নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খেলতেপড়তেদেখতেশুনতেগুনতে ভালোবাসি

নাছির84

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র

নাছির84 › বিস্তারিত পোস্টঃ

খেলার গপ্পো

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২০

অস্ত্র ছেড়ে ফুটবল খেলার সেই দিন
*************************************


মাঠের বুট পায়ে তেমন পটু ছিলেন না। কিন্তু ডাগ আউটে তিনি লিভারপুলের কিংবদন্তি ম্যানেজার। বিল শ্যানকি। ব্রিটিশ রয়্যাল এয়ারফোর্সের হয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেয়া স্কটিশ এ ভদ্রলোক একবার মন্তব্য করেন, ‘কিছু মানুষ মনে করে, ফুটবল খেলাটি জীবন ও মৃত্যুর মতোই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমি আপনাদের নিশ্চিত করছি, এর (ফুটবল) মহিমা তার চেয়েও অনেক বেশি গাম্ভীর্যপূর্ণ।’ শ্যানকি ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়েছিলেন। আজ থেকে ১০০ বছর আগে পৃথিবীতে এমন একটি মুহূর্ত এসেছিল, যখন ফুটবল ক্ষণিকের জন্য হলেও থামিয়ে দিয়েছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ!

বড়দিন সামনে রেখে অক্ষশিবির ও মিত্রশিবিরে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন স্বয়ং পোপ পঞ্চদশ বেনেডিক্ট। বলেছিলেন, ‘দেবদূতদের গান গাওয়ার রাতে থামিয়ে দাও অস্ত্রের ঝনঝনানি।’ কিন্তু কোনো পক্ষই তার এ আকুতি কানে তোলেনি। তখন প্রথম মহাযুদ্ধের পাঁচ মাস পেরিয়ে গেছে। ইতিহাসখ্যাত ওয়েস্টার্ন ফ্রন্টে জার্মান ও ব্রিটিশ সেনাদের রক্তে ক্রমেই সিক্ত হয়ে উঠছিল ফ্লান্ডার্সের মাটি। মজার ব্যাপার, এই প্রহেলিকার মধ্যেই বড়দিন পালনের প্রস্তুতি নেয় দুই শিবির। দিনপঞ্জির পাতায় সময়টা ২৪ ডিসেম্বর, ১৯১৪। জার্মান শিবিরের সৈন্যরা গান ধরে, ‘স্টিলে ন্যাশট, হেইলেগ ন্যাশট।’ এর অর্থ, ‘নীরব রাত্রি, পবিত্র রাত্রি।’ ইংরেজ শিবির থেকেও জবাব আসে, ‘সাইলেন্ট নাইট, হলি নাইট’ কোরাস। ইউরোপে বড়দিনের প্রচলতি গানটাই নিজেদের ভাষায় গাইতে শুরু করে দুই শিবির। ইউরোপিয়ান ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যতিক্রমী সেই বড়দিনটির চারদিন পর ভাইয়ের কাছে একটি চিঠি পাঠান ব্রিটিশ সার্জেন্ট ক্লেমেন্তে বার্কার। ডেইলি মেইলে প্রকাশ করে সেই চিঠির উদ্ধৃতি, ‘সাদা পতাকা হাতে সর্বপ্রথম নো ম্যানস ল্যান্ডে বের হয়ে আসে এক জার্মান সেনা। সে আমাদের জানায়, তোমরা গুলি থামালে আমরাও সকালে (বড়দিন) গুলিবর্ষণ বন্ধ রাখব।’ এর পর আর বন্দুকের ঘোড়া টেপেনি কোনো পক্ষ। যুদ্ধক্ষেত্রে পড়ে থাকা ৬৯ জন ব্রিটিশ সৈন্যের মরদেহ সৎকার করে দুই পক্ষ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে!

শুধু তা-ই নয়, দেশের প্রতি নিজের ভালোবাসার নৈবেদ্য প্রকাশ করতে শত্রুপক্ষকে সমূলে নিধন করাই ছিল যাদের মহার্ঘ্য উদ্দেশ্য, সেই তারাই বড়দিনের উপহার হিসেবে নিজেদের মধ্যে বিনিময় করে সিগারেট, অ্যালকোহল, জামার বোতাম, জুতোর মোজা থেকে শুরু করে নানা প্রয়োজনীয় বস্তু। বার্কার তার পাঠানো সেই চিঠিতে জানান, এমন সময় ব্রিটিশ শিবিরের পরিখা থেকে কেউ একজন ফুটবল ছুড়ে দেন নো ম্যানস ল্যান্ডে। ব্যস, এর পরই লেখা হয়ে যায় ‘দ্য গ্রেট ওয়ার’-এর ইতিহাসে সবচেয়ে স্মরণীয় মুহূর্তটি। বন্দুক ছেড়ে ফুটবল ম্যাচে মেতে ওঠে দুই পক্ষ! ‘জার্মান পরিখা থেকে এক সৈন্য উঁকি মারার পর আমরাও পিলপিল করে বেরিয়ে পড়ি। এর পর যুদ্ধক্ষেত্রে পড়ে থাকা ৬৯ জন সৈন্যের মরদেহ সৎকার করে দুই পক্ষ। তার পর যেটা ঘটেছিল, আমাদের পরিখা থেকে কেউ একজন ফুটবল ছুড়ে মারে নো ম্যানস ল্যান্ডে এবং খেলায় মেতে ওঠে দুই শিবির। রাত নেমে আসার পরও কোনো পক্ষ গুলিবর্ষণ করেনি। বক্সিং ডেতেও (বড়দিনের পরদিন) অব্যাহত থাকে অস্ত্রবিরতি। যুদ্ধ নিয়ে আমরা দুই পক্ষই খুব হতাশ ছিলাম’— চিঠিতে জানান বার্কার।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধে জার্মানি হার মানলেও ব্রিটিশ গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী ‘ক্রিসমাস ট্রুস’র সেই ম্যাচে ইংরেজরা হেরে যায় ৩-২ ব্যবধানে। সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার হলো, বড়দিন উপলক্ষে দুই পক্ষের অস্ত্রবিরতিকে মেনে নিলেও ফুটবল ম্যাচটার সত্যতা নিয়ে এখনো সন্দেহ প্রকাশ করে থাকেন অনেক ব্রিটিশ ঐতিহাসিক। তার পরও কিংবদন্তিটিকে স্মরণীয় করে রাখতে কিছুদিন আগে ইংল্যান্ডে একটি ভাস্কর্য তৈরি করে মাত্র ১০ বছর বয়সী এক কিশোর! দুই সপ্তাহ আগে তারই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্য প্রিন্স উইলিয়াম বলেন, ‘বড়দিনে অস্ত্র রেখে দুই শত্রুশিবিরের উপহার চালাচালির এ গল্পটা শোনার মধ্য দিয়েই আমরা বড় হয়েছি। ফুটবল খেলাটা সত্যিই সবাইকে এক সূত্রে গেঁথে সব বাধা জয় করতে পারে। ১০০ বছর পরও বড়দিনে ফুটবল খেলার এ গল্পটা আগের মতোই গুরুত্বপূর্ণ। সবচেয়ে দুর্যোগপূর্ণ সময়েও আশা এবং মানবতার বার্তায় আজো তা সমান প্রাসঙ্গিক।’

(তথ্যসুত্র ঃ ডেইলি মেইল, নিউ্ ইয়র্ক টাইমস, গার্ডিয়ান)

আইস হকির‌ 'আব্রাহামোভিচ'
***************************


দিনটি কখনোই লুকোতে পারবে না টেলফোর্ড টাইগার্স। ৩০ জানুয়ারি, ২০১৩। এদিন টানা ২৩তম হারের মুখ দেখে তারা। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ টেবিলের তলানিতে নেমে যায় আইস হকির এ ক্লাবটি। অর্থের ভাড়াড়েও চলছিল টানাটানি। ভবিষ্যত নিয়ে অন্ধকার দেখছিল তারা। ঠিক তখনই আলোকবর্তিকা হয়ে হাজির এমন একজন, যিনি কি-না মাত্র ১২ মাসের ব্যবধানে খোলনলচে পাল্টে দেন টেলফোর্ড টাইগার্সের গতিপথ।
ডাকসাইটে কোন কোচ কিংবা কোন তারকা খেলোয়াড়ের কথা ভেবে থাকলে ভুল করবেন। ১৯৮৮ সালে ওই টেলফোর্ড টাইগার্সের বরফকুচি সম্বলিত মাঠে পড়ে থাকতেন তিনি। তখন তিনি মাত্র ১৫ বছর বয়সী কিশোর। সফটওয়ার টেকনোলজির প্রতিষ্ঠান খুলে ২৬ বছর পর সেই কিশোরটিই নাম লেখায় ব্রিটেনের মাল্টি-মিলিয়ন ধনকুবেরদের কাতারে! খেলাটিকে মনে ধারণ করায় গত বছরের অক্টোবরে টেলফোর্ড টাইগার্সকে কিনে নেন ব্রিটেনের সফটওয়ার নির্মাণ প্রতিষ্ঠান রেড টাচ মিডিয়ার মালিক বনে যাওয়া সেই কিশোর-ওয়েন স্কোলস।
ব্রিটেনের এ ধনকুবের যে নিজ তাগিদেই টাইগার্সকে কিনে নিয়েছেন, তা নয়। নেপথ্য গল্পটা এরকম-টেলফোর্ডের জেনারেল ম্যানেজার এবং ক্লাবটির সাবেক খেলোয়াড় পল থমসন একদিন গণমাধ্যমে দেখেন, যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সম্মানের টিভি পুরস্কার এ্যামি অ্যাওয়ার্ডসের স্পন্সর করছে ওয়েন স্কোলসের প্রতিষ্ঠান রেড টাচ মিডিয়া। আর দেরি করেননি থমসন। সোজা স্কোলসের অফিসে গিয়ে প্রস্তাব পেড়ে বসেন তিনি। স্কোলসের ভাষায়, ‘পল এসে বলল, আমি জানি তুমি এখনো টেলফোর্ড টাইগার্সের ভক্ত। আমরা কি তোমার স্পন্সর পেতে পারি? তখন টাইগার্স যে বেশ বাজে অবস্থায় ছিল, তা আমি জানতাম। সে কারণে তাদের সাহায্য রাজি হয়ে যাই। কিছুদিন পরই বুঝতে পারি, টাইগার্সকে আমি আরও নানাবিধ উপায়ে সাহায্য করতে পারি। আর তাই ওদেরকে প্রস্তাব দেই, শুধু স্পন্সর করলে চলবে না, গোটা ক্লাবটিকেই আমি কিনতে চাই।’
ব্রিটেনে আইস হকির শীর্ষ আসর এলিট লিগ। এরপরই প্রিমিয়ার লিগের অবস্থান। স্কোলস ক্লাবটিকে কিনে নেয়ার পর এবার প্রিমিয়ার লিগ পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে রয়েছে তারা। টাইগার্সের সঙ্গে দ্বিতীয় স্থানীয় পিটারবরো ফ্যানটমের পয়েন্ট ব্যবধান ১১! কীভাবে এই অসম্ভব সম্ভব হলো?
স্কোলসের ভাষায়, ‘খেলোয়াড় কেনার পেছনে আমরা প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করেছি। পাশাপাশি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডও বজায় রাখা হয়েছে। খুব দ্রুত পরিস্থিতি পাল্টে দিতে সক্ষম এমন খেলোয়াড়রাই ছিল আমাদের লক্ষ্যবস্তু। আমরা সব সময় সেরা খেলোয়াড়দেরই চেয়েছি এবং শেষ পর্যন্ত তাদের ঠিকানাও হয়েছে টেলফোর্ড টাইগার্স। অতীতে সবাই জানতো, এবার কে ট্রফি জিতবে। একঘেয়েমির পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল আসরটি। কিন্তু আমরা আসার পর আসরটির প্রতিদ্বন্দ্বিতা আগের থেকে এক মিলিয়ন গুণ বেড়েছে। ম্যাচ জেতাই এখন টেলফোর্ড টাইগার্সের একমাত্র লক্ষ্য।’
ওয়েন স্কোলসের মধ্যে অনেকটা রোমান আব্রাহামোভিচের গন্ধ খুঁজে পাচ্ছেন কি? ২০০৩ সালে রুশ এ ধনকুবের চেলসিকে কিনে নেয়ার পর থেকে ক্লাবটির পেছনে এ পর্যন্ত বিনিয়োগ করেছেন প্রায় ১০০ কোটি পাউন্ড! বিনিময়ে পাল্টে গেছে চেলসির ভবিষ্যত গতিপথ। আব্রহামোভিচের সঙ্গে ওয়েন স্কোলস অবশ্য তার তুলনা টানতে নারাজ। লিভারপুলের এই পাঁড় ভক্তটি ব্যাখ্যা করেন, ‘অনেকেই আমাকে আব্রাহামোভিচের সঙ্গে তুলনা করে। কিন্তু আমি তো লিভারপুলের ভক্ত। তুলনাটা তাই সঠিক নয়। আমি শুধু বাজেটের দিক থেকে তলানিতে পড়ে থাকা একটি দলকে টেনে তোলার চেষ্টা করছি। কিন্তু সফলতা কি কিনতে পেরেছি? পারিনি। বাজেটের দিক থেকে আমরা এখনো আসরটির চার কিংবা পাঁচে অবস্থান করছি। আমার লক্ষ্য হলো ক্লাবটিকে এমন একটি স্থানে পৌঁছে দেয়া যেখানে দাঁড়িয়ে তারা নিজেরাই নিজেদের খরচ নির্বাহ করতে পারে।’
১৫ বছর বয়সে স্কোলস প্রায় প্রতিদিনই স্কুল পালিয়ে চলে আসতেন টেলফোর্ড টাইগার্স শিবিরে। খেলোয়াড়দের হকি স্টিক মেরামত করে রাখা ছিল তার নেশা। প্রতিদিনই প্রায় ১৫টি করে হকি স্টিক তিনি বাসায় নিয়ে পরম মমতার সঙ্গে মেরামত করতেন। এখন সেই নিবেদিনপ্রাণ কিশোরটির কল্যাণেই টাইগার্স শিবিরের হকি স্টিকগুলোতে লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। আগের সেই কাঠের স্টিকের বদলে জায়গা করে নিয়েছে কার্বন-ফাইবারে তৈরি স্টিক, যারা একেকটির ন্যূনতম দাম আড়াইশো পাউন্ড।
ভাগ্য পরিবর্তনের তাগিদে ১৬ বছর বয়সে টেলফোর্ড ছেড়ে লন্ডনে পাড়ি জমান স্কোলস। সেখান থেকে উত্তর আয়ারল্যান্ডে ধর্মপ্রচারকের কাজও করেন কিছুদিন। মন না টেকায় আফ্রিকায় খুলে বসেন টিভি চ্যানেল। কিন্তু সেখানেও স্থির হতে পারেননি। এরপর খুলে বসেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তখন স্কোলসের ঠিকানা ছিল তার বন্ধুর বাসা, যেখানে তাকে ঘুমোতে হতো ড্রয়িং রুমের ফ্লোরে! এখন তার প্রতিষ্ঠানটির বাত্সরিক টার্ন-ওভারের পরিমান প্রায় ৫ কোটি পাউন্ড।
আইস হকির আগামি মৌসুম থেকে টাইগার্স দর্শকদের জন্যও বিশেষ মনোরঞ্জনের ব্যবস্থা রেখেছেন স্কোলস। অনলাইনে টাইগার্স ভক্তরা তাদের আসন বরাদ্দ দেয়ার পাশাপাশি খাবারের অর্ডারও দিতে পারবে। এর পাশাপাশি ক্লাবের বিশেষ পোশাকও মুফতে পাবেন তারা। স্কোলসের স্পর্শধন্য হওয়ার পর থেকে টেলফোর্ড টাইগার্সের পাল্টে যাওয়ার এ গল্পে কোচ টম ওয়াটকিনস যবনিকা টানলেন এভাবে, ‘আমিই বোধহয় সেই বিরলতম কোচদের একজন, টানা ২৩ ম্যাচ হারের পরও যার চাকুরি যায়নি। এটা একেবারেই অবাস্তব। মাঝে-মধ্যে মনে হয় আমরা বোধহয় কোন লটারি জিতেছি। স্কোলস দায়িত্ব নেয়ার আগে প্রতি মৌসুমেই খেলোয়াড়দের বলতাম—শিরোপা জেতাই আমাদের লক্ষ্য। তখন কথাটি নিজেই বিশ্বাস করতাম না। কিন্তু এখন মৌসুম শুরুর আগে খেলোয়াড়দের যখন বলি— শিরোপা, প্লে-অফ এবং কাপ জিততে চাই, তখন অন্তর থেকেই কথাটি বিশ্বাস করি। এটাই জাদু বাস্তবতা!'

(তথ্যসুত্র ঃ বিবিসি)

দুটি লেখাই দৈনিক বণিক বার্তায় প্রকাশিত

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট ।পড়ে ভাল লাগলো ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫

নাছির84 বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ কবি। ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯

মামুন ইসলাম বলেছেন: ভাল একটি লেখা। লেখাট শেয়ার করায় আপনাকে ধন্যবাদ

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৩

নাছির84 বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভ কামনা। ভাল থাকবেন।

৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪১

মামুন রশিদ বলেছেন: খেলা নিয়ে আপনার লেখা পড়তে ভালো লাগে ।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫০

নাছির84 বলেছেন: ব্লগে লেখালেখির ক্ষেত্রে আমি অনিয়মিত হলেও আপনি আমার নিয়মিত পাঠক। কৃতজ্ঞতা।
ভাল থাকবেন। নিরন্তর শুভ কামনা।

৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৫

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

সুন্দর লেখা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫১

নাছির84 বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকবেন।

৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৮

আলম দীপ্র বলেছেন: নাইস শেয়ার ।
ধন্যবাদ আপনাকে ।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫২

নাছির84 বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ব্লগে স্বাগতম...

৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪১

পাজল্‌ড ডক বলেছেন: চমত্কার পোস্ট।
লিভারপুলের জন্য নেক্সট সিজনের শুভকামনা ;)

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৭

নাছির84 বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই। তোরেস-হামান-কুইট'রা থাকাকালিন থেকে লিভারপুলকে ভাল লাগে। কিন্তু এখন যে অবস্থা তাতে লিভারপুল মানেই সোনালী অতীত !
প্রিমিয়ার লিগে প্রতিদ্বন্দিতার ভারসাম্য টিকিয়ে রাখার স্বার্থেই লিভারপুলের মতো কিছু ক্লাবের মাথা তুলে দাঁড়ানো উচিত। ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।

৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: বরাবরের মতোই চমৎকার আপনার লেখা।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪

নাছির84 বলেছেন: নিশ্চয়ই আপনার লেখা দুর্দান্ত কিছু গল্পের মতো নয় ? আপনাদের মতো কিছু ব্লগার/গল্পকার-এর অনুপ্রেরণাই আমাকে বারবার এখানে ফিরিয়ে আনে। একটু দম ফেলার ফুরসত পেলেই নিয়মিত হবো হাসান ভাই। পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। নিরন্তর শুভ কামনা।

৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

কলমের কালি শেষ বলেছেন: বেশ তথ্যসমৃদ্ধ পোষ্ট । +++

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১১

নাছির84 বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই। শুভ কামনা।

৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৮

ওয়্যারউলফ বলেছেন: ফুটবল খেলাটা নিয়ে অনেকের সন্দেহ থাকতে পারে কিন্তু এটা যে একটি চমৎকার পোষ্ট তাতে সন্দেহ নাই। ধন্যবাদ ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯

নাছির84 বলেছেন: খেলার ব্যাপারটা এখন কিংবদন্তিতে রুপ নিয়েছে। সত্য-মিথ্যা যাই হোক না কেন, খেলাধূলার এই ধোঁয়াশা ইতিহাস নিয়ে মেতে থাকতে ভালই লাগে। পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই। শুভ কামনা।

১০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৫২

জনসাধারণের মধ্যে একটি মলিন পট্টবস্ত্র বলেছেন: শিক্ষণীয় কাহিনী। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫

নাছির84 বলেছেন: কিন্তু আমরা শিক্ষা নেই না। নিতে পারিনা....
পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

পাজল্‌ড ডক বলেছেন: লাস্ট ইয়ার এর লিভারপুল গত ৭-৮ বছর এর মধ্যে বেস্ট আর ২০০৫ এর বেনিতেজের লিভারপুল তো হিস্ট্রি।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৭

নাছির84 বলেছেন: শিরোপা তো জিততে পারেনি ? ওরা গত মৌসুমের সেরা দল-তা নিয়ে সন্দেহ নেই।
১৯৯০ সাল থেকে শিরোপাবঞ্চিত। লিভারপুলের এখন ঐতিহ্যের ভার বহন করায় দায়। শিরোপাটা ভাীষন প্রয়োজন.......

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.