নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বলি, কিছু কথা!

মুনিরেভ সুপ্রকাশ

খুঁজে ফিরি অর্থপূর্ণ জীবন!

মুনিরেভ সুপ্রকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সোনা সংক্রান্ত পোস্ট এবং বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক কর্মকর্তার সঙ্গে কথোপকথন

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮

বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের সাম্প্রতিক কেলেঙ্কারি নিয়ে ছোট একটা পোস্ট দিয়েছিলাম ফেসবুকে। তারই প্রতিক্রিয়ায় ফেসবুকেই বিতর্ক হয় সংস্থাটির একজন কর্মকর্তার সঙ্গে। আমার ভাল লেগেছে যে, তিনি আমাকে গালাগাল করেন নি, ব্লক করেন নি, বরং যুক্তি দিইয়ে তাঁর অবস্থান জানানোর চেষ্টা করেছেন। আমিও তাই করার চেষ্টা করেছি। তাঁর সঙ্গে কথোপকথনের অংশ বিশেষঃ

আমার পোস্ট
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-ক‍র্মচারীরা অাগে বছরে ৫ টা বোনাস পেতেন, এখন পান সাড়ে তিনটা! অভাবটা পূরণ করতে কিছু সোনা হয়ত মাটি করতে হয়েছে, এ নিয়ে এত টানাটানি কেন রে ভাই?! এই ব্যাংকের সবাইকে কাজকর্মে অনুপ্রেরণা দিতে প্রতি বছর মূল বেতনের ৫ গুন দেওয়া হয় বোনাস বা প্রণোদনা ভাতা হিসেবে! এটাও নিতান্ত কম। শুনেছি তাঁরা দুপুরের খাবারের ভাতা পান, কিন্তু সকাল অার রাতের খাবার তাদের পকেটের টাকায় কিনতে হয়! অার তাই তো তারা রিজার্ভ চুরি, হলমার্ক, বিসমিল্লাহ, বেসিক ব্যাংক কেলেঙ্কারি থামাতে ঠিক মনোযোগ দিতে পারেন না! কী অার করা যাবে?!
দেশের সব রক্ষকরাই ভক্ষক হয়ে যাচ্ছে, এবং সেটা নির্লজ্জভাবেই!
(এই ব্যাংকে কর্মরত অন্তত তিনজনকে অামি চিনি, যারা অত্যন্ত সঙ্গে কাজ করেন, কিন্তু গুটিকয় দেশদ্রোহী লুটপাটকারীর জন্য তাদেরকেও লজ্জায় পড়তে হচ্ছে!)

তাঁর কমেন্ট
মুনীর, নিজের প্রতিষ্ঠানের কোন নেতিবাচক খবর হলেই প্রতিবাদে ঝাঁপিয়ে পরা আমি যুক্তিযুক্ত মনে করি না। কারণ, বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠান যখন, একশভাগ শুদ্ধ তো হবে না এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু, সমস্যা হলো বাংলাদেশ ব্যাংকের লোকজন রিয়েল দূর্নীতিনির্ভর প্রতিষ্ঠানগুলোর মত নির্লজ্জ হতে পারে না। তাই দোষ না করেও চোর, দূর্নীতিবাজ, রাষ্ট্রীয় সম্পদ বেঁচে দেয়া মানুষ হিসেবে চিহ্নিত হলেও চুপচাপ শুধু নিজেদের কাজ করে যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে কাস্টমস বা অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের জব্দ করা জিনিস সিলগালা অবস্থায় আসে। বাংলাদেশ ব্যাংকে ঢোকার পর ওটা শুধু মেশিনের মাধ্যমে স্ক্যান করা হয়, সিলগালা ভাঙা হয় না। রেকর্ডে তাই লেখা থাকে যা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সাবমিট করা ডকুমেন্টে থাকে। কাজেই মিসম্যাচ কিছু হয়ে থাকলেও যদি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সিলগালা অটুট থাকে, তার মানে ঘাপলা তাদের এন্ডে হয়েছে। তারা জিনিস জমা দেয়ার আগেই নয়ছয় করেছে। এছাড়া, এাব প্রতিষ্ঠানের সাথে আপন জুয়েলার্সের মত স্বর্ণকারদের যোগসাজশও থাকে, যারা ঘুষ দিয়ে ভালো মানের স্বর্ণের নিম্নমানের কাগজপত্র তৈরি করায়, পরে কমদামে ঐ স্বর্ণ কিনে নিয়ে ২২ ক্যারেটের গয়না বানিয়ে বিক্রি করে।

আমার প্রতিক্রিয়া
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমি জানি তোমাকে। তোমার মতো কয়েকজনকে নিয়ে গর্ব করি, তোমরা আছ বলেই এখনো আশা করি একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে। তোমার কথা সত্য হলে বলবো, বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের উচিত এ ব্যাপারে আরও অনেক বেশি সতর্ক হওয়া, নতুন ব্যবস্থা নেওয়া। কিন্তু প্রথম আলো বলছে, বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক যথাযথ পরীক্ষা করেই এগুলো গ্রহণ করে। হুবহু তুলে দিচ্ছি ঃ ' শুল্ক গোয়েন্দা, কাস্টমসহ বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হাতে আটক সোনা নিয়ম অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা করা হয়। কাস্টম হাউসের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকে যখন সোনা জমা রাখা হয়, তখন ব্যাংকের পক্ষ থেকে স্বর্ণকার দিয়ে পরীক্ষা করে সোনার মান নির্ধারণ করা হয়। ব্যাংক, এনবিআর এবং সংশ্লিষ্ট সব বিভাগের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে ওই সব সোনা মান নির্ধারণপূর্বক ব্যাংক গ্রহণ করে রসিদ দেয় সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে এ-সম্পর্কিত প্রতিবেদন পাঠিয়ে দেওয়া হয়।'

তাঁর কমেন্ট
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের ৩টা/৫টা বোনাস আর লাঞ্চ এলাউয়েন্স নিয়ে তোমার দুঃখ আগেও লক্ষ্য করেছি। আগে ৫টা পেত এখন ৩টা পায়, এটা অনুমাননির্ভর কথা, তথ্যনির্ভর না। বাংলাদেশ ব্যাংক তার এমপ্লয়িদের ঋণ দিয়ে এবং আরো বিভিন্ন সার্ভিস দিয়ে অনেক প্রফিট করে এবং সরকারকে রাজস্ব দেয়, যা সরকারি কোন প্রতিষ্ঠান করতে পারে না। যে বছর যেমন প্রফিট করে তেমন বোনাস দেয়। আর তোমার প্রতিষ্ঠান এমপ্লয়ি ফ্রেন্ডলি হয়ে তোমাদের বিদেশ ঘুরালে, অসুস্থ হলে হেলিকপ্টারে করে হাসপাতালে নিয়ে আসলে এত খুশি হয়ে ফেসবুকে পোস্ট দাও, অন্য কোন প্রতিষ্ঠান এমপ্লয়ি ফ্রেন্ডলি হয়ে তার কর্মচারিদের লাঞ্চভাতা দিলে এত কষ্ট পাও কেন বলো তো?!!

আমার প্রতিক্রিয়া
১০ টা বোনাস দিলেও আমার কোন আপত্তি নাই৷ খেয়াল করলে দেখবে ব্যাঙ্কের দায়িত্ব ঠিক ভাবে পালন করতে না পারায় আমি বোনাস বা অন্য ইস্যু নিয়ে কথা বলেছি৷বাংলাদেশের ব্যাঙ্ক ব্যবস্থা এখন স্মরণকালের সবচাইতে বাজে অবস্থায় আছে, ঠিক এই অবস্থায় নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার ব্যর্থতা স্পষ্ট ৷ সংস্থা তার মূল দায়িত্ব পালনের অক্ষমতা নিয়েও বোনাস কিভাবে দেয়? আমার চাকরি দাতা প্রতিষ্ঠান যদি গরিবের টাকা লুট করে খায়, যদি তার দায়িত্ব পালন পালন না করে তার স্টাফদের সুবিধা নিয়ে পড়ে থাকে, সেটা অন্যায়৷ অবশ্যই৷ (বিনীতভাবে জানাই, এই পর্যন্ত আমি সরাসরি আমার প্রতিষ্ঠানের টাকায় কখনো বিদেশে যাইনি৷ তবে এখানে আছি বলে এবং এর সুনাম আছে বলে আমাকে এবং আমার অনেক সহকর্মীকে বিদেশ আমন্ত্রণ জানানো হয়। ৷ যদি এই প্রতিষ্ঠানের বদনাম হয়ে যায়, আমাকে কেউ ডাকবে না) ৷

তাঁর কমেন্ট
তোমার বিদেশ যাওয়া নিয়ে আমার তো কোন বক্তব্য নেই! সংস্থার টাকায় গেলেও না, অন্য কোনভাবে গেলেও না। কারণ, কেউ যখন ভাল কাজ করে তখন তাকে যে কোন ফর্মেই রিওয়ার্ড দেয়া উচিত। আর রিজার্ভ হ্যাকিং বিষয়ে দেশ বিদেশের রিপোর্ট পড়ে দেখো। অর্থমন্ত্রী প্রথমেই বিনা তদন্তেই বাংলাদেশ ব্যাংককে দায়ী কর দিয়েছেন, পরে যখন দোষ প্রমাণিত হয়নি এখন আর রিপোর্ট প্রকাশ করা হচ্ছে না। আর বিসমিল্লাহ, হলমার্ক গ্রুপের ঘাপলা করেছে ব্যাংক, বাংলাদেশ ব্যাংক সেটা তদন্ত করে উদঘাটন করেছে। নিয়ন্ত্রণ দূর্বল হলে অনেক আগেই ওদের কাছ থেকে ঘুষ খেয়ে একেকজন রাজা বাদশা হয়ে যেত। এত খবর শেয়ার দাও, কই কয়েকদিন আগে যে ঐ ব্যাংকের রূপসী বাংলা শাখায় ইন্সপেকশন করতে গিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শক দল লাঞ্ছিত হল, সে খবরটা তোমার চোখ এড়িয়ে গেল? নাকি বাংলাদেশের হোমরাচোমরাদের ক্ষমতার দৌড় বুঝেও বুঝতে চাইছো না!!!

আমার প্রতিক্রিয়া
আমি বুঝতে পারি, বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি সম্বন্ধে নেতিবাচক সংবাদে তোমার কষ্ট হবে। এটাই স্বাভাবিক। তর্কটা আর খুব বাড়ানো ঠিক হবে না, কারণ প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার কারণে তোমার পক্ষে নিরপেক্ষ অবস্থানে থাকা সম্ভব হলেও, সেটা প্রকাশ করা প্রায় অসম্ভব। তবু মনে হলো কিছু কথা এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন:

১. তুমি বলেছো, বাংলাদেশ ব্যাংকের লোকজন দোষ না করেও...। বাংলাদেশ ব্যাংকের লোকজন দোষ যে করে না, সেটা বোধ হয় পুরোপুরি ঠিক নয়। রিজার্ভ চুরির বা এ সংশ্লিষ্ট কিছু অপরাধের অভিযোগে কয়েকদিন আগে কয়েকজনের চাকরি গেছে, কেন? বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে জাল টাকা ঢুকায় কে? বুঝলাম বাইরের কেউ রিজার্ভ চুরির সঙ্গে জড়িত, কিন্তু এর নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্বটা কার ছিল? এই যে অন্তত নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থতা, এটা তো দায়িত্ব যে লোকজন ঠিকঠাকভাবে পালন করছে না, তারই প্রমাণ। আর এই খবরগুলো দেখঃ Click This Link , Click This Link , Click This Link. , Click This Link
http://www.prothomalo.com/.../বাংলাদেশ-ব্যাংকের-এক-নির্বা..., Click This Link.

বাংলাদেশ ব্যাংক তার দায়িত্ব কতটা পালন করছে, তার একটি বিশ্লেষণ:
http://www.prothomalo.com/.../তাহলে-বন্ধই-হোক-বাংলাদেশ-ব্...

এসব সংবাদ থেকে কী বার্তা পাওয়া যায়? বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের লোকজন দোষ করে না? তারা কি দায়িত্ব পালন করতে পারছে ঠিকঠাক?

২.অন্য ব্যাংকের ঘাপলা উদঘাটনই বাংলাদেশ ব্যাংকের সাফল্য হতে পারে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কয়েকটি কাজের একটি হলো: Regulation and supervision of banks and non-bank financial institutions, promotion and development of domestic financial markets. এখানে কিন্তু রেগুলেশনও আছে, তাইলে তার রেগুলেশন কোথায়? রেগুলেশন ও সুপারভিশন যদি যথাযথই হয়, তবে এত ঘাপলা করে কিভাবে অন্য ব্যাংকগুলো? বাংলাদেশ ব্যাংকের আরেকটি বড় কাজ হলো Management of the country's international reserves, তো কোন ভাবে যদি সেই রিসার্ভ ব্যবস্থাপনায় কোনও ঘাটতি হয়, তার দ্বায় তো বাংলাদেশ ব্যাংককে নিতে হবেই। আমরা দায়ী নই বলে তো দায়িত্ব এড়ানোর সুযোগ নেই। বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের আরও একটি গুরুত্বপুর্ণ কাজ হলো: Money Laundering Prevention, অথচ এখনো নাকি সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশীদের চার হাজার কোটি টাকার বেশি আছে। এই টাকা কিভাবে যায়? ( Click This Link)। এই কাজগুলোর কথা কিন্তু আমি অনুমান করে বলছি না, এটা ব্যাংকের ওয়েবসাইটেই আছে https://www.bb.org.bd/aboutus/index.php. গভর্নর নিজে বলেছেন, দেশের ব্যাংকিং খাতকে মানুষ বিশ্বাস করতে পারছে না। নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা হিসেবে এই দায় বাংলাদেশ ব্যাংকের। ৩। বোনাস সংক্রান্ত আমার বক্তব্য অনুমান নির্ভর নয়, তথ্য নির্ভর: দুটি সূত্র দিলাম: Click This Link Click This Link.

৪। তুমি এক জায়গায় বলেছ, বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক সরকারকে রাজস্ব দেয়, অন্য কোনও সরকারি প্রতিষ্ঠান তা করে না। এটা ঠিক নয়, সরকারি অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যেগুলো লাভজনক, সেগুলো সরকারকে নিয়মিত রাজস্ব দেয়। যেমন ইডকল, আইসিবি (Click This Link), ২০১৩-১৪ অর্থ বছরে সরকারের ৬৯ টি প্রতিষ্ঠান লাভ করেছে এবং সরকারকে রাজস্ব দিয়েছে http://www.risingbd.com/national-news/72178, ২০১৭ সালে রাজস্ব প্রদানকারী শীর্ষ ১০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চারটিই সরকারি প্রতিষ্ঠান! (http://www.dailystockbangladesh.com/63938-2/)

৫। শেষ করি, সর্বশেষ কেলেঙ্কারি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের দেয়া জবাব নিয়ে। বলা হয়েছে বাংলায় চল্লিশ লিখতে গিয়ে, ইংরেজি আশি লেখা হয়ে গেছে। এই ভুলটা বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের অভ্যন্তরীণ কোন তদন্তে ধরা পড়লো না কেন? একজন কেরানি না হয় ভুলটা করেই ফেলেছে, সেই ভুল ধরার, শোধরে দেওয়ার কেউ নেই? কী বুঝা যায়? সব চলছে ঠিক ঠাক?

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলা‌দেশ ব্যাং‌কের ভ‌ল্টে রাখা স্ব‌র্ণের চাকতি মিশ্র ধাতু হয়ে গে‌ছে দে‌খে সবাই অবাক হ‌চ্ছে কেন, এমনও তো হ‌তে পা‌রে, স্বর্ণের একা একা বন্দী থাক‌তে ভালো লাগ‌ছিল না তাই মিশ্র হয়ে গে‌ছে!

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: হা হা হা!

২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: বাংলাদেশ ব্যাংক তো বাংলাদেশ সরকারের দায়িত্বে পরিচালিত এর মালিকানা তো সরকারের নয় তো চুরি হলে বা লাভ করলে বাংলাদেশের ট্রোজারী থেকে কী দিতে হবে?

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: মাঝেমধ্যে নিজেকেই বিশ্বাস করতে পারি না, মানুষ কি এসব কথা বিশ্বাস করবে??(স্বর্ণ নিয়ে নাটক)

স্পর্শকাতর বিষয়ে ৪০/40 আর ৮০/80 যারা বোঝেনা। ওদের চাকরিতে না রাখাই ভালো!!X(
বাংলায় শূন্য(০০০০০০০০০০০)
এবং ইংরেজি জিরো(00000000) এর গঠনে যে পার্থক্য আছে আবুল মালের বাহিনীরা কি সেটা জানে না??X

পুনশ্চঃ
আপনাকে ও আপনার বন্ধুকে শুভেচ্ছে। লোকটাকে ভালো মনে হল।

৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

ব্লু হোয়েল বলেছেন: 40/৪০ কিংবা 80/৪০ নাম এসেছে কিন্তু অরবিন্দ বাবু আর কানু বাবুদের ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.