নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পরে পঠিতব্য ফজিলতপূর্ণ কিছু মাসনূন দুআঃ

০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৪

ছবি: অন্তর্জাল।

পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পরে পঠিতব্য ফজিলতপূর্ণ কিছু মাসনূন দুআঃ

হামদ সানা প্রশংসার সবটুকুই মহান আল্লাহ তাআ'লার জন্যঃ
ইন্নাল হামদা লিল্লাহিল আকরামাল্লাজি খালাকাল ইনসানা ওয়া কাররামাহু ওয়া আল্লামাহু মিনাল বায়ানি মা লাম ইয়া'লাম। ফাসুবহানাল্লাজি লা- ইউহসা- ইমতিনানুহু বিল্লিসানি ওয়ালা- বিল ক্কলাম। ওয়া নাশহাদু আল্লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু, ওয়া নাশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসূলুহু।

হামদ সানা প্রশংসার সবটুকুই নিবেদন করছি মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার জন্য- যিনি 'খাল্লাকুল আলীম' তথা 'মহান বিজ্ঞানময় স্রষ্টা', যিনি 'রব্বুল আ'লামীন' তথা 'বিশ্বজগতসমূহের পালনকর্তা'। অগনিত দরূদ ও সালাম 'সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন' তথা 'সকল নবী রাসূলের সরদার', 'রহমাতুল্লিল আলামীন' তথা 'তামাম জগতের জন্য দয়ার আধার করুনার অতলস্পর্শী বারিধারা' রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি, তাঁর পরিবারবর্গ, তাঁর বংশধর, তাঁর সাহাবায়ে কিরাম রাদিআল্লাহু আনহুম এবং সালিহীন, সিদ্দিক্কীন, শুহাদায়ে কিরাম রহমাতুল্লাহি আলাইহিম আজমাঈনের প্রতি। আমরা সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নাই এবং মুহাম্মাদ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আল্লাহর বান্দা ও তার রসুল।

বুদ্ধিমান তো তিনিই, যিনি আসল জীবনের খবর নেন আগেইঃ

ক্ষনস্থায়ী পৃথিবী আমাদের কারও থাকার স্থান নয়। ইচ্ছায় হোক কিংবা অনিচ্ছায়, পৃথিবীর সকল মায়ার বন্ধন ছিন্ন করে আমার, আপনার, আমাদের প্রত্যেকের পাড়ি জমাতে হবে পরকালের অন্তহীন-অনাদি-অনন্তকালের সীমাহীন জীবনের উদ্দেশ্যে। পৃথিবীতে আমাদের পাঠানোর পেছনে আল্লাহ পাকের রয়েছে বিশেষ উদ্দেশ্য। তিনি দেখতে চেয়েছেন, আমাদের কার আমল কত ভালো। তিনি বলেছেন- 'লিইয়াবলুআকুম আইয়্যুকুম আহসানু আমালা'!

الَّذِي خَلَقَ الْمَوْتَ وَالْحَيَاةَ لِيَبْلُوَكُمْ أَيُّكُمْ أَحْسَنُ عَمَلًا وَهُوَ الْعَزِيزُ الْغَفُورُ

'যিনি সৃষ্টি করেছেন মরণ ও জীবন, যাতে তোমাদেরকে পরীক্ষা করেন-কে তোমাদের মধ্যে কর্মে শ্রেষ্ঠ? তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাময়।' সূরাহ আল মুলক, আয়াত-০২

He Who created Death and Life, that He may try which of you is best in deed: and He is the Exalted in Might, Oft-Forgiving;-

আল্লাহ পাক বান্দার ভালো আমল দেখতে চান। আমাদের আমলের নিরিখে পরখ করতে চান। আমরা কে কতটা ভালো আমল করি, তা তিনি দেখতে চান। আচ্ছা, আল্লাহ পাকের আমলের কি প্রয়োজন? তিনি বান্দার আমল দিয়ে কি করবেন? সুবহানাল্লাহি বিহামদিহী! সুবহানাল্লাহিল আজিম! তিনি পুত:পবিত্র! পবিত্রতম! তিনি মহান! তিনি তো সকল প্রয়োজনের উর্ধ্বে! তিনি তো 'ছমাদ', 'চির অভাবমুক্ত'! কোনো দিন তাকে কোনো কিছুর মুখাপেক্ষি হতে হয় না! হওয়ার প্রশ্নও আসে না! তাহলে? তাহলেও কেন তিনি বান্দার আমলের দিকে তাকিয়ে থাকেন? কেন তাদের পরখ করতে চান তাদের আমল দেখে দেখে? কারণ, তিনি বান্দার উত্তম আমল দেখে খুশি হয়ে যান। এমনকি কোনো বান্দা যখন একটিবার গভীর অভিনিবেশ সহকারে, ইখলাসের সাথে 'সুবহানাল্লাহ' পাঠ করেন, আল্লাহ পাক খুশি হয়ে যান। আল্লাহ পাক এতই খুশি হন যে, তিনি এই ছোট্ট শব্দ 'সুবহানাল্লাহ' -এর বিনিময়ে এত পরিমানে সাওয়াব দান করে থাকেন যা মিজানের পাল্লাকে ভারী করে দিবে। বান্দা যখন তাকে স্মরন করেন, তাঁর গুনগান বর্ণনা করেন, তাঁর তাসবিহাত জপতে থাকেন, তিনি বান্দার প্রতি রহমতের বারিধারা বর্ষন করেন। ফেরেশতাদের ডেকে উত্তম মজলিশ কায়েম করেন। সেখানে বান্দার আলোচনা চলতে থাকে। আল্লাহু আকবার! কতই না মহান তিনি! তাকে ডাকলে তিনিও বান্দাকে ডাকেন! আহ, কতই না মায়ার আধার তিনি! কতই না মহান মহিয়ান তিনি! আহ, কতই না সুন্দর বলেছেন তিনি! 'ফাজকুরূনী আজকুরকুম'!

فَاذْكُرُونِي أَذْكُرْكُمْ وَاشْكُرُواْ لِي وَلاَ تَكْفُرُونِ

'সুতরাং তোমরা আমাকে স্মরণ কর, আমিও তোমাদের স্মরণ রাখবো এবং আমার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর; অকৃতজ্ঞ হয়ো না।' সূরাহ আল বাক্কারাহ, আয়াত-১৫২

Then do ye remember Me; I will remember you. Be grateful to Me, and reject not Faith.

তিনি মহাসত্যবাদী। তিনি কথা রাখেন। ফেরেশতাদের ডেকে বলেন, 'পৃথিবীতে আমার অমুক বান্দা কি বলেছে, তোমরা কি শুনেছ?'

ফেরেশতারা বলেন, 'হে পরওয়ার দিগারে আলম! আপনি তো সবই জানেন, তিনি আপনার পবিত্রতার ঘোষনা দিচ্ছেন।'

আল্লাহ পাক বলেন, 'সে বান্দা কি আমাকে দেখেছে?'

ফেরেশতারা বলেন, 'জ্বি না, হে পরওয়ার দিগারে আলম। তিনি আপনাকে দেখেননি।'

আল্লাহ পাক বলেন, 'বান্দা যদি আমাকে দেখতে পেত, তাহলে অবস্থা কেমন হত?'

ফেরেশতারা বলেন, 'আপনাকে আরও বেশি পরিমানে ডাকতেন। আরও বেশি স্মরন করতেন।'

'সে কেন এমন করে বিনীত বদনে আমার তাসবীহ পাঠে রত? কি চায় সে?' শুধান মহান স্রষ্টা।

ফেরেশতাদের সকাতর নিবেদন, 'আপনার শাস্তি থেকে বাঁচতে চান, চির শান্তিময় জান্নাতের আশা করেন।'

'সে কি জান্নাত-জাহান্নাম দেখেছে?' আল্লাহ পাক জানতে চান পুনরায়।

ফেরেশতাদের বিনীত জবাব, 'মালিক মহিয়ান! না, তিনি দেখেননি।'

'দেখলে কি হত? কেমন করতো সে?' পুনরায় জিজ্ঞেস করেন মহান স্রষ্টা।

ফেরেশতাদের মস্তকাবনত প্রত্যুত্তর, 'আরও বেশি বেশি আপনার শাস্তি থেকে বাঁচতে চাইতেন, আরও বেশি বেশি আপনার চির শান্তিময় জান্নাতের আশা করে ফরিয়াদ করতে থাকতেন।'

প্রভূ মহিয়ানের রহমাতের দরিয়ায় যেন ঢেউ খেলে যায় মুহূর্তেই! ফেরেশতাদের সম্মোধন করে বলেন, 'তোমরা সাক্ষী থেকো, আমার এই বান্দাকে আমি ক্ষমা করে দিয়েছি।'

ক্ষমা পেতে কে না চাই আমরা?

ক্ষমা পেতে কে না চাই আমরা? ক্ষমার উপযোগী কাজগুলোও তো বেশি বেশি করতে হবে। সুন্নাতের রঙে রাঙিয়ে নিতে হবে আমাদের জীবন। আসুন, আজ দৈনন্দিন জীবনে অবশ্য পালনীয় অতি গুরুত্বপূর্ণ মাসুনূন দুআ-আমল শিখে নিই; সুন্নাতের আলোকে উদ্ভাসিত আমলি যিন্দেগী গঠনে যেগুলো একান্ত সহযোগী ভূমিকা পালন করবে। আল্লাহ পাক আমাদের এগুলোর উপরে আমল করার তাওফিক দান করুন-

প্রতি ওয়াক্ত ফরজ সালাত অন্তে মাসনূন সহজ যে আমলগুলো করা উত্তম:

১। তাসবীহ-তাহমীদ-তাকবীর:

হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : যে ব্যক্তি নামাজের পর ৩৩ বার-سُبْحَانَ اللّهِ (আল্লাহ অতিশয় পবিত্র), ৩৩ বার- َالْحَمْدُ لِلّهِ (সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য), ৩৩ বার- اَللّهُ أَكْبَرُ ( আল্লাহ সুমহান) এবং একশত পূর্ণ করার জন্য একবার বলে –

لَا إِلهَ إِلَّا اللّهُ وَحْدَه لَا شَرِيكَ لَه لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ

তার সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়, যদিও তা সাগরের ফেনাপুঞ্জের সমান হয়। (ইমাম মুসলিম হাদীসটি বর্ননা করেছেন)

অন্য বর্ণনায় : হযরত কা’ব ইবনে উজরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : পঠিতব্য কয়েকটি কালিমা এমন আছে যেগুলোর পাঠকারী অথবা (বলেন) সম্পাদন কারী ব্যর্থ হয় না। সে গুলো হল প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর ৩৩ বার-سُبْحَانَ اللّهِ (আল্লাহ অতিশয় পবিত্র), ৩৩ বার- َالْحَمْدُ لِلّهِ (সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য), ৩৪ বার- اَللّهُ أَكْبَرُ (আল্লাহ সুমহান) বলবে। -(বুখারী, মুসলিম, তিরমিযী-৩৩৪৮ : হাসান)

২। সূরাহ ফাতিহা ১ বার, আয়াতুল কুরসী ১ বার, শাহিদাল্লাহু আন্নাহু লা- ইলাহা ১ বার, কুলিল্লাহুম্মা- ১ বার।

রেফারেন্স: তাফসীরে ইবনে কাসীরে উল্লেখ করা হয়েছে, ইমাম বগভী রহমাতুল্লাহি আলাইহি থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন: আল্লাহ তা’য়ালা বলেন, যে ব্যাক্তি প্রত্যেক নামাজের পরে সূরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসী, সূরা আলে ইমরানের শাহিদাল্লাহু.. (১৭ নং) আয়াত শেষ পর্যন্ত, কুলিল্লাহুম্মা.. (২৬ ও ২৭ নং) আয়াত বিগাইরি হিছাব পর্যন্ত পাঠ করে আমি তার ঠিকানা জান্নাতে করে দেব, দৈনিক সত্তুর বার তার প্রতি রহমতের দৃষ্টি দেব, আমার সকাশে তাকে স্থান দেব, শত্রুর কবল থেকে তাকে আশ্রয় দেব এবং শত্রুর বিরুদ্ধে তাকে জয়ী করব। -(তাফসীরে ইবনে কাসীর)

৩। সূরাহ ফালাক ও সুরা নাস- ১ বার করে।

রেফারেন্স: হযরত উকবা ইবনে আমের রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে প্রতি ওয়াক্ত নামাজের পরে মুয়াব্বিযাতাইন মানে, সূরাহ ফালাক এবং নাস পড়তে আদেশ করেছেন। -(তিরমিযী-২৮৩৮: হাসান , আবু দাউদ, নাসাঈ ও বায়হাকী)

৪। তাওবাহ, ইস্তিগফার ও দুআ:

হযরত সাওবান রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন নামাজ শেষ করতেন তখন তিনবার ক্ষমা প্রার্থনা করতেন। অতঃপর বলতেন-

اَللّهُمَّ أَنْتَ السَّلَامُ وَمِنْكَ السَّلَامُ تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلَالِ وَالْإِكْرَامِ

'হে আল্লাহ! আপনিই শান্তিদাতা, আপনার কাছ থেকেই শান্তি আসে। হে প্রতাপ ও সম্মানের অধিকারী! আপনি বরকত ও প্রাচুর্য্যময়।'

ইমাম আওজায়ী রহমাতুল্লাহ আলাইহিকে (বর্ণনাকারী) জিজ্ঞেস করা হল, 'তাঁর ক্ষমা প্রার্থনা কেমন ছিল?'

তিনি বলেন, 'রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন :

- أَسْتَغْفِرُ اللّهَ- أَسْتَغْفِرُ اللّهَ - أَسْتَغْفِرُ اللّهَ

-(মুসলিম, তিরমিযী : হাসান ও সহীহ, আবু দাউদ, নাসাই ও ইবনে মাজাহ)

৫। বিশেষ দুআ:

হযরত মুয়াজ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার হাত ধরে বলেছেন :'হে মুয়াজ! আল্লাহর কসম, আমি তোমাকে ভালবাসি।' অতঃপর বললেন : 'হে মুয়াজ! আমি তোমাকে অসিয়ত করছি, প্রতি নামাজের পর নিম্নোক্ত কালিমাগুলো পড়ো-

اللّهُمَّ أَعِنِّيْ عَلى ذِكْرِكَ وَشُكْرِكَ وَحُسْنِ عِبَادَتِكَ

'হে আল্লাহ! আমি আপনার সাহায্য প্রার্থনা করছি- আপনার জিকির, শোকর এবং সর্বাঙ্গীন সুন্দর ইবাদাতের ক্ষেত্রে।' -(আবু দাউদ)

শেষের প্রার্থনাঃ

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা আমাদের সবাইকে তাঁর পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার তাওফিক দিন। উত্তম আমলের মাধ্যমে সাজিয়ে নিতে পারি আমাদের জীবন, সেই কিসমত নসিব করুন। প্রিয় নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতিটি সুন্নাতের প্রতি অন্তরে মুহাব্বত তৈরি করে দিন। পার্থিব সংক্ষিপ্ত এ জীবনে দ্বীনের উপরে দায়িম কায়িম রাখুন। পরকালে নাজাতপ্রাপ্ত মাকবূল মাগফূরগনের সাথে আমাদেরও নাজাতদানে ধন্য করুন। আমীন।

কৈফিয়ত:

এই পোস্ট শুধুমাত্র পরকালে বিশ্বাসী এবং কথায় নয়, আমলে আগ্রহী ব্যক্তিবর্গের জন্য। অন্যদের জন্য শুভকামনা।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: নামজ ধরা ছাড়া চলে, এখনো মন নরম হয নাই।

২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৪

নাসরীন খান বলেছেন: খুব ভালো লাগলো

৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দরকারি পোস্ট দিয়েছেন। কাজে লাগবে। ধন্যবাদ।

৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমি দোজকে যাবো। স্বেচ্ছায় দোজোকে যাবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.