নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন, আগে জীবনদাতা মহান মালিককে চিনি-১

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬


অপরূপ প্রকৃতি। মহান আল্লাহর নিপূন সৃষ্টিশৈলীতার পরিচয় বহন করে।

প্রাক কথন:
আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামীন। অসসালাতু অসসালামু আলা সাইয়্যিদিল আমবিয়ায়ি ওয়াল মুরছালীন। অআলা আ-লিহী অআসহাবিহী আজমায়ী'ন। আমাদের জীবনদাতা, সৃষ্টিকর্তা, রিযিকদাতা মহান আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা পোষন করা ঈমানের অংশ, বিশ্বাসী ব্যক্তির অন্যতম দায়িত্ব। আর তাঁর প্রতি যথার্থ ভালোবাসা সৃষ্টি হবে না, যদি না আমরা তাঁর পরিচয়, গুনাবলী এবং ক্ষমতা ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পরি। আমরা তাঁকে যথার্থভাবে ভয় করতে পারব না, যদি না আমরা তাঁকে চিনি। তার ইবাদতও সঠিকভাবে করতে সক্ষম হব না, যদি তাঁর পরিচয় লাভ করতে ব্যর্থ হই। আমরা তাঁর আদেশ-নিষেধের যথার্থতাও বুঝতে ব্যর্থ হব তাঁর সম্পর্কে সঠিক জ্ঞানের অভাবে। আর সুমহান আল্লাহ তায়ালার পরিচয় লাভের জন্য তাঁর নাম ও গুণাবলী সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করার কোন বিকল্প নেই। তাই আমরা তাঁর পরিচয় লাভের উদ্দেশ্যে আমাদের মানবীয় সাধ্যানুপাতে যত বেশি চেষ্টা ও সাধনা করব, সময় ও শ্রম ব্যয় করব তত বেশী সুন্দর, অর্থবহ ও সাফল্যমণ্ডিত হবে আমাদের ইহ ও পারলৌকিক জীবন ইনশাআল্লাহ।

১) আল্লাহর নাম ও গুণাবলী সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করা মহান আল্লাহর পরিচয় লাভের সর্বোৎকৃষ্ট মাধ্যম:

হযরত উবাই ইবনে কা’ব রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু হতে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাছে মুশরিকরা এসে বলল, হে মুহাম্মদ, আপনি আমাদেরকে আপনার রবের বংশ পরিচয় দিন। তখন আল্লাহ তাআ'লা নাজিল করলেন:

قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ اللَّهُ الصَّمَدُ لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ

“(হে নবী) আপনি বলে দিন, তিনি আল্লাহ একক। আল্লাহ অমুখাপেক্ষী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি এবং তাঁর সমতুল্য কেউ নেই।” (মুসনাদ আহমদ, তিরমিযী)


২) আল্লাহর নামও গুণাবলী সম্পর্কে জ্ঞানার্জন জান্নাতে প্রবেশের মাধ্যম:

হযরত আবু হুরায়রা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,

إِنَّ لِلَّهِ تِسْعَةً وَتِسْعِينَ اسْمًا مِائَةً إِلا وَاحِدًا مَنْ أَحْصَاهَا دَخَلَ الْجَنَّةَ

“আল্লাহর এমন নিরানব্বইটি-এক কম একশটি নাম-রয়েছে, যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ করবে (তথা মুখস্ত করার পাশাপাশি সেগুলো বুঝে আমল করবে) সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।” (বুখারী ও মুসলিম)

৩) আল্লাহর নাম ও গুণাবলী দুয়া কবুলের মাধ্যম:

আল্লাহ তাআ'লা বলেন,

وَلِلَّهِ الأَسْمَاءُ الْحُسْنَى فَادْعُوهُ بِهَا

“আল্লাহর রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। তোমরা সে সব নাম ধরে তাঁর নিকট দুআ কর।” (সূরা আরাফ: ১৮০)

হযরত বুরাইদা ইবনুল হুসাইব রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু হতে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এক ব্যক্তিকে এই দুআটি বলতে শুনলেন,

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ أَنِّي أَشْهَدُ أَنَّكَ أَنْتَ اللَّهُ لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ الْأَحَدُ الصَّمَدُ الَّذِي لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ

অর্থ: “হে আল্লাহ আমি এই ওসিলায় আপনার নিকট প্রার্থনা করছি যে, আমি সাক্ষ্য দেই, আল্লাহ আপনি ছাড়া সত্য কোন উপাস্য নাই, আপনি একক এবং মুখাপেক্ষী হীন। যিনি কাউকে জন্ম দেন নি, কারও নিকট থেকে জন্ম নেন নি। যার সমকক্ষ কেউ নেই।” তখন তিনি বললেন:

لَقَدْ سَأَلْتَ اللَّهَ بِالِاسْمِ الَّذِي إِذَا سُئِلَ بِهِ أَعْطَى وَإِذَا دُعِيَ بِهِ أَجَابَ

“তুমি এমন নাম ধরে আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করেছ, যে নাম ধরে প্রর্থনা করলে তিনি দান করেন এবং যে নাম ধরে ডাকলে তিনি ডাকে সাড়া দেন।” (তিরমিযী, হা/৩৪৭৫, আবু দাঊদ হা/১৪৯৩, ইবনে মাজাহ, হা/৩৮৫৭।)

৪) আল্লাহর নাম ও গুণাবলী সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করলে তা আমাদের জীবনে বিরাট প্রভাব সৃষ্টি করে:

যখন আমরা আল্লাহ নাম ও গুণাবলী সম্পর্কে জানতে পারব তখন তা আমাদের ইবাদত-বন্দেগী, বিশ্বাস, চিন্তা-চেতনা, আচার-আচরণে তার প্রভাব সৃষ্টি হবে। উদাহরণ স্বরূপ, যখন আমরা জানব যে, আল্লাহর নাম ‘আর রহমান’ (পরম করুণাময়) তখন হৃদয় পটে তাঁর রহমতের প্রত্যাশা জাগ্রত হবে।

যখন জানতে পরব যে, তাঁর একটি নাম ‘আস সামী’ (সর্বশ্রোতা) ও ‘আল বাসীর’ (সর্বদ্রষ্টা) তখন আমাদের সতর্কতার সাথে কাজ করতে হবে বা কথাবার্তা বলার চেতনা জাগ্রত হবে। কারণ, তখন আমাদের বুঝে এসে যাবে, একান্ত নিভৃতে বা অতি সঙ্গোপনে কোন কাজ করলে বা কোন কথা বললেও তিনি তা জেনে যাবেন। এভাবে প্রত্যেকটি নামের তাৎপর্য আমাদের জীবনে প্রভাব সৃষ্টি করে।

আল্লাহর নাম কি নিরানব্বইটিতে সীমাবদ্ধ?

আল্লাহর নাম নিরানব্বই সংখ্যায় সীমাবদ্ধ নয়। বরং তাঁর নামের প্রকৃত সংখ্যা তিনি ছাড়া কেউ জানে না। আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রা. হতে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নিম্নোক্ত দুআটি:

أَسْأَلُكَ بِكُلِّ اسْمٍ هُوَ لَكَ سَمَّيْتَ بِهِ نَفْسَكَ ، أَوْ عَلَّمْتَهُ أَحَدًا مِنْ خَلْقِكَ ، أَوْ أَنْزَلْتَهُ فِي كِتَابِكَ ، أَوْ اسْتَأْثَرْتَ بِهِ فِي عِلْمِ الْغَيْبِ عِنْدَكَ

“আমি আপনার সেই সকল নাম ধরে প্রার্থনা করছি, যে নামগুলো আপনি নিজেই নিজের জন্য নির্ধারণ করেছেন। অথবা সৃষ্ট জগতের কাউকে শিক্ষা দিয়েছেন, অথবা আপনার কিতাবে নাজিল করেছেন অথবা আপনার নিজের কাছেই ইলমে গায়ব (অদৃশ্য জ্ঞান) এ সংরক্ষিত রেখে দিয়েছেন।” (মুসনাদ আহমদ, হা/৩৭০৪, সিলসিলা সহীহাহ, আলবানী)

ইবনে তাইমিয়া রাহ. বলেন, “এতে প্রমাণিত হয়, আল্লাহ তাআলার নাম নিরানব্বিইটির অধিক।” (মাজমু ফাতাওয়া ৬ খণ্ড ৩৭৪ পৃষ্ঠা)

আর যে হাদীসে নিরানব্বইটি নামের কথা বলা হয়েছে সেটির ব্যাখ্যায় ইমাম নববী রহ. বলেন,

اتَّفَقَ الْعُلَمَاء عَلَى أَنَّ هَذَا الْحَدِيث لَيْسَ فِيهِ حَصْر لأَسْمَائِهِ سُبْحَانه وَتَعَالَى , فَلَيْسَ مَعْنَاهُ : أَنَّهُ لَيْسَ لَهُ أَسْمَاء غَيْر هَذِهِ التِّسْعَة وَالتِّسْعِينَ , وَإِنَّمَا مَقْصُود الْحَدِيث أَنَّ هَذِهِ التِّسْعَة وَالتِّسْعِينَ مَنْ أَحْصَاهَا دَخَلَ الْجَنَّة , فَالْمُرَاد الإِخْبَار عَنْ دُخُول الْجَنَّة بِإِحْصَائِهَا لا الإِخْبَار بِحَصْرِ الأَسْمَاء اهـ

“আলেমগণ এ ব্যাপারে একমত যে, উক্ত হাদীসে এ কথা নেই যে, আল্লাহর নাম নিরানব্বইটির মধ্যে সীমাবদ্ধ। হাদীসের এ অর্থ নয় যে, এই নিরানব্বইটি ছাড়া আল্লাহর আর কোন নাম নেই। বরং এ কথার উদ্দেশ্য হল, যে ব্যক্তি এই নিরানব্বইটি নাম সংরক্ষণ করবে (তথা মুখস্ত করার পাশাপাশি বুঝে আমল করবে) সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। অর্থাৎ এখানে এ নামগুলো সংরক্ষণকারীর জন্য জান্নাতে প্রবেশের সুসংবাদ দেয়া হয়েছে। নামের সংখ্যার সীমাবদ্ধতার কথা বলা হয় নি।” (শরহে সহীহ মুসলিম)

আল্লাহ পাকের একত্ববাদ, তাঁর গুনাবলী, ক্ষমতা ইত্যাদি সম্মন্ধে যে বিষয়গুলো আমাদের জানা আবশ্যক নির্ভরযোগ্য আক্কিদার কিতাব 'আক্কিদাতুত ত্বহাবী' থেকে তার কিছু উল্লেখ করছি-
এক) নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা এক, তাঁর কোন শরীক (অংশীদার) নেই।
দুই) তাঁর মত (সমতুল্য) কিছুই নেই।
তিন) কিছুই তাঁকে অক্ষম করতে পারে না।
চার) তিনি ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই।
পাঁচ) তিনি অনাইদ, যার কোন আদি নেই। তিনি অনন্ত, যার কোন অন্ত নেই।
ছয়) তাঁর ক্ষয় নেই, ধ্বংস নেই।
সাত) তাঁর ইচ্ছা ব্যতিত কোন কিছু সংঘটিত হয় না।
আট) কল্পনা তাঁর ধারে কাছে পৌঁছে না এবং ইন্দ্রিয় জ্ঞান তাঁকে উপলব্ধি করতে পারে না।
নয়) সৃষ্ট বস্তু তাঁর সদৃশ্য হতে পারে না।

নিবন্ধটি সংকলনে সাহায্য নেয়া হয়েছে-
১. কুরআনু্ল কারীম।
২. মুসনাদ আহমদ।
৩. সিলসিলা সহীহাহ, আলবানী।
৪. জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সউদী আরব।
৫. শরহে সহীহ মুসলিম।
৬. সহীহ তিরমিযী।
৭. সহীহ আবু দাঊদ।
৮. সহীহ ইবনে মাজাহ।
৯. সহীহ বুখারী ও মুসলিম।
১০. মাজমু ফাতাওয়া।
১১. শরহে আক্কিদাতুতত্বহাবী।


দয়াময় মহিয়ানের সৃষ্টির এই যদি হয় সৌন্দর্য্য, তাহলে তিনি কত সুন্দর!


পাহাড়ে-কন্দরে তাঁরই সৃষ্টিকুশলতার অনাবিল প্রকাশ!


পাহাড় চূড়ায় তাকাই যখন মন উতলা হয়,
অবাক চোখে আবার দেখি তাঁর দয়া বিশ্বময়!

আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে তাঁর পরিচয় লাভে ধন্য হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমীন।

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: অনেক সুন্দর।

ভাল লাগলো।

ভাল থাকুন।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪২

নতুন নকিব বলেছেন:



জাজাকুমুল্লাহ। আপনার ভালোলাগায় কৃতজ্ঞতা।

আপনিও ভালো থাকুন অনুক্ষন।

২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪২

গঢভবণণ বলেছেন: https://youtu.be/b3fb-eiMoAE

আপনি কি File এর সাইজ ছোট করতে চাচ্ছেন? File এর সাইজ ছোট করুন এছারাও যেকোন কিছু Installer File তৈরি করুন মাএ দুই মিনিটে। WinRAR Software এর মাধ্যমে। যা আপনাকে দেবে Resolution ঠিক রেখে যে কোনো File ছোট করে Installer File তৈরি করতে পাবেন এই টেকনিকের মাধ্যমে খুব সহজ ভাবে। আরও জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন:- https://youtu.be/b3fb-eiMoAE

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার উল্লেখিত যে কোন সমস্যায় আপনি যদি স্মরন করেন, সাহায্য করার চেষ্টা করব, ইনশাআল্লাহ। তবে, আমরা এগুলোর ব্যবসা করি না।

ভাল থাকুন।

৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এখনো কলা-বিজ্ঞানী/হেটাররা কমেন্ট করে নাই !

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬

নতুন নকিব বলেছেন:



নাহ! দেখছি নাতো কাউকে! আপনি ভাল আছেন তো?

৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৯

শামচুল হক বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনিও নিশ্চয়ই গুরুত্বপূর্ন ব্যক্তি।

৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: বিশিষ্ট পীর সাহেবের বিনোদনযুক্ত পোস্ট না থাকলে কেমনে ভাল থাকি বলেন ! =p~

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪

নতুন নকিব বলেছেন:



সেটাই! পীরকে তো দেখছি না। তিনি হয়তো মুরিদ জোটানোর ধান্ধায় আছেন। তবে, পীর কিন্তু, পাক্কা জিনিষ! রাগেন না সহজে!

৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: হ্যা, হ্যা, পীরের প্রশংসা করতেই হয় এক্ষেত্রে।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০

নতুন নকিব বলেছেন:



সাধনার ফল মনে হয়! এই গুন অবশ্যই অনেক উঁচু দরের।

৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

মেরিনার বলেছেন: একটি relevant লেখা....দেখুন:
view this link

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৫

নতুন নকিব বলেছেন:



দেখেছি। চমৎকার। অভিনন্দন অাপনাকে।

৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫

কানিজ রিনা বলেছেন: অসাধারন সৃষ্টির সৌন্দর্য দেখে আল্লাহর
প্রশংসা মনে হয়। সকল সৃষ্টির প্রশংসা
শুধু আল্লাহর। বিশ্লেশন অনেক ভাল
লাগল। অসংখ্য ধন্যবাদ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৬

নতুন নকিব বলেছেন:



জ্বি, ধন্যবাদ আপনাকেও। আপনিও সুন্দর বলেছেন।

ভাল থাকুন।

৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: লিখাটি ভাল লাগল। আ্ল্লাহ আপনাকে উত্তম যাযা দান করুণ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৭

নতুন নকিব বলেছেন:



মাশাআল্লাহ। জাজাকুমুল্লাহ খাইর। লেখা ভাল লাগায় কৃতজ্ঞতা।

১০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আমি তোমাদের মৃত্যুকাল নির্ধারিত করেছি এবং আমি অক্ষম নই।

এ ব্যাপারে যে, তোমাদের পরিবর্তে তোমাদের মত লোককে নিয়ে আসি এবং তোমাদেরকে এমন করে দেই, যা তোমরা জানো না।

তোমরা অবগত হয়েছ প্রথম সৃষ্টি সম্পর্কে, তবে তোমরা অনুধাবন কর না কেন?

তোমরা যে বীজ বপন কর, সে সম্পর্কে ভেবে দেখেছ কি?

তোমরা তাকে উৎপন্ন কর, না আমি উৎপন্নকারী ?

আমি ইচ্ছা করলে তাকে খড়কুটা করে দিতে পারি, অতঃপর হয়ে যাবে তোমরা বিস্ময়াবিষ্ট।

বলবেঃ আমরা তো ঋণের চাপে পড়ে গেলাম;

বরং আমরা হূত সর্বস্ব হয়ে পড়লাম।

তোমরা যে পানি পান কর, সে সম্পর্কে ভেবে দেখেছ কি?

তোমরা তা মেঘ থেকে নামিয়ে আন, না আমি বর্ষন করি?

আমি ইচ্ছা করলে তাকে লোনা করে দিতে পারি, অতঃপর তোমরা কেন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর না?

(আল কুরআন; সূরা :আল ওয়াক্বিয়া, ৬০-৭০)

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৯

নতুন নকিব বলেছেন:



আলহামদুলিল্লাহ। সূরাতুল ওয়াক্কিয়াহ থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ন কিছু আয়াতের তরজমা তুলে ধরেছেন। শুকরিয়া। জাজাকুমুল্লাহ খাইর।

ভাল থাকুন।

১১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: অনেক সুন্দর জ্ঞান সমৃদ্ধ একটা পোষ্ট। +++×++

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১০

নতুন নকিব বলেছেন:



জাজাকুমুল্লাহ খাইরান ফিদ্দারাইন। চমৎকার মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা অশেষ।

১২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: অনেক সুন্দর জ্ঞান সমৃদ্ধ একটা পোষ্ট। ++++++

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৪

নতুন নকিব বলেছেন:



শুকরাল্লাক।

১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: লেখাটা কিন্তু খুব সুন্দর হয়েছে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৩

নতুন নকিব বলেছেন:



জাজাকুমুল্লাহু তাআ'লা আহসানাল জাজা।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৮

নতুন নকিব বলেছেন:



islame sobi_o_murti

১৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২০

আবু তালেব শেখ বলেছেন: আল্লাহ মহান

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯

নতুন নকিব বলেছেন:



রাইট। কৃতজ্ঞতা, শেখ সাহেব। কেমন আছেন আপনি?

১৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য। সব কিছুর উপর যার ক্ষমতা রয়েছে। আর বাস্তবে কারো কোন ক্ষমতা, কোন শক্তি, কোন প্রভাবই কারো কোন উপকার বা ক্ষতি করতে সমর্থ নয় একমাত্র তাঁর হুকুম ছাড়া। তিনিই এই জটিল বিশ্ব ব্যবস্থাপনা তৈরি করেছেন। দৃশ্যমান এবং অদৃশ্যমান, স্পষ্ট এবং অস্পষ্ট, এই পৃথিবী - এই পৃথিবীর উপরে যা কিছু আছে এবং এই পৃথিবীর ভেতরে যা কিছু আছে সব কিছুই তাঁর সৃষ্টি। তিনিই সেই সত্ত্বা যিনি তাঁর সকল নবী-রাসুলদের (আঃ) পাঠিয়েছেন একই নির্ভেজাল একত্ববাদের পয়গাম নিয়ে। যার অর্থ হল কেউই আমাদের উপাসনা পাওয়ার যোগ্য নয়, কেউই আমাদের আনুগত্য পাওয়ার যোগ্য নয় একমাত্র সর্বশক্তিমান আল্লাহ ছাড়া। যিনি এক, অদ্বিতীয় এবং যার কোন অংশীদার নেই। (খালিদ ইয়াসিন)

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

নতুন নকিব বলেছেন:



নূরু ভাই,
দারুন মন্তব্য করেছেন। কেমন আছেন আপনি? খুব ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন দেখছি ইদানিং।

কৃতজ্ঞতা অশেষ। ভাল থাকুন।

১৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ব্যাস্ত থাকা সত্বেও ঢু-মারতে হবে আপনাদের ব্লগে
না হলে যে এক ঘরে হয়ে যাবো। এমনিতেই আমার
হাজার দোষ !! হাহহাহাহ

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৩

নতুন নকিব বলেছেন:



এমনিতেই আমার হাজার দোষ !!

-আরেহ! কে আপনার উপরে দোষ চাপায়? আপনিতো গুনী ব্যক্তি। বেছে বেছে জ্ঞানী-গুনীদের স্মরনে সুন্দর সুন্দর পোস্ট দিয়ে যান। এটাই বা কম কিসে? অনেক সাধনার ব্যাপার!

আর আপনি আমার ব্লগে এলে আনন্দিত হই। অবশ্যই আসবেন। অলয়েজ ওয়েলকাম!!!

আচ্ছা, নূরু ভাই, খালিদ ইয়াসিন কে? তাকে তো চিনলাম না!

১৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৭

আবু তালেব শেখ বলেছেন: এরকম ভালো মানের কিছু পোস্ট মাঝে মাঝে চাই। ব্লগে রাজনিতি আর বিজ্ঞান মনস্ক পোস্টের ছড়াছড়ি। মহান আল্লাহ নিশ্চয় আপনাকে সুস্হ্য রেখেছেন। আমি ভাল আছি আলহামদুলিল্লাহ্‌

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪০

নতুন নকিব বলেছেন:



শুকরিয়া, অনেক ভাল আছি। প্রত্যুত্তরে কৃতজ্ঞতা। অাপনাদের মত যোগ্যদের পদচারনায় ইনশাআল্লাহ ভার্চুয়াল এই ব্লগ জগতেও পরিবর্তনের ছোঁয়া আসবে।

সেদিনের প্রতিক্ষায়।

১৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেনঃ আচ্ছা, নূরু ভাই, খালিদ ইয়াসিন কে? তাকে তো চিনলাম না!

ধন্যবাদ নকিব ভাইঃ মুসলিম দাওয়াতীদের যে সংক্ষিপ্ত তালিকা আছে তার মাঝে
শাইখ খালিদ ইয়াসিন একজন। তার লিখিত মুসলিম মনিষীদের জীবন কাহিনী
বেশ জনপ্রিয়।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩

নতুন নকিব বলেছেন:



ও, আচ্ছা। আমার জানা ছিল না। জানিয়ে দেয়ায় কৃতজ্ঞতা আবারও।

আপনি তো বিখ্যাত ব্যক্তিদের খোঁজ-খবর ভাল রাখেন। মাশাআল্লাহ, এটা করতে করতে আপনিও হয়তো বিখ্যাত ব্যক্তিদের কাতারে শামিল হয়ে যাবেন। অভিনন্দন, ভাই।

১৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮

অলিউর রহমান খান বলেছেন: উন্নত লিখা খুব সুন্দর।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩

নতুন নকিব বলেছেন:



জাজাকুমুল্লাহ। লেখাটি ভাল লাগায় কৃতজ্ঞতা।

ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.