নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বলি, কিছু কথা!

মুনিরেভ সুপ্রকাশ

খুঁজে ফিরি অর্থপূর্ণ জীবন!

মুনিরেভ সুপ্রকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ হক কথা সমগ্র

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১

হক কথা পড়ে সমগ্র শেষ করলাম। স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের একটি চিত্র পাওয়ার জন্য আগ্রহীদের জন্য অবশ্য পাঠ্য। পাতার পর পাতা পড়েছি আর বঙ্গবন্ধুর জন্য কষ্ট লেগেছে, কী ভয়ংকর যন্ত্রণার মধ্যে যে তিনি ভীষণ অস্থিরমতি, বিশৃংখল, স্বার্থপর একটি জাতিকে শাসন করার চেষ্টা করেছেন ভাবলে গা শিউরে উঠতে বাধ্য। সুযোগ সন্ধানী সরকারি কর্মকর্তাতের সীমাহীন দুর্নীতি, কিছু মুক্তিযোদ্ধা আর অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার দুষ্কৃতি, রাজনৈতিক বাটপারদের অসহনীয় লুটপাট, সীমাহীন জাতীয় আর আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র ছিল তার নিত্যসঙ্গী।

অবাক হয়ে খেয়াল করি, ১৯৭২ সালে হক কথার অনেক প্রবন্ধ, অভিমত, আশংকা, এই ২০১৭ সালে এসেও হবহু প্রসঙ্গিক। কোনও লেখক যদি এখন কোথাও ঐ লেখার কিছু অংশ হুবহু তুলে দেন, মনে হবে এই সময় নিয়েই লেখা হয়েছে। এখনও চলছে সুযোগ সন্ধানী সরকারি পদবী ধারীদের সীমাহীন দুর্নীতি, কিছু মুক্তিযোদ্ধা আর অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার দুষ্কৃতি, রাজনৈতিক বাটপারদের অসহনীয় লুটপাট, সীমাহীন জাতীয় আর আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র!

বাংলাদেশের সংবাদপত্রে ভয়ংকর মিথ্যাচারেরও এক জ্বলন্ত দলিল এই হক কথা! দেশে কেন বঙ্গবন্ধু সব পত্রিকা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হচ্ছিলেন হক কথার প্রতিটি পাতায় তার জবাব খুঁজে পাওয়া যাবে। একটি বিধ্বস্ত দেশকে গড়ার কাজে কোটি কোটি পর্বত প্রমাণ সমস্যা ঠেলে বঙ্গবন্ধু যখন সামনে এগুতে চাইছেন, তখন মওলানা ভাসানী নেমেছেন চরম ভারত বিরোধী প্রোপাগান্ডায়! কিছু প্রোপাগান্ডা তো একেবারেই ঘৃণ্য মিথ্যাচার! তাজউদ্দিন আহমেদ নাকি ভারতের সঙ্গে ৭টি গোপন চুক্তি করেছেন, চুক্তি অনুযায়ী ভারত ইচ্ছা করলে বাংলাদেশের ভিতরে তাদের নেতৃত্বে একটি সামরিক বাহিনী গঠন করবে! রক্ষী বাহিনীর দিকে স্পষ্ট ইঙ্গিত করেই বলা হয়েছে, এটি আসলে ভারতেরই তৈরি। এসব কথা কখন বলা হয়েছে, ১৯৭২ সালের সেপ্টেম্বরে! সরকার, মানুষ তখনও ভাল করেই বুঝতেই পারেনি যে দেশ স্বাধীন হয়ে গেছে! একটা সময় মানুষ এসব প্রচারণা খুব বিশ্বাস করতো, কারন যাচাই করে দেখার সুজগ ছিল খুবি সীমিত। কিন্তু এখন জানা যাচ্ছে ঐ সব প্রচারণা কী ভয়ংকর অপপ্রচার ছিল। মওলানা নিজেও শিকার হয়েছিলেন এসব অপপ্রচারণার। ' রক্ষী বাহিনীর সত্য মিথ্যা' বই থেকে জানা যাচ্ছে, একবার মওলানা রক্ষী বাহিনীর কয়েকজন সদস্যকে একে একে কাছে এনে জিজ্ঞেস করছিলেন, তোমার বাড়ি কোথায়? সবাই দেশের বিভিন্ন জেলার নাম বলছিলেন, কয়েকজন ছিলেন মওলানার নিজ আশ্রয়স্থল টাঙ্গাইলের। তখন মওলানা পিছনে দাঁড়ানো তার দলের এক নেতাকে রাগত স্বরে বললেন, কিরে সবাই তো দেখি বাংলাদেশের, তোরা না বলেছিলি সব ভারতের?!

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মওলানা সম্পর্কে কিছু বললে কেউ কেউ গোস্বা করেন। উনি কালপ্রিট ধরণের রাজনীতিক ছিলেন। অথচ এই লোকটাকে বঙ্গবন্ধু পিতার মতো শ্রদ্ধা করতেন, ইদে ইদে লুঙ্গি-পাঞ্জাবি পাঠাতেন।

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো, আপনি অতীতের পত্রিকা পড়ে অনেক ধারণা পেয়েছেন; আপনি ২ বার বলেছেন যে, "কিছু মুক্তিযোদ্ধা ও কিছু ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সমস্যার সৃস্টি করেছে"; ভুয়ারা কি করবে, কতটুকু করবে, সেটা থামানোর দায়িত্ব সরকারের।

মুল মুক্তিযোদ্ধারা কি ধরণের লুটপাট ইত্যাদিতে ছিলো বলে আপনি কি ধরণের ধারণা পেলেন?

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লেখাটা পড়ার জন্য।
বেশির ভাগ মুক্তিযোদ্ধাই স্বাধীনতার পর পর দেশ গঠনের কাজে ঝাপিয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু কেউ কেউ কি পেলাম, কি পেলাম না তার হিসাব করতে লাগলেন। নিজেদেরকে সর্বে সর্বা ভাবতে লাগলেন, কারো কারো বিরুদ্ধে গুন্ডামির অভিযোগ পাওয়া যায়।

৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন, " মওলানা সম্পর্কে কিছু বললে কেউ কেউ গোস্বা করেন। উনি কালপ্রিট ধরণের রাজনীতিক ছিলেন। অথচ এই লোকটাকে বঙ্গবন্ধু পিতার মতো শ্রদ্ধা করতেন, ইদে ইদে লুঙ্গি-পাঞ্জাবি পাঠাতেন। "

-মওলানা যদি "কালপ্রিট ধরণের রাজনীতিক ছিলেন।", শেখ সাহেব কেন লুঙ্গি-পাঞ্জাবি পাঠাতেন?

৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯

শাহিন-৯৯ বলেছেন: আব্দুল হামিদ খান ভাসানী কি সত্যি মাওলানা ছিলেন? কোন মাওলানার চীনপন্তী কমিনিউজম হওয়ার কথা নয়, অভারঅল লোকটা ক্ষমতালোভী ছিল বলে মনে হয়নি কারোর লেখায়।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৩

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: ওনার নাম কিন্তু মওলানা! তার অনুসারিদের মুরিদ বলা হতো। ক্ষমতালোভি না হলেও খুব অস্থির ছিলেন বোঝা যায়। নিজের সম্মন্ধে প্রশংসা শুনতে পছন্দ করতেন।

৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৮

শাহিন-৯৯ বলেছেন: ওনার নাম কিন্তু মওলানা!
ঠিক, এমনি হবে।

৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: @ জনাব চাঁদগাজী, রাজনৈতিক শিষ্টাচার কিছুটা তখনও ছিলো, শ্রদ্ধা-ভক্তির কারণেই হয়তো পাঠাতেন। বিনিময়ে মওলানা দুষ্কৃতিকারীদের সাথে হাত মিলিয়েছিলেন।

৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, "বেশির ভাগ মুক্তিযোদ্ধাই স্বাধীনতার পর পর দেশ গঠনের কাজে ঝাপিয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু কেউ কেউ কি পেলাম, কি পেলাম না তার হিসাব করতে লাগলেন। নিজেদেরকে সর্বে সর্বা ভাবতে লাগলেন, কারো কারো বিরুদ্ধে গুন্ডামির অভিযোগ পাওয়া যায়। "

-কোন ধরণের, এবং কি পরিমাণ মুক্তিযোদ্ধা "দেশ গঠনের কাজে ঝাপিয়ে পড়েছিলেন।" ? কোন শ্রেণীর মুক্তিযোদ্ধারা, "কি পেলাম, কি পেলাম না তার হিসাব করতে লাগলেন।" বলে আপনার মনে হয়েছে? নাকি আপনি কথার কথা বলছেন?

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৩

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: না , আমি কথার কথা বলছি না। তথ্য তুলে ধরেছি। রক্ষী বাহিনির সত্য মিথ্যা বই সহ অসংখ্য বইতে পাবেন।

৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: @ শাহিন-৯৯, উনাকে বলা হতো লাল মওলানা। বাম ঘরানার রাজনীতি করলেও উনি সর্বান্তকরণে ডানপন্থি ছিলেন।

৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন, " @ জনাব চাঁদগাজী, রাজনৈতিক শিষ্টাচার কিছুটা তখনও ছিলো, শ্রদ্ধা-ভক্তির কারণেই হয়তো পাঠাতেন। বিনিময়ে মওলানা দুষ্কৃতিকারীদের সাথে হাত মিলিয়েছিলেন। "

-মওলানা কারো সাথে হাত লিলায়ে থাকলে, একবার মাত্র মিলায়েছিলেন, এবং সেটা শেরে বাংলার সাথে; মওলানা কোন ধরণের দুষ্কৃতিকারীদের স্হান দিতেন বলে কোনরূপ রেকর্ড নেই; থাকলে শেখ সাহেব উনাকে এতটুকু ভালো জানার কথা নয়।

১০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপারে কথাগুলো প্রমাণ করছে যে, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে পরিস্কার ধারণা আপনার কখনো ছিলো না, ও এখনো নেই!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩২

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: হতে পারে। আমার জ্ঞ্যানের সল্পতা থাক্তেই পারে ভাই। মুক্তিযোদ্ধা বাবার কাছে হয়ত ভুল শুনেছি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স মাস্টার্স করার সময় হয়ত ভুল গবেষনা করেছি!

১১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: @ জনাব চাঁদগাজী, সিরাজ শিকদারের সর্বহারার সাথে কে হাত মিলিয়েছিলো? স্বাধীনতার পরের বছরের বিজয় দিবসেই কে হরতালের সমর্থন দিয়েছিলো? ভারতবিরোধী রাজনীতির নামে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির সূত্রপাত কে করেছিলো?

'৫৬ সালে সোহরাওয়ার্দীর সাথে মতবিরোধ হওয়ায় আওয়ামীলীগার ছেড়ে ন্যাপ গঠন করেছিলেন। উনার রাজনৈতিক দৌড় তখনই বোঝা গিয়েছিলো। তারপরও যতটুকু ছিলেন, নামের জোরেই ছিলেন। সত্তরের নির্বাচনের পর তা-ও শেষ হয়ে যায়। তখন চরমপন্থিদের সাথে রাজনীতি শুরু করেন। শের এ বাংলা খাঁটি দেশপ্রেমিক ছিলেন, সেই তিনিও মুসলিমলীগের মধ্যে বিলীন হয়ে নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছিলেন।

১২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



@অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য ,

উনি সিরাজ মিরাজের কেহ নন; উনি কৃষক শ্রমিকের অধিকারের আন্দোলন করতেন; শেখ সাহেবের প্রাথমিক ভুলগুলো উনি তুলে ধরেছিলেন; কিন্তু মানুষ তখন শেখ সাহেব যে ভুল করতে পারেন, সেটা ভাবতেও পারতো না। মওলানা বুঝতে পারেছিলেন যে, ভারত বিশালভাবে সামনে এগুচ্ছে, এবং বাংলাদেশে বুঝার আগেই নদীর পানির স্রোত পরিবর্তন করে দেবে; উনার আন্দোলন গুলো শেখ সাহেবকে কিছুটা সাহায্য করেছে, মানুষকে সাহায্য করেছে; অন্যথায় আওয়ামী লীগ ভাবতেও পারতো না, শেখ সাহেব ভুল করতে পারেন।

১৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


"লেখক বলেছেন: হতে পারে। আমার জ্ঞ্যানের সল্পতা থাক্তেই পারে ভাই। মুক্তিযোদ্ধা বাবার কাছে হয়ত ভুল শুনেছি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স মাস্টার্স করার সময় হয়ত ভুল গবেষনা করেছি! "

-প্রশ্নফাঁস জেনারেশন?

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: না রে ভাই, প্রশ্ন ফাসের একটু আগের জেনারেশন আমি!

১৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার বাবার জন্য শ্রদ্ধা ও সন্মান রলো!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৩

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৪

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: মাওলানার জীবনাদর্শন থেকে যতটা জেনেছি তার পুরোটাতেই দেখেছি তিনি অতি সাদামাটা জীবন যাপন করতেন।এটা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না।লোভ বা নিজ স্বার্থ বলে কিছু দেখি নি আমি তাঁর জীবনে।

১৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৪

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: মাওলানার জীবনাদর্শন থেকে যতটা জেনেছি তার পুরোটাতেই দেখেছি তিনি অতি সাদামাটা জীবন যাপন করতেন।এটা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না।লোভ বা নিজ স্বার্থ বলে কিছু দেখি নি আমি তাঁর জীবনে।

১৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৫

শিখণ্ডী বলেছেন: দেশ স্বাধীন হবার পরপরই জাসদের সরকার বিরোধীতা আর মওলানা ভাষানীর ভারত বিরোধীতার কারণে দেশের অনেক ক্ষতি হয়েছে। তারা যেন অবুঝের মত দেশে সোনার নহর বইবে, এমন আশা করেছেন। ভাষানী কোন মতে স্থির থাকতে পারেননি, মানুষের কথা ভেবেছেন কিন্তু ত্ৎক্ষণিক আবেগের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে সব গুবলেট করে ফেলেছেন। প্রত্যেকটি নেতার জন্মস্থানে তার একটা জনপ্রিয়তা থাকে, কিন্তু ভাষানীর কিছু দিন পর পর নতুন দল গঠন করার কারণে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা কমে গিয়েছে। তাঁর নিজ জেলা সিরাজগঞ্জেও তাঁর কোনও জনপ্রিয়তা নেই। বিঃদ্রঃ ভাষানীর গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জে, বঙ্গবন্ধু টাঙ্গাইলের সম্তোষের জমিদার বাড়িতে তাঁকে থাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন।

১৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অপ্রিয় সত্য। তখন খাবি খাওয়ার মত অবস্থা হয়েছিল জাতির। কে কী বলছে, করছে কেউ কারো খবর রাখছে না...

১৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: চমতকার পোষ্ট।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। এখানে লেখার অনুপ্রেরনা পাই আপনার কাছ থেকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.