নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মোঃ মেহেদি হাসান, কলম নামে মি. বিকেল। একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ডেভেলপার, ওয়েব ডিজাইনার, সম্পাদক, উপস্থাপক এবং নাট্য পরিচালক সহ - এই বহুমুখী পেশার সাথে জড়িত থাকলেও, আমার মূল পরিচয় একজন গল্পকার।

মি. বিকেল

আমি মোঃ মেহেদি হাসান, কলম নামে মি. বিকেল। একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ডেভেলপার, ওয়েব ডিজাইনার, সম্পাদক, উপস্থাপক এবং নাট্য পরিচালক সহ - এই বহুমুখী পেশার সাথে জড়িত থাকলেও, আমার মূল পরিচয় একজন গল্পকার।

মি. বিকেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঋণ

০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:১৩






সমুদ্র বন্দরগুলো বেশ সুন্দর হয়ে থাকে।মধ্যেরাতে আজ আমি এই সমুদ্রের কাছে এসে না দাঁড়ালে হয়তো এই সৌন্দর্যের অনেকটাই অজানা থেকে যেত।একটার পর একটা সমুদ্রের ঢেউ যেন আমার দিকে সাপের মতো ফণা তুলে এসে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে।ঝাপটা বাতাসে ঝিরঝির করছে মনের এ্যান্টেনা।কোন দুশ্চিন্তাকে আপাতত আমাকে গ্রাস করার কোন সম্ভাবনা দেখছি না।একেবারে সতেজ আর মুক্ত লাগছে নিজেকে।আহ্! কি যে শান্তি।প্রকৃতির সান্নিধ্যে আসলে না কি স্রষ্টার সাথে আমাদের মনের মিলন ঘটে।মানে জীব আত্মার সাথে পরমাত্মার মিলন আর কি।

বেশ কিছু সময় ধরে দাঁড়িয়ে থাকলাম সমুদ্রের পাশে।চেষ্টা করলাম সমুদ্রের বলা কথাগুলো অনুধাবন করতে।অনেক ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে সমুদ্র আমাকে একটা কথাই যেন বারবার জানান দিচ্ছে,“বড় কিছু ভাবো, অন্তত বড় কিছু ভাবতে শিখো”।
ওয়াল্ট ডিজনির একটি কথার সাথে এটা খুব মিলে যায়, “ইফ ইউ ক্যান ড্রিম ইট, ইউ ক্যান ডু ইট”।তারপর পকেট হাতড়ালাম কিছুক্ষণ।এরপর একটা সস্তা ব্রান্ডের সিগারেট বেরিয়ে আসলো সেখান থেকে।দেরি না করে সেটা মুখে ধরালাম।ধূয়াগুলো আকাশের দিকে লক্ষ্য করে ছেড়ে দিচ্ছিলাম।মুখে তখন আমার বিষাদ মাখা হাসি।হয়তো আমার স্রষ্টা ভাবছেন, আমি তার উপর রেগে আছি।কিন্তু না, তা নয়।আমার একটু অভিমান আছে উনার উপর।এই যে হুটহাট করে আমার মত কাউকে পৃথিবীতে পাঠিয়ে দিলেন আর তারপর পাঠাতে না পাঠাতে এত এত পরীক্ষা নেয়া শুরু করে দিলেন।আমি অবশ্য তাঁকে সাফ সাফ জানিয়ে দিয়েছি যে, বাকিদের কথা কি জানিনে কিন্তু তোঁর এই বান্দা ডেফিনেটলি ফেইল করবে এই সকল পরিক্ষায়।

যাকগে সেসব কথা।এই রিসোর্টে আর মাত্র দু’দিন সময় কাটাবো।তারপর ফিরে যাবো যান্ত্রিক শহরে।আবার সেই মি. গ্যাঞ্জামের সাথে ডিল করতে হবে।উনি আমার বস।প্রডাক্টিভ হবার জন্য অনেক এ্যাডভাইস দিয়ে থাকেন।সবসময় একই ডায়ালগ, ‘আজ কামাও, আগামীকাল রেস্ট নিতে পারবে’। ছুটির কথা জিজ্ঞেস করতেই তিনি আমার দিকে হা... করে খানিকসময় তাকিয়ে থাকলেন।দশবছর পর এই প্রথম আমি তার কাছে ছুটির জন্য আবেদন করেছি।এখানে আসার আগে হাতে একহাজার টাকার পাঁচটা নোট ধরিয়ে দিয়েছিলেন।তারপর বললেন, ‘মেয়েমানুষ পাশে থাকলে টাকা লাগে, রেখে দাও’।
প্রত্যুত্তরে আমি যা বলেছিলাম তা শুনে বেশ আহত হয়েছিলেন বলে মনে হয়েছে।আমি বলেছিলাম, ‘স্যার! আমি একা যাচ্ছি’।

এতক্ষণ দৃষ্টিশক্তি স্থির ছিলো সমুদ্রের দিকে।ঢেউগুলো গুনছিলাম।কখন যে একজন আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে আমি তা টের পাইনি।বেশ গোলগাল চেহারার মোটা-সোটা একজন ভদ্রলোক।অনেক লম্বা হলেও মোটা হবার কারণে খাটোই লাগছে।প্রথমে আমিই কথাবলা শুরু করলাম, ‘কেমন আছেন?’
উত্তর পেলাম, ‘আমি ভালো নেই’।
লোকটা দেখতে দারুণ রকমের বিশ্রী।নেতিবাচক একটা ভাব মুখেই লেগে আছে।ভালো কথা কীভাবে বলবে! অসম্ভব!

চারপাশে যা কিছুই হোক না কেন দিনশেষে কেউ কাউকে ভালমন্দ জিজ্ঞেস করলে তাকে মিষ্টি করে হাসিমুখে বলতে হয়, ‘জ্বী, আমি ভালো আছি... আপনি কেমন আছেন?'
মনে হয় পরিবার থেকেও কোন আদব-কায়দা শিখেনি।আমারই ভুল।আমি যেচে গিয়ে জিজ্ঞেস করে বসলাম।এমন মানুষকে আমার পাত্তাই দেয়া উচিত হয়নি।

‘সিগারেট চলবে?’- আমার হাতের সিগারেট তখন শেষ করে ফেলেছি তাই একটা সিগারেট তিনি আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বললেন।
আমি যেন আচমকা একটা ধমক খেলাম।প্রথম পরিচয়ে অচেনা একজন মানুষকে কেউ সিগারেট অফার করে! যত্তসব!
দেশে যত পাগল-ছাগল রয়েছে সব আমার পাল্লাই এসে জোটে।কপাল আমার।মাশাল্লাহ্। তিনি একটু সময় নিয়ে আবার বলা শুরু করলেন... ‘স্মোকিং করেন তো? না কি!’ এবার বাধ্য হয়ে মুখের উপর বলতে চাচ্ছিলাম, ‘আমি স্মোকিং করি বা না করি তাতে তোর বাপের কি! হ্যাঁ?’
কিন্তু আমি তো সভ্য।অসভ্যতা করার আমার জন্য মানায় না।তাই সত্যিটা বলেই ফেললাম...
‘জ্বী, আমি স্মোকিং করি’
‘তাহলে হা...করে কি ভাবছেন? সিগারেটটা নিন, আর মুখে ধরান...এই যে, শুনতে পাচ্ছেন?’

এটা একরকমের বাড়াবাড়ি হয়ে গেলো।এমন বাজে ভাবে কেউ অভিযোগ করলে আমার আত্মসম্মানে খুব বাঁধে।দেখি আর একটা বাক্যের অপেক্ষা করছি তারপর সিরিয়াস ক্যাচাল বেঁধে যাবে ওর সাথে আমার।
এরপরের কথপোকথন ছিলো ঠিক এরকম,
‘কি করা হয়?’
প্রশ্নটা শুনে আমি চুপচাপ ছিলাম।আমার এই ধরণের প্রশ্ন খুব বেশি একটা পছন্দ নয়।
কিন্তু লোকটা হঠাৎ কাউন্টার স্টেটমেন্ট দিয়ে বসলো আবার... ‘চুপচাপ... তারমানে কিছুই করা হয় না!’
‘জ্বী, কিছুই করা হয় না।’
‘তা চোখমুখ এমন জিলাপীর প্যাঁচ করে আছেন কেন? জড়িয়ে-জড়িয়ে গেছে আপনার চেহারা... কোন সিরিয়াস ইস্যু?’
‘জ্বী... একজন কে মার্ডার করতে হবে।তাও আবার এখনই।হাতে কোন অস্ত্রশস্ত্র নেই।তো ভাবুন, এমন একটা মিশনে আমি ঢাল-তীর-তরবারি ছাড়াই নেমে পড়েছি।আরেহ্? হাসছেন কেন? শুনুন তো, মিশনে নামার পর মনে হচ্ছে, আমার প্রস্তুত হয়ে নামা উচিত ছিলো।হায়! আফসোস!’
‘হাসালেন।আপনি আর মার্ডার!’
‘কেন? আমার মধ্যে আপনি কোন খুনীকে দেখতে পাচ্ছেন না? দাঊদ ইব্রাহিম আমার খালাতো ভাই ছিলো, বুঝেছেন?’
‘দেখতে পাচ্ছি... খুব স্পষ্ট ভাবেই দেখতে পাচ্ছি।কিন্তু কোন খুনীকে নয় একজন প্রেমিক কে... তাও আবার ব্যর্থ প্রেমিক... হা হা হা....’
‘দেখতে পেয়েছেন ভালো।এখন প্লিজ দয়া করে কোনো বাংলা সিনেমার কাহিনী শোনাবেন না।দোহায় আপনার।’
‘আপনি তো ভাই বেশ রস বোধসম্পন্ন মানুষ।’
'না...না...আপনি ভুল বুঝছেন।আমাদের মত মানুষদের দুই ধরণের রঙ-রুপ থাকে।অনেকসময় তারও বেশি থাকে।আমি আপনাকে শুধু দ্বিতীয়টি দেখিয়েছি।’
‘ক্যাম টু দ্য পয়েন্ট... আসলে প্রবলেমটা কি?’
‘খুব সম্ভবত আমি একজনকে হারাতে চলেছি...’
‘আপনি এক কাজ করুন, মেয়েটাকে বিয়ে করে ফেলুন।’

হোক না যে আমি লোকটার সাথে মজা তুলছি।কিন্তু উনার শেষের উক্তি শুনে খুব হাসি পেলো আমার।নিজেকে আটকাতে না পেরে একসময় হো হো হো... করে হেসে উঠলাম।লোকটার চেহারা তখন দেখার মত ছিলো।তাই ভাবলাম, মজা যখন চলছে তখন আরো একটু দূর এগুনো যায়...
এবার আমি করুণ সুরে বলে উঠলাম, ‘আপনি আমাকে একটু সাহায্য করবেন?... আপনি সাহায্য করলে হয়তো এই বিয়েটা হয়েও যেতে পারে।’ লোকটা কিছু সময় চুপচাপ আমার দিকে তাকিয়ে থাকলেন।তারপর আচমকা আবার বলে উঠলেন, ‘কি ধরণের সাহায্য চাই আপনার বলুন?’

আমি তখন মজার সমুদ্রে হাবুডুবু খাচ্ছিলাম।এই হলো আমার মোক্ষম সময়।আমি আমার শেষ ঢিলটা ছুঁড়বো তারপর ভদ্রলোক সুন্দরভাবে যেদিক দিয়ে এখানে এসে আমাকে ডিস্টার্ব করা শুরু করে দিয়েছিলেন ঠিক সেদিক দিয়ে আবার ব্যাক করে চলে যাবেন নিঃশব্দে।সুতরাং শুরু করলাম আমার অভিনয়,

‘ঋণ।আমার অনেক ঋণ।এত ঋণ যে আমি কোনভাবেই সেটা শোধ করতে পারছিনা।আর এত ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে আমি কাউকে আমার জীবনসঙ্গীনি কীভাবে বানাবো বলুন তো?’
তিনি বললেন, ‘কতটাকা ঋণ করেছেন?’
আমি বললাম, ‘বেশি না।মাত্র দশলাখ।একটা বিজনেস ওপেন করার কথা ভেবে ব্যাংক থেকে কিছু লোন উঠাই।আমাদের একটা বিস্কুট ফ্যাক্টরী ছিলো।আমি আমার জীবনের সমস্ত উপার্জন করা টাকা ঐ ফ্যাক্টরীতে লাগিয়ে দিয়েছিলাম।তারপর আমার ম্যানেজার একদিন কিছু ভুল উপকরণ বিস্কুটের সাথে মিশিয়ে দেন।সেটা বেশ বিষাক্ত।এতে করে আনুমানিক দশজন বাচ্চা মারা যায়।আর এরপর আমাদের ফ্যাক্টরীর লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া হয়।’
এসব শুনে লোকটি আরো কৌতুহলী হয়ে উঠলেন, ‘তারপর? তারপর কি হলো?’
আমি বললাম, ‘নিজের উপার্জন করা প্রায় পঞ্চাশ লাখ টাকা জলে গেলো।আর কেস লড়তে লড়তে এবং ব্যাংকের ঋণ শোধ করতে করতে বাড়ি-গাড়ি সব বিক্রি করে দিলাম।’
‘কিন্তু আপনার ম্যানেজার কেন এমনটি করলো আপনার সাথে?’- এবার বেশ রাগ্বত স্বরে কথাগুলো বললেন ভদ্রলোকটি।
আমার কাছে উত্তর প্রস্তুত ছিলো, ‘হুম...ভালো পয়েন্ট...এই ম্যানেজার আমার পছন্দের মেয়েকে ভালোবাসতো।তাই ব্যক্তিগত ঈর্ষাবোধ থেকে এসব করেছেন হয়তো।এখন অবশ্য জেলের ভাত খাচ্ছেন।’
এরপরের ব্যাপারটা সহজেই অনুমেয়।লোকটা আস্তে আস্তে বাড়ির পথ ধরলেন বলে মনে হলো।তারপর একসময় তার ছায়া অস্পষ্ট হতে হতে হারিয়ে গেল অন্ধকারের মধ্যে.....

দু’দিন শেষ
সকালবেলা, কাপড়-চোপড় গোছানো প্রায় শেষ।ব্যাগ দুটো কাঁধে নিয়ে এখন আবার শহরের রাস্তা ধরতে হবে।হঠাৎ দরজায় নক করলেন কেউ একজন।দরজাটা খুলতেই দেখতে পেলাম সেদিন রাতের সেই ভদ্রলোকটি।অবশ্য সেদিন রাতে মজা নিতে নিতে কখন যেন নিজের জীবনের গল্পই আমি উনাকে শুনিয়ে দিয়েছি।যাকগে, এখন আবার আমার কাছে কি চাই?

লোকটির হাতে স্যুটকেস দেখে একটু চমকে উঠলাম।টাকা-পয়সা আছে বলে মনে হয় ওখানে।মনে মনে বাংলা সিনেমাকে প্রাণ ভরে ধন্যবাদ জানালাম।ওরকম ডায়ালগ পেটে মদ না পড়লে বেরোই না।এবার লোকটি বলা শুরু করলেন,
‘আমি শরিফ আহম্মেদ।এক্সপোর্ট-ইমপোর্টের বিজনেস আছে আমার।রিক্তা আমার ছোট বোন।এই স্যুটকেসে পঞ্চাশ লাখ টাকা আছে।আমি চাই না আমার বোনের চোখে কোন অশ্রুজল দেখতে।আশা করছি এই টাকা দিয়ে আপনার সমস্ত ঋণ শোধ হয়ে যাবে।তাছাড়া রিক্তাকে আজও লুকিয়ে লুকিয়ে চোখের জল ফেলতে আমি দেখতে পাই।দুজনেই আস্তে আস্তে বুড়ো হয়ে যাচ্ছেন।সময় চলে যাচ্ছে সজল বাবু।এবার বিয়ের পাটটা চুকিয়ে ফেলুন।’

পাঠকরা হয়তো এখন ভাবছে, আমি এই টাকা নিয়ে ঋণগুলো পরিশোধ করেছিলাম।আর তারপর রিক্তাকে বিয়েও হয়তো করেছি।কিন্তু এই শরীফ আহম্মেদ বাংলা সিনেমার ভিলেন হয়ে সেদিন আমার কাছে এসেছিলেন।আর আমার মত ইথিক্যাল একজন মানুষ চাইলেই কি সব পারে? আমি আজীবন চেয়েছি নিজের বোঝা নিজেই টানতে।শেষমেশ ঋণগুলো পরিশোধ করা হয়ে উঠলোনা।কিন্তু একবারে না পারলেও আস্তে আস্তে প্রতিমাসের মাইনে থেকে কিছু না কিছু ঋণ শোধ করে চলেছি।
তবে খুশীর খবর হলো যে, আমি বিয়েটা করেছি।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:৩৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মধুর সমাপ্তি...

১০ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

মি. বিকেল বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

২| ০৯ ই জুন, ২০১৮ ভোর ৪:৫৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: শেষ প্রান্ত পর্যন্ত বিয়েটা করতে পেরেছেন এটাই জীবনের বড় সাফল্য।

১০ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫১

মি. বিকেল বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৩| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর।

১০ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫২

মি. বিকেল বলেছেন: সবসময় পাশে থাকার জন্য শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য।

৪| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: এটা যে গল্পের শুরু, প্রথম দিকে তা বুঝতেই পারিনি। সরল গদ্য মনে করেছিলাম। বেশ সুন্দর লেখা। + দিলাম।

১০ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

মি. বিকেল বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.