নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে তোল পৃথিবী তোমার জন্য ভাল কিছু নিয়ে অপেক্ষা করছে।তবে ঠিক ততটুকুই তোমাকে সে দিবে যতটুকু তুমি নিজেকে গড়েছ।

পথিক৬৫

আমি খুব সাধারন একজন মানুষ,যে কিনা পৃথিবীর মানুষ গুলোকে হাসতে দেখলেই হাসে,আর কারো কান্না সহ্য করতে পারেন না। তবে অন্যায়ের প্রতিবাদ জানাতে ভুল করেন না।

পথিক৬৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

-বিশ্বকাপের মঞ্চে ৬ষ্ঠ দিনে অমিতাভ বচ্চনের সাথে সাক্ষাত

১২ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০

এটি ছিল ফুটবল বিশ্বকাপ ২০১৮ এর প্রথম সেমিফাইনাল। ফ্রান্স বনাম বেলজিয়াম। আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেয়ার পরে সবার মত আমারও বিশ্বকাপের আমেজ অনেকটা শেষ হয়ে গিয়েছে। তবে বেলজিয়াম জিতে যাক সেটাই চেয়েছিলাম। হল না। ফ্রান্স জিতে গেল ১-০ গোলে।

অমিতাভ বচ্চনের সাথে আমি।

তবে হা, বেলজিয়াম আবার খেলতে আসবে সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেডিয়ামে।এবার সাথে থাকবে ইংল্যান্ড। ৩য় অবস্থান নির্ধারনীর খেলা খেলতে তারা এখানে আসবেন। দেখা হবে ১৪ তারিখ।
গত ১০ তারিখের প্রথম সেমিফানাল এর খেলায় আমার দায়িত্ব ছিল বিশ্বকাপের মঞ্চে আমি প্রথম দিনে ইরান বনাম মরোক্কোর খেলায় যেখানে ছিলাম। গেইটের ভেতরে, মাঠের বাহিরে। 2B জোনে। হাতে আবারও সেই মাইক। আর আগত দর্শকদের নানান বিষয়ে নির্দেশনা দেয়াই ছিল কাজ।
৯ তারিখ সকাল থেকে বাংলাদেশ থেকে বিশ্বকাপের খেলা কভার করার জন্য রাশিয়াতে আসা সাংবাদিক ভাইদের সাথেই সময় কেটেছে। ঢাকা ট্রিবিউন এর ফজলে-রাব্বি মুন ভাই, মানবজমিন এর সামন হোসেন ভাই, দৈনিক সংবাদ এর আরাফাত জুবায়ের ভাই সহ আরো কয়েক জন আমরা সেদিন বেশ ঘুরে বেড়িয়েছিলাম সেন্ট পিটর্সবার্গের অলিগলি।


ফ্রান্স আর বেলজিয়ামের খেলার দিনে

বিখ্যাত পিটার হোপ সহ আরো অনেক যায়গায় গিয়েছিলাম সেদিন। হেটেও ছিলাম অনেক পথ। সেই ক্লান্তি আসলে না কাটতেই পরের দিন সকালে খেলা থাকায় চলে যেতে হয়েছিল খেলার মাঠে। ভলান্টিয়ার সেন্টারে গিয়ে নিজের দায়িত্ব বুঝে নিলাম। দুপুর আর সকাল মিলিয়ে খাবার শেষে চলে গেলাম নিজ অবস্থানে। আগেইও এই টিমে কাজ করার কারনে টিম লিডার আগে থেকেই পরিচিত। আর আমি যেখানে দাঁড়ানো তার কোথায় কি আছে সেটাও আমার জানা আছে। সবকিছু আগে থেকে পড়ুয়া ছাত্রের পরিক্ষার আগের রাতে চোখ বুলিয়ে যাওয়ার মত।

কাজের ফাকে

গেইট খোলা হয়েছিল ৬ টায়। খেলার ৩ ঘন্টা আগে। আগেই বলে রাখি এটি সেমিফাইনাল এর খেলা থাকায় আসলে শুধু যে ফ্রান্স আর বেলজিয়ামের সাপোর্টার ছিল সেটা বলা যাবে না। কারন টিকেট আগে থেকেই কিনে রাখতে হয়েছিল। তবে গ্রুপ থেকে উঠে আসতে পারলে এই মাঠে ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনা খেলতেন এই সেমিফাইনাল। আর এই দুই দলের সাপোর্টাররা এই হিসেব করেই টিকেট করেছিলেন। তাই তাদের আনাগোনা একটু বেশী ছিল মাঠে। ইংল্যান্ড এর বেশ কিছু দর্শক দেখেছি। আর বাকিরা ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে। ইউরোপিয়ানরা আসলে এশিয়ার কিংবা ল্যাটিন আমেরিকার দর্শকদের মত উল্লাস করেন না। যে যার মত খেলা দেখতে এসেছেন। ভদ্রতা বজায় রেখে লাইনে দাঁড়িয়ে আসেন আর চলে যান। তবে ব্যাতিক্রমও আছে কিছু।

অর্থহীন সেলফি
দর্শকদের প্রবেশ মোটামুটি শেষ। আর খেলাও শুরু হয়ে গিয়েছে। তখন ইন্ডিয়ান ভলান্টিয়ার যথেন্দ্র সিড়ি দিয়ে উঠে আসছিল।

-তুমি কি খেলা দেখতে যাচ্ছ। টিকেট আছে নাকি। আমি বললাম।
-না। আমি আমার ফ্রেন্ড এর সাথে দেখা করতে যাচ্ছি।
তার মোবাইল বের করে সে আমাকে বলল,;
-দেখতো চিনতে পার কিনা?
আমি দেখে বললাম,
“চিনব না কেন? এদের তুমি কোথায় পেলে?”
“আমি গেইটের বাহিরে পেয়েছিলাম। অনেক সময় একসাথেও ছিলাম” যথেন্দ্র বলল।
“বেশ তো। অনেক ভাগ্যবান তুমি” আমি বললাম।
যথেন্দ্র চলে গেল।
খেলার ফাকে

আসলে সে আমাকে যে ছবি দেখিয়েছিল সেটা হচ্ছে, অমিতাভ বচ্চন, অভিষেক বচ্চন, মুম্বাই ইন্ডিয়ানস এর মালিক মুকেশ আম্বনি এবং তার স্ত্রী সহ তাদের পরিবার এর ছবি। তারা এসেছিল এই প্রথম সেমিফাইনাল দেখতে। যথেন্দ্র তাদের প্রবেশের সমইয়ে পেয়ে গিয়েছে। সাথে সাথে ইচ্ছে মত সেলফি তুলে নিয়েছে। আমাকে সেগুলোই দেখাচ্ছিল। আর একটা বিষয় বলে রাখি যথেন্দ্র ট্রান্সপোর্ট বিভাগে কাজ করেন। তাই তার মাঠে প্রবেশের টিকেট লাগে। তাই টিকেটের কথা জানতে চেয়েছিলাম। আমারও লাগে যদি আমার ডিউটি না থাকে।

যথেন্দ্রের সেলফি

আমার ডিউটি চলছে। খেলার অর্ধেক সময়ের কিছু আগে যখন দর্শকদের আসার শেষ তখন আমরা মাঠের ভেতরে চলে গেলাম। খেলা দেখতে। আমরা যেখানে ছিলাম সেখানে আসলে প্রতিবন্ধিদের জন্য নির্ধারিত সিট রইয়েছে সেই জোনে। অনেক প্রশস্ত একটি জায়গা। সমস্তমাঠ খুব ভাল ভাবেই দেখা যাচ্ছিল।

ফাঁকা মাঠে পানি দেয়ার দৃশ্য

আমি মাঠে প্রবেশের ১৫ মিনিট পরে হাফ টাইম এর বাঁশী বেজে উঠল। আর হাফ টাইম পরে আরো প্রায় ১৫ মিনিটের মত খেলা দেখেছিলাম। ফ্রান্স যখন গোল দিয়েছিল আমি তখন মাঠের ভেতরে। যেদিকে দাঁড়িয়ে ছিলাম সেদিকের পোস্টেই গোল দিয়েছিল ফ্রান্স।
আমাদের বের হয়ে আসতে হবে আগেই। কারন হাফ টাইমের কিছু পরেই দর্শকদের বের হওয়া শুরু হয়। কারন যাদের তাড়া আছে তারা যায় না খেলা শেষে ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে।

দর্শকদের বের হওয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। ধীরে ধীরে গতি বেড়ে যাচ্ছে। তবে আগেই বলেছি বেশী ইউরোপিয়ান দর্শক থাকার কারনে আমাদের বেগ পেতে হয় নাই খুব বেশী। তারা লাইন মতই বের হচ্ছিলেন। আমি এবার মাইক দিয়ে দিয়েছি। কারন খুব ক্লান্ত। কথা বলতে পারছিলাম না। এবার শুধু হাত দিয়ে তাদের বের হওয়ার পথে দেখাচ্ছিলাম।

অমিতাভ বচ্চনের কথা আমি আসলে ভুলেই গিয়েছিলাম। আমি জানতাম তিনি ভি আই পি জোনে আছেন। দর্শকদের যখন বের হওয়া প্রায় শেষ। মানুষের চাপ কমে গিয়েছে তখন আমি পাশে একটা উচু স্থানে বসে আছি। হঠাৎ করে সামনে থেকে একজন লোক চলে গেল। খুব পাশ থেকে। যাকে আমি আগে দেখিছি এমন মনে হল। তখন মনে পড়েছিল যে যথেন্দ্র আমাকে খেলার শুরুর সময়ে এই লোকের ছবি দেখিয়েছিল। মনে পড়ে গেল। উনি তো মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স এর মালিক মুকেশ আম্বরী। তাহলে তো অমিতাভ বচ্চনও এখানেই আছেন। আমি এটা ভেবেই দাঁড়িয়ে গেলাম। সামনে চোখ দিতেই দেখি অভিষেক বচ্চন, অমিতাভ বচ্চন এবং বাকিরা সবাই দাঁড়িয়ে আছে। বাহিরের লম্বা সিড়ি দিয়ে নামবেন তাই।

আমার ফোন ততক্ষনে চার্জ না থাকায় বন্ধ। পাশের রাশিয়ান ভলান্টিয়ার মেয়েটিকে বললাম তুমি কি আমার একটি ছবি তুলতে পারবে? “হা পারব” বলল।
আমার সাথে এসো।

আমি অমিতাভ বচ্চনের সামনে গেলাম। সাদা চুল আর দাড়ির মানুষটির দিকে হাত বাড়িয়ে দিলাম। আমার থেকে অনেকটা লম্বা। মোটমুটি শক্ত হাত। তবে হাতের ব্যাসার্ধ আমার থেকে বেশী না, কারন আমার হাতের তালু অনেক বড়।

মূখের দিকে তাকিয়ে আমি বললাম;

-হ্যালো, স্যার কেমন আছেন?
-হ্যালো, ভাল আছি তুমি কেমন আছ।
-জি স্যার, ভাল আছি। আপনারা এসেছেন সেই তথ্য আমি আগেই পেয়েছিলাম। কিন্তু এভাবে পেয়ে যাব সেটা বুঝতে পারি নাই।
-তুমি কি ইন্ডিয়ান?
-না স্যার। আমি বাংলাদেশী। এখানে ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করছি।
-খুব ভাল।
-স্যার আমি কি একটি ছবি তুলতে পারি।
-হা। অবশ্যই।

আমি মেয়েটিকে ছবি তুলতে বললাম। আমি আর অমিতাভ বচ্চন পোজ দিয়ে দাঁড়িয়ে আছি।
৩০ সেকেন্ড চলে গেল কিন্তু মেয়েটি ফোনের লক খুলতে পারলেন না।
-আমি খুব সরি স্যার। আমি বললাম।

সাদা দাড়ি আর চুলের মানুষটি বেশ নরম মনেরই মনে হল

এদিকে সিকিউরিটি আমাকে বললেন দ্রুত করার জন্য।

এটা দেখে পাশে দাঁড়িয়ে থাকে Steward- বা গোমস্তা (যারা মাঠের ভেতরে আমাদের সাথেই কাজ করেন। তারাও শুধু খেলার জন্য নির্ধারিত। সাদা এর উপরে সবুজ একটা কোটি পরিহিত দেখে থাকবেন টিভিতে।) সাথে সাথে নিজের ফোন বের করে ছবি তুলে নিলেন।
-অনেক ধন্যবাদ স্যার। ভাল থাকবেন। বাই
-বাই।

বলে অমিতাভ বচ্চন চলে গেলেন। সাথে বাকিরাও সবাই সিড়ি দিয়ে নেমে গেলেন। সব কিছু ঘটেছে মোটামুটি ১ মিনিটের মধ্যে। কথা গুলো ইংলিশে ছিল, আমি এখানে বাংলা করে লিখেছি। আর তখন গেইট অনেকটা ফাঁকা থাকায় ১ মিনিট গেইটের সামনে দাঁড়ানো সহজ ছিল। পাশে অভিষেক বচ্চনও ছিলেন। বাকিরাও অমিতাভ বচ্চনের জন্য দাঁড়িয়ে ছিলেন। আমি আর তাদের কারো কাছেই ছবির জন্য বাহানা নাই। অমিতাভ বচ্চনের সাথে আমার এই ছবিতে খাকি জ্যাকেট পরিহিত উল্টো দিকে তাকানো মানুষটিই অভিষেক বচ্চন।

এবার রাশিয়ান ভলান্টিয়াদের প্রশ্ন, কে উনি? আমি ইন্টারনেট খুলে দলিল সহ বুঝিয়ে দিলাম। এবার তারা কিছুটা বোধায় তার অবস্থান বুঝলেন। পাশে থেকে একজন বললেন, আমি শাহরুখ খান কে চিনি। আমি বললাম উনি শাহরুখ এর বাবা। সিনেমাতে। হাসতে হাসতে বলছিলাম।

রাতের খাবার শেষে হোটেলে ফিরতে ফিরতে রাত প্রায় ৩ টা। পরের দিন অর্থাৎ গতকাল আবার সকালে বের হয়েছিলাম। মারিয়া আর আমি গিয়েছিলাম পৃথিবীর ২য় বৃহত্তম আর্ট মিউজিয়াম Hermitage Museum এর ভ্রমনে। দেখে শেষ করতে পারি নাই। ৩/৪ বার যেতে হবে শেষ করতে।

সারাদিনে মোট ১৫ কি,মি পথে হেটেছি। অনেক ক্লান্ত তবুও ঘুম আসছিল না। মাঝরাতে রুমমেট ডাঃ আব্দুল মতিন ভাইকে বললাম, ভাই এখন তো চিকেন খেতে ইচ্ছে হচ্ছে। উনি বললেন,’ আমার মনের কথা আপনি কিভাবে বুঝলেন’ তখন রাত ৩ টা। যদিও সূর্য উঠে গিয়েছে। দুইজন বের হয়ে চিকেন গেলাম ম্যাকডোনালসে আর সাথে “সাদা রাত’’ উপভোগ করলাম। সাদা রাত আত Hermitage Museum নিয়ে আরেক দিন বিস্তারিত লিখব। এখন বড় ক্লান্ত।।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: দুনিয়ার অন্যতম ধনী ব্যক্তি, ৪০ বিলয়ন ডলারের সম্পত্তির মালিক মিস্টার এন্ড মিসেস আম্বানি কে ছেড়ে দিলেন :-* :-*

২| ১২ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬

পথিক৬৫ বলেছেন: পয়সাও তো আমাকে দিবে না। কি লাভ বলুন। :প

৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি দেশে ফিরলে, আপনাকে আমরা রাখবো কোথায়? ফিনল্যান্ড চলে যাবেন নাকি?

৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২০

পথিক৬৫ বলেছেন: কোথায় রাখবেন সেই চিন্তা আপনাকে করতে হবে না। আমি তো তার্কিতেই থাকি। সেই সাথে ১৫ টির বেশী দেশ ঘুরে ফেলেছি। আপনার ফিনল্যান্ডের আগের সুইডেন অব্দি। আপনার দেশে রাখতে না পারলে এই দেশগুলোর কোথাও না কোথাও আমার ঠাই হয়েই যাবে। তবে আমাকে নিয়ে ভাবার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ

৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৮

জগতারন বলেছেন:
খুব সুন্দর লেখা !
মনের সকল সরলতা দিয়ে এমন সুন্দর করিয়া বিশ্বকাপ ময়দানের
অবস্থা ও পরিবেশ আমরা বাংলাদেশীরা আপনার কল্যানে অবগত হইয়া খুব খুশি।
আপনার প্রতি আমার তরফ হইতে আন্তরীক অভিন্দন।
আপনাদের মত যুবকরা বাংলাদেশকে যথাযত সম্মানে তুলে রাখবে এই আশ রাখি।

১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

পথিক৬৫ বলেছেন: ভালবাসার জন্য ধন্যবাদ

৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাহ!

দারুন বর্ণিল সময় পার করছেন!

আমাদের সাথে শেয়ার করায় অনে কিছু জানা হলো। :)
অনেক অনেক ধণ্যবাদ

+++

১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

পথিক৬৫ বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার একটি পোষ্ট।
পোষ্ট টা পড়ে মন ভরে গেল।

ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:১৭

পথিক৬৫ বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ

৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:২৮

রাকু হাসান বলেছেন: বাহ! চমৎকার সময় কাটালেন ,মনে রাখার মত ।

১০| ১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: দারুণ অভিজ্ঞতা। পড়ে ভাল লাগল...

১১| ১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

কেএসরথি বলেছেন: মজার এক্সপেরিয়েন্স :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.