নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এসো নিপোবনে,ছায়াবিথী তলে এসো করো স্নান নবধারা জলে।

নবাব চৌধুরী

আমি তানভীর চৌধুরী।কোনো এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে আমার জন্ম। পূর্বপুরুষ ছিলেন জমিদার।আমি অনেককিছুই ঘটতে দেখেছি আমার চোখের সামনে যার অনেকগুলো আমার হৃদয়ে ভয়াবহভাবে দাগ কেটেছে।জীবনের এ পর্যায় পর্যন্ত আমি এসেছি একলাটি। স্বজনদের কেউই তেমন করে সঙ্গ দেয়নি।মাঝেমধ্যে আমি খুব বিষন্ন হয়ে যাই তখন মনে হয় সবকিছু ছেড়েছুড়ে সীমাহীন কোনো অসীম দূরত্বে চলে যাই।কিন্তু পারিনা কারণ মা আমার সহ্য করতে পারবেনা। আমি ছেলেটা একেবারেই অগোছালো প্রকৃতির কোনো কিছুই প্রায় পারিনা করতে।অকর্মণ্যর মতো বসে থাকাই আমার কাজ। গিটারে রিদম বাজিয়ে গান গাইতে অসম্ভব ভালো লাগে।রবীন্দ্রনাথকে জীবনের আশ্রয় মানি আরেকজন মহান সাহিত্যিক \"শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়\"উনার লেখা অনেক গল্প আমার বাঁচার রসদ জুগিয়েছে। আমার কাছে মনে হয় জীবন গিটার রিদমের মতোই।একটা পূর্ণাঙ্গ রিদমকে কেউ যদি বিভক্ত করে ছোট ছোট অংশে, এবং সেই বিভক্ত অংশটাকে যথার্থ ভাবে বাজায়,তখন শুনতে যেমন খুব ভালো লাগে,তেমনই জীবনকে ও অনেক ভাগে বিভক্ত করে যথাযথ ভাবে চালিয়ে নিলেই, জীবন একটা সুন্দর ছন্দের মধ্যে চলে আসে। নির্দিষ্ট কিছু সংখ্যক মানুষের সাথে আমি শতো হাত দূরত্ব বজায় রাখি কারণ তারা আমার মাকে কষ্ট দিয়েছে।এদেরকে আমি ঘৃণা করি যদি সুযোগ পাই তাহলে খুব হেনস্তা করবো। পৃথিবীর বুকে একটি মাত্র নারী যিনি আমার সামান্যতম ব্যাথায় ও আর্তনাদ করে উঠেন,হয়ে উঠেন উথলা।আমার পৃথিবী হয় প্রকম্পিত ইনার জন্য আমি কিছু করতে চাই।হাজার বছর বেঁচে থাকার ইচ্ছা আমার হয় এই মহিলাটির জন্য তিনি আমার\"জননী\"। এডলফ হিটলার কে আমার ভালোই লাগে তবে একজন সুযোগ্য নেতা হিসেবে নয় শুধুমাত্র অকুতোভয় সেনাপ্রধান হিসেবে। আমি নারী বিদ্বেষী নয়।মা বোনদের যথার্থ ভাবে সম্মান করি। কিছুসংখ্যক নাস্তিকবাদিদের ঘৃণা করি। যখন ক্ষেপে যাই অগ্নিমূর্তি রুপ ধারণ করি,আমাকে আমি সামাল দিতে পারিনা তখন। একজনকে ভালোবেসেছিলাম।পাত্তা দেয়নি,খুব করে স্বপ্ন দেখতাম তাকে নিয়ে,এখন জানি সকল স্বপ্ন আসেনা সত্যি হয়ে। :-) আমি একজন শিক্ষার্থী।আইন ও বিচার বিভাগে অধ্যয়ন করছি।কথা দিচ্ছি যখন পা রাখবো আদালতের বারান্দায় তখন মানুষ আমার দিকে তাকিয়ে আমার পেশাটাকে সম্মান করবে।আমার সবে শুরু হয়েছে;আমি এগিয়ে যাবো সন্তর্পনে একজন ফাঁসির \"দাগা আসামি\"যে আমার মক্কেল হবে তাকে বাঁচানোর প্রাণপণ চেষ্টাই আমার সততা।আমার দায়িত্বই হচ্ছে তাকে বাঁচিয়ে দেয়া।সুপুরুষ কখনও দায়িত্ব এড়িয়ে যায়না। আমি যদি হই একজন বিচারক তবে আমার রায়গুলো হবে চূড়ান্ত পর্যায়ের মানানসই।যার গুণগত মান নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে পারবেনা।সে সাধ্য পৃথিবীর কারুরই নেই। অনেক ক্ষতি আমার হয়েছে।বড্ড দেরী হয়ে গেছে।এখন আমি জেনেছি জীবনের অর্থ।জীবনের অর্থ আমি জেনেছি নতুনভাবে।বেঁচেই যখন থাকবো তবে কুকুরের মতো কেন?চষিয়ে বেড়াবো দাপট দেখিয়ে। পড়ন্ত বিকালে সুর্য যখন অস্ত যাওয়ার আয়োজন আরম্ভ করে,বালিকার দল হাটতে বের হয় নদীর পাড়ে।স্বভাবতই ওরা চুলগুলো খোলা রাখে।বাতাস খেলা করে তাদের চুল নিয়ে। বালকের দল থাকে খেলাধূলায়লার মগ্ন।কেউ নাটাই হাতে ঘুড়ি উড়ায়, কেউ কাবাডি খেলায় বিভোর হয়, কয়েকজন আবার নৌকা নিয়ে চলে যায় মাঝনদীতে।কিন্তু তাদের কেউই বালিকা গুলো কে দেখে শিস দিতে চায়না।এই অসভ্যতাটা এরা এখনও রপ্ত করেনি। বালিকার দলে মেয়ে একটা--নাম রেবেকা।আহামরি সুন্দরী সে নয় কিন্তু অনেক মিষ্টি, অনেক চপলা, কেশবতী। যদিও ন্যাড়া বেলতলায় দুবার যায়না এই মেয়েটির জন্য কিন্তু আমি যাবো।হ্যা-ঁ-আমি আরেকবারটি এ রকম নিষ্পাপ গ্রাম্য কিশোরী মেয়ে একটার প্রেমে পড়তে চাই। তোমরা কেউ কী পারবে?এমন মেয়ে একটির সন্ধান আমাকে দিতে যে একেবারে সাদামাটা এবং সহজ সরল।ভালো রান্না জানবে।আধুনিক খাবার যেমন থাই, চাইনিজ, এগুলো নয়রে ভাই।ভাতের সাথে আমার একটু সুস্বাদু তরকারি হলেই চলবে।ভালো লাগেনা শহরের জঠিল প্রকৃতির আধুনিকমনস্ক মেয়েদের আর। আসলে এদের যোগ্য আমি নই। তোমরা রমণী-যথেষ্ট শ্রদ্ধার সাথেই বলছি।তোমাদের আচরণ আরও স্পষ্ট হওয়া দরকার।যদি কাউকে ভালো না বাসতে পারো,সেটা একান্ত তোমাদের ব্যাপার।সামান্যতম অভিনয়ও নিষ্প্রয়োজন।আসলে আমি বিভ্রান্ত।একদিন পাগলের মতো ভালোবেসেছিলাম ওর আচরণের অনেকটাই ছিলো অস্পষ্ট।আমাকে অনেক ভোগতে হয়েছে।আমি হয়েছি ক্ষতিগ্রস্ত এবং আমার জীবন থেকে হারিয়ে গেছে মূল্যবান অনেকগুলো বছর। এই সত্যটা আমি নিজে জেনেছি;জেনেছি অনেককিছু।সেদিন শুধু একটু কষ্ট পেয়েছি। আসলে আমি ধরেই নিয়েছিলাম সে আমার ফিরবে হয়তো। ওটা ছিলো একটা গোলকধাঁধাঁ যার ভেতরে ঢুকা অনেক সহজ।কিন্তু ঢুকে পড়লে বের হওয়া অনেক কষ্টকর।একবার যদি কেউ এর থেকে বেরিয়ে আসে! তাহলে দ্বিতীয়বার সে ঢুকতে চায়না সহজে।তোমাদের সম্পর্কে অনেকেই অনেককিছু বলে আমরা পারিনা এমনটা বলতে।আমাদের রুচিতে বাধে।আমাদের জন্য তোমরা না হয় একটা যায়গা রাখলে।সম্মান দেখানোর যায়গাটা।

নবাব চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাল্য বিবাহ সম্পর্কিত নতুন আইন

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২

সভ্যতা যতো এগিয়ে যাচ্ছে মানুষের সহনশীলতার মাত্রা ততোই কমছে,আমাদের মা চাচিরা কোন এক সময় মসলা বেটে রান্না করে আমাদের খাইয়েছেন,এখন আর সে প্রচলন নেই অধিকাংশ রাধুনী মেশিনে গুড়া করা মশলা ব্যাবহার করে।
এখনকার কোনো মেয়েকে যদি বলা হয় মশলা বেটে রান্না করে খাওয়ানোর কথা তাহলে সে এক কথায় বলে দেবে দোয়াও চাই ক্ষমাও চাই।
কী দরকার এতো কষ্ট করার! যেখানে সামান্য কিছু পয়সা খরচ করলেই গুঁড়া মশলা পাওয়া যাচ্ছে।
এসব করা একটা অভ্যাসেরও ব্যাপার এখনকার মেয়েদের নেই সে ধৈর্য্য কারণ ওরা অভ্যস্ত নয় ওসবে।

আমার যবে জন্ম হয়েছিলো আমার মা প্রসব ব্যাথা সহ্য করতে পেরেছিলেন,আমার ছোট ভাই ও বোন উভয়ের বেলায় এই একই জিনিস ঘটেছিলো;
পুরো বিষয়টা নির্ভরশীল সহনশীলতা এবং শারিরীক সক্ষমতার উপর,আমাদের মা চাচিরা সেটা করতে পেরেছিলেন উনারা শারিরীক ভাবেও যথেষ্ট সক্ষম ছিলেন,ছোট বেলায় যখন বৈশাখী ধান তুলা দেখেছি তখন দেখতাম উনারা কতোটুকু পরিশ্রমি ছিলেন আর পরিশ্রম করার ক্ষমতাই শারিরীক সক্ষমতার পরিচয় দেয়।
এখনকার অধিকাংশ মেয়েরাই এটা করতে পারছেনা কারণ সহনশীলতার মাত্রা হ্রাস পাচ্ছে দিন দিন সেই সাথে পরিশ্রম করার ক্ষমতাও হ্রাস পাচ্ছে,এটা শুধু মেয়েদের বেলায়ই নয় পুরুষদের বেলায়ও প্রযোজ্য;প্রাচীন কাল থেকেই পুরুষ অনেক শক্তির অধিকারী কারন তারা তখন থেকেই শক্তির কাজ করে করে অভ্যস্ত কিন্তু এখনকার পুরুষ কতোটা শক্ত সামর্থ্য?
একটু হাটলেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে হন্য হয়ে রিক্সা খোঁজে।
এটাই বোঝাতে চাচ্ছি সভ্যতা যতো উন্নতির দিকে এগুচ্ছে মানুষের সহ্য করার মাত্রা ততোই কমছে।
কয়েক হাজার বছর আগের একটা দিক নির্দেশনা থাকে এরকম "মেয়েরা ১৬ বছর বয়সেই বিবাহ যোগ্য হয়ে পড়ে"
সেটা যে এখনও যথাযথ হবে সেটাও তো ঠিক না পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করা আবশ্যক বটে।
হাসপাতালের রেজিস্টার খাতা খোললে মিলবে,মধ্যবিত্ত উচ্চবিত্ত পরিবারের বেশীরভাগ মেয়েই বাচ্চা জন্ম দিচ্ছে সিজারের মাধ্যমে ওরা প্রসব ব্যাথা সহ্য করতে পারছেনা।
আমি এটার সমালোচনা করছিনা কারণ এমনতো কোনো কথা নেই আমার মা যেহেতু আমার বোনের জন্ম দিয়েছেন সাধারণ ভাবে আমার বোনকেও এই একই উপায় ধারন করতে হবে।

সরকার চিন্তা করছে মেয়েদের বিবাহের বয়স কমিয়ে আঠারো থেকে ষোলতে নামানোর।
কেউ যদি এই যুক্তি দেখান যে আইন যেহেতু ভংগ হচ্ছে সুতরাং এটা পরিবর্তন করে এমন যায়গায় আনা হউক যেখানে আনলে সবাই মেনে নেবে।
তাহলে সেটা অযৌক্তিক-
এরকম মতবাদ আছে আইন বিজ্ঞানে যে "এমন কিছু আইন হিসেবে প্রনয়ণ করা যাবেনা যেটা সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ অভ্যাসের বাইরে চলে যায়।"
এই মতবাদ দিয়ে এটা বোঝানো হয়নি যে একটা যায়গায় যদি অধিকাংশ মানুষ প্রকাশ্যে মদ খায় আর এটাই হয় এদের দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ অভ্যাস,সেটাকেও আইনসম্মত করে দিতে হবে।

ক্ষতিকর অথবা অবৈজ্ঞানিক কোনো কিছুকেই আইন প্রশ্রয় দিতে পারেনা।

একটা ষোড়শীর/সপ্তদর্ষি মেয়ের জরায়ু অতোটা পরিপক্ক নয় যা দিয়ে সে বাচ্চা জন্ম দিতে পারে এতে করে ওর জরায়ুর কিছুনা কিছু হলেও ক্ষতি সাধন হচ্ছে এটাই বৈজ্ঞানিক বিষয়।
এই ক্ষতিটাই ডেকে আনতে পারে মরনব্যধি ক্যান্সারের।
জরায়ুমুখের ক্যান্সার একটা হুমকির নাম।
বাল্য বিবাহ যদি বৃদ্ধি পায় তবে সমানুপাতিক হারে জরায়ুমুখের ক্যান্সার ও বৃদ্ধি পাবে নিশ্চিত।

বাল্য বিবাহ সংক্রান্ত এই আইনটার যথাযথ প্রয়োগ যদি না হয়ে থাকে তাহলে সরকারের উচিৎ আইনটাকে কার্যকর করার চিন্তা করা অর্থাৎ কিভাবে সহজে এর প্রয়োগ করা যায় সেদিকে নজর দেয়া।
ধরি একটা যায়গা একটু দুর্গম যেখানে প্রশাসন যেতে অনেক সময় লেগে যাবে অথবা যেখানে যাওয়াটা অনেক ঝামেলার ব্যাপার।
সেক্ষেত্রে এরকমটা করা যেতে পারে:-
প্রত্যেকটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নিকট একটা ক্ষমতা ন্যাস্ত করা যা দিয়ে তিনি বাল্য বিবাহের ক্ষেত্রে আদেশ প্রদান করতে পারেন যে এ বিবাহ হবেনা কারণ ওটা আইনসম্মত নয়।
কেউ যদি এই আদেশ অমান্য করে তাহলে তার অপরাধ টা এমন হবে যা নির্বাহী বিভাগের আদেশ অমান্য করার শামিল।
এতে করে নির্বাহী বিভাগের ক্ষমতা কমবেনা বরং বাড়বে। এই শিক্ষক যাতে দুর্নিতিগ্রস্থ না হন তার জন্য কিছু বিধিমালা প্রনয়ণ করা যেতে পারে।
নির্বাহী বিভাগের ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছেনা এতে বরং বৃদ্ধি পাচ্ছে।
সরকার সমীপে অনুরোধ এই বিষয়গুলো বিবেচনায় এনে তার পরে আইনটা পরিবর্তন করুন।

পুনশ্চঃ বিবাহের জন্য মানুষিক যে প্রস্তুতি দরকার সেটাও ষোড়শীর ভেতরে অনুপস্থিত।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮

ফরিদ বিন হাবিব বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে সম্পূর্ণ একমত। একটি সময়োপযোগী লেখার জন্যে ধন্যবাদ।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

নবাব চৌধুরী বলেছেন: Apnakeo dhonnobad onupranito korar jonno....

২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭

মিতক্ষরা বলেছেন: আমি বয়স কমানোর পক্ষে। বংগমাতা ফজিলাতুন্নেসার বিয়ে হয়েছিল মাত্র আট বছর বয়েসে। পশ্চিমে বারো থেকে ষোলো বছরের মেয়েদের মা হওয়ার ঘটনা রীতিমত ডালভাত। মালয়েশিয়াতেও বিয়ের ন্যুনতম বয়স পনের। পত্র পত্রিকায় এই বয়েসের মেয়েদের প্রেমিকের সাথে পালিয়ে বিয়ে করার খবর অহরহ আসে। সুতরাং কোন মেয়ে বিয়ে করতে চাইলে তাকে আইনের দোহাই দিয়ে আটকে রাখাটা অনুচিত। বাংলাদেশের আইনে বয়স কেন আঠারো হতে হবে তা বুঝে আসেনা। আমি অবশ্য জোর করে বিয়ে দেয়ার বিরোধী। এই বিষয়ে সরকার জোরালো অবস্থান নিতে পারে।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০০

নবাব চৌধুরী বলেছেন: Apnake onek dhonnobad apni sheshtate ese bolechen jur kore biye deyar pokkhe apni noy.
Asole ai jinista rudh kortei ainta pronoyon kora hoyechilo..
Odhikangsho khetrei dekha zay kishurira biyete osommoti janay r jur kore biyeta deya hoy...

৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১১

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: পোষ্টে সহমত ।

এখানে বিয়ের নতুন বয়সসীমাঃ যৌক্তিকতা বনাম বাঙালীর ‘সুইট সিক্সটিন’ অভিলাষ । পোষ্টে ও মন্তব্যে পক্ষে বিপক্ষে অনেক তর্ক বিতর্ক হয়েছে , দেখতে পারেন ।

শুভেচ্ছা :)

৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৪২

মিতক্ষরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। যারা এই আইনের বিরোধিতা করছেন, তাদের লিখা পড়ে মনে হল সমস্ত মেয়েদেরকেই বুঝি ধরে ধরে ১৬ বছর বয়েসে বিয়ে দেয়া হচ্ছে! আসল বিষয় তো তা নয়। আসল বিষয় হল, বয়েসের দোহাই দিয়ে যাতে প্রয়োজনের সময়ে কারো বিয়ে আটকে না থাকে।

আমার নিজের এক বান্ধবীর বিয়ে হয়েছিল মেট্রিকের পর পর। তার বাবা মারা যাওয়ায় অন্য অভিভাবকরা কিছুটা নিরাপত্তাহীন বোধ করেন এবং সুপাত্র পেয়ে বিয়ে দেন। আমি এতে অন্যায়ের কিছু দেখি না। সে অবশ্য খুবই ভাল ছাত্রী ছিল এবং সন্তান নিতে দেরী করেছে।

সময়ের সাথে সাথে যুগের প্রগতিতে বাল্য বিবাহ এমনিতেই উঠে যাচ্ছে। এখন একজন পুরুষের পক্ষে ষ্ত্রীর দায়িত্ব নেবার আগে অনেক বার ভাবতে হয়। মেয়েকেও মাথায় রাখতে হয় যে বিয়ের পর পড়াশোনা যথেষ্ঠ কঠিন। শ্বশুর বাড়ীর পরিবেশের সাথে মানিয়ে নেয়া একজন পরিনত মেয়ের জন্য যতটা সহজ, একজন টিন এজের জন্য ততটা দুরূহ।

মেয়েদের বিয়ের সবচেয়ে চমৎকার বয়েস হল ১৯ থেকে ২৪। কিন্তু নানা কারনে এই সীমাতে বিয়ে করা অনেকের পক্ষেই সম্ভব হয় না। তাদের দিকটাও দেখতে হবে। সেজন্যেই ১৬ বছর ন্যুনতম হওয়াটা আমার কাছে যৌক্তিক মনে হয়।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০০

নবাব চৌধুরী বলেছেন: Biyer comotkar boyos zodi 19 theke 24 e hoy bole apni mone koren tahole ain korte somossa ki??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.