নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মোঃ মেহেদি হাসান, কলম নামে মি. বিকেল। একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ডেভেলপার, ওয়েব ডিজাইনার, সম্পাদক, উপস্থাপক এবং নাট্য পরিচালক সহ - এই বহুমুখী পেশার সাথে জড়িত থাকলেও, আমার মূল পরিচয় একজন গল্পকার।

মি. বিকেল

আমি মোঃ মেহেদি হাসান, কলম নামে মি. বিকেল। একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ডেভেলপার, ওয়েব ডিজাইনার, সম্পাদক, উপস্থাপক এবং নাট্য পরিচালক সহ - এই বহুমুখী পেশার সাথে জড়িত থাকলেও, আমার মূল পরিচয় একজন গল্পকার।

মি. বিকেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেখা হবে দিনশেষে

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০৬





হন্ন্যি হয়ে একটা কাজ খুঁজছিলাম।প্রতিমাসে অল্প কিছু টাকা পেলেও আমার পড়াশুনার খরচটা চলে যেত।কিন্তু কোথাও কোন কাজ খুঁজে পাচ্ছি না।তাই ভেবেছি মর্যাদা সম্পন্ন কাজ, আসলে সমাজ যেটাকে মর্যাদা সম্পন্ন কাজ হিসেবে মানে সেরকম কাজ আমার এখন না পেলেও চলবে।সিদ্ধান্ত নিয়েছি আজ বাজারে যাবো।তারপর সবার কাছে একরকম কাজ ভিক্ষা চাইবো।হয়তো এতে করে একটা কাজ মিলেও যেতে পারে।

কুরিয়ার বয় থেকে শুরু করে মুদির দোকানের কাজ।সব কিছু করতে আমি রাজী আছি।কিন্তু বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান এবং দোকানে জিজ্ঞেস করেও কোন লাভ হলো না।ভাবলাম আমি হয়তো আর কোনো কাজ পাবো না।খালি হাতেই আজ বাড়িতে ফিরে যেতে হবে।অনাহারে থাকতে হবে আজকের রাতটা।ফেরার আগে অন্তত আর একবার চেষ্টা করতে চাইলাম।তখন বেলা গড়িয়ে প্রায় সন্ধ্যা।বাজারের শেষ প্রান্তে একটি ছোটখাটো মুদির দোকান দেখতে পাচ্ছিলাম।তাই দেরি না করে দোকানটির কাছে গেলাম, দোকানের মালিক বেচাকেনায় একটু ব্যস্ত।

‘আচ্ছা, আপনাদের এই দোকানে কোন কাজ পাওয়া যাবে? এই যেমন ধরুন, আমি জিনিসপত্র মেপে দিতে পারবো।শুধু তাই নয় খরিদ্দারের সাথেও খুব ভালো ব্যবহার করবো।আমাকে আপনার এই দোকানে রাখুন।দেখবেন নিমিষেই আপনার বেচাকেনা তুঙ্গে উঠে যাবে।’- কোন ধরনের ভণিতা না করে কথাগুলো আমি দোকানীকে বললাম।দোকানটির মালিক আমার দিকে শুধু ‘হা’ করে তাকিয়ে কথাগুলো শুনছিলেন।তারপর আমার বিমূর্ষ চেহারা দেখে বলতে লাগলেন, ‘আমি অত্যন্ত দুঃখিত।আমার এই ছোট্ট দোকানটা কোনমতে চলে।তাই কাজের লোক রাখার মত আমি সামর্থ রাখিনা’।

দোকানি ঠিকই বলছিলেন।আসলেই উনার দোকানটা খুব ছোট।আবার সেখানে একজন কাজের মানুষ রাখা সত্যিই সম্ভব নয়।তাই মন ভার করে ফিরছিলাম নিজের রুমে।আমি মানছি এই পর্যন্ত যা কিছু ঘটেছে সব স্বাভাবিক ছিলো কিন্তু এরপর যা ঘটতে আরম্ভ করলো সেজন্য আমি অপ্রস্তুত ছিলাম।দোকান থেকে ঘাড় ফেরাতেই একজন দাঁড়িওয়ালা বৃদ্ধ লোক আমাকে পেছন থেকে টোকা দিলেন।
তার দিকে চোখ ফেরাতেই তিনি কি সব অদ্ভূত কথা বলতে শুরু করলেন, ‘তোমার টাকা চাই না কি কাজ চাই?’

প্রশ্নটা শুনে আমি অবাক হলাম।সত্যিই তো আমার আসলে কাজ নয়, টাকার দরকার।তাই আমি বিলম্ব না করে বলে ফেললাম, ‘জ্বী, আমার অনেক টাকার দরকার’।বৃদ্ধ লোকটি এরপর কালবিলম্ব না করে আমার হাতে একটা প্যাকেট ধরিয়ে দিলেন আর বললেন, ‘এখান থেকে মাত্র একশ গজ দূরে একজন দাঁড়িওয়ালা বৃদ্ধকে দেখতে পাচ্ছো? ঐ যে লাল বাইকে চড়ে আছেন? তুমি তাকে গিয়ে এই প্যাকেটটি দিবে।আর এরপর আমার কাছে ফিরে এসে দশহাজার টাকা গুণে নিবে।
ঠিকাছে?’

“মাত্র পাঁচমিনিটের একটি ছোট্ট কাজের জন্য দশহাজার টাকা!”- বিষয়টি অযোক্তিক লাগছিলো।কিন্তু যুক্তি দিয়ে এখন আর কোন লাভ নেই।টাকাটা আমার দরকার।আমার প্রত্যহ খাবারের জন্য এবং পড়াশুনার জন্য।তাই প্যাকেটটি নিয়ে চললাম সেই বুড়ো লোকটার কাছে।আস্তে আস্তে উনার চেহারা স্পষ্ট হতে থাকলো আমার কাছে।যতদূর মনে পড়ছে উনি এক মসজিদের ইমাম।লোকটাকে আমি ফেরেশতার চেয়েও বেশি মানি।কিন্তু তিনি কি এমন ধান্দার সাথে জড়িত যে মাত্র পাঁচমিনিটের একটি কাজের জন্য আমাকে দশহাজার টাকা দিবেন? কি এমন এই ব্যবসা? যাকগে এসব এখন মন থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে আর প্যাকেটটি তার কাছে পৌঁছাতে হবে।আর মাত্র কয়েক পা দিলেই আমি তার কাছে পৌঁছাবো।কিন্তু হঠাৎ সামনে উদয় হলো কয়েকজন পুলিশ কনস্টেবল।সবাই আমাকে দেখে কেন জানিনা হাসাহাসি করছেন।
একজন কনস্টেবল বলে উঠলো, ‘এই ছোকরা? কি করা হয়?’
আমি বললাম, ‘স্যার, আমি একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র’।
তিনি বললেন, ‘আইডি কার্ড আছে?’
অতঃপর আমি তাকে আমার আইডি কার্ডটি দেখালাম।বেশ কিছু সময় মনযোগ দিয়ে তাদের একজন আমার আইডির তথ্যগুলো পর্যবেক্ষণ করলেন।এবার হঠাৎ করে চারপাশে গুলির শব্দ হওয়া শুরু হলো।পুলিশেরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে গেলেন পরিস্থিতি সামাল দেবার জন্য শুধুমাত্র একজন কনস্টেবল বাদে।এই অরাজকতার মধ্যেও মাথা ঠান্ডা রেখে কনস্টেবল আমাকে কানে কানে ফিসফিসিয়ে বললেন, ‘আমরা জানি তোমার কাছে কি আছে।তুমি এই অপারেশনের একজন ভিকটিম মাত্র।তাই আমি চাই তুমি এসব নিয়ে পালিয়ে যাও।দ্রুত পালিয়ে যাও’।

রাত এগারোটা বেজে পনেরো মিনিট।চোখে একদম ঘুম নেই।একেতো রাতে কোন খাবার পেটে পড়েনি তার উপর এই সব গ্যাঞ্জাম।মাথাটা প্রচন্ড ধরেছে।একটু পর বিছানা ছেড়ে কয়েক গ্লাস জল খেলাম।কিন্তু জল খেয়েই কি আর পেটের খিদে মেটানো যায়!
জল খেতেই চোখ চলে গেলো প্যাকেটটির উপর।কৌতুহল জাগলো আমার মনে।কি আছে ঐ প্যাকেটটিতে? যার জন্য আজ এত হাঙ্গামা বাঁধলো?

এরপর একটানে প্যাকেটটার উপরের অংশ ছিঁড়ে ফেললাম।ছোট্ট এই প্যাকেটটি হতে প্রায় বারোটা পিল বা বড়ি মত কি সব রঙ বেরঙের বস্তু বের হয়ে আসলো।লাল, নীল, হলুদ, সবুজ ইত্যাদি রঙের এবং আকৃতি গোলাকার।কি আছে এই বস্তুগুলোর মধ্যে? এটা কি কোন ধরণের মাদকদ্রব্য? না কি কোন ধরণের বিষ?
টানা আধাঘন্টা আমি তাকিয়ে থাকলাম বড়িটার দিকে।এরপর পুরো চারটা বড়ি আমি জল নিয়ে গলাধঃকরণ করলাম।কারণ এটা যদি মাদকদ্রব্য হয় তাহলে আমি কিছু সময় অন্তত এই জীবন নামক সমস্যা থেকে সাময়িক উদ্ধার পাবো আর যদি বিষ হয় তবে স্থায়ী সমাধান মিলে যাবে।খাবার পরপরই খুব ঘুম ঘুম পাওয়া আরম্ভ হলো।বুঝতে পারলাম আমি বেশিক্ষণ আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারবো না।তাই নিজেকে এলিয়ে দিলাম বিছানায় তারপর খুব দ্রুত ঘুমের কোলে ঢলিয়ে পড়লাম।

আমার মনে আছে সেদিন এক অদ্ভুত স্বপ্ন দেখেছিলাম।স্বপ্নটা এত স্পষ্ট ছিলো যে আমি এখনো মনে করতে পারি।এই স্বপ্নে আমি এক উদ্ভিদ বিজ্ঞানী।যে কিনা খুঁজে বেড়াচ্ছে এমন এক উদ্ভিদ যেটা খেলে পড়ে মানুষের মধ্যে সবসময় সুখানুভূতি কাজ করবে কোনরকম শারীরিক ক্ষতি ছাড়াই।তবে ঠিক কতদিন আমি এই স্বপ্নের মধ্যে আবদ্ধ ছিলাম আমার মনে নেই।আনুমানিক দশ কি পনেরো দিন।কিন্তু আমি সেই কাঙ্খিত উদ্ভিদটি খুঁজে পেয়েছিলাম।এমনকি ঘুম থেকে উঠেও নিজের হাতে সেই উদ্ভিদ আবিস্কার করলাম।এটা দেখে আমি অনেক অবাক হলাম।স্বপ্নে দেখা কোন বস্তু বাস্তব জীবনে কি করে উপস্থিত হতে পারে?
যাইহোক, এই উদ্ভিদের বেশ কিছু সোনালী পাতা রয়েছে।আর উপরের দিকে কিছু লাল জাতীয় ছোট ছোট ফল রয়েছে।স্বপ্নটা মজার ছিলো- এটা ভেবে একটা ফল আমি কৌতুহলবশত খেয়ে নিলাম।

এরপর হঠাৎ মনে পড়লো আজকের সকালের ক্লাসের কথা।ঘড়িতে সময় এখন সকাল সাড়ে ন’টা।তাই তাড়াহুড়ো করে বিছানা ছেড়ে ছুটে চললাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে।কিন্তু একি! কোন রাস্তা বা কোন দোকান আমার পরিচিত মনে হচ্ছে না।এমনকি ট্রান্সইপোর্ট সিস্টেমটাও পালটে গেছে।ফোনে চোখ তুলে তাকাতেই দেখতে পেলাম আমি দশবছর সামনে এগিয়ে গেছি।লম্বা দাঁড়ি গোঁফে ভরে গেছে নিজের চেহারা।নখগুলো অসম্ভব রকমের বড় হয়েছে।আমার তখন নিজেকে পাগল বলে মনে হচ্ছিলো।বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছাতেই বুঝতে পারলাম কোন এক বিভাগের আজ সমাবর্তন চলছে।একটুপর বুঝলাম এটা আমাদের ডিপার্টমেন্টের সমাবর্তন।

এরপর ভীড় ঠেলে সমাবর্তনে পৌঁছাতেই দেখতে পেলাম আমি আমার কাছের বন্ধুদের।তাদের চেহারা আগের মত আর নেই।কেউ কেউ অনেক পেট মোটা হয়ে গেছে।স্যুটেট-বুটেট আর সাথে সুন্দরী একজন রমণী পাশে দাঁড়ানো।বড় বড় স্ক্রিন, সাউন্ড বক্স এবং সিসি টিভি ক্যামেরার নিখুঁত কারসাজি দেখে একই সাথে মুগ্ধ এবং অবাক হলাম।একসময় একটা মহিলা আমার পাশে এসে দাঁড়ালেন।কেন জানিনা উনি আমাকে দেখেই চমকে উঠলেন, বলে উঠলেন, ‘এই তুই সুব্রত না? এতদিন কোথায় ছিলি? আর নিজের একি হাল করেছিস?’

এই প্রশ্নগুলো কি উত্তর দিবো আমি জানিনা।শুধু বুঝতে পারলাম মেয়েটা আমাদের সাথেই পড়তো।সবসময় লাস্ট বেঞ্চে বসতো।উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগে আমাদের ব্যাচে সবসময় ফার্স্ট ছিলো ও।আজ সে আমাদের ডিপার্টমেন্টেরই একজন লেকচারার।আমি শুধু পকেটে হাত দিয়ে স্বপ্নে পাওয়া উদ্ভিদটি ওর হাতে দিয়ে বললাম, ‘আমি এতদিন এটা খুঁজছিলাম’।মেয়েটা শুধু অবাক হয়ে উদ্ভিদটি দেখছিলো।একটু পরেই ল্যাবে গিয়ে কি সব পরীক্ষা-নিরিক্ষা করে উদ্ভিদটি সম্পর্কে সব জেনে গেলো সে।এরপর উদ্ভিদটির প্রোটোটাইপ আবিষ্কার করতে গিয়ে তাল-মাতাল অবস্থা হলো তার।শেষমেশ শ্রেনিবিন্যাস নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে উদ্ভিদটির কিছু নির্যাস, ফলগুলো আর পাতাগুলো নিয়ে প্রায় পুরোটা দিন সে অনেক পরীক্ষা-নিরিক্ষা এবং গবেষণা চালালো।এরপর কয়েকটা দিন টানা খাটুনির পর উদ্ভিদটির নির্যাস সংগ্রহপূর্বক কৃত্রিমভাবে একটি ঔষধ আবিষ্কার করা গেলো।যা খেলে মানুষ চিরতরের জন্য ভুলে যাবে সমস্ত দুঃখ-কষ্ট।

এক সপ্তাহ পর
‘এটার নাম কি দিবো বল তো সুব্রত? ড্রাগ জাতীয় কিছু?’
‘ওহম্...ড্রাগ শব্দটার পিছনে মানবজাতীর ক্ষতি লুকানো আছে।এটার মধ্যে সেরকম কিছু নেই।তাই আমরা এটাকে ড্রাগ বলতে পারি না।’
‘তাহলে কি নাম দেয়া যায় বল তো?’
‘ওটার নাম দে, “হ্যাপিনেস”।’
‘আচ্ছা এসব বাদ দে।তুই তো রাতারাতি হিরো হয়ে গেলি।সবাই তোকে এখন একজন উদ্ভিদবিজ্ঞানী বলেই চিনে।’
‘আর তুই? তুই আমাকে কীভাবে চিনিস?’
‘ভালোবাসা... আমার জীবনের প্রথম পুরুষ যাকে ফার্স্ট ইয়ারে একবার দেখেই আমার চোখটা তার দিকে আটকে গেছিলো।’
‘আর...?’
‘ফেসবুকে প্রবেশ করিস না কতদিন? তোর ফোনের ম্যাসেঞ্জার কখনো চেক করে দেখেছিস?’
‘আগেরটা কাজ করছে না।তাই সম্ভব হয়নি।’
‘সমস্যা নেই আমার কাছে আপডেট ভার্সনটা রয়েছে।’

আপডেট করে নিলাম ম্যাসেঞ্জার।এরপর হন্তদন্ত হয়ে আমি ফেসবুকে প্রবেশ করলাম।ম্যাসেজের সারিতে প্রথম নামটা ভেসে উঠলো সুস্মিতার।আমি হারিয়ে যাবার পর থেকে প্রতিদিন সকালে ওর দেয়া অন্তত একটি ম্যাসেজ আছে।ভাবতেই অবাক লাগে।যাকে শুধু দূর থেকে এতদিন শুধু দেখেই গেছি কিন্তু কাছে যাবার সাহস পর্যন্ত পাইনি সেই মেয়েটি আমার ব্যাপারে এত যত্নবান! চোখে যেন সর্ষেফুল দেখছিলাম।

ওই যে, টকাস... টকাস... টকাস... শব্দ হচ্ছে এখনো অবিরত.....

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৪৮

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: বর্তমান সময়ের খুবই সত্য এবং স্পর্শকাতর একটি কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হয়ে, ঘুমানোর পরে এক স্বাপ্নিক জগতে প্রবেশ। অথবা পরাবাস্তবতার আবির্ভাব। বর্ণনার গতিময়তায় একদম বাস্তব সে চিত্র। লেখাটির ধরণ ম্যাজিক রিয়ালিজমের মত।
ভালো লাগলো আপনার এই গল্প। এমন আরও লিখুন। শুভেচ্ছা।

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:০৪

মি. বিকেল বলেছেন: এত সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ এবং আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।☺

২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংগালী এলিস ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮

মি. বিকেল বলেছেন: একমত হতে পারলাম না।

৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩৯

মি. বিকেল বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭

মাহের ইসলাম বলেছেন: বিরতিহীন পড়তে বাধ্য হয়েছি।
সুন্দর লিখেছেন।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৮

মি. বিকেল বলেছেন: ধন্যবাদ এবং আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.