নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানত যদি হাসন রাজা বাঁচব কতদিন..

Miles to go before I sleep.....

নরাধম

"Recite! in the name of thy Lord; Who created Created man out of a clot of congealed blood Recite! and thy Lord is Most Bountiful, He Who taught (the use of) the Pen Taught man that which he knew not"

নরাধম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মের প্রয়োজন কী?

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:১৬

ধর্মের প্রয়োজন কী? নৈতিকতার জন্য ধর্মের কোন দরকার নাই। এরকম প্রশ্ন সেক্যুলার শিক্ষিতরা প্রায়ই করেন, এবং এটা যুক্তিযংগত প্রশ্ন। মূলত এটা ধর্মের প্রয়োজনীয়তা/উপযোগিতা আছে কিনা তার গোড়ার প্রশ্ন। আমি আমার নিজস্ব ভাবনা শেয়ার করব, উল্লেখ্য এই ভাবনায় হাজার লোকের/স্কলারের বিভিন্ন সময়ের চিন্তার মিশ্রণ ঘটেছে।

০১.
পবিত্র কোরানের মানব সৃষ্টির কাহিনী এ বিষয়ে খুবই প্রাসংগিক। আদম (আঃ)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তাঁকে বেহেশতের গাছের নাম শিখিয়ে ছিলেন, পরে যখন আদম (আঃ)-কে গাছের নাম জিজ্ঞেস করলেন, তখন তিনি খুব সহজেই তার উত্তর দেন, কোন ভুল করেননা সেখানে।

আদম (আঃ)-কে আল্লাহ একটা গাছের দিকে নির্দেশ করে বললেন সে গাছের ধারেও যাবেনা। কিন্তু আদম (আঃ) নিজের বুদ্ধিমত্তা খাটিয়ে শয়তানের কথাই শুনলেন, আর আল্লাহর আদেশ না শুনে গাছের ফল ভক্ষণ করলেন। ভুল করলেন।

এই কাহিনীর মধ্যে গভীর ফিলজফি লুকিয়ে আছে। গাছের নাম মূলত এখানে দুনিয়াবী/প্রাকৃতিক জ্ঞানকে প্রতিনিধিত্ব করে। আদম (আঃ) এই জ্ঞানে পারঙ্গমতা দেখিয়েছে, গাছের নাম বিনা ভুলে বলে দিতে পারছে। তার মানে মানুষকে প্রাকৃতিক জগতের জ্ঞান-বিজ্ঞানে পারদর্শী হবার ক্ষমতা আল্লাহ দিয়েছে। সে জ্ঞানচর্চার মাধ্যমে চাষাবাদ করবে, শিল্প করবে, বিজ্ঞানে উন্নতি করবে, টেকনলজি হাসিল করবে, চাঁদে যাবে, এইযে প্রকৃতিকে জেনে নিজের কাজে ব্যবহার করার সক্ষমতা, যেটাকে লোকে সেক্যুলার নলেজ বলে, সেটাতে মানুষ পারদর্শী হবে। আদম (আঃ) গাছের নাম বলতে পারাটা মানুষের চরিত্রের এই সক্ষমতাকে প্রতিনিধিত্ব করে।

আদম (আঃ) নিজের বুদ্ধিমত্তা খাটিয়ে আপেল গাছের ফল খেয়েছে, খেয়ে ভুল করেছে। আপেল গাছের ফল খাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল নৈতিক সিদ্ধান্ত। আদম (আঃ) নিজের বুদ্ধিমত্তা খাটিয়ে যখন নৈতিক সিদ্ধান্ত নিছে তখন ভুল করেছে, গাছের নাম বলার মত সক্ষমতা এখানে আদম দেখায়নি। এর মানে মানুষের পক্ষে সৃষ্টিকর্তার গাইডেন্স/সহায়তা ছাড়া নৈতিক সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব না। এজন্য সৃষ্টিকর্তার আরো গাইডেন্স দরকার লাগবে। গাছের নাম বলার ক্ষেত্রের সক্ষমতা আদমের প্রাকৃতিক জ্ঞানচর্চার পারদর্শীতা যেমন প্রমাণ করে তেমনি আপেল খাওয়ার ভুল সিদ্ধান্ত তার চরিত্রের নৈতিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার অক্ষমতা প্রমাণ করে। এজন্যই মানুষকে যুগে যুগে গাইড করার জন্য সৃষ্টিকর্তাকে নবী পাঠাইতে হয় এবং ঐশীবাণী পাঠাইতে হয়, কেননা নৈতিক সমাজ গড়ে তোলা, নৈতিকতার প্রশ্নর মীমাংসা করা তার পক্ষে ধর্ম/গাইডেন্স ছাড়া সম্ভব না।

০২.
নৈতিকতার উৎসকে মূলত তিনটা ভাগে ভাগ করা যায়। প্রথম হচ্ছে সাধারণ মানবতা (কমন হিউমেনিটি)। কোরানের ভাষায় এটাকে বলে ফিৎরা, মানুষের নৈতিক যেটা সেটার দিকে ধাবিত হওয়ার গুণ। এটা নাস্তিক-আস্তিক, ধার্মিক-অধার্মিক, ধর্ম-কাল-স্থান-সংস্কৃতি নির্বিশেষে সকলের আছে। মানুষ স্বাভাবিকভাবেই নিরপেক্ষ অবস্থায় ফেয়ারনেসের/সুবিচারের পক্ষে থাকে। তার এই গুনটা আল্লাহ দিয়ে দিয়েছে। এই স্বাভাবিক নৈতিকতার জন্য ধর্ম বা সংস্কৃতির দরকার পড়বেনা। যেসব নৈতিক ইস্যু সারাবিশ্বের সব মানুষেরা একমত, সেসব বিষয় এই নৈতিকতার ছায়ায় পড়ে। যেমন বিনাকারনে কাউকে হত্যা করা, এটা যে অনৈতিক সেটা বুঝার জন্য কোন বিশেষ ধর্ম লাগেনা, মানুষ নিজে থেকেই কোনভাবে অনুভব করে এটা খারাপ কাজ। তাই ধর্মযুক্ত বা ধর্মবিহীন সব সমাজেই নিষ্পাপ মানুষকে হত্যা করা অনৈতিক।

নৈতিকতার দ্বিতীয় সোর্স হচ্ছে সংস্কৃতি। কিছু কিছু বিষয় কোন সংস্কৃতিতে নৈতিক আবার একই বিষয় অন্য সংস্কৃতিতে অনৈতিক। তাই সংস্কৃতি নৈতিকতার একটা বড় অংশ। যেমন ইসলাম ধর্মের নৈতিকতা বুঝ বাংলাদেশে আর উত্তর আফ্রিকায় ভিন্ন, এমনকি একই মাজহাবের মধ্যেও সংস্কৃতিভেদে নৈতিকতার মানদন্ড কিছুটা ভিন্ন হতে পারে। হাজার বছর ধরে চলে আসা জীবন-যাপানের রূপ, অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক-সামাজিক চালচলনের শক্তিসমূহ নৈতিকতা প্রভাবান্বিত করে।

নৈতিকতার তৃতীয় সোর্স, এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সোর্স, হচ্ছে ধর্ম। বিশেষ করে যেসব ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আছে, যা সে ধর্মের অনুসারীরা সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত বলে বিশ্বাস করে। যেমন ধরেন মহানবী (সাঃ)-এর সময়কার মক্কার কাফেররা নিজের সৎমাকে বাপ মারা যাওয়ার পর নিজের উত্তরাধিকার সম্পত্তি হিসেবে ভোগ করত। এটা তাদের কাছে নৈতিক ছিল। কিন্তু ইসলাম বলে নিজের সৎমার অধিকার মায়ের মত, তাই মক্কার শত বছর ধরে চলে আসা নৈতিক মানদন্ডকে নিমিষেই ইসলাম অস্বীকার করে বসল। তাতে একই সমাজের একই সংস্কৃতির মানুষের নৈতিকতার মানদন্ড ধর্মের বিভিন্নতার জন্য বিভিন্ন হয়ে গেল।

ধর্মের নৈতিকতার মানদন্ড অন্য দুইটা মানদন্ড থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ কেন তার কারন ব্যাখ্যা করছি। কমন হিউমেনিটির চর্চিত মানদন্ড সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তনশীল। ১০০ বছর আগে মানুষ যা নৈতিক মনে করত তা এখন করেনা। তেমনি সংস্কৃতির নৈতিক মানদন্ডও পরিবর্তনশীল। সবচেয়ে ভয়ংকর হচ্ছে এ দুটা মানদন্ড স্বার্থান্বেষী মহল তাদের কায়েমী স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য পরিবর্তন করতে পারবে। যেমন হিটলার তার সময়ের বিশাল জনগোষ্টীকে মগজধোলাই করে তাদের নৈতিকতার মানদন্ড ১০ বছরেই পরিবর্তন করে দিয়েছিল। তেমনি ধরেন পশ্চিমে ২০ বছর আগে সমকামিতাকে বেশিরভাগ লোক অনৈতিক মনে করত। গত ২০ বছরে সমকামি মানুষরা সংগঠিত হয়ে ব্যাপক প্রচার চালায়, মিডীয়া, মুভি, সমাজিক এক্টিভিজমের মাধ্যমে তার সমকামিতাকে সমাজে শুধু প্রতিষ্ঠিতই করেনি, তারা সেটাকে উদযাপনের বিষয়ে নিয়ে গেছে। এখন সমকামি হলে তারা নানা সুবিধা পায় পশ্চিমে, তারা সমকামিতাকে উদযাপন করতে সবাইকে বাধ্য করে। এই যে খুব স্বল্প সময়ে সমকামিতা বিষয়ে নৈতিকতার মানদন্ড ১৮০ ডিগ্রী ঘুরে গেছে, সেটা খুবই ভয়ংকর। এটার মানে হচ্ছে ধর্মের ডিসিপ্লিনিং ফোর্স না থাকলে স্বার্থান্বেষী মহল আপনার আমার নৈতিকতা মানদন্ড ঠিক করে দেবে। মিডিয়া যার কন্ট্রলে তার নৈতিকতাই হতে হবে আমার আপনার নৈতিকতা। ধর্ম যেহেতু নৈতিকতার একটা রূপরেখা (ফ্রেমওয়ার্ক) দেয়, তাই ধর্মীয় নৈতিকতা একটা সীমারেখার ভিতরে থাকতে হয়। এখানে আমি আদম (আঃ)-এর কাহিনীতে ফিরে যেতে চাই। মানুষ নিজের বিবেক বুদ্ধি দিয়ে নৈতিকতা নির্ধারণ করতে পারছেনা, সে আজকে যা নৈতিক বলছে কালকে সেটাকে অনৈতিক বলছে, পরশু আবার সেটাকে নৈতিক বলছে। প্রতিদিন নৈতিকতা ভিন্নরূপ ধারণ করলে সেটা নৈতিকতা না, সেটা সুবিধাবাদিতা।

ধর্মের নৈতিক রূপরেখা ছাড়া আপনি কোনমতেই বলতে পারবেননা মায়ের সাথে সন্তানের যৌনসম্পর্ক অনৈতিক। তেমনি বিয়েপূর্ব যৌনসম্পর্ক নৈতিক নাকি অনৈতিক সেটাও ধর্মের সাহায্য ছাড়া বলা সম্ভব না। সমকামিতা নৈতিক না অনৈতিক সেটাও ধর্মের সাহায্য ছাড়া বলা সম্ভব না। মূলত কোন কিছু ভাল না খারাপ, নৈতিক না অনৈতিক সেটা শুধুমাত্র সৃষ্টিকর্তার অস্থিত্বকে স্বীকার করে নিয়ে তার প্রদত্ত বিধানমালাকে মেনে নেওয়া ছাড়া বলা সম্ভব না। ধর্মীয় ফ্রেমওয়ার্রক ছাড়া সমাজের কায়েমী স্বার্থান্বেষী মহল যেটা বলবে সেটাই নৈতিক, তারা যেটা চাইবে সেটাই ভাল, তারা যখন যেটা বলবে সেটাই অনৈতিক হবে। কিছু এলিট ঠিক করে দেবে কোনটা সমাজ আজকে ভাল বলে গ্রহণ করবে, কোনটা কাল আবার ছুঁড়ে ফেলে দিবে।

এজন্যই ধর্ম অর্থসম্পর্ণ নৈতিকতার সবচেয়ে বড় উৎস। ধর্ম হল নৈতিকতার এংকরিং পয়েন্ট, এই এংকরিং পয়েন্ট ছাড়া নৈতিকতার মানে শুধুমাত্র উপযোগবাদিতা এবং সুবিধাবাদিতা, আর কিছুই নয়।

দ্রষ্টব্য: এই বিষয়টা অনেক বড় আলোচনার দাবি রাখে, আমি স্বল্প পোস্টে মূলভাবনা গুলো তাড়াতাড়ি প্রকাশ করাতে সবকিছু আলোচনায় রাখতে পারিনি, তবে মূলভাবনা এটাই।

মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৪৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধর্ম নৈতিকতা শেখালে তা অবস্যই ভাল। কিন্তু এখন বকধর্মিকদের দোষ ধর্মের উপর পড়ে।
বাইরে হালকা বৃষ্টি হচ্ছে। ঘুম পাচ্ছে। শুভরাত্রি।।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৫৮

নরাধম বলেছেন: শুভরাত্রি।

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মানবজাতির আবির্ভাব ২ থেকে আড়াই কোটি বছর আগে।
বড় ধর্মগুলো এসেছে বিচ্ছিন্ন ভাবে মাত্র ৬ হাজার বছর আগে।

সে হিসেবে মানবজাতি ৯৯% সময়কাল ধর্মহীন ছিল।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৫৫

নরাধম বলেছেন: "মানবজাতির আবির্ভাব ২ থেকে আড়াই কোটি বছর আগে।" এটা কোথা থেকে পাইলেন? বিবর্তনবাদ ধরে নিলেও তো হোমো সেপিয়েনস-এর আবির্ভাব আমার জানামতে ২-৩ লাখ বছর আগে, আপনি কোটিতে নিয়ে গেছেন।

বড় ধর্মগুল এসেছে মাত্র ৬ হাজার বছর আগে, সেটাও তো ভুল। ইসলামিক বিলিফকে মানদন্ড ধরলে মতে আদম (আঃ)-এর আবির্ভাব ৪০-৫০ হাজার বছর আগে থেকে ৩ লাখ বছর আগে পর্যন্ত হতে পারে।

তাই আপনার মন্তব্য "মানবজাতি ৯৯% সময়কাল ধর্মহীন ছিল" এটা অর্থহীন কথা।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:৪৬

নরাধম বলেছেন: আর মানুষ কোনদিন ধর্মহীন ছিলনা, এমনকি যদি আপনি ধর্মে-বর্ণিত সৃষ্টিকাহিনী যদি বিশ্বাস নাও করেন তাতেও। সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করা মানুষের আদি-আকুতি, নাস্তিকতা হচ্ছে সে মানুষের সেই আদিচাহিদা/আকুতিকে অস্বীকার করা।

৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আকাশ থেকে, ধর্মীয় গ্রন্হগুলো যদি ছাপানো অবস্হায় পাঠানো হতো, সবার জন্য একটু ভালো হতো

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:২২

নরাধম বলেছেন: সবসময় ছাগলামি মার্কা কথা না বললে বুঝি পেঠের ভাত হজম হয় না? আপনার বুদ্ধিমত্তার বিকাশ সেই ছয়বছর বয়সের পর আর ঘটেনি মনে হয়।

৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন, "সবসময় ছাগলামি মার্কা কথা না বললে বুঝি পেঠের ভাত হজম হয় না? আপনার বুদ্ধিমত্তার বিকাশ সেই ছয়বছর বয়সের পর আর ঘটেনি মনে হয়। "

-আমার আসল বয়স ৬ বছর

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৩৩

নরাধম বলেছেন: আপনার আসল মানসিক বয়স ছয় বছর সেটা তো ছাগলামি কমেন্ট দেখলে বুঝাই যায়। ডোন্ট ফরগেট টু টেক দ্যা পিলস।

৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার নিকটা সুন্দর, অনেক অর্থবহ

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:১১

নরাধম বলেছেন: নিকের মর্ম বুঝার মত বুদ্ধিমত্তা আপনার নাই।

৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:০৭

মিলিনিয়াল বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:১১

নরাধম বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:১৯

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: হু প্রয়োজন বটে।

ধন্যবাদ

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২৬

নরাধম বলেছেন: আপনাকেও।

৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার নিক বুঝা কঠিন ব্যাপার: নরাধম মানে উত্তম-পুরুষ।

মুসা (আ: )'কে আকাশে নিয়ে ছাপানো তোরাহ দেয়া হয়েছিল।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:২৯

নরাধম বলেছেন: মুসা (আঃ)-কে আকাশে নিয়ে ছাপানো তোরাহ দেয়নি। বেকুবিমার্কা কথা বলা বাদ দেন। আর আপনার কমেন্টগুলো অপ্রাসংগিক, পোস্টের সাথে কোন সম্পর্ক নাই। ছাগলটাাইপ ব্রেইনের মানুষ পছন্দ না, আপনার মগজ ছাগলের থেকেও কম।

৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


অভিনন্দন, আপনার ১০ বছরের ব্লগিং ঐতিহ্য আছে

১০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: যীশু খ্রিষ্টের জন্মের ৩৭৬৬ বছর আগে সম্রাট কুফুর এর নাম কি শুনেছেন?

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২০

নরাধম বলেছেন: সম্রাট কুফু আবার আপনার কি ক্ষতি করছে? হে তো মইরা ভুত!

১১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫৭

বিজন রয় বলেছেন: যারা ধর্ম মানে তাদের কাছে ধর্মের প্রয়োজন আছে, আর যারা ধর্ম মানেনা তাদেরও একটি ধর্ম আছে।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪৩

নরাধম বলেছেন: ভুল বলেননি।

১২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

নতুন বলেছেন: ভাই ব্লগে লিখতে হলে সমালোচনা মেনে নিতে হবে....

আমার মনে হয় না নৈতিকতার জন্য ধম` প্রয়োজন...

তার জ্যান্ত প্রমান আমাদের দেশ....

আমাদের দেশের মানুষ ৮৫% মুসলিম.... রাসুল সা: এর বিরুদ্ধে বিদেশে কাটুন বানালে লাখ মানুষ রাস্তায় নামে...অনেক মানুষই বোরকা+দাড়ী+টুপি পরে... অনেক মসজিদ আছে... কোরবানী করেনা এমন মুসলিম কম পাবেন...হাজীর সংখ্যা কোটির কাছাকাছি হতে পারে...

কিন্তু নৈতিকতায় কতটুকু এগিয়ে বাংলাদেশের ধামিকেরা?

ঘুষ/সুদ/ভ্যাজাল/দূনিতি করেনা এমন মানুষ কত % বাংলাদেশে???

যদি সৃস্টির শুরু থেকে চালু হওয়া ধমি`য় নৈতিক শিক্ষা এখন এসে দূব`ল হয়ে যায় তবে সেখানে ঘাপলা আছে...

বিশ্বের অনেক দেশ যেখানে ধম` দূবল সেখানে কিন্তু নৈতিকতা আমাদের থেকে বেশি শক্তিশালী...

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

নরাধম বলেছেন: সমালোচনাকে স্বাগত জানাই। আমি একাডেমিসিয়ান, সমালোচনা করা আর সমালোচনাকে নিয়ে চিন্তা করা আমার পেশা।

তবে আমার ধারণা আপনি লেখাটা বুঝতে পারেননি। আপনি যেটা বলছেন সেটা হচ্ছে ধার্মিক মানুষ সবসময় নৈতিক হয়না, এবং এ পয়েন্টে আমার দ্বিমত নেই আপনার সাথে।

আমার পোস্টের বিষয়বস্তু হচ্ছে ধর্মে প্রদত্ত সংজ্ঞা ছাড়া "নৈতিকতা" কন্সেপ্টটা সংজ্ঞায়িত করা যায়না। এটা আপনি যে বিষয়ে কমেন্ট করছেন সেটা থেকে ভিন্ন। ধর্মের সংজ্ঞায়িত নৈতিকতার মানদন্ডে ধার্মিক মানুষ অনৈতিক হতে পারে (যেমনটা আপনি উদাহরণ দিছেন) এবং নাস্তিক মানুষও নৈতিক হতে পারে। কিন্তু সেই বিচারে যাওয়ার জন্যও আপনার ধর্মপ্রদত্ত নৈতিকতার সংজ্ঞা লাগবে।

আশা করি এবার বুঝতে পারছেন। অথবা লেখাটা আবার পড়ে দার্শনিক দিক থেকে সময় নিয়ে আবার ভাবুন, তাহলে ব্যাপারটা আরো পরিষ্কার হবে। ধন্যবাদ।

১৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮

এ্যান্টনি ফিরিঙ্গী বলেছেন: লেখাটা ভালো ছিল,,,,,,

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০৭

নরাধম বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

আরািফন বলেছেন: সব ধর্মের নৈতিকতা একই, শুধু বাহ্য আচার-অনুষ্ঠান পালনের রীতি নীতি ভিন্ন। যথাযথ শিক্ষা ব্যতীত নৈতিকতা ভঙ্গুর ও বিক্ষিপ্ত।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০৮

নরাধম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

১৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৪

নতুন বলেছেন: আমার পয়েন্ট ছিলো যদি নৈতিকতা ধমের থেকে এসে থাকে... তবে কেন ধামিকরা নৈতিকতা থেকে দুরে যাচ্ছে... অধামিকেরা অনেকেই নৈতিকতা অবলম্বন করছে... ।

আর ইসলামেই কিন্তু আদম আ: হাওয়া আ: এর সময় ইন্চেস্ট অনৈতিক ছিলো না। মদ খাওয়া হারাম ছিলো না... সেটা সময় নিয়ে হারাম করা হয়েছে।

আর ইসলাম পরিত্যাগ করলে তার সাজা মৃত্যুদন্ড.... এটা কতটুকু নৈতিক? একটা আইডিয়া ত্যাগ করলে তার জীবন নিতে হবে?

ধমীয় নৈতিকতা অবশ্যই খুবই কম পরিবত`ন হয় এটা ঠিক। কিন্তু এক ধমে যেটা নৈতিক সেটা হয়তো আরেক ধমের মতে অনৈতিক। তখন মানুষ কোনটা কে নৈতিক বলে মেনে নেবে?

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২১

নরাধম বলেছেন: আমি কি পোস্টে দাবি করেছি নৈতিকতা শুধু ধর্ম থেকে আসে? ধর্ম নৈতিক মানদন্ডের একটা গুরুত্বপূর্ণ সোর্স, কিন্তু একমাত্র সোর্স না।

"আর ইসলামেই কিন্তু আদম আ: হাওয়া আ: এর সময় ইন্চেস্ট অনৈতিক ছিলো না। মদ খাওয়া হারাম ছিলো না... সেটা সময় নিয়ে হারাম করা হয়েছে।"

মদ খাওয়া হারাম ছিলনা সেটা কোথায় পাইলেন? রেফারেন্স দেবেন?

আদম (আঃ) সন্তানরা জোড়া জোড়া হয়েছিল, এক ছেলে আর এক মেয়ে, এক জোড়ার ছেলেকে অন্য জোড়ার মেয়ের সাথে বিয়ে দিয়েছিল, সেটা ছাড়া বংশবৃদ্ধির কোন ন্যাচারেল উপায় ছিল না। সেটা আল্লাহ কর্তৃক প্রদত্ত কমান্ড। আপনার সাথে একমত যে, যদিও ইসলামের মূল ফাউন্ডেশান সবসময় একই ছিল (এক আল্লাহর আনুগত্য স্বীকার করা), শরীয়ার নির্দেশনায় বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গোত্রে কিছু কিছু বিষয়ে পার্থক্য ছিল।

সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব স্বীকার করে নিলে তিনি যেসময়ে যেটা করতে বলেন সেটাই নৈতিক, কেননা শুধু তিনিই অবজেকটিভ রিয়ালিটি, অন্যসব সাব্জেক্টিভ। তাই অব্জেক্টিভ রিয়ালিটি/স্বত্তা যেটা যাদের জন্য যেসময়ে বলবেন সেটাই তাদের জন্য নৈতিক। যেমন মুসলমানদের জন্য পর্ক নাজায়েজ, কিন্তু কারো কোন রোগের জন্য যদি পর্ক খেলে রোগ সারে তখন তার জন্য সেটা খাওয়া নৈতিক। এখানে একই সময়ে দুজন ভিন্ন মুসলমানের জন্য নৈতিকতা ভিন্ন, কিন্তু সেটা আমি/আপনি ঠিক করছি না, ঠিক করছেন সৃষ্টিকর্তা। মূলত সৃষ্টিকর্তার হুকুমই নৈতিক মানদন্ড, আর সৃষ্টীকর্তার অবাধ্যতাই অনৈতিক। এটাই একমাত্র অবজেক্টিভ নৈতিকতার মানদন্ড, অন্যসবই সাব্জেক্টিভ।


"কিন্তু এক ধমে যেটা নৈতিক সেটা হয়তো আরেক ধমের মতে অনৈতিক। তখন মানুষ কোনটা কে নৈতিক বলে মেনে নেবে?"
এটা খুবই ভাল, প্রাসংগিক প্রশ্ন এবং সে বিষয়ে আলাদা আলোচনার দাবি রাখে। সেটা নিয়ে আরেকটা পোস্ট দেব, আশা করি তখন আলোচনা করা যাবে। তবে এটার ইপ্সিত উত্তর উপরের কমেন্টে লুকিয়ে আছে। সেটা হল ধর্মগুলোর মধ্যে কোন ধর্ম সৃষ্টিকর্তার হুকুমকে ধারণ করে আর কোনটা মানুষের হুকুমকে ধারণ করে। এই মীমাংশার জন্য অনেকগুলো আস্পেক্টের মধ্যে প্রথম আস্পেক্ট হল ধর্মগুলোর মধ্যে কোন ধর্মগ্রন্থ মানুষের পরিবর্তন/পরিবর্ধন ছাড়া এখনও আমাদের কাছে আছে? সেটার মাধ্যমে আপনি কোনটা সৃষ্টিকর্তার নৈতিক মানদন্ড আর কোনটা মানুষের নৈতিক মানদন্ড সেটা বুঝতে পারবেন আর আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।

"আর ইসলাম পরিত্যাগ করলে তার সাজা মৃত্যুদন্ড.... এটা কতটুকু নৈতিক? একটা আইডিয়া ত্যাগ করলে তার জীবন নিতে হবে?"
এটা ভিন্ন বিষয় এবং পোস্টের সাথে অপ্রাসংগিক। সে বিষয়ে আলাদা পোস্টে আলোচনা করা যায়, আপনি চাইলে পোস্ট দেন আমি আলোচনায় অংশ নিব। মূলত ইন্টারপ্রিটেশানটা অত সহজ-সরল না। উদাহরন হিসেবে বলা যায় রাসুল (সাঃ)-এর আমলেই উদাহরণ আছে লোকে ইসলাম গ্রহণ করে আবার ত্যাগ করেছে, রাসুল (সাঃ) তাদের কোন শাস্তি দেয়নি। আবার সাহাবাদের আমলে যখন কোন কোন গোত্র ইসলাম থেকে সরে গিয়েছে, তখন আবু বকর (রাঃ) তাদের বিরুদ্ধে যোদ্ধ ঘোষণা করেছেন। দুটারই দৃষ্টান্ত আছে, কেন সেটা নিয়ে চিন্তা করে দেখতে পারেন। নাহয় পোস্ট দেন আলোচনা করব নে।

১৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬

খাঁজা বাবা বলেছেন: যেকোন কিছু করতে হলে স্থির কোন পয়েন্ট দরকার। ধরেন, আপনি ঢাকা থেকে কোথাও যাচ্ছেন। যদি ঢাকা আপনার স্থির পয়েন্ট হয় তো ১০ কি মি যাওয়ার পর বলবেন ঢাকা থেকে ১০ কি মি দূরে। ২০ কি মি যাওয়ার পরে বলবেন ২০ কি মি দূরে। যদি স্থির কোন পয়েন্ট না থাকে তো ৫০ কি মি যাওয়ার পরেও আপনি বলতে পারেন আপনি ৫ কি মি দূরে। তবে সেটা ঢাকা থেকে নয়। ধর্ম হচ্ছে সমাজ ও নৈতিকতার স্থির পয়েন্ট।
কিছু মানুষ এটা বুঝবে না।
আপনার অই কথা টা লজিক্যাল। মানুষ বাবার সাথে মায়ের সাথে সেক্স করে না কেন? ধর্ম বলেছে তাই?
কিন্তু নাস্তিক রা করে না কেন? তারা ত ধর্ম মানে না? এই নৈতিকতা কি নাস্তিকতার জন্য কন্সট্যান্ট? না আগামী দি চেঞ্জ হবে?

আপনার কথা গুলি ভাল লাগল
ধন্যবাদ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২৫

নরাধম বলেছেন: আপনার উদাহরণটা ভাল লেগেছে, অনেক ধন্যবাদ।

১৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪

কাউয়ার জাত বলেছেন: লেখাটি অনেক ভালো লেগেছে। প্রিয়তে রাখলাম।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২৬

নরাধম বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক।

১৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

মাহিরাহি বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম।

অনেকদিন পর আপনার পোস্ট দেখে ভাল লাগল।

নাস্তিকেরা যে নিজেদের খুব নীতিবান দাবি করে, তাদের নৈতিকতার মানদন্ড কি? সোর্স কি?

তাদের দায়বদ্ধতা কার কাছে?

দায়বদ্ধতা থাকলেই মানুষ দায়িত্ববান হয়।

যে দেশটিতে সবচাইতে বেশি নাস্তিক বাস করে, সেই ভিয়েতমান দূর্নীতিতে শীর্ষ দেশগুলোর একটি কেন?

নাস্তিকেরা যখন অর্ধেক পৃথিবী শাসন করেছিল, তখন তাদের নেতাদের (স্তালিন, মাও সেতুং, পলপট) হাতে প্রায় দশ কোটি মানুষকে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছিল কেন।

পৃথিবীর প্রথম নাস্তিক দেশটি কেমন ছিল?

http://www.somewhereinblog.net/blog/mahirahiblog/28851229

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩০

নরাধম বলেছেন: ওয়ালাইকুমুস্সালাম। ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য। আপনার পোস্টটা প্রিয়তে নিলাম, এটা গুরুত্বপূর্ণ রেফারেন্স।

১৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৫

যবড়জং বলেছেন: নীরবে পড়ে নিলাম ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩০

নরাধম বলেছেন: ধন্যবাদ।

২০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩০

কানিজ রিনা বলেছেন: ঘুর্নন পদ্ধতি থেকে পৃথীবি সৃষ্টি হয়েছে
এবং মহাশুন্যে লক্ষকোটি অগনিত নক্ষত্র
গ্রহ একই ভাবে মহাশুন্যে সৃস্টির রহশ্য
ঘটে চলেছে। অথচ আসমানী কিতাব
মানব কল্যানে প্রেরীত হয়েছে আসমান
থেকেই তাতে বিশ্বাসীদের দ্বীমত নেই।
তবে অবিশ্বাসীরা রাম ছাগলের বড়জাত।
তারা বুদ্ধি প্রতিবন্ধি।
ধর্ম হোল ভাতের মত ঢেঁকিছাটা মেশিনে
ছাটা শুধু এটুকু ছাড়া আর কিছু নয়।
কেউ বলে অতীতে ঢেঁকিছাটা চাল খেয়েছি
এখন মেশিনে ছাটা। লাল চালের ভাত
সাদা চালের ভাত এইত?
ইসলাম হীরের মত খাটি ভেঙে গুড়িয়ে
ধুলায় মিশালেও আলোর প্রতিফলন ঘটবে।
ইহাই চীর সত্য ও চীরস্থায়ী। অসংখ্য
অভিনন্দন সুন্দর উপস্থাপনে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩০

নরাধম বলেছেন: ধন্যবাদ।

২১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪০

রুদ্র নাহিদ বলেছেন: পৃথিবীতে হাজার খানেক ধর্ম আছে। প্রত্যেক ধর্মানুসারী নিজের ধর্মকে আসল ধর্ম মনে করে। আর বাকিদের টা ভূয়া। এই হিসেবে ধর্মগুলোর নৈতিকতা আলাদা। সে হিসেবে নৈতিকতা ব্যাপারটা পুরাটাই একেক ক্ষেত্রে একেক রকম হয়ে দাঁড়ায়।

সাধারণ মানবতার যেই কথা বললেন এইটাই আমাদের মূল্যবোধে ধারন করা উচিত। নিরপেক্ষভাবে ধর্ম, বর্ন, জাতি নির্বিশেষে যেটা নৈতিক সেটাই গ্রহনযোগ্য।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩৩

নরাধম বলেছেন: সাধারণ মানবতা সবসময় পরিবর্তনীয়, আর মিডিয়া যাদের কন্ট্রলে সেই গুটিকতক স্বার্থান্বেষী মহল সাধারণ মানবতাকে পরিবর্তন কর দিতে পারে, দেয়ও। তাই সাধারণ মানবতা ডিফাইন করা কঠিন, এবং তার উপর নির্ভর করলে কোন অবজেক্টিভ নৈতিকতা নেই।

"কিন্তু এক ধমে যেটা নৈতিক সেটা হয়তো আরেক ধমের মতে অনৈতিক। তখন মানুষ কোনটা কে নৈতিক বলে মেনে নেবে?"
এটা খুবই ভাল, প্রাসংগিক প্রশ্ন এবং সে বিষয়ে আলাদা আলোচনার দাবি রাখে। সেটা নিয়ে আরেকটা পোস্ট দেব, আশা করি তখন আলোচনা করা যাবে। তবে এটার ইপ্সিত উত্তর উপরের কমেন্টে লুকিয়ে আছে। সেটা হল ধর্মগুলোর মধ্যে কোন ধর্ম সৃষ্টিকর্তার হুকুমকে ধারণ করে আর কোনটা মানুষের হুকুমকে ধারণ করে। এই মীমাংশার জন্য অনেকগুলো আস্পেক্টের মধ্যে প্রথম আস্পেক্ট হল ধর্মগুলোর মধ্যে কোন ধর্মগ্রন্থ মানুষের পরিবর্তন/পরিবর্ধন ছাড়া এখনও আমাদের কাছে আছে? সেটার মাধ্যমে আপনি কোনটা সৃষ্টিকর্তার নৈতিক মানদন্ড আর কোনটা মানুষের নৈতিক মানদন্ড সেটা বুঝতে পারবেন আর আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।

২২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:২৪

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: পোস্টটি ভাল লেগেছে। সাথে আলোচনাও। রব সবাইকে সঠিক বুঝদান করুন।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৩৮

নরাধম বলেছেন: আমিন!

২৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৪৭

ওমেরা বলেছেন: বেশ ভাল লিখা।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৫২

নরাধম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৫

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "ধর্ম নৈতিকতা শেখালে তা অবস্যই ভাল। কিন্তু এখন বকধর্মিকদের দোষ ধর্মের উপর পড়ে।"

চমৎকার মন্তব্য।

ধর্ম নিয়ে অধার্মিকদের মূল আপত্তির কারন বিভেদ হানাহানি অসহিষ্ণুতা আর সংকীর্নতা তৈরীতে ধর্ম একটি ফুয়েল হিসেবে কাজ করে। যদিও পৃথিবীর ইতিহাস ধর্মীয় হানাহানিমুক্ত নয় তবুও অধার্মিকদের এই দাবী সম্পূর্ন সত্য নয়। দেখা যায় ঐসব সমস্যা ধর্ম না থাকলেও থাকে। তার মানেই হল এইসব সমস্যা রয়েছে মানুষের জিনে, যার বহিপ্রকাশের জন্য প্রয়োজন নানা রকম উসিলা। ধর্মীয় আবরন কিংবা জাতীয়তাবাদ আসলে সেইরকমেরই কিছু উসিলা যার দোহাই দিয়ে মানুষ হানাহানিকে জায়েজ করে নেয়।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৭

নরাধম বলেছেন: ঠিক বলেছেন, অনেক ধন্যবাদ। এ বিষয়ে আমার আগে পোস্টও আছে, মূলত স্বাধীনতা যুদ্ধে ইসলাম এবং জাতীিয়তার ভূমিকা নিয়ে।

২৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০৯

নতুন বলেছেন: নেশাদ্রব্য ৩ ধাপে হারাম করা হয়েছিলো... ৪থ` হিজরিতে মদ পান হারাম করা হয়েছিলো।
During the time of Muhammad[edit]
At the beginning of Islam, even during the first battles, Muslims possibly drank alcohol.[6] The prohibition of alcohol came many years after Muhammad had started his mission.

This is documented in the Sunni Hadiths (the sayings and traditions of Muhammad). Jābir ibn Abd Allah (جابِر بن عَبْد الله) narrated: "Some people drank alcoholic beverages in the morning [of the day] of the ’Uhud battle and on the same day they were killed as martyrs, and that was before wine was prohibited."[7] ’Anas ibn Mālik (أَنَس بن مالِك) narrated that the people said: "...some people [Muslims] were killed [in the Battle of ’Uhud] while wine was in their stomachs.' [...] So Allah revealed: 'There is not upon those who believe and do righteousness [any] blame concerning what they have eaten [in the past] if they [now] fear Allah and believe and do righteous deeds...'"[8] [sura 5:93[9]]

Some scholars and writers, for example Gerald Drissner, suggested that the fact that the Muslims were sober (and their enemies possibly drunk) lead to an advantage in battles.[10] This could have been the reason why the Muslims - although most of the time outnumbered - were advancing so quickly and defeated the enemy (Meccans) relatively easy.[10]
https://en.wikipedia.org/wiki/Religion_and_alcohol#During_the_time_of_Muhammad

https://islamictreasure.wordpress.com/2010/11/11/the-gradual-prohibition-of-khamr-alchoholic-drink-in-3-stages/

তার আগ পযন্ত সেটা অনৈতিক ছিলো না। ... তাই ইসলামও যে সব জিনিস শুরু থেকে স্হির তা নয়।

ইসলাম অনেক আপডেটেড তাই এতে পরিবত`ন খুবই কম হয়েছে।

অবশ্য আপনি যেমন বলেছেন যে সৃ্স্টিকতার ইচ্ছায় অতীতের অনৈতিক জিনিস নৈতিক করা হয়েছে... তবে সেটা ঠিক আছে...

পালক ছেলের স্ত্রী আপনাকে অবশ্যই বাবা বলে ডাকবে তাইনা? কিন্তু যদি ঐ ছেলে তার স্ত্রীকে তালাক দিলে আপনি বিবাহ করতে পাবেন... যে আপনাকে ৪০ দিন আগেও বাবা বলেছে তাকে বিয়ে করতে পাবেন এবং তার সাথে শারিরিক সম্পক` নৈতিক বলে ঘোষনা দিয়েছে ইসলাম।

তাই ধমিয় নৈতিকা বিভিন্ন ধমের বিশ্বাস অনুযায়ী বিভিন্ন..... আর যেহেতু বিশ্বের মানুষ কখনোই নিজের বিশ্বাস বাদে অন্য ধমে বিশ্বাস করবেনা। তাই ধমিয় নৈতিকতা সাব`জনিন গ্রহনযোগ্যতা পাবেনা।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০০

নরাধম বলেছেন: আপনার কমেন্টটার বড় অংশই অপ্রাসংগিক পোস্টের সাথে, তবুও আপনি আগ্রহ দেখিয়েছেন সেজন্য জবাব দিচ্ছি। তবে কিছু বিষয় আপনি বলেছেন যা আমি পরবর্তী পোস্টে আলোকপাত করব। আপনি আগেই এ বিষয়ে কথা নিয়ে এসেছেন সেটা চমৎকার।

আল্লাহ যখন যেটা বলেন সেটাই নৈতিক, যেটা করতে নিষেধ করেন সেটাই অনৈতিক। মানে শুধুমাত্র সৃষ্টিকর্তারই এখতিয়ার আছে কোনটা নৈতিক কোনটা অনৈতিক সেটার অবজেক্টিভ/নৈর্ব্যক্তিক মাপকাঠি দেওয়ার। এই কথাটা আগেও মনে হয় বলেছি কমেন্টে, এ বিষয়ে নেক্সট পোস্টে বিস্তারিত লিখব কেন এই ভিউপয়েন্টটাই একমাত্র যুক্তিযুক্ত পজিশান, আপনি মনে হয় এই কথাটা খেয়াল করেননি। যেমন আল্লাহ ইবলিসকে বললেন আদম (আঃ)-কে সিজদা দিতে, কিন্তু আমাদেরকে বলেন আল্লাহ ছাড়া আর কাউকে সিজদা না দিতে। এখানে আল্লাহর হুকুমটাই নৈতিক, হুকুমে কি আছে, কি আদেশ আছে, কি নিষেধ আছে সেটার কন্টেন্ট কী, সেটা গুরুত্বপূর্ণ না। সেজন্য ইবলিসের জন্য নৈতিক ছিল আদম (আঃ) সিজদা দেওয়া, আর আমাদের জন্য নৈতিক হচ্ছে আদম (আঃ), মুহম্মদ (সাঃ)-কে বা আল্লাহ ব্যতীত কাউকে সিজদা না দেওয়া।

এটা হল মূল সারমর্ম, এখন আপনার স্পিসিফিক উদাহরণে আসি।

ইসলামে মদপানকে নৈতিক করেনি কখনও, মদপান নিয়ে আয়াত আসার আগে লোকে মদপান করত, কিন্তু সেটাকে ইসলাম নৈতিক বলেছে সেটা না। মদপান মক্কার প্রচলিত নৈতিকতার মানদন্ডে নৈতিক ছিল, ইসলামের মানদন্ডে না। আপনি মক্কার প্রচলিত মানদন্ডকে ইসলামের বলে মন্তব্য করছেন কেন বুঝতেছিনা। ইসলামের প্রথম নৈতিকতা হচ্ছে সৃষ্টিকর্তার একচ্ছত্ড় আধিপত্য/আনুগত্য স্বীকার করে নেওয়া। যেহেতু এটা সবচেয়ে বড় নৈতিকতা, সেজন্য ইসলামের প্রথম দিকে অন্য কোন নৈতিকতার কথা আসেনি, প্রথমে এটাই আসছে। পরে যখন কিছু মানুষ ইসলাম গ্রহণ করল, তখন অন্যান্য নৈতিক নির্দেশনা ক্রমান্বয়ে আসতে থাকল, নামাজ পড়া, মদ না খাওয়া, সুদ না খাওয়া, পর্দা করা ইত্যাদি। তারমানে এই না যে এসব নির্দেশনা আসার আগে ইসলামে এগুলোর বিপরীতে যাওয়া নৈতিক ছিল। সবকিছুর গুরুত্ব অনুসারে আসতে হবে, সেটাই এসেছে।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:১২

নরাধম বলেছেন: পালক ছেলে আপনাকে বাবা বলে ডাকবে নাকি ডাকবেনা, সেটা সম্পূর্ণ কালচারেল নৈতিকতা। কালচারেল নৈতিকতা পরিবর্তনশীল। আর যখন সৃষ্টিকর্তা কোন কালচারেল ব্যাপারে নৈতিকতা দিবে, সেটা কালচারেল নৈতিকতাকে সুপারসিড করবে, কেননা সৃষ্টিকর্তাই শুধু জানে মানুষের সমাজের জন্য কোনটা মঙ্গল, কোনটা অমঙ্গল।

আর আপনার পালক ছেলের স্ত্রীকে বিয়ে করার ব্যাপারে জানাশুনা মনে হচ্ছে কিছু ইসলামবিদ্বেষী সাইটের থেকে তুলে নেওয়া। আপনাকে আরো গভীরভাবে এ বিষয়ে জানতে হবে। যেমন জয়নাব (রাঃ)-র সাথে রাসুল (সাঃ)-এর সম্পর্ক কি ছিল? তিনি রাসুল (সাঃ)-এর কাজিন ছিলেন, সেটা জানেন ত? তো সে সম্পর্কে আপনি পাত্তা না দিয়ে পালক ছেলের বউকে এত পাত্তা দিচ্ছেন কেন? জায়েদ (রাঃ)-এর সাথে রাসুল (সাঃ)-এর বয়সের পার্থক্য কত ছিল জানেন? ১০ বছরের মত। সেসময় মক্কার সমাজে সমবয়সী কাউকেও পালক হিসেবে নিতে পারত, তাই পালকপূত্র বলতে আপনার মনে পিতা-পুত্রের যে ইমেজ জন্ম নেয়, সেরকম কিছু এটা না। তাছাড়া জয়নাব (রাঃ)-র সাথে জায়েদের বিয়ে দিয়েছিলেন রাসুল (সাঃ) নিজেই, যাতে সমাজে দাসদের সাথে যে সাধারণ ফ্রি মানুষের কোন মর্যাদার পার্থক্য নাই সেটা প্রতিষ্ঠিত করার জন্য।

বর্তমান বিশ্বে এই পালকপুত্র/কন্যার প্রেকটিস নিয়ে কি পরিমান যে অন্যায়/অত্যাচার হচ্ছে তার সম্পর্কে আপনার ধারণা আছে? পালকপুত্র নিয়ে তাদেরকে যৌনাঅত্যাচার করা একটা মহামারি আকার ধারণ করেছে, পালককন্যা নিয়ে তাদেরকে ধর্ষণ করা শিশু অবস্থায়ই, সেটা এখন এমেরিকায় খুব কমন, সেজন্য পালক নেওয়ার প্রক্রিয়াকে সরকাের অনেক কঠিন বানিয়ে ফেলেছে। ইসলাম মানুষের ন্যাচার ভালমতেই জানে, তাই ১৪০০ বছর আগেই এ ব্যাপারে সতর্ক করেছে।

সে যাই হোক, আপনি এ বিষয়ে ইসলামী সোর্স থেকে ডিটেলসে পড়ুন, তাহলে আরো জানবেন।



"তাই ধমিয় নৈতিকা বিভিন্ন ধমের বিশ্বাস অনুযায়ী বিভিন্ন..... আর যেহেতু বিশ্বের মানুষ কখনোই নিজের বিশ্বাস বাদে অন্য ধমে বিশ্বাস করবেনা। তাই ধমিয় নৈতিকতা সাব`জনিন গ্রহনযোগ্যতা পাবেনা।"

এটা ভাল পয়েন্ট বলেছেন, এবং এ ব্যাপারে দ্বিমত নেই। আমার নেক্সট পোস্টে এ বিষয়ে কথা বলব। তখন আশা করি এ বিষয়ে আলোচনা হবে।

২৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

বারিধারা ২ বলেছেন: নাস্তিকেরা নিজেদের বাবা মায়ের সাথে সেক্স করেনা কেন? করেনা, তার অনেকগুলো কারণ আছেঃ

প্রথমত, পৃথিবীতে এখনো আস্তিকদের রাজত্ব চলে' কোন নাস্তিক যদি তার মায়ের সাথে সেক্স করে, তাহলে আস্তিকেরা কি তাকে আস্ত রাখবে? ইমেডিয়েটলি জবাই করে ফেলবেনা?

দ্বিতীয়ত, সেক্স হয় পারস্পরিক সম্মতিতে। কেউ তার মায়ের সঙ্গে সেক্স করতে চাইলে মাও তাতে রাজী হবে, সেটা ধরে নেওয়া বোকামী।

তৃতীয়ত, নাস্তিকেরা নিজেদের লাইফস্টাইলকে আস্তিকদের কাছে আকর্ষণীয় করে তুলতে চায়। তাই এখনি যদি এই আকাম করে, তবে তাদের দলে নতুন কেউ ভিড়তে চাইবেনা।

চতুর্থত, সুযোগ পেলে যে তারা তা করবেনা - এমনটা বলা যায়না। মা-বোনকে নিয়ে চটি লেখা বিখ্যাত ব্যক্তিরা পরবর্তীতে নিজেকে নাস্তিক দাবি করে অনেক অান্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছে। তারমানে এ ধরণের ফ্যান্টাসি তাদের মনমগজে আছে। কেবল সুযোগের অভাবে সৎ রয়ে গেছে।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:১৩

নরাধম বলেছেন: হাহাহা, আপনার কমেন্ট বেশ মজার।

২৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:২৪

কালীদাস বলেছেন: মেইনস্ট্রিমের ধর্ম যে কয়টা আছে, কোনটাই মানুষকে খারাপ কোন কাজে উৎসাহী করে না, সুবিধাবাদীরা নিজেদের সুবিধার জন্য ধর্মের অপব্যবহার করেছে কয়েকশ বছর ধরে। যে কারণে আজকে আইএসের কল্যাণে মানুষ মুসলিম দেখলেই সন্দেহ করে কিছু কিছু ক্ষেত্রে।

অনেকদিন পর দেখছি আপনাকে ব্লগে। আপনার ব্লগে কখনও কমেন্ট করিনি আগে, তবে আপনার কমেন্ট/পোস্ট দেখতাম এককালে। আপনাদের জেনারেশনটার ইক্যুইভ্যালেন্ট ব্লগারও এখন দেখা যায় না বললেই চলে।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:০৪

নরাধম বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে একমত।

হ্যাঁ মনে হয় ব্লগারদের গড় কোয়ালিটি অনেক পড়ে গেছে, সবকিছু মনে হয় ফেসবুক-কেন্দ্রিক হয়ে গেছে।

২৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:২৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সারা পৃথিবীতে একটি ধর্ম আর একটি ভাষা থাকলে ধর্মের সত্যতা বোঝা যেত। এখন চিরাচরিত। বংশগত। মানতে হবে।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:০৩

নরাধম বলেছেন: সারা পৃথিবীতে একটি ধর্ম থাকলে অন্য ধর্মের সাথে তুলনা করতে পারতেন না, তাই ধর্মের সত্যতা বোঝা যেতনা।

আপনাকে আল্লাহ বুদ্ধুবৃত্তি দিছেন চিন্তা করার জন্য, খালি সব বিনাবাক্য ব্যয়ে মেনে নেওয়ার জন্য না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.