নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলো ছায়ায় আমার ভূবন

আমি কনফিউসড চরিত্রের মানুষ।অগোছালো সবকিছুতে দোদূল্যমনতা আমার বৈশিষ্ট্য।টু বী অর নট টু বী এই দ্বন্ধে চলছে জীবন।

আরজু মুন জারিন

নিজের সম্পর্কে বলার মত কিছু করা হয়ে উঠেনি এখন। ব্লগ এ লেখা টা প্রথমে ছিল সামাজিক দায়বদ্ধতা। মেসেজ শেয়ার করা। তবে লিখতে লিখতে এখন লেখার ভালবাসায় পড়ে গিয়েছি। নিজে যেমন লিখতে পছন্দ করি অন্যের লেখা ও একই পছন্দ নিয়ে পড়ি। লেখালিখির আরেকটা বড় উদ্দেশ্য হল (অন্যের দৃষ্টিতে তা ফানি মনে হবে ) সামাজিক বিপ্লব করা , মানুষের জীবনে স্বাছন্দ্য আনয়ন করা মূলত আমার দেশের মেয়েদের লেখিকাদের আমি বড় প্ল্যাটফর্ম এ দেখতে চাই। আমাদের দেশে ভাল লেখিকা অনেক কম। অথচ আমার মন বলে অনেক ট্যালেন্ট মেয়েরা আছে। অনগ্রসর সামাজিক পরিস্থিতির কারণে মেয়েরা এক বৃত্তে বন্ধী হয়ে আছে। আমি খুব চাই ওই বাধা সরিয়ে আলোয় ,সাহিত্যে জ্ঞানে আমাদের মেয়েরা পথ চলুক। প্রচলিত দৃষ্টিতে সমাজে চলতে মেয়েদের বাধা গুলি চিহ্নিত করা আমার লেখালিখির আরেকটি উদ্দেশ্য। প্রগতির কথা বলতে চাই ভদ্রতায় , শালীনতায় এবং মর্যাদায়। সামাজিক আভ্রু ভেঙ্গে নয় যা তসলিমা নাসরিন করেছিলেন। বেগম রোকেয়া আমার পথ প্রদর্শক। তিনি মেয়েদের পাদ প্রদীপের আলোয় নিয়ে এসেছিলেন ঠিক ই রক্ষনশীলতার ঢাল ভেঙ্গে নয় , মর্যাদায় থেকে আলোতে নিয়ে এসেছেন মেয়েদের।

আরজু মুন জারিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পলাশ এবং তার চার বোন্ ( উপন্যাস )

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১০

স্থান : মিসৌরি ইউ এস কলাম্বিয়া

খুব সকালে ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস পলাশ এর।সকাল এর এই সময় টা ও কাটে তার সারাদিন এর মত ই ব্যস্ততায় ।লেকচার শিট তৈরি করা থিসিস লিখা একই সঙ্গে মেয়ে আরমিলা কে ঘুম থেকে উঠানো তার ব্রেকফাস্ট করানো চুল আচড়ে রেডি করানো তারপর মেয়ে কে স্কুল এ নামিয়ে দৌড়ে তার ক্লাস এ আসা ল্যাব তার পি এইচ ডি পড়া তার প্রফেসর এর সাথে ক্লাস নেওয়া ।



পলাশ অসাধারন মেধাবী ছাত্র। সে ইলেকট্রিকাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স এ M S ইঞ্জিনিয়ারিং করেছে বুয়েট থেকে। বর্তমানে সে সমাপ্ত করেছে তার পিএইচডি।

তাকে নিয়ে মজার মজার ঘটনা আছে বন্ধু মহলে পরিবার

সে ছিল অনেক টা ভোলা স্বভাব এর ম্যাথ পরীক্ষার দিনে সে ভুলে পড়ে যেত ইংলিশ ।



দেখা যেত সেই ম্যাথ এ তার নম্বর সর্বোচ্ছ একশ তে একশ।



এই সময়ে সে কিছুটা ক্লান্ত বোধ করে ।;ইছে হয় কিছুক্ষণের জন্য চোখ টা বন্ধ করে রাখতে সম্ভব হয়না সে যে ড্রাইভিং সিট্ এ ।



ভার্সিটি তে যেতে যেতে ফোন করে তার দুইবোন কে কথা শেষ হওয়ার পর কিছু ক্ষণের বিষন্নতা।

ভাবে এই জীবনের জন্য কি আসা সপ্নের দেশ আমেরিকা য় ?

-----------------------------------------------------------------------------



স্থান : স্যানফোর্ড ফ্লোরিডা



ফোন এর তীব্র আওয়াজে ঘুম ভেঙ্গে যায় লাইজুর

কয়টা বাজে ইঅল্লাহ ছয়টা র বেশি বাজে

লাইজু র নাভিশ্বাস উঠে যায় উপর তলা নিথ তলা করতে করতে। জায়ান এর লাঞ্চ বক্স রেডি করা খোকা তার স্বামীর এর লাঞ্চ বক্স রেডি। এর মধ্যে জায়ান আর খোকার ব্রেকফাস্ট বানানো

জায়ান এর পছন্দ পরোটা ঝাল আর খোকা র চাই রুটি সবজি



সব করতে করতে তার নিজের খাওয়ার কথা ভুলে যায় তাড়াতাড়ি সাড়ে ছয়টার মধ্যে ড্রাইভ করে স্কুল এ দিয়ে আসতে হয়।



দৌড়ে গাড়িতে প্রথমে উঠে পড়ে হিজাব ছাড়া আবার ধুড় ধাড় করে উপরে উঠে স্কার্ফ দিয়ে পেচিয়ে নেমে আসে।



জায়ান আর জাইমা চিত্কার নিচে থেকে



আম্মু আমার দেরী হয়ে যাছে



তাড়াতাড়ি নেমে এসে যখন ড্রাইভার এর আসনে বসে তখন তার হাত পা ক্লান্তিতে ভেঙ্গে আসতে চায়।



যাত্রার দোয়া পড়ে "" বিসমিল্লাহী মাজরেহা ওয়া মুরসাহা ইন্নি রাব্বি লা গাফুরুর রাহিম "



আম্মু আমার গান ছাড়



চলতে সুরু করলো ক্যাসেট এ জায়ান এর প্রিয় গান



স্পিড ছবি র গান



ছিলাম আমি একা রে

প্রেম দিল যে দেখা রে



আকাশ কি বলে গেল কানে কানে

জায়ান এর প্রিয় শিল্পীর হাবিব এর গান।



স্কুল এ জায়ান কে নামিয়ে দিয়ে আসলো গ্রোসারী করতে দুধ ফলমূল শেষ

গ্রসারি শেষ এ বাসায় আসা অবসন্ন হয়ে পনর মিনিট সোফায় এলিয়ে পড়ে থাকা।

আম্মা কে এতো মনে হচ্ছে কেন আজকে।



আজ তাকে দেখে কারো পক্ষে ধারণা করা কি সম্ভব ডি এম সি এর সেই মেধাবী ছাত্রী যার

কিনা ছিল সাহিত্য সংসৃতির সব জায়গায় অবাধ বিচরণ

আজ কে তার পরিচয় হছে গৃহিনী জায়ান আর জাইমা র মা



ফোন এ আম্মার স্বর শুনে তার চোখে পানি চলে আসে ।



টরন্টো অন্টারিও



পলাশ এর চার বোন্ এর মধ্যে যে বোন্ টি তাদের সবার মধ্য মনি বা সবার ভালবাসার জন সে হছে বড় বোন্।

আবার এই বোন্ হচ্ছে তাদের যত টেনসন আর হেডেক এর কারণ

তার মত অবিমৃষ্য কারি মানুষ কম ই আছে। সে প্রচলিত সামাজিক রীতি নীতি ধর্ম কে বৃধ্যান্গুলি

দেখিয়ে সে অনেক টা বিদ্রোহীর মত দাড়িয়ে আছে। সে কার ও আপন হতে পারেনা বা কাওকে সেও আপন করতে পারেনা। আপন জন বন্ধু বান্ধব মা বাবা সবার টেনসন আর হতাশার কারণ সে। বড় জব ষ্টাটাস গাড়ি বাড়ি কোনো কিছু তার গ্রাহ্জ্যে আসেনা



তার বাবা ইস্টার্ন ব্যান্ক এ একজিকিউটিভ পজিসন এ তার জন্য জব সুপারিশ করার পর ও তার যাওয়া হয়না খামখেয়ালী স্বভাব এর কারণে।



এর ভালো জব এ গেলনা এই যুক্তি দেখিয়ে অটোয়া সে যেতে চায়না



তার সঙ্গী সাথীরা মরমন খ্রীষ্টান চার্চ এর ব্রাদার সিস্টার

পবিত্র কোরান এর সাথে তার প্রিয় অন্য ধর্মের বই

Watch tower the awake তার প্রিয় ধর্মীয় পত্রিকা। বাইবেল তার রেগুলার পঠিত গ্রন্থ।

মা কাদে বোন্ রেগে যায়



মা বলে তুই আমার মেয়ে নামাজ কোরান এত বেশি করে পড়া আমি তোর্ কাছে শিখছি মা তুই আমার মেয়ে কিন্তু আমি শিখছি তোর্ কাছে অনেক কিছু। এত পরিবর্তন তোর্ কিভাবে হলো।



বোন্ বলে তোমাকে শ্রধ্বা করতাম তোমার তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া আর কোরান পড়া দেখে



সে ও নিজেকে বুঝতে পারেনা আপন জনের কাছে আপন জন রা ও তাকে বুঝতে পারেনা



কাওকে সে বলতে পারেনা কি একটা বুক খালি করা নিঃসন্গতা বোধ তাকে সবসময় তাড়িয়ে বেড়ায়।



এই নিঃসন্গতার জন্ম সম্ভবত এই ভুবনে না অন্যভুবনে।



সংক্ষেপে পলাশ এবং তার বড় দুই বোন্ এর এই প্রাথমিক পরিচয় দেওয়া হলো

আমাদের গল্পের সুরু এখান থেকে

-----------------------------------------------------------------------------



স্থান : ধানমন্ডি তের /দুই ঢাকা বাংলাদেশ



জেসমিন এর ঘুম আজকে ও ভেঙ্গে গেল রাত তিনটায়

পরপর কয়েক দিন ধরে এরকম হচ্ছে তার সে কি খুব টেনশন করছে রামিন কে নিয়ে

গভীর রাতে একবার ঘুম ভাঙলে আর আসতে চায়না তখন জমানো দুখ গুলো হানা দেয় মনের কোনে



তার এই ছোট মনে যে এত কষ্ট জমে ছিল কে জানত ?

পলাশ এর তিন নম্বর বোন্ তার ফামিলি তে জনপ্রিয়তা তার সবচেয়ে কম তার গম্ভীর স্বব্ভাব আর কিছুটা অত্নকেন্রিক স্বভাব এর কারণে যদিও সে সবাইকে আরো বেশি ভালবাসে আর কেয়ার করে



এদিকে মুখ ফিরিয়ে দেখে রামিন ঘুমের মধ্যে ঠোট টা ফুলিয়ে আম্মি আম্মি করছে



কি বাবা কি হইছে ছেলের কপালে চুমু দিয়ে বিছানা থেকে নামতে গিয়ে দেখে খুব আপন মনে দুইটা মশা জহিরের পায়ের পাতায় বসে আপন মনে রক্ত শুষে যাচ্ছে l



ঘুম এর মধ্যে ই জহির ফুটবল এ হিট করার ভঙ্গিতে মশাকে লাথি মেরে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলো



জেসমিন খিল খিল করে হেসে ফেলল তাতে তার মনের গুমোট টা কেটে গেল l



মশা মারতে গিয়ে শব্দ হওয়াতে জাহির এর ঘুম ভেঙ্গে গেল

সে ঘুম ঘুম চোখে জেসমিন এর তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করলো



তুমি বসে বসে কি করতেছ?



বসে বসে আবার কি করব দৌড়ে দৌড়ে মশা মারতেছি বলে আবার সে হাসলো



জাহির হাসলো কয়েল জালাও নি কেন?



দুজনের হাসির শব্দে রাইজার ঘুম ভেঙ্গে গেল

সে ও অনেক আনন্দে মশা মারতে লাগলো l

সব হট্রগোল এ রামিন ও ঘুম থেকে উঠে বসলো তার ও দাবি



আমি মশা মারতে চাই



রামিন এর কথা শুনতে শুনতে জেসমিন জাহির রাইজা তিন জনে জোরে জোরে হাসতে লাগলো l



ওই ঘর থেকে বুয়া দৌড়ে এলো



আপা গো কি হইছে আপনাগো ?



জাহির হাসতে হাসতে কৌতুক করে বলল



কিছু না বুয়া :মশার পিছনে ধাবমান আমরা

ধাবমান দেশ জাতি ।



-----------------------------------------------------------------------------

স্থান : এপোলো হাসপাতাল

ঢাকা বাংলাদেশ



শারমিন নিশু এই হাসপাতাল এর ডক্টর

এম বি বি এস পাশ করার সঙ্গে সঙ্গে বলা যায় পরের সপ্তাহে সে জয়েন করেছে এই হাসপাতাল এ তার স্বামী আরিফুর রহমান সহ ।



তার যেমন নাই বেকার জীবনের অভিজ্ঞতা তেমনি নাই বিশ্রাম বা রেস্ট বলে কোনো কিছু অভিজ্ঞতা সকাল ছয় টা থেকে রাত একটা পর্যন্ত চলে তার কর্ম ব্যস্ত জীবন ।



তার পর ও তার কোনদিন ভুল হয়না মায়ের খবর নেওয়ার সময়ের অভাব হয়না বাবাকে নিয়ে ডাক্তার এর কাছে যাওয়ার ।



কাজের ফাকে কিছু সময়ের জন্য চ্যাট তার প্রিয় বপ্পির সাথে

মেজপি কে ফোন করে পড়াশুনা শুরু র জন্য অনুপ্রেরণা দেওয়া ভাইয়া মুন্নি আপু র সাথে স্কাইপ এ সময় কাটানো কিছু ক্ষণের জন্য।



ছোট আপি রাইজা রামিন কে বাহিরে নিয়ে যাওয়া ।



সে ফ্যামিলি র সবার ছোট বয়স আর অভিজ্ঞতায় কিন্তু রোল বা ভূমিকা য় সবার উপরে

সে অনেকটা ভাই বোন্ দের সবার মাযের মত ।



মাযের ও সে মা



মাযের পায়ে তেল ম্যাসেজ করে দেওয়া ।



ছোটো আপির মাথা ম্যাসেজ করে দেওয়া আম্মাকে চুল আচড়ে দেওয়া আব্বার জন্য পছন্দের খাওয়ার বানিয়ে নিয়ে আসা তার প্রাত্যহিক কাজের মধ্যে পড়ে এবং সে ভাললবাসা আর আন্তরিকতার সঙ্গে করতে থাকে ।



(পরবর্তীতে)

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯

সরদার হারুন বলেছেন: এটা কি নাটক ?

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনার যা মনে হয়।আমি লিখেছি উপন্যাস।ধন্যবাদ হারুন ভাই কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫০

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: চলুক .............

ভালো থাকবেন :)

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: খুবি খুবি সুন্দর
বেশ ভাল লাগছে
হঠাত
অনেক বড় লিখ পেয়ে
খুব ভাল লাগছে
ভাবছিলাম
হয়ত হারিয়ে ফেললাম
কিন্তু না-হারাইনি,পেয়েছি নতুন রুপে
অনেক শুভ কামনা

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: না-হারাইনি....।অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭

সরদার হারুন বলেছেন: আমি কেন যেন নাটকের গন্ধ পেলাম তবে ভাল হচ্ছে ।

চালিয়ে যান ।ধন্যবাদ

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: চালিয়ে যাই।অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই । শুভেচ্ছা রইল।

৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১২

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ভালো লাগতেছে। চলুক।।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ....................চলুক।।জীবন........। ধন্যবাদ ভাই । শুভেচ্ছা.।

৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫০

আবু শাকিল বলেছেন: সাধারন জীবন কর্ম আপু ।

তবে বেশ ছাড়া ছাড়া ভাব নিয়ে লিখতে বসেছেন।সমাপ্তি তে যেতে যেতে বিষন্নতায় পেয়ে বসে।


পরবর্তীতে পড়ার অপেক্ষায়।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: চমৎকার কমেন্টস ...........আবু শাকিল ভাই...।অনেক ভাললাগা।শুভেচ্ছা.।

৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪

মামুন রশিদ বলেছেন: শুরুটা সুন্দর । উপন্যাস জমজমাট হয়ে উঠুক ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:১৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কমেন্টসের জন্য । শুভেচ্ছা রইল। ।

৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৫

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: চলুক --- অতি সুন্দর

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:১৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ লায়লা কমেন্টসের জন্য । শুভেচ্ছা রইল।

৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৪৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বুদ্ধির গোড়ায় খাটি বাঙ্গলীর মত "গুল" ঢেলে ঢেলে বলছি,ভালই তো লাগছে। চলবে না কেন??

সেই অদেখা ছোটআপিটার প্রতি রইলো আমার সন্মাননা।।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:২০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য । আপনাকে আমার সন্মাননা।। অনেক ভালো থাকবেন।

১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬

জসীম অসীম বলেছেন: আপনার লেখা পড়েছি । ভালো লাগলো । লেখার ভিতরের বিষয়ে অন্য সময় মতামত প্রকাশ করবো। আমি এখন ব্লগে লিখলে লেখা লেখা প্রথম পাতায় প্রকাশ হয়না। এ বিষয়ে আপনি কি আমাকে কোনো সহযোগিতা করতে পারেন ? ভীষণ দুশ্চিন্তায় আছি। উপযুপরি অনিয়ম আমি কিভাবে করেছি, আমি জানি না। আমার লেখা কতদিন প্রথম পাতায় প্রকাশ হবে না। মডারেটর উপস্থিত উপস্থিত থাকলে তার তার বিবেচনা সাপেক্ষে আমার লেখা প্রথম পাতায় প্রকাশ করা হতে পারে। কিন্তু সেটা কিভাবে সম্ভব ? ব্লগ সাইটের নিয়ম শৃঙ্খলা কোথায় জানতে পারবো ? আমাকে এ বিষয়ে সমাধান দিতে পারবেন কি? আমার উপর নজর রাখা বন্ধ হওয়ার জন্য আমি কি করতে পারি ? প্লিজ, সম্ভব হলে আমাকে সহযোগিতা করুন। আমি ব্লগিংয়ের সকল নিয়ম মেনেই লিখতে চাই। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। অনেক ভালো থাকবেন।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৩৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: জসীম ভাই দুইবার কমেন্টস করলাম ।গেলনা কেন? যাহ! আবার এত বড় কমেন্টস আবার কিভাবে করি....।দেখছি এ যায় কিনা..

আমি বুঝতে পারছিনা জসীম ভাই ।আমার দৃষ্টিতে আপনি অনেক ভাল ব্লগার ,চমৎকার লিখেন।আমি তো কিছুই দেখলামনা নিয়ম শৃংঙ্খলা ভঙ্গ ।হয়তবা ওদের কোন ভূল হচ্ছে।সন্চালককে ইমেইল করে দেখুন।আমি কাউকে চিনিনা।কাজে কোন ইনফরমেশন দিতে পারছিনা।আমি ঠিক আছি তো? বা প্রথম পেজে? আমি তো এসব কোনদিন খেয়াল করিনি।এসব নিয়ে মাথা ঘামানোর দরকার কি জসীম ভাই।আপনি ভাল লিখছেন।সবসময় লিখুন।পেপারে লিখুন, অন্য ব্লগে লিখুন।

অনেক অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য । শুভেচ্ছা রইল।

১১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫২

জসীম অসীম বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই পরামর্শের জন্য। আপনার সকল পরামর্শ আমার জন্য পাথেয় হয়ে রইলো। ভালো থাকবেন। অনেক অনেক অনেক ভালো।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: জসীম ভাই মডারেটরকে ইমেইল করেছেন?

১২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: লিখা কই
প্রতিদিন একটা লিখা চাই-ই চাই
মনে থাকবে তো...?

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক ব্যস্ত ভাইয়া। ..সময় বের করতে পারছিনা লেখার। তোমাদের মিস করছি অনেক।

১৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৮

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: নতুন কিছু পেলাম মনে হয়। পরের লেখা দিবেন আপু

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: দিব আপু শিগ্রী। তোমার কি খবর? কেমন চলছে দাম্পত্য। ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য। অনেক শুভেচ্ছা/ভালবাসা তোমার জন্য। ভাল থেক।

১৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৬

এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:০৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা আপনার: জন্য ও। ভাল থাকবেন।

১৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭

জসীম অসীম বলেছেন: Didimani, long time i did not write the blog. Why do I have to keep monitoring , dearest. But long time i did not meet with you. Stay comfortably.I have not forgotten you. Sometimes I will not forget. Your writing is excellent.

২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:০৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: Your writing is excellent also আপনার লেখা অসাধারন জসীম ভাই।আপনার মত লিখতে পারলে গ্রেট ফীল করতাম।ধন্যবাদ বড় প্রশংসার জন্য।শুভেচ্ছা রইল।

১৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭

তুষার কাব্য বলেছেন: বেশ ভাল লাগছে ....চলুক (বাট,একটু কি দেরী হয়ে যাচ্ছেনা...?)

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: কি দেরী হচ্ছে তুষার ভাই।নুতুন পোষ্ট দিতে? কেমন চলছে দিনকাল? ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য।শুভেচ্ছা রইল।

১৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৬:৫৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: যাপিত জীবন........

১৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.