নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খেলতেপড়তেদেখতেশুনতেগুনতে ভালোবাসি

নাছির84

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র

নাছির84 › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাম্বার দেশে পেলাডা-শেষ পর্ব

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

ব্রাজিলের এককোনের শহর মানাউস। এখানে কোন কিংবদন্তি জন্ম নেয়নি। কিন্তু প্রতিবছর অনেকেই ঘর ছাড়ে ফুটবলের জন্য। নিশ্চয়তা শুন্য। তবুও স্বপ্নকে তাড়া নেশায় মানাউস বন্দর থেকে জাহাজে ওঠে অসংখ্য কঁচি-কাঁচা। পরবর্তি বন্দরে না থামা পর্যন্ত দিনের বেলাটা তারা ঘুমিয়ে কাটায় সিলিংয়ের 'হ্যামক'-এ (দোলনা)। রাত্রে পায়চারী করে ডেকে। কারো ভাগ্যে শিঁকে ছেড়ে। কেউবা ফেরে খালি হাতে। অনেকে তাও পারেনা ! গতবছর সাও পাওলোর স্টেট ক্লাব পর্তুগিজা স্যানতিয়েস্তার এক স্কাউট আমাজনের ভেতরকার শহর পারা থেকে ১২ জন কিশোর ফুটবলারকে নিয়ে ওঠেন জাহাজে। গন্তব্য সান্তোস। সেখানকার যুব টুর্নামেন্টে খেলার স্বপ্নে বুঁদ কচি প্রাণ গুলো। কিন্তু পৌঁছানোর পর একটি কক্ষে তাদের আটক করে রাখা হয়। সম্বল বলতে ছিল মাত্র তিনটি কম্বল। তাই দিয়ে কেটে যায় কয়েকরাত। খাবারটুকু পর্যন্ত দেয়া হয়নি। শেষ পর্যন্ত এক সাংবাদিকের কল্যাণে চিত্রগুপ্তের খাতায় নাম লেখানো থেকে তারা বেঁচেও যায় । কিন্তু এসব জেনেও মানাউসের কিশোর প্রতিভা কালেব ক্যাম্পেলো নাছোড়বান্দা। তার যুক্তি-' এমন কোন বিখ্যাত খেলোয়াড় জন্মেনি যে তাকে দেখে গোটা বিশ্বের সবাই মানাউসকে একনামে চিনবে। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে কখনোই জন্মাবে না।'.......(দ্বিতীয় পর্বের পর)



টানা খরায় ফসলি জমি ফেটে চৌচির। মাটি শুকিয়ে পাথর। জায়গাটার নাম সান্তো অগাস্থিনো। মানাউসের প্রতিবেশী শহরটিই এখন ক্যাম্পেলোর ঠিকানা। কুঁজো পাহাড়ের শ্রেনী এবং ফসলি জমির মধ্যে বিভাজন টেনে দিয়েছে কলোনিয়াল আমলে তৈরি একটি বিশালাকার প্রাচীর। বুকে অসংখ্য ক্ষত সৃষ্টি করেছে সময়ের ঘুণপোকা। ক্যাম্পেলোর কাজ ভগ্নস্তুপের ফুটোগুলোর ভেতর দিয়ে বল পাঠানো। এভাবেই সে শ্যুটিংয়ের আদর্শ লিপি শিখে নিচ্ছে। পাশেই আবর্জনার ভাগাড়। প্লাষ্টিকের বোতল এবং ইনজেকশনের সূচে ভর্তি। ড্রাগ চোরাচালানির জন্য সান্তো অগাস্থিনোর একটা আলাদা খ্যাতি আছে ব্রাজিলে।

মানাউসকে বলা হয় পেলাডার আঁতুর ঘর। প্রতিবছর এখানে আয়োজিত হয় খেলাটার সেরা টুর্নামেন্ট ‌'পেলাডাও'। সৌকর্যই আসরটির মুল আকর্ষন নয়। ম্যাচ শুরুর আগে টু-পিস পরিহিত সুন্দরীদের সৌন্দর্য প্রতিযোগিতাও টানে ব্রাজিলিয়ানদের। তাই টুর্নামেন্টটির টিকিট পাওয়া আর চাঁদকে রশি দিয়ে টেনে মর্ত্যলোকে নামিয়ে আনা- প্রায় এক কথা ! কিন্ত এবার সম্পুর্ন ভিন্ন খেলা।দুটি দল মাঠে নামলো। সবার পরণেই একই জার্সি ! মাঠে রেফারিকে দেখা গেল ঠিকই কিন্তু হাতে বাঁশির বদলে খড়িমাটি । তা মাটিতে ফেলতেই শুরু হলো খেলা। থ্রো-ইন বিহীন ! কোন সীমানাই যে নেই ! দলদুটোর কোচেরাও ঠুঁটো জগন্নাথ। সমানে চেঁচাচ্ছেন। খেলোয়াড়েরা শুনলে তো ! তারা খেলে চললো নিজেদের ক্যানভাসে মনের মতো। ব্যক্তিগত দক্ষতার পসরা সাজিয়ে কয়েকজন গোল করলো। খানিকক্ষন বাদে থালায় হাতুড়ি পিটিয়ে একজন জানিয়ে দিল হাফটাইম।

মাথার ওপর সুর্যটা রুদ্ররুপ ধারন করায় অনেকেরই খুব তেষ্টা পায়। কিন্তু একবার যদি কেউ পানির বোতলে চুমুক দিয়েছে তো তার ঠোঁটের ওপর জমে থাকা ধূলোর আস্তরন দেখায় কালচে গোঁফের মতো। বিকেল নাগাদ সবার মুখেই সেই গোঁফ ফুটে উঠলো।

ক্যাম্পেলো নিজেও একটা গোল করলো। কে জানে সেও একদিন হয়তো পারি জমাবে ইউরোপে। কিন্তু না যেতে পারলেও সমস্যা নেই। ‌' সে ব্যর্থ হলে আরেকজন সফল হবে। যদিও মুল উদ্দেশ্য এটা নয়। ম্যাচটিতে মোট ৫০ জন খেলোয়াড় আছে যারা ড্রাগ চোরাচালানির হোতা। গতবার সংখ্যাটা ছিল দ্বিগুনেরও বেশি'-জানান বার্গ ডি সউজা। সরকারি চাকুরীজিবি। তার দায়িত্ব পেলাডা আয়োজন করে ড্রাগ চোরাচালানির জাল থেকে কিশোর-যুবকদের বের করে আনা।

গত বছর নাকি এমন একটি ম্যাচের মাঝপথেই শুরু হয়ে যায় বন্দুকযুদ্ধ। দুই প্রতিবেশি মাফিয়া দলের ম্যাচ বলে কথা ! যদিও ডি সউজার বিশ্বাস, অবস্থার উত্তরন ঘটেছে। ‌‌'এবার তেমন কোনকিছুই ঘটেনি। আমার সঙ্গে কিছু ড্রাগ চোরাকারবারির পরিচয় আছে। তারা পেলাডা আয়োজনে প্রায়ই অর্থ দিয়ে সাহায্য করে থাকে-' স্বীকার করেন তিনি।

জীবন যদি জন্ম থেকেই হয়ে ওঠে রুঢ়, তাহলে মুক্তির উপায় কি ? প্রশ্নটা মানাউসের যে কাউকে জিজ্ঞেস করলে জবাব আসবে-‌'বোকা ছেলে ! সে তো পেলাডা।'

আমাজানের হৃদয়ে গেঁড়ে বসা শহরটি প্রকৃতপক্ষে একটি শিল্পনগরী। দিনরাত মেশিনের আওয়াজে ভারী থাকে এলাকাটির বাতাস। সকাল থেকে রাত্রি পর্যন্ত উদয়াস্ত খেটে চলে এখানকার মানুষ। কেউ সারাদিন আটার বস্তা টানছে, কেউবা চিনির। বাকিরা কাজ করে ইলেকট্রনিক কারখানায় কিংবা নৌকায়। কিন্তু আমাজানের বুকের ভেতর এঁকে-বেঁকে চলা নদীগুলো যেমন একই মোহনায় মিলিত হয়ে মিশে গেছে মহাসাগরে, তেমনি রাত হলে ওইসব শ্রমজীবি মানুষগুলোও ভিড় করে থাকে পেলাডার কোর্টে। মর্ত্যলোকে স্বর্গ বলে যদি কিছু অনুভব করে থাকে তারা,তা ওই খাঁচাবন্দী মুক্তির খেলা।

মানাউসের পুর্বঞ্চলীয় শহর সান জোসে ওপেরারিও। বালুকাময় সৈকতের পাশেই মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছে শতশত গাছ। প্রচুর টিকটিকি দেখা যায় এখানে। বাহারী রংয়ের লেজ। কিংবদন্তি বলে, একসময় এই টিকটিকিরা নাকি মানুষখেকো ছিল ! বিবর্তনের খাঁজে তারা ক্রমশ ছোট হয়ে দেছে। সে বহু আগের কথা। এখন আর টিকটিকিদের আর ভয় পাননা ক্লেসন কোরেইরা। গাছের কান্ডকে ডিফেন্ডার ভেবে নিয়ে তার মাঝে তিনি কসরত করছিলেন ড্রিবলিংয়ের। শেকড়ের সঙ্গে নিয়মবহির্ভুত ধাক্কা খেলেই দাঁড়িয়ে পড়ছেন। নিজেই বাজাচ্ছেন ফাউলের বাঁশি। গাছের হলেদেটে মরা পাতা তার হলুদ কার্ড ! জিজ্ঞাসার দৃষ্টিতে তাকাতেই বুঝতে পারলেন। কোরেইরা জানালেন-'ফুটবলটা আমরা হৃদয় দিয়ে খেলি। তাই নিয়মবর্হিভূত কিছু করলে নিজ থেকেই দাঁড়িয়ে যাই। ব্রাজিলে সবার মানসিকতাই এমন।'

ড্যানিয়েলের কথায় ফিরে আসি। সকাল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত খেলার পর সে বাড়ি ফিরে যায়। কয়েকঘন্টা ঘুমিয়ে নিতে। উঠে আবারও খেলতে যায়। দুপুর নাগাদ সে খুব উত্তেজিত। রিও ডি জেনিরোর পোড় খাওয়া বস্তিটিতে কারা যেন তাকে খুঁজে হয়রান। শহরটার মধ্যে ওই একটা বস্তিতেই পুলিশের আনা-গোনা থাকে সবচেয়ে বেশি। ড্যানিয়েল তাই কিছুটা শঙ্কিত। প্রতিবেশিরা তাকে আশস্ত করে। জানায়, গতরাতে সে যাদের সঙ্গে খেলেছে তারা তাকে ভাড়া করতে চায়। ড্যানিয়েলে মুখে ক্ষীনপ্রভা। জীবিকার ব্যাপারটাও তো ভাবতে হবে ? বিশ্বকাপ আয়োজন করতে গিয়ে রউসেফ সরকার এখন গৌরি সেন। পাবলিক ফান্ড গড়ের মাঠ !

ড্যানিয়েলদের কুঁড়েঘর থেকে রাস্তার উল্টো পাশে ছোট্ট একটা পতিত জায়গা। কয়েকজন খেলছে । এখানে শুধু গোল করাই মুল লক্ষ্য নয়। পাশাপাশি নিজের দক্ষতাটুকুও দেখাতে হয় প্রতিপক্ষের কাছে। ড্যানিয়েল জানায়-'একসময় এখানে খেলতাম। বলটা একবার এক বুড়ো মহিলায় গায়ে লাগে। খুব বকেছিল। খেলতে বারন করেছিল ডাইনিটা।'

'কিন্তু এখানে খেলা কখনো থামেনা। কখনোই না'-বলতে বলতে ড্যানিয়েল উঠে দাঁড়ায়। গন্তব্য পাশের কোয়াদ্রা। এই এলাকার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিদ্বন্দিতামুলক ম্যাচ হয় ওখানটায়। ঘর থেকে বেরিয়ে সিড়ি ভাঙ্গে ড্যানিয়েল। কোন রেলিং নেই। এলাকাটিতে বাসা-বাড়ির সদর দরজা নাকি বন্ধ হয়না ! ড্যানিয়েলের ঘরে মোট দুটি কামরা । কিন্তু সবমিলিয়ে সদস্য ১৫ জন। লুকাসের বাবা স্থানীয় স্যানিটেশন ক্লিনার। তারা এক ভাই-এক বোন। নিজে স্কুলে না গিয়ে সে পাঠিয়েছে বোনকে। ড্যানিয়েল ব্যাখ্যা করে-'লেখাপড়াটা আসলে মেয়েদের প্রয়োজন। আমাদের ফুটবল থাকলেই চলবে।'

সাও পাওলোর কোয়াদ্রাসগুলোর মতো এখানে খাঁচা নেই। দেখে মনে হবে পরিত্যক্ত গ্যারেজ। এদের অলংকার কিছু সস্তা ষোড়শি। তারপরও ড্যানিয়েল হতাশ। খেলোয়াড়েরা এখনও এসে পৌঁছায়নি, তাই। গ্যারেজের ভাঙ্গা দেয়ালে ফুটো দিয়ে তাকালেই চোখে পড়ে কুঁজো পাহাড়ের যীশুকে। সভ্যতা তাকে গালভরা নাম দিয়েছে-‌'ক্রিষ্ট ডি রিডিমার।' নিচে মারকানা স্টেডিয়াম। ড্যানিয়েল তাকিয়ে থাকে। চোখে তরতাজা স্বপ্ন। নিজেকে গ্লাডিয়েটর এবং মারকানাকে কলোসিয়াম ভাবাটা তার মতো কিশোরের জন্য দোষের কিছু নয়।রিওতে প্রতিদিন অসংখ্য স্বপ্ন জন্মানোর সঙ্গে সমাহিতও হচ্ছে এন্তার। সে এই চক্রটারই একটা ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অংশ। 'এই হলো রিও। হয়তো ওরা একটু পরে এসে পৌঁছাবে'- ড্যানিয়েলের কন্ঠে ক্ষোভ।

সে দাঁড়িয়ে থাকে। দ্বিধাভ্রমের দোলাচলে অনেকক্ষন ভুগে নেমে পড়ে পেলাডার কোর্টে। বাচ্চাগুলো তাকিয়ে থাকে। ড্যানিয়েল গা করেনা। একসময় তাকেও সহ্য করতে হয়েছে। কবে থেকে এমন শুরু হয়েছে কেউ জানেনা। শুধু বলে, ব্রাজিলে বল কখনোই থামেনা !











তথ্যসুত্র ঃ নিউইয়র্ক টাইমস

ঃ গ্লোবো স্পোর্তে

ছবি ঃ ইন্টারনেট।







মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৮

মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার এই সিরিজটা পড়ে আমি ওয়ার্ল্ডকাপ ফুটবলের কাউন্টডাউন শুরু করেছি ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫১

নাছির84 বলেছেন: প্রেরণা সবসময়ই ভাল কিছু করার তাগিদ যোগায়। অনেক সময় ব্যক্তিও গুরুত্বপুর্ন। ফুটবল নিয়ে আরও লেখার ইচ্ছে আছে। নেমন্তন্ন রইলো...............

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৫

শুঁটকি মাছ বলেছেন: এখন কিছু বলব না,পরে এসে জানাবো!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৩

নাছির84 বলেছেন: সারপ্রাইজ দিতে ভালবাসেন বোধ হয় ? জানার অপেক্ষায় রইলাম..

৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩২

শুঁটকি মাছ বলেছেন: ঐদিন পড়ার টাইম ছিল না।আজ পুরাটা পড়লাম।
প্রথম দিন শিরোনামটা ্ভুলে পড়ছিলাম- সাম্বার দেশে পোলাডা!! =p~
আজ দেখলাম সাম্বার দেশ পেলাডা!।
বেশ ভালো লাগল।ভাল থাকবেন।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫৯

নাছির84 বলেছেন: পোলাডা !!!!!!! হায়...হায়। ভাই অনেক ব্যস্ত ছিলেন বোধহয় সেদিন। নইলে ভুল হতো না। নয়তো আপনি ঠিক পড়ে থাকলে আমি ভুল লিখেছিলাম। এত বড় লেখাটা কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। আমার দুনিয়ায় স্বাগতম......

৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: চমৎকার লিখেনরে ভাই আপনি....
কী সুন্দর শেষলাইনটা দিয়ে শেষ করলেন এই পর্ব
" শুধু বলে, ব্রাজিলে বল কখনোই থামেনা !"


০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮

নাছির84 বলেছেন: ধন্যবাদ খেয়াঘাট।

৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: খুব খুব ভাল লাগলো ...
আমি ও ভেবেছিলাম " সাম্বার দেশে পোলাডা B:-/ " মানে কোণ ফুটবলার কে নিয়ে লিখেছ ।এখন বুঝলাম " সাম্বার দেশে পেলাডা"
ব্রাজিল আর ফুটবল সমার্থক আসলেই ।

শুভ কামনা :)

০৫ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪

নাছির84 বলেছেন: ব্রাজিলের ষ্ট্রিট ফুটবলকে বলা হয় ‌'পেলাডা'। ফুটবল বোঝার পর থেকে আমি ব্রাজিলের সমর্থক। বলতে পারেন পাঁড় ভক্ত।
ভাল থাকবেন আপু। শুভ কামনা।

৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৩০

ইমিনা বলেছেন: আপনি কি সাম্বার দেশে থাকেন ?

১১ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:১৪

নাছির84 বলেছেন: আমি ভাটির দ্যাশের ছাওয়াল।

৭| ০৩ রা মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


খুব ভাল একটা সিরিজ পড়ে শেষ করলাম।


মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার এই সিরিজটা পড়ে আমি ওয়ার্ল্ডকাপ ফুটবলের কাউন্টডাউন শুরু করেছি ।


আমিও মামুন ভাইয়ে সাথে সহমত।

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ৮:২২

নাছির84 বলেছেন: গোটা সিরিজটা পড়ার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা। খেলাধূলার মধ্যেও আটপৌরে জীবনকে তুলে আনা যায়। কিন্তু সে অনেক দুরের পথ...............

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.