নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের সম্পর্কে বলার মত কিছু করা হয়ে উঠেনি এখন। ব্লগ এ লেখা টা প্রথমে ছিল সামাজিক দায়বদ্ধতা। মেসেজ শেয়ার করা। তবে লিখতে লিখতে এখন লেখার ভালবাসায় পড়ে গিয়েছি। নিজে যেমন লিখতে পছন্দ করি অন্যের লেখা ও একই পছন্দ নিয়ে পড়ি। লেখালিখির আরেকটা বড় উদ্দেশ্য হল (অন্যের দৃষ্টিতে তা ফানি মনে হবে ) সামাজিক বিপ্লব করা , মানুষের জীবনে স্বাছন্দ্য আনয়ন করা মূলত আমার দেশের মেয়েদের লেখিকাদের আমি বড় প্ল্যাটফর্ম এ দেখতে চাই। আমাদের দেশে ভাল লেখিকা অনেক কম। অথচ আমার মন বলে অনেক ট্যালেন্ট মেয়েরা আছে। অনগ্রসর সামাজিক পরিস্থিতির কারণে মেয়েরা এক বৃত্তে বন্ধী হয়ে আছে। আমি খুব চাই ওই বাধা সরিয়ে আলোয় ,সাহিত্যে জ্ঞানে আমাদের মেয়েরা পথ চলুক। প্রচলিত দৃষ্টিতে সমাজে চলতে মেয়েদের বাধা গুলি চিহ্নিত করা আমার লেখালিখির আরেকটি উদ্দেশ্য। প্রগতির কথা বলতে চাই ভদ্রতায় , শালীনতায় এবং মর্যাদায়। সামাজিক আভ্রু ভেঙ্গে নয় যা তসলিমা নাসরিন করেছিলেন। বেগম রোকেয়া আমার পথ প্রদর্শক। তিনি মেয়েদের পাদ প্রদীপের আলোয় নিয়ে এসেছিলেন ঠিক ই রক্ষনশীলতার ঢাল ভেঙ্গে নয় , মর্যাদায় থেকে আলোতে নিয়ে এসেছেন মেয়েদের।
পৃথিবীর সব আনন্দে
আজ আমার নিমন্ত্রন
স্বার্থক জীবন আজ
বোধ হল সব পেয়েছি।।
আলোর জাগরন হল
হৃদয় মাঝে আজ
নির্মল হাতে কে দিল
যেন কোমল পরশ
দূঃখ অলসতা অন্ধকার সরিয়ে।।
ওনার ছেলেটি মাঝে মাঝে লেখে।বাবাকে দেখায় ছন্দ কবিতা।ছেলের কবিতা পড়ে তিনি অভিভূত আজ। ওনার নাম আবদুর রহমান। কাজ করেন মার্কেন্টাইল ব্যান্ক এ। হেড ক্যাশিয়ার। তার তিনছেলে দুই মেয়ে ।
ছেলের কবিতার প্রথম দুই লাইন এখন আবৃত্তি করছেন খুশী মনে হতাশা ভূলে গিয়ে।
অনেকক্ষণ ধরে হাটছেন তিনি নিউমার্কেট এ। ঘুরে ঘুরে দেখছেন সব দোকান। এখনকার সময়ে নিউমার্কেট এ ঈদের শপিং খুব কম মানুষ ই করে। তিনি এসেছেন বাজেটের কথা চিন্তা করে। আজ তিনি বেতন পেয়েছেন। ঈদ বোনাস বেতন সহ সর্বসাকুল্যে উনিশ হাজার সাতশত টাকা।
তার দুইমেয়ের বিয়ে হয়েছে। এক মেয়ে বাহিরে থাকে বলে রক্ষা। আপাতত এখন ওখানে না পাঠালে চলবে। দ্বিতীয় মেয়ের বিয়ে হয়েছে এই বছর। নুতুন জামাই। বখশিশ ঈদ এর কাপড় দিতে গেলে তার পুরো বেতন ই খরচ হয়ে যাবে। অবশ্য এই জামাই টি বেশ ভাল। না দিলে কিছু মনে করবেনা। কিন্তু সিতারা তার স্ত্রী পাগলের মত মাতম শুরু করে দিয়েছে প্রথম বছর জামাইকে অবশ্য ভাল পাঞ্জাবী গিফট দিতে হবে। মেয়ের শ্বশুর শ্বাশুড়ি আছে এ চিন্তা করবে।
মেয়ের শ্বশুর শ্বাশুড়ির চিন্তা করব আমার কথা কে চিন্তা করে ? এত টাকা আমি কোথায় পাই। দীর্ঘনিশ্বাস ফেলে তিনি ভাবেন তাই।
বাড়ি ভাড়া দশ হাজার প্রথমে আলাদা করে রাখলেন। আর থাকে দশ হাজার। বড় মেয়ে অবশ্য দশ হাজার পাঠিয়েছে। বাজার খরচ হিসাবে তা তিনি রেখে দিয়েছেন আলাদা করে। অনেকক্ষণ দোকান ঘুরে ফিরে শুধু কাজের মেয়ের জন্য একটা থ্রী পিস কিনলেন সাতশ টাকায়। ভাবলেন ঈদের দিন সবাইকে একহাজার করে সালামী দিয়ে দিবেন। এই তার সামর্থ্য। অল্প দামের পোশাক স্ত্রী ই পরেনা সেখানে ছেলে মেয়ে তো আর ও পরবেনা।
২আরিফ নিশু সদ্য বিয়ে করেছে।নিশু ওনার দ্বিতীয় মেয়ে। বিয়ের পর তাদের প্রথম ঈদ। দুইজনে মোটামুটি ভাল জব করে। বেতন বোনাস মিলিয়ে মন্দ টাকা পায়নি। তবু ও বাজেটে মিলছেনা।
এই তুমি বাবাদের পাঞ্জাবী লিস্ট এ রাখনি কেন ? আর ও পাচ হাজার পাচ হাজার দশ হাজার যোগ করলাম, নিশু হেসে বলে ।
সর্বনাশ ওনাদের দিতে গেলে টাকা ম্যানেজ করতে পারবনা। তোমার ভাইবোন আমার ভাইবোন মিলে দশজন। ওদের তো সিম্পল কিছু দিতে পারবনা। জামাই দুলাভাই প্রেস্টিজের ব্যাপার। আরিফ কৌতুক করে বলে।
প্রথম ঈদ। কোনরকম ম্যানেজ করতে হবে। নিশু অনুনয়ের স্বরে বলে।
প্রথম ঈদ বলে আমার তো বেশি স্যালারী হয়নি।
আরিফ আবার লিস্ট দেখে বলে
আসল মানুষদের লিস্ট থেকে বাদ দিয়েছ নিশু।
কে নিশুর অবাক প্রশ্ন।
আমাদের আর তোমাদের বুয়ারা। এই গরীব মানুষ গুলির কে আছে তুমি আমি ছাড়া বল ?
নিশু হাসে আরিফের দিকে তাকিয়ে। সে আমি ব্যবস্থা করে রেখেছি আগে।
আচ্ছা আমরা ঈদ টা অন্যরকম করে যদি করি কেমন হয়।
যেমন নিশু হাসি মুখে তাকায়।
আমার তোমার এত কাপড়।তোমার ভাইবোনদের বড় আপা এর মধ্যে দিয়েছেন। এত টাকা খরচ না করে অন্তত একটি দিন ঈদের দিনে যার কিছু ই নাই ,নিঃশ্ব একেবারে সম্বল হীন তাদের কে এই টাকা দিয়ে ওদের আনন্দে কেন শামিল হইনা ?
ওফ সে আমি সবাইকে দিব সময় সুযোগ মত। এখন আর ও কিছু টাকা ছাড় তো বলে স্বামীর ওয়ালেট টা কেড়ে নেয় মজা করে ই।
৩ ঘরে ঢোকা মাত্র ছেলেমেয়ে স্ত্রী দৌড়ে এসেছে স্বামী কি এনেছে। শুধু কাজের মেয়ের জামাটি দিয়ে বাকি টাকা স্ত্রীর হাতে দিলেন।
যেভাবে মনে হয় তোমরা ভাগ করে নাও এই টাকা। আর না হলে আমাকে কয় টুকরা করে ভাগ করে নাও। হতাশা চাপতে না পেরে বাজে কথা টি বলে ফেললেন তিনি।
স্ত্রী ধমকে উঠলেন
সেকি কথা ! তোমার কাছে কি কেউ কিছু চেয়েছে ? এবার আসমা (বড় মেয়ে) সবার জন্য ঈদের কাপড় পাঠিয়েছে তার বান্ধবীর ছোট ভাই এর মাধ্যমে। ও কালকে এসে পৌছবে বাংলাদেশ এ। এই টাকা সংসার খরচের আমি রেখে দিলাম। চিন্তা করনা হাসি মুখে বললেন স্ত্রী।
কাজের মেয়েটি জামা পেয়ে ভীষণ খুশি।
ঈদের দিন সালাম করতে এল মেয়ে জামাই নিশু আরিফ। তিনি সেলামী দিলেন না কোন প্রথমে। পরে পাচ হাজার দিলেন লজ্জা সহকারে বললেন
এ টাকা টা আমার ব্যান্ক এর দারোয়ানের জন্য রেখেছিলাম। ওর তো দেশের বাহিরে থাকা কোন ছেলে মেয়ে নাই কিভাবে চলে ?
জামাই আনন্দে হেসে ফেলল।
আসুন বাবা আজ একটু অন্যরকম ঈদ করি। চলুন আপনি আমি তার বাড়িতে গিয়ে এই টাকাটা তাকে দিয়ে আসি। তার জন্য কিছু খাওয়ার ও নিয়ে যাই।
এতক্ষণ যা বর্ণনা করলাম এ হচ্ছে লেখক এবং রহমান সাহেব এর কল্পনা। বাস্তবে রহমান সাহেব তাই করেছেন আর সবাই যা করেন। জামাই বখশিশ ,মেয়ের জন্য দামী শাড়ী, কাজের মেয়েকে নাম মাত্র দেওয়া। এক ঈদ মানুষ অনেক সবার জন্য তো সম্ভব নয় করা। আগে তো আপনজন। স্ত্রীকে দশটার শাড়ী র সাথে বাড়তি আরেকটা কাতান কিনে দিয়েছেন। কাজের মেয়েটিকে সুতির থ্রি পিস।
ঘরে ঘরে সবাই এইভাবে রহমান সাহেব এর মত ঈদ যাপন করে। তবু ও এই ঈদ এ একবার ভেবেছিলেন অন্য রকম ঈদ করবেন।
দীর্ঘনিশ্বাস ফেলে ঈদের সেমাই খাওয়ায় মনোযোগ দিলেন অতঃপর।
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২০
আরজু মুন জারিন বলেছেন: তৌফিক ভাই এখানে আপনাকে পেয়ে অনেক ভাল লাগল। এ তেমন কোন লেখা হয়নি ।
ঈদ কচড়া। কেমন আছেন আপনি ?
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২৪
আরজু মুন জারিন বলেছেন: না এ কালকে লিখেছি সামুর জন্য নুতুন। তাড়াহুড়ায় সংক্ষিপ্ত লেখা।
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২৭
আরজু মুন জারিন বলেছেন: সত্যি বলেছেন ভাল হয়েছে ? আমার পড়ার পর মনে হল ভাল হয়নি।
ঈদ কোথায় করছেন আপনি ? আমি আসলে শুধু আপনার সু লেখার সাথে পরিচিত। আর কিছু ই জানিনা। কোথায় থাকেন ? ঢাকায় ঈদ করছেন?
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩০
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য তৌফিক ভাই। শুভেচ্ছা এবং ঈদ মোবারক। ভাল থাকবেন।
২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: এ টাকা টা আমার ব্যান্ক এর দারোয়ানের জন্য রেখেছিলাম। ওর তো দেশের বাহিরে থাকা কোন ছেলে মেয়ে নাই কিভাবে চলে ?
চমৎকার উপলব্ধি।
ভালো লাগলো।
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মৃদুল শ্রাবণ । শুভেচ্ছা এবং ঈদ মোবারক। ভাল থাকবেন।
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৬
আরজু মুন জারিন বলেছেন: কমেন্টসের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা। ভাল থাকবেন।
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৫
রাজিব বলেছেন: আপু আপনি বেশী বেশী কবিতা না লিখে গল্প লিখুন। আপনার প্রতিটি গল্প সুন্দর হয় এবং এর আগে নার্সকে নিয়ে যে গল্প লিখেছিলেন তা খুব ভাল লেগেছিল এবং এখনো মনে আছে গল্পটি। আমার মনে হয় যে আপনার কবিতা ততটা ভাল নয়- অনেক সময় মনে হয় কাঁচা হাতের লেখা, অপিরক্ক এবং বাচ্চাদের মত। এভাবে লিখেছি দেখে কিছু মনে করবেন না। আমার যা মনে হয়েছে তাই লিখলাম।
কিন্তু গল্প পড়ে আপনাকে আমার গল্পের যাদুকর বলে মনে হয়। সেই নার্সের চরিত্র কিংবা এখানে রহমান সাহেব এর চরিত্র দারুণ ফুটিয়ে তুলেছেন। জীবন থেকে নেয়া চরিত্র গুলোর আরেকটু বর্ণনা দিলে আরও দারুণ লাগবে। কিন্তু আপনার গল্প গুলো বেশ উপভোগ্য। সাধারন মানুষের জীবনের গল্প অসাধারণ ভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারেন।
আর এ গল্পের ব্যপারে বলতে হয় যে রহমান সাহেব না আরিফদের মত লোক আমাদের সমাজে এখন বিরল এবং তাদের বোকা বলে ধরা হয়। অথচ আমরা যদি একটু গরীবদের জন্য সাহায্য করি তাহলে দেশের অনেক উন্নতি হবে।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫৫
আরজু মুন জারিন বলেছেন: কিছু মনে করছিনা রাজীব ভাই। সে আমি ও জানি। কবিতা লেখা আমার হয়না। গল্প লেখায় আমি স্বাচ্ছন্দ বোধ করি কবিতার চেয়ে বেশি। কবিতা লেখা অনেক কঠিন। কবিরা কিভাবে এত ছন্দ খুঁজে পায় জানিনা।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০৩
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ।অনেক তাড়াতাড়ি লিখেছি। এইজন্য চরিত্র পরিস্কার হয়নি। তবে সবাই আপনারা যখন বলছেন গল্পে সময় দিব বেশি।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:১২
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক বড় প্রশংসা করে ফেললেন ভাই। এই প্রশংসা আমার চলার পথে গল্প লেখার ক্ষেত্রে প্রেরণা হয়ে থাকবে। ভাল থাকবেন ভা।
ঈদ মোবারক রাজীব ভাই। ভাল থাকবেন।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৭
আরজু মুন জারিন বলেছেন: রহমান সাহেব না আরিফদের মত লোক আমাদের সমাজে এখন বিরল এবং তাদের বোকা বলে ধরা হয়। অথচ আমরা যদি একটু গরীবদের জন্য সাহায্য করি তাহলে দেশের অনেক উন্নতি হবে। +++++++++++++++ ভাল লাগল আপনার উপলব্ধি।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৮
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনার কবিতা ততটা ভাল নয়- অনেক সময় মনে হয় কাঁচা হাতের লেখা, অপিরক্ক এবং বাচ্চাদের মত।
'''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''
আমার সব কবিতা কি পড়েছেন ? তবে কবিতা লিখি শখ করে কোন নিয়ম অনুসরণ করে নয়।
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার ঝরঝরে লেখার মাধ্যমে সমাজের বাস্তব কিছু চিত্র তুলে ধরলেন!
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:১৪
আরজু মুন জারিন বলেছেন: চমৎকার ঝরঝরে কমেন্টস করে মন টা ঝরঝরে করে দিলেন কাল্পনিক ভালবাসা।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২১
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল
ঈদ মোবারক।
ভাল থাকবেন।
৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আবার সেমাই
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৪
আরজু মুন জারিন বলেছেন: সেমাই ছাড়া ঈদ কেমন না ? গরীব মধ্যবিত্তের প্রধান ঈদ আইটেম তো সেমাই।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৫
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ঈদ মোবারক কান্ডারী ভাই।
৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:০৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কিন্তু ভেজাল সেমাই খেতে চাইনা।
ঈদ মোবারাক আপু।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:১৫
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ভেজাল সেমাই খেতে চাইনা আমি ও। কার ও ই খাওয়া উচিত না।
৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:২১
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ঈদ! কেউ আনন্দ বিলায়, কেউ আনন্দ করে!
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:৪৭
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনি কি করছেন ? আনন্দ বিলাচ্ছেন। ...এইযে কমেন্টস দিয়ে আনন্দ দিয়ে দিলেন আমাকে। ভাল থাকবেন অভি। ...অনেক শুভকামনা। ..রইল।
তার সাথে ঈদ মোবারক।
৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০০
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার গল্প বলার স্টাইল আর বাস্তব চিত্র ফুটিয়ে তুলার সামর্থ অসাধারণ ।
ঈদের শুভেচ্ছা ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:২৫
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা মামুন ভাই। কৃতজ্ঞতা কমেন্টসের জন্য। বড় প্রশংসা করে ফেললেন ছোট লেখার জন্য।
অনেক অনেক ভাল থাকবেন।
৯| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৫১
রাজিব বলেছেন: আপু যদি সম্ভব হয় গল্পটা আবার লিখুন সময় নিয়ে। কবিতা না লিখে ৭ দিন সময় নিয়ে একটু একটু করে এডিট করুন এবং চরিত্র গুলো নিয়ে আরেকটু তথ্য দিন। তাহলে দারুণ গল্প হবে এটি।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০৬
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমিও তাই ভাবছিলাম। আমার অধিকাংশ বন্ধুরা যদিও বলে বেশী কবিতা লিখতে। যারা কবিতার ভক্ত তারা চায় কবিতা লিখি আর গল্প পাঠক রা বলে গল্প লেখার জন্য। তবে আমি ভাবছি এখন নুতুন কোন লেখা আর না লিখে পুরানো সব লেখা গুলিকে ঘষা মাজা এডিট করার কথা। প্রতি লেখা ই অগোছাল স্বয়ংসম্পূর্ণ লেখা কোন টি হয় নি। সামনের বইমেলার জন্য গল্প গুলি রিভিউ। .রিরাইট করতে হবে। .যা আপনি বললেন।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২২
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি আপনার কথা গুরুত্ব সহকারে নিয়েছি রাজীব ভাই। এই লেখাটা ও অবশ্য এডিট করে আর ও গুছিয়ে নিব। ঈদের আগের দিন বুঝতে পারছেন চুলায় রান্না আরেকদিকে তড়িঘড়ি করে পোস্ট দেওয়ার জন্য লেখা। তবে আজকে থেকে ভাবছি আর না কোন অগোছাল লেখা। .............সব লেখা ঠিক করে নেই। তারপর নুতুন লেখায় হাত দিব।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২৭
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি আসলে অনেক ব্যস্ত। দিনে তিন ঘন্টা ও ঘুমাইনা। তবে এখন থেকে ভাবছি অন্য সব ব্যাস্ততা কমিয়ে লেখায় পুরো মনোযোগ দিব ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মূল্যবান উপদেশ এর জন্য। ভাল থাকবেন কেমন।
১০| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৫৪
দাদা- বলেছেন:
প্রিয়া লাইলী - ঈদ মুবারক তোমায় ও তোমার পরিবার কে।
খুব খুব খুব ভালো থেকো। অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইল ।
ভালো থেকো সব সময়।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০৯
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমিও ভাগ্য মনে করি প্রতিদিন যে গুরুত্ব সহকারে পূর্ণ ভালবাসায় তুমি আমাকে মেসেজ দাও।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১৬
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ব্লগ এ এসে লেখালিখি না করলে এত মানুষ এত বন্ধু দের ভালবাসা দোয়া পেতামনা। ...বা জানতামনা ওই অর্থে। লিখতে লিখতে মানুষের জীবন দুঃখের সাথে এত সংশ্লিষ্টতা হয়েছে আমার সব মানুষকে আমি ফিজিকালি না দেখে মনে হয় তোমাদের কে যেন কত চিনি ,বুঝি ভিতর থেকে। না দেখে অনেক ভালবাসি সবাইকে আমার চরিত্র গুলির মত। তোমরা সবাই আমার অনেক ভিতরের মানুষ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি নিজেকে সম্প্রতি অনেক ভাগ্যবতী মনে করি আল্লাহ আমাকে ভাব প্রকাশ এর ক্ষমতা দিয়েছেন। অনেক কিছু তিনি আমাকে অনেক বেশী বেশী দিয়েছেন । কিন্তু এইযে আমি চাইলে লিখি এ আমার সবচেয়ে বড় গিফট আমার পালনকর্তা থেকে সুমন দাদা ভাই।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪০
আরজু মুন জারিন বলেছেন: প্রিয় মজনু - ঈদ মুবারক তোমায় ও তোমার পরিবার কে ও।
খুব খুব খুব ভালো থেকো। অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইল ।
ভালো থেকো সব সময়।
১১| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭
এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪৪
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল এহসান সাবির। ভাল থাকবেন।
১২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা । ঈদের গল্প ভাল হয়েছে।আমি এতটুকু বলতে পারি যতটুকু সম্ভব বাংলায় লিখলে লেখার স্বকীয়তা বাড়ে। লিস্ট এর বাংলা তালিকা শ্রুতি কটু নয় কিন্তু।
শুভকামনা থাকলো ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪৬
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ঈদ মোবারক সেলিম ভাই। কেমন যাচ্ছে বা গেল ঈদ ?
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৫
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক অবশ্য পরামর্শ দেয় যত পার লেখ। তাতে লেখার নিজস্বতা আসবে ,স্বকীয়তা আসবে। এখন ও গল্প লিখতে গেলে শরৎ চন্দ্র ,শীর্ষেন্দু ,হুমায়ুন ওনাদের অনুসরণ বা অনুকরণ করা হয় হয়তবা। যদি অনেক অনেক লেখার যোগ্যতা হয় কোন দিন তবে ই নিজস্ব স্টাইল তৈরী হবে। সেইজন্য সবসময় লেখার মধ্যে থাকতে বলে সবাই বলে ভুল শুদ্ধ ঠিক করার আগে।
১৩| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঈদ ভাল হয়েছে । তোমার কেমন কাটলো ঈদ?
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৯
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ভাল কেটেছে। প্রতিবেশীর বাসায় বেড়ালাম। তারা ও আসল।ঈদ পাঞ্জাবি কিনেছেন ? মালয়েশিয়ায় কি বাংলাদেশী কাপড় চোপড় পান আপনারা ?
১৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি কিন্তু ভুল শুদ্ধ বলিনি। বলেছি যতটুকু সম্ভব বাংলা শব্দ ব্যবহার করতে । ওটা করতে গিয়েও ব্যাপক তৃপ্তি মেলে। আমি পাই ।তোমার লিখা ভাল ।পাঞ্জাবী কিনিনি । মাত্র ২টি টিশার্ট কিনেছি । লঙকাউইতে ঘুরোঘুরি করে ঈদের রাতে ফিরেছি।বাংলাদেশী কাপড়ের খোজ খবর পাইনি ।তোমার কি ফেসবুক একাউন্ট নেই? আমার আছে ।থাকলে আমাকে রিকুয়েস্ট পাঠাতে পারো।
তোমার লেখার হাত ভাল। হু লিখতে থাকলে অনেক ভাল লিখেতে পারবে ।
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৪২
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনার প্রশংসার ধরন তো ভাল।এইভাবে প্রশংসা করে বড় লেখিকা বানিয়ে দিবেন একদিন আমাকে। আপনার ফেসবুক আইডি কি নামে আছে?
আহারে ঈদে পান্জাবী কিনলেন না?
১৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২৯
bakta বলেছেন:
খুব সুন্দর লিখেছেন আরজুদেবী । লেখাটা পড়ে খুব ভালো লাগলো। আপনার লেখা ধীরে ধীরে আরো পরিনত হচ্ছে দেখছি। খুব ভালো লক্ষণ, আশাকরি একদিন খুব বড়ো লেখিকা হয়ে উঠবেন। দোয়া করি ঈশ্বরের কাছে ।
লিখতে থাকুন আরো আরো। শুভেচ্ছ রইল অনেক। হ্যাপী ঈদ ।
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫১
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনার কমেন্টস পড়ে প্রতিবার ই আমি হাসি।আপনার কমেন্টস খুব ভাল লাগল।আপনার প্রশংসা পরিনত হচ্ছে বেড়ে যাচ্ছে দিনদিন।আশা করি আমাকে বড় লেখিকা বানিয়ে দিবেন একদিন।আমি ও দোয়া করছি ঈশ্বরের কাছে আপনার জন্য আপনার সব মনের আশা যেন পূরন হয়।অন্তত আমাকে যে বড় লেখিকা হিসাবে দেখতে চান সেই ইচ্ছেটে যেন পূরন হয়।
অনেক ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।
আপনার অনেক সুন্দর জীবন কামনায়।ভাল থাকবেন কেমন।
১৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:১৫
bakta বলেছেন:
ধন্য হলুম প্রশংসা পেয়ে
ধন্য হলুম ধন্য,
আপনি হবেন অনেক বড়ো
আমি যে নগন্য।
লিখুন কবিতা, ভালো গল্প
লিখুন বেশি নয় যে অল্প ,
অনেক বড়ো নয়তো স্বল্প
দৃঢ় করুন মনের সংকল্প ।
হাসাতে যদি পারি কোন মুখে
আমারও হৃদয় ভরবে সুখে
প্রাণখোলা হাসি সুখ আনে মনে
সুখ তো নহে যে পণ্য ।
ধন্য হলুম প্রশংসা পেয়ে
ধন্য হলুম ধন্য ।
আপনার অনেক সুন্দর,সুস্থ,সুখী অানন্দোচ্ছল জীবন কামনা করি।
আপনিও ভাল থাকবেন কেমন ?
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমিও যে হলুম ধন্য
প্রশংসা পেয়ে,
ধন্য হলুম ধন্য,
আপনি ও হবেন
অনেক বড়ো
বক্তা তো নহে
নগন্য, নয় সামান্য
পুরো মঞ্চ জনগন
অবাক চেয়ে রয়
কিভাবে বক্তা এমন
কথা কয় ।(লোল)
লিখুন কবিতা আপনিও
সঙ্গে ভাল গল্প
বড়ো নয়তো স্বল্প
দৃঢ় করুন
মনের সংকল্প ।
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৩
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনি ও হাসুন
থাকুন সুখে
হৃদয় ভরিয়ে আনন্দে
প্রাণখোলা হাসিতে
সুখ আনবে মনে
আপনার অনেক সুন্দর
সুস্থ,সুখী অানন্দোচ্ছল
জীবন কামনা করি।
আপনিও ভাল থাকবেন কেমন ?
১৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: উৎসবের দিনগুলিতেই যেন বড্ড বেশি দীর্ঘশ্বাস অব্যক্ত থাকে। ভালো লিখেছেন।
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৬
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান মাহবুব কমেন্টসের জন্য।শুভেচ্ছা জানবেন।ঈদ মোবারক।
১৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫৩
চড়ুই বলেছেন: বেশ লিখেছেন আপু। ভালো হয়েছে।
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৯
আরজু মুন জারিন বলেছেন: বেশ বলেছ আপু।তোমাকে পেয়ে খুশী হলাম আপু।ভাল থাক। ঈদ মোবারক।
১৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮
দীপান্বিতা বলেছেন: ঈদ মোবারক +++
০১ লা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:৫২
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ঈদ মোবারক।ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য।শুভেচ্ছা রইল।ভাল থাকবেন।
২০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০২
পিয়ালী দও বলেছেন: খুব ভাল লাগল
০১ লা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:৫৮
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।।কেমন আছ?
অনেক শুভকামনা রইল।ঈদ মোবারক।
২১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:১৮
কালের সময় বলেছেন: আপু একটু লেট হয়ে গেল পড়তে এই মাত্র পড়ে শেষ করলাম ।
বাস্তব জিবনে কেনযে মানুষ গ্লপের মত হতে পারে না জানি না ।
তবে সকলের মনে রাখা দরকার এই গ্লপের মত ঈদ আসলে কার একার নয় ঈদ সকলের তাই ঈদে শধু নিজেকে নিয়ে না ভেবে সমাজের
সকল স্থরের মানুষকে নিয়ে এক সাথে ঈদ আনন্দের কথা ভাবা উচিত ও ভাবতে হবে ।
যদিও আমার লেখার বানান ভুল তবুও এত সুন্দর একটি গ্লপ লেখেছেন । যেহেতু লাইলী আপু লেখেছেন এবং মজনু ভাইয়া সারা দিয়েছেন ।
সেখানে আমরা ছোট ভাই কিভাবে ঈদের শুভেচ্ছা না দিয়ে চলে যাই । আপু ঈদের শুভেচ্ছা নিবেন
ঈদমুবারক
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৩
আরজু মুন জারিন বলেছেন: সকল স্তর এর মানুষকে নিয়ে এক সাথে ঈদ আনন্দের কথা ভাবা উচিত ও ভাবতে হব। ভাল উপলব্ধি।
ধন্যবাদ। দেরী হওয়ায় অসুবিধা নেই। আসলেন তো অবশেষে কমেন্টস করতে। খুশি হলাম।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৫
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা নিবেন আপনি ও ।
অনেক শুভকামনা রইল।ঈদ মোবারক।
২২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৫২
রাজিব বলেছেন: আপু প্রথম আলো পত্রিকায় এই রিপোর্টটি পড়ে ব্লগে অন্য একজনের এবং আপনার লেখার কথা মনে পড়ল।
Click This Link
মো. ইসমাইল, ভ্যানচালক
‘এটা হলো ভাগ্যরে ভাই! কারও ঈদ কাটে সুখে, আবার কারও দুঃখে। ছোট দুই ছেলেমেয়েকে মাত্র ৫০০ টাকা করে দিয়েছি। এ তো একটা জুতা কেনার টাকাও না।’
ইসমাইল ও তাঁর স্ত্রী ঈদে কিছুই নেননি। সকাল থেকে ঘুমিয়েছেন। মনের দুঃখে নামাজ আদায় করতেও যাননি।
ঈদে বাসায় বিশেষ কিছু রান্না হয়নি। সকালে আলুভর্তা আর ডাল দিয়ে পান্তা ভাত খেয়েছেন। দুপুরে যোগ হয়েছে পুঁইশাক।
সারা দিন সবাই বাসায় শুয়ে ছিলেন ইসমাইল। কারও বাসায় যাননি। তিনি বলেন, ‘কীভাবে যাব বলেন? আমরা কারও বাসায় গেলে যদি তাঁরা আমাদের বাসায় আসেন, কী খাইতে দেব। নিজের ছেলেমেয়েকেই দুইটা টাকা সালামি দিতে পারি না। অন্যের বাচ্চা আসলে কী দেব!’
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: আরজু আপুকে এখানেও পেলাম। লেখাটি আগে পড়েছি বলে মনে হয়না। দারুন লাগল। আপনার গতানুগতিক লেখার ধাচ ধরে রেখেছেন।
ঈদ মোবারক অগ্রিম রইল।