নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন সংগ্রামে হেরে যাওয়ার মাঝে কোনো বীরত্ব থাকেনা; তাই জীবনের এই যুদ্ধ ক্ষেত্রে সাহসীকতার সাথে লড়াই করার মাঝেই জীবনের প্রকৃত বীরত্ব লুকিয়ে থাকে, আর ভাগ্য সবসময় সাহসীদের পক্ষেই কাজ করে।

নৈশ শিকারী

আমার এই জন্মভূমিকে খুব ভালোবাসি আর এমন দেশের স্বপ্ন দেখি যে দেশে দারিদ্র্যতা, ক্ষুধা আর পথশিশু থাকবেনা। আর এই প্রকল্প বাস্তবায়নে আমৃত্যু কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ।

নৈশ শিকারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের একটা ভাল পোস্টের মূল্যায়ন কি সহজে কখনো হয়?

৩০ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৫:২৭

ইসলাম কি বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক? এই ব্যাপারটা নিয়ে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে তথ্য সংগ্রহ করে অনেক কাঠ-খড় পুড়িয়ে একটা পোস্ট লিখেছিলাম গতকাল রাতে, কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস আজ এই পোস্টটার সর্বোচ্চ পাঠক ছিল মাত্র ৩৪জন!!! আর বর্তমানে পোস্টটার অবস্থান ৬ষ্ঠ পেজে, কয়েকদিন যাবৎ লক্ষ্য করলাম আমেরিকার সমকামীদের বিয়ের বৈধতা নিয়ে যথেষ্ঠ সুড়সুড়ি মূলক কিছু পোস্টের পাঠক সংখ্যা ছিল দেখার মত। অথচ ভাল কিছু লেখা থাকা সত্যেও তার পাঠক সংখ্যা ছিল নিতান্তই কম।

রংচঙে শিরোনাম দেখে আমরা একটা নোংরা পোস্টেও হুমড়ি খেয়ে পরতে পিছপা হইনা, পক্ষান্তরে একটা ভালো পোস্টের সুন্দর শিরোনাম থাকা সত্যেও তার ধার দিয়ে যাইনা; এই সমাস্যাটাকে কি আমদের মানসিক সমাস্যা নাকি অন্য কিছু ভাববো? আমি যেই পোস্টটি করেছিলাম তার বিষয়বস্তু অত্যন্ত গঠনমূলক ছিল কিন্তু এর পাঠক সংখ্যা আমাকে হতাস করেছে, হয়তো পোস্টটা একটু দীর্ঘ মাপের ছিলো কিন্তু তাই বলেতো এটা পড়ার অযোগ্য ছিলনা। হয়তো এমনি ভাবে অনেকের ভালো লেখা সামুর ফ্রন্ট পেজ থেকে লাস্ট পেজে কারো দৃষ্টি গোচর না করেই হারিয়ে গেছে, আপনারাই দেখুন পোস্টটা কোন কারণে পাঠযোগ্য ছিলনা? পোস্টের লিংক:- Click This Link

মন্তব্য ৪৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৭:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

আপনার লেখায় পানি ছিল, লজিক্যাল কিছু ছিল না; তাই কেহ পড়েনি। আমি পড়েছি, মানুষের ধারণা এখন অনেক উঁচুতে।

২| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৮:১৬

আমি সোহান !! বলেছেন: সময় নষ্ট করলাম আপনার লজিক গুলা খাবে মাথা মোটা অন্তঃ সার শুন্য পাঠকরা । quantum physics ,কসমোলজি পড়ে আসেন আগে তাহলে লেখায় আবালীয় লজিক কিছুটা হলেও কম আসবে ।

৩| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৪৫

নিজাম বলেছেন: ভাল লেখার পাঠক সব সময়ই কম থাকে। তাই বলে লেখা বন্ধ করে হতাশ হলে চলবে না। চালিয়ে যান।

৪| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬

নৈশ শিকারী বলেছেন: ভাই একটা বিষয়ের লজিক তখনই খুঁজে পাওয়া যায় যখন ঐ ব্যাপারটা সম্পর্কে পজেটিভ ধারনা থাকে, কিন্তু ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে উদাসিনতা থাকলে বিশেষ করে ইসলাম সম্পর্কে থাকলে; সেই বিষয় উপস্থিত হওয়া মাত্রই রিজেক্ট হয়ে যায় হোক সেটা যতই লজিকাল!! @চাঁদগাজী

৫| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৫৭

নৈশ শিকারী বলেছেন: হয়তো আপনি বিজ্ঞানের ছাত্র তাই বিজ্ঞান ভালো বুঝেন কিন্তু আল্লাহ পাকের
রহমতে বিজ্ঞান সম্পর্কে আমার ধারনাও একদম মন্দনা, বিজ্ঞান ও ইসলামের
প্রাসঙ্গিকতা প্রসঙ্গে আমার পূর্বের করা কিছু পোস্টের লিংক দিলাম তাহলে একটু ক্লিয়ার হতে পারবেন, @সোহান
http://www.somewhereinblog.net/blog/Nights/30047610 Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link

৬| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:০৩

নৈশ শিকারী বলেছেন: হয়তো আপনি বিজ্ঞানের ছাত্র তাই বিজ্ঞান ভালো বুঝেন কিন্তু আল্লাহ পাকের রহমতে বিজ্ঞান সম্পর্কে আমার ধারনাও একদম মন্দনা, বিজ্ঞান ও ইসলামের প্রাসঙ্গিকতা প্রসঙ্গে আমার পূর্বের করা কিছু পোস্টের লিংক দিলাম তাহলে একটু ক্লিয়ার হতে পারবেন, @সোহান Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link

৭| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:০৯

নৈশ শিকারী বলেছেন: মুল্যবান পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ @নিজাম

৮| ৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৫০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধর্মের সাথে বিজ্ঞানের সংঘর্ষ আছেই- আর মানুষের ধর্ম নিয়ে আর এখন মাথাব্যাথা নেই, তাই পড়েনি, আমিও পড়েছি, ভালো লাগেনি

৯| ৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯

নৈশ শিকারী বলেছেন: কিভাবে ধর্মের সাথে বিজ্ঞানের সংঘর্ষ আছে? ইসালামের কোথাও তো বিজ্ঞান চর্চা করতে নিষেধ করা হয়নাই, আর বিজ্ঞানের কোথায় ধর্মের সাথে সংঘর্ষ আছে? বিজ্ঞানের কোন সূত্রে ধর্ম এবং স্রষ্টাকে অস্বীকার করা হয়েছে? স্বয়ং আলবার্ট আইনস্টাইন এত বড় বিজ্ঞানী হয়েও ধর্মকে অস্বীকার করেনাই আর আপনারা নাম মাত্র শিক্ষিত হয়ে ধর্মকে অস্বীকার করে বসে রয়েছেন; নাকি নিজেকে আইনস্টাইনের চেয়ে বড় বিজ্ঞান মনস্ক মনে করেন? @আরণ্যক রাখাল

১০| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৫০

আমি সোহান !! বলেছেন: How many science do you wanna NEED ??

choose care fully .

১১| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:০৮

নতুন বলেছেন: নৈশ শিকারী বলেছেন: কিভাবে ধর্মের সাথে বিজ্ঞানের সংঘর্ষ আছে?

আঙ্গুলের ইসারায় চাদ দ্বিখন্ডিত হওয়ার কিভাবে বিজ্ঞানের আলোকে ব্যক্ষা করবেন?

১২| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:১২

নৈশ শিকারী বলেছেন: I think u should to choose, Click This Link
@আমি সোহান

১৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮

নৈশ শিকারী বলেছেন: কল্প বিজ্ঞানের উপর বিশ্বাস করে আজকের আধুনিক বিজ্ঞানীরা কিভাবে বিগব্যাং এর অস্তিত্ব বিশ্বাস করে? বিগব্যাং এর সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা প্রত্যক্ষ প্রমাণের উদাহরন দিতে পারবে? আল্লাহপাক চাইলে সব পারেন, নবীজী (স: ) এর এই মোজেজাটা একটা মীরাকেল যা বিজ্ঞান ধারা ব্যাখ্যা করা সম্ভব না, আপনাদের কাল্পনিক বিশ্বাসের পরিধি কতটা হাস্যকর তার একটা লিঙ্ক দিলাম Click This Link @নতুন

১৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮

নতুন বলেছেন: নৈশ শিকারী বলেছেন: কিভাবে ধমের সাথে বিজ্ঞানের সংঘর্ষ আছে?

ভাই আপনিই বললেন যে ধমের সাথে বিজ্ঞানের সংঘষ নাই। তাই একটা জিনিসের বৈজ্ঞানাকি ব্যাক্ষার কথা বললাম।
যে কিভাবে পদাথ বিজ্ঞানের সুত্রানুযায়ী চাদ দুই টুকরা হওয়া কে ব্যাক্ষা করা যায়।

আধুনিক বিজ্ঞানীরা কিভাবে বিগব্যাং এর অস্তিত্ব বিশ্বাস করে? বিগব্যাং এর সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা প্রত্যক্ষ প্রমাণের উদাহরন দিতে পারবে?

আধুনিক বিজ্ঞানীরা যেটা বলবে তার পেছনে কোন না কোন যুক্তি থাকবে। কিন্তু চাদের দুই টুকরা হবার পেছনে একটাই যুক্তি। যে আল্লাহপাক চাইলে সব পারেন।

তাই আধুনিক বিজ্ঞানারে সাথে কিভাবে ধমকে মিলাবেন?

১৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:১৮

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনাদের মহান বিজ্ঞানীরা বিগব্যাং এর যে যুক্তি দিয়েছে সেটার কাকতালিয়তার হিসেব করলে তা ঠাকুরমার ঝুলির চেয়ে কাল্পনিক মনে হবে, এর চেয়ে স্রষ্টাকে বিশ্বাস করা অনেক সহজ, পৃথিবির সব কিছুর ব্যাখ্যা কি আপনার বিজ্ঞানীরা দিতে পেড়েছে? বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল, প্যারানরমাল অ্যাক্টিভিটি, ফারাও তুতেন খামেনের মমির অভিশাপ, ফেরাউনের লাস ৩০০০বছরের অধিক পানির নিচে থাকার পরও অপচনশীলতা এই রকম হাজার ঘটনার ব্যাখ্যা আপনার বিজ্ঞান দিতে পেরেছে? আর আপনি আমাদের নবীজির (সা: ) আঙ্গুলের ইশারায় চন্দ্র দ্বিখন্ডিত করার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা চাইতে আসছেন? আমদের নবীজির এই ব্যাপারটাও ব্যাখ্যার অতীত একটা ঘটনা। @নতুন

১৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২

নতুন বলেছেন: বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল, প্যারানরমাল অ্যাক্টিভিটি, ফারাও তুতেন খামেনের মমির অভিশাপ, ফেরাউনের লাস ৩০০০বছরের অধিক পানির নিচে থাকার পরও অপচনশীলতা এই রকম হাজার ঘটনার ব্যাখ্যা আপনার বিজ্ঞান দিতে পেরেছে?

ফেরাউনের লাশ মমি বানিয়ে রাখা ছিলো, কখনোই তা ৩০০০ বছরের অধিক সময় পানির নিচে ছিলো না। ( একটু খোজ নিয়ে দেখেন)

তুতেন খামেনের মমির অভিশাপ:- এটাও একটা গুজবের মতন। অনেক সময় পুরানো কবরে ফাদ/বিষাক্ত জিনিস দিতো যাতে কবর চুরির হতে রক্ষা করা যায়। ( এটা নিয়েও অনেক ডকুমেন্টরি আছে)

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল:- এখন ঐ অন্চলদিয়া সবই যাতায়েত করে। ( আর কিছুদিন আগেও মালেয়েশিয়ার একটা প্লেন গায়েব হয়েছে এখনো হদিশ পায়নাই....)

আর আপনি আমাদের নবীজির (সা: ) আঙ্গুলের ইশারায় চন্দ্র দ্বিখন্ডিত করার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা চাইতে আসছেন? আমদের নবীজির এই ব্যাপারটাও ব্যাখ্যার অতীত একটা ঘটনা। @নতুন

ভাই আপনি বলেছেন যে ধমের সাথে বিজ্ঞানের সংঘর্ষ নাই। তাই আমি প্রশ্ন করেছি। আপনি যদি এই রকমের ব্যক্ষা না দিয়ে কেন ব্যক্ষা চাইছি বলেন তবে কেমন হয়?

১৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:১৬

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনি আরেকবার একটু খবর নিয়ে দেখেন ফেরাউনের লাস মমি করা হয়েছিল নাকি কিছুদিন আগে নীল নদের গভীর থেকে উদ্বার করা হয়েছে, তুতেন খামেনের মমির অভিশাপ সম্পর্কে বিতর্ক করতে গেলে ও কাক তালিয়তার সীমা অতিক্রম করে যায় এআই ব্যাপারে একটু অনলাইনে পড়ে দেখেন, মালয়শিয়ার বিমান নিখোঁজের ঘটনা একটা আর বারমুডা ট্রায়াঙ্গালের ঘটনা কয়টা সেটা রোঁ বল লাম বুঝে নিয়েন আর প্যারানর্মালের ব্যাপারটা এড়িয়ে গেলেন কেন? আর বোকার মতো ব্যাখ্যার অতীত প্রশ্ন করলে এর চেয়ে ভালো আর কি উত্তর আশা করেন? আমাদের নবীজীর (সা: ) এই ঘটনাটাই বিজ্ঞানের সংঘর্ষ কোথায় পেলেন? আর যদি পেয়েও থাকেন তাহলে আমি যেগুলো উল্লেখ করছি সেগুলোর সাথেতো বিজ্ঞানের সংঘর্ষের বদলে বিশ্ব যুদ্ধ লেগে যাওয়ার কথা ছিল, আমার পোস্টের বিষয় বস্তু ছিল ইসলাম বিজ্ঞান চর্চায় বাঁধা দেয়না বরং উৎসাহিত করে আর আপনি বিষয়টা পেঁচিয়ে কতোটা অপ্রাসঙ্গিক পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন আপনিই দেখুন।

১৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২৭

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনি আরেকবার একটু খবর নিয়ে দেখেন ফেরাউনের লাস মমি করা হয়েছিল নাকি কিছুদিন আগে নীল নদের গভীর থেকে উদ্বার করা হয়েছে, তুতেন খামেনের মমির অভিশাপ সম্পর্কে বিতর্ক করতে গেলেও কাকতালিয়তার সীমা অতিক্রম করে যায় এই ব্যাপারে একটু অনলাইনে পড়ে দেখেন, মালয়শিয়ার বিমান নিখোঁজের ঘটনা একটা আর বারমুডা ট্রায়াঙ্গালের ঘটনা কয়টা সেটা আর বললাম বুঝে নিয়েন আর প্যারানর্মালের ব্যাপারটা এড়িয়ে গেলেন কেন? https://m.facebook.com/notes/311975042192251/ Click This Link আর
বোকার মতো ব্যাখ্যার
অতীত প্রশ্ন করলে
এর চেয়ে ভালো আর
কি উত্তর আশা
করেন? আমাদের
নবীজীর (সা: ) এই
ঘটনাটাই বিজ্ঞানের
সংঘর্ষ কোথায়
পেলেন? আর যদি
পেয়েও থাকেন তাহলে
আমি যেগুলো উল্লেখ
করছি সেগুলোর
সাথেতো বিজ্ঞানের
সংঘর্ষের বদলে
বিশ্ব যুদ্ধ লেগে
যাওয়ার কথা ছিল,
আমার পোস্টের বিষয়
বস্তু ছিল ইসলাম
বিজ্ঞান চর্চায় বাঁধা
দেয়না বরং উৎসাহিত
করে আর আপনি
বিষয়টা পেঁচিয়ে
কতোটা অপ্রাসঙ্গিক
পর্যায়ে নিয়ে
এসেছেন আপনিই
দেখুন।

১৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৪৩

নতুন বলেছেন: নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনি আরেকবার একটু খবর নিয়ে দেখেন ফেরাউনের লাস মমি করা হয়েছিল নাকি কিছুদিন আগে নীল নদের গভীর থেকে উদ্বার করা হয়েছে,

ভাই একটু কস্টকরে উইকিপিডাতে দেখেন কি বলে। Click This Link

Mummy
Ramesses II was originally buried in the tomb KV7 in the Valley of the Kings but, because of looting, priests later transferred the body to a holding area, re-wrapped it, and placed it inside the tomb of queen Inhapy. Seventy-two hours later it was again moved, to the tomb of the high priest Pinudjem II. All of this is recorded in hieroglyphics on the linen covering the body.[58] His mummy is today in Cairo's Egyptian Museum.

আপনার ফেসবুক আর বাংলাদেশের অনলাইন পত্রিকায় খবর না খুজে:- উইকিপিডিয়া/ national geographic/bbc documentary/history channel documentary/ nova documentaries দেখেন তবে আসল খবর পাবেন।
Ramesses II যাকে মুসা আ: এর সময়ের বলেই মনে করা হয় তার সম্পকে জানতে https://www.youtube.com/watch?v=BocKAxwc8C0 এই ভিডিওটা দেখেন।

Ramesses II কে মমি করে কিংস ভ্যালিতে কবর দেওয়া হয়েছিলো ৩০০০ বছর পানিতে ছিলো না।

এই গুলি নিয়া প‌্যাচাল পারছি কারন এই সাধারন বিষয়ে ভুলধারনা নিয়ে বসে আছেন তাই ।

২০| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৩

নতুন বলেছেন: তুতেন খামেনের মমির অভিশাপ সম্পর্কে বিতর্ক করতে গেলেও কাকতালিয়তার সীমা অতিক্রম করে যায় এই ব্যাপারে একটু অনলাইনে পড়ে দেখেন,

অনলাইনে এই সবনিয়ে আপনি কতটুকু পড়েছেন জানি না। নিচের ভিডিওগুলি দেখতে পারেন কস্টকরে। তবে ফেসবুকের গুজব থেকে জানতে হবেনা।
তুতেন খামেনের অভিশাপ নিয়ে একটা ভিডিও:- https://www.youtube.com/watch?v=6Xv8dCIWi6w

এটা পুরা ডকুমেন্টরি এই বিষয় নিয়ে https://www.youtube.com/watch?v=j_6COvToBhk

আর যেই লোক এই কবর আবিস্কার করলো তারপরে তার মমি খুলে দেখছে তিনি সেই অভিসাপে মারা যায়নাই।
Howard Carter (9 May 1874 – 2 March 1939) was an English archaeologist and Egyptologist who became world famous after discovering the intact tomb of 14th century BC pharaoh Tutankhamun (colloquially known as "King Tut" and "the boy king";) in November 1922.

তিনি তুতেনের কবর আবিস্কারের ১৭ বছর পরে মারা গিয়েছিলো। ৬৪ বছর বয়সে সাভাবিক ভাবে।

মানুষ গুজব বিশ্বাস করে আর আপনারা অলৌকিকতায় বিশ্বাস করেন তাই এই সব গুজবে বেশি বিশ্বাস করেন। :)

২১| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৯

আমি সোহান !! বলেছেন: আমি একজন হিন্দু আমার কাছে রামায়ণ বিজ্ঞানিক মনে হয় , কিন্তু মেরাজ কল্প কথা । আমি একজন মুসলিম আমার কাছে মেরাজ আধুনিক বিজ্ঞান , কিন্তু বেদ ঠাকুরমার ঝুলি মনে হয়। আমি একজন নাস্তিক আমার কাছে দুইটাই আবালীয় মনে হয় ।

২২| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২৩

নৈশ শিকারী বলেছেন: যা রটে তার কিছুটা হলেও ঘটে, গুজব কিন্তু এমনি এমনি ছড়ায়না কিছু না হলে, ডক্টর হাওয়ার্ড কেন মারা যায়নাই এটা রহস্য বাট, এর সাথে সংশ্লিষ্ট সবায় অস্বাভবাবিক ভাবে মারা গেছেন এই ব্যাপারটা কিন্তু উড়িয়ে দেয়া যায়না, এই ব্যাপারে কি ব্যাখা দিবেন? ফেরাউন মমি নাকি ডুবন্ত লাস ছিল তা নিয়ে বহু বিতর্ক আছে তাই এই ব্যাপারে আর কথা বললাম না, কারন আমি একটা ব্যাখ্যা দিলে আপনি তার বিপরীত একটা ব্যাখ্যা দিবেন, আবার আপনি দিলে আমি একটা দিবো। এতে সমাধান হবেনা, কিন্তু পৃথিবীতে এমন অহরহ ঘটনা ঘটে যার ব্যাখ্যা বিজ্ঞান দিতে পারেনা, এটা আপনি কিছুতেই অস্বীকার করতে পারবেন না! আরেকটা কথা পৃথিবীতে বিজ্ঞান আগে আসছে নাকি ধর্ম আগে আসছে? ধর্ম যদি আমাদের সমাজ বদ্ধতা না শিখাতো তাহলে আমাদের জীবনও সাধারণ পশুদের মত হত, পশু যেমন জৈবিক চাহিদার সময় নিজের মায়ের, বোনের সাথেও সহবাস করে আমরাও ঠিক তা করতাম, মা এবং বোন যে আমাদের আদরের এবং সম্মানের এই শিক্ষাটা আপনার বিজ্ঞান দেয়নাই; দিয়েছে ধর্ম, তাছাড়াও সততা, নৈতিকতা, শিষ্টাচার বোধ সবই আমরা ধর্ম থেকে পেয়েছি। তাই ধর্মকে অস্বীকার করে বিজ্ঞানকে আলিঙ্গন কিছুতেই যুক্তি যুক্ত হতে পারেনা, পবিত্র কোরানের বৈজ্ঞানিকতা,(পর্ব আকারে) নাস্তিক্যবাদ ও বিভিন্ন ধর্মের সমালোচনা বিষয়ে বিভিন্ন পোস্ট আমার ব্লগে করেছি চাইলে পড়ে দেখতে পারেন ধন্যবাদ। @নতুন

২৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৪৪

নৈশ শিকারী বলেছেন: আবালিয় মনে হওয়া আপনার মানসিকতার অথবা অভিরুচির বিষয় কিন্তু নাস্তিক হলে আপনার যুক্তিবাদে বিশ্বাস করা উচিত আর আমি যথেষ্ট যুক্তি পূর্বে উপস্থাপন করেছি, আর আপনি যুক্তি উপেক্ষা করে যে মন্তব্য করেছেন সেটা চরম আবালিয়তার পরিচায়ক। @সোহান

২৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৪৬

নতুন বলেছেন: মানুষ রহস্য পছন্দ করে তাই এই সব গুজব বাজারে চলে বেশি। যেমন আমাদের দেশের দেওয়ানবাগীরও লাখ লাখ মুরিদ আছে।


ফেরাউন মমি নাকি ডুবন্ত লাস ছিল তা নিয়ে বহু বিতর্ক আছে তাই এই ব্যাপারে আর কথা বললাম না, কারন আমি একটা ব্যাখ্যা দিলে আপনি তার বিপরীত একটা ব্যাখ্যা দিবেন, আবার আপনি দিলে আমি একটা দিবো। এতে সমাধান হবেনা,

ভাই আমি উইকিপিডিয়ার রেফারেন্স দিয়েছি। উইকির তথ্য বতমানের আপডেটেড তথ্য। এতে কারুর সন্দেহ থাকলে অবশ্যই সবাই কথা বলতো এবং এটা উল্লেখ থাকতো। উইকির লেখাটার ৭০টা রেফারেন্স ঐ পেজে দেওয়া আছে। মিশরের প্রত্নতাত্তিকরা এটাই মানে।

বিষয়ে বিভিন্ন পোস্ট আমার ব্লগে করেছি চাইলে পড়ে দেখতে পারেন ধন্যবাদ। @নতুন

লিখুন অবশ্যই পড়বো। ভদ্রভাবে যৌক্তিক আলোচনা করলে আলোচনায় মজা থাকে। অনেক নতুন কিছু জানা যায়।

২৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:৩৫

আমি সোহান !! বলেছেন: ধর্মের সাথে দর্শন তুলনা করা যায় বিজ্ঞান নয় । যারা বিজ্ঞান মিলায় তারা আসলে বিজ্ঞান কি জিনিস জানে নাকি সন্দেহ আছে ।
In science we don’t start with a theory and then try to find data to support that theory. Instead, we first gather data through observation, and then we see which theory explains best the data.

What Muslims do is the opposite: they have the “theory” that their Qur’an is Allah’s direct word (which was revealed and passed on to Muhammad’s mind, then dictated by him and written in the Qur’an), and then they try to find the data that — they think — support their theory. That’s an entirely unscientific endeavor. By doing so they show that they don’t understand science, the subject that they try to subjugate under their religious yoke.

২৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬

নৈশ শিকারী বলেছেন: Our Prophet(sm) was a uneducated cow boy, so that how can Muhammad (sm) can write Quran which has include higher grammatical matter of Arabic language? There are many scientific clue in 1400years ago's Quran, but modern scince has discovered recently, example: Click This Link
http://www.somewhereinblog.net/blog/Nights/30043213
http://www.somewhereinblog.net/blog/Nights/30044167
http://www.somewhereinblog.net/blog/Nights/30045843
http://www.somewhereinblog.net/blog/Nights/30046095
http://www.somewhereinblog.net/blog/Nights/30047610 I have shared these links before but you are discussing as like as great foolish or vaaaaaa, at frist, you should to prove explanation of my shared links, then you come for arguments. If you have knowledge you should be agreed with a matter that "Science is just a little part of great Quran" @সোহান

২৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯

নৈশ শিকারী বলেছেন: Our Prophet(sm) was a uneducated cow boy, so that how can Muhammad (sm) can write Quran which has include higher grammatical matter of Arabic language? There are many scientific clue in 1400years ago's Quran, but modern scince has discovered recently, example: Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link I have shared these links before but you are discussing as like as great foolish or vaaaaaa, at frist, you should to prove explanation of my shared links, then you come for arguments. If you have knowledge you should be agreed with a matter that "Science is just a little part of great Quran" @সোহান

২৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:২৭

নৈশ শিকারী বলেছেন: উইকিপিডিয়ার তথ্য নির্ভর যোগ্য সেটা না হয় মানলাম কিন্তু যৌক্তিক বিতর্ক গুলোও তো মানতে হবে তাইনা? অনেক তথ্য আছে যেগুলোর সত্যতা থাকা সত্যেও উইকিপিডিয়ায় যুক্ত করা হয়নাই যেমন, এই Click This Link তথ্যটা ১০০% প্রমাণিত কিন্তু উইকিপিডিয়ায় নাই। আর আমি ভদ্র ভাবেই আলোচনার চেষ্টা করি এবং পোস্টের প্রাসঙ্গিকতাও রক্ষা করার চেষ্টা করি, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। @নতুন

২৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩

আমি সোহান !! বলেছেন: ১৪০০ বছরেরও আগে কোপারনিকাস , আরয ভট্ট ( ৪৪৭ খ্রিষ্টাব্দে ) বলে গেছে , পৃথিবী গোলাকার , এটি নিজ অক্ষের চারদিক ঘোরে সাথে সাথে সূর্য কেউ প্রদক্ষিণ করে । আফ্রিকার ডোগান সম্প্রদায়ের গ্রন্থে পাওয়া যায় তারকার নিখুঁত অবস্থান মিলে যায় পড়ে সেটার নাম দেওয়া হয় sirious - a । তার মানে ? ?

কেউ যদি চায় আমি কোরানে বিজ্ঞান পাবো তাহলে সে সেটাই পাবে যেমন আমি লালনের এই গানে বিজ্ঞান খুঁজে পাই " বাড়ির কাছে আরশি নগর সেথা পড়শি বসত করে , আমি একদিনও না দেখলাম তারে " ।
// আরশি মানে কাচ বর্তমানে বিজ্ঞানীরা যে প্যারালাল উনিভারসের কথা বলছে লালনের উক্ত গানে সেটাই বলা হইছে কাচে যেমন আমাদের বিপরীত প্রতিবিম্ব দেখা যায় তেমনি প্যারালাল উনিভারসে আমাদের বিপরীত আধানের অন্য কোন entity থাকা অসম্ভব নয়।
যেহেতু লালনের মত কোন মূর্খে এগুলা জানার কথা না সেহেতু ইহা ঈশ্বর প্রদত্ত বানী।

৩০| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭

নৈশ শিকারী বলেছেন: কোপারনিকাস তৎকালালিন নামকরা জ্যোতির্বিদ এবং শিক্ষিত ব্যাক্তি ছিলেন, আর আরজ ভট্টের কথা আপনার কাছেই প্রথম শুনলাম যে কিনা আবিষ্কার করছে পৃথিবি গোল এবং সূর্যের চারদিকে ঘুরে একটু লিনক্টা দিবেন? :-p শুধু ডুগান দের কথা বললেন কেন? মায়ানরাও তো গ্যালাক্সি সম্পর্কে জানতো তবে সেটা হাজার বছরের পর্যবেক্ষন ও গবেষণার ফল স্বরূপ। একজন নিরক্ষর মানুষ যে কিনা জীবনের অধিকাংশ সময় মেষ পালন আর ব্যবসা নিয়ে ব্যাস্ত ছিল সে কিভাবে এমন বৈজ্ঞানিক একটা গ্রন্থ কোরান রচনা করল? তাও এত কম সময়ে? লালনের আধ্যাতিক দীক্ষা গুরু ছিলেন সিরাজ সাঈ, যে কিনা বিদ্যা বুদ্ধিতে অত্যন্ত শিক্ষিত ছিলো আর গুরুর প্রভাব শিষ্যের উপর পরবে এটাই স্বাভাবিক হোক সে যতই নিরক্ষর, আর লালনের মাত্র একটা উধ্বৃতিতে বৈজ্ঞানিকতা খোজা বোকামিরই নামান্তর, অথচ আমাদের রাসুল (সা: ) এর কোনও শিক্ষা গুরু ছিলনা তাহলে সে পবিত্র কোরানে কিভাবে শতাধিক উধ্বৃতিতে দিল তা ও আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে সামজ্জস্য পূর্ণ? উত্তরটা দিবেন! @সোহান

৩১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০৮

আমি সোহান !! বলেছেন: / আপনি এত বিজ্ঞান জানেন আর এইটা জানেন না !!। আর্যভট্ট
// সিরাজ সাঁই শিক্ষিত ছিল আপনি জানলেন কেমনে ।
// মায়ানরা কেমনে পর্যবেক্ষণ করলও টেলিস্কোপ দিয়া নাকি !! ।
// ভাই রাসুল মহা বিজ্ঞানী ছিল এইজন্য তো সাত আসমান থাইকা ঘুইরা আসছে ১ সেকেন্ডে। আমার ভুল হইসে দুঃখিত ভাই।
// বৈদিক বিজ্ঞানের কথা ভুলে যাবেন না । সেটা কি ঈশ্বর প্রদত্ত।
// ধর্ম গ্রন্থ গুলা যে অবিজ্ঞানিক ভুলে ভরা এরকম বহু প্রমাণ পাবেন সময় করে একটা পড়ে নিয়েন । link

৩২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০৯

আমি সোহান !! বলেছেন: যার আঙ্গুলি হেলনে চাঁদ দুই ভাগ হয়ে যায় তার ( ইহার মাঝে বিজ্ঞান খোঁজা চালাকির নামান্তর )। নারে ভাই আমি নাদান মাটির মানুষ ( মানব দেহে কত ভাগ মাটি (সিলিকেট) গুগল করে দেখে নেন ) আর কোন প্রমাণ করতে পারলাম না, আজ থেকে আমি আস্তিক হয়ে গেলাম ,আপনার শ্রম সার্থক।
এত কষ্ট করে যখন বিজ্ঞান খুঁজে বের করছেন একটা জার্নালে পাঠাইয়া দেন যাতে আমার মত আরও মুরতাদ গুলার হেদায়েত হয় , বলেন আমিন।

৩৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৪

আমি সোহান !! বলেছেন:

৩৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮

নৈশ শিকারী বলেছেন: সিরাজ সাঁই তৎকালীন সময়ে একজন মুসলিম আধ্যাতিক সাধক ছিলেন, আধ্যাতিকতার চর্চা করতে গেলে ধর্মীয় এবং সামাজিক শিক্ষা আবশ্যক, ধরেন আপনি গণ্ড মূর্খ আন্দাজে গিয়ে জঙ্গলে বসলেই যোগী হয়ে যাবেন না তার জন্য গুরু অথবা শিক্ষা আবশ্যক, লালন নিরক্ষর হলেও তার গুরু সিরাজ সাঁই ছিলো।

৩৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫

নৈশ শিকারী বলেছেন: আর্য ভট্ট একজন ভারতীয় গণিতবিদ এটা আমি জানতাম কিন্তু আপনি "আর্য ভট্ট" কে "আরয" ভট্ট লিখছেন পরবর্তীতে আপনার ভুলটা বুঝলেও সাথে সাথে বুঝি নাই! (আপনার করা পূর্বের কমেন্ট দেখেন)

৩৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০

নৈশ শিকারী বলেছেন: মায়ানরা যদি টেলিস্কোপ দিয়ে পর্যবেক্ষন করে তাহলে আপনার আর্য ভট্ট, কোপারনিকাস কি দিয়ে মহাকাশ গবেষনা করেছিল? এই সহজ জিনিসটা আপনার মাথায় আসলনা? মায়ানরা ঋতুর সঠিক আবর্তন, নক্ষত্র ও তারকারাজীর সঠিক অবস্থান দিয়ে সূক্ষ্ম গাণিতিক পর্যবেক্ষন করতো, আপনি জানেন কিনা জানিনা পৃথিবিতে এপর্যন্ত সবচেয়ে নির্ভর যোগ্য ভবিষ্যৎ বানী মায়ানরাই করেছে, ২০১২সলে পৃথিবী ধ্বংসের ভবিষ্যৎ বাণীর ব্যাপারে ডিসকভারি চ্যানেল একটা মাইক্রো ফিল্ম বানিয়ে ছিল মায়ানদের নিয়ে হয়ত বাজারে এর সিডিটা এখনো পাবেন।

৩৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

নৈশ শিকারী বলেছেন: পৃথিবিতে এমন বহু ঘটনা ঘটে যার ব্যাখ্যা হয়না রাসুল (সা: ) এর মেরাজের ঘটনাটা ঐ পর্যায়ে ফেলাই ভাল, তবু যদি ত্যানা পেঁচান তাহলে বলতে হয় টাইম ট্রাভেলিঙের কথা নিশ্চয় শুনেছেন? আধুনিক বিজ্ঞান এটা নিয়ে ব্যাপক গবেষনা করতেছে কিন্তু পেরে উঠতেছেনা, যেই আল্লাহ এত বড় গ্যালাক্সির সৃষ্টি করেছেন, তিনি চাইলে কি সময় স্তব্ধ করে দিতে পারেন না? মেরাজের ব্যাপারটা কিন্তু এমনও হতে পারে। বেদে বিজ্ঞান খোজা খড়ের গাদায় সুই খোজা একি কথা, তবে এটা সত্য যে বেদে ভাল কিছু দার্শনিক কথা আছে,

৩৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫১

নৈশ শিকারী বলেছেন: আঙ্গুলের ইশারায় চন্দ্র দ্বিখণ্ডিত হওয়ার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আমি একবারও করিনি আর করতেও চাইনি এখানে আপনার সতীর্থ @নতুন এই ব্যাপারে ব্যাখ্যা চেয়েছে, পৃথিবীতে ব্যাখ্যার অযোগ্য অনেক ঘটানা ঘটে এটা তেমন একটা ঘটনা।

৩৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:১৬

আমি সোহান !! বলেছেন: ভাইরে এককথায় নাকচ করে দিলে তো হবে না আপনাকে প্রমাণ করতে হবে বেদিক বিজ্ঞান ভুল, সাথে buddist বিজ্ঞানযে ও ভুল প্রমান করে দিতে হবে ।
আপনি খুব সূক্ষ্ম ভাবে আমার কিছু পয়েন্ট এড়িয়ে গেছেন !! । (লিঙ্ক একটায় গেছেন আর একটায় জান নি :) ,আপনাকে প্রমাণ করে দিতে হবে -- )। যদি বলেন ইহা ইহুদি - নাসারাদের ষড়যন্ত্র ( যেটা সব মুমিন বান্দার মাথায় ঢুকানো আছে ) তাহলে আমি উত্তর পেয়ে গেছি।

৪০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:২৩

আমি সোহান !! বলেছেন: এপর্যন্ত আপনার জ্ঞান বুদ্ধি নিয়ে আমার যথেষ্ট উচ্চ ধারনা ছিল কিন্তু টাইম ট্রাভেল !! :P দেখিয়া কিঞ্চিত সন্দিহান হয়েছি। আপনি টাইম ট্রাভেল বিষয় টা নেট থেকে ভালো মত পড়ে বুঝে নিয়ে তারপর মিলানোর চেষ্টা করলে ভালো করতেন ।
যাক একটা বিষয় অন্তত স্বীকার করলেন কিছু অলৌকিক ঘটনা যেমনেই হোক ঘটছে । মুমিন বান্দারা তো এর মধ্যেও বিজ্ঞান ঢুকায় দিছে ( ঃ) )।

৪১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৪৬

আমি সোহান !! বলেছেন: ভাই মনে হয় গুগল করে সিলিকেট পাই নাই :) ,ভাই এখানে ঈশ্বর আছে নাকি নাই সেটা নিয়ে তর্ক হচ্ছে, আপনি আগেই ভিতরে ঈশ্বর আছে ধ্রুবক ধরে প্রমাণ করে দিচ্ছেন সব :)

আপনার এই পোস্টে আমি অনেক সময় নষ্ট করছি আর করবো না। ভাইরে আমাদের যুক্তিক হারতে কোন সমস্যা নাই , সমস্যা আপনাদের কারণ আপনারা হারতে ভয় পান ।
সব শেষ একটা কথা বলে যাই ঈশ্বর কখনই এক সাথে সর্বজ্ঞানী এবং সর্বশক্তিমান হতে পারে না , প্রমাণ দিচ্ছি , ঈশ্বর কি একটি পাথর বানাতে পারবেন যেটা তিনি নিজে ভাঙতে পারবেন না ? উত্তর যদি হ্যাঁ হয় তাহলে ঈশ্বর নিজের বানাও পাথর নিজেই তুলতে পারবেন না । আর যদি না হয় তাহলে প্রকারান্তে তার অক্ষমতা প্রকাশ করছে ।
ভাই আপনার বিজ্ঞানময় লেখা আপনি একটা জার্নালে পাঠায় দেন , এত বিজ্ঞান যেখানে তারা না ছেপে পারবে না । তাহলে আমাদেরও উপকার হয় ।
আর সাজেস্ত করা বই গুলা পরবেন দয়া করে (আমি নিশ্চিত জানি আপনি পরবেন না কারণ আপনারা জাকিরিয় বিজ্ঞানের ভক্ত প্রকিত বিজ্ঞানের নয়)।

৪২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫১

নৈশ শিকারী বলেছেন: ভাই কোরানিক ভূল পূর্ণ রূপে ধরতে গেলে আপনাকে তাফসিরুল কোরান হতে হবে, কিন্তু আপনিও তাফসিরুল কোরান না আর আমিও তাফসিরুল কোরান না, একটা অযাচিত লিঙ্ককে সন্নিবেশিত কিছু তথ্যের নির্ভুলতা সম্পর্কে আমার সন্দেহ আছে আর সবচেয়ে বড় কথা হল কোরান একটা আয়াত বুঝিয়েছে এক ভাবে আর সেটাকে যদি তারা নেগেটিভ ভাবে প্রকাশ করে তাহলে কি করার থাকতে পারে? আর আপনি শুধু ভূল গুল পড়েছেন কিন্তু নিজে পর্যবেক্ষন করেছেন? জানি করেন নাই আর সেটা এতো সল্প পরিসরে সম্ভবও না! বেদের মধ্যে আমি কিছু দার্শনিক কথা ছাড়া আর রুপ কথার গল্প ছাড়া কিছুই পাইনাই! আপনিই কিছু প্রমাণ দেন, বুদ্ধিস্ট সাইনসে টেলিপ্যাথির ব্যাপারটা আছে কিন্তু সেইটা কোরানের তুলনায় অতি নগন্য সূত্র: ডিসকভারি চ্যানেল নিবেদিত Ancient Alien, আপনি বলেছেন আমি আপনার পয়েন্ট এড়িয়ে গেছি, কিন্তু প্রথম থেকে এই পোস্টের কমেন্ট গুলো দেখেন আপনি আমার কয়টা পয়েন্ট আর লিংকের উত্তর এড়িয়ে গেছেন!

৪৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:১৭

নৈশ শিকারী বলেছেন: ভাই আমাকে মহা জ্ঞানী ভাবার কারন নাই আর আমি সেটা একবারও প্রমাণ করতে চাইনাই, আমি সাধারণ একজন মুসলিম যে নিজের ধরমের নামে রটানো মিথ্যে কলঙ্ক মোচনে তৎপর, সারা পৃথিবির পদার্থ বিজ্ঞানীরা যেখানে সময় নিয়ন্ত্রণ করে মহা বিশ্ব ভ্রমণের চেষ্টায় ব্যস্ত সেখানে আপনি ব্যাপারটা অস্বীকারই করে বসলেন? আপনার আধুনিক বিজ্ঞানের সূত্র মেনেই একটা লিঙ্ক দিলাম টাইম ট্রাভেলিং এর ব্যাপারে, http://www.istishon.com/node/1833

৪৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩

নৈশ শিকারী বলেছেন: কুরআনের বিভিন্ন জায়গায় মানুষ সৃষ্টির
বিভিন্ন উপাদানের কথা বলা হয়েছে।
যেমন -
আলাকাঃ
পাঠ করুন আপনার পালনকর্তার নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত থেকে। ৯৬:১-২
পানিঃ
We made from water every living thing সূরা
আম্বিয়া ২১:৩০
তিনিই পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন মানবকে, অতঃপর তাকে রক্তগত, বংশ ও বৈবাহিক সম্পর্কশীল
করেছেন। তোমার পালনকর্তা সবকিছু করতে সক্ষম। সূরা ফোরকান ২৫:৫৪
ঠনঠনে মাটি থেকেঃ
We created man from sounding clay, from mud moulded into shape; সূরা হিজর ১৫:২৬
স্ফলিত বীর্যঃ তিনি মানবকে এক ফোটা বীর্য থেকে সৃষ্টি করেছেন। এতদসত্বেও সে প্রকাশ্য বিতন্ডাকারী হয়ে গেছে। সূরা নাহল ১৬:৪,

সে কি স্খলিত বীর্য
ছিল না? সূরা কিয়ামাহ ৭৫:৩৭ কিছুনা (শূণ্য থেকে)
সৃষ্টিঃ
মানুষ কি স্মরণ করে না যে, আমি তাকে ইতি পূর্বে সৃষ্টি করেছি এবং সে তখন কিছুই ছিল না। সূরা মরিয়ম ১৯:৬৭
মানুষ কিসের তৈরি ?

জবাব:
এ জিনিসগুলোকে আমাদের নাস্তিক সম্প্রদায় অসামঞ্জস্যতা হিসেবে দেখাতে চায়। অসামঞ্জস্যতা আসলে সেই জিনিস যা একটি হলে আরেকটি হওয়া সম্ভব নয় ধরুন কাউকে আমি বললাম ‘‘রফিক সাহেব লোকটি লম্বা’’
আরেকজনকে বললাম ‘‘রফিক সাহেব লোকটি খাট’’ তাহলে বিষয়টি অসামঞ্জস্যতাপূর্ন (contradictory)। কারণ কেউ কখনও একই সাথে লম্বা ও খাট হতে পারে না। কিন্তু আমি যদি বলি ‘‘রফিক সাহেব লোকটি লম্বা’’
‘‘ রফিক সাহেব লোকটি মোটা ’’
এ জিনিসটি অসাসঞ্জস্যতা (contradictory) নয়। কারণ কোন লোক একই সাথে লম্বা ও মোটা হতে পারে । একে ইংরেজীতে বলে Contradistinction. পানি, বরফ এগুলো নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কেউ বলল পানি দিয়ে আইসক্রীম
বানানো হয়। আবার দুধের ব্যবহারের কথা বলতে গিয়ে বলা হল দুধ দিয়ে আইসক্রীম বানানো হয়। এখন কেউ যদি এখানে বলে বসে ‘‘বিষয়টা আসামঞ্জস্য’’
তাহলে তার সম্পর্কে আপনি কোন উপসংহার পৌছাবেন একবার চিন্তা করে দেখুন।

এক সময় কিছুই ছিলনা আল্লাহর আদেশেই সবকিছু সৃষ্টি হয়েছে। এখন আল্লাহ যদি বলে আমি (কিছুই না) অনেকটা শূন্য খেলেই মানুষকে সৃষ্টি করেছি তাহলে সমস্যা কোথায়? মানুষ পানি থেকে সৃষ্ট। আজকের বিজ্ঞান আমাদের বলে আমাদের কোষের সাইটোপ্লাজমের ৮০% পানি। আধুনিক বিজ্ঞান আরো বলছে আমাদের শরীরের বেশিরভাগ অংশই ৫০%-৯০% পানি দ্বারা গঠিত। অতএব আল্লাহ যথার্থই বলেছেন মানুষ পানি হতে সৃষ্টি।

মাটির উপাদান পরীক্ষাকরে দেখা গেছে যেসকল উপাদান মাটিতে বিদ্যমান সে সকল উপাদান কম অথবা বেশি অনুপাতে আমাদের শরীরেও বিদ্যমান। একটি জীবন্ত টিস্যু ৯৫% কার্বন, অক্সিজেন, হাইড্রেজন, নাইট্রোজেন, ফসফরাস, সালফারসহ ২৬ ধরনের উপাদান বহন করে। আজকের বিজ্ঞান আমাদের বলছে এই উপাদানগুলো মাটিতে বিদ্যমান।
প্রশ্ন: আমাদের শরীর দেখে কি মাটি মনে হয়? তাহলে কোরআনে মাটি থেকে মানুষের সৃষ্টি কথাটা ভুল নয়কি?

বুঝাই যাচ্ছে বিজ্ঞান সম্পর্কে তার সাধারন
জ্ঞানটুকুও নেই। এমনকি তার কমন সেন্সেরও যথেষ্ট অভাব আছে বলেই আমার মনে হয়।আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম ভাই কয়লা আর হীরা কি এক?
:না।
আপনি কি জানেন অনেক অনেক দিন পরে বিভিন্ন ঘাতপ্রতিঘাতে
কয়লাই একসময় হীরাতে পরিনত হয়ে যায়?কয়লা আর হীরার উপাদান একই। যতই আপনার চোখে এটা ভিন্ন মনে হোকনা কেন।
প্রশ্ন: কোরআন
কোথাও বলছে মাটি
থেকে, কোথাও বলছে ধনধনে মাটি বিষয়টা আসলে কি ?
এ বিষয়ে ব্যাখ্যা-
যখন মাটি বা ধুলোতে পানি দেয়া হয় তখন সেটা কাদায় পরিণত হয়, আর সে কাদাকে রোদে রেখে দিলে এটা শুষ্ক মাটিতে পরিনত হয়ে যাবে। মানুষ মাটি থেকেই এসেছে। আবার বলা যায় মাটিকে সিক্ত করার পর শুকিয়ে ঠনঠনে করে সেখান থেকে মানুষের সৃষ্টি। এতে কোন অসামঞ্জস্যতা নেই।
ধরুন আমি পাউরুটি খাচ্ছি। একজন বিজ্ঞানী এসে বলল আমি যা খাচ্ছি সেটা হচ্ছে অনু, আরেকজন বলল পরমানু।আরেক এসে বলল এটা কোয়ার্ক।
এতে অসামঞ্জস্যতার
কিছু নেই।

মানুষ মাটির উপাদানে তৈরী। শুক্রানু ও ডিম্বানুর মিলনে একটা পর্যায়ে আলাকার সৃষ্টি হয়। এ আলাকার থেকেই ক্রমান্বয়ে মানবরূপ
পর্নভাবে বিকাশ লাভ করে। তাই যারা এ ক্ষেত্রে কুরআনে অসামঞ্জস্যতা প্রমানের চেষ্টা করছে তারা মূলত বিজ্ঞান থেকে দূরে এবং এ কাজে তারা সম্পূর্ন ব্যর্থ।
আল্লাহই সর্বজ্ঞানী।

৪৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনার প্রশ্নটা এভাবে হবে, ইশ্বর কি এমন একটা পাথর বানাতে পারবেন যার ভার তিনি নিজেই তুলতে পারবেন না? এটা মুক্ত মনা ব্লগের কথিত মুক্তমনাদের অন্যতম প্রশ্ন; আসুন এর ব্যাখ্যা করি,

উত্তর: সেটা সম্ভব না, কারন সেটা আল্লাহর
অস্তিত্তের বিরোধী। আসলে এটাকে বলে প্যারাডক্স। যেমন:
প্যারাডক্সের মানে হলো এক বা একাধিক বাক্য যা নিজেকে বা নিজেদেরকে স্ববিরোধী করে ফেলে। নিচের বাক্য দুটি খেয়াল করা যাক।
নিচের বাক্যটি মিথ্যা।
উপরের বাক্যটি সত্য। যেমন “আমি সবসময় মিথ্যা কথা বলি” এই বাক্য যে সব সময় মিথ্যা কথা বলে সে যদি বলে আমি সবসময় মিথ্যা কথা বলি তাহলে এই কথা কি সত্যি বলে ধরে নেয়া হবে? কিন্তু সবসময় যে মিথ্যা কথা বলে সে তো এই কথাও মিথ্যা বললো।
কি এবার তো পরিস্কার হলো যে প্যারাডক্স মানে কি? প্যারাডক্সের কিছু অপব্যবহার আছে। যেমন এটাকে যদি কোন সত্য বাক্যের সাথে জুরে দেয়া যায় তখন সত্য
বাক্যটিকে আর সত্য বাক্য হিসাবে প্রমান করা যায় না। যেমন কিছুক্ষন আগে দেয়া উদাহরণটিকে যদি ব্যবহার করিঃ
"করিম সবসময় সত্যবাদি।করিম মিথ্যা কথা বললো।"
একই সাথে একটি ব্যাপার সত্য অথবা মিথ্যা হতে পারে না। প্যারাডক্স এই ধাধাকেই ব্যবহার করে। আল্লাহের ক্ষমতা খাটো করার জন্যও প্যারাডক্স ব্যবহার করা হয়।এই ক্ষেত্রে প্যারাডক্স এরকমঃ
“আল্লাহ তো সব তৈরী করতে পারেন। তো আল্লাহ কি এমন পাথর তৈরী করতে পারেন যা উনি নিজেই উঠাতে পারেন না”।
প্রথমত প্রশ্নটাতেই স্ববিরোধী যুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। এর উত্তরে প্রশ্নকর্তাকে জিজ্ঞাশা করা যেতে পারে,
. ”Can you tell me
story that you never
have?”
. “আপনি কি কোন কথা না বলে একটা কথা বলতে পারবেন? যদি তা না পারেন, তাহলে সেটা পেরে তারপর আমার কাছে আসুন।”

একটু সহজ ভাবে বললে, ধরা যাক আপনি একজন দক্ষ ও ভালো মানের নামকরা মোটর সাইকেল রেইসার। আপনি সবসময় নিজেকে ভালো ও দক্ষ মোটর সাইকেল রেইসার হিসেবে পরিচয় দিতে
ভালোবাসেন, কারণ আপনি সত্যি সত্যিই ভালো রেইসার সেটা আপনি ভালোভাবে অবগত তাই আপনি আপনার সমালোচকদের উদ্দেশ্যে বললেন, আমি যে কোন ধরনের মোটর সাইকেল রেইসে জিততে সক্ষম । এ এখন
সমালোচক পক্ষ থেকে আপনাকে বলা হল যে,

“আপনি কি এমন কোন মোটর সাইকেল চালাতে পারেন! এবং সেটা চালিয়ে রেইস জিততে পারেন যা আদৌ নেই?!”

যদি আপনি তা করতে পারেন তাহলে আপনি একজন ভালো রেইসার এবং যে কোন মোটর সাইকেলের রেইসের আপনি জিততে সক্ষম আর যদি তা করতে না পারেন তাহলে আপনি যে কোন ধরনের মোটর সাইকেল চালাতেও জানেন না এবং জিতার মত ক্ষমতাও আপনার নেই।!!

কি বুঝলেন বোকাদের প্রশ্ন কতটা ভিত্তিহীন ???
এধরনের কথায় হয়ত যুক্তির পর্দা দিয়ে কোন সত্য বিষয়কে ঢেকে দিয়ে মিথ্যা প্রমান করা যায় কিন্তু পর্দা আড়ালে বাস্তবতা যেটা ছিল সত্য সেটাই থেকে যাবে।

প্রথমতঃ কথা হলো, ধরেন কেউ এই প্রশ্নের জবাবে এই উত্তর দিলো
যে,আল্লাহ্ উঠাতে পারবেন না, এমন পাথর আল্লাহও বানাতে পারবেন না। তো এতে কি সমস্যা? এর দ্বারাতো আর আল্লাহ্ নাই প্রমাণ হয়না। বরং আল্লাহ্ আছেন এবং তিনি বিরাট শক্তিমান এই বিশ্বাস করার পরই
তো এই প্রশ্ন করা যায়। তখন নাস্তিক বলবে যে, সমস্যা একটা
আছে। আল্লাহ্ নাই এটা প্রমাণ হয়না বুঝলাম, কিন্তু কোরআনের আয়াত ভুল প্রমাণ হয়; কেননা, কোরানে আছে যে, আল্লাহ্সব করতে পারেন। নাস্তিকের এই কথার জবাব হলো, কোরানেই আবার অন্য আয়াতে এটাকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে, আল্লাহ্যে টা চান, সেটাই করতে পারেন। তাই বলা যায় , আল্লাহ্
এমন পাথর বানাতে চাবেন না, যেটা তিনি নিজেই উঠাতে পারবেন না। এটা হলো সবচেয়ে সহজ সরল জবাব।

এটা যৌক্তিক প্রশ্ন মনে হলেও , এর কোন ভিত্তি নেই যা আল্লাহ সম্পর্কে সম্পূর্ন অযৌক্তিক কূযুক্তি। কেননা , মানুষ এমন একটা বস্তু তৈরি করল যা সে উঠাতে পারবে না! এটা কোন দৃষ্টিতে আপনাদের কাছে যুক্তি মনে হচ্ছে? আমার কাছে তো আবালের চিন্তাভাবনার ফল মনে হচ্ছে!। কেননা মানুষ যেভাবেই যেরকম ভারি বস্তুই তৈরি করুক না কেন, সেটাকে কোন উপায়ে, কত টুকু বল প্রয়োগ করলে উঠানো যাবে, সেটাকে ক্রেন দিয়ে তুলবে নাকি অন্য কোন কৌশলে তুলবে সেটা মানুষের তথা তৈরি কারকের অবশ্যই জ্ঞাত বিষয়। সুতরাং এ ধরনের প্রশ্ন অযৌক্তিক ও ভিত্তিহীন। তাঁরা মূলত তাদের প্রশ্নে পিছনের ভিত্তিহীনতাকে লোকাতে সক্ষম হয় আমাদের সামনে। বিশেষ করে এই প্রশ্নটা আল্লাহর সাথে যায়-ই না , কারণ তিনি কুরআনে স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন তিনি যা ইচ্ছা তা করতে
সক্ষম অর্থাৎ যা তার অনিচ্ছা তা তিনি করতে যৌক্তিক ভাবে
সক্ষম হলেও তিনি তা করেন না যতক্ষন পর্যন্ত না তিনি তা চান।

সুতরাং এক কথায় বলতে গেলে,হ্যাঁ আল্লাহ এমন একটি পাথর বানাতে পারেন যা তিনি তুলতে পারবেন না কিন্তু যতক্ষন পর্যন্ত তিনি তা তুলার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। সুতরাং স্ববিরোধী কাজ তিনি করবেন কেন?? সেটা তিনি অনেক আগেই বলে দিয়েছেন তাহলে তাকে কোনো
যুক্তিতে বাঁধার সাধ্য আপনার নেই। কোন ক্লাস ফাইভের ছেলে মনে হয় এভাবে উত্তর দিবে, হ্যা পারেন, এমন পাথর যা নিজেই উঠাতে পারেন না। কিন্তু ততক্ষণ পর্যন্ত তিনি তা উঠাতে পারবেন না, যতক্ষণ পর্যন্ত তিনি তা না চান। কিন্তু তিনি আবার এটি উঠাতে পারবেন, যখন তিনি তা চান। অর্থাৎ ঘটনা এই দাড়াল যে তিনি পারেন তবে করেন না।

কী ভাই, মাথা কি ঘুরাইতাছে। কিন্তু আল্লাহ পাক এসব কাজ করেন বলে কুরআন হাদীসেও নেই। যে কাজ তাকে দিয়ে মানায় না, সে কাজ করতে আমরা
শুনি নাই। তাহলে বলুন তিনি তাঁর স্ববিরোধী কাজ কেন করবেন??
বস্তুত আল্লাহ পৃথিবীর কোন বস্তুর মত নহেন, যে আপনি ধারণা করবেন তিনি এরূপ করতে পারবেন কিনা, না কোন বস্তুর বৈশিষ্ট্য তাকে
দিতে পারবেন, (যেমন তিনি পাথর তুলতে পারবেন কি না) আপনাকে বুঝতে হবে, সৃষ্ট এবং স্রষ্টা এর পার্থক্য। আল্লাহ পাক কোন কিছুর মত নন, তাই কোন সৃষ্ট বস্তু বা প্রাণী বা অন্য কিছুর কোনরূপ বৈশিষ্ট্য, ক্ষমতা আল্লাহ পাকের উপর আরোপ করতে পারবেন না। জোর করে আরোপ করতে চাইলে বাক্যের কোন অর্থ থাকে না। কেননা তিনি এও বলেছেন যে জাগতিক
ও পাথির্ব সকল
বিষয় থেকে তিনি
সম্পূর্ণ মুক্ত। এবং
ভর বা ওজন এধরনের
প্রশ্ন শুধুমাত্র
সৃষ্টি জগতের জন্য,
স্রষ্টার জগতে এর
কোন অস্তিত্ব নেই।
কেননা মহান আল্লাহ
তা’য়ালা আরশের
উপর সমাসিন। আর
আরশ হচ্ছে সমগ্র
সৃষ্টি জগতের উপর
দিকে অসীম আলোক
বর্ষ দূরে অবস্তিত।
যারা এধরনের প্রশ্ন
করে, তারা আসলে
নিজেরাই চিন্তা
করে দেখেনি তাদের
প্রশ্নটাই কতখানি
অবাস্তব।
প্রথমত,
ভারি মানে কি? ভারি
মানে হচ্ছে যার ওজন
বেশি। ওজন কি?
ওজন হচ্ছে
অভিকর্ষ ফলে কোন
বস্তু যে টান অনুভব
করে। পৃথিবী কোন
বস্তুকে যে বল দিয়ে
টানে, সেটাকে ওজন
বলে।
এখন উপরের প্রশ্নটা
কতখানি অবাস্তব
সেটা চিন্তা করে
দেখুন। প্রথমত, কোন
কিছু ভারি হওয়া
মানে অন্য কোন কিছু
তাকে অভিকর্ষ
দিয়ে টানছে। কিন্তু
পৃথিবীতে কিংবা
অন্যান্য গ্রহে ওজন-
ভর থাকলেও পুরো
সৃষ্টিজগত থেকে
বাইরের জগতে এর
অস্তিত্ব নেই
বললেই চলে আর
যদিও থাকে তাহলে
তা আমাদের
জাগতিক পর্যায়ের
নয়। সুতরাং জাগতিক
পর্যায়ের ওজন ভরের
মাপকাঠিতে
সৃষ্টিকর্তার
জগতকে পরিমাপ করা
অত্যান্ত
অযৌক্তিক ।

৪৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬

নৈশ শিকারী বলেছেন: হেরে যাওয়া না যাওয়ার কোনও ব্যাপার ঘটেনাই ব্যাপারটা দাড়িয়ে আছে যুক্তির উপর, আমি এপর্যন্ত একটাও গাঁজাখুরি যুক্তি দিয়াছি বলে দেখতেছিনা, আমি জাকির নায়েকের ভক্ত কিন্তু ভূল হলে আমি তাকে ছাড়তেও প্রস্তুত না, আপনি এতো বুঝেন, যান না তাকে চ্যালেঞ্জ করতে, আমি আপনার সাজেস্ট করা বই গুলো পড়ার চেষ্টা করবো, আমিও আপনাকে কিছু বই সাজেস্ট করেছি পড়ে দেইখেন।

৪৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬

নৈশ শিকারী বলেছেন: হেরে যাওয়া না যাওয়ার কোনও ব্যাপার ঘটেনাই ব্যাপারটা দাড়িয়ে আছে যুক্তির উপর, আমি এপর্যন্ত একটাও গাঁজাখুরি যুক্তি দিয়াছি বলে দেখতেছিনা, আমি জাকির নায়েকের ভক্ত কিন্তু ভূল হলে আমি তাকে ছাড়তেও প্রস্তুত না, আপনি এতো বুঝেন, যান না তাকে চ্যালেঞ্জ করতে, আমি আপনার সাজেস্ট করা বই গুলো পড়ার চেষ্টা করবো, আমিও আপনাকে কিছু বই সাজেস্ট করেছি পড়ে দেইখেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.