নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে তোল পৃথিবী তোমার জন্য ভাল কিছু নিয়ে অপেক্ষা করছে।তবে ঠিক ততটুকুই তোমাকে সে দিবে যতটুকু তুমি নিজেকে গড়েছ।

পথিক৬৫

আমি খুব সাধারন একজন মানুষ,যে কিনা পৃথিবীর মানুষ গুলোকে হাসতে দেখলেই হাসে,আর কারো কান্না সহ্য করতে পারেন না। তবে অন্যায়ের প্রতিবাদ জানাতে ভুল করেন না।

পথিক৬৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিমানবন্দরে সেদিন iphone টি হারিয়ে গেল। অতঃপর?

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০১

২১ তারিখ সকাল। সূর্যি মামার জাগার আগেই আমি আর আব্বু চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে। আগ্রাবাদের বাসা থেকে আসতে সব মিলে ৪৫ মিনিট সময় লেগেছিল। প্রথম গন্তব্য ঢাকা। US-Bangla সকাল ৬ঃ২৫ মিনিটের ফ্লাইট ধরে ৭ঃ১৫ তে ঢাকায়। যদিও ব্যাগ পেয়ে বেশ সময় লেগেছিল। আমার এবারের গন্তব্য কাতারের দোহা হয়ে তার্কির ইস্তানবুল
সকাল ১১ টায় ফ্লাইট। যদিও প্রধানমন্ত্রী সেদিন লন্ডয় যাওয়ায় সব ফ্লাইটের মত আমারটিও ২ ঘন্টা পিছিয়েছিল। খুব বিরক্তিকর ছিল এই সময়টা।
সকাল ৮টায় আমি ডমেস্টিক থেকে ইন্টারন্যাশনাল বিমানবন্দের প্রবেশ করি। বেতর থেকেই প্রবেশ করলাম। কোন লাইন ছিল না। খুব ভাল লাগছিল। তবে দেশ ত্যাগের পূর্ব সময় যতটুকুর ভাল লাগার আর কি!
মাহমুদ, যিনি তুরস্কের একটি শহরে থাকেন, আগের দিন অনুরোধ করেছিলেন তার জন্য তার পরিবার থেকে একটি মোবাইল ফোন এর প্যাকেট দিবেন, আমি যেন সেটা নিয়ে আসি। যেহেতু আমি ভেতরে প্রবেশ করেছি আর তার পরিবারও আগে এসে দাঁড়িয়ে ছিল তাই বোডিং শেষ করার আগেই সেখানে যাওয়া দরকারী ছিল।

বিমানবন্দরে আসলে কেউ কারো ব্যাগ রাখতে চাইবে না। এটাই সাধারন। এতে অনেক রিস্ক থাকে। তবুও আমি আমার বিমানের একজনকে দেখতে পেলাম হাতে টিকেট সহ। তার কাছে আমার ডকুমেন্টস দেখিয়ে আমার ২ টি লাগেজ রেখে, শুরুতে ৬ নম্বর গেইট থেকে বের হতে গেলাম। আমাকে সেখান থেকে দায়িত্বে থাকা ব্যাক্তি ৪ নং থেকে বের হতে বললেন। কিন্তু ৪ং থেকে আবার আমাকে ৬ নং এর পাঠাল। এভাবে ২ বার ঘুরে ৬নং থেকে বের হলাম। প্যাকেট নিলাম। মাঝে ২ মিনিট সময়। ৬নং এর সামনে আমি।

এবার আবার প্রবেশের পালা। বিমানবন্দরে প্রবেশ এর জন্য প্রায় ৫-৬ টি গেইট থাকার পরেও শুধু মাত্র ৪নং গেইট থেকে যাত্রী প্রবেশ করানো হচ্ছিল। ৫নং প্রধানমন্ত্রী আর তার সেই বিমানের যাত্রীদের জন্য বরাদ্দ। আমি অনুরোধ করে বুঝালাম যে আমার সব ভেতরে রেখে এসেছি। এখন না গেলে আমার লাগেজ সন্দেহের তালিকায় চলে যাবে। তবুও যেতে দিল না। ৬নং ফাঁকা। কেউ নেই। তবুও দিল না। ফিরে গেলাম ৪নং গেইটে। তবে সেখানের লাইন এত বড় ছিল যে আমি আমার ফ্লাইট মিস করব, যদি আমি সেখান থেকে প্রবেশ করি। তবে সেখানে যিনি দায়িত্বে ছিলেন তাকে বুঝিয়ে বললাম। উনি আমাকে লাইন ছাড়া প্রবেশ করতে দিলেন।

এতক্ষন আমি শুধু এটাই ভাবছিলাম আমার লাগেজ সন্দেহের তালিকায় চলে যায় কিনা(!) দ্রুত করা ফিরে এসে সব ঠিক ভাবেই পেলাম।
তবে পকেটে হাত দিয়ে দেখি আমার মোবাইলটি নেই। শুরুতে সব ঠিক মত পরিক্ষা করে বুঝতে পারলাম কোথাও রেখেছি। কিংবা কেউ নিয়েছে। তবে খুব বেশী চিন্তিত ছিলাম না। আমি তখন শুরুতে একটি iphone খুজতেছিলাম। যেহেতু আমার ফোনটি iphone ছিল, তাই সেখানে "Find my iphone" থেকে আমি ফোন যেখানেই আছে খুজে পাব।

তখন মনে হল, আমি যখন একটু আগে ৪নং গেইট থেকে প্রবেশ করলাম সেখানে চেকিংএ দিয়েছিলাম। হয়তো বাকি জিনিষ নিয়ে এসেছি। আর তাড়াহুড়াতে ফোনটি বক্সে পড়ে ছিল। দৌড়ে সেখানে গেলাম। আনসারকে বললাম। কোন গুরুত্বই দিল না।
'আরে দূর মিয়া এখানে থাকলে আমরা পেতাম। আমরা কি লুকিয়ে রেখেছি' এসব বলে আমাকে সড়িয়ে দিলেন। যিনি চেকিং টেবিলে বসা তার কাছে গিয়ে বললাম, 'এখানের বক্সে থাকতে পারে। মাত্র ৫-৭ মিনিট আগের ঘটনা। একটু যদি বক্স গুলো খুজে দেখা যেত?'
'আরে না মিয়া। এখানে থাকলে আমরা পেতাম। ওসব দেখা যাবে না।' আচ্ছা আপনি দেখেন না? আমি বললাম। 'আমিও দেখতে পারব না।' বলে আমাকে বলে পাঠিয়ে দিলেন।

তখন আমি সেখানে দায়িত্বরত পুলিশ অফিসারের সাথে দেখা করি। দৌড়ে গিয়ে হাফাতে হাফাতে তাকে ইংলিশেই বললাম। একটু ইচ্ছে করেই ইংরেজীতে বলেছিলাম। আর যখন বললাম ফোনটি iphone, তখন উনি বললেন, 'আচ্ছা চলেন দেখি। কোথায় রাখতে পারেন?' আমাকে প্রশ্ন করল। আমি তাকে ২ টা স্থান বললাম। আমরা তখন ৪নং গেইটের সামনে। উনি সবাইকে প্রশ্ন করলেন।
"না, না স্যার। আমরা দেখি নাই। এখানে নাই। অন্য কোথাও আছে।' এভাবেই বলে গেলেন সবাই মিলে।

এবার উনি বললেন, আচ্ছা ঠিক আছে। আমি তাহলে এবার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখব। এটা বলেই উনি কন্টোল রুমে নক করলেন।

আর আমি ২য় সন্দেহের স্থানের দিকে যাচ্ছিলাম। এর মাঝেই পেছন থেকে হইহই করে ডাক এলো। "এই যে ফোন। এখানে। পাওয়া গিয়েছে"।

হা, এবার ফোনটি পাওয়া গিয়েছে। সেই বক্সের মাঝেই। যেটা আমি একটু আগে দেখতে বলেছিলাম। কেউ গুরুত্ব না দিয়ে আমাকে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছিল। আমাকে ফোনটি দিয়ে দেয়া হল। আর পুলিশ অফিসার তখন গেইটে থাকা সেই লোকদের একটু চার্জ করেন, এই বলে যে, কেন একটু আগে আমি যখন বলেছিলাম তখন দেখা হল না। এখান কিভাবে বের হল। আর তিনি যখন শুরুতে বলেছিলেন তখন কেন না না করে দেয়া হয়। ইত্যাদি।

আমি তাকে ধন্যবাদ দিয়ে হাত মিলিয়ে চলে এলাম।

আমি মনে করিনা সেখানের কেউ ইচ্ছে করে ফোনটি লুকিয়ে রেখেছেন। তবে সেই শুরুতে আমি যখন তাদের কাছে জানতে চেয়েছিলাম বা বক্স দেখতে অনুরোধ করছিলাম তখন দেখলে পরের ঘটনাগুলো আর হত না।
আমি হয়তো সাহস করে পুলিশের কাছে গিয়েছি, কিন্তু গ্রাম থেকে সোজা বিদেশে যাওয়া কেহ হয়তো এটা ভাবতেও পারত না। জিনিষ হারিয়ে দেশ থেকে একটি কষ্ট নিয়ে বিদায় নিত।
সবশেষে, অনেক ধন্যবাদ সেই পুলিশ অফিসারকে। আর যাত্রীদের প্রতি আরো একটু সহনশীল আচরন করা, তাদের কথা গুলো শুনার এবং বুঝতে চেষ্টা করার পরমর্শ সেদিন গেইটে থাকা সেই দায়িত্বরত ব্যক্তিদের প্রতি।।

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯

রাকু হাসান বলেছেন:

পুলিশের সহায়তা ইতিবাচক ছিল বলে ফোনটি পেয়েছেন । ধন্যবাদ পুলিশ ।
একটি বিষয় খারাপ লাগলো । আপনার গত পোস্টে দু’জন আমাদের গুণী সহব্লগারদের মন্তব্যের প্রতি উত্তর না দিয়ে নিচের প্রতি উত্তর দিলেন । এখনও দেননি । বিষয়টি ব্যক্তিগতভাবে খারাপ লাগলো । বেশ একজন পড়ছে তারপর মন্তব্যও করেছে অথচ....। এমনটা করলে আপনার প্রতি নেতিবাচক ভাবনা হওয়ার কথা । আমার মতে ।আমি মনে হয় ছোট ছোট বিষয়গুলোতে আমরা যত্নশীল হলে ব্লগীয় পথচলা আরও সুখকর হবে ।
আমার মতামতটা শুধু রাখলাম ,কিছু মনে করবেন না আশা করি । অনেক বেশি ভালো থাকুন । শুভকামনা ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮

পথিক৬৫ বলেছেন: ইচ্ছে করে করা হয় নাই। অনেক গুলোর মাঝে বাকি থেকে যেতে পারে। ম্যানশন করলে ভাল হয়। ধন্যবাদ

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫

জাতির বোঝা বলেছেন:
তাহলে পুলিশের মাঝেও দুই এক জন মানুষ আছেন।
ভাল লাগল।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩

পথিক৬৫ বলেছেন: অনেক থাকার কথা। কিছু খারাপও আছে। আমার বাবাও পুলিশ অফিসার।

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: পুলিশ রা কিন্তু আমাদের মত সাধারণ জনগণদের অনেকভাবে উপকার করে থাকেন। অবশেষে আপনার হারিয়ে যাওয়া আইফোণ টি ফিরে পেয়েছেন এই জন্য অভিনন্দন। দুনিয়ার মানুষকে সহজে বিশ্বাস করা যায়না। দেশে মিথ্যাবাদীর সংখ্যা কিন্তু বেড়েই চলেছে। :(

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

পথিক৬৫ বলেছেন: বিশ্বাস করুন মানুষকে। হেরে গেলেও আপনি জিতে যাবেন।

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিয়ের কি হলো?
রাশিয়ায় আপনার পরিচিত মেয়েটা কেমন?

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪

পথিক৬৫ বলেছেন: না। আল্লাহ যখন চাইবেন হয়ে যাবে। রাশিয়ান মেয়ে বলে কথা। বুঝতে হবে। তবে আমার জন্য তো নয়।

৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: ইচ্ছা করছে কাউকে কবিতা আবৃত্তি করে শোনাই। এত রাতে কাকে শোনাবো কবিতা?কেউ নেই। কোথাও কেউ নেই।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬

পথিক৬৫ বলেছেন: লিখে লিখে শুনান :প

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পুলিশ সদস্যের মাঝে কিছু ভালো মানের ও মনের পুলিশ আছে
তাবে তাদের খুঁজে পাওয়া খড়ের গাদায় সুই খোজার মতোই
কঠিন।

৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

কে ত ন বলেছেন: আপনি এই দুনিয়ার সবচেয়ে ভাগ্যবান ব্যক্তিদের একজন। ঢাকা বিমানবন্দর হচ্ছে সিন্ডিকেট চোরের আড্ডাখানা। আমার এক ভায়রা বিমান ল্যান্ড করার দুই ঘন্টা পরে বেল্টে তার লাগেজ পায় - তিন জায়গায় ছুরির পোচ দেয়া। একটা দামী টাওয়েল সেট আর বিদেশী শেভিং ক্রীম সেখান থেকে গায়েব হয়ে গিয়েছিল। তবে লাগেজের অন্য পিঠে থাকা আইফোন এক্স অবশ্য সহি হালামতেই পাওয়া গেছে।

৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

তারেক ফাহিম বলেছেন: ভালোখারাপের বেলায় পুলিশের জন্যই প্রযোজ্য ;)

৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২

মাহের ইসলাম বলেছেন: শুনে ভালো লাগলো যে, আপোণী ফোনটি পেয়েছন।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭

পথিক৬৫ বলেছেন: গরীবের আইফোণ। বুঝতে হবে। গিলতে পারে না সবাই। হা হা হা

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭

পথিক৬৫ বলেছেন: গরীবের আইফোণ। বুঝতে হবে। গিলতে পারে না সবাই। হা হা হা

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২২

সনেট কবি বলেছেন: বেশ

১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: শেষ পর্যন্ত আপনার আই ফোনটি পেয়েছিলেন জেনে ভাল লাগলো, খুশী হ'লাম। আর ইংরেজী প্রবাদ বাক্য- "অল ইজ ওয়েল দ্যাট এন্ডস ওয়েল" - অনুযায়ী এটা একটা সুখকর পোস্ট এ তথ্যের জন্য যে পুলিশের কর্মকর্তাদেরকে জানালে সুব্যবস্থা পাওয়া যায়। এমন একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য পোস্টে ভাল লাগা। + +
এবারে আসি অন্য একটা কথায়। পোস্টের প্রথম মন্তব্যটাতেই ব্লগার রাকু হাসান প্রতিমন্তব্য দেয়ার ব্যাপারে ক্রমভঙ্গের যে অভিযোগটি আপনার বিরুদ্ধে এনেছেন, তা সত্য এবং এর উত্তরে আপনি যা বলেছেন, অর্থাৎ ইচ্ছে করে করা হয় নাই। অনেক গুলোর মাঝে বাকি থেকে যেতে পারে। ম্যানশন করলে ভাল হয়, তা সত্য নয়। এই পোস্টেও আপনি ঠিক এমনটিই করেছেন। ৬,৭,৮ নং মন্তব্যের উত্তর না দিয়ে পরেরটার দিয়েছেন।
আপনার বিয়ের কনের ছেলে বন্ধু সহ পথের মাঝে যেভাবে দেখা পোস্টেও আপনি আগের মন্তব্যকারীর মন্তব্যের উত্তর না দিয়ে অনেক পরের জনের দিয়েছেন। যদিও প্রতিমন্তব্যের ব্যাপারে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই যে সবার মন্তব্যের উত্তর দিতেই হবে, তবুও ব্লগিং এর সৌন্দর্য এবং সৌজন্য বলে একটা কথা আছে। এ কথাটাই রাকু হাসান ১ নং মন্তব্যে আপনাকে বলেছেন। এটা তো মেনশন করে দেখানোর মত কিছু নয়। নিজেই স্ক্রল করে দেখে নিতে পারেন।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১১

পথিক৬৫ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। বিষয়টি বুঝতে পারলাম। তবে আপনিই বলেছেন আসলে সব মন্ত্যবে সব সময় ইচ্ছে করেও দেয়া হয় না, বা প্রয়োজন মনে হয় না। অথবা লাইক ছায়া দেয়ার কিছু থাকেও না। তবে আগামীটে খেয়াল করা হবে। ধন্যবাদ।

১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১১

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
কয়েকবছর আগে আশুলয়ায় হারিয়ে যাওয়া আমার আইফোনটি কিছুদিন আগে হাতে পেলাম।

১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৫

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
তাছাড়া ওটা হারিয়ে গেলেও আইএমইয়াই দিয়ে আপনি ওটা উদ্ধার করতে পারতেন।!

১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: তবে আপনিই বলেছেন আসলে সব মন্ত্যবে সব সময় ইচ্ছে করেও দেয়া হয় না, বা প্রয়োজন মনে হয় না - না, আমি একথা বলিনি। আমি বলেছি যদিও প্রতিমন্তব্যের ব্যাপারে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই যে সবার মন্তব্যের উত্তর দিতেই হবে, তবুও ব্লগিং এর সৌন্দর্য এবং সৌজন্য বলে একটা কথা আছে অর্থাৎ সবার মন্তব্যের উপর প্রতিমন্তব্যের ব্যাপারে কোন বাধ্যবাধকতা না থাকলেও ব্লগিং এর সৌন্দর্য এবং সৌজন্য এর খাতিরে সেটা করা সমীচীন।
যাহোক, আপনি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন, এবং আগামীতে তা খেয়াল রাখবেন, এ আশ্বাস পেয়ে প্রীত হ'লাম।
প্রতিমন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০০

পথিক৬৫ বলেছেন: ধন্যবাদ

১৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

তারেক সিফাত বলেছেন: শাহজালাল এয়ারপোর্ট সিন্ডিকেট মেনে চলা চোরের আবাসস্থল। কয়েকদিন পর পরই শুনি অমুখের ব্যাগ কেটে এটা-সেটা নাই হয়ে গেছে, আবার কারো ব্যাগে ছুঁড়ির পোচ মারা; হয়ত চেষ্টা করছিল কিছু মূল্যবান জিনিস-প্ত্র নিয়ে যেতে কিন্তু কোন কারণে সফল হয় নাই।

আপনি প্রথমে যার কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, সে যদি না করে দিয়ে সাহায্য করতো মোবাইলটা খুঁজে পেতে তাহলে এত কিছু ঘটানো লাগত না। শুধুমাত্র একটু আন্তরিকতাতেই সবকিছুর সুন্দর সমাধান হয়ে যেত। এই যে এসব আন্সার, এয়ারপোর্টের কর্মচারী এসব ক্ষেত্রে যারা গাফিলতি করে; ইচ্ছা করে তাদেরেকে সকাল, বিকাল আর রাত এই তিনবেলা রুটিন করে থাপড়াই। চোখের সামনে থেকেও অথবা জানা থাকা সত্ত্বেও সাহায্য করতে চায় না এই মানুষ গুলো। ঠিক কোথায় জানি এক ধরনের অবহেলা দেখি এদের চোখে আর কথা বলার ধরনে। আর সাহায্যকারী মানুষ এতই কম যে আপনি নিতান্ত ভাগ্যবান না হলে তাদের দেখা পাবেন না সেখানে।

একটা ব্যাপার জানতে চাচ্ছিলাম, আপনি তুরস্ক যাওয়ার পথে দোহাতে ট্রান্সিট নিয়েছিলেন তার মানে কাতার এয়ারওয়েজে গিয়েছেন, ঢাকা থেকে ইস্তাম্বুল গেলে কি টার্কিশ এয়ারওয়েজে ফেয়ার ফেয়ার বেশি পড়বে নাকি কাতার এয়ারওয়েজে? যদিও কখন যাচ্ছি এবং কোন রুট ধরে যাওয়া হচ্ছে তার উপর ফেয়ার ডিপেন্ড করে।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪

পথিক৬৫ বলেছেন: তার্কিশ এয়ারলাইনস এ অনেক বেশী খরচ। কাতারা তুলনামূলক কম। ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.