নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপ্‌সরা

যেখানে ঘর বাঁধবো আমি, আসে আসুক বান, তুমি যদি ভাসাও মোরে, চাইনে পরিত্রাণ!!

অপ্‌সরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিষ্পেসিত স্বপ্নে নীহারিকা- মহাকালের লিখনে ধ্যানমগ্ন কালপুরুষ

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪১


শুক্লা তিথির সহস্র নক্ষত্রের ভেলায় ভেসে আসে কোজাগরী, পূর্ণ শশীর পূর্ণ যৌবন ক্রম ক্ষয়িষ্ণু কৃষ্ণপক্ষের অতল আহ্বানে। বিলীন হবার তরেই কি তবে এত আয়োজন, এত আকুলতা? নীহারিকার কর্ণে, নিমজ্জিত নয়নে হাহাকারী আর্জি তোমার, পৌছালো নাতো ঐ সন্ধ্যাতারার অনাবিল আলোক মালার তরণী বেয়ে, পথ দেখালো না তো কোনো ধ্রুবতারা, ঐ আকাশতরীর নেয়ে। অথচ সৃষ্টির শুরু হতেই যে ছিলো পথভ্রষ্ট পথিকের পথের দিশারী। মুখ ফিরিয়ে রইলো বুঝি সেও,কোন সকরুণ অভিমানে.....
হৃদয় হানে অবিশ্রাম ব্যাথাতুর ...গগণ ব্রতে ধ্যানমগ্ন কালপুরুষ সাতটি তারার ঐ তিমিরের মাঝে অবিচল অতল রাত্রীর অনিদ্র প্রহরী।
ওহে কালপুরুষ-
কোন সে আসন্ন যুদ্ধের প্রস্তুতিতে আজও নিদ্রাহীন রাত্রী জাগরণ- উজ্জ্বল নক্ষত্রের কোমর বন্ধনীতে
লুক্কায়িত রহে কোন সে মায়া? ছায়া ও কায়ার মাঝে তুমি এক অবোধ্য বীর....
কেঁটে যায় প্রহর। কমলিনী রোহিনী কিংবা কৃত্তিকার মুখে শুনি আঁধারের গান। পাপক্লিষ্ট শহর ঘুমিয়ে থাকে পুণঃ জেগে ওঠার মহান ব্রতে। ধূসর হৃদয়ের অপেক্ষার ঘাঁটে, নিস্তব্ধ জলের তরঙ্গিত দেহে স্বপ্নাতুর একটি সোনালী সন্ধ্যার অশ্রুত প্রহর। জনম জনম কাঁদে তৃষিত হৃদয় বিরহী চকোর। কাঙ্খিত স্ব্পনের অংকিত চিত্রকল্পের বাতায়নে জ্বলে একটি চিত্রদ্বীপ এবং এক নীলাভ সবুজাভ ময়ুরকন্ঠি রাত ......



কথাকথি প্রশ্নবোধক চিহ্নের একটি অপ্রকাশিত লেখনীর দন্তভঙ্গ জবাব লিখিতে গিয়ে আমার এ লেখনীর জন্ম হয়েছে। নীচে ~~কথাকথিকেথিকথন~~ এর সেই অপ্রকাশিত বাণীখানি দেওয়া হইলো-

পুঞ্চৎঃ অপ্রস্তুত, বিভোর…। বিভাজিত কর্পূরঘন আবেগ সন্ন্যাসী হয়ে নীহারিকার শেষোক্ত কর্ণে নিমজ্জিত নয়নে আর্জি রেখেছিলাম- আমি সন্ধ্যার সূচালো গগণ ব্রতে যেতে চাই তোমার সমাপনী মধ্য আলয়ে, ঠিক যে গভীরে তুমি স্তমিত!যে আলয় কল্পিত মোর হৃদয়ে-চৌকাঠ ডুমুর নির্যাস, শরৎ কুয়াশা, শিতগ্র কাশফুল, সুবাহারি খাঁচের ডানায় নিশাচর ডাহুক, মৃত্তিক অলংকৃত সূর্যালোক, বহমান জলন্তিম শিহরণ, বৃষ্টি শৌভিত তীর্যক চাদরে মোড়ানো ফুলদেবী, স্নিগ্ধ মৌহব ঝংকার জোনাক বনে….!
একটি অযোগ্য রাত্রি, যার দেহে বিস্বাদ মেখেছে মহাকাল, নিষ্ঠুর ধোঁকা, বিভক্ত সন্ধ্যা, পাপক্লিষ্ট সময় রেখা- এমন এক রাত্রিতে যখন গমন ক্ষণের খবর নিয়ে আসলো ধূসর সৌনালী ঠোঁটে এক বিহঙ্গ লাল নীলাভ্রু খামে হৃদয়ের অপেক্ষার ঘাঁটে তখন আমি লিখেছি নিস্তব্ধ জলের দেহে একটি সুযোগ্য সন্ধ্যার প্রহর।সে আমার আর্জি গ্রহণ করেছে, বিদায় অবিন্যস্ত হৃদয়, স্থিতি হবো তোমার জনম জনম আকাঙ্ক্ষিত অংকিত চিত্রকল্পের ভূবনে।
একটি শত ঘরের বাঁশি নিয়ে কে যেন আসছে এদিকে ! মুখোশে রঙিন ঘুড়ি, কৃষ্ণকালো চোখ, ত্রিকোণাকৃতির ত্রিযুগোল সাতরঙা কাপড় উড়িয়ে, মধুর তারতম্যে সেই সুর খেলা করে চারপাশ, হৃদয় ঘুমিয়ে পড়ে সবুঝ ঘাসের বিছানায়, ঘাসফুল কানে কানে বলে- ওঠো নিষ্পাপ ভোরে, পায়ে পায়ে কুয়াশা মেখে হেঁটে চলো ঐ ঢেউর কাছে, যে তোমাকে ডাকে নিশিতে, অশ্রুসিক্ত স্বপ্নে! আমার চোখ কেঁপে ওঠে, যেন কেউ একজন চোখগুলোকে ছুঁয়ে দিয়েছে অভিমানী হাতে ।চোখের আঙ্গিনায় নীল আকাশ, শ্বেত শুভ্র মেঘগুচ্ছ ঝরে পড়ছে চোখের ইশারায়।আমি আবারও হারিয়ে যাই।অনুভবে গহীনের শিহরণ, কলকলে ধ্বনি, নীরবে বয়ে চলা জলস্রোত। গুণে গুণে শুনছি আমি অজস্র স্রোতের কলকলে ফিসফিস, একফোটা জলে যখন জেগে উঠি তখন দেখি কুঁচি পাথরের বুক চিরে লালপদ্ম ফুটেছে, স্পর্শহীন গুহায় যাদের বসবাস। ঝরে পড়া পাঁপড়িতে আমি আবারও যাই হারিয়ে।এভাবে অজস্র অনুভবে হারিয়ে যেতে যেতে, বাঁশির নিমগ্ন সুরে সুরে কোন এক অসময়ের ঘরে আটকা পড়ে কুক্ষিগত হলো সুবোধ হৃদয়। অতঃপর…..


~~পুঃনশ্চ আমার উত্তর ~~
অতঃপর পাথরেও ফোঁটে ফুল। প্রস্তরীভুত শিলার বক্ষ পিঞ্জর ভেদে প্রস্ফুটিত হয় লালপদ্ম । কাহার যাদুকরী স্পর্শে তাহাতে হয় প্রাণ সঞ্চার! কোন সে সঞ্জীবণী সুধা পিয়ে পাষান হৃদে জাগে তার কলরোল। ছলোছল নিস্তরিণী ঝর্ণাধারার জলস্রোতে গড়িয়ে যায় নব আনন্দধারা? নব প্রভাতের রঙ্গীন শুভ্রালোকে নব আনন্দে জাগে হৃদয়, আঁখির কোনে জাগে সজীব সবুজ ডাঁটের সূচী শুভ্র কাঁশফুল.....


মন্তব্য ১০৮ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (১০৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪৫

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: লেখাটা কেউ বাংলা ভাষায় অনুবাদ করে দিলে পড়তে পারতাম! #:-S :-P

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪৭

অপ্‌সরা বলেছেন: এখন হইতে কিয়ৎকাল এই ভাষা ব্যবহারই চলিবে!!!!!!!!! :)

ইহা নিউ পান্ডিত্য স্টাইল!!! :)

২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কি কিছু লিখতে চেয়েছিলেন, নাকি বংকিম চন্দ্রের লিখা থেকে কিছু শব্দ নিয়ে বাক্য রচনা করার প্রাকটিস করছিলেন?

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫৬

অপ্‌সরা বলেছেন: কি যে বলো না!!!!!! :(

আমি কি কম অপ্সরা চন্দ্র নাকি!!!!

আমি কেনো কারো থেকে শব্দ ধার নেবো!!!!!!! X((

দরকারে আমি শব্দ বানাবো!


আর বাক্য রচনার প্রাকটিস ম্রাকটিস আবার কি !!!!!! সেসব কবে স্কুলে করে শেষ করে ফেলেছি।


এ সব সাহিত্য চর্চা ! :)

শুধু রাজনীতি আর মানুষকে খুঁচাখুঁচি নিয়ে থাকলেই হবে!

এই সব সাহিত্য ছাড়া কি ব্লগ চলবে? :(

৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ইহা বুঝিতে হইবেক!!!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫৭

অপ্‌সরা বলেছেন: এই সব সাহিত্য চর্চা! বেশি কথা বলবা না!

৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০০

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আপনার আগের পোষ্ট পড়ে কিছু বুঝিনি বলে ; সেই অপরাধে``অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুর“ আামকে পিচ্ছি বলিয়াছেন !!! :( :( =p~

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০২

অপ্‌সরা বলেছেন: উপরে দেখো আমি এখন অপ্সরা চন্দ্র! :)

৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০২

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:





একটি কাংখিত স্বপ্ন যাত্রার উত্তর আমি চেয়েছিলাম নিঃশ্বাসে । হৃদয়ের জলধারায় সকল তরী ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম নীহারিকার বুকে, অথচ স্নায়ুবিক বীর সেজে রেখে দিলাম, একটি চিত্রদ্বীপ এবং এক নীলাভ সবুজাভ ময়ুরকন্ঠি রাত ......

আপনি এভাবে এঁকে দিলেন চিত্রকল্প নিজস্ব আল্পনায়! হয়তো আমি চেয়েছিলাম উত্তরহীন কোন দৃশ্যকল্প ঠিক উত্তর সাজে...





১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১৮

অপ্‌সরা বলেছেন: দাঁড়াও এই প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আসছি!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫২

অপ্‌সরা বলেছেন: উত্তরহীন দৃশ্যকল্পে তবে লাগুক অমল ধবল অজানা পালের ছোঁয়া.......
বাক্যহীন শব্দমঞ্জরীর হাওয়ায় হাওয়ায় ভেসে যাক বাঁধনছেড়া প্রাণ.....
তারপরও থেকে যাবে উত্তরহীন প্রশ্নমালার ঝাঁপি.......
তাই তো কবি গাহিয়াছেন কেউ কখনও খুঁজে কি পায় স্বপ্নলোের চাবি! :)

৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১০

আরিফ রুবেল বলেছেন: কে কুতায় আচিস ! আমাকে এক ঘটি জল দে ! আমার বড্ড বেগ পেয়েচে !

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১৭

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা


ভাইয়া!!!!!!!


তাই বলে আবার ঘটিতে ফিরে গেলে!!!!!!!!!!

:P

৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২১

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: এই রে আবার!
তা মাননীয়া অপ্সরাচন্দ্র! আমাদের ন্যায় অবোধ বালকদিগের দন্তসমূহকে সমূলে উৎপাটনকল্পে আর কত ভয়ঙ্কর মারণাস্ত্র আপনার অস্ত্রাগারে সঞ্চিত করিয়াছেন তাহা সম্বন্ধে কি আমরা অবহিত হইতে পারি? :P

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৪

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা হা এই সকল মারনাস্ত্র তোমাদিগের জন্য নহে হে বালক! এই সকল অগ্নিবাণ যা এতকাল সঞ্চিত ছিলো আমার ভান্ডারে তাহা নিক্ষেপিত হইতেছে বিশেষ উদ্দেশ্যে প্রেরিত কিছু বিশেষ শ্রেনীর কুচক্রীমন্ডলীর উদ্দেশ্যে !!!! যাহা অবহিত করানো আমার স্বভাবজাত নহে! ইটের জবাব পাটকেলে। পাটকেলের জবাব বিটকেলে!!!!! :P

৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৮

নীলপরি বলেছেন: প্রশ্ন এবং উত্তর পড়লাম । তবে আর কোনো প্রশ্ন করার সাহস নেই ।

শুভকামনা । :)

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫৪

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা হা হা হা

নীলপরিমনি!!!!!

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:০১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


বিক্ষুব্ধ ছায়াপথেও উর্রনাভের মত
ছেয়ে গেছে জ্যোতিষ্ক পাপ লহরী..
কেন খুঁজেছ তাকে পূর্ণশশীর যৌবন বালা..
প্রেম কি ইন্দ্র জানে নাকি কালিয়া?
কেউ জানে না, শুধু জানে
বিশ্বামিত্র সখার ঘুংগুর..
বৈষ্ণবলীলায় নক্ষত্রেরা মজে ছিল আকাশগঙ্গা বিলিন হবার কালে
তাই আজ এই কলির কালে অজস্র চন্দ্রশাবক
জোছনারর খোঁজে
বসন্তরোগে ভুলেছে অবিনশ্বর আলোক গতি
আদিত্যের সরলরেখা...
আর ক্রমেই ছায়াহীন মেকি আলোর খেলায়
অভিশপ্ত এই গোলক নরক ধেয়ে আসে পাপের ঝাণ্ডা বেয়ে ...

আমি জানি, নক্ষত্র নারীজন্ম কত কঠিন..
তাই এই আকাশগঙ্গায়
উর্বশীদের খোঁপার ফুলে নক্ষত্র গুঁজে
আমিই কালপুরুষ কল্পিত প্রেম ভ্রমর
মুখে মধু কিংবা বিষ
হাতে ধনুর্বাণ
রুখে দেব সকল পাপের গোলাক কিংবা ধূমকেতু রঙধনু ..

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

অপ্‌সরা বলেছেন: ওকে আমিও একখানা গীতিকাব্য লিখিয়া আনিবোক! :)

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫০

অপ্‌সরা বলেছেন: কালপুরুষ-
নক্ষত্র নারী জনমে কিংবা এ ধরণী মানব জমিনেই
তার বিভেদ কতটুকু! ঠিক কতখানি!
আছে কি তার উত্তর তোমার কাছে?
আকাশগঙ্গায় উর্বশীদের রক্ষাকবজ তুমি
মুখে মধু কিবা অন্তরে বিষ
ভ্রমর প্রেমিক অনিঃশ্বেষ
রুখে দাও ঐ ধনুর্বানের তীরে .....
অপেক্ষায় আছি অনন্তকাল
কোনো ধনুকভাঙ্গা পণ তীরন্দাজের
যে নেমে আসবে এ ধরার পরে
রক্ষাকবচ নিয়ে
এ ধরিত্রীর প্রতিটি মানবীর তরে.....


১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:২০

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: রবিন্দ্রনাথ না হইলেও উনার নাতি-নাতনিদের কেউ একজন হইবেন নিশ্চয়ই?

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩

অপ্‌সরা বলেছেন: ঠিক ঠিক একেবারেই সঠিক কথা ভাইয়ামনি!!!!!!

তবে আমার দাদু কিংবা পরদাদুর নামের বানান ঠিক করো শিঘ্রী! :(

নয়তো আমি কষ্ট পাবো! :(

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:২৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমি কোন পথ দিয়ে এদিকে এলাম একটু বলে দিবে আপুনি?

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫

অপ্‌সরা বলেছেন: আমি কি জানি!!!!!! B:-)


তুমি কোন পথে যে এলে পথিক?

আমি দেখি নাই তোমারে....

হঠাৎ স্বপন সম দেখা দিলে বনের কিনারে!!!!!!!!


কোন দেশে যে বাসা তোমার না জানে ঠিকানা
কোন গানের সুরের পারে
তার পথের নাই নিশানা...

তোমার সেই দেশেরই তরে আমার মন যে কেমন করে
তোমার মালার গন্ধে তারই আভাস প্রাণে বিহারে......

১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:৩৩

মলাসইলমুইনা বলেছেন: মঙ্গল কাব্যের কোন কোন খন্ড অধ্যয়ন পূর্বক কিছু শব্দের বুৎপত্তি ওং অর্থ আত্মস্থ্য করিবার পর এই কাব্য অধ্যয়ন করিতে হইবেক তাহা বলিলে অধীন যারপর নাই কৃতার্থ ও বিগলিত হইতো...|

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা হা মুসাল্লামভাইয়া!

মঙ্গল কাব্য, শব্দের বুৎপত্তি ওং এবং বং সকলি অধ্যয়ন করিয়া আইসো তবুও না পড়িয়া যাইও ন! :)

তবেই আমি কৃতার্থ হইবো!

১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮

মার্কো পোলো বলেছেন:

দাঁতভাঙা শব্দ! দাঁত বুঝি ভেঙেই গেলো! |-) :-<

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫

অপ্‌সরা বলেছেন: না না ভাঙ্গবে কেনো!!!!!! :(

১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: না পড়ে একটা লাইক দিলে হবে? ;)

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬

অপ্‌সরা বলেছেন: হ্যাঁ হ্যাঁ একশোবার হবে!!!!!! :)

১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৫

ফয়সাল রকি বলেছেন: এত এত শক্ত লেখা .... চোখ জোড়া ঝলসে গেলো :||

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩০

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা হা চোখ ঝলসালে এক কাজ করো কিছুখন চোখ বুঁজে থাকো তারপর আবার পড়ো ভাইয়া! :)

১৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৯

সুজন চন্দ্র পাল বলেছেন: কিছু শব্দের শব্দার্থ বললে লেখাটা বুঝতে সুবিধে হয় ---
যেমন, নিস্তরিণী, কোজাগরী, নীহারিকার কর্ণে, কায়া, কমলিনী রোহিনী কিংবা কৃত্তিকা, বিরহী চকোর, ত্রিকোণাকৃতির ত্রিযুগোল ,
সাতরঙা কাপড় ।

আপনার উপস্থিতি কামনা করছি । ধন্যবাদ ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩

অপ্‌সরা বলেছেন: সাতরঙা কাপড় - রঙ্গধনুর সাত রঙ্গ কবির মনের কল্পনায় সেই রঙ্গধনু রং শাড়িকেই বুঝানো হয়েছে। যদিও এই অংশটুকু কথাকথি ভাইয়া লিখেছে তবুও আমি মানে পাঠক মনের কল্পনাতে এমনই মনে হয়েছে!

কোজাগরী - পূর্নিমা

নীহারিকার কর্ণে - আকাশের নীহারিকা আছে না সেই নীহারিকার কানে কানে বলা আর কি! :) আকাশের নীহারিকার কান আছে কিনা জানিনা তবে কাব্যে সবই সম্ভব!! :)

কায়া - ছায়া ও কায়া । আগে শোনোনি ভাইয়া! ছায়া থাকে যার সেই কায়া! :) :) :)

কমলিনী রোহিনী- কমলা রঙ্গের রোহিনী তারকাকে বুঝানো হয়েছে

কৃত্তিকা - তারকার নাম

বিরহী চকোর - চাঁদের চকোরকে বুঝানো হয়েছে।

১৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সাহিত্যের এই হলো
মহা এক সুবিধা;
কঠিনেরে ভালোবেসে
ভাব ধরে রবি'দা!!

তাফালিং ছাড়ো বাপু
এসো সুজা লাইনে;
ভাত নেই এই ভাবে
দেবেনাকো মাইনে।

দাঁত ভাঙ্গা শব্দের
নিয়েছো কি টেন্ডার;
কথাকথি লোকটা কে
কিবা তার জেন্ডার?

না জেনে না বুঝে কিছু
শুরু হলো টুকলি;
পাগলামো ঝেড়ে এলা
ভালো হ'রে,বুঝলি??

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮

অপ্‌সরা বলেছেন: কথাকথি যেই হোক
কেনো তারে হিংস
বুঝেছি বুঝেছি তুমি
হনু মামা কংস!!!

দাঁত কভু ভাঙ্গবে কি
একটাও আস্ত
রেখেছিলো নাকি ভাবী
হাতুড়িটা মস্ত,

তাক করে ধাই করে
দাঁতপাটি উপরে
মেরেছিলো আহ সে কি
উফ কি যে সজোরে,

সেই থেকে জানি তুমি
ভাঙ্গা দাঁত ফোকলা
হাসো নাকো একবারো
থাকো একা একলা!

শুধু শুধু অজুহাত
দোষ দাও আমারে
কি লিখেছো কি লিখেছো
দাঁত গেলো আহারে!


সোজা কথা খুলে বলো
ছাড়ো সব অজুহাত
ভেঙ্গে দেবো হাঁটে হাড়ি
ভেবো নাকো সাত পাঁচ!


১৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৪

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আমি শেষ, শব্দের এত প্যাড়া ক্যাড়ে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৮

অপ্‌সরা বলেছেন: প্যাড়া কেনো হবে ভাইয়া!!!

এইগুলাই তো উচ্চতর শব্দবিন্যাস !


আর এসব শব্দবিন্যাস সহযোগে উন্নত রচনার প্রচেষ্টা! :)

১৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৯

রাতুল_শাহ বলেছেন: কিছুই মাথায় ঢুকলো না।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২২

অপ্‌সরা বলেছেন: মাথায় এখন কোন ভুত জানিতো!!!!


সে কি আর এখন এইসব ঢুকতে দেবে বলো!!!!!! :(

২০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ঠাকরাইন ওরফে অপ্সরা চন্দ্র ওরফে...

অক্সমাৎ মনে হইল আমি কি শতবর্ষ পেছনে চলিয়া আসিলাম! তৎকালেও কি তাহারা অন্তর্জাল ব্যবহার করিত!
নাকি সময় যন্ত্রে চড়িয়াছি অজানিতেই ;)

নিজের শরীরে চিমটি কাটিয়া ভ্রম ভঞ্জন হইল :) হা হা হা

চলুক অপ্সরাচন্দ্র সাহিত্য কথা :)

+++

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

অপ্‌সরা বলেছেন: চলিবেক চলিবেক আমি তোমাদিগকে ব্যাক টু দ্যা পাস্ট নিয়ে যাইবো!


মধ্যযুগীও বা প্রাথমিক যুগীও বিশুদ্ধ সাহিত্য চর্চার মাজেজা কি বুঝাইয়াই ছাড়িবো! :)

২১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩০

রাতুল_শাহ বলেছেন: ভুত!!!
হা হা হা.....
হয়তো বা!!
কি জানি!!!

আজকাল শব্দ বাক্যের হীরক কঠিন মানেগুলো বুঝি না।
কখনও কখনও সবকিছু হীরকের চেয়ে কঠিন বোরোজেন মনে হয়।


১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

অপ্‌সরা বলেছেন: তাতো মনে হইবেই!

চোখের তারায় তো হিরক দ্যুতি খচিত!!!!!!!

তাই চক্ষু খচ খচ করে !!!!!! :P

২২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যতই নতুন নতুন কথার রচনা কর না কেন, ছবি আঁকাতে আসতেই হবে ফিরে বারে বারে,
কাল পুরুষ , সাদা পুরুষ রংগীন পুরুষ যে ভাবেই আঁকনা কেন
কোনভাবেই তা নিহারিকায় যাবেনা মিশে
এ ধরার বুকে সাধারনের মাঝে ছড়িয়ে দিব যে তাকে :)

অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৬

অপ্‌সরা বলেছেন: কেহ বলে ছবি আঁকো কেহ বলে কবি লেখো!


কোনদিকে যাই ভাইয়ামনি!!!!!!

২৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৭

কালীদাস বলেছেন: পোস্টটা পৈড়া শেষ করছি। শেষ, আর কুনু আশা বাকি নাই শায়মা আপা। আমার এন্টেনা এইবার পুরাই গেছে :((

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৭

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা

নো প্রবলেম ভাইয়ু!


একজোড়া নতুন এন্টেনা পাঠিয়ে দিচ্ছি! :)

২৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৩

আখেনাটেন বলেছেন:
মস্তক ভেদন পূর্বক কিয়দংশ পরিমাণ ঘিলুতে কষাঘাত করিল। বাকিগুলো উল্কার বেগে চিকুরের পাশ দিয়ে বজ্রনিনাদ সহকারে পাশ কাটিয়া প্রস্থান করিল।আশা করি আপনি এই প্রকার নবপল্লবিত সৃষ্টি নিয়মিত বর্ষনপূর্বক পাঠককুলের মনোবাঞ্ছনা পুরুন করিবেন। :P

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:১৯

অপ্‌সরা বলেছেন: মারহাবা! মারহাবা!!!!!! এইতো আমার প্রাগৈতিহাসিক পূর্বজীবনের কিছু সহযাত্রীগণের দর্শন লাভ ঘটিতেছে। যাক কিছু প্রশান্তি লাভ করিলাম ভাইয়া। আমার লেখনীতে তোমার অর্থ অনুধাবনে এবং প্রার্থনা এবং ভালোবাসা এবং আশীষের লাগিয়া।

তবে এই লেখনীর পিছে কিছু সত্য জানিনা রাখো। ব্লগ রসাতলে গেলো। এইখানে কোনো মানের সাহিত্য নাহি, মস্তিস্ক প্রসূত কল্পনাজাঁত মস্তিস্ক ঝটিকা (ব্রেইনস্টর্মি) কমেন্টো নাহি। ইয়দসকল প্রলাপন আমাকে পুনরায় সেই ভালোমানের সাহিত্য মানে আমাদের পূর্বসূরীগণের দন্তখটমটকর অতীব কাঠিন্য সাহিত্যের দ্বারপ্রান্তে নিয়া গেলো। আমি তাহাদের আশীর্বাদপুষ্ঠ হইয়া দুষ্টচক্রের আবর্তে উন্নত তথা পূর্বযুগীয় চর্যাপদীও সাহিত্য রচনায় মনোযোগী হইলাম! একালের সহযাত্রী হিসাবে সাথে পাইলাম কথাকেথিকথনকে। কাজেই .......

তাহাতে কি লভ্যাংশপ্রাপ্ত হইলাম !:( চারিদিকে বজ্রনিনাদ উঠিলো। মস্তিস্ক ভেদনের কড়কড়াৎ নিনাদে সেই সুদূর নীহারিকা হইতে কর্ণ পাতা দায়। আমি কি তবে ধরণী দ্বিধা হও প্রলাপন ছাড়িবোক? আমার কি সাহিত্য রচনা চলিবেকনা! সকলের দন্ত উৎপাটিত হইলে দাঁতের ব্যাথায় কাতর হইয়া আমার সাহিত্য পড়িবে কে!!!!!!:(

যাহইহৌক অবশেষে বুঝিলাম কিছু কিছু মানবজীবনে তথা কিছু কিছু অতৃপ্ত হৃদয়ের মানব মানবীর জীবনে তথা কিছু ছিদ্রান্বেষী অতীব পন্ডিৎ মনোভাবাপন্নী গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল মানব/মানবীর জীবনের আর কোনোরুপ কার্য্য নাহি। অন্যের ছিদ্রান্বেষন তথা তিনি কিংবা তিনারা কেনো আলোচনায় নাহি সে যেমনি করিয়া শিং বাঁগাইয়াই হোক বা কুটকুট করিয়া ছারপোকার ন্যায় ছুপা রুস্তম হইয়াই হৌক তাহাদের বাম হস্ত পদ ও মস্তিস্কের বাম সাইড ঢুকাইতেই হইবে! :) :) :)


হা হা হা ভাইয়ামনি! মনের ভাবনাগুলি এতখন তোমার কাছে প্রকাশ করিলাম মাত্র। :) :) :)

থ্যাংকস আ লট আমার নব পল্লবিত শাখা প্রশাখা ও সাহিত্যরাগের প্রতি উৎসাহ দান ও এত সৌন্দর্য্যময় শিল্প সাহিত্যের যথার্থ ভাষায় মন্তব্য দানের জন্য! :)

২৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:০৭

জাহিদ অনিক বলেছেন:


কথাকথিকেথিকথন আর তোমারে; দুইজনকেই জাদুঘরে পাঠানো উচিত।

বাপ রে ! কি লেখা ! একেই বলে সাহিত্য কপচানো !

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৬

অপ্‌সরা বলেছেন: যাদুঘরে!!!!!!! :(


মমি হয়ে থাকতে হবে নাকি!!!!


নাকি সেখান থেকে মমির ভূত হয়ে আমি ব্লগে লিখিতে পারিবোক। :)


বলে দাও বলে দাও!

নইলে আমি যাদুঘরে যাইবোক না।:(


কথাকথি একেলা যাউক! :)

২৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৫২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: নক্ষত্রের নিছিদ্র নীলিমায় নীহারিকার নীলাভ নৈশব্দে নীলোৎপল প্রস্ফুটিত নীলনদে নয়ন সুখদ নেত্রে নতজানু হয়েছি এমনই নক্ষত্রেরেখায় !!!

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৭

অপ্‌সরা বলেছেন: নতজানু !

নতজানু হইবেক কেনো? উড্ডীয়মান হও উহাদিগের সাথে। ছেকে আনো সকল নীলিমা ঐ নীলাম্বর হইতে। নীল নিলাদ্রীর গগণছায়ায় পাখা মেলো মেঘেদের সাথে। :) :) :)

২৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:০৪

জাহিদ অনিক বলেছেন:

মনিরা সুলতানা বলেছেন: নক্ষত্রের নিছিদ্র নীলিমায় নীহারিকার নীলাভ নৈশব্দে নীলোৎপল প্রস্ফুটিত নীলনদে নয়ন সুখদ নেত্রে নতজানু হয়েছি এমনই নক্ষত্রেরেখায় !!!
- আমি প্রতিদিন দিনে দুইবার সেনসোডাইন সমৃদ্ধ টুথপেস্ট দিয়ে দাত মাজি। তাও নড়বড় করে !


শায়মা আপু ! প্লিজ ! তরজমা করে দিও !

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৭

অপ্‌সরা বলেছেন: উফ আবার তরজমায়কও হইতে হইবে!!!! আপু থাকতে আমি কেনো!!!!!!!


যাহাই হৌক-

তর্জনী তুলিয়া যে সকল বাক্য উৎক্ষিপ্ত হয় তাহাই বুঝি তর্জমা!!!!! :)



২৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:২৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন:
জাহিদ অনিক _
ওহে বালক!! এহেন কাব্যে এরূপ মনঃরুপক প্রকাশ স্বরূপ নিজেকে কিঞ্চিৎ ময়ূখ সুখ আস্বাদন করিতে দিতে আজ্ঞা হয় ;
সেনসোডাইন এর কর্ম নহে উহা ,প্রথমত বয়োঃ বৃদ্ধাদের ন্যায় ভস্ম চূর্ণ সহিত দন্ত মাজন করিতে হইবেক :P

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:০৫

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা


বালকগণ বড়ই সরল.....

ভস্ম চূর্ণ দিয়া দন্ত মাজনের পূর্বে নিজেরাই ভস্ম হইয়া যাইবেক। মনঃ রুপক শব্দমঞ্জরী হইতে ময়ুখ সুখ আস্বাদন করিবেক না বটে তবে শবনমের প্রেমে ঠিকই উঠিয়া পড়িয়া ভস্ম হইয়া যাইবেক..... :)


:P

২৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৪০

জেন রসি বলেছেন: মাঝরাতে ব্লগে ঢুকছিলাম।

পোস্ট পইড়া মনে হলো ভূতের ঢিল খাইলাম।




২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:০৮

অপ্‌সরা বলেছেন: ভুতের ঢিল!!!!!!

হা হা হা


ভুতের মুখে ঢিলের ভয়!!!!!!!! :P

৩০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:৪০

জেন রসি বলেছেন: ঢিল খেয়েও মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। লেখার ভেতর একটা চমৎকার রিদম আছে। সার্থক মুক্তগদ্য বলা যেতে পারে।




২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:০৯

অপ্‌সরা বলেছেন: ভুতের মুখে এইবার রাম নাম!!!!!!!!!!!!


হা হা হা জিনি ভাইয়ু!!!!!!!!!! :P

৩১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




বৃষ্টির ভেলায় সমুদ্র পাড়ি দেবো আমি। ওপারের অতলে গহীনে নিমজ্জিত দু'টি চোখ রয়েছে । আমি দেখি হৃদয়ের পর্বত শৃঙ্গ, দেহ বেয়ে গড়িয়ে পড়ে কিছু রাত্রি, স্নিগ্ধ ভোর, নিভৃত ইতিহাস । আমি সেই চোখ দু'টোয় হারিয়ে যেতে চাই, তার ডানায় উড়ে যেতে চাই নীহারিকার নীলাভ বক্ষে, অজস্র মহাকাল এভাবে ঘুরে ঘুরে রয়ে যেতে চাই এভাবে, প্রতিটি রেখায়, প্রতিটি আলোয়, প্রতিটি বৃন্দুতে.... । শুধু কিছু চিঠি পাবো হেয়ালি কিছু হৃদয় থেকে, ঠিক যেমন আমার ইতিহাস হয়েছিলো বন্দি । আমি ওদের নিয়ে যাবো, ওদেরকে নিয়ে গড়বো নীহারিকা নিবাস । প্রতিটি নীহারিকায় একেকটি ঘর, আমি হবো পূর্ণাঙ্গ অতিথি, ঘুরে ঘুরে আমি দেখবো আমার একটি পূর্ণাঙ্গ স্বপ্নের প্রতিফলন....

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯

অপ্‌সরা বলেছেন: নীহারিকার ওপারে বুঝি স্বপ্নের প্রতিফলন!!!!


এ দেখছি স্বপ্নের স্বপ্ন!!!!!


এখন তাইলে আমিও দেখতে যাই স্বপ্নের স্বপ্ন তারও স্বপ্ন! :)

৩২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:২০

বিষাদ সময় বলেছেন: ইহা কী? B:-)

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা হা ইহা বিষাদীয় সময়ের অপর প্রান্তে অধিষ্ঠিত আনন্দীয় সাহিত্য চর্চা ভ্রাতা!!!!!!

৩৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:২১

আখেনাটেন বলেছেন: ইদানিং আপনার সাহিত্যচর্চার বেগ উর্ধ্বাকাশের দিকে ভার্টিক্যালি ধাবিত হচ্ছে দেখে রবি বাবুর জন্য করুনা হচ্ছে। :P

রচনার তেজস্বিতা ও অন্তর্নিহিত ভাবগাম্ভীর্যতায় দাশ বাবুকে পশ্বাদে ফেলার এই প্রয়াস ভালো ঠেকছে না। বাবুরা ক্ষমা করিবেক লায়। এ হামি কয়ে দিনু কিন্তু!!!!!!!!

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬

অপ্‌সরা বলেছেন: তাহিলে হামি ভিহিন্ন গীত ধরিহ বাবুজী! বাবুদের রোষহে পড়হিয়া হামার আরহ কাহাম লাই......।

লীলশাড়ী তোৰ সাধেৰ শাড়ী
কত’ হামৰা পৰেছি,
আইনা বুনা শাড়ীৰ লাগি
ডাকে চিঠি ভেজেছি।
বাজাৰ যাব’ পয়চা পাব’
কিনবগো মোৰা নিশি,
বসে বসে দাঁত গাবাব’
হাসলে যেমন পাই সিকি।
আলো ৰাইতেৰ কালো শাড়ী
জোস্না ৰাইতে পিন্ধনা,
বাজাৰ বেড়াইতে গেলে
চোৰ বলে কেউ ধৰনা।
গাড়ী আইল’ বাড়ী বাড়ী
আইল’ মা ঢাকাই শাড়ী,
ঐ শাড়ীতে লেখা আছে
কাঁইচি কাটা পানখিলি।

৩৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

বিষাদ সময় বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা হা ইহা বিষাদীয় সময়ের অপর প্রান্তে অধিষ্ঠিত আনন্দীয় সাহিত্য চর্চা ভ্রাতা!!!!!!

আমার নিকট তো তাহা মনে হইল না। মনে হইল..

..................সে কি কেবলই যাতনাময় ।
সে কি কেবলই চোখের জল ? সে কি কেবলই দুখের শ্বাস ?
লোকে তবে করে কী সুখেরই তরে এমন দুখের আশ ।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১৭

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা হা হা হা


দুঃখের আশ দুঃখ বিলাস
জানোনি সেটা কি আগে!
চক্ষের জল কেবলি বিমল
কাব্যে যেমনি লাগে!!!!!!

৩৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

জাহিদ অনিক বলেছেন:

বাইরের এই ঝুম বৃষ্টির সাথে আপাতত আতপ চালের খিচুড়িটা বেশ জমে গেছে। খেয়ে দেয়ে উঠে আবার পড়ব তোমার এটা।
এই লেখাগুলো ভাল লাগে। শব্দে শব্দে ঝংকার আছে। হুংকার নেই।








উপরের মনিরা সুলতানা এবং তোমার মন্তব্যের উত্তর ও প্রত্তিউত্তরের কেমন একটা শব্দের ঝংকার আছে।
আপনারা সবাই এত গুরুগম্ভীর কথা লিখেছেন যে এই গুড় গুড় কথার মেঘ থেকেই বুঝি আজকের এই বৃষ্টি। এত অতিবৃষ্টি।



আজ এই বৃষ্টির কান্না দেখে মনে পড়ল তোমায়


২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২০

অপ্‌সরা বলেছেন: ৩৫. ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১৫ ০
জাহিদ অনিক বলেছেন:

বাইরের এই ঝুম বৃষ্টির সাথে আপাতত আতপ চালের খিচুড়িটা বেশ জমে গেছে। খেয়ে দেয়ে উঠে আবার পড়ব তোমার এটা।
এই লেখাগুলো ভাল লাগে। শব্দে শব্দে ঝংকার আছে। হুংকার নেই।


এ কি বলিলে বৎস!!!!!!
আবার পড়িবেক?? আমি তো ভাবিয়াছিলাম তুমি এই পাঠ্য পড়িয়া এতই দ্রুত পলায়ন করিবে এবং দড়াম করিয়া পড়িয়া অচৈতন্যের দেশে যাইবে যে জাগিবার পরে আর এই স্মৃতি ফিরিবেই না।

তা না তুমি আমোদিত হইলে!!!!!!!!


সাধে কি বলি শবনম প্রেমিক!!!!!!


আধুনিকা ঝিলমিল বুঝি দুস্কে ভাসিলো!!! :(

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২২

অপ্‌সরা বলেছেন: উপরের মনিরা সুলতানা এবং তোমার মন্তব্যের উত্তর ও প্রত্তিউত্তরের কেমন একটা শব্দের ঝংকার আছে।
আপনারা সবাই এত গুরুগম্ভীর কথা লিখেছেন যে এই গুড় গুড় কথার মেঘ থেকেই বুঝি আজকের এই বৃষ্টি। এত অতিবৃষ্টি।



আজ এই বৃষ্টির কান্না দেখে মনে পড়ল তোমায়

ঠিক ঠিক আমাদের গুরু গম্ভীর কথার আঘাতেই অম্বরে ডাকিলো মেঘের গুরু গুরু, ঝরিলো মেঘ মল্লার!!!!!!

জানোনা আমরা দুজন তানসেনের বংশধর!!!!!!!!!!!! :)


দুন্ধুভীতে হলো রে কার আঘাত শুরু
বুকের মধ্যে উঠলো ডেকে গুরু গুরু !!!!!!!!

আমাদের বক্ষতলের পিঞ্জরের এই গুরু নিনাদে আজ আকাশ ডাকিয়াছে !:)

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২৭

অপ্‌সরা বলেছেন: এই দেখো আমরা এই রকম বৃষ্টি ঝরাই - তানসেনের বংশে জন্মেছি আমরা!!!!

৩৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩১

জাহিদ অনিক বলেছেন:


হা হা হা

না না না; এত সহজেই পালাই কি করে ! আলাই বালাই কালাই !


জানি জানি আমি জানি; আমি শবনমের প্রেমিক এই কথাটা চুপিচুপি বললেও পারতে ঝিলমিল শুনতে পেলে কি ভাবাবে!



জানোনা আমরা দুজন তানসেনের বংশধর!!!!!!!!!!!! :) - জানি জানি তাহা জানি। সংগীতের কুমন্ত্রবীজ তোমাদের কানে কে ঢেলে দিয়েছি ? যেই দিয়েছে সে খুব ভাল করেছে।


আজি ঝরো ঝরো মুখর বাদর দিনে
কিছুতে কেন যে মন লাগে না
জানি নে, জানি নে কিছুতে কেন যে মন লাগে না

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭

অপ্‌সরা বলেছেন: তাই নাকি!!!!!!!

তাহলে আজকেই তার কানে দেবার ব্যাবস্থা করিতেছি!!!!!!! :) :) :)


তখন এই ঝরোঝরো মুখর বাদর দিনে তুমি গাহিবে -


তবে কেনো তবে কেনো মিছে এ দূরাশা........
ভালোবেসে যদি সুখ নাহি..... :P

৩৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৩

শামচুল হক বলেছেন: লেখা পড়লাম এবং বিভিন্ন জনের মন্তব্যও পড়লাম। কি মন্তব্য করবো ভেবে পাচ্ছি না।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা শামচুল ভাইয়া!


মন্তব্য না করিয়াও তো মন্তব্য হইয়া গেলো। ইহাই বা কম কি! :)

৩৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:



স্বপ্নপুঞ্জের তক্ষক, ওহে আমি নিবারণ করি ! স্বপ্ন বুনি বিনি সূতো দিয়ে, স্বপ্নে হয় বিভোর আখিরাজ ! নেশা দিয়েছে চন্দ্রলেখা, তাম্রকাননে ফুটেছে নীলাম্বরী ফুল । গগণ ব্রত শুদ্ধ করে তপোস্বার জলে স্নান, আমি অম্লান, আমি নিরোধ, আমি নীহারিকা, গুচ্ছ চন্দ্রের নির্মিতব্য লেখা ! ক্ষীণ আক্রোশে ভেঙ্গে যাওয়া তীরে ভিড়াই তারক ভেলা, বেহালায় সন্ধ্যাকে ডেকে বলি, রাত্রি নিঃশ্বেষে চাই একটি পূর্ণাঙ্গ তীর, আমি ভিড়াবো সপ্তক সমুদ্র অতল... আমার আক্ষেপে পোড়া বন্ধুকে কথা দিয়েছি, শীতল জল ঢেউতে ওকে তুলে নেবো আমার নিরুদ্দেশের ভেলায় । অতঃপর হারিয়ে যাবো এপার ওপারের কোন ভাঙ্গা তীরের খোঁজে...

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২১

অপ্‌সরা বলেছেন: ভাঙ্গা তীরের খোঁজে!!!!!!!


কি সর্বনাশ !!!

আক্ষেপে পোড়া বন্ধুকে বুঝি ভাঙ্গা তীরে নিয়ে যেতে হয়!!!!


কি বলো এই সব!!!!!


তাহাকে বরং তুলিয়া লও ময়ূরপঙ্খী নায়ে! যার স্বর্ন খচিত হীরক শোভার গলুই এ বসিয়া আস্বাদন করিবে সে ভোরের রবি, সন্ধ্যার অস্তাচল........প্রয়োজন কি বলো??? ভাঙ্গা কিংবা পূর্নাঙ্গ তীরের । বরং ভাসিয়া যাও অজানায়.....অতল সমুদ্রের বক্ষে ..... চারিদিকে অপার জলরাশি....


তবে পরিশ্রান্ত হইলে বিশ্রাম লইতে তরী ভিড়াইও কোনো মৎস্য রাজের দেশে..... মৎস্যকন্যার রুপোলী লেজের ঝলকানীতে আবার দিশা হারাইওনা হে যুবক .....

আই মিন ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না!!!!!!!! :P

৩৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

জাহিদ অনিক বলেছেন:

তাহলে আজকেই তার কানে দেবার ব্যাবস্থা করিতেছি!!!!!!! :) :) :)
এই না হলে ঘরের শত্রু বিভীষণ !


অনেক অনেক বেলা হয়ে গেল ! কথায় কথায় !


রাজবাড়িতে ঐ বাজে ঘন্টা
ঢং ঢং ঢং ঢং !

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২২

অপ্‌সরা বলেছেন: কাসর ঘন্টা আজ কি আছে?
রাজবাড়ি যে স্বপ্ন মাঝে
ঢনং ঢনং ঘন্টা বাজে
অনিক্কা ভাইয়ার হৃদয় মাঝে!!!!!!!! :)

৪০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৯

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




আমি বলিয়াছিলাম বন্ধুর ভাঙ্গা তীর গড়িয়া দিয়া অবশেষে তাহার তীরে ভেলা ভিড়াইয়া তাহাকে তুলিয়া নিবো ! বরং আপনি আঁকাআঁকিতে মনোনিবেশ করুন ।

মৎস্য রাজের দেশে মৎস্য কন্যাকে বলিবো আমার বন্ধু হবে ? চলো আমরা মৎস্য পরাণ লিখি একসাথে !! অতঃপর যাবতীয় অপসরা নামক ঢংগী, নাচনী, সাজুনীদের উড়াইয়া দেই !!!

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৮

অপ্‌সরা বলেছেন: কোনো মৎস্যপুরানের পরানে কলিজা নাই আমারে উড়াইবে!!!!!!!!


হি হি হি হি


ও তুমি ভগ্ন তীর গড়িয়া দিতে চাহিয়াছিলে! গুড গুড ভেরী গুড!

৪১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩

জাহিদ অনিক বলেছেন: ও মেঘ বাদল সজল কেন আজ এমনদিন
ও সূরজ ঝলমল করো এখন আজ এমন দিন
ও ঝরনা বহো না ঝিরঝির বহো না রিমঝিম
ও বহো না রিমঝিম

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

অপ্‌সরা বলেছেন: মেঘ সাজলো এমন দিনে
সুরুজ লুকালো আড়াল কোনে

কারণ!!!!!!!!!!

ঝিলমিল আজি ঘরে এসেছে

শুধু আসেও নি খিঁচুড়ি রেঁধে দিয়েছে!!!!!!! :)

৪২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

আখেনাটেন বলেছেন: তাহিলে হামি ভিহিন্ন গীত ধরিহ বাবুজী! বাবুদের রোষহে পড়হিয়া হামার আরহ কাহাম লাই......। -- এ গীত শুনে তো মংরু কাম সেরে ফেলেছে। শুনুন তাহলে:

''ঠেমকো সর্দার মংরুকে উদ্দেশ্য করে বলল, মংলীর কপালোত তুই কাদো নাগাইছিস। অর কপালোত তুই সিদুর দিছিস। এলায় অক নিয়া তোর ঘর করবার লাগবে। অার তাই যদি রাজী না হইস তো তোক হারা মারি ফালাইমো।

মংরু: হ, সিন্দুর দিছু তো কি হইছে? মুই বিয়া করিম। মংলীক নিয়া ঘর করিম। ''
--- তাহলে চুনুর কী হবে? তাকে যে মংলী ভালো পায়?

অাচ্ছা, চুনু থাক। চম্পা যে আবার মংরুকে কিবাক করবার চায়।

নিন এবার। গান গেয়ে তো দিলেন গিট্টুটা লাগিয়ে।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৩

অপ্‌সরা বলেছেন: চংরু, মংরু, চম্পা চুনু সবাই এসেছে!!!!!
হামার ব্লগ বাড়িটার কোনে যেন তারা হেসেছে!
সিন্দুর মিন্দুর থাকুক পড়ে চলুক নৃত্য গীতি
সবাই মিলে ঝুমুর নাচুক জাগুক প্রাণে প্রীতি! :)

৪৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভালো লিখেছো । চমৎকার কিছু শব্দ সমন্বয়ে মুক্তগদ্য। দুএকটি শব্দের অর্থ আমার জানা নেই। আবারো বলি বেশ লিখেছো!!!!!! ক্যারি অন । আজ আবার বৃষ্টিস্নাত দিন। সাহিত্যপাঠের জন্য অতি উত্তম সময়। উত্তম সাহিত্য উত্তম সময়ে পাঠ করে বিপুল আনন্দ পেলাম ।
কবিতার মেয়ে কবিতা লিখবে। এটাই স্বাভাবিক। :)

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭

অপ্‌সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ। :)

লেখনীর প্রশংসা করিবার জন্য!

৪৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

হুমায়রা হারুন বলেছেন: কি সুন্দর

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪৩

অপ্‌সরা বলেছেন: থ্যাংক ইঊউ!!!!!!

৪৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:৩৪

উম্মে সায়মা বলেছেন: শায়মাপু শব্দের খেলায় মেতেছে! জাহিদ অনিক ভাইয়ার মত আমারও দাবী কথাকথিকেথিকথন আর তোমারে; দুইজনকেই জাদুঘরে পাঠানো উচিত। :P
সবার মন্তব্য পড়ে ব্যাপক মজা পেলাম :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯

অপ্‌সরা বলেছেন: যাদুঘরে যাবো না!!!!!!!!!!!

মমি আমি হবো না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


:P

৪৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ব্লগে বোদ্ধারা যেমন আসেন তেমনি আমাদের ,তো বোদ্ধা হয়ে ওঠার যোদ্ধারাও আসেন!:)


সো আমাদের কথা বিবেচনা করে দু’চার লাইন অনুবাদ করে দিলে খুশি হতুম আপি!:)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১১

অপ্‌সরা বলেছেন: বোদ্ধা না হলে ব্লগার হওয়াই বৃথা হয়ে যাবে!!!!!!! :(


কাজেই কিছু মিছু বুঝেই বলে দাও ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!! :)

৪৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:





পরীদের উড়িয়ে দেয়া কোন ব্যাপার না । মৎস্য কন্যাদের ওজন ঢের !!

ভগ্ন তীরে আমি সুখের স্বপ্ন উড়াই...

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৪

অপ্‌সরা বলেছেন: পরীদের তুমি উড়াবে কি!!!!!!!!!


তারা তো নিজেরাই উড়ে যায়!!!!!!!! :) :)

সাবধান দেখো তোমার স্বপ্নগুলো নিয়ে যেন উড়ে না যায়!!!!!!

৪৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৪

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আপুনি, তোমার এই পোস্টে ঢুকে তিন রকম অনুভুতি হলো। পোস্ট পড়ে পরাবাস্তবতার অনুভূতি, কমেন্টগুলি পড়ে হাসির উদ্রেক, প্রতিকমেন্ট পড়ে হাহাপগে.......... :D

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা হা হা


তিন রকমের অনুভুতিই সত্য!!!!!!!


ভাইয়ামনি!!!!!!!! :)

৪৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

হারিয়ে গিয়েছিলাম কথামালায়, আপুনি।

এই ধরায় যখন ফিরে এলাম, হঠাৎ এই গানটির কথা মনে পড়ে গেলো-



Desireless-এর এই গানটি'র অর্থঃ

Above the ancient volcanoes
Slide your wings under the carpet of the wind
Travel, travel, eternally
Of clouds in swamps
Of wind in Spain in the rain from Ecuador
Travel, travel, fly to the highest heights
Above the capitals, fatal ideas
Look at the ocean

Travel, travel, further than the night and the day
Travel, in spaces unheard of by love
Travel, travel, on the sacred waters of an Indian river
Travel, and never come back

On the Ganges or the Amazon
With people of all races
Travel, travel, throughout the land
On the dunes of the Sahara
From Fiji to Fujiyama
Travel, travel, don't you stop
Above Barbal, with hearts bombarded
Look at the ocean

Travel, travel, further than the night and the day
Travel, in spaces unheard of by love
Travel, travel, on the sacred waters of an Indian river
Travel, and never come back

Above the capitals, the fatal ideas
Look at the ocean

Travel, travel, further than the night and the day
Travel, in spaces unheard of by love
Travel, travel, on the sacred waters of an Indian river
Travel, travel

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৩

অপ্‌সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ গানটার জন্য আর সাথে মিনিংটাও দেবার জন্য!!!!! :)

৫০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৪

তাশমিন নূর বলেছেন: আমার আপুর দেবরের শ্বশুরের বউয়ের ছোটভাইয়ের বউয়ের ছোট বোনের শ্বশুরের বউকে জিজ্ঞেস করেও আমার ভেঙে যাওয়া দাঁতগুলোর কোনো সুরাহা হল না। :(

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪৯

অপ্‌সরা বলেছেন: হা হা হা হা হা তাশমিন আপুনি!!!!!!!!


সোনা দিয়ে নতুন দাঁত বাঁধিয়ে নাও!!!!!! :)

৫১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৫

সুমন কর বলেছেন: তোমার লেখা পড়ে, আমার ঘুম চলে এসেছে !! যাই ভাত খেয়ে একটা ঘুম দেই। নাহলে আবার মাথা ঘুরতেই থাকবে.......

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫০

অপ্‌সরা বলেছেন: ঘুম ভেঙ্গেছে ভাইয়ু!!!!!!

সেই দুপুরে ঘুমাতে গেছিলে!!!!!!!! :)

৫২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫

পার্থ তালুকদার বলেছেন: উফ... মনে হচ্ছে পাথর কামড়াচ্ছি ... :)

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

অপ্‌সরা বলেছেন: পাথর হবে কেনো!!!!!!!!! :( :( :(


ইহা তো চর্যাপদীয় কাব্য চর্চা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.