নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন সংগ্রামে হেরে যাওয়ার মাঝে কোনো বীরত্ব থাকেনা; তাই জীবনের এই যুদ্ধ ক্ষেত্রে সাহসীকতার সাথে লড়াই করার মাঝেই জীবনের প্রকৃত বীরত্ব লুকিয়ে থাকে, আর ভাগ্য সবসময় সাহসীদের পক্ষেই কাজ করে।

নৈশ শিকারী

আমার এই জন্মভূমিকে খুব ভালোবাসি আর এমন দেশের স্বপ্ন দেখি যে দেশে দারিদ্র্যতা, ক্ষুধা আর পথশিশু থাকবেনা। আর এই প্রকল্প বাস্তবায়নে আমৃত্যু কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ।

নৈশ শিকারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পবিত্র কোরআনের মতে মানব দেহ মাটির তৈরী; এই তত্বটা কি আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক?

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৬

এযুগের নব্য যুব সমাজ নাম মাত্র শিক্ষা লাভ করে বিজ্ঞান আশ্বির্বাদে পুষ্ট হয়ে ধর্মকে অস্বীকার করে মুক্তমনার মুখোশ পড়ে। আমার জানা মতে কোনও ধর্মই কিন্তু বিজ্ঞান চর্চায় বাঁধা প্রদান করেনা বিশেষ করে ইসলাম ধর্মতো বিজ্ঞান চর্চায় বরং উৎসাহিত করে। তাহলে নাস্তিকতার মুখোশ পরে বিজ্ঞানকে ঢাল বানিয়ে ইসলামকে কেন এই অবজ্ঞা? পবিত্র কোরান বলে, Human body অথবা মানব দেহ মাটির তৈরী কিন্তু আধুনিক যুগের কথিত নব্য মুক্তমনারা এই ব্যাপারটা কিছুতেই মানতে চায়না যে, মানব দেহ মাটির তৈরী। আজ এই ব্যাপারটাই প্রমান করবো; মানব দেহ মাটির তৈরী? নাকি সাইটোপ্লাজম, প্রোটোপ্লাজম, নিউক্লিয়াস, মাইটোকন্ড্রিয়া, ডি.এন.এ তথা কোষের তৈরী?

কুরআনের বিভিন্ন জায়গায় মানুষ সৃষ্টির বিভিন্ন উপাদানের কথা বলা হয়েছে। যেমন, আলাকাঃ "পাঠ করুন আপনার পালনকর্তার নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত থেকে।" ৯৬:১-২

পানিঃ
"We made from water every living thing" সূরা আম্বিয়া ২১:৩০ "তিনিই পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন মানবকে, অতঃপর তাকে রক্তগত, বংশ ও বৈবাহিক সম্পর্কশীল করেছেন। তোমার পালনকর্তা সবকিছু করতে সক্ষম।" সূরা ফোরকান ২৫:৫৪

ঠনঠনে মাটি থেকেঃ
"We created man from sounding clay, from mud moulded into shape; " সূরা হিজর ১৫:২৬

স্ফলিত বীর্যঃ
"তিনি মানবকে এক ফোটা বীর্য থেকে সৃষ্টি করেছেন। এতদসত্বেও সে প্রকাশ্য বিতন্ডাকারী হয়ে গেছে।" সূরা নাহল ১৬:৪, "সে কি স্খলিত বীর্য ছিল না?" সূরা কিয়ামাহ ৭৫:৩৭

কিছুনা (শূণ্য থেকে) সৃষ্টিঃ
"মানুষ কি স্মরণ করে না যে, আমি তাকে ইতি পূর্বে সৃষ্টি করেছি এবং সে তখন কিছুই ছিল না।" সূরা মরিয়ম ১৯:৬৭ মানুষ কিসের তৈরি ?

জবাবঃ
এ জিনিসগুলোকে আমাদের নাস্তিক সম্প্রদায় অসামঞ্জস্যতা হিসেবে দেখাতে চায়। অসামঞ্জস্যতা আসলে সেই জিনিস যা একটি হলে আরেকটি হওয়া সম্ভব নয় ধরুন কাউকে আমি বললাম ‘‘রফিক সাহেব লোকটি লম্বা’’ আরেকজনকে বললাম, ‘‘রফিক সাহেব লোকটি খাট’’ তাহলে বিষয়টি অসামঞ্জস্যতাপূর্ন (contradictory)। কারণ কেউ কখনও একই সাথে লম্বা ও খাট হতে পারে না। কিন্তু আমি যদি বলি ‘‘রফিক সাহেব লোকটি লম্বা’’ আরেকজনকে বললাম, ‘‘রফিক সাহেব লোকটি মোটা ’’ এ জিনিসটি অসাসঞ্জস্যতা (contradictory) নয়। কারণ কোন লোক একই সাথে লম্বা ও মোটা হতে পারে । একে ইংরেজীতে বলে Contradistinction. পানি, বরফ এগুলো নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কেউ বলল পানি দিয়ে আইসক্রীম বানানো হয়। আবার দুধের ব্যবহারের কথা বলতে গিয়ে বলা হল দুধ দিয়ে আইসক্রীম বানানো হয়। এখন কেউ যদি এখানে বলে বসে ‘‘বিষয়টা আসামঞ্জস্য’’ তাহলে তার সম্পর্কে আপনি কোন উপসংহার পৌছাবেন একবার চিন্তা করে দেখুন।

এক সময় কিছুই ছিলনা আল্লাহর আদেশেই সবকিছু সৃষ্টি হয়েছে। এখন আল্লাহ যদি বলে আমি (কিছুই না) অনেকটা শূন্য খেলেই মানুষকে সৃষ্টি করেছি তাহলে সমস্যা কোথায়? মানুষ পানি থেকে সৃষ্ট। আজকের বিজ্ঞান আমাদের বলে আমাদের কোষের সাইটোপ্লাজমের ৮০% পানি। আধুনিক বিজ্ঞান আরো বলছে আমাদের শরীরের বেশিরভাগ অংশই ৫০%-৯০% পানি দ্বারা গঠিত অতএব, আল্লাহ যথার্থই বলেছেন মানুষ পানি হতে সৃষ্টি। মাটির উপাদান পরীক্ষাকরে দেখা গেছে যেসকল উপাদান মাটিতে বিদ্যমান সে সকল উপাদান কম অথবা বেশি অনুপাতে আমাদের শরীরেও বিদ্যমান। একটি জীবন্ত টিস্যু ৯৫% কার্বন, অক্সিজেন, হাইড্রেজন, নাইট্রোজেন, ফসফরাস, সালফারসহ ২৬ ধরনের উপাদান বহন করে। আজকের বিজ্ঞান আমাদের বলছে এই উপাদানগুলো মাটিতে বিদ্যমান।

প্রশ্ন: আমাদের শরীর দেখে কি মাটি মনে হয়?তাহলে কোরআনে মাটি থেকে মানুষের সৃষ্টি কথাটা ভুল নয়কি?
জবাব: বুঝাই যাচ্ছে বিজ্ঞান সম্পর্কে তার সাধারন জ্ঞানটুকুও নেই। এমনকি তার কমন সেন্সেরও যথেষ্ট অভাব আছে বলেই আমার মনে হয়।আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম ভাই কয়লা আর হীরা কি এক?
জবাব: না।
আপনি কি জানেন অনেক অনেক দিন পরে বিভিন্ন ঘাতপ্রতিঘাতে কয়লাই একসময় হীরাতে পরিনত হয়ে যায়?কয়লা আর হীরার উপাদান একই। যতই আপনার চোখে এটা ভিন্ন মনে হোকনা কেন।
প্রশ্ন: কোরআন কোথাও বলছে মাটি থেকে, কোথাও বলছে ধনধনে মাটি বিষয়টা আসলে কি ?
জবাব: এ বিষয়ে ব্যাখ্যা, যখন মাটি বা ধুলোতে পানি দেয়া হয় তখন সেটা কাদায় পরিণত হয়, আর সে কাদাকে রোদে রেখে দিলে এটা শুষ্ক মাটিতে পরিনত হয়ে যাবে। মানুষ মাটি থেকেই এসেছে।

আবার বলা যায় মাটিকে সিক্ত করার পর শুকিয়ে ঠনঠনে করে সেখান থেকে মানুষের সৃষ্টি। এতে কোন অসামঞ্জস্যতা নেই। ধরুন আমি পাউরুটি খাচ্ছি। একজন বিজ্ঞানী এসে বলল আমি যা খাচ্ছি সেটা হচ্ছে অনু, আরেকজন বলল পরমানু।আরেক এসে বলল এটা কোয়ার্ক। এতে অসামঞ্জস্যতার কিছু নেই। মানুষ মাটির উপাদানে তৈরী। শুক্রানু ও ডিম্বানুর মিলনে একটা পর্যায়ে আলাকার সৃষ্টি হয়। এ আলাকার থেকেই ক্রমান্বয়ে মানবরূপ পূর্নভাবে বিকাশ লাভ করে। তাই যারা এ ক্ষেত্রে কুরআনে অসামঞ্জস্যতা প্রমানের চেষ্টা করছে তারা মূলত বিজ্ঞান থেকে দূরে এবং এ কাজে তারা সম্পূর্ন ব্যর্থ। আল্লাহই সর্বজ্ঞানী।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

নবী আদমকে কিসের থেকে তৈরি করা হয়েছিল?

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩১

নৈশ শিকারী বলেছেন: এখানে যথেষ্ঠ যুক্তি এবং ব্যাখ্যার অবতারণা করা হয়েছে মানুষ কি দিয়ে তৈরী, হযরত আদম (আ: ) ও মানুষের বাহিরে নন।

২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

মো: রিয়াজ উদ্দীন বলেছেন: মানুষই না সবকিছুই মাটি থেকে তৈরি আর শেষে মাটিতেই পরিণত হয়.......

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২৮

নৈশ শিকারী বলেছেন: সবকিছুর ব্যাপারে আল্লাহ পাকই ভাল জানেন, আল্লাহ পাকের সব রহস্য মানুষের পক্ষে বুঝা অসম্ভব। মন্ত্যব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫৫

কলাবাগান১ বলেছেন: মাটির ৩০% হল সিলিকন কিন্তু মানুষের শরীরের পয়েন্ট ০২% এর কম হল সিলিকন এর পরিমান।

এক সময় প্রাদ্রীরা মনে করত মহাবিশৃের কেন্দ্রবিন্ধু হল পৃথিবী, গ্যালিলিো কে অন্ধ হিসাবে মরতে হল কেন সে বলল যে পৃথিবী মহাবিশ্বের কেন্দ্রবিন্দু না।

এখন চার্চের পাদ্রীরা আবার মনে করে পৃথিবীর সৃস্টি ৬০০০ বছর আগে যেখানে কার্বন ডেটিং করে নিখুত ভাবে বলা হচ্ছে ডাইনোসর ছিল ৬০ মিলিয়ন বছর আগে। হয় পাদ্রীরা ঠিক নয় কার্বন এটম ভুয়া।

আল্লাহর কথা প্রতিস্টিত করতে বিজ্ঞান কে জানতে হবে। মাথামোটা পাদ্রীরা যতদিন এই বিজ্ঞান বহির্ভূত কথা বার্তা কে গায়ের জোরে প্রতিস্ঠা করতে চাইবে, ততদিন শিক্ষিত তরুন-তরুনীরা ধর্ম থেকে বহু দুরে চলে যাবে। Do not interpret the sentence "The hand of GOD" as a body appendage with 5 fingers.

১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:১৫

নৈশ শিকারী বলেছেন: মাটির মধ্যে ৩০% সিলিকন আছে আর মানব শরীরে ০.২% আছে তাতে কি হলো? আছে এটাই যথেষ্ট, মানব দেহের জন্য যতটুকু দরকার আল্লাহ পাক ঠিক তত টুকুই দিয়েছেন। তুলনা মূলক ভাবে বলা যায় বিশুদ্ধ লোহাকে কাঠিন্য প্রদানের জন্য কার্বনের পরিমান যাচাই করা হয়, লোহা কতটা মজবুত হবে সেটা কার্বনের পরিমানের উপর নির্ভরশীল, তেমনি মানব দেহের জন্য যতটুকু সিলিকন দরকার আল্লাহ পাক ততো টুকুই দিয়েছেন, এখন পিউর মাটির সাথে মানব দেহের তুলনা করা আর স্টেইনলেস স্টিলের সাথে লোহার আকরিকের তুলনা করা যুক্তি যুক্ত নয়। উপাদান এক হলেও তাদের বাহ্যিক রূপ এক নয়।

খ্রীষ্ট ধর্মের ব্যাপারে আমি যথেষ্ঠ সন্দিহান কারন ২০০০বছরে বর্তমান বাইবেলকে (ইঞ্জিল শরীফ) খ্রিষ্টীয় মতাবলম্বীরা অনেক বিকৃত করে ফেলছে, ইঞ্জিল শরীফ আল্লাহ পাকের বানী হলেও বর্তমান বাইবেল মানুষ্য নির্মিত এক ধর্মীয় গোড়ামির আধার, বৈজ্ঞানিকতা ও মুক্ত চিন্তার কোনও জায়গা সেখানে নেই, তবে সেই তুলনায় কোরান সব দিক থেকে পরিপূর্ণ। আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৪৪

কলাবাগান১ বলেছেন: অন্তত কয়েক ডজন মাটির উপাদান আছে যা মানুষের শরীরে নাই। তো সেই ইন্জিল শরীফ ই বলে পৃথিবী ৬ দিনে তৈরী হয়েছে ৬০০০ বছর আগে।

১৭ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:১৮

নৈশ শিকারী বলেছেন: এখানে বিশুদ্ধ মাটির মৌলিক উপাদান গুলো প্রাধান্য পাবে, মাটিতে উপস্থিত বিভিন্ন অণুজীব ও ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদিকে ধরলেতো হবেনা। আপনার এই ইঞ্জিল শরিফের কথাটা আমার পোস্টের সাথে প্রাসঙ্গিক না, আর আপনি বিশুদ্ধ ইঞ্জিল শরিফের কপিটা কোথায় পেলেন? খ্রিষ্টানরাতো প্রথমেই ঈসায়ী ধর্মকে ভুল ভাবে গ্রহন করেছিল ইসা (আ: ) কে আল্লাহ পাকের পুত্র ভেবে; তাহলে বিশুদ্ধতাটা কোথায় ? ৬দিনের হিসেবটা তখনই প্রযোজ্য হয় যখন সৌরবর্ষ থাকে, সৃষ্টির প্রাক কালেতো সৌর জগতের অস্তিত্ব ই ছিলনা তাহলে পৃথিবির সৌর বর্ষের সাথে আপনি ঐ ৬দিন কিভাবে মিলান? ওই ৬দিন স্রষ্টার নিজের সংরক্ষিত ৬দিন ভাবতে পারেন, যা বর্তমান সৌর বর্ষের ৬লাখ, ৬কোটি অথবা ৬০কোটি বছরের সমানও হতে পারে। তবে বাইবেল এর ব্যাখ্যা দিতে না পারলেও পবিত্র কোরান এর ব্যাখ্যা দিয়েছে লিংক: Click This Link

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৫০

কলাবাগান১ বলেছেন: গ্রীক রুপকথায় প্রথম বলা হয় যে মানুষ মাটি থেকে তৈরী

১৭ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:৩৫

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনার থিউরিতে মনে হচ্ছে কোরান হযরত মুহাম্মদ (সা: ) এর রচিত বই, আপনার জ্ঞাতার্থে বলে রাখা ভালো হুজুর (সা: ) একজন নিরক্ষর আরবীয় রাখাল ছিলেন, যার পক্ষে গ্রীক রূপ কথা থেকে মাটির মানুষের ব্যাখ্যা পবিত্র কোরানে কপি পেস্ট করা সম্ভব ছিলনা, কারন একজন নিরক্ষর মানুষের পক্ষে এইসব রূপ কথার সাহিত্য চর্চা কিভাবে সম্ভব?

৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:২২

হানিফঢাকা বলেছেন: The Question is whether Adam was a individual person or means as a mankind. The story of Adam mentioned in Quran matched with the later one. I think Allah use metaphorical description of creation of mankind.

You can read "The Origin of Man" by Dr. Maurice Bucaille for further scientific proof.

The process of creation of human being is described in Sura Alaq and other places.in Quran

১৭ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:৪৫

নৈশ শিকারী বলেছেন: মাশাআল্লাহ্ খুব সুন্দর নির্দেশনা দিয়েছেন আমিও উনাকে ড.মরিস বুকাইলির বই পড়ার সাজেস্ট করতাম আমার হয়ে আপনিই কাজটা করেছেন অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ০৭ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার বিজ্ঞান মনষ্ক পোস্টের জন্যে। আপনার পোস্ট লিখার সময়কাল বছরখানেক আগের আর আমি মন্তব্য করছি আজ। মুলতঃ একটা বিষয় জানার জন্যে গুগলে সার্চ করতে গিয়ে এই লিখাটি চোখে পড়লো। তাই, প্রিয়তে নিয়ে রেখেছি। ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯

নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.