নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য কে জানতে/জানাতে চাই

মনোপোল

মানবতার জয় হোক

মনোপোল › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেরাজের ঘটনা এবং আইনস্টাইনের টাইম ডাইলেশন তত্ত্বের ভুল ব্যাখা

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৩৬

কোন বস্তু আলোর গতিতে গেলেই সময় স্থির থাকেনা, বরং দুইটা কাঠামোতে সময় সমান গতিতে চলতে থাকে। তাই আলোর ও নিদিষ্ট দূরত্বে পৌঁছতে সময় লাগে। এই জন্য আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর মেরাজের ঘটনা আইনষ্টাইনের টাইম ডাইলেশন দিয়ে ব্যাখা করা হলো ভুল ব্যাখা। তবে মেরাজের ঘটনার বিজ্ঞান ভিত্তিক তত্ত্ব আছে, সেটা হলো ওর্য়াম হোল তত্ত্ব। খুব সহজে বললে উচ্চ অভিকর্ষজ আকর্ষনের কারনে ব্ল্যাক হোল সব কিছু যেমন আলো কে ও নিজের ভিতরে টেনে নেয় তেমনি এর বিপরীত ঘটনা হলো ওর্য়াম হোল, যা সব কিছু কে দূরে ঠেলে দেয়, কোন সময় ব্যবধান ছাড়াই। দূরে মানে অসীম দূরে। বলা যায় মানুষের পক্ষে ওর্য়াম হোল তৈরী করা সম্ভব না। তবে প্রাকৃতিক ভাবে কিংবা উন্নত কোন মস্তিস্ক কিংবা উন্নত কোন প্রজাতির পক্ষে ওর্য়াম হোল তৈরী করা সম্ভব। তাই এটা সহজেই অনুমেয় ফেরেশতাদের পক্ষে ওর্য়াম হোল তৈরী করা সম্ভব ছিল, আর এতে মেরাজে ঘটনা ব্যখা করা সম্ভব।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি মনে হয়, "ঘটনা" শব্দটি লিখতে গিয়ে, ৪ বার লিখেছেন "গঠনা"; এবং আপনি আইনস্টাইনের তত্ব মত্ব নিয়ে কথা বলতে চান? কতদুর যেতে চান আপনি?

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬

মনোপোল বলেছেন: শব্দটির অনাকাঙ্খিত ভুলের জন্য দুঃখিত, ভুল ধরে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। ওর্য়াম হোল নিয়ে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছা আছে। আপনার কোন কিছু জানা থাকলে আরো যোগ করুন। তবে আমি বলছি আইনস্টা্ইনের তত্ত্বের ভুল ব্যাখা হচ্ছে। অবশ্য ওর্য়াম হোল তত্ত্বে আছে আইনস্টাইন, যাওয়ার ইচ্ছা আছে বহুদূর, সহযোগিতাই কামনা

২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৩২

আবদুল মমিন বলেছেন: যেটা ধারনা করেছিলাম সেটাই চান্দু হাজির ।

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৮

মনোপোল বলেছেন: সব ধারনা সব সময় ঠিক হয়না। নেগেটিভ ধারনা অমূলক

৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৪:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আবদুল মমিন বলেছেন, " যেটা ধারনা করেছিলাম সেটাই চান্দু হাজির ।"

-ধর্মীয় এই কঠিন বিষয়গুলো ব্লগারেরা কিভাবে বুঝেন, সেটা আমি দেখতে চাই, বুঝতে চাই; আমার ইন্টারেস্ট আছে।

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

মনোপোল বলেছেন: সব ধারনা সব সময় ঠিক হয়না। নেগেটিভ ধারনা অমূলক ।
এখানে ধর্ম এবং বিজ্ঞান একসাথে আছে, আমি শুধু বিজ্ঞান ব্যবহার করে বলতে চেয়েছি ধর্মীয় ঐ ঘটনা সম্ভব। ইন্টারেস্ট দেখানোর জন্য ধন্যবাদ। অবশ্যই জানতে পারবেন

৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৫:৪২

নিগূঢ় বলেছেন: @ চাঁদগাজী আপনি যদি সত্যি ধর্মকে বুঝতে চান, তবে আমি আপনাকে সে পথ দেখাতে পারি৷ যে পথে গেলে ধর্ম জিনিসটা বুঝতে সক্ষম হবেন ৷ এবং এমন কিছু জানতে পারবেন যা আপনার চিন্তা ধারাকে বদলে দিবে৷

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪

মনোপোল বলেছেন: লিখুন, আমরা পড়তে চাই

৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৬:১৯

স্বতু সাঁই বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি মনে হয়, "ঘটনা" শব্দটি লিখতে গিয়ে, ৪ বার লিখেছেন "গঠনা"; এবং আপনি আইনস্টাইনের তত্ব মত্ব নিয়ে কথা বলতে চান? কতদুর যেতে চান আপনি?



হা হা হা...

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬

মনোপোল বলেছেন: বানান ভুল তো ,অনাকাঙ্খিত, হাসা টা দুঃখ জনক

৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


@নিগূঢ় ,

ধন্যবাদ, কস্ট করে আমাকে পথ দেখাতে হবে না; যারা ধর্ম নিয়ে লেখেন, আমি সেখান থেকে বুঝে নেয়ার চেস্টা করবো

৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রিয় লেখক, আপনি বাংলা বানান আর বিজ্ঞান দুটোই আরো একটু পড়াশুনা করুন। থিউরী অফ রিলেটিভিটি ব্যাপারটা বেশ কঠিন! বিষয়ে প্রচুর লেখা আছে সেগুলোও পড়ুন।

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১

মনোপোল বলেছেন: পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ। বানান টি কি বোর্ড জনিত ভুল ছিল, কসমোলজিতে থিসিস করার সময় রিলেটিভিটি কিছুটা শিখেছিলাম, এখনো শিখছি, ধন্যবাদ

৮| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:০৫

নিগূঢ় বলেছেন: @ চাঁদগাজী...হা হা এখন আপনি আমায় কষ্টে ফেললেন ৷ যাই হোক...নিজেকে প্রশ্ন করুন "আমি কে"৷ উত্তর পেলে জানাবেন ৷

৯| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:১০

নিগূঢ় বলেছেন: @ঢাকাবাসী...রমজান মাসে অনেকেই theory of relativity সম্পর্কে কিছুটা ধারনা লাভ করেছে ৷

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩

মনোপোল বলেছেন: সেই ধারনার কিছু জনপ্রিয় ভুল ব্যাখা আছে

১০| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭

রানার ব্লগ বলেছেন: দেখুন ফেরস্তাদের কোন কিছুই করার ক্ষমতা নাই এক মাত্র আল্লাহের ইবাদাত ছারা। আল্লাহ সবাই কে তার নিজ নিজ দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়েছেন এর বাহিরে কিছুই করতে পারে না। শুনেছি জিব্রাইল আঃ এর ডানা মহা বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত প্রযন্ত তো আপনি বলেন তার ওর্য়াম হোল বানানর কোন দরকার ছিল কি না।

আর শব্দটা গঠনা না ঘটনা !!!

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০

মনোপোল বলেছেন: সেটাই তো বলছি, বিজ্ঞান তো শুনা কথা বিশ্বাস করেনা, ডানা দিয়ে কিভাবে মহাবিশ্বের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে যাওয়া যায় এটা তার ব্যাখা। আর বানান অনলাইনে একটু আধটু ভুল সবারই হয়, যেমন আপনার ও হয়েছে, বলার জন্য ধন্যবাদ

১১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: এতদুর কি যাবার প্রয়োজন আসলে আছে? সমস্ত কিছু আমাদের আক্ষরিক অর্থে বোঝা ঠিক নয়? মিরাজ ব্যাপারটা আসলে একটি রুপক ব্যাক্ষা ছিলো। যা স্রষ্টার ম্যাসেজ বা কোন তথ্য ছিলো। ওয়ার্মহোলই তো এখনও কোন প্রমানিত কোন কিছু নয়। তবে হাইপোথিসিস হিসেবে যদি ধরেই নেন গ্রহনযোগ্যতা সেক্ষেত্রে ওয়ার্মহোলকে আকাশের দরজা বলা যেতে পারে। যে পথে ফেরেস্তা যাতায়াত করে। তবে ওয়ার্মহোলের পথে কখনই কোন মানুষের যাতায়াত সম্ভব না।

প্রকৃতিও মানুষকে হেলুসিনেশন করে। প্রাকৃতিক ভাবে হেলুসিনেটেড ঘটনা ঘটতে পারে। যেমন নবী রাসুলেরা স্বপ্ন দেখে। স্পপ্নের মাধ্যমে মানুষ স্রষ্টার পক্ষ থেকে ম্যাসেজ পাই। যে নবী স্বপ্নে ব্যাক্ষা করতে পারে তারা সেই স্বপ্নে অর্থ বুঝতে পারতো। বিজ্ঞানতো স্বপ্নকে স্মুতি পূর্নগঠনের প্রক্রিয়া বলে তাই বলে কি সত্য স্বপ্ন কি নেই? আছে। ঠিক তেমনি হেলুসিনেশনকে বিজ্ঞান বিভ্রম বলে কিন্তু প্রাকৃতিক ভাবে অনেক হেলুসিনেশনের ঘটনা ঘটে যেগুলোকে প্রকৃতির রুপক ম্যাসেজ বা তথ্য ।

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২

মনোপোল বলেছেন: সহমত

১২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আমি অনেকদিন আগে আল কোরআনে লক্ষ্য করে ছিলাম একটি আয়াত “ উহা সত্য স্বপ্ন ছিলো” কিন্ত এখন মনে পড়ছে না সেটা কোথায় বা কোন আয়াতে উল্লেখ আছে। তবে আপনার এই গুরুত্বপূণ বিষয় নিয়ে আমি নতুন করে পড়াশোনা করবো। আপনাকে ধন্যবাদ ।

১৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭

মনোপোল বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ, আসলে ফেইসবুকে এক প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে এই লেখাটা লিখলাম. তাই হঠাৎ করে এখানে দেওয়া, কোন কিছু জানলে অবশ্যই জানাবেন

১৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮

মানিজার বলেছেন: গঠনা কি ঘটনা করা যায় না ?

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪৮

মনোপোল বলেছেন: গঠনা তো ঘটনা হয়ে গেছে

১৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৪৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: একজন ব্লগার তার চিন্তা, মত ও তার গবেষণা লব্ধ আহরিত জ্ঞান আমাদের মাঝে শিয়ার করবেন এটাই ব্লগারদের কর্ম হওয়া চাই। পাঠক মাত্রই তা পাঠ করে তার অন্তসার, আদিসার যুগোপযুগি মনত্বব্য করে যাবেন কেহ বুঝেও করবেন কেহ না বুঝেও করতে পারে। তবে আজকাল পাঠক সমাজ এত চতুর বনে গেছে যে নিজেরা কত মহাজ্ঞানীদের পিছু ফেলে কত অগ্রজ! নিজেকে দেখানোর চেষ্টায় তাদের বেশী।

১৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫৬

মনোপোল বলেছেন: সহমত

১৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৩৭

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: কেউ যদি তার স্বপ্নের বা আবিস্কারের কথাগুলো গল্পাকারে সাজিয়ে মানুষের মঙ্গলের জন্য তুলে ধরে এবং প্রচার প্রসার করে তাতে তার দোষ কোথায়? সেতো নিজের সুখের কথা না ভেবে-বরং মানুষের ভূল ও গোড়ামীগুলোর সামাধান করে সুন্দর জীবণ ব্যবস্থা সৃষ্টি করার লক্ষে নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন। যদিও এসব কর্ম ও কথা নিয়ে বিভিন্ন ধর্মে ধর্মে পৃথিবীতে বহু গোলযোগ ও চরম ধংশ সাধন হয়ে আসছে। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা মানুষদের মাঝে লাউড স্পীকারে,সকলকে একসাথে শোনানোর মত যন্ত্র সৃষ্টি করে বলছেনা যে, তোমরা্ একে অপরকে ভূল বুঝে ধংশ-ক্ষয় না করে বা একে অন্যের ধর্ম নিয়ে মাতামাতি না করে,নিদ্দিষ্ট একটা ধর্মের পথ অবলম্বন কর। বা নতুন কোন নিয়মের সৃষ্টি তিনি সকলকে একত্রে বোঝাবার প্রয়জন বোধ করছেন না হয়ত-এত কিছুর পরও। নিশ্চই তিনি মহাজ্ঞানী। তাছাড়া আমাদের মধ্যে মতোবিরোধ ও গোলযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে তার কোন কর্ম সাধনও প্রয়জন থাকতে পারে। কেননা সৃষ্টিকর্তার হুকুম ছাড়া কোন কিছুই সম্ভব নয়। তাহলে ক্ষামাখা আমরা কেন একে অন্যকে ভূল বুঝে ধংশ ক্ষয় করে এপৃথিবীকে ও নিজেদেরকে দ্রুত মৃত্যুর পথে উন্মাদের মত এগিয়ে নিয়ে চলেছি।

১৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৫১

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: কেউ যদি তার স্বপ্নের বা আবিস্কারের কথাগুলো গল্পাকারে সাজিয়ে মানুষের মঙ্গলের জন্য তুলে ধরে এবং প্রচার প্রসার করে তাতে তার দোষ কোথায়? সেতো নিজের সুখের কথা না ভেবে-বরং মানুষের ভূল ও গোড়ামীগুলোর সামাধান করে সুন্দর জীবণ ব্যবস্থা সৃষ্টি করার লক্ষে নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন। যদিও এসব কর্ম ও কথা নিয়ে বিভিন্ন ধর্মে ধর্মে পৃথিবীতে বহু গোলযোগ ও চরম ধংশ সাধন হয়ে আসছে। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা মানুষদের মাঝে লাউড স্পীকারে,সকলকে একসাথে শোনানোর মত যন্ত্র সৃষ্টি করে বলছেনা যে, তোমরা্ একে অপরকে ভূল বুঝে ধংশ-ক্ষয় না করে বা একে অন্যের ধর্ম নিয়ে মাতামাতি না করে,নিদ্দিষ্ট একটা ধর্মের পথ অবলম্বন কর। বা নতুন কোন নিয়মের সৃষ্টি তিনি সকলকে একত্রে বোঝাবার প্রয়জন বোধ করছেন না হয়ত-এত কিছুর পরও। নিশ্চই তিনি মহাজ্ঞানী। তাছাড়া আমাদের মধ্যে মতোবিরোধ ও গোলযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে তার কোন কর্ম সাধনও প্রয়জন থাকতে পারে। কেননা সৃষ্টিকর্তার হুকুম ছাড়া কোন কিছুই সম্ভব নয়। তাহলে ক্ষামাখা আমরা কেন একে অন্যকে ভূল বুঝে ধংশ ক্ষয় করে এপৃথিবীকে ও নিজেদেরকে দ্রুত মৃত্যুর পথে উন্মাদের মত এগিয়ে নিয়ে চলেছি। সৃষ্টিকর্তা যেটা ভাল মনে করেন সেটাই করে থাকনে। হয়ত সৃষ্টিকর্তার নিজের মঙ্গলের জন্য আমাদের মাঝে এমন সিস্টেমই বেষ্ট সিস্টেম মনে করেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.