নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখক নই, কথক।কল্পনা আর বাস্তবতা জোড়া দিয়ে প্রেম অথবা প্রতিবাদের ছবি আঁকা শিখছি।

নোমান প্রধান

লেখক নই, কথক।

নোমান প্রধান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনকে চেনে না পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ঃ বাংলা ট্রিবিউন

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৬



সরকারের চোখে আঙ্গুল দিয়ে তাদের কর্মকর্তা আর হর্তাকর্তাদের অহমিকা আর অসচেতন কার্যকালাপ দেখিয়ে দিলো।
বাংলা ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে লিখে "বিজয় দিবসে রাজধানীজুড়েই শোভা পাচ্ছে জাতির সাত বীরশ্রেষ্ঠের নাম ও ছবি সম্বলিত ব্যানার-ফেস্টুন। রাজধানীর বিজয় সরণিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারের সড়কদ্বীপেও রয়েছে বিজয় দিবসের নানা ফেস্টুন। তবে পথচারীদের অনেকের চোখ আটকে যাচ্ছে বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের ছবির দিকে। ছবিতে রুহুল আমিনকে দেখা গেলেও নিচে নাম লেখা আরেক বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদের। এই ফেস্টুনগুলো লাগানো হয়েছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে।"

আর মন্ত্রণালয়ের এই ভুলকে ‘বিকৃত এবং ক্ষমার অযোগ্য’ বলে মন্তব্য করেছেন বিশিষ্টজনেরা। তাদের মতে, জাতির সূর্যসন্তানদের নিয়ে এরকম ভুল কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। লিফলেট কিংবা ব্যানার হচ্ছে যোগাযোগের একটি মাধ্যম। অথচ সেখানে আমরা ভুল প্রচারণা করছি। আর ভুল প্রচারণা মানেই বিকৃত প্রচারণা।কয়েকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অর্থায়নে মন্ত্রণালয় কাজটি করেছে বলেও জানান তিনি। শেফায়েত হোসেন বলেন, ‘সরকারি কোনও অর্থ এ কাজে খরচ করা হয়নি।

বাংলা ট্রিবিউন আরো প্রতিবেদন করে "এদিকে ইতিহাসবিদ মুনতাসীর মামুন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘দেশের এক জরিপে পাওয়া গেছে, দেশের ৫৫ শতাংশ মানুষ জানে না বিজয় দিবস কবে। এ ছাড়া দেশের শতকরা ৯৯ ভাগ মানুষই সাত বীরশ্রেষ্ঠের নাম জানে না। নানা রকমের শিক্ষা ব্যবস্থা থাকলে এটা হবেই। দেশে ইতিহাস পড়ানো হয় না। জাতীয় ইতিহাসকে পাঠ্য করার জন্য গত ২০ বছর ধরে নানা জায়গায় গিয়েছি, কিন্তু সায় পাচ্ছি না। ’ তিনি বলেন, ‘উন্নয়ন, শিক্ষা ও সংস্কৃতি- এ তিন বিষয়ে সামগ্রিক পরিকল্পনা নেওয়া উচিত। নানামুখী শিক্ষা মানুষকে বিভ্রান্তির মধ্যে নিয়ে যায়।"

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের এই প্রসিকিউটর বলেন, ‘তথ্য মন্ত্রণালয় ও মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের এখানে ভূমিকা রয়েছে। তাদের এসব বিষয়ে সমন্বয় করা উচিত, বিশেষ করে এত সেনসিটিভ একটি বিষয়ে তো বটেই। একটি সমন্বিত প্রয়াস সবসময় রাখতে হবে, যেন ভুল তথ্য মানুষের কাছে না পৌঁছায়। কারণ একটি ভুল তথ্য একটি বিকৃত তথ্যের সমান।’

ধন্যবাদ বাংলা ট্রিবিউন আর অন্যান্য দেশ প্রেমিক সৎ সাংবাদিকদের, যাদের আজ এদেশে খুব প্রয়োজন।
যারা লজ্জা ডেকে দেয় কিছু কলঙ্কিত সন্তানদের।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: :P

২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


"বাংলা ট্রিবিউন আরো প্রতিবেদন করে "এদিকে ইতিহাসবিদ মুনতাসীর মামুন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘দেশের এক জরিপে পাওয়া গেছে, দেশের ৫৫ শতাংশ মানুষ জানে না বিজয় দিবস কবে। "

-দেশের ছেঁড়াবাল-বিদ মুনতাসির মামুনরা যুদ্ধে যায়নি, এখন কি লিখছে মিখছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.