নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিরোনামহীন....

আমার স্বপ্নের কথা বলতে চাই

পথেরদাবী

সাংস্কৃতিক কর্মী শিল্প তৈরি করতে পারেন আবার নাও করতে পারেন..... তবে শিল্পীর শিল্প তৈরি হওয়া চাই-ই-চাই.......সাংস্কৃতিক কর্মীর মূল কাজ শিল্পীর তৈরি শিল্পকর্ম এবং জনগনের মধ্যে মেল বন্ধন অর্থাৎ সহজ ভাষায় বললে, সেতু তৈরি করা..... আর এই সেতু তৈরির কাজ সাংস্কৃতিক কর্মীর করা চাই ই-চাই....এখানে ফাঁকিবাজির সুযোগ নাই.....সুযোগ নাই শিল্পীর মতো ব্যক্তি কেন্দ্রিক চিন্তা করার..... সাংস্কৃতিক কর্মীকে তাই মাঝে মাঝে শিল্পীর চাইতে সংগঠকের ভুমিকায় বেশি অবতীর্ণ হন...... এতে দোষের কিছু দেখি না....সব ঠিকঠাক থাকলে সাংস্কৃতিক কর্মী নামক শব্দের উৎপত্তি ঘটতো না..... সবাই শিল্প চর্চাই করতো.....শিল্প চর্চা করতে এসে কেউ বিপ্লবের কথা বলতো না..... যেহেতু বিপ্লব একটি কঠিন সত্য...... বিপ্লব দীর্ঘজিবী হোক.....\\\\\\\\\\\\\\\\n(১৪ মার্চ ২০১৫, পল্টন ...........)

পথেরদাবী › বিস্তারিত পোস্টঃ

“অভিনেতা ফরিদী....”

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৬

সকাল সকাল অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন পেয়ে খায়রুল ফরিদী প্রচন্ড বিরক্ত হলেন। নম্বর দেখেই আঁচ করতে পেরেছেন কোন সাংবাদিক নিশ্চই ফোন দিয়েছে। একবার ভাবলেন ধরবেন না, পরে কী ভেবে তবু ধরলেন।

ওপাশ থেকে- হ্যালো আসসালামুয়ালাইকুম, আমি সাংবাদিক রায়হান সুলতান বলছিলাম দৈনিক নবদূত থেকে।
- হ্যা বলুন।
- কেমন আছেন?
- হ্যা ভালো, কি জন্য ফোন করেছেন সেটা বলুন।
- ভাইয়া সম্প্রতি আপনি দ্বিতীয় বিয়ে করেছেন, সে বিষয়ে যদি কিছু বলতেন।
- আমি কি হনুমান? বিয়ে তো মানুষই করে। এটা নিয়ে নিউজ করার কি আছে?
- ছি! ছি! ভাইয়া তা হবে কেনো? মানুষ তো এসব জানতে চায়। আর আপনাদের বিষয়গুলো জানানোই তো আমাদের কাজ।
- তো যারা জানতে চায়, তারা কি বিয়ে করে না? ভাত খায় না, ঘুমায় না? তাদের সাথে আমার পার্থক্যটা কোথায়? অভিনয়েই তো? তো অভিনয় নিয়ে জানতে চান। আমার ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে আপনাদের এতো মাথা ব্যাথা কেনো?
- ভাইয়া সারা দুনিয়ার সেলিব্রেটিরাই তো তাদের ব্যাক্তিগত বিষয় ভক্তদের সামনে প্রচার করে থাকেন। এই যেমন প্রীতি জিনতা তার বিয়ের ছবি নিলাম করছে। মানুষের আগ্রহ আছে বলেই তো এসব হচ্ছে।
- তাই নাকি? জানতাম না। তাহলে তো আমাকে উত্তর দিতেই হয়। আচ্ছা ঠিক আছে। আপনি তাহলে একটা কাজ করেন, আমাকে এক সঙ্গে প্রশ্নগুলো করুন। আমি উত্তর দিচ্ছি।
- থ্যাংক ইউ ভাইয়া। আমি প্রশ্নগুলো করছি।

১/ কেমন যাচ্ছে আপনাদের দাম্পত্য জীবন?
২/ আগের স্ত্রী সূকন্যার সঙ্গে কী যোগাযোগ হয়?
৩/ কোথায় হানিমুনে যাবেন?
৪/ একা জীবন আর বর্তমান জীবনের মধ্যে কেমন পার্থক্য দেখেন?
৫/ সামনের দিনগুলো কেমন কাটাতে চান? এ ক’টাই ভাইয়া।

- আপনার শেষ হয়েছে? ধন্যবাদ। চাইলে আরো প্রশ্ন করতে পারতেন। যাই হোক প্রশ্নগুলো খুবই সুন্দর। আমিও চাই মানুষ জানুক আমার সম্পর্কে। আসলে সকাল বেলা চা খাইনিতো তাই মাথাটা একটু গরম ছিলো। আপনি কিছু মনে করবেন না। আমি খুবই দুঃখিত।
- না না ভাইয়া, আমি কিছু মনে করিনি। ভাইয়া উত্তরগুলো।

আরে উত্তর তো দেয়াই যাবে। চলেন একটু আড্ডা দেই আপনার সাথে। দেখুন তো আপনার ভাবিও বাসায় নেই। সকালে ঘুম থেকে উঠে বাজারে যে গেছে এখনো আসার খবর নেই। তাই চাও খেতে পারি নি। আচ্ছা কিছু মনে করবেন না। আপনি বেতন কতো পান? কতোদিন ধরে সাংবাদিকতায় আছেন? ফরিদীর এমন প্রশ্নে সাংবাদিক রায়হান সুলতান একটু ঘাবড়ে যায়। ভাবতে থাকে, আমার বেতন জেনে তিনি কি করবেন? আবার এও ভাবে হয়তো লোকটা নেহাৎ ভালো মানুষ তাই জানতে চেয়েছে।

রায়হান ফরিদীকে চেনে সেই ছোট বেলা থেকে। বিটিভিতে তখন ‘কৃষ্ণপক্ষের রাজত্ব’ নাটকে ফরিদী শুক্লপক্ষের ভূমিকায় অভিনয় করতেন। ফরিদীর ছিলো ভরা যৌবন। অর্থাৎ সাংবাদিক রায়হানের এখন যে বয়স। জাদরেল অভিনেতা যাকে বলে আরকি। মঞ্চ, টিভি, চলচ্চিত্র কোথায় নেই ফরিদী। এখন অবশ্য বৃদ্ধ হওয়াতে তেমন কেউ ডাকে না। তবে এই বয়সে হাঁটুর বয়সি মেয়েকে বিয়ে করাতে এখন বেশ তোলপাড় মিডিয়া পাড়ায়। রায়হানের আজ অবশ্য ভালোই লাগছে ফরিদীর স্বাক্ষাতকার সে নিতে পারছে বলে। ভাবছে অফিস শেষে সবাইকে বুক ফুলিয়ে বলে বেড়াবে- জানিস আজ কার ইন্টারভিউ করেছি? ফরিদী ভাইর। বুঝলি ফরিদী ভাই। সে তখন এও ভাবে, বন্ধুরা তার দিকে ড্যাবড্যাব করে তাকাবে, ফরিদী থেকে ফরিদী ভাইয়ে রুপান্তর দেখে সবাই তার আরো কাছে আসবে। কয়েক কাপ চা, গোটা পাঁচেক সিগারেট তো খাওয়াবেই। অনেকে আবার রায়হানের ফরিদী ‘ভাইর’ সাথে দেখা করতে চাইবে। ছবি তুলতে চাইবে। চাইবে অটোগ্রাফ আরো কতো কী। ফোনের ওপাশ থেকে এসব ভেবে এ নয়া সাংবাদিক সুখ পায় মনে।

রায়হান ক’মাস হলো সাংবাদিকতা শুরু করেছে। পড়েছে অর্থনীতি। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও কোন চাকরি জুটাতে না পেরে শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বড় ভাইর তদবিরে পত্রিকায় চাকরি হয়। এ লাইন তার একদমই জানা না থাকলেও। অগ্রজ সাংবাদিকদের কাছ থেকে সে শিখে ফেলেছে কী করে সেলিব্রেটিদের স্বাক্ষাতকার নিতে হয়। কি করে অখাদ্য অভিনয় করলেও প্রশংসায় ভাসিয়ে দিতে হয়। গান, অভিনয়, নৃতকলা বা আরো যা যা আছে এসব নিয়ে তথ্যবহুল সংবাদ প্রচার না করে শিল্পীরা কি দিয়ে খেলো, কি গায়ে জড়ালো, কয়টা প্রেম করলো এসব খবর সে এখন বেশ ভালো করেই বের করে নিয়ে আসতে পারে।

যাই হোক, অভিনেতা ফরিদী আর সাংবাদিক রায়হানের কথোপকথনে ফিরে যাওয়া যাক। সেলফোনের ওপাশ থেকে রায়হান উত্তর দেয়, বেতন তেমন পাই না ভাই। মাত্র দশ হাজার। এ দিয়েই চলতে হয়। তবে আগামী জুন থেকে বাড়বে বলে আশা করছি। ফরিদী কোনো উত্তর দেয় না। রায়হানও বলে যায়- ভাই ঠিক করেছি বিসিএস দিবো। গতবার দিয়েছিলাম, কিন্তু হয় নাই। আশা করছি এবার হয়ে যাবে। এ চাকরিতে পোশায় না। তবে একেবারেই যে খারপ লাগছে তাও নয়। এই যে আপনার মতো গুনী শিল্পীর সাথে কথা বলার সুযোগ হচ্ছে, এটাই বা কম কী।

এবার ফরিদী মুখ খোলে। তিনি বলে ওঠেন-
গুনী শিল্পীর কদর তোমরা বোঝ?
- কি যে বলেন ভাই। বুঝবো না কেনো?
- আচ্ছা রায়হান বলতো, আজকে দামেস্কে কয়টা বোমা পড়েছে? কতোগুলো শিশু মারা গিয়েছে?
- এসব তো ভাই ইন্টারন্যাশনাল ডেস্কের কাজ। আমরা তো বিনোদন।
- ও তাইতো। আচ্ছা তা হলে বলতো এই যে শান্তির নামে দুনিয়া জুড়ে এতো হানাহানি অথবা দেশের ভেতরে এক ধরনের উন্মাদনা কাজ করছে সবার মধ্যে। ধর্মটাই যেনো বড়। অথবা সবচেয়ে নগ্ন হওয়ার স্বাধীনতাই যেনো স্বাধীনতা, চুড়ান্ত মুক্তি। এই যে এ ধরনের মনোভাব, যার ফলে বাড়ছে এতো খুনোখুনি তা নিয়ে শিল্পীদের অবস্থান কী, শিল্পীরা কী ভাবছেন, কী ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছেন। এসব নিয়ে কি কোন খবর হতে পারে?
- ভাইয়া এসব তো এডিটোরিয়ালের কাজ। আমরা তো বিনোদন।
- ও আচ্ছা, তাইতো। আচ্ছা গল্পগুলো ঠিকঠাক হচ্ছে কিনা, স্ক্রিপ্ট ঠিকঠাক লিখছে কিনা, গানগুলোর মান কতোটুকু, গানের কথাগুলো মানুষকে ছুঁতে পারছে কিনা, এসব নিয়ে কি সংবাদ তৈরি করেছো?
- না ভাই। এসব তো সাহিত্য সাময়িকী বা ঈদ সংখ্যায় যেতে পারে। আমরা তো বিনোদন।
- ও আচ্ছা, তাইতো। আচ্ছা রায়হান, শিল্পীরা কে এখন কেমন আছেন, তারা খেয়ে পরে বাঁচতে পারছে কিনা, এসব নিয়ে সিরিজ রিপোর্ট তৈরি করেছো?
- না ভাইয়া, আমি তো নতুন। আর আগের ভাইয়ারা করলে তো দেখতাম। তবে ভাইয়া, মানুষ তো এসব খায় না। মানুষ তো বিনোদন চায়।
- হ্যা, তাইতো।
- ভাইয়া প্রশ্নের উত্তরগুলো যে এবার একটু দিতে হয়, দিলে ভালো হয়। আপনার সাথে কথা বলে ভালোই লাগছে কিন্তু বুঝতেই তো পারছেন।
- হ্যা হ্যা, আমিতো কথায় কথায় ভুলেই গিয়েছিলাম। একটু অপেক্ষা করো, আমি শেষ পেগটা মেরে নেই।
- মানে বুঝি নি? বুঝতে হবে না। একটু ধরো।

ফরিদী এক নাগাড়ে পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দিলেন। রায়হানকে মাঝখানে কোনো কথা বলারই সুযোগ দিলেন না। অথবা রায়হানই চায়নি মাঝখানে বাধা দিতে। সে শুধু রেকর্ডার চালু করার অনুমতি চাইলো উত্তর শোনার আগে। ফরিদী অনুমতি দিয়ে একেরপর এক প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যাচ্ছেন আর রেকর্ড হচ্ছে-

প্রথম প্রশ্নের উত্তর হলো, আমাদের দাম্পত্য জীবন ফুল অব সেক্স। বহুদিন পর শরীর পেলো শরীরের স্বাদ। ইটস অল অ্যাবাউট সেক্স। হ্যা, সূকন্যার সাথে যোগাযোগ হয় মানে। প্রতি রাতে আমরা তিনজন এক সাথে..., বুঝতেই তো পারছো? এটা এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। এতোদিন যোগাযোগ না থাকলেও নতুন বিয়ে করাতে সূকন্যা আমার উপর থেকে তার যতো অভিমান ছিলো তা তুলে নিয়েছে। দুই সতীন এক সাথেই সংসার করছে। তৃতীয় প্রশ্নে উত্তরে বলবো, আমি হানমুনে একক দিন একেক সম্পাদকের বাসায় রাত কাটাবো। যাতে হানিমুনের প্রতিটা খবর তারা স্পট থেকে পান। পত্রিকায় ‘লাইভ’। বুঝতে পারছো, বিষয়টা কেমন হবে? এর পেছনে অবশ্য একটা কারণও আছে, কারণটা হলো- আমাকে বারবার আর ফোন দিয়ে ডিস্টার্ব করতে পারবে না কেউ। আমি তো আগেই বলেছি, ইটস অল অ্যাবাউট সেক্স। স্বামী স্ত্রীর একান্ত মূহুর্তে অন্য কাউকে…. না না না। তুমি নিশ্চই প্রশ্ন করতে পারো, সূকন্যা যাবে কিনা? আমি আগেই বলে দিচ্ছি, না একদমই না। ও ঢাকাতেই থাকবে। আমি ঢাকায় ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসলে আমাকে নাটরের বনলতা সেনের মতো দু’দন্ড শান্তি দিবে। শরবত খাওয়াবে। এবার চার নম্বর উত্তরে আসা যাক, যদিও আমি আগেই বলে দিয়েছি। তাও তোমার সুবিধার্থে আবার বলছি, সূকন্যা যাবার পর বাথরুমেই বেশি সময় কাটাতাম। এটা ঠিক নতুন নায়িকারা সবাই বাসায় আসতে চাইতো। কিন্তু আমার ওসব করার বয়স আছে বলো? যদিও তোমরা লিখেছিলে রাইশা নুরের সাথে আমার অবৈধ সম্পর্ক, তারপর কী কী হ্যান ত্যান। সে যাই হোক, এখন বিছানাতেই থাকি, বাথরুমে শুধু হাগু-মুতু আর গোসলে যাই। আর শেষ প্রশ্নের উত্তর হলো আগামি দিনগুলোতে সেক্স সেক্স এবং সেক্স। উত্তর পেয়েছো না। আই থিংক, এর চেয়ে বিনোদন পূর্ণ উত্তর আর কেউ দিতে পারবেনা বলেই ফরিদী ফোনটা কেটে দিলো। ওপাশ থেকে কি হলো আর জানা যায়নি। কী কী গল্প সেদিন মিডিয়া পাড়ায় হয়েছে তাও জানা যায়নি। তবে পরদিন বিনোদন পাতায় নয়, প্রথম পাতায় পুরো আট কলাম জুড়ে প্রধান শিরোনাম-

“বিয়ের পর মস্তিস্ক বিকৃত অভিনেতা খায়রুল ফরিদী!”

(২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬, পল্টন)

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২০

আহসানের ব্লগ বলেছেন: “বিয়ের পর মস্তিস্ক বিকৃত অভিনেতা খায়রুল ফরিদী!”

২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্রের সাথে প্রয়াত অভিনেতা হুমায়ূন ফরিদীর নামের মিল রয়েছে। তাঁকে ব্যঙ্গ করে যদি এই গল্প লেখা হয়ে থাকে, তাহলে আমি মনে করি সেটা ঠিক হয়নি। আর তা' না হলে ঠিক আছে।
ধন্যবাদ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২

পথেরদাবী বলেছেন: না না, আমার কোনো উদ্দেশ্যেই নেই আমার সবচেয়ে প্রিয় এ অভিনেতাকে ছোট করার। আবার যদি কেও মিলও পান তবে এটাও তো বলা যায়, এ অভিনেতার ভেতরেও হয়তো এমন দুঃখ ছিলো আমাদের চিরাচরিত গণমাধ্যম নিয়ে। প্রায়ত হুমায়ূন ফরিদী কে নিয়ে আমার ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা অনেক অনেক অনেক। আপনাকে ধন্যবাদ গল্পটি পড়ার জন্য..

৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯

বিজন রয় বলেছেন: এধরনের লেখা ভাল লাগে।

৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯

উল্টা দূরবীন বলেছেন: শিরোনাম দেখে কি না কি ভাবছিলাম।

লেখা সুন্দর হয়েছে।

৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: সুন্দর গল্প।
আসলেই আমরাতো বিনোদন।

৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ২ নং মন্তব্যের সাথে একমত। গল্প চরিত্রের নামটা বদলে দিলে ভালো হতো।অনেক শুভেচ্ছা।

৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৩

জনৈক অচম ভুত বলেছেন: তবে পরদিন বিনোদন পাতায় নয়, প্রথম পাতায় পুরো আট কলাম জুড়ে প্রধান শিরোনাম-

“বিয়ের পর মস্তিস্ক বিকৃত অভিনেতা খায়রুল ফরিদী!”
:|

ভাল লিখেছেন। গণমাধ্যমগুলোর এসব বাড়াবাড়ি আসলেই বিরক্তিকর। X(

৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৬

মোবারক আলী আফতাব বলেছেন: journalist dher r kheye deye kaj nei.

৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭

দিগন্ত জর্জ বলেছেন: হাহাহাহা... প্রশ্নের উত্তরগুলো পড়ে মজা পেলাম।

১০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩০

ফিজিও নাছির উদ্দিন বলেছেন: গল্প টা প্রতীকী এবং বোল্ড , ভাল লাগছে ।অতিরিক্ত পেগ মারার জন্য ফরিদির মৃত্যুর আগে শুকাইতে শুকাইতে নাকি ৩৬ বা ৪০ কেজির মত ওজন হইছিল । আমার এক ক্লাসমেট রাহুলের মামা হইত , তার লাশ দেখতে মধুর ক্যান্টিনের পাশের মসজিদে গেছিলাম

১১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪

রেজওয়ান সিদ্দিকী অর্ণ বলেছেন: দাদা,আপনার গল্প সুন্দর। আমার ভালো লেগেছে। আমি একজন স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাতা। আপনার গল্পটা দিয়ে একটি স্বল্পদৈর্ঘ্যর ছবি নির্মাণ করতে চাই যদি আপনার অনুমতি পাই। আশকরি অনুমতি দিবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.