নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিরোনামহীন....

আমার স্বপ্নের কথা বলতে চাই

পথেরদাবী

সাংস্কৃতিক কর্মী শিল্প তৈরি করতে পারেন আবার নাও করতে পারেন..... তবে শিল্পীর শিল্প তৈরি হওয়া চাই-ই-চাই.......সাংস্কৃতিক কর্মীর মূল কাজ শিল্পীর তৈরি শিল্পকর্ম এবং জনগনের মধ্যে মেল বন্ধন অর্থাৎ সহজ ভাষায় বললে, সেতু তৈরি করা..... আর এই সেতু তৈরির কাজ সাংস্কৃতিক কর্মীর করা চাই ই-চাই....এখানে ফাঁকিবাজির সুযোগ নাই.....সুযোগ নাই শিল্পীর মতো ব্যক্তি কেন্দ্রিক চিন্তা করার..... সাংস্কৃতিক কর্মীকে তাই মাঝে মাঝে শিল্পীর চাইতে সংগঠকের ভুমিকায় বেশি অবতীর্ণ হন...... এতে দোষের কিছু দেখি না....সব ঠিকঠাক থাকলে সাংস্কৃতিক কর্মী নামক শব্দের উৎপত্তি ঘটতো না..... সবাই শিল্প চর্চাই করতো.....শিল্প চর্চা করতে এসে কেউ বিপ্লবের কথা বলতো না..... যেহেতু বিপ্লব একটি কঠিন সত্য...... বিপ্লব দীর্ঘজিবী হোক.....\\\\\\\\\\\\\\\\n(১৪ মার্চ ২০১৫, পল্টন ...........)

পথেরদাবী › বিস্তারিত পোস্টঃ

লংমার্চ সফল হোক......

১১ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০৯

এ্ই বন রক্ষা করা যাবে না, কারণ ‘এটা শুধুমাত্র বামেদের আন্দোলন এবং এটি একটি রাজনৈতিক ইস্যু’। এই ত্বত্তে যারা বিশ্বাসী, আমি মনে করি তাদের কারনেই শেষ পর্যন্ত এই বন রক্ষা করা যাবে না। আর এমন বোধের কারনেই হয়তো সেলিব্রেটি লেখক, কবি, গায়ক, অভিনেতা বা আরো যারা যারা আছেন কেউ একটা টু শব্দ করছেন না বিষয়টি নিয়ে। এক কবিকে দেখলাম কেনো স্বাধীনতা পদকে তাকে আজো ভূষিত করা হলো না সে জন্য হাহাকারে ভরে ফেলছেন ফেসবুক। ভাবি, নিচে নামার আর কোনো সিঁড়ি বাকি আছে কিনা কবির।

এই বন রক্ষা করা যাবে না এই কারনে যে, বাম রাজনীতির বাইরে, শহর কী গ্রামে বিশাল যে ‍তরুণের দল আছে তারা আজ তাসকিনের বোলিং একশন নিয়ে বেশ চিন্তিত। যদিও এটা চিন্তা করার একটি বিষয় এবং হয়তোবা গেলো বিশ্বকাপের পর ভারত আর অস্ট্রেলিয়ার মোড়ল গিরির আরেকটি রুপ আমরা সহসা দেখতে যাচ্ছি। কিন্তু ক্যাপ্টেনতো বারবার বলেছিলো তারা শুধুমাত্রই বিনোদন দাতা, এর বেশি কিছু নয়। ক্রিকেট শুধুই একটি বিনোদন। এটা দেশপ্রেম না।

এই বন রক্ষা করা যাবে না এই কারন যে- খেলাই সব কিছু নয় এ বিষয়টি মানুষকে বোঝানোর, চিন্তা করানোর অথবা দাবি আদায়ে কঠোর থেকে কঠোর কর্মসূচি দিয়ে তরুণদের মাঝে আস্থা তৈরি করার যে কাজগুলো করার কথা ছিলো পলিটিকাল এক্টিভিস্টদের, তারা তা করতে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। কাজেই তরুণদের একচেটিয়া অভিযোগের আঙুল তোলার আগে আয়নায় নিজের মুখটা দেখাও উচিত। আর তা পারেনি বলেই আজ এতো হতাশা এবং শঙ্কা। তবু চাই অন্তত এবার সুন্দরবন থেকে ফিরে রাজনিীতিকরা সে ভূল ভাঙাবেন...!

সবশেষে, সিডরে সুন্দরবন আমাদের কী উপকার করেছে সেটা উপলব্ধি না করতে পারলে হঠাৎ হঠাৎ একটা বনের জন্য মন খারাপ হয়ে উঠবে না, চোখ ছলছল করবে না, অস্থির লাগবে না লংমার্চে না গিয়ে অফিসের চেয়ারে ঘন্টারপর ঘন্টা বসে থাকতে। সবই বোধের বিষয়। গ্রামের মানুষদের না পারি, প্রতিদিন সেলফি, নামিদামি রেস্টুরেন্টে হ্যাঙ্গ আউট করা শহুরে তরুণরা একটু জাগলে আন্দোলনের গতি অন্য দিকে মোড় নিবে এটা আমার বিশ্বাস।

লংমার্চ সফল হোক......

বিঃদ্রঃ যশোরে আজ বাধা দেয়া হয়েছে.... নাশকতার অযুহাতে....! তবুও নেতৃবৃন্দ লংমার্চ চালিয়ে যাবার ঘোষনা দিয়েছেন।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১৯

নিথর শ্রাবণ শিহাব বলেছেন: ভাল লিখেছেন। আসলেই বর্তমানে অন্তর্জাল কেন্দ্রীক, আরো স্পষ্ট করে বললে ফেসবুক কেন্দ্রীক আমাদের যুব সমাজের একটা বিশাল দিক প্রায় ডুবে গিয়েছে সেখানকার জীবন নিয়েই। গঠনমূলক কাজ যে হচ্ছে না তা না, তবে খুবই সীমিত। দেশটার জন্য প্র্যাক্টিকালি কাজ করাটা খুবই প্রয়োজন।

২| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:১৮

বিজন রয় বলেছেন: কারা লংমার্চ করছে। জানলাম না তো কিছু।

৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:০৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: একটা কোথা বলি, কিছু মনে কইরেন না। বামাতি আর জামাতি দুইটাই সেইম টু সেইম। বামাতি চান্দিচেলা, জামাতিও

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.