১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: ইয়া মাবুদ! আজ সব হেভি ওয়েট-রা পোস্ট দিচ্ছেন!!!

২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: বরাবরের মতই জোস হয়েছে লেখা!

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: এটার অর্থটা বুঝি নাই- ডম্বরী।

৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: হেলায় অবহেলিত হতে হয়, বিধায় আমি অবহেলা করি না।


আপনার মঙ্গল হোক।

৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০০

মলাসইলমুইনা বলেছেন: অপ্সরা : ওএমজি ! দন্তমন্ডলীর ক্রমহ্রাসমান বেদনা (পূর্বকার কবিতা পড়িতে জিয়া উদ্ভুত) লইয়াও তদীয় কবিতা পড়িতে বসিয়া ছিলাম | কিন্তুক আপনার কবিতা পড়িতে পড়িতে গুটি কয়েক উষ্ঠা খাইয়া দন্ত বেদনা ক্রমশ বৃদ্ধি পাওয়াতে খানিক্ষন বিরতি নিয়াছি | তবুও উজ্জ্বল দিবসের মতো প্রতিভাত হইলো যে সাহিত্য সম্রাট শ্রীশ্রী বঙ্কিমচন্দ্র কবিতা লিখিলে তদীয় কবিতার প্রতিটি ছত্রই তাহার কবিতাতেও বুঝিবা প্রকাশ পাইতো | সাধু সাধু !!

৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০১

জীবন সাগর বলেছেন: অসাধারণ!! মুগ্ধতা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত

যুবকের প্রতি আহ্বানে কৃতজ্ঞতা.....

৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: জাস্ট মুগ্ধতা!!!

বাংলা সাহিত্যের অলংকার এই টাইপ কবিতা।

৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৪

বর্ষন হোমস বলেছেন: লেখা নিয়ে কিছু বলব না।আপনি ভাল লিখেন সন্দেহ নাই।

তবে এখন কথা হচ্ছে নাম নিয়া।সবজান্তা শমশের রে বানাই ফেললেন শমসেরিকা।এখন দেখতেছি অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও।এইভাবে না গুলা মাইরা দিতেছেন কেন!!!

৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: সহব্লগার মলাসইলমুইনা এর সাথে আমিও একমত।

দাঁতের ব্যথা বাড়িয়াছে, ভাগ্যিস আমি মাটির দিকে তাকিয়ে হাঁটি বিধায় রক্ষা নইলে আমিও বিপাকে পড়িতাম।

জয়োস্তু!

১০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৫

সুমন কর বলেছেন: অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও খট্টাঙ্গ পূরাণ কাব্য -- পড়ে, জ্বর বেড়ে গেল।

১১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৬

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:



হা হা ! চন্দ্রানুঢ়া ওরফে অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও খট্টাঙ্গ পূরাণ কাব্য !

কবিতার কথা আর কী বলিবো, যেন মহাকালকে ভেজা কাপড় চেপানোর মত চিবিয়ে কেরোসিন দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়া হইয়াছে !!
প্রিয়তে রাখিলাম, কখনো যদি অতলান্ত দুর্মর আন্ধারে পড়ি এই কাব্য পড়িয়া উত্তরণের চেষ্টা করিবো, ভাবিয়া লইবো আমার থেকেও অতল আন্ধারে জগতে আরো কত কিছু যে আছে !!

শুভ কামনা জগতের কবিকূল ।

মন্তব্যটি ফান হিসেবে নেয়ার অনুরোধ রইলো ! আবারও ফান !!

তবে কবিতাটি আমার বেশ লেগেছে, খুব সুক্ষ্ম চিন্তা, মনোযোগী হলে হারিয়ে যাবেন অনুভবে নিশ্চিত । এটা ফান নয়, বিশ্বাস ।

১২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৬

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ঊর্ণ-নাভ, উর্ণনাভ [ ūrṇa-nābha, urṇanābha ] বি. মাকড়সা। [সং. ঊর্ণা, উর্ণা + নাভি]।
প্রজ্বলন [ prajbalana ] বি. অতিশয় জ্বলন; প্রদীপন। [সং. প্র + জ্বল্ + অন]।

কবির জয় হোক।

১৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবিতা পাঠ পূর্বক ব্লগে লগ ইন করেছি। ক‍্যারি অন। ভাল হয়েছে।

ফিরিবো না আমি মানে ?
তোমাকে আসতেই হবে কবিতার মেয়ে।
জানো তো কবিরা পরাজিত হয় না। কবিতা মিথ্যে হয় না ।

১৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১০

জেন রসি বলেছেন: কবিতার নাম পড়ে মনে হচ্ছিল ভিন গ্রহের কোন ব্লগে ঢুকে গিয়েছি। তারপর দেখলাম, না। এটা সামুই। কবিতাটা পড়লাম। সাথে এলিয়েন শব্দগুলোও। যা বুঝলাম, তা হচ্ছে নায়ক, নায়িকা, প্রকৃতি সবই একে অপরের জালে আটকা পরে গেছে!

১৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৩

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: নতুন একটি শব্দ শিখলাম। ধন্যবাদ, আপুনি।

আর, গানটির উত্তর কি হতে পারে?

এই গানটি কি?

১৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কবিতায় মন্তব্য কি করব আগে মস্তিষ্ককে সবুজাব থেরাপী দেওয়া লাগবে আপুনি। তোমার সুন্দর লিখনশৈলীর ভক্ত আমি সেই কবে থেকেই। ভাল লাগার কথা জানান দিয়ে গেলাম।

১৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপুনি তোমার, মানে চন্দ্রানূঢ়া ওরফে অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীর খট্টাঙ্গ পুরাণ কাব্যের রসাস্বাদন করিতে যাইয়া পূর্ব হইতেই শায়মান্দ্রনাথ ঠাকুরীর কাব্যমুগুরের ক্রমাগত আক্রমণে দন্তসমূহের নড়বড়ে অবস্থান এক্ষণে স্থানচ্যুত হইয়া গেল।

১৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: কবি গো, অন্যরা বিভ্রান্ত হবে, আমি নিশ্চয় ভ্রান্ত পথে আছি।


গোলাপ আমার প্রিয় ফুল। গোলাপে সুবাস আছে। বাতাস এবং মাটি সুবাসিত হয়। আমি শুধু বলেছিলাম, গোলাপ তোমার মাঝে সুবাস আছে, আপনোপমায় উদ্ভাসিত হও। তাই হয়েছিল।

১৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: হেলায় হেলায় কাটিয়েছে অনেক বেলা।

কবিতা খুব সুন্দর লাগলো। বেশ মাধুর্য পূর্ন।

২০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১২

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




আমি আপনার হারানোর কথা কহি নাই ! বরংচ আপনি তংবং রান্নায় মনোযোগী হোন ! নয়তো পরে হাড়ি পুড়ে যাবে !!

২১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: তা তো কলি। আমিতো গোলাপকে বলেছিলাম। সকল কলি ফুল হয় না।

২২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২০

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:



ওরফে অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরী


আমি কিছু কমুনা

২৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২১

মলাসইলমুইনা বলেছেন: খট্টাঙ্গ পূরানের কোন পদ হইতে এই কাব্য উৎসারিত হইয়াছে ? ভঙ্গ পদ হইতে ?

২৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৩

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আরে না! কিছু গোলাপ আছে, আজীবন ফুটে থাকে, বাতাস সুবাসিত হয়। অলীরা দূরত্ব বজায় রাখে।

২৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন:

২৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ভ্রমরী আমি ডরাই।

২৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩২

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: কারণ, আমি জানতাম না।

মন্তব্যে গোলাপ, অলি এবং গান তা টেনে এনেছে।

ফুলের দিকে তাকিয়ে থাকি। কবিতা অথবা গান লেখার বৃথা চেষ্টা করি না। কারণ, আমি কবি নয়।

২৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ভোমর কইয় গিয়া, আমার প্রিয় গানের একটা, দিনে অনেকবার শুনি। ভালো লাগে।

২৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:


আমারা হইলাম গিয়া আধুনিক যুগের ডিজিটাল পোলাপান, এতো কঠিন কবিতা কি আর আমাদের মাথায় ডুকিবে না।পারলে এই কবিতাখানার মিনিং করিয়া দাও...... কবিতা ভাব ভাল করিয়া বুঝি। তখন নাহয়, অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরী বা অপ্সরান্দ্রনাথ সুন্দরী খেতাবে ভূষিত করিবার চিন্তা করে দেখিব।

৩০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: খাট্টাঙ্গ পূরাণ বিষয়ে উদ্দেশ্য মূলক কারণে নির্বাক থাকিবো। অপ্সরান্দ্র নাথ ঠাকুরী কিঞ্চিত টেনশিতো থাকুক।
আপাতত প্রাণভরিয়া গলধঃকরণ করিয়া লই কাব্য সুধা।
কবিতা এ ব‍্যাপারে নিরব থাকার সিদ্ধান্ত লৈইয়াছে

৩১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবিতা নয় কবি হৈবেক

৩২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: গালে ব্যথা করছে, পড়ে।

৩৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



আপুনি তোমার কবিতার ব্যবচ্ছেদ করে শবোগ্রাহী হলাম-



দূর থেকে সে কাব্য সাধিলে
শকুনে হয় দেহ-ব্যবচ্ছেদ!
অর্জুন টংকারে নির্বান জলে
মিটবে কি করে ভেদাভেদ?

বিরহ জোছনায় ধবংস হেরিলে
কি করে বাঁচি্বে বিরহী বেদ!
ত্যাগের অনলে বক্ষ ছেদিলে,
টুটবে কি তবু সাধিকার জেদ?

কালপুরুষে বালক কাঁদালে
কৃষ্ণ-বংশী চুরায় সে আবেদ।
ডানা ঝাপটালে, বিজন শৃঙ্খলে
ধোয়াশা মন কি করে ভেদ?

বজ্রাগ্নি বলে প্রেমাগ্নির জলে,
শশিতে হয় দেখা নিরবচ্ছেদ।
ছায়া হয়ে ঘুরে দ্বীপ হয়ে জ্বলে,
মনে কে ধরে আচারী-বেদ?

তাই বলি হেনু, যাই বেণু খুলে,
বেজে উঠে ডমরু অশ্বমেধ।
যাই ফুলোবনে লয়-মাত্রা গুনে,
থাকবে না আর কোন খেদ।

৩৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অসাধারণ!!
অনেক ভালো লাগার এই কবিতা কবিতা খেলা, আমি মুগ্ধ।

কবি দ্বয়ে কৃতজ্ঞতা সুন্দর মনোমুগ্ধকর কবিতা উপহার দেয়ার জন্য।

৩৩নং মন্তব্যে শাইয়্যান ভাইয়ের রেখে যাওয়া কবিতাটিও মুগ্ধ করলো ছন্দোবদ্ধ কথামালায়।

৩৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫২

জাহিদ অনিক বলেছেন:

বঙ্কিমোত্তর যুগে এহেন অমূল্য অসাধারণ সাহিত্যখানার মূল্যায়ন মম বিনে আর কেহ যে করিতে পারিবে না তাহা আর বলাবলি করিয়া শব্দের অপচয় না করাই শ্রেয়। ইহার চাইতে বরং আসুন উপরে মুদ্রিত কবিতাখানার দিকেই আলোকপাত করা যাক।

কবিতা হইতে একখানা পংক্তি চয়ন করিয়া দেখা যায় যে, কবি লিখিয়াছেন ডানা ঝাপটাই আমি, খুঁজি তারে নিমগ্ন সংকুল আঁন্ধারে

উক্ত পংক্তিতে কবি বুঝাইয়াছেন যে, জলে ভিজিয়া পাখানায় জল জমিয়া গিয়েছে তাই শুকাইবার জন্য ঝাঁপটা ঝাঁপটি করার আবশ্যকতা আছে বৈকি!
বৃষ্টি হেতু সড়কে জল জমিয়া গিয়াছে, জমে যাওয়া জলের উপর দিয়া হাটিয়া যাইবার সময় কিঞ্চিৎ অসাবধানতা বশত হোঁচট খাইয়া জলধি স্বরূপ নর্দমায় স্নান শেষ করেই যে উক্ত পংক্তিখানার উদগিরন হইয়াছে তাহা বিজ্ঞ পাঠক মাত্রই বুঝিতে পারিবে।
উল্লেখ্যা তখন সন্ধ্যা ছিল। লোডশেডিং হেতু বিজলি বাতি ছিল না।


এত জল ও কাজল চোখে অথবা কোথাকার জল কোথায় যাইয়া গড়ায় এসব ভাবনা ভাবিতে গিয়া আকস্মাত চিত্তে আসিলো জলকাব্য কবির কথা। উহার আহ্বানে সাড়া দিয়া যে ঠাসা কবিতাখানা লিখিত হইয়াছে তাহা খাসা হইয়াছে।

৩৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৪

নীলপরি বলেছেন: কবিতা পড়িয়া প্রীত হইলাম ।

কবিতায় ++++++++ রহিল ।

শুভকামনা গ্রহন করিবেন ।

৩৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩৩

ঢাকার লোক বলেছেন: অসাধারণ দুটো কবিতা (৩৩নং মন্তব্যে শাইয়্যানেরটা সহ), মূল কবিতার সব অর্থ যদিও বুঝিনি তবু মনে হয়েছে অসাধারণ !

৩৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:১৭

কালীদাস বলেছেন: কিসের রিপ্লাই কি লেখছেন জানি না।
তবে এইবারেরটা অনেকটুকু ধরতে পারছি কেমনে জানি।

৩৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৪৫

চিন্তক মাস্টারদা বলেছেন:
বিল্কুল চমৎকার

৪০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:১৭

উম্মে সায়মা বলেছেন: শায়মাপু সব ব্লগারদের ৩২টা দাঁতই নড়বড়ে করে দেয়ার মিশনে নেমেছে!
( অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও ভাষা পড়তে পড়তে এখন কিছুটা বোধগম্য হচ্ছে ভালো লাগলো খুব....)

৪১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:৪৬

নীহার দত্ত বলেছেন:
সুখে থাকো তুমি, দূরে থেকে সাধো
অমর কাব্য খেলা-
একটি মাত্র মানব জীবন,
হে কিশোর করিওনা হেন হেলা

খুব সুন্দর আহ্বান

৪২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭

তপোবণ বলেছেন: লেখা অনেক ভালো হইসে। বানান ভুল নাই। আমিও কিছু বুঝিনাই।

৪৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এরেই বলে দাঁত ভাঙা জবাব

৪৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: অপেক্ষাকৃত সহজ ছিলো!

কবিতায় +++

চন্দ্রানুঢ়া ওরফে অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও খট্টাঙ্গ পূরাণ কাব্য
এই জিনিসটায় ++++++

৪৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

শূন্যনীড় বলেছেন: ভালো লাগা জানিয়ে রাখলাম আপু......

৪৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


"কালী মা, শক্তি দে!"

৪৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কি সব কঠিন কঠিন শব্দ চয়নরে বাবা!!!

৪৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫৯

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: একটি মাত্র মানব জীবন,
হে কিশোর করিওনা হেন হেলা ......

আপুমণি, আপনার আরও একজন পাঠক বেড়ে গেল।

৪৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০২

বিষাদ সময় বলেছেন: কলি কালে বক্সং খাটং এর "খট্টাঙ্গ" পাইবেক কোথা হইতে?

৫০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৫

মেহেদী হাসান তামিম বলেছেন: চরম ভালো হয়েছে

৫১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০৯

নিয়াজ সুমন বলেছেন: একটি মাত্র মানব জীবন,
হে কিশোর করিওনা হেন হেলা ...... [/sb
সুন্দর কবিতা!!

৫২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:০৮

এফ.কে আশিক বলেছেন: আপনার, কবিতায় শব্দ প্রোয়োগের ক্ষমতাটা দারুন।
অসম্ভব রকম ভালো লেগেছে...

৫৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১০

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: জয় খট্টাঙ্গ পুরাণের জয়! জয় চন্দ্রানুঢ়ার জয়!! জয় অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীর জয়!!!

৫৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আপু বহু দিন পর আপনাকে আবার খুঁজে পেলাম ।কবিতা অনেক ভালো লাগা রইল

৫৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৪

মলাসইলমুইনা বলেছেন: দুঃসাহসে সাহসিত হইয়া আবার পড়িলাম | যেন হারিকিরি করিয়ে উদ্যত কোনো নিঃসঙ্গ সামুরাই! তবুও আসে পাশে বইলো যে মধুর হাওয়া তাতে হৃদয় তৃপ্ত হইলো মৃত্যু যাত্রায় | সব না বুঝলেই যে মজা পাওয়া যাবে না তারতো কোনো সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা নেই, তাই না ? তাই দন্ত নড়িলেও বলিতেই হইবেে এই কাব্য উপাদেয় খুবই | প্রিয় অপ্সরা, অনেক ধন্যবাদ |

৫৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১১

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আবার হসপিটালে দৌড়াদৌড়ির প্রস্তাব ! নাহ, এই বেলা না বলছি | পরে কখনো কোনোদিন অবশ্য হতেই পারে |

৫৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

শায়মা বলেছেন:
আজকে একদম ইজি পিজি খানা ভাইয়ু!!!!! নো হসপিটাল দৌড়াদৌড়ি!!!!!! @মলাসইলমুইনা ভাইয়ু!

৫৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:

ভ্রমরের ডানাভাই কই গেল ???? ঠাকুর দিতি ???

৫৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


প্রেমিক ধনূর্বাণ
কহি তবে এক প্রঘাত সত্য, নৃশংস অনির্বাণ!
গোলকধাঁধার চক্রবুহ্যে করো না জীবন পণ-
অকারণ অনুক্ষণ-
সুখে থাকো তুমি, দূরে থেকে সাধো
অমর কাব্য খেলা-
একটি মাত্র মানব জীবন,
হে কিশোর করিওনা হেন হেলা ......
- বাহ বাহ বাহ.....



লেখিতে বসিলাম তবে...

৬০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



খট্টাঙ্গ পুরান সব কাব্যের সার , শুনলে পরে মাথা ঘুরে যায় সবার
শুনেছি খট্টাঙ্গ পুরানাখানা অষ্টবিংশতি পুরানের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ পুরাণ ।
যাতে লেখা আছে- সর্বশ্রাস্ত্রসারং ইদম্ খট্টাঙ্গ-পুরাণম।
হিন্দু পন্ডিত্য না কদাপি শক্যং ভূতল গণনম্ গোপলস্য নিবেদনং
বিবর্তন হতে হতে হয়ে গেছে অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও খট্টাঙ্গ পূরাণ ।

অভিন্ন্দন রইল কবি অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও প্রতিং ।

৬১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০০

রাতুল_শাহ বলেছেন: কবিতার নীচে ব্যাখ্যা দিও গো কবি!
এত কঠিন শব্দের চক্র ভেদ করার জন্য অর্জুন জ্ঞান লাগবে।

৬২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


কিছুটা প্রস্তুতি প্রয়োজন.... কিছু সময় তবে হাতে নিয়ে রেখো.... আমার আছে অঢেল... তবে আপাতত নেই... একটু ফ্রী হয়ে নেই...

৬৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তোমাকে তো ফেসবুকে পাওয়া যায়না ।ব্যপার কি? নতুন কোন পোস্ট লিখছো কি না ??

৬৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হলি আর্টিসান বেকারি গুলশান কততে?? সেখানে যাওয়ার রাস্তা সম্পর্কে ধারণা আছে কি না?

৬৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঢঙ্গী শুনো।আমি ডিপ একুইফারে পানির নমুনা সংগ্রহ পানির গুনাগুণ পরীক্ষা করছি। অতীব গুরুত্বপূর্ণ কাজ। দেশের নাগরিক হিসেবে আপনি তথ্য দিয়ে দেশের স্বার্থ রক্ষা করিতে পারেন ।আমি একজন ভূবিজ্ঞানী ইহা অবগত আছেন নিশ্চয়।

৬৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভূগর্ভস্থ পানি পান করিয়া ইহা আপনি কি বলিতেছেন?ঢাকার ভূগর্ভস্থ পানি বিশ্বের সেরা পানিগুলির মধ্যে অন্যতম। তারপরও সেগুলির উপর হুমকি প্রদান করিতেছে শিল্পকারখানার বর্জ্যসহ অনেক কিছু। পৃথিবীর যাবতীয় সোনা,হিরক,জেমস্টোন কয়লা,খনিজ তেল..সব ভূতত্ত্ববিদদের আবিষ্কার ইহা কি আপনি জানেন না ?? পানির অপর নাম কিন্তু জীবন তাই সকল খনিজের তুলনায় পানির দাম বেশি ।

৬৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ইনবক্সে দেখো HACH arsenic kit দিয়ে ।অর্সেনিব টেস্টএর প্রামান্য দলিল থুক্কু ছবি।

৬৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



অহেতুক লেখ বালা.....
এহেন জীদে ধ্বংস হবে বৈজয়ন্তী মালা...
ফিরে যাও মোর কবিতার ঘরে
দেখ বাতায়ন খুলে...
কেমন করে চন্দ্রশাবক আকাশগঙ্গা ছেয়ে....
ফিন তুলে আজ তারকারাজির আলোর ভেলায় নেয়ে..
বরা্হ শাবক কুল,
ছায়াপথে দেয় ফিন তুলে নাচ
আমার কিবা ভুল...

ধনুর্বাণ হাতে কালপুরুষ, চেয়েছে রক্ষা করিতে ধরা....
ভুল করোনা নক্ষত্রনেশা, অনিদ্রিতা চন্দ্রিমানূঢ়া...
ফিরে যাও ঘরে.. এই যুদ্ধ লড়বে আজি নক্ষত্র নাগর যারা...

৬৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: অপ্সরানন্দনাথ ঠাকুরি'র এই 'খট্টাঙ্গ পুরাণ কাব্য'খানি পাঠ করিয়া আমি বিস্ময়াভিভূত, বিমূঢ় হইয়া গেলাম! কি তার অপূর্ব শব্দচয়ন, কি তার তীক্ষ্ণ ক্ষুরধার বাক্যগঠন! প্রথমে ভাবিয়াছিলাম, হয়তো কোন মিসেস মাইকেল টাইকেল হইবেক বোধহয়! পরে দেখিলাম- নাহ, ইহা তো আমাদের ব্লগীয় বহিন অপ্সরানন্দনাথ ঠাকুরি'র কাব্য। বারকয়েক অভিধান খুলিয়া তবেই এ কাব্যটিকে পূর্ণাঙ্গভাবে হৃদয়ঙ্গম করিতে সক্ষম হইলাম!
আপনার এ ক্ষুরধার লেখনি-তরবারি দিনে দিনে আরও শানিত হইয়া উঠুক!

৭০| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: ৩৩নং মন্তব্যে সত্যপথিক শাইয়্যান এর কবিতাখানিও চমৎকার হইয়াছে, যেমন হইয়াছে কবি জাহিদ অনিক এর মন্তব্যখানিও।

বলিতে বিলক্ষণ ভুলিয়া গিয়াছিলাম, এই 'খট্টাঙ্গ পুরাণ কাব্য'খানি আমি আমার 'প্রিয় তালিকা'র ঝুড়িতে তুলিয়া রাখিয়াছি।