নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন, জেনে নিই পবিত্র কুরআনের মজার পরিসংখ্যান- ১

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

পারাঃ 'পারা' শব্দের অর্থ হচ্ছে অধ্যায় বা চ্যাপ্টার। পবিত্র কুরআনে মোট ৩০ টি পারা বা অধ্যায় রয়েছে। এই পারাগুলোর মাধ্যমে ১১৪ টি সূরাহকে ভাগ করে দেয়া হয়েছে। সূরাহগুলো বিভিন্ন আকারের হলেও কুরআনের পারাগুলো প্রায় সমান আকারের। কুরআন হিফজ করণের ক্ষেত্রে সাধারণত পারা অনুযায়ী শেখানো হয়।

এছাড়া ৩০ দিনে কুরআন খতমের সুবিধার্থে, অর্থাৎ প্রতি দিন ১ পারা করে পড়ে যাতে ৩০ দিনে ৩০ পারা পড়ে শেষ করে প্রতি মাসে পূর্ন কুরআন একবার করে তিলাওয়াত করা যায়, পারা হিসেবে ভাগ করার সেটিও একটি অন্যতম কারন।

বিভিন্ন বিষয়ক আয়াতের একটি ক্ষুদ্র পরিসংখ্যান
আদেশ মূলক আয়াত= ১০০০
নিষেধ সংক্রান্ত আয়াত= ১০০০
ভীতি মূলক আয়াত= ১০০০
প্রতিজ্ঞা সূচক আয়াত= ১০০০
দৃষ্টান্ত বিষয়ক আয়াত=১০০০
ইতিহাস বিষয়ক আয়াত= ১০০০
প্রশংসা মূলক আয়াত= ২৫০
পুর্ণতা মূলক আয়াত=১০০
উদ্দেশ্য বিষয়ক আয়াত=২৫০
অন্যান্য বিষয়ক আয়াত= ৬৬
মোট আয়াত সংখ্যা= ৬৬৬৬

কিছু সূরাহ ও আয়াতের বিশেষ নাম
সূরাহ আর রহমান = কুরআনের মুকুট
সূরাহ আল বাক্বারা = কুরআনের সিংহাসন
সূরাহ ইয়াসিন = কুরআনের মন
সূরাহ ফাতিহা = কুরআনের জননী
আয়াতুল কুরসী =কুরআনের বন্ধু


আল কুরআনের অনুপম বিভাজন: হিজ্‌ব বা মানজিল
হিজ্‌ব বা মানজিল হচ্ছে কুরআনের প্রথম সূরাহ (সূরাহ ফাতিহা) ব্যতিত অন্য সূরাহগুলো নিয়ে করা একটি বিশেষ শ্রেনিবিন্যাস। তৃতীয় খলিফাহ হযরত উসমান (রা) প্রতি সোমবারে কুরআন পড়া শুরু করে রোববারে শেষ করতেন। এক দিনে তিনি যতটুকু পড়তেন, ততটুকুকে এক মানজিল বলা হয়। মানজিলগুলো হচ্ছে:
মানজিল ১ = ৩ টি সূরাহ, যথা, ২—৪
মানজিল ২ = ৫ টি সূরাহ, যথা, ৫—৯
মানজিল ৩ = ৭ টি সূরাহ, যথা, ১০—১৬
মানজিল ৪ = ৯ টি সূরাহ, যথা, ১৭—২৫
মানজিল ৫ = ১১ টি সূরাহ, যথা, ২৬—৩৬
মানজিল ৬ = ১৩ টি সূরাহ, যথা, ৩৭—৪৯
মানজিল ৭ = ৬৫ টি সূরাহ, যথা, ৫০—১১৪

নামের বাংলা অর্থসহ আল কুরআনের সূরাহসমূহের তালিকা
মহাগ্রন্থ আল কুরআনে ১১৪টি সূরা রয়েছে। এগুলো হলো:
১. আল ফাতিহা (সূচনা)
২. আল বাক্কারাহ (বকনা-বাছুর)
৩. আল ইমরান (ইমরানের পরিবার)
৪. আন নিসা (নারী)
৫. আল মায়িদাহ (খাদ্য পরিবেশিত টেবিল)
৬. আল আনআম (গৃহপালিত পশু)
৭. আল আ'রাফ (উচু স্থানসমূহ),
৮. আল আনফাল (যুদ্ধে-লব্ধ ধনসম্পদ),
৯. আত তাওবাহ্ (অনুশোচনা),
১০. ইউনুস (ইউনুস আ:),
১১. হুদ (হুদ আ:),
১২. ইউসুফ (ইউসুফ আ:),
১৩. আর রা'দ (বজ্রপাত),
১৪. ইব্রাহীম (ইব্রাহিম আ:),
১৫. আল হিজর (পাথুরে পাহাড়),
১৬. আন নাহল (মৌমাছি),
১৭. বনী-ইসরাঈল (ইয়া'কুব আ: এর বংশধর/ ইহুদী জাতি),
১৮. আল কাহফ (গুহা),
১৯. মারইয়াম (মারইয়াম, ঈসা আ: এর মাতা)
২০. ত্বোয়া-হা (ত্বোয়া-হা),
২১. আল আম্বিয়া (নবীগণ আ:),
২২. আল হাজ্জ্ব (হজ্জ),
২৩. আল মু'মিনূন (মুমিনগণ),
২৪. আন নূর (আলো),
২৫. আল ফুরকান (সত্য মিথ্যার পার্থক্য নির্ধারণকারী গ্রম্থ),
২৬. আশ শুআরা (কবিগণ),
২৭. আন নম্‌ল (পিপীলিকা),
২৮. আল কাসাস (কাহিনী),
২৯. আল আনকাবূত (মাকড়শা),
৩০. আর রুম (রোমান জাতি),
৩১. লোক্‌মান (একজন জ্ঞানী ব্যক্তি),
৩২. আস সেজদাহ্ (সিজদাহ),
৩৩. আল আহ্‌যাব (জোট),
৩৪. সাবা (রানী সাবা/ শেবা),
৩৫. ফাতির (আদি স্রষ্টা),
৩৬. ইয়াসীন (ইয়াসীন),
৩৭. আস ছাফ্‌ফাত (সারিবদ্ধভাবে দাঁড়ানো),
৩৮. ছোয়াদ ('ছোয়াদ' আরবি একটি বর্ণ),
৩৯. আয্‌-যুমার (দলবদ্ধ জনতা),
৪০. আল মু'মিন (বিশ্বাসী)
৪১. হা-মীম সেজদাহ্ (সুস্পষ্ট বিবরণ),
৪২. আশ্‌-শূরা (পরামর্শ),
৪৩. আয্‌-যুখরুফ (সোনাদানা),
৪৪. আদ-দোখান (ধোঁয়া),
৪৫. আল জাসিয়াহ (নতজানু),
৪৬. আল আহ্‌ক্বাফ (বালুর পাহাড়),
৪৭. মুহাম্মদ (মুহাম্মদ, সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম),
৪৮. আল ফাত্‌হ (বিজয়, মক্কা বিজয়),
৪৯. আল হুজুরাত (বাসগৃহসমুহ),
৫০. ক্বাফ ('ক্বাফ' আরবি একটি বর্ণ),
৫১. আয-যারিয়াত (বিক্ষেপকারী বাতাস),
৫২. আত্ব তূর (একটি পাহাড়ের নাম),
৫৩. আন-নাজম (তারা),
৫৪. আল ক্বামার (চন্দ্র)
৫৫. আর রাহমান (পরম করুণাময়)
৫৬. আল ওয়াক্বিয়াহ্‌ (নিশ্চিত ঘটনা)
৫৭. আল হাদীদ (লোহা)
৫৮. আল মুজাদালাহ্ (অনুযোগকারিণী),
৫৯. আল হাশ্‌র (সমাবেশ),
৬০. আল মুম্‌তাহিনাহ্ (নারী, যাকে পরীক্ষা করা হবে),
৬১. আস সাফ (সারবন্দী সৈন্যদল),
৬২. আল জুমুআহ (সম্মেলন/শুক্রবার),
৬৩. আল মুনাফিকূন (কপট বিশ্বাসীগণ),
৬৪. আত তাগাবুন (মোহ অপসারণ),
৬৫. আত ত্বালাক (তালাক),
৬৬. আত তাহ্‌রীম (নিষিদ্ধকরণ),
৬৭. আল মুল্‌ক (সার্বভৌম কতৃত্ব),
৬৮. আল ক্বলম (কলম),
৬৯. আল হাক্কাহ (নিশ্চিত সত্য),
৭০. আল মাআরিজ (উন্নয়নের সোপান),
৭১. নূহ (নবী নূহ)
৭২. আল জ্বিন (জ্বিন সম্প্রদায়)
৭৩. আল মুয্‌যাম্মিল (বস্ত্রাচ্ছাদনকারী)
৭৪. আল মুদ্দাস্‌সির (পোশাক পরিহিত),
৭৫. আল ক্বিয়ামাহ্ (পুনরু্ত্তান),
৭৬. আদ দাহ্‌র (মানুষ),
৭৭. আল মুরসালাত (প্রেরিত পুরুষগণ),
৭৮. আন্‌ নাবা (মহাসংবাদ),
৭৯. আন নাযিয়াত (প্রচেষ্টাকারী),
৮০. আবাসা (তিনি ভ্রুকুটি করলেন),
৮১. আত তাক্‌ভীর (অন্ধকারাচ্ছন্ন),
৮২. আল ইন্‌ফিতার (বিদীর্ণ করা),
৮৩. আত মুত্বাফ্‌ফিফীন (প্রতারণা করা),
৮৪. আল ইন্‌শিকাক (খন্ড-বিখন্ড করণ),
৮৫. আল বুরুজ (নক্ষত্রপুন্জ),
৮৬. আত তারিক্ব (রাতের আগন্তুক),
৮৭. আল আ'লা (সর্বোন্নত),
৮৮. আল গাশিয়াহ্‌ (বিহ্বলকর ঘটনা),
৮৯. আল ফাজ্‌র (ভোরবেলা),
৯০. আল বালাদ (নগর),
৯১. আশ শামস (সূর্য),
৯২. আল লাইল (রাত্রি),
৯৩. আদ দুহা (পূর্বান্হের সুর্যকিরণ),
৯৪. আল ইনশিরাহ (বক্ষ প্রশস্তকরণ),
৯৫. আত ত্বীন (ডুমুর),
৯৬. আল আলাক (রক্তপিন্ড),
৯৭. আল ক্বাদর (মহিমান্বিত),
৯৮. আল বাইয়্যিনাহ (সুস্পষ্ট প্রমাণ),
৯৯. আল যিল্‌যাল (ভূমিকম্প),
১০০. আল আদিয়াত (অভিযানকারী),
১০১. আল ক্বারিয়াহ (মহাসংকট),
১০২. আত তাকাসুর (প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা),
১০৩. আল আছর (সময়),
১০৪. আল হুমাযাহ (পরনিন্দাকারী),
১০৫. আল ফীল (হাতি),
১০৬. কুরাইশ (কুরাইশ গোত্র),
১০৭. আল মাউন (সাহায্য-সহায়তা),
১০৮. আল কাওসার (প্রাচুর্য),
১০৯. আল কাফিরুন (অবিশ্বাসী গোষ্ঠী),
১১০. আন নাসর (স্বর্গীয় সাহায্য),
১১১. আল লাহাব (জ্বলন্ত অংগার),
১১২. আল ইখলাস (একত্ব)
১১৩. আল ফালাক (নিশিভোর)
১১৪. আন নাস (মানবজাতি)

সংখ্যাগত কিছু পরিসংখ্যান
'পবিত্র কুরআন সম্পর্কিত তথ্যাবলী'

১ মোট "পারা" ৩০ টি
২ মোট "সূরাহ" ১১৪ টি
৩ মোট "সিজদা" ১৪ টি
৪ মোট "রুকু" ৫৪০ টি
৫ মোট "ওয়াক্ফ ১,০৫,৬৪৮ টি
৬ মোট "তাশদীদ ১,২৫২ টি
৭ মোট "মদ্ ১,৭৭১ টি
৮ মোট "নুক্তা ১,০৬,১৮৮ টি
৯ মোট "পেশ ৮,৮০৪ টি
১০ মোট "জের ৩৯,৫৮২ টি
১১ মোট "যবর ৫৩,২৪২ টি
১২ মোট "আয়াত ৬,৬৬৬ টি
১৩ মোট "হরফ ৩,৫০,১২৭ টি
১৪ মোট "আলীফ ৪৮,৮৭২ টি
১৫ মোট "বা ১১,১২৮ টি
১৬ মোট "তা" ১,১৯৯ টি
১৭ মোট "ছা" ১,২৭৬ টি
১৮ মোট "জ্বীম" ৩,২৭৩ টি
১৯ মোট "হা" ৭৭৩ টি
২০ মোট "খা" ২,৪১৬ টি
২১ মোট "দাল" ৫,৬৪২ টি
২২ মোট "জাল ৪,৬৯৭ টি
২৩ মোট "রা" ১,২৮৯ টি
২৪ মোট "যোয়া" ১,৫৯০ টি
২৫ মোট "ছীন" ৫,৮৯০ টি
২৬ মোট "শীন" ২,২৫৩ টি
২৭ মোট "ছোয়াদ ২,০১৩ টি
২৮ মোট "দোয়াত"১,৬০৭ টি
২৯ মোট "তোয়া" ১,২৭৪ টি
৩০ মোট "জোয়া" ৮৪৬ টি
৩১ মোট "আইন" ৯২,২০০ টি
৩২ মোট "গাইন" ২,২০৮ টি
৩৩ মোট "ফা" ৮,৪৯৯ টি
৩৪ মোট "ক্কাফ" ৬,৮১৩ টি
৩৫ মোট "কাফ" ৯,৫১২ টি
৩৬ মোট "লাম" ৩,৪৩২ টি
৩৭ মোট "মীম" ২৬,৫৩৫ টি
৩৮ মোট "নূন" ২৬,৫৫০ টি
৩৯ মোট "ওয়াও" ২৫,৫৩৬ টি
৪০ মোট "হা" ১৯,০৬০ টি
৪১ মোট "লাম-আলীফ" ৩,৭২০ টি
৪২ মোট "হামজা" ৪,১১৫ টি
৪৩ মোট "ইয়া" ২৫,৯১৯ টি

সাধারণ জ্ঞান
প্রশ্ন : কুরআন শব্দের অর্থ কি?
উত্তর : পঠিত, জমা করা, মিলিত।

প্রশ্ন : আল কুরআনের আলোচ্য বিষয় ও উদ্দেশ্য কি?
উত্তর : আলোচ্য বিষয় সরল সঠিক পথ এবং উদ্দেশ্য হেদায়াত।

প্রশ্ন : আল কুরআন কোথায় সংরক্ষিত আছে?
উত্তর : লৌহে মাহফুজে সংরক্ষিত আছে।

প্রশ্ন : সর্ব প্রথম আল কুরআন কোথায় কখন অবতীর্ণ হয়?
উত্তর : হেরা গুহায় ৬ আগস্ট ৬১০ খ্রিষ্টাব্দে।

প্রশ্ন : জামিউল কুরআন কাকে বলা হয়?
উত্তর : হযরত উসমান গনী রা.কে।

প্রশ্ন : সর্ব প্রথম আল কুরআনের পূর্ণাঙ্গ কোন সূরাহ নাযিল হয়?
উত্তর : সূরায়ে ফাতিহা।

প্রশ্ন : আল কুরআনের সর্ব প্রথম হাফিজ কে?
উত্তর : মহানবী হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

প্রশ্ন : কুরআন নাযিল হতে কতটুকু সময় লেগেছে?
উত্তর : ২২ বছর ৫ মাস ১৪ দিন।

প্রশ্ন : আল কুরআনের সর্বমোট আয়াত সংখ্যা কত?
উত্তর : ৬ হাজার ৬শত ৬৬ আয়াত।

এই ৬ হাজার ৬শত ৬৬ আয়াত এর পরিসংখ্যানটি আমার নিকট প্রমানিত নয়। এটি কম বেশি হতে পারে। যদি কারও সঠিক তথ্য জানা থাকে শেআর করলে খুশি হব।

প্রশ্ন : মক্কায় সর্ব প্রথম কোন সূরা নাযিল হয়?
উত্তর : সূরায়ে আলাকের প্রথম পাঁচ আয়াত।

প্রশ্ন : মক্কায় সর্বশেষ কোন সূরাহ নাযিল হয়?
উত্তর : সূরায়ে আনকাবুত।

প্রশ্ন : মদিনায় সর্ব প্রথম ও সর্বশেষে কোন সূরাহ নাযিল হয়?
উত্তর : সর্ব প্রথম সূরায়ে বাকারা, সর্বশেষ সূরায়ে মায়েদা।

প্রশ্ন : আল কুরআনের সর্ব প্রথম কোন ভাষায় কে অনুবাদ করেন?
উত্তর : ল্যাটিন ভাষায়, রর্বার্ট ক্যাটেনেনিছা।

প্রশ্ন : আল কুরআনের সর্ব প্রথম বাংলায় অনুবাদ করেন কে?
উত্তর : মাওলানা আমীর উ্‌দদীন বশুনিয়া। ১৮০৮ সালে।

আল কুরআনের সর্ব প্রথম বাংলায় অনুবাদকারী হিসেবে যারা গিরিশ চন্দ্র সেনের নাম বলেন, ধারনা করা যায়, হয়তো অজ্ঞতার কারনেই তারা এটা করে থাকেন।

প্রশ্ন : সর্ব প্রথম পুস্তুক আকারে বাংলায় কুরআনের অনুবাদ করেন কে?
উত্তর : গিরিশ চন্দ্র সেন ১৮৮৬ সালে।

প্রশ্ন : সর্ব প্রথম কোন ভাষায়, কত সালে কুরআনের অনুবাদ করা হয়।
উত্তর : ১১৪৬ সালে। ল্যাটিন ভাষায়।

প্রশ্ন : আল কুরআনে সবচেয়ে বেশি বার কোন নবীর নাম এসেছে?
উত্তর : হযরত মুসা আ.।

প্রশ্ন : আল কুরআনে কত জন নবীর নাম উল্লেখ আছে?
উত্তর : ২৫ জন মতান্তরে ২৮ জন নবীর নাম।

প্রশ্ন : আল কুরআনে কোন কোন ফিরিশতার নাম উল্লেখ আছে?
উত্তর : (১) জিব্রাঈল (২) মিকাইল (৩) হারুত (৪) মারুত।

প্রশ্ন : কুরআনে মুহাম্মাদ 'সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম' নামটি কতবার এসেছে?
উত্তর : ৪বার (এবং আহমাদ নামটি ১বার এসেছে)।

প্রশ্ন : আল কুরআনে প্রকাশ্যে একমাত্র কোন রমনীর নাম এসেছে?
উত্তর : ঈসা আ. এর মাতা হযরত মারইয়াম আ.।

প্রশ্ন : আল কুরআনে একমাত্র কোন সাহাবীর নাম উল্লেখ আছে?
উত্তর : রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পোষ্যপুত্র হযরত যায়েদ ইবনে হারিছ রা. ।

প্রশ্ন : আল কুরআনে কোন কোন কাফিরের নাম উল্লেখ আছে?
উত্তর : ফিরআউন, হামান, আবু লাহাব, কারুণ, ছারেমী, আজর এবং ইবলিস।

প্রশ্ন : আল কুরআনে কোন কোন মূর্তির নাম আছে?
উত্তর : লাত, উজ্জা, মানাত, ওয়াদ, ছয়া, ইয়াগুছ, ইয়াউক এবং নাছরা।

প্রশ্ন : আল কুরআনে কতটি সম্প্রদায়ের নাম আছে?
উত্তর : ১৪টি সম্প্রদায়ের।

প্রশ্ন : আল কুরআনে কোন কোন মসজিদের নাম উল্লেখ আছে?
উত্তর : মসজিদে হারাম, মসজিদে নববী, মসজিদে কুবা, মসজিদে আকসা, মসজিদে জিরার।

প্রশ্ন : আল কুরআনে কোন কোন পাহাড়ের নাম আছে?
উত্তর : তুর পাহাড়, সাফা, মারওয়া, আরাফাত, জুদি পাহাড়।

প্রশ্ন : আল কুরআনে কোন কোন কীট প্রতঙ্গের নাম আছে?
উত্তর : মৌমাছি, পিপিলিকা, মাকড়শা।

প্রশ্ন : কোন সূরায় মীম এবং কোন সূরায় বা বর্ণ নেই?
উত্তর : সূরায়ে কাওছারে 'মীম' নেই। সূরায়ে এখলাছে 'বা' নেই।

প্রশ্ন : একমাত্র কোন সূরাহ যার মধ্যে 'বিসমিল্লাহ' দু'বার এসেছে?
উত্তর : সূরায়ে আন নামল -এ।

প্রশ্ন : কোন সূরাহকে কুরআনের জননী বলা হয়?
উত্তর : সূরায়ে ফাতিহাকে।

প্রশ্ন : আল কুরআনের হারকাত এবং নুকতার প্রচলন কে কখন করেন?
উত্তর : হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফ। ৭৫ হিজরীতে।

প্রশ্ন : আল কুরআনকে ৩০ পারায় বিভক্ত করেন কে?
উত্তর : হযরত উসমান রা.।

প্রশ্ন : আল কুরআনের নাম কি কি?
উত্তর : (১) আল কুরআন, (২) আল ফুরকান, (৪) আত তানযীল (৪) আযযিকর।

প্রশ্ন : আল কুরআনের অবতরণ সমাপ্ত হয় কখন?
উত্তর : ১০ হিজরীর সফর মাসে।

সম্মানিত ব্লগার বন্ধুদের কাছে বিনীত অনুরোধ, উপস্থাপিত তথ্যে কোন ভুল পরিলক্ষিত হলে দয়া করে জানালে কৃতজ্ঞতা থাকবে। আল্লাহ পাক আমাদের সকল নেক আমল কবুল করুন। আমীন।

নোট: প্রতিবেদন প্রনয়নে সহযোগিতা নেয়ায় কৃতজ্ঞতা ইসলাম ধর্ম ব্লগ এর প্রতি।

মন্তব্য ৫৯ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৫৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

বারিধারা বলেছেন: কুরআনের আয়াত সংখ্যা কিভাবে নির্ণয় করলেন? সব সুরার আয়াত সংখ্যা যোগ করলে আসে ৬৩৩৬টি। বাকি ৩৩০ আয়াত কবে নাযিল হল?

পারা আর মঞ্জিলের ব্যখ্যাও তো ঠিক হলনা। ৩০ পারায় ভাগ করা হয়েছে রুটিন করে মাসে একবার পুরো কুরআন পরার সুবিধার্তে। আর মঞ্জিল হল, হযরত উসমান (রা) প্রতি সোমবারে কুরআন পড়া শুরু করে রবিবারে শেষ করতেন। এক দিনে তিনি যতটুকু পড়তেন, ততটুকুকে এক মঞ্জিল বলা হয়।

ব্যাখ্যা ধর্মী বিশ্লেষণের জন্য ধন্যবাদ।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৫

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় বারিধারা,
মন্তব্যে অভিনন্দন।

আয়াত সংখ্যার সঠিকতার বিষয়ে তো আমি পোস্টের ভেতরেই আমার সন্দেহ প্রকাশ করেছি। সেটা দেখে থাকলে হয়তো '৩৩০ আয়াত কবে নাযিল হল' তা জিজ্ঞেস করতেন না। যাই হোক, আপনার ৬৩৩৬ সংখ্যাটি কি নিজে প্রমান করে দেখেছেন? তাহলে এটি গ্রহনযোগ্য মনে করা যায়।

পারা মঞ্জিলের বিষয়ে আপনার বক্তব্যও ঠিক আছে।

ভাল থাকুন।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩

নতুন নকিব বলেছেন:



অনেকটা সময় সংকীর্নতার কারনে প্রথমবার পুরোপুরি যাচাই করে পোস্ট দিতে পারি নি। আপনার পরামর্শে মোবারকবাদ আবারও। পারা এবং মানজিল বিষয়ক আলোচনায় প্রয়োজনীয় এডিট করে দেয়া হয়েছে।

ভাল থাকুন।

২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২০

বিজন রয় বলেছেন: দারুন পরিসংখ্যান।

অনেকের কাজে লাগবে বলে মনে করি, বিশেষ করে কোরান সম্পর্কে যারা ভ্রান্ত ধারনায় পড়ে আছে।

শুভকামনা নতুন নকিব।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

নতুন নকিব বলেছেন:



বিজন দা,
অভিনন্দন অন্তহীন। আপনার মূল্যবান মন্তব্যে আপ্লুত!

অনেক অনেক শুভাশীষ আপনার জন্যও।

৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২২

আহমেদ জী এস বলেছেন: নতুন নকিব ,




পবিত্র "কুরআন" সম্পর্কিত তথ্যবহুল পোস্ট ।
অনেকেরই ভালো লাগবে ।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৩১

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয়বরেষু,
মন্তব্যে আসায় উষ্ণ অভিবাদন। আশা করি, আপনি সুস্বাস্থ্যে সুন্দর সময় অতিবাহিত করছেন।

আপনার নিরন্তর মঙ্গল কামনায়।

৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমি একজন মুসলিম অথচ ইসলামের কত কিছুই জানিনা।
আপনার এই পোষ্টির মাধ্যমে অনেক কিছুই জানলাম।
এখন থেকে ইসলাম সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করব।
আল্লাহ আমাদেরকে ইসলামের সম্পর্কে সঠিক জানার তৌফির দান করুন।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় সোহেল ভাই,
অশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন। পাঠ এবং মন্তব্যে অনেক ভাললাগা।

এখন থেকে ইসলাম সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করব।
আল্লাহ আমাদেরকে ইসলামের সম্পর্কে সঠিক জানার তৌফির দান করুন।
-অাল্লাহ পাক আপনার মনবাসনা পূরন করুন। দোআ কবুল করুন।

৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: লেখা চালিয়ে যান। একদিন সাফল্য আসবেই। ধন্যবাদ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৪৮

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় দায়িত্বশীল,
'দায়িত্বশীল' লোক পেয়ে ভাল লাগলো! তাও আবার 'অনন্য'!! বাপরে বাপ!!! সবাই তো কেবল ফাঁকি দেয়ার তালে। 'দায়িত্বশীলতা' এড়িয়ে যাবার প্রবনতা সমাজে যখন তুঙ্গে, 'দায়িত্বশীল'কে পেয়ে সত্যিই আনন্দিত। প্রেরনা প্রদানে কৃতজ্ঞতা।

ব্লগেও ঠিকঠাক মত দায়িত্ব পালনের দৃষ্টান্ত দেখতে চাই কিন্তু!

ভাল থাকুন।

৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৮

গার্থ বলেছেন: ভালো লাগলো।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৪৯

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার ভাল লেগেছে জেনে আনন্দিত। কৃতজ্ঞতা আপনার প্রতি। পাঠ ও মন্তব্যে আসায় অভিনন্দন।

ভাল থাকুন।

৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০

তারেক৭০৭ বলেছেন: তত্ত্ববহুল পোস্ট । লেখককে অনেক ধন্যবাদ ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৪১

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় ৭০৭,
পাঠ এবং মন্তব্যে আসায় কৃতজ্ঞতা, অভিনন্দন।

আপনাকে আল্লাহ পাক কবুল করুন।

৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৬

নতুন বলেছেন: প্রশ্ন : আল কুরআনের সর্বমোট আয়াত সংখ্যা কত?
উত্তর : ৬ হাজার ৬শত ৬৬ আয়াত।

এই ৬ হাজার ৬শত ৬৬ আয়াত এর পরিসংখ্যানটি আমার নিকট প্রমানিত নয়। এটি কম বেশি হতে পারে। যদি কারও সঠিক তথ্য জানা থাকে শেআর করলে খুশি হব।


কোরানের আয়াত ৬৬৬৬ টি বলে ব্লগ লিখছেন???? =p~

হাতের কাছে কোরান নেই?? যে যদি কারও সঠিক তথ্যা জানা থাকে তাহলে তার কাছ থেকে জেনে নেবেন???

একটু কস্ট করে একটা ক্যালকুলেটর নিন এবং কোরান খুলে গুনে সঠিক তথ্য ব্লগে আপডেট করুন....

এমন একটা বিষয় মানুষ কিভাবে ভুল করে?????

কারন মানুষ হুজুগে মুসলমান.... সত্য জানার আগ্রহ কম....

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় নতুন,
আপনি শুধু 'নতুন' আর আমি 'নতুন নকিব'। দু'জন খুব বেশি দূরত্বে নই বোধ হয়। মূল্যবান পরামর্শমূলক মন্তব্য ভাল লাগল। কৃতজ্ঞতা। তবে, বিষয়টি শুধু ক্যালকুলেটর দিয়ে হিসেব করে সমাধানযোগ্য নয়। ক্যালকুলেটর ব্যবহার করেছি সেই কত আগে! মতপার্থক্যটা হয় 'কোন কোন স্থানে 'ওয়াকফ' বা 'বিরতি' হবে, অথবা 'বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম' কে আয়াত ধরা হবে কি না' এসব মতভিন্নতার কারনে।

যাই হোক, ব্লগার মেরিনার এর ৯ নং মন্তব্যটি দেখলে আশা করি, ক্লিয়ার হতে পারবেন।

ভাল থাকুন।

৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

মেরিনার বলেছেন: কুর'আনের আয়াত সংখ্যা:
কুফার স্কলােদের মতে - ৬২৩৬ (বাংলাদেশ, পাকিস্তান বা ভারতে সাধারণভাবে অনুসৃত মত)
বসরার স্কলারদের মতে - ৬২১৬
সিরিয়ার স্কলারদের মতে - ৬২৫০
মক্কার স্কলারদের মতে - ৬২১২
মদীনার স্কলারদের মতে - ৬২১৪
(তথ্যসূত্র: Ulm-ul-Qur'an By Dr. Hasanuddin Ahmed)

উল্লেখ্য যে কোথায় "ওয়াকফ" বা বিরতি হবে অথবা "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম" কে আয়াত ধরা হবে কি না - এসব বিষয়ে মতপার্থক্যের কারণে আয়াত সংখ্যার এই ভিন্নতা (যদিও শব্দাবলী বা text একই)।
তবে আয়াত সংখ্যা কিছুতেই ৬৬৬৬ নয়। এই সংখ্যাটা কোলকাতা আলীয়া মাদ্রাসার প্রথমদিকের খৃষ্টান (পাদ্রী) প্রিনসিপালদের দ্বারা উদ্ভাবিত। খৃষ্টধর্মে ৬৬৬ হচ্ছে শয়তানের প্রতীক সংখ্যা। কুর'আনকে হেয় করতে চেয়ে তারা এই তথ্যটা জুড়ে দেন - আর আমরাও সেটা wholesale গিলে চলেছি। হাতের সামনে কুর'আন থাকা সত্ত্বেও কখনো গুনে দেখি নি।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৩১

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় সহব্লগার মেরিনার,
আমার কোন পোস্টে এটি বোধ হয় আপনার প্রথম পদচারনা। ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা এবং অান্তরিক অভিনন্দন, মূল্যবান মন্তব্যে। আমিও এই তথ্যটুকু আশা করেছিলাম কোন বিদগ্ধ ব্লগার বন্ধুর নিকট থেকে। আলহামদুলিল্লাহ, আপনি সেটা পূর্ন করলেন।

আয়াতের সংখ্যা বিষয়ক আপনার পর্যবেক্ষন যথাযথ। অনেকে বিষয়টি না বুঝেই, অথবা বুঝতে চেষ্টা না করেই বচসায় লিপ্ত হয়। এটা ঠিক নয়। শুধু কোন কোন স্থানে 'ওয়াকফ' বা 'বিরতি' হবে, অথবা 'বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম' কে আয়াত ধরা হবে কি না - এসব বিষয়ে মতপার্থক্যের কারণে আয়াত সংখ্যার এই ভিন্নতা (যদিও শব্দাবলী বা text একই) -এতটুকু বুঝতে পারলেই এই সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।

এই সংখ্যাটা কোলকাতা আলীয়া মাদ্রাসার প্রথমদিকের খৃষ্টান (পাদ্রী) প্রিন্সিপালদের দ্বারা উদ্ভাবিত। -আসলেই?
খৃষ্টধর্মে ৬৬৬ হচ্ছে শয়তানের প্রতীক সংখ্যা। -কিভাবে এ সংখ্যা শয়তানের প্রতীক হল? এ বিষয়ে কোন প্রমান থাকলে দয়া করে উপস্থাপন করুন।

ভাল থাকুন নিরন্তর।

১০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: পবিত্র কোরআন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এখানে

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:১২

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় নূরু ভাই,
আপনার আগমনে কৃতজ্ঞতা অশেষ। সহায়ক লিঙ্ক দেয়ায় ধন্যবাদ।

তবে, আপনার দেয়া লিঙ্কটিতে গিয়ে দেখলাম, কুরআন সম্পর্কে সে পেইজে কোন আলোচনা নেই। কাঙ্খিত পেইজটিতে সরাসরি যাওয়া যাবে নিচের লিঙ্ক অনুসরন করলে-

পবিত্র কোরআন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এখানে

ভাল থাকুন।

১১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১

সনেট কবি বলেছেন: আপনার এই পোষ্টির মাধ্যমে অনেক কিছুই জানলাম।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:০৩

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় ফরিদ ভাই,
আপনার তো মা-শাআল্লাহ চতর্মুখী প্রতিভা।

'বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে।' -কথাটা যতবার দেখি ততবারই ভিন্ন একটা অনুভূতিতে মুগ্ধতায় আচ্ছন্ন হই।

রবের শুকরিয়া। আলহামদুলিল্লাহ। একজন ইসলামিক স্কলার, কবি, সনেটের মত ব্যতিক্রমী ধারায় অনবরত লিখে চলা মানুষ হিসেবে পেয়ে আমাদের গর্ব করার অধিকার নিশ্চয়ই রয়েছে। আবারও শুকরিয়া আদায় করছি মহান প্রভূর দরবারে। বিনীত। অবনত মস্তকে।

আল্লাহ পাক আপনাকে দ্বীন ইসলামের খেদমতে কবুল করুন।

১২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৫২

কানিজ রিনা বলেছেন: প্রথমেই অসংখ্য ধন্যবাদ, এত একটা মুল্যবান
পোষ্টের জন্য। সব মুসলিম এবিষয়ে জানা
উচিৎ। শুভকামনা।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৪৭

নতুন নকিব বলেছেন:



শ্রদ্ধেয়া কানিজ রিনা,
আপনাকে আমার পোস্টে দেখে আপ্লুত! ক্ষমা করবেন, বোন। আপনি মনে হয় কোন কারনে ক্ষুব্ধ আমার প্রতি। আর স্মৃতি যদি আমাকে প্রতারিত না করে, এটা বোধ হয়, আমার কোন পোস্টে 'ফার্স্ট কমেন্ট ফ্রম ইউ'।

দেখুন, তিক্ত হলেও মাঝে মাঝে কিছু সত্য আমার অকপটে বলে দেয়ার একটা কু-স্বভাব আছে। এই যেমন, কারও লেখায় বানানগত সমস্যা থাকলে আমি মাঝে মাঝে বিরক্তি প্রকাশ করে থাকি। সংশোধনের কথা বলি। কথাচ্ছলে বলা সেসব কথা কি ধরে রাখতে হয়? মনের কোনে সেগুলো পুষে রাখতে হয়? বহু দিনের প্রতীক্ষার পরে আপনার সাক্ষাত পেয়ে আজ সত্যিই আনন্দিত!

আপনি ধর্মভীরু একজন মহীয়সী নারী। আপনার বিভিন্ন কমেন্টসই তার প্রমান বহন করে। মহান প্রভূর অস্তিত্বে অবিশ্বাসীদের প্রতি আপনার যুক্তিপূর্ন শক্তিশালী কিছু কথা দেখেছি, যা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে।

আপনার ধন্যবাদ সাদরে গ্রহন করা হল। শুভ কামনার প্রত্যুত্তরে আপনাকেও শুভাশীষ। এবং অনেক অনেক। আপনার ব্যক্তি ও পারিবারিক জীবন আশা করি এখন ভাল কাটছে। কিছুটা বিরহী জীবনে সন্তানদের নিয়ে আল্লাহর রহমতে কুশলে আছেন। প্রান খুলে দোআ করি, আল্লাহ পাক আপনাকে দুনিয়া আখেরাত উভয় জাহানে সুখে রাখুন। আমাদের জন্যও দোআ কাম্য।

১৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

প্রামানিক বলেছেন: পোষ্টটি ভালো লাগল।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৫১

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় প্রামানিক ভাই,
আল্লাহর শুকর আদায় করছি। যিনি আমাকে আপনাকে সুস্থ রেখেছেন। কর্মক্ষম রেখেছেন। আলহামদুলিল্লাহ।

আপনার উপস্থিতি প্রেরনার কারন এখানে। পোস্ট ভাল লাগায় কৃতজ্ঞতা আপনার প্রতি। সুস্বাস্থ্যে সুখী জীবন প্রাপ্ত হোন মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে।

ভাল থাকুন, প্রিয় ভাই।

১৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৪৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্যের মাধ্যমে অনেক তথ্য উঠে এসেছি।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৫২

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া),
পাঠ এবং মূল্যবান মন্তব্যে অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা।

নিশ্চয়ই ভাল আছেন। ভাল থাকুন নিরন্তর।

১৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:২৮

নীল আকাশের সাদা মেঘ বলেছেন: অামি মুগ্ধ হলাম অাপনার পোষ্ট পড়ে,অাপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দারুন অাপনার পরিসংখ্যান।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৫৪

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় সাদা মেঘ,
এটি বোধ হয় আমার কোন পোস্টে আপনার প্রথম কমেন্ট। অভিনন্দন। পাঠ ও সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।

ভাল থাকার প্রত্যয়ে।

১৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৫৪

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: পোস্টটি ভাল লাগল।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৫৬

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় সুজন ভাই,
কেমন আছেন? পোস্ট ভাল লাগায় আপ্লুত! কৃতজ্ঞতা অশেষ।

ভাল থাকুন নিরন্তর।

১৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:৩৯

এম এ কাশেম বলেছেন: ভাল লেগেছে।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় এম এম কাশেম,
অভিনন্দন। পাঠ ও সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা। আমার কোন পোস্টে এটাই বোধ হয় আপনার প্রথম কমেন্ট!

ভাল থাকুন।

১৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর পোস্ট!:)


প্রিয়তে নিয়ে নিলাম!:)

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮

নতুন নকিব বলেছেন:



বিলি ভাই,
আপনি কোথায় ছিলেন? আহ, কত দিন আপনাকে পাই নি!

দেশের বাইরে ছিলেন না কি? আপনার আগমনে আনন্দিত।

ভাল থাকুন।

১৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ব্লগ দেশের বাইরে ছিলাম!:)

আপনি আনন্দিত হয়েছেন জেনে আমিও আনন্দিত হলাম!:)

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৩৪

নতুন নকিব বলেছেন:



জ্বি, ধন্যবাদ। মোবারকবাদ।

২০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১১

শামছুল ইসলাম বলেছেন: কুরআন নিয়ে তথ্যবহুল পোস্ট ।
পোস্টটা ভালো লেগেছে ।
প্রিয়তে নিলাম ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় ভাই,
পাঠ ও মন্তব্যে অভিনন্দন অন্তহীন। পোস্ট ভাল লাগায় এবং প্রিয়তে নেয়ায় কৃতজ্ঞতা।

ভাল থাকুন নিরন্তর।

২১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯

মূর্তুজা খান বলেছেন: অডিওটা শোনেন, মনে হয় কিছুটা উত্তর পাবেন।কোরআনের আয়াত আসলে কয়টা?

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭

নতুন নকিব বলেছেন:



শুনে নিতে চেষ্টা করব, ইনশাআল্লাহ।

পাঠ ও মন্তব্যে অভিনন্দন।

২২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:২৫

কানিজ রিনা বলেছেন: নকিব, আমার মন্তব্যের প্রতিউত্তরে আমিও
আবেগে আপ্লুত হলাম। আপনি মনে হয় ভুল
করছেন আমি আপনার পোষ্টে মন্তব্য রেখেছি
কিনা তাইত মনে নেই। অবশ্য আমি চোখের
সমস্যায় মাঝে বানান ভুল করি বিশেষ করে
রাতের মন্তব্য গুল। আমার কাছে মনে হয়
লিখায় বানান ভুল হলে শুধরে নেওয়া বা বলে
দেওয়া সকল ব্লগারের দায়ীত্ব্য।
আপনি আমার বানান ভুলের জন্য কবে ভুল
ধরেছেন মনে রাখি নাই আর পোষ্টে কেন
মন্তব্য রাখি নাই তাও তো মনে করতে
পারছিনা।
নিঃসন্দেহে আপনার এই পোষ্ট অনেক
কষ্টার্জিত সাধনা। আমি সেভ করে রেখেছি
বার বার পড়ার জন্য। ভাল থাকবেন আপনি
আমার ছোট হলে অনেক অনেক স্নেহ মমতা
রইল। অসংখ্য ধন্যবাদ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রতিমন্তব্যে পুনরায় আপনার আগমন আনন্দদায়ক। মূল্যবান কথা বলেছেন।

ভাল থাকবেন, এই প্রত্যাশা অন্তরের। এই বিষয়ে এরপরের পর্ব আজই দিয়ে দেয়া হয়েছে। আশা করি, দেখে নিবেন।

ভাল থাকুন।

২৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: দুঃক্ষিত লিংকটি কাজ না করার জন্য।
অনুগ্রহ করে পুনরায় চেষ্টা করে দেখুন্

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:১১

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ, আবারও কষ্ট করে মন্তব্যে আসায়।

আমিও দেখেছি। ঐ লিঙ্কটি কাজ করে না।

২৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪

শরীফুর রায়হান বলেছেন: খুব ভালো প্রচেষ্টা

১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৫৩

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় শরীফুর রায়হান,
যাযাকুমুল্লাহ। সুন্দর মূল্যায়নে কৃতজ্ঞতা।

ভাল থাকুন।

২৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:২৬

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: অসাধারণ ও সংগ্রহে রাখার মতন একটি পোষ্ট।অতি অবশ্যই প্রিয়তে..................
আল্লাহ রাব্বুল আ'লামিন আপ্নার পরিশ্রমকে কবুল করুন.............আমিন।

আপ্নার বিনোয়োচিত খুশবোদার মন্তব্যে মুগ্ধ।
আস সালাম

১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:১৭

নতুন নকিব বলেছেন:



২৫. ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:২৬ ০
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: অসাধারণ ও সংগ্রহে রাখার মতন একটি পোষ্ট।অতি অবশ্যই প্রিয়তে..................
আল্লাহ রাব্বুল আ'লামিন আপ্নার পরিশ্রমকে কবুল করুন.............আমিন।

আপ্নার বিনোয়োচিত খুশবোদার মন্তব্যে মুগ্ধ।
আস সালাম।


-পোস্ট যদি হয় 'অসাধারন'
কমেন্টও কি একটু কম?
উচ্ছৃসিত এমন কথায়
হৃদয় কোনে পাই শরম।

জাজাকুমুল্লাহ। আপনার ছড়া উপভোগ করি। আপনি বোধ হয় 'স্বভাব কবি'। আলহামদুলিল্লাহ।

ভাল থাকুন প্রিয় কবি, ছড়াকার।

২৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৫৩

নিঃস মুসাফির বলেছেন: অনেক তথ্য বহুল পোস্ট

১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:২১

নতুন নকিব বলেছেন:



নিঃস মুসাফির বলেছেন: অনেক তথ্য বহুল পোস্ট

-যাযাকুমুল্লাহ।

মান তাওয়াদউ' লিল্লাহ রফাআ'হুল্লাহ -আল হাদিস। অর্থ- যে আল্লাহর জন্য নিজেকে বিনয় বশত: ছোট করে উপস্থাপন করে, আল্লাহ পাক তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন।

'নি:স্ব মুসাফির' নামটির ভেতরেও বোধ হয় সেরকম কিছু লুকানো রয়েছে। আল্লাহ পাক আমাদের ক্ষমা করুন।

২৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৪০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মূল্যবান পোস্ট। অনেক কিছু জানা গেলো।

প্রশ্ন : আল কুরআনের সর্ব প্রথম বাংলায় অনুবাদ করেন কে?
উত্তর : মাওলানা আমীর উ্‌দদীন বশুনিয়া। ১৮০৮ সালে।

আল কুরআনের সর্ব প্রথম বাংলায় অনুবাদকারী হিসেবে যারা গিরিশ চন্দ্র সেনের নাম বলেন, ধারনা করা যায়, হয়তো অজ্ঞতার কারনেই তারা এটা করে থাকেন।

প্রশ্ন : সর্ব প্রথম পুস্তুক আকারে বাংলায় কুরআনের অনুবাদ করেন কে?
উত্তর : গ্রীস চন্দ্র সেন ১৮৮৬ সালে।


গিরিশ চন্দ্র সেন আর গ্রীস চন্দ্র সেন- দু জায়গায় দু ভাবে নামটা লেখা হয়েছে।

এতদিন তাহলে বাংলা-অনুবাদকের নাম ভুল জানতাম? মাওলানা আমীর উ্‌দদীন বশুনিয়া'র নাম তাহলে ঢাকা পড়ে যাওয়ার কারণ কী বলে মনে হয়? কোনো মুসলিম ব্যক্তি প্রথম কুরআন বাংলায় অনুবাদ করতে পারে নি, এ নিয়ে তো কম তোপের মুখে পড়ি নি। যাই হোক, মাওলানা আমীর উ্‌দদীন বশুনিয়া'র নামটা চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ে যাবে না তো?

সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় খলিল ভাই,
সময় নিয়ে কষ্ট করে পোস্টটি অত্যন্ত যত্নের সাথে দেখেছেন বলে কৃতজ্ঞতা অপরিসীম। গিরিশ চন্দ্র সেন এর নামের বানানটা ধরিয়ে দেয়ায় আবারও কৃতজ্ঞতা। ঠিক করে দেয়া হয়েছে।

এতদিন তাহলে বাংলা-অনুবাদকের নাম ভুল জানতাম? মাওলানা আমীর উ্‌দদীন বশুনিয়া'র নাম তাহলে ঢাকা পড়ে যাওয়ার কারণ কী বলে মনে হয়? কোনো মুসলিম ব্যক্তি প্রথম কুরআন বাংলায় অনুবাদ করতে পারে নি, এ নিয়ে তো কম তোপের মুখে পড়ি নি। যাই হোক, মাওলানা আমীর উ্‌দদীন বশুনিয়া'র নামটা চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ে যাবে না তো?

-আসলে এরকম অনেক বিষয়ই রয়েছে, যেগুলোর ব্যাপারে তত্ত্ব তালাশ করে দেখলে হয়তো দেখা যাবে, সমাজে প্রচলিত কথার বিপরীতে তার মূলে রয়ে গেছে ভিন্ন সত্য। সত্য ঢাকা পরে যায়। ইতিহাস হারিয়ে যায়। সত্য-মিথ্যা দ্বন্ধের ক্ষনস্থায়ী এইতো দুনিয়া।

খলিল ভাই, বাস্তবিকই একদম সঠিক বলেছেন। আমার জীবনে আমিও বহুবার 'কোনো মুসলিম ব্যক্তি প্রথম কুরআন বাংলায় অনুবাদ করতে পারে নি, এ নিয়ে' অনাকাঙ্খিত বাস্তবতা প্রত্যক্ষ করেছি। নিজেকে তখন কিছুটা হেয় ভাবতে কষ্ট লাগতো। যাক, আলহামদুলিল্লাহ। সত্য উদ্ভাসিত হবেই। হয়েও গেল।

ভাল থাকুন প্রিয় ভাই।

২৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৪

মরুচারী বেদুঈন বলেছেন: জাযাকাল্লাহ খাইর।


পোষ্টটা ২ পর্বে দিলে ভালো হত! কারণঃ অনেকের ফোন হ্যাং হয়ে যেতে পারে!

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৯

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় বেদুইন,
পাঠ এবং পরামর্শে কৃতজ্ঞতা অশেষ।
যেহেতু দিয়ে ফেলেছি এখন তো আর এটি করা সম্ভব নয়। পরবর্তী পোস্টে ইনশাঅাল্লাহ বিষয়টি লক্ষ্য রাখার চেষ্টা থাকবে।

জাযাকুমুল্লাহু খাইরান ফিদ্দারাইন।

২৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৩০

মরুচারী বেদুঈন বলেছেন: রুকুর বিষয়টা যদি ক্লিয়ার করতেন;)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫

নতুন নকিব বলেছেন:



অবশ্যই করা দরকার। আপনার হাতে সময় থাকলে একটু দিয়ে দেন না ভাই। আপনার মন্তব্য থেকে পোস্টে জুড়ে দিয়ে দেব। লেখার মত সময় আমার এই মুহূর্তে নেই।

সুপরামর্শে কৃতজ্ঞতা আবারও। ভাল থাকুন নিরন্তর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.