নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলো ছায়ায় আমার ভূবন

আমি কনফিউসড চরিত্রের মানুষ।অগোছালো সবকিছুতে দোদূল্যমনতা আমার বৈশিষ্ট্য।টু বী অর নট টু বী এই দ্বন্ধে চলছে জীবন।

আরজু মুন জারিন

নিজের সম্পর্কে বলার মত কিছু করা হয়ে উঠেনি এখন। ব্লগ এ লেখা টা প্রথমে ছিল সামাজিক দায়বদ্ধতা। মেসেজ শেয়ার করা। তবে লিখতে লিখতে এখন লেখার ভালবাসায় পড়ে গিয়েছি। নিজে যেমন লিখতে পছন্দ করি অন্যের লেখা ও একই পছন্দ নিয়ে পড়ি। লেখালিখির আরেকটা বড় উদ্দেশ্য হল (অন্যের দৃষ্টিতে তা ফানি মনে হবে ) সামাজিক বিপ্লব করা , মানুষের জীবনে স্বাছন্দ্য আনয়ন করা মূলত আমার দেশের মেয়েদের লেখিকাদের আমি বড় প্ল্যাটফর্ম এ দেখতে চাই। আমাদের দেশে ভাল লেখিকা অনেক কম। অথচ আমার মন বলে অনেক ট্যালেন্ট মেয়েরা আছে। অনগ্রসর সামাজিক পরিস্থিতির কারণে মেয়েরা এক বৃত্তে বন্ধী হয়ে আছে। আমি খুব চাই ওই বাধা সরিয়ে আলোয় ,সাহিত্যে জ্ঞানে আমাদের মেয়েরা পথ চলুক। প্রচলিত দৃষ্টিতে সমাজে চলতে মেয়েদের বাধা গুলি চিহ্নিত করা আমার লেখালিখির আরেকটি উদ্দেশ্য। প্রগতির কথা বলতে চাই ভদ্রতায় , শালীনতায় এবং মর্যাদায়। সামাজিক আভ্রু ভেঙ্গে নয় যা তসলিমা নাসরিন করেছিলেন। বেগম রোকেয়া আমার পথ প্রদর্শক। তিনি মেয়েদের পাদ প্রদীপের আলোয় নিয়ে এসেছিলেন ঠিক ই রক্ষনশীলতার ঢাল ভেঙ্গে নয় , মর্যাদায় থেকে আলোতে নিয়ে এসেছেন মেয়েদের।

আরজু মুন জারিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

শীলমের দৈনন্দিন জীবন (পর্ব-চার)

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৫৩





গেল গো



ফিরিল না, চাহিল না, পাষান সে।

কথাটি ও কহিল না, চলে গেল গো।

না যদি থাকিতে চায় , যাক যেথা সাধ যায়,

একেলা আপন মনে দিন কি কাটিবে না।

তাই হোক , হোক তবে-

আর তারে সাধিব না।

(গীত বিতান থেকে )



এই কবিতা টা কেমন ? আগ্রহে ঝুকে আসে সামি শীলমের দিকে।



ও আজ বেশ উন্মনা। অনেকক্ষণ ধরে ভাবছে সে আজ বলে ফেলবে সামিকে সে কি ভাবছে সামি এবং তার পরিবার নিয়ে। বলতে গিয়ে বারবার বাধা আসছে মনে। আবার বেশি অপেক্ষা করিয়ে রাখা ও সামিকে ঠিক হচ্ছেনা।



ব্যাপার কি কোন জগত এ আছ তুমি। এত চমত্কার কবিতা লিখলাম পাত্তা ই দিচ্ছনা হয়েছে কি ? সামি বিষন্ন একটু।



মাথা ব্যথা হচ্ছে ভীষণ কি বলবে ভেবে না পেয়ে তাই বলল সে।



দাড়াও চা নিয়ে আসি। দৌড়ে সে পাশের দোকানে চলে গেল চা আনতে গেল ও কে কথা বলার সুযোগ না দিয়ে।



শীলম ডুবে গেল গভীর ভাবনায়। তার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে কাল রাতে। শুক্রবার আখত এবং পরের সপ্তাহে অনুষ্ঠান। এখন ও তা বলা হয়নি সামিকে। সে আজ কিছুটা নিজের উপর বিরক্ত নিজের অসহায়ত্বে। কখন ও চিন্তা করছে মা বাবার কখন ও চিন্তা করছে সামির। একবার নিজেকে বলে বসল আমি কি চাই ? কেন নিজের কোন ইচ্ছের কথা কাওকে বলতে পারিনা। কেন আমার আপন জন রা খেয়াল করেনা আমাকে আমার মত করে। সবাই কে ভাবতে গিয়ে কেন আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি। পরক্ষণে নিজে নিজেকে ধিক্কার দিল।



ছিঃ ছিঃ এ আমি কেন স্বার্থপরের মত নিজের কথা ভাবছি। আজ মা অসুস্থ। হয়ত আমার বিয়ের আনন্দে মা আবার আগের মত হয়ে যাবে। এই দুইদিনে আনন্দে মা কিছুটা আগের মত চঞ্চলা আর সুস্থ হয়ে উঠেছেন।



সামি দৌড়ে এলো চা আর ফুচকা নিয়ে।



এই ফুচকা খাও তো সুন্দরী বড়লোকের মেয়ে? আমি গরীব মানুষ। বাহিরে নিয়ে দামী ডিনার করাতে পারবনা। শুধু ফুচকা আর চা আছে কপালে। বল এরকম স্বামী কি কবুল ?



এতক্ষণে শীলম হেসে তাকাল।



যাক নয়ন হারিনী হৃদয় নাড়ানি এতক্ষণে হাসিতে কৃপা বর্ষণ করল।



কি উল্টা পাল্টা ছন্দ বল ? হৃদয় নাড়ানি শুনলে আমাদের ব্লগ এ আছে দুইজন তোমারে এ টু জেড ছন্দ শিখিয়ে ছাড়বে।



চা খেতে খেতে সহজ আর অন্তরঙ্গ হল দুজন কিছুটা আগের মত।



শীলমের সেল ফোন বেজে উঠল।



ফোন ধরতে ওইপাশে বেশ মার্জিত পুরুষ কন্ঠ শোনা গেল।



শীলম আমি কি কথা বলতে পারি কিছুক্ষণ আপনার সাথে ? বুঝতে অসুবিধা হলনা শীলম এই কন্ঠ কার।



জ্বি বলুন। সামি ও জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে হাত নেড়ে জিজ্ঞাসা করছে কে কে ?



ওপাশের পুরুষ কন্ঠ বলছে আপনি কোথায় জায়গা টা বলুন। এখন ই আসছি আপনাকে পিক করতে।



শীলম খুব বিব্রত অবস্থায় এই মুহুর্তে। বন্ধুর সামনে কিভাবে বলে তাকে পিক করতে আসতে। এদিকে বিয়ে ঠিক হয়ে আছে যার সাথে তাকে বলা যায়না এইমুহুর্তে সে একজন পুরুষ বন্ধুর সাথে বসে আছে। যদিও তার দৃষ্টিতে এখন ও সামির সাথে তার সম্পর্ক টা নিস্পাপ বন্ধুত্বের। সামি একাই সেভাবে ভাবছে। তার ভুল যেটা সামিকে আঘাত দিতে না পারার কারণে কিছুটা মৌনতা অবলম্বন করে মাঝে মাঝে।



ভদ্রলোককে তার ঠিকানা বলল এবং সামিকে যা বলল আমাকে বাসাতে পিক করতে আসছে মা এর পরিচিত একজন। এখন উঠতে হবে। রাতে ফোন এ কথা হবে বলে একপ্রকার সামিকে দ্বিতীয় কথা বলার সুযোগ না দিয়ে সে উঠে দাড়ায়।



হাটতে থাকে সামনের গন্তব্যে। পিছনে না তাকিয়ে ও বুঝতে পারে সামির চোখে জল। সে নিজেও তার চোখের জল মুছে নিল।



আমরা মানুষ বড় অসহায়। সবার বেদনা ,সব কষ্ট আমি মুছে দিতে পারবনা। আমি শুধু পারব মায়ের চোখের জল মুছিয়ে দিতে। তাই আমি করব এবং আমাকে করতে হবে।



নির্ধারিত জায়গায় এসে দাড়াতে সামনে এসে ট্যাক্সি থামল। ভিতর থেকে ভদ্রলোক ইশারা করলেন পাশে বসতে।



এতক্ষণ মন খারাপ হয়ে থাকলে ও এখন সে মুগ্ধ হয়ে গেল ভদ্রলোকের চেহারায় ব্যক্তিত্বে। বেশ সুদর্শন ভদ্রলোক। তাকে পাশে জায়গা দিয়ে তিনি নিজে সরে বসলেন। যাতে শিলা চমত্কৃত হল। তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় বন্ধুদের সঙ্গে দেখেছে ছেলে বন্ধু সামি পাশ ঘেষে বসার চেষ্টা করে। সে অপ্রস্তুত হলে ভাবে এ তো ছেলেদের স্বভাব। কিন্তু এই ভদ্রলোকের ব্যবহার বেশ ভদ্র। মনে হচ্ছে তিনি একটু লজ্জা পাচ্ছেন কিভাবে কথা বলা শুরু করবেন।



একটা রেস্টুরেন্ট এর সামনে গাড়ি থামল। গাড়ি থেকে নেমে পাশের সিট টা খুলে ধরলেন শিলা কে হাত ধরে নামতে সাহায্য করলেন।



রেস্টুরেন্ট ঢুকে একটা নিরিবিলি জায়গা দেখে বসল তারা।



আপনাকে কিছুটা জানতে এখানে নিয়ে আসা। আপনার নিশ্চয় আমার সম্পর্কে জানার ইচ্ছে আছে। বাহিরে থাকি , চরিত্র ঠিক আছে কিনা , পড়ালিখা সার্টিফিকেট ভেজাল না তো বলে এতক্ষণে ভদ্রলোক একটু জোরে শব্দ করে হেসে ফেললেন।



হাসিতে শীলম ভদ্রলোকের খোলা মনের পরিচয় পেয়ে গেল আজ যেটা গত দুইদিনে পায়নি। হাসিতে মনে হল এ ভিতর বাহিরে স্ফটিকের মত স্বচ্ছ।



আপনার লিখা পড়েছি ব্লগ এ। বেশ লিখছেন। বলে উঠলেন তিনি। আমি ভাবছি বই হিসাবে প্রকাশ করব কিছু লিখা তোমার। এই প্রথম ভদ্রলোক তাকে তুমি বলল। আমি বলা যায় তোমার লিখা আর ব্যক্তিত্বের গুনমুগ্ধ একজন। হাসলেন আবার।



একঘন্টা বিভিন্ন প্রসঙ্গে কথা বলল পরস্পরকে জেনে নিল তারা। বাসায় যখন তাকে নামিয়ে দিল



তার মুখে ছিল কবিতার লাইন



আমার যেতে সরে না মন _

তোমার দুয়ার পাড়ায়ে

আমি যাই যে হারায়ে

অতল বিরহে নিমগন।

(গীত বিতান থেকে )



সিড়িতে উঠতে উঠে ঘরের দরজার কাছে পৌছতে পৌছতে আজ ভুলে গেল তার বন্ধু সামির কথা , তার অশ্রুজলের কথা। সে তীব্র ভাবাবেগে আক্রান্ত হয়ে পড়ল মাত্র একঘন্টার পরিচয়ের এই লোকটির জন্য।



তাকে টানতে থাকল দূর দেশ কানাডা , এই ভদ্রলোক চুম্বকের মত।



জীবন এরকম ই হয়ত। মেয়েরা হয়ত এরকম ই দুর্বল। পানির মত যেই পাত্রে রাখা যায় তার শেপ ধারণ করে। সে তার মনে বাহিরে চাকচিক্য ময় জীবন , এই আকর্ষনীয় ভদ্রলোক কে আর ও বেশি মায়া আকর্ষণের কভারে যেন জড়িয়ে নিতে চাইল হতাশা কে না ভেবে।



পরের সপ্তাহে ধুমধাম করে হয়ে গেল শীলমের বিয়ে।



পরবর্তীতে

মন্তব্য ৪৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:০৬

জাফরুল মবীন বলেছেন: ভালই লাগলো।চালিয়ে যান....

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:২৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ মবীন ভাই কমেন্টসের জন্য। ভাল থাকবেন কেমন।

২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:০২

রাজিব বলেছেন: এ পর্বও সুন্দর হয়েছে। ঢাকার অনেক শিক্ষিত মেয়ের জন্য এটি একটি কমন সমস্যা বলতে পারেন। এখানে অবশ্য শীলমকে আমি খুব দোষ দিতে পারি না কারণ সে সামীকে একদমই চেনে না বলতে গেলে। সামীর প্রতি তার গভীর ভালোবাসা রয়েছে নাকি ক্ষণিকের মোহ বা ভালোলাগা তা স্থির করা শীলম এবং পাঠকদের জন্য কঠিন।
তবে মা-বাবার মুখের দিকে চেয়ে কিংবা প্রেমিক তেমন ভাল কিছু করেনা বরং হবু স্বামী অনেক প্রতিষ্ঠিত যে কারনেই শীলম একদম অচেনা একজনকে বিয়ে করতে যাচ্ছে- এর ফল বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই খারাপ হয়। যতটা দেখেছি বা শুনেছি তাতে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মেয়েরা অসুখী হয়। আশা করি শীলমের ভাগ্যে তা ঘটবে না।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:২৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: রাজীব ভাই আমার প্রতি টি লেখায় আপনার বিশ্লেষণ মূলক মন্তব্য অনেক আনন্দ দেয় আমাকে। বুঝতে পারি আপনি লেখাটা ভালভাবে পড়েছেন , যদি আমাকে কোন পরামর্শ দিতেন বা ত্রুটি বের করতেন কিছু মনে করতামনা । প্রতি টি লেখায় ভাল বন্ধুর মত ই কমেন্টস করেন।

শীলম এর ক্ষেত্রে তাই হয়েছে বাস্তবে যা হয়। মধ্যবিত্ত পরিবার বড় মেয়ে মা অসুস্থ এই ধরনের মেয়েরা প্রেম করতে ভয় পায় , প্রেমে পড়লে তা অভিভাবক কে জানানোর মত সুযোগ তাদের আসেনা। পারিপাশ্বিক পরিস্থিতি তাদের কিছুটা স্বার্থপর করে দেয়। ঠিক স্বার্থপর বলা উচিত ও না। সে ঠিক প্রেমে পড়েনি , এরকম নির্দোষ বন্ধুত্ব সময় সময় হয়ে যায় ছেলে মেয়ে দুজনের জীবনে কমিটমেন্ট ছাড়া।

অনেক ভাল লাগল আপনার মন্তব্য। ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল তার সাথে।

৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: জীবন এরকম ই হয়ত। মেয়েরা হয়ত এরকম ই দুর্বল। পানির মত যেই পাত্রে রাখা যায় তার শেপ ধারণ করে।

ম্যাম এভাবে ভাবছেন কেন ? আজকে মেয়েরা কোথায় পৌঁছে গেছে। মেয়েরা এখন রকেট পর্যন্ত চলাচ্ছে।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: জানিতো আমি নিজেতো রকেট চালাই, চাদের মাটিতে যাই (কল্পনায় আর আমার উপন্যাসে ) .. ছেলেদের খুশি করার জন্য বললাম। ছেলেরা মেয়েদের এইভাবে ভাবে তো । আমি জানি মেয়েরা অনেক স্ট্রং ,সৎ, আর ও অনেক মানবিক গুনাবলীর অধিকারী।

ধন্যবাদ রাজ ভাই সুন্দর মন্তব্যের জন্য। অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১৭

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: ম্যাম আসলে কেউ কাউকে খুশি করতে পারেনা। আর নিজেকে ছোট করে দিয়ে কাউকে খুশি করা উচিত নয়। সে ছেলে হোক অথবা মেয়ে। আমি যা তাই, কেউ এতে খুশি হলে ভাল নতুবা নিজেকে বিকিয়ে দিয়ে খুশি করতে চাই না, এমনটাই হওয়া উচিত জীবনের আদর্শ। আর মেয়েরা অনেক সন্মানী তাই নিজের সন্মান নষ্ট যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা উচিত। আমি নানা দেশ ঘুরে দেখেছি তারা কতটা আত্মপ্রত্যয়ী, দৃঢ়চেতা। ভাল থাকুন।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: বাহ সুন্দর একটি মন্তব্য দিয়ে মন ভরিয়ে দিলেন। আমাদের সমাজ তো মেয়েদের স্যাক্রিফাইস পছন্দ করে। যে কোন রোলে দেখবেন মা বোন, স্ত্রী , মেয়েরা তার চাচিদা ,ইচ্ছের কথা চেপে অন্যের জন্য করলে সে মহিমাময়ী রূপে প্রতিষ্ঠিত হয়। শরত্চন্দ্র , বিবি ফাতেমা যুগ এখন ও প্রচলন এই সমাজে। ডার্টি পিকচার ছবি টি দেখে আমরা জেনেছি সিল্ক স্মিতা কত জীবন সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে তার ক্যারিয়ার প্রতিষ্ঠা করেছেন। আমরা কিন্তু ভ্যাম্প হিসাবে ঘৃনা করতাম। জানতামনা এমনকি তার প্রথম মুভি করার আগে দুইদিন শুধু চিনি খেয়ে ছিল , তার কোন ও খাওয়ার ছিলনা। সে যদি এইভাবে বিকিয়ে না দিত আমরা সন্মান ই করতাম। সে কিন্তু ওই অর্থে অসন্মান করার মত মহিলা ছিলনা। আমি ও তার সাদমা মুভি দেখে খুব অপছন্দ করেছিলাম।

অবশ্য এ আরেক জগত। কি কথায় কি কথা চলে আসল। এ এক ছোট উদাহরণ। সবসময় সবজায়গায় ,সমাজে ত্যাগ , শৃঙ্খলা এ মেয়েদের বেশী শিক্ষা দেওয়া হয়।

কথা ই আছে সংসার সুখের হয় নারীর গুনে। রোল নারী পুরুষ দুইজনের সমান হওয়া উচিত সামাজিক শৃঙ্খলার জন্য।

আচ্ছা কথা বা তর্ক করে মজা পাচ্ছি যদিও প্রথমে উদ্দেশ্য ছিলনা। পুরুষের প্রতি আমার কোন কমপ্লেইন ও নেই। আমি অবশ্য যথেষ্ট স্বাধীনতায় বড় হয়েছি মা বাবার কাছে ,এমনকি এখন ও সংসার জীবনে। আমি যা ভাল মনে করি তাই করি। কার ও বাধা নিষেধ কখন ও শুনিনা। মনে করি এই ব্যক্তিত্ব প্রতি টা মেয়ে চাইলে ই ডেভেলপ করতে পারে ভিতরে। মেয়েরা দুর্বল। সামনে বাধা আসলে ভয় পেয়ে যায়। ডিটারমাইন্ড হতে হবে কাজে লক্ষ্যে।

অনেক বড় কমেন্টস হয়ে গেল।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ মেয়েদের প্রতি সন্মান প্রদর্শনে । ভাল থাকবেন কেমন।

৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ভালো লাগলো। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দুর্জয় ভাই কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা অনেক অনেক।

৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: পরের সপ্তাহে ধুমধাম করে হয়ে গেল শীলমের বিয়ে।


শীলমের জন্য শুভ কামনা। তার বিবাহিত জীবন সুখী হউক।


আর আপনার লেখার হাত তো বরাবরই ভাল। তাই নতুন করে ভাল বললাম না।



ভাল থাকুন সবসময়।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ইমতিয়াজ ভাই। না এই লেখায় ও খুত আছে বরাবরের মত। আমি খুশি হলাম ,ভালবেসে আপনারা পড়ছেন।

খুব প্রেরণা পেলাম মন্তব্যে। নিজের ভূল সংশোধন করার চেষ্টা করছি প্রতি মুহুর্তে।

অনেক ধন্যবাদ আবার ও।

৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫২

মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লেগেছে । তবে পর্বগুলোর মাঝখানে গ্যাপ কমিয়ে আনলে পড়তে আরো মজা পেতাম ।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ইচ্ছে করে তো গ্যাপ রাখি। একটা লেখা কয়েকদিন পেজ এ রাখি মামুন ভাই। আপনারা সব ভাল লেখক দের দেখি অনেকদিন পর পর পোস্ট দেন। খুব খুব ঘন দিলে কি পড়বেন সবাই। তাহলে তো দিব। প্রথম আলো , চলন্তিকায় আগে দিনে তিনটা পোস্ট ও দিতাম। পোস্ট টা দ্বিতীয় পেজে গেলে আরেকটা পোস্ট। ..

ধন্যবাদ মামুন ভাই কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৩৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: অসহায়ত্বের পর্ব , দু চারদিন পর পর ই দেন , একই দিনে দিলে পাঠকের আগ্রহ অনেক সময় কমে যায় । আগের পর্ব গুলোর লিঙ্ক যোগ করে দিলে ভালো হয় !

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৩৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: লিংক ইচ্ছে করে দেইনা। সবাই অনেক বিজি। কষ্ট করে এক পর্ব পড়ে। আবার যদি আরেক পর্ব রেখে দেই রেগে যায় যদি। মজা করলাম। আসলে লিংক দিতে ভুলে যাই। এখন থেকে দিয়ে দিব।

আপনি কেমন আছেন অভি ? কমেন্টসের জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।

৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৬

আবু শাকিল বলেছেন: কবিতায় এবং গল্প দুইটাতেই ভাল লাগা।
পরের কিস্তির অপেক্ষায় রইলাম।

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:২৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমার ও প্রিয় গীতবিতানের গান(কবিতাগুলি)। নিচে রবীন্দ্রনাথ এর নাম লিখতে ভুলে গিয়েছিলাম। দুঃখিত )। এখন এডিট করেছি ।

ধন্যবাদ আবু শাকিল মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল অনেক।

১০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: সাধারনত আই ধারাবাহিক কোন লেখায় ইন্টারেস্ট পাই না। বিশেষ করে উপন্যাস। যা পড়ার এক নিঃশ্বাসে শেষ করো। কিন্তু আপনার লেখা গুলো পড়ছি। পড়ছি এই কারনে যে ভালো লাগছে পড়তে। প্রতিটি পর্বই সতন্ত্রভাবে সুন্দর।

ভালো লাগা নিবেন।

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৫৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: মৃদুল শ্রাবণ অনেক খুশি হলাম আপনাকে পেজে পেয়ে। ধারাবাহিক লেখাগুলি আসলে লিখতে যেমন ধৈয্যের পরিচয় দেওয়া পড়া আর ও বেশি ধৈয্যের। ঠিক ই বলেছেন। আমি ও অন্যের ধারাবাহিক পড়তে চাইনা। টিভিতে ধারাবাহিক নাটক দেখি এমনিতে।

ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য। ভাল থাকবেন কেমন।

১১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪২

ধূর্ত উঁই বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় জুলিয়েট ;)

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:০৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধূর্ত উই। .এই রোমিও কে চিনলামনা তো।

১২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২১

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: আপনার প্রতিটি লিখাই প্রসংশার দাবীদার ।
অপুরব লিখেন আপনি ।
পড়লে মন ভরে যায় ।
এত ব্যস্ত থাকি যে সারাদিন ব্লগে আছি
দেখবো দেখবো পড়বো পড়বো বলে আর পড়া হয়ে উঠে না
হয়তো এভাবেই একদিন যবনিকা টানতে হবে জীবনের
আপনার সূন্দর জীবন কামনা করছি

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:০৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: নুর এমডি ভাই অনেক খুশি হলাম। আমি তো লিখি আপনাদের এরকম প্রশংসা আর ভালবাসা পূর্ণ মন্তব্যের জন্য। আপনি অনেক ভাল মানুষ।

ভাল লিখছেন। সামনে আর ও ভাল লিখবেন ইনশাল্লাহ।

কি বলেন !!! এখন ও আর ও অনেকদিন বাচবেন ইনশাল্লাহ। ওইভাবে চিন্তা করলে মৃত্যুর কথা। ..আমি ও আপনার আগে চলে যেতে পারি পৃথিবী থেকে।

মৃত্যুর কথা ভাবব পজিটিভ কিছু করার কথা মনে করে। শাশ্বত মৃত্যু র চিন্তায় হতাশা যেন না আসে মনে।

আপনার অনেক সুন্দর জীবন কামনায়। ..

১৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৫

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: আজ কয়টা দিন অনেক ব্যস্ত, তাই সময় করে উঠতে পারছি না সব দিকে নজর রাখতে।

মন্তব্য পড়ছিলাম ঃ
"জীবন এরকম ই হয়ত। মেয়েরা হয়ত এরকম ই দুর্বল। পানির মত যেই পাত্রে রাখা যায় তার শেপ ধারণ করে।"

এই কথার সাথে আমি এক-মত কারন একটা মেয়ে জানে তাকে সারা জীবনে কত রুপ নিতে হয়। আর এই কথা গুলো জীবন থেকে-ই নেয়া তাই না।

সুন্দর হচ্ছে চালিয়ে চায় আপু।

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:১৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: বুঝতে পেরেছি আপু তুমি অনেক বিজি। আমি তোমার নুতুন লেখা খুজেছিলাম কমেন্টস করার জন্য। তুমি ভাল আছ তো আপু ?

এত সুন্দর কমেন্টস করেছ। মনটা একসঙ্গে বিষাদ এবং ভালবাসায় ভরিয়ে দিলে।

তোমার জন্য অনেক ভালবাসা। নিজের প্রতি খেয়াল রেখ সংসার আর লেখার পাশাপাশি। মেয়েরা সবদিকে খেয়াল করতে গিয়ে নিজের খেয়াল আর রাখতে পারেনা।

অনেক ভাল থেক।

১৪| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০৩

পিয়ালী দও বলেছেন: খুব ভাল লাগল

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:১৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমার ও খুব ভাল লাগল তোমাকে দেখে।
ধন্যবাদ পিয়ালী খুশি হলাম পেজ এ পেয়ে।

ভালবাসা নিও।

১৫| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: চালিয়ে যান। মেয়েদের সম্পর্কে শেষ কথাটা মনে হয় খাটে না। মেয়েরা পানির মত খাপে বসে যায় না। বরং তাদেরকে ওভাবেই বড় করা হয়, যে সে নিজের বলতে কিছুই জোর দিয়ে ভাবতে না পারে। এখানের মেয়েটিও তার নিজের মনের চেয়ে তার মাকেই গুরুত্ব দিয়েছে।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৫৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: মেয়েটিও তার নিজের মনের চেয়ে তার মাকেই গুরুত্ব দিয়েছে।************** আমি আপনার কথা স্বীকার করে নিচ্ছি।

মেয়েদের নিজস্ব তা বলে কিছু থাকেনা। সবসময় অন্যের চাহিদায় চলতে গিয়ে ব্যক্তিত্ত্ব নিজস্বতা ভুলে বসে। ঘর থেকে বাহিরে আমার পরিচিত কিছু মেয়েকে দেখেছি চোখের সামনে প্রতি টি জিনিস কোন তরকারী আজকে রান্না হবে, কোন রং এর কাপড় পড়বে প্রতি টি জিনিসে সে আরেকজনের রুচি চাহিদা উপর নির্ভরশীল থাকে । মেয়েদের চরিত্র অনেক সবল চাইলে সে হতে পারে , কিন্তু প্রিয়জনের খুশিতে সে এমনকি ব্যক্তিত্ব ও বিসর্জন দিয়ে বসে। দোষ আসলে মেয়েদের। ছেলেদের এখানে দোষ দেখিনা। মেয়েদের সন্মান ,মর্যাদা ব্যক্তিত্ব তার নিজের ই তৈরী করে নেওয়া উচিত ব্যক্তিত্বের জোরে।

চমৎকার কমেন্টসের জন্য অনেক ধন্যবাদ তনিমা। শুভেচ্ছা রইল।

১৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:২৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি থেকে তুমিতে ডাইভাটর্টা আরেকটু রোমান্টিক হতে পারতো ।
যেহেতু পরের পবর্ থাকছে সেহেতু বিয়ের সংবাদটা না জানিয়ে , শিলম কাকে বেছে নেবে এরকম দৌদুল্যমানতায় শেষ করলে পরের পবর্ের জন্য পাঠকের আগ্রহ জিইয়ে থাকতো ।
তবে লিখাটা সাবলিল ও সুখপাঠ্য ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আরে.ভালো.বলেছেন.তো।আমি।তো এভাবে ভাবিনি

চমৎকার কমেন্টসের জন্য অনেক ধন্যবাদ । শুভেচ্ছা রইল।

১৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:২৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি থেকে তুমিতে ডাইভাটর্টা আরেকটু রোমান্টিক হতে পারতো ।
যেহেতু পরের পবর্ থাকছে সেহেতু বিয়ের সংবাদটা না জানিয়ে , শিলম কাকে বেছে নেবে এরকম দৌদুল্যমানতায় শেষ করলে পরের পবর্ের জন্য পাঠকের আগ্রহ জিইয়ে থাকতো ।
তবে লিখাটা সাবলিল ও সুখপাঠ্য ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনি থেকে তুমিতে ডাইভাটর্টা আরেকটু রোমান্টিক হতে পারতো ।
যেহেতু পরের পবর্ থাকছে সেহেতু বিয়ের সংবাদটা না জানিয়ে , শিলম কাকে বেছে নেবে এরকম দৌদুল্যমানতায় শেষ করলে পরের পবর্ের জন্য পাঠকের আগ্রহ জিইয়ে থাকতো ।*

সুখপাঠ্য ।


১৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৩৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি থেকে তুমিতে ডাইভাটর্টা আরেকটু রোমান্টিক হতে পারতো ।
যেহেতু পরের পবর্ থাকছে সেহেতু বিয়ের সংবাদটা না জানিয়ে , শিলম কাকে বেছে নেবে এরকম দৌদুল্যমানতায় শেষ করলে পরের পবর্ের জন্য পাঠকের আগ্রহ জিইয়ে থাকতো ।
তবে লিখাটা সাবলিল ও সুখপাঠ্য ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ঠিক.বলেছ।পরের.পর্ব.লিখবনা.
ধন্যবাদ.কমেন্টসের জন্য.

১৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪

আজীব ০০৭ বলেছেন: +++

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ।ধন্যবাদ

২০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাল লাগল +++

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারী ভাই। শুভেচ্ছা রইল।

২১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৬

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: নতুন লেখা পড়ার জন্য এলাম, কিন্তু পেলাম না ।

ভাল আছো তো আপু.......?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপু সময় পাচ্ছিনা নুতুন লেখার। যখন একটু ঢুকি তখন দেখা যায় হয় কিবোর্ড ফ্রোজেন ,কখন নেট ডাউন। এইভাবে লেখা হচ্ছেনা অনেকদিন।

ভাল আছি। তোমার কি খবর ?

২২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: নতুন লেখা পড়ার জন্য এলাম, আমি তো ডেলি আসি
কিনতু পাইনা
আসলে ভাল যারা লিখে তারা এমনি
যত সমস্যাই বল লিখা কিনতু চাই
নইলে................

ভাল আছো তো আপু.......?

৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: হৃদয়ে যদিও লেগেছে সুর
আকাশ বাতাস লাগছে মধুর
গন্ধ বিধুর নয়ন আকুল
মনে চলছে ভাবের খেলা
দিবা নিশি সারা বেলা
শীত অসময়ের মেলা।

নুতুন লেখা প্রিয় ভাইটির জন্য।
মনটা ভাল করে দিলেন ভাই

৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি ভাল আছি। আপনি কেমন আছেন .ভাই?

২৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৬

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: লেখক বলেছেন: হৃদয়ে যদিও লেগেছে সুর
আকাশ বাতাস লাগছে মধুর
গন্ধ বিধুর নয়ন আকুল
মনে চলছে ভাবের খেলা
দিবা নিশি সারা বেলা
শীত অসময়ের মেলা।
.................................................

এ লিখায় যে ভরবেনা মন
অন্য লিখা লিখ এখন
যে লিখা মোরে আনন্দ দেয়
যে লিখা কষ্ট কেড়ে নেয়
একটু হলেও লিখ না তুমি
যার ওপেক্ষায় এই আমি
অনেক দিনের অনেক আশা
একটু লিখনা............ ( বলতে হবে এর পরে কি হবে )

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: এখন পোস্ট দিলে পুরানো পোস্ট দিতে হবে। চাচ্ছিলাম নুতুন লেখা দিব। সময় বের করতে পারছিনা। দেখি আজকে ট্রাই করব। না পারলে আগের লেখা কোন পোস্ট দিব।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই হৃদয় ভরা আন্তরিক মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.