নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন সংগ্রামে হেরে যাওয়ার মাঝে কোনো বীরত্ব থাকেনা; তাই জীবনের এই যুদ্ধ ক্ষেত্রে সাহসীকতার সাথে লড়াই করার মাঝেই জীবনের প্রকৃত বীরত্ব লুকিয়ে থাকে, আর ভাগ্য সবসময় সাহসীদের পক্ষেই কাজ করে।

নৈশ শিকারী

আমার এই জন্মভূমিকে খুব ভালোবাসি আর এমন দেশের স্বপ্ন দেখি যে দেশে দারিদ্র্যতা, ক্ষুধা আর পথশিশু থাকবেনা। আর এই প্রকল্প বাস্তবায়নে আমৃত্যু কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ।

নৈশ শিকারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ষণে শীর্ষ স্থানাধিকারী ১০ টি দেশ, নেই কোন মুসলিম দেশ !!!

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১২


সারা বিশ্বে ক্রমেই বেড়ে চলেছে ধর্ষণ, নারী নিগ্রহের ঘটনা। নারীর সম্ভ্রম লুঠ করার প্রবণতা বাংলাদেশের মতো দেশেও হচ্ছে। তবে পশ্চিমা দেশগুলোতে ধর্ষনের সংখ্যা বেশি। ধর্ষণে শীর্ষ স্থানাধিকারী ১০টি দেশের মধ্যে নেই মুসলমান প্রধান দেশ। প্রতিবেশি দেশ ভারতের স্থান পঞ্চম। ধর্ষনের চিত্র বলছে এই অপরাধ সারা বিশ্বেই ক্রমবর্ধমান। কঠোর থেকে কঠোরতর আইন প্রণয়ন করেও এই অপরাধকে সেভাবে ঠেকানো যাচ্ছে না। বিভিন্ন দেশে ধর্ষণের সর্বোচ্চ সাজা হিসাবে রয়েছে মৃত্যুদণ্ড। তাও এই প্রবণতা কমেনি ২০১২ সালে দিল্লিতে বাসের মধ্যে একটি মেয়েকে ধর্ষণের ঘটনা সারা বিশ্বে তোলপাড় ফেলে দিয়েছিল। সেই 'নির্ভয়া কাণ্ড' ঘটার পর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছিল সারা ভারতে। তা সত্ত্বেও রাজধানী দিল্লিতেই প্রতিদিন মেয়েরা ধর্ষিতা হচ্ছেন। সারা ভারতের চিত্র কমবেশি একই রকম। এবং সারা বিশ্বের ক্ষেত্রেও তা খুব একটা আলাদা নয়। প্রতিটি দেশেই ধর্ষণ নামক মারাত্মক অপরাধ সংঘটিত হয়ে চলেছে। নিচে দেয়া হলো বিশ্বের প্রথম ১০ টি ধর্ষণপ্রবণ দেশের চিত্র।

১.মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রঃ
বিশ্বের সর্বাপেক্ষা ধনী ও শক্তিশালী দেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও নারী নিরাপত্তার হার চিন্তা করার মতো বিষয়। এদেশে ধর্ষণের শিকার
হওয়াদের মধ্যে ৯১ শতাংশ মহিলা ও বাকী ৯ শতাংশ পুরুষ।

২.যুক্তরাজ্যঃ
ইংল্যান্ড পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত দেশগুলির অন্যতম। অথচ সেদেশে ধর্ষণের ঘটনাও ঘটে বিস্তর। তথ্য বলছে, বছরে প্রায় ৮৫ হাজার মহিলা ধর্ষিতা হন গ্রেট ব্রিটেনে। প্রতি বছর যৌন হয়রানির শিকার হন প্রায় ৪০ হাজার মহিলা।

৩.দক্ষিণ আফ্রিকাঃ
দক্ষিণ আফ্রিকায় কমবয়সী ও শিশুকন্যার ধর্ষণের ঘটনা ঘটে সবচেয়ে বেশি। আর সেদেশে সাজাও অত্যন্ত কম। কেউ দোষী প্রমাণিত হলে সাজা হয় মাত্র ২ বছরের জেল।

৪.সুইডেনঃ
সুইডেনে প্রতি চারজনে একজন মহিলা ধর্ষণের শিকার হন। এবং প্রতিবছর ধর্ষণের সংখ্যা হুহু করে বাড়ছে সুইডেনে।

৫.ভারতঃ
বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র ভারতে প্রতিমুহূর্তেই ধর্ষণের ঘটনা ঘটে চলেছে। "নির্ভয়া কাণ্ডের" পর সেভাবে কোনও প্রভাব পড়েনি সমাজ জীবনে বা ধর্ষণের ঘটনাও কমার কোনও লক্ষণ চোখে পড়েনি।

৬.জার্মানিঃ
ইউরোপের আর এক উন্নত দেশ জার্মানিতে এখনও পর্যন্ত ধর্ষণের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ২ লক্ষ ৪০ হাজার মানুষ।

৭.ফ্রান্সঃ
১৯৮০ সাল পর্যন্ত ফ্রান্সে ধর্ষণের ঘটনা অপরাধ হিসাবে গণ্য হতো না। পরে তা অপরাধের তালিকায় স্তান পেয়েছে। বছরে ৭৫ হাজারের বেশি ধর্ষণের ঘটনা ঘটে ফ্রান্সে অথচ ১০ শতাংশ ঘটনারও অভিযোগ জমা পড়ে না পুলিশে।

৮.কানাডাঃ
হাফিংটন পোস্টের রিপোর্ট অনুযায়ী বছরে ৪ লক্ষ ৬০ হাজার মানুষ যৌন নির্যাতনের শিকার হন কানাডায়। বেশিরভাগ ঘটনাই ঘটে বাড়িতে চেনা পরিবেশে এবং ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে পরিবার- বন্ধুবান্ধবরাই যৌন নির্যাতন করেন।

৯.অস্ট্রেলিয়াঃ
অস্ট্রেলিয়াতে ২০১২ সালের হিসাব ধরলে পঞ্চাশ হাজারের বেশি মহিলা বছরে নির্যাতিতা হন।

১০.ডেনমার্কঃ
ডেনমার্কে ৫২ শতাংশ মহিলা যৌন নির্যাতনের শিকার হন প্রতিবছর।
সূত্র : অন্য দিগন্ত।

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৩৪

দধীচি বলেছেন:
আমার মনে হচ্ছে ধর্ষণ করা ভালো না

২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৩৫

গোধুলী রঙ বলেছেন: এই সব দেশের মেয়েরা ধর্ষন কে ধর্ষন মনে করে? সমাজও মনে হয় বাধা দেয় না।

৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৫৩

নৈশ শিকারী বলেছেন: মনে হয়না না! নিশ্চিত ভাবেই বলতে পারেন, কারন ধর্ষনের মতো নোংরা, অমানুষিক আর বিবেক বর্জিত খুব কম কাজই পৃথিবিতে আছে, জনাব, @দধীচি

৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:০২

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে সহমত, কারন পশ্চিমা বিশ্বে লিভ টুগেদার যেখানে প্রকাশ্য বিষয়, সেখানে ধর্ষণকে যৌনতা উপভোগের একটা নতুন স্টাইল হিসেবেই ধরা হয় হয়ত! জনাব @গোধূলি রঙ

৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:০৯

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ধর্ষকদের দেশে সর্বোচ্চ নারী অধিকার নিশ্চিত করা হয় । ব্যাপারটা হলো ধর্ষণের বিনিময়ে নারী অধিকার প্রতিষ্ঠা করা হয়।

৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৪৭

ভয়ংকর বিশু বলেছেন: আরব দেশে ধর্ষন প্রমাণ করা যায় না, আবার প্রমাণ করতে গেলে ৪ জন পুরুষ সাক্ষী লাগে। তাছাড়া মুসলিম দেশগুলাতে মধ্যযুগীয় শরিয়া আইনের কারণ বেশীরভাগ সময়ে ধর্ষিত মেয়েকেই শাস্তি পেতে হয়। তাই কাগজে কলমে ধর্ষনের রেকর্ড থাকে না।

৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:২৭

নৈশ শিকারী বলেছেন: যথার্থ বলেছেন আপনার মন্তব্যের সাথে সহমত। জনাব, @সাঈদ শেরিফ

৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৪৩

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনার মন্তব্যে ইসলামের ব্যাপারে চুলকানি লক্ষনীয়, আরব দেশে ধর্ষন প্রমাণিত হলে মৃত্যু দন্ড বাধ্যতামূলক, খবর নিয়ে দেইখেন, এখানে অফিসিয়াল এবং আনঅফিসিয়াল উভয় তথ্যের জরিপই সন্নিবেশিত হয়েছে, ব্যাপারটার পরিমান গুরুতর হলে ১০টি তালিকার মধ্যে একটা স্থানে হলেও আরবের অবস্থান থাকতো, আর শুধু আরবের মধ্যেই দৃষ্টি সীমা আটকে রাখলে হবেনা কারন পৃথিবিতে আরো মুসলিম দেশ আছে অথচ সেই দেশ গুলোর একটার নামও উক্ত তালিকায় আসে নাই। @বিশু

৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:০৪

নতুন বলেছেন: আরব দেশের নাম লিস্টে নাই দেখে মনে করার কারন নাই যে সেখানে কিছুই হয় না।

যখন ধষনের স্বীকার নারীকেও সাজা পেতে হয়। ৪ জন সাক্ষীর দরকার হয়। তখন ধষনের কথা কমই প্রকাশ পাবে।

১০| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:০৯

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আরব দেশে ধর্ষক এর চেয়ে ধর্ষিতার দোষ বেশি হয়। ধর্ষণে সৌদি নিশ্চিত ১ কিংবা ২ এ থাকত।

১১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:২৮

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনার ও পক্ষপাত দুষ্ট মনোভাব আছে দেখা যাচ্ছে, আপনি হয়ত জানেন না আরবে ব্যাভিচারের শাস্তি পাথর ছুড়ে মৃত্যু দন্ড হোক সেটা দৈত সম্মতিতে! সেখানে ধর্ষনের মত অপরাধের শাস্তি কখনও লঘু হতে পারেনা, কালে ভদ্রে ২/১ টা ব্যাপারে বিচারকদের ভূল হলেও সেটা সব ক্ষেত্রে না। এমন ভূল সব দেশের বিচারকদেরই হয়, তাই বলে এটাও ভাববেন না তারা সবায়ই দুধে ধোয়া তুলসী পাতা, আরবের কিছু সংখ্যক প্রিন্সরা নারী,মদ, জুয়া ইত্যাদি নিয়ে পরে থাকলেও আইন তাদের জন্য শিথিল, শুধু আরবের কথা বললেন কেন? আরো মুসলিম দেশ পৃথিবিতে আছে তাদের নাম কিন্তু লিস্টে আসে নাই, ভাই আপনি মুক্তমনা হলে পক্ষপাতদুষ্ট সমালোচনা না করে সকল ধর্মের সমান সমালোচনা করেন। @নতুন

১২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনার দেখছি আরবের ব্যাপারে অগাধ জ্ঞান, আপনি কি মনে করেন এই জরিপটা সুনিদৃষ্ট তথ্য ছাড়া করে হয়েছে? এতো জানেন তাহলে এই জরিপে আপনিই অংশ গ্রহন করতেন, তখন হয়ত এই জরিপের লিস্টটাই পালটে যেত, ১-১০ এর মধ্যে সব গুলো মুসলিম দেশ থাকত, কি খুশি হয়ে গেলেন? এজন্যই আপনি এই দায়িত্বটা পান নাই, সৌদি আরবে প্রসিদ্ধ কিছু শহরে আমার ১০জন আত্নীয় থাকেন তাদের মুখে কোনদিন ব্যাপক ধর্ষনের কথা শুনি নাই, যদি ও ২/১টা বের হতো কিন্তু তাদেরকে শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর প্রকাশ্যে মৃত্যু দন্ড দেয়া হতো!! @প্রবাসী পাঠক

১৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনার দেখছি আরবের ব্যাপারে অগাধ জ্ঞান, আপনি কি মনে করেন এই জরিপটা সুনিদৃষ্ট তথ্য ছাড়া করে হয়েছে? এতো জানেন তাহলে এই জরিপে আপনিই অংশ গ্রহন করতেন, তখন হয়ত এই জরিপের লিস্টটাই পালটে যেত, ১-১০ এর মধ্যে সব গুলো মুসলিম দেশ থাকত, কি খুশি হয়ে গেলেন? এজন্যই আপনি এই দায়িত্বটা পান নাই, সৌদি আরবে প্রসিদ্ধ কিছু শহরে আমার ১০জন আত্নীয় থাকেন তাদের মুখে কোনদিন ব্যাপক ধর্ষনের কথা শুনি নাই, যদি ও ২/১টা বের হতো কিন্তু তাদেরকে শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর প্রকাশ্যে মৃত্যু দন্ড দেয়া হতো!! @প্রবাসী পাঠক

১৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

নতুন বলেছেন: নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনার ও পক্ষপাত দুষ্ট মনোভাব আছে দেখা যাচ্ছে,

ভাই আপনি পোস্ট দিয়েছেন যে মুসলিম দেশগুলি নাই বলে। বোঝাতে চাইছেন যে এদের আইনের জন্যই ধষন হয় না।

এদের জনসংখ্যা কম। নারী পুরুষদের আলাদা করে রাখা হয়। তাই ধষনের পরিমান কম। আর উন্নত দেশের যে হিসাব তাতে নারীরা এগিয়ে এসে প্রকাশ করেছে এবং পুলিশে রিপোট করেছে। যেটা আরব দেশে কম করে। কারন ধষনের স্বীকার নারীকেও সাজা পেতে হয়। ৪ জন সাক্ষীর দরকার হয়। তখন ধষনের কথা কমই প্রকাশ পাবে।

১৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৩১

নৈশ শিকারী বলেছেন: ৪ জন স্বাক্ষীর ব্যাপারটা সব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না, হয়ত ২/১টা বিশেষ ক্ষেত্রে এটা ব্যাবহার করা হয়েছে সেটাই ধরে বসে আছেন। ধর্ষনের ক্ষেত্রে যদি নারী সহায়তা করে সেই ক্ষেত্রে তার সাজাই পাওয়া উচিত, বলতে পারেন ধর্ষিত হলে নারীর দোষ কোথায়? যদি নারীরা ধর্ষনের পরিবেশ সৃষ্টি করে দেয়; যেমন কোনও নারীর পরিচিত কোনো পুরুষ তাকে তার ঘরে আমন্ত্রন করলো এবং সে কাউকে না জানিয়ে ও সাথে কাউকে না নিয়ে ঐ স্থানে গিয়ে ধর্ষিত হলো এখন এইখানে কি নারীর কোন দোষ নাই? সে এখানে ধর্ষনের পরিবেশ সৃষ্টি করার কারণেই ধর্ষিত হয়েছে। তাই এখানে দুজনেরই সাজা হওয়া উচিত, মুক্তমনারা মনে করে মুসলিমরা ধর্ষন প্রিয় জাতি তাই এটা প্রমাণ করার জন্যই এই পোস্টটা করেছি। যদি মুসলিমরা ধর্ষন প্রিয় হত তাহলে ১টা হলেও মুসলিম দেশের নাম থাকত এই জরিপে! @নতুন

১৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫২

নতুন বলেছেন: বলতে পারেন ধর্ষিত হলে নারীর দোষ কোথায়? যদি নারীরা ধর্ষনের পরিবেশ সৃষ্টি করে দেয়; যেমন কোনও নারীর পরিচিত কোনো পুরুষ তাকে তার ঘরে আমন্ত্রন করলো এবং সে কাউকে না জানিয়ে ও সাথে কাউকে না নিয়ে ঐ স্থানে গিয়ে ধর্ষিত হলো এখন এইখানে কি নারীর কোন দোষ নাই? সে এখানে ধর্ষনের পরিবেশ সৃষ্টি করার কারণেই ধর্ষিত হয়েছে।

=p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

তাহলে ধষনের জন্য নারীদের সাজা পাওয়া উচিত :) জটিল।

ভাই কেউ যদি আপনার বাড়ী ডাকাতি করে/ ছিন্তাইকরে তবে মন খারাপ কইরেন না কিন্তু।

কারন আপনি ঐ ডাকাতী/ছিন্তাইকারীকে প্রলুব্ধ করেছেন, আপনার দামী জিনিস কেনা উচিত হয়নাই। দামী জিনিস ঘরে রাখা উচিত না।

১৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯

নৈশ শিকারী বলেছেন: আমি দামী বাড়ি এবং গাড়ির মালিক হলে এগুলো অত্যন্ত সিকিউর করে রাখতাম যেনো ডাকাতরা লুঠ করতে না পারে, নারী ঠিক তেমন, যেহেতু তাদের শারীরিক শক্তি দিয়ে প্রতিরোধ করার ক্ষমতা নাই সেহেতু তাদের মূল্যবান সম্পদ সম্ভ্রম ঢেকে রাখাই উচিত।

১৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮

নতুন বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=SP1L-247Gyo

এটা দুবাইএর ঘটনা ..

১৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮

নৈশ শিকারী বলেছেন: দুবাই কিন্তু মুসলিম অধ্যুষিত দেশ হলেও এটা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অভিজাত মানুষের আবাস স্থল, এই দেশটাতে ইউরোপিয়ান কালচার পুর মাত্রায় ঢুকে গেছে, এই দেশটাকে বর্তমানে মিশ্র সংস্কৃতি পূর্ণ একটা দেশ বলা চলে। এই দেশে সত্যিকার ভাবে ইসলামিক শাসন মেনে চললে এই ধরনের পরিস্থিতিই হতনা। ধর্ষন সব দেশেই হয় কিন্তু সেই লাগামটা ধরে রাখাই মূল ব্যাপার, দুবাইয়ে ধর্ষনের ব্যাপারটা বেগতিক হলে এই জার্নলের কোথাও না কোথাও স্থান হয়েই যেতো।

২০| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

আমার মনে হয় মুসলিম দেশ গুলোতেও প্রচুর হয়। কিন্তু রিপোর্টেড হয় না। আর ঐ সব দেশে ধর্ষন না হয়েও অনেকে ধর্ষনের রিপোর্ট করে অন্যকে ফাসানোর জন্য। আমার তো মনে হয় আমাদের দেশে ২০টা হলে ১ টা রিপোর্ট হয়। আর সাংবাদিকদের রুচি যেমন পার্ভার্টেড পুলিশও কম না !!!

২১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫৯

নৈশ শিকারী বলেছেন: ভাই এখানে কিন্তু অফিসিয়াল আনঅফিসিয়াল ২ভাবেই জরিপটা চালানো হইছে, পুলিশের কাছে যেগুলোর রিপোর্ট হইছে এখানে শুধু মাত্র সেই তথ্যই তুলে ধরা হয়নাই। @মুদ্দাকির

২২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০৫

এ আর ১৫ বলেছেন: Sharia আইন অ্যাপ্লাই করুন, ফলাফল নগদে দেখুন। তাহোলে ধর্ষকের কোন দিন শাস্তি হবে না কারন ৪ জন প্রাপ্ত বয়স্ক মুসলিম পুরুষের চক্ষুস স্বাক্ষী ছাড়া প্রমান করা যাবে না -- এইটাই সেই শরিয়া আইন বলে। সুতরাং কোন ধর্ষনের কেস আদালত পর্যন্ত যাবে না । ধর্ষিতা মহিলাকে ও চাবুকের বাড়ী ক্ষেতে হবে। চার জন পুরুষের চক্ষুস স্বাক্ষী চাই ধর্ষন প্রমানের জন্য !!!!!
When a rape-case is caught or reported, “illegal sex” is proved either by testimony of the victim or physical evidences of bodily scars/bruises, torn cloths or pregnancy. Then the Sharia laws shown bellow come into force.
1. From Pakistan Hudud Law - Ordinance 1979. (Ordinance VII of 1979 amended by
Ordinance XX of 1980). Quote- "Proof of Zina (adultery) or Zina Bil-Jabr (rape)
liable to Hadd shall be one of the following:-
(a) The accused makes confession, or
(b) At least four Muslim adult male witnesses”. - Unquote.
2. From Codified Islami Law (“BidhiBoddho Islami Ain” - Islamic foundation
Bangladesh) Volume 1:-
(A) "Proof of adultery or rape liable to Hadd shall be one of the following:-
(a) The accused makes confession, or
(b) At least four Muslim adult male witnesses – Law#133.
1
(B) If force is proved, the rapist will be punished – Law#134.
(C) “Punishment will take place when zena or rape will be proved by witness” –
Law#135.
Sharia needs only one thing to punish the rapist, - eyewitness of four adult Muslim men.
Unbelievable it may seem, women’s witness is rejected, as in the references bellow:-
1. Hanafi Law-Page 353.
2. Shafi’i Law- page 638 Law#o.24.9
3. Criminal Law in Islam and the Muslim World –page 251
4. Tafsir of Translation of the Qura’an by Muhiuddin Khan pages 239 and 928.
5. Penal Law of Islam – Kazi Publications Lahore- page 44 – 45 – Quote - “The
evidence required in a case of adultery is that of four men (adult Muslims) and the testimony of a woman is such a case is not permitted………the evidence of women is originally inadmissible on account of their weakness of understanding, want of memory and incapacity of governing” – Unquote. Effort of addressing this embarrassment is in Codified Islamic Law (Bidhiboddho Islami Ain - Islamic foundation Bangladesh) Volume 1 page 311 with reference to Ata Ibn Yasar (RA), Hammad (RA) and Imam Hazm, a Spanish Palace-c of 15th century, - by allowing women-witness as half of man

২৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৩

এ আর ১৫ বলেছেন: ব্যাভিচার আর ধর্ষন কি এক জিনিস ? স্বেচ্ছা যখন নারি পুরুষ অবৈধ্য ভাবে মেলামেশা করে তাকে বলে ব্যাভিচার আর নারির সম্মতি ছাড়া জোর করে নারির সাথে যৌন মিলন করাকে বলে ধর্ষন । এই দুটোকি এক জিনিস ? কোরানে ব্যাভিচার প্রমান করার জন্য চার জন পুরুষের চক্ষুস স্বাক্ষির কথা বলা হ্য়েছে -- নিসা-র ১৫ নম্বর আয়াত : − “ব্যাভিচারিণী নারীদের বিরুদ্ধে চারজন পুরুষকে সাক্ষী হিসাবে তলব কর।” ----- এটা হোল ধর্ষন মামলায় চার জন পুরুষের চক্ষুস স্বাক্ষি রাখার পটভুমি যার ফলাফল হয়েছে কোন ধর্ষন প্রমান করা যায় না এবং কোন মেয়ে যদি চার জন পুরুষের স্বাক্ষি আনতে না পারে তখন তাকে ব্যাভিচারের অভিযোগে চাবুক মারা হয় কারন তার ধর্ষন হওয়াটাকে তার যৌন মিলনের স্বীকারুক্তি হিসাবে ধরা হয় যা ব্যাভিচারের পর্যায় পরে তাই তাকে চাবুক খেতে হয়( এখানে ৪ জন পুরুষের স্বাক্ষির প্রয়োজন হয় না কারন তার ধর্ষিতা হওয়াটার স্বীকারুক্তিকে ব্যাভিচারের স্বীকারুক্তি হিসাবে ধরা হয়। কোরানে চার জন পুরুষের শর্ত ব্যাভিচার প্রমান করার জন্য বলা হয়েছে সেই চার পুরুষের শর্ত ধর্ষনের ক্ষেত্রে প্রোয়গের ফলে ধর্ষকে শাস্তি দেওয়া যায় না ধর্ষিতাকে শুধু শাস্তি পেতে হয় । সেই কারনে সৌদি আরবে আপনি ধর্ষনের কোন কেস পাবেন না । সৌদি আরবে গৃহ পরিচারিকাদের উপরে যে যৌন নির্যাতন চলে তার কাহিণি এই ব্লগে বহু পাবেন ।

২৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৭

নতুন বলেছেন: নৈশ শিকারী বলেছেন: দুবাই কিন্তু মুসলিম অধ্যুষিত দেশ হলেও এটা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অভিজাত মানুষের আবাস স্থল,

ভাই দুবাইয়ের ঘটনা টা হইলো << লে মেরিডিয়ানের স্পা ম্যানেজারকে তার স্টাফরা ড্রিংসের সাথে নেশাদব্য খাইয়ে ধষন করে। পরে সে পুলিশে গেলে তার বিরুদ্ধেই স্টেটমেন্ট বানায়।

ফলে নারী ১৩ মাস জেল হয় ( ১২ মাস বিবাহ ছাড়া সেক্স করার জন্য+ ১ মাস মদ্যপানের জন্য)

২ ধষকেরও ১৩ মাস জেল হয়+ ১ জনের ১৪ মাস জেল হয়।

অবশ্য আপনার কাছে সেটা সাভাবিক। কারন ধষনের জন্য তো নারীই দায়ী।

২৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২৩

নতুন বলেছেন: নৈশ শিকারী বলেছেন: আমি দামী বাড়ি এবং গাড়ির মালিক হলে এগুলো অত্যন্ত সিকিউর করে রাখতাম যেনো ডাকাতরা লুঠ করতে না পারে, নারী ঠিক তেমন, যেহেতু তাদের শারীরিক শক্তি দিয়ে প্রতিরোধ করার ক্ষমতা নাই সেহেতু তাদের মূল্যবান সম্পদ সম্ভ্রম ঢেকে রাখাই উচিত।

তাহলে ডাকাতের আর গেরস্তের সমান অপরাধ :) কারন গেরস্ত অত্যন্ত সিকিউর করে রাখতে পারেনাই।

আরেকটা প্রশ্ন:- যদি আপনার কাছের কোন নারী ধষনের স্বীকার হয়? তবে কি পুলিশে যাবেন? নাকি ঐ নারীকে বলবেন যে সেই দায়ী? উনার পোষাখ+চালচলনের জন্যই ধষনের স্বীকার হয়েছে। অযাথা ঐ ছেলেকে দোষ দিয়ে কি লাভ??

ছেলেটা ভালই কিন্তু নারীর পোষাখ দেখে ভুল করে ফেলেছে।

২৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৩৬

বাংলার জামিনদার বলেছেন: ধর্ষনের জন্য যে একজন নারীকে দায়ী করে, সে একজন শুওর, মানুষের বাচ্চা তো একদমই না।

২৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৪৪

নৈশ শিকারী বলেছেন: আমার কমেন্টের কোথাও আমি একবারও বলেছি ধর্ষন এবং ব্যাভিচার এক জিনিস? বরং আমি এটা বলেছি যে যেই দেশে ব্যাভিচারের শাস্তি মৃত্যুদন্ড সেখানে ধর্ষনের শাস্তি কিভাবে শিথিল যোগ্য হয়? ইসলামে ধর্ষনের শাস্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই ব্লগটা পড়তে পারেন: Click This Link @এ আর ১৫

২৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৪৫

ভয়ংকর বিশু বলেছেন: আফগানিস্তান, পাকিস্তান, সোমালিয়া এবং বেশ কিছু আরব দেশে ধর্ষণ করা কোনো অপরাধ নয়। তাই তালিকায় এগুলার নাম নাই।

২৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:০৭

নৈশ শিকারী বলেছেন: আমার কমেন্ট গুলো বোধ হয় আপনার ভাল করে ধাতস্থ হয়নাই, তা না হলে পুনরায় একি বিষয়ের পুনরাবৃত্তি করতেন না, আমি কি একবার বলেছি যে ধর্ষন কারি দোষী না? একমাত্র নৈতিক চরিত্রহীন পুরুষের পক্ষেই ধর্ষন সম্ভব, আমার মনে হয়না আমি এতটা চরিত্র হীন যে আমার দ্বারা ধর্ষন সম্ভব, আমি আপনাকে পূর্বেও বলেছি যে দুবাইয়ের আইন পূর্ণ ভাবে ইসলামকে সমর্থন করেনা বিভিন্ন দেশের নাগরিক সুবিদা প্রদানের জন্য, যদি পূর্ণ ভাবে ইসলামিক আইন প্রতিষ্ঠা পেত ধর্ষনের হার 0% এ নেমে আসতো। @নতুন

৩০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:৩৫

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনি যদি আপনার ঘরের দরজা খুলে রেখে ঘুমানোর কারণে ঘরে চুরি হয় তাহলে অবশ্যই চোর দায়ী! তাই বলে আপনিও যে দায়ী নন তা কিন্তু নয়! আপনার ঘরে মুল্যবান জিনিস আছে কিন্তু আপনি দরজা খোলা রেখে ঘুমালেন কেন? যদি চোরের দোষ ৮০% হয় আপনার দোষ অবশ্যই ২০%, নারীরা ইনসিকিউর ভাবে ৫/৭জন পুরুষ বন্ধুদের নিয়ে যৌন উত্তেজক পোশাক পরে ঘুরবে অথবা নির্জন ঘরে গিয়ে ধর্ষিত হবে আর সব দোষ একা পুরুষের! বাহ্ কত সুন্দর আইন! আবেগ দিয়ে নয় বিবেক দিয়ে চিন্তা করতে শিখুন এই বিষয় গুলো।

ইসলামবিদ্বেষীদে
লেখায় প্রায়ই একটি অভিযোগ শুনবেন, সেটি হচ্ছে- সৌদি আরবে শরিয়াহ আইনে ধর্ষিতা নারীকে বেত্রাঘাত করা হয়েছে।
একজন নারী ধর্ষণের শিকার হলো, অথচ উল্টোদিকে তাকেই শাস্তি দেয়া হয়েছে! নারীদের প্রতি কী অমানবিক ও বর্বর আইন, তাইনা? এ প্রসঙ্গে সত্যটা জেনে রাখুন:
- সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী নারীরা অপরিচিত পুরুষদের সাথে একা দেখা করতে পারবে না। এই আইন করা হয়েছে নারীদের বৃহত্তর স্বার্থে। আর এজন্যই সৌদি আরবে ধর্ষণের হার অনেক কম। তবে এই আইন সমালোচনার ঊর্ধে কি-না, সেটা ভিন্ন প্রসঙ্গ। কিন্তু এটা তাদের আইন। একটি দেশে যখন কোনো আইন করা হয় তখন সেই দেশের নাগরিক সেটি মেনে চলতে বাধ্য। কেউ যদি সেই আইন ভঙ্গ করে সেক্ষেত্রে তার শাস্তি হয়। এটাই সারা বিশ্বের নিয়ম। সৌদি আরবের নারীরা সার্বিকভাবে এই আইন মেনে চলে। কিন্তু ক্ষুদ্র একটি অংশ মাঝে মাঝে এই আইন ভঙ্গ করে তাদের ছেলে বন্ধু বা অপরিচিত পুরুষদের সাথে বিভিন্ন কারণে দেখা-সাক্ষাত করে। এর কারণে হঠাৎ দু-এক জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়। এরূপ ক্ষেত্রে মেয়েটা যেহেতু সেই দেশের আইন ভঙ্গ করে ধর্ষণের শিকার
হয়েছে সেহেতু ধর্ষকের সাথে সেই মেয়েটাকেও (আইন ভঙ্গ করার জন্য) শাস্তি দেয়া হয়।
মজার ব্যাপার হচ্ছে ইসলামবিদ্বেষীরা কখনোই ধর্ষকের শাস্তির কথা বলে না। তারা এমনভাবে প্রচার করে যেন শুধু ধর্ষিতাকেই শাস্তি দেয়া হয়েছে। বাস্তবতা হচ্ছে ধর্ষক ও ধর্ষিতা উভয়কেই শাস্তি দেয়া হয়। ধর্ষিতাকে শাস্তি দেয়া হয় সৌদি আরবের আইন ভঙ্গ করার জন্য। যে সকল নারীরা আইন ভঙ্গ না করে ধর্ষণের শিকার হয় সেই সকল ক্ষেত্রে শুধু ধর্ষককেই শাস্তি (মৃত্যুদণ্ড) দেয়া হয়। ইসলামি আইনের বিস্তারিত শাস্তি সম্পর্কে জানতে এই ব্লগটা পড়ুন: Click This Link @নতুন

৩১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:৩৭

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনার দেখছি আরবের ব্যাপারে অগাধ জ্ঞান, আপনি কি মনে করেন এই জরিপটা সুনিদৃষ্ট তথ্য ছাড়া করে হয়েছে? এতো জানেন তাহলে এই জরিপে আপনিই অংশ গ্রহন করতেন, তখন হয়ত এই জরিপের লিস্টটাই পালটে যেত, ১-১০ এর মধ্যে সব গুলো মুসলিম দেশ থাকত, কি খুশি হয়ে গেলেন? এজন্যই আপনি এই দায়িত্বটা পান নাই, সৌদি আরবে প্রসিদ্ধ কিছু শহরে আমার ১০জন আত্নীয় থাকেন তাদের মুখে কোনদিন ব্যাপক ধর্ষনের কথা শুনি নাই, যদি ও ২/১টা বের হতো কিন্তু তাদেরকে শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর প্রকাশ্যে মৃত্যু দন্ড দেয়া হতো!!

ভাইজান, আপনি গুগোল আর আত্মীয় স্বজন দের কাছ থেকে শুনে শুনে যে জ্ঞান অর্জন করছেন তার জন্য থেঙ্কু। আর আমি নিজেই মধ্যপ্রাচ্যে আছি। এখানের সমাজ ব্যবস্থা দেখেই মন্তব্য করেছি। সৌদিতে প্রতি ১০ টি পরিবারের অন্তত ৮ টি পরিবারে তাদের কাজের মেয়েদের উপর যৌন নিপীড়ন হয়। এটা যদি ধর্ষণ হয় তাহলে লিস্টে প্রথম থাকবে সৌদি এ ব্যাপারে আমি নিশ্চিত। সৌদির আরবদের বর্বরতা আর নারী লিপ্সার কথা জানতে চাইলে দুবাই এর কারো কাছ থেকে জানার চেষ্টা করেন। আর না হলে আরও ভালো ভাবে গুগ্লিং করেন। নভেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত দুবাইতে সৌদিদের মিলন মেলা বসে। ওরা কি পরিমাণ বর্বর তা নিজের চোখেই দেখেছি। ইসলাম নাম থাকলেই দুধে ধোঁয়া তুলসি পাতা হয়ে যায় না।

৩২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:০৬

নৈশ শিকারী বলেছেন: চেহারা সুরতেতো ভদ্র লোকি মনে হয় কিন্তু ব্যাবহারে আমাশয় রোগীর দুর্গন্ধ যুক্ত মলের মতো গন্ধ কেনো? নিজের নিকৃষ্টতা প্রমাণের আর জায়গা পেলেন না? আপনি সবগুলো কমেন্ট না পড়ে পোষ্টের প্রাসঙ্গিকতা রক্ষা না করে গালি ব্যাবহার করলেন কেন? ন্যূন্যতম লজ্জা বোধ এবং ভাল ব্যাবহারের পারিবারিক শিক্ষা আপনার পরিবার দেয়নাই এটা স্পষ্ট। কিন্তু ফেসবুকের মতো গালি আপনি এখানে দিতে পারেন না! এটা ব্লগ গালি বিতরণের জায়গা না! আমিও আপনাকে গালি দিতে পারতাম কিন্তু দিলাম না, কারন "কুকুরের কাজ কুকুর করেছে কামড় দিয়েছে পায়, তাই বলে কি কুকুর কে কামড়ানো মানুষের শোভা পায়? তাছাড়া আমার ধর্ম এবং পারিবারিক শিক্ষা গালি ব্যাবহার করতে শিখায় নাই। @বাংলার জামিনদার

৩৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:২৮

এ আর ১৫ বলেছেন: পূর্বেও বলেছি যে দুবাইয়ের আইন পূর্ণ ভাবে ইসলামকে সমর্থন করেনা বিভিন্ন দেশের নাগরিক সুবিদা প্রদানের জন্য, যদি পূর্ণ ভাবে ইসলামিক আইন প্রতিষ্ঠা পেত ধর্ষনের হার 0% এ নেমে আসতো।Ok show us how it will happen when 4 muslim adult men eye witnesses is condition? ?? Yes this law make 0 % rape case because victim can't produce 4 men eye witnesses so no rape case has reported so it is 0%.

৩৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:২৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অামার মন্তব্য অনেকেই করে ফেলেছেন, তবুও বলি; মুসলিম দেশের নারীরা ধর্ষিতা হলেও বিভিন্ন কারণে প্রকাশ করেনা । আরব দেশে ধর্ষিতাকেও শাস্তি দেয়া হয় । আমাদের দেশেও তাদের খারাপ চোখে দেখা হয় । যে তালিকা করা হয়েছে, সেটা অভিযোগের ভিত্তিতে করা হয়েছে । মুসলিম দেশগুলোতে অভিযোগ করা হয়না, তালিকায় আসবে কীভাবে?

৩৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:২৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অামার মন্তব্য অনেকেই করে ফেলেছেন, তবুও বলি; মুসলিম দেশের নারীরা ধর্ষিতা হলেও বিভিন্ন কারণে প্রকাশ করেনা । আরব দেশে ধর্ষিতাকেও শাস্তি দেয়া হয় । আমাদের দেশেও তাদের খারাপ চোখে দেখা হয় । যে তালিকা করা হয়েছে, সেটা অভিযোগের ভিত্তিতে করা হয়েছে । মুসলিম দেশগুলোতে অভিযোগ করা হয়না, তালিকায় আসবে কীভাবে?

৩৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:০৮

নৈশ শিকারী বলেছেন: আমি এখানে আরব দুবাইয়ের দালালি করতে আসিনাই, আপনি আমার কমেন্ট গুলো পড়ে দেইখেন, আমি আরবের প্রিন্সদের নারী, মদ, জুয়া এবং বেপরয়া যৌন জীবনের এবং দুবাইয়ের বর্তমান প্রচলিত আইনের তীব্র সমালোচনা করেছি, আর ভাই গুগল কচলাইলি পক্ষে বিপক্ষে ২ ধরনের মতবাদই পাওয়া যায়, তাই ত্যানা না পেঁচাইয়া নিজের বিবেকের উপর বিষয়টা ছেড়ে দিয়ে দেখেন, আরব দুবাই ছাড়াও পৃথিবিতে আরও মুসলিম দেশ আছে তাদের ১টা নাম ও ১থেকে ১0 এর মধ্যে নাই, মুষ্টিমেয় কিছু ধনী আরবিয়র বিকৃত যৌনতার কারণে আপনি পুরো আরব জাতিকে দোষী করতে পারেন না, হয়ত তারা একাধিক বিয়ে করে কিন্তু ধর্ষন না। @প্রবাসী পাঠক

৩৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:২০

যোগী বলেছেন:
মুসলিম দেশে সাধারনত ধর্ষিত হয় বাড়ির কাজের মেয়েরা বা দরিদ্ররা তাই এগুলার কোন বিচার হয় না। তারপরেও ধর্ষনের বিচার পাওয়া এই সব মেয়েদের পক্ষে খুবই কঠিন কারন ৪ জন পুরুষ স্বাক্ষী দরকার হয়। অন্যদিকে কাজের মেয়েদের সাথে যৌনতা আরব দেশ গুলতে একটা জনপ্রিয় সামাজিক রীতি। এগুলো কে ধর্ষন হিসাবে সেখানে দেখা হয় না।

৩৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:২২

যোগী বলেছেন:
কমেন্টের রিপ্লায়ে আর একটা কমেন্ট করা এই ব্লগারের একটা হীন চালাকি। কেও কী ধরতে পারছেন?

৩৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:২৬

নৈশ শিকারী বলেছেন: ৭.ফ্রান্স:
১৯৮০সাল পর্যন্ত ফ্রান্সে ধর্ষণের ঘটনা অপরাধ হিসাবে
গণ্য হতো না। পরে তা অপরাধের তালিকায় স্তান পেয়েছে। বছরে ৭৫ হাজারের বেশি ধর্ষণের ঘটনা ঘটে ফ্রান্সে অথচ ১০ শতাংশ ঘটনারও অভিযোগ জমা পড়ে না পুলিশে।

এই কথাটা এই নিয়ে ৩বার বলতেছি এখানে অফিসিয়াল আন অফিসিয়াল ২ভাবেই জরিপটা চালানো হইছে, তা না হলে এখানে ৭৫০০০০ এর ১০% এর পুলিশ রিপোর্ট এর ব্যাপারটা কিভাবে আসলো? @রূপক বিধৌত সাধু

৪০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনার এই কথার জবাব পূর্বেই দেয়া হইছে ৪জন স্বাক্ষীর ব্যাপারটা, আর আপনাদের কমেন্টে নিরব থাকার অর্থ আপনাদের অন্যায় দাবি মেনে নেয়া যা আমার দ্বারা সম্ভব না, এখানে হীন মানসিকতার ব্যাপার কোথা থেকে আসলো? নিজের মানসিকতার সাথে সবার মানসিকতা দয়া করে গুলিয়ে ফেলবেন না! @যোগী

৪১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:২৩

নৈশ শিকারী বলেছেন: I had given many logic about this matter ago, u can see it my others comments, after observing my all comments, if you are unable to understand about a simple thing, I have to say you that may be you are a knowledge less. @এ আর ১৫

৪২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

এ আর ১৫ বলেছেন: You don't give any solid opinion about 4 men eye witnesses requirement to prove rape because you don't have any answer. Your answer reveals your weakness. Kindly answer me is it law of Allah ?? 4 men eye witnesses need to proof raping .... Does Quran advises such ??

৪৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭

নতুন বলেছেন: @ নৈশ শিকারী ভাই কমেন্টের উত্তর তার নিচেই দেন। আরেকটা কমেন্ট করে দেওয়ার দরকার নাই। @ নৈশ শিকারী ভাই কমেন্টের উত্তর তার নিচেই দেন। আরেকটা কমেন্ট করে দেওয়ার দরকার নাই।

নিচের ছবিতে দেখতে পারেন কিভাবে মন্তবের জবাব দিতে হয়।

৪৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০

নৈশ শিকারী বলেছেন: I think you don't have enough ability of brain to undrestand my comment, which I have commented already, I think, wise man can undrestand by a simple signal, but foolish needs a great pushing,because a link was shared by me with mentioning you, but I don't know why you are unable to undrestand about that matter. Islam has created for huminity, so it can't give any decision which is harmful for human being. Now I am sharing 2 link for answering your question.
1. Click This Link
2. Click This Link @এ আর ১৫

৪৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২

নৈশ শিকারী বলেছেন: ভাই আমার পিসি এবং স্মার্ট ফোন নাই বর্তমানে সিম্বিয়ান সমর্থিত একটা নকিয়া ফোন দিয়ে ব্লগিং করি, আগে কমেন্টের উত্তর দিতে পারতাম কিন্তু এই ফিচারটা এখন সমর্থন করতেছেনা কিছুদিন যাবত। আশা করি আমার সমাস্যাটা বুঝতে পেরেছেন। @নতুন

৪৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০৭

এ আর ১৫ বলেছেন: In my first comment I already give reference from sharia law where it says it needs 4 men witnesses for rape case but there's no support from Quran or hadith in favour of this . Judge of Sharia court uses what is written in the law not what is written in the devine. So this law is against Quran and in practice in sharia countries. Your link don't say anything what has written in sharia book.

৪৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২৫

নৈশ শিকারী বলেছেন: When a rape-case is
caught or reported, “illegal
sex” is proved either by
testimony of the victim or
physical evidences of
bodily scars/bruises, torn
cloths or pregnancy. Then
the Sharia laws shown
bellow come into force.
1. From Pakistan Hudud Law
- Ordinance 1979.
(Ordinance VII of 1979
amended by
Ordinance XX of 1980).
Quote- "Proof of Zina
(adultery) or Zina Bil-Jabr
(rape)
liable to Hadd shall be one
of the following:-
(a) The accused makes
confession, or
(b) At least four Muslim
adult male witnesses”. -
Unquote.
2. From Codified Islami Law
(“BidhiBoddho Islami Ain” -
Islamic foundation
Bangladesh) Volume 1:-
(A) "Proof of adultery or
rape liable to Hadd shall be
one of the following:-
(a) The accused makes
confession, or
(b) At least four Muslim
adult male witnesses –
Law#133.
1
(B) If force is proved, the
rapist will be punished –
Law#134.
(C) “Punishment will take
place when zena or rape
will be proved by witness”

Law#135.
Sharia needs only one thing
to punish the rapist, -
eyewitness of four adult
Muslim men.
Unbelievable it may seem,
women’s witness is
rejected, as in the
references bellow:-
1. Hanafi Law-Page 353.
2. Shafi’i Law- page 638
Law#o.24.9
3. Criminal Law in Islam and
the Muslim World –page
251
4. Tafsir of Translation of
the Qura’an by Muhiuddin
Khan pages 239 and 928.
5. Penal Law of Islam – Kazi
Publications Lahore- page
44 – 45 – Quote - “The
evidence required in a case
of adultery is that of four
men (adult Muslims) and the
testimony of a woman is
such a case is not
permitted………the evidence
of women is originally
inadmissible on account of
their weakness of
understanding, want of
memory and incapacity of
governing” – Unquote.
Effort of addressing this
embarrassment is in
Codified Islamic Law
(Bidhiboddho Islami Ain -
Islamic foundation
Bangladesh) Volume 1 page
311 with reference to Ata
Ibn Yasar (RA), Hammad
(RA) and Imam Hazm, a
Spanish Palace-c of 15th
century, - by allowing
women-witness as half of
man

you have given the reference of the law of shariah, but you have not given any trusted source of the reference, that where have you got it? Pls give that link, otherwise, how can I trust about your reference? If you give the trusted link the law of shariah then I will answer you properly. Another thing you should to know different between Zina and rape... I saw (rape) in the bracket so I am confused is it written by you or others? And the punishment of rape and zina can't the same. At first you have to clear my confusion about your reference.

৪৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি আমি শরিয়া আইন এক্সপার্ট হাসান মাহমুদের লেখা থেকে ঐ রেফারেন্স গুলো দিয়েছি । How Sharia Law Punishes Raped Women
হাসান মাহমুদের লেখা শরিয়া কি বলে এবং আমরা কি করি বইটি পড়েছেন কি ? শরিয়া আইনের ব্যাপক অংশ কোরান, হাদিস তার বহু উদাহরন তিনি দিয়েছেন । ব্যাভিচারের চার শর্ত ধর্ষনের মামলায় অন্তর্ভুক্ত করে যে আইন বানানো হয়েছে তা কোরান বা হাদিস বিরুধী কিন্তু কোন উপায় নাই ঐটা পরিবর্তন করার। যা একবার আল্লার আইনের সার্টিফিকেট পেয়েছে তাকে পরিবর্তন করার কোন উপায় নেই। পাকিস্তানের একজন বিচারপতি ধর্ষনের চার সাক্ষী শর্ত পরিবর্তনের সুপারিশ করায় তাকে জংগিরা হত্যা করে। শারিয়া কি বলে

৪৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:২২

নৈশ শিকারী বলেছেন: কোরান হাদীস পরিপন্থী কোনও আইন আল্লাহ পাকের আইনের সার্টিফিকেট কিভাবে পায়? আর আপনি বার বার যিনা আর ধর্ষনকে গুলিয়ে ফেলতেছেন, পবিত্র কোরানে ধর্ষন সংকারান্ত বিষয়ে সমাধান না থাকলে হাদীসে আছে, তাহলে সমাস্যাটা কোথায়? তবে হ্যাঁ কিছু ক্ষেত্রে যদি কোনও নারী কোনও ছেলেকে ফাঁসানোর জন্য মিথ্যা বলে তাহলে আদালত সাক্ষী তলব করতে পারে, শরিয়াহ আইনে যিনা এবং ধর্ষনের ক্ষেত্রে আইন কখনো এক হতে পারেনা, সৌদি অথবা পাকিস্তানের গুটি কয়েক বিচারক নিজের একরোখামির কারণে আইনকে নিজের মতো ব্যাবহার করতে পারে, তার জন্য আপনি সম্পূর্ণ শরিয়াহ আইনকে দোষ দিতে পারেন না, আপনি আমার পূর্বের কমেন্ট পর্যবেক্ষন করলে দেখবেন আমি আরবের কিছু আইন এবং দুবাইয়ের আইনের যথেষ্ঠ সমালোচনা করেছি, কেন করছি তার যুক্তিও উপস্থাপন করেছি। আপনি প্রথম থেকেই পোস্টের প্রাসঙ্গিকতা এড়িয়ে মুসলিমদের ধর্ষন কারি দেশ হিসেবে শীর্ষে নিয়ে যেতে চাচ্ছেন এটাতো ঠিক না, আরব, দুবাই ছাড়া আরো বহু মুসলিম দেশ আছে যাদের ১টার নামও এই লিস্টে নাই। শুধু মুসলিম বিদ্বেষী হলেই মুক্তমনা হওয়া যায়না, মুক্তমনা হতে গেলে সব ধর্মের এবং জাতির সমালোচনা করার মতো উদার মনের হতে হয়, আর যদি নাস্তিকতার মুখোশ পরে অন্য ধর্ম পালন করেন তাহলে আলাদা হিসেব। আমি এপর্যন্ত আপনার পোস্টের সাথে অনেক অপ্রাসঙ্গিক কৌতূহলের জবাব দিয়েছি আশা করি পুনরায় পোস্টের সাথে অপ্রাসঙ্গিক কোনও কমেন্ট করে আমাকে বিরক্ত করবেন না। আর প্রত্যেক ধর্মেরই কিছু আগাছা থাকে আমার ধর্মের সবায়ই যে দুধে ধোয়া তুলসী পাতা তা না, ২/১ টা আগাছার কারণে পুরো মুসলিম জাতিকে কলঙ্কিত করবেন না, আমার পোস্টে মুল্যবান সময় এবং মন্তব্য পদানের জন্য ধন্যবাদ।

৫০| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৪৯

এ আর ১৫ বলেছেন: আমি বলেছি জেনার ৪ শর্ত ধর্ষনের বিচারের শর্ত হিসাবে গ্রহন করা হয়েছে এবং শরিয়া আইনের বিগ্ঙ পন্ডিত ব্যক্তির লেখা থেকে উদ্ধৃতি দিয়েছি। শরিয়া আইনের বহুলাংশ কোরান হাদিস বিরুধী তাকি আপনি দেখতে চান ??? সৌদি আরবে মেইড সারভেন্টদের উপর যৌনচারের কোন বিচার হয় না কেন জানেন ? তারা মেইডদের দাসী হিসাবে ট্রিট করে এবং শরিয়া আইন অনুযায়ি দাসীর সাথে যৌনচার করা জায়েজ ?? শরিয়া আইনের কোরান বিরুধী রুপ পড়তে হোলে আমার আগের কমেন্টের শরিয়া কি বলে লিংকে দেখুন । আপনি বলেছেন -- শরিয়াহ আইনে যিনা এবং ধর্ষনের ক্ষেত্রে আইন কখনো এক হতে পারেনা----- কিন্তু শরিয়া আইনে তাই বলা আছে !!!!!!

৫১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনার কি মাথার স্ক্রু ঢিলা হয়ে গেছে সঠিক শরিয়াহ কি বলে অনেক পূর্বেই লিঙ্ক দিয়েছি এখন কে সেটা সঠিক ভাবে মানলো আর কে সেটা বিকৃত করলো সেটা কিন্তু এখানের প্রাসঙ্গিক বিষয় না, আপনার হাছান মাহমুদ কি শরিয়াহ আইনের বই লিখছে? সে যে এটা বিকৃত করেনাই তার নিশ্চয়তা কি? একেতো আমার পোস্টের প্রাসঙ্গিকতা এড়িয়ে গেছেন আবার এক অপ্রাসঙ্গিকতার মাঝে আরেকটা অপ্রাসঙ্গিকতা টেনে আনতেছেন, নাকি আমার কথা বুঝতে আপনার কষ্ট হইতেছে? আপনার আঁতেলতা এবং অপ্রাসঙ্গিকতা পরিত্যাগের জন্য পুনরায় কিছু লিংক দিলাম, পরবর্তীতে আবার অপ্রাসঙ্গিক কমেন্ট না করার জন্য অ্যাডভানস ধন্যবাদ।
https://bn.m.wikipedia.org/wiki/ইসলামী_যৌন_আইনশাস্ত্র
http://www.shodalap.org/bngsadat/25753/
http://www.istishon.com/node/10113
http://www.somewhereinblog.net/blog/ErshadDhakabest/29156759

৫২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনার কি মাথার স্ক্রু ঢিলা হয়ে গেছে সঠিক শরিয়াহ কি বলে অনেক পূর্বেই লিঙ্ক দিয়েছি এখন কে সেটা সঠিক ভাবে মানলো আর কে সেটা বিকৃত করলো সেটা কিন্তু এখানের প্রাসঙ্গিক বিষয় না, আপনার হাছান মাহমুদ কি শরিয়াহ আইনের বই লিখছে? সে যে এটা বিকৃত করেনাই তার নিশ্চয়তা কি? একেতো আমার পোস্টের প্রাসঙ্গিকতা এড়িয়ে গেছেন আবার এক অপ্রাসঙ্গিকতার মাঝে আরেকটা অপ্রাসঙ্গিকতা টেনে আনতেছেন, নাকি আমার কথা বুঝতে আপনার কষ্ট হইতেছে? আপনার আঁতেলতা এবং অপ্রাসঙ্গিকতা পরিত্যাগের জন্য পুনরায় কিছু লিংক দিলাম, পরবর্তীতে আবার অপ্রাসঙ্গিক কমেন্ট না করার জন্য অ্যাডভানস ধন্যবাদ।
https://bn.m.wikipedia.org/wiki/ইসলামী_যৌন_আইনশাস্ত্র http://www.shodalap.org/bngsadat/25753/ http://www.istishon.com/node/10113 Click This Link

৫৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২০

নৈশ শিকারী বলেছেন: Click This Link

৫৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২

এ আর ১৫ বলেছেন: You already prove youself out of order. Yes Hasan Mahmud is one of the leading experts of Sharia law in the world. I also explain why 4 witnesses for rape case is against devine. Your link also says that but sharia law says different and against the devine. Do you read Hasan Mahmud articles? His book is available in Bangladesh and no body can challenge him about content. If you have any question then you can mail him his mailing address has given there. He gives everything with solid references. So behave properly and don't express any intention revealing mental disorder. At first you say you can't trust my writing you need authentic link and when I give that then that is wrong !!!!!! Can you tell which one of Hasan Mahmud is wrong . He proves maximum sharia laws are going against devine. 4 witnesses for rape case is one of those.

৫৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬

নৈশ শিকারী বলেছেন: Firstly sorry for misbehaving with u, actullay I am fasting without eating Shehri last night. Thats why I was irritating because of your subjectless argument. Listen, already I have said that, the wikipedia link is one of the best source for Shariah laws but I don't know why you are unable to undrestand it. One question to you is Hasan Mahmud from religion of Islam, Hindu, Christian, buddist, atheist or others? how could I undrestand his research will not be against of Shariah law.? If I agree with his research, it has others matter, because u and me just read his researched laws but we didn't see the main copy of Sahriah law's book .And it is not possible to see the main copy of Shariah law's book of different countries within short time. And other hand, there are differnt majhab in Islam ex. Sunni, Shiah, Ahle-Hadis etc. And they mantain different type of rules for their own nation's benifit. Now you say, is it possible to find out what laws mantian different Muslim countries ? But the link of wikipedia which was shared by me, it is common for all Majhab but if any country or majhab change this law, for their personal benifits ,it's not related with this matter.... I think I am not out of order but you are behaving like that you are out of lojic.So come to the point of this post, no need subjectless argument. Thanks again.There are summary of Muslim's sexual life and rules of Muslim Shariah 's law,in the link of wikepidia..So read it properly for removing ur confusion.. Click This Link

৫৬| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:১২

এ আর ১৫ বলেছেন: শুনুন প্রাসংগিকতা আপনি ই সরিয়েছেন । আপনি প্রথম ধর্ষন কেসের ১০ টির মধ্যে কোন মুসলিম রাস্ট্র নাই বলে যে দাবি করেছেন সেটা যে মিথ্যাচার সেটাই আমি বোলতে চেয়েছি এবং কারন হিসাবে শরিয়া আইনের উদাহরন দিয়েছি । আপনাকে ধর্ষনের মামলায় শরিয়া আইন কি বলে সেটা গুগোলে সার্চ দিলে পেয়ে যাবেন আর যদি বই খুজতে চান তাহোলে ইসলামিক ফাউন্ডেসন বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত বিধি বদ্ধ ইসলামি আইন বইয়ে পাবেন । আপনি যে লিংক দিলেন সেখানে ধর্ষনের সাক্ষী সম্পর্কে কিছুই বলা হ্য় নাই এবং শরিয়া আইনের কোন রেফারেন্স দেওয়া হয় নাই । উইকিপিডিয়া কোন গ্রহন যোগ্য সোর্স নয় কারন যে কেউ যখন তখন নিজের ইচ্ছা মত যা খুশি লিখতে পারে ।এবার বলুন আপনার ঐ লিংকের সাথে আপনার আর্টিকেল সম্পর্ক কি । ইসলামের যৌন নীতির সাথে ধর্ষনের সংখ্যার সম্পর্ক কি । আমি বোলতে চেয়েছি শরিয়া আইনে ধর্ষক প্রমাণ করা খুব কঠিন তাই আমি ঐ বিষয়ক আইনে শরিয়ার কন্ডিশন গুলো দেখিয়েছি এবং সেই কারনে শরিয়া রাষ্ট্র গুলোতে ধর্ষনের রিপোর্ট কম হয় । কাজের মেইডদের দাসী হিসাবে বিবেচনা করে যৌন হয়রানি করা হয় যা খুব কম রিপোর্টেড হয়। আপনি দাসীর সাথে যৌন নীতিমালার লিংক দিয়ে টুইস্ট করতে চান নি ?? তালগোলতো আপনি পাকিয়েছেন । আপনি যদি হাসান মাহমুদকে যদি ইমেইল করেন তাহোলে এখুনি ঐ সমস্ত বইয়ের স্কান কপি আপনাকে পাঠিয়ে দিবে । আপনি এই প্রতিবেদন পোষ্ট
করেছেন শরিয়া ভিত্তিক দেশ গুলোর যৌন অপরাধের মাত্রাকে ঢাকার জন্য ।

৫৭| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩

নৈশ শিকারী বলেছেন: আবার পেঁচাইতেছেন, একটা বিষয়েই পরে আছেন, এই জরিপটা কি আমি বানাইছি? এটা ভারতের একটা স্বনাম ধন্য পত্রিকা ওয়ান ইন্ডিয়া কতৃক প্রকাশিত একটা নিউজ, ঐ বেটারা আজাইরা একটা আবাল পুষ্ট নিউজ নিশ্চয় প্রকাশ করে নাই, যৌনতা সম্পর্কে শরিয়ার পূর্ণ বিবরন দেয়ার পরেও আপনি খালি আজাইরা নাচতাছেন এক ছাগল মাহমুদের লিংক নিয়া, উইকিপিডিয়ার লিংক আপনার বিশ্বাস হয়না তাইলে আপনার আবাল মাহমুদের লিংক আমার কেমনে বিশ্বাস হবে? বার বার একটা কথাই পেঁচাইতেছেন, শরিয়াহ আইন পুরো মুসলিম জাতির জন্য বানানো হইছে এখন কে মানল কে মানলনা সেটা কি এই পোস্টের আলোচ্য বিষয়? আবার বলেন পোস্টের প্রাসঙ্গিকতা রক্ষা করতেছেন, এই কথাটা আরও আগে ১০বার বলছি আবার বলতেছি আরব দুবাই ছাড়া আরও মুসলিম দেশ আছে তাদের নাম এই জরিপে আসেনাই কেন? দাসীর সাথে সহবাসের ব্যাপারটা আমি আনছি নাকি আপনি আনতে চাইছিলেন? এই ব্যাপার নিয়ে আজাইরা ত্যানা জাতে না পেঁচান সে জন্য আগেই লিঙ্ক দিয়েছি, আমি পাগল হলে আপনি মহা পাগল কারন আপনার আচরণে সুস্থতার কোনও লক্ষন দেখতেছিনা, উইকিপিডিয়ায়তো সবায় লিখতে পারে তাহলে আপনি আর পাগল মাহমুদ মিলে শরিয়া আইনের উদ্বৃতি গুলো লিখেন জাতে সবার এইসব আবাল পুষ্ট বিদ্যার্জনে সুবিধা হয়, আবার বলতেছি যিনার জন্য সাক্ষী খোজা হয়, ধর্ষনের জন্য না আর যদি কেউ খোঁজে সেটা তার নিজের মতও করে বিকৃত করেছে অথবা সেটা একরোখামি।

৫৮| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

নৈশ শিকারী বলেছেন: U:আপনি যে লিংক দিলেন সেখানে ধর্ষনের সাক্ষী সম্পর্কে কিছুই বলা হ্য় নাই এবং শরিয়া আইনের কোন রেফারেন্স দেওয়া হয় নাই ।

¤শরিয়ার পুরো যৌন জীবন বৃত্তান্ত ঐ লিংকে ছিলও আর আপনি বলতেছেন শরিয়া আইনের কোন লিংক নাই হা! হা!

¤শরিয়া ধর্ষনের সাক্ষী চাইলেতো আপনি পাবেন তাইনা?

U:উইকিপিডিয়া
কোন গ্রহন যোগ্য
সোর্স নয় কারন যে
কেউ যখন তখন
নিজের ইচ্ছা মত যা
খুশি লিখতে পারে ।

¤আপনি তাহলে জানেন না যে বিশ্বের সবচেয়ে বেশী তথ্য সম্বলিত সাইট উইকিপিডিয়া

U:এবার বলুন আপনার ঐ লিংকের সাথে
আপনার আর্টিকেল সম্পর্ক কি?

¤আপনার অপ্রাসংগিক এবং আজাইরা কমেন্টের উত্তরের জন্য ঐ লিংক দিয়েছি !

U:ইসলামের যৌন নীতির সাথে ধর্ষনের সংখ্যার সম্পর্ক কি?

¤মাথায় গোবর ছাড়া মগজ বলে কিছু থাকলে এই কথাটা বলে নিজের অপ্রাসঙ্গিকতাকে আরও স্পষ্ট করতেন না, শরিয়া আইন এবং ইসলামের যৌনত সম্পর্কে আপনিই প্রশ্ন করেছিলেন যা সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক ছিলো এই পোস্টের সাথে, কিন্তু আপনার কৌতূহলের কারণে উত্তরটা দিয়েছি। আমার পোস্টটাই যৌন নীতির প্রাসঙ্গিক পোস্ট ছিলনা।

৫৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

এ আর ১৫ বলেছেন: এখন আপনি কি বোলবেন নিজেকে !! আপনার মত নোংরা ভাষা আমি প্রয়োগ করি না । আপনার মতের বাহিরে গেলে গালাগালি শুরু করেন এখন কি জবাব দিবেন । গত কাল আপনার দেওয়া উইকিপিডিয়ার ধর্ষন ক্লজের উপরে ছোট করে লেখা ছিল : মূল নিবন্ধ : জিনা# ধর্ষন এবং জিনা সেটা আমি ক্লিক করিনি । আজকে হঠাৎ ক্লিক করে যা পেলাম তার শেষ প্যারার মাঝা মাঝি যা পেলাম তা একটু পড়ুন তো । কি বলছে সেখানে ??

মূল নিবন্ধ: জিনা#ধর্ষণ এবং জিনা

ধর্ষণের মামলায়, চারজন প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীর প্রয়োজন হতে পারে, কিন্তু সেটি সকল পরিস্থতিতিতে প্রযোজ্য নয়। যদি কোন ব্যক্তি তাঁর অপরাধ স্বীকার করে, তখন প্রত্যক্ষদর্শীর প্রয়োজন হবে না।[৩৮] কোন কোন ক্ষেত্রে এধরনের অপরাধ স্বীকার বাতিল বলে গণ্য হয় এবং সাক্ষীর আবশ্যকতা আবার পুনর্বহাল হতে পারে। যদি কোন প্রমাণ নাই পাওয়া যায় অথবা আসামী যদি দোষ নাই স্বীকার করে অথবা চারজন সাক্ষী না পাওয়া যায়, তখন বিচারক ধর্ষককে এমন কোন শাস্তি দিতে পারেন যেটি তাকে এবং তাঁর মত অন্যান্যদেরকে এধরনের কাজে লিপ্ত হওয়া থেকে নিরুৎসাহিত করবে এবং বিরত রাখবে।[১০] ধর্ষণের অভিযোগকারী মহিলা থেকে যদি, ধর্ষণের সময় আর্তনাদ বা সাহায্যের জন্য চিৎকারের শব্দ শুনতে পাওয়া যায়, তবে নিযুক্ত কাজি উক্ত ঘটনাকে একটি শক্ত প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন যা নির্দেশ করে যে, পুরুষটি উক্ত মহিলাকে জোর করেছিল বা তাঁর উপর শক্তি প্রয়োগ করেছিল।[১০] ধর্ষণের অভিযোগকারী যদি অভিযোগটি প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়, তবে তা মিথ্যা অভিযোগ বলে গ্রহণ করা হবে, যার শাস্তি হল বেত্রাঘাত।[৩৯]

৬০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনাকে আমি বকা দেইনাই তবে কটূক্তি করেছি বলতে পারেন, সেই জন্য আমি পুনরায় দুঃখিত, আপনি যেসব হিউজলেস পয়েন্ট উপস্থাপন করেছেন তা দেখে মাথা গরম হয়ে গিয়েছিল। আমিতো দুঃখিত বললাম, কিন্তু তবুও অপ্রাসঙ্গিক কমেন্টের জন্য আপনি একবারও দুঃখিত বলেন নাই এটাই আপনার আর আমার পার্থক্য। আমি ভূল করলে দুঃখিত বলার মানসিকতা রাখি আর আপনি ভূল করলেও হাজারটা আজাইরা যুক্তি দিয়ে সেই ভুলটাকে জায়েজ করার চেষ্টা করেন।

ভাই আপনার এই প্রসঙ্গটা তোলারই দরকার ছিলনা কারন এর উত্তর আমি বহু পূর্বে আমার বেশ কয়েকটা কমেন্টে দিয়েছি, আমার কমেন্ট গুলো অন্তরধ্যান দিয়ে পড়লেই উত্তরটা পেয়ে যেতেন, তবু উত্তরটা আবার দিচ্ছি, পরিস্থিতি বুঝে বিশেষ ক্ষেত্রে প্রয়োগ আর সব ক্ষেত্রে প্রয়োগ এক কথা না, "যদি কোনো মেয়ে তার পুরুষ বন্ধুর সাথে একা ঘুরতে গিয়ে ধর্ষিত হয় অথবা কোনও নিরপরাধ পুরুষকে ফাঁসানোর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে তখন এটা প্রয়োগ হতে পারে।" (পূর্বের কমেন্টে বিস্তারিত)
বি: দ্র: ইসলাম ধর্মে বিবাহ জায়েজ নয় এমন পুরুষ (মাহরাম) ছারা অন্য যেকোন পুরুষের সাথে একা ঘুরতে যাওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আশা করি বুঝতে পেরেছেন পেরেছেন। দয়া করে একই রকম এবং অপ্রাসঙ্গিক বিষয়ে পুনরায় প্রশ্ন করবেন না ধন্যবাদ।

৬১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯

এ আর ১৫ বলেছেন: Excuse me I quote 2 issues 4 witnesses in rape case and sex with maid . Both this relevant with issue to reveal the reason why less rape cases are reported in these countries. You blantly denying 4 witnesses condition in rape case but from your link it come out.

৬২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২

নৈশ শিকারী বলেছেন: I have no word to say about your self, are you gonna mad? I have said, that for withness need just for special case where makes any confusion, I have already explained it my perevious comments. Already I have shared following link http://www.shodalap.org/bngsadat/25753/ about sexual relationship with maid, now which country does n't maintain these laws,is it tropical subject of my blog? Other hand, its maybe some Arabian breaks the laws so that, you can't think all Muslims are responsible for it. And I said it ago and now saying it, here is 10 countries in my blog but why there in not any Muslim countries? Arab or Dubai may be break some shariah laws so that, are all muslim countries are break sharia laws? By lossing to arguement with me maybe your brain has lost! Its impossible to give same comment here ,if you don't have brain like stool. If you have minimum shame, please don't give useless comment which is not matching with my tropical reason of this blog.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.