নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কথক

The world's biggest power is the youth and beauty of a woman.

নাজিমুদ্দিন পাটোয়ারী

I am very simple, complaisant

নাজিমুদ্দিন পাটোয়ারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নামাজে মোবাইল বিড়ম্বনা

১৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫

মাগরিবের নামাজের সময় সবাই নামাজে মগ্ন। ঈমাম সাহেব কিরাত পড়তেছিলেন। হঠাত একজনের মোবাইল বেজে উঠল। ওরে কি দুম দারাক্কা গান!, তাও আবার হিন্দি!! 'মুঝে আখমে মেরে...’. চায়না মোবাইল বলেই হয়ত এত আওয়াজ। ঈমামের গলা বন্ধ হয়ে আসছে। সবার মনোযোগ নামাজ থেকে যেন মোবাইলের দিকেই বেশি। মোবাইলটি যার সে হয়ত এমনই ভেবেছিলেন যে নামাজের মধ্য যত জোরেই মোবাইল বাজুক না কেন অথবা যাহাই ঘতুক না কেন; নামাজের ব্যঘাত করে কি আর মোবাইল ছোয়া যায়!



যথারিতী নামাজ শেষ করার পরে সবাই কি ঝাড়ানি ঝাড়ল লোকটিকে যাহা একপ্রকার অনুমিতই ছিল।(আপনার কমন সেনস নেই? মোবাইল বন্ধ করলেন না কেন' আর কতকি..). লজ্জায় লোকটির মাথা নিছু হয়ে আসল।



লোকটির মত আমাদেরও মোবাইল বেজে উঠতে পারে। কারন মানুষ মাত্রই মন ভোলা। নামাজের আগে মোবাইল বন্ধ করার কথা আমরা প্রায় ভুলে যাই।



মোদ্দা কথা হল নামাজে যদি মোবাইল এসেই যায় তাহলে সাথে সাথে তা এক হাত দিয়ে এক প্রচেষ্টায় বন্ধ করে দিতে হবে (অধিকাংশ বড় আলামদের মতে)। কারন আপনার মোবাইলের সুরালো রিংটোন সবার নামাজ নষ্ট করে দিতে যথেষ্ঠ। প্রয়োজনে নামাজ ভেঙ্গেও মোবাইল বন্ধ করতে হবে। সবাইকে এ বিষয়ে জানিয়ে দিতে হবে। কেননা অধিকাংশ মুসুল্লি মাস্য়ালাটি জানে না।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৫

হেডস্যার বলেছেন:
আমি যে এলাকার মসজিদে নামায পড়ি সেখানে বেশ উচ্চমানের নেটওয়ার্ক জ্যামার লাগানো আছে।
মসজিদের আশেপাশে হাটলে ও মোবাইলের নেটওয়ার্ক থাকে না। :D

ঈমাম সাহেব বলতে বলতে ক্লান্ত হয়ে শেষ পর্যন্ত প্রযুক্তির সাহায্য নিতে বাধ্য হইছে।

২| ১৭ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩

নাজিমুদ্দিন পাটোয়ারী বলেছেন: এই নেটওয়ার্ক জ্যামার মেশিনটি কোথায় পাওয়া যাবে।

৩| ১৭ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: দুনিয়াতে সবচাইতে অশিক্ষিত অভদ্র জাতি আমরা।

৪| ১৭ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩

আয়রন ম্যান বলেছেন: আমার এলাকার মসজিদেও সম্প্রতি মোবাইল জ্যামার লাগানো হয়েছে। ইমাম সাহেব প্রত্যহ নামাজ শুরুর আগে স্মরণ করে দেওয়ার পরেও কিছু কিছু লোক মোবাইল বন্ধ করতো না। ফলত: মাঝে মাঝেই নামাজে আমাদেরকে এরকম বিড়ম্বনায় পড়তে হতো। অবশেষে আমরা মোবাইল জ্যামার এর ব্যবস্থা করলাম। এখন আর সমস্যা হয়না। নামাজ শুরুর সময়ে মসজিদে ঢুকলেই অটোমেটিক মোবাইল নেটওয়ার্ক চলে যাবে।
আমার মনে হয় সব মসজিদেই এমন করা উচিত।

৫| ১৮ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০২

মরণের আগে বলেছেন: এই জন্য আমি আজানের সাথে সাথে মোবাইল সাইলেন্ট করেফেলি

আর আমার মতে মোবাইলে ডিফল্ট রিং টোন ব্যবহার করা উচিৎ যদি কখন বন্ধকরতে মনে না থাকে তাহলে বেজে উঠলে খুব বেশি সমস্যা হবেনা।

আরেকটা ব্যপার আমাদের কারোযদি ভুল হয়েযায় তাকে কিছু না বলি ,
কারোন আমার একটা কথা দ্বারা সে হয়ত মসজিদ বিমুখ হয়েযাবে ।

আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক বুঝ দানকরুক।

৬| ০৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬

প্রযুক্তিশপ বলেছেন: আপনারা ইচ্ছে করলে view this link দেখতে পারেন জ্যামার সম্পর্কে।
তবে কেনার আগে অবশ্যই মসজিদে ব্যবহার করবেন এমন তথ্য প্রমান সহ আমাদেরকে দিতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.