নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলো ছায়ায় আমার ভূবন

আমি কনফিউসড চরিত্রের মানুষ।অগোছালো সবকিছুতে দোদূল্যমনতা আমার বৈশিষ্ট্য।টু বী অর নট টু বী এই দ্বন্ধে চলছে জীবন।

আরজু মুন জারিন

নিজের সম্পর্কে বলার মত কিছু করা হয়ে উঠেনি এখন। ব্লগ এ লেখা টা প্রথমে ছিল সামাজিক দায়বদ্ধতা। মেসেজ শেয়ার করা। তবে লিখতে লিখতে এখন লেখার ভালবাসায় পড়ে গিয়েছি। নিজে যেমন লিখতে পছন্দ করি অন্যের লেখা ও একই পছন্দ নিয়ে পড়ি। লেখালিখির আরেকটা বড় উদ্দেশ্য হল (অন্যের দৃষ্টিতে তা ফানি মনে হবে ) সামাজিক বিপ্লব করা , মানুষের জীবনে স্বাছন্দ্য আনয়ন করা মূলত আমার দেশের মেয়েদের লেখিকাদের আমি বড় প্ল্যাটফর্ম এ দেখতে চাই। আমাদের দেশে ভাল লেখিকা অনেক কম। অথচ আমার মন বলে অনেক ট্যালেন্ট মেয়েরা আছে। অনগ্রসর সামাজিক পরিস্থিতির কারণে মেয়েরা এক বৃত্তে বন্ধী হয়ে আছে। আমি খুব চাই ওই বাধা সরিয়ে আলোয় ,সাহিত্যে জ্ঞানে আমাদের মেয়েরা পথ চলুক। প্রচলিত দৃষ্টিতে সমাজে চলতে মেয়েদের বাধা গুলি চিহ্নিত করা আমার লেখালিখির আরেকটি উদ্দেশ্য। প্রগতির কথা বলতে চাই ভদ্রতায় , শালীনতায় এবং মর্যাদায়। সামাজিক আভ্রু ভেঙ্গে নয় যা তসলিমা নাসরিন করেছিলেন। বেগম রোকেয়া আমার পথ প্রদর্শক। তিনি মেয়েদের পাদ প্রদীপের আলোয় নিয়ে এসেছিলেন ঠিক ই রক্ষনশীলতার ঢাল ভেঙ্গে নয় , মর্যাদায় থেকে আলোতে নিয়ে এসেছেন মেয়েদের।

আরজু মুন জারিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেয়েটি ফিরে এসেছে (কাল্পনিক কাহিনী)

০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১৩





ভূমিকা :এই গল্প টি লিখতে গিয়ে নামে এবং ঘটনায় কিছুটা প্রেরণা নিয়েছি হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড এর "রিটার্ন অফ শি " অনুবাদ গল্পটি র। আমার কৈশোর এ পড়া গল্পটি র আদলে প্রথমে লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু পরে মনে হল আয়েশা নাম্নী চরিত্র আমার দেশের পারিপাশ্বিকতা য় লিখলে ততটা মানানসই হবেনা। আমি শুধু অনুপ্রেরণা নিয়েছি বা (ছায়া অবলম্বনে বলা যেতে পারে ) ..তবে মূল গল্প টি আমি লিখব আমার নিজস্ব দর্শনের আলোকে আমাদের দেশের পারিপাশ্বিকতায় একই পটভূমিতে। আলিশিয়ার প্রত্যাবর্তন নাম না দিয়ে নাটকীয়তার জন্য ই এই নাম টি বেছে নেওয়া। আলিশিয়া মেয়েটি অতিপ্রাকৃত ক্ষমতার অধিকারী , অনেকটা হুমায়ুন আহমেদ এর দেবী গল্পের রানুর মত। মেয়েটির কিভাবে এই অতিপ্রাকৃত ক্ষমতা হয়েছে তার ব্যাখ্যা বর্ণনা দেওয়া হবে গল্পে।সবাইকে পড়ার আমন্ত্রণ জানান হল।



============================================

মূল গল্প :

রবীন্দ্রনাথ এর কাদম্বরী এর মত অলৌকিক ভাবে সে ফিরে এসেছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে কিছুক্ষণ আগে । শেষ ডাক্তার এসে তার পালস পরীক্ষা নিরীক্ষার পর তাকে মৃত ঘোষণা করে ফেলেছে। তার বাবা , মা অসহায়ের মত কাদছে চিৎকার করে। সে শুনছে সব কথা। মা বাবার কান্না, ডাক্তার দের কথা।



তার সারা শরীর এইমুহুর্তে অসাড় হয়ে আছে যদিও চিন্তা চেতনা বেশ ক্রিয়াশীল , বেগে চলছে।



মা বাবা আমি বেচে আছি।



তাকে নিয়ে যাওয়া হল মর্গে। কাটা ছেড়া করা হবে বলে। পোস্ট মর্টেম এর জন্য যখন তার শরীর কাপড়ের বাধন খোলা হল। চুরি কাচি নেওয়া হল তখন সে বিছানায় উঠে বসেছে। ডাক্তার ডোম সবার হাতের জিনিস পড়ে গেল। দুইজন পালিয়ে গেল রুম থেকে ভয়ে আতঙ্কে।



ডাক্তার শুধু বলতে পারল এই কথা টি



তুমি কি বেচে আছ ? অবিশ্বাস্য।



হ্যা বেচে আছি।



পরের দিন দেশের সব বড় বড় সংবাদ পত্রে হেডলাইন এ এই খবর



মেয়েটি ফিরে এসেছে আবার পৃথিবীতে ?



মেয়েটির নাম আলিশিয়া। বয়স আঠার। যদি কাওকে জিজ্ঞাসা করা হয় আলিশিয়ার রূপের বর্ণনা কর তো সে স্বাভাবিক ভাবে হতভম্ব হয়ে পড়বে। তার রূপের বর্ণনা দেওয়া সে এক দুঃসাধ্য ব্যাপার। সে অনিন্দ্য সুন্দরী। সেরকম অনেক সুন্দরী সবাই কখন ও রাস্তা ঘাটে বা সিনেমায় দেখে থাকে। কিন্তু এ আলিশিয়া সব বর্ণনাকে যেন অতিক্রম করে যায়। দুধে আলতা গায়ের রং , কাজল কাল চোখ , বা ঘন নিবিড় একরাশ চুল , দীর্ঘাঙ্গী সব বলার পর ও মনে হবে এ যেন কোন বর্ণনা ই নয় এই মেয়ের রূপ সৌন্দর্য্যের কাছে। সে যখন তার কাজল কাল চোখে কার ও দিকে তাকিয়ে থাকে সে ব্যক্তির মনে হবে প্রবল আলোড়নে পৃথিবী বুঝি আজ ধ্বসে যাবে। তার হাসি ঝরনার আওয়াজের সাথে মিষ্টি নুপুরের নিক্কনের আওয়াজের মত লাগে শ্রোতার কানে। সে যখন হেটে চলে মাটি সম্ভ্রমে নুয়ে থাকে তার এত মর্যাদা এত ব্যক্তিত্ব। তার সামনে এসে বক্তার কথা থেমে যায় ,চতুরের চতুরতা মার খায়। চালাক হয়ে যায় কৌশল বর্জিত জ্ঞানী হয়ে পড়ে নির্বোধ।



এই হেন আলিশিয়া মাত্র দুইদিনের জ্বরে এভাবে মারা যাবে সবার কল্পনার অতীত। সবাই বলছিল তাকে বিষ খাওয়ান হয়েছে। তার কোন অসুখ বিসুখ নাই। .কিভাবে সে মারা যায়।



তাদের ঘরের বিশাল লিভিং রুম এ বসে আছে সে নিঃশব্দ। তার আশেপাশে প্রচুর সাংবাদিক। বিভিনভাবে তার ছবি তুলছে ,প্রশ্ন করছে। সে নির্বাক।



হটাৎ সবাইকে সচকিত করে একজন পুলিস কে ধমক দিয়ে উঠল



তুমি তোমার কাজের মেয়েকে যে রেপ করে মেরে ফেলেছ তা আমি জানি , তার কোন বিচার হয়নি। পুলিসের কাছে গিয়ে দোষ স্বীকার কর।



পুরা ঘরে যেন বাজ পড়েছে সবাই এমনভাবে চমকে উঠেছে। ক্রিমিনাল পুলিশ টির অবস্থা সহজে অনুমানযোগ্য। কিছুক্ষণ থতমত খেয়ে স্বাভাবিক বাচার তাড়নায় অস্বীকার করার চেষ্টা করল।



মিথ্যে বলে লাভ নেই সে আবার বলে বসল। আমি সব তোমার জানি। তোমরা সাত ভাইবোন ,তুমি পাচ নম্বর।



সবাই একে অপরের মুখ চাওয়া চাওয়ী করতে লাগল।



পুলিস টিকে এরেস্ট করা হল। সে সব দোষ কবুল করল।



তার ক্লিনিকাল মৃত্যুর সপ্তাহ আগের ঘটনা। এরপরে তার মৃত্যু তাই কেও স্বাভাবিক ভাবে সহজ ভাবে নিলনা। সবার ধারণা তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা হয়েছিল।



তার সৌভাগ্য সে ফিরে এসেছে।



অন্যায়কারীদের জন্য দুর্ভাগ্য সে ফিরে এসেছে।

আলিশিয়া র বাবা কাজ করে কাতার এর বাংলাদেশী এমব্যাসিতে। একমাসের জন্য ছুটি পান রমজানে। তখন দেশে আসেন পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে । ঈদ শেষে আবার কর্মস্থলে ফিরে যান তিনি। রোজার আগের মাসের কথা। তার বাবা রিজওয়ান আবেদ এবার একমাস বেশি ছুটি পেয়েছেন। তিনি উত্ফুল্ল। এবার দুইমাস একসাথে কাটাবেন পরিবারের সাথে। ফোন দিলেন।



কথা হচ্ছিল ওনার আর আলিশিয়াতে।



মামনি টা কেমন আছে?



বয়সের তুলনায় বেমানান গম্ভীর স্বরে বলে মেয়ে

ভাল তুমি কেমন আছ বাবা ?



বাবা মাঝে মাঝে থতমত খেয়ে যায় মেয়ের ভারিক্কি স্বরে , ব্যক্তিত্বে।



ঠিক হলো এই মাসের দশ তারিখ এ উনি দেশে এসে পৌছবেন।



আলিশিয়ার একভাই এক বোন্। দশ বছরের বোন ষোল বছরের ভাই। মা ঢাকা ভার্সিটির হিস্ট্রির অধ্যাপিকা। মা কাজে চলে গেলে বলা যায় সে তার ভাই বোনের অভিভাবক। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় উল্টা ঘটনা। ছোট দুইভাই বোন ই তার গার্জিয়ান ভূমিকা পালন করে মায়ের অনুপস্থিতিতে।



আপু খেতে অস। শুতে যাও। বোনটিকে তারা একটু ভয় পায়। এ কেন যেন স্বাভাবিক নয়। খুব গম্ভীর চুপচাপ সবসময়।



দুপুরে মা ফোন করেছে।



কি করছ আলিশিয়া ?



বসে আছি।



পড়াশোনা করছনা ?



মা কিভাবে বাসায় আসছ আজ ?



আন্টির গাড়িতে । মার জবাব।



কোন রাস্তা হয়ে আসবে ?



তেজগাঁও ইন্দিরা রোড হয়ে। ....



ওখানে আজ বিশাল জ্যাম। ওই রাস্তায় গেলে সারারাত বসে থাকতে হবে। বাসায় আসতে পারবেনা। তুমি রিকশা করে তাড়াতাড়ি চলে এস। আমি তোমাকে মিস করছি।



মা অবশ্য শোনেননি মেয়ের কথা। ইন্দিরা রোড এ এসে দেখে রাস্তা ব্লক করে আছে পুলিস। বড় দুর্ঘটনা হয়েছে আজ এখানে। তাদের গাড়িতে পিছিয়ে অন্য রাস্তায় যাবে সে উপায় নাই। পিছনে বিশাল লম্বা লাইন গাড়ির। এখন যে জিনিস করা যায় গাড়ি ফেলে হেটে অন্য রাস্তায় এসে ট্যাক্সি কল করা যায়। ভদ্রতার কারণে তার বান্ধবী সুমা একা তাকে ফেলে ও আসতে পারছেন না মা



টেনশন এ মা অসুস্থ হয়ে পড়লেন। বারবার ফোন করছেন।



সবাই দরজা জানালা বন্ধ করে পড়তে বস মা চলে আসছি কিছুক্ষণে।



সে জানত মা আজ সকালের আগে বাসায় আসতে পারবেনা।



আজ সে সত্যি অভিভাবক হল ছোট দুই ভাই বোনের। ভাই বোনকে খাইয়ে সে ধ্যানে বসে পড়ল। তার মার পক্ষে জানা সম্ভব না সে এই মুহুর্তে মাকে স্পষ্ট দেখছে। কপাল টিপে গাড়িতে বসে আছে।



সকাল ৪:৩০ স্পেশাল ট্রাফিক পুলিস , সশস্র বাহিনীর পুলিস এসে রাস্তা নিয়ন্ত্রণ এ আনল। আস্তে আস্তে সব গাড়িকে চলে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হল।



বাসায় এসে পৌছলেন তিনি সকাল ছয়টায়। ক্লান্ত বিদ্ধস্ত অবস্থায় তিনি সোফায় এলিয়ে থাকলেন কিছুক্ষণ। আলিশিয়াকে দেখে একটু ভয় জড়তা কাজ করল প্রথমে।



সব দ্বিধা ঝেড়ে মেয়েকে কাছে ডাকলেন



আয় মা কাছে আয় বলে বুকে জড়িয়ে নিলেন।



ভাবনায় তলিয়ে গেলেন মা। আলিশিয়া র আট বছর বয়সে একবার টাইফয়েড হয়েছিল যাতে তার জীবন সংশয়ের মত হয়েছিল। মরার হাত থেকে বেচে ফিরে এসেছিল।



তখন থেকে মেয়েটার পরিবর্তন হতে শুরু হল। প্রতি রাতে ঘুমের মধ্যে চিৎকার করে উঠত।



তার ফুফুর ধারণা হয়েছিল জ্বিনের আছর হয়েছে। গ্রামের বাজে টোটকা চিকিৎসা হয়েছিল কবিরাজের মাধ্যমে।



হায় আল্লাহ আমার এত সুন্দর মেয়েটাকে স্বাভাবিক করে দাও। আর কিছু ই চাইনা।



মায়ের চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়তে লাগল।

মন্তব্য ৬১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৬১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


গল্পের প্লটটা দারুণ। তবে রিটার্ন অফ শী এর কথা শুনে গল্পের প্রতি যে ঝোঁকটা কাজ করছিলো সেটার অতৃপ্তি রয়ে গেল। হয়ত আমি হ্যাগার্ডের একজন অন্ধ ভক্ত বলেই এমন মনে হলো। মাঝে আলিশিয়ার রিটার্নটা অস্পষ্ট। অথবা আমার বোঝার ভুল হতে পারে।

এই প্লটটা নিয়ে আরও দুর্দান্ত একটা গল্প লিখতে পারেন।

তাছাড়া লেখায় ++++

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা সবসময়ের জন্য রইল।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: "রিটার্ন অফ শী" আমার একটা প্রিয় অনুবাদ গল্প।আপনি ঠিক বলেছেন সময় নিলে এই প্লট থেকে আর ও ভাল গল্প লেখা যায়। আসলে ব্লগের জন্য যে কোন লেখা তাড়াহুড়া করে লেখা।দেখুন তিনচারটা ব্লগে যদি লিখতে যান,আবার শুধু লিখলে ও হয়না কমেন্টসের উত্তর দেওয়া, সহ ব্লগারদের লেখা পড়াটাও দায়িত্ব মনে করি।কালকে আমি আপনি সহ আর দুইজনের লেখায় কমেন্টস করেছি মাত্র।সময় খুব কম।এইজন্য লেখা গুলিকে দ্রুত শেষ করে পোষ্ট করার টেনডেন্সী হয়ে গেছে।আসলে লেখাটাকে যত্ন ভালবাসা সহ লেখা উচিত।যদি কখনও বই প্রকাশ করার স্কোপ আসে জীবনে তখন লেখা গুলিকে আর ও গুছিয়ে নিব আশা করি।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কান্ডারী অনন্য ভাই আপনার প্রেরণা ভরা মন্তব্যের জন্য। এখন থেকে অবশ্য লেখা আরেকটু মনোযোগ আর গুরুত্বসহকারে লিখব। আমি জানিনা কেন যে একেবারে সময় বের করতে পারিনা। সব ব্লগার বন্ধু দের কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি যারা আমার লেখায় কমেন্টস করছেন আমি তার প্রতিউত্তর করতে পারিনি। কিছু অন্য কাজ আমার দৈনন্দিন জীবন একেবারে দখল করে বসে আছে।

২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: গল্পের প্লটটা দারুণ।

আসলেই তাই। পড়তে ভালোই লাগছে। লিখে চলুন।

ও হ্যা আপনার উপন্যাসের সেকেন্ড পার্ট কই?

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: প্লট টা আকর্ষনীয় ছিল। একটু সময় নিয়ে লিখলে লিখা টা ভাল হত আর ও। ধন্যবাদ মৃদুল ভাই কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: কোন উপন্যাসের দ্বিতীয় পার্ট ? শীলম না এই গল্পের ?

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা ভাই। ভাল থাকবেন।

৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২

লেখোয়াড় বলেছেন:
আরো দুবার পড়তে হবে মন দিয়ে, তারপর কথা বলা যেতে পারে।
এখন শুধু একবার পড়েই ভাললাগা জানিয়ে গেলাম।

আপনার ভিতরে লেখনী আছে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৫০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: এমনভাবে বলে গেলেন
মন টা ভরিয়ে দিলেন
লেখার প্রশংসা করিয়ে
খুশিতে উথলিয়ে দিলেন।

অনেক অনেক আবেগপ্রবণ হয়ে গেলাম প্রশংসায়। আমি চেহারা , রান্না বা অন্য যে কোন প্রশংসার চেয়ে লেখার প্রশংসায় উদ্বেলিত হয়ে যাই। এই একটিভিটিস আমার নুতুন তো। তাই প্রশংসা ও অভূতপূর্ব। ...

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৫১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কমেন্টস এর জন্য। শুভেচ্ছা জানবেন।

৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪০

শুঁটকি মাছ বলেছেন: কিছু ব্যাপার ক্লিয়ার হল না। তবে কাহিনীটা ইন্টারেস্টিং।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৫৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমার ও ক্লিয়ার হলনা আপনার আইডি শুটকি মাছ কেন? হাসতে হাসতে খুন হয়ে গেলাম। আপনি কি শুকনা স্বাস্থ্য হীন সেজন্য নাম শুটকি মাছ ?নাকি শুটকি মাছ আপনার প্রিয় খাদ্য তাই এই নাম গলায় বরণ করে নিলেন।

এই শুটকি মাছের মালা আপনার নাহি সাজে। .সুন্দর লিখেন কমেন্টস ও সুন্দর করছেন আইডি হয়ে গেল কেমন জানি শুটকি শুটকি গন্ধ। আপনি ছেলে কি মেয়ে তাও বুঝতে পারছিনা। ছেলে হলে এক কমেন্টস মেয়ে হলে আরেক কমেন্টস করতাম। এখন অন্ধকার এ ঝাপ দিলাম। ...

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আসলে লেখাটা ক্লিয়ার করে লিখা হয়নি। পুরানো লিখা যদিও। কালকে ভাবছিলাম পোস্ট টা দেওয়ার সময় এডিট করে আর কিছু সংযোজন করব। শুধু সময়ের অভাব তাছাড়া কম্পিউটার অনেক ডিস্টার্ব করছিল। তাই পরে এই অবস্থায় পোস্ট করে দিলাম। তবে পরবর্তীতে ইচ্ছে আছে আর কিছু ডায়লগ ঘটনা সংযোজন করব। তাহলে ঘটনা আর ও পরিষ্কার হবে।

ধন্যবাদ আপনাকে গল্প টি পড়ার জন্য। শুভেচ্ছা রইল। কিছু মনে করলেন না তো আইডি নিয়ে বলার জন্য। এ জাস্ট মজা করে বলা আহত করার জন্য না। ভাল থাকবেন। ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা জানবেন।

৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮

আলম দীপ্র বলেছেন: বেশ ইন্টারেস্টিং । 8-|

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: না।আপনিও মনে হচ্ছে ইন্টারেস্টিং। ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য। ভাল থাকবেন। ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা রইল ।

৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:১৪

bakta বলেছেন: দেবীর লেখনীর পারদর্শিতা দিবসে দিবসে সূচাগ্রের ন্যায় হইতেছে । কিয়ৎ বলিবার আর অবকাশ রহিল না ।


০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: দেবার কমেন্টসের পারদর্শিতা দিবসে দিবসে সূচাগ্রের ন্যায় হইতেছে । কিয়ৎ বলিবার আর অবকাশ রহিল না ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ বক্তা দেবা আমার মনটা ভাল করে দেওয়ার জন্য কমেন্টস করে। অনেক ভাল থাকুন।

৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৬

কালের সময় বলেছেন: লেখায় আপু দ্বিতীয় প্লাস
চালিয়ে যান নিয়মীত ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: বড় আশা ছিল এ প্লাস দিবেন।অন্তত এ তো দিতে পারতেন। এ প্লাস কি দোষ করল। প্রশংসা যখন করলেন বাধ ভাঙ্গা হৃদয় উজাড় করে প্রশংসা করবেন না!!!??

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক খুশি হলাম বি প্লাস দিলেন। ...অনেক হয়ত এই লিখা পড়বেনা। ধন্যবাদ পড়ার। শুভেচ্ছা রইল কালের সময়। অনেক অনেক ভাল থাকুন। সবসময় আমাকে বি প্লাস দিয়ে যাবেন।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ওহ দ্বিতীয় প্লাস !

৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭

হামিদ আহসান বলেছেন: অসম্ভব ভাল লেগেছে গল্পটি ............................+++++++++

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: হামিদ ভাই কে দেখে অসম্ভব ভাল লাগছে ++++++++ .কমেন্টস এ আর ও বেশী বেশী ভাল লাগছে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ হামিদ ভাই। অনেক শুভেচ্ছা রইল। ভাল থাকবেন সবসময় কেমন।

৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: প্রথমেই ভাল লাগলো --- দারুন লিখেছেন

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমার বেশ লাগল আপনার প্রানবন্ত উপস্থিতি। অনেক ধন্যবাদ লায়লা। ভাল থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

১০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: কোথায় শি এবং রিটার্ন অফ শি আর কোথায় এই গল্প! কোন মিল পাইলাম না।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৪৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: হ্যানরী রাইডার হ্যাগার্ড এর দুইটা গল্প আছে শী এবং রিটার্ন অফ শী। আপনি মিল পাবেন না তো আমি তো অনুবাদ লিখিনি। আমি এর স্টাইল নিয়েছি বা ছায়া বলা যায়। জাস্ট ওটুকু নিয়েছি আয়েশা মেয়েটি অসাধারণ দৈহিক ভাবে লাবণ্যময় সুন্দরী। তার চেহারা র বর্ণনা ছিল অসাধারণ। আপনি ভূমিকাটি পড়ে দেখেন নি সম্ভবত। আমি বলেছি শুধু নাম আর চেহারা বর্ণনা এইটুকু তে শী এর প্রভাব আছে। বাকি পুরা গল্প দেবী হুমায়ুন আহমেদ এর মত ই এস পি ক্ষমতার অধিকারী তা বলেছি। খেয়াল করে ভূমিকা পড়ুন। বলেছি ওই গল্প থেকে প্রেরণা নিয়েছি। কিন্তু লিখেছি আমাদের সামাজিক প্রেক্ষাপটে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৫৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনি প্রতিবার ই লেখা টা সম্পূর্ণ না পড়ে কমেন্টস করছেন। এমনকি প্রথম দুইলাইন ভূমিকা পড়ার সময় ও আপনার নাই অথচ নেগেটিভ কমেন্টস করে বসলেন। মনে রাখবেন যখন কার লেখায় নেগেটিভ কমেন্টস করবেন বা সমালোচনা করবেন তখন খুটিয়ে লেখা টা পড়তে হবে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৫৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান মাহবুব মন্তব্যের জন্য । ভাল থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

১১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার বর্ণণায় ভাললাগা +

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৫৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমার ও অনেক ভাল লাগা সেলিম ভাই এর মন্তব্যে। ভাল থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

১২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৮

অতঃপর জাহিদ বলেছেন: অসাধারণ!

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:২৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ জাহিদ ভাই কমেন্টসের জন্য।শুভেচ্ছা জানবেন।

১৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৮

অতঃপর জাহিদ বলেছেন: অসাধারণ!

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অসাধারন।ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য জাহিদ ভাই।শুভেচ্ছা।

১৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১

ইমিনা বলেছেন: এই ধরনের প্লট নিয়ে লিখিত গল্পগুলো সর্বদাই অসাধারন হয়। সেই হিসেবে এই গল্পটিও অসাধারন হতে পারতো।
তবে আশা রাখছি যে, ধৈর্য নিয়ে লেখা চালিয়ে গেলে এক সময় ঠিকই লেখার পারফেকশনটা টেনে অানতে পারবেন।

অনেক অনেক শুভকামনা আপু ।।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ ইমিনা চমৎকার কমেন্টসের জন্য।শুভেচ্ছা রইল।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: সরি আপু বাসায় গেষ্ট নিয়ে এই দুইদিন বেশ ব্যাস্ত আছি।তোমাদের ব্লগে ঢুকার সময় পাচ্ছিনা।পরে ইনশাআল্লাহ ..

১৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৩৫

পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


গল্পের প্লটটা দারুণ। তবে রিটার্ন অফ শী এর কথা শুনে গল্পের প্রতি যে ঝোঁকটা কাজ করছিলো সেটার অতৃপ্তি রয়ে গেল। হয়ত আমি হ্যাগার্ডের একজন অন্ধ ভক্ত বলেই এমন মনে হলো। মাঝে আলিশিয়ার রিটার্নটা অস্পষ্ট। অথবা আমার বোঝার ভুল হতে পারে।

এই প্লটটা নিয়ে আরও দুর্দান্ত একটা গল্প লিখতে পারেন।


সহমত জানিয়ে রাখলাম ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: এ গল্পটি রিটার্ন অব শীর আদলে লেখা নয় আসলে।আমি প্রেরনা পেয়েছি এই গল্পটি লেখার রিটার্ন অব শী পড়ে।তাই বলে হ্যাগার্ডের মত বড় লেখকের লেখার সঙ্গে তুলনা করে যদি মূল্যায়ন করতে চেষ্টা করেন আমার লেখা তাহলে অতৃপ্তি কাজ করবে। আমি লেখা টি লিখেছি সম্পূর্ন নিজের স্টাইলে আমাদের দেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে এবং নিজস্ব জীবন দর্শনের আলোকে।শুধু মাত্র নামে এবং বিশেষ একটা মেয়ের চরিত্র অংকনের প্রচেষ্টা ছিল।শী সম্পূর্ন ভিন্ন প্রেক্ষাপটের গল্প।হ্যাগার্ডের মত বিখ্যাত লেখকের স্টাইলে যদি আমাকে তুলনা করেন তাহলে অতৃপ্তি থাকবেই।তার গল্প কোথায় আর আমি কোথায়।.................

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ রিবর্ণ কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

১৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০৫

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: আপনার ব্লগে আজই প্রথম এলাম ।চমৎকার লিখেছেন ।ভাল লাগা রইল ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:১০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ দৃষ্টি সীমানা কমেন্টসের জন্য। এখানে অনেকে কিন্তু বেশ লিখছেন। আমার অনেক ভাল লাগা আপনাদের সব লেখিয়েদের জন্য। সময় মত পরে সবার পেজ এ এসে কমেন্টস করব। ভাল থাকবেন কেমন।

১৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১৯

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: অতিপ্রাকৃতিক ব্যাপার গুলো কি ব্যখ্যাতীত ?
গল্পে উত্তেজনা ছিল ,শেষ পর্যন্ত !
মনে হলো হুট করেই শেষ হয়ে গেছে !

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৩১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আর ও দুইটা পর্ব লিখব ভাবছি। ধন্যবাদ অভি গল্প টি পড়ার জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৪৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অতিপ্রাকৃতিক ব্যাপার গুলো কি ব্যখ্যাতীত ?

আমার মনে হয় কিছু কিছু ক্ষেত্রে তা নয়। এ সাধনার ব্যাপার। সাধু সন্যাসী ইয়োগিরা ক্রমাগত আসন মেডিটেশন করে ইনটিউশন স্তর উন্নীত করেন। আপনি আমি সাধারণ মানুষ ও যদি ক্রমাগত আসন করি মনের শুদ্ধতা নিয়ে তবে কিছু অলোকিক জিনিস সাধারণ মানুষ ডেভেলপ করতে পারে ভিতরে। তবে তার জন্য মনে সামান্য মানবিক নেগেটিভ জিনিস রাখা চলবেনা।অলোকিক ক্ষমতা অনেক সময় আসে শক্তিশালী আল্লাহ র স্পিরিট আমাদের ভিতরে ইন হয়। সেজন্য মনে রাখতে হবে আমার মনে যদি হিংসা থাকে , ঘৃনা থাকে ছোট নেগেটিভ জিনিস ও থাকে আমার স্পিরিট লেবেল কসমিক উনিভার্স থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেনা। পবিত্রতার সঙ্গে মিরাকেল হয় সাধারনত। আবার এও জানি শয়তান এর অলোকিক ক্ষমতা আছে। .ধংসাত্বক কিছু স্পিরিট আছে তারা অলোকিক জিনিস করে। তবে মন্দ কখন ও লাস্ট করতে পারেনা। দেখবেন একেবারে পুত পবিত্র কার ও ভবিষ্যত বলা বা তার অনুমান করে বলা ইনটিউশান সঠিক মিলে যায়। কেননা আল্লাহ পবিত্র সোল এ বাস করে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৪৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: দুঃখিত আজ সময় নেই বেশি। তাই কথা গুলি গুছিয়ে লিখতে পারলামনা। পরে একসময় এ নিয়ে পোস্ট দেওয়ার ইচ্ছে আছে ই এস পি বা অতিপ্রাকৃত ক্ষমতা নিয়ে। কিছু জন্মসুত্রে চলে আসে।

১৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৪১

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

আমার কাছে ভালোই লাগলো। যে গল্পের প্রসংগ ছিলো, তা পড়া হয়নি বলে আকর্ষক ই ছিলো।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ দুর্জয় ভাই। খুশি হলাম আমার লেখাটি পড়ায়। শুভেচ্ছা রইল অনেক।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা দুর্জয় ভাই। ভাল থাকবেন।

১৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০৪

মামুন রশিদ বলেছেন: রিটার্ন অব শী'র সাথে খুব একটা মিল না পেলেও আপনার লেখা ভালো লেগেছে । আপনার গল্প লেখার স্টাইল সুন্দর । কারো ছায়া থেকে বেরিয়ে এসে নিজের মত করে লিখুন ।

শুভকামনা ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: মামুনুর রশিদ অনেক খুশি হই আপনাকে আমার ব্লগ এ পেলে। আপনাদের লেখায় কমেন্টস করতে পারছিনা। বেশ ব্যস্ত এই মুহুর্তে। পরে সময় সুযোগ মত সবার লেখা পড়ব। .অনেক অনেক কমেন্টস করব।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা মামুন ভাই।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:৪৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই কমেন্টসের জন্য।শুভেচ্ছা রইল।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:৫২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: হ্যা মামুন ভাই এইজন্য আমি দেশীয় প্রেক্ষাপটে লিখেছি।অনেকে হয়তবা এইকারনে পছন্দ করেনি।হ্যাগার্ডের কথা মনে করে তারা ওইধরনের গল্পের প্রত্যাশা করেছিল।ইচ্ছে করে মিশর আফ্রিকান পটভূমিতে লিখিনি বাংলাদেশী প্রেক্ষাপটে কাল্পনিক কাহিনী লেখার জন্য।ধন্যবাদ ভাই।শুভেচ্ছা জানবেন অনেক।

২০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০৫

রাজিব বলেছেন: এ পোস্টে মনে হয় আমি একটা কমেন্ট করেছিলাম। কিন্তু এখন দেখতে পাচ্ছি না।

২১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৪৮

আমারে তুমি অশেষ করেছ বলেছেন: গল্পে ভালোলাগা রইলো । শুভেচ্ছা নিবেন ।

২২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৩১

জুন বলেছেন: সাবলীল ঝরঝরে লেখা আমাদের সামাজিক প্রেক্ষাপটে বিদেশি গল্পের ছায়া ।ভালোলাগলো আরজু মুন জারিন :)
+

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.