নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের সম্পর্কে বলার মত কিছু করা হয়ে উঠেনি এখন। ব্লগ এ লেখা টা প্রথমে ছিল সামাজিক দায়বদ্ধতা। মেসেজ শেয়ার করা। তবে লিখতে লিখতে এখন লেখার ভালবাসায় পড়ে গিয়েছি। নিজে যেমন লিখতে পছন্দ করি অন্যের লেখা ও একই পছন্দ নিয়ে পড়ি। লেখালিখির আরেকটা বড় উদ্দেশ্য হল (অন্যের দৃষ্টিতে তা ফানি মনে হবে ) সামাজিক বিপ্লব করা , মানুষের জীবনে স্বাছন্দ্য আনয়ন করা মূলত আমার দেশের মেয়েদের লেখিকাদের আমি বড় প্ল্যাটফর্ম এ দেখতে চাই। আমাদের দেশে ভাল লেখিকা অনেক কম। অথচ আমার মন বলে অনেক ট্যালেন্ট মেয়েরা আছে। অনগ্রসর সামাজিক পরিস্থিতির কারণে মেয়েরা এক বৃত্তে বন্ধী হয়ে আছে। আমি খুব চাই ওই বাধা সরিয়ে আলোয় ,সাহিত্যে জ্ঞানে আমাদের মেয়েরা পথ চলুক। প্রচলিত দৃষ্টিতে সমাজে চলতে মেয়েদের বাধা গুলি চিহ্নিত করা আমার লেখালিখির আরেকটি উদ্দেশ্য। প্রগতির কথা বলতে চাই ভদ্রতায় , শালীনতায় এবং মর্যাদায়। সামাজিক আভ্রু ভেঙ্গে নয় যা তসলিমা নাসরিন করেছিলেন। বেগম রোকেয়া আমার পথ প্রদর্শক। তিনি মেয়েদের পাদ প্রদীপের আলোয় নিয়ে এসেছিলেন ঠিক ই রক্ষনশীলতার ঢাল ভেঙ্গে নয় , মর্যাদায় থেকে আলোতে নিয়ে এসেছেন মেয়েদের।
সমুদ্রতে সময় কাটানো তার অনেকটা নেশার মত। ঘন্টার পর ঘন্টা সে সমদ্রের তলদেশে সময় কাটায়। মায়ামী বিচ এ কাজ করে কোস্ট গার্ড এর। যদিও তার কাজ সমুদ্রে আগত যারা ইযর্ট বা সমুদ্রে সাতার কাটা অবস্থায় বিপদে পরে তাদের বাঁচানো। তীরে লাইফ সিকিউরিটি র কাজ করে। কিন্তু সমুদ্র , পানি তার অনেক টা জীবনের মত। প্রতিদিন কিছুটা সময় এর পানিতে অবগাহন করে যেন জীবনের স্বাদ পায় সে।
নাম তার রিশান মৌতিফ । ক্যালিফোর্নিয়া তে তার বাস যদিও কাজের জন্য প্রতিদিন দিনের অধিকাংশ সময় এই বিচ এ কাটায়। আজ বিচ এ দুর্যোগ সংকেত দেওয়া হয়েছে কতক্ষণ আগে। ধীরে ধীরে সব মানুষ বিচ ছেড়ে নিরাপদ লোকালয়ে ফিরে গিয়েছে। একমাত্র সে এখন সাতরিয়ে চলেছে পানিতে। আজ সে ডুবুরীর পোশাক পরে নিয়েছে। সাতরে সে আজ চলে গিয়েছে সমুদ্রের তলদেশে। আজ চলে এসেছে অনেক গভীর ভিন্ন এক জায়গায়।
আচমকা চোখে এক আলোর ঝলকানি পড়তে সে থমকে দাঁড়াল। আলো অনুসরণ করতে করতে অভিভূত হয়ে দেখল সামনে এক ছায়ামূর্তি। ছায়ামূর্তির পিছন থেকে দেখতে পাচ্ছে। শারীরিক আকৃতিতে মনে হচ্ছে মানবী নারী !!! চমকে আর ও মনযোগ দিয়ে দেখতে দেখতে সামনের ছায়ামূর্তি কে অনুসরণ করতে থাকে।অবাক হয়ে লক্ষ্য করে একসময়ে মূর্তি টি এসে থামে একটি বিশাল ঝিনুক আকৃতির প্রাসাদের সামনে। বা প্রাসাদ না বলে ডুবোজাহাজ বা সাবমেরিন বলা যায়। অভিভূতের মত দেখল সামনে কোন একটা কিছু চাপ দিতে দরজার মত একটা পাল্লা খুলে গেল। মেয়েটি এর ভিতরে ঢুকতে দরজা টি বন্ধ হয়ে গেল।
রিশান হতাশ হয়ে গেল সঙ্গে ঢুকতে পারলনা বলে। একবার ভাবছে দরজায় নক করবে কিনা। সঙ্গে সঙ্গে আবার দরজাটি খুলে গেল। সে তড়িৎে আড়ালে লুকিয়ে পড়ল।
আশ্চর্য্য একটা গুনগুন আওয়াজের সাথে মাথা হেলিয়ে মনে হচ্ছে গান গাইছে। এ কি কল্পনা তার ? ডুবুরীর মাস্ক পরে গান গাইতে পারার কথা না।
এত স্বচ্ছন্দে মেয়েটা মাথা দুলিয়ে সাতরে যাচ্ছে ভাবা স্বাভাবিক এ সমুদ্রের এক কন্যা। এই পাতালে তার বাস।
খুব সাবধানে একটু দূর থেকে মেয়েটিকে অনুসরণ করতে থাকে সে।
একসময় মেয়েটি ঝট করে মাথা ঘুরিয়ে পিছনে দেখল। ঝোপের আড়ালে নিজেকে লুকিয়ে ফেলল রিশান। সচেতন হতে দেখল মেয়েটা সাগরের একেবারে তলদেশে চলে এসেছে। তার হাতে এক সার্চ লাইট আছে যা দিয়ে মনে হচ্ছে কিছু একটা খুজছে সে। একটা জায়গায় থামল। কিছু লতাপাতা ধরনের টেনে টেনে ছিড়ে নিল।
এবার সে আগের জায়গায় যেতে শুরু করল। হিসাব মতে সে প্রায় ছয় ঘন্টা কাটিয়ে ফেলেছে সাগরে। এই মুহুর্তে থাকা তার জন্য ঠিক নিরাপদ না। তার ডুবুরীর পোশাক আর কতক্ষণ অক্সিজেন সরবরাহ করবে সেটা ও ভাববার। কিন্তু তারপর ও নেশাগ্রস্থের মত অগ্রবর্তিনী কে অনুসরণ করে চলেছে।
আবার আগের সেই ঝিনুক আকৃতি খোলস এর কাছে চাপ দিতে দরজা খুলে। তারপর মাথা ঘুরিয়ে ইশারায় তাকে ডেকে বসল মেয়েটি।
চমকে প্রায় মাথা নিচু করে ফেলতে নিয়েছিল সে। পরে যখন বুঝে গেল ধরা পড়ে গিয়েছে সামনে এসে দাড়াল। মেয়েটির ইশারামত ঝিনুক আকৃতি যানটির ভিতরে এসে ঢুকল। ভিতরে আসার পর এক সুইচ চাপতে দেওয়াল আস্তে উল্টে মেঝের উপর লেগে গেল। সাগরের পানি তলদেশে চলে গেল।
এ অনেক টা ডুবো জাহাজ এর মত। মেয়েটি এবার তার ডুবুরীর পোশাক খুলে ফেলল।
নিশ্বাস বন্ধ হয়ে গেল রিশান মৌতিফ এর। অসহ্য রকমের নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া এক তন্বী রূপসীর সামনে সাগরের তলে।
হতভম্বের মত তাকিয়ে রইল সে।
আমি ত্রিলিনা নিত্রিভ জেহার্ব এর কন্যা।
নিত্রিব নিত্রিব কোথায় নামটি পড়েছে। স্মৃতির পাতা হাতড়াতে গিয়ে চমকে উঠে তাকায় পাশ্ববর্তিনীর দিকে।
প্রফেসর নিত্রিভ সৌর মন্ডলী নিয়ে গবেষণায় আলোড়ন ফেলে দেওয়া তথ্য প্রফেসর এবং তার অন্তর্ধান ,অনেকদিন যাবত বড় দৈনিক সংবাদে এর খবর প্রতিদিন ই পড়া অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকে সে।
আপনার বাবা হতভম্ব অবস্থা থেকে উঠে এই শব্দ ই উচ্চারণ করতে পারল।
বাবা এখানে।
আবার ও হতভম্ব হওয়ার পালা।
আমার জন্য।
আপনার জন্য কেন ?
খেয়াল করে দেখুন আমায়। মেয়েটি বলে এবার বেদনার স্বরে।
তাকিয়ে এবার বুঝতে পারে কেন মেয়েটি এত স্বচ্ছন্দ পাতালে সাতারে। এতক্ষণ মেয়েটিকে মনে করেছিল লম্বা গাউন পরে আছে। গাউন একটু তুলে সে দেখাল তার শরীরের আকৃতি। নিচের দিকে মাছের মত। মানুষের মত কোন পা নেই যা বলা যায় অনেক টা মাছের লেজ পাখার মত।
এত অপূর্ব সুন্দরী মনমোহিনী যে কিনা ,মুখের সৌন্দয্যে হেলেন অফ ট্রয় ,ক্লিওপেট্রা কে ও পিছনে ফেলে দেওয়ার মত। রিশানের মনটা বেদনায় ভরে গেল।
আমি যখন মায়ের গর্ভে ছিলাম তখন আমার মায়ের এই রোগ ধরা পরে। বড় অদ্ভুতভাবে তার শরীরের নিচের অংশ শুকিয়ে যেতে থাকে ,একসময় দুই পা মিলিয়ে যায়। উনি হাটতে পারতেননা। কিন্তু পানিতে নামিয়ে দিলে শুধু সাতার কাটতে পারতেন। আমার জন্মের পর মা মারা যান। কেন না পানি ছাড়া অসুস্থ হয়ে যেতেন। বাবা সারাক্ষণ ওনাকে বাথ ট্যাব এ শুয়ে রাখতেন।
আমি পনের বছর পর্যন্ত আর সব মেয়েদের মত ছিলাম। যখন আমি নারীত্বে পৌছলাম সেদিন থেকে আমি যেন থাকতে পারছিলামনা ,মাটিতে হাটতে পারছিলামনা। একসময় আমার মায়ের মত হল আমার , দুই পা লোপ পেয়ে গেল তখন আমার বয়স আঠার। বাবা ভয় পেয়ে চলে এলেন এই সাগরের তলদেশে পৃথিবীর মানুষের আড়াল থেকে। আমার বয়স এখন চব্বিশ। ছয় বছর ধরে আমি সাগরের তলদেশে আছি , শেষের দিকে মেয়েটি মুখ ঢেকে ফেলে।
রিশান বেদনা অনুভব করে মেয়েটির পাশে বসে পড়ে।
তুমি কি কিছু খাবে ? ক্ষুধার্ত ? জিজ্ঞাসা করে মেয়েটি।
আমি শুধু সবজি খেতে পারি কিন্তু তোমার জন্য মাছ বারবিকিউ করতে পারি যদি খেতে চাও।
খেতে খেতে আর ও কিছু কথা জানা হল। তার বাবা এক আশ্চর্য্য লতা গুল্মের সন্ধান পেয়েছেন তিনি তা দিয়ে এক অয়েন্মেনট বানিয়েছেন যা এখন সে ব্যবহার করছে ,এখন শরীরে ব্যথা কম অনুভব হয়। বাবা এখন আশাবাদী যে আমি সুস্থ হয়ে উঠব। পৃথিবীতে আবার ফিরে যাব। স্থলের কোন মানুষের সাথে আমার সংসার হবে এইটুকু বলে সে হাসল।
তোমাকে এই অবস্থায় ও যে কোন ছেলে ঘর সংসার করতে চাবে আমিও চাই ,কিন্তু তা হয়তবা তোমার জন্য নিরাপদ হবেনা ,তুমি সার্ভাইব করতে পারবেনা ,মনে মনে আবেগে কথা গুলি বলতে থাকে রিশান।
তুমি কি কিছু বললে মেয়েটি হেসে জিজ্ঞাসা করে।
রিশান হেসে বলে মনে মনে বলছিলাম।
দুজনে দুজনের দিকে আবেগে তাকায়।
রিশান এর যাওয়ার সময় হয়ে এল। বিদায় নেয় সে প্রত্যাশা নিয়ে এ নিশ্চয় কোন স্বপ্ন নয়। কাল ও আমি ওকে দেখতে চাই। যদি পারতাম তাকে পৃথিবীর মাটিতে নিয়ে একসঙ্গে হাত ধরে হাটতে।
স্বপ্ন দেখছে সে এখন ই। প্রকৃতি জানে হয়ত হতে পারে কোনদিন।
সমাপ্ত
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:২৭
আরজু মুন জারিন বলেছেন: মামুন ভাই এইধরনের কল্পনা করতে ভাল লাগে।অবাস্তব জিনিসকে বাস্তবের মত ভাবতে ভাল লাগে।অনেক অনেক ধন্যবাদ গল্পটি পড়ার জন্য।।ভাল থাকবেন কেমন ।
২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৪
পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: গল্পে ভালোলাগা রইলো ....
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:২৮
আরজু মুন জারিন বলেছেন: রিবর্ণ কেমন আছেন? খুশী হলাম আপনার কমেন্টসে শুভেচ্ছা রইল।
৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাল লাগা রইল আপু +++
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:২৮
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারী ভাই গল্পটি পড়ার জন্য।।ভাল থাকবেন কেমন।
৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৬
খাটাস বলেছেন: অর্ধ মার মেইডের ভিন্ন রকম গল্প।
সুন্দর আপু।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৩০
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ইশ ভাই আপনি মানুষ অনেক ভাল।আইডি নামটা খাটাস রাখলেন কেন?
যাই হোক ধন্যবাদ গল্পটি পড়ার জন্য।।ভাল থাকবেন কেমন।
৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫১
তুষার কাব্য বলেছেন: কি চমত্কার সাবলীল বর্ণনা...একদম হারিয়ে গেছিলাম সাগরের পাদদেশে মৎস্যকন্যা আর রিশানের সাথে...
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি ও তো খুশীতে হারিয়ে গেলাম তোমার কমেন্টসে।অনেক অনেক ধন্যবাদ গল্পটি পড়ার জন্য।।ভাল থাকবে কেমন।
৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৪
লেখোয়াড় বলেছেন:
ভাল লাগল। ভাল উপস্থাপনা।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনার কি খবর ? এখন তেমন দেখিনা যে?অনেক ধন্যবাদ গল্পটি পড়ার জন্য।।শুভে্ছা রইল।
৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৪
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: চমৎকার একটি কল্পগল্প । ৩য় ভালোলাগা +
ভালো থাকবেন অনেক
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ গল্পটি পড়ার জন্য।।শুভে্ছা রইল।ভালো থাকবেন অনেক ..............
৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫
কলমের কালি শেষ বলেছেন: সুন্দর গল্প । +++
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৫
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ........। শুভে্ছা রইল।ভালো থাকবেন অনেক..
৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫০
বলেছেন: গল্পে ভালোলাগা রইলো ....
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৭
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনার আইডি কি ? নামের জায়গাটা খালি দেখা যাচ্ছে।
যাই হোক অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য।শুভেচ্ছা রইল।
১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৬
ডি মুন বলেছেন:
আমি শুধু সবজি খেতে পারি কিন্তু তোমার জন্য মাছ বারবিকিউ করতে পারি যদি খেতে চাও।
পানির নিচে বারবিকিউ করা মাছ খেতে মন চাচ্ছে।
গল্প ভালো লেগেছে। +++++
শুভেচ্ছা রইলো।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৭
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ডি মুনকে অনেক দিন পরে আমার পেজ এ পেলাম।কেমন আছেন? অনেক খুশী হলাম আপনাকে আমার গল্পের পাঠক হতে দেখে।
আমার ও খেতে ইচ্ছে হচ্ছে বারবিকিউ করা মাছ ।
আমি আসলে ঠিক লেখিকা বলতে যা বোঝায় তা নই।লেখা শুরু করেছি ২০১২ এর ডিসে্ম্বর থেকে।এখন লেখায় পরিপক্কতা আসতে সময় লাগবে।যা লিখি খানিকটা মনের আনন্দে কখন ও বা মনের ভার কাটাতে ।অনেক ভূল ত্রুটি পাবেন আমার প্রতিটা লেখায়।
অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য।ভাল থাকবেন কেমন।
১১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫২
আবু শাকিল বলেছেন: ভাল্লাগছে আপু।
+
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৯
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য ।আমার ও ভাল লাগছে কমেন্টসে ।ভাল থাকবেন কেমন।
১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫২
আবু শাকিল বলেছেন: ভাল্লাগছে আপু।
+
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫০
আরজু মুন জারিন বলেছেন:
১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩০
সুমন কর বলেছেন: ছোট কল্পগল্প হিসেবে মোটামুটি লাগল। অারো একটু সাজানো যেত। ১ম প্যারায় বেশ কিছু বানানের ভুল দৃষ্টিকটু লাগছিল।
পানি সমুদ্রতে সময় কাটান তার অনেকটা নেশার মত।
*কাটানো, ঘণ্টা, সাঁতার , বাঁচানো, দাঁড়ান, ....
অবাক হয়ে লক্ষ্য করে একসময়ে এসে থামে মূর্তি টি একটি বিশাল এক ঝিনুক খোলস আকৃতি এক বিশাল প্রাসাদের সামনে। - এ লাইটি একটু দেখবেন।
গঠনমূলক মন্তব্যে ভুল বুঝবেন না।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৭
আরজু মুন জারিন বলেছেন: প্রশ্ন আসেনা ভূল বোঝার।এত সুন্দর করে ভূল ধরিয়ে দিলে ভূল বোঝার কি কোন স্কোপ থাকে সুমন দা।তাছাড়া আমার লেখায় অধিকাংশ মানুষ ভূল খুজে পায়।বানান ভূল ,সেনটেন্সে গড়মিল ,আমি নিজে যখন পাঠক হিসাবে পড়ি আমি প্রচুর ভূল খুঁজে পাই।
গল্পটা আর ও সুন্দর বিস্তারিত করে লেখা যেত।আসলে সেই সময়টা আমি পাইনা।লেখার এডিট করার দশ পনের মিনিট আমি কোন লেখায় কমেন্টস করি।আমি দূঃখিত আর ও সময় নিয়ে মনযোগ সহকারে পোষ্ট করা উচিত ছিল।তবে ভাবছি আজ থেকে আর ও দায়িত্বশীল হয়ে পোষ্ট করব।তখন লং টাইম অনুপস্থিত থাকলে যেন আবার মিস করবেন না কেমন ।
অনেক ধন্যবাদ গল্পটি পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করার জন্য।।শুভে্ছা রইল।
১৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৫
সকাল হাসান বলেছেন: অন্যধাঁচের লেখা!
চমৎকার লাগল! অনেকদিন অন্য ধাঁচের কিছুর স্বাদ পাই নাই!
শুভকামনা রইলো! আরো এমন এমন গল্প পাব আশা করি!
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০০
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সকাল ভাই কমেন্টসের জন্য।ভাল থাকবেন কেমন।
আরো এমন এমন গল্প পাব আশা করি!........
১৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৯
সুমন কর বলেছেন: লং টাইম অনুপস্থিত থাকলে, মিস তো করবই।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৩
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আচ্ছা সূমনদা আপনার কথামত বানান শুদ্ধ করেছি।আমি কনফিউজড হয়ে যাচ্ছি দাঁড়ানো ,বাঁচানো তে চঁন্দ্রবিন্দু এবং ো দেখে।আমি বানান তূলে যাচ্ছি আসলে।আসলে অভ্র স্পেল চেকারে এখন থেকে লেখা চেক করে নিতে হবে।
কষ্ট করে কি দেখবেন আর কি বানান ভূল আছে?
মজা করেছি।সময় সুযোগ পেলে প্রতিদিন ব্লগে ঢুকব।আমার কাছে ব্লগ এই লেখালেখি টা প্রান আর জীবনীশক্তির মত।ব্লগে লেখালেখি ছাড়া জীবন টা মৃতের মত মনে হয়।
অনেক ধন্যবাদ আবার ও কমেন্টসের জন্য।
১৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩০
ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর লেখা, ভাল লাগল।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৩
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক খুশী হলাম ..ঢাকা .....।অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য।ভাল থাকবেন কেমন।
১৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৮
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: মৎস্যকণ্যা সিরিজ লেখেন । নতুনত্ব ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
আরজু মুন জারিন বলেছেন: এ আসলে সিরিজ লেখার জন্যই লেখা।যাক ভাল ই হয়েছে আপনি একইভাবে চিন্তা করেছেন। এ আসলে সমুদ্র তলদেশের অজানা কাহিনী (বিভিন্ন প্রানী) নিয়ে লিখতে গিয়ে অন্য ঘটনায় চলে গিয়েছিলাম।:#> :#> :#>
১৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩৫
জাফরুল মবীন বলেছেন: গল্পে অনেক ভাললাগা জানিয়ে গেলাম
ভাল থাকুন বোন আরজু মুন জারিন।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৭
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ মবীন ভাই কমেন্টসের জন্য।ভাল থাকবেন কেমন।শুভে্ছা রইল।
১৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৩
এহসান সাবির বলেছেন: আমি যখন মায়ের গর্ভে ছিলাম তখন আমার মায়ের এই রোগ ধরা পরে। বড় অদ্ভুতভাবে তার শরীরের নিচের অংশ শুকিয়ে যেতে থাকে ,একসময় দুই পা মিলিয়ে যায়। উনি হাটতে পারতেননা। কিন্তু পানিতে নামিয়ে দিলে শুধু সাতার কাটতে পারতেন। আমার জন্মের পর মা মারা যান। কেন না পানি ছাড়া অসুস্থ হয়ে যেতেন। বাবা সারাক্ষণ ওনাকে বাথ ট্যাব এ শুয়ে রাখতেন............
একসময় আমার মায়ের মত হল আমার , দুই পা লোপ পেয়ে গেল তখন আমার বয়স আঠার.............
কাল্পনিক কাহিনী হলেও এই বিষগুলি আমার কাছে দারুন লেগেছে, বাস্টবের ছোয়া আছে।
ভালো লেগেছে গল্প।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৪১
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক প্রেরণা দিয়ে গেলেন মন্তব্যে এহসান। ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।
২০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৬
আমিনুর রহমান বলেছেন:
গল্পে ভিন্নতা ছিলো। আর লেখনী বেশ গোছানো।
গল্পে +
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৪২
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক খুশি করে দিলেন কমেন্টস করে। ভাল থাকবেন কেমন। শুভেচ্ছা রইল অনেক অনেক।
২১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:১৬
এহসান সাবির বলেছেন: **বিষয়গুলি, বাস্তবের
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৪৪
আরজু মুন জারিন বলেছেন: এহসান সাবির অনেক খুশি হলাম ভাই দ্বিতীয় বার মন্তব্য করে একটি কমেন্টস বাড়িয়ে দিলেন। ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকবেন কেমন।
২২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পটা হঠাৎ করে শেষ হয়ে গেলো। আরো জটিলতা বাড়াইতে পারতেন।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৭
আরজু মুন জারিন বলেছেন: জটিলতার মধ্যে তো আছি। আর কি জটিলতা বাড়াব। আচ্ছা এর পরবর্তী পর্ব লিখব পরে বিশেষ করে হাসান ভাই এর জন্য অনেক জটিলতা সহকারে।
অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।
২৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫২
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: গল্প টাতো ভালোই লাগছিল । শেষ করলেন কেন?
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৮
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনি চাইলে আবার শুরু করব। অসুবিধা নেই। আমাদের তো সেই স্বাধীনতা আছে। দেখি পরবর্তী লেখা হবে।
অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।
২৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভিন্ন মাত্রার গল্পের চমৎকার উপস্থাপন ।
++++++++
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০৪
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য গিয়াসলিটন । শুভেচ্ছা রইল।
২৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০০
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
ভালই তো লাগছিল___ হঠাত ফুরিয়ে গেলো
অনেক ধন্যবাদ
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:১৩
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি ও যে যাই
মাঝে মাঝে ফুরিয়ে
ফুড়ুৎ করে.
কেরোসিনটা যে গেল ফুরিয়ে
সলতে টা যাচ্ছে তার সাথে পুড়ে
চেরাগদানীটা যাচ্ছে তাই হয়েছে
পূরানো।
কিনতে হবে নুতুন সলতেটা
ভরতে হবে আর ও কেরোসিন
হতে হবে আরও ঝকঝকে
ঘষামাজায়,রুপে বর্ণে
রিচার্জ তো হয়ে নেই আগে
--------------কেমন নবমেরিক লিখে ফেললাম।
ধন্যবাদ আপনাকে এবং আমাকে ও চমৎকার দুইটা লিমেরিক একসাথে লিখে ফেলার জন্য।আমি ভাল থাকি আর আপনিও ভাল থাকুন।
২৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০০
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ভালো লাগলো আপু। কেমন আছেন ?
অফ টপিক- হৃদয়পুরে দেশান্তরী বই আকারে বের হচ্ছে।
https://www.facebook.com/photo.php?fbid=640820199359951&set=np.114853130.1446486563&type=1
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:১৬
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আরে আামার প্রিয় হৃদয়পূর ভাই এখানে!!! তাও আমার পেজে।
কেমন আছেন? খুব খুশী হলাম।আপনার বইটা আমি অবশ্যই কিনতে চাই।
কমেন্টসর জন্য অনেক ধন্যবাদ।শুভেচ্ছা রইল।
২৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭
শুকতারা২০১০ বলেছেন: :
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০৩
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি ও খুবই সরল ও ভুলোমনের মানুষ । ভালোবাসি সবাইকে । শুকতারা পোষ্ট কোথায়? খুঁজে এলাম আপনাকে।আকাশের কোথাও খূঁজে পেলামনা।
ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য।শুভেচ্ছা রইল।
২৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৭
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: ভুলে যাবে
ভুলবে সবি
এটাই স্বভাব জানি
তাইতো এখন
আর না মায়ার
বন্ধনে কাউরে টানি
থেকে থেকে তবু
মনেতে টানে
বন্ধু দিনের মায়া
চোখের মাঝে
তবুও ভাসে
একটু খানি ছায়া
লিখায়+++++++
অনেক ভাল লাগা
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২১
আরজু মুন জারিন বলেছেন: বন্ধনে কাউরে টানি
থেকে থেকে তবু
মনেতে টানে
বন্ধু দিনের মায়া
বাহ!! ভাল ছন্দ হয়ে গেল তো।কবিদের এই মজা।
অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য।শুভেচ্ছা রইল।
২৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর +
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৮
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পের মৎস্যকন্যার অন্যরকম উপস্থাপনা ভালো লেগেছে । বর্ণনার গুনে গল্পটিকে বাস্তব মনে হচ্ছে ।