নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনিরুদ্ধ বুলবুল

একাধিক মানুষের মেধা রুচি ও মত কখনোই এক হতে পারেনা।

নির্বোধ পাঠক

আসুন - সত্য বলি, সত্য খুঁজি, সত্যকে প্রকাশ করি।

নির্বোধ পাঠক › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাস্তিকতা’র বিষবাষ্প থেকে মুক্তি

০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৬

নাস্তিকতা ধর্ম বিশ্বাসের মত স্থিতধি কোন 'বিলিভ' নয়। এটা একক ব্যক্তি মানুষের যুক্তি বিবেক আর বিজ্ঞানের চমকস্পর্শী বাস্তবতার সংমিশ্রণে এক ধরণের ঊন্নাসিক ভাবনাপ্রসূত ব্যক্তিগত বিশ্বাস মাত্র। এটা কোন ধর্ম বিশ্বাসের মত সুসংবদ্ধ গোষ্ঠী বা গোত্রও নয়। সৃষ্টির আদি থেকে - সকল ধর্মমতই মূলতঃ মানুষকে আরো বেশী ‘মানবিক’ করে গড়ে তোলার জন্যই প্রবর্তিত হয়েছে।



যে কোন পরাক্রমশালী মানুষই মৃত্যুর কাছে অসহায়, মরণে সবারই ভয় আছে। তাই যুগে যুগে ধর্মকে মানুষের মাঝে সহজে গ্রহনযোগ্য করার একমাত্র শ্রেষ্ট উপায়ই ছিল মৃত্যুভয়কে সামনে এনে অবিশ্বাসীর মাথাকে নত করানো। প্রায় সকল ধর্মই প্রাথমিক ভাবে সেই রকম ভয়কে অবিশ্বাসীর সামনে এনে তবেই তাকে ধর্মের অধীন করেছে। পাপ-পূণ্যের পুরস্কার ও তিরস্কার (লোভ ও ভয়) দেখিয়েই অমানবিক মানবগোষ্ঠীকে ‘মানবিক’ করে তুলেছে।



মৃত্যুমুখে পতিত হলে বা মারাত্নক কোন বিপদে পড়লে প্রবল নাস্তিকও অবলীলায় স্ব-স্ব গোত্রমতে স্রষ্টাকে স্মরণ করতে দেখা যায়। আবার বিপদ কেটে গেলে স্ব-রূপে ফিরেও আসে। অনেকেই আবার প্রয়োজন মত আস্তিক হয়ে ধর্মের কোলে আশ্রয়ও নিতে পারে। পক্ষান্তরে একজন ধর্মবিশ্বাসীর ধর্মীয় অনুভূতি এত সহজে স্বরূপ বদলায় না। কাজেই 'নাস্তিকতা' ধর্মবিশ্বাসের মতই চিরস্থায়ী এমনটা বলা যাবে না। একজন খাঁটি বিশ্বাসীর ধর্মবিশ্বাসে টোল পড়েনা কিন্তু নাস্তিকের বিশ্বাস - বিপদে পড়লে বা মোহ কেটে গেলে যে কোন সময় ভেঙেও যেতে পারে।



সূতরাং কোন ভিন্ন চিন্তার মানুষ যদি রাষ্ট্র সামাজ তথা ধর্মের জন্য হুমকীর কারণ না হয়; তাকে অযথা 'নাস্তিক' 'কাফের' ইত্যাদি বলে বিব্রত করে প্রকারান্তরে ধর্মবিশ্বাসী যেন নিজেদেরকেই খাটো না করেন। তাতে বরং ধর্মের উদারতাকেই ক্ষুন্ন করা হয়। জোর করে কাউকে ধর্মে আসীন করা যায় না, ধর্মবিশ্বাস ব্যক্তির নিজস্ব ব্যপার, সেখানে কারো জোর খাটানো উচিৎ নয়। তাই পবিত্র কোরানে বলা হয়েছে; লাকুম দ্বীনুক্বুম ওয়ালিয়া দ্বীন অর্থাৎ - ‘ধর্ম যার যার’কোরানের বানীর বাংলা অর্থ যদি সঠিক হয়; তাহলে তো অপরের ধর্মমত বা বিশ্বাস নিয়ে কোন ব্যক্তি বা মহলের বাড়াবাড়ির কোন কারণও থাকে না!



পৃথিবীর অধিকাংশ ধর্মমতই অনেক পুরনো, একমাত্র ইসলামই তার মধ্যে সর্ব কনিষ্ঠ ও আধুনিক। এত কম সময়ে এর ঈর্ষণীয় ব্যপকতা ও মানবিকতার প্রকাশই তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। একমাত্র ইসলামের সাম্য ও উদারতার গুণেই এত দ্রূত এত বেশী সংখক মানুষ ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নিয়েছে। মাত্র চৌদ্দশ’ বছরেই ইসলাম আজ পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম হিসাবে স্বীকৃত অথচ হাজার হাজার বছরের সনাতনী ধর্মমতগুলো পিছিয়েই আছে।



অধিকাংশ মানুষই মূলতঃ জন্মগত ও পারিবারিক প্রভাবেই ধর্ম পেয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত ধর্মমতও ত্যাগ করে কিন্তু ইসলামে এমনটি খুবই কদাচিৎ ঘটনা। বরং অন্য ধর্মাবলম্বী জনগোষ্ঠী প্রতিনিয়তই শান্তির ধর্ম ইসলামে অন্তর্ভূক্ত হচ্ছে। এই কারণেই অপরাপর ধর্মের তূলনায় ইসলামের প্রসারও এত বেশী কেন না -প্রকৃত ইসলাম কখনোই কোন বিদ্বেষকে প্রশ্রয় দেয় না।



ইসলাম সাম্য সম্প্রীতিতে বিশ্বাস করে বলেই একজন মুসলমান প্রকৃত ধর্ম নিরপেক্ষ। ধর্ম নিরপেক্ষতার অর্থ ধর্মহীনতা নয়। আপন ধর্মে আসীন থেকেও অন্যের ধর্মমতের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনই হল ধর্ম নিরপেক্ষতা। কিছু ধর্মান্ধ মানুষ বা গোষ্ঠী ভুল করে বা উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবেই যুগে যুগে ধর্মকে ব্যবহার করে অজস্র রক্তপাত ঘটিয়েছে। তাই বলা হয়ে থাকে; জগতের সবচে’ বেশী রক্তপাত হয়েছে ধর্ম কেন্দ্রিক। এর জন্য ধর্ম দায়ী নয়; তার দায় কেবল সেই সকল ধর্মান্ধ ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর; যারা তাদের প্রয়োজন মত ধর্মকে ব্যবহার করেছে।



ইতিহাস স্বাক্ষ্য দেয়; খাঁটি ইসলামী জীবন বিধানে অভ্যস্থ অথচ উন্নত শিল্প সংস্কৃতির ধারক ও পৃষ্ঠপোষক - ভিন দেশ থেকে আগত মঙ্গোলীয় মুসলমান মোঘল সম্রাটগণ হিন্দু প্রধান ভারতবর্ষে সম্রাজ্য বিস্তার করে শত শত বছর প্রবল প্রতাপে ও ঐশ্বর্যে রাজ্য শাসন করেন। মুঘলরা ভারতবর্ষকে অনেক কিছুই দিয়েছেন কিন্তু ধর্মকে হিন্দু অধ্যূষিত ভারতীয়দের উপর চাপিয়ে দেন নি। চাইলেই তাঁরা রাজ্য বিস্তৃতির সঙ্গে সঙ্গে লক্ষ লক্ষ হিন্দুকে মুসলমান করতে পারতেন কিন্তু নিষ্ঠাবান মুসলমান মুঘল সম্রাটগণ তা করেন নি। ইতিহাস পাঠে জানতে পারি; পরাক্রমশালী সম্রাট আকবর সাম্য সম্প্রীতির লক্ষে নানান ধর্মমতের সম্মিলনে ‘নবরত্ন’ গঠন করেছিলেন।



মোঘল বাদশার পৃষ্ঠপোষকতায় রচিত ‘ফতোয়া-এ-আলমগীরি’ আধুনিক কালেও ইসলামী আইনের এক অনন্য দলিল হিসাবে স্বীকৃত। অথচ তাঁরা ছিলেন সততঃই ধর্ম নিরপেক্ষ। সেই মহা পরাক্রমশালী মুঘলদের উন্নততর জীবন বিধান ও ধর্মীয় ঔদার্যতাই এই উপমহাদেশে অধিক সংখ্যক ভিন্ন ধর্মাবলম্বীকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণে আকৃষ্ট করেছিল।



অধূনা বাংলাদেশে যে ধর্মীয় নৃশংসতার জোয়ার বইছে তার মুলে যত না ধর্মীয় অনুভূতি তার চে’ও বেশী – বিশেষ গোষ্ঠীর অপরাজনৈতিক তৎপরতা। নাস্তিকতা’র জিগির তুলে কেউ কেউ নিজেদের হীণ স্বার্থ চিরতার্থের অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়ে শান্তিপ্রিয় নিরীহ ধর্মবিশ্বাসীর রক্ত ঝরাচ্ছে। বিষয়টি ভেবে দেখার জন্য সচেতন পাঠককুলের প্রতি স্বনির্বন্ধ অনুরোধ রইল।





নাস্তিকতা ধর্ম বিশ্বাসের মত স্থিতধি কোন 'বিলিভ' নয়। এটা একক ব্যক্তি মানুষের যুক্তি বিবেক আর বিজ্ঞানের চমকস্পর্শী বাস্তবতার সংমিশ্রণে এক ধরণের ঊন্নাসিক ভাবনাপ্রসূত ব্যক্তিগত বিশ্বাস মাত্র। এটা কোন ধর্ম বিশ্বাসের মত সুসংবদ্ধ গোষ্ঠী বা গোত্রও নয়। সৃষ্টির আদি থেকে - সকল ধর্মমতই মূলতঃ মানুষকে আরো বেশী ‘মানবিক’ করে গড়ে তোলার জন্যই প্রবর্তিত হয়েছে।



যে কোন পরাক্রমশালী মানুষই মৃত্যুর কাছে অসহায়, মরণে সবারই ভয় আছে। তাই যুগে যুগে ধর্মকে মানুষের মাঝে সহজে গ্রহনযোগ্য করার একমাত্র শ্রেষ্ট উপায়ই ছিল মৃত্যুভয়কে সামনে এনে অবিশ্বাসীর মাথাকে নত করানো। প্রায় সকল ধর্মই প্রাথমিক ভাবে সেই রকম ভয়কে অবিশ্বাসীর সামনে এনে তবেই তাকে ধর্মের অধীন করেছে। পাপ-পূণ্যের পুরস্কার ও তিরস্কার (লোভ ও ভয়) দেখিয়েই অমানবিক মানবগোষ্ঠীকে ‘মানবিক’ করে তুলেছে।



মৃত্যুমুখে পতিত হলে বা মারাত্নক কোন বিপদে পড়লে প্রবল নাস্তিকও অবলীলায় স্ব-স্ব গোত্রমতে স্রষ্টাকে স্মরণ করতে দেখা যায়। আবার বিপদ কেটে গেলে স্ব-রূপে ফিরেও আসে। অনেকেই আবার প্রয়োজন মত আস্তিক হয়ে ধর্মের কোলে আশ্রয়ও নিতে পারে। পক্ষান্তরে একজন ধর্মবিশ্বাসীর ধর্মীয় অনুভূতি এত সহজে স্বরূপ বদলায় না। কাজেই 'নাস্তিকতা' ধর্মবিশ্বাসের মতই চিরস্থায়ী এমনটা বলা যাবে না। একজন খাঁটি বিশ্বাসীর ধর্মবিশ্বাসে টোল পড়েনা কিন্তু নাস্তিকের বিশ্বাস - বিপদে পড়লে বা মোহ কেটে গেলে যে কোন সময় ভেঙেও যেতে পারে।



সূতরাং কোন ভিন্ন চিন্তার মানুষ যদি রাষ্ট্র সামাজ তথা ধর্মের জন্য হুমকীর কারণ না হয়; তাকে অযথা 'নাস্তিক' 'কাফের' ইত্যাদি বলে বিব্রত করে প্রকারান্তরে ধর্মবিশ্বাসী যেন নিজেদেরকেই খাটো না করেন। তাতে বরং ধর্মের উদারতাকেই ক্ষুন্ন করা হয়। জোর করে কাউকে ধর্মে আসীন করা যায় না, ধর্মবিশ্বাস ব্যক্তির নিজস্ব ব্যপার, সেখানে কারো জোর খাটানো উচিৎ নয়। তাই পবিত্র কোরানে বলা হয়েছে; লাকুম দ্বীনুক্বুম ওয়ালিয়া দ্বীন অর্থাৎ - ‘ধর্ম যার যার’। কোরানের বানীর বাংলা অর্থ যদি সঠিক হয়; তাহলে তো অপরের ধর্মমত বা বিশ্বাস নিয়ে কোন ব্যক্তি বা মহলের বাড়াবাড়ির কোন কারণও থাকে না!



পৃথিবীর অধিকাংশ ধর্মমতই অনেক পুরনো, একমাত্র ইসলামই তার মধ্যে সর্ব কনিষ্ঠ ও আধুনিক। এত কম সময়ে এর ঈর্ষণীয় ব্যপকতা ও মানবিকতার প্রকাশই তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। একমাত্র ইসলামের সাম্য ও উদারতার গুণেই এত দ্রূত এত বেশী সংখক মানুষ ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নিয়েছে। মাত্র চৌদ্দশ’ বছরেই ইসলাম আজ পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম হিসাবে স্বীকৃত অথচ হাজার হাজার বছরের সনাতনী ধর্মমতগুলো পিছিয়েই আছে।



অধিকাংশ মানুষই মূলতঃ জন্মগত ও পারিবারিক প্রভাবেই ধর্ম পেয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত ধর্মমতও ত্যাগ করে কিন্তু ইসলামে এমনটি খুবই কদাচিৎ ঘটনা। বরং অন্য ধর্মাবলম্বী জনগোষ্ঠী প্রতিনিয়তই শান্তির ধর্ম ইসলামে অন্তর্ভূক্ত হচ্ছে। এই কারণেই অপরাপর ধর্মের তূলনায় ইসলামের প্রসারও এত বেশী কেন না -প্রকৃত ইসলাম কখনোই কোন বিদ্বেষকে প্রশ্রয় দেয় না।



ইসলাম সাম্য সম্প্রীতিতে বিশ্বাস করে বলেই একজন মুসলমান প্রকৃত ধর্ম নিরপেক্ষ। ধর্ম নিরপেক্ষতার অর্থ ধর্মহীনতা নয়। আপন ধর্মে আসীন থেকেও অন্যের ধর্মমতের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনই হল ধর্ম নিরপেক্ষতা। কিছু ধর্মান্ধ মানুষ বা গোষ্ঠী ভুল করে বা উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবেই যুগে যুগে ধর্মকে ব্যবহার করে অজস্র রক্তপাত ঘটিয়েছে। তাই বলা হয়ে থাকে; জগতের সবচে’ বেশী রক্তপাত হয়েছে ধর্ম কেন্দ্রিক। এর জন্য ধর্ম দায়ী নয়; তার দায় কেবল সেই সকল ধর্মান্ধ ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর; যারা তাদের প্রয়োজন মত ধর্মকে ব্যবহার করেছে।



ইতিহাস স্বাক্ষ্য দেয়; খাঁটি ইসলামী জীবন বিধানে অভ্যস্থ অথচ উন্নত শিল্প সংস্কৃতির ধারক ও পৃষ্ঠপোষক - ভিন দেশ থেকে আগত মঙ্গোলীয় মুসলমান মোঘল সম্রাটগণ হিন্দু প্রধান ভারতবর্ষে সম্রাজ্য বিস্তার করে শত শত বছর প্রবল প্রতাপে ও ঐশ্বর্যে রাজ্য শাসন করেন। মুঘলরা ভারতবর্ষকে অনেক কিছুই দিয়েছেন কিন্তু ধর্মকে হিন্দু অধ্যূষিত ভারতীয়দের উপর চাপিয়ে দেন নি। চাইলেই তাঁরা রাজ্য বিস্তৃতির সঙ্গে সঙ্গে লক্ষ লক্ষ হিন্দুকে মুসলমান করতে পারতেন কিন্তু নিষ্ঠাবান মুসলমান মুঘল সম্রাটগণ তা করেন নি। ইতিহাস পাঠে জানতে পারি; পরাক্রমশালী সম্রাট আকবর সাম্য সম্প্রীতির লক্ষে নানান ধর্মমতের সম্মিলনে ‘নবরত্ন’ গঠন করেছিলেন।



মোঘল বাদশার পৃষ্ঠপোষকতায় রচিত ‘ফতোয়া-এ-আলমগীরি’ আধুনিক কালেও ইসলামী আইনের এক অনন্য দলিল হিসাবে স্বীকৃত। অথচ তাঁরা ছিলেন সততঃই ধর্ম নিরপেক্ষ। সেই মহা পরাক্রমশালী মুঘলদের উন্নততর জীবন বিধান ও ধর্মীয় ঔদার্যতাই এই উপমহাদেশে অধিক সংখ্যক ভিন্ন ধর্মাবলম্বীকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণে আকৃষ্ট করেছিল।



অধূনা বাংলাদেশে যে ধর্মীয় নৃশংসতার জোয়ার বইছে তার মুলে যত না ধর্মীয় অনুভূতি তার চে’ও বেশী – বিশেষ গোষ্ঠীর অপরাজনৈতিক তৎপরতা। নাস্তিকতা’র জিগির তুলে কেউ কেউ নিজেদের হীণ স্বার্থ চিরতার্থের অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়ে শান্তিপ্রিয় নিরীহ ধর্মবিশ্বাসীর রক্ত ঝরাচ্ছে। বিষয়টি ভেবে দেখার জন্য সচেতন পাঠককুলের প্রতি স্বনির্বন্ধ অনুরোধ রইল।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.