আমরা সদ্যই দেখলাম যুক্তরাষ্ট্রে, ভূগছে জার্মানির মতো দেশও৷ নিউজিল্যান্ডের মসজিদে হামলা চালিয়ে অর্ধশত মুছল্লিকে হত্যাই বড় উদাহরণ৷ হিন্দুত্ববাদীরাও ভারতে ব্যাপকভাবেই মুসলিমসহ সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন করে৷ বাবড়ি মসজিদ ভাঙ্গা ও দখল, গোমাংস কাণ্ডে অর্ধশত হত্যা, গোধরাকাণ্ডে দাঙায় কয়েক হাজার মুসলিম হত্যা উদাহরণ হতে পারে৷ মিয়ানমারে বৌদ্ধদেরও দেখলাম দানব হয়ে উঠতে৷ ইসরাইলি ইহুদিদের মধ্যেও প্যালেস্টাইনি মুসলিমদের প্রতি তীব্র বিদ্বেষ রয়েছে৷ ওখানে মুসলিমরা ধারাবাহিকভাবে নিপীড়িত হচ্ছে৷ পৃথিবীতে চার হাজার তিন শতটি ধর্ম রয়েছে৷ সব ধর্ম বিশ্বাসীরাই নিজেদের ধর্মকে শ্রেষ্ঠ মনে করে৷ তারা মনে করে একমাত্র তারাই সঠিক পথে রয়েছে৷ এজন্য তারা হাজার হাজার নজির/মিথ উপস্থাপন করে বিকৃত করে৷ এতো ধর্মবিশ্বাসীর মধ্যে মুসলিমরাই কেন বেশি উগ্রপন্থী?
অন্যকে খুন করতে পারলেই বেহেস্তে যাওয়া যাবে' এমন ভ্রান্ত ধারণা শুধু মুসলিমদের মধ্যে রয়েছে৷ এই খুনের নেশায় তারা দেশ থেকে দেশ কেন ঘুড়ে বেড়ায়? কেন আমার বিক্রমপুর থেকেও বউ-বাচ্চাসহ ছুটে যায় সিরিয়ায় আইএসের পক্ষে যুদ্ধ করতে, আফগানে যায় তালেবান হতে, প্যালেস্টাইনে যায় ইহুদিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে? তারা কেন আফ্রিকার বোকো হারামের ছাত্রী অপহরণ করে যৌনদাসী বানানো সমর্থন করে? কেন আল কায়দার টুইন টাওয়ার ধ্বংসকে সমর্থন করে?
অনেক মুসলিমই এমন নয়৷ কিন্তু ফ্রান্সে গিয়ে কোন হিন্দু বা বৌদ্ধর জঙ্গি আচরণতো দেখি না! কোন শিখ, জৈন, শিন্টো, ইহুদিতো ইউরোপ/আমেরিকায় উড়ে যায় না বোমা ফেলতে! শুধু ধর্মীয় দর্শনে এমন হিংস্রতাতো তারা করে না! বোকো হারাম স্কুলে পড়ার অপরাধে প্রতি বছর শতশত ছাত্রীকে অপহরণ করে যৌনদাসী বানায় শুধু ধর্মীয় দর্শনের কারণে৷ আইএস হাজার হাজার ইয়াজেদি নারীকে ধর্ষণ করে শয়তানের উপাসক আখ্যা দিয়ে! আফগানে স্বামীকে তালাক দিলে তালিবানরা স্ত্রীকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করে৷ শুধু ধর্মীয় কারণে বিশ্বজুড়ে ভিন্নমতবালম্বীদের হত্যার জন্য খুঁজে বেড়ায়! সালমান রুশদি, তসলিমা নাসরিন কি অন্য ধর্মে আছে যাদের মাথার মূল্য ধরা হয়৷ শুধু ধর্মীয় কারণে ইরানে সরকারের হাতে খুন হয়ে যায় আলি দস্তির মতো সবচেয়ে মেধাবী মানুষটি৷ কেন? এমন লক্ষ লক্ষ কেন এর জবাব কি?
শুধুই শিক্ষা! পৃথিবীতে মুসলিমরাই সবচেয়ে বেশি মানহীন শিক্ষা গ্রহণ করে৷ পৃথিবীতে শুধু কোটি কোটি মুসলিম শুধুই ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ করে৷ শুধু ধর্মীয় বিষয়ে তারা উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করে৷ এমফিল পিএইচডি করে৷ তাদের সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্মীয় বিষয়ে বহু বিভাগ থাকে, শুধু ধর্মীয় বিশ্ববিদ্যালয় থাকে৷ পৃথিবীর দুর্বল ও অপ্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে তারা মাস্টার্স করে৷ তাদেরই সুযোগ আছে মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও গ্রাজুয়েশন না করেই মাস্টার্স করার৷ তারা দেশ থেকে দেশে এখনো ধর্মীয় শিক্ষা অর্জনে যায়৷ একটি সেরা মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করে দেখেছি ওখানে শুধু শিক্ষাটাই নাই৷
পৃথিবীর অন্য কোন জাতি ধর্মের পেছনে এতো সময় ব্যয় করে না৷ ধর্মীয় শিক্ষার পেছনেও এতো সময় ও অর্থ ব্যয় করে না৷ এর কোন তুলনাও পৃথিবীতে নেই৷ পৃথিবীতে মুসলিমরা এমন এক জাতি যাদের উন্নতির কথা বলতে যাওয়ার কারণে শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যা করা হয়৷ হুমায়ুন আজাদ থেকে আলি দস্তিদের মৃত্যু তাদের কেবলই পিছিয়ে দিয়েছে৷ শিক্ষার উন্নতি করতে না পারলে মুসলিমরা প্রতিযোগিতায় টিকতে পারবে না৷ তারা কেবল জঙ্গি হয়েই অন্যদের খুন-ধর্ষণ করতে পারবে৷
এমন ভাবাদর্শ বদলাতে সবারই কথা বলতে হবে৷ মুসলিমরা আগালেই বিশ্ব দ্রুত এগিয়ে যাবে৷ একপঞ্চমাংশ মানুষকে পেছনে রেখেতো বিশ্ব আগাতে পারবে না৷ এটা মুসলিমদেরও বুঝতে হবে, বুঝতে হবে অন্যদেরও৷

মন্তব্য ৭১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১০

ঢাবিয়ান বলেছেন: উস্কানিমুলক পোস্ট। মুসলিমদের চাইতে অন্যান্য ধর্মের লোকেরা আরো বেশি জঙ্গী। ট্রাম্প, বুশ, চায়নার সরকার আরো অনেক বড় জঙ্গীী। তারা মুস্লিম দেশগুলোর মুস্লিমদের ওপড় যা করে তা জঙ্গীবাদের সর্বোচ্চ মাত্রা অতিক্রম করে যায়।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৬

মুজিব রহমান বলেছেন: উস্কানিমূলক নয় মোটেই।
আমেরিকায় যেটা হল তাকে জঙ্গিবাদ বলা যায় না কোন ভাবেই। ওটা বর্ণবাদ বা শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্ববাদ। এখন পৃথিবীতে জঙ্গিবাদটা কেবল মুসলিমদের মধ্যেই আছে বলে বলা হয়। এর সাথে দ্বিমত করতে পারছি না।

২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগারদের বড় অংশ যেই বিষয়ে পড়ালেখা করেছেন, উহা নিয়ে লিখতে পারেন না, সবাই সুরার তরজমা করতে পারেন।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২১

মুজিব রহমান বলেছেন: এক সময় ব্লগার বলতে বুঝাতো নাস্তিক, ধর্মহীন, প্রগতিশীল, বিজ্ঞানমনস্ক মানুষদের। বাস্তবিক তখনও ব্লগে বেশি ছিল প্রতিক্রিয়াশীলরাই। সেই সংখ্যা এখন যেমন বেড়েছে তেমনি বেড়েছে প্রগতিশীলতার পক্ষে লেখার সুযোগও।
আপনি সুরার তরজমার কথা বলছেন। এমনটা শুরু হয়েছিল ১৪শ বছর আগেই। যদি সুরার তরজমা আর না হতো তবে দেশ আরো অন্ধকারে ছেয়ে যেতো। আগের কোন কিছু লেখা মানেই কেবল তরজমা নয়। আপনি যেটা জানেন সেটা সবাই জানে না। সব পোস্ট সবার জন্য নয়। বেছে নেয়ার সুযোগ রয়েছে সবারই।

৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

যুক্তিসংগত বক্তব্য।
সহমত

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪০

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
আজ ব্লগে আমার ১১ বছর পূর্ণ হল এই নামে। তবুও ভয়ে থাকি ব্লক হওয়ার। যুক্তিসংগত কথা বলাই এদেশে অযৌক্তিক মনে হয়। ওয়াজে হাজারো যুক্তিহীন কথা বলাকেও অযৌক্তিক মনে করে না দেশের সিংহভাগ মানুষ।

৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: আইএস যে পশ্চিমাদের তৈরী নাকি সেটাও বিশ্বাস করেন না? হিলারী ক্লিন্টনের ইমেল ফাশের ঘটনা আশাকরি অজানা নয়।
বুশের ইরাক আক্রমনকে কি বলবেন? ইস্রাইল এর গনগারে প্্যলেস্টাইনি গনহত্যাকে কি আখ্যা দিবেন?
জঙ্গীবাদের সংজ্ঞা জানতে হবে। শুধু জার্মানি যাবার মনোবাসনা নিয়ে গতবাধা কিছু কথা লিখলেই হবে না।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৪

মুজিব রহমান বলেছেন: এই নামে ব্লগে আছি এগারো বছর। আর কবে যাবো জার্মানি? দেশ আপনাদের হাতে রেখে যারা পালিয়ে জীবন বাঁচিয়েছে তারা ভুল করেছে। দেশে থেকেই সংগ্রাম করতে চাই মূর্খ মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে। প্রগতিশীল বিজ্ঞানমনস্ক ভাবাদর্শ গড়ে তুলতে কাজ করছে অনেকেই। মনে হয় না মিথ্যা বলে সুবিধা করা যাবে।
আইএস কারা করেছে? কারা নেতৃত্ব দিয়েছে? বাংলাদেশ থেকেওতো আপনার ভাইবেরাদর গিয়েছে! আইএসকে প্রয়োজনে ব্যবহার করেছে পশ্চিমা শক্তি। মুসলিমরা বরাবরই পুতুলের মতো ব্যবহৃত হয়েছে তাদের মূর্খতার জন্য। অশিক্ষা ও কুশিক্ষা তাদের মূর্খ বানিয়ে রেখেছে।

৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫০

ঢাবিয়ান বলেছেন: যখন যুক্তি খুজে পাওয়া যায় না তখন সরাসরি ব্যক্তিগত আক্রমনে চলে যায় বহু মানুষ। আপনিও তাদেরই একজন। যারা যুক্তির বীপরিতে গেলেই জামাত শিবির , রাজাকার, জঙ্গী আখ্যা দেয় বিরুদ্ধ মন্তব্যকারীকে।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৯

মুজিব রহমান বলেছেন: আপনাকে কিছুই বলিনি এসবের। ঠাকুর ঘরে কে? ওটুকুই জানতে চেয়েছিলাম। ধন্যবাদ। আপনি একটিও যুক্তিসঙ্গত কথা বলেননি। অন্ধদের মতোই কথা বলেছেন।

৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৩

ঈশ্বরকণা বলেছেন: অন্যকে খুন করতে পারলেই বেহেস্তে যাওয়া যাবে' এমন ভ্রান্ত ধারণা শুধু মুসলিমদের মধ্যে রয়েছে৷ এই খুনের নেশায় তারা দেশ থেকে দেশ কেন ঘুড়ে বেড়ায়? তা এই মহাবাণী কোথায় পেলেন? এই কথা ইসলামের কথা বলে চালিয়ে দিলেন যে । কনটেক্সট ছাড়া কুরআনের উদাহরণ দেবেন না প্লিজ ।

ফ্রান্সের কলোনি কি কোনো হিন্দু,বৌদ্ধ বা ইহুদি রাষ্ট্র ছিল যে সেখানে হিন্দুদের, শিখ, শিনটো বা বুদ্ধদের জঙ্গিবাদের সম্ভাবনা থাকবে ? চায়না আর বুদ্ধিস্ট টিবেটের সমস্যাতো পঞ্চাশ বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছেই। বার্মার বুদ্ধিস্টদের রোহিঙ্গা নির্যাতন /হত্যাতো পঞ্চাশ বছরের বেশি সময় ধরেই চলছে। ইউরোপের বেশিরভাগ দেশেরই কলোনি ছিলো আরব ও আফ্রিকার অনেক মুসলিম দেশ। সেজন্য ঐতিহাসিক ভাবেও একটা সমস্যা আছে এই দেশগুলোর সাথে ইউরোপিয়ান দেশগুলোর।শুধু ধর্মীয় কারণেই যে সমস্যা সেটা আপনাকে কে বললো? দুটোই মুসলিম দেশ হবার পরেও বাংলাদেশের সাথে যেমন আর্থিক দেনা -পাওনা, বিহারীদের নিয়ে পাকিস্তানের সমস্যা স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পরেও আছে তেমন অনেক আরব, আফ্রিকান মুসলিম দেশের সাথেই ইউরোপিয়ান কলোনিয়াল পাওয়ারগুলোর সমস্যা আছে অর্থনৈতিকসহ আরো অনেক সামাজিক রাজনৈতিক কারণেই। সেগুলোর কারণেও অনেক আক্রমণ প্রতিআক্রমণ হয়। সে তুলনায় আরব ইসরাইলের সমস্যাতো এখনো চলমান । এদের পক্ষ বিপক্ষের সমস্যাটাও তাই চলমানই হবে সেটাই কি বাস্তব না? সব কিছুর মধ্যেই আপনারা ধর্ম দেখেন কেন? আরেকটা প্রশ্ন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে কিছু বিদেশির সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল। তাদের নিজেদের ওপর পাকিস্তান কোনো আক্রমণ না করার পরেও তারা বাংলাদেশের প্রতি সংহতি জানিয়ে যুদ্ধ করেছে। সে'জন্য সেই বিদেশিদের জঙ্গি বলা যাবে? ইরাকে যুদ্ধ করতে বাংলাদেশ থেকে সৈন্য পাঠাবার জন্য অনুরোধের জন্য আমেরিকার সে সময়ের ডিফেন্স সেক্রেটারি রামসফিল্ড সম্ভবত বাংলাদেশে এসেছিলেন। তখন আন্তর্জাতিক জোটে বাংলাদেশ সৈন্য পাঠালে কি বাংলাদেশকে জঙ্গি বলা যেত ? মুসলিম হিসেবে সংহতি দেখিয়ে প্যালিস্তিনের জন্য যুদ্ধ করতে চাইলেই তাহলে জঙ্গি বলা হবে কেন ? মানুষতো মানুষের জন্যই ।নির্যাতিত মানুষের পক্ষে সংহতি জানবার চেষ্টাকে জঙ্গিবাদ বলতে হবে কেন মুসলিম হলেই ? আপনি এইসব উচাঙ্গের লেখা না লিখে কেমন করে সবজি চাষাবাদ করে আপনার এলাকার কৃষকদের উন্নতি হতে পারে সেগুলো নিয়ে লিখুন। তাতে যদি সমাজে রকোনো উপকার হয় । বিজ্ঞান, রাজনীতি এগুলো আপনার বিষয় না মনে হচ্ছে।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৭

মুজিব রহমান বলেছেন: ইসলামের কথাতো বলিনি, বলেছি মুসলিমদের কথা। হলি আর্টিজানের জঙ্গিরা যে এটা বলেছিল তাতো যে কোন পত্রিকাতেই পাবেন। শাহজাহান বাচ্চুর খুনিরা এটা বলেছিল যে পুলিশ অফিসারদের সামনে তাদের কাছ থেকেই শুনেছি। মুসলিম জঙ্গিরাতো শ্রীলঙ্কার কলোনি ছিল না, আমেরিকার কলোনি ছিল না। এমন বহুদেশেও তারা হামলা করেছে শুধু ধর্মীয় উন্মাদনায়।যে লোকটি শিক্ষককে গলা কেটে হত্যা করলো সে চেচনীয়! ইসরাইল, ভারত ও মিয়ানমারের সমস্যার কথা শুরুতেই বলেছি। ইসরাইলে ইহুদী ধর্মান্ধতায় অন্যদের হত্যা করে না। ভারতে হচ্ছে একটি মৌলবাদী রাজনৈতিক দলের হিন্দুত্ববাদ বিকাশের ফল। মিয়ানমারেও রয়েছে রাজনীতি। কিন্তু ফ্রান্সে শিক্ষকের গলা কেটে হত্যায় রয়েছে কেবলই ধর্ম।জঙ্গিকি সব বাংলাদেশেই? নাইজেরিয়ার বোকো হারেম কি জঙিগ্ নয়? আল শাদাবও জঙ্গি। আফগানের তালেবান, মধ্যপ্রাচ্যের আল কায়দা, আইএস এরাও জঙ্গি। যারা প্যালেস্টাইনে বা আফগানে যুদ্ধ করতে গিয়েছিল তাদের বায়োডাটা দেখেন যে দেশে ফিরে তাদের কতজন জঙ্গি হয়েছে! নির্যাতিত মানুষের পক্ষে লড়ার জন্য নয় তারা ধর্মীয় জোশেই গিয়েছিল।
আপনার পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ। আলু চাষে, ফুলকপি চাষে আমার বিক্রমপুর এমনিতেই দেশ সেরা। আমি বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে বিজ্ঞানের পক্ষেই মূলত লিখি। দেশে মৌলবাদীরা যেহেতু বিজ্ঞানমনস্কতার বিরুদে্ধ নিয়মিতই জিহাদ ঘোষণা করে, মানুষ হত্যা করে তাই তাদের বিরুদ্ধেও লিখি।
কোরানের কোন বাণি নিয়ে লিখিনি তাই উদাহরণ দেয়ারও সুযোগ নেই।

৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: বাংলাদেশে মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ সম্পর্কে বিস্লেষন ধর্মী লেখা পড়তে চাইলে প্রফেসর আলী রিয়াজের লেখা পড়ে দেখতে পারেন। আপনারা যারা উস্কানিমুলক লেখা লিখেন সেটা দেশ ও সমাজে কারো কোন উপকারতো নয়ই বরং আরো বিপদ ডেকে আনে।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৪

মুজিব রহমান বলেছেন: যারা তালেবান, আল শাদাব, বোকো হারাম, আইএস, আল কায়দা- সবকেই ইহুদি-নাসারাদের ষড়যন্ত্র ভাবে তারা নিতান্তই বোকার স্বর্গে বাস করে। তালেবানদের উত্থানের পরে আমেরিকা তার প্রয়োজনে সাপোর্ট দিয়েছে আবার লাদেনকে হত্যা করেছে। এই ব্যবহার করতে পারছে মুসলিমদের মুর্খতার জন্যই। এসব নিয়ে বিভিন্ন ধরনের ব্যাখ্যা রয়েছে বিভিন্ন সুবিধাবাদ থেকে।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩২

মুজিব রহমান বলেছেন: নাইজেরিয়ায় গতরাতেও জঙ্গিরা একটি স্কুলে হানা দিয়ে ৪২ জনকে অপহরণ করেছে। বোকো হারাম এটা অনবরত করছে আর আমরা বলছি এসব নাসারাদের ষড়যন্ত্র! এসব নিয়ে কথা বললেই বলা হয় উস্কানিমূলক, নাস্তিকতা!

৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ইসলাম ধর্মে জঙ্গি হবার অনেক উপাদান আছে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৫

মুজিব রহমান বলেছেন: এতো হয়েছো উপাদান থাকার কারণেই।

৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৮

সোহানাজোহা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো এমন একটি প্রয়োজনীয় বিষয় সামনে এনেছেন। লিখার প্রতিটি অংশে সহমত। আর আপনার লিখার প্রতিটি বিষয়ই সচেতনতামূলক যা আমার ভালো লাগে। অনেক ভালো থাকেন। আপনি একমাত্র ব্যক্তি যার লেখা শতভাগ সঠিক। আপনি যা লিখবেন তাই সচেতনতামূলক, আপনার লেখা পড়ে ব্লগাররা লেখাপড়া শিখবে। কথাবলা শিখবে। আপনার মতো জ্ঞানের ভান্ডার আছে বলেই ব্লগ টিকে আছে।



১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৭

মুজিব রহমান বলেছেন: অতি আশাবাদ। আমার মধ্যে জ্ঞানের ভাণ্ডার নেই। আমিও জানার চেষ্টা করছি। পৃথিবীর বহু বিষয়ই জানি না। সেই অন্বেষণ করতে পছন্দ করি। ধন্যবাদ।

১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আপনিও তো মুসলিম । আর নিউজিল্যাণ্ডের মসজিদ মানুষ মেরেছে যে মনে হয় মুসলিম ।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৮

মুজিব রহমান বলেছেন: নিউজিল্যান্ডে যে গুলি করে ৫০ জনকে হত্যা করেছে সে ছিল বর্ণবাদী খৃস্টান। ধর্মীয় বিষয়ে সে উগ্র ছিল কি না তা কোন পত্রিকাতে দেখিনি। বিষয়টি শুরুতেই উল্লেখ করেছি।

১১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: কেন মুসলিমরাই এতো জঙ্গি?
কারন তারা শুধুই মুসলিম। মানুষ নয়।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৯

মুজিব রহমান বলেছেন: আমাদের মানুষ হওয়ার চেষ্টা করতেই হবে। সভ্য সমাজে বেমানান থাকলে টিকে থাকা যাবে না।

১২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:২৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: অন্যকে খুন করতে পারলেই বেহেস্তে যাওয়া যাবে' এমন ভ্রান্ত ধারণা শুধু মুসলিমদের মধ্যে রয়েছে-গণহত্য দেশদখল আর জোর করে ধর্মান্তরিত করায় পৃথিবীর কোনো জাতির লোক খৃষ্টানদের মতো হতে পারবে না। এরা দুই এ্যামেরিকা মহাদেশ, ভারত ,অষ্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড আর আফ্রিকায় কতো মানুষ মেরেছে, দুই বিশ্বযুদ্ধে আর তারপরও এই আধুনিক যুগেও ইরাক, সিরিয়া লিবিয়াতে কি করছে, সেসব দেখেন।তার তালিকা করেন।
অন্যকে খুন করতে পারলেই বেহেস্তে যাওয়া যাবে' এমন ভ্রান্ত ধারণা শুধু মুসলিমদের মধ্যে রয়েছে৷ এই খুনের নেশায় তারা দেশ থেকে দেশ কেন ঘুড়ে- এমনকি এই ধারণা খৃষ্টানদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী, কিন্ত সেটা তারা এখন প্রকাশ করে না। এই ধারণার কারণেই কলস্বাস, ভাস্কো ডা গামা, ক্লাইভ, ওয়শিংটন,বুশ-ওবামারা নিজের দেশে আর বাইরে গিয়ে শতকোটি মানুষ হত্যা করেছে এবং এখনো করছে। কারণ বাইবেল এ স্পষ্ঠভাবে লেখা আছে, Why Does God Order So Much Violence in the Old Testament?
The Bible and violence
তালেবান-আইএস সব সন্ত্রাসী এ্যামেরিকা নিজে সৃষ্টি করেছে।Hilary confessed that they created taliban
আপনি প্রকৃত ধর্ম আর বক-ধর্মকে এক করে ফেলেছেন।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৩

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
একসময় খৃস্টানরাই অন্ধকার যুগ নিয়ে এসেছিল। খৃস্টানদের কারণে বিশ্বজুড়েই জ্ঞান-বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা থেমে গিয়েছিল। কিন্তু তারাই আবার রেনেসাঁ ঘটিয়েছে। এখন ধর্মান্ধতা ছেড়ে হাঁটছে বিজ্ঞানের পথে।
তালেবান ও আইএস যারা করছে তারা সকলেই মুসলিম। এমন একটি প্রমাণ দিন যে ইহুদি-নাসারারা মুসলিম সেজে বা ছদ্মবেশে আইএস বা তালেবান করেছে। উগ্রবাদীদের মূর্খতা দেখে পশ্চিমা শক্তি সুযোগ নিয়েছে, সুবিধা নিয়েছে।

১৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:৩৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ অনল চৌধুরী , আপনার সুন্দর কমেন্টের জন্য। ব্লগার আসিফ মহিউদ্দিন নামের কিছু ফায়দাবাজ ব্লগার উস্কানিমুলক পোস্ট লিখে জার্মানি সেটল হবার একটা রাস্তা দেখিয়েছে বহু তরুনদের উদ্দেশ্যে। এসব ভন্ডদের কারনে বাংলাদেশের ভাবমুর্তি একদিকে যেমন নষ্ট হয় বহির্বিশ্বে তেমনি জঙ্গীবাদ আরো মাথাচাড়া দেবার সুযোগ পায়। । জনঙ্গীবাদ যে কোন দেশের জন্যই একটি স্পর্শকাতর ও জটিল ইস্যূ। হিংসাও উস্কানিমুলক বক্তব্য এটা ছড়াতে আরো সাহায্য করে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৫

মুজিব রহমান বলেছেন: অনল চৌধুরীও আপনার মতোই ভুল বক্তব্য রেখেছে। অন্ধ সেজে বসে থাকলে সবাই কিন্তু ঠিকই দেখবে। আপনাদের এমন ভুল ধারণা নিজেদের আত্মপ্রসাদ দিলেও কখনোই সত্য হবে না। সত্যকে আপনারা না মানলেও তা সত্যই থাকবে।

১৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২৯

নতুন বলেছেন: জঙ্গী বিভিন্ন দেশে তৌরি হয় এবং চলে যায়। আমেরিকা জঙ্গি দমন করে?

আল কায়দে, আইএস তৌরির পেছনে আমেরিকার হাত আছে এবং তাদের দমন করা আমেরিকার সাম্রজ্যে টিকিয়ে রাখতে দরকার।

ইসলামের জেহাদী আইডিয়াকে পুজি করে জঙ্গি নামের একটা জুজু বিশ্বে তৌরি করে আমেরিকা।

আইএস বা আলকায়দা তৌরির পেছনে কোটি কোটি টাকা লাগে, বিশ্বের মুসলমানেরা এতো টাকা বা কায়দা করে আমেরিকার পেছনে লাগছে না।

কিছু মুসলমানেরা মনে মনে এই সব জঙ্গিবাদকে সমর্থন করে সেটা একটা সমস্যা। এই সমস্যা কাটিয়ে উঠলে জঙ্গি জঙ্গি খেলাতে আমেরিকা খুব একটা সুবিধা করতে পারবেনা।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৮

মুজিব রহমান বলেছেন: কিছু মুসলিম জঙ্গিবাদকে সমর্থন করে এবং জড়িয়ে থাকে। এটাই সত্য। সত্যকে অস্বীকার করে আত্মপ্রসাদ লাভ করা ছাড়া আর কোন লাভ নেই। বিশ্বের সচেতন মানুষ মাত্রই সত্যটা বুঝে নেয়।
টুইন টাওয়ার ধ্বংস কাল্পনিক কোন বিষয় নয়!

১৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪৮

এমেরিকা বলেছেন: আমার একটাই প্রশ্ন - সরাসরি জবাব দেবেন। খুন করলেই বেহেস্তে যাওয়া যাবে - এটা কুরআনের কোন সূরায় আছে? কোন হাদীসে আছে?

এটি যদি ভ্রান্ত ধারণা হয়, তাহলে কারা তা ছড়াচ্ছে? লাভের গুড় কারা খাচ্ছে? মুসলিম জাতি জঙ্গিপনা করে এ পর্যন্ত কয়জন মানুষ মেরেছে? আর আমেরিকা বোমা মেরে ইরাক আফগানিস্তান লিবিয়া পানামা মেক্সিকো নিকারাগুয়ায় কয় লাখ নিরাপরাধ মানুষকে হত্যা করেছে?

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪১

মুজিব রহমান বলেছেন: আমি কি বলেছি এটা কোন আয়াত? এমন কোন আয়াত নেই।
তবে এমন ধারণা পোষণ করার মতো বহু উগ্রপন্থীতো ঠিকই আছে। হলি আর্টিজানের জঙ্গিরাতো বলেছিল, হুরপরীরা অপেক্ষা করছে। বহু লোকের মধ্যে এমন ধারণা কেন তৈরি হয়? কারণতো অবশ্যই আছে। ওয়াজেও এমন মতাদর্শ তৈরি করে অনেক বক্তা।

১৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৩

শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল লিখেছেন । তর্ক বিতর্ক জমে উঠেছে । চলুক আলাপ ।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৩

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। দেশে প্রগতিশীল বিজ্ঞানমনস্ক মানুষ খুবই কম। বিতর্ক অনেক সময় সত্যে পৌঁছাতে সাহায্য করে। তবে গণতান্ত্রিক মত চিন্তা করলে এখনো সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করা যায় না অনেক ক্ষেত্রেই। আমাদের মতো দেশে অসম্ভবই। যেমন গত জাতীয় নির্বাচনে কি হয়েছে তার সত্যটা বললে আপনি জেল থেকেই বের হতে পারবেন না।

১৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যারা তালেবান, আল শাবাব, আইএস, আল কায়দা- বাল কায়দা বোকো হারামজাদা ইত্যাদি সবকেই আমেরিকান ষড়যন্ত্র ভাবে তারা আস্ত ছাগল। নতুবা সেয়ানা শয়তান।

তালেবানদের সমর্থন দিয়েছিল দখলদার সোভিয়েত বিতারিত করতে। সোভিয়েটরা চলে গেলে আর সমর্থন দেয়নি।
আর সিরিয়াতে আল নুসরাকে সমর্থন করেছিল আইএসকে নয়। আর কিছু লোভি পশ্চিমা কম্পানী অস্ত্র বেচে, সেটা গোপনে, এক হাজার ডলারের মেশিনগান ৪ হাজারে বেচতে পারলে কে না বেচবে?
এসব না বুঝে যারা ভাবে সব মার্কিন ষড়যন্ত্র ভেবে আত্নতুষ্টি পায়। তারা গর্ধব

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মুজিব রহমান বলেছেন: আপনার বক্তব্য ঝড়ের মতো গতিময় কিন্তু সত্য।
মুসলিমদের ধর্মান্ধতা ও মূর্খতা দেখে অনেকে বাণিজ্য করছে সেটাতো জঙ্গিবাদ সৃৃষ্টি নয়। এই বাণিজ্যে জঙ্গিরা হয়তো হৃষ্টপুষ্ট হয়ে উঠতে পারে।

১৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৬

নতুন নকিব বলেছেন:


চাতুর্যপূর্ণ উস্কানিমূলক পোস্টটি পাঠ করলাম। পাঠকমাত্রই এই পোস্টপাঠে অনুধাবন করতে পারবেন যে, ইসলাম এবং মুসলিম বিদ্বেষকে উস্কে দেয়ার জন্যই মিথ্যে তথ্য যুক্ত এই পোস্ট।

কুরআন কিংবা হাদিসের কোথাও নিরপরাধ মানুষ হত্যার নির্দেশনা লেখক যদি এই পোস্টের পক্ষে উপস্থাপন করতে পারেন, তাকে তা করার জন্য অনুরোধ রাখছি।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৯

মুজিব রহমান বলেছেন: নিরপরাধের সংজ্ঞা কি আপনি নির্ধারণ করে রেখেছেন? নইলে বিধর্মীদের বিষয়ে কি লেখা আছে তাতো আপনার জানার কথা? গণিমতের মাল কেন বৈধ? জিজিয়া কর কেন বৈধ? বিধর্মীদের বিরুদ্ধে কেন এতো অভিশাপ আর ধ্বংস করার কথা লেখা আছে? যদিও আমি ইসলাম নিয়ে কিছু বলিনি। কোরান নিয়েও কিছু বলিনি। বলেছে মুসলিমদের মধ্যে জঙ্গি দর্শন সমর্থন নিয়ে।

১৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



বাংলাদেশের মানুষ ধার্মিক কিন্তু সৎ নয়

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫০

মুজিব রহমান বলেছেন: ধার্মিকদের পক্ষে সৎ থাকা সম্ভব নয়। এটা সোনার পাথরবাটি! যখন আপনি গণিমতের মালে বিশ্বাসী হবেন তখন সৎ হবেন কিভাবে?

২০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৯

সাসুম বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: কেন মুসলিমরাই এতো জঙ্গি?
কারন তারা শুধুই মুসলিম। মানুষ নয়।

৭২ হুরের লোভ দেখাইলে মানুষ কেন গরু ছাগল মহিষ ভেড়া ও জংগি পনায় মেতে থাকবে। মুস্লিম নামে মাত্র কাজে কিছু না তারা, তাদের জীবনে এক্টাই লক্ষ্য- শেক্স শেক্স শেক্স , নারী নারী নারী, হুর হুর হুর আর যাতা বহুমাত্রিক তাদের লক্ষ্য গেল্মান গেল্মান গেল্মান

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৩

মুজিব রহমান বলেছেন: নিজেরােইতো এখন গেলমান সৃষ্টি করে নিয়েছে।

২১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৭

কোথাও কেউ নেই বলেছেন: ভাই আপনি অনেক জ্ঞানী। কেনো অযথা খোচাচ্ছেন ?
জিজিয়া কর কেন বৈধ?”
সেরা মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করে থাকলে আপনার জানার কথা...
ইসলামের প্রাথমিক সময়ে ট্যাক্সের খাত ৬ টি...
১. জাকাত (cash) ২. উশর (agricultural land)  মুসলিমদের উপর
৩. জিজিয়া (cash) ৪. খারাজ (agricultural land) -< অমুসলিম নাগরিকদের উপর
৫. খুমুস  (spoil of war) গনিমত ( যুদ্ধে শত্রু পক্ষের রেখে যাওয়া সম্পদ- যুদ্ধে অংশ গ্র হন কারি সেনাদের মধ্যে বিতরন হবে)
৬. ফাই  বিজিত ভুমি (রাস্ট্রের (মুসলিম + অমুসলিম) ব্যায় মেটাতে ব্যবহৃত হবে)

একই রাস্ট্রে বসবাস করলে সেকি কর দিবেনা ? এই খানে কর এর ধরন নির্ভর করে তার ধর্মের উপর। আপনি যদি বলতে চান আলাদা category তে অর্থ আদায়ের নামে জুলুম হচ্ছে তাহলে খেয়াল করুন—
The following classes of Zimmis (protected people) are exempt from the payment of Jizyah tax:-
a) All females.
b) Males below age of puberty.
c) Old men.
d) All sick, blind or crippled.
e) Priests and monks.
f) The slaves.
g) Persons who join military service.
h) The destitute, poor and beggars.
i) Insane and mentally retarded persons.
http://www.muslimtents.com/shaufi/b16/b16_13.htm

“গণিমতের মাল (spoil of war)কেন বৈধ?
যুদ্ধের পর কেউ অস্ত্র ফেলে গেলে সেটা কি তার বাসায় গিয়ে ফেরত দিতে হবে ?

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২১

মুজিব রহমান বলেছেন: কতোটা হাস্যকর যুক্তি দিতে পারেন!
ফেলে যাওয়া মাল নয়, লুট করা মালই গণিমতের মাল। আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়ে, হত্যা করে উচ্ছেদ করলে যদি কেউ মাল ফেলে যায় তাকে হয়তো বলছেন ফেলে যাওয়া মাল।

২২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:২৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: অনল চৌধুরীও আপনার মতোই ভুল বক্তব্য রেখেছে- অন্যের মদামতকে ভুল আর নিজেরটাকে সঠিক বলে সর্বজ্ঞ বলে ঘোষণা দিয়ে আপনি নিজেই নিজের আদর্শ জঙ্গীবাদী মাদ্রাসা শিক্ষকের পরিচয় দিয়েছেন।
নিজের মতের পক্ষে যুক্তি দিয়ে সেটা ভুল বা সত্য সেটা বিচারের দায়িত্ব বিজ্ঞ পাঠকদের উপর ছেড়ে দিতে হয়।
আমি কোনো ব্যাক্তি, দর্শন বা মতবাদের অন্ধ সমর্থক না। কিন্ত মিথ্যাচার দেখলে সবসময়ই প্রতিবাদ করি।
৪ লাইন অন্যান্য ধর্মের বিরুদ্ধে লিখে বাকী পুরো লেখাটায় মুসলমানদের জঙ্গী বানিয়েছেন।
সব ধর্মেই অল্প-বেশী উগ্রতা আছে। কিন্ত তুলনামূলকভাবে ইসলামে অনেক কম। রামায়ণ-মহাভারত-বেদ-উপনিষদ-ঐতরেয়রণ্যকের পাতায় পাতায় আর্যদের এদেশীয়দের দৈত্য দানব অসুর ম্লেচ্ছ হনুমান পক্ষীভাষী বলে তাদের হত্যা করার বর্ণনা দেতয়া হয়েছে। বা্িবেল পড় দেখেন, সেখানে বলা হয়েছে, Eye for an eye tooth for tooth, hand for hand, foot for foot. -পায়ের বদলে হাত -পা চাওয়ার আজব নীতি অন্য কোনো ধর্মে পাইনি। eye for eye, tooth for tooth, hand for hand, foot for foot
যারা মুসলমানদের জঙ্গী বানানোর পশ্চিমা ষড়যন্ত্র জেনে-শুনে অস্বীকার করে, তারাও সেদেশের বিশ্বস্ত সেবক, চরম মিথ্যাবাদী এবং এইসব অপরাধের সমান অংশীদার।
এমন একটি প্রমাণ দিন যে ইহুদি-নাসারারা মুসলিম সেজে বা ছদ্মবেশে আইএস বা তালেবান করেছে -আইএস প্রধান বাগদাদী ছিলো একটা ইহুদী, যাকে ওবামা-হিলারী চক্র পরিকল্পিতভাবে সৃষ্টি করে ইরাকের পর লিবিয়া-সিরিয়া ধ্বংস করে পুরো আরব এলাকায় গণহত্যা লুটপাট চালাচ্ছে তাদের তেল লুটের জন্য, যেটা এর আগে করেছে সাদ্দাম, তালেবান আর লাদেন সৃষ্টি করে।
Fahrenheit 9/11. Cd1
প্রমাণ দিলাম, ভালো করে পড়ে দেখেন। সন্ত্রাসী সংগঠন ইসলামিক স্টেটের (আইএস) নেতা খলিফা আবুবকর আল বাগদাদিএকজন ইহুদি।

এটা ভালো করে দেখেন আর এসব জটিল জিনিস লেখার আগে ২০বছর একটানা পড়াশোনা এবং বিজ্ঞ ব্যাক্তিদের সাথে পরামর্শ করেন।
ইসলামবিরোধী লিখে এখন আর কেউ বিদেশের নাগরিকত্ব পায় না।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৭

মুজিব রহমান বলেছেন: সত্য শেষ পর্যন্ত সত্যই থাকবে। আপনি যাই বলেন আর আমি যাই বলি। আমি ইসলাম ধর্ম নিয়ে, কোরান নিয়ে কথা বলিনি। মনুসংহিতায় কি লেখা আছে তা যদি হিন্দুরা ফলো করে ভয়ঙ্কর উন্মাদনা তৈরি করে তবে তো হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধে বলতেই হবে।

বিশ বছরের বেশিই ইসলাম নিয়ে পড়েছি। মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেছি। দীর্ঘকাল ইমামতি করেছি। কোরান পড়ে ৬০ ধরনের প্রশ্ন দিয়েছিলাম মোহাম্মদেপুরের বহু হুজুরের কাছে। তিনি বলে দিয়েছেন- এসব প্রশ্নের কোন উত্তর নেই। বিশ্বাস করতে হবে। এ কথা শুনে আরো বহুজন প্রশ্নগুলো নিয়েছে। কেউই জবাব দিতে পারেনি। কেউ কেউ হাস্যকর যুক্তি দিয়েছে।

২৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:০৩

এ আর ১৫ বলেছেন: জনাব অনল চৌধুরী
কিন্ত মিথ্যাচার দেখলে সবসময়ই প্রতিবাদ করি।
৪ লাইন অন্যান্য ধর্মের বিরুদ্ধে লিখে বাকী পুরো লেখাটায় মুসলমানদের জঙ্গী বানিয়েছেন।
সব ধর্মেই অল্প-বেশী উগ্রতা আছে। কিন্ত তুলনামূলকভাবে ইসলামে অনেক কম।

খুব ভুল তথ্য দিলেন, ইতিহাসে অন্য ধর্মের মানুষের যে সন্ত্রাসের কাহিণী গুলো আছে, সেগুলো ধর্মীয় কারনে খুব কম,৷ বেশি ভাগ রাজনৈতিক। ধর্মীয় কারনে সন্ত্রাস মুসলমানরা বেশি করেছে এবং করে চলেছে।
হিটলার এর সন্ত্রাস রাজনৈতিক ধর্মীয় নহে যার নাম ফ্যাসিবাদ। ধন্যবাদ

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৮

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনি সঠিক জবাবই দিয়েছেন।

২৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:২৬

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ভিন্নমত বা ধর্মালবম্বীদের হত্যা, পুড়িয়ে দেয়া, নিজ পরিবার পরিজন ফেলে সুদূর মধ্যপ্রাচ্য সহ বিভিন্ন দেশে গিয়ে সন্ত্রাস করে বেড়ানোর কারণ কি ? কিসের আশায় এতো বড়ো আত্মত্যাগ ( ? ) করে এইসব তথাকথিত ধার্মিকরা ? এটা যদি নিছক অর্থের প্রলোভন হয়, তার জন্য নিজের জীবন দিয়ে দেয়ার মতো এই ধরণের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করবে কেউ ? পশ্চিমা দুনিয়া এর পিছনে কলকাঠি নাড়লে বা ব্রেইন ওয়াশ করলেই একজন মুসলিম আইসিস বা বোকা হারাম বা তালেবান যোগ দিয়ে গণহত্যা শুরু করবে ? পশ্চিমা দুনিয়া তাদের কি সুযোগসুবিধা দিচ্ছে যার জন্য জীবনকে তুচ্ছ করে এরা এসব অমানবিক কর্মকান্ড করে বেড়াচ্ছে ?

তাহলেতো যারা পশ্চিমা দুনিয়াতে বসবাস করে তারা কেন ব্রেইনওয়াশড হচ্ছে না ? এতো সুযোগসুবিধা পাওয়ার পরও কেন বিভ্রান্ত হচ্ছে না উপরোক্ত গোষ্ঠীগুলোর মতো ?

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩১

মুজিব রহমান বলেছেন: সচেতন মাত্রই সত্যটা বুঝেন। আর অন্ধরা ফ্যালাসী করেন।

২৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:১৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: এ আর ১৫ বলেছেন: খুব ভুল তথ্য দিলেন, ইতিহাসে অন্য ধর্মের মানুষের যে সন্ত্রাসের কাহিণী গুলো আছে, সেগুলো ধর্মীয় কারনে খুব কম,৷ বেশি ভাগ রাজনৈতিক। ধর্মীয় কারনে সন্ত্রাস মুসলমানরা বেশি করেছে এবং করে চলেছে।
হিটলার এর সন্ত্রাস রাজনৈতিক ধর্মীয় নহে যার নাম ফ্যাসিবাদ
- আমি ভুল তথ্য দিলাম আপনি কোনো সূত্র ছাড়াই আইনষ্টাইন হয়ে বিরাট সত্য বললেন !!!!!
দেশে-বিদেশে খৃষ্টানদের প্রতিটা গণহত্যা এবং এখন পর্যন্ত চলা দেশে দেশে সন্ত্রাস বাইবেলে বর্ণিত যারা আমাদের না, তাদের হত্যা করো -নীতির আদর্শে পরিচালিলত জঙ্গী সন্ত্রাস। ভালো করে বাইবেল পড়েন। এই নীতির কারণেই বুশ ২০০১ সালে মুসলমানদের কিরুদ্ধে ক্রুসেড ( ধর্মযুদ্ধ) ঘোষণা করেছিলো। হিটলঅরের কথা আমি বলিনি কিন্ত তার আর মুসোলিসীর নাৎসী আর ফ্যাসিজম দুই্ই আর্য-খৃষ্টান জঙ্গীবাদ থেকে উদ্ধুদ্ধ, যার পরিণিতি লাখ লাখ ইহুদী হত্যা।
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ পশ্চিমা দুনিয়া এর পিছনে কলকাঠি নাড়লে বা ব্রেইন ওয়াশ করলেই একজন মুসলিম আইসিস বা বোকা হারাম বা তালেবান যোগ দিয়ে গণহত্যা শুরু করবে ? - পশ্চিমাদের নিকৃষ্ট কূটচক্রে পড়ে সাদ্দামের মতো সমাজতন্ত্রী পর্যন্ত ইরান আক্রমণ করেছিলো। আর তাদের ষড়যন্ত্র বোঝার পর তাকে প্রাণ হারাতে হয়েছে। ড: মোসাদ্দেক, জামাল নাসের,আরাফাত,গাদ্দাফি-সবারই এক পরিণতি হয়েছে।
সুতরাং পশ্চিমাদের কূটচক্র বোঝার মতো ক্ষমতা না হওয়া পর্যন্ত মুসলমানরা একে অন্যের সাথে লড়াই করতেই থাকবে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৬

মুজিব রহমান বলেছেন: আপনি ইউরোপের অন্ধকার যুগের সাথে সমসাময়িক মুসলিমদের তুলনা করছেন। চালাকি করা ছাড়া কিছু নয়। সত্যটা সত্যই থাকবে আপনি যতই ছাই চাপা দিতে থাকেন।
বোকো হারাম স্কুলগুলোতে অনবরত হামলা চালিয়ে মেয়েদের ধরে নিয়ে যায়। যৌন দাসী বানায়। ওদের একটি বড় অংশই খৃস্টান। বোকো হারাম খৃস্টান স্কুলগুলোকেই বেশি টার্গেট করতে চায়। এটাও কি খৃস্টানদের ষড়যন্ত্র? এসব ছেলেমানুষী যুক্তি ছাড়ুন।

২৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:৫৫

এ আর ১৫ বলেছেন: জনাব অনল চৌধুরী ---
দেশে-বিদেশে খৃষ্টানদের প্রতিটা গণহত্যা এবং এখন পর্যন্ত চলা দেশে দেশে সন্ত্রাস বাইবেলে বর্ণিত যারা আমাদের না, তাদের হত্যা করো -নীতির আদর্শে পরিচালিলত জঙ্গী সন্ত্রাস। ভালো করে বাইবেল পড়েন। এই নীতির কারণেই বুশ ২০০১ সালে মুসলমানদের কিরুদ্ধে ক্রুসেড ( ধর্মযুদ্ধ) ঘোষণা করেছিলো

----- বুশ কি খৃষ্ঠান মৌলবাদি ? ঐ যুদ্ধ কি খৃষ্ঠ ধর্ম প্রতিষ্ঠিত করার জন্য ছিল , তারা কি বলেছিল খৃষ্ঠান ধর্ম গ্রহন না করলে মেরে ফেলবো ?
খৃষ্ঠানরা বাইবেলের ঐ সব বাণী বহু আগে ত্যাগ করেছে .,,

আমার মনে হয় আপনার নীচের লিংটা জরুরী ভিত্তিতে পড়া দরকার, ভ্রান্ত ধারনা দুর করার জন্য --- বেশি বড় লিখা না পড়তে ৩ মিনিটের কম সময় লাগবে --

খবরদার এদের জংগী বলবেন না , এদের টেরোরিস্ট বলবেন না

২৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: বুশ কি খৃষ্ঠান মৌলবাদি ?- শুধু বুশ না, কলম্বাস, ভাস্কো ডা গামা, ক্লাইভ,ক র্টেজ, জেমস কুক, ওয়শিংটন,বুশ-ওবামারা অন্যদেশে আক্রমণকারী সব খৃষ্টানই চরম জঙ্গী মৌলবাদী, যারা ব তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে লাভ করা নির্দেশে উৎসাহিত হয়ে পৃথিবীর দেশে দেশে আক্রমণ গণহত্যা ও ধর্মান্তরিত করেছে। এবং শেষ পর্যন্ত স্পেনীয় জঙ্গীগুলি দক্ষিণ এ্যামেরিকার মায়া, ইনা ও আজটেক জনগোষ্ঠী ও তাদের ধর্মকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে সেখানে খৃষ্টানতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে।Christianity and colonialism
উত্তর এ্যামেরিকায় এই কর্ম করেছে স্পেনীয়, পর্তূগীজ, ইটালিয়ান,বৃটিশ-ইংরেজ. ফরাসী ও জার্মানসহ ইউরোপীয়রা মিলিতভাবে।
এ্যামেরিকা একটা জঙ্গী খৃষ্টার রাষ্ট্র , যাদের মুদ্রার উপরে এখনো লেখা আছে, আমার ঈশ্বরে বিশ্বাস করি, যেটা সৌদি বা কুয়েত-কোনো দেশেই দেখা যায় না।
ইয়াজিদ-হাজ্জাজ-তৈমুর-ওসমানয়ি-বাবর-মোগলদের ধার্মিক বলা হলে সেটা হবে নিকৃষ্ট মিথ্যাচার। কারণ এরা ছিলো নামসর্বস্ব ধর্ম-ব্যাবসায়ী খুনী।
কিন্ত খৃষ্টানরা অতীতের মতো এখনো তাদের ধর্মীয় শ্রেষ্ঠত্ব প্রচার ও বজায় রাখার জন্যই দেশে দেশে আগ্রাসন গণহত্যা ও লুটপাট চালাচ্ছে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৩

মুজিব রহমান বলেছেন: মিথ্যাচার ও কুযুক্তিতে আপনিতো ফারাবীর পর্যায়ে চলে গেছেন।

খৃস্টানরাতো উল্টো খৃস্ট ধর্মকেই চাপে রেখেছে। রাষ্ট্র থেকে তাদের পৃথক করেছে। দিনকে দিন খৃষ্টানদের ধর্ম বিশ্বাস কমে এসেছে। তারা শিক্ষা-গবেষণায় মনোনিবেশ করেছে। তারা গণতান্ত্রিক চর্চা চালিয়ে যাচ্ছে।

আজকের অবস্থায় তুলনা করুন- মানুষ হিসেবে। ফ্যালাসী করবেন না। ওসব করে কোন লাভ নেই। সত্যকে মিথ্যা প্রমাণ করা যায় না।

২৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৬

এ আর ১৫ বলেছেন: অনল চৌধুরী বলেছেন: বুশ কি খৃষ্ঠান মৌলবাদি ?- শুধু বুশ না, কলম্বাস, ভাস্কো ডা গামা, ক্লাইভ,ক র্টেজ, জেমস কুক, ওয়শিংটন,বুশ-ওবামারা অন্যদেশে আক্রমণকারী সব খৃষ্টানই চরম জঙ্গী মৌলবাদী, যারা ব তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে লাভ করা নির্দেশে উৎসাহিত হয়ে পৃথিবীর দেশে দেশে আক্রমণ গণহত্যা ও ধর্মান্তরিত করেছে।

এনারা মৌলবাদি হোলে তো শেখ হাসিনা একজন মৌলবাদি। তাদের আগ্রসন রাজনৈতিক সেটার জন্য কোন ধর্ম গ্রন্থ দায়ি নহে । তারা এলাকা দখল করার পর কোন ধর্মীয় শরিয়া মার্কা আইণ প্রতিষ্ঠা করেছে দেখাতে পারবেন? তবে এটা ঠিক তাদের কলোনি গুলোতে পরে খৃষ্ঠান মিশনারি এসে ধর্ম প্রচার করেছে ।
কলম্বাস , ভাস্কো ডা গামা , জেমস কুক এনারা ছিল নাবিক কোন রাজনীতিবিদ ছিল না -- এনারা কি ভাবে মৌলবাদি । ওয়াশিংটন ব্রিটিশদের থেকে আমেরিকাকে স্বাধীণ করেছিল -- তিনি ও মৌলবাদি ।
মাথাটা কি ঠিক আছে ভাই ?
ঘোষনা দিয়ে ব্লগ থেকে বিদায় নিয়ে , ফিরে এসে উল্টাপাল্টা এসব কি লিখছেন ?


ইয়াজিদ-হাজ্জাজ-তৈমুর-ওসমানয়ি-বাবর-মোগলদের ধার্মিক বলা হলে সেটা হবে নিকৃষ্ট মিথ্যাচার। কারণ এরা ছিলো নামসর্বস্ব ধর্ম-ব্যাবসায়ী খুনী।

এরা তো ধর্মের নামে সন্ত্রাস চালায় নি , তাদের আগ্রাসন রাজনৈতিক এবং তাদের দখলকৃত এলাকাতে মানুষকে ধর্মান্তরিত করে মুসলমান বানান হয় । এদের কে কখনো মুসলমান সংন্ত্রাসি বা জংগি বলা হয় না কারন এরা ধর্মের নামে আগ্রাসন করে নি ।

কিন্ত খৃষ্টানরা অতীতের মতো এখনো তাদের ধর্মীয় শ্রেষ্ঠত্ব প্রচার ও বজায় রাখার জন্যই দেশে দেশে আগ্রাসন গণহত্যা ও লুটপাট চালাচ্ছে।

অতীতে তারা ধর্মের নামে আগ্রাসন করেনি বা করলেও খুব কম এবং বর্তমানেও করছে না , সবই রাজনৈতিক ।


২৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: এনারা মৌলবাদি হোলে তো ........ - মূল প্রসঙ্গ বাদ দিয়ে অন্য লাইনে যান কেনো?
তারা এলাকা দখল করার পর কোন ধর্মীয় শরিয়া মার্কা আইন প্রতিষ্ঠা করেছে দেখাতে পারবেন?- এরা সব দেশে খৃষ্টীয় বর্ণবাদী আইন চালু করেছিলো।
কলম্বাস , ভাস্কো ডা গামা , জেমস কুক এনারা ছিল নাবিক কোন রাজনীতিবিদ ছিল না -- এনারা কি ভাবে মৌলবাদি । - এরা সবাই জঙ্গী খৃষ্টান এবং তাদের প্রভূ জঙ্গী শাসকদের নির্শেশে বা সহায়তায় সারা পৃথিবীতে খুনাখুনি করে ধর্ম প্রচারে বের হয়েছিলো যাতে তারা সফল।
ওয়াশিংটন ব্রিটিশদের থেকে আমেরিকাকে স্বাধীণ করেছিল -- তিনি ও মৌলবাদি - এ্যামেরিকা কি অঅল সেদেশর স্বাধীনতা কি, সেটা আগে জানেন। তারা বিহারহত এবং তাদের যুদ্ধটা ছিলো এক জাতি থেকে সৃষ্টি হওয়া দুই দলের মধ্যে স্বার্থের যুদ্ধ। কোনো স্বাধীনতা যুদ্ধ না, যদিও সেটাই বলা হয়। সে এবং এ্যামেরিকার সব রাষ্ট্রপতি চরম জঙ্গী খ্রিষ্টান। পড়েন হলিউডের বিদ্রুপাত্মক,বর্ণবাদ ও আগ্রাসনবিরোধী চলচ্চিত্র-১
অতীতে তারা ধর্মের নামে আগ্রাসন করেনি বা করলেও খুব কম এবং বর্তমানেও করছে না , সবই রাজনৈতিক - সবকিছু ধর্মীয় তাই এ্যামেরিকা-ইউরোপ ক্যানাডা-জার্মানী-ইটালী আক্রমণ না করে করে ইরাক-লিবিয়া- সিরিয়া।
আমি কি বলি , সেটা বোঝার মতো বয়স,জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা আপনার হয়নি।
অকারণে এতোক্ষণ সময় নষ্ট করলাম।
আমার ব্লগে সব লেখা আর রকমারি থেকে বইগুলি ডাউনলোড করে পড়েন, তাহলে জ্ঞান-বুদ্ধি কিছুটা বাড়ার সম্ভবনা আছে।

৩০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৩৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: মিথ্যাচার ও কুযুক্তিতে আপনিতো ফারাবীর পর্যায়ে চলে গেছেন।[/sb আপনি মিথ্যা ছাড়া আর কিছুই জানেন না। গ্রামে থেকে জ্ঞান-চর্চার নাটক করলে যুক্তি না পারলে নোংরা ব্যাক্তিগত আক্রমণের স্বভাব যায়নি।
অজ্ঞের মতো বললেন যে এমন একটি প্রমাণ দিন যে ইহুদি-নাসারারা মুসলিম সেজে বা ছদ্মবেশে আইএস বা তালেবান করেছে। - প্রমাণ দিলাম যে সন্ত্রাসী এ্যামেরিকা শুধু তালেবান বা লাদেনের মতো আইএস সৃষ্টিই করেনি, এর প্রধান বাগদাদীও একজন ইহুদী। তারপরও সেটা মেনে নিয়ে মিথ্যাচারের জন্য ক্ষমা না চেয়ে আরো মিথ্যা বলে যাচ্ছেন।

কেনো আর কি উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃত মিথ্যাচার করে অপপ্রচার চালাচ্ছেন, সেটা সবাই বোঝে।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১১

মুজিব রহমান বলেছেন: কি প্রমাণ দিলেন?
নাদেন কি ইহুদি? না নাসারা?
অপপ্রচার তো আপনারা চালাচ্ছেন। আমি কেবলই প্রমাণ ও যুক্তির কথা বলছি। উগ্রসংগঠনগুলো যারা করছে, করেছে সবাই মুসলিম। এদের ব্যবহার করতে পারে অন্যরা কোন স্বার্থে। তেলের স্বার্থে বা অস্ত্রবিক্রির স্বার্থে।

৩১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:২৯

এ আর ১৫ বলেছেন: অনল চৌধুরী সাহেব ------ আপনি কথা বার্তা পড়ে মনে হচ্ছে আপনি এখানে ইচ্ছা করে ফাজলামি করছেন অথবা তাকিয়া বাজি করছেন , যা লিখেছেন , সেটা আপনি নিজে বিশ্বাষ করেন কিন্তু তাকিয়া বাজি করে চলেছেন ।

মধ্য যুগের ইউরোপের অবস্থার সাথে বর্তমান যুগের পলিটিক্যাল ইসলামকে মাপছেন এবং বর্তমান যুগের পলিটিক্যাল ইসলামের অপকর্মকে মধ্য যুগের ইউরোপিয় খৃষ্ঠানদের অপকর্মের তুলনা দিয়ে জাষ্ঠিফাই করার পায়তারা করা দেখে , আপনার আসল চেহারা ফুটে উঠেছে।
বর্তমানে মুসলমানদের একটা অংশ যে সমস্যা বিশ্বব্যপি সৃষ্ঠি করেছে, সেটার নাম পলিটিক্যাল ইসলাম , যেটার জন্ম ১২০ বৎসর আগে , এর জনক হাসান বান্না এবং মওদুদী । মধ্য যুগে মুসলিম বা অমুসলিম সবার আগ্রাসন ছিল রাজনৈতিক । পলিটিক্যাল খৃষ্ঠান , ইসলাম বা হিন্দু বা অন্য ধর্মের কোন তত্ত্ব সেই সময়ে জন্ম নেয় নি ।

পলিটিক্যাল ইসলামের জঘন্য রুপ বিশ্ববাসি প্রথম অবলোকন করে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীণতা যুদ্ধের সময়ে মওদুদী বাদি জামাতিদের মাধ্যমে , ৭০ দশকের শেষের দিকে আমেরিকা পলিটিক্যাল ইসলামকে প্রমোট করে আফগানিস্থানে সোভিয়েট আগ্রাসনকে প্রতিহত করার জন্য । এরপর কাল ক্রমে জন্য নেয় অন্য সব জংগি গ্রুপ গুলোর তালেবান , হরকতুল জেহাদ, জেএনবি, আল কায়দা, বোকা হারাম, আই এস আই সহ আরো অনেক গুলো দল ।
বর্তমান বিশ্বের বড় সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে এই পলোটিক্যাল ইসলাম , অন্য কোন ধর্মের এই ধরনের বিশ্বব্যাপি পলিটিক্যাল উইং নেই । বিশ্বের যে কোন অমুসলিম দেশে তারা খুনাখুনি বোমাবাজি করার ক্ষমতা রাখে ।

আপনি কি কারনে আমেরিকাকে পলিটিক্যাল খৃষ্ঠান দাবি করছেন ? এর পিছনে তকিয়াবাজি করা ছাড়া অন্য কোন কারন দেখি না । ইচ্ছাকৃত ভাবে সব জেনেও তকিয়াবাজি করে , জামাতি মানসিকতা অনুসরনকারি চরিত্রের প্রকাশ করছেন ।

সবকিছু ধর্মীয় তাই এ্যামেরিকা-ইউরোপ ক্যানাডা-জার্মানী-ইটালী আক্রমণ না করে করে ইরাক-লিবিয়া- সিরিয়া।


আপনি কি কাণাকে হাইকোর্ট দেখাতে চান ? ভুল জায়গায় নাড়া দিয়েছেন ! প্রথমে একটা উদাহরন দিয়ে শুরু করি ।

একটা বিস্তির্ন মাঠ , যেখানে বেশির ভাগ ঘাস আছে , বিভিন্ন জন মানুষ এর বিভিন্ন অংশের মালিক । উত্তর প্রান্তের পূর্ব প্রান্তের সব মালিক ঐ মাঠ গুলোর পরিচর্যা করে, পানি দেয় ঘাস কেটে ছোট করে , সারা বৎসর মাঠ সবুজ থাকে ।

বাকি অন্য গুলোর মালিকরা ঘাস কাটে না , পানি দেয় না , বড় বড় ঘাস এবং শুষ্ক মৌসুমে ঘাস গুলো শুকিয়ে যায় ।

এখন পাড়ার কিছু খারাপ লোক সুযোগ বুঝে শুকনো ঘাস গুলোতে আগুন লাগায় এবং সব সময়ে যারা ঘাসের টেককেয়ার করে না তারা এই বিপর্যয়ের সন্মুখিন হয় কিন্তু যারা ঘাসের পরিচর্যা করে , সব সময়ে ঘাস সবুজ থাকে , তাদের এলাকাতে তারা আগুল লাগায় না বা লাগাতে গেলে কোন কাজ করে না , তাই ঐ সমস্ত এলাকাতে আগুন জলে না ঘাসের উপর কারন শুকনো ঘাস নেই ওদের মাঠে।

এই যে বড় বড় শুনো ঘাসের কথা বল্লাম , ওটা হোল পলোটিক্যাল ইসলাম , এমন কোন মুসলিম দেশ নেই যেখানে এদের শক্তিশালি অবস্থান নাই , তাই পলিটিক্যাল ইসলাম নামক শুকনো ঘাসে আগুল লাগাবার মতলববাজি রাজনীতির কোন অভাব নেই , কিন্তু ইউরোপ বা অন্য দেশ গুলোতে পলিটিক্যাল ধর্মীয় সংগঠনের অস্থিত্ত্ব খুব দুর্বল তাই , ঐ সমস্ত দেশে পলিক্যাল ধর্মীয় আদর্শ নিয়ে রংবাজি করা মতলববাজি পরাশক্তিদের পক্ষে সম্ভব হয় না ।

যখন সমাজতন্ত্র শক্তিশালি ছিল তখন সেটাকে মোকাবেলা করার জন্য আমেরিকা ইউরোপ, এশিয়া , আফ্রিকা , আমেরিকার বিভিন্ন দেশের সেনা বাহিণীকে ব্যবহার করে আগ্রাসন চালিয়েছে । আপনার তকিয়াবাজি মিথ্যাচার অনুযায়ি ওগুলো ছিল পলিটিক্যাল খৃষ্ঠানিজম ?
আমেরিকা কি ভিয়েতনামে আগ্রাসন করে নি ।
ইয়েমেনের বিরুদ্ধে সৌদী আরবেকে কে সাহায্য করছে ।
আপনার মত ব্লগার যখন এই ধরনের তাকিয়াবাজি করছে , তখন ধরে নিতে পারি আপনি একজন শিবির কর্মি অথবা জামাতী , যারা প্রগতিশীল সেজে সময় মত আসল চেহারা দেখিয়ে দেয় ।
ধন্যবাদ

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৬

মুজিব রহমান বলেছেন: যতই বিস্তারিত বলেন ওনি বুঝবেন না সেই লোকের মতো যিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন আমাকে যে বুঝাতে পারবে তাকে দিবো পালের বড় গরুটা। স্ত্রী হায় হায় করে উঠলো- আরে তোমাকেতো সবাই বুঝিয়ে ফেলবে। ওনি বললেন, আরে যতই বলুক যৌক্তিক কথা আমি বুঝলে তো! ওনি বুঝবেন না কারণ ওনি বুঝতে চান না।

৩২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০১

নতুন নকিব বলেছেন:



বিশ বছরের বেশিই ইসলাম নিয়ে পড়েছি। মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেছি। দীর্ঘকাল ইমামতি করেছি। কোরান পড়ে ৬০ ধরনের প্রশ্ন দিয়েছিলাম মোহাম্মদেপুরের বহু হুজুরের কাছে। তিনি বলে দিয়েছেন- এসব প্রশ্নের কোন উত্তর নেই। বিশ্বাস করতে হবে। এ কথা শুনে আরো বহুজন প্রশ্নগুলো নিয়েছে। কেউই জবাব দিতে পারেনি। কেউ কেউ হাস্যকর যুক্তি দিয়েছে।

-আপনার সম্মন্ধে এত কিছু তো জানা ছিল না। আপনি শিক্ষক ছিলেন। শিক্ষকগণ সম্মানিত ব্যক্তি। তাদেরকে সম্মান করতেই হয়। তারা জাতি গঠনের দায়িত্ব পালন করেন। যাক, জানালেন বলে অনেক ধন্যবাদ। আপনার সেই প্রশ্নগুলো কি ছিল- একটু জানতে পারি?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৭

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
পেয়ে যাবেন কোনদিন।

৩৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩০

অনল চৌধুরী বলেছেন: এ আর ১৫ বলেছেন: বর্তমানে মুসলমানদের একটা অংশ যে সমস্যা বিশ্বব্যপি সৃষ্ঠি করেছে, সেটার নাম পলিটিক্যাল ইসলাম , যেটার জন্ম ১২০ বৎসর আগে , এর জনক হাসান বান্না এবং মওদুদী । মধ্য যুগে মুসলিম বা অমুসলিম সবার আগ্রাসন ছিল রাজনৈতিক পলিটিক্যাল খৃষ্ঠান , ইসলাম বা হিন্দু বা অন্য ধর্মের কোন তত্ত্ব সেই সময়ে জন্ম নেয় নি।-এজনই প্রবাদ আছে যে, মূর্খের সাথে তর্ক করতে হলে তার চেয়েও বড় মূর্খ হতে হয়। হাজার বছর আগেই হিন্দু-ইহুদী-খৃষ্টান- মুসলমান-সবাই ধর্ম রাষ্ট্র গঠন করেছিলো। ভারত,সৌদি, ইসরাইল-সব ধর্মীয় রাষ্ট্র, যা হাজার বছর আগে প্রথম সৃষ্টি হয়েছিলো। প্রথম খৃষ্টান রাষ্ট্র সৃষ্টি হয় ১৭০০ বছর আগে। এখনো ইংল্যান্ড,গ্রীস,নরওয়ে,হাঙ্গেরী,ডেনমার্কসহ ইউরোপের অনেক দেশ সরকারীভাবে খৃষ্টান রাষ্ট্র।Christian state
Islamic state
আমার রাজনৈতিক দর্শন সম্পর্কে শুধু ব্লগের সবাই নাম দেশেরও অনেকে জানেন। ব্লগের লেখাগুলিতেই সেসব পরিস্কার। সুতরাং আপনার মতো দিনকানার কাছ থেকে সেটা কারো জানতে হবে না।
আমি যার লেখায় মন্তব্য করেছি, সে উত্তর দেবে। সেটার পরিবর্তে আপনার উত্তর দেয়াটাই চরম অভদ্রতা।

৩৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৭

এ আর ১৫ বলেছেন: অনল চৌধুরী --- আপনি আবার ও মধ্য যুগকে নিয়ে এসেছেন, বর্তমানের পলিটিক্যাল ইসলামকে জাস্টিফাই করার জন্য। মধ্য যুগের কোন রাষ্ট্র পলিটিক্যাল রিলিজিয়ন ভিত্তিক ছিল না, ছিল মূলত রাজতন্ত্র ভিত্তিক, রাজা যে ধর্মের, তার প্রভাব তার রাজ্যে থাকত। যার শক্তি যত বেশি তার রাজ্য তত বড় হোত।
গণতান্ত্রিক শাষন ব্যবস্থার সাথে সামাজতান্ত্রিক ব্যবস্থার কন্সেপ্ট উদ্ভব হয়, এই দুই সিস্টেমের মাঝে জন্ম নেয় পলিটিক্যাল ইসলাম। মধ্য যুগে না ছিল গণতন্ত্র বা সমাজতন্ত্র বা পলিটক্যাল রিলিজিয়ন।

আপনার সমস্যাটা কোন জায়গায়? জেনে শুনে জামাতীদের মত তকিয়াবাজি করে যাচ্ছেন কেন? জামাতীদের মত আচরন করছেন কেন?
আমার আগের লিখায় শুকনা ঘাসের উদাহরন দিয়ে যে বর্তমানের পলিটিক্যাল ইসলাম নিয়ে যে রাজনৈতিক খেলা চলছে, সেটার ব্যাপার নিশ্চুপ কেন?
পলিটিক্যাল ইসলামকে না থামালে যে এই খেলা বন্ধ হবে না, সেটা কি বুঝেন?

জামাতিদের মত পপলিটিক্যাল ইসলানকে জাস্টিফাই করার জন্য মধ্য যুগে রাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা বার বার নিয়ে আসছেন, আসল সমস্যা যে পলিটিক্যাল ইসলাম সেটাকে ঢাকা দেওয়ার জন্য। ধন্যবাদ

৩৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫০

নতুন নকিব বলেছেন:



মুজিব ভাই,

কিছু মনে করবেন না, আশা করছি। আবারও এলাম আপনার পোস্টে। একজন ইমাম হওয়া তো মা-শাআল্লাহ, অনেক যোগ্যতার ব্যাপার। অন্ততঃ ধর্মীয় বিষয়ে মোটামুটি ভালো জ্ঞান থাকার বিষয়টি এই দায়িত্বের সাথে জড়িত। আপনি কোন মসজিদে ইমামতি করতেন? আচ্ছা, মসজিদের নাম বলতে সমস্যা থাকলে তা বলার প্রয়োজন নেই। সেটা জানতে চাচ্ছি না। শুধু এইটুকু জানালে খুশি হবো যে, আপনি যে মসজিদে ইমামের দায়িত্ব পালন করেছেন, সেটি কি কোনো জামে মসজিদ ছিল? মুসল্লি সংখ্যা কত জন ছিল সেখানে? আপনি কি নিয়মিত খুতবা দিতেন সেই মসজিদে? অর্থাৎ, জুমুআর নামাজের দায়িত্ব পালন করতেন?

তাড়াহুড়োর প্রয়োজন নেই। আপনার সময় সুযোগ হলে তবেই উত্তর আশা করছি।

অনেক ভালো থাকার প্রার্থনা আপনার জন্য এবং কৃতজ্ঞতার সাথে আগাম ধন্যবাদ আপনাকে।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২০

মুজিব রহমান বলেছেন: আপনি আমার চেয়ে মুফতি মাওলানা আব্দুল্লাহ আল মাসুদের প্রোফাইল দেখে নিতে পারেন।

৩৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১০

অনল চৌধুরী বলেছেন: এ আর ১৫ - কারো সম্পর্কে কথা বলার আগে নিজের অবস্থানের সাথে তার অবস্থানের পার্থক্য চিন্তা করতে হয়।
আমি আপনার মতো ভূয়া নামধারী-পরিচয় বা শিকড়হীন না। দেশে আমার একট পরিচিতি আছে।
এছাড়াও শান্তিনগরে এসে যেকোনো স্থানীয় ব্যাক্তি, কাউন্সিলরের কার্যালয় বা থানায় আমার নামটা বললেই হবে। যুক্তি হারিয়ে আমাকে জামাত বলে হেয় করার অপচেষ্টা করে নিজের নোংরা মানসিকতার পরিচয় দিয়েছেন।
আর যারা যুক্তি বাদ দিয়ে নোংরামী করে, তাদের সাথে আমি বিতর্ক না। করে ব্লক করে দেই।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২২

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ!
মিরপুরে গিয়েই একদা শুনতাম প্রকাশ বিকাশ! কোন স্থানে শুনতাম ইমন, টোকাই সাগর, মুরগি মিলন, সুইডেন আসলাম? সেই দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দিলেন!

৩৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: লাদেন কি ইহুদি? না নাসারা?- আনার কি দৃষ্টিশক্তিতে সমস্যা না রাতকানা? নাকি ধুর্ন্ধরভাবে সত্যের সাথে মিথ্যাকে মিশ্রিত করতে পারদর্শী?
পরিস্কারভাবে পড়ে দেখেন, বাগদাদীর কথা বলা হয়েছে, যে ইহুদী।।
লাদেন যদি এক টুইন টাওয়ারে ভূয়া হামলার অভিযোগে সন্ত্রাসী হয় তাহলে। কলম্বাস খুজে পাওয়ার পর থেকে এ্যামেরিকায় বাস এর ইউরোপীয়দের মতো সন্ত্রাসী পৃথিবীর কেউ না।
সেই দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দিলেন! আপনি যে লেভেলের, সেই লেভেলের কথাই বলবেন। কেোন ব্যৗাক্তি তার বৗ্যাক্তিগত, পাবিারকি শিক্ণা, তার বসবাসের স্থান-এসবের উর্দ্ধে কোনোদিন উঠতে পারে না।
ময়ুরপুচ্ছ ধারণ করলেই কাক ময়ুর হয় না।ব্ লগে লিখলেই কেউ উন্নত রুচি বা মানসিকতার হয়ে যায় না, সেটাই আবারো প্রমাণ করলেন।
যুক্তি হারিয়ে ওই লোক আমাকে জামাত বলে মিথ্যাচার ও জঘণ্য মানহানি করায় আমি যে তার মতো কোনো ভূয়া নাম বা পরিচয়ধারী শিকড়হীন না, সেটা বোঝানোর জন্যই বলা হয়েছে, আমার প্রকৃত পরিচয় দেশের অনেকের মতো এলাকার সবাই জানে। সুতরাং এসব নিকৃষ্ট মিথ্যাচার করে ফাদে ফেলার চেষ্টা করে কোনো লাভ হবে না- যেটাকে আপনি আপনার মতো করে বিকৃত ব্যাখা দিয়েছেন।
ঢাকায় এসে যাদের সাথে দেখা করতেন, তাদের নামগুলিই লিখেছেন। কোনো লেখক-সাংবাদিকের সাথে পরিচয় হলে তাদেরগুলি লিখতেন।
যুক্তি হারিয়ে নোংরা ব্যাক্তিগত আক্রমণ করার আপনার যে মানসিকতার পরিচয় পাওয়া গেলো, তাতে ভবিষ্যতে আপনার কোনো লেখায় আর মন্তব্য করবো না, সেটা যতোই মিথ্যাচারে পূর্ণ এবং উস্কানী মূলক হোক।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪৯

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
বাগদাদী ইহুদী? কি যে বলেন?

আপনি যেভাবে ঘোষণা দিলেন শান্তিনগরে গিয়ে যাকে (ধরলাম সেলুন/দোকানদার) গিয়েই জিজ্ঞাসা করি সেই আপনাকে চিনবে। এটা কোন স্বাভাবিক বিষয় নয়। দেশের প্রখ্যাত কোন লেখকের ক্ষেত্রেও এটা সত্য নয়। একমাত্র সন্ত্রাসী হলেই বা কুখ্যাত নেতা হলেই সত্য হয়। আমি প্রখ্যাত লেখক হুমায়ুন কবীিরের গ্রামে গিয়ে কয়েকজনকে জিজ্ঞাসা করেও বাড়ির খোঁজ পাইনি।

৩৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনার বিশ্বাস করা না করায় সত্য মিথ্যা হবে না। বাগদাদী শুধূ ইহুদীই না, মধ্য এশিয়ায় যুদ্ধ বাঝধয়ে নিজেদের তেল আর অস্ত্র বিক্রির স্বার্থে তাকে সরাসরি সৃষ্টি করেছিলো ওবামা, হিলারী এবং রিপাবলিকান সিনেটর ম্যাককেইন। কারণ তারা বাংলাদেশের দলগুলির মতো নিজেরা কামড়া-কামড়ি করে না। জাতীয় স্বার্থে মিলিতভাবে সব অপরাধ অপকর্ম করে। তাদের সাথে যুক্ত ছিলো ইসরাইলীরাও। নিজেকের বিরাট জ্ঞানী দাবী করা আপনি যদি এটা না বোঝেন , তাহলে পড়াশোনাহীন আরবরা বুঝবে কিভাবে? তারা তো তাদের ফাদে পা দিয়ে নিজেরা মারামরি করে মরবেই।। ইসলামিক স্টেটের (আইএস) নেতা খলিফা আবুবকর আল বাগদাদিএকজন ইহুদি। সিনেটর নিক সান্তারামও প্রকাশ্যে একথা বলেছেন যে হিলারী আইএস এর স্রষ্টা।, অথচ বাংলাদেশী হয়ে আপনি এর বিরোধিতা করছেন।Obama, Hillary created ISIS
আপনি যেভাবে ঘোষণা দিলেন- আপনি যে শহরে বা এলাকায় থাকেন না এবং যেসব বিষয় সম্পর্কে কিছু জানেন না, সেসব নিয়ে কথা না বলাটাই বুদ্ধিমানের পরিচয়। আমি স্থানীয় বসবাসকারীদের কথা বলেছি, কোনো নব্য ধনী বা দোকান কর্মচারীর কথা বলিনি, যারা এলাকার সন্মানিত লোকদের চিনবে।

শান্তিনগরে যারা ৭০-৮০ বছর ধরে বাস করছেন তারা সবাই কবি গোলাম মোস্তফা, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন এবং লোকশিল্প গবেষক মুহম্মদ মনসুরউদ্দিন- এর বাড়ির মতো আমাদের বাড়িটাও চিনবে এবং এটাই স্বাভাবিক কারণ এলাকার স্থানীয়রা সবাই একে অন্যেকে চেনে।।


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.