নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলো ছায়ায় আমার ভূবন

আমি কনফিউসড চরিত্রের মানুষ।অগোছালো সবকিছুতে দোদূল্যমনতা আমার বৈশিষ্ট্য।টু বী অর নট টু বী এই দ্বন্ধে চলছে জীবন।

আরজু মুন জারিন

নিজের সম্পর্কে বলার মত কিছু করা হয়ে উঠেনি এখন। ব্লগ এ লেখা টা প্রথমে ছিল সামাজিক দায়বদ্ধতা। মেসেজ শেয়ার করা। তবে লিখতে লিখতে এখন লেখার ভালবাসায় পড়ে গিয়েছি। নিজে যেমন লিখতে পছন্দ করি অন্যের লেখা ও একই পছন্দ নিয়ে পড়ি। লেখালিখির আরেকটা বড় উদ্দেশ্য হল (অন্যের দৃষ্টিতে তা ফানি মনে হবে ) সামাজিক বিপ্লব করা , মানুষের জীবনে স্বাছন্দ্য আনয়ন করা মূলত আমার দেশের মেয়েদের লেখিকাদের আমি বড় প্ল্যাটফর্ম এ দেখতে চাই। আমাদের দেশে ভাল লেখিকা অনেক কম। অথচ আমার মন বলে অনেক ট্যালেন্ট মেয়েরা আছে। অনগ্রসর সামাজিক পরিস্থিতির কারণে মেয়েরা এক বৃত্তে বন্ধী হয়ে আছে। আমি খুব চাই ওই বাধা সরিয়ে আলোয় ,সাহিত্যে জ্ঞানে আমাদের মেয়েরা পথ চলুক। প্রচলিত দৃষ্টিতে সমাজে চলতে মেয়েদের বাধা গুলি চিহ্নিত করা আমার লেখালিখির আরেকটি উদ্দেশ্য। প্রগতির কথা বলতে চাই ভদ্রতায় , শালীনতায় এবং মর্যাদায়। সামাজিক আভ্রু ভেঙ্গে নয় যা তসলিমা নাসরিন করেছিলেন। বেগম রোকেয়া আমার পথ প্রদর্শক। তিনি মেয়েদের পাদ প্রদীপের আলোয় নিয়ে এসেছিলেন ঠিক ই রক্ষনশীলতার ঢাল ভেঙ্গে নয় , মর্যাদায় থেকে আলোতে নিয়ে এসেছেন মেয়েদের।

আরজু মুন জারিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

শীলমের দৈনন্দিন জীবন

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৪৭



ভূমিকা: প্রথম আলোতে এই উপন্যাসটি আমি লিখেছিলাম "নীল সাধুর হটসিটে শীলা" এই নামে।ব্লগ সংক্রান্ত ঘটনাবলী ,তার সাথে এক প্রতিষ্ঠিত নারী ব্লগার তার দৈনন্দিন জীবন, তার পরিবার,সমাজ, পরবর্তীতে তার প্রেম বিয়ে ব্যাক্তিগত জীবন ছিল এই উপন্যাসের উপজীব্য।মূল গল্পটিকে একটু পরিবর্তন করে নামটি ও পরিবর্তন করে দিচ্ছি।কেন্দ্রীয় চরিত্র এখন ও ব্লগার ।তবে তার সাথে কিছু আনুষঙ্গিক ঘটনা যোগ করা হবে প্রয়োজনে।সবাই গল্প টি আগ্রহ নিয়ে পড়লে কৃতজ্ঞ থাকব।

=============================================

মূল গল্প:



বধু কোন আলো লাগল চোখে

লাগল চোখে বধু কোন আলো।



আজ সকালের সূর্য্যের কিরনকে মনে হল এক আশীর্বাদের মত। অনেক দিন হ্যা বেশ অনেকদিন পরে আনন্দের পরিতৃপ্তির ঘুমের পর আজ উঠে এল সচেতনতার জগতে। যদিও কালও জাগা হয়েছিল অনেক রাত। কাল ছিল তাদের ব্লগের চিঠি প্রতিযোগিতার চমৎকার একটি দিন। কাল কতজনের সঙ্গে যে পরিচয় হল নুতুন করে।এতদিন যাদের জানত শুধু এক নিকের আড়ালে আজ তারা নুতুন বর্ণে নুতুন পরিচয়ে সামনে এসে দাড়াল। বিচিত্র অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছিল। কোন নিককে মনে করেছে মেয়ে দেখা গেল সে পুরুষ। কাকেও মনে করেছে বয়স্ক প্রবীন যাদের সাথে হৃদ্যতা ছিল শুধুমাত্র কমেন্টসের মাধ্যমে তাকে দেখা গেল নবীন প্রানবন্ত। সব মিলিয়ে এক আলোকিত দিন আলোকিত জগত আলোকিত মানুষদের সান্নিধ্যে যাওয়া। আবার এই আলোকিত মানুষ গুলি তাকে বসিয়েছিল এমনই উচ্চতায়।দেখা গেল সবাই তাকে চেনে। তাকে পরিচয়ও দিতে হয়নি।সবাই শোরগোল করে উঠেছিল তাকে দেখে। ফেসবুকের প্রোফাইলের মাধ্যমে সবাই তার চেহারার সাথে ও পরিচিত হয়ে গিয়েছে। একের পর একেকজন তাকে শুভেচ্ছা অভিনন্দন জানিয়ে গেল।যদিও সে কালকে পায়নি কোন ও পুরস্কার বা তার চিঠিও সিলেকশনে আসেনি। তবু মনে হল তার নিজেকে এই ব্লগের প্রান।



সে আজ মজা করে এই কবিতাটি লিখল।



তোমাকে লেখা প্রথম চিঠি



পুরানো কাগজ

চিঠিপত্রের আড়াল

থেকে বের হল

চিঠিটি।



সেই চিঠিটি।



আজ তা বিবর্ণ হলুদ।

যা ছিল একসময়ে

বড় কাঙ্খিত ।

দিনে রাতে



হাজার বার

পড়ার মত।

হারিয়ে যেতে হয়েছে

ইচ্ছে করে।

যেতে দিয়েছি

ইচ্ছে করে

একসময়ে

সময়ের প্রয়োজনে

বাস্তবতায়।



কেমন আছ

এইসময়ে

ছিলে বা কেমন?

তোমার ও কি আছে

অমূল্য কোন স্মৃতি

আমার!

আমার!

শুধুই আমার ।



সবার কমেন্টস আহারে কোথায় সেই প্রেমিক?অ্যাড্রেস টা বলেন তাড়াতাড়ি।খুজে নিয়ে আসি।



চিঠি প্রতিযোগিতায় প্রথম হওয়া দুইজনের চিঠি পড়ে সে কেঁদে ফেলেছিল।মৃতা মাকে নিয়ে লেখা চিঠি। আরেকটি চিঠি সে খুব ভালবাসা নিয়ে পড়েছিল। একজনের শৈশব থেকে যৌবন পর্যন্ত কাংঙ্খিত রমনীকে চোখের সামনে বড় হতে দেখা তারপর তাকে হারিয়েও ফেলা।এই ব্লগার মুহূর্তে তার কাছের মানুষ হয়ে উঠল গভীর তাৎপর্যপূর্ণ আবেগের প্রকাশে।



অফিস যাওয়ার পথে ব্লগে সময় কাটাল কিছুক্ষন।ফেসবুকে ঢুকতে মজার মেসেজ টি ইনবক্সে তার দৃষ্টি কাড়ল:



তোমার কথায় যাদু

রুপে মধু

হবে নাকি

আমার বধু?



ফাজিল সামির মেসেজ।মেসেজটা পড়তে পড়তে অফিসে পৌছল। তারপর টানা ব্যাস্ততা চারঘন্টা।কাজ শেষে লাঞ্চ রুমে ব্লগে ঢুকল আবার। কালকে চিঠি নিয়ে সন্মানিত ব্লগার ওমর বিবিধ লিখেছেন। চিঠিটি পড়তে গিয়ে আবার চোখে পানি চলে আসল।



সঙ্গে সঙ্গে মার কথা মনে পড়ে গেল।



মা তুমি কেমন আছ?



মায়ের খবর জানার জন্য ফোন ঘুরাল।



মা আজকে বেশ উৎফুল্ল অনেকদিন পর।শরীরটাও ভাল। মায়ের জন্য সারপ্রাইজ হিসাবে ভাই পাঠিয়েছে বড় টিভি। বোন পাঠিয়েছে চমৎকার গহনা।সবার ভালবাসা আবেগে মা অভিভূত।শীলম আর তার অন্য দুইবোন সহ মায়ের দরকারী জিনিস কিনে মাকে মাদার্স ডের গিফট দিয়েছে।



ইশ তোরা বেশী অপচয় করিস।স্বর্নের জিনিস এখন কেও কিনে?বললেও মায়ের মুখ হাসিতে আনন্দে ঝলমল করছিল।

এইতো আমি স্বার্থক মা হিসাবে ।ভাবেন মা পরিতৃপ্ত হৃদয়ে।শীলমের বাকী তিনভাইবোনের বিয়ে বাইরে যাওয়ার জন্য মা তার সব গহনা বিক্রি করে ফেলেছেন।যদিও মা অন্য নারীদের মত সোনার গহনা পরতে ভালবাসেন।



২আসসালাতু খাইরুম মিনান্নার(ঘুম হইতে নামাজ উত্তম)



মসজিদ থেকে হুজুরের সুমধুর আজান ধ্বণি ভেসে আসছে।



খুব সকালে আজ ঘুম ভেঙ্গে গেল শীলমের।অনেকদিন পরে সেই ছোটবেলার মত নামাজ পড়ে কিছুক্ষন কোরানশরীফও পড়ল।কোরানশরীফ পড়া শেষে মায়ের রুমে আসল।দুরুদে শেফা পড়ে মায়ের শরীরে ফুঁ দিল।ফুঁ দেওয়ার সময় ফুঁফিয়ে কেঁদে উঠল মায়ের জন্য।মায়ের শরীর অসুস্থ দীর্ঘদিন যাবত।কপালে হাত দিয়ে দেখে বেশ জ্বর আছে এখনও।তাড়াতাড়ি কিচেনে এসে চুলা ধরাল।একচুলায় চায়ের পানি চড়িয়ে আরেক চুলায় আটার পানি বসিয়ে দিল।বাবাকে দেখা যাচ্ছে বারান্দায় হাটাহাটি করছে।সম্ভবত চায়ের জন্য অপেক্ষা।তাড়াতাড়ি বারান্দায় টেবিলে বাবার জন্য চা বিস্কুট এনে রাখল।



কিরে মা তোর আজকে অফিস আছেনা?



এইতো বাবা যাব।নাস্তা রেডী করে টেবিলে রেখে যাব।তুমি মার পাশে একটু থাক বাবা।



তোর মা শুধু কান্দে।বেশীক্ষন বসলে মন খারাপ লাগে।সেইজন্য চলে আসি।



পরবর্তী দুইঘন্টা কাটে প্রচন্ড ব্যস্ততায়।সবার খাওয়ার আলাদা আলাদা প্লেটে ঢেকে যখন অফিসের পথে রওয়ানা করল তখন আটটা বেজে গিয়েছে অলরেডী।আজকে সারের বকা খেতে হবে।আর কতদিন মায়ের শরীর খারাপ বলবে।কাজে পারসোনাল জিনিসের স্থান নাই।রিক্সায় যেতে যেতে ফোনে ফেসবুকে ঢুকলপ্রায় একমাস পর। চ্যাট বক্সে প্রতিদিন আগে মজার মজার মেসেজ পেত।সামি আর বন্ধুরা সবসময় যেন তারা পোষ্টের জন্য উম্মুখ হয়ে থাকত।সামির সাথে অবশ্য এখনও সামনাসামনি পরিচয় হয়নি।প্রোফাইলে যতটুকু চেনা।



ওফস ৩৫০ মেসেজ।

কি ব্যাপারে কোন ব্লগে দেখা যাচ্ছেনা তোমাকে?সামির মেসেজ।প্রথম আলো চলন্তিকা নক্ষত্র ফেসবুক কোথাও নাই?তোমার ফোন নাম্বার পেলাম প্রোফাইলে।সেটা দেখি যায়না।ব্যাপার কি ভাল আছতো?



এক চেইন থেকে আরেক চেইন।প্রথম আলো ব্লগে ঢুকল।অসংখ্য বার্তা জমে আছে। সবার ভালবাসা ভরা মেসেজ।কিছুক্ষনের জন্য ভূলে গেল তার যাবতীয় কাজ যত পার্থিব দূঃখ যন্ত্রনা।তার অফিসের জরুরী কাজের কথা মায়ের অসুস্থতার কথা।চলে গেল সেই প্রথম পোষ্ট প্রকাশের দিনটিতে।কল্পনায় চলে গেল সেই হটসিটের অবিস্মরণীয় দিনটিতে।



(পরবর্তীতে)

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল নিখেছেন । একজন ব্লগারের জীবন নিয়ে সুন্দর গল্প এটেছেন ।১ম ভাল লাগা

আরজু মুন জারিন।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই কমেন্টসের জন্য।শুভেচ্ছা জানবেন।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: সেলিম ভাই আমার কম্পিউটার ভীষন স্লো।কোন কাজ করতে পারছিনা।কালকে থেকে চেষ্টা করছিলাম কমেন্টস করার।পারছিলামনা।

অনেক কৃতজ্ঞতা ভাই কমেন্টসের জন্য।এইভাবে প্রেরনা দিবেন সবসময়।ভাল থাকবেন ভাই।

২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাল লাগল +++

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমার ও ভাল লাগল কান্ডারী ভাই কমেন্টস। অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য।শুভেচ্ছা জানবেন।

৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৩

মামুন রশিদ বলেছেন: ফেবু ব্লগের গল্প ভালো লাগলো ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনাদের মত গুনী সুলেখক প্রশংসা করলে প্রেরনা পেয়ে যাই।

৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল লাগল।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমার ও ভাল লাগল আপনার উপস্থিতি।ধন্যবাদ।ভাল থাকুন।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা ঢাকাবাসী।

৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫২

সুমন কর বলেছেন: ভাল লাগল।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।শুভেচ্ছা রইল সুমন কর।

৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: এটা যদি উপন্যাসই হয় তবে আর একটু বড় করে পোষ্ট দিলে ভালো হতো মনে হয়।

ভালো লাগছে। শুভকামনা রইলো।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: এর আর ও অনেক পর্ব আছে মৃদুল ভাই।আমি তো ভেবেছিলাম আজকের পর্ব বড় হয়ে গেল।বড় লেখা দেখেছি ব্লগে পড়তে চায়না।তাই আমি এখন সংক্ষিপ্ত করে লিখতে চাই।

ধন্যবাদ মৃদুল ভাই কমেন্টসের জন্য।শুভেচ্ছা জানবেন।

৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: বেশ বেশ! শেষ পর্যন্ত সাথে থাকার ইচ্ছে রাখি।
আজকে যতটুকু দিয়েছেন, এতটুকু করে নির্দিষ্ট একটা বিরতিতে নিয়মিত চালিয়ে যাবেন আশা করি ...

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: এ ধারাবাহিকভাবে লিখব অভি।

ধন্যবাদ আপনাকে পাশে থাকার জন্য।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা অভি।ভাল থাকবেন।

৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২৪

ডি মুন বলেছেন: চলুক লেখা।

শুভকামনা রইলো। + +

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: শুভকামনা রইলো। + + আপনার জন্য ও ডি মুন।ভাল থাকবেন কেমন।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ঈদ শুভেচ্ছা ও রইল ডি মুন।

৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯

লেখোয়াড় বলেছেন:
এত পড়ার সময় পাবো কিনা জানিনা।
দেখি কি করা যায়।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: সময় করে নিতে হবে।পড়তে হবে অবশ্য ই খোলোয়াড় (দয়া করে সংযুক্ত করলাম)............।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য খেলোয়াড়।ভাল থাকবেন।

১০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫

জসীম অসীম বলেছেন: আমি কাউকে মিথ্যে প্রশংসা করিও না , মিথ্যে প্রশংসা নেইও না। সত্যি বলছি দিদিমনি , চোখের ‘ভিতর দিয়া মরমে পশিল ’ এই লেখা। অসম্ভব ভালো লেগেছে। প্রাণ ছুঁয়ে যায়। আপনার গদ্য অভাবনীয় ঝরঝরে , নির্মেদ। ভালো লাগলো।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমার মন ,হৃদয়,পাকস্থলী উদর পূর্তি হয়ে গেল অসীম ভাইয়ের প্রশংসায়

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: মনের ‘ভিতর দিয়া মরমে পশিল ’ আপনার কমেন্টস। অসম্ভব ভালো লেগেছে। প্রাণ ছুঁয়ে গেছে। আপনার কমেন্টস অভাবনীয় ঝরঝরে , নির্মেদ। ভালো লাগলো। ‘

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জসীম অসীম ভাই কমেন্টস এবং ভূয়সী প্রশংসার জন্য।ঈদ শুভেচ্ছা রইল।

১১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩

লেখোয়াড় বলেছেন:
ইয়ে, মানে আমি খেলোয়াড় নই, আমি "লেখোয়াড়"

হা হা হা ..............

আপনি কি লেখক??

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ইয়া আল্লাহ!!! আমি তো মনে হচ্ছে ট্যারা হয়ে গেছি।আগে পিছে দেখছি কেন?

লেখোয়াড় কে পড়ছি খেলোয়াড়

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অসুবিধা নাই একজন লেখক সব ই হতে পারে খেলোয়াড়, মারোয়ার, পালোয়ান, জাজ, উকিল, কর্মকর্তা। সব ধরনের চরিত্রে সে প্লে করে ।

তবে আপনার লেখোয়াড় ................জানিনা বাংলা অভিধান দেখতে হবে।

আমি লেখক কিনা বলতে পারবনা।লেখিকা হওয়ার চেষ্টা করছি।তবে এখন আপাতত সামুর ব্লগার .............এই পরিচয়।

১২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২

লেখোয়াড় বলেছেন:
সমস্যা নেই, আপনার মতো আরো ২০০ জনের বেশি এই ভুলটা করেছেন এখানে।

ব্যাপার না।

কথা হবে।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি তো লজ্জা পেয়ে গেলুম ।ভূল টা করতে চাইনি।

.........।২০০ জনের মধ্যে একজন ও মূল্যায়ন করতে পারলনা যে আপনি কত ভাল একজন লেখোয়াড় যে বাংলা অভিধান পরিবর্তন করে ফেলেছেন ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ব্যাপার না।

কথা হবে ।

কোন অসুবিধা নাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ লেখক লেখোয়াড় "অআইঈ" (যেহেতু নাম নাই তাই এই নাম দিয়ে দিলাম) কে ..শুভেচ্ছা রইল অনেক অনেক।

১৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩

জসীম অসীম বলেছেন: লেখোয়ার ভাই , এমন নামের জন্য ধন্যবাদ। নামেই অর্থবহ প্রকাশ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: লেখোয়াড় ভাই , এমন নামের জন্য ধন্যবাদ। নামেই অর্থবহ প্রকাশ।

১৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯

ইমতিয়াজ ইমন বলেছেন: ভালো লাগল । ++++

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ভালো লাগল । ++++ ইমতিয়াজ ইমন আপনার কমেন্টস।ধন্যবাদ।শুভেচ্ছা রইল।

১৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪

লেখোয়াড় বলেছেন:
@ জসীম অসীম...... আমি লেখোয়ার নই, আমি "লেখোয়াড়"

@ লেখক........ আপনার আর কি কি লেখা কোথায় কোখায় প্রকাশিত হয়েছে
দয়া করে আমাকে জানাবেন কি?

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:২৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: লেখা প্রকাশের কথা কি বলছেন? বাংলাদেশে কোন ও বই বের করিনি এখন ও। আমি আলসেমী করে এখন ও করিনি ।লেখাগুলি আর ও পরিনত করে নিচ্ছি ।তবে এখানে টরন্টোতে দুইটা পত্রিকায় আমার কবিতা, লেখা প্রকাশিত হয়েছে।।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:২৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: প্রথম আলো, চলন্তিকা,নক্ষত্র ,আলোর জগত.শব্দনীড় রেজিষ্ট্রেশন করেছি।লিখিনি এখন ও ।দুইটা অনলাইন পত্রিকায় লিখি।আসলে নিয়মিত লিখি চলন্তিকা আর প্রথম আলোতে।তবে সামুতে এখন নিয়মিত হওয়ার চেষ্টা করছি।

১৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৫

লেখোয়াড় বলেছেন:
দেখলেন না, এই মাত্র ১৩ নম্বর মন্তব্যে জসীম অসীম ভুল করল!!
হা হা হহ.................

এটা একটি ................?? কি জানি!

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৩২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: কি ভূল ?আপনার নামের উচ্চারন ? অভ্রতে অনেক সময় ড় আসতে চায়না লোখোয়াড় লেখায় ..র আসে ।এই ভূল মাঝে মাঝে আমার ও হয়।

১৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
শুভেচ্ছা জানিয়ে যাই... আরজু মুন জারিন! :)

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: বিখ্যাত ভাইটিকে অনেকদিন পরে পেলাম।ঈদ মোবারক মইনুল ভাই।আপনাকে কোন ব্লগে দেখিনা ব্যাপার কি? ব্যাস্ত নাকি?

অনেক অনেক ধন্যবাদ যে ভূলে যাননি শুভেচ্ছা জানাতে।ভাল থাকবেন কেমন।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: মইনুল ভাই কিছু একটা লিখুন।আপনার লেখা পড়ার জন্য ব্লগ আমি তৃষ্ণার্ত হয়ে আছি।

১৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭

জসীম অসীম বলেছেন: ভাই , বানানটাও জানি। তারপরও কখন যে ভুল করেছি , ভাবতেও পারিনি। সেটা অবচেতনভাবেই। সংশোধন করে দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। এখানে উপস্থাপিত ছবিগুলো সত্যি অপূর্ব। ধন্যবাদ। এক সময় পায়ে হেঁটে বিশ্ব ভ্রমণের প্রস্তুতি নিতে গিয়ে ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি ...’ কিছুটা। সে সময়ে আমি আবার ফটোগ্রাফিও করতাম। ২০০৪ সাল থেকে ওসব আমার দ্বারা হবে না বলে ছেড়ে দিয়েছি। আপনার পেইজে এসে ভালো লাগলো। আপনার পোস্টসমূহ যথেষ্ট কৃতিত্বপূর্ণ। সম্ভবত এ জন্যই আপনি লেখোয়াড়। এবার আপনার নামে আবার ভুল করে বসিনি তো ?

১৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮

bakta বলেছেন:








রুপে মধু
হবে নাকি
আমার বধু ?


বাহ কি সুন্দর কথা, কে না চাহে দেবী ?
লেখাটা অতি মনোরম, দারুন হয়েছে হেবি।
কল্পনা আর বাস্তবতার দারুন এক যে ছবি-
সাহিত্যগগনে আপনি উদিয়মান এক রবি ।
উদ্ভাসিত করো এ জগৎ ছড়াও দীপ্ত প্রভা,
দেখুক বিশ্ব অতি বিস্ময়ে আরজু মুনের শোভা ।



ধন্যবাদ দেবী । শুভেচ্ছা রইল সতত ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: বাহ কি সুন্দর কথা, কে না চাহে দেবী ?
লেখাটা অতি মনোরম, দারুন হয়েছে হেবি।
কল্পনা আর বাস্তবতার দারুন এক যে ছবি-
সাহিত্যগগনে আপনি উদিয়মান এক রবি
+++++++++++++++++++++++++

তাইত আমি চাই দেবা ....
কমেন্টস টা অতি মনোরম,
দারুন হয়েছে ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: কল্পনায় দেখি দারুন এক যে ছবি-
সাহিত্যগগনে বক্তা উদিয়মান এক রবি ।
উদ্ভাসিত করো এ জগৎ ছড়াও দীপ্ত প্রভা,
দেখুক বিশ্ব অতি বিস্ময়ে বক্তার শোভা ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ দেবা । শুভেচ্ছা রইল সতত ।

২০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: আরজু মুন জারিন ,



অতি বাস্তবতার ছোঁয়া আছে লেখাটিতে । সংসারের খুটিনাটি । ফেবুর খুনসুটি । রিক্সায় যেতে যেতে মোবাইল ফোনের জগতে মারা ঢুঁ ... সবটা ই । একাল কার ছবি ।

প্রথম চিঠি ভালো লাগলো ।

মোটেও কসফিউজড মনে হয়নি আপনাকে লেখার শরীরে আদল চড়াতে ।


শুভেচ্ছান্তে ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: এত প্রেরণা দিয়ে বললেন
মনটা আমার ভরিয়ে দিলেন।

অনেক ভাল লাগা কমেন্টসে।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস কমেন্টসের জন্য। অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।

২১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:০৭

রাজিব বলেছেন: পঞ্চম প্লাস আমার পক্ষ থেকে। বেশ ভাল লেগেছে লেখাটি। সাবলীল বর্ণনা। কোন খুঁত ধরতে পারলাম না বলে দুঃখিত। আসলেই ভাল হয়েছে। জীবনের একটি দিনের বর্ণনা। ভাল থাকুন এবং আমাদের সবার জন্য আরও লিখুন।

২২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:২৮

জুন বলেছেন: যারা সত্যিকারের লেখক তাদের লেখার ধরনই আলাদা। অসাধারন আপনার লেখার স্টাইল। আমি লিখলে হাজার চেষ্টা করেও ব্লগ ষ্টাইল থেকে বের হতে পারবোনা।
শুরু করলাম আপনার উপন্যাস পড়া আরজু মুন জারিন :)
+

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.