নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তানজীনা

আমি একজন বাংলাদেশী মুসলিম। জাপানে গবেষনায় আছি। জাপানে আমার চাকরী গবেষনা সবই জাপানী উন্নত প্রযুক্তি উন্নয়নশীল দেশের সাধারণ মানুষের কাছে সুলভে কিভাবে পৌঁছে দেয়া যায় তাই নিয়ে। এ কাজ করতে করতে দেখেছি আমার দেশের অনেক অনেক ক্ষেত্রে অনেক কাজ বাকী রয়ে গেছে এবং আমার দেশের এই গরীব মানুষগুলির ট্যাক্সের পয়সায় আমি পড়াশোনা করে এ পর্যায়ে এসেছি। তাই, আমি জানি এই দেশের প্রতি, এই মানুষগুলির প্রতি “আমার অনেক ঋণ আছে”। তারই একটা ধাপ এই ব্লগে লেখা।

তানজীনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাজার বছর পরেও \'৭১ই আমাদের সবচেয়ে বড় ইস্যু

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৮

সব কিছু দেখে শুনে কেমন যেন বোধহীন চলমান অশরীরি হয়ে গেছি। স্থানুর মত কাজ করি, নির্ঘুম রাত কাটাই- সবকিছু, সবার সঙ্গ অসহ্য ঠেকে। সাকা, মুজাহিদের ফাঁসী কার্যকরের খবর পড়ে সেদিন খুব নানাভাইকে মনে পড়লো।
কেন তাঁর কোন কিছুই আমার বা আমাদের তেমন জানা হয়নি? শেষ ভরসা বড় মামাকে ফোন দিলাম, নানীও বেঁচে নেই- মামা যদি জানেন কিছু!
আড়াই ঘণ্টা ল্যান্ডফোনে লং ডিস্টেন্স কল। শুরুতে মনে হচ্ছিল মামার ওয়েবক্যাম আর স্কাইপ্টা কেন কাজ করছেনা, কি সুন্দর দেখতে পেতাম দুজনকে।
পরে মনে হলো এটাই ভাল হয়েছে !
নানাভাই( অধ্যক্ষ ফজলুল করিম) এর ৭১'এর বন্দীশিবিরের দেড়মাসের অমানুষিক সময়কাল এবং সমান্তরালে আমার নানু ( বাংলা একাডেমীর পদকপ্রাপ্ত সঙ্গীতশিল্পী শামসুন্নাহার করিম) তাঁর কলেজ পড়ুয়া বড় মেয়েকে( খালা) বিভিন্ন খানে লুকিয়ে, স্কুল পড়ুয়া আমার মাকে ঢাকায় রেখে নাবালক দুই ছেলেকে নিয়ে সিলেট জর্জ কোট, পাক সেনাদের শিবিরে ধর্না দেয়ার ইতিহাসে ফিরে যেতে আজ ৪৪ বছর পরেও আমার মামা আধাঘণ্টা ব্যাপী শিশুর মত মর্ম ভেদী কান্নায় একেবারে বিধ্বস্ত হয়ে গেলেন!
যেমন, নানাভাই বস্তায় মোড়ানো ক্ষত বিক্ষত শরীরে এক পর্যায়ে জ্ঞান হারিয়ে জ্ঞান ফিরে পেলে আতংকিত হতেন চোখের সামনে অন্য সহ যোদ্ধাদের ওপর পৈশাচিক অত্যাচার দেখে। তাঁদের কলজে কাপানো আর্তনাদে তিনি প্রার্থনা করতেন আবারও যেন তিনি অত্যাচারে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন- তাতে অন্তত এই দৃশ্য, এই আর্তনাদ সহ্য করতে হবে না।

আমি স্বান্তনা দেবার মত একটা শব্দও খুঁজে পাইনি!

খুব ইচ্ছা হচ্ছিল- বিশ্বাস করেন- খুব-- রেকর্ড করে মামার আর্তনাদটুকু যদি মিডিয়ায় শোনাতে পারতাম! ফাঁসীর রাতে সাকা, মুজাহিদের খাবার আর স্বজনদের সাক্ষাতের বর্ণনায় যারা আপ্লুত হয়েছেন তাঁদের কানে পৌঁছে দিতে পারতাম! আরিফ জেবতিক ভাই লিখেছেন , যে, বাঙালীর অনেক মায়া, সব কষ্ট ভুলে যাই - মায়াটা থেকে যায়।
আর স্বজন হারানো এইসব মায়া যা ৪৪ বছর পরেও ঠিক কালকের দিনের ঘটে যাবার মতই তাজা দগদগে? তাঁদের যখন ৪৪ বছর ধরে শুনে যেতে হয় '৭১ কোন ইস্যু না, ইত্যাদি হাজারো শ্লেষোক্তি?
যাঁদের কাফন দিয়ে কেনা এই পতাকা, বুকের মানিক সাদকা দিয়ে স্বাধীনতা?
অবশ্যই "আমরা তোমাদের ভুলবোনা" - না সেই বীর শহীদদের , না এই যুদ্ধাপরাধীদের। হাজার বছর পরেও '৭১ আমাদের সবচেয়ে বড় ইস্যু এবং তাই থাকবে।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৫

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন ৭১ থাকবে এটা নিয়া কোন সন্দেহ নেই ।আমাদের সবাইকে নিরপেক্ষ হলে হবে না , আমাদের হতে হবে একাত্তরের পক্ষের ।

আমাদের কাজ আমাদের প্রজন্মকে ৭১ সম্পর্কে ক্রমাগত জানিয়ে যাওয়া ।
বাংলা ও বাঙ্গালির জয় হোক ।

ধন্যবাদ পোস্টের জন্য ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

তানজীনা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আমি আমার নানার নিজে হাতে লিখে যাওয়া জবানবন্দী জোগাড় করছি, শীঘ্রই পোস্ট করবো কোথাও এবং ইনশাল্লাহ আর্কাইভ করে রাখবো সেই ইতিহাস।

২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ভিন্নমত। ‘৭১’ কে মনে রাখার মানে এই না যে এটাকে ইস্যু হিসেবে থাকতে হবে। ’৭১’ ইস্যু একমাত্র থাকবে আওয়ামী লীগের হাতে। আওয়ামী লীগের বিরোধীতার মানে এই নয় যে ‘৭১’-এর চেতনা বিরোধী, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীত, স্বাধীনতার বিরোধীত। যতদিন ‘৭১’ একটা ইস্যু হিসেবে থাকবে ততদিন দেশের উন্নতি ধীরগতির হবে, বিভাজন থাকবে। ’৭১’ ইস্যু হিসেবে থাকলে যে দেশের ক্ষতি হবে তা বুঝতে পেরেই বঙ্গবন্ধু সাধারণ ক্ষমা(খুনী, ধর্ষক বাদে) করেছিলেন আর জিয়াউর রহমান দালাল আইন বাতিল করেছিলেন। আফসোস, আমরা আমাদের প্রথম দুই নেতার নীতিকেই ‍অবজ্ঞা করছি ‘৭১’ ইস্যুতে।

৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তালগাছ ভাই কে বলছি।
’৭১’ ইস্যু আওয়ামী লীগের হাতে আছে সত্য।
এর কারন বাকি বড় দলগুলো ’৭১’ ইস্যু ধারন করে না, বিরোধীতা করে। এর দায় নিশ্চয় লীগের না।
খুনি জিয়ার চক্রান্তের সাথে বংগবন্ধু মুজিবের তুলনা করা কে ধিক্কার জানাই।

এদেশে কখনো সার্বজনিন জনমত জাচাই বা গণভোট হয় নি।
জাতীয় নির্বাচনে জনমতের ফলাফল সঠিকভাবে হয় না। একমাত্র ২০০৮ এ একটি সঠিক ভোটার তালিকায় সবাই নিজ ইচ্ছায় ভোট দিতে পেরেছিল।
সেই নির্বাচনেই আধিকাংশ জনগন ’৭১’ ইস্যু ধারন করে রায় দিয়েছে। সেটাই প্রকৃত জনমত ছিল।

৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: কখনোই ভুলব না ইনশাল্লাহ

৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১১

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
এদেশে কখনো সার্বজনিন জনমত জাচাই বা গণভোট হয় নি।
জাতীয় নির্বাচনে জনমতের ফলাফল সঠিকভাবে হয় না। একমাত্র ২০০৮ এ একটি সঠিক ভোটার তালিকায় সবাই নিজ ইচ্ছায় ভোট দিতে পেরেছিল। সেই নির্বাচনেই আধিকাংশ জনগন ’৭১’ ইস্যু ধারন করে রায় দিয়েছে। সেটাই প্রকৃত জনমত ছিল।

সহমত!!
'৭১-এর যুদ্ধের সময়ে আমার বয়স ১১ বছর, ক্লশ সিক্সে পড়ি একটু একটু বুঝতে শিখেছি। নিজের চখে দেখেছি সেই দিনগুলি।
শয়তান নিয়ে কোন দিনও ঐক্য হতে পারে না, শয়তান চিরদিনই অভিশপ্ত ও বিতারিত।

৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬

তানজীনা বলেছেন: বিচার মানি তালগাছ আমারঃ আপনার যুক্তির উত্তর দিচ্ছি,
১। আওয়ামী লীগের কোন ত্রুটির সমালোচনা বা বিরোধিতা অবশ্যই জনগন করতেই পারবে। কিন্তু ’৭১ যুদ্ধাপরাধীর ম্যান্ডেট নিয়েই ২০০৮ এর নির্বাচন হয়েছিল- সেই ইস্যুতেই আওয়ামী লীগ দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা পেয়ে ক্ষমতায় এসেছিল। এর আগেও ’৯৬ এ লীগের শাসনামলে জিডিপি ৭ ছিল যা ২০০১ -২০০৬ এ বিএনপি সরকার আমলে নেমে ৫,৬ এ এসেছিল। ২০০৮ থেকে এতদকালে সংসদ এবং রাজপথে বিরোধীদলের তুমুল বিরোধীতার, বিশৃংখলা সৃষ্টির অব্যহতির মাঝেও per capital income দ্বিগুন। ইলেক্ট্রিসিটি জেনেরেশন তিনগুন। দেশ নিম্ন মধ্যম আয়ে উন্নিত হয়েছে। কাজেই ’৭১ ইস্যু নিয়ে যদি “বিভাজন” এ উন্নতি ধীরগতির এই ফলাফল হয় তবে আমি অন্তত তা মাথা পেতে নিতে রাজী। আমার নানার তৎকালীন কর্মস্থল সিলেট এমসি কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল, যাকে পাক আর্মীরা বাধ্য করেছিল তাঁর চিকিৎসক স্বামীর লাশ তাঁর বাড়ীর সামনের মাঠে উন্মুক্ত ফেলে শেয়াল –কুকুরে ছিড়ে খাবার দৃশ্য দেখতে, তাঁর সন্তানেরা অবশ্যই এই ইস্যু মেনে নিয়েই দেশ উন্নয়নে রাজী।
২। ইরানে শাহের পতনের বিপ্লবের পর ’৭৯ এ শাহের সহযোগীদের আয়াতুল্লাহ খোমেনীর সময়ে শাহের সমর্থক এবং তাদের পরিবারের জন্য খোমেনীর সরকারের কোন রকম সুযোগ সুবিধা নিষিদ্ধ হয়েছে যা অব্যহত আছে ( শাহের এক কর্নেলের মেয়ে পিএইচডি করেও বাংলাদেশ এম্বাসীর গাড়ী চালক হয়ে জীবন চালাচ্ছে) । জার্মানি হলোকাস্ট আইনে প্রশ্নাতীতভাবে নাৎসিদের বিচার চলে আসছে। বঙ্গবন্ধু বিশেষ ক্ষমার মানদণ্ডের বাইরে হাজার যুদ্ধাপরাধী মুক্ত হয়েছে, এর বাইরে খুন, ধর্ষন, অগ্নিসংযোগ, লুটের সরাসরি জড়িত ১৬০০ অপরাধী বন্দী ছিল যাদের প্রেসিডেন্ট জিয়া মুক্তি দিয়েছিলেন- তা অবশ্যই তীব্র নিন্দনীয় পদক্ষেপ ছিল। কারণ, এইসব প্রমানিত অপরাধীরা যেই দেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে সেই দেশের সুযোগ সুবিধাই শুধু ভোগ করেনি - তাদের ভেতর থেকে শাহ আজীজের মত ঘৃণ্যতম চিহ্নিত অপরাধীকে প্রধানমন্ত্রিত্বে ভূষিত করা সমগ্র ৩০ লাখ শহীদের প্রতি জঘন্যতম এবং ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ করেছিলেন প্রেসিডেন্ট জিয়া। তিনি দেশকে , জাতির জনককে হেয় প্রতিপন্ন করেছেন। ৩০ লাখ শহীদ পরিবারের ৪৪ বছরের দুঃসহ যন্ত্রণার বুকের উপর এই সব অপরাধী স্বাধীন দেশের ফ্ল্যাগ শোভিত গাড়ী হাকিয়ে বেড়িয়েছে।
জানিনা আপনার বোধের ধরন কেমন, আমি জানি প্রতিটি শহীদ পরিবারের প্রতিদিনই এতে রক্তক্ষরণ হয়েছে।

৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ৥লেখক -
বাস্তবতায় আসুন। ’মুক্তিযুদ্ধ’, ’যুদ্ধাপরাধ’, ‘৭১-এর চেতনা’ - এসব বিষয়ের আবেদন কমার জন্য দায়ী একমাত্র আওয়ামী লীগ। অথচ সব দলের ভেতরেই মুক্তিযোদ্ধা আছে। ৪৪ বছর পরও কোন দলকে শুনতে হয় স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি। হাস্যকর। আওয়ামী লীগ একক সম্পত্তি মনে করে ‘৭১’-কে। আবার তাদের নেতারাই মুক্তিযুদ্ধের পরপর লুটপাট, দুর্নীতি, অপশাসন সব করেছিল। আওয়ামী লীগ এত ভালো দল হলে ঠিকই সঠিক নির্বাচন দিত, আইনের দোহাই দিয়ে ফাঁকবাজি করতো না (এটা আরেক বিতর্ক)। জনগণ এই মুহূর্তে কোন পক্ষে যাবে সেটা সবাই জানে ও বুঝে। তাই বিপুল সংখ্যক মানুষ এখন আর আবেগকে প্রশ্রয় দেয় না। আর কয় বছর? লিখে দিলাম আর ১০/১৫ বছর পর এসব ইস্যু শুধুমাত্র কাগজে কলমে থাকবে, বাস্তবতায় নয়। আপনি যে দুই দেশের উদাহরণ দিলেন সেটা কোন স্বাধীনতা যুদ্ধ ছিল না। নিজ দেশের মধ্যেই অস্থিরতার জন্য তারা শাস্তি পাচ্ছে। স্বাধীনতা যুদ্ধের ইস্যু নিয়ে কোন দেশ এত দীর্ঘকাল মত্ত ছিল কিনা আমার জানা নেই। আর আমরা কথা বলছি ‘৭১-এ সামান্য কিছু সংখ্যক রাজাকারদের সমর্থকদের নিয়ে। যারা আর ১০/১৫ বছরের মধ্যে মারা যাবে হয়তো! ধন্যবাদ।

৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

এই আমি সেই আমি বলেছেন: তালগাছ "’৭১’ ইস্যু হিসেবে থাকলে যে দেশের ক্ষতি হবে তা বুঝতে পেরেই বঙ্গবন্ধু সাধারণ ক্ষমা(খুনী, ধর্ষক বাদে) করেছিলেন আর জিয়াউর রহমান দালাল আইন বাতিল করেছিলেন। আফসোস, আমরা আমাদের প্রথম দুই নেতার নীতিকেই ‍অবজ্ঞা করছি ‘৭১’ ইস্যুতে|"
খুনী , ধর্ষক কে ক্ষমা করা নীতি হয় কিভাবে?


৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: খুনী, ধর্ষকের বিচার চলছিল - এই আমি সেই আমি।

১০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৭

এম এইচ মুন্না বলেছেন: ৭১ এর দোহাই দিয়ে লেখিকা আপা এবং অন্যান্যরা যেভাবে আওয়ামীলীগ বন্দনা আর বিএনপি বিরোধিতা শুরু করেছেন তাতে আপনাদের ৭১ এর চেতনার সাতকাহন বুঝা হয়ে গেছে। যাহা কিছু ঘটে গিন্নি বলে শালা কেষ্ট বেটায় দায়ী....................তাই কী নয়???????

১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮

শামছুল ইসলাম বলেছেন: যাদের হৃদয় '৭১ নেই, আপনি যতই আর্তনাদ শোনান,তারা শুনতে পারবে নাঃ

//খুব ইচ্ছা হচ্ছিল- বিশ্বাস করেন- খুব-- রেকর্ড করে মামার আর্তনাদটুকু যদি মিডিয়ায় শোনাতে পারতাম!//

ভাল থাকুন। সবসময়।

১২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ঘটেযাওয়া কিছুকে কি সারাজিবন সাথী করে রাখা ভাল নাকি এগুলো ভুলে নতুন করে আর কোন ঘঠনা জন্ম না দেওয়ার মন্ত্রে দিক্ষা নেয়া শ্রেয় বলে মনি করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.