নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলো ছায়ায় আমার ভূবন

আমি কনফিউসড চরিত্রের মানুষ।অগোছালো সবকিছুতে দোদূল্যমনতা আমার বৈশিষ্ট্য।টু বী অর নট টু বী এই দ্বন্ধে চলছে জীবন।

আরজু মুন জারিন

নিজের সম্পর্কে বলার মত কিছু করা হয়ে উঠেনি এখন। ব্লগ এ লেখা টা প্রথমে ছিল সামাজিক দায়বদ্ধতা। মেসেজ শেয়ার করা। তবে লিখতে লিখতে এখন লেখার ভালবাসায় পড়ে গিয়েছি। নিজে যেমন লিখতে পছন্দ করি অন্যের লেখা ও একই পছন্দ নিয়ে পড়ি। লেখালিখির আরেকটা বড় উদ্দেশ্য হল (অন্যের দৃষ্টিতে তা ফানি মনে হবে ) সামাজিক বিপ্লব করা , মানুষের জীবনে স্বাছন্দ্য আনয়ন করা মূলত আমার দেশের মেয়েদের লেখিকাদের আমি বড় প্ল্যাটফর্ম এ দেখতে চাই। আমাদের দেশে ভাল লেখিকা অনেক কম। অথচ আমার মন বলে অনেক ট্যালেন্ট মেয়েরা আছে। অনগ্রসর সামাজিক পরিস্থিতির কারণে মেয়েরা এক বৃত্তে বন্ধী হয়ে আছে। আমি খুব চাই ওই বাধা সরিয়ে আলোয় ,সাহিত্যে জ্ঞানে আমাদের মেয়েরা পথ চলুক। প্রচলিত দৃষ্টিতে সমাজে চলতে মেয়েদের বাধা গুলি চিহ্নিত করা আমার লেখালিখির আরেকটি উদ্দেশ্য। প্রগতির কথা বলতে চাই ভদ্রতায় , শালীনতায় এবং মর্যাদায়। সামাজিক আভ্রু ভেঙ্গে নয় যা তসলিমা নাসরিন করেছিলেন। বেগম রোকেয়া আমার পথ প্রদর্শক। তিনি মেয়েদের পাদ প্রদীপের আলোয় নিয়ে এসেছিলেন ঠিক ই রক্ষনশীলতার ঢাল ভেঙ্গে নয় , মর্যাদায় থেকে আলোতে নিয়ে এসেছেন মেয়েদের।

আরজু মুন জারিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা ছিলাম এককামরার সহযাত্রী

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৩



ভূমিকা : আমার সহ ব্লগার অতি প্রিয় কামাল ভাই প্রথম আলো ব্লগ এ তার শুক্রবার এর আড্ডা পোস্ট দিয়েছিলেন। এবার তার একটি বিষয়বস্তু ছিল " প্রেম রোমাঞ্চ " ।আমাকে উনি বললেন আপু অভিজ্ঞতার কথা বলুন। বললাম অভিজ্ঞতা না গল্প (কাল্পনিক গল্প ) ।যখন দেখলাম বড় হয়ে গেল লেখা টা তখন চিন্তা করলাম সামুতে গল্প হিসাবে পোস্ট করি। এ শুধু হালকা বিনোদনের প্রেম কাহিনী বলা যেতে পারে। ক্ষণিক বিনোদনের জন্য লেখা। গভীর কিছু না খুজলে খুশি হব। সবাইকে অনেক শুভেচ্ছা ভালবাসা সহ গল্পটি পড়ার আমন্ত্রণ রইল ।

=============================================

মূল গল্প :



ঢাকা টু সিলেটের ট্রেন এর এই কামরায় প্রথম ওর সাথে দেখা। পাওয়ার ফুল চশমায় ঢাকা চোখ। আমার ঠিক মুখোমুখি ওকে বসে থাকতে দেখি।বই এর পাতায় নিবিষ্ট চোখ। আমি ছাড়া আর ও দুইজন মেয়ে ছিল ওই কম্পার্টমেন্ট এ।যারা চেহারা সৌন্দয্যে পুরা ট্রেন এ সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছিল। কোন মেয়ের দিকে তাকানো বা দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা ছিলনা প্রচলিত ছেলেদের মত। প্রথম দুইঘন্টা যাবত ছেলেটির চোখ দেখেছি অবনত বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ।



আমি তখন এম এস সি প্রথম বর্ষের ছাত্রী। সিলেটে এক বান্ধবীর বিয়ে যেতে ওর মুখোমুখি আমি। এর মধ্যে ট্রেন এর স্ন্যাকস এর লোকটি এসে জিজ্ঞাসা করল আমাদের কিছু চাই কিনা ?তখন ও ছেলেটির চোখের সামনে বই টি নড়েনি।



আমি একটা চা নিয়ে বাহিরের দৃশ্য দেখতে থাকলাম। আজকে আবহাওয়া টা চমত্কার।



আমার চোখ টা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে মনে হয়। লং টাইম একসঙ্গে পড়া নিষেধ আমার জানেন। কিন্তু বই দেখলে আমি সামলাতে পারিনা।



চমকে উঠলাম কার ও কথা শুনে। তাকিয়ে দেখি আমার মুখোমুখি ছেলেটি আমার দিকে তাকিয়ে কথা বলছে। তার মুখে হাসি এবং বন্ধুত্বের আভাস। ছেলেটি চশমা খুলে চোখ মুছে নিচ্ছে রুমালে। তারপর আমার দিকে তাকিয়ে আবার হাসল। এতক্ষণ এ ছেলেটির চোখ দেখলাম। খুব দুরের অন্যমনস্ক চাহনি ,তার সাথে শিশু সরল একটা মুখ। অনেক পড়াশোনা করে তার চোখ দেখে বলে দেওয়া যায়। চোখের পাতায় ক্রমাগত ঘূর্ণন ,কাপনে বুঝা যাচ্ছে রেটিনাটির অবস্থা টি সুবিধার নয়।



চা খাবেন ? আবার কথা বলে উঠল ছেলেটি। আমার দিকে বাড়িয়ে দিল তার বিস্কুটের প্যাকেট। চমত্কৃত হলাম তার অফার এ।



চা খেতে খেতে দুজনের কিছু কথা হল।



লাঞ্চ এর সময় আসতে আমি পরোটা সবজি অর্ডার করলাম। সৌজন্যের খাতিরে অফার করলাম।মনে হল অফার এর জন্য অপেক্ষা করছিল। তাড়াতাড়ি নিজের সিট ছেড়ে আমার পাশে এসে বসল।



অনেক ক্ষুধার্ত আমি হেসে বলল।



হাসিটা এমন বুকের ভিতর টা নড়ে উঠল। ভিতর বাহির এর বেশ স্বচ্ছ তার হাসি বলে দিল।



জানেন আমাকে এখন ও আমার মা খাইয়ে দেন। এমনভাবে প্রত্যাশা করে কথা টা বলল হাসি পেয়ে গেল।



তাহলে মাকে নিয়ে সবসময় ঘুরবেন ডাইনিং টেবিল মনে করে। বলে মনে হল মাইন্ড করল কথাটায়। এইভাবে বলা উচিত হয়নি মনে হয়।



মুখ গোমড়া করে বসে রইল কিছুক্ষণ। তারপর আবার নিজের জায়গায় গিয়ে বসল। ভিতরে ভিতরে হাসি পেলে ও একসঙ্গে অস্বস্তি বোধ করছি এই ভেবে কিভাবে তাকে আবার স্বাভাবিক করব।



কিছুক্ষণ পরে নিজে আবার সহজ হয়ে কথা বলা শুরু করল। আমি হাপ ছেড়ে বাচলাম।



আপনার কি এটা ঠিক হল ? মাকে ডাইনিং টেবিল এর সাথে তুলনা করলেন।



আমাকে হাসতে ই হল জোরে। আপনি নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন এ মুখ ফসকে বের হয়েছে কথার কথা। মাকে কেন এরকম মীন করব। তবু ও আমি দুঃখিত। প্লিস কিছু মনে করবেন না।



দ্রুত এসে আবার পাশে বসে পড়ল।



এবার আমি অস্বস্তিবোধ করতে থাকলাম। আমারদের পাশে আর ও চারজন যাত্রী আছেন দুইজন মেয়ে দুইজন বয়স্ক লোক। মনে হয় বাবা মেয়ে। মেয়ে দুইজন তেরছা চোখে আমাকে খেয়াল করছে। সবজায়গায় আমাকে এই অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে হয়। ছেলেদের আমার প্রতি আগ্রহ প্রকাশে মেয়েদের সমালোচনায় পড়তে হয়। তাদের দৃষ্টি আচরণে মনে হয় এতে আমার ইন্ধন আছে।



খাওয়া শেষ করে ছেলেটি উঠে দাড়াল। কিছুক্ষণ পরে ফিরে এল হাতে আইসক্রিম নিয়ে।





কথা হল আর ও। তার ছোট দুই বোন আছে স্কুল এ পড়ে। বাবা ন্যাশনাল ব্যান্ক এর এম ডি। মা পড়ায় কলেজ এ। সে সদ্য পাশ করে বের হয়েছে। মাইক্রো বায়োলজি তে মাস্টার্স করেছে। এখন জব খুজছে। একটা জব এর ইন্টারভিউ দিতে সে সিলেট যাচ্ছে।



চমত্কৃত হলাম আবার ও। আমার মা ও কলেজে পড়ায়।



ছবি তুলব ট্রেন এর জানালা থেকে। ফোন এর কি হয়েছে। ছবি উঠছিলনা। ও একটু দেখে বল এখন তুলুন।



তুললাম ছবি আর ও কথা হল। একপর্যায়ে আমি একটা ছবি তুললাম ওর ওর ই অজান্তে। যখন বই পড়ছিল মাথা নিচু ছিল।



নির্ধারিত স্টপ আসাতে আমি নেমে পড়লাম। তাকাতে দেখি ব্যগ্র হয়ে জানালা দিয়ে মাথা বের করে তাকিয়ে আছে।



এই তুমি পারবে তো দেখে শুনে যেতে ? ওয়েট আমি আসছি।আমাকে তুমি বলে সম্বোধন করল । এর মধ্যে ট্রেন ছেড়ে দিল। আমি আর ও দাড়িয়ে রইলাম ঘন্টা খানিক। ওকে আর পেলামনা।



রিক্সা ঠিক করলাম। বসতে ফোন বেজে উঠল।



এই আমি ট্রেন থেকে নামতে পারিনি। তবে তোমার ঠিকানা বল। কাল তোমার বাসায় আসতে পারি।



ওহ আমার নাম্বার কিভাবে পেলে? আশ্চর্য্য হলাম ভারী ।



যখন তোমার ক্যামেরা ঠিক করছিলাম তখন চালাকি করে তোমার ফোন থেকে আমার নাম্বার কল করেছি। দুঃখিত তোমার পারমিশান ছাড়া নিয়ে নিলাম। বলল হেসে ।



এইভাবে শুরু হল আমাদের কথা। এখন ও চলছে। ....জীবনের কথা। .

মন্তব্য ৯৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৯৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০৩

অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
বাহ! হঠাৎ দেখা !

শিরোনামটা একটা হিন্দি গানের কথা মনে করিয়ে দেয়..............

"হাম-তুম এক কামরে মে বন্দি হো" B-) B-)


এটা যদি জীবন কথা হয় তাহলে বলবো দারুন গল্প।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: শিরোনামটা একটা হিন্দি গানের কথা মনে করিয়ে দেয়......

হাম-তুম এক কামরে মে বন্দি হো .।একসময়ের হিট সিনেমা ববি তাইনা ?

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনার আইডি পিকচার টা অনেক পছন্দ হল অরুদ্ধ সকাল। অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৩১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: হ্যা জীবনের কথা। অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৩৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ এর গান টা গল্পে লিখতে চেয়েছিলাম। লিখা হলনা। ব্লগ এ সব বন্ধুদের জন্য যারা ভালবেসে আমার লিখা পড়ে। ...মজা করছি। গান টা গাইতে ইচ্ছে হল কেন জানি। কাল থেকে এই গান মস্তিষ্কে ঢুকে আছে কিছুতে বের করা যাচ্ছেনা।


দাড়াও আমার আখির আগে
এইযে ধরণী চেয়ে বসে আছে
ইহার মাধুরী জাগাও হে

প্রতি দিন আমি
হে জীবন স্বামী
দাড়াব তোমার সম্মুখে।

২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১৩

রাজিব বলেছেন: চমৎকার গল্প। একটু তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেছে বলে মনে হল। জীবন অনেক বিচিত্র। মনের মানুষের সঙ্গে কিভাবে দেখা হয়ে যাবে চিন্তাও করা যায় না। একেবারে অচেনা একজন মানুষ ১ দিনে বা ২ দিনে হয়ে উঠে সবচেয়ে প্রিয় সবচেয়ে আপন।
খুব ভাল লাগলো গল্পটা। তবে ৩ বার পড়েও ছেলেটি কি করে তা খুজে পেলাম না। এই তথ্য নেই নাকি মন দিয়ে পড়িনি?

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৩৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: রাজীব ভাই এ আসলে ডায়রীর আকারে লিখতে চেয়েছিলাম। আপনি প্রশংসা করেছেন। অনেক খুশি হয়ে গেলাম।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: এ খানিকটা দিনপঞ্জির মত। ছেলেটির বর্ণনা দেইনি ইচ্ছে করে। দ্বিতীয় পর্ব যদি লিখতাম বা লেখা বাড়াতাম তখন দিতাম। সংক্ষিপ্ত করার জন্য সংক্ষিপ্ত বিবরণ। তবে আপনি এক হিসাবে ঠিক একটু বর্ণনা থাকা উচিত ছিল। ছেলেটির প্রফেশন।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আসলে বলতে লজ্জা লাগে রাজীব ভাই ব্লগ এর লেখা একটু স্বপ্ল সময়ে সময় কাটানোর জন্য ই লেখা। সব লেখাই আমার নিস্বন্দেহে এডিট করার অপেক্ষায় আছে। তারপর ও যে আপনারা পড়ে পরামর্শ দেন এতে আমি অনেক কৃতজ্ঞ। ভাল থাকবেন রাজীব ভাই।

আপনার লিখা কিন্তু চমত্কার। অনেক গোছান পরিনত।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: সে সদ্য পাশ করে বের হয়েছে। মাইক্রো বায়োলজি তে মাস্টার্স করেছে। এখন জব খুজছে। একটা জব এর ইন্টারভিউ দিতে সে সিলেট যাচ্ছে।

রাজীব ভাই আপনার কথায় এই অংশ টুকু এখন সংযোজন করলাম। দেখুন তো ঠিক আছে কিনা ? আর ও অনেক সংযোজন করা যায়। গল্পকার চাইলে অনেকভাবে তার গল্প লিখতে পারে।

৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৩৮

টিট ফর টেট বলেছেন: Amar jodi emon story thakto!

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: কল্পনা করতে থাকুন। ..যমুনা নদী পার হচ্ছেন স্ট্রিমার এ। পাশের কেবিন এ দেখতে পেলেন এক রহস্যময়ী নারী। প্রথম দৃষ্টি তে তার কোন ও কিছু পরিষ্কার নয় আপনার কাছে। বয়স , পেশা বা তার কোন আত্মীয় স্বজন কে দেখছেন না আশেপাশে। যতবার ই আপনি হাসিমুখে মেয়েটির দিকে সৌজন্য মনে করে তাকিয়েছেন মেয়েটি গম্ভীর কঠিনভাবে তার জবাব দিয়েছে। তার সাথে বন্ধুত্বের কোন ও সম্ভাবনা ই নেই। আপনি ধীরে ধীরে কৌতুহলী হয়ে উঠছেন মেয়েটির ব্যাপারে। আপনি হলেন জনপ্রিয় দৈনিক পত্রিকার রিপোর্টার। শুরু করুন। আপনি ই নায়ক। ..........................

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপাতত কাগজে লেখার গল্প দিলাম। জীবনের গল্প শুরু হয়ে যাবে হটাৎ করে কোন একদিন।...... ,ভরসা রাখুন। ...নিজের উপর। আমার নিজের জীবন ও খুব ই সাদামাটা। এত রোমান্টিক গল্প লিখি। নিজের জীবনে রোমাঞ্চ খুব কম।

৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ছেলেটির সারল্য খুব উপভোগ করেছি আপু , গল্পে ভালোলাগা রইলো !

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি ও অভির কমেন্টস উপভোগ করছি। অনেক ধন্যবাদ অভি। শুভেচ্ছা রইল।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অভির সারল্য ও উপভোগ্য।

৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৫

হামিদ আহসান বলেছেন: সুন্দর ! ......+++++++

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: হামিদ ভাই কেমন আছেন ? আমি এখন ব্লগ আপনাদের খুব মিস করি। আগের সময় এখন দিতে পারিনা। লং টাইম কাজ করা নিষেধ আমার চোখের জন্য। তারপর ও জানেন আমি বসে থাকি ব্লগ এ। ব্লগ আসলে এক আসক্তি। কি যে বলব। মাঝে মাঝে পরিবারের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় এই ব্লগ। .

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:২৯

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: একবার গ্রীষ্মের এক ছুটিতে স্যানিরিটা নামের আমার এক বান্ধবীর জন্য আইসক্রিম নিয়ে গাড়িতে উঠে বসলাম। আমাকে খুব সুন্দর করে বলে কিনা পাগল তুমি একটা। পারও বটে। আহা সেকি মধুর ছিল সেই সময়টা। আপনার গল্পটা সেই স্মৃতি মনে করিয়ে দিল।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:২৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: বাহ !! সেই চমত্কার মধুর স্মৃতি নিয়ে একটা গল্প লিখে ফেলুন।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৩১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: খুব সুন্দর করে বলে কিনা পাগল তুমি একটা। পারও বটে। আহা সেকি মধুর ছিল সেই সময়টা। ..................।

স্যানিরিটা .........আপনি কোন দেশে থাকেন ?.

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৩৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ বৃশ্চিক রাজ কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা জানবেন।

৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


গল্পের শিরোনামটা ভাল লাগল। আপনার লেখার সরলতা ভাল লাগে খুব।

শুভেচ্ছা রইল।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমার ও আপনার কমেন্টসের সরলতা বেশ লাগল। ভাল থাকবেন কান্ডারী ভাই।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য । শুভেচ্ছা জানবেন।

৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২১

ড. জেকিল বলেছেন: সত্যি অনেক সুন্দর লাগলো, মনে হচ্ছিলো পাশের সিটে বসে আমি আপনাদের আলাপচারিতা শুনছিলাম।

কিন্তু ঘন্টাখানিক দাঁড়িয়ে থাকাটা কেমন বেমানান শোনায়!

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: সত্যি অনেক সুন্দর লাগলো, মনে হচ্ছিলো পাশের সিটে বসে আমি আপনাদের আলাপচারিতা শুনছিলাম।
++++++++++++++++++
আমার ও আপনার কমেন্টস প্রোফাইল পিকচার সুন্দর লাগল। মনে হচ্ছে চেনা কেউ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: কিন্তু ঘন্টাখানিক দাঁড়িয়ে থাকাটা কেমন বেমানান শোনায়!

অবশ্য বেমানান শোনায়। এ কি আমার লেখায় আছে ?

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: শুধু ডক্টর জেকিল থাকবেন প্লিস। ....মিস্টার হাইড হয়ে যাবেন না কখন .ও.।ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য । শুভেচ্ছা ।

৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:১০

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: আমি এক যাযাবর... আজ এখানে ত কাল কোথায় জানা নাই... /:)

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: এখন কোথাকার যাযাবর ? কোথায় আছেন এই মুহুর্তে ?

১০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:১২

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: খুব সুন্দর গল্প। আমার জীবন কাহিনী লিখতে ইচ্ছে করছে :P

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: হেই আপু আফিয়া তোমাকে খুজি। ...কোথায় ছিলে? ভাল আছ ?

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: লেখ আপু। আমাদের সবার জীবন কাহিনী তো ওইভাবে দেখতে গেলে একটা গল্প উপন্যাস হয়ে যাবে

১১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: লেখার শিরোনামটা বেশ চমৎকার। গল্প হিসেবে পড়তে ভালোই লেগেছে।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: মন মোর মেঘের ছন্দে। ..
উড়ে চলে দিগ দিগন্তের পানে
নৃত্যের সঙ্গীতে। .
আমার কমেন্টসে এরকম আনন্দ হচ্ছে।

ধিনাক ধিনাক ধিনতা ধিনাক ধিনাক রে

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কাল্পনিক ভালবাসা আমার প্রকৃত ভালবাসা কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

১২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২৩

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: আপনার লেখায় শিল্প আছে! খুবই সুন্দর হয়েছে।



আপনাদের জীবনের কথা এখন ও চলছে? ভাল, খুব ভাল। চালিয়ে যান ......

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আবেগপ্রবণ হয়ে গেলাম কমেন্টস( আপনার লেখায় শিল্প আছে! খুবই সুন্দর হয়েছে।)এ। একই সঙ্গে হয়ে গেলাম আত্মবিশ্বাসী।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: হ্যা জীবনের কথা তো চলবে যতক্ষণ আছি জীবনে , পৃথিবীতে। ...অনেক ধন্যবাদ অনন্য দায়িত্বশীল আপনি আমাকে খুশি করে দেওয়া কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: বেশী কিছু কি আর চাই (শাড়ী গয়না ) একটা কমেন্টস করে খুশি করে দিবেন আর আমি আল্লাহ এর কাছে দু হাত তুলে দোয়া করব ,,,,lolzzz

১৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৬

হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগা রইলো।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: কমেন্টসে ভাল লাগা রইল হানিফ ভাই।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য । শুভেচ্ছা জানবেন।

১৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:১০

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আপুনি তোমার গল্পটা ভাল লেগেছে ---ঝরঝরে বর্ণনা ---

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: লাইলী আরজু খানম লায়লা আপু অনেক অনেক ভালবাসা তোমার কমেন্টসে। শুভেচ্ছা নিও

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমার মনটা ঝরঝরে হয়ে গেল তোমার কমেন্টসে ।

১৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঝরঝরে বর্ণনায় ভাল লাগা ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: মন টা বেশ ফুরফুরে এবং ঝরঝরে হয়ে গেল।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: কমেন্টসে ভাল লাগা রইল সেলিম ভাই ।ভাল থাকবেন

১৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৬

মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী বলেছেন: ভালো লাগলো

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমার ও ভাল লাগল কমেন্টস। ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।

১৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২

রাজিব বলেছেন: আপু আপনি এই গল্পটি পড়ে দেখতে পারেন। আমি লিখিনি তবে আমার বেশ ভালো লেগেছেঃ
একটা সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে বা মেয়েদের রিয়েল লাভ যেমনটা হয়.....
Click This Link

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আচ্ছা পড়ব। পড়ে আবার কমেন্টস করব কেমন।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: পড়েছি রাজীব ভাই। কমেন্টস করে এসেছি লেখায়। দেখে নিবেন।
অনেক ধন্যবাদ লিংক টি শেয়ার এর জন্য। ভাল থাকবেন।

১৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩০

এক্স রে বলেছেন: আহা বেশতো

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: বাহ এক্সরে আপনি ও বেশ তো। ..

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য । শুভেচ্ছা রইল।

১৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬

রাজিব বলেছেন: আপনার এই গল্প কি এখানেই শেষ না দ্বিতীয় পর্ব আসছে? আপনি নিয়মিত গল্প লিখছেন এজন্য ধন্যবাদ আপনাকে। সবারই ভাল লাগছে তা জানিয়ে যাচ্ছেন অনেকেই। ব্লগে অনেকেই গল্প লিখেন।
হয়তো আপনার গল্পের অনেক সমালোচনা করি আমি, অনেক সময় বেশ করা মন্তব্য করি। তবে আপনার গল্পগুলো একটা কারণে বেশ ভাল লাগে আমার। নানা ধরনের মানুষের চরিত্রের দেখা পাই। তাদের পেশা আলাদা, বয়স আলাদা, সামাজিক ব্যাকগ্রাউন্ড আলাদা, গল্পের প্লটে বৈচিত্র আছে। আমার মনে হয় এটাই আপনার সবচেয়ে শক্তিশালী দিক এবং এটি অন্য সব দুর্বলতাকে ঢেকে দেয়।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অসুবিধা নেই রাজীব ভাই। আপনি তেমন কোন নেগেটিভ মন্তব্য কখন ই করেন নি। শুধু ভাল পরামর্শ দিয়েছেন বন্ধুর মত। এতে কখন ই কিছু মনে করিনি। আপনার কমেন্টসে আমি এটুকু বুঝতে পারি আমার লেখা পুরা টা পড়েছেন এবং ভুল টা ধরেছেন ,ভাল ও বলেছেন। এক চেটিয়া তো খারাপ বলেন নি। কখন দেখবেন কাওকে একলাইন এ আপনাকে অশ্রদ্ধা তুচ্ছ করে এমন একটা কমেন্টস করে যাতে শো হয় সে আসলে লেখা পড়েনা ,ঈর্ষান্বিত হয়ে কমেন্টস করে ওই ধরনের কমেন্টস করা উচিত না। খারাপ এর সাথে ভাল ও বল প্রপার সমালোচনা করলে অসুবিধা নেই।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: খারাপ লাগবে আপনি যদি আমার পেজ এ না আসেন না কমেন্টস করেন। আপনি তো চমত্কার কমেন্টস করেন। আমি খুব খুশি হয়েছি প্রতিবার ই আপনার কমেন্টস এ। আপনি আমার লেখায় ইংলিশ শব্দ ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন তা গুরুত্ব সহকারে নিয়েছি। দুই একটা ইংলিশ শব্দ ইউস করার পিছনে আমার যুক্তি কথোপকথন কে বাস্তব করার জন্য। আপনি খেয়াল করে দেখুন আপনার প্রতিদিনের কথা যখন বলেন অনেক ইংলিশ শব্দ বলেন তাইনা ? ওই অর্থে বলা। তবে যখন আমি নিজে লেখিকা হিসাবে ঘটনার বর্ণনা করি তখন বাংলা গল্পে ইংরেজি শব্দ অবশ্য ই আসা উচিত না। এ আমি মাথায় রেখেছি। আমার দুইটা লেখা ই আপনি বলার দুইমিনিটের মধ্যে এডিট করেছি দেখেছেন ? কিছু মনে করলে তা কিন্তু করতামনা।

২০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

সুমন কর বলেছেন: সুন্দর গোছানো ছোট গল্প। পড়ে আরাম পেলাম।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: চমত্কার গোছানো কমেন্টস টিতে আমি ও বেশ স্বস্তি আরাম পেলাম। ভাল থাকবেন সুমন দা।

কমেন্টসের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খুব রোমান্টিক। ভালো লাগলো।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনার আইডি নেম টা অন্যধরনের এবং রোমান্টিক ও বটে। অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: প্রোফাইল এ বাচ্চা গুলো কার ? কিউট। ...অনেক ধন্যবাদ আবার ও।

২২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫

জসীম অসীম বলেছেন: ধন্যবাদ । ভালো লাগলো । ভালো থাকবেন।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অসীম ভাই কি খবর ? বেশ অনেকদিন পরে আপনাকে আমার পেজ এ পেলাম। ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমার ও ভাল লাগল আপনার উপস্থিতি। ভাল থাকবেন অসীম ভাই।

২৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৫

তুষার মানব বলেছেন: এত তাড়াতাড়ি শেষ না করলেও পারতেন

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: সময় নেই যে। ট্রেন ছেড়ে দিল যে।

আসলে পোস্ট তাড়াতাড়ি শেষ করতে চাচ্ছিলাম তাই। দেখা যায় আমার সব লেখা ধারাবাহিক হয়ে যায়। আবার বেশি বড় লেখা ও ব্লগ এ পড়তে চায়না। .তাই আর কি তাড়াতাড়ি শেষ করতে হল।

অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য তুষার ভাই। ভাল থাকবেন কেমন।

২৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪১

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: পোস্টে ভাল লাগা রইল ।ভাল থাকুন সারা বেলা,সারা ক্ষন ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমার আপনার কমেন্টস এ ভাললাগা রইল। ভাল থাকুন সারা বেলা,সারা ক্ষন আপনিও

২৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪১

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: পোস্টে ভাল লাগা রইল ।ভাল থাকুন সারা বেলা,সারা ক্ষন ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: কমেন্টসের জন্য ধন্যবাদ দৃষ্টিসীমানা। ভাল থাকবেন।

২৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রোপিকের সবচেয়ে নীচে আমার বড় দু ছেলেমেয়ে। ছেলে এবার এইচএসসি দিল, মেয়ে আগামী বছর এইচএসসি দিবে। এর উপরের ছবিগুলো ছোটো ছেলের- যদ্দূর মনে পড়ে দেড় মাস, ৬ মাস, ২ বছর, ৩ বছর, ৬ বছর বয়সের ছবি। সে গত ৪ বছর ধরে স্কুলে পড়ছে- এখন স্ট্যান্ডার্ড ওয়ানে ;)

ভালো থাকবেন।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ইশ আপনার এত বড় সুন্দর ফ্যামিলী। আমার না বড় ফ্যামিলী অনেক পছন্দ। শুধু একটা ই মেয়ে। .অনেক ভাল লাগা ভালবাসা আপনার আদরের মনিদের জন্য। ভাল থাকবেন কেমন।

২৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৫০

bakta বলেছেন:
হুম দেবী.......। খুব ভালো লাগলো আপনাদের দুষ্টু মিষ্টি প্রেম । গল্পটা ভাল লেগেছে ।

তার পর কি হলো ভীষণ ভীষণ জানতে ইচ্ছা করছে ।


শুভেচ্ছার ডালি পাঠায়ে দিলুম
শুভকামনা দুজনের জন্য,
ভালোবাসার মিলন তীর্থ
গড়িয়া করো গো ধন্য ।



১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: হুম দেবা......। খুব ভালো লাগলো আপনার কমেন্টস। আপনি সারাদিন কোথায় ছিলেন ? আমার খুব বাজে এক কুফা দিন গেল। ফুল মুন নাকি শুভ জিনিস বয়ে আনে। আমি ছিলাম সারাদিন লুনাটিক হয়ে। এত স্যান্ড যে কেন ছিলাম আল্লাহ জানে।

আমার ও জানতে ইচ্ছে করছে ..।

অনেক অনেক ধন্যবাদ
করেছ ধন্য .........।
শুভেচ্ছা ঢালি পাঠায়ে

ভাল থাকবেন বক্তা দেবা। শুভেচ্ছা রইল।
,

২৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১

হাসান মাহবুব বলেছেন: জোসি প্যাকেজ নাটক প্রেম! B-)

১২ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান মাহবুব মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

২৯| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৫

জসীম অসীম বলেছেন: দিদিমনি , বেঁচে থাকুন অনন্তকাল। খুব ভালো লাগলো দিদিমনি। অসম্ভব রকমভাবে হৃদয় ছুঁয়ে গেছে। হৃদয় দিয়ে লিখেন বলেই এমন ছুঁয়ে যায়। হায় , আমারও ইচ্ছে হয় এমন লেখা লিখি। কিন্তু খুব বেশি নৈরাশ্যবাদী আমি । খুব। খুবই। তাই আর পারিনা। ভালো থাকবেন। অসম্ভব রকমভাবে হৃদয় ছুঁয়ে গেছে। হৃদয় দিয়ে লিখেন বলেই এমন ছুঁয়ে যায়।

১২ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনি ও বেচে থাকুন অসীম দা। অনন্তকাল। আপনার গল্প পড়ে আবেগে কয়েকবার চোখে পানি এসেছে। একজন লেখকের এ বড় গুন। আপনি লেখা দিয়ে কাওকে আবেগপ্রবণ করে ফেললেন। অনেক লেখায় মুগ্ধ হই বাহ বলি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল একজনের লিখায় মিশে যাওয়া তার সাথে অনুভূতি জাগিয়ে তোলা। ..সত্যি আপনার লেখাগুলি তাই। ..বিশেষ করে আজকের লেখা টি। আপনি একদিন বড় লেখক হন এই প্রত্যাশা রইল আমার হৃদয় থেকে।

কমেন্টসের জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা। ভাল থাকুন সবসময়।

৩০| ১২ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮

bakta বলেছেন:
হে দেবী । আপনার কন্যার প্রাপ্ত আঘাতে আমিও সমব্যাথী । খুব কষ্ট পেলাম তার এই দুর্ঘটনাটি শুনে । এখন কেমন আছে আপনার কন্যা । সাবধানে রাখবেন। ঈশ্বর-আল্লার কাছে তার সুরক্ষা ও শীঘ্র সুস্থতা কামনা করছি । তিনি যেন আপনার কন্যা কে সবসময় সুরক্ষিত রাখেন আর তারাতারি সুস্থ করে দেন।

ফিরে আসুক আবার হাসি আনন্দ আপনার বাড়ীতে । সকলেই ভালো থাকুন ।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ বক্তা সমব্যথী হওয়াতে। ...কমেন্টসের জন্য ধন্যবাদ পুনরায়। আমার ফ্যামিলী এই মুহুর্তে সবাই ঠিক আছে মেয়ে সম্পূর্ণ সুস্থ। ..আমি ও আছি ভাল। একটা জব এ ঢুকেছি। তবে কাজ শুরু করব সামনের সোমবার থেকে। তখন থেকে যদি ব্লগ এ সময় নাও দেই সবার জন্য অনেক শুভেচ্ছা ভালবাসা সবসময় ই থাকবে।

ভাল থাকবেন বক্তা দা।

৩১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:২৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লিখাটি চমৎকার ও সুখপাঠ্য । জীবন থেকে নেয়া কাহিনীটা যেন এক ছোট গল্প । শেষ হইয়াও হইলোনা শেষ ।
চমৎকার একজন লেখিকার সাথে অনেক দেরীতে পরিচিত হলাম ।
শুভ কামনা ।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: বাহ আপনার কমেন্টস টি ও চমত্কার সুখপাঠ্য। অনেক খুশি হয়েছি।

জীবনের গল্প কখন ও শেষ হওয়ার নয় চলতে থাকে। আমার মৃত্যুর পর আমার মেয়ে , তারপর তার মেয়ে ,অনন্তকাল আবহমান কাল থেকে চলতে থাকবে জেনেরেশন টু জেনেরেশন আমার আপনার গল্প ।

আমি ও আপনার সাথে পরিচিত হয়ে খুশি হলাম।
কমেন্টসের জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।

৩২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৮

মামুন রশিদ বলেছেন: বাহ, জীবনের গল্প নয় তো!

১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা জানবেন।

আপনাকে কিছুদিন পরে পেলাম। নুতুন লিখা কি লিখেছেন ?

৩৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৩৬

জুন বলেছেন: নামটিই পাঠককে আকর্ষন করার মত। টেনে আনলো আপনাদের চা বিস্কিট ভাগাভাগিতে আরজু মুন জারিন :)
+

১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৩৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: শুধু চা বিস্কুট কেন ? তেহারী, তন্দুরী। ...কাচ্চি বোরহানী সব দেওয়া যাবে। আসুন বেড়াতে বাসাতে। আমি গেস্ট দের খাওয়াতে পছন্দ করি।

অনেক ধন্যবাদ গল্পটি পড়ায়। চমত্কার কমেন্টসের একটি ধন্যবাদ বেশি। শুভেচ্ছা রইল।

৩৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: জাস্ট অসাম। সাদামাটায় ভালোবাসার বর্ণচ্ছটা। +++

৩৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০২

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: শেষের কবিতায় অমিট রয় যখন লাবন্যের গাড়িকে ধাক্কা দেয় ঠিক সেই সময় সদ্য মৃত্যু থেকে বেচে যাওয়া দুজন থেকে সৃষ্টি হলো অবিশ্বাস্য দুটি চরিত্র, এভাবে হয়ত মুহৃর্তে সৃষ্টি হয় হাজারো সম্পর্ক, কখনো থেমে যায় কখনো রয়ে যায়...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.