নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্পেস-টাইম

there is no problem in the heavens and earth ;) problem lies in three places... beneath, between and within the hells.

গোলাম দস্তগীর লিসানি

বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।

গোলাম দস্তগীর লিসানি › বিস্তারিত পোস্টঃ

শতভাগ ইসলামী অনুশাসন যাঁরা মেনে চলেন, তাঁদের জন্যও এক অশনী সংকেত... হেফাজতে ইসলাম

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩২



হাজারো আক্রমণাত্মক পরিস্থিতিতেও আমরা সত্যের পক্ষে দাঁড়িয়েছিলাম। ফটিকছড়ি সেই সত্যের সত্যতার সাক্ষ্য দেয়। ফটিকছড়ি জানায়,





ছবি: আমরা গত কিছুদিন বলে এসেছি, তৌহিদী জনতা বা এ ধরনের ব্যানার নিয়ে একটা বিশেষ গোত্র হামলে পড়ে পথে। এই ধরনের বিশেষ আন্দোলনে নামার সময় কখনো তারা তাদের প্রকৃত নাম উন্মোচন করবে না। বরং প্রতিবার একটা নতুন নতুন নাম নিয়ে সামনে আসবে, যে নামে মাত্র একবারই আন্দোলন হবে।



আসলেই হেফাজতে ইসলামের ডাকে ঢাকায় লক্ষ লক্ষ মানুষ এসেছিল।

আসলেই মসজিদ থেকে ডাকলে বাংলার সাধারণ মানুষ আসবে।

কিন্তু মসজিদ থেকে ডাকটা দিবে কে?

মসজিদের ঘোষণা বড় পবিত্র। মানুষ একে আজানজ্ঞান করে। মাদ্রাসা শব্দটা খুব বেশি পবিত্র। মানুষ একে তীর্থভূমি মনে করে। রাসূল দ.'র ঘর মনে করে মাদ্রাসাকে। সেই মাদ্রাসা থেকে কোন ডাক এলে মানুষ তাতে সাড়া না দিয়ে পারে না।

আমরা শুধু এই কথাটুকু বলতে চেয়েছিলাম, চাইছি, এখনো বলছি।

চলন্ত ৭৫ টি যান্ত্রিক যান যদি থেমে যেতে পারে, সেই যানের উপরে থাকা মানুষগুলো কেমন আছে? যান্ত্রিক যান যদি বন্ধ করে দেয়া যেতে পারে, পুড়িয়ে ছাই করে দেয়া যেতে পারে, থেমে যাওয়া যানের মানুষগুলো এখনো চলছে এই প্রত্যাশা রাখাটা অন্যায় হবে না।



আমরা মরি, পুড়ি, হই ছাই!

আবার ছাই থেকে উৎরাই।

আমরা ঝলকে সামনে ধাই,

আবার চমকে পিছনে চাই,

আমরা জেগেছি, জাগব,

জেগেইতো আছি,

পশুর ক্ষমা নাই।



হেফাজতের ডাকে সাধারণ মানুষ লংমার্চ করেছে। হেফাজতের ডাকে নিশ্চই সাধারণ মানুষ আমারদেশ নামক পত্রিকা খুলে দেয়ার আন্দোলনও করবে, তেমনি, ডাক শোনাতে ফটিকছড়ির জলও আর স্ফটিকস্বচ্ছ্ব রইল না।



ইসলামের জন্য হেফাজতে ইসলাম কতটা নিরাপদ, আজকে আমরা এই বিষয়েই দেখব। মূলত ফোকাস থাকছে আলিম, ধর্মাচরণে বের হওয়া মানুষের প্রতি। সেইসাথে সাধারণ নিত্যদিনের মুসলমান মানুষের প্রতি আচরণটাও বাদ যাচ্ছে না। আর ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের প্রতি তাদের আচরণের কথা তো তোলারই কোন মানে হয় না। এই বিষয় স্বত:সিদ্ধ। পরধর্মাবলম্বীদের প্রতি আক্রমণমুখী মিলিট্যান্টদের আচরণ বরং অন্য লেখাতে পরিষ্কার করা যায়। অনুসন্ধানী পোস্টে স্বাগত। মেগাপোস্ট করতে চাই না, কিন্তু মেগাপোস্ট ছাড়া বিষয় স্পষ্ট হয় না। আমরা অসহায়।



কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ। পোস্টটা স্টিকি হওয়াতে এর কন্টেন্টগুলো আরো ঝালিয়ে নিয়েছি। আশা করি সহব্লগার বন্ধুরা বিষয়টাকে স্বাভাবিক দৃষ্টিতে দেখবেন এবং প্রয়োজনে পুরো পোস্ট আবার পড়ে দেখবেন।



বাংলাদেশের সাম্প্রতিক তিনটা ঘটনা তুলে আনতে হয় শুরুতেই।



চট্টগ্রামে বসতবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও অরাজনৈতিক ইসলামিক প্রতিষ্ঠানে হামলা-আগুন



১.

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের ভেল্লাপাড়া ব্রিজ এলাকা দিয়ে হেফাজতের একটি মিছিল আনোয়ারা ক্রসিংয়ের দিকে যাওয়ার সময় মিছিল থেকে দুষ্কৃতকারীরা রাস্তার পাশে আদর্শপাড়ার বসতঘরে আগুন দেয়। এতে সাতটি বসতঘর... আগুন দেওয়ার সময় দুষ্কৃতকারীদের হামলায় জামাল, সুলতান আহমদ, নুরুল আলম, লোকমান ও জামাল সওদাগর আহত হন। এর মধ্যে সুলতান আহমেদের পায়ের রগ কেটে দিয়েছে হামলাকারীরা। তিনি চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। Click This Link (১-৫, লিংক)



২.

অন্যদিকে পটিয়া-আনোয়ারা ক্রসিংয়ে হজরত ওসমান বিন আফসান (রা.) তাহফিজুল কোরআন শিক্ষাকেন্দ্র ও বায়তুন নুর জামে মসজিদে হামলা চালিয়েছে দুষ্কৃতকারীরা। এতে অন্তত ১৬ জন আহত হয়েছে।



৩.

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির নানুপুর বাজারে হেফাজতকর্মীরা অন্তত ৩০টি দোকান এবং সাতটি চাঁদের গাড়ি ও তিনটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। এ সময় দোকানদারদের সঙ্গে সংঘর্ষে সাতজন আহত হয়।



৪.

সকাল ১১টার দিকে ইসলামীয়া বাজারে হেফাজতকর্মীদের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষে চারজন আহত হয়। পরে তারা চারটি দোকানে আগুন দেয়।



৫.

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দোকানে হামলা চালাতে গিয়ে আখাউড়ার আজমপুরে ঐক্যবদ্ধ গ্রামবাসীর ধাওয়া খেয়েছে হেফাজতের নেতা-কর্মীরা। এতে আহত হয়েছে দুজন। এ সময় তারা একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা ও ভাঙচুর করে।



৬.

"আল্লাহর পবিত্র কোরআন শরীফ সহ আরো অর্ধ শতাদিক ধর্মীয় কিতাবাদি পুড়ে ছাই হয়ে যায় । আজ সকাল ১০.৩০ মিনিটের সময় হেফাজতে ইসলামীর কর্মীরা এই অফিসের সামনে দিয়ে একটি মিছিল নিয়ে যায় । এই সময় গাউসিয়া কমিটির অফিসে হামলার আশংকায় কমিটির সদস্যরা সকাল থেকে অফিসের সামনে অবস্থান নেই । পুলিশ এসে সংঘর্ষ হওয়ার আশংকায় গাউসিয়া কমিটির সদস্যদের চলে যেতে বললে তারা চলে যায় ।"





হাদ্বরাত শাহজালাল ইয়ামানী রাহমাতুল্লাহি আলাইহির মাজার



বাংলাদেশের মানুষ এম্নি এম্নি মুসলমান হয়নি। বাংলাদেশের মানুষ তলোয়ার দেখে মুসলমান হয়নি। বাংলাদেশের মানুষ হিন্দু মন্দির একের পর এক ধ্বংস করে, ঘরবাড়ি পুড়িয়ে, পিটিয়ে দেশছাড়া করে তাদের মন জয় করেনি, মুসলমান হয়নি। বাংলাদেশের মানুষ ইসলামের মহত্ত দেখেছে। উদারতা দেখেছে।

বাংলাদেশে আজকে কমবেশি ৯০% মুসলমান হওয়ার পিছনে মূল অবদান ছিল মাত্র তিন-চারজন ব্যক্তির। তাদের ভালবাসা, তাদের উদারতা, তাদের সহিষ্ণুতা, তাদের প্রশান্তি।



খাজা মুঈনুদ্দীন আজমিরি র., যিনি ছিলেন সূফি সাধক। চিশতীয়া তরিক্বার ইমাম। শাহজালাল ইয়ামানি র.। না। তিনিও শুধু মক্তবধারী আলিম নন। তিনি প্রধান প্রতিনিধি ছিলেন সোহরাওয়ার্দিয়া তরিকার ইমাম সোহরাওয়ার্দী র.'র। আর সোহরাওয়ার্দী র. ছিলেন ক্বাদিরিয়া তরিকার ইমাম গাউসে পাক জিলানী র.'র অন্যতম প্রতিনিধি। শাহ মাখদুম র., রাজশাহী। তিনি ছিলেন গাউসে পাক জিলানী র.'র দৌহিত্র। তাঁর প্রতিনিধি বা খলিফা। শাহ আলী র., মিরপুর। তিনি ছিলেন ক্বাদিরিয়া ধারা ও চিশতিয়া ধারার প্রতিনিধি। এই কথা অস্বীকার করার কোন যো নেই। কারণ, শাসন কখনো মুসলিম করতে পারে না। কখনো করতে পারেনি। ভালবাসা পেরেছিল, পারছে, পারবে।



ঠিক কী কারণে শাহজালাল র.'র পবিত্র সমাধিতে পরপর আটবার, আট আটটা বার বোমা হামলা হল? শাহ জালাল র. কোন্ ভুল করেছিলেন বাংলাদেশে ইসলাম এনে? যে বোমা হামলা হল, সেগুলোতে আহত হয়েছেন যাঁরা, তাঁরা কোন ধর্মাবলম্বী?





চট্টগ্রামের দশ আলিম হত্যার জন্য হামলা





দশজন আলিম। তাঁদের কেউ মিসরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি পর্যায়ের ডিগ্রিপ্রাপ্ত, কেউ ভারত-পাকিস্তান ও আরবের বড় বড় মাদ্রাসায় পড়েছেন, কেউবা শুধু দেশেই। তাঁদের কেউ শায়খুল হাদিস (১ লক্ষ হাদিসে পূর্ণ দক্ষতা না থাকলে কাউকে শাইখুল হাদিস বলা যায় না।) কেউ মুফাসসির ( ১৫ টির অধিক তাফসির গ্রন্থে সার্বক্ষণিক দক্ষতা না থাকলে মুফাসসির বলা যায় না) কেউ মুফতি (ফিকাহ ও উসূল আল ফিকাহ্ শাস্ত্রে দক্ষতা না থাকলে মুফতি বলা যায় না। আলীয়া পর্যায়ে মুফতির সমমান হচ্ছে এমফিল। কারণ আলীয়া মাদ্রাসা পর্যায়ে মাস্টার্সের সমমান কামিল শেষ করার পর দুই বছর সময় লাগে মুফতি ডিগ্রি পেতে। কোন শর্ট কোর্স নয়।) কেউ বিশ্বখ্যাত অনুবাদক (কুরআন, হাদীস, তাফসির ও হাদীসের বর্ণনার অন্তত ৪০০০ পৃষ্ঠার অনুবাদ করার অভিজ্ঞতা সম্পণ্ন।) আর একজন তো স্বয়ং জাতীয় মসজিদের সম্মানিত খতিব!



কেন?

কারণ জানা গেল, তাঁরা যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করেছেন যে, সাঈদী ভুল তাফসির করে। জানা গেল, এই কথা তাঁরা গত চার দশক ধরেই বলে আসছেন। জানা গেল, তাঁরা এই বিষয়ে বই লেখেন।



এতবড় অপরাধ! হত্যা তো করতেই হবে!





সাইয়্যিদ আল বুতির জন্য কান্না





সাইয়্যিদ (নবী বংশীয়) আল্লামা, শহীদ আল মিহরাব, গ্রেইট ইসলামিক স্কলার অভ লেভ্যান্ট, মুহাম্মাদ সাঈদ রামাদ্বান আল বুতি আর কতদিন বাঁচতেন? উনআশি বছর বয়স। কিন্তু তাঁর দৌহিত্র, ছেলের ছেলে বাঁচতো আরো বহুদিন। বাচ্চা একজন।



তাঁরা দুজনেই, এই মার্চ মাসের ২১ তারিখ, মসজিদে কুরআন হাতে শিক্ষা দেয়া কালীন অবস্থায় এই জঙ্গী গোষ্ঠীর আত্মঘাতী বোমা হামলায় শহীদ হন।



আল বুতি অপরাধী। আল বুতিকে বোমা মেরে উড়িয়ে দাও! কারণ তিনি ষাটটার উপর বই লিখেছেন। কারণ তাঁর বক্তব্য দেশে দেশে টেলিভিশনে প্রচারিত হয়। কারণ তিনি আল আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ে শরিয়াহ বিষয়ে ডক্টরেট ডিগ্রিধারী। কারণ তিনি দামেষ্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র!



সিরিয়া, ইরাক, তুরস্ক ও ইরানে এই সূফি সাধক শাইখের বক্তব্য প্রকাশিত হয়। তাঁকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে খাক করে দাও!



শাইখ সাইয়্যিদ আল বুতি অপরাধী। কারণ তিনি আস সালাফিয়্যাহকে বলছেন আল-লা মাজহাবিয়্যাহ্। তিনি অপরাধী, কারণ ফিক্বাহ, উসুল আল ফিক্বাহ, শাফিই মাজহাব, মাজহাব ছাড়াই পূর্ণ ইসলামের শরিআহ্ তে ছিলেন একজন পূর্ণ পন্ডিত। তিনি কথা বলেন কেন? তাঁকে ছিন্নভিন্ন করো বোমাতে। হুমকি দাও বছরের পর বছরের পর বছর জুড়ে।



সাথে সাথেই, মসজিদের ভিতরে মারা যান ৩০ জন মানুষ । কোন্ ধর্মের তারা? পরে মারা যান আরো ১৫ জন , কোন্ ধর্মের তারা?





শাইখ সাইয়্যিদ আফেন্দি আল চিরকেয়িস্কি





যাঁর উপাধী, মহান আল্লাহর প্রতি প্রেরণায় উৎসাহিত, যাঁর বয়স ৭৫ বছর, তাঁকেও কি বাসায় ঢুকে পাঁচ পারিবারিক সদস্য সহ বোমা মেরে খুন করতে হবে?



২৮ আগস্ট, ২০১২। কোনও সুদূর মধ্যযুগ নয়। মহান সূফি সাধক আফেন্দিকে কবরে নামানোর আগে চোখ মুছছেন দিগন্ত বিস্তৃত জানাজায় অংশ নেয়া লক্ষ লক্ষ মানুষ। রাশিয়ার দাগিস্তানে, তাঁর শহর চিরকিয়েস্কে।



The suicide bomber who killed Chirkeisky and at least five of his followers on August 28 has been identified as Aminat Saprykina. Russian media quoted security officials as saying she was the wife of a fundamentalist Islamic militant who has long been on the police wanted list.

জবাব চাই হেফাজতে ইসলামের সমর্থকদের কাছ থেকে। তালিবান-আল ক্বায়িদাহ্- শিবির আর হিজবুত তাহরীরের নারী ও পুরুষ সমর্থকদের কাছ থেকে, আপনারাই ভাল বলতে পারবেন, কোন্ বিষ এই নারীর কানে ঢালা হয়েছিল?







মাত্র ৪২ জন, লাহোর





দাতা গঞ্জবখশ আউলিয়া, বা শেখ ফরিদুদ্দিন আত্তার বা শেখ ফরিদ নবী বংশীয় একজন ইসলাম প্রচারক, সাধক। তিনি চট্টগ্রামের চশমা পাহাড়েও অবস্থান করেছিলেন, বাংলাদেশেও ইসলাম প্রচার করেছিলেন।



A Taliban fighter told reporters his group carried out the attack, the third on Sufi shrines in a year.



দু বছর আগের কথা। লাহোরে তাঁর পবিত্র মাজারে বোমা হামলা হয়। একেবারে ভিতরে। কারা ছিলেন সেখানে? মুসলিম সবাই। আলিম, শাইখ আর শিশুও।



পরের ছবিতে মাজারে যে বোমা হামলা হয়, তাতে এত মানুষ মরেনি । মাত্র চারজন। এছাড়া আরেক হামলায় পাকিস্তানেই ২ জন

আরো হামলা- Last week, the grandson of a prominent Sufi cleric was killed when a roadside bomb targeted the cleric's convoy.







৫২ জনকে মাজারে বোমা মেরে হত্যার দায়ে তালেবান নেতার ফাঁসি



In the sixteenth attack on Sufi shrines in two years, Taliban suicide bombers killed 49 and injured 93 Sufi devotees at a shrine

এই হামলাটা ছিল দুই বছরে ১৬ তম হামলা!



পাকিস্তানেই, লাহোর থেকে ৪০০ কিলোমিটার উত্তরে এন্টি টেরোরিজম কোর্ট ২০১০ সালে হজরত শাখি সারওয়ার বাবার মাজারে বোমা হামলায় ৫২ জন মানুষ হত্যার দায়ে আক্রমণের মূল পরিকল্পনাকালী তালেবানের নেতা বেহরাম খান সহ আক্রমণ পরিকল্পনাকারী ৫২ জনকে মৃততুদন্ড প্রদান করেন।



৫২ যাবজ্জীবন দন্ড হয় আরেক আত্মঘাতী হামলাকারী, হামলার সময় ধরা পড়ে যাওয়া ১৪ বছর বয়েসি বাচ্চা ছেলে ওমর ফিদায়ি এর।



ওই হামলায় ১৫০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়।



তেহরিক ই তালেবান পাকিস্তান যখন পুরো আদালত উড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিতে থাকে, তখন পাকিস্তান সেন্ট্রাল জেলে সরিয়ে নেয়া হয় আদালত।





শিয়া সমাগম, নামা ও মরণ





গত ত্রিশে ডিসেম্বর। পাকিস্তানের কোয়েটায়, ধর্মীয় উদ্দেশে রওনা হওয়া শিয়াদের বাসের সবটুকু উবিয়ে দেয়া হয়। বিশজন মৃত। পঁচিশজন কী করে বেঁচে ছিল এ এক রহস্য। আর গত ১৭ জানুয়ারি, ইরাকে একই ঘটনা। একই দিনে পথে দুই জায়গায় বিষ্ফোরণে নিহত ৭ জন। আবার এর বাইরে ৪ জন। আবার একই সপ্তাহে বোমা বিষ্ফোরণে ৪২ জন। গত এক দশকেই শত শতবার হামলা হয়েছে হাদ্বরাত আলী রা., হাদ্বরাত হুসাইন রা. ও তাঁদের অনেক বংশধরের পবিত্র সমাধিতে। হাজার হাজার মানুষ মারা গেছে সেসব হামলায়। মানুষ। যারা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ কালিমা পড়ে, তারা। অনেক অনেক বার ভেঙে পড়েছে তাঁদের পবিত্র মাজারের গম্বুজ, মিনার।

অসংখ্যবার হামলার দায় স্বীকার করেছে আল কায়েদা ও তালেবান গোষ্ঠী।





যে কথা বলার কোন মানে নেই



মওদুদীর আদেশে পাকিস্তানে ৪,০০০ কাদিয়ানী নিহত হয়। তাদের বিশ্বাস ভুল ছিল, তারা অমুসলিম, খুব ভাল কথা। তাই তাদের হত্যা করা হয়। মওদুদীর ফাঁসি হলেও মধ্যপ্রাচ্যের চাপে তাকে খালাস দেয়া হয়। পরকালে মধ্যপ্রাচ্যের রাজাবাদশারা চাপ দিতে পারবেন তো?



বাংলাদেশে পাকিস্তানি মিলিটারিকে সহায়তা করে মওদুদীর দল। জামাতে ইসলামী। বাংলাদেশে ত্রিশ লাখ মানুষ মারা যায়। আচ্ছা, ধরে নিই ত্রিশ হাজার মানুষই মারা যায়। মুসলিমই বলি, ৮০% ছিল মুসলিম। সে হিসাবে ২৪ হাজার। ২৪ হাজার হত্যার দায় কাঁধে। এই মানুষগুলো বিরাট দোষী। তারা স্বাধীন দেশ চেয়েছিল।



গত ১৫ বছর যাবত বাংলাদেশে কতগুলো বোমা হামলা হয়েছে জঙ্গীদের দ্বারা? কত জায়গায় হামলা হয়েছে? গত ২ মাসে কতগুলো বোমা ডিফিউজ করা হয়েছে বাংলাদেশের বিভিন্ন ডিসি অফিস, আদালত ও নানা জায়গা থেকে?



আরো কত অযুত নিযুত হিসাব যে আছে, তা বের হবারও নয়, দেখা যাবারও নয়।





আপনারা যারা দান করেন



জানি, টাকাটা, নিজের বুকের সন্তানটাকে ওইসব মাদ্রাসায় পাঠানো হয় আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য। আলিম তৈরি করার জন্য। ধর্মের বাণী মুসলিম ও অমুসলিম উভরের কাছে পৌছানোর জন্য। কিন্তু ঠিক কী কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে তা?

টাকাটা কেন দেন? সন্তানকে কেন ভর্তি করান ওইসব প্রতিষ্ঠানে?

জাতীয় পতাকা জ্বালানোর জন্য?

শহীদ মিনার ভাঙার জন্য?

১৪ বছর বয়েসি ওই ওমর ফিদায়ির মতো আরো শিশু তৈরি করার জন্য?

শাহজালাল মাজারে একের পর এক বোমা হামলায় অংশ নেয়ানোর জন্য?



নিজেকে প্রশ্ন করার সময় এসেছে। সমর্থন আমরা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য জানাই। কিন্তু সে সমর্থন দেশ ও জাতির উপরে কাল হয়ে নেমে আসবে কিনা, তা ভাবার সময় হয়েছে।





গণজাগরণ বন্ধ করো



উপরের ছবিটি কী বলছে? ছবিটি বলছে যে, অনেকের কথা অনুযায়ী এই পোস্টে আমরা মিথ্যাচার করেছি, তাই নয় কি?

নিচের ছবিটির দিকে তাকিয়ে থাকি আমরা।

ভাবি, এই মানুষটা কি আমার মা হতে পারতেন না?

বা বোন?

তার জন্য নাকি বিচার চাওয়া যাবে না। আহা! এই মানুষটার জন্য ন্যায়বিচার চাওয়া যাবে না!





আর নারীর উপর আক্রমণ যে খুবই সাধারণ একটা বিষয়, শারমীনের এই সাহসিক চোখের উপর শক্তিশালী পুরুষ হাতপা গুলো নেমে আসাতেই সে কথা প্রতীয়মান হয়।

ধর্ম নয়, রাষ্ট্রের কথাতেই আসি, শারমীন সৌদি আরবে থাকেন না, যে তাঁকে রাষ্ট্রীয় আইনে বোরখা পরতে বাধ্য করা যাবে। আর বোরখা বা হিজাবের তো আলাদা আলাদা সংজ্ঞায়ন আছে ইসলামের বিভিন্ন মাজহাবে। ফিকাহ শাস্ত্র অনুসরণ করতে গেলে মাজহাবের শরণাপণ্ন হওয়া ছাড়া উপায় নেই। বাংলাদেশে পরম ধার্মিক নারী যেমন সারা শরীর বোরখায় ঢেকে চলেন, কেউ তাঁদের ঘাঁটায় না, আবার আমি নিজেই অসংখ্য অগুণতিবার চার্চের নানদের পাশাপাশি হেঁটেছি। বাংলাদেশে খ্রিস্টানগণ যে সংখ্যার দিক দিয়ে কম, তা টেরই পাওয়া যায় না নানদের প্রতি সাধারণ মানুষের ব্যবহার দেখে। বাংলাদেশে হিন্দু মহিলা শাঁখা সিঁদুর নিয়ে শাড়ি পরে গমনাগমন করেন। কেউ সাধারণত তাঁর ধর্মপরিচয়ের কারণে পথে সমস্যা সৃষ্টি করে না।

আর শারমীন, এক হেলমেট পরা, বুলেটপ্রুফ ভেস্ট পরা নারী সাংবাদিক, টেস্টাস্টেরনের শক্তিতে বলীয়ান পুরুষদের হাতে চড় ঘুষি লাথি খেলেন। এখনো তিনি হাসপাতালে। তিনি কি সম্পূর্ণ শরিয়াহ মেনে গিয়েছিলেন সেখানে? না-ই হতে পারে। কিন্তু তিনি তো একজন মানুষ। একজন বাঙালি। একজন মুসলিম। একজন সাংবাদিক এবং, আক্রমণ করার সময় ভুলে গেলে চলবে না, একজন নারী।



আচ্ছা, ঠিক কোন্ শিক্ষায় দীক্ষিত হলে একজন পুরুষ, পুরুষ মাত্রই শারীরিক দিক দিয়ে শক্তিশালী, নারীর শরীরে দাঁড়িয়ে থেকে লাথি চালাতে পারেন? আরে, নারীকে তো তৈরি করা হয়েছে অধিকতর কোমল করে। তার মাতৃত্বের জন্য। পরবর্তী প্রজন্মের জন্য। কী করে প্রকাশ্য জনপথে তাঁর উপর আক্রমণ হয়?



আর, শারমীন কোন ধর্মের মানুষ?

মন্তব্য ৭০০ টি রেটিং +৮৯/-২

মন্তব্য (৭০০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যেসব নিয়ে প্রশ্ন ওঠে সবচে বেশি, সে বিষয়গুলো নিয়ে মূলপোস্ট হচ্ছে এগুলো-

পরিচয়: ১. বাঙালী ২. জামাতের আদর্শ ও পরিণতি ৩. হেফাজতে ইসলাম ৫. হিজবুত তাহরীর

লড়াই: ১. অবমাননায় মুসলিমের করণীয় ২. শাহবাগীরা কী চায় ৩. আস্তিক-নাস্তিক ক্যাচাল ৪. কারা লড়ছে, কেন লড়ছে

জামাতের কিছু বিষয়: ১. জামাতের প্রচার পদ্ধতি ২.
অবমাননা জামাতেই

আর অবশ্যই, এই পোস্টে কোন স্বত্ব থাকছে না।

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৫

এস বাসার বলেছেন: এসব লিখে কতটুকু লাভ হবে? সমাজের বেশীরভাগ রাজনীতিবাদ নামক বাটপার এই হেফাজতকে লাই দিয়ে মাথায় তুলছে X( X( X( X(

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বাসার ভাই, বিশ্বাস করেন, লাভের কথা জানি না, ক্ষতির কথাই বারবার মনে পড়ছে।

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৯

রোড সাইড হিরো বলেছেন: ভালো লাগলো পোস্ট...+

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, রোড সাইড হিরো, যেমন মজার নিক তেমনি মজার প্রোপিক। আশা করি সব সময় এমন খুশি খুশি থাকবেন।

৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৯

পিচ্চি পোলা বলেছেন: দুধকলা দিয়ে কালসাপ পোষার পরিণতি কি হতে পারে সেটা সময়ই বলে দেবে। হেফাজতের জঙ্গিরা দেশকে ছারখার করার জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে। /:)

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই, আমার মত অজ্ঞানী প্রশ্ন করে, সাপের লেজ কত বড়?
জ্ঞানী জবাব দেয়, মাথা বাদে পুরাটাই লেজ।

৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আমি আগেই অনুমান করেছিলাম হেফাজতের হাইকমান্ডে জঙ্গি সংশ্লিষ্টতা আছে। এখন আরো স্পষ্ট হলো।

সাধারণ যুক্তি বলে ইসলাম যেখানে শান্তির ঘোষনা করছে তখন হেফাজতে ইসলাম কে ইসলামের নামে অশান্তি সৃষ্টি করার? হরতাল দেয়ার? তাও ইসলাম রক্ষার নামে? ইসলাম হেফাজতের দায়িত্ব তাদের কে দিয়েছে?

আর হ্যাঁ আফাগন ফেরত মুজাহিদরা এখন কোথায়?

আশির দশকে আফগান-সোভিয়েত যুদ্ধে আফগানিস্তানের পক্ষে শিবিরের সদস্যসহ অনেক বাংলাদেশী অংশগ্রহণ করে। এরা কিন্তু আইএসআই এবং আফগান তালেবানদের অধীনের প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হয়। এরা প্রায় সবাই পরে বাংলাদেশে ফিরে আসে। এই যুদ্ধফেররা পরে বাংলাদেশে আইএসআই এর এজেন্টহিসেবে যে কাজ করেনি সেটা কিভাবে নিশ্চিত হবো? শুধু আইএসআই? লস্কর-ই-তৈয়বার এজেন্ট হিসেবেও কাজ শুরু করে। আর এভাবেই আশির দশকের পর জামাত সহ মৌলবাদী সংগঠন এবং তালেবানপন্থীরা সংগঠিত হয়ে এদেশে ধর্মীয় রাজনীতির আড়ালে জঙ্গি সন্ত্রাসী কার্যক্রম শুরু করে। এদের টার্গেট ছিল বাংলাদেশকে মৌলবাদী এবং তালেবান রাস্ট্রে পরিনত করা। সব রসুনের গোড়া এক আর সব মৌলবাদী আর তালবান পন্থী সংগঠনের গোড়াও জামায়াত এটাতে কোন ভুল নেই। তাদের বিপক্ষে যারাই কথা বলতে গিয়েছে তাদেরই তারা লক্ষ্য বানিয়েছে।



আমার এই পোস্টটিতে খুব সামান্য ভাবে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলাম। এখন দেখছি সঠিক ছিলাম!






তাদের ভন্ডামি যারা ফাস করেছে তারাই তাদের লক্ষ্য হয়েছে। তারা যাদের নিজের জন্যে হুমকি ধারনা করেছে তাকেই শেস করে দিয়েছে। তারাই প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত জঙ্গি। এখন ঢুকে পড়েছে হেফাজতে ইসলামের হাইকমান্ডে। তাদের বিরুদ্ধে লিখে মিথ্যাবাদী খেতাব পেতে হযেছে আমাকে ফেবুতে। কিন্তু আসলে তারা সাধারণ মানুষদের বোকা বানাচ্ছে। তাদের সেন্টিমেন্টের অপব্যাবহার করছে।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আর হ্যাঁ আফাগন ফেরত মুজাহিদরা এখন কোথায়?
আর হ্যাঁ আফাগন ফেরত মুজাহিদরা এখন কোথায়?
আর হ্যাঁ আফাগন ফেরত মুজাহিদরা এখন কোথায়?

৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আবারো আসছি পোস্টের কমেন্টে আরো কিছু কন্টেন্ট যোগ করবো।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ফেসবুক আজকে হেফাজতের দাপটে অসহায়। ফেসবুক আজকে লক্ষ তরুণকে বিপথগামী করছে। ফেসবুকে বসে আছে হেফাজতের নামে জামাতি ও প্রো-জামাতি মানুষরা। হাজার হাজার ল্যাপটপ নিয়ে রীতিমত অফিস বানিয়ে।

ফেসবুকে প্রচার চাই।

৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০২

মো:ফয়সাল আবেদিন বলেছেন: সহমত । অনেক কিছু জানতে পারলাম ।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকুন। ভাল থাকুক দেশটা।

৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৩

নিয়েল হিমু বলেছেন: এই ধরনের পোষ্ট গুলোয় আমরা হেফাজতীদের কেন অনুপস্থিত পাচ্ছি বুঝতেছি না ।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: একটু পর উপস্থিতি পাবেন। তখন শুধু ব্যক্তি আক্রমণ হবে।

হিমু ভাই, একটা কথা জানিয়ে রাখি, অকারণ অপমানে এখনো আমার একটু অভিমান হয়।

৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৭

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: লিসানী ভাইয়ের পোষ্ট মানেই আগুন !!

ডেইলি স্টারে তালেবানী শয়তানটার কাহিনী পড়েছি।

Click This Link

পোষ্টে প্লাস!

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দানাভাই, অনেক ধন্যবাদ। অনেক অনেকদিন ধরে আমরা পাশাপাশি হাঁটছি ন্যায়বিচারের আশায়।

১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১২

দিগন্ত নীল বলেছেন: ছাগুরা এই পুস্টে ভুলে ও ঢুকবে না ।বলার মতো কিচ্ছু থাকলে তো ?

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জানেন, তারা তাও ঢুকবে। ব্যক্তি আক্রমণ করবে। মিথ্যাবাদী বলবে, কাফির, মুশরিক, মুনাফিক বলবে। এমনকি নবী দ. বিদ্বেষীও বলবে। গত কয়েকটা পোস্টে তাই হয়েছে।

পোস্টের উত্তাপ যখন ফুরিয়ে আসবে,
তখন তারা দলে দলে আসবে।

যেন পরবর্তীতে যারা পোস্ট পড়বে, তারা শেষদিকের মন্তব্যে বিরূপতা দেখতে পায়।

১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৫

মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: কবি এখানেই নীরব। দেখবে বুঝবে কিন্তু কিছুই বলিবে না।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তখন কবি আর কবি থাকবে না,
পশুতে রূপান্তরিত হবে।

মানিক ভাইকে পেলে ভাললাগার একটা আবেশ আসে।

১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২০

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: এই পুস্টে হেফজতিরা আসুন বলেন কি বলতে চান!

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপু নিশ্চিত থাকুন, তারা আসবে। এবং বিশাল বিতর্ক তৈরি করবে। এবং তারপর নানাভাবে অপমান, অপদস্ত করবে।

যদি অনেক বড় করে তাদের বুঝিয়ে লেখি, এত তো জানতে চাই নাই বলবে।

যদি এক কথায় জবাব দেই, পাশ কাটিয়েছি বলবে।

তারপর শুরু করবে ব্যক্তি আক্রমণ।


অথচ এই মানুষগুলোর অনেককেই আমি সঠিক পোস্টগুলোয় রীতিমত শেল্টার দিয়েছি।
অনেকে জানে, অনেকে জানেই না।

সাপ পুষতে নাই।

১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৮

রাশেদ হাসান নোবেল বলেছেন: স্যালুট

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আমাদের সচেতন হতে হবে এবার। ফেসবুক ছাগুদের দখলে চলে গেছে। তারা সারা বাংলাদেশ থেকে সাইবার ক্যাফের মত করে প্রচার করছে। টেবিলে টুলে ল্যাপটপ নিয়ে বসে গেছে। তাদের টাকার অভাব কোনকালেই ছিল না।

১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৮

এক্সপেরিয়া বলেছেন: একটা ছাগু আসুক । ধইরা ল্যাংটা কইরা দিমু ।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: পোস্ট অবজার্ভেশনে রাখবেন তাহলে। আমি অন্যের পোস্টে ফাটায়া ধরতে পারি, নিজেরটায় অসহায় লাগে।

১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪১

বিশ্ব প্রেমিক বলেছেন: হায়রে ইসলাম কেন যে তুই পৃথিবীতে প্রবর্তিত হইলি ?!?! তোর প্রর্বতনে কত মানুষ জঙ্গিতে পরিণত হলো !! তোর কারণে আরও মানুষ জঙ্গিতে পরিণত হবে !!

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন:











এই মন্তব্য কি আপনার নিজের?

১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

Avey hvixd বলেছেন: অপ্রিয় হলেও সত্য যে, কাগজে কলমে বাংলাদেশ এখন একটি সেক্যুলার দেশ (গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, বাঙালী জাতীয়তাবাদ এই রাষ্ট্রের মৌলনীতি)। আবার এ কথাও বলা হয়ে থাকে যে এটি প্রায় ৯০% মুসলমানের দেশ, এ দেশের মানুষ ধর্মপ্রাণ। এই সম্পূর্ণ বিপরীতধর্মী দুই উপাধির মাঝে সমন্বয় সাধন করতে গেলে যে চিত্রটি ফুটে উঠে, তাই আসলে আমাদের দেশের বাস্তব অবস্থা। নামধারী ৯০% মুসলমানের দেশকে সেক্যুলার করা সম্ভব হয়েছে সুদীর্ঘ সময় ধরে শুদ্ধ ইসলামিক জ্ঞানের চর্চা থেকে দেশের মানুষকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছিন্ন রাখার সুচিন্তিত পরিকল্পনা সফল হওয়ায়। অন্যদিকে, একইসাথে দেশের মানুষ তথাকথিত ধর্মভীরু হওয়ায় যে কোন ব্যবসা বা মতবাদ, তা ইসলামের সাথে যতটা সাংঘর্ষিকই হোক না কেন ইসলামিকভাবে প্যাকেট করে বাজারজাত করা হলে তাতে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হওয়া যায় নিশ্চিতভাবে। ফলশ্রুতিতে এখন শূন্য (ক্ষেত্রবিশেষে মাইনাস) জ্ঞান নিয়েও যে টপিক নিয়ে উদ্দাম আলোচনায় মত্ত হওয়া যায় তা হল ইসলাম। জেনে, বুঝে, দল নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে ইসলাম পালন করার চেষ্টা এখন নিতান্তই ক্ষুদ্র, ব্যক্তিগত উদ্যোগের মাঝে সীমাবদ্ধ। আর সেই সাথে যে কোন ধরণের বিভ্রান্ত মতবাদ প্রচার করার জন্য বাংলাদেশ এখন উত্তম Fishing Ground-এ পরিণত।

কুরআন যদি রাষ্ট্রে আল্লাহ প্রদত্ত আইন-বিধান তথা সংবিধান হয়ে উঠে তবে সেই রাষ্ট্রে কোন নারী রাষ্ট্রপ্রধান/প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না, দুর্নিতীবাজ, লুটেরা, মুনাফিক, দুশ্চরিত্র লম্পট, বেঈমান প্রমুখ ব্যক্তিরাও রাষ্ট্রপ্রধান/প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। কুরআনকে তাই মুসলিম নামধারী রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ আল্লাহ প্রদত্ত আইন হিসাবে সংবিধানের মর্যাদা দিতে রাজি না। তাদের দলের লোকজনও এতে রাজী হবেন না। এরা যেহেতু সবাই পুজিবাদী সমাজে বস্তুবাদী ধ্যান-ধারণা নিয়ে বাস করে, তার সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করে, সূদ নির্ভর অর্থনীতি যেহেতু তাদের শাসক শ্রেণী প্রতিষ্ঠিত করেছে তাই কুরআনকে আল্লাহ প্রদত্ত আইন হিসাবে সংবিধান এর মর্যাদা দেয়া সম্ভব না, সেটা তাদের শ্রেণী চরিত্র বিরোধী হবে। মধ্যবিত্ত বাঙালি মুসলমানদের মাঝেও তার শাসকশ্রেণীর এই চরিত্র বর্তমান। এমনকি তাদের প্রতিনিধিত্বকারী ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোও এই একি চরিত্র বহন করে। কারণ মুখে এরা কুরআনকে আল্লাহ প্রদত্ত সংবিধান হিসাবে স্বীকৃতি দিলেও নাজায়েয নারী নেতৃত্ব মেনে নেয়, মানুষের সার্বভৌমত্বভিত্তিক গণতান্ত্রিক পদ্ধতির রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে।
আমাদের দেশের নামধারী মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হচ্ছে- পশ্চিমের কাছে তাদের মানসিক দাসত্ব। তারা ইসলাম শিখতে চায় পশ্চিম থেকে, গণতন্ত্রও পশ্চিম থেকে শিখতে চায়, আবার প্রগতিশীলতাও। তাদের মতে ইসলাম থাকে মদিনায়, মদনগঞ্জে ইসলাম নাই। সুতরাং মদনগঞ্জের নাম পরিবর্তন করে মাদনীনগর অথবা রসূলপুর রাখলে সেখানে ইসলাম চলে আসবে। তাই একাত্তুরের মুক্তিযুদ্ধের পরে সংখ্যাগরিষ্ট মুসলমানের দেশে আল্লাহ প্রদত্ত কুরআন সংবিধানের পরিবর্তে মানব রচিত সংবিধানই জাতির মানুষ মেনে নিয়েছিলো। ফলাফল একাত্তুরের আগে উপনিবেশ, পরে নয়া উপনিবেশ। উপনিবেশ আমাদের তাবৎ গোজামিল, অবক্ষয়, নোঙরামি আর সুবিধাবাদী সমঝোতা এবং ঐক্যমতের মূল ভিত্তি। উপনিবেশের কারণে আমাদের ইসলাম মদিনায় থাকে আর প্রগতিশীলতা থাকে ইংল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স বা সোভিয়েত রাশিয়ায় এবং কারো কারো জন্যে আমেরিকায়।
বাংলাদেশে কি কখনও ইসলামকে রাজনৈতিক ভিত্তিতে প্রতিষ্টিত করা হয়েছে? -পুরোপুরি উপনিবেশিক ব্যবস্থার উপরে বসে আছে পুরো সমাজ – সেখানে ইসলামকে রাজনীতির অনুসংগ হিসাবে দেখার কি কোন সুযোগ আছে? কার্যত এখনও বাংলাদেশের রাজনৈতিক, সামাজিক আর সংস্কৃতিক নেতৃত্বে আছে উপনিবেশের দাসরা – যারা তাদের মগজের ভিতরে দাসত্বকে ধারণ করে আছে। যাকে আমরা বাঙালী সংস্কৃতি বলে চালানো চেষ্টা করছি – তাতো শুধু পশু-পাখির মুখোশ পড়ে প্রভাত ফেরী আর ১লা বৈশাখ উদযাপনের মাঝেই আটকে আছে।
ইসলাম পার্থিব এবং পরলৌকিক বিষয়গুলোকে সমান গুরুত্ব দিয়েছে। যদিও বাংলাদেশের মিলাদ আর জানাযা নির্ভর ইসলাম চর্চার কারণে আমরা হয়তো সেটুকু জানার সুযোগ পাচ্ছি না। কুরআনের ২য় সুরা বাকারা’র ২য় লাইনেই গায়েবের (অদেখা বিষয়ের) উপর ঈমান আনার কথা বলার পরই বলা হয়েছে অর্থনৈতিক বিষয়ের কথা। অথচ আফসোস – দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া – সেলফে রাখা কুরআন খুলিয়া।

বিঃদ্র- আমি শাহবাগীদের পক্ষে নই, হেফাজতীদের পক্ষেও নই। আমি ইসলামের পক্ষে।

আমি বজ্রমুষ্ঠি উত্তোলন করে বলতে চাই- বাংলার পবিত্র জমীনে পাক-হায়েনাদের সহযোগী সকল রাজাকারদের বিচার চাই, আর যে কোন ধর্মীয় বিশ্বাস ও ধর্মীয় মহামানবদের সম্পর্কে কটুক্তিকারী, কুৎসারটনাকারীদের সর্বাচ্চ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সিম্পলি কোট করে রাখলাম অমূল্য কথা-

১.
নামধারী ৯০% মুসলমানের দেশকে সেক্যুলার করা সম্ভব হয়েছে সুদীর্ঘ সময় ধরে শুদ্ধ ইসলামিক জ্ঞানের চর্চা থেকে দেশের মানুষকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছিন্ন রাখার সুচিন্তিত পরিকল্পনা সফল হওয়ায়।

২.
অন্যদিকে, একইসাথে দেশের মানুষ তথাকথিত ধর্মভীরু হওয়ায় যে কোন ব্যবসা বা মতবাদ, তা ইসলামের সাথে যতটা সাংঘর্ষিকই হোক না কেন ইসলামিকভাবে প্যাকেট করে বাজারজাত করা হলে তাতে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হওয়া যায় নিশ্চিতভাবে।

৩.
জেনে, বুঝে, দল নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে ইসলাম পালন করার চেষ্টা এখন নিতান্তই ক্ষুদ্র, ব্যক্তিগত উদ্যোগের মাঝে সীমাবদ্ধ। আর সেই সাথে যে কোন ধরণের বিভ্রান্ত মতবাদ প্রচার করার জন্য বাংলাদেশ এখন উত্তম Fishing Ground-এ পরিণত।

৪.
ইসলাম পার্থিব এবং পরলৌকিক বিষয়গুলোকে সমান গুরুত্ব দিয়েছে।

৫.
পাক-হায়েনাদের সহযোগী সকল রাজাকারদের বিচার চাই, আর যে কোন ধর্মীয় বিশ্বাস ও ধর্মীয় মহামানবদের সম্পর্কে কটুক্তিকারী, কুৎসারটনাকারীদের সর্বাচ্চ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।

এই পাঁচটা বিষয়ে কোন দ্বিমত নেই। সম্পূর্ণ সহমত এবং মুগ্ধ।
বাকী দু একটা বিষয়ে একটু এদিক সেদিক দ্বিমত রাখা যেত, কিন্তু সেখানেও সুযোগ সংকীর্ণ।

আপনাকে এত চমৎকারভাবে পেয়ে আবারো মুগ্ধতা জানাই।

১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

মাগুর বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ জানাই লিসানি ভাইকে। এতবড় পোস্ট লিখতে যে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে সেটা সহজেই বোঝা যায়।

হেফাজতে ইসলাম এখনই যে ভাবে হুংকার দিচ্ছে তাতে দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে আমাদের দেশও পাকিস্থান/আফগানস্থান হতে বেশী সময় লাগবে না! এই উন্মাদ জঙ্গীরা যে জামায়াতেরই অংশ সেটাও সহজে বোঝা যায়। শিবিরের কর্মী রিক্রুট নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, সময় পেলে দেখে আসবেন।

জামাত-শিবিরের বর্তমান ক্যাডারদের ধরণ, রিক্রুট পদ্ধতি এবং শিবিরের দেশ বিরোধী নীতির কারণ

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই ভাল ভাল পোস্টের লিংক শেয়ার করুন এভাবে। অগুণতি ধন্যবাদ।

ওরা এমনভাবে ফ্লাডিং করছে, যে ভাল পোস্ট আড়ালে পড়ে যাবে। কিছুতেই সেটার দেখা পাওয়া যাবে না। এজন্য লিংক দিতে হবে।

ভাল থাকুন ভাই।

১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০২

আলতামাশ বলেছেন: আপনি লিখেছেন, আমি আপনাকে মিথ্যাবাদী বলেছি।
আপনাকে কেন মিথ্যাবাদী বলেছি? আসুন প্রমাণ দেখাই।
কিন্তু যেই লিংক দিলেন, সেখানে তো আপনাকে কোন কিছু বলিনি। বরং অন্য একটা পোস্টে আমি যে কমেন্ট করেছিলাম, তার স্ক্রিনশট দিলাম,


আপনি মিথ্যা বলবেন আর আমি ধরিয়ে এসে কান্নাকাটি করবেন?
আপনি পারলে আমার কথার উত্তর দেন, না দিয়াই আপনে মনে লয় বিচার বসাইলেন?

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: *** Darul Uloom Deobandi’s fatwa in support of Yazid

Darul Uloom Deoband’s fatwa in support of Hazrat Yazid – by Abdur Rahim Kandhalvi
Click This Link

*** Maulana Syed Abul Aala Maududi’s views

Click This Link

---

[Lahab 111:1] May both the hands of Abu Lahab be destroyed – and they are destroyed!

[Lahab 111:2] His wealth did not benefit him in the least, nor did whatever he earned.

[Lahab 111:3] He will soon enter the flaming fire.

[Lahab 111:4] And so will his wife; carrying a bundle of firewood on her head.

[Lahab 111:5] A rope made from palm fibre around her neck!

Allah’s lanat (curse) be upon Zalimeen and their supporters and also on the Nasibis (enemies of Ahl-e-Bait) and their apologists.

---

ক্ষমা চাওয়ার মত ঈমানী শক্তি কি তোমার আছে, আলতামাশ?
যদি থেকে থাকে, চাও, ক্ষমা করে দিব।

১৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৭

আমিনুর রহমান বলেছেন: পোস্ট পর্যবেক্ষনে। ক্ষুদা লাগছে ভাই। খাইতে যাই।

পড়লাম একবার আবারও পড়তে হবে।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কথা হবে।

২০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ইস এই পোস্টটা যদি স্টিকিতে পাইতাম। :(( :(( :((

কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা আছে ভাইয়া, কথা বলতে চাই, আবার ফিরছি পরে। :)

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আলোচনার অপেক্ষায় রইলাম কিন্তু!

২১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৯

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:
ভাল পোস্ট দিছেন ।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকবেন।

২২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩২

রায়হান হোসেন রানা বলেছেন: কিছুই বলতে ইচ্ছুক নই , শুধু এটুকু বলবো আমাদের সোনার দেশটা যেন তালেবান , আফগান , ফাকিস্তান না হয় ।
যখনই সামনের দিন গুলার কথা ভাবি তখনোই বুকের ভিতর একটা আতংক কাজ করে ।
আমাদের ওদের রুখতেই হবে যেকোন মূল্যে । ধর্মের নামে গোঁড়ামি ওদের বন্ধ করতে হবে ।

লেখককে স্যালূট ।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: রানাভাই,
আতঙ্কিত হয়ে লাভ নেই।
শক্ত হতে হবে। অন্তত জানতে ও জানাতে হবে।


অনেক ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকুন।

২৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৭

আলতামাশ বলেছেন: সেই পোস্টে ঠিকই আপনি ধরা খেয়েছেন, এখন আবার জামাত বাদ দিয়ে দেওবন্দের প্রমাণ টানতে চান কেন?
আপনার কথা অনুযায়ি, জামাত ইয়াজিদকে ভালো বলে।
আমি বললাম, জামাতের প্রতিশ্ঠাতার শুরু করে কেউ তাকে ভালো বলে না।
এখন আপনি মিথ্যাবাদী বলে প্রমাণিত।
দেওবন্দিদের টানার কোন সুযোগ নেই

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বোকা, আমি জামাতের প্রমাণ দিয়েছি।
জিহ্বাকে সংযত কর, জিহ্বা জাহান্নামের কারণ।

img256.imageshack.us/my.php?image
=jamaateislamidelhiaj4.jpg

এখানে জামাতে ইসলামী দিল্লির প্রকাশিত ইয়াজিদ বিষয়ক ফতোয়ার সরাসরি ইমেজ ভার্শন আছে।

আর তোমার জন্য না, বাকীদের জন্য দিলাম এই দুইটা, তোমার মন্তব্যের জবাব আবার বেশি আন্তরিক হয়ে যাচ্ছে না তো?


img295.imageshack.us/my.php?
image=deoband1oo3.jpg

img233.imageshack.us/my.php?
image=deoband2sb2.jpg

২৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

আলতামাশ বলেছেন: আপনি প্রমাণ করতে চাইলেন, হেফাজতে ইসলাম অর্থাৎ কওমি অঙ্গনের লোকেরা শায়েখ আল বুতিকে হত্যা করেছে বা সেই হত্যা সমর্থন করে।
কত বড় মিথ্যাচার!
শায়েখ বুতি কওমি মাদ্রাসার ছাত্র সম্পর্কে কি লিখেছে? কেন এবং কীভাবে তিনি একজন অসাধারণ

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এটা কি কোনও প্রমাণ হল?

সালাফি ব্লগারও তো শাইখ হামজা ইউসূফের প্রশংসা করে পোস্ট দিয়েছে।
শাইখ হামজা ইউসূফ তো সালাফিদের আতঙ্ক।

আবারো মিথ্যাচার শব্দটা ব্যবহৃত হল।

আর আমি কিন্তু হেফাজতি বলতে শুধু কওমী বোঝাইনি বুকের উপর হাত রাখো, দেখো বুক কী বলে, হেফাজতের সাথে এই আন্দোলনে জামাত জড়িত আছে কি নেই।

এখানে যে ঘটনাগুলো বর্ণনা করেছি, সেগুলো তো শুধু কওমী তথা তালেবানরা ঘটায়নি।
যেখানে তালেবানের কথা আছে, সেটা কওমী তথা তালেবানরা ঘটিয়েছে।
যেখানে তালেবানের কথা নাই, সেটা অন্য চরমপন্থীরা ঘটিয়েছে।


আর দ্বিতীয়বার বুকের উপর হাত রাখো।
তারপর বলো, তালেবানের সাথে আল কায়েদাহ, তথা সালাফির কী সম্পর্ক? আফগানিস্তানে?

২৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

আলতামাশ বলেছেন: আমি আপনাকে প্রমাণ দেখাতে পারব, স্বয়ং মওদুদি ইয়াজিদের হাতে খেলাফতের দায়িত্ব দেওয়ায় আমিরে মুয়াবিয়ার বিপক্ষে জঘণ্য কুটুক্তি করেছে। এর দ্বারা প্রমাণিত তারা ইয়াজিদের প্রশংসা করা থাক তাকে দেখতেই পারে না।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এক মুখে দুই কথা সাপকেই মানায়।
ধরলাম সে বলেছিল। তাতে সাপের দুইটা মুখই উন্মোচিত হল।
কারণ আমি ইমেজ আকারে স্বয়ং জামায়াতে ইসলামী হিন্দের প্রমাণ দিয়েছি।

তুমি আমাকে সেই ইসুতে সরাসরি মিথ্যাবাদী বলেছ।
এবং আল্লাহ জানেন (এখন তুমিও জানো) আমি মিথ্যাবাদী কিনা।

২৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৯

s r jony বলেছেন: যারা ধর্মে বিশ্বাসী তারা ইসলামকে সঠিক ভাবেই পালন করে।
যারা ধর্ম অন্ধ ও ধর্ম ব্যাবসা করে তারা এই পোস্ট চোখে দেখবেই না

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হ্যা, জনিভাই। তারা অন্য নানা বিষয় নিয়ে আলাপ করবে। কেমন আছেন আপনি? আমার কাছ থেকে একটা কেক কিন্তু পাওনা।

২৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৬

প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: হেফাজাতে ইসলামের নেতাদের আদর্শ নিন্মে বই
বইয়ের পৃষ্টা উল্লেখ পুর্বক
দেওয়া হল;অতপর বিচারের ভার আপনার হাতে.....

১. আল্লাহ মিথ্যা বলতে পারেন।

[ফতোয়া-ই- রশীদিয়া, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা-৯, কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

২. আল্লাহ আগে জানেন না বান্দা কি কাজ করবে।
বান্দা যখন কাজ সম্প্ন করে নেয়
তখনই আল্লাহ তা জানতে পারেন।


[তাপসীর-ই- বুলগাতুল হায়রান পৃষ্ঠা ১৫৭-৫৮, কৃত
মৌং হুসাইন আলী দেওবন্দী]

৩. শয়ত...ান ও মালাকুল মাওত এর জ্ঞান হুযুর
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার
চেয়ে বেশি।


[বারাহীন-ই ক্বাতিআহ পৃষ্ঠা- ৫১ কৃত খলীল আহমদ
আম্বেটভী দেওবন্দী]

৪. আল্লাহর নবীর নিকট নিজের
পরিণতি এবং দেয়ালের পিছনের জ্ঞানও নেই।


[বারাহীন-ই ক্বাতি আহ পৃষ্টা ৫১, কৃত খলীল আহমদ
আম্বেটভী দেওবন্দী]

৫. নবী করিম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহ
তায়ালা তেমনি জ্ঞান দান করেছেন যেমন জ্ঞান
জানোয়ার পাগর
এবং শিশুদের নিকট রয়েছে।


[হিফজুল ঈমান পৃষ্ঠা-৭ কৃত মৌং আশরাফ
আলী থানভী দেওবন্দী]

৬. নামাযে নবী করিম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামার প্রতি শুধু খেয়াল
যাওয়া গরু গাধার খেয়ালে ডুবে যাওয়া অপেক্ষাও
মন্দতর।


[সিরাতে মু্স্তাকিম পৃষ্ঠা-৮৬ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

৭. রাহমাতুল্লীল আলামীন (সমস্ত বিশ্বের জন্য
রহমত) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামার খাস উপাধি নয়
নবীজী ছাড়া অন্যন্য বুযুর্গকেও
রাহমাতুল্লিল আলামীন বলা যেতে পারে।


[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ২য় খণ্ড পৃষ্ঠা-১২ কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

৮. খাতামুন্নাবিয়্যিন অর্থ
আখেরী বা শেষনবী বুঝে নেওয়া সাধারন লোকদের
খেয়াল মাত্র জ্ঞানী লোদের মতে এ অর্থ বিশুদ্ধ
নয়। হুযুর আকরামের যুগের পরও
যদি কোন নবী পয়দা হয় তবে হযররত মুহাম্মদ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার
শেষ নবী হওয়ার কোন ক্ষতি হবে না।


[তাহযীরুন্নাছ পৃষ্ঠা-৩ ও ২৫৪ কৃত দারুল উলুম
দেওবন্দ মাদরাসার অন্যতম
প্রতিষ্ঠাতা মৌং কাসেম নানুতবী]

৯. নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
দেওবন্দের আলেমদের
সাথে সম্পর্কের সুবাদে উর্দু শিখতে পেরেছেন।


[বারাহীন-ই ক্বাতিয়াহ, পৃষ্ঠা ২৬ কৃত মৌং খলীল
আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী]

১০. নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার
সম্মান শুধু বড় ভাইয়ের মতই
করা চাই।


[তাক্বভিয়াতুর ঈমান পৃষ্ঠা-৫৮ কৃত মৌং ঈসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

১১. আল্লাহ তায়ালা ইচ্ছা করলে মুহাম্মদ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর
সমকক্ষ কোটি কোটি পয়দা করতে পারেন।


[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা ১৬ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

১২. নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
মরে মাটিতে মিশে গেছেন।


[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৫৯ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

১৩. নবী প্রতিটি মিথ্যা থেকে পবিত্র ও মাসুম
হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়।


[তাক্বভিয়াতুল আকাঈদ পৃষ্ঠা ২৫ কৃত মৌং কাসেম
নানুতবী]

১৪.নবী রাসূল সবাই অকেজো।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৬২৯ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী]

১৫. নবীর প্রশংসা শুধু মানুষের মতই
কারো বরং তা অপেক্ষাও সংক্ষিপ্ত কর।


[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা ৬১ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

১৬. বড় মাখলুক অর্থাৎ নবী আর ছোট মাখলুক
অর্থাৎ অন্যসব বান্দা আল্লাহর শান
বা মর্যাদার সামনে চামার অপেক্ষাও নিকৃষ্ট।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা ১৪ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলবী ওহাবী]

১৭. বড় অর্থাৎ নবী করিম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম আর ছোট অর্থাৎ অন্যসব
বান্দা বেখবর ও অজ্ঞ।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৩ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

১৮. নবীকে তাগুত (শয়াতান বলা জায়েয।

[তাফসীর-ই বুলগাতুল হায়রান পৃষ্ঠা-৪৩ কৃত
মৌং হুসাইন আলী ওয়াভচরান ওয়ালা]

১৯. নবীর মর্যাদা উম্মতের মধ্যে গ্রামের চৌধুরী ও
জমিদারের মত।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৬১ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

২০. যার নাম মুহাম্মাদ কিংবা আলী তিনি কোন কিছুই
করতে পারেন না।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৪১ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

২১. উম্মত বাহ্যিকভাবে আমলের মধ্যে নবী থেকেও
বেড়ে যায়।

[তাহযীরুন্নাছ পৃষ্ঠা-৫ কৃত দারুল উলুম দেওবন্দ
মাদরাসা অন্যতম
প্রতিষ্ঠাতা মৌং কাসেম নানুতভী]

২২. দেওবন্দী মোল্লা নবী করিম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামকে পুলসেরাত হতে পতিত
হওয়া থেকে রক্ষা করেছেন।

[তাফসীর-ই বুলগাতুল হায়রান পৃষ্ঠা-৪৩ কৃত
মৌং হুসাইন আলী ওয়াভচরান ওয়ালা]

২৩. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আশরাফ
আলী রাসুলুল্লাহ আর
আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা সায়্যিদিনা ওয়া নবীয়্যিনা আশরাফ
আলী বলার
মধ্যে সান্ত্বনা রয়েছে কোন ক্ষতি নেই।

[রিসালা-ই ইমদাদ পৃষ্ঠা-৩৫ সফর-১৩৩৬
হিজরি সংখ্যা]

২৪. মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
উদযাপন করা তেমনি যেমন
হিন্দুরা তাদের কানাইয়্যার জন্মদিন পালন করে।

[বারাহীন-ই ক্বাতিয়াহ পৃষ্ঠা-১৪৮ কৃত মৌং খলীল
আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী]

২৫. আল্লাহর সামনে সমস্ত নবী ও
ওলী একটা নাপাক ফোটা অপেক্ষাও নগণ্য।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৫৬ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

২৬. নবীকে নিজের ভাই বলা দুরস্ত।
[বারাহীন-ই ক্বাতিয়াহ পৃষ্ঠা-৫৬ কৃত মৌং খলীল
আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী]

২৭. নবী ও ওলীকে আল্লাহর সৃষ্টি ও বান্দা জেনেও
উকিল
এবং সুপারিশকারী মনে করে এমন মুসলমান সাহায্যের
জন্য আহবানকারী ও নযর
নিয়াযকারী মুসলমান আর কাফির আবু জাহল শির্কের
মধ্যে সমান ।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৭-২৭ কৃত
মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী]

২৮. দরূদ ই তাজ অপছন্দনীয় এবং পাঠ করা নিষেধ।

[ফযাইলে দরূদ শরীফ পৃষ্ঠা-৯২ ফাযাইলে আমল
তথা তাবলীগী নেসাব থেকে পৃথক্বৃত]

২৯. মীলাদ শরীফ মিরাজ শরীফ ওরস শরীফ খতম
শরীফ
চেহলামে ফাতিহাখানি এবং ঈসালে সাওয়াব সবই
নাজায়েয ভুল প্রথা বিদআত
এবং কাফির ও হিন্দুদের প্রথা।

[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ৩য় খণ্ড পৃষ্ঠা-৯৩-৯৪, কৃত
মৌং রশদি আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

৩০. প্রসিদ্ধ '''কাক'''(একধরনের মাজারের রুটি)
খাওয়া সাওয়াব।

[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ৩য় খণ্ড পৃষ্ঠা-১৩০ কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

৩১. হিন্দুদের হোলী দেওয়ালীর প্রসাদ
ইত্যাদি জায়েয।

[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ২য় খণ্ড পৃষ্ঠা-১৩২ কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

৩২. ভাঙ্গী চামারের ঘরের রুটি ইত্যাদির মধ্যে কোন
দোষ নেই যদি পাক হয়।

[ফাতোয়া-ই রশীদিয়া ২য় খণ্ড পৃষ্ঠা ১৩০ কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

৩৩. হিন্দুদের সুদী টাকায় উপার্জিত অর্থে কূপ
বা নফকূপের পানি পান করা জায়েয।


[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ৩য় খণ্ড পৃষ্ঠা ১১৩-১১৪ কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]


নবী রাসুল এবং আল্লাহকে কটুক্তি কারীদের আদর্শিক সাপোর্টার মুরতাদ- কাফেরদের পাথর নিক্ষেপ করে মারা হোক ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্লিওসিন ভাই এইটা আমি কী দেখলাম! মানে, এই কী রূপ দেখলাম গো (আপনার)! আমার মাথা তো নষ্ট। ভাল থাকেন।

২৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আমরা মরি, পুড়ি, হই ছাই!
আবার ছাই থেকে উৎরাই।
আমরা ঝলকে সামনে ধাই,
আবার চমকে পিছনে চাই,
আমরা জেগেছি, জাগব,
জেগেইতো আছি,
পশুর ক্ষমা নাই



পোষ্ট প্রিয়তে

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আহ, আমরা পরাজয় মানব না,
দুর্বলতায় বাঁচতে শুধু জানব না।

ভাই খুব ভাল আছেন তো?

২৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৩

নষ্ট ছেলে বলেছেন: বাংলাদেশে কোনটা সহী পথ?
সব মানুষ সরাসরি কোরআন, হাদিস বুঝবে না, বুঝার সামর্থও নেই।
কোন না কোন তরিকা এবং কাউকে না কাউকে তো অনুসরণ করতেই হবে।
সরাসরি জবাব দিলে খুশি হব।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই পোস্টের বিষয়ে কথা বললে আমি খুশি হব।

আর আমি সূফিবাদী মানুষ, এটা দেখেছি। বুঝেছি। জেনেছি। তলা পর্যন্ত ঘেটেছি।

তাই বলে আপনার জন্য এটা প্রযোজ্য এবং সহী হবে কিনা, সেই গ্যারান্টি দিচ্ছি না এই কারণে যে, ইসলাম তথা সূফিবাদে মূলত আত্মার থিতানো সবার আগে জরুরি। সেটা সবার দ্বারা হয়ে ওঠে না। সবাই বুঝেও ওঠে না।

৩০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আফগান ফেরত ৩০ মুজাহিদ দুই হাজার হুজি সদস্যকে জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেয়


চক্ষু মুদে রাখলেই তারা নাই হয়ে যাবে না।

দেশে সংগঠিত হচ্ছে হরকাতুল জিহাদ, নেপথ্যে জামায়াত নেতা


বহুল আলোচিত আফগান যুদ্ধে অন্তত ১২ হাজার বাংলাদেশী অংশ নেয়। যুদ্ধে অংশ নেয়াদের মধ্যে ১ হাজার ৮২ জন ছাত্রশিবিরের। আফগান ফেরত যোদ্ধারা দেশে ফিরে ঢাকার খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘জাগো মুজাহিদ’ নামে একটি সংগঠন করে। ১৯৯৫ সালের দিকে মুফতে হান্নান অন্তত ৩ হাজার আফগান ফেরত যোদ্ধাকে সংগঠিত করে। সংগঠিত দলটিকে হরকত-উল-জিহাদ অব বাংলাদেশ সংক্ষেপে (হুজিবি) নাম দেয়া হয়। হুজিবিই পরবর্তীতে হুজি নাম ধারণ করে। হুজি গঠনে জামাতের একটি অংশ নানাভাবে সহযোগিতা করে। এছাড়া পার্শ্ববর্তী একটি দেশের গোয়েন্দা সংস্থা হুজি গঠনে আর্থিক সহায়তা করে। আফগান যুদ্ধে অংশ নেয়া ভারতীয় ও পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদী সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার মুজাহিদরা হুজি ও জেএমবি’র সঙ্গে যোগ দেয়। ২০০৯ সালে মনসুর আলী ওরফে হাবিবুল্লাহ, ড. ওবায়দুল্লাহ ও হাবিবুল্লাহকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ দেশীয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে সন্ত্রাসবাদীদের মোটা অঙ্কের টাকা দেয়া হয়। এসব টাকা দিয়ে আফগান ফেরত সন্ত্রাসবাদীরা ট্রেনিং ক্যাম্প চালু করে।
Click This Link



কথা হলো তারা এখন কোথায়? তাদের পশ্রয়াদাতারা বাংলাদেশে কে? তাদের পালছে কে? আর তারা এখন কোথায়?

আমি বলছি না তারা কওমীদের সাথে মিশে গেছে কিন্তু তাদের হাইকমান্ডকে পরিচালনা করছে এটার প্রবল সন্দেহ আছে!

কারণ হলো:

তাদের অযৌক্তিক বিভিন্ন দাবী যেগুলো বাংলাকে আফাগনের পরিনতির দিকে নিয়ে যাবে।
আমি আমার পোস্টে ব্যাখ্যা করেছিলাম একটু।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনি ব্লগ জার্নালিস্ট। অনেক অনেকটা সময় নিয়ে ভাবলাম ঠিক কী জবাব দেয়া যায়। পেলাম না। এমন অন্তত ১০ টা তথ্য আপনি এখানে জানিয়েছেন, যেগুলো আমার ছিল অজানা।

জ্বলছে চোখ জ্বলুক।
সব পুড়িয়ে চলুক।

৩১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

রুদ্র মানব বলেছেন: চরম মেগা পোস্ট । এই পোস্ট হেফাজতে ইসলামের নামে ভন্ডাদের মুখোশ খুলে দিয়েছে । এমন একটা পোস্টে জন্যে অশেষ ধন্যবাদ লিসানি ভাই ;) ;) ;)


পোস্ট পর্যবেক্ষণে নিয়া রাখলাম । দেখি পোস্টে ছাগুদের ও ইসলামের নামের ভন্ডাদের কেমন সমাগম হয় । নাকি তারা ভয়ে পলায়ন করছে !!!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কিছু মানুষ পলায়নও করবে না, আবার পোস্টেরও ধারকাছে যাবে না।
লিসানি কত্ত খারাপ, কী কী আকাম কুকাম করসে, কত মিসা কতা কয়, ইহুদি খিরিস্টানগো তথ্য পাইয়া পাইয়া অর পেট কেমুন ফুলসে, অয় ইসলামের কী বোঝে, নাস্তিকতার ব্রুদ্ধে অয় কী কী করসে... এইসব শুনতে পাইবেন। সবুর করেন।

তয় পুস্টের বিষয়ে কিছু যদি হুনেন, আধ্যাতিক কথাবার্তা হুনবেন, যেমন বিশ্ব প্রেমিক দ্য লাভার বয় উপরে কালো রঙের ভঙ্গুর চনাবুট ছেড়ে গেছে।

ভাইরে, মনটা খারাপ। আমরা সূফিবাদীরা ওদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরি না। কখনো ধরি নাই। তার মানে এই না যে, দেশের প্রয়োজনে ধরব না।

৩২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ফাটায়ালাইসেন

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ তন্ময় ভাই।

৩৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১১

নরাধম বলেছেন: সুফিবাদ আমার ভাল লাগে, তয় মাজারপন্থি হওয়ার দরকার নাই, ওসব মাজার হল ব্যবসার ফন্দি, কলকি, মাদকের আঁখড়া। একেকটা মাজারে কোটি কোটি টাকার ব্যবসা হয়। আনোয়ারার বাবা মোহছেন আওলিয়ার মাজারের খাদেম পরিবারের এক কাছের বন্ধু আছে আমার, যা শুনেছি আর দেখেছি!

তবে এসব মাজারের যেসব দরবেশ শুয়ে আছেন ইনারা আল্লাহর খাঁটি বান্দা এবং বুজুর্গ ছিলেন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই, ইসলামের প্রচার-প্রসারে তাঁদের ব্যাপক ভূমিকা, ইনারা নিজেরাই কখনও চাইবেন না তাঁদেরকে নিয়ে এভাবে ধর্মব্যবসা হোক, কিন্তু লাল সালুর মজিদের অভাব নাই।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকে পেয়ে আমি যে সত্যি আনন্দিত, এটা হয়ত এখন আর সত্যি বলে বোধ নাও হতে পারে।

যাই হোক, বিষয়টা সত্যি।

মাজারপন্থীতাকে আপনি যেভাবে ডিফাইন করলেন, আমি হয়ত অন্যভাবে করব।

কারণ আপনি মাজারে মাজারে শত রাত্রি নির্ঘুম কাটাননি। আমি কাটিয়েছি। এটা আপনার কাছে অধরাই থেকে যাবে। তাতে অবশ্য পৃথিবীর বিশেষ কোন ক্ষতি হবে না।

৩৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২০

আমিনুর রহমান বলেছেন: আলতামাস, তুমি তোমার পক্ষে অনেক পোষ্ট দিছো। কিছু বলি নাই তাতে কেননা তোমাকে বুঝাতে চেয়েছি বুঝ নাই। লিসানি ভাই দুরের কথা তুমি তো আমাকেই হেফাজত ১৩ দাবী রাখছে তার সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারো নাই।

এই পোষ্টে এখন আসছো ফ্লাডিং করতে। প্লিজ বেয়াদবী কর না। অন্যকে সম্মান করতে শিখ সে যেই হোক তাহলে নিজে সম্মান পাবা।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ছেলেটার সাঙ্ঘাতিক সততা আছে। সততাটুকুর জন্য তারে রেসপেক্ট করি। সেইসাথে আছে খোলা মন। নিতে জানে। কিন্তু সমস্যা হল, ভিন্নমত সহ্য করতে পারে না।

৩৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৩

আমিনুর রহমান বলেছেন:

ঠিক তাই। আমিও ভীষণ পছন্দ করি আর এবং ভীষণ বাচ্চা। এই অল্প বয়সে ওর মাঝে যে সততা আমি দেখেছি তা সত্যিই রেস্পেক্ট করার মত।

ও জানে এবং বুঝেও আমরা তার ভালো চাই কিন্তু মাথায় যে কি ঢুকে গেলো !!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ব্যক্তির চেতনা একটু হলেও লুপ্ত হয় যখন সে কোন প্রতিষ্ঠানে যুক্ত থাকে।

আমিনুর রহমান ভাই, আছেন কেমন বলেন! আমার বিক্ষত লাগছে এই পোস্টটা কম্পোজ করে। প্রথমত, লেখা তৈরি করতে গিয়ে বীভতস বিষয়গুলো সামনে চলে এসেছে। দ্বিতীয়ত, যে কথাটাকে সব সময় আড়ালে রাখতে চাই, কিছু মুসলমান আসলেই টেরোরিস্ট, ধর্ম নিয়ে তারা টেরোরিজম করে ঠিক কিছু খ্রিস্টান, কিছু হিন্দু, কিছু বৌদ্ধ, কিছু ইহুদি, কিছু ধর্মহীনের মত- সে কথা অবশেষে বলতে হল।
আসলেই এই পোস্ট আমি করতে চাই নাই। কিন্তু তারা কোন অপশন হাতে খোলা রাখে নাই।

৩৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪০

আমিনুর রহমান বলেছেন:



প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার' র ২৭ নং কমেন্টস দেইখা টাস্কিত হইলাম ! এমন প্রমানের পর হেফাজতে ইসলাম'র উদ্দেশ্য কি তা নিশ্চয়ই বলার অপেক্ষা রাখে না ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমিও। সাঙ্ঘাতিক লাগল পড়ে।

৩৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০২

দিশার বলেছেন: ভাই আমার একটাই কথা। যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার চাই . কে হক্কানী ,কে সুন্নিকে ,ফেরকা বাজি করতেসে দেখার সময় আসবে বহু। এখন রাজাকার গুলারে ঝুলানো হবে না সরিয়াহ মতে শিরচ্ছেদ হবে তা নিয়ে তর্ক বিতর্ক চলতে পারে। নিজেদের ভিতর তর্ক বিতর্ক পরে করব। লিসনি ভাই এর সাথে অনেক ঝগড়া পরে করব। এখন লিসনি ভাই এর সাথে যোগ দিলাম রাজাকার ঝুলানোর ইসু তে এক মত হয়ে।এবং দেশ কে আফগান, পাকিস্থান বানানো যাবে না এই বেপারে এক মত হয়ে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনি ভাই কমেন্টে আলোচনার মোটিভটা পুরোপুরি তুলে আনলেন একটা মাত্র কমেন্টে।

সব বিষয়ে আমাদের দ্বিমত বস্তায় ভরে নদীতে ডুবিয়ে রাখি।
এখন রাজাকারের ফাঁসি চাই।

কারণ,
জঙ্গি-রাজাকারের হাত থেকে,

আস্তিক-নাস্তিক-হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান-বাঙালি-অবাঙালি-সাধারণ ওহাবী- সাধারণ কওমী- এমনকি সাধারণ জামাতি-মানুষ এবং ছাগল, কারো মুক্তি নেই।

৩৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৭

মুহসিন বলেছেন: ইসলামে কোন সন্ত্রাসবাদ নেই।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এক্সাক্টলি। এই কথাটাই বলতে চাইছিলাম। সন্ত্রাসবাদ যারা করছে তাদের ইলামের সাথে কোন সম্পর্ক নেই। তাদের নির্বীষকরণ প্রক্রিয়ার অধীনে আনতে হবে।

৩৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩০

মুহসিন বলেছেন: "মাজারপন্থি হওয়ার দরকার নাই, ওসব মাজার হল ব্যবসার ফন্দি, কলকি, মাদকের আঁখড়া। একেকটা মাজারে কোটি কোটি টাকার ব্যবসা হয়। "-এর অনেক প্রমাণ আমিও দেখেছি, জেনেছি।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমি অনেক মা'কে মিথ্যা বলতে দেখেছি। মা কি খারাপ?
আমি অনেক মুসলিমকে হত্যা করতে দেখছি ইসলামের নামে, তার মানে ইসলাম কি খারাপ?

দুই প্রশ্নের জবাবই হচ্ছে, না।

এবার আপনি পোস্টের বিষয়ে বলুন।

৪০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৩

রুদ্র মানব বলেছেন: প্লিওসিন ভাইয়ের ২৭ নং কমেন্টের সহীহ উত্তর দেওয়াই ব্লগের সকল হেফাজতিরা মিলিত হয়েও উত্তর দিতে পারবে না। আর আপনার তথ্যবহুল বিশাল পোস্টের কথা না হয় বাদ দিলাম।

আসলে লিসানি ভাই একটা কথা না বললেই নয় , মুসলমানরা এই ফালতু স্বার্থপর ফতুয়াবাজ দের কারণেই টেরোরিস্ট এ পরিণত হইতেছে। চোখের সামনেই তো হেফাজতিদের বিশাল বাজেটের লংমার্চ দেখলাম। এদের ৩০ % ও ব্লগ চিনে না , আবার ঢাকায় আসছে নাস্তিকদের ফাসির দাবি নিয়ে। চোখের সামনেই এক বিশাল অন্ধ জনগোষ্ঠী দেখলাম যারা আসলেই সারা বছর অন্ধকারে থাকতে থাকতে অন্ধ হয়ে গেছে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: রুদ্র ভাই, আসলে তো ইসলাম খুবই সরল একটা বিষয়। শুধু এর সারল্যের সাথে যেতে হবে।
ইসলাম ধর্মের মূলকথাগুলোকে আমরা কীভাবে দেখতে পারি?

* ঝামেলা বাদ দিয়ে এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহর উপাসনা করো।
*তিনি যে যে বিষয়ে ঈমান আনতে বলেছেন সেসবে ঈমান আনো। আর ঈমান বিষয়টা এত সুন্দর যে, পথ থেকে একটা ময়লা বা কষ্টদায়ক বস্তু সরানোও ঈমানের অঙ্গ। পবিত্র থাকাও ঈমানের অঙ্গ।
* ঈমান তথা মৌলিক বিশ্বাসের পর আসে আমল, তথা কাজ। এটা যেমন নামাজ রোজার মত বিষয়, তেমনি সমাজ-সভ্যতা-বিজ্ঞান-মানবতায় অবদানও আমল। পারস্পরিক ভাতৃবোধ- সব মানুষের মধ্যে।

এইতো ইসলাম। যে শব্দটার অর্থ ব্যক্তির ক্ষেত্রে আল্লাহর প্রতি সমর্পণ, সমাজের ক্ষেত্রে শান্তি।

এটাকে কত জটিল করা হয়েছে! কত জটিল করা হয়েছে।

৪১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২১

চলতি নিয়ম বলেছেন: বরাবরের মত অসাধারণ পোস্ট। পোস্টটি স্টিকি হবার দাবী রাখে।

গাড়িবোমা, মসজিদে বোমা বা আত্নঘাতী বোমা হামলা যেনো আমার সোনার বাংলায় না ঘটে। আসুন সবাই মিলে সোনার বাংলাকে বাচাই।

শেষ অস্ত্রটিও ব্যবহার করে ফেলেছে। এর পরে আর কি নিয়ে মাঠে নামবে? দেখা যাক।

অ. ট. আফসোস, সামু এখনো ছাগু চিনতে পারলো না। মাঝেমাঝে ঝাকেঝাকে টেম্পরারি আই ডি গুলো সামুকে অশান্ত করে তোলে, সেগুলোকেও সামু চিনতে পারলো না।

জ্ঞানী জবাব দেয়, মাথা বাদে পুরাটাই লেজ। দারুন জবাব।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: গাড়িবোমা, মসজিদে বোমা বা আত্নঘাতী বোমা হামলা যেনো আমার সোনার বাংলায় না ঘটে। আসুন সবাই মিলে সোনার বাংলাকে বাচাই।

শেষ অস্ত্রটিও ব্যবহার করে ফেলেছে। এর পরে আর কি নিয়ে মাঠে নামবে?

আস্থা রাখুন ভাই,
তাদের হাতে আরো অনেক কিছু আছে।
তবে বাংলাদেশ আফগান-পাকিস্তান হোক এটা যারা চায়, তারা স্রেফ বারুদে আগুন দিবে। এর জন্যই প্রতীক্ষা করছে।

৪২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৯

ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয় বলেছেন: লিসানী ভাইয়ের পোস্ট মানেই আগুন।


জামাত শিবির ও হেফাজতের অস্তিত্বে আগুন না লাগালে আপনি আপনার জ্ঞানের কাছে দায়ী থাকেবেন। আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত সবাইকে সবকিছু শেখান না, বুঝানও না। আপনার লেখার প্রতি আমি বা আমরা নয়, মুসলিম ব্লগাররা তাকিয়ে থাকি।

দীর্ঘজীবী হোন লিসানী।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই এতবড় কমপ্লিমেন্টের দায় এত ক্ষুদ্র দেহমনে ধারণ করতে পারব না।
শুধু দোয়া করবেন, আল্লাহ যেন আমাদের ভুল করা থেকে রক্ষা করেন।
অনেক অনেক ভাল থাকুন।

৪৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

হাসান নাঈম বলেছেন: ভাই আগেও বলেছি আপনার লেখা এতই উচ্চমার্গীয় যে আমার মাথার অনেক উপর দিয়ে যায়। তার পরও যতটুকু বুঝলাম আপনি জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে লিখেছেন। কিন্তু সমস্যা হয়েছে কি জানেন আপনি সম্ভবত একের দোষে সবাইকে দোষী ভাবার বা সাস্তি দেয়ার পথে হাটছেন।

আমরা সহজ ভাবে যা বুঝি তা হলো - জঙ্গীবাদ হোক আর স্বাধীনতার চেতনাই হোক যেকোন ভাবে যেকোন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করা বা ক্ষতি করা সমান অপরাধ এবং তার সুষ্ঠ বিচার প্রয়োজন। উপযুক্ত আদালতে প্রয়োজনীয় স্বাক্ষি প্রমান হাজির করে অপরাধীদের সাস্তি দেয়া হলে করই আপত্তি থাকে না। এর প্রমান আমরা দেখেছি জে.এম.বি এর শীর্ষ নেতাদের বিচারের মাধ্যে - বাংলাদেশে বা বিশ্বের কোথাও সেই বিচারের বিরুদ্ধে কোন প্রতিবাদ হয়েছে বলে অন্তত আমি দেখি নাই।

কিন্তু আপনি যদি ব্যাক্তির অপরাধের জন্য দলগত বা আদর্শগতভাবে সমর্থকসহ সবাইকে সরাসরি দ্বায়ী করেন তাহলে আমাদের আতঙ্কিত হওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। আমরা তখন ভাবতে বাধ্য হই - তবে কি বিশ্বজিতসহ শত শত মানুষ(তাদের মধ্যে নিজ দলের লোকও আছে) হত্যাকারীদের নেত্রী আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং অন্যান্য নেতারা সবাই খুনি-সন্ত্রাসী? খুনি-সন্ত্রাসীদের দেশের নেতৃত্বে দেখা কি খুব আনন্দের কিছু?

না আমরা সেভাবে ভাবতে অভ্যস্ত নই। আমরা সাধারণ মানুষ মনে করি ভাল-খারাপ সব দলে সব আদর্শের মধ্যেই আছে। যে খারাপ কাজ করছে, মানুষ হত্যা করছে, সন্ত্রসী বা জঙ্গী হচ্ছে - তাকে উপযুক্ত আদালেত(গ্রাম্য সালিস মার্কা নয়) বিচারের মাধ্যমে সাস্তি দেয়া হোক। কিন্তু একের অপরাধে তার দল, আদর্শ, ধর্ম বা জাতির সবাইকে অপরাধী ভাবা আমাদেরমত অজ্ঞ নাদানদের পক্ষে সম্ভব নয় - ( আপনারা জ্ঞানীরা তা পারলেও পারতে পারেন! )। যতদুর জানি রাসুল(স.) প্রবর্তিত মদীনা সনদে এ'রকম একটা ধারা আছে - আপনি নিশ্চয়ই তা জানেন।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাল-খারাপ সব দলে সব আদর্শের মধ্যেই আছে।

অসম্ভব।
ইসলামের মধ্যে ভালো এবং খারাপ থাকতে পারে না।
কারণ ইসলাম কোন রাজনৈতিক দল নয়, যে তার আদর্শে ভাল খারাপ থাকবে।
ইসলাম আল্লাহ ও তাঁর রাসূল প্রবর্তিত ধর্ম।
এতে শুধু ভাল আছে।

৪৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

হাসান নাঈম বলেছেন: না ভাই এখানে আমি ইসলামে ভাল খারাপ আছে তা বলি নাই ( আদর্শের বলতে আদর্শ অনুসারীদের বুঝাতে চেয়েছি - ভাল লেখক নইতো তাই ভুল হয়ে গেছে ) - বলেছি সব দল/অনুসারি/চেতনাধারী/জাতিতেই ভাল খারাপ আছে। কারণ এ'সব গঠিত হয় মানুষকে নিয়ে - আর মানুষ মাত্রই ভাল-খারাপের মিশ্রণ। আশা করি ভুল বুঝবেন না।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার এই কথার সাথে একমত।

৪৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

মামুন হতভাগা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।ধর্মের নামে সকল হানাহানি বন্ধ হোক এই কামনা করি।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মামুন ভাই, ধর্মের নামে এই হানাহানি বন্ধ হোক। আমিন।

৪৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

শাহেদ চট্রগ্রাম বলেছেন: একটি পোস্ট দিয়ে প্রতিটি কমেন্টকারীকে উত্তর দেয়ার এবং সন্তুস্ট করার চেস্টা করেন। কি অসাধারণ ধৈর্য্য এবং ব্যক্তিত্ব !!!!!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আল্লাহ আমাদের ত্রুটি বিচুতি সম্পর্কে অবগত। তাঁর কাছে আশ্রয় চাই।
তবে কাউকে প্রথমেই আক্রমণ করতে রাজি নই। এই বিষয় রাসূল দ. আমাদের শেখান।

৪৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: ভাল পোষ্ট।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাল থাকুন ফারুক ভাই। ধন্যবাদ।

৪৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন:

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অসাধারণ আয়াত দিয়েছেন। ধন্যবাদ ভাই। আল্লাহু আলিম।

৪৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

নাজ_সাদাত বলেছেন: যতদূর জানি এরা হল দেওবন্দী। এদের সঙ্গে আমরা যারা সুফিমতবাদে বিশ্বাস করি তাঁদের বিস্তর মতপার্থক্য আছে। তবে সামনে যে শত্রু অবস্থান করছে তাদের লক্ষ্য সমগ্র ইসলাম। নরেন্দ্র মোদীর অনুগামী ও ইসরায়েলের অর্থে পুষ্ট আসিফরা দাঙ্গা হাঙ্গামা করে বাংলাদেশের ইসলামকে মুছে দিতে চায় ফলে এখন মতপার্থক্য গত লড়াইয়ের সময় নয়। এখন সময় হল জঙ্গী সাম্প্রদায়িক শক্তিকে রোখার।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এখন মতপার্থক্য গত লড়াইয়ের সময় নয়। এখন সময় হল জঙ্গী সাম্প্রদায়িক শক্তিকে রোখার।

কিছু সাম্প্রদায়িক কীট তো সব স্থানে সব ধর্মে সব সময় আছে। এদের কাজ উস্কানি দেয়া। এদের কাজ ভিন্নতা তৈরি করা।
বিভিন্ন শক্তি বিভিন্নভাবে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করবে। পোড়ানোর, জ্বালানোর, উস্কানি দেয়ার চেষ্টা করবে।
আমাদের প্রয়োজন যা, তা হল সুস্পষ্টতা।

আসলে এই পোস্টের কারণ ভিন্ন। আস্তে আস্তে বাংলাদেশ পরিণত হচ্ছে সার্বিক আক্রমণের ক্ষেত্রে।

তুমি হিন্দু, তুমি আক্রমণের বস্তু।
তুমি মুসলিম নও, তুমিও আক্রমণের বস্তু।
তুমি মুসলিম, কিন্তু শরীআহ ঠিকমত শতভাগ মানতে পারোনি, তুমিও আক্রমণের বস্তু।
তুমি মুসলিম, শরীআহও ঠিকমত পালন করছ, কিন্তু আমার কথামত চলছ না, তোমাকেও বোমা মারা হবে।

আসলে এই দৃষ্টিকোণটা খোলাসা করার জন্য সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গীর শেষের লাইনটা নিয়েই এই পোস্ট। এটা কোন হোলিস্টিক পোস্ট নয় ভাই।

৫০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

শোয়াইব আহেমদ বলেছেন: পড়লাম, আপনার অনুসন্ধানী পোস্ট গুলো পড়তে ভালোইলাগে। তবে যারা তাদের চটি মার্কা লেখা লিখে ধর্মীয় লোকদের উস্কেদিয়ে দেশকে আফগান বানানোর জন্য সবচেয়ে অগ্রনী ভূমিকা পালন করছে তারাই। তাদের সম্পর্কে একটা অনুসন্ধানী মূলক পোষ্ট চাই। আমরা জানতে চাই ৯০% মুসলমানদের উস্কে দিয়ে তারা কী ফায়দা হাসিল করতে চাচ্ছে তাদের মদদই বা দিচ্ছে কারা। আশা করি সামু সেই পোষ্ট স্টিকি করে তার নিরপেক্ষতা বজায় রাখবে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। পড়েন শুনে ভাল লাগল।

যারা ধর্মীয় উস্কানিমূলক লেখা দিয়েছিল, তাদের ব্যাপারে আমরা সব সময় প্রতিবাদ করেছি ব্লগে। একেক মানুষের প্রতিবাদ করার ধরণ একেক রকম।

কেউ প্রতিবাদ করার সময় মাথায় রাখে, আমি যে প্রতিবাদ করছি, যার পক্ষ নিয়ে প্রতিবাদ করছি তাঁর নীতি অনুসারে প্রতিবাদ করা যাচ্ছে কীনা?

কেউ কোন নীতির তোয়াক্কা করে না, প্রতিবাদ করে।
নীতির তোয়াক্কা না করে প্রতিবাদ করলে তার মূল্যটা আর থাকে না।

সহব্লগার হিসাবেই বলছি,সামুতে আমার সেইফ হতে সাতটা দীর্ঘ মাস সময় লেগেছিল। যা আর সবার লাগত তখন।

সেই সময়টাতে আমুব্লগে আমি শত শত কমেন্ট করেছি নাস্তিকদের সাথে। ধর্মবিদ্বেষীদের সাথেও। তাদের ধর্ম বিষয়ক দৃষ্টিভঙ্গির সাথে। এখনো সেগুলো আছে।

আর ধর্মবিদ্বেষ নিয়ে অবশ্যই লিখতে হবে। লেখার স্বাধীনতাকে প্রোঅ্যাক্টিভ দৃষ্টিভঙ্গিতে ব্যবহার করতে হবে।

৫১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

চলতি নিয়ম বলেছেন: স্টিকি করার জন্য সামুকে ধন্যবাদ। বিস্তর আলোচনা দেখতে পারবো।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ, আসলে স্টিকি হবার প্রত্যাশা করাটাও দুষ্কর ছিল। যেহেতু মূলত আলোচনাটা সার্বিক দৃষ্টিভঙ্গির একটা ফ্র্যাকশন। সম্পূর্ণ নয়।

কিন্তু স্টিকি হওয়াতে আলোচনার বিস্তৃত সুযোগ চলে এল। ভাই আপনাকেও ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

৫২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭

মৈত্রী বলেছেন: শাবাস!!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মৈত্রী ভাই আপনি কেমন আছেন?

৫৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

চোরাবালি- বলেছেন: পোষ্টে শুরুতেই যেখানে মিথ্যাচার সেখানে ভেতরে পরার মত ইচ্ছে চলে গেল--" বাংলাদেশের মানুষ হিন্দু মহিলাকে রিকশা থেকে নামিয়ে নাজেহাল করে মুসলমান হয়নি।"
মনে রাখবেন বিশেষ উদ্দেশ্যে নিয়ে মিশনে নেমে সাময়িক সফলতা আসলেও দীর্ঘমেয়াদি অর্জন থাকে না।
আপনি যদি ইসলাম মানেন তবে একটা কথা অবশ্যই জেনে রাখা ভাল তা হল- তোমরা দুনিয়ার বুকে ফেৎনা ফেসাদ ছড়াবে না, ফেৎনা ফেসাদ নিঃন্দহে জঘন্য অপরাধ।
বিচার ও আপনার তালগাছও আপনার

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই ভাল লাগল যে আপনি পোস্টের একটা লাইন বিশ্লেষণ করেছেন।
আশা করছি পোস্টের মূল বিষয়ে আপনার আরো আলোচনা পাব।

আর তালগাছের একটা ছবি দিলে ভাল হত। সুস্থ তালগাছ, নাকি বাজপড়া পোড়া তালগাছ সেটা দেখতে পেতাম।

৫৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: আবূ মাবাদ মিকদাদ ইবনুল আসওয়াদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করলামঃ আপনি কি বলেন যদি কোন কাফেরের সাথে আমার মোকাবেলা হয় এবং পারস্পরিক যুদ্ধে সে আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য একটি গাছের আড়ালে আশ্রয় নিয়ে বলে, আমি আল্লাহর জন্য ইসলাম গ্রহণ করলাম, ইয়া রাসূলুল্লাহ! তার ঐ কথা বলার পর আমি কি তাকে হত্যা করব? তিনি বলেনঃ তাকে হত্যা করো না। আমি বললাম, ইয়া রাসূলুল্লাহ! সে তো আমার দুই হাতের একটি কেটেছে, অতঃপর একথা বলেছে। তিনি বলেনঃ তাকে হত্যা করো না। কেননা তুমি যদি তাকে হত্যা করো, তাহলে তুমি তাকে হত্যা করার পূর্বে যে মর্যাদায় ছিলে, সে সেই মর্যাদায় পৌঁছে যাবে; আর যে কলেমা সে পাঠ করেছে, সেই কলেমা পাঠের পূর্বে সে যে স্তরে ছিল; তুমি(তাকে হত্যা করলে) সেই স্তরে নেমে যাবে। ইমাম বুখারী ও ইমাম মুসলিম হাদীসটি রিওয়ায়াত করেছেন। أنه بمنزلتك কথার অর্থ হলো: ইসলাম গ্রহণ করার কারণে সে ব্যক্তির রক্তপাত হারাম হয়ে গেছে। আর أنه بمنزلته কথার অর্থ হলো: তুমি তাকে হত্যা করার দরুন তার ওয়ারিসদের পক্ষ থেকে কিসাস স্বরূপ তোমার রক্ত প্রবাহিত করা তাদের জন্য বৈধ হয়ে যাবে। কিন্তু তুমি তার মত কাফের হয়ে যাবে না। আল্লাহই ভালো জানেন।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। সুন্দর একটা হাদিস বর্ণনা করার জন্য। এই হাদিসে একটা দৃষ্টিভঙ্গি ফুটে উঠছে। এইভাবে অনেক হাদিস একত্রে এক বিবেচনায় আনলে তা ফিকাহ্ শাস্ত্রের বিষয়ে পরিণত হয়। আমরা হাদিসে মুবারাকা নিয়ে আরো আলোচনা করতে পারি।

৫৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

আমিনুর রহমান বলেছেন:

সামু কর্তৃপক্ষে অনেক ধন্যবাদ পোষ্টটি স্টিকি করার জন্য।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাদেরও ধন্যবাদ ভাই। পথচলায় পাশে পেয়েছি সব সময়।

৫৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১

নিমচাঁদ বলেছেন: আলতামশ কে অনুরোধ করি , তুমি ভাই আরো কিছু শিখো। তোমার সততা আছে কিন্তু পরিণত বোধ টা এখন ও হয় নাই , কারণ তোমার লেখা গুলো পড়লেই বুঝা যায় , কতোটা ব্রেন ওয়াসড তুমি ।

সামুর একজন ব্লগারের ধৈর্য এবং জ্ঞান বোধ দেখে আমি বারবার টাস্কিত হই এবং আমার চেয়ে অন্তত ১৫ বছরের ছোট , কিন্তু আফসুস আল্লাহ পাক আমাকে তার কাছাকাছি জ্ঞান প্রদান করেন নাই।
লিসানী আপনাকে স্যালুট ।
দুইটা কওমী মাদ্রাসায় আমি নিয়মিত যাই এবং তাদের এতিমদের সহায়তা করার চেষ্টা করি ।সাম্প্রতিক ভাবে এই কওমী মাদ্রাসা গুলার পোলাপাইন দের অবস্থা দেখে , ভেবেছিলাম হাত গুটিয়ে রাখবো । তা আর পারলাম কই ! বুকের কোন জায়গাটায় লাগে ।

মনে মনে নিজেকে স্বান্ত্বনা দেই , আমিতো তাদের হেফাজত করতে পারলাম না , নিশ্চয় ই আল্লাহ পাক এই হেফাজত দের সঠিক নির্দেশনা সহকারে হেফাজত করবেন।
আমিন ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: নিমচাঁদ ভাই, একটু লক্ষ্য করেন তো, কওমী মাদ্রাসার সাধারণ এই নিষ্পাপ ছাত্রগুলোকে দিয়ে পথে নামিয়েছে কবে?

সেই যে, জুমার নামাজের দিন।
পতাকা পুড়ল, ছিঁড়ল, শহীদ মিনার ভাঙল।
আমরা জানি, কারা পতাকা উত্তোলন করেন না, কারা জাতীয় সংগীত গাওয়াকে চরম পাপ মনে করেন, কারা শহীদ মিনারকে স্রেফ শিরকের সাথে তুলনা করেন।
তাঁরাই তো জিঘাংসা নিয়ে এই কাজগুলো করেছিলেন।

সেই সেদিনই আমরা কি পারতাম না, এমন একটা কথা লিখতে?
আমরা ধৈর্য্য ধরে ছিলাম।
আশা করছিলাম, কোথায় জামাতে ইসলামের শাস্তির দাবি আর কোথায় কওমী সমাজ। তারা বুঝতে পারবেন, এবং মুখ ফিরিয়ে নিবেন।

আমরা অপেক্ষা করছিলাম,
কারণ, তাঁরা সুস্পষ্টভাবে নাস্তিকতার কথা বলছেন,
ইঙ্গিতে গণজাগরণকে বন্ধ করতে বলছেন।

তাও অপেক্ষা করছিলাম,
তারপর দেখি সমস্ত ব্লগার পাপী হয়ে গেলেন।
নারী সাংবাদিকের উপর আক্রমণ।
দেখি, গণজাগরণের মঞ্চগুলোর উপর তার পরও বারবার আক্রমণ।
দেখি, ইসলামি প্রতিষ্ঠানের উপরও আক্রমণ।

এত পরে যদি এ বিষয় সামনে না আনি, তাহলে তো জবাব দিতে পারব না। তাঁরাই ঠুকে ঠুকে আমাদের এই পথে নিয়ে এসেছেন।

৫৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

জাহাঙ্গীর গুরু বলেছেন: ম্মানিত পোস্ট দাতা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত (প্রকৃত অর্থে আহলে বেদাত) আকিদার প্রভাব যুক্ত মনে হচ্ছে। পোস্ট দাতা যে "জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া" মাদ্রাসার ছবি যুক্ত করেছেন এই মাদ্রাসার আশেপাশের এলাকায় (হামজারবাগ, বিবিরহাট) আমি দীর্ঘ সময় (প্রায় ছব্বিশ বৎসর ) অবস্থান করেছি। উনাদের কার্যকলাপ খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে। সুতরাং ব্লগের বাকি সদস্যদের বুঝে শুনে যাচাই বাছাই করে ব্লগ অনুসরন করতে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
আল্লাহ্‌ তায়ালা বর্তমান অস্থির হালতকে শান্তির দ্বারা পরিবর্তন করে দিন।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমি যে মুসলিম, এই কথাটা কোথাও লুকানোর চেষ্টা করিনি জাহাঙ্গীর ভাই।
আমি যে সূফিবাদী, মরমীবাদী, রাসূল দ. ও তাঁর আসহাব রা. গণের পথের অনুসারী, এই কথা কখনো লুকানোর চেষ্টা করিনি।

আপনি কোন একটা স্থানে ২৬ বছর অবস্থান করেছেন।
আপনি সে স্থানের মানুষগুলোকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন।

তাঁরা কী খারাপ কাজ করল সে কথাটা একবারো বললেন না।
তাঁরা ধর্মকে কতটা সুষ্ঠুভাবে পালন করে সে কথাটাও একবারো বললেন না।
তাঁদের ১০ জনকে হত্যা করতে গেল,
আপনি তার প্রতিবাদ করলেন না,
আফসোস করলেন না,
সমর্থনও করলেন না।

এতবড় একটা পোস্ট,
এই পোস্টের বিশাল সব কন্টেন্ট নিয়ে একটা কথাও বললেন না।

অথচ যাচাই করার মত একটা বিভ্রান্তিকর তথ্য যুক্ত করে দিলেন।


এখন তো আমার মনে হয় ব্লগাররা আপনাকেই যাচাই করতে চাইবেন।


তারচে বরং আপনাকেই জিগ্যেস করি,
আপনি আকিদা তথা ঈমানের খন্ডাংশের কথা তুলেছেন। এই পোস্টে কোথাও তা তুলে আনা হয়নি। এটা অফ টপিক হবার পরও আপনাকেই এই পোস্টেই আমন্ত্রণ জানাই, ওদের আক্বিদা কী?
আমন্ত্রণ জানাই, ওদের কার্যকলাপ কী?

৫৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: মডারেশনকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন তথ্য বহুল একটি পোস্ট স্টিকি করার জন্যে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মডারেশনকে ধন্যবাদ এবং সহব্লগারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। এখন আল্লাহ চাইলে কথাটুকু আরো বেশি মানুষের সাথে শেয়ার করা যাবে।

৫৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট +++্ , ্যেঈ সব মাদ্রাসা থেকে তালেবান সৃষ্টি হয় সেই গুলা চিনহিত করে বন্ধ করা হোক

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: লিঙ্কন ভাই, মাদ্রাসা বন্ধ করার চেয়ে হয়ত সেখানে সহনশীল ও সার্বিক আধুনিক শিক্ষার অন্তর্ভুক্তি প্রয়োজন।

মাদ্রাসা যা ধর্ম সংশ্লিষ্ট শিক্ষা দিতে চায়, দিক না।

পাশাপাশি দেশমাতার প্রেমও তো ঈমানের অঙ্গ। এই অংশটুকু তাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্ত করা হোক। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস, বাঙালি জাতির ইতিহাস, বাংলাদেশে ইসলাম ধর্ম প্রচারের ইতিহাস ও পদ্ধতি।

সেইসাথে অন্তর্ভুক্ত করা হোক দা'ওয়াতের ধরণ।
ইসলামে তো দা'ওয়াত দুই ধরনের হয়ে থাকে। মুসলিমদের মধ্যে এবং অমুসলিমদের মধ্যে।

মুসলিমদের মধ্যে দা'ওয়াত হবে অধিকতর শুদ্ধতা ও সার্বিক একজন মুসলিম হওয়ার জন্য, যার মাধ্যমে ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে সহনশীলতা আসবে।

আর বিশেষত মূল দা'ওয়াত যেটা, অমুসলিম কমুনিটির কাছে ইসলামকে রিপ্রেজেন্ট করা, সে কাজের জন্য যে সহনশীলতা, প্রজ্ঞা, বচন, পারস্পরিক সম্বোধন ও পারস্পরিক সহাবস্থানের শিক্ষা, সেটা সবচে বেশি প্রয়োজন।

কারণ, ইন ফ্যাক্ট, একজন সফল প্রকৃত মুসলিম হলেন একজন সফল প্রকৃত মন জয়কারী, একজন বন্ধু।

এর বাইরে চাই আরো বিষয়, চাই ইন্টারনেট সংযোগ, চাই বাংলা পড়ালেখার সুযোগ, চাই ইংরেজি পড়ালেখার সুযোগ, চাই বিজ্ঞানকে ব্যবহারের শিক্ষা।

আমরা চাই, মাদ্রাসা থেকেও বিজ্ঞানী বের হন, যেন তাঁকে নিয়ে মুসলিম সমাজ গর্ব করতে পারে জাবির ইবনে হাইয়্যান বা ইবনে সিনা বা আরো হাজার হাজার মুসলিম বিজ্ঞানীর মত।

আর এসব করতে হলে চাই সম্মানিত শিক্ষকদের বারবার ওয়ার্কশপের মাধ্যমে সত্যিকার দা'য়ী সর্বজনপ্রিয় করে তোলার প্রক্রিয়া। কারণ, শিক্ষকদের এভাবে গ্রহণযোগ্য মুসলিম হিসাবে সামনে আনতে হবে, ছাত্রদের জন্যই।

৬০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: স্যালুট লিসানি ভাই. 8-|
সাথে আছি.......




ধর্মান্ধ কে কে আছেন, এবার আসেন

পারলে পোস্টদাতাকে কপোকাত করেন

এবার পারলে এই স্টিকি পুস্ট নিয়ে প্রশ্ন তোলেন...


/:) /:) /:)



মডারেশনকে ধন্যবাদ, তথ্যবহুল পোস্ট স্টিকি করার জন্য।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মামুন ভাই, সাথে থাকার জন্য অগুণতি ধন্যবাদ।
আসলে আমাদের দেশের মানুষ তো সব একসাথে গুলিয়ে ফেলে।

দেশপ্রেমকে আমরা রাজনীতির সংজ্ঞায় ফেলতে চাই, যা ভুল।
রাজনীতি ছাড়াই দেশপ্রেম মানুষের অন্তরে থাকতে পারে।

ন্যায়বিচারকে আমরা ধর্মের সংজ্ঞায় ফেলতে চাই, অথচ ধর্ম সবাই গ্রহণ না করলেও ন্যায়বিচার সেখানেও হতে পারে যেখানে ইসলাম নেই। ন্যায়বিচার তো একটা সামাজিক বিচারিক প্রক্রিয়া।

তেমনি অপরাধপ্রবণদেরও আমরা ক্ষমার চোখে দেখতে চাই ধর্মের আবরণ তুলে। অথচ আমাদের ধর্ম সব ধর্মাবলম্বীকেই সমান নিরিখে যাচাই করেছে বিচারের বেলায়।

৬১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

এই আমি রবীন বলেছেন: খুবই সত্যি কথা।
কিন্ত যাদের জন্য পোষ্ট দিলেন তারা কোনদিন দেখবেও না, শুনবেও না।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই তাদের মন যদি সবকিছু থেকে সরে গিয়ে থাকে,
তাহলে এই যুক্তির নিরীখেই আমরা বলতে পারি,
তাদের কেউ না কেউ দেখবে এবং শুনবে।

দেখুন,
একজন মানুষ একটা আদর্শ গ্রহণ করতে পারে কারণ তার মন খোলা।
তাই, যে খোলামন দিয়ে কোন ভুল আদর্শ বা আক্রমণ প্রবেশ করে,
সেই খোলামন দিয়েই তথ্য প্রবেশ করবে।

কারণ মানুষ তো সেই একজনই।

৬২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১০

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: এক কথায় চমৎকার পোষ্ট, সমসাময়িক অনেক কিছু জবার দেওয়ার জন্য উপযুক্ত।

তবে, "বাংলাদেশের মানুষ হিন্দু মহিলাকে রিকশা থেকে নামিয়ে" এই কথা রূপক অর্থ বললে ঠিক আছে কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ের ঘটা কোন ঘটনার আলোকে বললে হয়ত বিতর্ক আসতে পারে। (ঐ ঘটনার সত্যতা নিয়ে সন্দেহ আছে )

যাই হোক আরেকবার ধন্যবাদ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অমিত ভাই ধন্যবাদ। বিষয়টা সুন্দর।

আমিও শুনছিলাম ঘটনা সত্যি নাও হতে পারে।

এই কারণে একে ঘটনা আকারে তুলে আনিনি, বরং সম্ভাব্য ঘটনা আকারে তুলে এনেছি (যা বাস্তবে এখনো হয়নি, অথবা বাস্তবে হয়েছে আমরা জানি না, অথবা ভবিষ্যতে হতে পারে), যেহেতু ভিন্নধর্মের উপর আক্রমণ একটা খুব কমন বিষয় বাংলাদেশে। এখন, এই লাইনের বদলে আমরা প্রতিস্থাপন করতে পারি এই কথা দিয়ে, ভিন্ন ধর্মের উপাসনালয় জ্বালিয়ে দেয়ার মাধ্যমে নয়।

৬৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬

লেখোয়াড় বলেছেন:
+++++++++++++
অনেক কষ্ট করেছেন, কিন্তু ওরা কারো কথা শুনবে না।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমরা হতাশ হব না। কারণ, শত্রু বানিয়ে লড়ার চেয়ে শত্রুর সাথে কথা বলে মিত্রতা স্থাপন অনেক বেশি সাশ্রয়ী ও ঝুঁকিমুক্ত পদ্ধতি।

৬৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

কাঠুরে বলেছেন: ১। চট্টগ্রামে অরাজনৈতিক ইসলামিক প্রতিষ্ঠানে আগুন। এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

২। হাদ্বরাত শাহজালাল ইয়ামানী রাহমাতুল্লাহি আলাইহির মাজারে বোমা হামলা। এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৩। সাইয়্যিদ আল বুতির জন্য কান্না, এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৪। শাইখ সাইয়্যিদ আফেন্দি আল চিরকেয়িস্কির হত্যা। এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৫। লাহোরে বোমা হামলা, এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৬। যেই যেই মহিলার ছবি দিলেন; এর কানে বিষ ঢালার সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৭। শিয়া সমাগম, নামা ও মরণ; এই ঘটনার সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৮। যে কথা বলার কোন মানে নেই, ঐ লেখাগুলার সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

আপাতত এই কয়টা কথার উত্তর দেন, আমি কওমি মাদ্রাসার আলেমদের খুব কাছে থেকে দেখেছি, আপনি মুলত হেফাজতে ইসলামকে নিয়ে পোস্ট দিলেও ভিতরের এতোগুলা কাহিনীর সাথে হেফাজতে ইসলামের সম্পৃক্ততার একটাও প্রমাণ দিতে পারেন নি??

আশা করি প্যাঁচানো বাদে অল্প কথায় সহজ ভাবে আমার উত্তর দিবেন।
আমি আপনার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হবে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনি ২১৭ টি শব্দ দিয়ে প্রশ্ন করে উত্তর চেয়েছেন সংক্ষিপ্ত। তাই অতি সংক্ষিপ্ত উত্তর দিচ্ছি।
১. হেফাজতে ইসলাম যে এই কাজ করেছে তার প্রমাণ।
২-৮. প্রথম মন্তব্য দেখুন। মন্তব্য নং এক।

এবার পোস্ট বিষয়ে আপনার কাছে আলোচনা চাই।

৬৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২১

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: যে জাতির মধ্যে মানবিক বিবেকবোধই নাই তার আবার আস্তিকতাই কি আর নাস্তিকতাই কি।
পড়ার আহবান জানাই
ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড (পর্ব-১)
Click This Link

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আমরা চাইলে পজিটিভও দেখতে পারি। পুরোটাই দৃষ্টিভঙ্গির বিষয়।

লিঙ্কের জন্য ধন্যবাদ। দেখব।

৬৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: লেখাটা একতরফা হয়ে গেছে । কারন যাদেরকে নিয়ে লেখা হয়েছে, তারা এই পোস্ট পড়বে ও না, আর তাদের পাল্টা মতামত ও পাবো না । যদি তারা এই পোস্ট পড়ে উত্তর দেয় , তাহলেই আপনার লেখার সার্থকতা । পোস্টে যদি বিবাদীর অনুভূতিটা জানতে পারতাম তাহলে এলেখার গুরূত্ব অনেক বেড়ে যেতো । অনেক কস্ট করে এরকম পোস্ট লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আমরা সবাই চাই এই বিষয় নিয়ে আলাপ হোক। পোস্ট এক তরফা হয়েছে কিনা ঠিক বুঝতে পারছি না।

কিন্তু যে ঠিক যতটুকু জানতে যায়,
যে ঠিক যতটুকু আন্তরিকতা নিয়ে আলোচনায় আসে.

আমরা ঠিক করেছি তাকে ঠিক ততটুকু জানানো হবে।
ততটুকু আলোচনা করা হবে।

কারণ, অপাত্রে দান করলে পরে মনে কষ্ট হয়। আর আপনার প্রতি রইল কৃতজ্ঞতা, আপনার মন্তব্যগুলো ওভার অল ভাল লেগেছে। আপনি আলাপ চালান না ভাই, আমরা তো কেউই অষ্ত্র নিয়ে দাঁড়িয়ে নেই।

৬৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০

কাফের বলেছেন: লিসান ভাইয়ের প্রতি শ্রদ্ধা

ওরা কবে বুঝবে যে ইসলামের নামে ওদের বিভ্রান্ত করা হয়েছে পরিকল্পিত ভাবে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ইসলামের নামে বিভ্রান্তি তো চলছেই। আসলে পৃথিবীতে বর্তমান থাকা প্রতিটা বিষয় নিয়ে বিভ্রান্তি হচ্ছে, অতীতের প্রতিটা বিষয় নিয়েও বিভ্রান্তি হবে।

এর মধ্য থেকেই সুন্দরের অণ্বেষণ করতে হবে। ধন্যবাদ ভাই।

৬৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩

কালো পতাকার খোঁজে বলেছেন: লিসানী ভাই আপনাকে ধন্যবাদ এই পোস্টের জন্য। হেফাজতে ইসলাম এর মুভমেন্টের বিরুদ্বে এমন সব লোকজন পোস্ট লিখতেছে , যাদের দূর্বল যুক্তি ও প্রচ্ছন্ন ধর্মবিরোধীতা দেখে পোস্টের সত্যতা নিয়ে মনে প্রশ্ন উঠে।
আপনার এই পোস্ট পেয়ে ভালো লাগছে কারণ এখন আশা করছি পোস্টের আলোচনা থেকে সত্যটা বেরিয়ে আসবে।

আর আপনার কাছ থেকে সুফিবাদ ও মাজার নিয়ে একটা পোস্ট চাই। আশা করি নিরাশ করবেন না। ভালো থাকবেন।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
আশা করি।

আর মাজার ও সূফিবাদ, এ নিয়ে তো লেখার সুযোগ হয় না। কারণ, বিতর্ক চলে আসে। থাক না, আমি আমার মত, যে যে তার তার মত। পাশাপাশি। অবশ্য ওটা উপলব্ধির বিষয়।

আর কিছু কিছু যে লিখিনি তা নয়, বেশ অনেকগুলো পোস্টই আছে।
আসলে সূফিতত্ত্ব বা ইসলাম কোন আলাদা বিষয় নয়। কিন্তু ইসলাম বা সূফিতত্ত্বকে বুঝতে হলে এর সাথে একটু খোলামনের সংযুক্তি প্রয়োজন। সামান্য সময়ের জন্য হলেও।

৬৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩

েবলাভূিম বলেছেন: হেফাজতে ইসলামের সাথে উল্লিখত ঘটনাগুলোর সম্পর্ক কি? ভূয়া পোষ্ট, কিন্তু স্টিকি!!!!!!!!!!!!! হায় মডারেশন!!!!!!!!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যেমন আমি বলতে পারি, েবলাভূিম'র সাথে বেলাভূমির সম্পর্ক কী? ভূয়া নিক। কিন্তু মন্তব্য করছে!!!! হায় মডারেশন!!!

বললেই তো হল, তাই না ভাই?
নাকি একটু ডিপে আলোচনা করতে হয়?

শুনেছি, প্রশ্নের মধ্যে অর্ধেক জ্ঞান নিহিত থাকে।

৭০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

মুিকত খান বলেছেন: কালো পতাকার খোঁজে বলেছেন: লিসানী ভাই আপনাকে ধন্যবাদ এই পোস্টের জন্য। হেফাজতে ইসলাম এর মুভমেন্টের বিরুদ্বে এমন সব লোকজন পোস্ট লিখতেছে , যাদের দূর্বল যুক্তি ও প্রচ্ছন্ন ধর্মবিরোধীতা দেখে পোস্টের সত্যতা নিয়ে মনে প্রশ্ন উঠে।
আপনার এই পোস্ট পেয়ে ভালো লাগছে কারণ এখন আশা করছি পোস্টের আলোচনা থেকে সত্যটা বেরিয়ে আসবে।

আর আপনার কাছ থেকে সুফিবাদ ও মাজার নিয়ে একটা পোস্ট চাই। আশা করি নিরাশ করবেন না। ভালো থাকবেন।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ইনশাআল্লাহ, দেশ শান্ত হোক, তখন যদি ব্লগিং করি তাহলে লিখব। এখন এটা তো অপ্রাসঙ্গিকের মধ্যে পড়ে যায়।

৭১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: ইসলাম শান্তির ধর্ম।
ইসলাম কখনই গোড়ামি শিখায় না, বরং গোড়ামি আর অজ্ঞতা থেকে টেনে বের করে এনে আলোর পথ দেখায়।

কিন্তু যারা ইসলামের লেবাসে ভুল ব্যাবহার করে মানুষকে সেই গোড়ামি আর অন্ধ পথে পরিচালিত করতে চায় তাদের অনুসরন করা মানে হচ্ছে নিজেকে ধ্বংষের দিকে ঠেলে দেয়া।

সাথে এটাও মনে রাখতে হবে যেনো তাদেরকে প্রতিহত করতে গিয়ে ইসলাম কে তাদের সাথে এক করে না দেখি। কারন সেই ভন্ডরা কখনোই ইসলাম এর প্রতিনিধি হতে পারেনা। সুযোগ সন্ধানীরা তাদের বিরোধী রুপ নিয়ে ইসলামের অবমাননাকে বুমেরাং হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। এ ব্যাপারে সবাই সজাগ থাকতে হবে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। সম্পূরক কমেন্ট পেয়ে মন ভরে উঠল।

৭২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

মুিকত খান বলেছেন: কাঠুরে বলেছেন: ১। চট্টগ্রামে অরাজনৈতিক ইসলামিক প্রতিষ্ঠানে আগুন। এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

২। হাদ্বরাত শাহজালাল ইয়ামানী রাহমাতুল্লাহি আলাইহির মাজারে বোমা হামলা। এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৩। সাইয়্যিদ আল বুতির জন্য কান্না, এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৪। শাইখ সাইয়্যিদ আফেন্দি আল চিরকেয়িস্কির হত্যা। এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৫। লাহোরে বোমা হামলা, এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৬। যেই যেই মহিলার ছবি দিলেন; এর কানে বিষ ঢালার সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৭। শিয়া সমাগম, নামা ও মরণ; এই ঘটনার সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৮। যে কথা বলার কোন মানে নেই, ঐ লেখাগুলার সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

আপাতত এই কয়টা কথার উত্তর দেন, আমি কওমি মাদ্রাসার আলেমদের খুব কাছে থেকে দেখেছি, আপনি মুলত হেফাজতে ইসলামকে নিয়ে পোস্ট দিলেও ভিতরের এতোগুলা কাহিনীর সাথে হেফাজতে ইসলামের সম্পৃক্ততার একটাও প্রমাণ দিতে পারেন নি??

আশা করি প্যাঁচানো বাদে অল্প কথায় সহজ ভাবে আমার উত্তর দিবেন।
আমি আপনার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: @ কর্মবীর: িলপু_িসলেট: মুিকত খান: কাঠুরে: ১১৩.

৭৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: জংগীবাদের ধোয়া তুলে দেশের বারোটা বাজাবেন না।আমরা বি,এন,পি,,আওয়ামি লীগ জাতীয় পার্টি,জামাত বুঝি না।আমরা চাই সুশাসন।বর্তমানে দেশে যা হচ্ছে তা সবই হল,দুঃশাসনকে সুশাসনে কনভার্ট করার নাটক।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আচ্ছা। বাজাবো না।

৭৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২

অচেনা রাজ্যের রাজা বলেছেন: ভাবছিলাম আজকে অন্তত পয়েন্ট ভিত্তিক আলোচনা করবো কিন্তু পোস্টের কয়েকটা অংশ দেখেই বুঝে নিয়েছি আপনি কোন লেভেলের ইসলামী চিন্তাবিদ!!

এই ধরণের পোস্ট স্টিকি দেখে এখন আর অবাক লাগে না।

আল্লাহ যেন আপনাকে ইসলাম বুঝার তৌফিক দেন এবং নিঃসন্দেহে অথেনটিক ওয়েতে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দারুণ আলোচনা করেছেন পোস্টের বিষয়ে। ধন্যবাদ।

৭৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫

আমিনুর রহমান বলেছেন: @ কাঠুরে , আপনি প্রতিটা প্রশ্নের পরে লিখেছেন যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

কারো কাছে কিছু জানতে চাইলে নমনীয় হয়ে জানতে চাওয়া উচিত।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হাজার দুয়েক শব্দে তাঁকে জবাব দেয়া যেত। কিন্তু অ্যাপ্রোচেই অনেক কিছু স্পষ্ট হয়ে যায় ভাই।

৭৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪

অপরিচিত অতিথি বলেছেন: লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট +++্ , ্যেঈ সব মাদ্রাসা থেকে তালেবান সৃষ্টি হয় সেই গুলা চিনহিত করে বন্ধ করা হোক

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আসলে এভাবে চাই না আমরা। আমরা চাই সেখানে সুষ্ঠুতা আসুক। এভাবে প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া বা পেট্রোল ঢেলে জ্বালিয়ে দেয়া তাদের ভাষা। আমাদের আবহমান বাঙালির নয়।

৭৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫

ববিজী বলেছেন: ভাই যতই জুজুর ভয় দেখান বাংলাদেশ কখনো পাকিস্তান আফগানিস্তান হবে না। কারন এদেশের মানুষ অনেক উদার, অসাম্প্রদায়িক কিন্তু চরমপন্থি না। আর এমনটা না হলে ৭১ এ দেশ স্বাধীন হতো না, কাস্মীর এর মত অবস্থায় থাকতো।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার কমেন্টের প্রতিটা অক্ষরে একমত ভাই। কিন্তু জুজুর ভয় কে দেখাচ্ছে? জুজু সামনে থাকে, তাকে দেখা না দেখা আমাদের চয়েস।

৭৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

িলপু_িসলেট বলেছেন: মুিকত খান বলেছেন: কাঠুরে বলেছেন: ১। চট্টগ্রামে অরাজনৈতিক ইসলামিক প্রতিষ্ঠানে আগুন। এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

২। হাদ্বরাত শাহজালাল ইয়ামানী রাহমাতুল্লাহি আলাইহির মাজারে বোমা হামলা। এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৩। সাইয়্যিদ আল বুতির জন্য কান্না, এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৪। শাইখ সাইয়্যিদ আফেন্দি আল চিরকেয়িস্কির হত্যা। এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৫। লাহোরে বোমা হামলা, এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৬। যেই যেই মহিলার ছবি দিলেন; এর কানে বিষ ঢালার সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৭। শিয়া সমাগম, নামা ও মরণ; এই ঘটনার সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৮। যে কথা বলার কোন মানে নেই, ঐ লেখাগুলার সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

আপাতত এই কয়টা কথার উত্তর দেন, আমি কওমি মাদ্রাসার আলেমদের খুব কাছে থেকে দেখেছি, আপনি মুলত হেফাজতে ইসলামকে নিয়ে পোস্ট দিলেও ভিতরের এতোগুলা কাহিনীর সাথে হেফাজতে ইসলামের সম্পৃক্ততার একটাও প্রমাণ দিতে পারেন নি??

আশা করি প্যাঁচানো বাদে অল্প কথায় সহজ ভাবে আমার উত্তর দিবেন।
আমি আপনার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।


লেখক উত্তর দেয়না লল রে লল =p~ =p~ =p~ =p~

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: @ কর্মবীর: িলপু_িসলেট: মুিকত খান: কাঠুরে: ১১৩.

৭৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

সাজিদ এহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, অন্ধরা যদি আপনার কথা গুলো বুঝতে পারে তাহলে দেশের উপকার দশের ভাল হবে, এগিয়ে যান , নিজে এমন একটি লিখা লিখতে পারিনা, আপনাকে হ্যাটস অফ অনার ...ভাল থাকুন

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সাজিদ ভাই ভাল থাকুন আপনিও। সার্বিক শুভতার উদয় হোক।

৮০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫

চলতি নিয়ম বলেছেন: আজকে এখানে দেখাযাবে নতুন এক সেট! গতদিনের সেটের সাথে মিল খুবই কম।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কোর আই নাইনের একটা প্রসেসর চেয়েছিলাম আপনার কাছে অনেকদিন আগে... দেননি তো।

৮১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আল্লাহর বন্ধুর সাথে শত্রুতায় আল্লাহর যু্দ্ধ ঘোষণা


عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ، قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّ اللَّهَ قَالَ مَنْ عَادَى لِي وَلِيًّا فَقَدْ آذَنْتُهُ بِالْحَرْبِ وَمَا تَقَرَّبَ إِلَيَّ عَبْدِي بِشَيْءٍ أَحَبَّ إِلَيَّ مِمَّا افْتَرَضْتُ عَلَيْهِ وَمَا يَزَالُ عَبْدِي يَتَقَرَّبُ إِلَيَّ بِالنَّوَافِلِ حَتَّى أُحِبَّهُ فَإِذَا أَحْبَبْتُهُ كُنْتُ سَمْعَهُ الَّذِي يَسْمَعُ بِهِ وَبَصَرَهُ الَّذِي يُبْصِرُ بِهِ وَيَدَهُ الَّتِي يَبْطِشُ بِهَا وَرِجْلَهُ الَّتِي يَمْشِي بِهَا وَإِنْ سَأَلَنِي لَأُعْطِيَنَّهُ وَلَئِنْ اسْتَعَاذَنِي لَأُعِيذَنَّهُ وَمَا تَرَدَّدْتُ عَنْ شَيْءٍ أَنَا فَاعِلُهُ تَرَدُّدِي عَنْ نَفْسِ الْمُؤْمِنِ يَكْرَهُ الْمَوْتَ وَأَنَا أَكْرَهُ مَسَاءَتَهُ .
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: আল্লাহ্ তা’আলা বলেন: যে ব্যক্তি আমার অলীর সাথে শত্রুতা করে, আমি তার সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করছি। আমার বান্দার প্রতি যা ফরয করেছি তা দ্বারাই সে আমার অধিক নৈকট্য লাভ করে। আমার বান্দা নফল কাজের মাধ্যমেও আমার নৈকট্য লাভ করতে থাকে। অবশেষে আমি তাকে ভালবেসে ফেলি। যখন আমি তাকে ভালবাসি, তখন আমি তার কান হয়ে যাই যা দিয়ে সে শোনে, তার চোখ হয়ে যাই যা দিয়ে সে দেখে, তার হাত হয়ে যাই যা দিয়ে সে ধরে এবং তার পা হয়ে যাই যা দিয়ে সে চলাফেরা করে। সে আমার কাছে কিছু চাইলে, আমি তাকে তা দেই। সে যদি আমার নিকট আশ্রয় কামনা করে, তাহলে আমি তাকে আশ্রয় দেই। আমি যা করার ইচ্ছা করি, সে ব্যাপারে কোন দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ভুগি না কেবল মুমিনের আত্মার ব্যাপার ছাড়া। সে মৃত্যুকে অপছন্দ করে আর আমি তার মন্দকে অপছন্দ করি। [বুখারী: ৬৫০২]
<
সুন্দর পোষ্ট
সুজা প্রিয়তে +

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সুন্দর হাদিস শেয়ার করায় অগুণতি ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকুন সব সময়।

৮২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ইদানিং একশ্রেনির ব্লগার লক্ষ করছি যারা,
বুঝে না বুঝে স্টিকি পুস্ট দেখলেই,

হায় সামু, এটা কি ধরনের পুস্ট স্টিকি করলে
টাইপের মত প্রকাশ করে


তাদের প্রতি শুধু করুনা হয়


১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এবং এরা শুধু স্টিকি পোস্ট হান্টিঙে ব্যস্ত থাকে। সামু পোস্ট স্টিকি না করলে আবার পোস্টের ডিমেরিট নিয়ে তাদের তেমন মাথাব্যথা থাকে না।

ধন্যবাদ ভাই।

৮৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮

হেমায়েতপুরী বলেছেন: ভাইজান দেখি বঙ্গবন্ধুর ইসলাম এ বিশ্বাসই। ইসলাম একটাই মোহাম্মদ এর প্রচার করা ইসলাম। বঙ্গবন্ধুর ইসলাম বলে কিছু নেই.।.।.।।।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মোহাম্মদ (! দ.) কার নাম বললেন?

আমাদের প্রিয় নবী ও রাসূল সাইয়্যিদুনা আবিল ক্বাসিম মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া আসহাবিহি ওয়াসাল্লামার কথা নাকি?

৮৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪

শিপু ভাই বলেছেন:
পোস্ট পর্যবেক্ষনে!!!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ শিপুভাই। ভাল থাকুন।

৮৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

পোকেমোন০০৭ বলেছেন: আপনি ইসলামকে পূর্নাঙ্গ জীবন বিধান মানেন কিনা? আর মানলে ইসলামী রাজনীতি ও ইসলামী অর্থনীতি আপনি কিভাবে বাংলাদেশে প্রয়োগ করা যাবে, তা দয়া করে ব্যাখ্যা করবেন কি?

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমি ইসলামকে পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান মানি।
ইসলামী রাজনীতি ও ইসলামী অর্থণীতি কীভাবে বাংলাদেশে প্রয়োগ করা যাবে তা ব্যাখা করব ভাই।

শুধু জানতে চাই, আপনি আন্তরিক তো?
সব কমেন্টের জবাব দেয়ার পর বিশ্রাম নিয়ে আপনার জন্য ভেবে ভেবে নেট ঘেঁটে লিখব। এ অধিকার আপনার আছে।

এবং পোস্ট বিষয়ক আলোচনা প্রত্যাশা করছি।

৮৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭

কর্মবীর বলেছেন: িলপু_িসলেট বলেছেন: মুিকত খান বলেছেন: কাঠুরে বলেছেন: ১। চট্টগ্রামে অরাজনৈতিক ইসলামিক প্রতিষ্ঠানে আগুন। এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

২। হাদ্বরাত শাহজালাল ইয়ামানী রাহমাতুল্লাহি আলাইহির মাজারে বোমা হামলা। এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৩। সাইয়্যিদ আল বুতির জন্য কান্না, এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৪। শাইখ সাইয়্যিদ আফেন্দি আল চিরকেয়িস্কির হত্যা। এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৫। লাহোরে বোমা হামলা, এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৬। যেই যেই মহিলার ছবি দিলেন; এর কানে বিষ ঢালার সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৭। শিয়া সমাগম, নামা ও মরণ; এই ঘটনার সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

৮। যে কথা বলার কোন মানে নেই, ঐ লেখাগুলার সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

আপাতত এই কয়টা কথার উত্তর দেন, আমি কওমি মাদ্রাসার আলেমদের খুব কাছে থেকে দেখেছি, আপনি মুলত হেফাজতে ইসলামকে নিয়ে পোস্ট দিলেও ভিতরের এতোগুলা কাহিনীর সাথে হেফাজতে ইসলামের সম্পৃক্ততার একটাও প্রমাণ দিতে পারেন নি??

আশা করি প্যাঁচানো বাদে অল্প কথায় সহজ ভাবে আমার উত্তর দিবেন।
আমি আপনার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।

পোস্টের মত আলোচনার বাইরের প্যাঁচালের পিছে না পড়ে পয়েন্ট ধরে ধরে যৌক্তিক আলোচনা কাম্য।

সোজাসাপ্টা উত্তরের অপেক্ষায়।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: @ কর্মবীর: িলপু_িসলেট: মুিকত খান: কাঠুরে: ১১৩.

৮৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮

সরদার হারুন বলেছেন: The education system of Madrasha needs to be developed so that the students can understand the real them of Islam.They should understand the holy qura'n
Now they are getting by heart the verse without learning meaning Hence,their learning became meaningless..

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য ভাই। তবে তাঁরা কিন্তু আল কুরআনকেই শিখছেন। একটু অন্যভাবে শিখছেন।
আর শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলার মত সঙ্গতি আমার নেই।

৮৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯

রণবাজ বলেছেন:
জাতি গতো পরোবলেম কে ইসলাম র পরোবলেম বোলা টিক না।

আ....। মুসলিম দের কাস থেকে.....ইসলাম শিককে ..ইসলাম সোমপোরকে লেখা টিক না।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ইসলামে কোন সমস্যাই নেই জনাব- ঠাট্টা মারি নাই, আন্তরিকভাবেই বলেছি। ধন্যবাদ পদধূলি দেয়ার জন্য।

৮৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯

মিঠাপুর বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট, পরে PC থেকে আবার আসছি...

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্রত্যাশায় রইলাম। কথা হবে ভাই।

৯০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

সৈয়দ ফয়সল রেজা বলেছেন: বরাবরের মতো অসাধারন পোষ্ট।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ফয়সল ভাই। শুভেচ্ছা অগণন।

৯১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭

এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: হা হা হা হা............ কই যাবো?


১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: শেষ পর্যন্ত বিবেক যেভাবে টানে। কারণ, বিবেকের কথা খুব স্বচ্ছ্ব। সেখানে কোন আবরণ থাকে না।

৯২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১

ইখতামিন বলেছেন:
অনেক সুন্দর বিশ্লেষণ করেছেন.
পোস্টে ভালো লাগা.
আপনার পোস্ট দেখলে আমার ঈর্ষা জাগে :P :P

হেফাজতে ইসলামের নামটা প্রথম যেদিন শুনি, শুনার সাথে সাথেই আমার কেমন কেমন যেনো মনে হয়েছিল। এখন দেখছি ঠিকই ধরেছিলাম।

কিন্তু কানার হাটবাজার বলে কথা :(

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হ্যা, কানার হাটবাজার। আপনার পেইজ দেখে ভাল লেগেছে। ইখতামিন ভাই ভাল থাকুন। আর পোস্ট তো তেমন কিছু না। অনেক ত্রুটি থেকে যায়। সহব্লগারদের কথায় তা শুদ্ধতর হয়।

৯৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

ছোটমির্জা বলেছেন:
ইসলামকে ভালবেসে এই পোস্ট এসেছে। দারুন লিখেছেন।
মডূরাও দারুন কাজ করেছেন। ঝুলুক পোস্ট টি।

ভাইয়া, অনেক সুন্দর করে সমস্যা ধরতে পারেন, এখন আমাদের কে সমাধানের কিছু বলেন।

হেফাজতে ইসলাম সম্পর্কে আমরা কেঊ-ই মনে হয় ভাল জানতাম না। এখন ও জানিনা। তবে, তাদের ১৩ দফার সাথে মুল ইসলামের আমি কোন সংঘর্ষ পাইনাই। বাংগালী কালচারের সাথে আছে।
তাই, কিছু কিছু দফা মেনে নেয়া সরকারে পক্ষেই হয়ত সম্ভব না।
শেষ জামানা চলে এসেছে প্রায়।
হেফাজতে ইসলাম কেন আজ একশনে, তাদের ১০ লাখের মতন লোক যারা ঢাকায় এসেছিল তারা কারা?

স্টিকি পোস্ট!! আলোচনার দাবী রাখে, তার চেয়ে দাবী রাখে - হেফাজতের বিকল্প কি তা নির্ধারনে।

শতভাগ ইসলাম মেনে চলা এই জামানায় টাফ। অনেকে চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আমি যতদূর জানি, শেষ জামানায় জাররা পরিমান ইমান ও যার থাকবে সে বেশেস্তে যাবেন। জাররা মানে একটা বালুকনার ক্ষুদ্রাংশ মাত্র। আর একজন মুসলমান, নবী সাঃ কে দুনিয়ার সব কিছু থেকে ভালবাসে এবং সন্মান করে।


তবে, অফটপিকে একটা কথা বলে যাই,
এই দেশে তথাকথিত মুক্তমনা/ প্রগতিশীল মুসলমানদের ধর্মবোধ খুব তীব্র হয়ে যায় তখনি, (সে সারাটা জীবন অন্যের কাছে নৈতিক দাস হিসাবে ভাড়া খেটে মরে) যখন দেখে তার গোত্রের কেঊ একজন/একদল তার যা করার কথা ছিল তা করা শুরু করেছে- শেইম শেইম শেইম।


এই জামানার, নেতা গোছের বা কোন একটা দলের নাম আমাকে বলবেন আর চেষ্টা করবেন তাদেরকে ব্যবচ্ছেদ করতে। দেখবেন কেউ ধোয়া তুলসী পাতা না, নয়।
আর হেফাজতে ইসলামের সাথে জামায়াতে ইসলামের দালিলিক বা স্পষ্ট প্রমানের কিছু থাকলে আমাদেরকে জানান।

ভাইয়ে ভাইয়ে দ্বন্দ্ব হয়, খুন হয়- সেটা যুগে যুগে হয়ে এসেছে।
তার মানেই সংসার ভেংগে দাও সেটা হবার নয়।
ফেতনা (যা হত্যার চেয়ে জঘন্য) আর বিভেদ- আমাদের মাঝে যতদ্রুত দূর হয় ততঈ মঙ্গল।

তবু, আমাদের সতর্ক থাকতে হবে । যারা আমরা ''লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)'' কালেমা পড়ছি তাদের কে এক ও থাকতে হবে।
আল্লাহ তায়ালা, এই কালামায় বিশ্বাসীদের কে নিজেদের মাঝে ফ্যাসাদ দূর করার তৌফিক দান করুন। আমিন।

একজন প্রকৃত মুসনমানের কাছে অন্য মুসলমানের মান-সন্মান আমানত। চিরায়ত বাংলায় হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান মিলেমিশে থাকুক এই প্রত্যাশা।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আপনার সাথে ডিটেইল আলাপের আশা রাখি।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তবে, তাদের ১৩ দফার সাথে মুল ইসলামের আমি কোন সংঘর্ষ পাইনাই। বাংগালী কালচারের সাথে আছে।
তাই, কিছু কিছু দফা মেনে নেয়া সরকারে পক্ষেই হয়ত সম্ভব না।


ভাই, আপনার কথার মধ্যেই উত্তর নিহিত আছে। আপনিই প্রশ্ন করেছেন, আপনিই উত্তর দিয়েছেন, মাঝখান দিয়ে উত্তরটাকে বিশ্লেষণের কিছু কাজ আমাকে করতে হবে এই যা।

হেফাজতে ইসলাম এমন একটা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করে, যারা জাতীয় পতাকা তোলেন না কখনো। কেন ভাই? হেফাজতে ইসলামের মাদ্রাসাগুলোয় জাতীয় পতাকা তোলা হয়না কেন?

জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া হয় না। হায়রে, রবীন্দ্রনাথ হিন্দু দেখেই? যে আমরা রবীন্দ্রনাথের হিন্দু হওয়ার দোষে জাতীয় সংগীতকে হেলা করি- তার ফলেই কিন্তু ছাত্রদের মনে দেশপ্রেমের কিছু প্রবেশ করছে না। অথচ সেই মাদ্রাসাতেই থমাস আলভা এডিসনের ১০ হাজার বারের চেষ্টায় জ্বালানো বাতি জ্বলে।

সেই মাদ্রাসাগুলোতেই আগে বলা হত, ওই বিস্কুট খেয়ো না, যে বিস্কুটে ইংরেজি লেখা আছে। অথচ আল্লাহ ও তাঁর রাসূল দ. থেকে আমরা পাই, সমস্ত ক্বওল বা বাণী ও লোগাত বা ভাষা স্বয়ং আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার ভালবাসার সৃষ্টি।

এই মাদ্রাসাগুলোতেই শার্ট প্যান্ট পরাকে কুফুরি কাজ বলা হয়।
এখনো বলা হয়। জানেন তো?
আপনি কী পরেন রে ভাই? জানতে চাইনি কিন্তু, আপনার আত্মাকে জিগ্যেস করেছি।

যারা এই ফতোয়া দিতে পারে, একবার ভাবুন, তারা আর কী কী করতে পারে!

সব সময় আপনার সাথে আলাপ করি লম্বা। কারণ আর কিছুই না, আপনার ভাবনার ধরণকে শ্রদ্ধা করি।

এবার পয়েন্টে আসেন,
১. মোমবাতি জ্বালিয়ে অনুষ্ঠান করা যাবে না কেন?
২. শহীদ মিনার (বিমূর্ত স্থাপনা, কোন মূর্তি নয়) বানানো যাবে না কেন?
৩. শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানানো যাবে না কেন?
৪. রাসূল দ.'র সময়ে কি পথে নারী যাতায়াত করেননি? নারী কি একা যাতায়াত করেননি? নারী ও পুরুষ কি যাতায়াত করেননি?
৫. নাস্তিক হলেই তার ফাঁসি চাওয়া যাবে কি?
৬. অমুসলিম, হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ বা নাস্তিক হলেই তার ন্যায়বিচার চাওয়ার অধিকার নেই, তাই কি?
৭. শাহবাগের আন্দোলন 'কথিত' কি?


১০ লাখের মত লোক যারা এসেছিল, তাদের বেশিরভাগই সাংগঠনিকভাবে হেফাজতে ইসলামের লোক। এই কথা বলতে দ্বিধা নেই। তার সাথে আছে অনেক সাধারণ মানুষ। তারা কাদের ডাকে কী করে ফেলতে পারে তার শেষ নেই।

এই জামানার, নেতা গোছের বা কোন একটা দলের নাম আমাকে বলবেন আর চেষ্টা করবেন তাদেরকে ব্যবচ্ছেদ করতে। দেখবেন কেউ ধোয়া তুলসী পাতা না, নয়।

হ্যারে ভাই, এইজন্যই আমি দলাদলি ঘৃণা করি।
ইসলাম আর রাজনৈতিক দল কখনো এক বস্তু নয়।

আর হেফাজতে ইসলামের সাথে জামায়াতে ইসলামের দালিলিক বা স্পষ্ট প্রমানের কিছু থাকলে আমাদেরকে জানান।

দালীলীক বা প্রামাণিক বস্তু আছে। সেটা নিয়ে অন্যরা ঘাঁটেন। আমার সেটা নিয়ে ঘাঁটার কোন কারণ নেই। দিবালোকের মত স্পষ্ট বিষয়। এখন আপনি যদি বলেন, মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল কিনা, তা কিন্তু বলতে পারব না। তখন আমি বলব, ভাই, জানি না, দেখি নাই হয়েছিল কিনা। কারণ আমি প্রশ্নটাকে এড়িয়ে যাব। এই প্রশ্নের সাথে সময় দিব না।

ভাইয়ে ভাইয়ে দ্বন্দ্ব হয়, খুন হয়- সেটা যুগে যুগে হয়ে এসেছে।
তার মানেই সংসার ভেংগে দাও সেটা হবার নয়।
ফেতনা (যা হত্যার চেয়ে জঘন্য) আর বিভেদ- আমাদের মাঝে যতদ্রুত দূর হয় ততঈ মঙ্গল।


আপনার এই কথাই আমার কথা।
তবে, সংসার যদি জামাতের সাথে হয়, এই সংসার চাই না।

চিরায়ত বাংলায় হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান মিলেমিশে থাকুক এই প্রত্যাশা।

৯৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

নির্ণায়ক বলেছেন: হেফাযত নিয়া এত টানাতানির কি আছে।আমগো টার্গেট জামাত...হেফাজত না...

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হেফাজত ও জামাতের পারস্পরিক লিঙ্ক। আর এই পোস্টের প্রথম মন্তব্যটা সহায়ক হবে।

৯৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

ভরযুক্ত অপদার্থ বলেছেন: আর নয় প্রতিরোধ ,
এবার হবে প্রতিশোধ ....

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই বিচার চাই, প্রতিশোধ চাই না। প্রতিবিচার চাই। পূর্ণ বিচার। সম্পূর্ণ বিচার। ন্যায়বিচার।

৯৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫

নষ্ট ছেলে বলেছেন: আমার প্রশ্নের সরাসরি উত্তর না দিয়ে পাশ কাটিয়ে গেছেন।
পোস্টের বিষয়বস্তু নিয়ে মন্তব্য করতে বলেছেন। আপনি নিজে দেখুন তো হেফাজতের বিরোধীতা করতে গিয়ে কি ধরনের রেফারেন্স টেনেছেন?
বিরোধীতা করতে হবে তাই বিরোধীতা করা ব্যাপারটা এই রকম হয়ে গেল না?
আচ্ছা হেফাজতের ১৩ দফার কোনটা আপনার কাছে অযৌক্তিক মনে হয়েছে। হ্যাঁ, বাংলাদেশ ও বর্তমান বিশ্বের প্রক্ষিতে সবগুলো দাবি ১০০% মানা সম্ভব না। কিন্তু একজন মুসলিম হিসাবে আপনি দাবিগুলো কিভাবে অস্বীকার করবেন?
আপনি একতরফা ভাবে দেওবন্দের বিষেদাগার করছেন। মনে হচ্ছে দেওবন্দের সাথে তার বিশাল কোন ঝামেলা আছে কিংবা তার কোন ক্ষতি হয়েছে বা হচ্ছে।
লেখক স্বীকার করেছেন তিনি সূফিবাদের বিশ্বাসী, মাজারপন্থী।
এটাই কি কারণ দেওবন্দের বিরদ্ধে অবস্থান নেওয়ার?
বর্তমানে মাইজভান্ডারীদের কর্মকান্ড আপনি সমর্থন করেন?
তাবলীগ জামাতকে আপনি কিভাবে দেখেন?

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আপনার সাথে ডিটেইলস আলোচনা হবে। আপনার প্রতিটা কমেন্টে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কী প্রশ্ন করলেন আর কী পাশ কাটালাম? আমি রুটি খাই কিনা, রাত জাগি কতক্ষণ- এইসব প্রশ্নও করবেন, আর আমি সেগুলোরও জবাব দিব?

আলাপচারিতার ধরণ সম্পর্কে তিন-চারটা ইতিহাসভিত্তিক বিষয় জানাই আপনাকে-

১. কওমী মাদ্রাসায় একটা শাস্ত্র পড়ানো হয়, অলংকারশাস্ত্র। সেটা পড়ানো হয়, কথা কীভাবে বলতে হয় তা বোঝানোর জন্য। দা'ওয়াতের কাজের জন্য।
২. আবার বাংলা অলংকারশাস্ত্র নামে একটা শাস্ত্র আছে, সেটাও পন্ডিতরা টোলে পড়াতেন। পড়াতেন, কী করে কথা বলতে হয়, সেটা বোঝাতে।
৩. ম্যানার্স অ্যান্ড কার্টেসি বলে একটা জিনিস ব্রিটিশরা পড়াতো।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আর এই কমেন্টে অন্য যা যা বলেছেন, তার প্রতিটা কথা অত্যন্ত স্পষ্টভাবে ও গাণিতিকভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে এই পোস্টেরই নানা কমেন্টে। এই কমেন্টের আগে ও পরে। তা আর নতুন করে বললাম না।

৯৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

কাজী দিদার বলেছেন: আমরা মরি, পুড়ি, হই ছাই!
আবার ছাই থেকে উৎরাই।
আমরা ঝলকে সামনে ধাই,
আবার চমকে পিছনে চাই,
আমরা জেগেছি, জাগব,
জেগেইতো আছি,
পশুর ক্ষমা নাই।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অপরাধ করলে তার শাস্তি হতেই হবে। এটা সভ্যতার নিয়ম। ধন্যবাদ ভাই।

৯৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১

নষ্ট ছেলে বলেছেন: সংশোধনঃ মনে হচ্ছে দেওবন্দের সাথে আপনার বিশাল কোন ঝামেলা আছে কিংবা আপনার কোন ক্ষতি হয়েছে বা হচ্ছে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই,

লেট আস সি দিস ওয়ে,

*আমরা আমাদের বাংলাদেশের মানুষদের হত্যা করার বিচার চাইছি>

*হেফাজতে ইসলাম এই বিচার চাওয়ার আন্দোলনকে পুরোপুরি নাস্তিক্যবাদের আন্দোলন হিসাবে চালিয়ে দিয়ে এই আন্দোলন সম্পূর্ণ বন্ধ করতে চাইছে>

*হেফাজতে ইসলাম হল দেওবন্দ>
আমি আমার আত্মীয়, আমার দেশের মানুষের হত্যার বিচার চাই, তাই দেওবন্দের সাথে আমার সমস্যা আছে।

এখন প্রশ্ন হল, আপনার নেই, তাহলে কেন?

অথবা আসুন আমরা এভাবে দেখি,

* কওমী আদর্শ থেকে তালেবানের উৎপত্তি (আপনার কি কোন সন্দেহ আছে?)>
* তালেবানরা সরাসরি কওমি জামেয়া থেকে পড়ালেখা করে আসা মানুষ (সন্দেহ নেই আশা করি) >
* তালেবানরা এই পোস্টে দেয়া অনেকগুলো ইভেন্টে বোমা মেরে মানুষ খুন করেছে (ঠিক বলছি তো?) >

* এই মানুষগুলো মানুষ, এই মানুষগুলো মুসলিম, আমিও মানুষ এবং মুসলিম >

তাই কওমীদের সাথে আমার একটু সমস্যা আছে। আপনার আছে কি? না থাকলে কেন নাই?

৯৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

মাইন রানা বলেছেন: চরম মিথ্যাচারের একটা পোস্ট!!!!! আর সামু মিথ্যাবাদীদের পোস্ট স্টিকি করে সবসময় ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়।

একদম জঘন্য ডাহা মিথ্যাবাদীর নমুনা দেখেনঃ লেখক বলেছেন ""বাংলাদেশের মানুষ হিন্দু মহিলাকে রিকশা থেকে নামিয়ে নাজেহাল করে মুসলমান হয়নি।"""

প্রকৃত ঘটনাঃ ""স্বঘোষিত সবচেয়ে প্রগতিশীল ও শিক্ষিত মানুষরা ধর্ম ব্যবহার করে ন্যাক্কারজনক নোংরা প্রপাগান্ডা চালালো তাও তাঁদের ভাষায় অশিক্ষিত, গরীব, মূর্খ, বোকা, মৌলবাদী ধর্মান্ধদের বিরুদ্ধে!!!"""

এই লেখক হেফাজতে ইসলামের বিরুদ্ধে লিখেছে!!! ফেইসবুকের ছবির লিংক দিয়ে বেশ কিছু তথ্য একদম ডাহা মিথ্যা তথ্য দিয়ে সাজিয়েছে

যেমনঃ "মাহিলিয়া টিলা শাখার অফিস কক্ষ পুড়িয়ে ছাই করে দিয়েছে হেফাজতে ইসলামীর কর্মীরা । এতে আল্লাহর পবিত্র কোরআন শরীফ সহ আরো অর্ধ শতাদিক ধর্মীয় কিতাবাদি পুড়ে ছাই হয়ে যায় ।"

তাঁর আরো কিছু ভন্ডামির নমুনাঃ

চট্টগ্রামের দশ আলিম হত্যার জন্য হামলা, মসজিদের ভিতরে মারা যান ৩০ জন মানুষ, মওদুদীর আদেশে পাকিস্তানে ৪,০০০ কাদিয়ানী নিহত হয়, মুক্তিযুদ্ধে নারীর উপর আক্রমণ এইসবের সাথে তিনি হেফাজতের কি লিংক পেলেন তাঁর কোন লেখা না থাকলেও এসব অবতারণা করে নিজের কুৎসিত মনের পরিচয় দিয়েছেন

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আচ্ছা। আপনার কথাগুলো ডিটেইলড। তাই একটু সময় নিচ্ছি।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সময় নেয়া শেষ ভাই। অলরেডি বিষয়গুলো কমেন্টে অতি স্পষ্টভাবে ভেঙে ভেঙে বলা হয়েছে। নম্বর উল্লেখ করতে পারছি না, কারণ নম্বরগুলো উলটপালট হয়ে যাচ্ছে।

১০০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

নাইট রিডার বলেছেন: অনেকেই দেখলাম আপনি নাস্তিকতা বা আরও স্পেসিফিক্যাললি বললে ধর্মবিদ্বেষীদের নিয়ে কিছু লিখেছেন কিনা জানতে চাচ্ছেন বা খুব সূক্ষ্ণভাবে বলার চেষ্টা করছে আপনি তো তাদের বিরুদ্ধে না।

আপনি হয়ত ভদ্রতা করে তাদের জবাবটা ঠিকমত দিচ্ছেন না, নিজের ঢোল পেটানো হয়ে যায় ভেবে। তাই আমি জানিয়ে দিচ্ছি।

অনেকেই হয়ত দাড়িপাল্লা নামক কুখ্যাত ব্লগারের নাম শুনেছেন, যারা গত বছর সেপ্টেম্বর আগে থেকে ব্লগে আছেন তারা তার কুৎসিত, নোংরা পোষ্টটিও দেখেছেন এবং এর প্রতিবাদ করেছিলেন।

যারা সেদিন সারা রাত জেগে তার প্রতিবাদ করেছিলেন তার মধ্যে লিসানী ভাই একজন। (সেদিন আমি ছিলাম নিতান্তই একজন পাঠক, একাঊন্ট ছিলনা তাই কমেন্ট বা প্রতিবাদ করিনি)। সেই প্রতিবাদ করতে গিয়ে মডারেশনের হয়ত ওনার কোন একটা কিছু পছন্দ হয়নি, তাই ব্লগার লিসানীর পোষ্ট প্রথম পাতায় আসত না অনেক দিন। সেই সময় অনেক নিক এর উপর এই জিনিস নেমে এসেছিল।

আবার অনেক নিক সেদিন নীরব দেখে গেছেন, যারা আজ হেফাজতের আন্দোলনে সরব, নাস্তিকের যম হিসেবে আবির্ভুত হয়েছেন, এ থেকেই বোঝা যায় ধর্মের নামে কুৎসা রটনাকারীর বিরোধিতা না; তাদের এজেন্ডা ভিন্ন।

আর এই পোষ্টের ব্যাপারে বলার কিছু নেই, কেননা বরাবরের মত অনেক তথ্যবহুল, যৌক্তিক এবং যারা যুক্তি বুঝতে চায় তাদের জন্য প্রিয়তে বা পর্যবেক্ষণে রাখার মত পোষ্ট। পোষ্টে প্লাস।

আর বরাবরের মত এই পোষ্ট অনেক নাবালকদের এন্টেনার বাইরে ছিল। তাই তাদের মন্তব্য অর্বাচীনের নিস্ফল প্রলাপ হিসেবে রেখে দেন। ভবিষ্যতে আমরা উজবুক খুঁজতে এই পোষ্টে চলে আসব।



১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই ধন্যবাদ। ভাল থাকুন অষ্টপ্রহর। আপনার মন্তব্যই আমার কাছে পোস্টের মত হোলিস্টিক লাগে। প্লিজ, লিখতে থাকুন।

১০১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

আকাশ নীল বলেছেন: হেফাজতিদেরকেও গদাম, মাজারপন্থীদেরকেও গদাম।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: গৃহীত হল। বোমা মারবেন না তো ভাই? গদাম ব্যক্তিকেন্দ্রীক। বোমা সমাজকেন্দ্রীক।

১০২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬

আবু উযাইর বলেছেন: আপনার পর পর কয়েকটি স্টিকি পোস্ট পড়লাম। আমার মনে হয়েছে আপনার পোস্ট পড়ে যে কেউ আপনাকে ইসলামের একজন আলিম বলে ধরে নিতে পারে। সমস্যা হলো, জনপ্রিয়তা পাবার সস্তা প্রচেষ্টা বা তেলা মাথায় তেল দেয়ার মতো যেভাবে আপনার লেখা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আল্লাহ্‌, রাসুল সাঃ ও ইসলাম কটাক্ষকারীদের ফেভারে যাচ্ছে তাতে মানুষ না ভুল বুঝে যে ইসলামের প্রকৃত স্ট্যান্ড এটাই। এ পর্যন্ত কোথাও আপনার আলোচনায় এটা দেখলাম না যে আল্লাহ্‌ ও রাসুল সাঃ সম্পর্কে চরমতম অশ্লীলতা দেখানো ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কিভাবে সাধারণ মুসলিমরা এক হয়ে দাঁড়াবে আর এ সম্পর্কে কুরআন ও সুন্নাহর নির্দেশনাই বা কি। আপনার কাছে অন্তত এটা আশা করতে পারিনা যে হেফাজতের যায়াগাটা ক্ষেত্রবিশেষে অনেকটা পলিটিকাল বা সুযোগে লাইম লাইটে আসার বিষয় হলেও আল্লাহ্‌ ও রাসুলের অবমাননায় পাবলিক আউটবার্স্ট তাদের সঙ্গী হয়েছে এবং এমন অনেক মুসলিম তাদের পেছনে দাঁড়িয়েছে, যারা তাদের আকিদার সাথে পুরো একমত নয়-এটা আপনি বুঝেননি। আপনার লেখা নিয়ে আলোচনার যায়গা এই কমেন্ট বক্স নয়, তবে একটা কথা না বলে পারছি না। সেদিন আমি আপনার অবস্থান জেনে বিস্মিত হয়েছিলাম, যেদিন আপনি প্রকাশ্য ভন্ড দেওয়ানবাগীর পক্ষ নিয়েছিলেন।

আল্লাহ্‌ আমাদের ফিতনা থেকে আশ্রয় দিন।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার পোস্টের যে বিষয়গুলোর জবাব আজ আমি কোথাও যাব না পরবর্তী মন্তব্যগুলোয় দিয়েছেন, সেগুলো ছেড়ে বাকিটা বলছি, আর আপনি যে বিভিন্ন ব্যক্তিগত উপমা উৎপ্রেক্ষা ব্যবহার করেছেন, সেগুলোও ইগনোর করছি।

এ পর্যন্ত কোথাও আপনার আলোচনায় এটা দেখলাম না যে আল্লাহ্‌ ও রাসুল সাঃ সম্পর্কে চরমতম অশ্লীলতা দেখানো ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কিভাবে সাধারণ মুসলিমরা এক হয়ে দাঁড়াবে আর এ সম্পর্কে কুরআন ও সুন্নাহর নির্দেশনাই বা কি।

এই প্রশ্নটার সম্মুখীন হতে হয়েছে আমাকে প্রায় ১৫ বার।
এই প্রশ্নটার জবাবে সব সময় বলেছি, অতীত ঘাঁটুন।
কারণ, এই প্রশ্নটা অপমানজনক। একজন মানুষকে রাস্তায় ধরে জিগ্যেস করা, 'তুই কি আজকে নামাজ পড়েছিস' এর মতন।
একজন মানুষ একটা বিষয়ে পোস্ট করল। তাকে সেই বিষয়ে আলোচনায় আনতে হবে সেই পোস্টে, আমরা নীতি বলতে এইটা বুঝি। আমাদের কেউ কেউ নীতি বলতে ঠিক কী বোঝেন, বুঝি না।

১.
এটা ছিল নাস্তিকতার নামে ধর্মবিদ্বেষ বিষয়ে আমার প্রথম পোস্ট। তখনো আমি সামু ও ফেবু ছাড়া আর কোথাও পোস্ট করিনি। এবং সামুতে সেইফ হইনি। তাই কমেন্টও করতে পারতাম না। এই পোস্টেই ঠিক করে নেই, ঠিক কীভাবে নাস্তিকতার নামে ধর্মবিদ্বেষের বিষয়ে এগুতে হবে। এবং সেই একই নীতিতে আজো স্থির আছি।

২.
আপনি যে দিকনির্দেশনার কথা বলছেন, সেই দিকনির্দেশনা। কোন আলিম বা মোল্লা হিসেবে নয়। নিতান্তই 'নাহি আনিল মুনকার' ক্যাটাগরিতে মুসলিম হিসেবে বলা কথা।

৩.
এবং এইসব দেখে একজন নতুন ব্লগারের অকথ্য যন্ত্রণা।

৪.
কিছু কিছু মানুষের কথার ধরণ ভিন্ন হতেই পারে, আমরা সেই ধরণ উপলব্ধি না করে তাকে বিদ্ধ করতেই পারি, তাই না? এই পোস্টটা যে শুধুই ধর্মবিদ্বেষীতার বিষয়ে, এই কথাটাও কি কোনদিন বুঝবেন?

৫.
যখন রাসূল দ. এর কার্টুন নিয়ে ব্লগে তুলকালাম, তখন লিসানি কী করছিল? তার কাজের ধারা কি বুঝতে পারেন? সেই সময়টায় তার করা এই পোস্টের মর্ম কি কখনো বোঝা যাবে?

৬.
এই পোস্টের টাইটেল নয়, কন্টেন্ট দেখুন।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এটা পড়েছেন? Click This Link

এটা শুধুই এসেছিল? http://www.amarblog.com/Qadri/posts/149414

এটা? http://www.amarblog.com/Qadri/posts/153114

কমেন্ট কোথায় কোথায় করেছি তা তো ভাই বলা যায় না তা আপনিও জানেন, আমিও জানি। কিন্তু বিশেষ করে Click This Link , Click This Link সহ, আমারব্লগ ডটকমে করা পোস্টগুলো একটু ঘাঁটতে পারেন। আমারব্লগ ডটকমে নাস্তিক ব্লগারবন্ধুরা আমার যে কোন পোস্টে দারুণ আক্রমণ করেছিলেন। তাঁদের সাথে ওখানে করা মন্তব্যগুলো দেখতে পারেন।
একরাতে করা আমার কমবেশি ২০০ কমেন্ট দেখতে পারেন।

এবং,
লজ্জিত কন্ঠে বলছি,
নাস্তিকতার নামে ধর্মবিদ্বেষের সাথে কীভাবে ডিল করতে হবে,

গোলাম দস্তগীর লিসানি সে বিষয়ে একটা ফেইসবুক গ্রুপ খুলেছিল বেশ অনেক মাস আগে। সেখানে ৫০ টার বেশি আলাদা আলাদা পয়েন্ট নিয়ে আলোচনার সূচনা করেছিল। ফেইসবুক গ্রুপটা এখনো বর্তমান আছে।

চাইলে সেখানে জয়েন করতে পারেন। নাম, সহস্রবাক্য।



১০৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

ফারিয়া বলেছেন: আপাতত পর্যবেক্ষন করছি।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

১০৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০

মোঃ ইউসুফ তালুকদার বলেছেন: আর কোন কথা নাই.......নাস্তিকদের ফাসি চাই....

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: নাস্তিক হলেই তার ফাসি চান?
আর কোন কথা নাই? রাজাকারের ফাঁসি নাই?

১০৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

ফাহিম আহমদ বলেছেন: ছাগলামী পোস্ট,,,,,,, মিথ্যা আর মিথ্যার সামাহার,,, ভাল হতে টাকা লাগেনা মিয়া ভাই,,,,,,,,,,,,, আমি কিন্তু হেফাজতের পক্ষ নিয়ে কথা গুলো লিখিনি, লিখেছি আপনি ইসলামের নামে মিথ্যাবাদি পোস্ট দেখে, অনেকে হয়তো আপনার এই পোষ্ট টা ভাল ভাবে না পড়েই কমেন্ট করেছে,,,, আপনার জন্য একরাশ ঘৃণা নিয়ে আফসোস,,,,, আর অনুরোধ থাকবে ইসলাম নিয়ে মিথ্যাচার করবেনা না প্লিজ,,,,,,,,,,,,,,,,

শাহজালালের যে মাজার দিছেন এটা কই পাইলেন,,,,?
এটা তো শাহজালালের মাজার না,,,,,, কেন ভন্ডমি করেন...?


কারন শাহ জালালের মাজারের পাশেই আমার বাসা,,,,,


১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তাহলে শাহ জালাল র.'র মাজার না! ব্যস! ভুল কি হতেই পারে না? আপনার কথায় শুদ্ধ হল। এখন খুজে বের করব মূল ছবি। সেটা আপলোড করব। সমস্যা কোথায়?

আর আপনি পোস্টের অনেক বিষয়ভিত্তিক, পয়েন্ট টু পয়েন্ট আলোচনা করেছেন। সেজন্য ধন্যবাদ।

১০৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭

আলতামাশ বলেছেন: এই পোস্টের মিথ্যাচারের নমুনা!!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জিহ্বা জাহান্নামের কারণ।

১০৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ছোটমির্জা বলেছেন:

হেফাজতে ইসলাম সম্পর্কে আমরা কেঊ-ই মনে হয় ভাল জানতাম না। এখন ও জানিনা। তবে, তাদের ১৩ দফার সাথে মুল ইসলামের আমি কোন সংঘর্ষ পাইনাই। বাংগালী কালচারের সাথে আছে।

কেন ভাই বাঙ্গালী হয়ে কি লজ্জা বোধ করেন? হেফাজত সম্পর্কে যদি না জেনে থাকেন জানার চেষ্টা করেছেন কি? মুল ইসলাম সম্পর্কেই বা কতটুকু জানেন? বলবেন কি?

আপনি আরো বলেছেন:
শতভাগ ইসলাম মেনে চলা এই জামানায় টাফ। অনেকে চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আমি যতদূর জানি, শেষ জামানায় জাররা পরিমান ইমান ও যার থাকবে সে বেশেস্তে যাবেন। জাররা মানে একটা বালুকনার ক্ষুদ্রাংশ মাত্র। আর একজন মুসলমান, নবী সাঃ কে দুনিয়ার সব কিছু থেকে ভালবাসে এবং সন্মান করে।


আপনি তাহলে ইসলাম পরিপূর্ণভবে মেনে চলতে পারছেন না তাইনা? জাররা পরিমান ঈমান সংক্রান্ত তথ্য তো দিলেন তথ্যের সূত্র দিলেন না কেন? আপনার জানা না জানায় কি এসে যায়?

আপনি আরো বলেছেন:
তবে, অফটপিকে একটা কথা বলে যাই,
এই দেশে তথাকথিত মুক্তমনা/ প্রগতিশীল মুসলমানদের ধর্মবোধ খুব তীব্র হয়ে যায় তখনি, (সে সারাটা জীবন অন্যের কাছে নৈতিক দাস হিসাবে ভাড়া খেটে মরে) যখন দেখে তার গোত্রের কেঊ একজন/একদল তার যা করার কথা ছিল তা করা শুরু করেছে- শেইম শেইম শেইম।



হুম এই খানে তো এই কথা বলবেনই। পোস্ট রিলেটেড কমেন্ট না করে ব্যাক্তি আক্রমন করার চেষ্টা করছেন। ভালো।

এই জামানার, নেতা গোছের বা কোন একটা দলের নাম আমাকে বলবেন আর চেষ্টা করবেন তাদেরকে ব্যবচ্ছেদ করতে। দেখবেন কেউ ধোয়া তুলসী পাতা না, নয়।
আর হেফাজতে ইসলামের সাথে জামায়াতে ইসলামের দালিলিক বা স্পষ্ট প্রমানের কিছু থাকলে আমাদেরকে জানান।


পোস্ট কি পড়েন নাই? দালিলিক প্রমাণ তো এমন নয় যে নোটারি পব্লিকে গিয়ে সত্যায়ন করে আনতে হবে তাইলে বিশ্বাসস করবেন! আপানদের চোখে আঙ্গুল দিয়েও বোঝানো যাবে না।


শেষ মুহুর্তে এসে আবার ডাবল স্ট্যান্ডার্ড দেখালেন! বাহ রে ভাই! ভেরি গুড! নিজে কোন যুক্তি কি খন্ডন করতে পেরেছেন?
আপনি নিজে কনফিউজড!

১০৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: মাইন রানা বলেছেন: চরম মিথ্যাচারের একটা পোস্ট!!!!! আর সামু মিথ্যাবাদীদের পোস্ট স্টিকি করে সবসময় ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়।

মিথ্যাচার গুলো কি উপযুক্ত প্রমান সহ ধরিয়ে দিতে পারলেন না?
দিলেন তো দিলেন নিরপেক্ষকোন প্রমান দিতে পারলেন না? আপনি বলেছেন:
একদম জঘন্য ডাহা মিথ্যাবাদীর নমুনা দেখেনঃ লেখক বলেছেন ""বাংলাদেশের মানুষ হিন্দু মহিলাকে রিকশা থেকে নামিয়ে নাজেহাল করে মুসলমান হয়নি।"""

প্রকৃত ঘটনাঃ ""স্বঘোষিত সবচেয়ে প্রগতিশীল ও শিক্ষিত মানুষরা ধর্ম ব্যবহার করে ন্যাক্কারজনক নোংরা প্রপাগান্ডা চালালো তাও তাঁদের ভাষায় অশিক্ষিত, গরীব, মূর্খ, বোকা, মৌলবাদী ধর্মান্ধদের বিরুদ্ধে!!!"""


আমি লিঙ্কটিতে গিয়ে দেখেছি লিখা ছিল : শাহাবাগীদের বাটপারির নমুনা। কি ভাই এত খেপা কেন শাহাবাগীদের উপরে? কারণটা অনেকেই বুঝবে।


আপনি আরো বলেছেন : এই লেখক হেফাজতে ইসলামের বিরুদ্ধে লিখেছে!!! ফেইসবুকের ছবির লিংক দিয়ে বেশ কিছু তথ্য একদম ডাহা মিথ্যা তথ্য দিয়ে সাজিয়েছে

যেমনঃ "মাহিলিয়া টিলা শাখার অফিস কক্ষ পুড়িয়ে ছাই করে দিয়েছে হেফাজতে ইসলামীর কর্মীরা । এতে আল্লাহর পবিত্র কোরআন শরীফ সহ আরো অর্ধ শতাদিক ধর্মীয় কিতাবাদি পুড়ে ছাই হয়ে যায় ।"

তাঁর আরো কিছু ভন্ডামির নমুনাঃ

চট্টগ্রামের দশ আলিম হত্যার জন্য হামলা, মসজিদের ভিতরে মারা যান ৩০ জন মানুষ, মওদুদীর আদেশে পাকিস্তানে ৪,০০০ কাদিয়ানী নিহত হয়, মুক্তিযুদ্ধে নারীর উপর আক্রমণ এইসবের সাথে তিনি হেফাজতের কি লিংক পেলেন তাঁর কোন লেখা না থাকলেও এসব অবতারণা করে নিজের কুৎসিত মনের পরিচয় দিয়েছেন


ভাইডি এই পোস্ট আপানার মাথায় না ঢুকলে কেউ ঢুকিয়ে দিতে পারবে না। এই পোস্ট ছিল মুলত কিভাবে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উথ্থান এর চেষ্টা হচ্ছে এবং হেফাজতের হাইকমান্ডের মধ্যে কতজন আছেন এমন। কারণ তারা যে দাবী গুলো কলেছৈ সেগুলো বেশীর ভাগই অয়ৌক্তিক! দাবী গুলো কিভাবে যৌক্তিক মনে হয় আপনার সেগুলো কোরান হাদিসের দালিলীক প্রমাণ দিয়ে প্রমান করুন!
এরপর পোস্ট দাতাকে ট্যাগ দেন।

১০৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পীর মুর্শিদ অলি আউলিয়া দের শানে বেয়াদবি করা মানে আল্লাহ রাছুলের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা ।
************************
আল্লামা ডঃ মোহাম্মদ মাসুদ মিয়া মোহাদেদছ মুফতিয়ে ছূণ্ণাহ
আরবি বিশ্ব বিদ্যালয় , নেত্রকোনা সতরশ্রী


যারা নুর নবী হজরত সা কে মানেনা , অলি আউলিয়াদের মানেনা
তারা মুলত কোরআন না বুঝে আল্লাহকেই মানেনা ।
আলা আউলিয়া আল্লাহু লা কাউফুন অয়ালাইয়াহযানুন ।
অর্থ নিশ্চয় আমার বন্ধু বা অলিদের ভয় নেই দুনিয়া ও আখেরাতে ।
কোরআন ।
এখন অলি কারা , হজরত বড় পীর শাহসৈয়দ সুলতান আব্দুল কাদির জিলানী রা , বায়েজিদ বোস্তামি , খাজা মাইন উদ্দিন চিশতী ,
হজরত শাহ জালাল ইয়েমেনি রা , হযরত শাহ সুলতান কমর উদ্দিন রুমি রা , , হজরত নিযাম উদ্দিন আউলিয়া প্রমুখ গন আল্লাহর অলি , আউলিয়া বা আল্লাহর বন্ধু ।
নবীজী বর্ণনা করেছেন , আল্লাহ বলেন আমার বন্ধু বা অলি যারা
তারা আমার জোব্বার চাইতেও নিকটে এবং অলিদের বিরুদ্ধে
অবস্থান নিলে আমি সয়ং মাবুদ যুদ্ধ ঘোষনা করি , হাদিস বায়হকি ।
পীর মুর্শিদ অমান্য করে তারা আল্লাহ ও তার রাছুল কে অমান্য
করে এবং তারাই মাঝার বা অলিদের মর্যাদা পূর্ণ পবিত্র সমাধি
ধংশ কারি ।
পীর অর্থ পথ দেখানো ওয়ালা / মুর্শিদ অর্থ দিক চিনানো ওয়ালা
নবীজী বলেন আল্লাহর বন্ধু বা আউলিয়া গনের মর্যাদা অতি উচ্ছ ,
তারাই আখেরি নবীর ইসলামকে জিন্দা রাখবে তার শাশ্বত কল্যানে ।
হাদিস , দুররে ছমিন । ৫১ কথিকা ।
কোরআনের আয়াত
যারা বায়াত হয় বা মুরিদ হয় তাদের হাত রাছুলের হাতের উপর আর রাছুলের হাত আল্লাহর হাতের উপর । নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা শীল ।
কোরআনের একটি অক্ষর বা আয়াত কে অস্বীকার কারী আল্লাহকে অস্বীকার কারী , আর যারা আল্লাহকে অস্বীকার করে
তারা নাস্তিক , তাদের ধর্ম কর্ম , এবাদত , আল্লাহর নিকট গ্রহণীয়
নয় ।
সয়ং নবীজী ইসলামের মুর্শিদ
*************************
তৌহিদেরও মুর্শিদ আমার মোহাম্মাদের নাম

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকুন।

১১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৯

এস এইচ খান বলেছেন: এই পোস্ট কি করে ষ্টিকি হয়!!! অবশ্য সামু যে ফাটা বাঁশের মাইনকা চীপায় পরেছে সেটি নিশ্চিত।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আপনি বিষয়ভিত্তিক, পোস্টের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন। ধন্যবাদ।

১১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৯

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আবু উযাইর বলেছেন: আপনার পর পর কয়েকটি স্টিকি পোস্ট পড়লাম। আমার মনে হয়েছে আপনার পোস্ট পড়ে যে কেউ আপনাকে ইসলামের একজন আলিম বলে ধরে নিতে পারে। সমস্যা হলো, জনপ্রিয়তা পাবার সস্তা প্রচেষ্টা বা তেলা মাথায় তেল দেয়ার মতো যেভাবে আপনার লেখা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আল্লাহ্‌, রাসুল সাঃ ও ইসলাম কটাক্ষকারীদের ফেভারে যাচ্ছে তাতে মানুষ না ভুল বুঝে যে ইসলামের প্রকৃত স্ট্যান্ড এটাই। এ পর্যন্ত কোথাও আপনার আলোচনায় এটা দেখলাম না যে আল্লাহ্‌ ও রাসুল সাঃ সম্পর্কে চরমতম অশ্লীলতা দেখানো ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কিভাবে সাধারণ মুসলিমরা এক হয়ে দাঁড়াবে আর এ সম্পর্কে কুরআন ও সুন্নাহর নির্দেশনাই বা কি। আপনার কাছে অন্তত এটা আশা করতে পারিনা যে হেফাজতের যায়াগাটা ক্ষেত্রবিশেষে অনেকটা পলিটিকাল বা সুযোগে লাইম লাইটে আসার বিষয় হলেও আল্লাহ্‌ ও রাসুলের অবমাননায় পাবলিক আউটবার্স্ট তাদের সঙ্গী হয়েছে এবং এমন অনেক মুসলিম তাদের পেছনে দাঁড়িয়েছে, যারা তাদের আকিদার সাথে পুরো একমত নয়-এটা আপনি বুঝেননি। আপনার লেখা নিয়ে আলোচনার যায়গা এই কমেন্ট বক্স নয়, তবে একটা কথা না বলে পারছি না। সেদিন আমি আপনার অবস্থান জেনে বিস্মিত হয়েছিলাম, যেদিন আপনি প্রকাশ্য ভন্ড দেওয়ানবাগীর পক্ষ নিয়েছিলেন।

আল্লাহ্‌ আমাদের ফিতনা থেকে আশ্রয় দিন।


আপনার কমেন্টটি পড়লাম। ওই লিঙ্কটিতে লিসানী ভাই পক্ষ নিযেছে বলে আপনি মিথ্যাচার করচেন কেন?
তিনি বলেছিলেন:
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: *******************************************
রাসূল দ. কে অবমাননা করে কাজ হয়েছে।

তাঁর দ. সম্মাননা করে পোস্ট করুন।

রাসূল দ.'র অবমাননা এত বিশাল একটা বিষয় যে, এখানে ব্যক্তিকেন্দ্রীক প্রচারণা বিষয়টাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারে, তা সেই ব্যক্তি ভন্ড হোন আর যাই হোন।


এই কমেন্টে কি প্রকাশ পাচ্ছে? তিনি পক্ষ নিয়েছেন দেওয়ান বাগীদের? বিভ্রান্ত করছেন কেন সবাইকে?

জণপ্রিয়তা পাবার জন্যে পোস্ট করেছেন বলছেন আপনি কিভাবে শিওর হলেন? আপনার মতের বিরুদ্ধে গেলেই যে সবাই ভুল হবে সেটা যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করুন! অযথা অযৌক্তিক কথা বলবেন না।

হেফাজত যেখানে রাজনৈতিক বক্তব্য রাখছে সেখানে আপনি বলছেন যে : হেফাজতের যায়াগাটা ক্ষেত্রবিশেষে অনেকটা পলিটিকাল বা সুযোগে লাইম লাইটে আসার বিষয় হলেও আল্লাহ্‌ ও রাসুলের অবমাননায় পাবলিক আউটবার্স্ট তাদের সঙ্গী হয়েছে এবং এমন অনেক মুসলিম তাদের পেছনে দাঁড়িয়েছে, যারা তাদের আকিদার সাথে পুরো একমত নয়-এটা আপনি বুঝেননি।

আপনারা যদি পুরোপুরি একমত নাই হবেন তাহলে কেন সাপোর্ট দিবেন? আল্লাহও রাসুল প্রেম হঠাৎ করে জেগে উঠলো কেন এই কথাটা ভেবেছেন? আগে কোথায় ছিল তাদের প্রেম? যদি পুরোপুরি একমত না হন তাহলে ডাবলস্ট্যান্ডার্ড মেন্টেন করলে তো কারো কিছু বলার নেই!
পোস্টের যুক্তিগুলো প্রমাণ দিয়ে খন্ডন করুন!

১১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১১

বিডি আমিনুর বলেছেন: আপনাকে ''সুশীল সমাজে'' স্বাগতম ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

১১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৩

কাঠুরে বলেছেন: আমি আপনাকে আপনার কথার ভিত্তিতেই ৮ টা প্রশ্ন করছি, এবং আপনার কাছ থেকে সংক্ষেপে প্রত্যেকটার জবাব চেয়েছি, প্রমাণ সহ, আপনার বিশাল বিশাল পোস্টের লিঙ্ক চাই নাই,
আর প্রমান হিসেবে জাতীয় কোনও মিডিয়ার লিঙ্ক দিতে পারতেন, আর জাতীয় মিডিয়ার লিঙ্ক ছাড়া কোনও কিছু গ্রহণযোগ্য না, সেটা আপনি ভালো করেই জানেন।

আর ১ নাম্বারে জবাবে আপনি এমন একটা ফেসবুক পেজের লিঙ্ক দিলেন, লিংকে ঢুকে আমি হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাচ্ছি। আপনাকে বলছিলাম না পিছলাইতে, কিন্তু আপনি আবারও পিছলাইলেন।

আমি এখনো আশা করবো আপনি আমার ৮ টা প্রশ্নের উত্তর সরাসরি দিবেন, প্রমান হিসেবে জাতীয় দৈনিক গুলার লিঙ্ক দিবেন।

জবাবের অপেক্ষায় রইলাম

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: স্পষ্টভাবে দিয়েছি। পরবর্তী প্রশ্নের অপেক্ষায় রইলাম।

১১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৪

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ফাহিম আহমদ বলেছেন: ছাগলামী পোস্ট,,,,,,, মিথ্যা আর মিথ্যার সামাহার,,, ভাল হতে টাকা লাগেনা মিয়া ভাই,,,,,,,,,,,,, আমি কিন্তু হেফাজতের পক্ষ নিয়ে কথা গুলো লিখিনি, লিখেছি আপনি ইসলামের নামে মিথ্যাবাদি পোস্ট দেখে, অনেকে হয়তো আপনার এই পোষ্ট টা ভাল ভাবে না পড়েই কমেন্ট করেছে,,,, আপনার জন্য একরাশ ঘৃণা নিয়ে আফসোস,,,,, আর অনুরোধ থাকবে ইসলাম নিয়ে মিথ্যাচার করবেনা না প্লিজ,,,,,,,,,,,,,,,,

শাহজালালের যে মাজার দিছেন এটা কই পাইলেন,,,,?
এটা তো শাহজালালের মাজার না,,,,,, কেন ভন্ডমি করেন...?


কারন শাহ জালালের মাজারের পাশেই আমার বাসা,,,,,



একথায় ছাগলামি পোস্ট বলে ফেললেন ভাই কি পোস্ট পড়েছেন?
এখন আবার বলচেন ইসলামের নামে ভন্ডামি পোস্ট ! উগ্র ভাবে ব্যাক্তি আক্রমন করেন কেন? কোন যুক্তি কি খন্ডাতে পেরেছেন? একটা ছবির ইস্যু তুলে এসেছেন পুরো পোস্টটাকে মিথ্য বলতে!

আপনি যুক্তি খন্ডন করুন! আমরা দেখবো! না পারলে ব্যাক্তি আক্রমন করবেন না!





১১৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৬

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: মোঃ ইউসুফ তালুকদার বলেছেন: আর কোন কথা নাই.......নাস্তিকদের ফাসি চাই....

ফাঁসি আপনি চাইলেই তো হবে না! ইসলামকেও চাইতে হবে। কোথায় ইসলাম ফাসি চেয়েছে সেই আয়াত খানা খুঁেজে বেরকরে আমাদের ধন্য করুন!

১১৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৭

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: এস এইচ খান বলেছেন: এই পোস্ট কি করে ষ্টিকি হয়!!! অবশ্য সামু যে ফাটা বাঁশের মাইনকা চীপায় পরেছে সেটি নিশ্চিত।

ক্যান ভাই সমস্যা কি? আপনি যুক্তি খন্ডন করুন! ঈমানি জোরের পরীক্ষা দিন!

১১৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২১

অদ্ভুতুরে বলেছেন: স্টিকি করায় দেখে গ্যালাম, কিন্তু অ্যাতো অ্যাতো বিদেশি উদাহারণের মধ্যে পোস্টে শিরোনামের বিষয়বস্তুই খুঁজে পেলাম না। আপনার কোন পোস্টই পুরাটা পড়া হয়না খাজনার চেয়ে বাজনার পরিমান বেশি থাকায়। এই পোস্টও ত্যামন মনে হচ্ছে। দুঃখিত।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার জন্য শুভ কামনা।

১১৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৫

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: কাঠুরে বলেছেন: ১। চট্টগ্রামে অরাজনৈতিক ইসলামিক প্রতিষ্ঠানে আগুন। এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কি সম্পর্ক?? যদি থাকে, কোনও পিছলামি ছাড়া তার প্রমাণ দেখান!!

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের ভেল্লাপাড়া ব্রিজ এলাকা দিয়ে হেফাজতের একটি মিছিল আনোয়ারা ক্রসিংয়ের দিকে যাওয়ার সময় মিছিল থেকে দুষ্কৃতকারীরা রাস্তার পাশে আদর্শপাড়ার বসতঘরে আগুন দেয়। এতে সাতটি বসতঘর পুড়ে যায়। পরে ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নেভায়। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছে ক্ষতিগ্রস্তরা। আগুন দেওয়ার সময় দুষ্কৃতকারীদের হামলায় জামাল, সুলতান আহমদ, নুরুল আলম, লোকমান ও জামাল সওদাগর আহত হন। এর মধ্যে সুলতান আহমেদের পায়ের রগ কেটে দিয়েছে হামলাকারীরা। তিনি চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। অন্যদিকে পটিয়া-আনোয়ারা ক্রসিংয়ে হজরত ওসমান বিন আফসান (রা.) তাহফিজুল কোরআন শিক্ষাকেন্দ্র ও বায়তুন নুর জামে মসজিদে হামলা চালিয়েছে দুষ্কৃতকারীরা। এতে অন্তত ১৬ জন আহত হয়েছে। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ বেশ কিছু রাবার বুলেট ছোড়ে। এ ঘটনার জন্য হেফাজত সরকারি দলকে দায়ী করলেও সরকারি দলের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, হেফাজতের মিছিল থেকে বিএনপি ও জামায়াত এ ঘটনা ঘটিয়েছে। পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোকেয়া পারভীন, চট্টগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দক্ষিণ ইলতুৎ মিত্র, সার্কেল এএসপি শফিকুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

১১৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৬

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: কাঠুরে সাব আপনার বাকি প্রশ্ন গুলোর উত্তর আপনি খুজে পেতেন যদি পোস্ট বুঝতেন! এখন বলবেন পিছলানোর কথা! বাহ আপনি কি তাহরে পিছলাচ্ছেন না? নাকি সময় নষ্ট? নাকি অবান্তর প্রসঙ্গের অবতারনা করা? কোনটা ধরে নিবো? আর আপনি কোন যুক্তি কি খন্ডন করতে পেরেছেন?

যুক্তি খন্ডন করুন।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপু, একটা কথা সরাসরিই বলি, পোস্ট থেকে একটু বিশ্রাম নিচ্ছিলাম দুটা কারণে, কম্পিউটার গরম হয়ে গেছে। দ্বিতীয়ত, খেয়াল করলাম, আক্রমণের ভাষাগুলো এত বৈচিত্র্যময় যে, হয়ত কথার কোয়ালিটি বজায় রাখতে পারব না।

আপনি এত ক্লিনভাবে এগুলো না বললে আমার পক্ষে বলা হয়ত সম্ভবই হতো না।
এইটা সত্যিকার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।

১২০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৯

সাবু ছেেল বলেছেন: হিফাজতে জামাইত্তা ইসলামকে গদাম,বিম্পিকে গদাম,জামাইত্তাদের গদাম আর সাথে সকল নাস্তিক ব্লগারদের গদামের উপড় গদাম!!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এই কমেন্ট গড়ের উপর ভালা পাইলাম ভাই। একটা পোস্টে অনেকক্ষণ পর হাসার মত, ফলে মন হালকা করার মত কিছু এলিমেন্ট পাইলাম।

আমি কিন্তু আপনাকের একটা ভার্চুয়াল চকলেট খাওয়াইলাম। ভাল থাইকেন।

১২১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫২

ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয় বলেছেন: লিসানী ভাই। কস্ট করছেন। বেশ কস্ট। চালিয়ে যান। হেফাজতের বিষয়ে আপনি যতটুকু ধারণা দিচ্ছেন সবাই জানছে। বাকীটা তাদের কর্যকলাপই পরিচয় করিয়ে দেবে। ওরা আসলে কী ! কতটা হিংস্র !


সময় এই কথাটা পরিস্কার করে দেবে যে, তালেবান রক্ত থেকেই তাদের জন্ম !!!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমরা শেয়ার করছি ভাই। এর বেশি কিছুই না। আপনার উৎসাহ অনেক ভাল লাগছে। ভাল থাকুন প্রতিনিয়ত।

১২২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

আব্দুল্লাহ সিদ্দিকী বলেছেন: শতভাগ ইসলামী অনুশাসন যাঁরা মেনে চলেন, তাঁদের জন্যও এক অশনী সংকেত... হেফাজতে ইসলাম।
সহমত।


ইসলামে বিভাজন সৃস্টির জন্য এই সকল আলেম নামধারীরাই দায়ী।

ভোটের রাজনীতি, ধর্মের ব্যবহার, ব্লগ এবং ব্লগারের উপর খরগ চালানো,
তারপর হেফাজতে ইসলাম কে প্লাটফর্ম করে দেয়া এই সব এক সূত্রে গাথা মনে হচ্ছে।
যতদিন রাজনীতিবিদদের মনোভাব পরিবর্তন না হবে ততোদিন শান্ত নাই।

সময়োপযোগী পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভোটের রাজনীতি, ধর্মের ব্যবহার, ব্লগ এবং ব্লগারের উপর খরগ চালানো,
তারপর হেফাজতে ইসলাম কে প্লাটফর্ম করে দেয়া এই সব এক সূত্রে গাথা মনে হচ্ছে।
যতদিন রাজনীতিবিদদের মনোভাব পরিবর্তন না হবে ততোদিন শান্ত নাই।


ভাই আন্তরিক ধন্যবাদ রইল।

১২৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

কাঠুরে বলেছেন: @ আজ আমি কোথাও যাবো না,
যদিও আপনি হলুদ পত্রিকার লিঙ্ক দিয়েছেন, এটা নিয়া কিছু বললাম না, আপনার লিঙ্ক থেকে অনেক খুজে চোখ ব্যাথা করার পর অবশেষে নিচের লেখা টুকু উদ্ধার করলাম।

অন্যদিকে পটিয়া-আনোয়ারা ক্রসিংয়ে হজরত ওসমান বিন আফসান (রা.) তাহফিজুল কোরআন শিক্ষাকেন্দ্র ও বায়তুন নুর জামে মসজিদে হামলা চালিয়েছে দুষ্কৃতকারীরা। এতে অন্তত ১৬ জন আহত হয়েছে। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ বেশ কিছু রাবার বুলেট ছোড়ে। এ ঘটনার জন্য হেফাজত সরকারি দলকে দায়ী করলেও সরকারি দলের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, হেফাজতের মিছিল থেকে বিএনপি ও জামায়াত এ ঘটনা ঘটিয়েছে। -- কালের কণ্ঠ

কিন্তু আফসুসের বিষয় হল আপনার দেয়া লিঙ্ক থেকেও উপরে লিসানির উল্লেখিত "চট্টগ্রামে অরাজনৈতিক ইসলামিক প্রতিষ্ঠানে আগুন" এই অভিযোগের কোনও প্রমান পাওয়া যায় নি, লিসানির লেখার সাথে কালের কণ্ঠের এই রিপোর্ট মিলাইয়া দেখেন।

আর যেহেতু এইটা স্টিকি পোস্ট সেহেতু যথাযথ প্রমান অবশ্যই সব সাধারণ ব্লগারকে দিতে হবে লেখকের।

আমি এখনো আমার একটা প্রশ্নেরও যথাযথ উত্তর পেলাম না, যাও একটা লিঙ্ক দিছে লিসানি, সেইটার কোনও গ্রহণযোগ্যতা নেই, আর কালের কণ্ঠের কথাটা আপ্নিই বিবেচনা করে দেখুন।
অন্ধ কোনও কিছুই ভালো না।

আমি আমার প্রশ্নের যথাযথ উত্তর চাই, প্রমানসহ।
যথাযথ উত্তর পেলে আমি আর কোনও কথা বলবো না।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এইবার আপনার কমেন্টের বিস্তারিত জবাব আসবে।

এতক্ষণ আপনি শুধু এটুকু টের পেয়েছেন যে, বিস্তারিত জবাব কতটা প্রয়োজনীয়। বিস্তারিত জবাব না দিয়ে সম্পূর্ণ তথ্য যেখানে আছে সেখানকার লিঙ্ক সহ জবাব দিলেও তাতে মন ভরে না।

আপনার বিস্তারিত জবাবের প্রতি অনাগ্রহ ছিল ১১৩ নং কমেন্টে।

একজন মানুষের সাথে কথা বলতে হলে পারিবারিক শিক্ষা অনুযায়ী কথা বলতে হয়। বাবা মা অনেক কষ্ট করে কথা বলা শিখায়।

সেই বাবা-মাকে ভুলে গিয়ে, ভার্চুয়াল লাইফে আপনি চরম অভদ্রের মত একটা কথা বলে দিতেই পারেন, আপনার নিক ভার্চুয়াল হতে পারে, কিন্তু নিকের আড়ালে যে মানুষটা বসে বসে কিবোর্ড চাপছে, সে ভার্চুয়াল নয়, কোন রোবট নয়।

তাই এই সত্যিকার রক্তমাংসের মানুষটাকে ওই ভাষাই ব্যবহার করতে হবে যেটা মানুষের ভাষা। কথা বলার ভাষা। সভ্যতার ভাষা।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: একটা অংশ, যেটাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়নি

৫২ জনকে মাজারে বোমা মেরে হত্যার দায়ে তালেবান নেতার ফাঁসি

In the sixteenth attack on Sufi shrines in two years, Taliban suicide bombers killed 49 and injured 93 Sufi devotees at a shrine
এই হামলাটা ছিল দুই বছরে ১৬ তম হামলা!

পাকিস্তানেই, লাহোর থেকে ৪০০ কিলোমিটার উত্তরে এন্টি টেরোরিজম কোর্ট ২০১০ সালে হজরত শাখি সারওয়ার বাবার মাজারে বোমা হামলায় ৫২ জন মানুষ হত্যার দায়ে আক্রমণের মূল পরিকল্পনাকালী তালেবানের নেতা বেহরাম খান সহ আক্রমণ পরিকল্পনাকারী ৫২ জনকে মৃততুদন্ড প্রদান করেন।

৫২ যাবজ্জীবন দন্ড হয় আরেক আত্মঘাতী হামলাকারী, হামলার সময় ধরা পড়ে যাওয়া ১৪ বছর বয়েসি বাচ্চা ছেলে ওমর ফিদায়ি এর।

ওই হামলায় ১৫০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়।

তেহরিক ই তালেবান পাকিস্তান যখন পুরো আদালত উড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিতে থাকে, তখন পাকিস্তান সেন্ট্রাল জেলে সরিয়ে নেয়া হয় আদালত।



কাঠুরে,
এই ঘটনার সাথে হেফাজতে ইসলামের সম্পর্ক আছে কি নেই?

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমার কাছে এই লিংকটা আছে। তা দিয়েছি আমি। সম্পূরক বিষয় সমর্থনে লিংক দিয়েছেন আজ আমি কোথাও যাব নাবিষয় হল, হেফাজতে ইসলাম অগ্নিসংযোগ করছে। মুসলিমদের প্রতিষ্ঠানে, তা কি ভুল প্রমাণিত হয় জাতীয় সংবাদপত্র থেকে? আর আপনি গ্রহণযোগ্যতা- অগ্রহণযোগ্যতার যে সীমানা নির্ধারণ করছেন, তা কি আপনার স্ব-সৃষ্ট নয়?

তাহফিজুল কোরআন শিক্ষাকেন্দ্র ও বায়তুন নুর জামে মসজিদে হামলা

এটাকে আপনার কাছে খুবই অধর্তব্য বিষয় মনে হল?


হেফাজতে ইসলাম সুসংবদ্ধ কওমী। ঠিক? >

পৃথিবীতে কওমীর সবচে বড় যে বিশাল মাদ্রাসাগুলো আছে, সেগুলোর মধ্যে পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনওয়ার প্রদেশের (যেটার সাবেক নাম উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ) জামিয়া হাক্কানিয়া, দেওবন্দের দারুল উলুম এবং বাংলাদেশের হাটহাজারী অন্যতম। ঠিক? >

কওমী শব্দটা মাদ্রাসার ক্ষেত্রে, দেওবন্দী শব্দটা আলিমের ক্ষেত্রে এবং তাবলীগ শব্দটা সাংগঠনিক ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়, তিনটা একই বিষয়। ঠিক? >

তাবলীগ জামাত সার্বক্ষণিক আন্তর্জাতিক গমনাগমনে ব্যস্ত থাকে। ঠিক?>

জামিয়া হাক্কানিয়া থেকে তালেবানের উৎপত্তি। তালেবানের সমস্ত লিডার জামিয়া হাক্কানিয়া সহ দারুল উলুম দেওবন্দ সহ অসংখ্য কওমী মাদ্রাসা থেকে গেছে।>

আফগান যুদ্ধগুলোতে বাংলাদেশের হাজার হাজার মুজাহিদ গেছে।>

এতক্ষণ কথা হল শুধু একটা বিষয়ে, যে, তালেবানরা কওমী । আশা করি, তালেবানরা যে কওমী, এটা আপনি এতই ভালভাবে জানেন যে, এই কারণেই আপনি ৫২ জন নিহত হওয়ার পোর্শনটা আনেননি প্রশ্নে। এটা সাইলেন্টলি এডমিটেড ধরে নিচ্ছি।


এই কথাটারই সত্যতা পাই আপনার কমেন্টে যখন দেখি যে, দেওবন্দী আলেমদের সাথে আপনার খুব ভাল ওঠাবসা আছে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এখন,
এই পর্যন্ত যদি মেনে নেন, যে, তালেবানরা কওমী>

আপনাকে কি প্রমাণ দিতে হবে যে, তালেবানের সাথে আল ক্বায়িদাহ্ নেটওয়ার্কের সম্পর্ক রয়েছে?

মানে, বিন লাদেন যে আফগানিস্তানে আল কায়েদা নেটওয়ার্ককে সক্রিয় রেখেছিল, মোল্লা ওমরের তালেবানের পাশাপাশি, যা তালেবানরা সব সময় বলে গেছে, সেটাও কি আপনাকে প্রমাণ দিতে হবে?

আল কায়েদা যে নেটওয়ার্ক, এবং এর আদর্শ যে সালাফি, তাও কি প্রমাণ দিতে হবে?

জামাত যে এই হেফাজতে ইসলামের সাথে সম্পর্কযুক্ত, তাও কি প্রমাণ দিতে হবে?

এবার,

পয়েন্ট দুই থেকে শুরু করে পয়েন্ট আট পর্যন্ত দেখুন,
প্রতিটা পয়েন্টে আমি যে এক্সটার্নাল লিঙ্ক দিয়েছি, সেখানে হয় তালেবান, নাহয় আল কায়েদা, নাহয় সালাফি কোন না কোন সংগঠনের স্বীকারোক্তি অথবা সম্পৃক্ততার কথা আন্তর্জাতিক সংবাদপত্রে প্রকাশিত।

সবশেষে,
এই মানুষগুলো যে নিতান্তই মুসলিম হয়ে মুসলিমের হাতে মারা গেলেন, তাঁদের অনেকেই যে রীতিমত খুবই বড় ধরনের আলিম,

এই বিষয়ে আপনি এখনো কোন কথা বলেননি।
আপনার আদর্শ, তা কী আমি জানি না, তা থেকে কি কোন মুসলিম নিরাপদ?

আপনার প্রকাশিত আবেগ শুধু তালেবান থেকে শুরু করে, আদর্শে ভিন্ন ধরনের কিন্তু কর্মক্ষেত্রে পারস্পরিক সহায়তায় একই ধরনের নানা নাম নিয়ে থাকা জঙ্গিদের ডিফেন্ড করছে, যে ৭৯ বছর বয়েসি আল্লামা মারা গেলেন মসজিদে, অথবা ৭৫ বছর বয়েসি আরেকজন তাঁর সঙ্গীসাথী সহ, তাদের বিষয়ে আপনার বিন্দুমাত্র সহানুভূতির প্রকাশ দেখতে পাইনি।

এমনকি আপনার এই কমেন্টের দ্বিতীয় জবাবটাকে, যা মূল পোস্টের অংশ, আপনি এমনভাবে ইগনোর করে গেছেন, যা ভাবিত করে সবাইকে।

১২৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৯

শহীদুল্লাহ খান বলেছেন: লিসানী, গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা হচ্ছে। ব্লগার আলতামাশের সাথে ফাইট চালালে তুমিই জিতবে। তুমি তার চেয়ে অনেক আনেক বেশি জান এটা যদিও ঠিক। কিন্তু তুমি জিতবে অন্য একটি কারণে।

কারন ...

তুমি সত্য একটি বিষয় প্রমাণের চেস্টা করছ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তুমি সত্য একটি বিষয় প্রমাণের চেস্টা করছ।

ভাই, সালাম জানালাম আপনাকে।

১২৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৮

বাকরুদ্ধ আমি বলেছেন: আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ফাহিম আহমদ বলেছেন: ছাগলামী পোস্ট,,,,,,, মিথ্যা আর মিথ্যার সামাহার,,, ভাল হতে টাকা লাগেনা মিয়া ভাই,,,,,,,,,,,,, আমি কিন্তু হেফাজতের পক্ষ নিয়ে কথা গুলো লিখিনি, লিখেছি আপনি ইসলামের নামে মিথ্যাবাদি পোস্ট দেখে, অনেকে হয়তো আপনার এই পোষ্ট টা ভাল ভাবে না পড়েই কমেন্ট করেছে,,,, আপনার জন্য একরাশ ঘৃণা নিয়ে আফসোস,,,,, আর অনুরোধ থাকবে ইসলাম নিয়ে মিথ্যাচার করবেনা না প্লিজ,,,,,,,,,,,,,,,,

শাহজালালের যে মাজার দিছেন এটা কই পাইলেন,,,,?
এটা তো শাহজালালের মাজার না,,,,,, কেন ভন্ডমি করেন...?


কারন শাহ জালালের মাজারের পাশেই আমার বাসা,,,,,



একথায় ছাগলামি পোস্ট বলে ফেললেন ভাই কি পোস্ট পড়েছেন?
এখন আবার বলচেন ইসলামের নামে ভন্ডামি পোস্ট ! উগ্র ভাবে ব্যাক্তি আক্রমন করেন কেন? কোন যুক্তি কি খন্ডাতে পেরেছেন? একটা ছবির ইস্যু তুলে এসেছেন পুরো পোস্টটাকে মিথ্য বলতে!

আপনি যুক্তি খন্ডন করুন! আমরা দেখবো! না পারলে ব্যাক্তি আক্রমন করবেন না!

========================

ইসলাম বিদ্বেষী পোস্ট গুলিই সামু ব্লগের স্টিকি পোস্ট ।

এটা আর নতুন কি ????????

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বিষয়ভিত্তিক, যৌক্তিক, পোস্টের কন্টেন্ট বিষয়ক আলোচনা করেছেন জেনে ভাল লাগল।

১২৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২১

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: বাকরুদ্ধ আমি বলেছেন:
ইসলাম বিদ্বেষী পোস্ট গুলিই সামু ব্লগের স্টিকি পোস্ট ।

এটা আর নতুন কি ????????

এইখানে আপনি পোস্ট রিলেটেড এন্স না দিয়ে অবান্তর প্রসঙ্গের অবতারনা করছেন। যুক্তি আশা করছি ব্রো! যুক্তি দিয়ে বাধিত করবেন। :)

১২৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২২

শুভ জািহদ বলেছেন: ================================================
বাপ খারাপ হইলে যে পোলা খারাপ হইব এই ধারণা আপনে কই পাইলেন?

আর যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন তা মিথ্যাপূর্ণ এবং ইসলামে মাজার সম্পর্কিত আপনার অজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ। জানি না কত দিছে আপনারে। যাইহোক...

আপনার মূল উদ্দেশ্য কি? নাস্তিক, মুরতাদ, কাফির, ইসলাম বিদ্বেসীদের, ধর্মের কটুক্তিকারীদের মুক্তি?

প্রকৃত সত্য হলো.........আপনার উদ্দেশ্য খারাপ।
================================================

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমার উদ্দেশ্য খারাপ। হাজার খারাপ। লাখ খারাপরে ভাই।

আল বুতির জন্য আপনার মন কাঁদে না?
আফেন্দির জন্য আপনার কষ্ট হয় না?

আমরা তো সেই কথা বলতে এসেছি।
বলতে এসেছি, ৪২ জন, আবার ৫২ জনের কথা।

এই ধরনের মানুষগুলো এই ধরনের কাজ করে গেছে ওইসব দেশে, এবং এখন বাংলাদেশেও শুরু হয়েছে একটু একটু করে সেই সংঘাত।

আমরা তো বাংলা মায়ের কথা বলতে এসেছি।

১২৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৩

সাবু ছেেল বলেছেন: নাদিয়া শারমিনের সৎ সাহসকে আমরা শ্রদ্ধা করি তবে "একটু সামলে,আপু মণি!!"

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: পোস্টটা একটু খোঁচামূলক, সেইসাথে ভাল কথাও আছে মনে হল।

১২৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৫

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: কাঠুরে বলেছেন: @ আজ আমি কোথাও যাবো না,
যদিও আপনি হলুদ পত্রিকার লিঙ্ক দিয়েছেন, এটা নিয়া কিছু বললাম না, আপনার লিঙ্ক থেকে অনেক খুজে চোখ ব্যাথা করার পর অবশেষে নিচের লেখা টুকু উদ্ধার করলাম।


কি ভাই আমার দেশের লিঙ্ক দিলে খুশি হতেন? আপনাদের কোন কিছু দিয়েই খুশি করা যাবে না।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন:
কি ভাই আমার দেশের লিঙ্ক দিলে খুশি হতেন? :||

১৩০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৭

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: শুভ জািহদ বলেছেন: ================================================
বাপ খারাপ হইলে যে পোলা খারাপ হইব এই ধারণা আপনে কই পাইলেন?

আর যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন তা মিথ্যাপূর্ণ এবং ইসলামে মাজার সম্পর্কিত আপনার অজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ। জানি না কত দিছে আপনারে। যাইহোক...

আপনার মূল উদ্দেশ্য কি? নাস্তিক, মুরতাদ, কাফির, ইসলাম বিদ্বেসীদের, ধর্মের কটুক্তিকারীদের মুক্তি?

প্রকৃত সত্য হলো.........আপনার উদ্দেশ্য খারাপ।


ভাইডি কি অন্তর্জামি?
তিনি কি বলেছেন কটুক্তিকারীদের মুক্তি দিতে হবে?েআর আপনি কেন অবান্তর বিষয় নিয়ে আসছেন? প্রমান সহ যুক্তি খন্ডন করুন!

১৩১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৩

মরমি বলেছেন: অনেকে এ পোস্টের বক্তব্যকে এক কথায় খারিজ করে দিচ্ছেন। কিন্তু কোন আলোচনায় যাচ্ছেন না। হ্ত্যা জ্বালাও পোড়াও সন্ত্রাস কি ইসলামিক কাজ ? যারা এসব করছে তারা ইসলামকে আদর্শ মনে করে না। মনে করে পায়দা হাসিলের মাধ্যমে। যারা প্রকৃত পক্ষে ইসলামকে আদর্শ মনে করে তারা যুক্তি দিয়ে মমতা দিয়ে ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব তুলে ধরেন। পীর মুর্শিদ সম্পর্কে আমি কম বুঝি তবে অনেকে পীর মুর্শিদ মানেন। এটা তাদের বিশ্বাস। ধ্বংশাত্মক কার্যকলাপ করে কারো বিশ্বাস যেমন মুচ্ছে ফেলা যায় না তেমনি নিজ ধর্মের ক্ষতি করে।
পোস্টের জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার এই আড়ালে পড়ে যাওয়া কমেন্টটার কথা যেন কারো চোখে না পড়ে,

ইন টোটাল সেই জন্যই তারা সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক কমেন্টে পোস্ট ভরছেন।

১৩২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৪

মতামত চাই বলেছেন: লিসানী ভাই, আপনি এমন কিছু মূর্খ দেওবন্দীর পাল্লায় পড়েছেন যে রীতিমত মায়া লাগছে। কথায় আছে, মূর্খ বন্ধুর চেয়ে জ্ঞানী শত্রুও ভাল।


আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত একটি কথা বলেছেন "তাদের চোখ আছে তারা দেখে না, কান আছে শুনে না।" (আয়াত শরীফটি ভূল হলে শুধরিয়ে দিবেন)

দেওবন্দের অনুসারীরা তাদের মুরুব্বীদের চটি কয়েকটি বই পড়ে মাওলানা, মুফতি সাজে। সামগ্রিক জ্ঞানের জগতে বিচরণ করে মেধা বিকাশ তাদের কখনোই হয়ে উঠে না। এটা প্রমানিত সত্য।

আপনি দেওবন্দ অনুসারীদের সত্য জিনিসটা কিভাবে বুঝাবেন, তারা শুনেও শুনবে না, বুঝেও বুঝবে না, প্রমান হলেও সবশেষে বলবে আমি বুঝি নি .......... রাখাল ও তার বউয়ের গল্পটা জানেন তো !!!

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। এই আয়াতগুলো বের করার প্রয়োজন বোধ করছি। আশা করি দেখতে পারব। আপনার এই কমেন্টে শেয়ার করার আশা রাখি।

১৩৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

ইউরো-বাংলা বলেছেন: এসব ঘটনার সাথে হেফাজতে ইসলামের সম্পর্ক কি ?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্রথমে পোস্ট পড়ুন।
তারপর ১ নং কমেন্ট এর জামাতি, হিজবুতি ও হেফাজতি এই তিনটা লিংক পড়ুন।
তারপরও সহায়তা হচ্ছে না মনে করলে কাঠুরেকে দেয়া বিস্তারিত জবাবটুকু দেখুন ২২৩ নং মন্তব্যে।

এরপর আপনার কাছ থেকে পোস্টের বিষয়ে বিস্তারিত কিছু শুনতে চাই ভাই।

১৩৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৪

আশফাক সুমন বলেছেন: আপনার কিছু কথা সত্য....... কিন্তু আপনার উদ্দেশ্য খারাপ।

আল্লাহ আপনাকে সঠিক বূঝ দিন .।। আমিন


ইসলাম বিদ্বেষী অথবা মুসলিম নামধারী বিভ্রান্ত দের পোস্ট গুলিই সামু ব্লগের স্টিকি পোস্ট ।

আফসোস ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মুসলিম নামধারী বিভ্রান্ত দের পোস্ট গুলিই আপনার এই কথাটা আমার মুক্তির উপায় হোক। আমিন।

১৩৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৮

নিয়েল হিমু বলেছেন: লেখক বলেছেন: একটু পর উপস্থিতি পাবেন। তখন শুধু ব্যক্তি আক্রমণ হবে। ব্যক্তি আক্রমণ এবং অয়ৌক্তিক কথা বার্তাই দেখতেছি মনে হচ্ছে । কাউকেই তো দেখলাম না যুক্তি দিয়ে কিছু বলতে । হায় ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্যাটার্নটা তো ভাই ধরে ফেলেছি সেইযে, জামাতি প্রচার প্রচারণার বিষয়ে পোস্ট, তখন থেকেই।
তারপর গত কিছুদিনের পোস্টে খালি সেই ঘটনার পুন:প্রচার হয়েছে।

এখনো বলে রাখি, এই পোস্টের আলোচনা যখন ফুরাবে, তখন চলতে থাকবে তীব্র তীক্ষ্ণ ব্যক্তিগত আক্রমণ- অন্তত অভিজ্ঞতা তাই বলে।

১৩৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৯

সরোয়ার হোসেন বলেছেন: আহমদ শফী: জামায়াতের সহযোগী না বলে বরং আমাকে গুলি করে মেরে ফেলুন

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ১. আহমাদ শফী সাহেবের দল জামায়াতের ইসলামীর যুদ্ধাপরাধ বিষয়ে ১৩ টি বিচিত্র ও বহুমুখী ধারার মধ্যে একটা কথাও বলেননি, কথাটা কি সত্যি?

২. Click This Link ওই পোস্টে হেফাজতে ইসলামের একজন কর্মী এবং সামুর ব্লগারের মুখ থেকে বলা হয়েছে যে, হেফাজতে ইসলামের সভায় শিবির যত্রতত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। এবং আরো কী কী যেন সংযোগ আছে।

৩. Click This Link এই পোস্টে হেফাজতে ইসলামের ওই কর্মী বলছেন, কওমী সমাজ যেন কিছুতেই জামাতের ফাঁদে, অর্থাৎ জামাতের সাথে যুক্ত হয়ে না নামে। এবং তিনি ওই সময়ে, শুক্রবারে চার লক্ষ মসজিদ থেকে মানুষ নিয়ে আসার ঘোষণা, জাতীয় পতাকা পোড়ানো এবং শহীদ মিনার ভাঙার ইনসিডেন্ট, জাতীয় মসজিদে আগুন লাগানো ও সেখান থেকে পাকিস্তানি ও বিদেশী জঙ্গী গ্রেপ্তারের সময়কালে , আন্দোলনে যুক্ত হয়ে জামাতের ধোঁকায় না পড়ার আবেদন জানান।

৪. ওই একই ব্লগার Click This Link এই পোস্টটি দেন, যার নামই হচ্ছে, 'জামাতি মিডিয়ার ফাঁদে কওমি আলেম সমাজ'

এবং পোস্টে তিনি স্পষ্ট দেখিয়ে দেন, কীভাবে প্রতিটা কওমী মাদ্রাসায় জামাত নিয়ন্ত্রিত পত্রিকা আমারদেশ রাখা হয়।

এই পোস্টগুলো কোন কারণে ড্রাফটে চলে গেলে ওয়েব্যাক ওয়েবসাইট ব্যবহার করে দেখতে পাবেন। ওয়েব্যাক থেকে কিছুই হারায় না।

৫.
জামায়াত মহানবী দ.'র অবমাননা করেছে, এই দাবী কওমিরা করে, কথাটা কি সত্যি? যদি জামায়াত মহানবী দ.'র অবমাননা করেই থাকে, মহানবী দ. অবমাননার এই আন্দোলনে জামায়াত নিয়ে বিন্দুমাত্র শব্দ নেই কেন?

৬.
দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ, এই হাদিস কওমীরা মানে, কথা কি সত্যি? যদি তাই হয়ে থাকে...

তবু,
আমরা বলব, আহমাদ শফি সাহেব এইভাবে গোলাগুলির প্রসঙ্গ না আনলেও পারতেন।
হেফাজতে ইসলামের সাথে জামায়াতের কোনই সম্পর্ক নেই।

*টাকা পয়সা ভাগ বাটোয়ারার অডিও বানানো,
*স্টেজে শিবির নেতারা বানানো,
*স্টেজের বাইরে হেফাজতের প্রতিটা অনুষ্ঠানে শিবির নেতারা বানানো,
এইসব অনুষ্ঠান কাভার করা সংগ্রাম-নয়া দিগন্ত-দিগন্ত টিভির সাংবাদিকরা বানানো,
*জামায়াতের জোটবদ্ধ নারী নেতৃত্বাধীন বিএনপির নেতাদের স্টেজে দেখা গেছে, তাঁরা বানানো,
*স্টেজে থাকা কমুনিস্ট তথা নাস্তিকরাও বানানো,
*পীর সাহেব চরমোনাইকে স্টেজে উঠতে দেয়া হয়নি- এটা বানানো,
*তিনি মাটিতে বসে অনুষ্ঠান শুনেছেন, এটাও বানানো,
*তিনি মুরীদদের কাছে গিয়ে কেঁদে বলেছেন, ওরা আমাকে উঠতে *দেয়নি আমি মাইক হাতে পেলে বলব নারী নেতৃত্ব হারাম, সেটাও বানানো,
*এমনকি সৌদি আরবের দুইটা পত্রিকা জামায়াতের লংমার্চ বলে যে হেডিং দিল বলে কানাঘুষা শোনা যাচ্ছে, সেটা তো বিলকুল বানানো।

তাই,
শফি সাহেবের সাথে বর্তমানে জামাতের কোন সম্পর্ক নাই।
কারণ তিনি জামাতের নামটাও মুখে উচ্চারণ করেন নাই।



১৩৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

নষ্ট ছেলে বলেছেন: আপনি আবারো পিছলাইলেন! অযৌক্তিক বিষয় তুলে এনেছেন। বলতে বাধ্য হচ্ছি মিথ্যাচারও করেছেন।

যে প্রশ্নগুলোর উত্তর দেননি সেগুলো আবার করছি।


****হেফাজতের ১৩ দফার কোনটা আপনার কাছে অযৌক্তিক মনে হয়েছে। হ্যাঁ, বাংলাদেশ ও বর্তমান বিশ্বের প্রক্ষিতে সবগুলো দাবি ১০০% মানা সম্ভব না। কিন্তু একজন মুসলিম হিসাবে আপনি দাবিগুলো কিভাবে অস্বীকার করবেন?

***আপনি স্বীকার করেছেন তিনি সূফিবাদের বিশ্বাসী, মাজারপন্থী, এটাই কি কারণ দেওবন্দের বিরদ্ধে অবস্থান নেওয়ার?


***বর্তমানে মাইজভান্ডারীদের কর্মকান্ড আপনি সমর্থন করেন?
তাবলীগ জামাতকে আপনি কিভাবে দেখেন?
তাবলীগ জামাত দেওবন্দ থেকে উৎপত্তি হওয়ার এটা প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন কেননা হেফাজতে বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে আপনি দেওবন্দকে টেনে এনেছেন। দেওবন্দরা বর্তমানের মাইজভান্ডারীদের ভন্ড বলে সো এটাও প্রাসঙ্গিক।


আপনি বলেছেন,
"*আমরা আমাদের বাংলাদেশের মানুষদের হত্যা করার বিচার চাইছি>

*হেফাজতে ইসলাম এই বিচার চাওয়ার আন্দোলনকে পুরোপুরি নাস্তিক্যবাদের আন্দোলন হিসাবে চালিয়ে দিয়ে এই আন্দোলন সম্পূর্ণ বন্ধ করতে চাইছে>"

ডাহা মিথ্যা কথা। বিচার বন্ধের কোন কথা হেফাজতের দাবির মধ্যে নেই। জামাত, বিএনপির সেই খায়েশ থাকতে পারে।
পুরোপুরি নাস্তিক্যবাদের আন্দোদন একটা আরেকটা মিথ্যা।
হেফাজত ইসলামের বিরুদ্ধে কটুক্তিকারীদের বিচার চাইছে।

*হেফাজতে ইসলাম হল দেওবন্দ>
আমি আমার আত্মীয়, আমার দেশের মানুষের হত্যার বিচার চাই, তাই দেওবন্দের সাথে আমার সমস্যা আছে।

এখন প্রশ্ন হল, আপনার নেই, তাহলে কেন?

আমি যুদ্ধাপরাধীর ফাসি চাই কোন কিন্তুও নাই। জামাতের রাজনীতিও নিষিদ্ধ করা হোক।
এখানে দেওবন্দ সমস্যা কেন? তাছাড়া দেওবন্দও জামাত দেখতে পারে না।


* কওমী আদর্শ থেকে তালেবানের উৎপত্তি (আপনার কি কোন সন্দেহ আছে?)>
* তালেবানরা সরাসরি কওমি জামেয়া থেকে পড়ালেখা করে আসা মানুষ (সন্দেহ নেই আশা করি) >
* তালেবানরা এই পোস্টে দেয়া অনেকগুলো ইভেন্টে বোমা মেরে মানুষ খুন করেছে (ঠিক বলছি তো?) >


কওমী মাদ্রাসা থেকে তালেবানে উৎপত্তি মানলাম। তাই বলে সব দোষ কওমী মাদ্রাসার উপর দিবেন কেন?
তাবলীগ জামাতও তো দেওবন্দ থেকে উৎপত্তি তাই না? এখন কি তাবলীগ কেও খারাপ বলবেন?
আমি জানি এখানে আপনি চুপ থাকবেন! কারণ এটার উত্তর দিতে গেলে আপনার মুখোশ খোলে যেতে পারে।

পরিবারের একজন খারাপ হলে বাকি সব সদস্যকে দোষ দিবেন কেন?


আশ করি এবার পিছলাবেন না, সরাসরি জবাব দিবেন। আমার ভুল থাকলে আমি শুধরে নিব।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আপনি পরের দিকে নাইট রিডার ভাইয়ের কমেন্টটা দেখতে পারেন যেটার আগের কমেন্ট নিয়েল হিমুর এবং পরের কমেন্ট পথিক আমি'র। ওই কমেন্টটার কথাগুলোই আমি বলতে চাইছিলাম। কপিপেস্ট করে কলেবর বাড়ানোর কোন মানে হয় না।
এছাড়াও নাইট রিডার ভাইয়ের ওই কমেন্টের আগে আগে একটা কমেন্ট করেছি যেখানে নোটেবল কমেন্টের লিস্ট আছে।

হেফাজতের ১৩ দফার কোনটা আপনার কাছে অযৌক্তিক মনে হয়েছে। হ্যাঁ, বাংলাদেশ ও বর্তমান বিশ্বের প্রক্ষিতে সবগুলো দাবি ১০০% মানা সম্ভব না।

ভাই আপনার এই কমেন্টটা চরম বৈপরীত্যময়।
এখানেই আপনি বলছেন, কোনটা আমার কাছে অযৌক্তিক মনে হচ্ছে,
এখানেই বলছেন, বাংলাদেশ এমনকি বিশ্বের পরিপ্রেক্ষিতেও সবগুলো দাবি ১০০% মানা সম্ভব নয়।
পরপর দুটা লাইনে চরম কন্ট্রাডিকশন চলে এসেছে।

এই দুটা লাইনের সুস্পষ্ট দুই ভিন্নমতকে আমি এবং আপনি এভাবে বলতে পারি, হেফাজতের ১৩ দফা দাবি বর্তমান বাংলাদেশ তো বাংলাদেশ, বিশ্বেই পুরোপুরি মানা সম্ভব না। এই কথার উপর আর কোন কথা চলে না। যেহেতু কথাটা আমি এবং আপনি বলছি।

তার পরও, এ বিষয়ক পোস্ট হল Click This Link এটা। এখানে স্পষ্টত বলা আছে দাবির বিষয়গুলো।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমার ধর্মবিশ্বাস এখানে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ

আগেই স্পষ্ট করা হয়েছে যে,
এই পোস্টটা আসলে কোন হোলিস্টিক বা পরিপূর্ণ পোস্ট নয়।
আসলে এটা ধারাবাহিকভাবে পোস্ট হয়ে আসা আগের দু চারটা লেখার সর্বশেষ অংশ।

নিমচাঁদ ভাইয়ের কমেন্টের জবাবে বলেছি, কওমীর বিরুদ্ধে এই লেখাগুলো এত মোটাদাগে লেখার কোন ইচ্ছাই ছিল না। অপেক্ষা করেছি, কওমী ফিরে যাক। জামাত বেঁচে যায়, গণজাগরণের লক্ষ্য সরে যায়, এমন কোন কাজে না থাকুক।
কিন্তু এই পোস্টের পরিস্থিতিতে নিয়ে এসে জাতীয় বিষয়, ধর্মীয় বিষয় কখনো নয় যদিও এই পোস্টটাতে শুধু ধর্মীয় বিষয়ে ফোকাস করা হয়েছে।

এছাড়াও, লিঙ্কন হুসাইন ভাইয়ের কমেন্টে আপনি দেখতে পাবেন, ধর্মীয় এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি কীরকম।

কওমীর বিষয়ে ভালবাসা দেখতে পাবেন এই পোস্টের আগের পোস্টের আগের পোস্টে।

এরপর, আপনি দেখতে পাবেন, আপনার মত করে কতজন কওমীর বিষয়ে কথা বলতে এসেছে, এবং কতজন স্রেফ ছিঁড়ে ফেলার মত করে কমেন্ট করেছে। এতেই শিক্ষা ব্যবস্থা ও অন্ধতা ফুটে ওঠে।

সেই পোস্ট থেকে কিছু কথা বলতে হচ্ছে,
আমরা কখনোই কওমীকে শিবিরের মত জেনারালাইজড করিনি।
কখনোই বলিনি, ধরে ধরে শিবিরকে যেভাবে আক্রমণাত্মক করা হয়, কওমীকে তা করা হয়েছে।
কখনোই বলিনি, কওমীর পুরো সমর্থকরাই জঙ্গি। বা অতি বিশাল সংখ্যক জঙ্গী।

আমরা স্বল্পসংখ্যক মানুষের কথা বলছি। সেই স্বল্পসংখ্যক মানুষ, আনফরচুনেটলি যাদের হাতে নাটাই চলে গেছে। আনফরচুনেটলি যারা এই শতাব্দীতেই, প্রেসক্লাবের সামনে দিনের পর দিন বলেছে,

আমরা হবো তালেবান, বাংলা হবে আফগান।
তাঁরাতো কোথাও হারিয়ে যাননি।



আমরা বলতে চেয়েছি, যে কথাটা বলার মত সুস্থ পরিবেশ রইল না, তা হল,

১. কওমী সমর্থক সাধারণ মানুষ ধাবিত হয় কওমী নিয়ন্ত্রকদের দ্বারা।

২. কওমী নিয়ন্ত্রকগণ আমারদেশ নামক পত্রিকা কওমী মাদ্রাসায় ঢালাওভাবে রাখেন, আপনি অগ্রসর ব্লগার, আমারদেশ নামক পত্রিকার বিষয়ে আপনাকে কোনকিছু প্রমাণ করে দেখাতে হবে না।

৩. যখন জামাতকে বিচারের আওতায় আনার কথা হচ্ছিল, ঠিক তখন কওমী নিয়ন্ত্রকগণ শাহবাগের আন্দোলনের 'হাইকমান্ড' কে সরাসরি প্রশ্নবিদ্ধ করেন। তাদেরই শাস্তি দাবি করেন।

৪. অথচ রাসূল দ.'র অবমাননার বিষয়ে কওমী সমাজ অনেক আগে থেকেই দোষ দিচ্ছে জামাতকে, এখন জামাতের বিষয়ে সম্পূর্ণ নিশ্চুপ।

৫. রাজাকার, আল বদর, আল শামস- এদের বিচার সংক্রান্ত একটা কথাও কওমী এই আন্দোলন থেকে বের হয়নি।

৬. কওমী এই আন্দোলনের নেতৃস্থানে আছেন আফগান ফেরত নেতৃস্থানীয় যোদ্ধা। যাঁরা তালেবান ও তালেবানের পূর্বসুরী আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন।

৭. এই তালেবান ও তালেবানের পূর্বসূরীরা জেনে শুনে বুঝে ঘোষণা দিয়ে মুসলিমদের উপর আক্রমণ করে তাদের গণহত্যা করে। সেখানে নারী, শিশু, বৃদ্ধ এবং আলেমও থাকেন।

৮. এই তালেবানদের সাথে আল কায়েদা নেটওয়ার্ক, আল কায়েদা নেটওয়ার্কের সাথে ইসলামের নামে যারাই সর্বধর্মের মানুষকে সর্বস্থানে নির্বিচারে হত্যা করে, তেমন সব সঙ্গঠনের সংযুক্তি আছে প্রকাশ্যে।

--এখন, যে সাধারণ মানুষগুলো তাদের ডাকে এসেছেন, যারা মোটেও আক্রমণকারী হত্যাকারী যোদ্ধা নয়, সেই সাধারণ মানুষগুলো তাদের ডাকে পরবর্তীতে কী করতে পারেন?---

কিন্তু অস্বীকার করার কোন উপায় নেই যে, তালেবান কওমী, বাংলাদেশে অনেক অনেক সাবেক ও বর্তমান জঙ্গী সংগঠন কওমী, কওমীর সাথে যুক্ত আছে বাংলাদেশের বড় বড় মাদ্রাসা, যেমন হাটহাজারীর সন্ত্রাসী অভিযোগ।

এর পরও, ব্যক্তিগতভাবে তুচ্ছ আমার ধর্মবিশ্বাস এত গুরুত্বপূর্ণ কীভাবে হয় যেখানে আমি তা লুকানোর কোন চেষ্টাই করিনি কোনদিন। আর আমার সেই ব্যক্তিগত ধর্মবিশ্বাস যদি ফ্যাক্টর হয়ই, তাহলে তো বলতে হয় ভাই,
আমি মাজারে যাই, এটা আমার ধর্মের অংশ। এখন আমাকে যদি কেউ মাজারে বোমা মেরে মেরে ফেলে, তারপর গর্বিতভাবে বলে, আমি তালেবান, তাই মাজারে বোমা মেরে মেরে ফেলেছি, তাহলে আপনি তখন কোন্ অবস্থান নেবেন?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৫৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: * তালেবানরা এই পোস্টে দেয়া অনেকগুলো ইভেন্টে বোমা মেরে মানুষ খুন করেছে (ঠিক বলছি তো?) >

কওমী মাদ্রাসা থেকে তালেবানে উৎপত্তি মানলাম। তাই বলে সব দোষ কওমী মাদ্রাসার উপর দিবেন কেন?
তাবলীগ জামাতও তো দেওবন্দ থেকে উৎপত্তি তাই না? এখন কি তাবলীগ কেও খারাপ বলবেন?
আমি জানি এখানে আপনি চুপ থাকবেন! কারণ এটার উত্তর দিতে গেলে আপনার মুখোশ খোলে যেতে পারে।
পরিবারের একজন খারাপ হলে বাকি সব সদস্যকে দোষ দিবেন কেন
?

এই প্রশ্নটুকুর উত্তর আগের রিপ্লাইটাতে আছে। তারপরও বলি, কক্ষনো, কোনদিন, কোন অবস্থাতেই কওমী সবাইকে আমি দোষারোপ করিনা।

আপনি আমার সম্পর্কে ব্যক্তিগতভাবে জানতে চান তো?
পিছলানোর মত আক্রমণাত্মক ভাষা ব্যবহার করছেন, ব্যক্তি আমার উপরেই তো?
দীর্ঘদিনের সহব্লগার, ঠিক সে মানেই আপনাকে ট্রিট করেছি, এখনো করছি, আল্লাহ চাইলে ভবিষ্যতেও করব।

দেখুন,
* আমি কি জানি না, কারা কারা দেওবন্দী? এই ব্লগে আমার ব্লগবন্ধু দেওবন্দী কি নেই? আলতামাশ নামক একজন ব্লগার আমার ব্লগে প্রথম কমেন্টেই আক্রমণাত্মক ছিলেন। তারপরও তিনি পরিণত হয়েছেন আমার ব্লগবন্ধুতে। আমি কি আগে থেকেই জানি না, তিনি আমার বিশ্বাসকে ঘৃণা করেন?

* ধর্মবিদ্বেষীদের বিরুদ্ধে কথা বলার সময় এবং সমকালেও, অনেক অনেক সালাফি ব্লগার, অনেক অনেক রাজারবাগী ব্লগার, অনেক অনেক দেওবন্দী ব্লগারের সাথে কি আমাদের হৃদ্যতা হয়নি?

* বিএনপির অসংখ্য ব্লগারের সাথে কি বন্ধুত্ব নেই? লীগের? জাতীয় পার্টির? দেশের কথা বলার সময় আমরা একত্রে কথা বলেছি।

* ঠিক একই ভাবে আমার বাস্তব জীবনে শিবির করেন এমন মানুষের সাথে ভদ্র ব্যবহারের, কথা বলার সম্পর্ক ছিল। বন্ধুত্ব আছে সালাফীদের সাথে। দেওবন্দীদের সাথে। হিন্দুর সাথে। বৌদ্ধর সাথে। বাস্তব জীবনে কোন খ্রিস্টান এবং নাস্তিকের সাথে আমার দেখা হয় না, কিন্তু বিশ্বাস রাখেন, তাদের সাথেও আমার বন্ধুত্বই হবে।

* এমনকি ফেসবুকে আমার আমেরিকান বন্ধু আছেন, পাকিস্তানী বন্ধু আছেন, ভারতীয় বন্ধু আছেন। এঁদের সাথে আমার নিয়মিত কথা বিনিময় হয়।

এবার বুঝতে পারছেন, আমার ধর্মীয়, সামাজিক, রাষ্ট্রীয়, রাজনৈতিক এবং চেতনাগত পরিধি?



আপনি জানতে চেয়েছেন, আপনার জন্য সঠিক পথ কী হবে।
আমি বলেছি, আমি তাসাউউফের লোক। কিন্তু সঠিক পথ আপনার জন্য কী হবে, সেই নিশ্চয়তা আপনাকে দিতে পারছি না।

এতটা সহনশীল এবং বন্ধুভাবাপণ্ন কমেন্টের জবাব আপনার কাছে এই পোস্টে যতটা পেয়েছি, তারচে বেশি পেয়েছি অন্যান্য পোস্টে।


আপনি নিশ্চিত থাকুন, আমি জানি, একদিন আবার আপনার আর আমার অন্য কোন নান্দনিক পোস্টে দেখা হবে। ভাতৃত্বের কথা হবে, নিশ্চিত থাকুন।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সবশেষে, কোট করা অংশে কমেন্টের জবাবের কিছু অংশ আপনি এনেছেন, কিছু অংশ আনেননি। এর ফলে অর্থ বদলে গেছে।

এবং সেই কথা,
পোস্টের বিষয়ে কিছু বলুন রে ভাই।

শাইখ বুতিকে হত্যা করেছে মুসলিম নামধারী কিছু মানুষ।
শাইখ আফেন্দীকে হত্যা করেছে মুসলিম নামধারী কিছু মানুষ।
পাকিস্তানে ১২'র অধিক মাজারে হামলা করে সেটা সগর্বে প্রচার করেছে তালেবান।

আলাপ তো অনেক হল, এবার পোস্টের বিষয়েও কিছু বলুন।

১৩৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

বাঘা তেঁতুল বলেছেন: জামাত ইসলামীদের কে যখন সরাসরি তর্ক বিতর্কের মধ্যে ফেলা হয় তখন তারা আপনার মত মদীনা ইউনিভার্সিটির , মিশরের ইউনিভার্সিটির শিক্ষকদের মন্তব্য বা তাদের লেখা নিয়ে যুক্তি তর্কে নামে ।

আপনার সাথে জামাতিদের পার্থক্য কোথায়?? কোন কালে কি জামাত ইসলামী করতেন নাকি?? শিশু জামাতী ছিলেন মনে হচ্ছে ।


বিভ্রান্তি ছড়ানো নিয়ে আপনাকে মাইনাস , পোস্টে মাইনাস ।
টেকনিক্যালি বর্তমানে কি নারী দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে লুলুপুতু ব্যবসা করাচ্ছে না ?? ..সবই ব্যবসা ,

হরতালে যখন পুলিশ বা লীগ ইট লাঠি গুলি দিয়ে প্রথমে আঘাত করা হয় তখন ক্যামেরা ম্যান ও মিডিয়া বিড়ি টানতে ব্যস্ত থাকেন আর যখন প্রতিবাদ করা হয় তখন দেখানো হচ্ছে জঙ্গী ।

ওস্তাদ ছাড়া ধর্ম নিয়ে গবেষনা করা আর একজন মওদূদী হওয়া বেশী দূরে না ।

আপনি তো দেখছি কওমীদের এখন রাজাকার , সন্ত্রাসী বানানোর জন্য শিয়া খারেজী মতবাদ টানবেন ।

শুধু মনে পড়ে গেল রোজার সময় সেহেরী খাওয়ার শেষ সময় কোন পর্যন্ত >>মওদূদী ওস্তাদ ছাড়া যা বলেছিল তা শুধু হাস্যকর না পাগলামী বলতে পারেন ।

মুসলিম মানে জঙ্গী বুলুন তা সে যে কোন সিলসিলার হোক যে কোন মাজহাবের হোক । সব জঙ্গী

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মুসলিম মানে জঙ্গী বুলুন তা সে যে কোন সিলসিলার হোক যে কোন মাজহাবের হোক । সব জঙ্গী

এই বাজে এবং অপ্রযোজ্য কথাটা আপনি বলেছেন। আপনারই থাক।

আপনি তো দেখছি কওমীদের এখন রাজাকার , সন্ত্রাসী বানানোর জন্য শিয়া খারেজী মতবাদ টানবেন ।
ভাই, আমি কিছু বানাবো না।

আপনার সাথে জামাতিদের পার্থক্য কোথায়?? কোন কালে কি জামাত ইসলামী করতেন নাকি?? শিশু জামাতী ছিলেন মনে হচ্ছে ।
আপনি আমার সাথে জামাতির কোন পার্থক্য দেখতে পান না?
ঠিক আছে। এই শিরোনামে পোস্ট দিন। সামুর ব্লগাররা দেখিয়ে দিবে।

১৩৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আশফাক সুমন বলেছেন: আপনার কিছু কথা সত্য....... কিন্তু আপনার উদ্দেশ্য খারাপ।

আল্লাহ আপনাকে সঠিক বূঝ দিন .।। আমিন


ইসলাম বিদ্বেষী অথবা মুসলিম নামধারী বিভ্রান্ত দের পোস্ট গুলিই সামু ব্লগের স্টিকি পোস্ট ।

আফসোস ।


আফসোস যুক্তিতে পারছেন না বলে অযৌক্তিক কথা বলছেন! আপনার জন্যে সমবেদনা রইলো।

১৪০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: +++++++

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ। আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই।

১৪১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
মাজার ব্যাবসায়ীদের গদাম। শ্রদ্দ্বেয় বুযুর্গ আলেমদের কবর কে যারা মাজার বানিয়ে ভন্ড ব্যাবসা করে তাদের হাজার হাজার গদাম। এরাও শিরক কারী মালাউন দের থেকে কোনো অংশেই কম নয়। এই সব পোষ্ট বার বার ষ্টিকি করে সামু নিজেদের কে উলংগ ভাবে প্রমান করছে তারা ইসলাম বিদ্বেষী। বার বার তারা ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এরাও শিরক কারী মালাউন দের থেকে কোনো অংশেই কম নয়।


এরাও শিরক কারী মালাউন দের থেকে কোনো অংশেই কম নয়।


এরাও শিরক কারী মালাউন দের থেকে কোনো অংশেই কম নয়।

ঠিকই আছে, মালাউন মারবেন না তো মারবেন কী? মশা?

১৪২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৫

রুদ্র মানব বলেছেন: প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: হেফাজাতে ইসলামের নেতাদের আদর্শ নিন্মে বই
বইয়ের পৃষ্টা উল্লেখ পুর্বক
দেওয়া হল;অতপর বিচারের ভার আপনার হাতে.....

১. আল্লাহ মিথ্যা বলতে পারেন।

[ফতোয়া-ই- রশীদিয়া, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা-৯, কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

২. আল্লাহ আগে জানেন না বান্দা কি কাজ করবে।
বান্দা যখন কাজ সম্প্ন করে নেয়
তখনই আল্লাহ তা জানতে পারেন।

[তাপসীর-ই- বুলগাতুল হায়রান পৃষ্ঠা ১৫৭-৫৮, কৃত
মৌং হুসাইন আলী দেওবন্দী]

৩. শয়ত...ান ও মালাকুল মাওত এর জ্ঞান হুযুর
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার
চেয়ে বেশি।

[বারাহীন-ই ক্বাতিআহ পৃষ্ঠা- ৫১ কৃত খলীল আহমদ
আম্বেটভী দেওবন্দী]

৪. আল্লাহর নবীর নিকট নিজের
পরিণতি এবং দেয়ালের পিছনের জ্ঞানও নেই।

[বারাহীন-ই ক্বাতি আহ পৃষ্টা ৫১, কৃত খলীল আহমদ
আম্বেটভী দেওবন্দী]

৫. নবী করিম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহ
তায়ালা তেমনি জ্ঞান দান করেছেন যেমন জ্ঞান
জানোয়ার পাগর
এবং শিশুদের নিকট রয়েছে।

[হিফজুল ঈমান পৃষ্ঠা-৭ কৃত মৌং আশরাফ
আলী থানভী দেওবন্দী]

৬. নামাযে নবী করিম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামার প্রতি শুধু খেয়াল
যাওয়া গরু গাধার খেয়ালে ডুবে যাওয়া অপেক্ষাও
মন্দতর।

[সিরাতে মু্স্তাকিম পৃষ্ঠা-৮৬ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

৭. রাহমাতুল্লীল আলামীন (সমস্ত বিশ্বের জন্য
রহমত) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামার খাস উপাধি নয়
নবীজী ছাড়া অন্যন্য বুযুর্গকেও
রাহমাতুল্লিল আলামীন বলা যেতে পারে।

[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ২য় খণ্ড পৃষ্ঠা-১২ কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

৮. খাতামুন্নাবিয়্যিন অর্থ
আখেরী বা শেষনবী বুঝে নেওয়া সাধারন লোকদের
খেয়াল মাত্র জ্ঞানী লোদের মতে এ অর্থ বিশুদ্ধ
নয়। হুযুর আকরামের যুগের পরও
যদি কোন নবী পয়দা হয় তবে হযররত মুহাম্মদ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার
শেষ নবী হওয়ার কোন ক্ষতি হবে না।

[তাহযীরুন্নাছ পৃষ্ঠা-৩ ও ২৫৪ কৃত দারুল উলুম
দেওবন্দ মাদরাসার অন্যতম
প্রতিষ্ঠাতা মৌং কাসেম নানুতবী]

৯. নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
দেওবন্দের আলেমদের
সাথে সম্পর্কের সুবাদে উর্দু শিখতে পেরেছেন।

[বারাহীন-ই ক্বাতিয়াহ, পৃষ্ঠা ২৬ কৃত মৌং খলীল
আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী]

১০. নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার
সম্মান শুধু বড় ভাইয়ের মতই
করা চাই।

[তাক্বভিয়াতুর ঈমান পৃষ্ঠা-৫৮ কৃত মৌং ঈসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

১১. আল্লাহ তায়ালা ইচ্ছা করলে মুহাম্মদ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর
সমকক্ষ কোটি কোটি পয়দা করতে পারেন।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা ১৬ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

১২. নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
মরে মাটিতে মিশে গেছেন।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৫৯ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

১৩. নবী প্রতিটি মিথ্যা থেকে পবিত্র ও মাসুম
হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়।

[তাক্বভিয়াতুল আকাঈদ পৃষ্ঠা ২৫ কৃত মৌং কাসেম
নানুতবী]

১৪.নবী রাসূল সবাই অকেজো।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৬২৯ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী]

১৫. নবীর প্রশংসা শুধু মানুষের মতই
কারো বরং তা অপেক্ষাও সংক্ষিপ্ত কর।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা ৬১ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

১৬. বড় মাখলুক অর্থাৎ নবী আর ছোট মাখলুক
অর্থাৎ অন্যসব বান্দা আল্লাহর শান
বা মর্যাদার সামনে চামার অপেক্ষাও নিকৃষ্ট।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা ১৪ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলবী ওহাবী]

১৭. বড় অর্থাৎ নবী করিম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম আর ছোট অর্থাৎ অন্যসব
বান্দা বেখবর ও অজ্ঞ।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৩ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

১৮. নবীকে তাগুত (শয়াতান বলা জায়েয।

[তাফসীর-ই বুলগাতুল হায়রান পৃষ্ঠা-৪৩ কৃত
মৌং হুসাইন আলী ওয়াভচরান ওয়ালা]

১৯. নবীর মর্যাদা উম্মতের মধ্যে গ্রামের চৌধুরী ও
জমিদারের মত।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৬১ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

২০. যার নাম মুহাম্মাদ কিংবা আলী তিনি কোন কিছুই
করতে পারেন না।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৪১ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

২১. উম্মত বাহ্যিকভাবে আমলের মধ্যে নবী থেকেও
বেড়ে যায়।

[তাহযীরুন্নাছ পৃষ্ঠা-৫ কৃত দারুল উলুম দেওবন্দ
মাদরাসা অন্যতম
প্রতিষ্ঠাতা মৌং কাসেম নানুতভী]

২২. দেওবন্দী মোল্লা নবী করিম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামকে পুলসেরাত হতে পতিত
হওয়া থেকে রক্ষা করেছেন।

[তাফসীর-ই বুলগাতুল হায়রান পৃষ্ঠা-৪৩ কৃত
মৌং হুসাইন আলী ওয়াভচরান ওয়ালা]

২৩. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আশরাফ
আলী রাসুলুল্লাহ আর
আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা সায়্যিদিনা ওয়া নবীয়্যিনা আশরাফ
আলী বলার
মধ্যে সান্ত্বনা রয়েছে কোন ক্ষতি নেই।

[রিসালা-ই ইমদাদ পৃষ্ঠা-৩৫ সফর-১৩৩৬
হিজরি সংখ্যা]

২৪. মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
উদযাপন করা তেমনি যেমন
হিন্দুরা তাদের কানাইয়্যার জন্মদিন পালন করে।

[বারাহীন-ই ক্বাতিয়াহ পৃষ্ঠা-১৪৮ কৃত মৌং খলীল
আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী]

২৫. আল্লাহর সামনে সমস্ত নবী ও
ওলী একটা নাপাক ফোটা অপেক্ষাও নগণ্য।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৫৬ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

২৬. নবীকে নিজের ভাই বলা দুরস্ত।
[বারাহীন-ই ক্বাতিয়াহ পৃষ্ঠা-৫৬ কৃত মৌং খলীল
আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী]

২৭. নবী ও ওলীকে আল্লাহর সৃষ্টি ও বান্দা জেনেও
উকিল
এবং সুপারিশকারী মনে করে এমন মুসলমান সাহায্যের
জন্য আহবানকারী ও নযর
নিয়াযকারী মুসলমান আর কাফির আবু জাহল শির্কের
মধ্যে সমান ।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৭-২৭ কৃত
মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী]

২৮. দরূদ ই তাজ অপছন্দনীয় এবং পাঠ করা নিষেধ।

[ফযাইলে দরূদ শরীফ পৃষ্ঠা-৯২ ফাযাইলে আমল
তথা তাবলীগী নেসাব থেকে পৃথক্বৃত]

২৯. মীলাদ শরীফ মিরাজ শরীফ ওরস শরীফ খতম
শরীফ
চেহলামে ফাতিহাখানি এবং ঈসালে সাওয়াব সবই
নাজায়েয ভুল প্রথা বিদআত
এবং কাফির ও হিন্দুদের প্রথা।

[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ৩য় খণ্ড পৃষ্ঠা-৯৩-৯৪, কৃত
মৌং রশদি আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

৩০. প্রসিদ্ধ '''কাক'''(একধরনের মাজারের রুটি)
খাওয়া সাওয়াব।

[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ৩য় খণ্ড পৃষ্ঠা-১৩০ কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

৩১. হিন্দুদের হোলী দেওয়ালীর প্রসাদ
ইত্যাদি জায়েয।

[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ২য় খণ্ড পৃষ্ঠা-১৩২ কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

৩২. ভাঙ্গী চামারের ঘরের রুটি ইত্যাদির মধ্যে কোন
দোষ নেই যদি পাক হয়।

[ফাতোয়া-ই রশীদিয়া ২য় খণ্ড পৃষ্ঠা ১৩০ কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

৩৩. হিন্দুদের সুদী টাকায় উপার্জিত অর্থে কূপ
বা নফকূপের পানি পান করা জায়েয।

[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ৩য় খণ্ড পৃষ্ঠা ১১৩-১১৪ কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]


নবী রাসুল এবং আল্লাহকে কটুক্তি কারীদের আদর্শিক সাপোর্টার মুরতাদ- কাফেরদের পাথর নিক্ষেপ করে মারা হোক ।


কেউ এইগুলার উত্তর দেন , পিলিজ :) :) :)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: রেফারেন্সগুলো ভাল করে বুঝি না। কিন্তু এটুকু বুঝি, এসবের উত্তর দেয়ার বিন্দুমাত্র চেষ্টা কেউ করেনি। শুধু বলেছে, মিথ্যাচার। যেমন বলল, এই পোস্ট মিথ্যাচার।

১৪৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

ব্লাসটার বলেছেন: চরম মিথ্যা পোস্ট। এই লেখা দেখেই বুঝা যায় লেখক একটা বিদআ'তি। আপনারা না রাসুল প্রেমিক?! আশেকে রাসুল? কোথায় আপনাদের রাসুলের প্রতি ভালোবাসা? যারা রাসুলের সম্মানে আঘাত দিচ্ছে এখন তাদের পক্ষে মিথ্যা ওকালতি করছেন! যারা ইসলামের নাম নিয়ে কবর পুজা, পীর পুজা শিক্ষা দেয় তারা হল ভালো আলেম আর যারা রাসূলের ভালোবাসায় নাস্তিকদের শাস্তি চায় তারা হল ধর্ম ব্যবসায়ি!? আপনাদের পীরেরা মাযার,দরগা,তরিকা বানিয়ে গরিবের সম্পদ দিয়ে টাকা,বাড়ি-গাড়ি আর ভুরি বানাচ্ছে এসব কি ধর্ম ব্যবসায় না? মানুষ যে নাস্তিক ও ইসলাম বিদ্বেষী হয়, কেন হয়? আপনাদের মত ভন্ড পীর-মুরিদদের দেখেই হয় যারা শুধু অন্যের সম্পদ অন্যায় ভাবে ভোগ করে। ওরা মনে করে ইসলাম বুঝি এই সবই। ওমর (রা) এর একটি বিখ্যাত উক্তি "তিন জিনিষ ইসলামের ক্ষতি করে ১। আলেমদের পদস্খলন ২। মুনাফিকদের কুরআন-হাদিস নিয়ে গবেষণা ৩। পথভ্রষ্ট শাসকের শাসন। আজ আমাদের দেশে এই তিনটা জিনিষই বিদ্যমান। আপনাদের মত শাসকদের দালাল আলেম আর ইসলামি দুঃচিন্তাদিদের জন্যই আমাদের আজ এই দশা। আপনাদের গ্যাস্টিক পেটে না হয়ে হয়েছে মাথায় হয়েছে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: পোস্টের আগের ও পরের মন্তব্যগুলোয় এ বিষয় খুবই স্পষ্ট হয়েছে। তার পরও, উল্লেখ্য মন্তব্য এবং উল্লেখ্য রিপ্লাইগুলোর নম্বর নোট করে পোস্টে ঢোকানো হবে।

১৪৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
ব্লাসটার
I am a simple man. I like eating, visiting
আর এস এস ফিড
অনুসারিত নয়:[অনুসরন করুন] [?]
ব্লগার পরিসংখ্যান

পোস্ট করেছেন: ৪টি
মন্তব্য করেছেন: ৬টি
মন্তব্য পেয়েছেন: ১৩টি
ব্লগ লিখেছেন: ১ বছর ৩ মাস
ব্লগটি মোট ১৪৫ বার দেখা হয়েছে

কথা হৈল আপনি আতকা কৈত্তে আইলেন? কার মারিট আস্ক করবো না তবে ফ্লাডিং করতে এসেছেন সেটা বোঝা যাচ্ছে।

১৪৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: সামুর মডারেশন সব সময়ই প্রশ্নবিদ্ধ । এই ক্যাচালিয় পোস্টটা কিসের জন্য স্টিকি করলো তা আমার মত লোকের বোঝার কথা নয় । লেখাটার নিজস্ব কোন স্বকীয়তা নাই । স্রেফ ধাপ্পাবাজি লেখা । লেখক এতকিছু যদি জানেন বা বুঝেন বা জ্ঞান রাখেন , তাহলে হেফাজতের মাওলানা শফির সাথে বাহাস করলেই হয় ! মাওলানা শফি লেখককে সাদরে গ্রহন করবেন । লেখক ধর্মকে রাজনীতির সাথে সরলীকরণ করেছেন যা অতি আতলামী । ধর্ম আর রাজনীতি এক নয় ।
আর মডারেটররা সব সময় ধর্মীয় কেচাল পোস্টকেই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে স্টিকি করে থাকে । মডারেটররা কাইজ্জ্যা লাগানোর ধান্ধা করে । কাইজ্জ্যা লাগাইয়া পরে একটা এটা করে ব্যান করবে । এটার সামুর মডারেটরদের বৈশিষ্ট্য । Please remove the post. Please don't allow this type of post anymore to avoid unnecessary comments.

পোস্টে কিন্তু কেচাল চলছে । অতএব এই লেখাটা আর স্টিকি রাখা ঠিক হবে না ।

আমরা চাই সুশাসন । আম্লীগ বিএনপি জামাত শিবির বুঝি না । হরতাল চাই না ।

১৪৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০১

বাঘ মামা বলেছেন: এর আগের ষ্টিকি পোস্টে দেখলাম শুধু মাত্র ব্লগ ব্লগার নিয়ে তিনি সংকিত ছিলো বলে ব্লগার ঐক্য বদ্ধতার ডাক দিয়েছিলেন,আমি তখন মনে মনে ভাবছিলাম চলমান সমস্যাটা কি শুধুই ব্লগ ব্লগারের?

আমিতো দেখছি একটা পুরো জাতী আজ আগ্রাসনের মুখে দাড়িয়ে।এত বড় একটা সমস্যাকে শুধু ব্লগ সমস্যা বলে ছোট করে দেখা বোকামি।সময় এসেছে জনতার জোয়ারে এমন সমস্যা ভাসিয়ে দেয়ার।ব্লগারদের শুধু ব্লগে নয় সারা দেশে বিদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে আসল সত্য কি।সরকার কে আজ ভাবতে হবে নতুন করে কাদের ইন্ধনে আজ দেশে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে কারা করাচ্ছে,এতে কাদের লাভ।খুব করে ভাবতে হবে এটাকি শুধুই ইসলাম হেফাজত নাকি বিদেশি কোন চক্রান্তের শিকার এই দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষ গুলো।যাদের কে বগল দাবা কোরে কোরে নিয়ে হাটছে কিছু শীর্যস্থানীয় অতি চতুর ব্যবসায়ী।

এই দেশে লেখনির শক্তি অনেক বেশি,এই দেশের সংবাদ সাংবাদিকতার কলমের সুক্ষ খোঁচায় অনেক কিছু হারিয়ে গেছে অনেক সত্য ভেসে উঠে এখনো।
তাই আশা হারাইনা,এটা পাকিস্তান নয়,বাংলাদেশ বিশ্বাস কোন অপ শক্তির উঠে দাড়াতে পারবেন।

শুভ কামনা সব সময়

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দা-রুণ কমেন্ট! দারুণ কমেন্ট ভাই। শুভকামনা সব সময়।

১৪৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৪

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: ব্লাসটার বলেছেন: চরম মিথ্যা পোস্ট। এই লেখা দেখেই বুঝা যায় লেখক একটা বিদআ'তি। আপনারা না রাসুল প্রেমিক?! আশেকে রাসুল? কোথায় আপনাদের রাসুলের প্রতি ভালোবাসা? যারা রাসুলের সম্মানে আঘাত দিচ্ছে এখন তাদের পক্ষে মিথ্যা ওকালতি করছেন! যারা ইসলামের নাম নিয়ে কবর পুজা, পীর পুজা শিক্ষা দেয় তারা হল ভালো আলেম আর যারা রাসূলের ভালোবাসায় নাস্তিকদের শাস্তি চায় তারা হল ধর্ম ব্যবসায়ি!? আপনাদের পীরেরা মাযার,দরগা,তরিকা বানিয়ে গরিবের সম্পদ দিয়ে টাকা,বাড়ি-গাড়ি আর ভুরি বানাচ্ছে এসব কি ধর্ম ব্যবসায় না? মানুষ যে নাস্তিক ও ইসলাম বিদ্বেষী হয়, কেন হয়? আপনাদের মত ভন্ড পীর-মুরিদদের দেখেই হয় যারা শুধু অন্যের সম্পদ অন্যায় ভাবে ভোগ করে। ওরা মনে করে ইসলাম বুঝি এই সবই। ওমর (রা) এর একটি বিখ্যাত উক্তি "তিন জিনিষ ইসলামের ক্ষতি করে ১। আলেমদের পদস্খলন ২। মুনাফিকদের কুরআন-হাদিস নিয়ে গবেষণা ৩। পথভ্রষ্ট শাসকের শাসন। আজ আমাদের দেশে এই তিনটা জিনিষই বিদ্যমান। আপনাদের মত শাসকদের দালাল আলেম আর ইসলামি দুঃচিন্তাদিদের জন্যই আমাদের আজ এই দশা। আপনাদের গ্যাস্টিক পেটে না হয়ে হয়েছে মাথায় হয়েছে

মডারেটর ভাইয়েরা লেখাটা সরিয়ে নেন । আর কাইজ্জা লাগাইয়েন না ।
এটা একটা হিটখোর পোস্ট । আমি রিপোর্ট করে গেলাম । পরে আসবো । রাইত গভীর হইতেছে কেচাল বাড়তেছে । মডারেটর ভাইয়েরা, অতএ, সাবধান হিটখোর পোস্ট থেকে


১৪৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১০

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: এই পোস্টে ইচ্ছা করে কয়েকজন ক্যাচাল লাগিয়েছেন। এখন আবার মডারেশনকে অনুরোধ করছেন সরিয়ে নিতে বোঝা যাচ্ছে কিছু?



যুক্তি তো দিতে পারছেন না শুধু শুধু অবান্তর বিষয় টেনে আনছেন।

১৪৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২১

প্রবাসী১২ বলেছেন: অনেক সময় মশালধারী অন্ধকারে থাকনে, তার মশালে পথের দিশা পান অন্যরা। সুফি-ইজম হিন্দু ধর্মের সাথে মিশে গেছে। উভয়ের বক্তব্য হলো আল্লাহ ছাড়া কোন কিছুর অস্তিত্ত নেই, সোজা কথায় যা আমরা দেখি, তা আল্লাহ তা'লার ভিন্ন ভিন্ন রূপ।এটি সঠিক নয়।সরাসরি কোরআন শরিফ পড়ুন, হাদিস শরিফ পড়ুন, পথের দিশা পাবেন।"তোমাদের মাঝে আমি রেখে যাচ্ছি দু'টো বিষয়, যা আকড়ে ধরলে তোমরা কখনো পথ হারাবেনা"।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সরাসরি কোরআন শরিফ পড়ুন, হাদিস শরিফ পড়ুন, পথের দিশা পাবেন।

তবে খেয়াল রাখবেন, আপনি যেন ১৪০০ বছর আগের আরবি গ্রামার জানেন। নোকতা, জের-জবর-পেশ ছাড়া আরবি পড়তে পারেন। আবজাদিয়া আরবি ভাষায় দক্ষতা অর্জন করতে পারেন।

বর্তমানের গ্রামার নয়, তখনকার গ্রামার দিয়ে তখনকার ভাষা বুঝতে পারেন।
এরপর হাদিস, শুধু শরঈ বিধিনিষেধের হাদিস নয়, মোট হাদিস গ্রন্থ ৫০ টি, যা সহীহ, এই হাদীস গ্রন্থগুলো পড়তে পারেন।

এরপর খেয়াল রাখবেন,
কুরআনের আয়াতের শানে নুযূল বের করার চেষ্টা করতে হবে। কারণ, কোন্ আয়াত কোন্ পরিপ্রেক্ষিতে নাযিল হয়েছিল তা না জানলে কখনোই আয়াতকে বোঝা যাবে না।

যেমন,
তোমরা যেখানে কাফির পাও, সেখানেই হত্যা কর।

এই আয়াত দেখে, সরাসরি কিছু মনে করা যাবে না। মূলত বিষয়টা ছিল, যুদ্ধ চলছে। মুসলিমদের যুদ্ধে বাধ্য করা হয়েছে আক্রমণ করে। কিন্তু মুসলিমরা নমনীয়তা ও ভালবাসার কারণে আক্রমণকারীদের হত্যা করতে পারছেন না। তখন এই আয়াত চলমান সম্মুখ যুদ্ধের ক্ষেত্রে নাজিল হয়েছিল।

তাই, শানে নুযূল জানতেই হবে। রাসূল দ. ও তাঁরা সাহাবাদের কথা, কাজ ও মৌন সম্মতিই হাদিস। তাই, শানে নুযূল মানেও হাদিস।

এরপর জানতে হবে,
হাদিসের রেওয়ায়েতকারীদের।

সবশেষে জানতে হবে,
হাদিস কখনো বৈপরীত্যময় নয়।

যেমন,
পুরোপুরি সহীহ হাদিসে, ৬ টি আলাদা আলাদা বর্ণনার মধ্যে রাসূল দ. মৃততুদন্ডের পাপে পাপী, যারা সেটা স্বীকার করে, তাদের কাউকে ক্ষমা করেন, কাউকে ক্ষমা করেন না।

তাহলে,
মৃততুদন্ডের দন্ডে পাপীদের কাকে কখন ক্ষমা করা যাবে এবং কাকে কখন ক্ষমা করা যাবে না, এই সিদ্ধান্তে কখনো আসা সম্ভব নয়, যদি না আইম্মায়ে মুজতাহিদীন ফিকাহ্ শাস্ত্রের সৃষ্টি না করতেন।

তাই,
কুরআন ও হাদীসের পর চলে এল ফিকাহ্ শাস্ত্র। ফিকাহ্ শাস্ত্র শিক্ষা করতেই ১৫ বছর ডেডিকেটেডভাবে লাগে।

তার মানে,
কুরআন ও হাদীস পড়লে, সব সময়ই বিভ্রান্ত হবার সম্ভাবনা আছে।

এর সপক্ষে দলীল,
এই কুরআন তো স্পষ্ট পথ দেখায়, আবার অনেকে করে বিপথগামী।

তার মানে,
আপনাকে অন্তত এটুকু জানতে হবে, কোন্ আলিম আল্লাহর প্রকৃত প্রতিনিধি। কোন্ আলিম রাসূল দ.'র প্রকৃত উত্তরাধিকারী?

তারপর,
সেই আলিমকে অনুসরণ করতে হবে।

আমরা, দাঁতের ডাক্তারের কাছে যাই, দাঁতের ডাক্তার ২০ বছর পড়ালেখা করে ডেন্টিস্ট হয়েছেন।
অথচ যে কুরআন এত বেশি গুরুত্বপূর্ণ, সে কুরআনের জন্য বিশেষজ্ঞের কাছে না গিয়ে নিজেই বোঝার চেষ্টা করি। অথচ আমরা বিশেষজ্ঞ যে হব, সেই সম্ভাবনাও নেই।

আবু হানিফা র., ইমাম শাফি র., ইমাম মালিক র., ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্মল র.- তাঁরা প্রত্যেকে জীবনে হাজার হাজার হাজারবার কুরআন শরীফ পড়েছেন। লক্ষ লক্ষ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, সংশ্লেষণ করেছেন।

তাঁরা প্রত্যেকে বছরের পর বছরের পর বছর জুড়ে হাজার হাজার হাজার রাত জেগে কাটিয়েছেন, এক অযুতে এশা ও ফজর নামাজ পড়েছেন।

আর তারপর তাঁদের কাছ থেকে পাই, ঠিক কী করতে হবে।
আর আমরা যে কারো করা যে কোন রকমের অনুবাদের একটা কপি নিয়ে কুরআন বুঝতে চাই।
আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই। প্রসংগটা তোলার কারণে বলা গেল।

১৫০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৩

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: দেশে অনেক আলেম সমপ্রদায় আছেন । তাদের সাথে ধর্মীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করুন । ব্লগে ধর্ম নয় । অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী । আমি আলেম নই । লিসানী ভাই কেচাল লাগানোর ধান্ধা করছেন আর সাপোর্ট দিচ্ছেন সিন্ডিকেটরা ।

আপনি আমার যুক্তি মানবেন ? কউ কোনদিন কারো যুক্তি মেনেছেন ?
আপনি আমার যুক্তি মানবেন না । অনর্থক কেচাল এড়িয়ে যাওয়া ভাল । আমার যুক্তিকে দুর্বল ভাববেন না ।

আপনাদের মতো আতেলদের কারনেই আজ সামুর ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা ।

খেয়াল কইরা ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ব্লগে ধর্ম নয় ।
এই কথাটা সামুর একজন সাম্প্রতিক ব্যান হওয়া ব্যক্তি, ধর্মবিশ্বাসে নাস্তিক বলত।

ব্লগে ধর্ম নয় মানে? ব্লগে কী লেখা যাবে এবং কী লেখা যাবে না তার সীমানা হল- মানুষের জীবনে যা আছে, তার সবই লেখা যাবে, যদি তা অশ্লীল এবং মিথ্যা এবং অবমাননাকর না হয়।

আর আপনাকে এত সুন্দর করে জবাব দিলাম প্রথম তিনটা কমেন্টে। আমন্ত্রণও জানালাম আলাপ করার জন্য, শেষে আমাকেই নাস্তিক বললেন তো ভাই, তা আপনার আর কোন কমেন্টে জবাব দিচ্ছি না। তবে এমন কোন কমেন্ট করেন নাই, যেটার জবাব অন্যান্য কমেন্টের রিপ্লাইতে আসেনি।

১৫১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৭

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: দেশে অনেক আলেম সমপ্রদায় আছেন । তাদের সাথে ধর্মীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করুন । ব্লগে ধর্ম নয় । অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী । আমি আলেম নই । লিসানী ভাই কেচাল লাগানোর ধান্ধা করছেন আর সাপোর্ট দিচ্ছেন সিন্ডিকেটরা ।

আপনি আমার যুক্তি মানবেন ? কউ কোনদিন কারো যুক্তি মেনেছেন ?
আপনি আমার যুক্তি মানবেন না । অনর্থক কেচাল এড়িয়ে যাওয়া ভাল । আমার যুক্তিকে দুর্বল ভাববেন না ।

আপনাদের মতো আতেলদের কারনেই আজ সামুর ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা ।

খেয়াল কইরা ।



কেন ভাই ব্লগ কি দোষ করলো? আরএই খানে সিন্ডিকেট কোই পাইলেন? আপনার যুক্তি সবল হলে মানবো না কেন? এই পোস্টে সিন্ডিকেট আক্রমন শুরু হয়েছে। দয়া করে এমন যুক্তি দেন যা অবশ্যই ফেলে দেয়া যাবে না।











১৫২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৭

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: ব্লগে ধর্ম নয় বলতে আমি ধর্মীয় কেচাল পরিহার করতে অনুরোধ জানিয়েছি । ভাই , আমি মূর্খ মানুষ । আমার থেকে অনেক জানেওয়ালা অনেক কথাই যুক্তি দিয়ে বলে গেছেন । সবার মতামতের প্রতিই আমার শ্রদ্ধ তবে কেচা্ল চাই না ।

১৫৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪০

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধর্মকে যখন হেফাজতিরা ইউজ করে তখন কোথায় থাকেন? ব্লগ একটা উন্মুক্ত প্লাটফরম। এখানে আলোচনা করতেই আসি। আপনি না করতে চাইলে নাই। ক্যাচাল চান না ভালো কথা। আপনার প্রতি শুভকামনা।

৥ছাত্তার।

১৫৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আসলে বাংলাদেশে মৌলবাদী পার্টি যে কতটা খারাপ তার একটা উৎকৃষ্ট উদাহরন হলো এই পোস্ট

চয়ন সাহেব একটা অনুবাদ আমাকে দিলেন:

"জ্ঞানীদেরকে জিজ্ঞেস কর, যদি তোমাদের জানা না থাকে";
(সুরাহ নাহল :৪৩)


শুয়োরটা এমনই শুয়োর যখন আমি অনুবাদ খুজলাম তখন খুজে পেলাম এর অনুবাদ হলো:

"আপনার পূর্বেও আমি প্রত্যাদেশসহ মানবকেই তাদের প্রতি প্রেরণ করেছিলাম অতএব জ্ঞানীদেরকে জিজ্ঞেস কর, যদি তোমাদের জানা না থাকে"

ছাগলটা দেখি ওদের হুজুরদেরকে পুরো নবী রাসুলের পরেই রাখে। কেমনে কি`?

মানুষ নিজের মতকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য ধর্মকে ব্যাব হার করে তার পরম উদাহরন হলো চয়নের এই পোস্ট যেখানে কোরানের একটা আয়াতের কাল পাত্র স্হানকে নিজের পক্ষে নিয়ে ব্যাখ্যা করেছে। আর যখন সেটা ধরিয়ে দিলাম তখন সে কোরানের অর্থটার আংশিক অর্থ দেয়। তারপর ব্লক করে!

এরা আসলেই শুয়োর আর তাই হেফাজতের শুয়োরগুলো এক দিনের বেশী আন্দোলন চালাতে পারেনি। পারবেই বা কিভাবে? জামাত নিজেদের বাচাতে নিজের শত্রুকেও তারা কাজে লাগিয়েছে। মাদ্রাসার পোলাপান আসলেই অশিক্ষিত।

১৫৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৩

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: আপনাদের মত নাস্তিকরাই ধর্মের বারোটা বাজিয়েছে ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আর আপনার এই কমেন্ট।

১৫৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৬

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: [img|http://ciu.somewherein.net/ciu/image/118785/small/?token_id=7d9f7e903c32b3d00d819c42ef7a1a11
সূরা বাক্বারাহ

১৫৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:

২৫৫. ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: আপনাদের মত নাস্তিকরাই ধর্মের বারোটা বাজিয়েছে ।


নাস্তিক ট্যাগ দেবার আগে বুক কাঁপে নি? আমার আল্লাহ জানেন কে নাস্তিক! দয়া করে তাঁকে ভয় করুন!

১৫৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৯

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন:

১৫৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৩

আমরা বাংলাদেশি বলেছেন: পলিটিক্যাল ইসলাম সম্পর্কে আপনার চিন্তাধারা কী? আপনি ট্রাডিশনাল ইসলাম মানেন কিন্তু পলিটিক্যাল ইসলাম অস্বীকার করেন নাকি? আমার কাছে তো তাই মনে হল। নিচের কমেন্টে তো তাই দেখলাম। একটু বিস্তারিত বললে ভালো হয়। এখন ব্যস্ত আছি। পরে দেখা হবে ;)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এটা এমন একটা বিষয় আপনি উপস্থাপন করেছেন ভাই,
যা নিয়ে আলোচনা করতে গেলে সাতকাহন হয়ে যাবে। তাও আলোচনা শেষ হবে না। এই পোস্টে ভাই এই আলাপ করে শেষ করতে পারব না। আর অত ঘাঁটার মত, ঘেঁটে বের করার মত সময় এখন দিলে, পোস্টের মোটিফ চেইঞ্জ হয়ে যাবে।

১৬০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৪

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ছাত্তার সাব আপনি নাস্তিক ট্যাগ দিলেন ক্যান?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপু আপনার কাছে কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা নাই। এই পোস্টে যদি একা কমেন্টের জবাব দিতাম, আপনাদের কয়েকজনকে না পেতাম, তাহলে কখনোই সন্তোষজনক দেখানো যেত না। কারণ এই কমেন্টগুলো এত জটিল, লম্বা বিষয়ের এবং বহুমুখী যে, তা বের করে করে জবাব দিতে অন্তত ১ সপ্তাহ লাগতো।

১৬১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ছাত্তির ইন্জ্ঞিনিয়ার কেমনে সীল বিশারদ হইলা? একটু যুক্তি দাও দেখি। নিজের কথা মতো চললে সে মুমিন আর একটু ওদিক এদিক হইলে সে নাস্তিক। ছাগল, তুমি এমুন কুন কেউকেটা? কও দেখি। আসল নামে আইসা নিজের কথা কও

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই বিষয়টা তব্দা লাগায় দিসিল। পরে নিজেরে সামলায়া নিছি। যে কেউ রাস্তাঘাটে যে কোন কথা কইয়া যাইতেই পারে। তাতে আমার কী। রাস্তাঘাটরে মাথার ভিত্রে নেয়া যাইব না।

১৬২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৭

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: আবু উযাইর বলেছেন: আপনার পর পর কয়েকটি স্টিকি পোস্ট পড়লাম। আমার মনে হয়েছে আপনার পোস্ট পড়ে যে কেউ আপনাকে ইসলামের একজন আলিম বলে ধরে নিতে পারে। সমস্যা হলো, জনপ্রিয়তা পাবার সস্তা প্রচেষ্টা বা তেলা মাথায় তেল দেয়ার মতো যেভাবে আপনার লেখা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আল্লাহ্‌, রাসুল সাঃ ও ইসলাম কটাক্ষকারীদের ফেভারে যাচ্ছে তাতে মানুষ না ভুল বুঝে যে ইসলামের প্রকৃত স্ট্যান্ড এটাই। এ পর্যন্ত কোথাও আপনার আলোচনায় এটা দেখলাম না যে আল্লাহ্‌ ও রাসুল সাঃ সম্পর্কে চরমতম অশ্লীলতা দেখানো ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কিভাবে সাধারণ মুসলিমরা এক হয়ে দাঁড়াবে আর এ সম্পর্কে কুরআন ও সুন্নাহর নির্দেশনাই বা কি।

@ আবু উযাইর

আপ্নে জানেন না , তাহলে শুনেন :
আমাদের প্রিয় নবিজীর অসনমানে একটা পোষ্ট এসেছিলো দাড়িপাল্লা নামক নিক থেকে সেদিন যেসব ব্লগার প্রতিবাদ করেছিলো এবং ব্যান জেনারেল হয়েছিলো তার মইদ্যে এই লিসানি একজন ।

মানুষের বিষয়ে খোজ খবর নিয়া কমেন্ট করলে সমস্যা কম হয় ।


আর আমার পরিচয়টাও জেনে রাখেন আমি চিরতরে ব্যান হইছিলাম সেদিন ! নিজ নামে আর ব্লগিং করতে পারি না ।

বহুত লোক দেখি বড় বড় কথা বলে সেদিন প্রিয় নবির অসনমানের প্রতিবাদ করার সময়ে অনেকরেই পাইনাই ।

১৬৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০২

একা পথিক ০৭ বলেছেন: ভালো বলেছেন। পোষ্টে প্লাস++++++

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই।

১৬৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৪

লোকমান বিন আলী বলেছেন: সাধারণতঃ কোন ব্লগারের লেখায় মনোকষ্টদায়ক কমেন্ট করা আমার স্বভাব বিরোধী। সে কারণে পূর্বেই ক্ষমা চেয়ে নিয়ে বলতে বাধ্য হচ্ছি- দয়া করে আপনার পোস্টের শিরোনামটি চেঞ্জ করুন।

কারণ : ১. শতভাগ ইসলামী অনুশাসন মেনে চলা কোন ইসলামী ব্যক্তিত্ব অথবা দলের পক্ষে মোটেই সম্ভব নয়, কিছু না কিছু ভুলত্রুটি হবেই।

২. ‘যাঁরা শতভাগ ইসলামী আনুশাসন মেনে চলেন’ বলে যাদের প্রতি আপনি ইঙ্গিত করেছেন, কুরনআন-হাদীসের আলোকে বিশ্লেষণ করলে তাদেরকে মুসলমানের গন্ডির মধ্যে রাখতে চাইলেও যথেষ্ট জোড়া-তালি প্রয়োজন হবে। আর সব বাদ দেন, শুধুমাত্র কবর পূজার বিষয়টি দেখেন।

আপনার আরো কিছু সমস্যা রয়েছে, এসব বলে আর বিরক্ত করতে চাই না। ধন্যবাদ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই, আপনার প্রজ্ঞা স্পর্শ করেছে। আপনাদের মত মানুষের সাথে কথা বলতে ভাল লাগে।

শতভাগ ইসলামী অনুশাসন মেনে চলা কোন ইসলামী ব্যক্তিত্ব অথবা দলের পক্ষে মোটেই সম্ভব নয়, কিছু না কিছু ভুলত্রুটি হবেই।

ভাই বিনয়ের সাথে দ্বিমত করলাম। আল্লাহ যাকে পথপ্রদর্শন করেন, তাকে কেউ পথ থেকে বিচুত করতে পারে না।

শতভাগ মানা মানে কিন্তু এই না, যে শতভাগ প্রতি সেকেন্ডে একজন মানুষ মানছে, যদিও তাও সম্ভব- কারণ আল্লাহ যাকে চান তাকে দিয়ে কী না করাতে পারেন! এই বিষয়ে আমার ব্লগপোস্টগুলো একটু দেখতে অনুরোধ করছি। কারণ, এইসব বিষয় সেখানে অনেক অনেকবার নানাভাবে আলোচিত হয়েছে। কিন্তু এখন খুঁজে লিংক দেয়াটা টাফ।

কবর পূজার বিষয়টি আপনি ভাই চরম বিভ্রান্তিমূলক ও কুফরি একটি পরিভাষা রপ্ত করেছেন। এ বিষয়ে আলোচনা করেছি একটা কমেন্টে। আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথ প্রদর্শন করুন এবং যাঁরা সরল পথে আছেন, তাঁদেরকে সারল্যে কায়িম রাখুন।

১৬৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৪

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: আমি অতোবড় কউকেডা না । তবে দাড়ি পাল্লার কেচালে পইড়া ঘুড্ডির পাইলটের মতো আমি ও চিরতরে ব্যান খাই । ৫/৬ বছরে ৮/১০টা নিক খাইছে এই সামু । নিজ নামে চালাইতে পার না ।

১৬৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৫

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: কিছু তরকারি আছে হাইব্রিড এইগুলা দেখতে খুব সুন্দর কিন্তু খাইতে ভালো লাগে না , ঠিক তেমন কিছু মানুষ আছে হাইব্রিড ধর্মপ্রান , অইগুলারে আপ্নার পোষ্টে দেখতাছি , ইচ্ছা করতাছে হেডির কানশার উপ্রে বন চটকানা দেই ।


পোষ্ট ভালো হইছে পেলাচ লন । খাটাশ গুলারে উত্তর সঠিক দিলেও দেখবেন ইনাইয়া বিনাইয়া আবারও ল্যাদাইতে আইবো ।

এইগুলা আসলে শয়তান কতৃক প্রেরিত শয়তান বান্ধব ব্লগার । এদের কে শয়তান নিজেও খুব পছন্দ করে হয়তো পেমেন্টও দেয় ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমি পেলাচ লইলাম। আপনে কৃতজ্ঞতা লন।

১৬৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১২

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ছাত্তির আপনি নাস্তিক ট্যাগ দিয়ে ঠিক করেন নাই।

১৬৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৪

পিওর গাধা বলেছেন: শ্রীলঙ্কার তামিল টাইগার এবং ভারত-নেপালের মাওবাদি সংঘঠনের সাথে হেফাযতিদের সম্পর্ক আছে একথা টা লেখক মনে হয় উল্লেখ করতে ভুলে গেছেন। :)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ফান করতেই পারেন ভাই। ফান তো ভাল জিনিস। মনকে প্রশান্ত রাখে।

১৬৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৭

অন্ধকারে কালো বলেছেন: একজন মুসলমান হিসেবেঃ ইসলামকে যারা কটূক্তি করে, মহানবী হাজরাত মুহাম্মাদ সাঃ কে যারা কটূক্তি করে, অবমাননা করে অবশ্যই তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই। যারা ধর্মের নামে বিদ্বেশ ছড়ায়, পবিত্র ধর্মীয় বাণীসমূহকে বিকৃত করে, ধর্মকে ব্যক্তিগত স্বার্থে কিংবা দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করে, ধর্মকে অপব্যবহার করে অবশ্যই তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।
একজন বাংলাদেশী হিসেবেঃ যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী (একাত্তরের আগে, একাত্তরের সময় কিংবা একাত্তরের পরে), যারা পাক্‌ বাহিনীকে প্রত্যক্ষ্য কিংবা পরোক্ষভাবে সাহায্য করেছে অবশ্যই তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই। যাদের অস্তিত্ব কিংবা কার্যক্রম স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য হুমকি অবশ্যই তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।
একজন ভোটার হিসেবেঃ যে সব জনপ্রতিনিধির (রাজনীতিবিদ) জন্য জনসাধারনের এই ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা অবশ্যই তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। সুন্দর কমেন্ট, স্পর্শ করে হৃদয়। যার যার পাপ অনুযায়ী, যার যার অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির প্রক্রিয়া অনুযায়ী শাস্তি চাই।

১৭০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৯

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: পিওর গাধা বলেছেন: শ্রীলঙ্কার তামিল টাইগার এবং ভারত-নেপালের মাওবাদি সংঘঠনের সাথে হেফাযতিদের সম্পর্ক আছে একথা টা লেখক মনে হয় উল্লেখ করতে ভুলে গেছেন।


পোস্ট বহির্ভুত কমেন্টগুলোর মধ্যে আপনার কমেন্ট দেখে সত্যই কনফিউজ হয়ে গেছিলাম।
আপনার পরিসংখ্যান:

পিওর গাধা
আর এস এস ফিড
অনুসারিত নয়:[অনুসরন করুন] [?]
ব্লগার পরিসংখ্যান

পোস্ট করেছেন: ৭টি
মন্তব্য করেছেন: ৩৭৯টি
মন্তব্য পেয়েছেন: ৩৮টি
ব্লগ লিখেছেন: ১ বছর ৮ মাস
ব্লগটি মোট ৯৮৭ বার দেখা হয়ে



হঠাৎ উদয়ের কারণ কি? কার মাল্টি আস্ক করবো না। ভাল থাকবেন।

১৭১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২১

নতুন বলেছেন: সব বিষয়ে আমাদের দ্বিমত বস্তায় ভরে নদীতে ডুবিয়ে রাখি।
এখন রাজাকারের ফাঁসি চাই।

কারণ,
জঙ্গি-রাজাকারের হাত থেকে,

আস্তিক-নাস্তিক-হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান-বাঙালি-অবাঙালি-সাধারণ ওহাবী- সাধারণ কওমী- এমনকি সাধারণ জামাতি-মানুষ এবং ছাগল, কারো মুক্তি নেই।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সব বিষয়ে আমাদের দ্বিমত বস্তায় ভরে নদীতে ডুবিয়ে রাখি।
এখন রাজাকারের ফাঁসি চাই।

কারণ,
জঙ্গি-রাজাকারের হাত থেকে,

আস্তিক-নাস্তিক-হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান-বাঙালি-অবাঙালি-সাধারণ ওহাবী- সাধারণ কওমী- এমনকি সাধারণ জামাতি-মানুষ এবং ছাগল, কারো মুক্তি নেই।

১৭২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২১

আমি বন্য বলেছেন: শিরোনামের সাথে বিষয়বস্তুর কোন মিল পেলাম না।।

দেখলাম উপরে অনেকে আপনার লেখার বিপক্ষে যুক্তি দেখিয়েছেন।। আপনি কেন এসব এর উত্তর দিচ্ছেন না।

লেখা লিখলেই হবে না, কমেন্টগুলোর উত্তর দেন তো দেহি ্‌

যেমনঃ আলতামাশ বলেছেন: এই পোস্টের মিথ্যাচারের নমুনা!!
লেখক বলেছেন: জিহ্বা জাহান্নামের কারণ।

কি বলতে চাইলেন বুজতে পারলাম না।। আশা রাখি উত্তর দিয়ে যাবেন

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: লেখা লিখলেই হবে না, কমেন্টগুলোর উত্তর দেন তো দেহি ্‌

ভাই, আপনার কমেন্টের উত্তর দেয়ার সুযোগ এই প্রথম পেলাম। কারণ আমি তো আর রোবট না, যে প্রতি মুহূর্তে শুধু কমেন্টের জবাব দিয়ে যাব।

একেকজন প্রশ্ন করেন। সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর গুছিয়ে, আন্তরিকতার সাথে দিতে হয়। এমনো অন্তত ১০ টা কমেন্ট আছে, যেগুলোর একেকটার জবাব দিতে আমাকে ২/৩ ঘন্টা সময় নিতে হয়েছে। অথচ কমেন্টগুলো নিতান্তই অপ্রাসঙ্গিক।

আর আলতামাশকে কেন বললাম, জিহ্বা জাহান্নামের কারণ, সেটা কিন্তু এই পোস্টের শুরুর দিকের কমেন্টেই আছে। একেবারে সুস্পষ্ঠ। সে আমাকে যে কারণে মিথ্যাবাদী বলেছিল, কারণটা যে ভুল, তার মানে তার জিহ্বা যে জাহান্নামে নিয়ে যেতে পারে তাকে, সেটা স্পষ্টত বলেছি। প্রমাণ সহ। তাও আবার ইমেজের প্রমাণ।

আশা করি, ইতোমধ্যে অন্যান্য কমেন্টের জবাবে বিষয়টা একেবারে দিনের আলোর মত স্পষ্ট হয়ে গেছে।

আর আপনি তো আগেই আরেকজনকে বলে এসেছেন, তার পাশেই আছেন। এখন, পাশে যদি থাকেন, তাহলে আপনি তো আমার কথা বুঝতে পারবেন ই না। এ তো সম্ভব ই না। কারণ, নিজের মনের উপর নিজের হাতেই ফেলে দেয়া পর্দা।

ভাল থাকুন। প্রয়োজনে আবার প্রশ্ন করুন। যেন রিপিট না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখুন।

আর পোস্টে যে নিহত মানুষগুলোর কথা বলা হল, তাদের বিষয়ে কিছু বলুন।

১৭৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৭

আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: ভিন্নমতকে সবসময়ই স্বাগত জানাই তবে কওমি মাদ্রাসার প্রতি আপনার এত আক্রোশ কেন বুঝতে পারলাম না? আপনার কথায়তো মনে হচ্ছে কওমি মাদ্রাসায় জঙ্গিখানা? দয়াকরে বলবেন কি আজকের এই সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী, টেন্ডারবাজী, ঘুষ, হত্যা, ধর্ষণের সাথে কয়জন কওমি মাদ্রাসার আলেম বা ছাত্র জড়িত? আজকে আপনারা যারা হেফাজতের ক্ষমা চাওযার পরও নারী অধিকার নিয়ে হায় হায় করছেন দয়া করে বলবেন কি ধর্ষণের সেঞ্চুরী করার পরও আপনারা কে কে নারী অধিকার নিয়ে হায় হায় রব তুলেছিলেন? কিছুদিন আগে আমার একজন ডাক্তার বোন যখন নিজের সম্ভ্রম রক্ষায় শেষপর্যন্ত নিজের জীবন দিয়ে দেয়েছিলো। তখন আপনারা কয়জন রাস্তায় নেমেছিলেন? আর একটা কথা মানলাম হেফাজতের কয়েকটা দাবি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মেনে নেয়ে কঠিন হয়ে যায় কিন্তু আপনি একজন মুসলিম হিসেবে হেফাজতের দাবী গুলোর সাথে একমত কিনা তা পরিষ্কার করুন।

নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন থেকে লেখকের পূর্বপর্তী পোষ্টগুলো পড়ে আসার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করছি! আশাকরি তা থেকে বুদ্ধিমানরা অনেক কিছুই বুঝতে পারবেন।

১৭৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৮

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ৥আমি বন্য

আপনি কমেন্ট পড়ুন এবং পোস্ট বোঝার চেষ্টা করুন। তবে হ্যা এর আগে টিনের চশমা খুলে নিবেন ভাইডি!

১৭৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩২

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ৥আশিকুর রহমান
আপনি বলেছেন:
আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: ভিন্নমতকে সবসময়ই স্বাগত জানাই তবে কওমি মাদ্রাসার প্রতি আপনার এত আক্রোশ কেন বুঝতে পারলাম না? আপনার কথায়তো মনে হচ্ছে কওমি মাদ্রাসায় জঙ্গিখানা? দয়াকরে বলবেন কি আজকের এই সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী, টেন্ডারবাজী, ঘুষ, হত্যা, ধর্ষণের সাথে কয়জন কওমি মাদ্রাসার আলেম বা ছাত্র জড়িত? আজকে আপনারা যারা হেফাজতের ক্ষমা চাওযার পরও নারী অধিকার নিয়ে হায় হায় করছেন দয়া করে বলবেন কি ধর্ষণের সেঞ্চুরী করার পরও আপনারা কে কে নারী অধিকার নিয়ে হায় হায় রব তুলেছিলেন? কিছুদিন আগে আমার একজন ডাক্তার বোন যখন নিজের সম্ভ্রম রক্ষায় শেষপর্যন্ত নিজের জীবন দিয়ে দেয়েছিলো। তখন আপনারা কয়জন রাস্তায় নেমেছিলেন? আর একটা কথা মানলাম হেফাজতের কয়েকটা দাবি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মেনে নেয়ে কঠিন হয়ে যায় কিন্তু আপনি একজন মুসলিম হিসেবে হেফাজতের দাবী গুলোর সাথে একমত কিনা তা পরিষ্কার করুন





কওমী মাদ্রাসার প্রতি আক্রোশ কোথায় দেখলেন? তবে হ্যাঁ জঙ্গি কিন্তু তৈরা হচ্ছে ওখান থেকেই! কেন? প্রশ্নটি করার আগে পোস্ট ভালো করে বোঝার চেষ্টা করুন। যুক্তি দিয়ে খন্ডন করুন। আপনার মতের সাথে না মিললেই যে সবাই ভুল হয়ে যাবে এইটা ভারা কোন যুক্তি নেই। আর আপনাকে ভাল করেই ফলো করেছি কয়দিন। ভালো থাকবেন। পোস্ট রিলেটেড যৌক্তিক মন্তব্য করবেন। অযৌক্তিক এবং অবান্তর কমেন্ট করে ফ্লাডিং করবেন না।























১৭৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৩

সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: এখানে হেফাযতের হুমকি হবার কিছুই খুঁজে পেলাম না.।.।.।.।.।। আসলে কার জন্য হুমকি??

১৭৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: হয়তোবা আমার বুঝার ভুল, কিন্তু কিছুই খুঁজে পেলাম না।

১৭৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

পথিক আমি বলেছেন: আপনি বিভিন্ন জায়গা থেকে সহিংস কিছু ঘটনা তুলে ধরেছেন, তার সাথে বাংলাদেশের হেফাজতে ইসলাম কিভাবে জড়িত? বাংলাদেশীরা বাংলাদেশ, সৌদি, আমেরিকা, কানাডা, জার্মানিতে বিভিন্ন হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত, সুতরাং এই পোস্টের বক্তব্য অনুসারে বাংলাদেশীরা খুনি এবং বিশ্বের অন্যান্য সাধারণ নাগরিকদের জন্য হুমকিস্বরূপ! কাকের ঠ্যাং, বকের ঠ্যাং জোড়া দিয়ে শেষমেষ হেফাজতে ইসলাম মুসলমানদের জন্য অশনিসংকেত, বলিহারি যুক্তি!
লেখক একজন মুসলিম দাবিদার, অত্যন্ত চমত্‍কার কথা। তো উনার এই মুসলিম পরিচয়ের ভিত্তি কি? আল্লাহ এবং তার রাসুল, কেননা আল্লাহ এবং তার রাসুল না থাকলে মুসলিম জিনিসটাই থাকে না। অথচ আমাদের লেখক সাহেবের আল্লাহ ও তার রাসুলকে অবমাননাকারী বললে ব্যাপারটা লঘু হয়ে যায়, গালিগালাজকারীদের (নাউজুবিল্লাহ) নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই। মাথাব্যথা নেই বললে আংশিক বলা হয়, লেখকের মাথাব্যথা হলো কেমন করে যারা আল্লাহ ও তার রাসুলকে গালিগালাজকারীদের (নাউজুবিল্লাহ) বিচারকে জাতীয় পর্যায়ে নিয়ে গেল তাদেরকে নিয়ে কাকের ঠ্যাং, বকের ঠ্যাং জোড়া দিয়ে ওই গালিগালাজকারীদের রক্ষা করা। আসিফ-দাড়িপাল্লা-আরিফ-সবাককে রক্ষাকারী মুসলমান, চমত্‍কার!
হেফাজতে ইসলাম কে নিয়ে কাকের ঠ্যাং, বকের ঠ্যাং জোড়াতালি মার্কা লেখা দ্বারা আল্লাহ ও তার রাসুলকে গালিগালাজকারী (নাউজুবিল্লাহ) আসিফ-দাড়িপাল্লা-আরিফ-সবাকদের নোংরামি,অসভ্যতা,বর্বরতা কোনভাবেই মিথ্যা প্রমানিত হয়ে যায় না।[sb]
ফরিদ উদ্দিন মাসুদ বাংলাদেশে একটা না অনেকই আছে, যুগে যুগে এমন মাসুদরা ছিল এবং তাদের কাজকর্ম দিয়ে মুখোশের আড়ালে নিজেদের প্রকৃত চেহারা প্রকাশ করে গেছে।

১৭৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৫

আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: আজ আমি কোথাও যাবো না@ কওমি মাদ্রাসায় জঙ্গি তৈরি হয় তা প্রমান করুন? তার আগে পরিষ্কার করুন জঙ্গি বলতে আপনি কি বুঝেন? অযথা শাহরিয়ার কবির গংদের মতো জুজুর ভয় দেখাবেন না! আমার কমেন্টকে অযৌক্তিক এবং অবান্তর ট্যাগ দেয়া আগে কমেন্টটি আরো দশবার রিডিং পড়ুন। ফ্লাডিং কে করছে তা আশাকরি নিরপেক্ষ ব্লগাররা বুঝতে কষ্ট হবে না। আমি আমার প্রশ্নগুলো লেখকের কাছে করেছি তাই তারকাছ থেকেই উত্তর আশা করি। অন্যকোন তৃতীয় পক্ষের কাছ থেকে না। আপনাকে আগে নিজের চরকায় তেল দেয়ার অনুরোধ করছি।

১৮০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫১

নষ্ট ছেলে বলেছেন: বাংলাদেশের প্রতিটা এলাকাতে দুই-একজন করে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী পাওয়া যাবে। এরা প্রায় সবাই বিভিন্ন স্কুল, কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছে বা করছে। এইজন্য কি আপনি বলবেন স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ত্রাসী তৈরি হয়?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: না। তেমনি কওমীতেও না। কিন্তু যখন শিক্ষক হয় প্রশিক্ষক তখন?

মানে, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে সামরিক শিক্ষা কোন কোন শিক্ষক দেন, এমন কথা শুনিনি।
কিন্তু কওমী মাদ্রাসায় দেন। ঢালাও কওমীতে না। কিন্তু কওমীতে।

১৮১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৪

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: পথিক আমি বলেছেন: আপনি বিভিন্ন জায়গা থেকে সহিংস কিছু ঘটনা তুলে ধরেছেন, তার সাথে বাংলাদেশের হেফাজতে ইসলাম কিভাবে জড়িত?


তিনি দেখাতে চেয়েছেন কিভাবে কথিত ধর্ম রক্ষকদের হাড়ি ফাটিয়ে দিলে আক্রমনের শিকার হতে হয়। হেফাজতও তা করতে পারে এবয় এর কিছু প্রমানও দিয়েছেন তিনি।


বাংলাদেশীরা বাংলাদেশ, সৌদি, আমেরিকা, কানাডা, জার্মানিতে বিভিন্ন হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত, সুতরাং এই পোস্টের বক্তব্য অনুসারে বাংলাদেশীরা খুনি এবং বিশ্বের অন্যান্য সাধারণ নাগরিকদের জন্য হুমকিস্বরূপ! কাকের ঠ্যাং, বকের ঠ্যাং জোড়া দিয়ে শেষমেষ হেফাজতে ইসলাম মুসলমানদের জন্য অশনিসংকেত, বলিহারি যুক্তি!



আপনি কোথাকার পানি কোথায় নিয়ে যাচ্চেন? অবান্তার অপ্রাসঙ্গিক কুযুক্তি নিয়ে এসেছেন। হেফাহতে ইসলামের আসল চেহারা এখানে দেখতে পারেন।


লেখক একজন মুসলিম দাবিদার, অত্যন্ত চমত্‍কার কথা। তো উনার এই মুসলিম পরিচয়ের ভিত্তি কি? আল্লাহ এবং তার রাসুল, কেননা আল্লাহ এবং তার রাসুল না থাকলে মুসলিম জিনিসটাই থাকে না। অথচ আমাদের লেখক সাহেবের আল্লাহ ও তার রাসুলকে অবমাননাকারী বললে ব্যাপারটা লঘু হয়ে যায়,



পরিচয়ের ভিত্তি জানতে চাচ্ছন ওয়াও! কত সুন্দর কথামালা! আপনি লেখকের পুরোনো পোস্ট গুলো পড়ে আসেন ভাইডি! হা হা হা সব কিছু ক্লিয়ার হয়ে যাবে।
কিসের মধ্যে কি এনেছেন! যাক হাসলাম কিছুক্ষণ!


গালিগালাজকারীদের (নাউজুবিল্লাহ) নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই। মাথাব্যথা নেই বললে আংশিক বলা হয়, লেখকের মাথাব্যথা হলো কেমন করে যারা আল্লাহ ও তার রাসুলকে গালিগালাজকারীদের (নাউজুবিল্লাহ) বিচারকে জাতীয় পর্যায়ে নিয়ে গেল তাদেরকে নিয়ে কাকের ঠ্যাং, বকের ঠ্যাং জোড়া দিয়ে ওই গালিগালাজকারীদের রক্ষা করা। আসিফ-দাড়িপাল্লা-আরিফ-সবাককে রক্ষাকারী মুসলমান, চমত্‍কার!



ঘুড্ডির পাইলটের কমেন্ট দ্রষ্টব্য। বাজে কথার টাইম নাই।



হেফাজতে ইসলাম কে নিয়ে কাকের ঠ্যাং, বকের ঠ্যাং জোড়াতালি মার্কা লেখা দ্বারা আল্লাহ ও তার রাসুলকে গালিগালাজকারী (নাউজুবিল্লাহ) আসিফ-দাড়িপাল্লা-আরিফ-সবাকদের নোংরামি,অসভ্যতা,বর্বরতা কোনভাবেই মিথ্যা প্রমানিত হয়ে যায় না।[sb]
ফরিদ উদ্দিন মাসুদ বাংলাদেশে একটা না অনেকই আছে, যুগে যুগে এমন মাসুদরা ছিল এবং তাদের কাজকর্ম দিয়ে মুখোশের আড়ালে নিজেদের প্রকৃত চেহারা প্রকাশ করে গেছে।


লেখাকে কাকের ঠ্যাং বা বকের ঠ্যাং কিছুই তো প্রমান করতে পারলেন না! উল্টা নিজেকেই প্রমান কররেন!





পথিক আমি
অক্লান্ত এ পথ চলা কি এক অদ্ভুত অজানা,অদেখা মায়ার পেছনে
আর এস এস ফিড
অনুসারিত নয়:[অনুসরন করুন] [?]
ব্লগার পরিসংখ্যান

পোস্ট করেছেন: ৮টি
মন্তব্য করেছেন: ৪৯টি
মন্তব্য পেয়েছেন: ১৮টি
ব্লগ লিখেছেন: ২ বছর ৭ মাস
ব্লগটি মোট ৫৯৭ বার দেখা হয়েছে



কার মাল্টি আস্ক করবো না। ভালো থাকুন।

১৮২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: আজ আমি কোথাও যাবো না@ কওমি মাদ্রাসায় জঙ্গি তৈরি হয় তা প্রমান করুন? তার আগে পরিষ্কার করুন জঙ্গি বলতে আপনি কি বুঝেন? অযথা শাহরিয়ার কবির গংদের মতো জুজুর ভয় দেখাবেন না! আমার কমেন্টকে অযৌক্তিক এবং অবান্তর ট্যাগ দেয়া আগে কমেন্টটি আরো দশবার রিডিং পড়ুন। ফ্লাডিং কে করছে তা আশাকরি নিরপেক্ষ ব্লগাররা বুঝতে কষ্ট হবে না। আমি আমার প্রশ্নগুলো লেখকের কাছে করেছি তাই তারকাছ থেকেই উত্তর আশা করি। অন্যকোন তৃতীয় পক্ষের কাছ থেকে না। আপনাকে আগে নিজের চরকায় তেল দেয়ার অনুরোধ করছি।



তাহলে আপনিই বলুন জঙ্গি তৈরী হয় কোথা থেকে। নিরপেক্ষ কে আমি জানি। নিজের চরকায় তেল দিবার কথা ও জানি। এই পোস্টএ সিন্ডিকেট আক্রমন শুরু হয়েছে সবাই মাল্টি নিয়ে আসছে তাই আমি আছি। পোস্ট পর্যবেক্ষণ করছি।

আপনি অবান্দতর কমেন্ট করচেন তাই আমি বলেছি। নিজেকে যুক্তি দিয়ে প্রামন করুন!

লেখক উত্তর দেয়া শুরু করলে টিকতে পারবেন না।

১৮৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০০

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: নষ্ট ছেলে বলেছেন: বাংলাদেশের প্রতিটা এলাকাতে দুই-একজন করে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী পাওয়া যাবে। এরা প্রায় সবাই বিভিন্ন স্কুল, কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছে বা করছে। এইজন্য কি আপনি বলবেন স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ত্রাসী তৈরি হয়?

কিন্তু বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে জঙ্গি খুব কম তৈরী হয়!

১৮৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৩

কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: আশিকুর রহমান
আপনি বলেছেন:
আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: ভিন্নমতকে সবসময়ই স্বাগত জানাই তবে কওমি মাদ্রাসার প্রতি আপনার এত আক্রোশ কেন বুঝতে পারলাম না? আপনার কথায়তো মনে হচ্ছে কওমি মাদ্রাসায় জঙ্গিখানা? দয়াকরে বলবেন কি আজকের এই সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী, টেন্ডারবাজী, ঘুষ, হত্যা, ধর্ষণের সাথে কয়জন কওমি মাদ্রাসার আলেম বা ছাত্র জড়িত? আজকে আপনারা যারা হেফাজতের ক্ষমা চাওযার পরও নারী অধিকার নিয়ে হায় হায় করছেন দয়া করে বলবেন কি ধর্ষণের সেঞ্চুরী করার পরও আপনারা কে কে নারী অধিকার নিয়ে হায় হায় রব তুলেছিলেন? কিছুদিন আগে আমার একজন ডাক্তার বোন যখন নিজের সম্ভ্রম রক্ষায় শেষপর্যন্ত নিজের জীবন দিয়ে দেয়েছিলো। তখন আপনারা কয়জন রাস্তায় নেমেছিলেন? আর একটা কথা মানলাম হেফাজতের কয়েকটা দাবি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মেনে নেয়ে কঠিন হয়ে যায় কিন্তু আপনি একজন মুসলিম হিসেবে হেফাজতের দাবী গুলোর সাথে একমত কিনা তা পরিষ্কার করুন


১৮৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৪

কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: আমাদের মা ‘ম্যাগী পাকা রাঁধুনীর’ মত চটপট নুডলস করে খাওয়াতে পারে না কখনোই, জানি ইউনিলিভারের জাদুতে আমরা ষ্টার হয়ে উঠবো না, জানি মেছওয়াকের বদলে আমাদের দাঁত ঝকঝকে হচ্ছে না পেপসোডেন্টের ফেনায়, আমরা এখনো জানতে পারি নি পোকেমন মিকিমাউস, আমাদের বাবারা বারবি পুতুল কিনে আনছে না, আমাদের তৃষ্ণার জল হয়ে উঠছে না লাল ঝাঁঝালো পেপসির বোতল, মোবাইল কোম্পানিগুলান আমাদের টাঙ্গাবে না নগরের বিলবোর্ডে, মুনাফা উপযোগী ডিজুস জীবন বানাতে - আমরা পারি না ডটকম আদর্শ ভোক্তা হতে, জানি তাই খরচযোগ্য সংখ্যা (মানুষ নয়) হিসেবে আমাদের দিকে তাক হয়ে আছে যাবতীয় সশস্ত্রদৃষ্টি – নির্মূল অভিযান, জানি আমাদের দিকে সতর্ক-নিদ্বিধায়-সন্দেহ-ঘৃণায় তাকাবে গোয়েন্দা-পুলিশ-বুদ্ধিজীবী প্রগতিশীল-রাজনীতিক-লড়াকুরা। কারণ আমরা মাদ্রাসায় পড়ি।

আমাদের কোন ‘হরলিক্স প্রতিভা’ নাই, এত এত রাষ্ট্রীয় আন্ত:ক্রীড়া, নিরক্ষরতা দুরীকরণ-গণশিক্ষা-স্বাক্ষরতা-সার্বজনীন-উপ-আনুষ্ঠানিক শিক্ষা, জাতীয় (!) টেলিভিশন পার্লামেন্টারি ডিবেট (ইংরেজিতে) ‘রুখবে আমায় কে’র বাহারি শ্লোগানের কোথাও আমাদের জায়গা নাই, জায়গা নাই মান্দি চাকমা সাঁওতাল সহ সকল আদিবাসী প্রান্তিক মানুষের, সর্বত্র আমাদের অস্তিত্ব সচেতন মুছে ফেলা হয়, সকল বিরাজমানতা উপস্থাপনা প্রতীক ও পরিচয়ে আমাদের মুখগুলো দেখা যায় না।

আপনারাই রাষ্ট্র, আপনারাই সন্ত্রাস। সমস্ত ইতিহাস-লড়াই-ভিন্নতা মুছে দিয়ে, ‘জঙ্গি’ ‘মৌলবাদী’ তৈরি ‘একক-অভিন্ন’ কারখানা মাদ্রাসার বিরুদ্ধে বলতে গিয়ে আপনারা কেন বারবার ম্যাগী-কোকাকোলা-লিভাইস-ম্যাকডোনাল্ড-সিনজেন্টা-বাংলালিংকসহ মারদাঙ্গা সব বহুজাতিক কোম্পানি নিয়ন্ত্রিত জীবন কল্পনার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ‘আধুনিক’ ‘প্রগতিশীল’ আর সর্বজনীন’ করে তোলেন? কেন?

আমরা গ্রামের কৃষক খেটে খাওয়া মানুষের সন্তান, আমাদের মায়েরা- বাবারা কৃষকের ধন শস্য লুট করে হাইব্রিড-জিএম বীজের ব্যবসা করে না, আমাদের আত্মীয়-পরিজন কেউ নাইকো-শেল-ইউনোকলের কাছে মাটি-জঙ্গল-জীবন বন্ধক দেয়না, তবু আমরাই বিপদজনক, মাদ্রাসায় পড়ে পড়ে বড় হয়ে মানসান্তো-ইউনিলিভার-নেসলে –মটোরোলায় চাকরির লাইন না দিয়ে ‘জঙ্গি’ আর ‘মৌলবাদী’ হয়ে যাই।

তথাকথিত একতরফা পশ্চিমি যে-ধারণা মাদ্রাসাকে, টুপি-দাঁড়ি-বোরখাকে আমাদের সামনে ‘মৌলবাদ’ বা ‘জঙ্গি’ হিসেবে হাজির করার বাহাদুরি দেখায়...

আমরা জানতে বুঝতে খুঁজতে চাই সেইসব ‘বাহাদুরির’ রকমফের দাপুটে কাণ্ডকারখানাগুলান।

‘বাহাদুরিকেই’ আর কতকাল ‘প্রগতিশীলতা’ হিসেবে চালানো ও চাপানো হবে?

১৮৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৯

কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: নষ্ট ছেলে বলেছেন: বাংলাদেশের প্রতিটা এলাকাতে দুই-একজন করে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী পাওয়া যাবে। এরা প্রায় সবাই বিভিন্ন স্কুল, কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছে বা করছে। এইজন্য কি আপনি বলবেন স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ত্রাসী তৈরি হয়?

কিন্তু বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে জঙ্গি খুব কম তৈরী হয়!

১৮৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মাদ্রাসা গুলান তাইলে শিক্ষার হাতিয়ার! র‌্যান্ডম কোনো মাদ্রাসার পোলারে ধইরা দুইটা গান গাইতে বলা হোক।

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত আর পাকিস্তানের জাতীয় সংগীত।

আসল কথায় আসি। মানুষ রেফারেন্স চায়। মনে আছে সারা বাংলাদেশের ৫০০ জায়গায় বোমা ফাটাইলো মাদ্রাসার পোলাপান। তো বিএনপির আমলেই তদন্ত কইরা কি বাইর হইছে জানেন? আমি কমু না, লিংক দিয়া গেলাম মাদ্রাসার জঙ্গী পোলাপানের বিশেষ কইরা হাট হাজারী মাদ্রাসার। ব্লগে আল তামুক না কে কে জানি ঐখান থিকা পাশ করছে। তা জঙ্গী গুলান কখনোই কি কইবো আমি জঙ্গী?

সবাই অবশ্য বলবে আগের মাদ্রাসা এখন পাল্টাই গেছে তাইলে আরেকটা খবর কই। মাদ্রাসার একটা মেয়েরে এমুন পিটনা দিছে হুজুর শিক্ষক যে পরে মইরাই গেছে। লিংকু দিয়া গেলাম।

এছাড়া ২০০৯ সাল পর্যন্ত মাদ্রাসা গুলান র‌্যাবের প্রচুর পরিমান রেইড এবং তত্বাবধায়ক সরকার আর লীগ সরকারের কড়া পর্যবেক্ষনে এখনকার মাদ্রাসা গুলান আর কোনো জঙ্গী একটিভিটিজে ওপেনে পার্টিসিপেট করে না। মনে পরে ২০০৯ এর মার্চ মাসে র‌্যাব কোন মাদ্রাসা থিকা প্রচুর পরিমান ডেটোরনেটর আর দা কিরিচ পাইছিলো?

আল তামুক শিক্ষারখবিশ গুলান কো?

লিংক চাইলে সেইটাও দিমু নে। আরও লিংক দিবার চাইছিলাম, অখন সত্য কথা কইলে কইবেন উদাসীর মুখ খারাপ।

জাতীয়তাবাদী নবী চুদুর ভুদুর মাহমুদুর কইলেই সেইটা ওহি হয় আর বাকী সবাই ফকির মিসকিনের কথা, এই নাইলে কি হেফাজতে শয়তান!

১৮৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১০

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আসলে লিসানী ভাই পোস্টে যখন আলোচনার আর কোন পযেন্ট থাকে না আই মিন যুক্তি কেউ দেখাতে পারে না তখন অবান্তর প্রসঙ্গ নিযে আসে! ইভেন মাল্টিও চলে আসে! যাই হোক আপনার এত পরিশ্রমের পোস্টটিতে অনেক ভাল লাগা ভাই। আমি জানি গভীর রাতে চুপি চুপি আক্রমনাত্মক মন্তব্য করে প্লাডিং করবে। কিন্তু ভাই আপনি নিজেকে একা ভাববেন না। আপনি জিতবেন কারণ আপনি সত্য বিষয়ের অবতারনা করেছেন।
আল্লাহ আমাদের সহায় হৌন! আমীন।
:)

১৮৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আজ আমি কোথাও যাবো না

আসো আমারে যুক্তি দেখাও। আমিও কিন্তু মাদ্রাসাতে পড়া লেখা করছিলাম

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ভাষায় প্রকাশ করার মত না। আমার মত ছোটলোকের ব্লগে এসে অপমানিত হয়ে গেলেন। মন থেকে বললাম কথাটা।

১৯০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১২

পথিক আমি বলেছেন: @আজ আমি কোথাও যাবো না, আপনার বা আপনাদের মত অফুরন্ত সময় সবার হাতে নেই যে দিনরাত ব্লগে বসে বসে পাহারাদারি করে যেতে হবে। ব্লগকে আমি বা আমার মত যারা আছে তারা নদীর বুকে সদ্য জেগে ওঠা চর হিসেবে নেয় না যে এখানে গ্রুপিং করে পাহারাদারের দায়িত্ব পালন করতে হবে। আমি আসল-মাল্টি-টালটি-হালটি যাই হই না কেন পোস্ট নিয়ে যা বলেছি বা নিচে যে দুটো কথা বলছি তার কোনটাই মিথ্যা হয়ে যায় না
১.আসিফ-দাড়িপাল্লা-আরিফ-সবাকরা আল্লাহ এবং তার রাসুলকে গালিগালাজ করেনি
২.আল্লাহ এবং তার রাসুলকে গালিগালাজকারীদের জন্য চোখের জল নাকের জল এক করে যারা তারা কত বড় মুসলমান এক একজন!

১৯১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১৫

নরাধম বলেছেন:
আমার মনে হচ্ছে আপনি যেহেতু আদর্শগতভাবে কওমী মাদ্রাসার বিরোধী, মাজারপন্থী, সেজন্যই আপনার তাদের প্রতি এত আক্রোশ। তাদের সব কথার সাথে আমিও একমত না, কিন্তু আপনার পোস্টে অপযুক্তির প্রচুর সরন্জাম আছে। আমি লম্বা তর্কে যাচ্ছি না কেননা সেই সময় এবং আগ্রহও নেই, আর লোকে আপনার কথা তেমন বিশ্বাস করছেনা, তাই জবাব দেওয়ার কিছু নেই।

তবে আপনার বেশ অনেক লেখা চমৎকার, এই লেখায় আপনার কওমীর প্রতি পূর্ব থেকেই পুণ্জিভূত ঘৃণা ফুটে উঠলেও, আপনার লেখা কয়েকটা ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ, লিখতে থাকুন।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই অন্যেরা স্থূলভাবে বলেছেন, আপনি সেই কথাটা সূক্ষ্ণভাবে বলেছেন, এই তফাতটা অবশ্যই স্বীকার্য।

আগেই স্পষ্ট করা হয়েছে যে,
এই পোস্টটা আসলে কোন হোলিস্টিক বা পরিপূর্ণ পোস্ট নয়।
আসলে এটা ধারাবাহিকভাবে পোস্ট হয়ে আসা আগের দু চারটা লেখার সর্বশেষ অংশ।

নিমচাঁদ ভাইয়ের কমেন্টের জবাবে বলেছি, কওমীর বিরুদ্ধে এই লেখাগুলো এত মোটাদাগে লেখার কোন ইচ্ছাই ছিল না। অপেক্ষা করেছি, কওমী ফিরে যাক। জামাত বেঁচে যায়, গণজাগরণের লক্ষ্য সরে যায়, এমন কোন কাজে না থাকুক।
কিন্তু এই পোস্টের পরিস্থিতিতে নিয়ে এসে জাতীয় বিষয়, ধর্মীয় বিষয় কখনো নয় যদিও এই পোস্টটাতে শুধু ধর্মীয় বিষয়ে ফোকাস করা হয়েছে।

এছাড়াও, লিঙ্কন হুসাইন ভাইয়ের কমেন্টে আপনি দেখতে পাবেন, ধর্মীয় এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি কীরকম।

কওমীর বিষয়ে ভালবাসা দেখতে পাবেন এই পোস্টের আগের পোস্টের আগের পোস্টে।

এরপর, আপনি দেখতে পাবেন, আপনার মত করে কতজন কওমীর বিষয়ে কথা বলতে এসেছে, এবং কতজন স্রেফ ছিঁড়ে ফেলার মত করে কমেন্ট করেছে। এতেই শিক্ষা ব্যবস্থা ও অন্ধতা ফুটে ওঠে।

সেই পোস্ট থেকে কিছু কথা বলতে হচ্ছে,
আমরা কখনোই কওমীকে শিবিরের মত জেনারালাইজড করিনি।
কখনোই বলিনি, ধরে ধরে শিবিরকে যেভাবে আক্রমণাত্মক করা হয়, কওমীকে তা করা হয়েছে।
কখনোই বলিনি, কওমীর পুরো সমর্থকরাই জঙ্গি। বা অতি বিশাল সংখ্যক জঙ্গী।

আমরা স্বল্পসংখ্যক মানুষের কথা বলছি। সেই স্বল্পসংখ্যক মানুষ, আনফরচুনেটলি যাদের হাতে নাটাই চলে গেছে। আনফরচুনেটলি যারা এই শতাব্দীতেই, প্রেসক্লাবের সামনে দিনের পর দিন বলেছে,

আমরা হবো তালেবান, বাংলা হবে আফগান।

তাঁরাতো কোথাও হারিয়ে যাননি ভাই।


আমরা বলতে চেয়েছি, যে কথাটা বলার মত সুস্থ পরিবেশ রইল না, তা হল,

১. কওমী সমর্থক সাধারণ মানুষ ধাবিত হয় কওমী নিয়ন্ত্রকদের দ্বারা।

২. কওমী নিয়ন্ত্রকগণ আমারদেশ নামক পত্রিকা কওমী মাদ্রাসায় ঢালাওভাবে রাখেন, আপনি অগ্রসর ব্লগার, আমারদেশ নামক পত্রিকার বিষয়ে আপনাকে কোনকিছু প্রমাণ করে দেখাতে হবে না।

৩. যখন জামাতকে বিচারের আওতায় আনার কথা হচ্ছিল, ঠিক তখন কওমী নিয়ন্ত্রকগণ শাহবাগের আন্দোলনের 'হাইকমান্ড' কে সরাসরি প্রশ্নবিদ্ধ করেন। তাদেরই শাস্তি দাবি করেন।

৪. অথচ রাসূল দ.'র অবমাননার বিষয়ে কওমী সমাজ অনেক আগে থেকেই দোষ দিচ্ছে জামাতকে, এখন জামাতের বিষয়ে সম্পূর্ণ নিশ্চুপ।

৫. রাজাকার, আল বদর, আল শামস- এদের বিচার সংক্রান্ত একটা কথাও কওমী এই আন্দোলন থেকে বের হয়নি।

৬. কওমী এই আন্দোলনের নেতৃস্থানে আছেন আফগান ফেরত নেতৃস্থানীয় যোদ্ধা। যাঁরা তালেবান ও তালেবানের পূর্বসুরী আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন।

৭. এই তালেবান ও তালেবানের পূর্বসূরীরা জেনে শুনে বুঝে ঘোষণা দিয়ে মুসলিমদের উপর আক্রমণ করে তাদের গণহত্যা করে। সেখানে নারী, শিশু, বৃদ্ধ এবং আলেমও থাকেন।

৮. এই তালেবানদের সাথে আল কায়েদা নেটওয়ার্ক, আল কায়েদা নেটওয়ার্কের সাথে ইসলামের নামে যারাই সর্বধর্মের মানুষকে সর্বস্থানে নির্বিচারে হত্যা করে, তেমন সব সঙ্গঠনের সংযুক্তি আছে প্রকাশ্যে।

--এখন, যে সাধারণ মানুষগুলো তাদের ডাকে এসেছেন, যারা মোটেও আক্রমণকারী হত্যাকারী যোদ্ধা নয়, সেই সাধারণ মানুষগুলো তাদের ডাকে পরবর্তীতে কী করতে পারেন?---

কিন্তু অস্বীকার করার কোন উপায় নেই যে, তালেবান কওমী, বাংলাদেশে অনেক অনেক সাবেক ও বর্তমান জঙ্গী সংগঠন কওমী, কওমীর সাথে যুক্ত আছে বাংলাদেশের বড় বড় মাদ্রাসা, যেমন হাটহাজারীর সন্ত্রাসী অভিযোগ।

এর পরও, ব্যক্তিগতভাবে তুচ্ছ আমার ধর্মবিশ্বাস এত গুরুত্বপূর্ণ কীভাবে হয় যেখানে আমি তা লুকানোর কোন চেষ্টাই করিনি কোনদিন। আর আমার সেই ব্যক্তিগত ধর্মবিশ্বাস যদি ফ্যাক্টর হয়ই, তাহলে তো বলতে হয় ভাই,
আমি মাজারে যাই, এটা আমার ধর্মের অংশ। এখন আমাকে যদি কেউ মাজারে বোমা মেরে মেরে ফেলে, তারপর গর্বিতভাবে বলে, আমি তালেবান, তাই মাজারে বোমা মেরে মেরে ফেলেছি, তাহলে আপনি তখন কোন্ অবস্থান নেবেন?

১৯২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১৬

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: আজ আমি কোথাও যাবো না@ একটা প্রবাদ আছে যে নিজে চোর সে অন্যকেও চোর মনে করে। সিন্ডিকেট ব্লগারাও অন্যদের সিন্ডিকেট মনে করে এটাই স্বাভাবিক। আপনার প্রোফাইল ঘুরে আসলাম আপনি কত বড় মাপের বিখ্যাত ব্লগার এবং কিসের অনুসারী তা কিছুটা হলেও আঁচ করতে পেরেছি। নিজের পশ্চাতদেশ নোংরা রেখে অন্যেরটা পরিষ্কার করতে আসা ভাড়াঁমী ছাড়া কিছু নয়। দয়াকরে আগে নিজেরটা পরিষ্কার করুন। ধন্যবাদ


আপনার সাথে কথা বলতে রুচি হচ্ছে না। আপনার ব্লগও তো আমি ঘুরে এসেছি। দেখেছি কি কি কন্টেন্ট নিয়ে লিখেছেন। আপনি আমার ব্লগে কি দেখেচেন খোদাই জানেন। যাই হোক মুখের ভাষা আমিএই পোস্টে খারাপ করবো না। তবে কি জানেন সবাইকেই চেনা আছে। ব্যক্তি আ্রকমণ করলে আমার সাতে টিকতেপারবেন না।




আশিকুর রহমান ১
একজন মারাত্মক ছাগু, হনু এবং হাম্বা বিদ্ধেষী মানুষ আমি। রাজাকার আর ধর্ম অবমাননাকারী দুইটারেই গদাম
আর এস এস ফিড
অনুসারিত নয়:[অনুসরন করুন] [?]
ব্লগার পরিসংখ্যান

পোস্ট করেছেন: ৪টি
মন্তব্য করেছেন: ৫২৯টি
মন্তব্য পেয়েছেন: ৫৯টি
ব্লগ লিখেছেন: ১ বছর ২ মাস
ব্লগটি মোট ১৩৮২ বার দেখা হয়েছে



একবছরে চারটি পোস্ট দিযেছেন। সে অবশ্য আপনার ইচ্ছা। হঠাৎ করেই আপনি সক্রিয় হয়ে উঠেছেন সবাইকে “হনু” ট্রাগ দিচ্ছিলেন। আর হ্যাঁ সিন্ডিকেটদের মুখের ভাষা কেমন হয় সবাই জানে।

গুড বাই।

১৯৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২২

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: পথিক আমি সাহেব আপনাকে উত্তর আগেই দিয়েছি।

১৯৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২২

কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: হেফাজত শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করল, এরপর শান্তি পূর্ণ হরতাল করল, আর তাদের উপর সরকারের পুলিশ আর ছাত্রলীগ যুবলীগের সন্ত্রাসীরা গুলি করল, ২০ জন হেফাজতের কর্মী গুলিবিদ্ধ, এখন আপনিই বলুন জঙ্গি কে, হেফাজত বা কওমিরা জঙ্গি না, জঙ্গি হচ্ছে যারা গুলি চালায়

কোন জায়গায় দেখাতে পারবেন কওমি বা কোন মাদ্রসার ছেলে গোলাগুলি আর অস্ত্রবাজি করে, তাদের হাতে সামান্য লাঠি দেখলেই তারে জঙ্গি বলে আম্রিকার মত চিল্লাইবেন, আর আধুনিক শিক্ষিত রা অস্ত্রবাজি করে মানুষ খুন করলেও বলবেন না তারা জঙ্গি না, আপনাদের চোখে ইসলামিরাই জঙ্গি, আর ইসলাম ছাড়া বাকিরা সুবোধ বালক। মাদ্রসা জঙ্গিবাদের কারখানা বলে চিক্কুর মারেন, কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হরহামেশাই অস্ত্রবাজি করলেও বিশ্ববিদ্যালয়রে জঙ্গিবাদের কারখানা বলবেন না কেন? আর বুশ, অবামা,ব্লেয়ার এরা কেউ মাদ্রাসার না, এরা আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত-এরা হচ্ছে বড় জঙ্গি, এরা দেশে দেশে জঙ্গি হামলা চালায়, আর ওই যে আফগানদের জঙ্গি বলেন এরা আম্রিকার প্রোডাক্ট, বুঝছেন?

১৯৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৪

কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: হেফাজত যখন সমাজের ১০ লাখ-২৫ লাখ লোককে এক দিনে জড়ো করতে পারে এবং সেখানে সাধারন মানুষও উপস্থিত হতে পারে তখন নতুনভাবে হেফাজতকে দেখতে হবে, সমাজবিচ্ছিন্ন হেফাজত এখন সমাজের ব্যাপক অংশের লোকদের তাদের সাথে শামিল করতে পারছে এইটারে এখন পর্যালোচনা করতে হবে। কওমি মাদ্রাসাগুলোর সমাজবিচ্ছিন্নতা সত্ত্বেও তারা কেন বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন একটা ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে , এটাও দেখতে হবে। শাহবাগের সাথে ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগারদের সম্পর্ক নাই এটা আমি মানি, এ ব্যাপারে একটা প্রোপাগান্ডা আছে তাও আমি জানি। কিন্তু শাহবাগ যখন রাজিবের মত প্রচণ্ড ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগারের , নবী (স), আল্লাহ, কোরআন নিয়ে হাসি তামাশা, কুৎসা কারি ব্লগারের উপর ভর করে আন্দোলনে বেগ আনতে চায়, যখন দেশের সরকার তাকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের শহীদ বলে প্রচার করে এবং মসজিদে মসজিদে যখন তার জন্য দেয়া করার জন্য চাপ সৃষ্টি করে, যখন শাহবাগ নিজেও তার জন্য দোয়া করার জন্য মসজিদের আলেমদের আহবান জানায়, যখন এই চাপ যেসব ইমাম মানতে রাজি হয়নি ইমানি কারনেই তখন সরকারের লোকজন ১৫০ ইমামকে চাকরি চূত করে, তখন তো এদেশের ইসলাম প্রিয় জনতা, আলেম অলামা মারাত্তকভাবে নিজেদের অসহায় ভাবতে শুরু করে, তাদের কাছে এটা পরিষ্কার হয়ে যায় এই সরকার ইসলামের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান নিয়েছে, যেখানে বঙ্গবন্ধুকে কটূক্তি করলে মামলা হয়, "হাসিনা মরে না কেন?" এই স্ট্যাটাস দেয়ার কারনে জাহাঙ্গির নগর এর এক প্রভাষকের বিরুদ্ধে ৬ মাস এর জেল হয়, তাইলে নবীরে (স) নিয়ে ভয়ঙ্কর অশ্লীল লেখা যারা লেখে তাদের নিয়ে সরকার নীরব কেন-এই ক্ষোভ তো সবার মাঝেই গ্রো করে, এই সামগ্রিক প্রেক্ষাপটেই কিন্তু হেফাজত তার দাবি নিয়ে এগিয়ে আসে, ইসলামের বিরুদ্ধে যে আঘাত এসেছে , যেভাবে ইসলাম পরিচয় দান সমাজে অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, যেভাবে নবীর (স) বিরুদ্ধে কুৎসা রটনার বিরুদ্ধে সভা সমাবেশে নির্বিচারে গুলি করে মানুষ মারা হয়েছে, যেভাবে মানিক গঞ্জে আলেম সহ দাঁড়ি টুপী ধারীদের এবং গরিবদের হত্যা করা হয়েছে, যেভাবে কয়েকজন পুলিশ দাঁড়ি চেপে ধরে কাছ থেকে পায়ের উপর বন্দুক ঠেকিয়ে গুলি করে আরেক পুলিশ হত্যা করেছে, এই হত্যাযজ্ঞ , এই অপমান, এই অবজ্ঞা, এই জুলুম -নির্যাতন এর প্রতি এদেশের আলেম ওলামা , মাদ্রাসা ছাত্র, সাধারন নাগরিক সবার মাঝে গত ২ মাস ধরেই নানা ক্ষোভ জমা হতে থাকে, শাহবাগের অনেকেই তখন এই সরকারি জুলুমের প্রতিবাদ না করে উল্টা সরকারের নির্যাতনের মতাদরশিক বৈধতা দেয়ার বয়ান হিসেবে "যুদ্ধ অপরাধ বিচার " " সব কিছুই যুদ্ধ অপরাধের বিচার বানচাল করার চেষ্টা " এসব হাজির করে। এই সামগ্রিক প্রেক্ষাপটে এদেশের ধর্মপ্রাণ মানুষ প্রতিবাদের কোন সুযোগ পায় নাই, দেখা মাত্র গুলির নির্দেশ দিয়ে সমস্ত প্রতিবাদ দমন করা হয়, সরকারের চরম জুলুম আর নির্যাতনের বিরুদ্ধে মানুষ পথ খুঁজতে থাকে। আর হেফাজতের এই কর্মসূচিতে লাখ লাখ লোকের যোগ দেয়া মানে হচ্ছে মানুষ এই জুলুম নির্যাতন চায় না, মানুষ ইসলামি কালচারের প্রতি আক্রমন চায় না, মানুষ ইসলামের নবীর (স) অবমাননা চায় না! হেফাজতের মুল দাবি কিন্তু ইসলামের বিদ্বেষের বিপক্ষে। এখন হেফাজতকে সমাজ বিচ্ছিন্ন ভাবার কোন সুযোগ নাই, আপনি যদি মনে করেন হেফাজত মানেই মাদ্রসার ছাত্র তাইলে ভুল করবেন, এদের প্রতি ইসলাম প্রশ্নে জনগনের একটা বড় অংশের সমর্থন আছে, সেই সমর্থন চলে আসার জন্য কে দায়ি তা বুজতেই পারছেন, যারা আধুনিকতার আফিম খেয়ে ইসলাম মাত্রই বর্বর ভাবেন, যারা পশ্চিমের কালচারাল হেজিমনিক বয়ানের ভিত্তিতে ইসলাম এর সর্বপ্রকার সাংস্কৃতিক উপাদানের বিরোধিতা করেন, যারা ইসলামের নবীর অবমাননাকারীদের মুক্তমনা বলে সমাজে চালিয়ে দেন তাদের এই ইসলামোফবিয়াই আজ হেফাজতের প্রতি এত জনসমর্থন এনে দিয়েছে। হেফাজতের উত্থানকে আগের চিন্তা দিয়ে মূল্যায়ন করলে তো হবে না, তাই হেফাজত এত সহজে জন বিচ্ছিন্ন হবে না, বরং সামনে জনগণের আগ্রহ আরও বাড়বে। তবে মতাদ্রশিকভাবে হেফাজত বিপ্লবী না। তাই ইসলামী বিপ্লবের ভয়ে ভীত হইয়েন না, যে দেশে ইসলাম পরিচয় দিতে মানুষ ভয় পায়, যে দেশে প্রগতি মাত্রই ইসলাম বিরোধিতার বয়ান, যে দেশে সামান্য দাঁড়ি টুপি পরাকেই অবজ্ঞা করা হয় সেদেশে রাজনৈতিক ইসলামের উত্থান সম সাময়িক কালে অবাস্তব কল্পনা।

১৯৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৫

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ইসলামের হেফাজত করলো হেফাজতিরা!

৥কাউন্টার


১৯৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৭

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হেফাজতিদের অনুপরমানু:

১৯৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৮

িশশু দর্পন বলেছেন: পোস্ট পর্যবেক্ষনে ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৯৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩০

পথিক আমি বলেছেন: @আজ আমি কোথাও যাবো না, একেই বলে পিছলানি! Anyway, next time you better not lose any sleep over me!

২০০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩২

আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: আজ আমি কোথাও যাবো না @ আপনাদের সিন্ডিকেট থেইকা ভিন্নমতের ব্লগারদের পরিসংখ্যান কপিকরে এনে কমেন্ট করার দায়িত্ব কি আজ আপনাকে দেয়া হয়েছে ভাই?

আমার সাথে কথা বলতে আপনার রুচিতে বাঁধছে! তো আপনাকে কথা বলতে বলছে কেডা? সিন্ডিকেট বাজদের এই একটাই সমস্যা!

যাই হোক আপনার সাথে অযথা ক্যাঁচাল পাইড়া লাভ নাই। আপনি আমাকে যাই ভাবেন এতে আমার বিন্দুমাত্র সমস্যা নাই। ভালো থাকবেন শুভকামন থাকলো।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার একটা কমেন্ট এর স্ক্রিনশট নেয়া হয়েছে।
তারপর ডিলিট করা হয়েছে।

আপনি চাইলে সেটা আপনাকে মেইল করা হবে।

তবে আপনি চান বা না চান,
ব্লগে নারী ব্লগারদের বিষয়ে যারা সচেতন, তাঁদের অবশ্যই মেইল করা হবে।

বর্বর এই পশুটার কোন কমেন্টের জবাব দেয়া হচ্ছে না।
দু:খিত।

২০১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৩

ঘর জামাই বলেছেন: সবাই হেফাজতের পিছনে লাগছে । হেফাজতের পিছনে সময় না দিয়ে অন্য ইস্যুতে কথা বলা জরুরী ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যেমন, জামায়াতে ইসলামী।
ধন্যবাদ ঘর জামাই ভাই, ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য।

২০২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৪

কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: একুশে টিভির সাংবাদিকের উপরে হামলার কারণে হেফাজতের সমাবেশ ‘নারীবিরোধী’। যদিও হেফাজত এই হামলার নিন্দা করেছে। ভাল কথা। তাইলে শাহবাগে লাকী আক্তার যখন নির্যাতিত হন, তখন সেই সমাবেশ নারী বিরোধী নহেন কেন। যদিও শাহবাগ এর নিন্দা করে নাই। লাকী নারী নহেন কি? হেফাজতের ঘটনার ভিডিও পাওয়া যায় নাই, বা ছবিও, শুধু ভদ্রমহিলার মুখের অভিযোগ ছাড়া। কিন্তু শাহবাগের ঘটনার ভিডিও ফুটেজ আপনি ফেসবুকেই অহরহ পাবেন। তাহলে কী দাঁড়াল? মিডিয়া কেন লাকীকে নারী হিশেবে সাক্ষী মানল না? বা আপনি?

২০৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৭

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: পথিক আমি ৥
আপনাকে এন্স দিয়েছি আগেই। এরপর আবার দিচ্ছি।

পথিক আমি বলেছেন: @আজ আমি কোথাও যাবো না, আপনার বা আপনাদের মত অফুরন্ত সময় সবার হাতে নেই যে দিনরাত ব্লগে বসে বসে পাহারাদারি করে যেতে হবে। ব্লগকে আমি বা আমার মত যারা আছে তারা নদীর বুকে সদ্য জেগে ওঠা চর হিসেবে নেয় না যে এখানে গ্রুপিং করে পাহারাদারের দায়িত্ব পালন করতে হবে। আমি আসল-মাল্টি-টালটি-হালটি যাই হই না কেন পোস্ট নিয়ে যা বলেছি বা নিচে যে দুটো কথা বলছি তার কোনটাই মিথ্যা হয়ে যায় না
১.আসিফ-দাড়িপাল্লা-আরিফ-সবাকরা আল্লাহ এবং তার রাসুলকে গালিগালাজ করেনি
২.আল্লাহ এবং তার রাসুলকে গালিগালাজকারীদের জন্য চোখের জল নাকের জল এক করে যারা তারা কত বড় মুসলমান এক একজন!



অফুরন্ত টাইম আমার আছে তাই ব্লগে আলোচনা করতে এসেছি। পাহাড়া নয় বরং অবান্তর কমেন্টের যৌক্তিক এন্স দিতে এসেছি। নিজ দায়িত্বে।

আপনি ব্লগকে কিভাবে নেন এতক্ষণে বুঝে গেছি।

গ্রুপিং? ওয়াও! শোনেন পোস্ট বহির্ভুত কমেন্ট আপনি করে পিছলাচ্চেন। আর গ্রুপিং করলে এই খানে আপনাদের মতো বিশ পচিশটা নিক নিয়ে হাজির হতাম। একা আসতাম না।

মাল্টি বা টাল্টি কি আপনি সেটা বুঝে গেছি।

পোস্ট নিযে আপনি যাই বলেছেন তাতে অবশ্যই নাস্তিকদের কুৎসাটা মিথ্যা হয়ে যায় নাই। হুম সত্য। কিন্তু কথা হলো আপনি কি বলেছিলেন? সটোর এন্স ৩১২ নং কমেন্ট দ্রষ্টব্য।

পিছলাবো কেন? আর আপনার কোন যুক্তি আমি খন্ডন করতে পারবো না এটাই বা ভাবরেন কিভাবে?
যাই হোক ভাল থাকবেন।











১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপু যেভাবে ব্যক্তি আক্রমণের মুখে পড়েছেন, আমি সিরিয়াসলি লজ্জিত বোধ করছি।

২০৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪১

মাটির দেহ বলেছেন: লেখকের সাথে সহমত।

তবে লিসানি ভাইরে একটা কথা মনে করিয়ে দেই,
হেফাজতে ইসলাম কুনো রাজনৈতিক দল না।
হেফাজতে ইসলাম কে নিয়ে টানাটানি করার প্রয়োজন ছিল না ।
হেফাজত বর্তমান সরকারের ভুল/পাপের ফসল ।

একটা কথা ২০১৩র মুক্তিযোদ্ধাদের বলছি হেফাজতে ইসলামের সাথে জামাতে ইসলাম কে তুলনা করবেন না । আপনারা ২০১৩তে এসে জাশি'কে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছেন, আর হেফাজত/তার কর্মিরা আবুল আলা মউদুদির সময় থেকে তাঁদেরকে ঘৃনা করে।
আর এটাও মনে করুণ যে জাশি কে কাদের সার্থে কারা এই দেশে ঠাই দিয়েছিলো।



হেফাজতে ইসলাম এর আভির্ভাবের পিছনে স্বয়ং বর্তমান সরকার দায়ী।

২০৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪১

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: একুশে টিভির সাংবাদিকের উপরে হামলার কারণে হেফাজতের সমাবেশ ‘নারীবিরোধী’। যদিও হেফাজত এই হামলার নিন্দা করেছে। ভাল কথা। তাইলে শাহবাগে লাকী আক্তার যখন নির্যাতিত হন, তখন সেই সমাবেশ নারী বিরোধী নহেন কেন। যদিও শাহবাগ এর নিন্দা করে নাই। লাকী নারী নহেন কি? হেফাজতের ঘটনার ভিডিও পাওয়া যায় নাই, বা ছবিও, শুধু ভদ্রমহিলার মুখের অভিযোগ ছাড়া। কিন্তু শাহবাগের ঘটনার ভিডিও ফুটেজ আপনি ফেসবুকেই অহরহ পাবেন। তাহলে কী দাঁড়াল? মিডিয়া কেন লাকীকে নারী হিশেবে সাক্ষী মানল না? বা আপনি?

শাহবাগকে হেফাজতের সাথে তুলনা করছেন কেন? তার মানে কি শাহবাগের কাউন্টার হিসেবে হেফাজত শো ডাউন করেছে?
আর হ্যাঁ লাকিকে আঘাত কার তীব্র নিন্দা আমরা সবাই জানিয়েছিলাম! শাহাবাগের কেউ আক্রমন করেনি। বাইরে থেকে আক্রমন এসেছিল। আর শাহাবাগে কোন নারীবিদ্বেষী বক্তব্য ও প্রচার হয় নি।












২০৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪২

এম আবু জাফর বলেছেন: কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: হেফাজত যখন সমাজের ১০ লাখ-২৫ লাখ লোককে এক দিনে জড়ো করতে পারে এবং সেখানে সাধারন মানুষও উপস্থিত হতে পারে তখন নতুনভাবে হেফাজতকে দেখতে হবে, সমাজবিচ্ছিন্ন হেফাজত এখন সমাজের ব্যাপক অংশের লোকদের তাদের সাথে শামিল করতে পারছে এইটারে এখন পর্যালোচনা করতে হবে। কওমি মাদ্রাসাগুলোর সমাজবিচ্ছিন্নতা সত্ত্বেও তারা কেন বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন একটা ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে , এটাও দেখতে হবে। শাহবাগের সাথে ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগারদের সম্পর্ক নাই এটা আমি মানি, এ ব্যাপারে একটা প্রোপাগান্ডা আছে তাও আমি জানি। কিন্তু শাহবাগ যখন রাজিবের মত প্রচণ্ড ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগারের , নবী (স), আল্লাহ, কোরআন নিয়ে হাসি তামাশা, কুৎসা কারি ব্লগারের উপর ভর করে আন্দোলনে বেগ আনতে চায়, যখন দেশের সরকার তাকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের শহীদ বলে প্রচার করে এবং মসজিদে মসজিদে যখন তার জন্য দেয়া করার জন্য চাপ সৃষ্টি করে, যখন শাহবাগ নিজেও তার জন্য দোয়া করার জন্য মসজিদের আলেমদের আহবান জানায়, যখন এই চাপ যেসব ইমাম মানতে রাজি হয়নি ইমানি কারনেই তখন সরকারের লোকজন ১৫০ ইমামকে চাকরি চূত করে, তখন তো এদেশের ইসলাম প্রিয় জনতা, আলেম অলামা মারাত্তকভাবে নিজেদের অসহায় ভাবতে শুরু করে, তাদের কাছে এটা পরিষ্কার হয়ে যায় এই সরকার ইসলামের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান নিয়েছে, যেখানে বঙ্গবন্ধুকে কটূক্তি করলে মামলা হয়, "হাসিনা মরে না কেন?" এই স্ট্যাটাস দেয়ার কারনে জাহাঙ্গির নগর এর এক প্রভাষকের বিরুদ্ধে ৬ মাস এর জেল হয়, তাইলে নবীরে (স) নিয়ে ভয়ঙ্কর অশ্লীল লেখা যারা লেখে তাদের নিয়ে সরকার নীরব কেন-এই ক্ষোভ তো সবার মাঝেই গ্রো করে, এই সামগ্রিক প্রেক্ষাপটেই কিন্তু হেফাজত তার দাবি নিয়ে এগিয়ে আসে, ইসলামের বিরুদ্ধে যে আঘাত এসেছে , যেভাবে ইসলাম পরিচয় দান সমাজে অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, যেভাবে নবীর (স) বিরুদ্ধে কুৎসা রটনার বিরুদ্ধে সভা সমাবেশে নির্বিচারে গুলি করে মানুষ মারা হয়েছে, যেভাবে মানিক গঞ্জে আলেম সহ দাঁড়ি টুপী ধারীদের এবং গরিবদের হত্যা করা হয়েছে, যেভাবে কয়েকজন পুলিশ দাঁড়ি চেপে ধরে কাছ থেকে পায়ের উপর বন্দুক ঠেকিয়ে গুলি করে আরেক পুলিশ হত্যা করেছে, এই হত্যাযজ্ঞ , এই অপমান, এই অবজ্ঞা, এই জুলুম -নির্যাতন এর প্রতি এদেশের আলেম ওলামা , মাদ্রাসা ছাত্র, সাধারন নাগরিক সবার মাঝে গত ২ মাস ধরেই নানা ক্ষোভ জমা হতে থাকে, শাহবাগের অনেকেই তখন এই সরকারি জুলুমের প্রতিবাদ না করে উল্টা সরকারের নির্যাতনের মতাদরশিক বৈধতা দেয়ার বয়ান হিসেবে "যুদ্ধ অপরাধ বিচার " " সব কিছুই যুদ্ধ অপরাধের বিচার বানচাল করার চেষ্টা " এসব হাজির করে। এই সামগ্রিক প্রেক্ষাপটে এদেশের ধর্মপ্রাণ মানুষ প্রতিবাদের কোন সুযোগ পায় নাই, দেখা মাত্র গুলির নির্দেশ দিয়ে সমস্ত প্রতিবাদ দমন করা হয়, সরকারের চরম জুলুম আর নির্যাতনের বিরুদ্ধে মানুষ পথ খুঁজতে থাকে। আর হেফাজতের এই কর্মসূচিতে লাখ লাখ লোকের যোগ দেয়া মানে হচ্ছে মানুষ এই জুলুম নির্যাতন চায় না, মানুষ ইসলামি কালচারের প্রতি আক্রমন চায় না, মানুষ ইসলামের নবীর (স) অবমাননা চায় না! হেফাজতের মুল দাবি কিন্তু ইসলামের বিদ্বেষের বিপক্ষে। এখন হেফাজতকে সমাজ বিচ্ছিন্ন ভাবার কোন সুযোগ নাই, আপনি যদি মনে করেন হেফাজত মানেই মাদ্রসার ছাত্র তাইলে ভুল করবেন, এদের প্রতি ইসলাম প্রশ্নে জনগনের একটা বড় অংশের সমর্থন আছে, সেই সমর্থন চলে আসার জন্য কে দায়ি তা বুজতেই পারছেন, যারা আধুনিকতার আফিম খেয়ে ইসলাম মাত্রই বর্বর ভাবেন, যারা পশ্চিমের কালচারাল হেজিমনিক বয়ানের ভিত্তিতে ইসলাম এর সর্বপ্রকার সাংস্কৃতিক উপাদানের বিরোধিতা করেন, যারা ইসলামের নবীর অবমাননাকারীদের মুক্তমনা বলে সমাজে চালিয়ে দেন তাদের এই ইসলামোফবিয়াই আজ হেফাজতের প্রতি এত জনসমর্থন এনে দিয়েছে। হেফাজতের উত্থানকে আগের চিন্তা দিয়ে মূল্যায়ন করলে তো হবে না, তাই হেফাজত এত সহজে জন বিচ্ছিন্ন হবে না, বরং সামনে জনগণের আগ্রহ আরও বাড়বে। তবে মতাদ্রশিকভাবে হেফাজত বিপ্লবী না। তাই ইসলামী বিপ্লবের ভয়ে ভীত হইয়েন না, যে দেশে ইসলাম পরিচয় দিতে মানুষ ভয় পায়, যে দেশে প্রগতি মাত্রই ইসলাম বিরোধিতার বয়ান, যে দেশে সামান্য দাঁড়ি টুপি পরাকেই অবজ্ঞা করা হয় সেদেশে রাজনৈতিক ইসলামের উত্থান সম সাময়িক কালে অবাস্তব কল্পনা।

সহমত

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার অনেক বড় সহমত পড়লাম। যান, আমিও সহমত।
জাফর ভাই তো? নাকি নিক অন্য কেউ নিয়েছে?

জাফর ভাই হলে পোস্টের বিষয়ে কিছু বলতেন।

২০৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৪

নিয়েল হিমু বলেছেন: আল্লাহ এবং নবি (দ) এর অবমাণনায় কুটুক্তি কারীদের ফাঁসির দাবি যেহেতু এসেছে তাই মুসলিম হিসবে আমিও চাই । কিন্তু এই পোষ্টের বিরুদ্ধে দাঁত ভাংগা জবাব নিয়ে যারা বসে আছেন তারা কি একটু দেখিয়ে দিবেন পোষ্টে কোন ভাবে নরকের কীটদের সাপোর্ট দেয়া হয়েছে ? এই পোষ্ট তো কোন ভাবেই ১৩ দফার মুল দফার পরিপন্থী নয় । কেউ কি দেখাতে পারবেন ? যদি দেখাতে পারেন তাহলে তার সাথে কথা বলব । নচেত ঢালাও ভাবে বুদ্ধিহীন দের সাথে কথা বলার কিছু নাই । তারা তাদের মত বলে চলে যাক ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আমি লজ্জিত, এমনভাবে ক্রুদ্ধ আক্রমণ আশা করিনি।
এই ধরনের মানুষগুলোই ঢালাওভাবে বোমা মেরে নিরীহ হত্যা করে।

২০৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৬

মাটির দেহ বলেছেন: ঘর জামাই বলেছেন: সবাই হেফাজতের পিছনে লাগছে । হেফাজতের পিছনে সময় না দিয়ে অন্য ইস্যুতে কথা বলা জরুরী ।

ঘর জামাইর সাথে সহমত।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হেফাজতে ইসলাম যে কারা, সেটাই তো সাধারণ মানুষ ঠিকমত বুঝতে পারছিল না। তারপর গত দু-তিনদিন যাবৎ সেটা জানা যাচ্ছে ফেসবুক সহ মূলধারার গণমাধ্যমে।

২০৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০১

পথিক আমি বলেছেন: @আজ আমি কোথাও যাবো না,আমি পোস্ট নিয়ে কথা বলেছি না পোস্ট বহির্ভূত কমেন্ট করেছি সেটা নিশ্চই আমাকে আপনার কাছ থেকে শিখতে হবে না! আপনার মত অফুরন্ত সময় আমার হাতে নাই, সুতরাং ব্লগ পাহারাদারদের সাথে ফাউল কথা বলে সময় নষ্ট করার কোনো প্রয়োজন দেখি না। গায়ে পরে লাগতে এসেছেন দেখে কয়েকটা রিপ্লাই দিলাম না হলে সেটাও পেতেন না। যাইহোক, কুত্সা আর গালিগালাজের মধ্যে যে মোলিক পার্থক্য আছে সেটা জেনে নেবেন, তারপরেও যেহেতু স্বীকার করেছেন তারা আপনার ভাষায় কুত্সা (অন্যদের ভাষায় গালিগালাজ) করেছিল সুতরাং এইসব অসভ্য-বর্বরদের শাস্তি নিয়ে একটা ইভেন্টের ডাক দেন, আমি হেফাজতকে গুল্লি মারব। আর যদি সেই রকম কিছু করার মত সত সাহস না থাকে তাহলে এখানে পাহারা দেয়ার মহান দায়িত্ব নিয়ে ত্যানা পেচান আর যাই করেন, আমাকে নিয়ে ঘুম হারাম করার কোনো কারণ নেই। আপনার সাথে বাতচিত এখানেই ইতি টানলাম।
আল্লাহ-রাসুলকে গালিগালাজকারী অসভ্য-বর্বরদের শাস্তি নিয়ে একটা ইভেন্টের ডাক দেন, অন্যরা কি করে জানি না তবে আমি কথা দিলাম আমি হেফাজতকে গুল্লি মেরে পোস্ট দিব। আর না হলে অফ যান

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার জিহ্বাকে সংযত করুন ভাই।
আপনি ব্লগারদের প্রতিনিধি।
ভার্চুয়াল ক্যারেক্টার হতে পারেন,
কিন্তু আড়ালে একটা সত্যিকার মানুষ বসে বসে কিবোর্ডে লিখছে।

সেই মানুষটার পরিবার, সমাজ, দেশ, ধর্ম, পরিবেশ, শিক্ষার প্রতিনিধিত্ব আপনি করছেন।

২১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৬

ক্লোরোফিল বলেছেন: অন্যরকম কষ্টের /পাশবিকতার কথা - Click This Link

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সব সময়েই নারী নির্যাতন প্রতিরোধে সোচ্চার হওয়ার প্রকৃষ্ট সময়।

২১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মন্তব্য বিষয়ক প্রয়োজনীয় আপডেট

সহব্লগারদের আলোচনা এমন একটা পর্যায়ে এসে পৌছেছে, কিছু বিষয় (যদিও তা স্পষ্ট) নতুন করে স্পষ্ট করতে হচ্ছে।


১. কারা এই আলোচনায় চোখ রাখছেন?

ক. সাধারণ সহব্লগারদের অনেকেই। তাঁরা কিছু বলছেন না, কিন্তু দেখছেন।
খ. পোস্টের পক্ষে অবস্থান নেয়া সহব্লগাররা।
গ. পোস্টের বিপক্ষে অবস্থান নেয়া সহব্লগাররা।
ঘ. জামাতিরা। এরা মজা লুটছে। শান্তনা নিচ্ছে ও উস্কে দিচ্ছে বিপক্ষে অবস্থান নেয়া ব্লগারদের।
ঙ. মুসলিম নন, এমন সহব্লগাররা। তাঁরা সাম্প্রদায়িক আক্রমণের ভয়ে এখানে কমেন্টই করছেন না।
চ. ব্লগার নন, এমন অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট, পাঠক, ফেসবুকার।

এখন আমাদের উচিত, এমন ভাষা ব্যবহার করা ও এমন লজিক ব্যবহার করা, যা একই সাথে ব্লগার, ব্লগ, ধর্ম ও নিজ নিজ মতাদর্শকে সুষ্ঠু ও সুস্থভাবে রিপ্রেজেন্ট করে।

যদি কেউ দেখাতে চান যে, ব্লগারদের ভাষা অত্যন্ত নোংরা। তাদের সত্য মেনে নেয়ার স্তর খুবই প্রিমিটিভ এবং তারা আসলে কোন বিষয়েই সহনশীল নয়, তাহলে এই বিষয় ঠিক আছে।

নাহলে আমাদের সুস্থ আলোচনায় ফিরে আসা জরুরি।




২. কমেন্টে বর্তমানে কী হচ্ছে?

অভিযোগ আনা হচ্ছে। কিছু উদাহরণ দেয়া যায়,

ক. পোস্টদাতাকে এবং কমেন্টকারী সম্মানিত সহব্লগারদের নাস্তিক বলা হচ্ছে। এটা কি সব ব্লগারকে নাস্তিক বলার মতই একটা নোংরা বিষয় নয়? সহব্লগার আবু উযাইরের ২০২ নম্বর কমেন্টে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে। তাছাড়াও সহব্লগারগণ বিভিন্ন মন্তব্যে তা স্পষ্ট করেছেন। তার পরও সেই অভিযোগ একটু পরপর উঠছে।

খ. এই পোস্টের মূল বক্তব্য, সমরপন্থীদের পারস্পরিক সম্পর্ককে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে।
এই বিষয়টা সরল। সহব্লগার আলতামাশ সহ আরো অনেকেই কখনো অস্বীকার করেননি যে,

> কওমী মাদ্রাসা থেকেই তালিবানের উৎপত্তি এবং তালিবানরা কওমী।
> তাঁরা এও অস্বীকার করেননি যে, তালিবান আর আল কায়েদাহ্ একসাথে কাজ করেছে ঘোষণা দিয়েই।


অর্থাৎ, সমরপন্থী বা মিলিট্যান্ট বা জঙ্গী দলগুলো পরস্পর যুক্ত।
তাঁরাই সাধারণ মুসলমান সহ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ইহুদি সহ সব ধরনের মানুষের উপর ভিন্নমতের কারণে হত্যাকান্ড ঘটান।

পোস্টে এভাবেই ঘটনাগুলোকে একত্রিত করা হয়েছে। এখানে অস্পষ্ট কিছুই নেই।

জবাব দেয়া হয়নি, এ অভিযোগ তোলা হচ্ছে।

গ. শুধুই আক্রমণাত্মক কমেন্টের মাধ্যমে ফ্লাড করা হচ্ছে। তার ফলে আগের কমেন্টগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। আমরা দৃষ্টি আকর্ষণ করি-

কমেন্ট নং-
১, ৫, ৯, ১০, ১৮, ২৩, ২৭, ২৯, ৩০, ৩৭, ৪১, ৪৩, ৫৬ */১০৫ নিমচাঁদ, ৫৭*/১০৬জাহাঙ্গীর গুরু, ১০৮ লিঙ্কন হুসাইন, ১১১ আশিকুর রহমান অমিত, ১১৩ কাঠুরে, ১১৭ কালো পতাকার খোঁজে, ১১৮, ১৩২ হেমায়েতপুরী, ১৩৪, ১৪৩ ছোটমীর্জা (এখনো আলোচনা শেষ হয়নি এ কমেন্টে), ১৪৪, ১৪৮ নষ্ট ছেলে, ১৫০ নাইট রিডার, ২০২ আবু উযাইর, ২১৮ আজ আমি কোথাও যাব না, ২২৩, ২২৭, ২৩১, ২৩৬

এই কমেন্টগুলোতে প্রায় সবগুলো বিষয় অলরেডি উঠে এসেছে।
এছাড়াও অনেক মূল্যবান কমেন্ট রয়েছে।
এখন হচ্ছে তার পৌণ:পুনিক পুনরুচ্চারণ।
কিন্তু সুস্থ কমেন্ট যারা একবার করে চলে গেছেন, তাঁরা দ্বিতীয়বার কমেন্ট করছেন না।
কিছু সহব্লগার লড়াই করছেন, কারণ আক্রমণাত্মক কমেন্টকারী সহব্লগরারা যতজন মিলে প্রশ্ন তুলে যাচ্ছেন, এত প্রশ্নের জবাব দেয়া সংক্ষিপ্ত সময়ে সম্ভব হবে না।

ফলত: পোস্টের মূল বিষয় হারিয়ে যাবে।

গ. সিন্ডিকেটের অভিযোগ তোলা হচ্ছে। মাত্র কয়েকজন সহব্লগার মিলে এত কমেন্টের উত্তর দেয়ার চেষ্টায় সিন্ডিকেসির মত নোংরা অভিযোগ তোলা হয়, অথচ পোস্টদাতার সাথে ইনবক্সে কথা হয় মাত্র একজন সহব্লগারের সাথে, ফোনে কথা হয় মাত্র অন্য একজনের সাথে।

ঘ. উভয় মন্তব্যকারীদের ব্যক্তি আক্রমণকে সার্বিকভাবে এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করছি আমরা। সবার সহযোগিতা কামনা করছি।

২১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৮

পথিক আমি বলেছেন: হা হা হা, এখন যখন মূলে হাত দিয়েছি তখন আমাকে কথা না বলতে অনুরোধ করা! আমার কমেন্টে খারাপ কি ছিল একটু দেখান যে দেশ, সমাজ টান দিলেন আর আমিতো এমনিতেই একটা কমেন্ট করেই চলে যাচ্ছিলাম, সেখানে একজন ব্লগ পাহারাদার না এসে গায়ে পরে ঝগড়া বাধালো় বলেই আমাকে বাকি কমেন্টগুলা করতে হলো। যাইহোক আপনি কাকের ঠ্যাং, বকের ঠ্যাং জোড়া দিয়ে গল্প সাজাতে পারবেন আর এটা নিয়ে প্রশ্ন তুলতেই ভাই আপনি আর কথা বলবেন না! ঠিক আছে লেখক এবং আরো যাদের হেফাজতকে নিয়ে এত ক্ষোভ, হেফাজত অনেক খারাপ, এখন তাহলে লেখক অন্য হেফাজত বিরোধীদের কাছে আমার দাবি

আল্লাহ-রাসুলকে গালিগালাজকারী অসভ্য-বর্বরদের শাস্তি নিয়ে একটা ইভেন্টের ডাক দেন, অন্যরাও এতে দ্বিমতের কোনো কারণ দেখি না তারপরেও অন্যদের চিন্তা না করেই আমি কথা দিলাম আমি হেফাজতকে গুল্লি মেরে, হেফাজতের প্রয়োজন নেই এটা বলে পোস্ট দিব। আর না হলে মুসলমান পরিচয় দিয়ে এসব ভন্ডামি করবেন আর তার জবাব পাবেন না এটা হবে না ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাইরে, তিনি একজন নারী ব্লগার। এই বিষয়টা আপনি নাই জানতে পারেন।

বাজে ভাষা ব্যবহারের দরকার কী? আমরা নাহয় সারাটা জীবন ঝগড়া করে কাটিয়ে দেই, কিন্তু এই ভাষার মানে কী?

২১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৯

পথিক আমি বলেছেন: সংশোধন: লেখক এবং অন্য হেফাজত বিরোধীদের কাছে আমার দাবি

২১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫১

ই ম ন বলেছেন: ব্রিটিশদের ছত্র ছায়ায় গড়ে ওঠা আলিয়া মাদ্রাসার সাথে কাওমী মাদ্রাসার তুলনা করে লেখক নিজের নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছেন!!! বোমাবাজি কতটা করে সেটা আল্লাহই মালুম তবে মুসলিম ঘরানার শিক্ষা হিসেবে কাওমীর সাথে আলিয়ার যোজন যোজন তফাত!!!

হাস্যকর, আপনারা টাকা পান নাকি এসব লিখে??? আলীগড় থেকে ব্রিটিশ নেতৃত্বে কিভাবে আলিয়া গড়ে উঠেছিল তা কি জানেন না??? নাকি শুঢু অন্ধের মত লিখে গেছেন?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আলীয়া মাদ্রাসায় ব্রিটিশরা শাসন করেছে, এই তথ্য তো আপনি আমি সবাই জানি ও মানি।
আলীয়া মাদ্রাসায় ব্রিটিশ পাদ্রিরা প্রিন্সিপাল হয়েছেন, হেড মাস্টার হয়েছেন।
এই ক্ষোভে অসংখ্য ছাত্র, শিক্ষক আলীয়া ছেড়েছেন ওই সময়কালে।

সেই ব্রিটিশরা চলে গেছে ১৯৪৭ সালে।
সাথে সাথে ব্রিটিশ শিক্ষাও অতীত হয়ে গেছে।

বোমাবাজি কতটা করে সেটা আল্লাহই মালুম তবে মুসলিম ঘরানার শিক্ষা হিসেবে কাওমীর সাথে আলিয়ার যোজন যোজন তফাত!

আপনার এই সততাকে বিনীত শ্রদ্ধা জানাই।

ভাই এসব লিখে টাকা পাই না।
বই লিখলে টাকা পাওয়া যায়।
পত্রিকায় লিখলে টাকা পাওয়া যায় সম্মানী হিসাবে। প্রতি লেখায়।
নিজের ব্লগ ডোমেইন থাকলে সেখানে বিজ্ঞাপন থেকেও টাকা পাওয়া যায়।

পাবলিক কমুনিটি ব্লগে লিখে উদাসী স্বপ্ন, ঘুড্ডির পাইলট, আজ আমি কোথাও যাব না, নাইট রিডার, নিয়েল হিমু বা আমি টাকা পাই না, এটুকু আশ্বস্ত করতে পারি।

২১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫৪

নিয়েল হিমু বলেছেন:
পথিক আমি @ বানান না একটা ইভেন্ট ভাই । দরকার খুব । কিন্তু ভাই ঐ ইভেন্টে সাঈদী মুক্তিপরিষদ এসে যোগ দিবে না ((যেমনটা হেফাজতীদের সাথে দেখলাম)) এর গ্যারান্টি আপনি দিবেন ? শাহবাগে ২মাস (এখনো চলতেছে) ঘুম হারাম করে বসে আছি, সাঈদী মুক্তিপরিষদের পোষ্টার একদিনো পাওয়া গেছে ? যেটা আপনারা এক দিনেই দেখিয়ে দিলেন ? (প্রমাণ লাগবে ? )
শোনেন ভাই ইসলাম বিদ্বেষীদের চিনেন কবে থেকে ? হঠাত্‍ করে হুজুগে লাফায়েন না । আমরাই এই ইসলাম বিদ্বেষীদের যখন যেখানে পাই উষ্টাই , উষ্টাইছি এবং উষ্টাব । হুজুগে কান দিয়ে আমাদের অদ্বিতীয় দাবীতে বাম হাত চালাইতে সহায়তা কইরেন না । বাংলা মায়ের কথা একটু ভাবেন ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: শাহবাগে ২মাস (এখনো চলতেছে) ঘুম হারাম করে বসে আছি, সাঈদী মুক্তিপরিষদের পোষ্টার একদিনো পাওয়া গেছে ? যেটা আপনারা এক দিনেই দেখিয়ে দিলেন ? (প্রমাণ লাগবে ? )

এই কথাটার জবাব আমরা পাইনি। অথচ পরবর্তীতে অনেক অনেক কমেন্ট করেছেন তিনি।
নৈ:শব্দ্য হিরণ্ময়।

২১৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫৬

ই ম ন বলেছেন: অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে আওয়ামীওলামা লীগ অনেক ছাগু পয়দা করছে, হা হা হা

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই কমেন্টটার একটা রিপ্লাই যে দিব, সেটা কোন্ যুক্তির পরিপ্রেক্ষিতে কোন্ যুক্তিতে দিব বুঝতে পারছি না।

২১৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৫

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: দেশমাতা এখনো একজন ভাল প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রনায়ক পায় নাই বলেই এসব দাঁড়িয়ে যাচ্ছে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সাহাদাত ভাই, আসলে সমস্যাটা বাংলাদেশে মাত্র দানা বাঁধছে। এই সমস্যার দাঁত ভাঙার ব্যাপক বিস্তৃত চেষ্টার জন্য অবশ্যই বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ- বিগত দুইটা সরকার ধন্যবাদ পাবে। তাদের অজস্র দুর্নীতি এবং অস্বচ্ছ্বতার পরও পাবে।

আর যেসব দেশে সমস্যা ইতোমধ্যে দানা বেঁধে গেছে, সেসবের কথা বলে লাভ নেই। তাদেরও প্রধানমন্ত্রী বা সরকার নিয়ে প্রশ্ন তুলে লাভ নেই।

২১৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১০

নিয়েল হিমু বলেছেন:
পথিক আমি @ এইখানে এসে কমেন্টের রিপ্লাই দেখুন তারপর একটু প্রতিবাদ করে যান দেখি :D

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হিমুভাই, এবার সিদ্ধান্ত নিলাম লেইটেস্ট কমেন্টগুলায় আগে রিপ্লাই দিব।

নাহলে কথা চলে এক জায়গায়, রিপ্লাই দেই একশ কমেন্ট দূরে।

আর আপনি যে লিঙ্ক দিলেন, তার কোন তুলনা নেই।

২১৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১৬

নাইট রিডার বলেছেন: এই পোষ্টের বিষয়বস্তু নিয়ে যারা আলোচনা ও সমালোচনা করছেন তাদের সবাই কে ধন্যবাদ।

কিন্তু যারা ব্যক্তিগত আক্রমণ করছেন; বলছেন উনি সুফিবাদে বিশ্বাসী, মাজারপন্থী তাই দেওবন্দী আর হেফাজতীদের আক্রমন করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করেছেন, বা আরও হরেক রকম বিষয়ের অবতারণা করছেন তাদের কে বলছি-

১। পোষ্টটি ব্লগার লিসানী কোন মতবাদে বিশ্বাসী বা বিদ্বেষী সে সংক্রান্ত নয়।

২। উনি এর আগে নাস্তিকদের বিরুদ্ধে লিখেছেন কি লিখেন নি সেটাও এই পোষ্টের আলোচ্য বিষয় নয়(যদিও উনি প্রমাণসহ জবাব দিয়েছেন এই সংক্রান্ত কমেন্ট বা পোষ্ট উনার আছে; এক না একাধিক)।

৩। এই পোষ্টটি এমনকি শাহবাগীদের নিয়েও না।

৪। এই পোষ্ট আম্বা, হাম্বা, ছাগু বা বিম্পি নিয়েও না।

সবাই যদি ভুলে গিয়ে থাকেন আমি আবার মনে করিয়ে দিচ্ছি শতভাগ ইসলামী অনুশাসন যাঁরা মেনে চলেন, তাঁদের জন্যও এক অশনী সংকেত... হেফাজতে ইসলাম"


এখন আলোচনা করুন উনি যেই তথ্য এবং তত্ত্বের আলোকে এই কথা বলেছেন তা ভুল না সঠিক----অবশ্যই প্রমাণ ও যুক্তি সহ। আসলেন আর বললেন মিথ্যাচার এ ভর্তি এক পোস্ট, কেন স্টিকি হল-তা হবে না, প্রমাণ বা যুক্তি দিবেন। তা না হলে বুঝব আপনাদের অভিপ্রায় ভিন্ন, উদ্দেশ্য ধোঁয়াশাময়। বা আপনারা চান না সুস্থ আলোচনা বা আপনাদের জ্ঞান সীমিত আলোচনায় অংশ নেয়ার জন্য।

পরিশেষে একটা কথা বলি মাজার বা সুফীবাদ নিয়ে আমার নিজের মনোভাব ও পজেটিভ কিছু না, কিন্তু তার মানে এই না আমি এই পোষ্টে সেটা নিয়ে আলোচনা শুরু করে দিয়ে, সেটা নিয়ে ব্যাক্তিগত আক্রমন করে এই পোষ্টের মোটিভ ঘুরিয়ে দেব। তা যদি করি তাহলে বুঝতে হবে কি নিয়ে কোথায় আলোচনা করতে হবে সে ব্যাপারে মানসিক পরিপক্কতা আমার নেই বা আমার বুদ্ধিবৃত্তি নীচু স্তরের।

কোনদিন যদি সুযোগ আসে এবং আমি যদি ওনার সাথে সুফীবাদ মাজার এইসব নিয়ে আলোচনা করার মত পর্যাপ্ত জ্ঞান এবং যোগ্যতা অর্জন করতে পারি তাহলে অবশ্যই আলোচনা করব। কিন্তু আজ এবং এই পোষ্টে না।

সবাই ভাল থাকবেন।

আর লিসানী ভাই এবং অবশ্যই আজ আমি কোথায় যাব না (মানুষ নিজের পোষ্টের জবাব ও এত সুন্দর করে দেয় না) আপনাদের ধন্যবাদ এত ধৈর্য্য সহকারে এতজনকে মাথা ঠান্ডা রেখে জবাব দেয়ার জন্য।



১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: শুধাইল না কেহ।

২২০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২১

পথিক আমি বলেছেন: আরে কি ঝামেলা আমাকে এড্রেস করে কমেন্ট আসছে কেন বারবার, আমিতো বলেছি আপনরা যেহেতু এত আল্লাহ-রাসুল প্রেমী সুতরাং একজন মুসলমানের দায়িত্ব পালন করেন। যারা আল্লাহ-রাসুলকে গালিগালাজ (নাউজুবিল্লাহ) করলো (আমি ঢালাওভাবে সব নাস্তিকের কথা বলছি না শুধু যারা গালিগালাজ করেছে তাদের কথা বলছি) তাদের শাস্তি নিয়ে একটা ইভেন্টের ডাক দিন, কারণ ১.আপনারা এখন যেটা হচ্ছে সেটার বিরোধিতা করছেন যেটা আমি করছি না এবং ২.আমি দিলে সেখানে আপনারা আবার হেফাজত খুজবেন সুতরাং বল আপনাদের কোর্টেই ছেড়ে দিলাম। নিজের কাছে সত থাকলে সেই দাবি মানুন যেহেতু আপনারা অন্য আরেকজনের আন্দোলনে বিরোধিতা করছেন যেটা আমি বা আমার মত যারা আছেন তারা করছি না। একজন মুসলমান হিসেবে আপনার দায়িত্ব পালন করুন, আমি হেফাজতকে সমর্থন দিয়েছি একজন মুসলমান হিসেবে কিন্তু আপনার বা আপনাদের যেহেতু তাদের নিয়ে আপত্তি তো আপনারা একটা আলাদা ইভেন্টের ডাক দিন আমি সেখানেও মুসলমান হিসেবেই আল্লাহ-রাসুলকে গালিগালাজকারীদের শাস্তি দাবি করব!
ব্লগে নিয়মিত না হলেও অনেক দিন ধরেই আছি, সুতরাং কে আসিফ- দারিপাল্লাদের পোস্টে গিয়ে পিঠ চুলকে দেয় আর কে বিরোধিতা করে মডারেশনের খড়গের নিচে পরে ভালো করেই জানি, সুতরাং এ বিষয়ে সবক না দিলেই খুশি হব।
আমাকে এড্রেস না করে কমেন্ট করার অনুরোধ করছি এবং লেখকসহ আরো যারা হেফাজত বিরোধী আছেন তারা অযথা ত্যানা না পেচিয়ে হেফাজতকে গুল্লি মেরে
আল্লাহ-রাসুলকে গালিগালাজকারী (নাউজুবিল্লাহ) অসভ্য-বর্বরদের শাস্তি নিয়ে একটা ইভেন্টের ডাক দেন, অন্যরাও এতে দ্বিমতের কোনো কারণ দেখি না তারপরেও অন্যদের চিন্তা না করেই আমি কথা দিলাম আমি হেফাজতকে গুল্লি মেরে, হেফাজতের প্রয়োজন নেই এটা বলে পোস্ট দিব। খুব সহজ এবং সরল দাবি, ত্যানা না পেচিয়ে এটা মেনে নিয়ে মুসলমান হিসবে একজন মুসলমানের দায়িত্ব পালন করুন।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনি আজকে বলছেন মুসলমান হিসাবে মুসলমানের দায়িত্ব পালন করতে। এবং আহ্বান করছেন একটা আন্দোলন ডাক দিতে। গুড। অথচ আমরা এই কাজ করেই যাচ্ছি। আজকে থেকে না।

বিষয় হল,
আমার শরীর মাত্র একটা।
এই শরীর যখন শাহবাগে থাকে, তখন, একই মুহূর্তে শাপলা চত্তর বা কোন নতুন চত্তর যা আমরা তৈরি করব , সেখানে থাকবে কী করে?


নাকি আপনি বলছেন যে,
শাহবাগ চত্তর ছেড়েই যেতে হবে?
মানে, রাজাকার, আল বদর, আল শামস, শান্তি কমিটি, জামায়াতে ইসলাম, নেজামে ইসলামী, তৎকালীন মুসলিম লীগের শাস্তি দাবি থেকে সরেই যেতে হবে।

২২১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৩

পথিক আমি বলেছেন: লেখক আপনি একজন মিথ্যাবাদী, আমি ঠিক কোথায় বাজে ভাষা ব্যবহার করলাম সেটা অন্য ব্লগারদের দেখান, আর না হলে মিথ্যা বলার জন্য ক্ষমা চাইবেন। আপনার পোস্টে আর কোনো কমেন্ট করার ইচ্ছা আমার নেই। সাইদিও আল্লাহ-রাসুলের নাম নিয়েছে কিন্তু সেটা পশু সাইদিকে মিথ্যা প্রমান করে না। আর মুসলমান হয়ে থাকলে আল্লাহ-রাসুলের গালিগালাজকারীদের শাস্তির জন্য উপরে আপনাদের একটা ইভেন্ট আয়োজনের যে দাবি করে গেলাম সেটা করবেন আশাকরি, যেহেতু হেফাজতে আপনাদের অনেক সমস্যা!

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:০১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: * সেখানে একজন ব্লগ পাহারাদার না এসে গায়ে পরে ঝগড়া বাধালো়
* সুতরাং ব্লগ পাহারাদারদের সাথে ফাউল কথা বলে সময় নষ্ট করার কোনো প্রয়োজন দেখি না
* এখানে পাহারা দেয়ার মহান দায়িত্ব নিয়ে ত্যানা পেচান আর যাই করেন, আমাকে নিয়ে ঘুম হারাম করার কোনো কারণ নেই।
* আপনার বা আপনাদের মত অফুরন্ত সময় সবার হাতে নেই যে দিনরাত ব্লগে বসে বসে পাহারাদারি করে যেতে হবে। ব্লগকে আমি বা আমার মত যারা আছে তারা নদীর বুকে সদ্য জেগে ওঠা চর হিসেবে নেয় না যে এখানে গ্রুপিং করে পাহারাদারের দায়িত্ব পালন করতে হবে।
* লেখক একজন মুসলিম দাবিদার, অত্যন্ত চমত্‍কার কথা। তো উনার এই মুসলিম পরিচয়ের ভিত্তি কি?


*লেখক আপনি একজন মিথ্যাবাদী

এই কথাগুলো আমাদের কাছে বাজে ভাষা মনে হয়েছে ভাই। গালাগালি মনে হয়নি অবশ্য, কিন্তু বাজে ভাষা মনে হয়েছে।

সবার সবকিছু একই ভাবে মনে হয় না। এ বিষয়ে অবশ্যই আমরা একমত।

২২২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১৭

এস দেওয়ান বলেছেন: তথাকথিত হেফাজতে ইসলাম আসলে হেফাজতে জামাতে ইসলাম । এই হেফাজত সুকৌশলে যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তির দাবি করেছে এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে সকল প্রচারনার দাবি করেছে । এই জঙ্গীবাদী েফাজতকে এখনই লাগাম না দিতে পারলে ভবিষ্যতে দেশের জন্য আফগানিস্তানের মতো বিপদ ডেকে আনতে পারে ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই, এই সহজ কথা তো সহজ করে বলা যায় না।
কারণ পুরো দুনিয়া ঠিক আছে, আর আমার প্রতিষ্ঠানের উপরে কথা বলতে এসেছ তো পুরো দুনিয়ার ন্যায়বিচারের উপর লাথি মারি।

পার্থক্যটা কোথায়?

২২৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০২

পথিক আমি বলেছেন: আপনি যে একজন চরম মিথ্যাবাদী সেটা আবার প্রমান করলেন, আপনি অপবাদ দিলেন আমি ওই ব্লগারের সাথে বাজে ভাষা ব্যবহার করেছি। আপনাকে সেটা দেখাতে বললে আপনি তুলে এনেছেন ওই একই কমেন্টে আমি আপনাকে মিথ্যাবাদী বলা এটা! আমি আপনাকে মিথ্যাবাদী বলছি কারণ আপনি মিথ্যা দাবি করেছেন যে আমি ওই ব্লগারের সাথে বাজে ভাষা প্রয়োগ করেছি, আপনাকে মিথ্যাবাদী বলা ওই ব্লগারের সাথে আমার বাজে ভাষা প্রয়োগের প্রমান কি করে হয়?
কাউকে প্রমানসহ মিথ্যাবাদী বলা বাজে ভাষা কবে থেকে হলো? তাহলে ভালো ভাষা কি, তাকে হুজুর বলে কুর্নিশ করা? এবার সকল ব্লগারদের কাছে উনার উত্থাপিত অন্যান্য বাজে ভাষার নমুনা দেখাই
১.ব্লগ পাহারাদার
২.ব্লগ পাহারাদারদের সাথে ফাউল কথা বলে সময় নষ্ট করার প্রয়োজন দেখি না
৩.আমার নিক নিয়ে ঘুম হারাম করার কোনো কারণ নেই
৪. আমার হাতে অফুরন্ত সময় নেই যে ব্লগ পাহারাদারি করব। ব্লগ আমার কাছে নদীর বুকে জেগে ওঠা চর না যে গ্রুপিং করে ব্লগ পাহারাদারি করব।
কি আজিব সব বাজে ভাষা প্রয়োগের উদাহরণ! এগুলো বাজে ভাষা হলে ভালো ভাষা কোনটা? গায়ে পরে ঝগড়া বাধানোর জন্য যে আমাকে মাল্টি বলে এতগুলো কমেন্ট করালো তাকে ব্লগ পাহারাদার বলা বাজে ভাষা, তাও আবার ব্লগ পাহারাদার বলা, কি হাস্যকর রকমের মিথ্যাবাদী এই লোক!
৫.'উনার মুসলিম পর্চয়ের ভিত্তি কি' এভাবে কোট করে ঠিক আসিফ-আরিফদের মত কাজ করলেন যারা মানুষকে বিভ্রান্ত করার উদ্দেশ্য নিয়ে কোরান-হাদিসের আংশিক কোট করত, কি অদ্ভুত সাদৃশ্য! কিন্তু আমি নিজেই যে এর উত্তর 'উনার মুসলিম পর্চয়ের ভিত্তি কি? আল্লাহ এবং তার রাসুল, কেননা আল্লাহ এবং তার রাসুল না থাকলে মুসলিম জিনিসটাই থাকে না।' এভাবে দিয়ে দিলাম সেটা দেননি কারণ আপনি একজন প্রচন্ড রকমের বিভ্রান্তকারী মিথ্যাবাদী! আল্লাহ-রাসুলের নাম জপতে জপতে ময়ুর পুচ্ছ ধারণ করলেই মুখোশের আড়ালের স্বত্বাকে ঢাকা যায় না, সাইদিও পারেনি! আমাকে আশাকরি এখানে আসতে আর বাধ্য করা হবে না, এই ধরনের ফালতু ঝগড়াতে জড়ানোর কোনো ইচ্ছা কোনো দিনই ছিল না।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাইরে,

আরো এক লক্ষ বার বলেন, আমি (লিসানি) মিথ্যাবাদী, আমি মিথ্যাবাদী, আমি মিথ্যাবাদী।

শুধু খেয়াল রাখেন, বুকে যেন ব্যথা না হয়।


সেই কমেন্টে আমি তাঁকে করা কমেন্ট এবং আমাকে করা কমেন্ট একত্রে দেখিয়েছি। বিশাল অপরাধ করেছি।

আর আপনাকে ওবে করা সম্ভব না।
ওবে শুধু আল্লাহকে করতে হয়।
এত বড় শিরকি কথা আপনি দয়া করে প্রোপিক থেকে সরিয়ে রাখতে পারেন। তবে সেটা আপনার ইচ্ছা।

উনি একজন নারী ব্লগার।
নারী ব্লগারের সাথে সঠিক ভাষা কোনটা, এটা তো ভাই আপনাকে শিখাতে পারব না।
কারণ নিজেই জানি না। স্যরি।


সবশেষে, অনেক অনেক ভাল থাকুন।

২২৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০৫

নরাধম বলেছেন: মাজারে কেন, যে কোন জায়গায়ই নিরপরাধ মানুষকে বোমা মারা জঘন্য অপরাধ, মাজারে তো বটেই।আপনি মধ্যপ্রাচ্যের কিছু হত্যাকান্ডের সাথে কিভাবে কওমীদেরকে যুক্ত করছেন সেটা অবশ্য বুঝতেছিনা, যাই হোক সেটাও অনেকেই বলেছে। ওয়াহাবীরা কওমীদেরকে পছন্দ করে না বলেই জানি, তাদের সাথে জামাতের ভাল সম্পর্ক, জামাতের মাদ্রাসা হল আলিয়া মাদ্রাস. আর জঙ্গী বের হওয়ার সাথে মাদ্রাসা শিক্ষার সম্পর্ক কম, নর্থ-সাউথ, ঢাবি থেকেও জঙ্গী বের হয়।

আপনার পোস্টের অনেক সমালোচনা এসেছে, আপনি সেসবের যথাসাধ্য জবাবও দিচ্ছেন, আমার আর নতুন বলার তেমন কিছু নেই।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই ভাল থাকুন। ফেয়ার মানুষের সাথে সসম্মানে ফেয়ার প্লে। ভাল মানুষের জন্য মতবাদ কোন বিষয় না। মনুষ্যত্ব বিষয়।

২২৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০৭

নরাধম বলেছেন:
উল্লেখ্য কমেন্টের প্রতিউত্তরে আপনার ভদ্র ব্যবহার খুবই প্রশংসার যোগ্য।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:১৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এই ভদ্র ব্যবহার ভাই আমার না। আমার স্বভাব তো উগ্র।

এর সমস্ত ক্রেডিট আমার সাইয়্যিদুনা মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সালাওয়াতুল্লাহি ওয়া আলিহির। তিনি যা শেখান, তাঁর অনুসারী হিসাবে সেটা আমার মানতে হয়। তবে এই আচরণ রপ্ত করতে হয়েছে, এই পোস্টটা যেদিন করি সেদিন থেকে আরো শক্তভাবে।

২২৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:২৪

পথিক আমি বলেছেন: জি সবাই দেখুক বাজে ভাষার নমুনা, যেচে পরে এসে ঝগড়া বাধানো কাউকে ব্লগ পাহারাদার বলা কেমন করে বাজে ভাষা হয় সেটা অন্যরাও দেখুক। এখন আবার ন্যাকামি করতে নারী-পুরুষ টেনে আনছেন, কাউকে তার যেচে পরে ঝগড়া বাধানোর জন্য ব্লগ পাহারাদার বলা সেটা নারী-পুরুষ নির্বিশেষে কারো ক্ষেত্রেই বাজে ভাষা হয় না। আপনি একজন মিথ্যাবাদী এবং প্রচন্ড রকমের বিভ্রান্তিসৃষ্ঠিকারী মানুষ, সেটা আগের কমেন্টেই আপনার পিছলানো দেখলেই অন্যরাও বুঝতে পারবেন।
এখন আবার আমার প্রপিক নিয়ে টান দিছেন, আমার বাবাও তাকে অবে করতে বলে। আমার বাবাকে অবে করা আর আল্লহকে অবে করার মাঝে যে আকাশ পাতাল পার্থক্য সেটা বুঝেও আপনি ত্যানা পেচাবেন, কারণ আপনি একজন প্রচন্ড রকমের বিভ্রান্তিসৃষ্ঠিকারী মিথ্যাবাদী।
আমার একটা কমেন্টকে গ্রুপব্লগিংয়ের মাধ্যমে কোথায় নিয়ে যাওয়া হলো, কতটা সময় শুধু শুধুই নস্ট করলাম!
আল্লাহ-রাসুলকে গালিগালাজকারী (নাউজুবিল্লাহ) অসভ্য-বর্বরদের শাস্তি নিয়ে একটা ইভেন্টের ডাক দেন, অন্যরাও এতে দ্বিমতের কোনো কারণ দেখি না তারপরেও অন্যদের চিন্তা না করেই আমি কথা দিলাম আমি হেফাজতকে গুল্লি মেরে, হেফাজতের প্রয়োজন নেই এটা বলে পোস্ট দিব। খুব সহজ এবং সরল দাবি, ত্যানা না পেচিয়ে এটা মেনে নিয়ে মুসলমান হিসবে একজন মুসলমানের দায়িত্ব পালন করুন।

খোদা হাফেজ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই,
আপনি যখন বললেনই, যে নারী ব্লগারকে এ ভাষায় সম্বোধন করা যায়।
এবং আমি একজন মিথ্যাবাদী এবং প্রচন্ড রকমের বিভ্রান্তিসৃষ্ঠিকারী মানুষ,

তাই ঠিক করলাম,
আপনার সাথে আর এই পোস্টে, সম্ভাব্য পরবর্তী কমেন্টে কথা বলব না।

যেহেতু একবার ঠিক করে ফেলেছি, কথা বলব না, তাই বাজে কমেন্ট পেলে সেগুলো নির্দ্বিধায় ডিলিট করতে থাকব।
তবে পরবর্তী পোস্টগুলোতে আপনাকে স্বাগত জানাই। এবং আপনার আগের কমেন্টগুলোরও সসম্মান রিপ্লাই পাবেন।

মাআস সালামা ইলাল লিখা।

২২৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১৭

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
অনেক ভাল লাগল। আপনার আগের কয়েকটা পোষ্ট মিস করেছি, পরে পড়ার চেষ্টা করব। দেরি করে আসায় সব কমেন্ট ফলো করতে পারলাম না।

ধন্যবাদ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ স্বর্ণাপু। পড়ে দেখতে পারেন, ভাল লাগবে আশা করি।

২২৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১৯

েশখসাদী বলেছেন: এটা একটি মিথ্যায় ভরা বিভ্রান্তিমূলক পোষ্ট । আপনার নিকট এরকম আশা করিনি ।

সবাই বাংলাদেশে তালেবানী শাসনের ভয় দেখাচ্ছেন । মানছি সেটা ভয়ের বিষয় । তবে বাংলাদেশ কখনই আফগানিস্তান হবে না । এদেশের মানুষ এত উগ্র না । দাওয়াতে তাবলীগের মেহনত এখন থেকে পরিচালিত হচ্ছে এবং যা আজ সারা বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত ।

আর সবাই ইসলামী আন্দোলনকে জঙ্গী বলেন - কিন্তু কেউই আম্রিকা ও ইহুদীরা যে মুসলিম দেশগুলো ধ্বংস করছে - এগুলো বলেন না । মিডিয়াও তা উপক্ষো করে ।

মুসলমানরা জঙ্গী -এই উপাধি কে দিয়েছে ? অপরপক্ষে আজ তাদের অন্যায় - অত্যাচার মিডিয়ায় আসেনা । ইসলাম মানেই জঙ্গী - এই ধারণা থেকে বের হয়ে আসতে হবে এবং আমাদের মুসলমানদের নিরপেক্ষভাবে যাচাই করতে হবে ।

জামাত শিবির নিষিদ্ধ হোক আর মহানবী (সাঃ) এর কটুক্তিকারীদেরও শাস্তি হোক ।

আল্লাহকে ভালবাসলে মুসলমানদের সাহায্য করুন - তাদের ভুলক্রটি ধরতে গিয়ে কাফের মুশরেকদের সহযোগী হবেন না প্লিজ ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এটা একটি মিথ্যায় ভরা বিভ্রান্তিমূলক পোষ্ট । আপনার নিকট এরকম আশা করিনি ।
আমিও কি আপনার কাছ থেকে এই লাইনটা আশা করেছিলাম!

সবাই বাংলাদেশে তালেবানী শাসনের ভয় দেখাচ্ছেন । মানছি সেটা ভয়ের বিষয় ।

এটুকু মানলেই চলত। এখন আপনি কি গ্যারান্টি দিচ্ছেন, যে আমি মাজারে গিয়ে বোমা হামলায় মারা যাব না?

তবে বাংলাদেশ কখনই আফগানিস্তান হবে না । এদেশের মানুষ এত উগ্র না ।
এই প্রত্যাশাটা আপনি এবং আমি দুজনেই করি। যৌক্তিকভাবে করি।

দাওয়াতে তাবলীগের মেহনত এখন থেকে পরিচালিত হচ্ছে এবং যা আজ সারা বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত ।
আর দাওয়াতে তাবলীগের যে আদর্শ, সেই হুবহু একই আদর্শের মানুষ হওয়াতে আমরা ভয় পাই, যে, দাওয়াতে তাবলীগের সাথে মিশে থেকে-

আমরা সবাই তালেবান, বাংলা হবে আফগান যাঁরা বলেছিলেন, তাঁদের বিশ্বের নানাপ্রান্তে ছোটাছুটি করা বা বাংলাদেশে জড়ো হওয়া কোন বিষয় নয়। এতে কি কোন অযৌক্তিকতা আছে?

আর সবাই ইসলামী আন্দোলনকে জঙ্গী বলেন - কিন্তু কেউই আম্রিকা ও ইহুদীরা যে মুসলিম দেশগুলো ধ্বংস করছে - এগুলো বলেন না । মিডিয়াও তা উপক্ষো করে ।

ইসলামী আন্দোলন টার্মটা কি জামাত, শিবির, হিজবুতিরা সবচে বেশি ব্যবহার করে না? কওমী সমাজে এই টার্ম কী করে এল? কওমী সমাজের টার্ম তো ইসলামী দাওয়াত।

মুসলমান জঙ্গি, এই কথা তো ভাই বলি নাই। বলেছি কিছু লোক জঙ্গী। সব ধর্মে, সব বিশ্বাসে, সব সমাজে। তারা কেউ মুসলমান নয়, তারা কেউ হিন্দু বা খ্রিস্টান বা বাঙালি নয়। তারা শুধু জঙ্গী। হত্যাকারী। পুরো পোস্ট এবং মন্তব্যগুলো দ্রষ্টব্য।

জামাত শিবির নিষিদ্ধ হোক আর মহানবী (সাঃ) এর কটুক্তিকারীদেরও শাস্তি হোক ।

এই কথার সাথে কোনকালেই দ্বিমত ছিল না।


শেষে একটা প্রশ্ন, আপনাকে করছি ভাবতে অস্বস্তি হয়।
শফিউর রহমান ফারাবী'র মত একজন সর্বদিক দিয়ে শান্ত প্রচারকারী যে কওমী, এটা আপনি জানেন।

তিনি কি আসলেই হিজবুত তাহরীরে অতীতে বা শেষ পর্যন্ত, অংশ নিয়েছিলেন?

২২৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২৩

রিফাত হোসেন বলেছেন: অনাকাংশে সহমত :) , তবে যেখানে দ্বিমত পোষন করি, সেটা নিয়ে না বললাম, তবে আপনার দৃষ্টি প্রশংসার দাবীদার । :)
সব সময় মতের মিল হবে কথা নাই, তবে আপনার উদ্দেশ্য সত, এতে কোন সন্দেহ নাই । )

+++

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই। প্রোপিকের মতই আপনিও শিশুর সারল্য নিয়ে হাসতে থাকুন নির্মল হাসি।

২৩০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৫

সরদার হারুন বলেছেন:
আমিও এক মত।জামাত শিবির নিপাত জাক,গণজাগরণ বিলুপ্ত হোক ,হেফাজাতে ইসলাম হেফাজাতে দেশ হোক ইসলাম হেফাজাত আল্লাহ করবেন।রসুলের নিন্দাকারিদের কঠোর শান্তি হোক।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হারুন ভাই আপনি এমনভাবে সুন্দর কথাটা বলেছেন যে, আমিও তব্দা খেয়ে ছিলাম কিছুক্ষণ। তারপর বুঝলাম কথাটা পজিটিভ।

২৩১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এই পোস্টের প্রতিটা কমেন্টের রিপ্লাই দেয়া হবে, আল্লাহ চাইলে।
এখন কিছুক্ষণ ঘুমাতে যাচ্ছি। ধন্যবাদ সবাইকে ভাই, আনন্দদায়ক আলোচনার জন্য।

২৩২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০২

মাহিরাহি বলেছেন: জানি, টাকাটা, নিজের বুকের সন্তানটাকে ওইসব মাদ্রাসায় পাঠানো হয় আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য। আলিম তৈরি করার জন্য। ধর্মের বাণী মুসলিম ও অমুসলিম উভরের কাছে পৌছানোর জন্য। কিন্তু ঠিক কী কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে তা?
টাকাটা কেন দেন? সন্তানকে কেন ভর্তি করান ওইসব প্রতিষ্ঠানে?
জাতীয় পতাকা জ্বালানোর জন্য?
শহীদ মিনার ভাঙার জন্য?
১৪ বছর বয়েসি ওই ওমর ফিদায়ির মতো আরো শিশু তৈরি করার জন্য?
শাহজালাল মাজারে একের পর এক বোমা হামলায় অংশ নেয়ানোর জন্য?


আপনার চাওয়াটা কি?

টাকা দেওয়া যাবে না?

সন্তানকে ওইসব প্রতিষ্ঠানে (মানে কি সব কওমী মাদ্রাসা?) পাঠানো যাবে না।

ইসলামের চর্চাটা তাহলে হবে কোথায়।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং দেশের অন্যান্য বিদ্যালয় একের পর এক অঘটনের জন্ম দিয়ে চলেছে, সন্ত্রাসীদের অভয়ারন্য বললেও অতুক্তি হয় না।
এখান জংগী ক্যাডাররাই ক্ষমতাসীন কিংবা বিরোধিদলের ছাত্র সংঘটনকে জিইয়ে রাখে।

টেন্ডারবাজী, চাদাবাজি, অস্রবাজী, ধর্ষন, মানুষখুন কোনটাইত বাদ রাখে না তারা।

তারপরও বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের কথা বলাটা না হয় পাগলামী, ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করার সাহসটাত নাই আপনাদের।

২৩৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৬

মাহিরাহি বলেছেন: দেশের সবচাইতে বেশি ক্ষতি কারা করছে, ঐসব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা নাকি মাদ্রাসার ছাত্ররা?

এখন বোধহয় ইসলামী জংগির ব্যপারটা আনা জরূরী হয়ে পরবে, এবং আগামী দিনে মাদ্রাসার ছাত্ররা জংগি হয়ে কিভাবে দেশের বারটা বাজাবে তার অলীক কাহিনীর অবতারনা করবেন।

২৩৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২৩

হা বলেছেন:

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জবাব দেয়ার রুচি নেই। আপনার মঙ্গল হোক।

২৩৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৫

গ্যাম্বলার বলেছেন: ধন্যবাদ লিসানী ভাই।

কয়েকবার এসে পোস্ট -কমেন্ট-রিপ্লাই পড়লাম। আপনার লেখার ধরন বিশেষ করে আপনার ধৈর্য্য আমাকে মুগ্ধ করেছে। মাজার সম্পকে আমার তেমন পজেটীভ ধারনা নেই তাই বলে আপনার প্রাপ্তিকে অস্বীকার করি ক্যামনে? একই ভাবে কওমী-তাবলিগি সম্পর্কে বাজে ধারনা নেই, তবে আজ তারা অন্যের বড়ে হয়েছে, বোঝা কঠিন নয়।

আলোচনা চলুক, সাথে আছে এ পাঠক!

২৩৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৭

বাংলাদেশি বাংগালী। বলেছেন:

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এইপাশে পুলিশ,
ওইপাশে লোকটার হাতে পাথর,
রিকশা ঘুরানোর পথে আছে- তাইতো?

এমনো হতে পারে, পুলিশের সাথে তাদের কাহিনী চলছে, শিবির দাড়ি রাখে এই কথা নিশ্চই দাবি করবেন না।
শিবির টুপি পরে, এই কথা নিশ্চই দাবি করবেন না।
শিবির পায়জামা পাঞ্জাবী পরে এই কথাও নিশ্চই দাবি করবেন না।
শিবির পাথর হাতে পুলিশের সাথে লাগে না, এই কথাও দাবি করবেন না।

তাহলে,
এই ছেলেটা শিবির হতে পারে,
ছাত্রলীগ, বিএনপি বা যে কোন ভাড়াটে হতে পারে।


আর হতে পারে,
অপাত্রে এত কথা বললাম।

২৩৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০১

কৃষিবিদ আহমদ মুকুল বলেছেন: রুদ্র মানব বলেছেন: প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: হেফাজাতে ইসলামের নেতাদের আদর্শ নিন্মে বই
বইয়ের পৃষ্টা উল্লেখ পুর্বক
দেওয়া হল;অতপর বিচারের ভার আপনার হাতে.....

১. আল্লাহ মিথ্যা বলতে পারেন।

[ফতোয়া-ই- রশীদিয়া, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা-৯, কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

২. আল্লাহ আগে জানেন না বান্দা কি কাজ করবে।
বান্দা যখন কাজ সম্প্ন করে নেয়
তখনই আল্লাহ তা জানতে পারেন।

[তাপসীর-ই- বুলগাতুল হায়রান পৃষ্ঠা ১৫৭-৫৮, কৃত
মৌং হুসাইন আলী দেওবন্দী]

৩. শয়তান ও মালাকুল মাওত এর জ্ঞান হুযুর
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার
চেয়ে বেশি।

[বারাহীন-ই ক্বাতিআহ পৃষ্ঠা- ৫১ কৃত খলীল আহমদ
আম্বেটভী দেওবন্দী]

৪. আল্লাহর নবীর নিকট নিজের
পরিণতি এবং দেয়ালের পিছনের জ্ঞানও নেই।

[বারাহীন-ই ক্বাতি আহ পৃষ্টা ৫১, কৃত খলীল আহমদ
আম্বেটভী দেওবন্দী]

৫. নবী করিম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহ
তায়ালা তেমনি জ্ঞান দান করেছেন যেমন জ্ঞান
জানোয়ার পাগল
এবং শিশুদের নিকট রয়েছে।

[হিফজুল ঈমান পৃষ্ঠা-৭ কৃত মৌং আশরাফ
আলী থানভী দেওবন্দী]

৬. নামাযে নবী করিম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামার প্রতি শুধু খেয়াল
যাওয়া গরু গাধার খেয়ালে ডুবে যাওয়া অপেক্ষাও
মন্দতর।

[সিরাতে মু্স্তাকিম পৃষ্ঠা-৮৬ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

৭. রাহমাতুল্লীল আলামীন (সমস্ত বিশ্বের জন্য
রহমত) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামার খাস উপাধি নয়
নবীজী ছাড়া অন্যন্য বুযুর্গকেও
রাহমাতুল্লিল আলামীন বলা যেতে পারে।

[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ২য় খণ্ড পৃষ্ঠা-১২ কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

৮. খাতামুন্নাবিয়্যিন অর্থ
আখেরী বা শেষনবী বুঝে নেওয়া সাধারন লোকদের
খেয়াল মাত্র জ্ঞানী লোদের মতে এ অর্থ বিশুদ্ধ
নয়। হুযুর আকরামের যুগের পরও
যদি কোন নবী পয়দা হয় তবে হযররত মুহাম্মদ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার
শেষ নবী হওয়ার কোন ক্ষতি হবে না।

[তাহযীরুন্নাছ পৃষ্ঠা-৩ ও ২৫৪ কৃত দারুল উলুম
দেওবন্দ মাদরাসার অন্যতম
প্রতিষ্ঠাতা মৌং কাসেম নানুতবী]

৯. নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
দেওবন্দের আলেমদের
সাথে সম্পর্কের সুবাদে উর্দু শিখতে পেরেছেন।

[বারাহীন-ই ক্বাতিয়াহ, পৃষ্ঠা ২৬ কৃত মৌং খলীল
আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী]

১০. নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার
সম্মান শুধু বড় ভাইয়ের মতই
করা চাই।

[তাক্বভিয়াতুর ঈমান পৃষ্ঠা-৫৮ কৃত মৌং ঈসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

১১. আল্লাহ তায়ালা ইচ্ছা করলে মুহাম্মদ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর
সমকক্ষ কোটি কোটি পয়দা করতে পারেন।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা ১৬ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

১২. নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
মরে মাটিতে মিশে গেছেন।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৫৯ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

১৩. নবী প্রতিটি মিথ্যা থেকে পবিত্র ও মাসুম
হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়।

[তাক্বভিয়াতুল আকাঈদ পৃষ্ঠা ২৫ কৃত মৌং কাসেম
নানুতবী]

১৪.নবী রাসূল সবাই অকেজো।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৬২৯ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী]

১৫. নবীর প্রশংসা শুধু মানুষের মতই
কারো বরং তা অপেক্ষাও সংক্ষিপ্ত কর।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা ৬১ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

১৬. বড় মাখলুক অর্থাৎ নবী আর ছোট মাখলুক
অর্থাৎ অন্যসব বান্দা আল্লাহর শান
বা মর্যাদার সামনে চামার অপেক্ষাও নিকৃষ্ট।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা ১৪ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলবী ওহাবী]

১৭. বড় অর্থাৎ নবী করিম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম আর ছোট অর্থাৎ অন্যসব
বান্দা বেখবর ও অজ্ঞ।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৩ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

১৮. নবীকে তাগুত (শয়াতান) বলা জায়েয।

[তাফসীর-ই বুলগাতুল হায়রান পৃষ্ঠা-৪৩ কৃত
মৌং হুসাইন আলী ওয়াভচরান ওয়ালা]

১৯. নবীর মর্যাদা উম্মতের মধ্যে গ্রামের চৌধুরী ও
জমিদারের মত।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৬১ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

২০. যার নাম মুহাম্মাদ কিংবা আলী তিনি কোন কিছুই
করতে পারেন না।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৪১ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

২১. উম্মত বাহ্যিকভাবে আমলের মধ্যে নবী থেকেও
বেড়ে যায়।

[তাহযীরুন্নাছ পৃষ্ঠা-৫ কৃত দারুল উলুম দেওবন্দ
মাদরাসা অন্যতম
প্রতিষ্ঠাতা মৌং কাসেম নানুতভী]

২২. দেওবন্দী মোল্লা নবী করিম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামকে পুলসেরাত হতে পতিত
হওয়া থেকে রক্ষা করেছেন।

[তাফসীর-ই বুলগাতুল হায়রান পৃষ্ঠা-৪৩ কৃত
মৌং হুসাইন আলী ওয়াভচরান ওয়ালা]

২৩. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আশরাফ
আলী রাসুলুল্লাহ আর
আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা সায়্যিদিনা ওয়া নবীয়্যিনা আশরাফ
আলী বলার
মধ্যে সান্ত্বনা রয়েছে কোন ক্ষতি নেই।

[রিসালা-ই ইমদাদ পৃষ্ঠা-৩৫ সফর-১৩৩৬
হিজরি সংখ্যা]

২৪. মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
উদযাপন করা তেমনি যেমন
হিন্দুরা তাদের কানাইয়্যার জন্মদিন পালন করে।

[বারাহীন-ই ক্বাতিয়াহ পৃষ্ঠা-১৪৮ কৃত মৌং খলীল
আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী]

২৫. আল্লাহর সামনে সমস্ত নবী ও
ওলী একটা নাপাক ফোটা অপেক্ষাও নগণ্য।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৫৬ কৃত মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী]

২৬. নবীকে নিজের ভাই বলা দুরস্ত।
[বারাহীন-ই ক্বাতিয়াহ পৃষ্ঠা-৫৬ কৃত মৌং খলীল
আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী]

২৭. নবী ও ওলীকে আল্লাহর সৃষ্টি ও বান্দা জেনেও
উকিল এবং সুপারিশকারী মনে করে এমন মুসলমান সাহায্যের
জন্য আহবানকারী ও নযর
নিয়াযকারী মুসলমান আর কাফির আবু জাহল শির্কের
মধ্যে সমান ।

[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৭-২৭ কৃত
মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী]

২৮. দরূদ ই তাজ অপছন্দনীয় এবং পাঠ করা নিষেধ।

[ফযাইলে দরূদ শরীফ পৃষ্ঠা-৯২ ফাযাইলে আমল
তথা তাবলীগী নেসাব থেকে পৃথক্বৃত]

২৯. মীলাদ শরীফ মিরাজ শরীফ ওরস শরীফ খতম
শরীফ চেহলামে ফাতিহাখানি এবং ঈসালে সাওয়াব সবই
নাজায়েয ভুল প্রথা বিদআত
এবং কাফির ও হিন্দুদের প্রথা।

[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ৩য় খণ্ড পৃষ্ঠা-৯৩-৯৪, কৃত
মৌং রশদি আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

৩০. প্রসিদ্ধ '''কাক'''(একধরনের মাজারের রুটি)
খাওয়া সাওয়াব।

[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ৩য় খণ্ড পৃষ্ঠা-১৩০ কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

৩১. হিন্দুদের হোলী দেওয়ালীর প্রসাদ
ইত্যাদি জায়েয।

[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ২য় খণ্ড পৃষ্ঠা-১৩২ কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

৩২. ভাঙ্গী চামারের ঘরের রুটি ইত্যাদির মধ্যে কোন
দোষ নেই যদি পাক হয়।

[ফাতোয়া-ই রশীদিয়া ২য় খণ্ড পৃষ্ঠা ১৩০ কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]

৩৩. হিন্দুদের সুদী টাকায় উপার্জিত অর্থে কূপ
বা নফকূপের পানি পান করা জায়েয।

[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ৩য় খণ্ড পৃষ্ঠা ১১৩-১১৪ কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]



নবী রাসুল এবং আল্লাহকে কটুক্তি কারীদের আদর্শিক সাপোর্টার মুরতাদ- কাফেরদের পাথর নিক্ষেপ করে মারা হোক ।


এসব কথা বললে কি ইমান থাকে ??????
কেউ এইগুলার উত্তর দেন , পিলিজ
X(( X(( X((



২৩৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৩

কৃষিবিদ আহমদ মুকুল বলেছেন: লিসানী সাহেব, থামা চলবে না। কোন ভাবেই না, কোন ভাবেই না, কোন ভাবেই না।

পোস্ট প্লাস সহ প্রিয়তে।

২৩৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৪

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: মওদুদীর আদেশে পাকিস্তানে ৪,০০০ কাদিয়ানী নিহত হয়। তাদের বিশ্বাস ভুল ছিল, তারা অমুসলিম, খুব ভাল কথা। তাই তাদের হত্যা করা হয়। মওদুদীর ফাঁসি হলেও মধ্যপ্রাচ্যের চাপে তাকে খালাস দেয়া হয়। পরকালে মধ্যপ্রাচ্যের রাজাবাদশারা চাপ দিতে পারবেন তো?

আপনার লেখা পুরো ডিটেইল্স পড়লাম দুই বার.. অন্ধ মানুষ গুলো বোঝেনা মনুষ্যত্ব কি ...

অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য...

২৪০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

ইন্দ্রজাল বলেছেন: লিসানীর স্টিকী (চুলকানী) পোস্টের জবাব

লিসানি ভাইএর ফরমায়েসী লিখাটার জন্য ধন্যবাদ, এইডা আমাকে কিছু সত্যি লিখার সুযোগ করে দিল,
৪৭ এর ভারত ভাগের পরে এত বড় একটি সতস্ফুর্ত পোগ্রামের সমালোচনায়, আপনার তুলে আনা যুক্তি গুলো এই আন্দোলনের বালি বরাবরও ক্ষতিগ্রস্তু করবেনা, তবুও ঈমানের দাবী থেকে আমার এই লিখা,
যদিও আপনার লেখার ৮০% জুড়ে পাকিস্তানের ভাগেরা ভাগেরা কাহিনি, কিন্তু ফাইনালী সব কিছুর দোষ জাঁরলেণ হেফাজতএর উপর।
তাদের দোষ তারা অহিন্স ঊপায়ে বাঙ্গাল দেশে একটা মহা গন জাগরন করে ফেলেছে, আপনাদের সরকার এত আয়োজন করে যে সুনামী কে থামাতে পারিনি, আফনি আর আপনার পেয়ারা সামু মিলে ব্যাঙ্গের পেচ্চাব এই পোস্ট দিয়া হেফাজত সুনামী টেকানোর যে দুঃসাহস দেখিয়েছেন তার জন্য আন্তরিক মোবারকবাদ রইল।
্যদিও আপনার লেখায় কে কোন চিপাইয় কি ফেলছে তার ফিরিস্তি দিছেন, কিন্তু হেফাজতের তেরো দফা কিছুই বললেন না , নাকি আপনি এসব চান না। আপনী যদি ইমানদার দাবী করেন এ নিয়ে দুইটা কিছু লিখতেন, যেহেতূ আপনি তা করেন নি ধরে নিচ্ছি আপনি বা আপনি যাদের মুখপাত্র তারা এই দাবীগউলির একটাও সমর্থন করেন না, যুদি নাই করেন আপনার মসুওল্মান দাবী করার অধিকার আছে কি নাই তা আপনার বিবেকই বলে দিবে।

আপনি প্রথম পেরাই বলেছেন “চট্টগ্রামে অরাজনৈতিক ইসলামিক প্রতিষ্ঠানে আগুন ”
মিথ্যা,
এই গাউসিয়া কমিটিরা মোটেও অরাজনৈতিক নই, তারা ইসলামিক ফ্রন্টের বেনারে, মোমবাতি প্রতিকে নির্বাচন করে। মূলত মাজার ব্যবসায় এদের ইসলাম। এই ইসলামী ফ্রণ্ট হেফাজতের হরতাল প্রতিহতের ডাক দিয়েছিল, এবং নাস্তিকদের পক্ষে তাদের অবস্থান স্পস্ট করেছে যা আমরা টীভির পর্দআয় অহরহ দেখি, এবং এই গাউসিইয়া কমিটীর অনেক হুযুরই শাহবাগ বা প্রেস ক্লাব হতে বায়াত নিয়ে আসছে, (আমার এলাকার দুইজন গাউসিয়া ওয়ালা কে আমি জানি যারা এই কাজ করছে)
তবুও আগুন দেয়া সমর্থন করিনা, কেন আগুন দেওআ হল, হয়ত গাউসিয়া রা হেফাজত কে প্রতিরোধ করতে গেছিল, কয় সেদিন তো শাহবাগ দুই মিনিটেই তুলে দেয়া যেত, হেফাজত তো তা করেনি, তারা অহিংস হতে চাইনি বলে।
বরংচ বিনা উস্কানিতে এই গাউসিয়ারাই সেদিন পুর্বাপর হিংসা চরিতার্থ করতে গিয়ে পটীয়াস্থ ক্রসিং মোরের মসজিদ ও মাদ্রাসায় হামলা করে, শিক্ষকদের তো পিটায়ই নি, এদের নুরানী বিভাগের ৮-৯ বছরের ছাত্রদের আঁচড়িয়ে আঁচড়িয়ে মাটীতে ফেলে। কি সেই বিভতসতা আমি সচক্ষে দেখে এসেছি, আমার কাছে রেকর্ড, ভিডিও ও ছবি তোলা আছে। বড় বড় কোরান শরিফ ও তাফসীর ফেলে দেয়।
যদিও এই মাদ্রাসার কেঊ হেফাজতের প্রগ্রামে এটেন্ড করেনি।


হাদ্বরাত শাহজালাল ইয়ামানী রাহমাতুল্লাহি আলাইহির মাজার যে বোমা হামলা হল, সেগুলোতে আহত হয়েছেন যাঁরা, তাঁরা কোন ধর্মাবলম্বী?
এই বোমা হামলা কি হেফাজত করেছিল, হন্ডে আদিনাথের পাহাড়, হন্ডে ছলে খের হার। না হেফাজতের কোন নেতার এর সাথে সম্পৃক্ততা আছে? তাইলে তো ভাই সামনে আপ্নারা দরবেস বাবার শেয়ার মার্কেটের টাকা মারার সাথে হেফাজতের লিংক খুজবেন, কেননা দরবেস বাবা দরবেশ, দাঁড়ি ও আছে। বরঞ্চ এই বোমা হামলা গুলি ছিল ইসলামি দল সম্ররথিত বিএনপি সরকারকে জঙ্গী টেগ দিতে ভারতের প্লটে আওয়ামের গেম ছিল। বি এণ পী এদের গ্রেফতার, সবোচ্চ বিচার করলেও এর পিছনের আওয়াম শক্তিরে বাইর না করে বড় ভুল করছে, শাইক আব্দুর রহমান কার ভগ্নিপতি ছিল ভাই তথ্য টা দিয়া যাইয়েন।

চট্টগ্রামের দশ আলিম হত্যার জন্য হামলা
দশজন আলিম। তাঁদের কেউ মিসরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি পর্যায়ের ডিগ্রিপ্রাপ্ত, কেউ ভারত-পাকিস্তান ও আরবের বড় বড় মাদ্রাসায় পড়েছেন, কেউবা শুধু দেশেই। তাঁদের কেউ শায়খুল হাদিস (১ লক্ষ হাদিসে পূর্ণ দক্ষতা না থাকলে কাউকে শাইখুল হাদিস বলা যায় না।) কেউ মুফাসসির ( ১৫ টির অধিক তাফসির গ্রন্থে সার্বক্ষণিক দক্ষতা না থাকলে মুফাসসির বলা যায় না) কেউ মুফতি (ফিকাহ ও উসূল আল ফিকাহ্ শাস্ত্রে দক্ষতা না থাকলে মুফতি বলা যায় না। আলীয়া পর্যায়ে মুফতির সমমান হচ্ছে এমফিল। কারণ আলীয়া মাদ্রাসা পর্যায়ে মাস্টার্সের সমমান কামিল শেষ করার পর দুই বছর সময় লাগে মুফতি ডিগ্রি পেতে। কোন শর্ট কোর্স নয়।) কেউ বিশ্বখ্যাত অনুবাদক (কুরআন, হাদীস, তাফসির ও হাদীসের বর্ণনার অন্তত ৪০০০ পৃষ্ঠার অনুবাদ করার অভিজ্ঞতা সম্পণ্ন।) আর একজন তো স্বয়ং জাতীয় মসজিদের সম্মানিত খতিব!

কেন?
কারণ জানা গেল, তাঁরা যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করেছেন যে, সাঈদী ভুল তাফসির করে। জানা গেল, এই কথা তাঁরা গত চার দশক ধরেই বলে আসছেন। জানা গেল, তাঁরা এই বিষয়ে বই লেখেন।
এতবড় অপরাধ! হত্যা তো করতেই হবে!

এইডা তো আফনেরা কইছিলেন শিবিরের কম্ম, যদিও যাদের আফনেগো ফুলিস বানচে তাদের সাথে শিবির লিংক এখনো দাঁড় করাইতে পারেন নাই।
সমস্ত প্লট টা তো অই হিন্দু অফিসার কর্তৃক প্রনিত যার হাত এক কিশোরের রক্তে রঞ্জিত,
কিন্তু ভাই এখানে হেফাজত আসল কত্তেকে। দশজনের একটা লিস্ট কইরা বললেন এইডা হিট লিস্ট, অইলো এইবার খালি বান্দ, আপ্নারা পারেন ও ভাই। আমাদের নবী (সাঃ ) ও তার পরিবার নিয়ে এত কিছু করল তখন এই আলেমরা একটা শব্দ করলনা, নিজেদের নাম লিস্টে আসার পর তাদের লাফালাফি স্টার্ট। চাচা আপন পরান বাঁচা। নাকি আলোচনার পিছনে চলে যাওয়াতে আলোচনার পাদ-প্রদীপে আসার লক্ষ্যে ওই হিন্দু অফিসারের সাথে আপানারাও আছেন এই গেমসে। (যদিও হেফাজতের উত্তানের সাথে সাথে আপনাদের দর বেড়েছে, আওয়ামী লিগ, নাস্তিকরা আপনাদের গোনায় আনছে, সামনের সারিতে রেখে নিজেদের আস্তিকতা জাহির করছে, ভাল অঙ্কের টাকা আফনেগো ব্যাঙ্ক একাঊন্টে যাচ্ছে , বাগেরা বাগেরা। হেফাজত রে এই জন্য অন্তত মন থেকে দোয়া কইরেন, মুখে না বল্লেও চলপে, তাতে না আবার নেত্রী ভেজার হয়)


সাইয়্যিদ আল বুতির জন্য কান্না

শাইখ সাইয়্যিদ আফেন্দি আল চিরকেয়িস্কি



মাত্র ৪২ জন, লাহোর



৫২ জনকে মাজারে বোমা মেরে হত্যার দায়ে তালেবান নেতার ফাঁসি
শিয়া সমাগম, নামা ও মরণ

ভাই আফনে তো একজন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ। আমি আফনার আঙ্গুলের ও সমতুল্য না।
কিন্তু এইডা বুজিনা, আমেরিকা যখন ইরাক,আফগানিস্তান, ভারত যখন কাস্মিরে, ইস্রাইল ফিলিস্তিনে,
কিংবা আমার বাঙ্গালী চাটগা ভাষী ভাই মগদের দ্বারা সতে সতে মরছে তখন, আপনাদের বিবেক প্রতিবন্ধি, আপনারা এই নিয়ে আলোচনা কে অপছন্দ করেন, কি বলেন, । লাখে লাখে গনহত্যা যারা করে তাদের কাছ থেকে আফনারা মডারেট মুস্লিমের সার্টীফিকেট নেন। আর হেফাজতের সাথে পাকিস্তানের বোমা হামলার লিঙ্ক খোঁজেন, বাহ বাহ। রোহিঙ্গা দের নিয়ে অন্তত একটা পোসট স্তিকী হলনা, আপ্নারটা হল কেননা এখানে হেফাজত কে আপনি বাঁশ দিতে চেয়েছেন, অন্য কোন কারনে না। পাকিস্তানে যে সব বোমা হামলা হচ্ছে তার অনেকগুলির পিছনে আমেরিকা বা ভারতের লাখো ডলারের ইনভেস্ট আছে, আমাদের শায়েক আব্দুর রহমানের কাছে পাওয়া ডেটোনেটোর গুলি ছিল মেড ইন ঈন্ডিয়া, মার্ক কম্পাণীর কেমিকেল গুলিও ছিল আপ্নাগো ভারত মাতার উদরে তৈরি। ভারতের বিএস এফ গরু বেপারীদের গন্ডায় গন্ডায় মারে, এগুলি কেম্নে আসল তাদের সীসা ডালা নিরাপত্তা ভেদ করে,
ভাই মাসুম নামের আম্বালীগ যে শোট গান নিয়া সেদিন মানুস মারল তা তো ছবি তে প্রমান, এ নিয়ে একটা পোসট দেন, নাকি তাদের জন্য অস্ত্র হাতে নামা জায়েজ,
হেফাজতের কাউকে তো কখনো একটা ছুরি হাতেও দেখা যায়নি রে ভাই, দেখা গেলে আপনি সেটা প্রথমেই উল্লেখ করতেন,


মওদুদীর আদেশে পাকিস্তানে ৪,০০০ কাদিয়ানী নিহত হয়। তাদের বিশ্বাস ভুল ছিল, তারা অমুসলিম, খুব ভাল কথা। তাই তাদের হত্যা করা হয়। মওদুদীর ফাঁসি হলেও মধ্যপ্রাচ্যের চাপে তাকে খালাস দেয়া হয়। পরকালে মধ্যপ্রাচ্যের রাজাবাদশারা চাপ দিতে পারবেন তো?
ভাই মওদুদীরে ধরতে গিয়ে কাদিয়ানীদের পক্ষ নিতেছেন কেন?

জানি, টাকাটা, নিজের বুকের সন্তানটাকে ওইসব মাদ্রাসায় পাঠানো হয় আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য। আলিম তৈরি করার জন্য। টাকাটা কেন দেন? সন্তানকে কেন ভর্তি করান ওইসব প্রতিষ্ঠানে?
জাতীয় পতাকা জ্বালানোর জন্য?
(জাতীয় পতাকা জ্বালাইছে কে হেফাজত? শহীদ মিনার ভাংছে কে হেফাজত?, হিন্দুর বাড়ি জ্বালাইছে কে , হেফাজত? নাকি পাগল হয়ে যাওয়া ছাত্রলীগ, যুবলীগ, প্রমান নিয়া আইসা কন
অন্তত একটা প্রমান দেন যে একজন হেফাজত কর্মী হিন্দুর বাড়ীতে আগুন দিচে, কিংবা জাতীয় পতাকার অবমাননা করছে, কার দোষ কার ঘাঁড়ে চাপানরে ভাই, আপনি তো দেখি দুর্দান্ত মিথ্যার বেসাতী খুলেছেন)

শহীদ মিনার ভাঙার জন্য?
১৪ বছর বয়েসি ওই ওমর ফিদায়ির মতো আরো শিশু তৈরি করার জন্য?
শাহজালাল মাজারে একের পর এক বোমা হামলায় অংশ নেয়ানোর জন্য?

নিজেকে প্রশ্ন করার সময় এসেছে। সমর্থন আমরা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য জানাই। কিন্তু সে সমর্থন দেশ ও জাতির উপরে কাল হয়ে নেমে আসবে কিনা, তা ভাবার সময় হয়েছে।


আর নারীর উপর আক্রমণ যে খুবই সাধারণ একটা বিষয়, শারমীনের এই সাহসিক চোখের উপর শক্তিশালী পুরুষ হাতপা গুলো নেমে আসাতেই সে কথা প্রতীয়মান হয়।
ধর্ম নয়, রাষ্ট্রের কথাতেই আসি, শারমীন সৌদি আরবে থাকেন না, যে তাঁকে রাষ্ট্রীয় আইনে বোরখা পরতে বাধ্য করা যাবে। আর বোরখা বা হিজাবের তো আলাদা আলাদা সংজ্ঞায়ন আছে ইসলামের বিভিন্ন মাজহাবে। ফিকাহ শাস্ত্র অনুসরণ করতে গেলে মাজহাবের শরণাপণ্ন হওয়া ছাড়া উপায় নেই। বাংলাদেশে পরম ধার্মিক নারী যেমন সারা শরীর বোরখায় ঢেকে চলেন, কেউ তাঁদের ঘাঁটায় না, আবার আমি নিজেই অসংখ্য অগুণতিবার চার্চের নানদের পাশাপাশি হেঁটেছি। বাংলাদেশে খ্রিস্টানগণ যে সংখ্যার দিক দিয়ে কম, তা টেরই পাওয়া যায় না নানদের প্রতি সাধারণ মানুষের ব্যবহার দেখে। বাংলাদেশে হিন্দু মহিলা শাঁখা সিঁদুর নিয়ে শাড়ি পরে গমনাগমন করেন। কেউ সাধারণত তাঁর ধর্মপরিচয়ের কারণে পথে সমস্যা সৃষ্টি করে না।
আর শারমীন, এক হেলমেট পরা, বুলেটপ্রুফ ভেস্ট পরা নারী সাংবাদিক, টেস্টাস্টেরনের শক্তিতে বলীয়ান পুরুষদের হাতে চড় ঘুষি লাথি খেলেন। এখনো তিনি হাসপাতালে। তিনি কি সম্পূর্ণ শরিয়াহ মেনে গিয়েছিলেন সেখানে? না-ই হতে পারে। কিন্তু তিনি তো একজন মানুষ। একজন বাঙালি। একজন মুসলিম। একজন সাংবাদিক এবং, আক্রমণ করার সময় ভুলে গেলে চলবে না, একজন নারী।

আচ্ছা, ঠিক কোন্ শিক্ষায় দীক্ষিত হলে একজন পুরুষ, পুরুষ মাত্রই শারীরিক দিক দিয়ে শক্তিশালী, নারীর শরীরে দাঁড়িয়ে থেকে লাথি চালাতে পারেন? আরে, নারীকে তো তৈরি করা হয়েছে অধিকতর কোমল করে। তার মাতৃত্বের জন্য। পরবর্তী প্রজন্মের জন্য। কী করে প্রকাশ্য জনপথে তাঁর উপর আক্রমণ হয়?

আর, শারমীন কোন ধর্মের মানুষ?

সারমীন যে লাখো জনতার স্রোত কে হাজারে নামিয়ে আনলো তাতো বললেন না, আমি মিথ্যা বললে, ইটিভি সেদিন যারা সরাসরি দেখছে তাদের জিজ্ঞেস করুন, নইলে ইটিভির কাছে ওই ভিডীও ফুটেজ টী চান।
আর ৫০-৬০ জন পুরুসের গন দোলাই খাইয়া তিনি কি অমৃত সুধা পান করে এখন দাঁত খেলাইয়া হাসিতেছেন, তার ও তো একটা ব্যাক্যা থাকার দরকাররে ভাই।
আমি সেদিন লং মার্চে ছিলাম, না স্বেচ্ছাসেবকরা কাউকে শাহবাগ রাস্তা মুখী হতে দেন নি, আমি সাক্ষী দিতেছি, তারা একে অপরের হাত ধরে, মানব বর্ম রচনা করে ঐ মুখো হতে দেন নি, যদি তা না হত তোহিদী জনতার রোসানল কি দেখতে পেতেন আপনারা, এই জায়গাতেই হেফাজত তাদের সাংগঠনিক দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে, যা আজ আপনাদের মাথা ব্যাথার আসল কারণ, বুঝিরে ভাই, মাইরের চেয়েও তাসবীহ, জায়নামাযের মাইরে বেশি পোড়াইতেছে আপ্নাদের।
আমি বায়তুল মোকাররমের কাছে শুনেছিলাম গাজী টিভির সাম্বাদিক নাকি অইখান থেকে কইতাছে, শাহবাগ থেকে বলছি, পরে উত্তেজিত জনতা(আপনাদের কাছ থেকে ধার করা শব্দ) তারে লগু বেদম সহকারে সরিয়ে দেয়, যা মিডীয়ায় আসেনি।


পরিশেসে এইটাই বলতে চাই সামু তার লেঞ্জা, বিচি(আছে কি নাই সন্দেহ, নাকি খোয়াইছে) সব দেখিয়ে দিল আরেকবার।
প্রথম আলুর মত সামুও যে দিন দিন বুদ্ধিভিত্তিক দেওলিয়া হয়ে যাচ্ছে তার প্রমান এই পোস্ট, এরকম একটি পোশট যার সাথে শিরোনামের ই কোন মিল খূঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা তা স্টিকি করে সামু তার সেরা সেরা ব্লগারদের অপমানই করল, ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: *ফরমায়েসী- প্রমাণ দেন, নাইলে আমি আপনার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করতে পারি। গট ইট? আপনার নিক কে চালায়, সেটা হাইকোর্ট স্বত:প্রণোদিত হয়ে বের করার ব্যবস্থা নিতে পারেন।

আর যদি প্রমাণ না থাকে, নিজের আদর্শকে আর হাসির পাত্র করবেন না। খেয়াল করে দেখুন, আমার ধর্মকে আমি হাসির পাত্র করছি না। ধর্মের নামে সামান্য কিছু মানুষ যা করে, সেটা সোচ্চার কন্ঠে বলতে বাধ্য হচ্ছি। আমি পয়েন্টে কথা বলছি, আপনাদের একমাত্র অস্ত্র আক্রমণ। ফরমায়েশি- বিন্দুমাত্র বাস্তবতা নেই। রাস্তায় পেলে তো পিটিয়ে মেরে ফেলে পরের ওয়াক্তের নামাকে দাঁড়িয়ে যেতেন, আল্লাহর দুনিয়ায় যে ওই ওয়াক্তে নামাজ একজন কম পড়ত, সেদিকে চোখই যেত না।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ৪৭ এর ভারত ভাগের পরে এত বড় একটি সতস্ফুর্ত পোগ্রামের সমালোচনায়

মানে? মুক্তিযুদ্ধকে আপনার স্বত:স্ফূর্ত জাগরণ মনে হয়নি?
আপনাদের এখানে আপনাদের দাবি অনুযায়ী যত মানুষ অংশ নিয়েছে, তারচে তিনগুণ নিহত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধে। এটার কোন মূল্যায়নই নেই আপনার কমেন্টে?
৫২ কে আপনার স্বত:স্ফূর্ত জাগরণ মনে হয়নি?
পরিচয় নিহিত।

দেওবন্দী ভাইরা, আপনাদের স্বপক্ষকে দেখার আর দরকার নেই। কারণ দেখেই আপনারা স্বপক্ষ চুজ করেছেন।

বাঙ্গাল দেশে

হোয়াট ইজ দিজ নু্ইসেন্স? আমার দেশের নাম কী? আমার দেশের নামের প্রতি এত বিতৃষ্ণা নিয়ে বেঁচে থাকেন কী করে?

ব্যাঙ্গের পেচ্চাব

আপনার শোভনীয় মুখ।

যদিও আপনার লেখায় কে কোন চিপাইয় কি ফেলছে তার ফিরিস্তি দিছেন
আপনি কী ফেলার কথা বলছেন বুঝতে পারি নাই ভাই। কাইন্ডলি, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের দ. আদর্শের রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসাবে বুঝায়া বলেন।

হেফাজতের তেরো দফা কিছুই বললেন না

এই পোস্টে তিন এর অধিক রিপ্লাইয়ে বলেছি। এবং এ বিষয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা আছে আগের Click This Link পোস্টে। আপনি শুধু একটা বিষয়ই দেখালেন, কষ্ট করার সময় নাই, তাই পড়েননি। দ্যাটস গুড। এরপর আপনার মত যারা একই বিষয়ের পুনরাবৃত্তি করবে, তাদের একই কথার পুনরাবৃত্তি করে করে কলেবর বাড়ানো হবে কিনা এটা বিবেচ্য।

গাউসিয়া কমিটিরা মোটেও অরাজনৈতিক নই, তারা ইসলামিক ফ্রন্টের বেনারে, মোমবাতি প্রতিকে নির্বাচন করে। মূলত মাজার ব্যবসায় এদের ইসলাম।

তার মানে, আনলাইক আদার্স, গাউসিয়া কমিটি কী, সেটা আপনি জানেন, রাইট? আপনি এদের ইসলাম বলতে যে টার্ম ব্যবহার করলেন, মাজার ব্যবসা... আপনাদের সাথে একই দেশে তারা নিরাপদে থাকতে পারবে না, এই তো?

নাস্তিকদের পক্ষে তাদের অবস্থান স্পস্ট করেছে যা আমরা টীভির পর্দআয় অহরহ দেখি, এবং এই গাউসিইয়া কমিটীর অনেক হুযুরই শাহবাগ বা প্রেস ক্লাব হতে বায়াত নিয়ে আসছে,


কী? নাস্তিকদের পক্ষে মানে?
শাহবাগ আন্দোলন কি নাস্তিকতা রক্ষার আন্দোলন?
এই একটা প্রশ্নের জবাব আমি আপনার কাছে দাবি করছি। না পেলে আপনার ব্লগে যাব। সবাইকে নিয়ে যাব।

শাহবাগ দুই মিনিটেই তুলে দেয়া যেত, হেফাজত তো তা করেনি, তারা অহিংস হতে চাইনি বলে।
আপনার কথাটা কি সত্যি?

কি সেই বিভতসতা আমি সচক্ষে দেখে এসেছি, আমার কাছে রেকর্ড, ভিডিও ও ছবি তোলা আছে। বড় বড় কোরান শরিফ ও তাফসীর ফেলে দেয়।
যদিও এই মাদ্রাসার কেঊ হেফাজতের প্রগ্রামে এটেন্ড করেনি।

বুঝলাম না। ডিটেইলড প্রমাণ দেন।

মাজার যে বোমা হামলা
এই বিষয়ে যৌক্তিক আলোচনা হয়েছে। এই পোস্টের অনেক কমেন্টে হয়েছে। যেখানে তিন জনের অধিক কওমী নিরবে অথবা প্রকাশ্যে স্বীকার করেছেন যে, তালেবান কওমীর অনুসারী। এবং তালেবানের সাথে আল কায়েদার সর্বতো যোগাযোগ আছে। আর আল কায়েদার সাথে পৃথিবীর সব বোমা হামলাকারী মুসলিম নামধারী নেটওয়ার্কের সর্বতো যোগাযোগ আছে।

এইডা তো আফনেরা কইছিলেন শিবিরের কম্ম, যদিও যাদের আফনেগো ফুলিস বানচে তাদের সাথে শিবির লিংক এখনো দাঁড় করাইতে পারেন নাই।
এই বিষয়ে আলোচনা হয়ে গেছে। হ্যা, শিবিরই। সম্পৃক্ততার আলোচনা হয়ে গেছে। আর ঘটনার ক্ষেত্রে আপনার দৃষ্টিভঙ্গির জন্য, জানার গভীরতার জন্য করুণা আর করুণা। এর বেশি কিছু নয়।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাল অঙ্কের টাকা আফনেগো ব্যাঙ্ক একাঊন্টে যাচ্ছে , বাগেরা বাগেরা।-

প্রমাণ তো দিতেই হবে, তাই না? নাকি শুধু বলবেন? আর বাগেরা বাগেরা হিন্দি-উর্দু শব্দ। অবশ্য শব্দ নিয়ে অসুবিধা নেই। পৃথিবীর সব শব্দই আমার। বাংলা একান্তভাবে আরো একটু বেশি আমার- এই হল দৃষ্টিভঙ্গী।

কিন্তু এইডা বুজিনা, আমেরিকা যখন ইরাক,আফগানিস্তান, ভারত যখন কাস্মিরে, ইস্রাইল ফিলিস্তিনে,
কিংবা আমার বাঙ্গালী চাটগা ভাষী ভাই মগদের দ্বারা সতে সতে মরছে তখন, আপনাদের বিবেক প্রতিবন্ধি, আপনারা এই নিয়ে আলোচনা কে অপছন্দ করেন, কি বলেন, ।


ভাইরে, আপনাকে কষ্ট করে লিংক দিলে কি আর পড়বেন? পড়বেন না। অতীত ঘাঁটুন। আমার পোস্ট দেখুন। খুব কষ্টকর হবে সামু আর আমুতে পোস্টগুলো, পোস্টের আলোচনাগুলো, কমেন্টগুলো দেখতে?
আপনি আমার প্রিয় তালিকা দেখুন। প্রিয় তালিকা দিয়ে মানুষের গতিবিধি প্রমাণ করা যায়, এটা শিবির বিষয়ক একটা পোস্টে আমি প্রমাণ করেছিলাম। তারপর থেকে শত শত জামাতি নিকের প্রিয় তালিকা শূণ্য।
ইমন জুবায়ের এই বিষয়ে অত্যন্ত গভীর আলোচনা করেছিলেন, সেখানে আমার আনাগোনা দেখুন। তাঁর মৃততুতে আর্তনাদ দেখুন।
হায়রে, নিজের কথা নিজে বলছি, লজ্জাও লাগছে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপ্নাগো ভারত মাতার উদরে তৈরি

?

হেফাজতের কাউকে তো কখনো একটা ছুরি হাতেও দেখা যায়নি রে ভাই, দেখা গেলে আপনি সেটা প্রথমেই উল্লেখ করতেন,


বিশ্বাস করবেন, আমি হেফাজতের ছবি ঘাঁটার বিষয়ে আগ্রহী না। তবে আফগান ফেরত যে ব্যক্তির ছবি পোস্টে আছে, তাঁর ছুরির দরকার বলে তো মনে হয় না। আর ছাত্রলীগ বা ছাত্রদল- এদের এই কাজগুলো কি ভাল? এই কাজ সমর্থনযোগ্য, যে সমর্থন করব? শিবিরের কথা বাদই দিলাম।

ভাই মওদুদীরে ধরতে গিয়ে কাদিয়ানীদের পক্ষ নিতেছেন কেন?
আমি কাদিয়ানীদের পক্ষ নিব, আমার ঘাড়ে কয়টা মাথা? বললাম না, তারা অমুসলিম, তাই এই হত্যাকান্ড চালানো হয়েছে?
আর কাদিয়ানীদের বিশ্বাসটা চরমভাবে ইসলামকে ছিন্নভিন্ন করছে, এই কথা যদি বলে না থাকি, এখন বলতে দোষ কী?

জাতীয় পতাকা জ্বালাইছে কে হেফাজত? শহীদ মিনার ভাংছে কে হেফাজত?, হিন্দুর বাড়ি জ্বালাইছে কে , হেফাজত? নাকি পাগল হয়ে যাওয়া ছাত্রলীগ, যুবলীগ, প্রমান নিয়া আইসা কন
অন্তত একটা প্রমান দেন যে একজন হেফাজত কর্মী হিন্দুর বাড়ীতে আগুন দিচে, কিংবা জাতীয় পতাকার অবমাননা করছে, কার দোষ কার ঘাঁড়ে চাপানরে ভাই, আপনি তো দেখি দুর্দান্ত মিথ্যার বেসাতী খুলেছেন


অ।

৫০-৬০ জন পুরুসের গন দোলাই খাইয়া তিনি কি অমৃত সুধা পান করে এখন দাঁত খেলাইয়া হাসিতেছেন, তার ও তো একটা ব্যাক্যা থাকার দরকাররে ভাই।

আপনার দৃষ্টিভঙ্গি সুস্পষ্ট। এ বিষয়ে কিছুই বলার নেই আমার।

আমি সেদিন লং মার্চে ছিলাম, না স্বেচ্ছাসেবকরা কাউকে শাহবাগ রাস্তা মুখী হতে দেন নি, (আন্তরিকভাবে এই প্রচেষ্টাকে এপ্রিশিয়েট করি) আমি সাক্ষী দিতেছি, তারা একে অপরের হাত ধরে, মানব বর্ম রচনা করে ঐ মুখো হতে দেন নি, যদি তা না হত তোহিদী জনতার রোসানল কি দেখতে পেতেন আপনারা (এবং এই জিনিসটার আশংকাই প্রকাশ পেয়েছে পোস্টে।), এই জায়গাতেই হেফাজত তাদের সাংগঠনিক দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে, যা আজ আপনাদের মাথা ব্যাথার আসল কারণ, বুঝিরে ভাই, মাইরের চেয়েও তাসবীহ, জায়নামাযের মাইরে বেশি পোড়াইতেছে (?!) আপ্নাদের।

পরিশেসে এইটাই বলতে চাই... (এরপর যে শব্দ উচ্চারণ করেছেন, আল্লাহ আপনাকে হিদাআত দিন। আমিন।)

এরকম একটি পোশট যার সাথে শিরোনামের ই কোন মিল খূঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা এ বিষয়ে যৌক্তিক আলোচনা ইতোমধ্যেই সমাপ্ত। দেখতে পারেন।

এর বাইরে, পোস্টে এমন কিছু কথা এসেছে, যেগুলো ভাবায়। কিন্তু প্রমাণ প্রয়োজন ছিল।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সবশেষে,
এত কথা বলতে পারলেন, শুধু একটা কমেন্টের পিছনে আমিও দেড় ঘন্টা সময় দিতে পারলাম, এখন এই প্রশ্নগুলোর জবাব তো আপনাকে দিতেই হবে, নৈতিকতা কি তাই বলে না?

১. আপনার প্রোফাইল পিকচারে রক্তাক্ত হাত রয়েছে। এই রক্তপাত কার বিরুদ্ধে?
শুধু পয়েন্ট উল্লেখ করে বললেই চলবে-
১.১- কাফির
১.২- মুশরিক
১.৩- মুনাফিক
১.৪- বিদআতী
১.৫- 'দালাল'
১.৬- তাগুতি শক্তি
১.৭- মুরতাদ
১.৮- গণতন্ত্র
১.৯- স্বৈরতন্ত্র

* ভাইরে, সবাইরে যদি মেরেই ফেলেন, এক হিসাবে তো লাভই। যা প্রতিষ্ঠা করতে চান, আপনাদের ভাষায় যাকে ইসলাম বলা হচ্ছে, (প্রকৃতপক্ষে তা নয়), তাহলে কিন্তু এক হিসাবে পৃথিবীর জন্য ভাল। পৃথিবীতে কেউ থাকবে না, প্রকৃতির উপর-পরিবেশের উপর চাপ কমবে। নতুন দুনিয়া সৃষ্টি হবে। জনসংখ্যা নেমে আসবে ৫/১০ কোটিতে। ভাল না?

২. আপনি কি স্বাধীন সার্বভৌম বর্তমান বাংলাদেশের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন? (আমি কিন্তু ঠাট্টা করি নাই। অনেক সহব্লগার মনে করতে পারেন, আমি ঠাট্টা করেছি। এক নং কমেন্টের হিজবুতি লিংকটা দেখুন।)

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এবার আমার তিনটা প্রশ্নের ক্লিয়ার কাট অ্যান্ড শাইনি অ্যান্সার চাই।

১. ** বাংলাদেশের স্বাধীনতার সময় জামায়াতে ইসলামী, পাকিস্তান মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলামী সাংগঠনিকভাবে বাংলাদেশের জন্মের বিরোধীতা করে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সমস্ত কর্মকান্ডকে সমর্থন এবং সমস্ত কর্মকান্ডে সমভাবে যুক্ত থাকায়- এই তিনটা সংগঠনের রাজনৈতিক, সামাজিক ও আর্থিক সকল প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে থাকার নৈতিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাগত অধিকার রাখে কি রাখে না হ্যা বা না সহ একটু ব্যাখা জড়িত জবাব চাই।

২. ** গোলাম আযম, আআ মুজাহিদ, আকা মোল্লা, মর নিজামী, কামারুজ্জামান সহ ৭১ সালে সাংগঠনিকভাবে যারা রেজাকার, আলবদর, আল শামস, শান্তি কমিটিতে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ছিলেন জাতীয় ও তৃণমূল পর্যায়ে- দলমত নির্বিশেষে তাদের নিজ নিজ পাপ অনুযায়ী সর্ব্বোচ্চ এবং যথাযথ শাস্তি দেয়ার বিষয়ে আপনার ব্যাখ্যামূলক এবং সুস্পষ্ট জবাব চাই।

৩. ** এই ধরনের সংঘাত সৃষ্টি হয়েছে যেসব আদর্শের জন্য, সেই আদর্শ সমূহের (খেয়াল করুন, ইসলাম নয়) আদর্শিক বইগুলো ও আদর্শিক চর্চা বাংলাদেশ এবং মানবকল্যাণে পৃথিবী থেকে ব্যান করা উচিত কিনা। হলে ঠিক কীভাবে।

(এই প্রশ্নগুলোও তাঁকে আটকানোর জন্য করিনি, সহব্লগার যারা নিরবে বিষয় লক্ষ্য করছেন, তাদের বলছি। আসলেই আটকানোর জন্য করিনি। আসলেই জানি, এই লোকটা সাধারণ কওমীর ছদ্মবেশে যে কী। কারণ, সাপের মাথা বাদে বাকি পুরোটাই লেজ। সো, লেঞ্জা ইজ কোয়াইট ইম্পসিবল টু হাইড।)

২৪১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০০

আলতামাশ বলেছেন: কৃষিবিদ আহমদ মুকুল@
আপনি যেটা কপিপেষ্ট করে কমেন্ট করেছেন, সেটা মিথ্যা অপপ্রচার। আপনি কওমি মাদ্রাসা্য খোঁজ নিয়ে দেখুন, কারো বিশ্বষ এই রকম নাকি???
এই পোস্টের মিথ্যাচারের নমুনা

২৪২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০১

নাম জেনে কি হবে? বলেছেন: হেফাজত নিয়ে লিসানীর চুলকানি দেখার মত :#) :#)

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমি

মসজিদে (বুতির মত কুরআন পড়তে পড়তে)
বা নিজের বাসায় (আমারই ধর্মের, মুসলিম, বোরখা পরিহিত মহিলার বোমা হামলায়)
মাজারে (যাবার পথে, বাসে, বা গিয়ে)

বোমায় মারা গেলাম। তখনো এই একই কথা বলবেন, হাসবেন।

কারণ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ঘটনাগুলো ঘটছে, আপনি নিশ্চিন্তে বত্রিশ দাঁত বের করে হাসছেন।


এর একটা ঘটনাও আপনাকে স্পর্শ করেনি।

২৪৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০৮

নিয়েল হিমু বলেছেন: পথিক আমি @ এলা অফ যান /:) নাকি চালানির ইচ্ছা আছে ? আছে ? তাইলে আমার কমেন্ট ( যেটার নাম্বার ২১৭ ) এর জবাব দেয়া থেকে আবার শুরু হোক ।

২৪৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫১

তামিম ইবনে আমান বলেছেন: নিজে এত ধর্ম কর্ম মানি না। এসব ভালো বুঝি না। তাই পোস্টের ব্যাপারে কিছু বলতে পারলাম না বলে দুঃখিত

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ওকে ভাই। সমস্যা নাই কোন। কেমন আছেন আগে এটা বলেন।

২৪৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

আলোকন বলেছেন: সুরা ইখলাস দিয়ে অসাধারন ভাবে কারবালার ওয়াজ করায় লেখককে নোবেল দেওয়া হোক। :-/

পুরা পোষ্ট জুড়ে নানান দেশি-বিদেশি হত্যাকান্ড নিয়ে ত্যানা পেচাইয়া, শেষে হেফাজতে ইসলামের নামটা উল্লেখ করে কি বুঝাইতে চাইলেন?
গত জোট আমলে জোটের অংশিদার জামায়াত-শিবির, কওমী আলেম-ওলামাদেরকে জঙ্গী স্বাব্যস্ত করতে আপনাদের চেয়েও অনেক বেশি চেস্টা করসিলো। কিন্তু পারে নাই। B-)
গত আমলে কওমী আলেম-ওলামাদের সাথে বেয়াদবির ফল তারা এই আমলে বুঝতেসে।
আপ্নারাও বুঝবেন, কেউ একদিন আগে বুঝে। আর কেউ একদিন পরে। ;)

সারাজীবন ধর্মবিদ্বেষীদের পোষ্ট স্টিকী করে আসা সামুর হঠাত করে ইসলামের অবতারের ভুমিকায় অবর্তীন হওয়ার রহস্য মানুষ একটু হলেও বুঝে।
জয় সামু। জয় জানা। জয় হনুবাদ। X( X(( X(


একটা আয়াত মনে রাখবেন,
"তারা আল্লাহ তায়ালার আলোকে ফু দিয়ে নিভিয়ে দিতে চায়, আর আল্লাহ তায়ালাই তার নিজ আলোকে পরিপূর্ন করবেন। যদিও অস্বীকারকারীরা সেটাকে অপছন্দ করে।"

আল্লাহ সবাই সঠিক বুঝ দান করুন। :(

২৪৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

এস আর সজল বলেছেন: লিসানি ভাই, অসাধারণ লিখছেন। সামুর অতিপরিচিত কতিপয় ছাগুর আর্তনাদ দেইখা আসলেই মায়া লাগছে। আপনার কমেন্টগুলাও অনেক গুছানো। ধন্যবাদ ভাই। ++++++++++++++

২৪৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০

ছোটমির্জা বলেছেন: লিসানি ব্রো,
রাত থেকেই এই পোস্ট পড়ে যাচ্ছি।
আপনার সম্পর্কে একটু খোজ-খবর ও নিলাম। ব্লগের কেও আপনাকে দেখেনি।
দেখা জরুরীও না। তবে, আপনি দুনিয়াজুড়ে বাংলাদেশীদের খুব সুনাম ও খুব দুর্নাম আছে। দুর্নামের কারনে আপনি কি সব বাংগালীর দোষ দেবেন, বাংগালী হিসাবে পৃথীবির মানুষের কাছে বিচার চাবেন বাংগালীর?

আবার ধরেন, দুনিয়াজুড়ে মুসলমানদের খুব সুনাম ও খুব দুর্নাম আছে। দুর্নামের কারনে আপনি কি সব মুসলমানের দোষ দেবেন, মুসলিম হিসাবে পৃথীবির মানুষের কাছে বিচার চাবেন বাংগালীর?

আরো কাছে নিয়ে আসি ব্যাপারটা, আপনার নিজের পরিবার বা আমার পরিবার। আপনার ভাই বা বোন একটা দোষ করে ফেলেছে বা তার একটা গোপন দোষ প্রকাশিত হয়েছে। আপনি কি সমাজের মানুষ ডেকে তার বিচার করবেন? করবেন না, সিম্পল।

এই ব্লগে আপনি হেফাজতে ইসলাম-এর কোন ভিভিড দোষ তুলে ধরতে ব্যর্থ হয়েছেন। মনে রাখা দরকার, ১০ লাখ (+/-) লোকের এই প্রতিবাদী আন্দোলনে নাদিয়া শারমিন-ই একমাত্র দোষ। যার দায় তারা স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছে। আর যেগুলার লিঙ্ক দিলেন সেগুলার সাথে আমি আপনার পোস্টের সাযুজ্য খুঁজে পাইনি। এই দুর্বল কারনগুলি নিয়ে আপনি পুরা হেফাজতকে বাতিল ও হুমকী মনে করলেন?
প্রতিদিন ১০ জন মানুষ খুন হয় এভারেজ। তার জন্য কি বলবেন?
আপনার পোস্টের গাথুনি খুব দুর্বল। এক্টার সাথে আর একটা খুব ভাল ভাবে রিলেট করেনা।
আপনি মাদ্রাসায় দান করতে নিষেধ করেছেন। ভাল কথা। আর জংগী মানে কি? কাউন্টার হেজিমনির কমেন্টগুলা পড়ে চোখ ভিজে গেল। আপনি ও পড়ে দেখুন। প্রগতিশীল মানে কি? আর মুসলমান জঙ্গী এটা যে মিথ্যে তা আপনি নিজেই জানেন। এখন নিজেদের নাক কেটে ব্যবহৃত হচ্ছেন আপনি।
মুল কথা হল আপনি মুসলমানদের মাঝে ফেতনা ছড়াচ্ছন। আপনি নিজেই জানেন তা হত্যার চেয়ে জঘন্য।
হাত জোড় করে রিকোয়েস্ট করি ভাই, নিজের অর্জন ভুলে গিয়ে পোস্ট টা ড্রাফট করেন।

আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলিল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এ বিশ্বাসীদের মাঝে মতবিরোধ থাক্তেও পারে। কিন্তু মুসলিম ঊম্মাহ এর এক থাকা জরুরী- কমের পক্ষে ফাসেক, মুনাফেক, কাফির, ধর্মবিদ্বেষীদের মাঝে মুসলমানদের বিভক্তি মোটেই কাম্য না, না, না।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ছোটমির্জা ভাই, আপনি মানুষটা অন্য ধরনের। আমি আসলে অনেক ভাইয়ের মন্তব্যের রিপ্লাই দিতে খুব অস্বস্তি বোধ করি। তাঁরা একই সাথে বলছেন, এক কথায় জবাব দিতে, একই সাথে আবার ২১৭ শব্দের প্রশ্ন করছেন। তাঁদের এক কথায় পূর্ণ জবাব দিলেও রাগ করছেন, আবার এক কমেন্টের জবাবে যৌক্তিক, প্রাসঙ্গিক, স্টেপ বাই স্টেপ জবাব দিলেও রাগ করছেন।

কিন্তু আপনার বেলায় তো তা নেই। তাই একটু গল্পই নাহয় করি।
এত শত শত লাইন লিখতে পারব, আর একজনের সাথে গল্প করতে পারব না, তা তো হয় না।

সব সহব্লগার ভাই নিশ্চই খেয়াল করেছেন যে, পোস্টটা লিখতেও টানা অনেক সময় লাগার কথা।
স্টিকি হবার সাথে সাথে থেকে পরদিন সকাল পর্যন্ত টানা, যুক্তিগ্রাহ্য ও গ্রহণযোগ্য আন্তরিক উত্তর দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।

তাই বিশেষ করে সমর্থন জানানো সহব্লগারদের এবং আরো অনেকের রিপ্লাই দেয়া হয়নি। এটা শুধুই সামর্থ্যের অভাব। সময় চলে গেছে। আগে যাঁরা দ্বিমত জানিয়েছেন তাঁদের কথাটা স্পষ্ট করা প্রয়োজন পড়েছিল। প্রতিটা কমেন্টের সাথে যুক্ত হতে আমি বদ্ধ পরিকর, ইনশাআল্লাহ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কাল রাত থেকে পোস্ট পড়ছেন, আমার খুব ভাল লেগেছে ভাই। বিশেষ করে আপনার মন্তব্যর রিপ্লাই দিতে দেরি হচ্ছে, তবু সহনশীলতা দেখে ভাল লেগেছে।

আপনার সম্পর্কে একটু খোজ-খবর ও নিলাম। ব্লগের কেও আপনাকে দেখেনি।
দেখা জরুরীও না।

এক্সাক্টলি! কারণ এটা ব্যক্তিগত বিষয়। আপনি ধরতে পেরেছেন। প্রসঙ্গটা না তুললে আমি বলতে পারতাম, আপনি সূক্ষ্ণভাবে ব্যক্তি অনুসন্ধান করেননি। কিন্তু সেটা অন্য পর্যায়ে চলে যায় যখন অনুসন্ধান হয়।

তবে, আপনি দুনিয়াজুড়ে বাংলাদেশীদের খুব সুনাম ও খুব দুর্নাম আছে। দুর্নামের কারনে আপনি কি সব বাংগালীর দোষ দেবেন, বাংগালী হিসাবে পৃথীবির মানুষের কাছে বিচার চাবেন বাংগালীর?

হ্যা। পুরো বাঙালি জাতি যদি জাতিগতভাবে, নীতিগতভাবে দমন পীড়নের আদর্শ ধারণ করে, আমি বাঙালি জাতির বিচার অবশ্য অবশ্য অবশ্য অবশ্যই চাইব। আমার নিজের জাতি হয়েছে তো কী হয়েছে?

আমি ইহুদি জাতির জাতিগত বিচার এই অর্থে চাই যে, তাদের জাতির বেশিরভাগ মানুষই আরব-বিদ্বেষী এবং এর কাজ করছে।

আবার সেই ইহুদিদের পক্ষে মনে হতে পারে কথা, যখন আরিয়ান তথা হিটলারের বিপক্ষে আমি বলব, শুধুমাত্র একটা জাতিতে জন্ম নেয়ার অপরাধে আপনি কখনোই ৬০ লক্ষ (হোক না মাত্র ৬০ জনও) মানুষ নারী শিশু বৃদ্ধ পর্যন্ত হত্যা করতে পারেন না। না, না, কখনোই না। সেই কারণে হিটলারের সমস্ত নাৎসি দল ও বাহিনী, আবার ইজরায়েলের সমস্ত সরকারি পক্ষ দল ও বাহিনী, বার্মার সমস্ত সামরিক জান্তার বিচার আমি চাইব।

কারণ, ব্যক্তিগত অপরাধ ব্যক্তির উপর বর্তায়। সামাজিক ও দলগত অপরাধ অবশ্যই সমাজ ও দলের উপর, নির্দিষ্ট আদর্শের উপর বর্তায়।

ভাগ্য ভাল, আলহামদুলিল্লাহ, যে, বাঙালি জাতি জাতিগতভাবে কোন ভুল করে না। মুসলিম জাতিও জাতিগতভাবে কোন ভুল করে না। যে ভুল করে, সে মুসলিম নামধারী কিছু সংগঠন।

আলাদা মতবাদ ও সংগঠন কখনো কোনকালে কোনদিন পুরো মুসলিম কমুনিটির প্রতিনিধি হতে পারে না।

জঙ্গী বলতে আমরা কী বুঝি?

মিলিট্যান্ট, সমরপন্থী, সন্ত্রাসী বা জঙ্গী হল আলাদা আলাদা ভাষায় একই বিষয়কে ইন্ডিকেশন।

কী সেই বিষয়? রাষ্ট্রীয় বা অ-রাষ্ট্রীয়, জাতিগত বা অ-জাতিগত, ধর্মভিত্তিক বা অ-ধর্মভিত্তিক, ভাষাভিত্তিক বা অ-ভাষাভিত্তিক, ণৃগোষ্ঠীভিত্তিক বা অ-ণৃগোষ্ঠীভিত্তিক, আদর্শভিত্তিক বা স্বার্থভিত্তিক যে কোন সংগঠন,

যখন মানুষের উপর সশস্ত্র আক্রমণ করে,
তারাই মিলিট্যান্ট, বা টেরোরিস্ট, বা সন্ত্রাসী, বা জঙ্গী বা সমরপন্থী।

তার নাম-
হিজবুত তাহরীর হতে পারে,
হিজবুত তওহীদ হতে পারে,
আল্লাহর দল হতে পারে (প্রকাশ্যে, প্রেসক্লাবে দাঁড়িয়ে বলছে, এরপর আমরা আক্রমণ করব এই সচিবালয়ে, সেখান থেকে দেশের বাইরে।)
আলক্বায়িদাহ্ হতে পারে,
হাক্কানী নেটওয়ার্ক হতে পারে (জামিয়া হাক্কানিয়া থেকে),
তালেবান হতে পারে,
বা লস্কর ই তাইয়্যিবা,
সিপাহ এ সাহাবা রা.,
বাইছাশি বা ছাত্র শিবির,
লস্কর ই জাঙ্গভী (জঙ্গী)-

তারা মুসলিম নয়। তারা সন্ত্রাসী।

একই ভাবে,
কু ক্ল্যাক্স ক্ল্যান খ্রিস্টান নয়, সন্ত্রাসী, জঙ্গী।
নরেন্দ্র মোদী ও তার সমর্থক হিন্দু নয়, সমরপন্থী, মিলিট্যান্ট।
ইরগুন ইহুদী নয়, সন্ত্রাসী।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মুল কথা হল আপনি মুসলমানদের মাঝে ফেতনা ছড়াচ্ছন। আপনি নিজেই জানেন তা হত্যার চেয়ে জঘন্য।

ভাই, আমি ফেতনা ছড়াচ্ছি? কোন্ কোন্ লাইনগুলো ফেতনা, আপনি একে একে বাক্য ধরে ধরে বলুন, আমি মাথা পেতে নিব।

নিজের অর্জন ভুলে গিয়ে পোস্ট টা ড্রাফট করেন।

ফেতনা ছড়াচ্ছি দেখেই তো আপনি বললেন পোস্ট ড্রাফট করতে ভাই?
পোস্ট ড্রাফট করলে, আপনি যে বললেন, ফেতনা ছড়াচ্ছি, ওই কথাটা মেনে নেয়া হবে। লাইন ধরে ধরে জানতে চাই, ফেতনা কোথায় ছড়ালাম। নাহলে অন্য কিছু ভাবা যেত।

২৪৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

মঈনউদ্দিন বলেছেন: +++++++++++++++++++
প্রিয়তে....

Click This Link

২৪৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

রাফেল বলেছেন: মুল কথা হল আপনি মুসলমানদের মাঝে ফেতনা ছড়াচ্ছন। আপনি নিজেই জানেন তা হত্যার চেয়ে জঘন্য।
হাত জোড় করে রিকোয়েস্ট করি ভাই, নিজের অর্জন ভুলে গিয়ে পোস্ট টা ড্রাফট করেন।

২৫০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

তাজুল_ইসলাম বলেছেন: আসিফ মুহিউউদ্দিন ও আপনার মতো পবিত্র আলকোরআন নিয়ে ব্যাখ্যা করেছিল। সেও আপনার মতো খাটি মুসলমান।
লেখক যে ভাল গল্প লিখতে পারেন, এই পোষ্টে তার প্রতিভা ফুটে উঠেছে।

২৫১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আওমি বাকশাল কায়েমের যরযন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান ।
আমার দেশ কে ইরাক আফগান হতে দিতে চাইনা
********************************
বাকশাল কি
বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক লিগ
এটা মাওলানা ভাসানিকে অপমান করে ভারতীয় ব্রিটিশ দালালদের
একটি দুরভিসন্দি
মাওলানা ভাসানির মজলুম দলের নাম ছিল
এটা , পরবর্তীতে মুজিব কে দিয়ে
আওমিলিগ বাকশাল সাজিয়ে রাজতন্ত্র নামকরনে মুলত কৃষক
শ্রমিক কেই দমন নিড়িপন করা হয়েছে ।
এবং যার পরিনতি ঘটে ৭৫ এ রক্ষি বাহিনী কর্তৃক মুজিব সহ ১৯
জন কে নির্মম ভাবে হত্তা ।

আমরা আর এসব চাইনা
জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দিয়ে ঘৃণ্য ক্ষমতার লোভ থেকে
নিজেদের আখের ঘুছানই এখন মঙ্গল ।

২৫২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪

তাজুল_ইসলাম বলেছেন: হেফাজত বুজিনা। এই দাবি গুলো যেই দিক না কেন, কোন ইমানদার মুসলিম এর বিপক্ষে যেতে পারে না। আপনি কি ১৩ টা দাবির পক্ষে না বিপক্ষে সেটা বলুন?
আর যদি বিপক্ষে হোন তাহলে হেফাজতের কোন দাবিটা আল-কোরআনের বিপক্ষে যায়। সেটা জবাব দিয়ে যাবেন।
আপনি কি নাস্তিকের ইসলাম এর মিথ্যাচারকে সমর্থন করেন?
আল্লাহ যেখানে তাঁর প্রিয় হাবিবের এক বিন্দুও সহ্য করেন না। সেখানে আপনি কি করে তাঁর বিরুদ্ধে একটা কথাও বলেননি?

আর সামুর ইসলামের প্রতি এত অবিচার আর কত দেখব?

২৫৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

ইসলাম রফিকুল বলেছেন: বাংলাদেশী বাংগালী, আপনার ছবিটা বর্তমান বিরোধীদল জামাত-বিএনপি-হেফাজতের হরতালের ছবি । ভণ্ডামী করে মানুষকে বিভ্রান্ত করা যাবে না ।

২৫৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

আমিনুর রহমান বলেছেন:

যারা যোক্তিক আলোচনা না করে উলটাপালটা কথা বলছেন তাদের বলছি দয়া করে বিরোধীতার জন্য অকারন ফ্লাডিং থেকে বিরত থাকুন।

২৫৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

চলতি নিয়ম বলেছেন: ব্লগ লিখেছেন: ২ বছর ৭ মাস
ব্লগটি মোট ৫৯৭ বার দেখা হয়েছ

ব্লগ লিখেছেন: ১ বছর ৪ মাস
ব্লগটি মোট ৬১৪ বার দেখা হয়েছে

এই রকম বা এর চাইতেও ভয়াবহ কিছু ব্লগার দেখতে পাবেন সেটা শুরুতেই বলেছিলাম এবং এদের অনেকেই কিন্তু আগের স্টিকি পোস্টে ছিলো না।

ধন্যবাদ লিসানি ভাই, এখনো পর্যন্ত মাথা ঠান্ডা রেখে উত্তর দিয়ে যাচ্ছেন।


২৫৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

ধৈঞ্চা বলেছেন: @লেখক, আপনার উদ্দেশ্যে এই পোষ্টটা লেখা, দয়া করে যৌক্তিক মন্তব্য আশা করছি।
Click This Link

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: গঠনমূলক প্রশ্ন করায় প্লাস ভাই।

* আমার কোন পোস্টই কারো সাথে আলোচনার পর করা হয়নি ভাই। এম্নি এসে পড়ে যা আসে।

*পোস্ট যদি আমি করতে পারি সত্যের জন্য, সেটাকে স্টিকি করলে সেই সত্য আরো বেশি মানুষের কাছে যাবে। আর ড্রাফট করার তো প্রশ্নই ওঠে না ভাই, কারণ এই পোস্টে এমন শত বিষয় স্পষ্ট হয়েছে, যা থেকে বঞ্চিত থেকে যেতেন ব্লগের মানুষ।

* সামুব্লগ নাস্তিক ব্লগারদের মুক্তি চায়, এই হয়ে থাকলে আপনি যেমন পোস্ট দেয়া বন্ধ করেননি, আমিও পোস্ট দেয়া বন্ধ করিনি ভাই। আপনি যেমন সামু ছেড়ে চলে যাননি, আমি যাবার ঘোষণা দিয়েও আবার ফিরে এসেছি। কেন যাবার ঘোষণা দিলাম আর কেন ফিরে আসলাম, তা তো বলতে পারি না।

* আমি তো ভাই সামুর কোন ইচ্ছার সাথে একমত পোষণ করছি না। বরং আমি আমার পোস্টে আমার লেখায় আমার ইচ্ছার সাথে একমত পোষণ করছি। কারণ পোস্টটা স্টিকি হয়েছে আলোচনা-দাবী বা মডারেটরের মাধ্যমে। কিন্তু পোস্টটা করেছি আমি।

* হেফাজতে ইসলামের সাথে সামুর কী বিরোধীতা, তারচে বড় কথা হল, আমার কী বিরোধীতা। আপনি কি বুঝতে পারছেন, হেফাজতে ইসলামের সাথে আমার কী বিরোধীতা? তারা বিচার চাওয়ার মানুষগুলোকে নির্বিচারে নাস্তিক আখ্যা দিচ্ছে কি দিচ্ছে না? তারা সব ব্লগারকে প্রায়ই, বিভিন্ন মিডিয়ায় নিজের মুখে শাস্তির কথা বলছে কি বলছে না? আমি পোস্ট করেছি মুসলিমের উপর তাদের আদর্শের আক্রমণ বিষয়ে। কিন্তু এটা একটা সিরিজের অংশ মাত্র। এর আগের দুটা পোস্ট এই ধারাতেই। পরের পোস্টও এই ধারায়।

* পোস্টটা আমি কখন দিলাম ভাই? দেশের বিভিন্ন জায়গায় মুসলিমরা আক্রান্ত হবার পর। যদিও ধারাবাহিক, কিন্তু এই বিষয়টা আমার কোথায় গিয়ে লেগেছে? আর পোস্টেই দেখতে পাচ্ছেন, কীভাবে একজন মানুষকে

নাস্তিক,
মুরতাদ,
ইসলাম বিদ্বেষী,
কাফির,
মুশরিক,
মুনাফিক,
ভন্ড,
মাজার ব্যবসায়ী,
কবর পূজারী,
ভারতের দালাল,
পাকিস্তানের দালাল,
সিন্ডিকেট,
শিবির,
শুশীল,
মিথ্যাবাদী,
জ্ঞানপাপী,
আসিফসম,

এই কথাগুলো বলেছে, তাই না?

এই কমেন্ট যে যে ব্যক্তি করেছে, তাদের প্রত্যেকে যদি আলাদা আলাদাভাবে ক্ষমা চেয়ে পোস্ট দেয়, আমি সাথে সাথে আমার পোস্ট ড্রাফট করে ফেলব। আর যদি তা না করে,

তাহলে এই পোস্টই প্রমাণ করবে যে, আমি তা না।
তাই এটা থাকতে হবে।
কারণ, প্রকাশ্যে চোখের সামনে যারা এটা করতে পারে, পোস্ট না থাকলে তারা কী কী করতে পারে একবার ভাবেন তো?


আমাকে না, তাদের বোঝান ভাই।

* পোস্টটা আমার, কারণ, সামু কখনো সেখানে মন্তব্যের জবাব দিবে বলে মনে হয় না। (আবার বলেন না, সামুর পক্ষে বলছি, বলছি আমার নিজের পক্ষে। গালি যা খেলাম, আমিই খেলাম। পনের ধরনের গালি খেয়েছি। গুনে রেখেছি। কারা কারা মেরেছে সব দেখে রেখেছি। যদি ব্লগিং করি, তাদের উৎসর্গ করে তাদের দেয়া গালি সহ পোস্ট দিব।)

সবচে বড় কথা হল,
এই সামুতে পোস্ট দেয়ার দোষে আপনি আমাকে কখনোই দোষী করতে পারেন না। সামুতে পোস্ট দিয়েছি, এটা কখনো দোষ হতে পারে না। যদি দোষ হয়ে থাকে, আপনার সহ অন্তত শত শত কওমী এবং হাজার হাজার হাজার জামাতি নিক এই দোষে দুষ্ট।

আর স্টিকি তো আমি করি নাই।

এমনকি, আমি শেষ পোস্ট সামুতে যখন করলাম, তার পর করলেন আপনি।
এখন, আমার পোস্টটা স্টিকিতে চলে গেছে, এইতো তফাৎ?

আলহামদুলিল্লাহ, আপনার মনন আমি আজীবন মনে রাখব। এভাবেই মানুষ মানুষের সাথে কথা বলে। এটাই আদব। ভাল থাকুন সব সময়, উভয় জগতে।

২৫৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১১

সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: @কৃষিবিদ আহমদ মুকুল, এটা কি আপনার মশ্তিস্ক প্রসূত ফলাফল ? নাকি ডিরেক্ট কোটেশান দিলেন।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই, সম্ভবত তিনি ডিরেক্ট কোটেশন দিয়েছেন। আমি যতটা জানি, এই মূল উর্দু ও ফারসি বইগুলোর একেবারে প্রথম এডিশনের স্ক্যান করা কপিতে এই কথাগুলো আছে। নেটে পাওয়া যায়। আামাকে দয়া করে আবার লিংক দিতে বলবেন না। ছাইপাশ আমি যথাসম্ভব এড়িয়ে চলি।

২৫৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

কাঠুরে বলেছেন: লেখক বলেছেনঃ কাঠুরে,
এই ঘটনার সাথে হেফাজতে ইসলামের সম্পর্ক আছে কি নেই?

আমি বলবো, না নেই।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ সংগঠনের সাথে তালেবানের কোনও সম্পর্ক নেই।



আপনি মন্তব্যের জবাবে এমন একটা লিঙ্ক দিয়েছিলেন, যেটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় এবং আজকে দেশের বাম মিডিয়াগুলো হেফাজতে ইসলামের বিরুদ্ধে এতো উঠে পড়ে লাগার পড়ে হেফাজতে ইসলামের এমন দোষ চেপে যাবে, তা পাগলেও বিশ্বাস করবে না।

আজ আমি কোথাও যাবো না'র লিঙ্ক এমন একটি পত্রিকার, যারা আলেমদের নামে মিথ্যাচার করেছে বলে প্রমাণিত হয়েছে।

জতকিছুই বলে হেফাজতে ইসলাম যে গাউছিয়া কমিটির অফিস পুরাইছে, এর প্রমাণ আপনি দিতে পারেন নি!!

জামিয়া হাক্কানিয়া যে কওমি মাদ্রাসা এর প্রমাণ কি?? এবং উপমহাদেশের অন্যান্য কওমি মাদ্রাসা গুলো তাদেরকে সমর্থন দিচ্ছে এর প্রমাণ কি??

আর দেওবন্দি আলেমদের নিয়ে আপনাদের সমস্যা কি?? তারা কি তালেবান নাকি?? যদি তালেবান হইতই, তাহলে ভারত সরকার এতদিন তালেবানদের ভারতে এমন প্রকাশ্য ঘাটি করার সুযোগ দিয়ে যাচ্ছে!!!! একথা পাগলেও বিশ্বাস করবো না, তাই ব্লগে এইসব লেখা বাদ দেন।
আর লোক হাসাইয়েন না।

অতএব তালেবানরা কওমি এইসব বাজে কথা আপনার কথার দ্বারা প্রমাণিত হয় না, তাই পরের মন্তব্যে যাওয়ার প্রশ্নেই উঠে না।

আসলে কি, কওমি আলেমদের সঠিক ইসলামী শিক্ষা প্রচারের কারনে মাজার ব্যাবসায়ীদের পেটে লাত্থি পরছে তো, তাই তারা এমন পাগলের প্রলাপ বকতেছে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জামিয়া হাক্কানিয়া যে কওমী মাদ্রাসা এর প্রমাণ কী?
জামিয়া হাক্কানিয়ার অফিশিয়াল (প্রাতিষ্ঠানিক) ওয়েবসাইট। থেকে কোটেশন,
যে ওয়েবসাইটের এক্সটেনশন হল ডট এডু ডট পিকে।

হোমপেজের কোটেশন:

A Brief Introduction of

Jamia Haqqania Akora Khattak

Foundation:

In 1947, when Sheikh ul hadith Maulana Abdul Haq came to his village Akora Khattak on holidays from Deoband, the partition of India and Pakistan started to take place, which is why going back to Deoband was a problem for him... he was known as a successful teacher in Deoband,

Sheikh ul hadith Maulana Abdul Haq (R.A) was the first chancellor, from 1947 to 1 9 8 8.- লক্ষ্য করুন, খোদ প্রতিষ্ঠাতা আবদুল হক সাহেবের হাত ধরেই হয়েছে, সেই মাদ্রাসায় যা হয়েছে আশির দশকে।

এর পরও, উইকিপিডিয়া লিংক, en.wikipedia.org/wiki/Darul_Uloom_Haqqania

এবং যে পোস্টে এই পারস্পরিক লিঙ্কের কথা প্রথম প্রকাশ করা হয়, Click This Link

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: উপমহাদেশের অন্যান্য কওমি মাদ্রাসা গুলো তাদেরকে সমর্থন দিচ্ছে এর প্রমাণ কি?

উপমহাদেশের সব কওমি মাদ্রাসা যে এক তাবলীগ জামাতের মাধ্যমে একীভূত, এবং পরস্পর প্রচন্ড আনাগোনা, সেটা আপনি জানেন ভাই।

এই পোস্টেই উদাসী স্বপ্ন লিংক দিয়েছেন, হাটহাজারী মাদ্রাসার জঙ্গী সংযোগের।

আর দেওবন্দি আলেমদের নিয়ে আপনাদের সমস্যা কি? তারা কি তালেবান নাকি?

সব দেওবন্দী আলিমরে তালেবান বলছি, এই একটা কথা দেখাবেন। নাহলে মাফ চান। কারণ, যেখানে বহু আগেই বলে দিয়েছি, সেটা আপনি পড়েছেনও, তারপর বারবার বোকার মত, অন্ধের মত একই কথা বলে যাচ্ছেন।

বাংলাদেশে আফগান ফেরত তালেবানের সংখ্যা কত? তারা কোন্ মাদ্রাসায় পড়ে গিয়েছিল? ফিরে এসে কোন্ মাদ্রাসাগুলোয় শিক্ষকতা করে?

প্রেসক্লাবে, দিনের পর দিন কোন্ মানুষরা বলেছিল, আমরা সবাই তালেবান, বাংলা হবে আফগান? ভাঙা কলের গানের গীত বারবার রিপিট করতে ভাল লাগে না। তারা এখন কোথায়?

পোস্টে হেফাজতের একজন শীর্ষ নেতাকে দেখা যাচ্ছে। তিনি কি চির জীবন বাংলাদেশেই ছিলেন, নাকি দীর্ঘকাল অন্য কোন দেশে ছিলেন?

হেফাজতের শীর্ষ নেতা এমন একজন তালেবান কী করে হল?
আল্লামা শফি সাহেব কি জানেন না?

মাত্র একজনের কথা হল।


এবার আলাপ চালান। এমন কিছু বলবেন না, যা আপনাকে অন্ধ প্রতিপণ্ন করে।

২৫৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬

ছোটমির্জা বলেছেন:
মাই, প্রাইড!!
আপনি আমাকে আলাদা চোখে দেখেন।
আমার কেন যেন মনে হচ্ছ, লিসানি ভাই, আপনি লাইনে নাই, লাইনে নাই। আপনি পুরাতন ব্লগার হলে বুঝতে পারতেন আমি কি বোঝাতে চেয়েছি। আর যদি আপনি কারো মাল্টি হয়ে থাকেন, তা হলে আমার কিছু বলার নাই।

আমি কি বলব আর, আপনি আপনার সেন্স কাজে লাগান।
আমি ভুল চাইতে পারি, বেশী আবদার করতে পারি- ''এই পোস্ট ড্রাফট করা হলে সার্বিক দিক দিয়েই ভাল হবে। '''
সস্টার তিন অবস্থা ছিল, আছে, থাকবে।

'' তাজুল_ইসলাম বলেছেন: হেফাজত বুজিনা। এই দাবি গুলো যেই দিক না কেন, কোন ইমানদার মুসলিম এর বিপক্ষে যেতে পারে না। আপনি কি ১৩ টা দাবির পক্ষে না বিপক্ষে সেটা বলুন?
আর যদি বিপক্ষে হোন তাহলে হেফাজতের কোন দাবিটা আল-কোরআনের বিপক্ষে যায়। সেটা জবাব দিয়ে যাবেন।''

আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: -বিচার প্রক্রিয়া
এবং বিচারের সময়ে তার পরিপ্রেক্ষিত ঘোরানোর মত অবস্থান তৈরি করা
এবং বিচার হওয়ার সম্ভাবনাকে নস্যাৎ করা
এবং বিচারের দাবিতে যারা এসেছে, তাদের ধর্ম পরিচয় নিয়ে কথা বলা (রাসূল দ. মুসলিমের বিরুদ্ধে ইহুদিকেও জিতিয়ে দিয়েছিলেন, যেহেতু ইহুদির দিকটা ন্যায়ের পক্ষে ছিল)

কুরআনের বিরোধী।



মাত্র এক বাক্যে জবাব দিলাম ভাই।

২৬০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪

মেহেদী সুমন বলেছেন: এই অসাধারণ পোস্টের উদ্দেশ্য হলো হেফাজতে ইসলাম ইসলাম রক্ষার নামে যে অযৌক্তিক দাবী গুলো করছে আর সেগুলো যারা অন্ধভাবে সাপোর্ট করছেন ঈমানী জোশে বলিয়ান হয়ে যারা শতভাগ ইসলাম কায়েম করার স্বপ্ন দেখেন (যদিও অনেকেই পরিপূর্ণ বিধান সম্পর্কে অজ্ঞ) তাদের চোকে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া যে এই অযৌক্তিক দাকীগুলো বাংলার বুকে তালিবানী শাসন কায়েমের পদধ্বনী।

পোস্টে প্লাস না দিয়ে পারলাম না।

:)

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দাবীগুলো বাংলার বুকে তালিবানী শাসন কায়েমের পদধ্বনী।

ভাল থাকুন ভাই। ভাল থাকুন প্রতিনিয়ত।

২৬১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

মিজান আফতাব বলেছেন:
হেফাজতে ইসলামের গভীরে আফগানিস্তান ফেরত তালেবানের বেশ কয়েকজন লোক, হেফাজতের পেছনের শক্তি জামায়াতে ইসলাম, "আমরা হব তালেবান বাংলা হবে আফগান" শ্লোগানটি আল্লামা আহমদ শফিও সমর্থন করতেন। ... এবং হেফাজতে ইসলামের লংমার্চ ঘীরে দেনদেন শত কোটি টাকার কাছাকাছি।।



আপনি যুক্তি দিন আর না দিন, প্রমান খুজে পান অথবা না পান, এই কয়েকটি সত্য প্রমানিত হবে আপনি শিওর থাকতে পারেন। বেশিদূর আগানোর প্রয়োজন নেই। বর্তমান তথ্য উপাত্ত দিয়েই।



মূল পোস্টে কমেন্ট সময় করে করব। পর্যবেক্ষণে রাখছি।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মিজান ভাই, কৃতজ্ঞতা।

২৬২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

মেহেদী সুমন বলেছেন: ১. ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
তাজুল_ইসলাম বলেছেন: হেফাজত বুজিনা। এই দাবি গুলো যেই দিক না কেন, কোন ইমানদার মুসলিম এর বিপক্ষে যেতে পারে না। আপনি কি ১৩ টা দাবির পক্ষে না বিপক্ষে সেটা বলুন?
আর যদি বিপক্ষে হোন তাহলে হেফাজতের কোন দাবিটা আল-কোরআনের বিপক্ষে যায়। সেটা জবাব দিয়ে যাবেন।
আপনি কি নাস্তিকের ইসলাম এর মিথ্যাচারকে সমর্থন করেন?
আল্লাহ যেখানে তাঁর প্রিয় হাবিবের এক বিন্দুও সহ্য করেন না। সেখানে আপনি কি করে তাঁর বিরুদ্ধে একটা কথাও বলেননি?

আর সামুর ইসলামের প্রতি এত অবিচার আর কত দেখব?




এই কমেন্টটা আমাকে ভাবালো অনেকক্ষণ।


এই খানে আমার একটু অপিনিওন আছে। প্রথমে হেফাজতে ইসলামের দাবীগুলো দেখলাম। তাদের হঠাৎ উথ্থিত ধর্মানুভুতি আমাকে ভাবালো। দাবীগুলোর সাথে সহমত শুধু এই কারণে যারা পোষন করছেন যে এই দাবীগুলো ইসলামকে রক্ষা করবে তারা ইসলাম সম্পর্কে কতটুকু পরিপূর্ণভাবে জ্ঞান রাখেন আমি জানি না। তাদের দাবী গুলোতে কিভাবে সুক্ষ্ণ এবং স্থুল ভাবে কিছু এমন কন্টেন্ট ঢুকিয়ে দেয়া হচ্ছে যে আমি অন্তত তাদের সাথে একমত হতে পারলাম না।

তাদের দুইনং দাবী:
২. আল্লাহ্, রাসুল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুৎসা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস করতে হবে।


ইসলামের বিপক্ষে কুৎসা রটনা কোন ভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। কিন্তু কুৎসা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান নিয়ে প্রশ্নে আছে। এই বিধান কে করেছে? কোরান? তাহলে প্রমান কোথায়? কেউ তো এই পর্যন্ত কোন প্রমান দিতে পারলেন না। সাধারণ যুক্তি বলে তাদের সঠিক পথে নিয়ে আসা আমাদের ঈমানী দায়িত্ব। তাদের সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান আমরা কিভাবে বানাতে পারি যেখান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের বারণ করেছেন ধর্মকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে! এই আইন করে ইসলাম বিদ্বেষীদের হাতে নতুন অস্ত্রতুলে দিবেন না! হ্যাঁ ব্যাক্তিগত অনুভুতি তে আঘাত লাগার কারণে আইন করা যেতে পারে কিন্তু সবোচ্চ শাস্তি মানতে পারলাম না।


তিন নং দাবী:
৩. কথিত শাহবাগী আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী স্বঘোষিত নাস্তিক-মুরতাদ এবং প্রিয় নবী (সা.)-র শানে জঘন্য কুৎসা রটনাকারী কুলাঙ্গার ব্লগার ও ইসলাম বিদ্বেষীদের সকল অপপ্রচার বন্ধসহ কঠোর শাস্তিদানের ব্যবস্থা করতে হবে।



এই খানে শাহবাগের আন্দোলনকে কথিত বলা হলো কেন? হেফাজতের সাপোর্টররা এসে উত্তর দিয়ে যান! শাহাবাগ নিয়ে কেন তাদের ক্ষোভ? এটাতো জামাতের রিএকশন হওয়ার কথা ছিল!

আর স্বঘোষিত নাস্তিক মুরতাদ ওখানে কোথায় পেল? ওখানে কেকে নাস্তিকতার ঘোষনা দিযেছে? কে মুরতাদ হবার ঘোষনা করেছে? এটা কি সাধারণধর্মপ্রাণ মানুষদের বিভ্রান্ত করা না?

আর মুরতাদের শাস্তি তো তখনই দেয়া যাবে (খেলাফত দিতে পারবে) যখন কেউ ঘোষনা দিবে যে সে আজকে থেকে মুসলিম না। আমি আজ পর্যন্ত শুনি নি বা দেখিনি ওখানে কাওকে এই ঘোষনা দিতে।

৬. সরকারিভাবে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা এবং তাদের প্রচারণা ও ষড়যন্ত্রমূলক সকল অপ-তৎপরতা বন্ধ করতে হবে।




কাওকে অমুসলিম ঘোষনা কতে পারবে খেলাফত। এইখানে সরকার কিভাবে ঘোষনা করতে পারে কে মুসলিম আর কে অমুসলিম? তাদের বিশ্বাস হতে পারে ভ্রান্ত কিন্তু মুওদুদী বাদীদের বিরুদ্ধে কেন তাহলে কোন দাবী আসলো না? তারাও তো চুড়ান্ত ভ্রান্তি প্রচার করেছে। এর প্রমান কেউ চাইলে আমি লিঙ্ক দিবো।

তাদের এই কয়েকটা দাবির উত্তর দিলাম শুধু তাজুল সাহেব আপনাকে বলছি আমার প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন। বাকি দাবীগুলোর মধ্যেও কিছু অযৌক্তিকতা আছে। সে গুলো বলে যাবো।

আর হ্যাঁ হেফাজতে ইসলাম এর সমাবেশে কওমীর স্টুডেন্ট হুজুরেরা দল বেধেএসেছেন। তারা এতদিন জামাতে ইসলামকে সামাজিক ভাবে প্রতিহতকরে এসেছেন। তবে এখন কেন নয়? তাদের অতীত আমাকে তাদের সম্পর্কে সন্দেহ করতে দুবার ভাবাতো। কিন্তু এখন আমি এই পয়েন্টগুলো যেগুলো উপরে উল্লেখ করেছি সেগুলোর উত্তর কার কাছে পাবো?



ইসলামের বিরুদ্ধে বিন্দুমাত্র কুৎসা আমিসহ্যকরতে পারবো না। আমার রক্ত টগবগকরে উঠবে কিন্তু আমি আমার এই সেন্টেমেন্টকে কিছুতেই কাওকে ব্যাহগহার করতে দিবো না।





আর হেফাজত এইটাই করছে সাধারণ মানুষের সেন্টমেন্টকে কাজে লাগিয়ে আস্তিক নাস্তিক ইস্যু (যেটা তৈরী করেছে মুলতা জামাত শিবির) তে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। আমাদের দাবী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং তাদের দল জামাত নিষিদ্ধর দাবী থেকে আমাদের এখন সরে এসে নিজেদের মুসলিম প্রমাণ করতে বাধ্য করছে অথচ তারা কে আমার ধর্মপরীক্ষা নেবার?

তাজুল সাহেব আপনার কাছ থেকে উত্তর আশা করছি। কারণ আপনার কমেন্টটি আমাকে অনেক ভাবিয়েছে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সুমন ভাই, এত বিস্তারিত কষ্ট করছেন, আল্লাহ কবুল করুক। আমিন।

২৬৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

আমি বাংলার সন্তান বলেছেন: @লেখক _ ১ ঘস্টা সময় নিয়ে আপনার পোস্ট ও কমেন্টগুলো পড়লাম।

আপনি যাদের এগুলো বুঝানোর চেন্টা করছেন তারা কি এগুলো বুঝবে ?!!! সাধারণ মাদ্রাসার ছেলেদের মধ্যে মেধাবী কিছু কিছু ছেলে দেখা গেলেও কওমী/দেওবন্দী/খারেজিী মাদ্রাসার ছেলেদের মাঝে কি মেধাবী ছেলে দেখেছেন কখনো ??? বিজ্ঞানের উংকর্ষতার যুগেও জ্ঞান-বিজ্ঞানের কোন ছোয়া কি এসব মূর্খদের কাছে কখনো পেয়েছেন???

আপনি কাদের বুঝানোর চেস্টা করছেন এগুলো??? বৃথা শ্রম। যারা জানার জন্য প্রশ্ন করছে তাদের উত্তর দিন। আপনার সময় কাজে লাগবে।

আপনি বিশ্বাস করবেন না লিসানী ভাই, আমি প্রতিদিন সময়মত নামাজ পড়ার চেস্টা করি। অসুস্থ হলেও পরে ক্বাযা পড়ে নেই। ইসলাম ধর্মের বিজ্ঞানসম্মত বিধানের উপর আমি বরাবরই দূর্বলতা ফিল করি। প্রবলভাবেই আমার মাঝে কাজ করে এটা। কিন্তু দেওবন্দী/খারেজী/ওহাবী/কওমী মাদ্রাসার লোকদের সাথে মিশলেই, এদের কথাবার্তা কার্যকলাপ দেখলেই ইসলামের প্রতি দূর্বলতা কমে আসতে চায়। তাই এদরে সাথে কম্প্লিটলী মিশিই না।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনি বিশ্বাস করবেন না লিসানী ভাই, আমি প্রতিদিন সময়মত নামাজ পড়ার চেস্টা করি। অসুস্থ হলেও পরে ক্বাযা পড়ে নেই। ইসলাম ধর্মের বিজ্ঞানসম্মত বিধানের উপর আমি বরাবরই দূর্বলতা ফিল করি। প্রবলভাবেই আমার মাঝে কাজ করে এটা। কিন্তু দেওবন্দী/খারেজী/ওহাবী/কওমী মাদ্রাসার লোকদের সাথে মিশলেই, এদের কথাবার্তা কার্যকলাপ দেখলেই ইসলামের প্রতি দূর্বলতা কমে আসতে চায়। তাই এদরে সাথে কম্প্লিটলী মিশিই না।

আমি মিশি ভাই। আপনারটা ভাল সিদ্ধান্ত। কিন্তু রাসূল দ. সবার সাথে মিশে তাঁর ২৩ বছর সময় লেগেছিল সত্য দিয়ে মন জয় করতে। আমরা তো তাঁরই উম্মত।

যারা জানার জন্য প্রশ্ন করছে তাদের উত্তর দিন। আপনার সময় কাজে লাগবে।
বাস্তব কথা ভাই। ধন্যবাদ অনেক অনেক। ভাল থাকুন প্রতিনিয়ত।

২৬৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬

আনু মোল্লাহ বলেছেন: Tothyo somriddho bastobotar sathe songotipurn post. Very nice.ice.

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আনু মোল্লাহ।

২৬৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪

মোহাম্মদ আলমগীর খান বলেছেন: আফসুসের বিষয় হচ্ছেঃ লিসানি ভাই আমার একজন প্রিয় ব্লগার।
কিন্তু আপনি আপনার পোস্টে ঢালাউ ভাবে হেফাজতরে দিয়া দেশের ভবিষ্যৎ বাতলে দিলেন । যেটা আমার মতে আপনি আপনার বুদ্ধিহীনতার পরিচয় দিলেন ।
আপনি চাইলে আফগান ফেরত মুজাহিদদের(যারা বর্তমানে হেফাজতের সাথে সংলিস্ট) তাদের কে নিয়ে লিকতে পারতেন।
আপনি তো ডাইরেক্ট হেফাজতের দিকে আঙ্গুল তুললেন।
এটাও মনে রাকবেন বর্তমান হেফাজতে ইসলাম জাশি অথবা কুনো জঙ্গি সংঘটনের সাথে কুনো সম্পৃক্ততা নেই । আপনি এটা বলতে পারেন জাশি/আফগান ফেরত মুজাহিদরা হেফাজতের সাথে মিশে গেছে।
যার জন্য হেফাজতে ইসলাম বা আল্লামা শফি সাহেব দায়ী নয়।

যে সব দেশ শরীয়া আইন মেনে চলে তারা সবাই উন্নত দেশ ।
যেমন:
১। সৌদি আরব ।
২। কুয়েত ।
৩। মালয়েশিয়া ।
৪। UAE
৫। ইরান
৬। কাতার ।
৭। লিবিয়া ।
৮। মরক্কো ।
৯। আল্গেরিয়া ।
১০। জর্ডান ।
( আরও অনেক দেশের উদাহরণ দেওয়া যায় )
আর যে সব দেশ শরীয়া আইন মানে না তাদের বেশির ভাগ ফকির মিসকিন ।
যেমন:
১। আফগানিস্তান ।
২। পাকিস্তান ।
৩। সুদান ।
৪। সুমালিয়া ।
৫। বাংলাদেশ ।
৬। ঘানা ।
আরও অনেক দেশের উদাহরণ দেওয়া যায় ।
এইবার আপনারাই বলুন উন্নতি কোন পথে ? ইসলামী রাষ্ট্রের কথা বললে সবাই তালেবান রাষ্ট্র , জঙ্গি রাষ্ট্রের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে । একবারও কেউ ভাবেনা নিজেদের অবস্থা, নিজেদের দেশের অবস্থান কোথায় ?

জনৈক পাগলঃ সবই লীলা ... গাঞ্জার মধ্যে একটা টান দিলে দেশের অবস্থা আর খারাপ লাগেনা, চারদিকে রঙ্গিন দুনিয়া দেখি ...সবই লীলা বুঝলি............................................




ব্লগার আমি বাংলার সন্তানঃ তুমারে কই কমেন্টাইবার আগে মাথা থুন হাগু বাইর কইরা কমেন্ট কইর ।
কওমী/দেওবন্দী/খারেজিী মাদ্রাসার ছেলেদের মাঝে মেধাবী ছেলে দেখ নাই তুমি, কারন তুমি নিজেই মুর্খ পড়িবারে জন্ম নিছ, আমার ধারণা।
তুমি যে কতো বড় মেধাবী সেটা জাতীর জানা হয়ে গেছে

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: নিজের অন্ধতায় আলো ফেললে লিসানি আর প্রিয় ব্লগার থাকবে না। কারণ লিসানি অন্য সব বিষয়ে সত্য কথা বললেও, এই একটা বিষয়ে মিথ্যা বলছে। ওর চোখে কেরোসিন ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হোক, ও দেখতে পাচ্ছে না।

কারণ ও আমার অন্ধতা নিয়ে কথা বলছে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যে সব দেশ শরীয়া আইন মেনে চলে তারা সবাই উন্নত দেশ ।
যেমন:
১। সৌদি আরব ।
২। কুয়েত ।
৩। মালয়েশিয়া ।
৪। UAE
৫। ইরান
৬। কাতার ।
৭। লিবিয়া ।
৮। মরক্কো ।
৯। আল্গেরিয়া ।
১০। জর্ডান ।

আপনি যে কয়টা দেশের উদাহরণ দিয়েছেন সবকটিই তেলসমৃদ্ধ। এসব দেশে তেল আছে, তাই তারা উন্নত। এদের বিশেষ কোন প্রবৃদ্ধির খাত নেই, যেটা জনমানুষের মাধ্যমে গড়ে উঠেছে।

আর দেশগুলোর মধ্যে আংশিক শরিয়া আইন রয়েছে, কখনোই পূর্ণ শরিয়া আইন নেই। এ কথা তালেবান, হিজবুত তাহরীর সবচে বেশি বলে। তাই তাদের শরিয়া আইন সমৃদ্ধ দেশ বলার কোন কারণ নেই।

সবশেষে, এইসব দেশ তো সৌদি বিপ্লবের সৃষ্টি। সৌদি বিপ্লবের পর রাসূল দ. যে অঞ্চলকে জাজিরাতুল আরব ডাকতেন, সেটার নাম দিয়ে দেয়া হয়, সৌদি আরব। অথচ সৌদ সামান্য এক বেদুঈনের একটা পরিবারের নাম। প্রথমে ছিল নাজদের জমিদার। সেখান থেকে যুদ্ধ করে রাজায় পরিণত। এখন, একজন ব্যক্তি বা একটা পরিবার দেশ দখল করতে পারলেই যদি দেশের নাম নিজের নামে দিয়ে দেয়, তারা (সেই পরিবার) কতটা সভ্য, এ কথাটা ভাবা উচিত।

এরই প্রমাণ আমরা পাই যখন দেখি, সৌদি প্রিন্স বন্দর প্রতি রাতেই কোন না কোন পার্টিতে মদ্যপান করছেন বুশের পাশে বসে বসে, এমনকি বুশের সোফার হাতলে বসে বসে। বন্দর ছিলেন আমেরিকায় সৌদি রাষ্ট্রদূত। বর্তমানে সৌদিতে তিনি একজন মন্ত্রী।

শরিয়া আইন কি প্রচলিত হতে পারল সেসব দেশে? আর যাই বলুন, রাজতন্ত্র এবং একনায়কতন্ত্রকে কখনো কোনদিন শরীয়া আইন বলবেন না ভাই।

আফিফা আপুর প্রতি কৃতজ্ঞতা, এই কথাগুলো বলা হত না, যদি তার মত ঘনিষ্ঠজন এভাবে আঘাত না করতেন। নিশ্চই কষ্টের পরে স্বস্তি রয়েছে। আবারো, কষ্টের পরে স্বস্তি রয়েছে।

২৬৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

আফিফা মারজানা বলেছেন: লীসানী !
তালি বাজিয়ে নিলাম ।
আপনার মত জ্ঞানীর (জ্ঞানপাপীর ) থেকে এরকম জগাখিচুড়ি মার্কা পোস্ট পেয়ে হতাশ ও অবাক হলাম ।
যাই হোক আপনি হলেন গোলাম দস্তগীর আমি গোলামুল্লাহ ।আপনি বলেন ইয়া,কানা'বুদু ও ইয়া'কা নাসতায়ীন ইয়া মুয়ীনুদ্দীন !আমি বলি ইয়া,কানা'বুদু ও ইয়া'কা নাসতায়ীন ইয়া আল্লাহ !
ফয়সালার ময়দান তো অপেক্ষমান ।গোলামুল্লাহ নাকি গোলাম দস্তগীর ?আল্লাহ ন্যায় বিচারক ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ইয়া যাকারিয়া!
ইন্না নুবাশ্মিরুকা (নিশ্চই আমি সৃষ্টিকারী)
বি গুলামিন ইসমুহু ইয়াহইয়া (ইয়াহইয়া নামধারী তবপুত্র/সেবক/দাস/প্রতিনিধিকে)
যাঁর পূর্বে এই নামে আর কাউকে আমি সৃষ্টি করিনি!

লক্ষ্যণীয়, গোলাম অর্থ সুনির্দিষ্ট পিতার পুত্র/কারো পক্ষ থেকে কর্মসম্পাদনকারী/ কারো দাস/ কারো প্রতিনিধি। এখানেই অনেক রহস্য লুকায়িত আছে। কারণ একই রকম আয়াত দেখেছি ইব্রাহিম আ. ও ইসমাঈল আ. বিষয়ে। যখন ইসমাঈল আ. জন্ম নেয়ার বর্ণনা পাই, সেখানে লেখা, আল্লাহ গুলামিন হালিম সৃষ্টি করলেন ইব্রাহিম আ.'র জন্য। কখন গোলাম অর্থ পুত্র আর কখন প্রতিনিধি, এই অর্থে গন্ডগোল বাঁধাতেই কি খ্রিস্টধর্মে স্বয়ং ঈসা আ. কে পুত্র বলা হচ্ছে এবং তারপর সমস্ত মানুষকেই পুত্র বলা হচ্ছে মহান আল্লাহর? যেহেতু ইসলাম নির্ভর আলোচনা, তাই ইসলামিক দৃষ্টিভঙ্গিতে অনুসিদ্ধান্তে আসা যায়।

হ্যা,
আমি দস্তগীরের সন্তান।
আমি দস্তগীরের প্রতিনিধি।
কোনও সমস্যা?

আর আমি এক আল্লাহ ছাড়া আর কারো ইবাদাত করি, তা কখনো বলিনি, এবং আপনাকে বলে লাভ নেই, করি না।

সবশেষে, এবার লিসানি বলেছেন, পরেরবার বলবেন তুমি করে, তারপর তুই করে, এসব আমার পোষাবে না।

সুস্থ মনে আসবেন, আপনার সাথে কথা হবে। আপনার সাথে যে সম্পর্ক, সেই অবস্থাতেই ফ্রিজে ঢুকিয়ে দিলাম। যেদিন আপনার তরফ থেকে সুস্থতা থাকবে, সেদিন আমি আবার কন্টিনিউ করব।


হাউ মেনি টাইমস ইন আ ডে উড আই বি ফাইন্ডিং মাইসেলফ ইন আ বিওয়াইল্ডারমেন্ট?
থ্যাঙ্কস ফর অল দ্য সাপোর্ট অ্যান্ড টাইম।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মারইয়াম আলাইহাস সালাম বললেন,
নি:সন্দেহে আমি তোমার কাছ থেকে মহান রবের প্রতি আশ্রয়প্রার্থণাকারী! যদি তুমি আল্লাহকে ভয় পেয়ে থাকো।

ক্বালা (জিব্রাঈল আলাইহিসি সালাতু ওয়াস সালাম বললেন,)
ইন্না মা আনা (নিশ্চয়ই আমি,)
রাসূলু রাব্বি (আল্লাহর রাসূল/ আল্লাহর প্রেরিতজন/ আল্লাহর বাণীবাহক ফিরিশতা,)
লি আহাবা লাকি গুলামান্ যাকিইয়্যাহ্ (এসেছি আপনার প্রতি পবিত্র এক সন্তান পৌছে দিতে।)

মারইয়াম আলাইহাস সালাম বললেন,
আমার গুলাম (এক্ষেত্রে পুত্র এবং সার্বিক ক্ষেত্রে প্রতিনিধি/দাস) কীভাবে জন্মাতে পারে?
যেখানে আমাকে কেউ এখনো ছোঁয়নি?
আর আমিও দুষ্কর্মশীল নই।

জিব্রাঈল আলাইহিস সালাম বললেন,
অবাক হবেন না,
এমনি হবে, আপনার প্রভু যা চান,
আমার জন্য তা কোন কষ্টসাধ্য বিষয় নয়।
আর এজন্য হবে, যেন তা মানুষদের জন্য নিদর্শন হয়ে রয়, আমাদের পক্ষ থেকে রহমত হয়ে রয়।
আর এই বিষয় পূর্বনির্ধারিত।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যাকারিয়া আলাইহিস সালাম আর্জি জানালেন, প্রভু আমার, আমার এখানে গুলাম (পুত্র) কীভাবে জন্ম নিতে পারে?
স্ত্রী সন্তানসম্ভবা হবার দিক দিয়ে শারীরিকভাবে রহিত,
আর আমি নিজে বয়সের কারণে শুকিয়ে যাবার পর্যায়ে পৌছে গেছি।

বললেন, অবাক হয়ো না!
এভাবেই হবে।
তোমার প্রভু বলেছেন!
এই সন্তান সৃষ্টি করা আমার জন্য সহজ,
নি:সন্দেহে আমি এর আগে তোমাকে সৃষ্টি করেছি!

২৬৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৭

আশফাক সুমন বলেছেন: ভাই লিসানি,
আপনার এই পোস্ট টা বারবার পড়ে আমি বুঝলাম আপনি জামাত- শিবির আর হিফাজতে ইস লা মি কে এক করে ফেলসেন। কোথায় সিরিয়ায় একজন আলেম মারা গেলেন - তার জন্য হিফাজত দায়ী ! । আল কায়েদার কর্ম কাণ্ডের জন্য ও হিফাজত দায়ী ! ওলি আওলিয়দের মাজারে বোমা হামলার জন্য হিফাজতের নেতারা দায়ী !

আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দিন--- আপনি জানেন না আপনার এই লেখা ইসলাম বিদ্বেষী মুনাফিকরা আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে ।


১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এইযে সুমন ভাই একটা মন্তব্য করলেন,
মনটা শান্ত লাগল।
এইতো আমাদের কথা বলার ধরণ, তাই না?

নষ্ট ছেলের ৩১৯,
নরাধম ৩৩০,
শেখ সাদী'র ৩৬৭,
কাঠুরের ২২৩,
সরোয়ার হোসেন'র ২৩৬,
নষ্ট ছেলে'র ২৩৭,

এই ছয়টা কমেন্টে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে,
কীভাবে কওমী হাইকমান্ড এর সাথে>
তালেবানের সাথে>
আল কায়েদার সাথে>
বিশ্বের সব ধরনের আক্রমণাত্মক নেটওয়ার্ক জড়িত...

যা ইসলামের নাম নিয়ে মুসলিম, অমুসলিম সব মানুষের উপর, নারী শিশু বৃদ্ধের উপর হামলা করে।

ভাইরে, আপনার কমেন্টে কোথাও পেলাম না, বাংলাদেশের দশজন আলিমের উপর আক্রমণের ছকের বিষয়ে।

কোথাও পেলাম না, পাকিস্তানে ১২ বার বা তারো বেশি মাজারে বোমা হামলার কথা।

এবং আমরা যে আন্দোলন এখন করছি, যার সমস্ত নেতৃস্থানীয়কে এক কথায় হেফাজত 'নাস্তিক' বলে দিয়ে আন্দোলনকেই নস্যাৎ করে দিচ্ছে, নারায়ণগঞ্জে সহ বাংলাদেশের অসংখ্য গণজাগরণ মঞ্চ দখল করছে সে বিষয়ে আফসোসের কথা।

পেলাম না, এই পোস্টে বাঁধাপড়া এক নারীর ছবি রয়েছে যিনি রেপড হতে হতে মারা গেছিলেন, তাঁর হত্যার বিচার আমরা চাইছি, সেই বিষয়ে একটাও কথা।

আমাদের বাংলাদেশে, আমরা শুধু স্বাধীনতা চেয়েছিলাম, এই পাপে, মাঝি-রিকশাওয়ালা থেকে শুরু করে গোরখোদককে দিয়ে গোর খুঁড়িয়ে তারপর গুলি করে মারার বিচার চাওয়ার কথা, যা এখন চলছে।

ডোমকে দিয়ে লাশ সরিয়ে তারপর তাকেও খুন করার কথা, যার বিচারের দাবি এখন চলছে।

ত্রিশ লাখ মানুষ। ত্রিশটা লক্ষ মানুষ। দুই থেকে চার লাখ নারী।

২৬৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

আফিফা মারজানা বলেছেন: সম্পর্কের কফিনে পেরেক ঠুকেই আমি কমেন্ট করেছি ।সো ভয় নেই আমার ।তুমি কিংবা তুই যে আমি বলবোনা সেটা ভালো করেই জানেন ।যা হোক মাযারপূজারী কোয়ান্টাম এডিক্ট একজনার সাথে কোরআন হাদীস নিয়ে কথা বলা কুরআন ও হাদীসের অবমাননা ।গুড বাই ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মাযারপূজারী! হায়রে, এই যুক্তিতেই তাহলে আপনারা আমাদের উপর বোমা মারেন? প্রথমে মাজার পূজারী বলে ঘৃণা তৈরি করেন, তারপর???

সিরিয়াসলি, আপনি কওমী মাদ্রাসায় পড়া মেয়ে বলে জানি। আপনার স্বামী কওমী মাদ্রাসার শিক্ষক। আপনি ভাল বলতে পারবেন, এই মাজার পূজারী টার্মটা আপনাদের কে শিখিয়েছে? কোথায় শিখিয়েছে? কতবার শিখিয়েছে যে, আপনারা কথায় কথায় এমন বাক্য ব্যবহার করেন?

আপনি জানেন, আপনি আমাকে মুশরিক ডেকেছেন?
যে একবার কালিমা পাঠ করে, তাকে মুশরিক ডাকা কত্তবড় গুনাহর কাজ আপনি কি জানেন না?

রাসূল দ. বলেছেন, আমার উম্মতকে শিরকের ভয় থেকে মুক্তি দেয়া হয়েছে। অন্যত্র তিনি বলেছেন, যারা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ পাঠ করে তারাই আমার উম্মত।

আপনি কি জানেন না, যে কাফির নয়, তাকে কাফির ডাকার সাথে সাথে কুফরের যুলম, যে ডাকল, তার উপরে বর্তায়?
অর্থাৎ, যে কাফির ডাকে, সে কাফির হয়ে যায়?

সিরিয়াসলি, আমি আপনাকে বিন্দুমাত্র দায়ী করব না।
কারণ যে পরিমাণ সহায়তা কারেছেন, সেই কৃতজ্ঞতা তো ভোলা যায় না।
তবে কাইন্ডলি অন্যদের বলবেন না, কারণ তারা হয়ত আপনাকে ক্ষমা নাও করতে পারে। তখন হাক্কুল ঈবাদের এমন একটা সমস্যায় পড়বেন, যার শেষ নেই।


আর আপনি গোলাম দস্তগীর নাম দেখেই আমাকে আরেকবার মুশরিক বানিয়ে দিলেন?
আপনি কেমন মাদ্রাসায় পড়েন, যেখানে সামান্য সন্তান শব্দটার অর্থ জানানো হয় না?
আর কোন্ বিশ্বাস আবর্তে ঘুরছেন, যে, একটা মুসলিম নামকে আপনাদের শিরকি নাম হিসাবে পরিচিত করাতে পারছে?

আর যেখানে মুসলিম নামকে শিরকি নাম হিসাবে পরিচিত করাতে পারে,
যেখানে সন্তান শব্দের সমার্থক মানে বোঝাতে পারে না,
যেখানে কবর পূজারী মাজার পূজারী শব্দগুলোর মাধ্যমে সূক্ষ্ণভাবে বারবার উচ্চারণের মাধ্যমে মানুষের প্রাণকে হালাল করা হয়,


সেখানটার কথা বলতে এসেছি।
আপনাকে স্বাগত জানালাম।
দেখি কতদূর কী টেনে আনতে পারেন।
দেখি, কুরআন খুলে বসুন, হাদীস খুলে বসুন, এবং সমস্ত তথ্যাদী খুলে বসুন, আল্লাহ সহায়।

২৬৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০১

বুদ্ধিমান বলেছেন: পোস্ট প্লাস। প্রিয়তে।


হেফাজতে ইসলামের স্বরুপ আরো ভয়ঙ্কর লিসানী ভাই। গোয়েন্দাদের কাছে তথ্য আছে হেফাজেতের সাথে নাকি তালেবানদের সরাসরি যোগাযোগ আছে।

তাদের সাথে জামাতেরও সথ্য আছে। শুনুন - soundcloud.com/bristi-balika/sets/hib

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হেফাজত যদি তালেবান সংশ্লিষ্ট এবং ঘনিষ্ট না হয়ে থাকে, তাহলে হেফাজতের শীর্ষ নেতা আফগান ফেরত যোদ্ধা কীভাবে হল?

আল্লামা শফি সাহেব কি তা জানেন না? এই ব্যক্তির পরিচয় কি অজানা?

আর ফারাবি কওমী এবং বিনয়ী হয়েও কী করে হিজবুত তাহরীর হল?



এই কথা কহতব্য নয়। তাই এই কথা তারা এড়িয়ে যাচ্ছেন।

২৭০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

মাহিরাহি বলেছেন: এখন পৃথিবীজুড়ে মিথ্যা প্রচারনা চালানো হচ্ছে যে মাদ্রাসাগুলো নাকি জংগী বানানোর কারখানা।
আলেকজান্ডার ইভানস ব্রিটিশ ফরেন এন্ড কমনওয়েলথ অফিসে কর্মরত।
দেখুন তিনি কি বলেন, মাদ্রাসার বিরুদ্ধে আনত টেরোরিজমের অভিযোগের প্রসংগে।
তিনি বলেন,

ধর্মীয় শিক্ষার বিদ্যালয় মাদ্রাসায় মুসলিম বিস্বের যে লক্ষ লক্ষ ছেলেপুলে পড়াশুনা করে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয় সব ধরনের অপরাধকর্মের। নাইন এলেভেনর পর এইজাতীয় ধারনাগুলো মাটি পেতে থাকে। সমালোচকরা মাদ্রাসাকে অভিহিত করেন, সন্ত্রাসের আস্তানা, আত্মঘাতী বোমাবাজদের প্রজনন কেন্দ্র, আর মধ্যযুগীয় ধ্যানধারনার শিক্ষাকেন্দ্র হিসাবে। ঠিক এমনই ধ্যানধারনার বশবর্তী হয়ে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের শামিনা আহমেদ আর এন্ড্রু স্ট্রলেইন জুলাইয়ের লন্ডন বোমাবাজির ঘটনা প্রসংগে ওয়াশিংটন পোষ্টে লেখেন জিহাদি এক্সট্রিজিম পাকিস্তানের কট্টরপন্হী মাদ্রাসাগুলোতে চর্চিত হয়। আর তাই মনে হয় এই মাদ্রাসাগুলোতে যে বিদ্বেষের জন্ম দেয়া হয় তা পস্চিমের শহরগুলোতে রক্ত ঝরায়।
এইধরনের অভিযোগগুলো তৈরি করা হয়েছে কয়েক ডজন পাকিস্তানী মাদ্রাসার ওপর আলোকপাত করে। যে মাদ্রাসাগুলোকে সোভিয়েতদের বিরুদ্ধে জেহাদকারী যোদ্ধাদের ট্রেনিং গ্রাউন্ড হিসাবে ব্যাবহার করা হয়। এই জেহাদিরাই পরে কাস্মীরে মুক্তিযোদ্ধাদের, আর আফগানিস্থানে তালেবান কিংবা ওসামা বিন লাদেনের পক্ষ হয়ে তাদের কর্মকান্ড চালায়। এই ক্ষুদ্র সংখ্যক মাদ্রাসাকে ভিত্তি করে প্রচারনা চালানো হয় পাকিস্তানে মাদ্রাসাগুলো ধর্মীয় উন্মাদনা চালায়।

তাই তার মাদ্রাসার ব্যাপারে এধরনের প্রচারনা চালিয়ে ভুল করছে। প্রকৃতপক্ষে মাদ্রাসার প্রায় সবগুলোই সম্ভাবনাময়, হুমকিস্বরূপ নয়। গায়ের ছেলেপুলেদের জন্য শিক্ষার প্রাথমিক সোপান।
অনেক গায়ের গরীব মানুষদের জন্য, অনেক এতিমদের জন্য, মাদ্রাসা প্রয়োজনীয় সামাজিক সুবিধাদি ছাড়াও শিক্ষা দান করে। এদের অনেককে আবার আশ্রয়দান করেও তাকে, তাদের আবাসনের ব্যবস্থা করে। গায়ের এই এতিম আর গরীব বাচ্চাগুলো অন্যথায় শিকার হত পাচারকারীদের বা সেক্স ট্রাফিকারদের। ব্যাবহার করা হত সস্তা শ্রমের বিকল্প হিসাবে। অন্যসব ধরনের এবিউজের শিকার হত এরা।

Rather than undermining the madrasah system, then, Western policymakers should engage it. Beards and bombast may make for good newspaper copy, but the reality of the madrasah system is far different: it is characterized by both orthodoxy and diversity and is host to a quiet debate about reform. It is in the interest of the West to ensure that the outliers -- truly extremist madrasahs -- are contained and advocates or apologists for terrorism duly prosecuted. But it is equally important for policymakers to pursue this goal carefully, by encouraging internal debate rather than demanding changes from above. The best incentive for reform is competition rather than control.

TENURED RADICALS?

The Western consensus on madrasahs assumes that some of them produce terrorists and many others contribute to radicalization in less direct ways. But the evidence of a direct link to terrorism remains weak. Indeed, according to Marc Sageman's recent study Understanding Terror Networks, two-thirds of contemporary al Qaeda-affiliated terrorists went to state or Western-style colleges. Like the terrorist Ahmed Sheikh (who was a contemporary of mine at the London School of Economics), terrorists today are more likely to have gone through the regular educational system. Many are newly religious rebels rather than regular ulama ...

২৭১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

অমাবশ্যা বলেছেন: হে গোলাম, আপনি নাস্তিক হলে আপনাকে কিছুই বলার নেই। যদি নিজেকে আস্তিক দাবি করে থাকেন, তবে পরকালের কঠিন আজাবের কথা চিন্তা করেন।

এই লেখাটি প্রচণ্ড একপক্ষীয়।

আপনার জন্যে একরাশ ঘৃণা আর কিচ্ছু না।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার ঘৃণা আমাদের নাজাতের কারণ হোক। আমিন।

আপনি উভয় জগতে ভাল থাকুন।

২৭২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৭

মাহিরাহি বলেছেন: সব মুসলমান সন্ত্রাসী না হলেও প্রায় সব সন্ত্রাসীই মুসলমান। ইসলামপন্থীরা হল পশ্চিমা বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি ।‌‍'

অথচ ইউরোপ ও আমেরিকার তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বিশ্বের মোট সন্ত্রাসী ঘটনার ৫ শতাংশের জন্যও মুসলমানরা দায়ী নয়। এফবিআই’র সরকারি নথিপত্রের আলোকে এক গবেষণায় দেখা যায়, ১৯৮০ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে সংঘটিত সব সন্ত্রাসী আক্রমণের মাত্র ৬ শতাংশ করেছিল ইসলামি চরমপন্থীরা। বাকি ৯৬ শতাংশের জন্য দায়ী ছিল অন্যরা (ল্যাতিনোরা ৪২ শতাংশ, চরম বামপন্থীরা ২৪ শতাংশ, চরমপন্থী ইহুদিরা ৭ শতাংশ, কমিউনিস্টরা ৫ শতাংশ, অন্য গ্রুপগুলো ১৬ শতাংশ।) আর ইউরোপে মুসলিম সন্ত্রাসী এক শতাংশেরও অর্ধেক নয়।
হেগভিত্তিক ইউরোপিয়ান পুলিশ অফিস তথা ইউরোপোলের ইইউ টেরোরিজম সিচুয়েশন অ্যান্ড ট্রেন্ড রিপোর্টে প্রকৃত সন্ত্রাসের বাস্তব চিত্র পাওয়া যায়। ২০০৭, ২০০৮ ও ২০০৯ সালের রিপোর্ট দেখলেই বোঝা যাবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে মুসলমানদের উপস্থিতি খুব একটা নেই।
ইউরোপে ৯৯.৬ শতাংশ সন্ত্রাসী হামলাই হয়ে থাকে অমুসলিমদের মাধ্যমে। এর মধ্যে ৮৪.৮ শতাংশ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালায় ইসলামের সাথে সম্পূর্ণ সম্পর্কহীন বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলো।
চরমপন্থী ইসলামি গ্রুপগুলো যত সন্ত্রাসী হামলা চালায়, বামপন্থী গ্রুপগুলো তার চেয়ে অন্তত ১৬ শতাংশ বেশি হামলা চালিয়ে থাকে।
২০০৭ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত সংঘটিত হামলাগুলোর মধ্যে চরমপন্থী মুসলিমরা চালিয়েছিল মাত্র ০.৪ শতাংশ।
২০০৮ সালে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ইসলামপন্থীদের মাত্র একটি হামলার শিকার হয়েছে। সেটি হয়েছিল ব্রিটেনে। অথচ ইউরোপে সবচেয়ে বেশি সন্ত্রাস হচ্ছে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের কারণে। স্পেন, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে স্বাধীনতাকামীরা অত্যন্ত সক্রিয়। তারাই মূলত সেখানে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে।
২০০৬ ও ২০০৮ সালের ইউরোপের সন্ত্রাসী হামলার চিত্র এখানে তুলে ধরা হলো
২০০৬ সালের পরিসংখ্যান
সদস্য দেশ ইসলামপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী বামপন্থী ডানপন্থী একক ইসুø সুনির্দিষ্ট নয় ২০০৮ সালে মোট
অস্ট্রিয়া ০ ০ ০ ০ - ১ ১
বেলজিয়াম ০ ০ ০ ০ - ১ ১
ফ্রান্স ০ ২৮৩ ০ ০ - ১১ ২৯৪
জার্মানি ১ ০ ১০ ০ - ২ ১৩
গ্রিস ০ ০ ২৫ ০ - - ২৫
আয়ারল্যান্ড ০ ১ ০ ০ - ০ ১
ইতালি ০ ০ ১১ ০ - ০ ১১
পোল্যান্ড ০ ০ ০ ১ - ০ ১
পতুêগাল ০ ০ ১ ০ - ০ ১
স্পেন ০ ১৩৬ ৮ ০ - ১ ১৪৫
যুক্তরাজ্য ০ ৪ ০ ০ - ০ ৫
মোট ২০০৬ ১ ৪২৪ ৫৫ ১ - ১৭ ৪৯৮
২০০৮ সালের পরিসংখ্যান
সদস্য দেশ ইসলামপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী বামপন্থী ডানপন্থী একক ইসুø সুনির্দিষ্ট নয় ২০০৮ সালে মোট
অস্ট্রিয়া ০ ৫ ০ ০ ০ ১ ৬
ফ্রান্স ০ ১৩৭ ০ ০ ৫ ৫ ১৪৭
গ্রিস ০ ০ ১৩ ০ ০ ১ ১৪
আয়ারল্যান্ড ০ ২ ০ ০ ০ ০ ২
ইতালি ০ ০ ৫ ০ ০ ৪ ৯
স্পেন ০ ২৫৩ ১০ ০ ০ ০ ২৬৩
যুক্তরাজ্য - - - - - - -
মোট ২০০৮ ০ ২৯৭ ২৮ ০ ৫ ১১ ৫১৫

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সব মুসলমান সন্ত্রাসী না হলেও প্রায় সব সন্ত্রাসীই মুসলমান। ইসলামপন্থীরা হল পশ্চিমা বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি ।‌‍

নাউযুবিল্লাহ্।
এই যুলমের বাক্য অপ্রযোজ্য।

২৭৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৯

মাহিরাহি বলেছেন: View this link

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এই প্রমাণ দেয়ার দরকার কী? আগের কমেন্টেই তো বললাম, এই প্রোপাগান্ডা একটা যুলম। ভাল হয়েছে অবশ্য, লিঙ্ক দিয়েছেন। যারাই আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম ঘাটে তারাই জানে যে, মুসলমানের নামে, ইসলামের বিরুদ্ধে এই প্রোপাগান্ডা চলছে, চলবে।

২৭৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৯

rafiq buet বলেছেন: চরম বিতর্ক ..... চলুক ..... চরম অবস্থার পরেই সমাধানের দেখা মিলে।

পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। কমেন্টগুলোও প্রায় সবগুলোই পড়লাম। আপনি ধৈর্য্যশীল, বুদ্ধিমান এবং স্পস্টভাষী। জ্ঞানী, জ্ঞানপাপী নন। সামুতে কোন পোস্ট পড়ার পেছনে সর্বাধিক সময় ব্যয় করে থাকলে সেটা আপনার এই পোস্ট।


লিসানী আপনি খুব শক্তিশালী একজন ব্লগার। ব্লগিং- এ আমি ইমন যুবায়ের ভাইয়ের পর আপনাকে স্থান দিব। পোস্ট নিয়ে এখন কোন মন্তব্য করব না। বিষয়টি বুঝাতে সময় লাগবে।

লিসানী আপনি গর্ব করার মত একজন ব্যক্তি। আমার ধারণা আপনার বিশ্লেষনগুলো সঠিক।

২৭৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৭

প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: মানুষ ধরো মানুষ ভজ
শোন বলিরে পাগল মন
মানুষের ভিতরে মানুষ
করিতেছে বিরাজন

মানুষ কি আর এমনি বটে
যার চরনে জগৎ লুটে
এই না পঞ্চভুতের ঘাটে
খেলিতেছে নিরঞ্জন
চৌদ্দতালার উপরে দালান
তার ভিতরে ফুলের বাগান
লাইলী আর মজনু দেওয়ান
সুখেই করেছে আসন

মানুষ ধরো মানুষ ভজ
শোন বলিরে পাগল মন

দুই ধারে দুই কঠোরা
হায়াৎ মউত মাঝখানে ভরা
সময় থাকতে খুঁজরে তোরা
নিকটেতে কালসময়
সোনার পুরী আন্ধার করে
যেদিন পাখি যাবে উড়ে
শূন্যখাঁচা থাকবে পড়ে
কে করবে আর তার যতন

মানুষ ধরো মানুষ ভজ
শোন বলিরে পাগল মন

তালাশে খালাশ মেলে
তালাশ করো রংমহলে
উঠিয়া হাবলঙের পুলে
চেয়ে থাকো সর্বক্ষন
দেখিবে হাবলঙের পুলে
দুই দিকেতে অগ্নি জ্বলে
ভেবে রশীদউদ্দিন বলে
চমকিছে স্বর্ণের মতন !

২৭৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

রামন বলেছেন:
এটা সত্য যে দেশের একটি বৃহত্তর সুবিধা বঞ্চিত, দরিদ্র এবং এতিম ছাত্রদের নিয়েই কওমী মাদ্রাসাগুলো পরিচালিত হয়। অর্থনৈতিক সমস্যায় জর্জরিত সরকারী তদারকি ও নিয়ন্ত্রনহীন এই সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার মান নিয়ে সন্দেহের পাশাপাশি অনেকের মাঝে এমন ধারণা বদ্ধমূল আছে যে মাদ্রাসাগুলোতে সুশিক্ষার পরিবর্তে সমাজ বর্জিত কুশিক্ষা নিয়েই এরা ছাত্রজীবন সমাপ্ত করে । অনেক ক্ষেত্রে এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে জঙ্গি উৎপাদনের কারখানা বলে চিন্হিত করা হয় যা সত্যিকার অর্থেই উদ্বেগজনক।

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে সরকারী অনুদানের অপ্রতুলতার কারণে ইসলামিক আদর্শে গড়ে উঠা এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো কারো না কারো অনুদানের মুখাপেক্ষী হতে হয়। আর এই সুযোগে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে কিছু স্বার্থন্বেষী কুচক্রীমহল দেশের বৃহত্তর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ ভার গ্রহণ করে। আমার সাথে অনেকেই একমত পোষণ করবেন যে আজ বেশিরভাগ মাদ্রাসাগুলোতে ধর্ম ব্যবসায়ী জামাতি শিবিরের শিক্ষক দ্বারা ছাত্রদের ইসলামিক শিক্ষা দেয়া হয় এবং এ সমস্ত শিক্ষকরা একেকজন মানুষের রগ কর্তন করার ক্ষেত্রে বিশেষ পারদর্শী।

সবশেষে আমার কথা হচ্ছে কওমী মাদ্রাসাগুলোকে ধর্ম ব্যবসায়ী , মাহমুদুর রহমান গংদের কালো থাবা থেকে মুক্ত করে জঙ্গি গড়ার কারখানা নামক অপবাদ ঘুচিয়ে ইসলামিক আদর্শের শিক্ষাব্যবস্থায় ফিরিয়ে নিতে হলে সরকারকেই প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রণভার গ্রহণ করতে হবে। উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা চালু করা এবং মেধাবী ছাত্রদের বৃত্তি প্রদান করা সহ বিনামূল্যে বই সরবরাহ করা এবং জাতীয় বাজেটে এই শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধি করতে হবে। দেউলিয়া হয়ে যাওয়া একটি অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানকে যে ভাবে রাষ্ট্রায়ত্ব করা হয় অনুরূপভাবে ঘুনেধরা এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে রাষ্ট্রের অধীনে নিয়ে আসতে হবে।

২৭৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৪

মৌসুমী রহমান বলেছেন: নারী নেতৃত্ব হারাম এদের মত ভন্ড মাওলানারাই ফতওয়া দেয় আবার নারীর আচল ছাড়া তাদের চলে না। সব ভন্ডের দল।

ধর্মব্যবসায়ী হেফাজতকে ধোলাই দেয়ায় আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন মি লিসানী ভাই। এর নাম ব্লগিং লিসানী ভাই, এর নাম ব্লগিং। শ্রদ্ধা ও দোয়া জনবেন, ভাল থাকবেন।

২৭৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৪

দর্পন বলেছেন: হে সামু । আল্লাহ নিশ্চয় দিন বদলা বে ???

২৭৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৪

ডাক্তার আমি বলেছেন: আপনার পোস্টের সমালোচনায় কয়েকজন পোস্ট দিয়েছে দেখলাম।

নিরপেক্ষভাবে বলতে গেলে তাদের বক্তব্যের তুলনায় আপনার বক্তব্য গ্রহনযোগ্য। পার্থক্য আপনি একা লড়ছেন। ব্লগাররা আপনাকে সাপোর্ট দিচ্ছে জাস্ট, যদিও আপনার তুলনার ধর্ম সম্পর্কে খুব একটা জানে না।

আর আপনার বিপক্ষে যারা লিখছে তারা সিন্ডকেট ব্লগিং করছে। তারা খুব সম্ভব কওমী মতবাদী ব্লগার।

আপনি গুছিয়ে গ্রহনযোগ্যতা দিয়ে লিখতে পারেন। এটা আপনার প্রশংসা করার মত একটা গুন। ধন্যবাদ।

২৮০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৯

বাংলার আকাশ বলেছেন: কিসের সাথে কি বানাচ্ছেন ? কি চাচ্ছেন আপনারা ? ফালতু লেখা স্টিকি করার মতো মহান কোনো কারন নাই ।

২৮১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩১

আশিস মন্ডল বলেছেন: ভাই থামবেন না, চালিয়ে যান। আমার দেখা অন্যতম সেরা ব্লগ এবং ব্লগ পরবর্তী কমেন্ট সবচে সুন্দর ভাবে সামলেছেন, সামলে যাচ্ছেন। হেফাজত ধর্মের অবমাননাকারি নাম দিয়ে শাহাবাগ আন্দোলনকারীদের শাস্তি চায়, অথচ আমারদেশ পত্রিকা যে সৌদি আরবের হুজুর দের নিয়ে মিথ্যা প্রচারণা চালাল তার বিচার চাইল না। চাঁদে ছাইদিকে দেখা গেছে বলে যে উন্মাদনা তৈরি করল তার কথা একবারও বলল না। প্রশ্ন রাখেন ওদের কাছে, এটা কি ধর্ম কে অবমাননা করা হল না?? কি জবাব দেবে এবার ওরা?

২৮২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

সাইফুল ইসলাম নিপু বলেছেন: বেশি বুঝা ভালনা, লিসানি সাহেব। অফ যান

২৮৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪২

শেলী বলেছেন: কা’ব বিন আশরাফ ছিল মদিনার এক ইহুদী । এই ব্যক্তি কবি ছিল । উস্কানিমূলক কবিতা লিখে মুশরিকদেরকে মুসলমানদের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তুলতো । বদর যুদ্ধের পর মক্কায় গিয়ে কুরাইশদের উত্তেজিত করার চেষ্টা চালিয়েছিল । সে আল্লাহ্‌র রসুলকে অপমান করে এবং মুসলিম নারীদেরকে নিয়ে অশ্লীল কবিতা লিখত । এমনকি উম্মুল মু’মিনীনদের নিয়ে অশ্লীল কবিতা লিখত । বুখারী ও মুসলিম উভয় গ্রন্থেই তাকে হত্যা করার ঘটনা বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে ।

রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর সাহাবীদেরকে একত্রিত করে একদিন বলেন, কা’ব বিন আশরাফ আল্লাহ্‌ তায়ালা এবং তার রসুলকে কষ্ট দিচ্ছে । কে আছে যে তার সাথে বোঝাপড়া করতে পারবে?

তখন মুহাম্মাদ বিন মাসলামাহ (রাঃ) , আব্বাদ বিন বিশর (রাঃ), আল হারিস বিন আওস (রাঃ) , আবু আবস বিন হিবর (রাঃ) এবং কা’ব বিন আশরাফের দুধ ভাই আবু নায়েলা ওরফে সালকান বিন সালামাহ(রাঃ) স্বেচ্ছায় এ দায়িত্ব পালনের জন্য এগিয়ে আসেন। মুহাম্মাদ বিন মাসলামাহ(রাঃ) বলেন, ইয়া রসুলাল্লাহ (সাঃ) আপনি কি চান আমি তাকে হত্যা করি? তিনি বলেন, হ্যা। তারপর মুহাম্মাদ বিন মাসলামাহ(রাঃ) বলেন, তাহলে আমাকে অনুমতি দিন তার সাথে যে কোন ধরণের কথা বলার । তিনি বলেন, তুমি বল (যা তোমার বলা প্রয়োজন)।

তৃতীয় হিজরির রবিউল আউয়াল মাসের ১৪ তারিখ রাতের বেলায় আল্লাহ্‌র রসুলের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আল্লাহ্‌র নাম নিয়ে তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়েন, আর আল্লাহ্‌র রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাদের সফলতার জন্য আল্লাহ্‌র কাছে দোয়া করতে থাকেন।

তারা রাতের বেলায় গিয়ে তাকে ডাক দেন। তাদের ডাক শুনে সে নেমে আসে, যদিও তার স্ত্রী তাকে এই বলে সতর্ক করেছিল যে, ‘আমি কেমন যেন মৃত্যুর গন্ধ পাচ্ছি’। সে তাকে এই বলে আশ্বস্ত করে যে এ তো শুধু মুহাম্মাদ বিন মাসলামাহ(রাঃ) আর আমার দুধ ভাই আবু নায়লা (রাঃ) , তাছাড়া কোন ভদ্র লোককে রাতের বেলায় ডাক দিলে তার অবশ্যই সাড়া দেয়া উচিৎ তাতে যদি সে তলোয়ারের আঘাতে দ্বিখণ্ডিত হয়ে যায় তবুও। এদিকে আবু নায়লা তার সাথীদেরকে আগেই বলে রাখেন যে আমি যখন ঘ্রান শোঁকার ভান করে তার মাথা ধরবো তখন তোমরা তোমাদের কাজ সেরে ফেলবে।

সে নেমে আসার পর তাঁরা তার সাথে প্রায় এক ঘণ্টা ধরে বিভিন্ন গল্প গুজব করেন । তারপর তাকে তাঁরা একটু বাহিরে গিয়ে চাঁদনী রাতে কিছু সুন্দর সময় কাটানোর আহবান জানান ।

বাইরে বেরিয়ে হাঁটতে হাঁটতে আবু নায়লা(রাঃ) তাকে বলেন যে, আরে তোমার মাথা থেকে তো চমৎকার ঘ্রান আসছে! কা’ব উত্তরে বলে যে আমার এমন একজন রক্ষিতা আছে যে আরবের সবচেয়ে সুগন্ধিনি নারী। আবু নায়লা(রাঃ) বলেন আমি কি একটু তোমার মাথাটা শুঁকে দেখতে পারি? সে বলে, অবশ্যই। নাও শুঁকে দেখ। আবু নায়লা(রাঃ) তার মাথা ধরে প্রথমে একবার শুঁকে ছেড়ে দেন, একটু পর তিনি আবার তার মাথার ঘ্রান শোঁকার কথা বলে (চুল ধরে) তার মাথাটা নিচু করে ধরে তার সাথীদেরকে বলেন যে, নাও এবার তোমাদের কাজ সেরে ফেল । তখন তাঁরা তাকে হত্যা করে ফেলে। সাহাবীদের দলটি তাদের মিশন সফল করে ফিরে আসেন ।

২৮৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২১

বাক স্বাধীনতা বলেছেন: লিসানি ভাই, আমার মনে হয় আপনি পোস্টখানা ভুল সময়ে দিয়ে ফেলেছেন। আসলে নাস্তিক ব্লগারদের উৎপাতে সামুর পরিবেশ অনেক আগে থেকেই বিষিয়ে ছিল। অতঃপর যখন সরকার এদের গ্রেপ্তার করল, তখন সামু কর্তৃপক্ষ নানা ভাবে, সরাসরি ও ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে তাদের মুক্তি দাবি করেছে। হেফাজতে ইসলামের কর্মীদের যখন নাস্তিক ব্লগারদের শাস্তি চেয়েছে, তখন সামু কর্তৃপক্ষ তাদের সাথে জামাতের কানেকশনগুলো হাইলাইট করে এটাই প্রমাণ করতে চেয়েছে যে, যেহেতু জামাত চাচ্ছে ব্লগারদের শাস্তি হোক, তাই কোনভাবেই এদের শাস্তি দেয়া যাবে না; দিলে জামাতের কাছে দেশাত্ববোধের পরাজয় ঘটবে।


আমি আল্লাহ্‌, তাঁর রাসূল (সাঃ) ও রাসূল (সাঃ) এর পরিবারের মহিলাদের সম্পর্কে অশ্লীল বিবরণ প্রদানকারী ব্লগারদের শাস্তির পক্ষে। আমি বিশ্বাস করি আপনিও এদের শাস্তি চান।

আপনাকে অনেকে মিথ্যাবাদী বলছে দেখে দুঃখ পেলাম। আপনি আমার প্রিয় ব্লগারদের মধ্যে অন্যতম। আপনার পোস্টের বিষয়ে আমি বলব, আপনি যেটা বলেছেন সেটা অনেকাংশেই ঠিক। যেটুকু আমার কাছে ভুল মনে হয়েছে সেটা হয়েছে মতপার্থক্যের কারণে।


হেফাজতে ইসলাম এমন একটি সংগঠন যাকে সবাই ব্যবহার করার চেষ্টায় আছে। এমনকি আওয়ামী লীগও। সরাসরি না বললেও তারা হেফাজতে ইসলামকে 'শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করার জন্য ধন্যবাদ' জ্ঞাপন করেছে। সামনেই নির্বাচন কিনা!

আমি মোটেও বিশ্বাস করি না যে, হেফাজতের সবাই জামাতের কর্মী। তবে বাংলাদেশে এবং পুরো ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলামের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করেছে জামায়াত ও তালেবান- যার অনেকখানিই শুধু হিংস্রতার জন্য।

কওমী মাদ্রাসার মানুষদেরকে আমি আক্রমনাত্বক বলার পক্ষপাতী নই। কারণ, আমরা শিবিরের যত হিংস্রতার উদাহরণ দেখতে পাই, তার বেশিরভাগই বাংলাদেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে হয়েছে।

২৮৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫৫

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: দেশটা একদিন আত্মধংসী নষ্টদের হাতে পুরোপুরি দুমড়ে মুচড়ে যাবে ।

২৮৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৬

মেদভেদ বলেছেন: এরা কিন্ত জঙ্গী নয়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় স্নাত, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, বাংলার সোনার ছেলেরা!!!!



লেখকের মন্তব্যের অপেক্ষা আছি..........

২৮৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৬

জানজাবিদ বলেছেন: বিএনপি- জামাত মিলে গত ইলেকশনে ৩৭% ভোট পেয়েছিলো। এতগুলা মানুষকে কি মেরে ফেলবেন? নাকি বঙ্গোপসাগরে ফেলে দেবেন? নাকি সব বিরোধী মতের গলা টিপে ধরে আগের মত বাকশাল প্রতিষ্ঠার অপেক্ষায় আছেন?

২৮৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৫

সাদা পাখি বলেছেন: নবী করিম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহ
তায়ালা তেমনি জ্ঞান দান করেছেন যেমন জ্ঞান
জানোয়ার পাগল
এবং শিশুদের নিকট রয়েছে।

[হিফজুল ঈমান পৃষ্ঠা-৭ কৃত মৌং আশরাফ
আলী থানভী দেওবন্দী]


জনাব লিসানী, একটি মন্তব্যে কৃষিবিদ আহমদ মুকুল এটা লিখেছেন। আশরাফ আলী থানবী রহ একজন আল্লার ওলী বলেই আমি জানি। কিন্তু তিনি যদি এ ধরণের কথা বলে থাকেন তবে তো তার ইমান নিয়েই প্রশ্ন চলে আসে।


অন্তন্ত জরুরী বিষয় বিধায় আপনাকে বিরক্ত করছি। লিখার সত্যতা ও এর শরয়ী মাসালা জানা জরুরী। আমি প্রতি বছর আশরাফ আলী থানবী রহ এর অনুসারীদের মাদ্রাসায় আমাদের জাকাতের টাকা সহ অন্যান্য দান দিয়ে থাকি। টাকার হিসেবে যা ১০ লক্ষের কম হবে না।

জানিয়ে বাধিত করবেন। ধন্যবাদ।

২৮৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪০

সাদা পাখি বলেছেন: আমার পোস্টে আপনার মত জানতে চাচ্ছি। আল্লাহ পাককে পকরাওকারী মনে করে মন্তব্য করবেন।
Click This Link

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই পড়ব এবং অধম মানুষ, একজন মুসলিম হিসাবে কিছু বলব।

২৯০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

চলতি নিয়ম বলেছেন: যারা হেফাজতকে অরাজনৈতিক অহিংস বলছেন তারা এই ভিডিও টা আর নীচের নিউজ টা দেখুন।

মাহমুদুর রহমানের মুক্তি দাবি হেফাজতের, শুক্রবার বিক্ষোভ

যারা অরাজনৈতিক বলছেন বা জামাত কানেকশন খুঁজে পাচ্ছেন না, নিউজটা পড়ে কি মনেহচ্ছে? এর পরেও যারা এগুলো দেখতে পায় না, তাদের কে আমার আন্ধা ছাড়া আর কিছু মনে হয় না.

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই এই লিঙ্কের জন্য কৃতজ্ঞতা। ভাল থাকুন।

২৯১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইসলাম শান্তির ধর্ম।
কিন্তু কিছু সংগবদ্ধ গোষ্ঠি ধর্মের নামে নিজেদের আদর্শ অন্যের উপর চাপিয়ে দিতে সহিংসতা খুনখারাপি করে।

তাদেরকে আর ধার্মিক বলা যায় না। বলতে হয় বর্বর জংগী!

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কথাটা একটু রূঢ় শোনালেও বিষয়টা এমনি।

২৯২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৯

মুহাম্মদ যিয়ান ইলাহী বলেছেন: জনাব লিসানী,

আপনার ব্লগে আমার ২য় বার পদার্পন। বলা বাহুল্য কোন এক ব্লগে কমেন্ট করে আমি ছাগু লিস্টেড। তাই লং টাইম ব্লগে বসি নাই।

আজকে আপনার ব্লগ দেখে আমার মনে হল আপনাকে একটা কমেন্ট করা দরকার।

দয়া করে মুসলমানদের মধ্যে না হোক, বাংলাদেশীদের মধ্যে আর বিভেদ তৈরি করবেন না। প্লিজ। দয়া করে আপনার এই ব্লগ সরান বা ড্রাফট করুন।

আপনি দাবি করছেন আপনি একজন মুসলমান। তাহলে দয়া করে এই ফিতনা বন্ধ করুন।

ধন্যবাদ।

( যেসব ব্লগার নোংরা মন্তব্য করছেন তারাও দয়া করে ভদ্র ভাষা ব্যবহার করুন।)

২৯৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫

মুহাম্মদ যিয়ান ইলাহী বলেছেন: দেখুন তালি কখনো এক হাতে বাজে না। দুই পক্ষই সমান দোষী। সুতরাং একই ব্লগ পোস্টে দুই পক্ষেরই দোষ গুন উল্লেখ করুন।

হাতে গোনা কিছু মানুষের জন্য গোটা সিস্টেম কে খারাপ বললে, বাংলাদেশকে পুরা দুনিয়া জানবে খারাপ লোকের দেশ বলে।

ঘটনা কি তাই?

(নো)।

২৯৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

আছিমভ বলেছেন: আজ সবাই যখন কিবোর্ডের মাধ্যমে কাউকে ছাগু, কাউকে হাম্বা, কাউকে রাজাকার, কাউকে নাস্তিক ট্যাগ করে যুদ্ধ (মুক্তিযুদ্ধ!!) করে যাচ্ছেন তখন হেফাজতই বা বাদ যাবে কেন। ওরা মোটা দাগে মৌলবাদী জংগী, ওরা তালেবান, ওর ধর্মান্ধ, ওরা অস্পৃশ্য। আজ তথাকথিত কওমী মাদ্রাসার বলে জনগনের কোন অংশকে অশ্বীকার করতে চাচ্ছেন, ওদের সাথে কি শুধু মাদ্রাসার ছাত্ররাই? ভাল করে খোজ নিয়ে দেখেন!!!!

ওরা এসেছিল বিশাল বাংলার বুক থেকে; সেনানিবাস বা রাজধানীর রাজপথ থেকে নয়। ওদের শক্তি বোঝা যায় পরোক্ষে প্রত্যক্ষে সর্বোচ্চ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেও সরকার যখন তাদের লংমার্চ ও সমাবেশ ঠেকাতে ব্যর্থ হয়। আর এটাও বোঝা যায়, বাধা না দিলে কি হতে পারতো।

ওরা সুশীল না, ওরা প্রগতিশীল না, ওদের দাবীও হয়ত কারও সাথে মিলবে কারও সাথে মিলবে না। কিন্তু সর্বাধুনিক শিক্ষাদীক্ষায় সুসভ্য, আলোকিত, সুশীল, বুদ্ধিজীবী, সেকুলার, অভিজাত সমাজের প্রতিনিধি হয়ে ওদেরকে অশ্বীকার করতে পারবেন না

ওরা তো এতদিন আসেনি কোন দাবি নিয়ে আপনাদের কাছে, রাষ্ট্রের সকল বৈষম্য ও বঞ্চনার স্বীকার এই মানুষগুলো তবে আজ কেন?

“একদিকে রাষ্ট্রের দুধ সর ক্ষীর খাওয়া আদরের সুপত্র, আরেকদিকে ঘোল মাঠা খেয়ে কোন রকমে বেঁচে থাকা অবহেলিত সন্তান। একদিকে রাষ্ট্রের সকল সুযোগপ্রাপ্ত, সুবিধাভোগী, সর্বাধুনিক শিক্ষাদীক্ষায় সুসভ্য, আলোকিত, সুশীল, বুদ্ধিজীবী, সেকুলার, অভিজাত সমাজের প্রতিনিধি। লাঞ্ছিত আরেকদিকে দারিদ্র্য, বিত্তহীন শ্রমজীবী সাধারণ মানুষ। তাদের শ্রম ঘাম রক্ত শোষণ করে অর্জিত হয় মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা। তারা ধুঁকে ধুঁকে মরে মধ্যপ্রাচ্যে, বঙ্গোসাগরে ভূমধ্যসাগরে, আফ্রিকার মরুভূমিতে, দক্ষিণ আমেরিকার বনে-জঙ্গলে। এক পক্ষের আছে হাসিনা, খালেদা, ইন্ডিয়া, আমেরিকা। আরেক পক্ষের কেউ নেই আল্লাহ ছাড়া। প্রান্তিক অবস্থানে ঠেলে দেয়া এই তাদের সকল আশা-ভরসা তো এই একখানেই। সেখানেই এসেছে আঘাত। এ আঘাত এসেছে আসলে তাদের অস্তিত্বেই।“

ওদেরকে বোঝার চেস্টা করুন, বোঝানর চেস্টা করুন...
ওরা আবার আসবে, তখন যদি রাষ্ট্রের কাছে ওদের হিস্যা দাবি করে পারবেন সামাল দিতে...

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আজ তথাকথিত কওমী মাদ্রাসার বলে জনগনের কোন অংশকে অশ্বীকার করতে চাচ্ছেন, ওদের সাথে কি শুধু মাদ্রাসার ছাত্ররাই? ভাল করে খোজ নিয়ে দেখেন!!!!

না ভাই, ওদের সাথে শুধুই মাদ্রাসার ছাত্র নেই।
আপনি বরং বৃহস্পতিবারের ঘটনা ভালমত খোঁজ করে দেখেন।
ফটিকছড়ির ঘটনা।
জাতীয় দৈনিক, অনলাইন দৈনিক, টেলিভিশন, ফেসবুক, টুইটার, সব ঘেঁটে দেখুন।

ওদের সাথে আছে সাধারণ মানুষ।
এমন সাধারণ মানুষ, যারা মসজিদের মাইকে যে কোন কথাকেই অত্যন্ত পবিত্র মনে করে শ্রদ্ধা করে।
এমন সাধারণ মানুষ, যাদেরকে যদি মসজিদের মাইকে বলা হয়, মসজিদ ভাঙার জন্য, ইমাম সাহেবকে খুন করার জন্য নাস্তিকরা মোটরসাইকেলে করে আসছে,
এই ঘোষণা শোনার সাথে সাথে ৭৫ টি মোটরসাইকেল, বিজিবির গাড়ি পুড়িয়ে দেয়।

আর, হত্যা করে এত এত মানুষকে, যাদের কারো খোঁজ পাওয়া যায়, কারোটা যায় না।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কিন্তু এই মানুষগুলো কখনোই মিলিট্যান্ট নয়।
এই মানুষগুলো কখনোই সন্ত্রাসী নয়।

তাদের নিয়ন্ত্রণ করে গুটির মত ব্যবহার করেন যারা, যাদের মধ্যে একজনের ছবি আছে পোস্টে, তারা কী?

তারা সবাই নয়,
নিয়ন্তাদের সবাইও নয়,
কিন্তু মূল নিয়ন্তাদের মধ্যে অনেকে এমন থাকলে আমাদের ভাবতে হয়রে ভাই।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: রাষ্ট্রে বৈষম্য আছে, এই কষ্ট আমরা ভুলতে পারি না। রাষ্ট্রে বৈষম্য আছে তা রাষ্ট্রের দোষ নয়, যেমন ধর্মের নামে যারা হানাহানি করে তাদের জন্য ধর্ম দুষ্ট নয়।

এই বৈষম্যর বিষয়েই বলেছি লিঙ্কন হুসাইন ভাইয়ের কমেন্টের জবাবে। সম অধিকার আর আধুনিকায়ন আস্তে আস্তে আসছে। আরো আসবে আশা রাখি। দেশের বিষয়ে, ধর্মের বিষয়ে আমরা নিরাশাবাদী নই।

২৯৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

মোহাম্মদ আলমগীর খান বলেছেন: লিসানি ভাই আপনার কথায় তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলতে পারলাম না
আপনি আমার মুল কথার উত্তর দিলেন না ।
আপনি অন্ধত্তের কি দেক্লেন আমার মন্তব্যে। এতো উগ্রতা ভালো নয় ভাই।

প্রশ্নঃ ওরা যদি তেল তেলসমৃদ্ধ হয়, আমাদের কি কিছুই নি ?



আপনি আমার এই কথা গুলুর উত্তর দিবেন কি?

আপনি আপনার পোস্টে ঢালাউ ভাবে হেফাজতরে দিয়া দেশের ভবিষ্যৎ বাতলে দিলেন । যেটা আমার মতে আপনি আপনার বুদ্ধিহীনতার পরিচয় দিলেন ।
আপনি চাইলে আফগান ফেরত মুজাহিদদের(যারা বর্তমানে হেফাজতের সাথে সংলিস্ট) তাদের কে নিয়ে লিকতে পারতেন।
আপনি তো ডাইরেক্ট হেফাজতের দিকে আঙ্গুল তুললেন।
এটাও মনে রাকবেন বর্তমান হেফাজতে ইসলাম জাশি অথবা কুনো জঙ্গি সংঘটনের সাথে কুনো সম্পৃক্ততা নেই । আপনি এটা বলতে পারেন জাশি/আফগান ফেরত মুজাহিদরা হেফাজতের সাথে মিশে গেছে।
যার জন্য হেফাজতে ইসলাম বা আল্লামা শফি সাহেব দায়ী নয়।

জনৈক পাগল বলেঃ সবই লীলা ... গাঞ্জার মধ্যে একটা টান দিলে দেশের অবস্থা আর খারাপ লাগেনা, চারদিকে রঙ্গিন দুনিয়া দেখি ...সবই লীলা বুঝলি............................................

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জনৈক পাগল বলেঃ সবই লীলা ... গাঞ্জার মধ্যে একটা টান দিলে দেশের অবস্থা আর খারাপ লাগেনা, চারদিকে রঙ্গিন দুনিয়া দেখি ...সবই লীলা বুঝলি............................................
ভাই এই কথাটা বুঝতে পারিনি। পোস্টের সাথে এই কথাটা তিনবার এসেছে। আপনার কি দায় নেই, কথাটা বুঝিয়ে বলার? এই কথার কারণেই হয়ত ক্ষিপ্ত জবাব দিয়েছিলাম। দু:খিত এবং ক্ষমাপ্রার্থী।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আছে ভাই। বিশ্বাস করি, বাংলাদেশ তেলের উপর ভাসছে।

দেশের ভবিষ্যত বলিনি। সম্ভাব্য ক্ষুদ্র একটা আশংকার কথা বলেছি। আমার বুদ্ধি নিয়ে নয়, পোস্টের বিষয়ে ভাবুন।

*সমস্ত আফগান ফেরত তালেবান।
*বর্তমানে কওমীতে হাইকমান্ডে থাকা আফগান ফেরত মুজাহিদ/তালেবান।
*বর্তমানে হেফাজতে থাকা তালেবান। (হেফাজত একটা সংগঠন, তাই না ভাই? বাহাবা! এর আগে আমরা ঈমান সংরক্ষণ কমিটি, তৌহিদী জনতা, ফিতনা প্রতিরোধী আলেম সমাজ ইত্যকার নাম দিয়ে হাজার হাজার বার আসতে দেখেছি যাদের সামনে, যারা নিজের নামে সামনে না এসে প্রতিবার নতুন নতুন নাম নিয়ে আসেন... )
*জাসির সম্পৃক্ততা নেই। বলতে থাকুন। যতবার বলবেন, আপনি তত বেশি বিশ্বাস করবেন কথাটা। (তবে খেয়াল রাখুন, মিথ্যা কথা যেন না বলেন ভাই। মিথ্যা কথা বললে নিজের বডি সিস্টেম নিজেকেই...)

*শফি সাহেব দায়ী নন। হতেই পারে। তিনি জানেন না, তাদের হেফাজত সংগঠনের কেন্দ্রীয় একজন মানুষ তালেবান। সেই ব্যক্তি আফগানিস্তানে বছরের পর বছর ছিলেন। মেনে নিলাম।

২৯৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

সরদার হারুন বলেছেন: ভাই, এত গাঁজার গন্ধ কেন ?

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হারুন ভাই, আপনি কোন পরিবেশে কোথায় আছেন সেটা জানতে পারলে হয়ত অনুমান করা যেত, এত গাঁজার গন্ধ কেন পাচ্ছেন।

তবে যদি এমন হয়, আপনি কোন ভাল পরিবেশে আছেন, তাহলে গাঁজার গন্ধের কারণ হতে পারে মাত্র দুটা-

১. হ্যালুসিলেশন। মানুষের হ্যালোসিলেশন হয়, যখন মস্তিষ্কে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায়। তখন অক্সিজেনের কষ্ট লাঘব করার জন্য আমাদের ব্রেইন এমন সব বিষয় কল্পনা করে, যাতে মনে হয়, আমরা আসলেই দেখছি বা শুনছি বা ঘ্রাণ নিচ্ছি বা অনুভব করছি অন্য কিছু। এটা ব্রেইনের অসাধারণ এক ফেইলসেফ সিস্টেম।
নিউরন আসলে এক অনন্য জিনিস। কোটি কোটি কোটি নিউরন মিলে কী না করতে পারে!

২. এই কথাটা আমি বলব না। তবে আমি যখন সিগারেট খেতাম খুব, তখন সিগারেটের অভাব বোধ করলে সিগারেটের গন্ধ পেতাম।

২৯৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১১

মুহাম্মদ যিয়ান ইলাহী বলেছেন: সরদার, এর মধ্যে আপনি এইটা কি বললেন?

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তিনি ভ্রান্ত ধরে নিয়েছেন। তারপর, ভ্রান্তের প্রতি যে আচরণ করা উচিত বলে তিনি জানেন ও মানেন, সেই আচরণ করেছেন।
তাঁর প্রতি রুষ্ট হওয়ার কিছু নেই।

২৯৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২২

শীতের সকাল বলেছেন: লিসানিরা ছিল.................................. ১৪০০ বছর আগে
লিসানিরা আছে.................................২০১৩ সালে
লিসানিরা থাকবে..............................কেয়ামত পর্যন্ত


লিসানিরা না থাকলে খেলা জমবে না...............................
লিসানিরা না থাকলে মুসলমান মুনাফেক চিনবে না...............................
ফেতনাবাজ চিনবে না..............................

লিসানিরা বেচে থাকুক পচাঁ,,,,,,,,,,,,,,,গন্ধের মাঝে.................একটু

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। যত পুঁতিদুর্গন্ধময়তাই থাক না কেন, আমরা যেন বেঁচে থাকি, সেই ১৪০০ বছর আগে থেকে, কিয়ামতের আগ পর্যন্ত।

মু'মিন নি:শেষ হয়ে গেলেই কিয়ামত হবে। তার আগে নয়।

২৯৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

মোহাম্মদ আলমগীর খান বলেছেন: মানবজাতির স্বভাব হচ্ছে সে সত্যের চেয়ে মিত্যার আশ্রয়ে নিজেকে নিরাপদ মনে করে।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মানবজাতি অনেক মহান জাতি। এই মহান প্রজাতি কখনোই সত্যের চেয়ে মিথ্যার আশ্রয়ে নিজেকে অধিক নিরাপদ ভাবতে পারে না।

কারণ আল্লাহ বলছেন,
আমি পৃথিবীতে প্রতিনিধি সৃষ্টিকারী।
বলল,
তারা তো সেখানে ফিতনা ফাসাদ করে আত্মধ্বংসী পথে অগ্রসর হবে।
বললেন,
আমি যা জানি, তোমরা তা জানো না।

মানবজাতি, মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের প্রতিনিধি।

৩০০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

মুহম্মদ ফজলুল করিম বলেছেন:

পার্সোনাল অ্যাটাক কখনই কাম্য নয়।

আপনারা লিসানি ভাইয়ের তথ্য নিয়ে গঠনমূলক সমালোচনা করেন। যেখানে , মানুষ যুক্তি দিয়ে এঁটে উঠতে পারে না- - সেখানেই ব্যক্তি আক্রমণ করে----- আপনাদের মতো।


ভাল থাকুন, লিসানি ভাই।সত্য প্রকাশ করতে গেলে - এমনটাই হয়।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই মাঝে মাঝে খেই হারিয়ে ফেলি। আহত ও অসহায় বোধ করি। তারপর আবার বুঝতে পারি, আমরা কখনোই অসহায় নই, সর্বশক্তিমান যেখানে সহায় সেখানে অসহায়ত্বের প্রশ্নই ওঠে না।

ভাল থাকুন প্রতিক্ষণ।

৩০১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০

নিয়েল হিমু বলেছেন: লিসানি ভাই কয়েকটা ছাগু আপনার পোষ্টে ঘুরা ঘুড়ি করতেছে । এদেরকে উত্তম মদ্ধম দিয়ে বের করে দিন । আর এরাই যখন হেফাজতীদের পক্ষ নেয় তখন হেফাজতীরা কিভাবে নিজেদের ডিফেন্স করে ? কোন মুখে ?

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হিমুভাই, আসলে আমরা কিন্তু জানি, অনেকেই গণজাগরণের শুরুতে পাগল হয়ে গিয়েছিলেন। তাঁরা উলটপালট পোস্ট ও কমেন্ট করছিলেন।

তখন দেখলাম, শুধু জামাতি ও হিজবুতি ব্লগাররা পাগলামি করত।
সেই সময়ে এমন করা কয়েকজন ব্লগার মনে হয় সত্যি এখানে কমেন্ট করছেন।

আজব বিষয় হল, তাঁদের কমেন্টগুলোই সবচে ভয়ানক। সাধারণ কওমী ব্লগারদের কমেন্টএ আমরা মনে হয় এত শ্লেষ দেখিনি।

৩০২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

রাকি২০১১ বলেছেন: Click This Link

অন্ধ/বিক্রি হয়ে গেলে দেখার দরকার নেই।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই পোস্টটা অনেক বড় হওয়াতে পড়তে সময় লাগবে একটু। ভালমত পড়ে তারপর কমেন্ট করব।

৩০৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫

নিয়েল হিমু বলেছেন: ঠিক কোন যুক্তিতে এই পোষ্টে লিসানি সাহেব কে ব্যাক্তি আক্রমণ করছেন আপনারা ? যেমন
শীতের সকাল বলেছেন: লিসানিরা ছিল.................................. ১৪০০ বছর আগে তার পরে ইন্দ্রজাল বলেছেন: লিসানীর স্টিকী (চুলকানী) পোস্টের জবাব তার পর নাম জেনে কি হবে? বলেছেন: হেফাজত নিয়ে লিসানীর চুলকানি দেখার মত এবং মাহিরাহি বলেছেন:........এখন বোধহয় ইসলামী জংগির ব্যপারটা আনা জরূরী হয়ে পরবে, এবং আগামী দিনে মাদ্রাসার ছাত্ররা জংগি হয়ে কিভাবে দেশের বারটা বাজাবে তার অলীক কাহিনীর অবতারনা করবেন। আবার ছোটমির্জা বলেছেন: লিসানি ব্রো রাত থেকেই এই পোস্ট পড়ে যাচ্ছি।
আপনার সম্পর্কে একটু খোজ-খবর ও নিলাম। ব্লগের কেও আপনাকে দেখেনি।
খাইছেরে
রাফেল বলেছেন: মুল কথা হল আপনি মুসলমানদের মাঝে ফেতনা ছড়াচ্ছন। আপনি নিজেই জানেন তা হত্যার চেয়ে জঘন্য। আমি তো এই লোকরে বলব আয়ডিন যুক্ত লবন বেশি করে খাইতে ।
আরো আরো অগনিত আয়ডিনের অভাব ফিল করা রোগী এই পোষ্টে দেখা গেছে । পোষ্টে বলা হৈছে কি আর তারা বুঝছে কি । হায় পরিতাপ ।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বিষয়টা কষ্টদায়ক ছিল। আস্তে আস্তে সবই সয়ে আসেরে ভাই।

৩০৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

শীতের সকাল বলেছেন: @ নিয়েল হিমু
ভাই আমি আওয়ামীলীগ করি। আমারে হেফাজতী বানাবেন না পিলিজ লাগে। আমারে জামাতী বানাবেন না পিলিজ লাগে।

আমার মন্তব্য পরে কথা বলুন। আজকাল দেখি বাজারে আয়োডিনযুক্ত লবণের খুবই অভাব।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার কথাতে আমার কাছে তো খারাপ লাগেনি। হিমুভাই মনে হয় খেয়াল করেননি, আপনার কথা পজিটিভ ছিল।

আর আওয়ামীলীগ করেন নাকি বিএনপি করেন সেটা দয়া করে এই পোস্টে বলবেন না। ইন ফ্যাক্ট, পোস্টদাতা আওয়ামীলীগ বা বিএনপি বা যে কোন রাজনৈতিক দলের সমর্থকদের, দলীয় পরিচয়ে চিনতে চায়নি কখনোই।

ভাল থাকুন ভাই।

৩০৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯

মেহেদী সুমন বলেছেন: লিসানী ভাই আপনার পোস্টে আবারো আসলাম। আপনাকে ভাই কতভাবেই না ব্যাক্তিগত আক্রমনের শিকার হতে হয়েছে! ভাই আপনার জন্যে মায়া হচ্ছে আবার আপনার উত্তর দেকে আমি মুগ্ধ! ভাই আছি আপনার সাথে। কয়েকটাছাগু ঢুকে পড়েছে ওদের ঘাড় ধরে বের করে দেয়াই উত্তম হয়তো। কারণ নির্বোধের সাথে তর্ককরতে গেলে তাদের লেভেলে নেমে আসতে হয়!
পোস্ট পর্যবেক্ষণে।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ রইল। আসলে জামাতি নিকগুলো ৭ বছর ধরে মানুষকে এত জ্বালিয়েছে আর এত বিভ্রান্ত করেছে যে, অবশেষে আমাদেরকে তাদের থেকে সরিয়েই নিতে হয়।

৩০৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১০

মেহেদী সুমন বলেছেন: মেদভেদ বলেছেন: এরা কিন্ত জঙ্গী নয়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় স্নাত, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, বাংলার সোনার ছেলেরা!!!!

জানজাবিদ বলেছেন: বিএনপি- জামাত মিলে গত ইলেকশনে ৩৭% ভোট পেয়েছিলো। এতগুলা মানুষকে কি মেরে ফেলবেন? নাকি বঙ্গোপসাগরে ফেলে দেবেন? নাকি সব বিরোধী মতের গলা টিপে ধরে আগের মত বাকশাল প্রতিষ্ঠার অপেক্ষায় আছেন?




তাদের কমেন্টে তাদের বোঝা যাচ্ছে ব্রেনের একশ ভাগ অব্যাবহৃত।

না পেরে এই কথাটা বলতে বাধ্য হয়েচি।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: :)

৩০৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৮

নিয়েল হিমু বলেছেন: শীতের সকাল @ আয়োডিন তো আমি বিক্রি করি না :D /:) তো ব্যখ্যা করেন কি বলছেন শুনি /:)

৩০৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: যারা আল্লাহ মানেনা সেই নাস্তিক
**************************

আল্লাহর হুকুম মানেনা সে শয়তানের দুস্ত

আর যারা ভাল লোক কে অযথা নাস্তিক সাজায় বা মিথ্যা কথা কয়ে
পরিচিত হয় বা স্বার্থ সিদ্ধি তে লিপ্ত থাকে তারা মুনাফেক ।
আর মুনাফেক এর স্থান জাহান্নামের সর্বনিম্নস্তর।
ইসলামী আইন বা ফতুয়া
যে না মানবে সেও ক্ষতিগ্রস্থদের দলভুক্ত ।


মুফতি আল্লামা ডঃ সিরাজ শাহি ছুন্নি আল কাদরি ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কঠিন ফতোয়া। ধন্যবাদ ভাই।

৩০৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৭

অভি৯১৭৫ বলেছেন: যে দল ফরহাদ মাজহারদের নিয়ে ইসলামী আন্দোলন করে তাদের স্বরূপ আমার জানা আছে। X(( X((

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কিন্তু যারা মসজিদের মাইকে শব্দ শুনেই বেরিয়ে পড়ে,
মাদ্রাসার হুজুরের নির্দেশ শুনেই বেরিয়ে পড়ে,

তাদের জানা নাই ভাই। তাদের জানানাই।

৩১০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫১

শীতের সকাল বলেছেন: @ হিমু

এই সাধারণ একটা কমেন্টের আবার ব্যাখ্যাইমু। লবণ বিকরির কতা কইনাই বলছি খাওয়ার কথা।

কমেন্টং সাধারণং করেছিং। নাং বুঝারং কিছুং নাইং ।


=p~ =p~ =p~ =p~

৩১১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৩

নিয়েল হিমু বলেছেন: ঞঁ

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: B-)
এই একটা কমেন্ট যতবার দেখি ততবার হেসে ফেলি। দূর্যোধনের সব পোড়ানো মুভি রিভিউগুলার কথা মনে পড়ে যায়।

৩১২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৩

মীর হাসিন রেজা বলেছেন: ভাই, দুইখান কথা বলবো-

১. সামু হঠাত এতটাই ইসলাম প্রিয় হইয়া গেল ক্যান!!

২. লিসানী ভাইয়ের লেখা দেইখ্যা আমার মনে হয়- ধর্ম-কর্ম যারা করেনা, হেরাও ইসলামেরে এমুন প্যাচাল মাইরা দ্যাখে না,

আপনার লেজ আছেতো ? লুকাইয়া রাখেন,
আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ ও আলেম!!
লিসানী ও লেখক!!!!

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: লিসানি যে লেখক না, সেইটা লিসানি ভালমতই জানে।

কিন্তু আজকে সাপের ল্যাঞ্জায় পাড়া দিয়া ফরিদউদ্দীন মাসউদ আলেম রইল না।
বলিহারি সাপ, বলিহারি তার ল্যাঞ্জা।

৩১৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২২

নিয়েল হিমু বলেছেন: মীর হাসিন রেজা @ পোষ্ট উপ্রেদিয়া গেছে গা কেন ভ্রাতা ? :D
আরেকবার পড়েন কি বলা হইছে । তার পরে বিবেকটাকে প্রশ্ন করেন তার পরে কমেন্ট করেন ।

৩১৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৮

মেহেদী সুমন বলেছেন: ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
আলোকন বলেছেন:

সুরা ইখলাস দিয়ে অসাধারন ভাবে কারবালার ওয়াজ করায় লেখককে নোবেল দেওয়া হোক। :-/
পুরা পোষ্ট জুড়ে নানান দেশি-বিদেশি হত্যাকান্ড নিয়ে ত্যানা পেচাইয়া, শেষে হেফাজতে ইসলামের নামটা উল্লেখ করে কি বুঝাইতে চাইলেন?


যা বুঝাতে চেয়েছেন তা হলো হেফাজতে ইসলামের উথ্থিত দাবীগুলো অযৌক্তিক এবং এগুলো মেনে নিলে বাংলাদেশ তালেবান রাস্ট্রের দিকে এগুবে।


গত জোট আমলে জোটের অংশিদার জামায়াত-শিবির, কওমী আলেম-ওলামাদেরকে জঙ্গী স্বাব্যস্ত করতে আপনাদের চেয়েও অনেক বেশি চেস্টা করসিলো। কিন্তু পারে নাই। B-)
গত আমলে কওমী আলেম-ওলামাদের সাথে বেয়াদবির ফল তারা এই আমলে বুঝতেসে।
আপ্নারাও বুঝবেন, কেউ একদিন আগে বুঝে। আর কেউ একদিন পরে। ;)


কওমী আলেম ওলামাদের মধ্যে ই এখন জামাত শিবির ঢুকে পড়েছে! আর জামাত শিবির মানে? জঙ্গি!


সারাজীবন ধর্মবিদ্বেষীদের পোষ্ট স্টিকী করে আসা সামুর হঠাত করে ইসলামের অবতারের ভুমিকায় অবর্তীন হওয়ার রহস্য মানুষ একটু হলেও বুঝে।
জয় সামু। জয় জানা। জয় হনুবাদ। X( X(( X(


ধর্ম বিদ্বেষীদের স্টিকি পোস্টে ইসলাম রক্ষার জন্যে কি কি করেছেন? লিস্টি দেন তো!
আর জয় হনুবাদ কথাটার মানে কি? ব্যাখ্যা করে যান!

একটা আয়াত মনে রাখবেন,
"তারা আল্লাহ তায়ালার আলোকে ফু দিয়ে নিভিয়ে দিতে চায়, আর আল্লাহ তায়ালাই তার নিজ আলোকে পরিপূর্ন করবেন। যদিও অস্বীকারকারীরা সেটাকে অপছন্দ করে।"

আল্লাহ সবাই সঠিক বুঝ দান করুন। :(


হুম আয়াতটা খুব সুন্দর।

আল্লাহ আপনাকেও বুঝ দান করুন! আমীন!

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আল্লাহর কুরআনের এই আয়াতের বিষয়ে বাস্তব জীবনে ভাই অনেকে দুই ঘন্টা আলোচনা করেন, একেবারে আয়াত নাজিলের পরিপ্রেক্ষিত সহ।

এই ধরনের কিছু অডিও যদি ভাইটারে দিতে পারতাম, মন প্রশান্ত হতো।

৩১৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩২

মীর হাসিন রেজা বলেছেন: নিয়েল হিমু@ আপ্নের মতো আমার মাতায় অতো মাল নাই
ত্য় এইডা ভালো বুঝি
এইসব তেনা প্যাচানী,
ফেতনা বেবাক ফেতনা-
আফনেও সেই পথে.........।

৩১৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

শীতের সকাল বলেছেন: ভাই আমরা মুখ্য, সুখ্য মানুশ। পোস্ট আমাগো মাথার উপ্রে দিয়াই যায়। কথা কইলে ট্যাগ খাওয়াইবেন ছাগু। রিপোর্ট করবেন। ভালা ভালা। আসিফ গংরা যখন ইসলাম ধর্মের ১৪ গুষ্ঠি উদ্ধার করে তখন সামু বাক স্বাধীনতার নামে জামাই আদর করে। হেফাজতীরা যখন সেই নাস্তিক মুরতাদদের শাস্তির জন্য মাঠে নামে তখন লিসানিরা গর্ত থেকে বের হয়ে আসে। হায় সেলুকাস !!! কি বিচিত্র এই দেশ। কি বিচিত্র বাঙ্গালী আমরা। ( সরি ব্যক্তি আক্রমন হয়ে গেল)।

পোষ্ট পড়ে কিছু বুঝি আর না বুঝি কয়েকটা জিনিস বুজছি তা হইল।

সারা দুনিয়ায় বোমা ফাটানোর জন্য হেফাজতীরা দায়ী কারণ শফির নির্দেশে সব জায়গায় বোমা ফাটানো হইসে।

বুতি, আফেন্দিরা শফির নির্দেশে শাহাদাত বরণ করেছিলো।


জামাত আর হেফাজতে ইসলাম একই তফাৎ শুধু ফটোকপি।



হেফাজতীরা মাইয়া দেখলেই ঝাপাইয়া পরে।



ইত্যাদি ..........................ইত্যাদি.................ইত্যাদি...............


কষ্ট একটাই। একমাত্র নিকটা হারাতে বসেছি। যাক আল্লাহর কাছে বলতে পারব ‍" হে আল্লাহ !! সত্য ও মিথ্যার মাঝে আমি আমার একটি মাত্র নিক কুরবানী করেছিলাম "


ভাল থাকবেন। আপনার "উদ্দেশ্য" অনুযায়ী আল্লাহ তায়ালা "ফায়সালা" করবেন।



"মুমিন মাত্রই হিসাবের দিনকে ভয় রাখে "

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ফটিকছড়ির ব্যাপারে কী বুঝলেন, একটু বোঝান ভাই। আমরা আবার অবুঝ বাঙালি, বোধশোধ নাই।

৩১৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪০

মেহেদী সুমন বলেছেন: ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৩
মীর হাসিন রেজা বলেছেন: ভাই, দুইখান কথা বলবো-

১. সামু হঠাত এতটাই ইসলাম প্রিয় হইয়া গেল ক্যান!!



পোস্ট রিলেটেড কমেন্ট তো করতে পারছেন না! মাঝে মাঝে এমন হয় তো! মাথায় কিছু না ঢুকলে। বেস্ট অব লাক ভাইডি।



২. লিসানী ভাইয়ের লেখা দেইখ্যা আমার মনে হয়- ধর্ম-কর্ম যারা করেনা, হেরাও ইসলামেরে এমুন প্যাচাল মাইরা দ্যাখে না,

আপনি কি কি লেখা লিখেছেন ভাই? আর আপনি তো মনে হয় পোস্টও পড়েন নাই ভাল করে। আর পড়লেও টিনের চশমা খুলতে ভুলে গেছেন!




আপনার লেজ আছেতো ? লুকাইয়া রাখেন,
আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ ও আলেম!!
লিসানী ও লেখক!!!!


লিসানী ভায়ের লেখা পড়ে বুঝতে পারা আপনার সাধ্য নয় ভাই! যাইহোক যুক্তি না দিলে হুধাই নিজেরে কি প্রমাণ করতেচাইলেন খোদাই মালুম!

৩১৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫০

মেহেদী সুমন বলেছেন: শীতের সকাল বলেছেন: ভাই আমরা মুখ্য, সুখ্য মানুশ। পোস্ট আমাগো মাথার উপ্রে দিয়াই যায়। কথা কইলে ট্যাগ খাওয়াইবেন ছাগু। রিপোর্ট করবেন। ভালা ভালা। আসিফ গংরা যখন ইসলাম ধর্মের ১৪ গুষ্ঠি উদ্ধার করে তখন সামু বাক স্বাধীনতার নামে জামাই আদর করে। হেফাজতীরা যখন সেই নাস্তিক মুরতাদদের শাস্তির জন্য মাঠে নামে তখন লিসানিরা গর্ত থেকে বের হয়ে আসে। হায় সেলুকাস !!! কি বিচিত্র এই দেশ। কি বিচিত্র বাঙ্গালী আমরা। ( সরি ব্যক্তি আক্রমন হয়ে গেল)।

যাক স্বীকারতো করলেন যে পোস্ট বুঝেন নাই! ও হ্যাঁ আর কি যেন বলছিলেন!


পোষ্ট পড়ে কিছু বুঝি আর না বুঝি কয়েকটা জিনিস বুজছি তা হইল।

সারা দুনিয়ায় বোমা ফাটানোর জন্য হেফাজতীরা দায়ী কারণ শফির নির্দেশে সব জায়গায় বোমা ফাটানো হইসে।

বুতি, আফেন্দিরা শফির নির্দেশে শাহাদাত বরণ করেছিলো।


জামাত আর হেফাজতে ইসলাম একই তফাৎ শুধু ফটোকপি।



হেফাজতীরা মাইয়া দেখলেই ঝাপাইয়া পরে।



ইত্যাদি ..........................ইত্যাদি.................ইত্যাদি...............



যাক আপনি আসলেই কিছু বুঝেন নাই ! তাই আপনার কমেন্ট ধর্তব্য নয়।



[

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ক্ষিপ্তস্বরে বললেও কিন্তু কথাটা সত্যি বলেছেন ভাই, আপনাদের পেয়ে এই পোস্ট টিকিয়ে রেখেছি। নাহলে জীবনে কখনো এত অপমানের মুখে পড়িনি তো, তাই টিকিয়ে রাখা যেত কিনা তা আল্লাহ মালুম।

৩১৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৫

শীতের সকাল বলেছেন: @ মেহেদী সুমন

যাক আয়োডিন জনিত রোগী আরেকটা পাওয়া গেল।

সুপরামর্শ

http://www.somewheriniodinazedhospital.com

৩২০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৬

মীর হাসিন রেজা বলেছেন: অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ পৃথিবীতে আজ,
যারা অন্ধ, সবচেয়ে বেশী আজ চোখে দেখে তারা,
যাদের হৃদয়ে কোন প্রেম নেই- প্রীতি নেই- করুণার আলোড়ন নেই-
পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া !

যাদের গভীর আস্হা আছে আজও মানুষের প্রতি
এখনো যাদের কাছে স্বাভাবিক মনে হয়
মহত সত্য বা রীতি, কিংবা শিল্প অথবা সাধনা,
শকুন ও শেয়ালের খাদ্য আজ তাদের হৃদয় ।

@মেহেদি সুমন, @নিয়েল হিমু

৩২১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২১

মেহেদী সুমন বলেছেন: শীতের সকাল বলেছেন: @ মেহেদী সুমন

যাক আয়োডিন জনিত রোগী আরেকটা পাওয়া গেল।



ভাই আপনার জন্যে শুভকামনা রৈল। লিসানী ভাইর রিচ পোস্টে আপনার সাথে তর্ক করে পোস্টটিকে নষ্ট করতে চাচ্ছি না। কারণ আপনার সাথে তর্ক করতে গেলে আমাকে আপনার লেভেলে নেমে আসতে হবে।
ভালো থাকুন।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: "খিয়াল কৈরা!"
বলে একটা টার্ম আছে না এন্টি শিবির অনলাইন লড়াইতে?
ভাই, পোস্টে একদম বাজে কমেন্ট আসছে এখন।

পোস্টের মোটিভ এমনভাবে ঘুরে গেছে যে, মন্তব্য পড়ে কিছু খোঁজার চেষ্টা করা ব্যর্থ হবে।

খিয়াল কৈরা।

৩২২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২২

মেহেদী সুমন বলেছেন: মীর হাসিন রেজা আপনার কবিতা পাঠে মুগ্ধ হলাম। লেখার হাত খারাপ না ভালো। চালিয়ে যান শুভকামনা।

৩২৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৯

মীর হাসিন রেজা বলেছেন: সত্য আপনাদের গ্যান দেইখা পিচলাইয়া পরলাম----

"জীবনানণ্দ" গুরু
আপনি সত্যই কইছেন

"---যারা অন্ধ, সবচেয়ে বেশী আজ চোখে দেখে তারা"

৩২৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

নিয়েল হিমু বলেছেন: মীর হাসিন রেজা @ তো এত কম জ্ঞান নিয়া ল্যাদানি বন্ধ করে অফ যান । ফ্লাডিং করে টাইম পাস করতে চাইলে অন্য পোষ্ট অথবা সাইটে যান এইখানে না /:)

৩২৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪১

মীর হাসিন রেজা বলেছেন: "---যারা অন্ধ, সবচেয়ে বেশী আজ চোখে দেখে তারা
+@নিয়েল হিমু

৩২৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

প্রািন্ত বলেছেন: আর যাইহোক এই বিষয়ের উপর একটি লেখা এত ফিরিস্তি এবং তা ষ্টিকি করা হয়েছে। আমরাও ব্লগে লিখি এবং ভাবধারা সম্পর্কে অনেক কিছু বুঝি। তবে দালালী করার জন্য কোন লেখা পাঠক প্রিয় হতে পারে না। আপনি অন্ধের মত একপেশে লেখা প্রকাশ করেছেন। জঙ্গীবাদ ও মৌলবাদকে আমি সবচেয়ে বেশী ঘৃনা করি। কিন্তু বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে হেফাজতে ইসলাম রাস্তায় দাঁড়িয়ে সীমাহীন ব্যর্থ ও দুর্নীতিতে নিমজ্জিত বর্তমান সরকারকে দেখিয়ে দিল যে বর্তমান সরকারের জনপ্রিয়তা কত নিম্নগামী।

আমি এই ব্লগের কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করি তারা যেন কোন ক্রমেই দালালীতে জড়িয়ে না যান।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার কমেন্টটা সূক্ষ্ণ। এই সূক্ষ্ণতা শুধুই সরকারবিরোধীতায় পর্যবসিত। রাজনীতি নিয়ে মাথা ঘামাই একটু কম। সেটা নিয়ে মাথা ঘামানোর জন্য রাজনীতিকরা রয়েছেন।

৩২৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৩

মুহম্মদ ফজলুল করিম বলেছেন: আপনার নাম নিয়া যখন টানাটানি শুরু করলো, তখনি বুঝলাম---
এদের মাথায় কিঞ্চিত গণ্ডগোল দেখা দিয়াছে।

আর একটা কথা - আপনার সাথে একটা ডিজিটাল কুরআন শরীফ শেয়ার করলাম ।আপনি তো এইসব বিষয় নিয়া খুব লেখালেখি করেন । ভাবলাম আপনার কাজে আসবে

সাইজ মাত্র ১.৮ এমবি।মিডিয়াফায়ার লিঙ্ক - বাংলা কুরআন
ইংলিশ, বাংলা ,আরবি সহ।



ভাল থাকবেন।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই।

নাম নিয়ে টানাটানি করাতে আমারো বেশ বেশ বেশ কষ্ট লেগেছে। যদিও বিষয়টাকে গ্রহণযোগ্যতায় নিইনি, তবু কেন যেন ভুলতে পারছি না। এবং তারপর থেকে কমেন্টের জবাব দেয়ার এফিশিয়েন্সিও কমে গেছে। অবশ্য বিষয়টা সাময়িক হবার কথা।

আমি অবশ্য সাবধানতার জন্য আগে জানার চেষ্টা করি অনুবাদটা কে বা কারা কোন্ সংস্থা থেকে করেছেন। কারণ, অনুবাদে এমনভাবে অর্থ পাল্টানো যায় এবং হয় যে, তা কহতব্য নয়।

কোন একদিন, কোন এক শান্ত সময়ে কুরআনের অনুবাদের মজার বিষয়গুলো নিয়ে কথা হবে কি? সেই আশায় বসে আছি। ভাল লাগে না আর।

৩২৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৫

মুহম্মদ ফজলুল করিম বলেছেন: হেফাজতকে কি নিয়ে এই ব্লগটা লিখেছিলাম ।

নাস্তিকদের ৩০০ টাকার বিজয় কিবোর্ড দিয়ে কি ইসলামের কিছু করা সম্ভব???

হেফাজতে ইসলামের ভাইদের বলছি-- আপনারা বলছেন, ইসলাম আজ বিপন্ন।হায়, এই কথাও আমাদের শুনতে হয়।ইসলাম কে বিলুপ্ত করার জন্য পৃথিবীতে শত শত কোটি টাকার বাজেট আছে। একশ্রেণীর মানুষ অবিরাম চেষ্টা করে যাচ্ছে - কিভাবে ইসলামকে বিলুপ্ত করা যায়। আপনি শুধু গুগলে অ্যান্টি ইসলাম লেখে সার্চ দেন। তাহলে, হাজার হাজার অ্যান্টি ইসলাম আর্টিকেল, ভিডিও, গান সবই পাবেন। ইসলামকে কলুষিত করার অবিরাম চেষ্টাও এরা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ইসলামের কিছুই হয়নি। ইসলাম অবিনশ্বর ধর্ম।পৃথিবীতে এমন কোন শক্তি নেই-- যা ইসলাম কে বিলুপ্ত করতে পারে। যদি, ইসলাম বিপন্ন হবার ধর্ম হত তাহলে-- আজকে ইসলাম নব্য নাস্তিকদের জন্য পড়ে থাকত না। অনেক আগেই, বিলুপ্ত হয়ে যেতো। পৃথিবীর অনেক পরাশক্তি যখন পারে নি-- তখন নব্য নাস্তিকরা কি করতে পারবে?
হেফাজতে ইসলাম সেটাকেই হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে।এটা হয়তো তাদের একটা ইস্যু।তাই, ভাইদের বলছি, আপনারা নিজেদের বিচার বুদ্ধি দিয়ে বিষয়টাকে ভেবে দেখুন।কিছু, ফটকা ব্লগার গ্রেপ্তারের দাবিতে এতো বড় আন্দোলন হতে পারে না। এর পিছনে হয়তো কোন ..

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বিশেষ কারণ আছে।
ঠিক না ভাই?

জামাত যার উপর সওয়ার হয়, তার ডুগডুগি বাজায়।
এই সত্যটা হেফাজতি ভাইরা খুব ভাল বোঝেন তো, তাই তারা প্রতিবার জামাত নিষিদ্ধের আন্দোলনের সময় 'নাস্তিক' শোরগোল তোলেন। বলিহারি নাস্তিক আমার, বাংলাদেশে।

৩২৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আর ব্যক্তিগত বিষয় নিয়া, বাজে কথা নিয়া টানাটানি কইরেন না ভাই। ভাল্লাগে না।

৩৩০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

নিয়েল হিমু বলেছেন: এই পোষ্ট টিতে লিসানি সাহেব কে অযৌক্তিক ভাবে নিজের অপারগতা প্রকাশে ভিত কতিপয় কাপুরুষ ব্যক্তিগত ভাবে ভিত্তিহীন কিছু কথা বলেছে । আমি সামু কতৃপক্ষের আশু দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যত দ্রুত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে আমি মনে করব ততই ভাল হবে ব্লগ পরিবেশ ঠিক রাখার জন্য । সুস্থতার কদর করতে হবে । খেয়াল কৈরা ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমি আসলে ফেডআপ। দেখেছেন, ফটিকছড়ির আপডেটটা দেইনি? দেখেছেন, ফটিকছড়ির পরপর হেফাজতি ভাইরা একটু নিরবতায় চলে গেছেন? অসুবিধা নেই, মাস সাইকোলজি আমরা বুঝি। আবার তারা 'নাস্তিক' নিধন চেতনায় অগ্রসর হবেন।

৩৩১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২২

পথ-হারা এক পথিক বলেছেন: সোনা ব্লগের পিক আওয়ারের ভিজিটররা সব সামুতে এসে জুটেছে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। তাদের সংখ্যার পাশাপাশি হেফাজতি ভাইদের সংখ্যাও কম নয়।

ফটিকছড়িতে আসলে কী ঘটেছিল তা তাদের মুখ থেকে জানতে ইচ্ছা করে। সাংগঠনিকভাবে তাঁরা ভাল বলতে পারবেন।

৩৩২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৪

মেলবোর্ন বলেছেন: লিসানী ভাই আপনার পোস্টে শুরু থেকে পর্যবেক্ষন করছি, কমেন্ট অনেক বার করতে গিয়েও করিনি দেখেছি কিভাবে আপনার কথা না বুঝে ব্যক্তি আক্রমন করেছে, আপনার মন,আপনার স্পৃহা কে দমিয়ে দিতে চেয়েছে তথাপি আপনার সাথেও অনেক কে পেয়েছেন , একটা বিষয় কেন আমরা বুঝছিনা কে আপনি যেই উদাহরন দিয়েছেন সেই দেশ গুলো একসময় ভালো ছিন কিন্তু জংগি বাদের জন্য তাদের অবস্থান আজ তলানীতে সেই জংগিবাদের উদাহরন বা উত্থান যখন বাংলাদেশে দেখতে পাই সাধারন মানুষকে ব্রেইন ওয়াশড দেখতে পাই তখন শংকিত না হয়ে পারা যায় না যার প্রমান আমরা দেখতে পাচ্ছি কিভাবে মসজিদের মাইকে মিথ্য বলে অরাজকতা ছরাচ্ছে।

আর ব্যক্তি আক্রমনে মনোবল হারাবেন না যারাই সত্য প্রকাশ করেছে তাদেরই অনেক কস্ট পেতে হয়েছে নবী রাসুল ও সাহাবায়ে কিরামদের জীবনি নিস্চই জানা আছে শেষ করছি মেহেদি হাসান ভাইয়ের স্টেটাস দিয়ে "মসজিদ থেকে বলা হলো চাঁদে সাঈদীর ছবি দেখা যাচ্ছে, সাথে সাথে গভীর রাতে জ্বিহাদী জনতা থানাপুলিশ, রেল স্টেশন, হিন্দুবাড়ি আক্রমণ করে বসল। মসজিদ থেকে বলা হলো মসজিদ-মাদ্রাসায় হামলা হচ্ছে, কোন মসজিদ কোথায় হামলা কিচ্ছু জিজ্ঞেস না করে আবারো হাজারে হাজারে জ্বিহাদী জনতা হরতাল বিরোধী মিছিল এবং আশেপাশের লোকালয়ে হামলা করে খুনখারাবি শুরু করে দিল।

এবং তারচেয়েও বড় কথা, মসজিদকে ব্যবহার করে এসব মিথ্যাচার বন্ধ করার কোন উপায় নাই, সাথে সাথে ছড়ানো হবে বাকশালী সরকার আর নাস্তিক শাহবাগিরা এবার হাত দিয়েছে আল্লাহ্‌র ঘর মসজিদে। ধর্ম এখন ভূলুণ্ঠিত, ইসলাম বিপর্যস্ত। কঠিন একটা দেশে থাকি। এই দেশটারে নিয়ে স্বপ্ন দেখা আর ডিল্যুশনে ভোগা প্রায় সমার্থক :("

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনি মানুষটা একজন উদাহরণ। আপনি মানুষটাকে দেখে একটা কথা বলি, বিশ্বাস করবেন না, এখনো মানুষ চিনিনি। এখনো মানুষ আদর্শের শিকার নয়, অনেক মানুষই বিবেকের শিকার। প্রোপাগান্ডার শিকার নয়, স্বচ্ছ্বতার শিকার। বিবেককে এখনো আদর্শ আক্রান্ত করতে জানে না। কারণ বিবেকের সাথে আদর্শের কোন সংঘাত নেই। যে আদর্শের সংঘাত বিবেকের সাথে হয়, তা আদর্শ নয়। এখনো কিছু মানুষের চোখের সামনে ঝুলিয়ে দেয়া আদর্শের উপর বিবেক স্বচ্ছ্ব। (কথাটা যে কেন বললাম ভাই, আপনার ব্লগে গিয়ে বলে আসব।)

৩৩৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৭

সামির হোসাইন বলেছেন: হুম ফটিকছড়ি ঘটনাই বলে দেয় হেফাজত আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই, যারা এভাবে প্রতারিত হতে জানে, তারা কতটা প্রতারিত করতে জানে, তা আমরা বুঝি।

একই সাথে অর্থ এবং সদাপ্রভুর উপাসনা করা সম্ভব নয়।

৩৩৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৫

এস দেওয়ান বলেছেন: তথাকথিত হেফাজতে ইসলামের অমানষিক কর্ম-কাণ্ড দেখে কে বলবে ঐ দাড়ি ওয়ালা নাস্তিক গুলো ইসলাম পন্থী ? এই হেফাজতের অসভ্যরা শাহবাগীদের পায়ের ধুলোর সমানও না ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাইরে, শাহবাগীরা কেন গিয়েছিল? আমরা কেন গিয়েছিলাম? কী দেখেছি সেখানে?

রাতের পর রাতের পর রাতের পর রাত পার করেছি শাহবাগে।
আমাদের ফেসবুক স্ট্যাটাস শাহবাগ থেকে দেয়া।

শাহবাগে মুসলিম গিয়েছেন, চরম ধার্মিক মুসলিম, আবার বিশ্বাসে মুসলিম কিন্তু আচরণ সাধারণ- তাঁকে আমরা আলাদা করে দেখি না।
শাহবাগে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, নিধার্মিক গিয়েছেন, তাঁকে আমরা আলাদা করে দেখি না।
শাহবাগে বাঙালি-অবাঙালি বাংলাদেশি গিয়েছেন, তাঁকে আমরা আলাদা করে দেখি না।
শাহবাগে অবাঙালি-অবাংলাদেশে গিয়েছেন, তাঁকেও আমরা আলাদা করে দেখি না।

কারণ, শাহবাগ আন্দোলনকে যদি কেউ বাংলাদেশের আন্দোলন বলেন, তাহলে ভুল হবে।
শাহবাগ আন্দোলনকে যদি কেউ বাঙালির আন্দোলন বলেন, তাহলে ভুল হবে।
শাহবাগ আন্দোলনকে যদি কেউ মুসলিমের বা হিন্দুর আন্দোলন বলেন, তাহলেও ভুল হবে।
আর একইভাবে, নিধার্মিক বা সংশয়বাদী, যাকে মোদ্দা কথায় নাস্তিক বলা হয়, তাঁর আন্দোলন বললেও ভুল হবে।

শাহবাগ ন্যায়বিচারের আন্দোলন।
ন্যায়বিচারের আন্দোলন কখনো ণৃগোষ্ঠীভিত্তিক হতে পারে না, সীমানাভিত্তিক হতে পারে না, ধর্মভিত্তিক হতে পারে না, বিশ্বাসভিত্তিক হতে পারে না।

ন্যায়বিচারের আন্দোলন শুধুই ন্যায় ভিত্তিক হয়ে থাকে।

৩৩৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৬

নিয়েল হিমু বলেছেন: এনাফ ইজ এনাফ । হেফাজতীদের মনে হয় এই কথাটা বলার সময় হয়ে গেছে ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ন্যায়বিচার চাইতে গেলে শুধুই মুসলিম হতে হবে,
এমন ইসলাম বিদ্বেষীর মত কথা যে বলে, রাসূল দ.'র শিক্ষার বিপরীত কথা যে বলে, সে তফাত যাও!

৩৩৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪০

উযায়র বলেছেন: ওরশ-শিন্নীর জয় হোক, সামু মাজারের! জয় মাজার, জয় চন্দ্রপূরী-আটরশি-মাইজভান্ডারী, জয় লিসানী।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই, এইসব জয় বাদ দেন,

জয় বাংলা।

৩৩৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭

আমিনুর রহমান বলেছেন:

ছাত্তির ইঞ্জিনিয়ারের এই বক্তব্য এর তীব্র প্রতিবাদ করছি ...

সামু কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ...

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আমাকে কেউ নাস্তিক বলার জন্য ব্যান হতে পারে না। শাস্তিও পেতে পারে না।
কখনোই না।

এই ক্ষেত্রে সহব্লগার এবং কর্তৃপক্ষের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি প্রত্যাশা করছি।
একজন ব্যক্তিকে নাস্তিক বলার কারণে শাস্তি খুবই ক্ষুদ্র বিষয়।
এই শাস্তির ভার কিছুটা আমার উপরও পড়বে, তা বহন করতে পারব না।

৩৩৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০৮

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: লিসানী ভাই আর থাকতে পারলাম না। সামু কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি! এই ভাবে পার্সোনাল এটাকিং মেনে নিতে পারি না! উপরে আমিনুর রহমান এর কমেন্টের ব্যাপারে সামু কর্তৃপক্ষ কি ব্যাবস্থা নেয় ছাত্তির ইঞ্জিনিয়ারের উপর সেইটা দেখার অপেক্ষায় আছি।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপু, সামু একটা জগত। এই জগতটা অনেকটা বাস্তব পৃথিবীর মত। আর এই জগতে একজন আরেকজন ব্যক্তি, যাকে 'নিক' বলা হয়, তার সাথে ব্যক্তিগত রেষারেষির জন্য চলে যাবে, তা কখনোই নিতে পারব না।

আমি একটু আধটু ব্লগিং সারা জীবনই করতে চাই, তা দু এক বছরের জন্য বিদায় নিলেও।

নিতান্ত পার্সোনাল অ্যাটাকের জন্য কোন নিক চলে গেছে, আর এই নিক রয়ে গেছে, এটা নিজেই নিতে পারব না।

৩৩৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

এ সামাদ বলেছেন: তথাকথিত হেফাজতে ইসলামের অমানষিক কর্ম-কাণ্ড দেখে কে বলবে ঐ দাড়ি ওয়ালা নাস্তিক গুলো ইসলাম পন্থী ? এই হেফাজতের অসভ্যরা শাহবাগীদের পায়ের ধুলোর সমানও না ।

লুল লুল লুল পুরাই লুল।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তাদের নাস্তিক বলেছেন তিনি কোন্ সেন্সে সেটা ভাই ধরতে পেরেছি।

যারা ন্যায়বিচারের বিপক্ষে গিয়ে ন্যায়বিচার চাইবার আন্দোলনকে ধূলিস্মাৎ করতে চাইতে পারে,
তাদের আস্তিকতা তথা মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের উপর ভরসার ও সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকার দাবি প্রশ্নবিদ্ধ হয়।

একইসাথে, তাঁর উপর ভরসা যখন প্রশ্নবিদ্ধ হয়, তখনি মানুষ মানুষকে এ ধরনের সম্বোধনে ভূষিত করে।

৩৪০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

উযায়র বলেছেন: ওরশ-শিন্নীর জয় হোক, সামু মাজারের! জয় মাজার, জয় চন্দ্রপূরী-আটরশি-মাইজভান্ডারী, জয় লিসানী। - এই পোষ্ট টা সামু সরিয়ে দিল কেন বুঝলাম না। খোন গালাগালি করিনি, সম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়াই নি, কিছুই না !

শুধু দেখিয়েছিলাম মাজার ভক্ত লিসানী সাহেব, নিরীহ তাবলীগ- জংগী আলকয়েদা, সুফী বাদে বিশ্বাসী দেওবন্দী মাদ্রাসা- সুফীবাদ বিরোধী সৌদি সলাফী, পবিত্র মক্কা মদীনার ইমাম -আলেম , কওমী মাদ্রাসা সবারই বিরোধী !

উনি শুধু মাজার পন্হীদের পক্ষে !

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আপনি বলেন, কোন অসুবিধা নাই। কর্তৃপক্ষ হয়ত পার্সোনাল অ্যাটাকের কারণে সরিয়েছে। আপনি আবার পোস্ট দেন। সামুতে না হলে ফেবুতে দেন। আমি ওইখানে গিয়ে আপনার সাথে আলাপ করে আসব।

৩৪১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: গ্রামে ১৫০ মোটর সাইকেল ১০/১২ টি গাড়ি সহ হরতাল বিরোধি মিছিল একটু বেমানান বৈ কি।এত বড় হরতাল বিরোধি মিছিল শহরেও দেখি নাই।উদ্দেশ্য কি ছিল কে জানে ..তবে স্বাভাবিক না ।।
তবে নিচের টুকু পড়েন এটাই সত্য...


মিছিলটি কাজিরহাট বাজার অতিক্রম করার একেবারে শেষ পর্যায়ে মিছিলের শেষাংশ যখন বাজারের মধ্যবত্তি স্থানে আসে, তখন মিছিলকারীদের বহনকৃত মিনি ট্রাকে অবস্থানকারী ছাত্রলীগের কর্মীরা স্থানীয় এক দোকানীকে লক্ষ করে জামায়াতের দালাল, তুই রাজাকার ইত্যাদী আক্রমানত্বক অতি উৎসাহী কথা বলে।

তখন উপস্থিত জনতা তাদের ধর ধর বলে চিৎকার দিলে বাজারে অবস্থানরত মানুষ একত্রিত হয়ে নারায়ে তকবিরের শ্লোগান দেয়। এসময়, ট্রাক থেকে ছাত্রলীগেরকর্মীরা নেমে উপস্থিত জনতাকে ধাওয়া করলে উভয় পক্ষের মধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপসহ ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয় এবং গ্রামবাসী শ্লোগানসহ চারিদিকে ফোন করে দেয়।

এদিকে পিছনে গন্ডগোল হচ্ছে খবর শুনে সামনের গাড়ী বহর পূনরায় ফটিকছড়ির দিকে রওয়ানা হলে সমগ্র বাজারে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এসময় ছাত্রলীগের কর্মীদের ছুড়া ইটের আঘাতে সংলগ্ন কাজিরহাট বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের আয়না ভেঙ্গে যায়। মসজিদে ইটের আঘাতের শব্দ শুনে নামাজরত মুসল্লিদের কেউ ছাত্রলীগের কর্মীরা মসজিদে হামলা হচ্ছে মর্মে প্রচার করলে উত্তেজনা আর তীব্র আকার ধারণ করে। বাজারের মসজিদ থেকে হামলার প্রচারণা শুনে পার্শ্ববর্তী মসজিদ সমূহতেও একই প্রচার করলে গ্রামবাসী মসজিদে হামলাকারীদের প্রতিহত করতে ছুটে আসে।

পুলিশ এবং ছাত্রলীগের কর্মীদের সাথে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া এবং ইটপাটকেল নিক্ষেপের এক পর্যায়ে পুলিশ গ্রামবাসীর উপর গুলি ছোটে। গুলির শব্দ পেয়ে গ্রামবাসীর মধ্যে চরম আকার ধারণ করে। ইতিমধ্যে ছাত্রলীগের মিছিল বহর বাজারের দক্ষিনে কালাইয়ার টেক থেকে শুরু করে পূর্বভূজপুর বণিক পাড়া পর্যন্ত আসলে সামনের দিক থেকে ফকিরহাট মিরেরখীলবাসী এবং বৈদ্দপাড়ার লোকেরা তাদের ব্যারিকেড দেয়। উপায়ান্তর না দেখে পুলিশ মিছিলকারীদের ঘেরাও করে রক্ষা করার চেষ্টা চালায়। ততক্ষনে চারিদিক থেকে হাজার হাজার গ্রামবাসী এসে পুলিশ এবং মিছিলকারীদের ঘেরাও করে ফেলে। এসয় উত্তেজিত জনতাকে লক্ষ করে পুলিশ পূনরায় গুলি ছুটলে সংঘর্ষ শুরু হয়। পুলিশের সংখ্যা কম থাকায় হাজার হাজার গ্রামবাসী আক্রমন থেকে বাচানোর জন্য ছাত্রলীগের কর্মীরা দি¹িদিগ পালানোর চেষ্টা করলে তারা জনরোষে পড়ে এবং হামলার শিকার হন।

মিছিলকারী ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের রক্ষা করতে পুলিশ এলোপাতাড়ি করলে বেশ কয়েক জন গ্রামবাসী এসময় গুলিবিদ্ধ হয়। তখন গ্রামবাসী আরো বেপরোয়া হয়ে পুলিশের ঝড়ের মত গুলি উপেক্ষা করে ছাত্রলীগের গাড়ীতে আগুন দেয়া শুরু করে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তারপরে কী হয় ভাই...
অর্ধসত্য মিথ্যার চেয়েও ভয়ানক।

যে জেনেশুনে সত্যকে গোপন করে,
সত্যের সাথে মিথ্যাকে সংমিশ্রিত করে,
সত্যের কিছু অংশ বলে কিছু অংশ অপ্রকাশিত রাখে-

তারাই মুনাফিক হয়ে থাকে।
মুনাফিকের অবস্থান জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে।
হয়ত জ্ঞানপাপীদের সাথে, হয়ত ধর্মবিদ্বেষীদের সাথে, হয়ত অবিশ্বাসীদের সাথে।

সবচে ভয়ানক বিষয় হল, আল্লাহ স্বয়ং ঘোষণা করেন, মুনাফিকের অন্তরে সিলমোহর করে দেয়া হয়েছে। ফলে তাদের অন্তরে কোনকিছু প্রবেশ করে না।

আল্লাহ তাদের কর্মকান্ডে এতই অসন্তুষ্ট যে, তাদের জেনেশুনেবুঝে কাজটা এতই ঘৃণার্হ্য যে,
তাদেরই জন্য রাব্বুল ইজ্জাত পরবর্তীতে হিদাআত পাবার সমস্ত পথ বন্ধ করে দেন।


তাদেরই জন্য আল্লাহ বলেন, হে প্রিয় রাসূল দ.! আপনি কি আপনার এই মহামূল্যবান প্রাণ তাদের বিশ্বাস ফিরিয়ে আনার জন্য বিলিয়ে দিবেন? জেনে রাখুন, আপনি যদি তাদের জন্য প্রাণও নিপতিত করেন, তবু তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না (কেননা তারা জেনেশুনেবুঝে আপনার সাথে, আপনার সত্যের সাথে বিতৃষ্ণাকে মিশ্রিত করেছে।)

৩৪২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২২

গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: ইস্লামের এর জন্য হেফাজত এ ইসলাম অশনি সংকেত এটা জান থাকলে গণ গোলযোগ মঞ্চ আগেই আল্লামা শফি কে স্বাগত জানাত...
তবে গাউসিয়া দের পক্ষে যেভাবে লিখলেন তাতেই আপনার পরিচয় প্রকাশ হয়ে গেছে
গাউসিয়ারা কি ভাবে হক্কানি আলেম ওলামা তাবলিগ ভাইদের বিরুদ্ধে যেভাবে অপপ্রচার চালায় আর বাধা দেয় তাতেই বুঝা যায় ওদের চরিত্র

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমার পরিচয় নিয়ে ভাবার কিছু নাই তো জনাব। আমি গোপন করতাম, তাহলে না আপনি ভাবতে ভাবতে শেষ হতেন।

আমি বাঙালি, এই পরিচয়ে কোনও দ্বিধা থাকলে জানাবেন। বাঙালি হওয়ার কারণে হেফাজতের বিরোধী। এইসাথে, মানুষ, মুসলিম, ব্লগার, সূফিবাদী, মুক্তিযুদ্ধসচেতন, ন্যায়বিচারপ্রত্যাশী এবং দেশের প্রতি সচেতন।

খোদার কসম, এই বিষয়গুলোর যে কোন একটাই যথেষ্ট আমাকে হেফাজতের বিরুদ্ধে লেখাতে।

আর আফসোস, প্রতিটা বিষয়ই বাস্তবে তাদেরকে আমাদের বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।

৩৪৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

সাজেদ বলেছেন: আদিল মাহমুদের কমেন্টটা দিয়া আসলে উপসংহারটা টানা যায়:"আমিনী ছিলেন কওমী মাদ্রাসা ভিত্তিক নানান রাজনৈতিক অরাজনৈতিক সংগঠনের নেতা। তার পুত্রও তেমনই হবেন সেটাই স্বাভাবিক। হেফাজতে আমিনী পুত্রের ভূমিকায় অবাক হবার কিছু নেই। হেফাজতি ভাইরা ঢাকায় অবস্থানও করেছিলেন সম্ভবত আমিনীর লালাবাগ মাদ্রাসায়। যতটা মনে হ্য় সরকারের নানান কূটনৈতিক ততপরতার ফলে লং মার্চে আরো কিছু ছোট বড় সংগঠন (রাজনৈতিক/অরাজনৈতক) যোগ দেয়নি।হেফাজতের দাবী দাওয়া যে এই যুগে কোন সরকার মানবে না সেটা সকলেই জানে, হেফাজতিরা মানসিকভাবে যেই আমলে বসবাস করেন না কেন তারাও সেটা ভালই জানেন। এমনকি বিএনপি থেকেও বলা হয়েছে যে তারাও সব দাবী মানে না। এরপরেও এসব দাবী দাওয়া পেশ করার কারন হল দাবী পূরন করা হচ্ছে না এই ইস্যুতে রাজপথ গরম রাখা, অন্য কোথায় অরাজকতা চালিয়ে যাওয়া, বিএনপি জামাতের হয়ে প্রক্সি দেওয়া। সরকার যত সহজে রাস্তায় বিএনপি জামাতের জংগী কর্মী পেটাতে পারবে আলেম শ্রেনীর লোকের ওপর তত কঠোর হতে পারবে না। কোন ভাবে সরকার বদল হয়ে গেলে হেফাজতিরাও ১৩ দফার কথা ভুলে আবার নিজ নিজ আবাস ভূমে চলে যাবে। বিএনপি ক্ষমতায় আসলে অতীতে কোনদিন ইসলাম বিপন্ন হয়নি, ১৩ দফা বিএনপি টয়লেটে ছুড়ে ফেললেও ইসলামের কোনই সমস্যা হবে না।এসব অবাস্তদ দাবী দেওয়া হয়েছে মানার আশা থেকে নয়, সরকার মানবে না জেনে বুঝেই এসব দাবী করা হয়েছে।এ দেশে সংবিধান ছুড়ে দেওয়ার হুমকি রাষ্ট্রবিরোধী কোন ততপরতায় পড়ে না যদি সেটা সংবিধান উচ্ছেদ করে সংখ্যাগুরুর ধর্মীয় সূত্র প্রতিস্থাপনের আহবান হয়। কাজেই এ নিয়ে কথা বলে লাভ নেই। ধর্মানুভূতি জিন্দাবাদ।"

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: লিঙ্কটা দেখতে হবে।

আর হেফাজতিদের চুলচেরা বিশ্লেষণের পরবর্তী পর্বে তো আমরা এখনো আসিইনি।

তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস কেন ভ্রান্ত, সে কথাতেও আসিনি। তাতেই নীতিগতভাবে পতন হয়েছে। আসল কথা হল, অসত্যের পতন দ্রুতিময়।

৩৪৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

মোহাম্মদ আলমগীর খান বলেছেন: লেখক বলেছেন:*জাসির সম্পৃক্ততা নেই। বলতে থাকুন। যতবার বলবেন, আপনি তত বেশি বিশ্বাস করবেন কথাটা। (তবে খেয়াল রাখুন, মিথ্যা কথা যেন না বলেন ভাই। মিথ্যা কথা বললে নিজের বডি সিস্টেম নিজেকেই...)


আপনি আমার মন্তব্য ভালো করে দেখেন,
হেফাজতে ইসলাম জাশি'র সাথে সমপৃক্ত নয়
জামাত/শিবির হেফাজতে ইসলামের সাথে সম্পৃক্ত ।
{হেফাজতে ইসলাম জাশি/হিজবুত তাহরিরের দুয়ারে যায় নি। ওরাই হেফাজতের দুয়ারে এসেছে}

আমি নিজে ও জানি হেফাজতে ইসলামের সাথে আফগান ফেরত মুজাহিদরা জরিত আছেন,স্বয়ং জাশিও হেফাজতের ফায়দা লুটছে । আর আপনি আপনার লেখনিতে যে ভবিষ্যৎবানী করলেন সেটা হয়তো জাশি/আফগান ফেরত মুজাহিদরা/হিজবুত তাহরির করতে পারে।হেফাজতে ইসলাম নয় । আর আপনি ভালো করেই জানেন হেফাজতের জন্ম কেন হয়েছিল ।
নিরপক্ষ ভাবে বিচার করুন, আলাদা আলাদা করে যেমনঃ হেফাজতে ইসলাম// হিজবুত তাহরির// জামাতে ইসলাম// আর জঙ্গি সংঘটন গুলুকে।

গুরুত্ব পুর্ন কথাঃ আমি একজন প্রকৌশলী আতএব বুজতেই পারতেছেন আমি কওমি সাপুর্টার হওয়ার কথা নয়।

আপনাকে আবারও বলি, আমি আপনাকে ব্যাক্তিগত ভাবে আক্রমন করিনি,ভালো করে দেখুন ।
কিন্তু আপনার এই পোস্টে আমার মন্তব্যের পর থেকে কেউ একজন আমাকে ইন্ডিরেক্টলি অনেক কথাই বলল, যেটা আমি উনার মতো বুদ্ধিমান ব্লগারের কাছে আশা করি নি ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হেফাজতে ইসলাম জাশি'র সাথে সমপৃক্ত নয়
জামাত/শিবির হেফাজতে ইসলামের সাথে সম্পৃক্ত ।


তাহলে তো ভাই আপনি নিজের সাথে নিজে মিথ্যা বলেননি। নিজের সাথে মিথ্যা যে বলে, তার আভ্যন্তরীণ পতন হয়। আভ্যন্তরীণ পতন খুব ভয়াবহ পতন।

তখন খোলসের ভিতরে জৈবিকতা চলতে থাকে, সেখানে আর কোন প্রাণ বিরাজমান থাকে না।

৩৪৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

মন যাযাবর বলেছেন: হেফাজতের নামের সাথে ইসলাম শব্দটা যোগ করতে এখন কেন যেন আমার কি-বোর্ডটা বিরক্তি প্রকাশ করে। আপনারা সমাবেশ, হরতাল, ধমক . . . দিয়ে কি পেয়েছেন, আমি জানি না; তবে আমার অনেক ক্ষতি করেছেন। যেমন -
১. কওমী মাদ্রাসার আলেমদের প্রতি আমার যে সহজ-সাধারন ভক্তি ছিল সেটাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।
২. আপনাদের জ্ঞান নিয়ে কেউ আমার সাথে তর্ক করলে, আমি সর্বোতভাবে তার প্রতিবাদ করতাম। এখন আমার আপনাদের পক্ষে সেই সাবলীলতা নেই।
৩. ইসলাম / শরিয়া নিয়ে কোন আলোচনা হলে, কওমী মাদ্রাসার মুফতি, মোফাস্সের, মোহাদ্দেসগণ ছিলেন আমার রেফারেন্স। এখন কেউ আপনাদেরকে রেফারেন্স হিসেবে প্রকাশ করলে আমার সামনে কতগুলো প্রশ্নবোধক চিহ্ন চলে আসে।
. . . . . . মনযাযাবর [একজন সাদা-সিধা মুসলিম]

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাইরে, কৌশলের সাথে সত্য যায় না। কখনো না, কখনো না।

জ্ঞান তো বই পড়লেই চলে আসে। বই পড়ে মানুষ কত বড় বড় কাজ করতে পারে! বই পড়ে, সেই বইয়ের মৌলিক শিক্ষাকে ইচ্ছামতন পরিবর্তন করতে পারে। কারণ সাধারণ মানুষ আরবি জানে না। সাধারণ মানুষ আরবি ভাষার বুৎপত্তি জানে না। সাধারণ মানুষ জানে না, মহান স্রষ্টা রাব্বুল হিক্বমাহ্ আসলে সর্বক্ষণ ছোট ছোট ত্রুটি ধরার জন্য বসে নেই।

তিনি ছোটখাট ত্রুটি নিজের ইচ্ছানুযায়ী ক্ষমা করবেন।
তাঁর অধিকার হরণ (যেমন তাঁর আদেশ না মানা) কে তিনি চাইলেই ক্ষমা করতে পারেন।
কিন্তু বান্দার অধিকার, তাঁর সৃষ্টির অধিকার, সেই সৃষ্টি যে ধর্মের, যে বিশ্বাসেরই হোক না কেন, এমনকি মানুষ বা পশু হোক না কেন, একটা মাছি হোক না কেন, সেই সৃষ্টির অধিকার যারা নষ্ট করে, তারা কিন্তু হাক্কুল ইবাদের অধীনে পড়ে যায়।

আর আল্লাহ বলেছেন, সমস্ত সৃষ্টিজগতকে মানুষের সেবার জন্য তৈরি করা হয়েছে। তাই সেবার জন্য সেসব সৃষ্টির উপরে মানুষ আধিপত্য করতে পারে। সেগুলোকে ব্যবহার করতে পারে।

কিন্তু মানুষ?
মানুষকে কখনো কোনদিন মানুষের ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয়নি।
মানুষকে তৈরি করা হয়েছে মহান রাব্বুল আশিকিনের ইবাদাতের জন্য।

আর তারা তো আমাদের শিখিয়ে এসেছে,
যাই করো, যত ভুলই করো, কোন সমস্যা নেই। অন্যায় করো। আর্থিক ভুল করো। মানুষকে কষ্ট দাও। যা খুশি করো, কোন সমস্যা নেই, শুধু বাহ্যিক ঈমান নিয়ে বাহ্যিক আচরণ করে যাও, তাতেই মুক্তি।

তাতে মুক্তি হয় কী করে?
নামাজ তো তাঁর জন্য পড়া। এ এক মহান ইবাদাত।
রোজা তো তাঁর জন্য করা। এ এক মহান ইবাদাত।
আচরণগতভাবে যে যে কাজ করতে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল দ. নির্দেশ দেন, সবগুলোই ইবাদাত।

আর মানুষের সেবা করা?
ন্যায়বিচারের পাশে দাঁড়ানো?
মানুষমাত্রেই সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলা?
ধার্মিক-অধার্মিক নির্বিশেষে সবাইকে আন্তরিকভাবে ভালবাসা, তাদের শুভকামনা করা, এই বিষয়ে ধর্ম কী বলে?

এই বিষয়ে আল্লাহ বলেন, আমি ক্ষুধার্ত ছিলাম, তোমরা আমাকে খাদ্যদান করোনি। আমি তৃষ্ণার্ত ছিলাম, তোমরা আমাকে পানিপান করাওনি। আমি মুখাপেক্ষী ছিলাম তোমারই, তুমি আমার দিকে ভ্রুক্ষেপ করোনি।

তারা তখন বলে ওঠে,
ইয়া রাব!
আপনি তো অমুখাপেক্ষী।

তিনি তখন কী বলবেন?
আরে আমি নিজে তো অমুখাপেক্ষী। আমার মহান প্রতিনিধি, প্রতিটা মানুষ তো প্রতিটা মানুষের মুখাপেক্ষী। সে তোমার দিকে চেয়ে আছে, আর তুমি শুধু আচরণকেই সবকিছু ভেবে সেটাকেই মুক্তির পথ ভেবে বসে আছো?

এই মানুষগুলো কি এই কথা জানে না?
জানে। তারা দাওরায়ে হাদীসের মাধ্যমে হাজার হাজার হাদীস পড়তে থাকে। কিন্তু মস্তিষ্কে সেই হাদিস, সেই কুরআনের আয়াত, সেই তাফসির আর সেই রেওয়ায়েত প্রবেশ করে না।

করবে কী করে?
তাদের পূর্বেই অন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

এই কথাই স্বয়ং রাসূলুল্লাহ সালাওয়াতুল্লাহ বলছেন,
হে উমার রাদ্বিআল্লাহু আনহুমা, জেনে রাখুন, তারা আপনাদের চেয়েও অধিক সুরেলা কন্ঠে অধিক সময় জুড়ে কুরআন পাঠে মত্ত থাকবে, কিন্তু তাদের কুরআন পাঠ তাদের কন্ঠের নিচে (ক্বালবে) প্রবেশ করবে না।

তারা আপনাদের চেয়েও অধিক সময় মসজিদে ব্যয় করবে, অধিক ক্ষণ নামাজে রত থাকবে, কিন্তু সে নামাজ তাদের কোন কাজে আসবে না (কারণ নামাজের উপলব্ধি তাদের কাজে লাগে না, নামাজ পরিণত হয় শুধুই দৈহিক ব্যায়ামে),

আর জেনে রাখুন,
তাদের অন্তর থেকে এমনভাবে ঈমান চলে গেছে, যেমনভাবে ধনুক থেকে তীর একবার ছুটে যায়। এবং বিদ্ধ করে কোন হরিণকে (সত্যকে, যা আর ফিরিয়ে আনা যায় না।) ওই ঈমান আর ফিরিয়ে আনা যায় না।

ভাই,
এটুকুই যথেষ্ট। তাদের কাজ যে শুধু জাহান্নামের ভয় দেখানো, এটুকুই যথেষ্ট।

৩৪৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: সংগঠনটির নাম হেফাজতে জামায়াতে ইসলাম রাখলেই সুন্দর দেখায়। মুলত জামাত, বিএনপি ও মাহমুদুর রহমানের হেফাজতে আত্মউৎসর্গকৃত এই ভুইফোড় সংগঠনটি দাবী করছে যে তারা ইসলামের হেফাজত করছে। ইসলামের হেফাজতের নামে ফটিকছড়িতে যে নৃশংস হত্যাকান্ড তারা করেছে তা আসলে শেষ নয় শুরু মাত্র।। তারা এই পথের শেষ দেখতে চায়। তারা আরো লাশ চায়।। আমরা দৃপ্ত কন্ঠে বলতে চাই, এখনও পর্যন্ত অহিংস রয়েছি, কোন সহিংসতা এখনও দেখাইনি। কিন্তু আমাদের যদি বাধ্য করা হয় তবে আমরা নিজের বুকের শেষ রক্ত বিন্দু থাকা পর্যন্ত লড়ে যাব। তবুও কোন ধর্মান্ধ মৌলবাদী, খুনী, ধর্ষকের হাতে এই দেশকে ছেড়ে দেবনা।।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আপনার প্রতিটা লাইনের সাথে সহমত। সাথে কিছু পারিভাষিক শব্দের অণ্বয় করতে চাই যদি বাড়তি মনে না হয়।

ধর্মান্ধ আর ধর্মপালনকারী কিন্তু এক নয়। (জানি, আপনি তাই বুঝিয়েছেন। কিন্তু অনেকে এই দুটাকে একত্রিত করে ফায়দা লোটে।)

কোন প্রকৃত ধর্মাচরণকারী কখনোই ধর্মান্ধ নন, তিনি ধর্মোন্মোচিত, ধর্ম কর্তৃক উন্মোচিত। তিনি ধমর্মোদারিত, ধর্ম কর্তৃক উদারিত। কারণ ধর্ম যে সত্যেরই প্রতিরূপ, প্রতিভূ।

আর মৌলবাদী শব্দটায় বিনীতভাবে বলতে চাই, মৌলবাদীতায় কোন সমস্যা নেই। আমি মৌলবাদী মানবতাবাদী। এর মানে হল এই যে, মৌলিকভাবে মানবতাবাদ যা বলে, আমি তা মানি। আমি মৌলবাদী ন্যায়বাদী মানে দাঁড়ায়, ন্যায়বিচার জাতি ধর্ম বর্ণ গোত্র নির্বিশেষে সমান, আমি তা সর্বত্র মানি। তেমনি কোন ধার্মিক যদি মৌলবাদী হতে পারেন, তাতো ভাল।

মৌলবাদ মানে তো মূলের সাথে সম্পৃক্ততা। আমি একটা কিছু মানব, আর তার মূলের সাথে সম্পৃক্ততা রাখব না, তা তো হবে না।

যে রাসূল দ.'র ধর্ম মানে, সে তাঁকে পুরোই মানবে। একটু না। আর তাঁকে পুরো মানা বলতে কী বোঝায়, এটা যখন আমরা হেফাজত, জামায়াত, হিজবুত বা সালাফি আহলে হাদিস তথা ওহাবির কাছ থেকে জানতে চাই- তখনি আমাদের পতন হয়।

তারা আমাদের অর্ধসত্য জানায়। সেই অর্ধসত্য মিথ্যার চেয়েও ভয়ানক। সেই অর্ধসত্য আমাদের শিকার বা শিকারীতে পরিণত করে।

প্লিজ ভাই, এটা সার্বিক কথা, আমার বা আপনার উপর বর্তায় না।

৩৪৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

নষ্ট ছেলে বলেছেন: চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার কাজিরহাটে হেফাজতে ইসলাম ও জামায়াত-শিবিরের বেপরোয়া হামলা থেকে রক্ষা পায়নি আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের এক সময়ের বাঘা সন্ত্রাসীরা। হামলায় র‌্যাব-পুলিশের সাবেক তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী আবু তৈয়ব, আবদুল কৈয়ূম, মহিউদ্দিন, চুন্নু, জানে আলম, আবদুল হালিম, ফারুক, আব্বাস উদ্দিন, কামাল উদ্দিনসহ ২০ থেকে ২৫ জন আহত হয়েছে। এর মধ্যে ২৮টি মামলার সাবেক আসামি আবু তৈয়বের মাথায় আটটি সেলাই পড়েছে। অন্যদের কারো চোখে, কারো মাথা, পা ও শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মারাত্মক জখম হয়েছে। তারা চিকিৎসা নিচ্ছে চমেকসহ নগর ও জেলার সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার আগে ফটিকছড়ির ২০ ইউনিয়নের প্রায় ছয় লাখ মানুষ দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের এসব শীর্ষ সন্ত্রাসীর কাছে জিম্মি ছিল। তাদের হাতে ছিল একে-৪৭, এম-১৬, জি-৩সহ ভারী বিভিন্ন অস্ত্র। এসব শীর্ষ সন্ত্রাসীর মধ্যে একেকজনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, অপহরণ, হত্যাসহ নানা অপরাধে ১০ থেকে সর্বোচ্চ ২৮টি পর্যন্ত মামলা ছিল। গত সোয়া চার বছরে রাজনৈতিক বিবেচনায় দলীয় এই ক্যাডারদের সব মামলা প্রত্যাহার ও খারিজ হয়ে যায়। তাদের অনেকেই এখন জনপ্রতিনিধি ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ....... বিস্তারিত কালের কন্ঠ

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আপনার দৃষ্টিভঙ্গি কিন্তু ভাল লাগেনি। তাতে কী, আপনার দৃষ্টিভঙ্গী আপনার সাথেই থাকছে, আমাদের আক্রান্ত করছে না।

তবে, মানুষকে যার যার পাপ অনুযায়ী শাস্তি দিতে হবে। একজন সন্ত্রাসী যদি হত্যা করে, তাকে সমাজও হত্যা করার অধিকার রাখে না। ইসলাম অনুযায়ী, তাঁকে হত্যা করবে আইন।

আর, যদি কেউ অর্থ লুটে থাকে, ইসলাম অনুযায়ী আপনি তার হাত কাটতে পারেন যদি খিলাফাত প্রতিষ্ঠিত থাকে। খিলাফাত প্রতিষ্ঠিত না থাকলে আপনি দেশের আইনে তার বিচার করবেন। কারণ দেশের আইন যদি সরাসরি সাংঘর্ষিক না হয়, ইসলামের নীতি ও শিক্ষা প্রচারে বাধা না দেয়, এবং ন্যায়বিচারকে বাধাগ্রস্ত না করে আইনগতভাবে, তাহলে দেশের আইন যথেষ্ট।

যদি কেউ কাউকে মারধোর করে থাকে, চাঁদাবাজি করে থাকে, আচ্ছা, করেছে। তাকে মারধোরের শাস্তি দিন। চাঁদাবাজির শাস্তি দিন।

ধরে পুড়িয়ে দিবেন, একজন মুসলিম হয়ে আরেকজন মানুষকে (লক্ষ্য করুন, মানুষমাত্রই আল্লাহর প্রতিনিধি। কেউ তাঁকে মানে, কেউ মানে না। কেউ তাকে নীতিগতভাবে মানে, বাস্তব কাজে মানে না, কিন্তু যতদিন মানুষ মানুষ থাকবে, ততদিন সে আল্লাহর প্রতিনিধি থাকবে।) শেষ করে দিবেন- আবার সেটা নিয়ে কথা বলবেন, আপনাদের সাথে একই দেশে, একই সমাজে আমরা কী করে বসবাস করব?

আজকে আপনি এই কথা বলছেন, আপনারই কথা অনুযায়ী আপনারই মতের মানুষকে মানুষ পিটিয়ে মেরে ফেললে তখন তো আমরা শুধু আফসোস করতে পারব। এর বেশি কিছু নয়। কারণ মানুষ যখন বিচার নিজের হাতে তুলে নেয় তখন আর নীতি ও ন্যায় সমাজে প্রতিষ্ঠিত থাকে না।

এভাবেই আফগান আসে, এভাবেই পাকিস্তানও আসে।

৩৪৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

মেলবোর্ন বলেছেন: যারা ইসলাম রক্ষার কাজে আছেন বা হেফাজতে ইসলামের আলেম বা যারা সমর্থন করছেন তাদের কাছে একটা দাবি/অনুরোধ আপনারা আপনাদের দাবির সাথে শুধু আমার একটি দাবি যোগ করেন তাহলো সাইদি কে চাদে দেখা গেছে বলে যারা ইসলাম ধর্মের চরম অবমাননা ও মিথ্যাচার করেছেন সেই দল বা লোকদেরকে ইসলামের শত্রু আখ্যায়িত করে তাদের শাস্তি দাবি করুন সেই সাথে তাদের কেন মুনাফেক বলা হবে না সেটা নিয়ে দাবি করুন পারবেন কি?

তবেই বোঝা যাবে আপনারা হেফাজতে কোন ইসলাম? যে ইসলাম সদা সত্য ও ন্যয়ের এবং মজলুমের পক্ষে নাকি মিথ্যাচার, যুদ্ধপরাধী, নারী নির্যাতন কারী, জালিম যদের বলাহয় জামাতে ইসলাম তার পক্ষে।

আপনারা আবার এই ভাইবেন না আমি নাস্তিক বা অন্য দলের সাপোটার একজন চোখ কান খোলা সাধারন বাংলাদেশী হিসেবে আমি যেমন ইসলাম নিয়ে বাজে পোস্ট দিয়ে হিট পাওয়া লোকদের বিপক্ষে তেমনি আমি আওয়ামিলীগের শেয়ার কেলেন্কারী হতে বিশ্বজিত কালো বিড়াল ও আরো অজানা দুনীতির বিরুদ্ধে এর মাঝে গতবারের খম্বা দুনীতি ও হাজার কোটি টাকা পাচারেরও বিরুদ্ধে মোট কথা জালিমের অন্যায়কারীর বিরুদ্ধে তাই একজনকে বলেছি বলে অন্য দল ভাববেননা আমি তাদের পক্ষে আছি। আওয়ামিলীগের বিপক্ষে বলায় এই সামুতেই আমাকে একজান চরম ভাবে গালি দিয়েছিল সত্য বললে যে ব্যক্তি আক্রমন শুরু হয় তা ঐতিহাসিক ভাবে প্রমানিত।

একজন মুসলিম হিসেবে ইসলাম আমাকে এটাই শিখায় সত্যের পক্ষে ন্যয়ের পক্ষে থাকতে ,আর অন্যায়ের প্রতিবাদ করাই আমার ঈমান।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই, রাসূল দ. বলেছেন, তোমরা ধারণা করা থেকে বিরত থাকো।

এই কথাটা যে অতি অসাধারণ, কোনদিন আমার মত অস্পৃশ্য সেটা উপলব্ধি করতে পারে নাই। আসলে তিনি সাইকোলজিক্যাল এমন একটা বিষয় তুলে ধরেছেন, যা আমাদের চোখে অধরা।

দেখুন, মানুষ কিন্তু ধারণাতাড়িত। যে ধারণা সে সংগোপনে বা প্রকাশ্যে লালন করতে থাকে, তাই তার ভিতরে বটগাছের ঝুড়ির মত মূল ঢোকাতে থাকে। আস্তে আস্তে ধারণা পরিণত হয় বিশ্বাসে, বিশ্বাস পরিণত হয় আচরণে। এবং তাই, ধারণা থেকেই মানুষ অপ-আচরণ করে।

আজকে আপনার সামনে কিছু কনফেশন করব।
এই কথাটাই আপনার ব্লগে গিয়ে বলে আসতে চাইছিলাম।
আমি, আর সব মানুষের মতই, ধারণার শিকার।

যখন দেখলাম ইসলাম নিয়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দিচ্ছেন,
তখন থেকে আপনার জন্য এক অন্যরকম টান। আর ভাবতাম, আহারে, কালকে যদি জামাত নিয়ে কথা ওঠে, এই মানুষটার সাথেই হয়ত আমার দ্বন্দ্ব হবে। খেয়াল করবেন, তখন আমি জামাত নিয়ে কিছু বলতাম না। কারণ, দুনিয়ায় এত অন্যায়, কোনটা রেখে কোনটার কথা বলি? তারচে নিজের মত থাকাই শ্রেয়তর।

তারপর ন্যায়বিচারের কথা সামনে এল। জামাতের কথা বলতে বাধ্য হলাম। না বললে দোষী রয়ে যাই।

কিন্তু যখন ওই ইসলাম নিয়ে যে কোন প্রশ্নের উত্তর পোস্টটার প্রয়োজনেই আপনি আমুব্লগে অ্যাকাউন্ট খুললেন, সেখানে প্রশ্নের পর প্রশ্নে জর্জরিত হলেন, তখন অবাক হয়ে দেখি, আপনি বলছেন, সরকারি দলে থাকা রাজাকার আর জামাতি রাজাকার, সবার বিচার চাই।

আমি আল্লাহর শুকরিয়া জানালাম। আর ভাবলাম, আপনি বিবেকবান মানুষ, সেই কারণে এতবড় কথা বলতে পেরেছেন। হয়ত আপনি নীতিগতভাবে তাদের সমর্থন করেন, কিন্তু তাদের একাত্তরের কাজটাকে সমর্থন করেননি। কারণ সবসময় একটা কথা বলে এসেছি আমরা, একাত্তরে তারা আসলে কোন হুইমজিক্যাল কাজ করেনি। একাত্তরে তারা আসলে কোন নীতির বাইরে কাজ করেনি। তাদের নীতিই এমন, তাই তারা এমন কাজ একাত্তরে করেছে, এখনো করছে, সারাজীবন করবে। কারণ, তারাও, আর সবার মত নীতিতাড়িত।

এরপর গণজাগরণ এল।
দেখলাম, জীবনে যে শব্দ উচ্চারণ করতে পারিনি, সেই শব্দ উচ্চারণ করছি। আহ্- জয় বাংলা! যে শব্দ ছিল কোন একটা পক্ষের নিজস্ব, তা আবার বাঙালির হয়ে এল।

তখন দেখি, আপনি বলছেন, জয় বাংলা! আমি অবাক হলাম। বুঝতে পারলাম, ধারণা করা পাপ। কারো সম্পর্কে ধারণা করা মানেও, তা যদি বাজে ধারণা হয়, তাহলে তা পাপ। কারণ, তাকে আমি অন্ধ জানছি। তার অধিকার নষ্ট করছি।

এ পর্যায়ে এসে আপনার প্রতি শ্রদ্ধা আমার এত বেড়ে গেল যে, মিলাদুন্নবী দ. নিয়ে একটা পোস্ট করেছিলাম, সেই পোস্টে আপনি প্রতিবাদ করাতে আমি পোস্টে আর আলোচনা করলাম না। কারণ, আপনার মত সৎ মানুষের সাথে তর্ক করি কী করে! থাক না, মিলাদুন্নবী আমার বিশ্বাস, আমারই বিশ্বাস হয়ে থাক, তাতে তো কারো ক্ষতি হচ্ছে না। বরং তর্ক করতে গিয়ে যদি আপনার বিশ্বাসকে আহত করে ফেলি! একেবারে বন্ধই করে দিলাম।

তারপর যখন দেখি হেফাজতে ইসলাম ইসু, আমি ভাবলাম, মেলবোর্ন ভাই হয়ত এখানে নিরবতা অবলম্বন করবেন। তিনি হয়ত ভাববেন, হেফাজত ভুল করছে, সালাফি-আহলে হাদিস-হিজবুতি-জামাতি-দেওবন্দীদের সাথে নিয়ে, তিনি হয়ত নিরবতা অবলম্বন করবেন।

আবারো দেখলাম, আমি পাপী। তিনি নিরবতা অবলম্বন করেন নাই। সত্য তাকে একচুল পিছনে সরাতে পারে নাই।

এই পোস্টে আপনাকে না দেখে ভাবলাম, আপনি হয়ত আমার কথার ধরণে আহত হয়েছেন। হয়ত আর সবার মত আপনিও মনে করছেন, আমি উদ্দেশ্যমূলকভাবে হেফাজতকে জেনারালাইজ করেছি। যদিও আমি উদ্দেশ্যমূলকভাবে হেফাজতকে জেনারালাইজ করিনি। যদিও আমি জানি, হেফাজতের নীতি ও ধর্মবিশ্বাস এমনি, তারা যতবার সুযোগ পাবে, ততবার ফণা তুলবে- এই দৃষ্টিভংগীর প্রতি ইংগীত করেই এই পোস্ট করেছি।

তারপর, এই পোস্টেও আপনার সমর্থন পেলাম।
এবং অবাক হয়ে দেখলাম, ধারণা করা পাপ। ধারণা করা পাপ।

আপনাকে অভিনন্দন।
মানুষ সম্পর্কে দৃষ্টিভঙ্গী আপনি আমার বদলে দিয়েছেন।
আপনি বলতে বাধ্য করেছেন, সত্য একটা আলো, এবং এই আলোতে পারস্পরিক দ্বৈততা নেই। বৈপরীত্য নেই। প্যারাডক্স নেই। সত্য এক, এবং তা জ্বলজ্বলে।

আমি আপনার কথা বারবার বাস্তব জীবনে বলি। বলি, মানুষ চিনিনি এখনো। আপনার মত মানুষের দেখা পেয়ে আমার জীবন সার্থক। আপনার ধর্মনীতি যাই হোক না কেন, আপনাকে পেয়ে আমি ধন্য।

৩৪৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আসলে চালটি কোথায়? উদ্দেশ্যই বা কি?

আজকের ফেসবুকের একটি ঘটনাই তুলে ধরি। (নাম উল্লেখ না করে)

একজন স্ট্যাটাস দিয়েছেন, বাংলা মুসলিমদের ঘরে ঘরে আজ ঈদ...আনন্দ! কারন হাসিনা আপা বলেছেন মদিনা সনদ অনুযায়ী দেশ চলিবেক! বাচ্চালোগ তালিয়া বাজাও...সুশীলরা দেখ হাসিনা আপার এক অঙ্গে কতরুপ!অতঃপর ভাইজানেরা,আপনেরা হাসিনার আর কত রূপ দেখতে চাইবেন?

এবং বিএনপি পন্থী একজনের কমেন্টঃ বলেছেন, বিবাহিত ব্যাচেলর ভাই এই রুপ আমি আপনি গত শতাব্দীতেই দেখে এসেছি , কিন্তু আমাদের কথা কেউ বিশ্বাস করবে না , আজ বুবু নিজেই প্রমান করলেন । ধর্ম নিয়ে যে আওয়ামীলীগও রাজনীতি এক ধাপ এগিয়ে করে সেটা স্বচোখে এই প্রজন্মের দেখার বাকি ছিল , আজ সেটিও তারা দেখে ফেললো । আর কিছু বলার নাই। এতদিন মনে মনে এই জিনিসটার অপেক্ষা করছিলাম আমি , আমরা বললে কেউ বিশ্বাস করবে না তাই এবার তাদের নেত্রীর মুখে থেকেই শুনুক এবং বুঝুক যে আওয়ামীলীগ হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীনতম ভণ্ডের দল


আচ্ছা বুঝলাম আওয়ামীলীগ খারাপ।

মদীনা সনদের অসাম্প্রদায়িক চেতনা বা বিদায় হজের ভাষণ যারা জানে, তারা অবশ্যই বুঝবে উনি কি বলতে চেয়েছেন। এটা ধারন করতে চেয়ে কি একটি পজেটিভ সাইন দেন নি?

বিএনপি জামাতের লেজ ধরে থাকলে ধর্মব্যাবসা হয় না, জামাত জঙ্গিবাদে মদদ দিলে ধর্মব্যাবসা হয় না, বিএনপিকে কিছু বলতে দেখা যায় না ফুরফুরা শরীফ আরও কতো বাগীর বিরুদ্ধে, হাটহাজারীর জঙ্গি সম্পৃক্ততা, বুলবুলি মোল্লা বা মজাহারদের নিয়ে এদের কোন বিকার নেই! কওমী আদর্শের আফগানি মতবাদ ও ধ্যান ধারণাতে এদের আছে "নৈতিক" সমর্থন। নাদিয়া শারমিন এর পোশাক নিয়ে কিন্তু এরাই চিন্তিত! আসিফ মহিউদ্দিন এর মতো একজন ভ্যালুলেস মানুষদের নিয়ে রাতের ঘুম হারাম কিন্তু এদেরই! মওদুদি আদরশের মাধ্যমে কুরআন এর উপরে সবথেকে ভয়াবহ যে আঘাত সে তাতে এদের দারুন সমর্থন। শিবির এর গুন্ডাবাহিনি ধর্মকে ব্যাবহার করে যে জঙ্গি গড়ে তোলার প্রকল্প হাতে নিয়েছে তাতে এদের অনেক মজা! এদের আমলেই বাংলা ভাই-শায়খ-মুফতি হান্নানরা জন্ম নেয়! এরাই হেফাজতের সমর্থনকারী যার নেতা আল্লামা শফিকে নবীজির সাথে নির্মম তুলনা দেওয়া হয়েছে।

লক্ষনীয় ভাবে এরাই "কাদিয়ানীদের" অমুসলিম "ঘোষণা" করার দাবিতে সমর্থন রাখে!!! (আমরা ঘোষণা করার কে?)

দারুনভাবে নাস্তিক ট্যাগ দিতে এরাই পারদর্শী! মসজিদ মাদ্রাসা ব্যাবহার করে নিরস্ত্র মানুষকে অকাতরে খুন এরাই করে।

এরাই দেশকে তুলে দিতে চায় হয় সামরিক বাহিনী অথবা কাঠমোল্লাদের হাতে!!


সেই এরাই যখন মহানবী (স.) এর আদর্শের নাম শুনেছে! অম্নি নিয়ে ফেলল ধর্ম ব্যাবসা টার্ম এর সহযোগিতা! অবাক হতেও ভুলে যাচ্ছি দিন দিন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বুঝলাম আওয়ামীলীগ খারাপ।

মদীনা সনদের অসাম্প্রদায়িক চেতনা বা বিদায় হজের ভাষণ যারা জানে, তারা অবশ্যই বুঝবে উনি কি বলতে চেয়েছেন। এটা ধারন করতে চেয়ে কি একটি পজেটিভ সাইন দেন নি?


পথিক ভাই, আসল কথা কী জানেন?
ঠিক কাজ করলে আমার পোষাবে না।
ঠিক কথা বললেও আমার পোষাবে না।
ন্যায়বিচার করলেও আমার পোষাবে না।

ওহে, তুমি শুনে রাখ, আমার তখনি পোষাবে যখন তুমি আমার স্বার্থ দেখো। আমাকে ক্ষমতায় আসার সুযোগ করে দাও। ঠিক সেই সুরই।

এত সুন্দর আর বিশ্লেষণী কমেন্ট, খুব ভাল লাগল ভাই।

আমরা চাই শেখ হাসিনা বা খালেদা জিয়া বা যে কোন দলই হোক না কেন, পারস্পরিক সম্পর্ককে শ্রদ্ধা করা হোক। মানুষের অনুভূতিকে শ্রদ্ধা করা হোক। আর ধর্মের যেটুকু শুদ্ধতা আমরা আমাদের নিজ নিজ উপলব্ধিতে আনতে পারি, তা যেন ধারণ করি।

আল্টিমেটলি, ধর্ম তো শুধুই কল্যাণ।
এর অপব্যাখ্যাই অকল্যাণ।

আর একলাফে চাঁদে যাওয়া যায় শুধুই ঘোরগ্রস্তের বিকারগ্রস্ত মস্তিষ্কে। বাস্তবে চাদে যেতে হলে, অ্যাস্ট্রোনট লালন করতে হয়, হাইড্রোজেন ফুয়েল লাগে এবং বিস্তর সময় লাগে।
ইসলামি সমাজ বলতে তারা যে গলাকেটে কালিমা বসিয়ে দেয়া বোঝে, বিষয় তো তা নয়। পারস্পরিক সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধাশীলতাও ইসলামী সমাজের উদাহরণ। ইসলামী সমাজ বা রাষ্ট্র মানে তো শুধু আইনের প্রয়োগ নয়, পথচলা।

তবে, ইসলামী সমাজ গঠনের নাম নিলে যে কোন সময় আবার অন্যপক্ষ, যারা সমাজ গঠন বলতে শুধুই গলাকাটা রগকাটা বোঝে, তাদের জন্য সুবিধা হতে পারে।

তাই তাদের আধুনিকায়ন চাই। আবার আধুনিকায়নই সব নয়। জামাত যথেষ্ট আধুনিক। হিজবুতিরাও। তাতে পটপরিবর্তন হয়নি। চাই সহনশীলতার শিক্ষা। জোর করে চাপানো নয়, উপলব্ধিকৃত।

৩৫০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৫

মহিউদ্দীন রাছেল বলেছেন: মিথ্যা আর কতকাল

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জ্বি। মিথ্যা অবলুপ্ত হবে। সত্য উন্মোচিত হবে। আর মিথ্যা তো অবলুপ্ত হবারই ছিল।

৩৫১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২০

এম আবু জাফর বলেছেন: চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির নানুপুর বাজারে হেফাজতকর্মীরা অন্তত ৩০টি দোকান এবং সাতটি চাঁদের গাড়ি ও তিনটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। এ সময় দোকানদারদের সঙ্গে সংঘর্ষে সাতজন আহত হয়।

আমার পক্ষ থেকে সালাম, আপনি কি মনে করেন হামলাটি এমনি এমনি হয়েছে, তার পিছনে কোন কারন নেই? আপনি আমাকে আঘাত করলেন আর আমি পালটা আঘাত করলে কি আমি সন্ত্রাসী উপাদি পাব? হলুদ সাংবাদিকের যুগে নিজে না দেখে তা প্রচার করা আপনার মত ব্লগারের জন্য শোভনীয় নয়।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাইরে, আপনাকে আমি এখনো বুঝতে পারছি না। আপনার সম্মানিত শাইখ, তাঁর ছায়া আমার উপর পড়ুক, তাঁর কাছে ব্যক্তিগতভাবে যাওয়া যায় না আমি জানি, তবু যদি সম্ভব হয়, চেষ্টা করবেন তাঁর সান্নিধ্য নেয়ার।

৩৫২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: এম আবু জাফর বলেছেন: চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির নানুপুর বাজারে হেফাজতকর্মীরা অন্তত ৩০টি দোকান এবং সাতটি চাঁদের গাড়ি ও তিনটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। এ সময় দোকানদারদের সঙ্গে সংঘর্ষে সাতজন আহত হয়।

আমার পক্ষ থেকে সালাম, আপনি কি মনে করেন হামলাটি এমনি এমনি হয়েছে, তার পিছনে কোন কারন নেই? আপনি আমাকে আঘাত করলেন আর আমি পালটা আঘাত করলে কি আমি সন্ত্রাসী উপাদি পাব? হলুদ সাংবাদিকের যুগে নিজে না দেখে তা প্রচার করা আপনার মত ব্লগারের জন্য শোভনীয় নয়।


জেনে বুঝে প্লীজ শব্দ চয়েস করবেন প্লীজ।

>অতর্কিতে হামলা দেয়া হয়েছে।
> সন্ত্রাসী হামলা দেওয়া হয়েছে।
>মিস্ত্রীকে দিয়ে মসজিদের দেয়াল ভেঙ্গে আগেই প্রস্তুত করা ছিল ক্ষেত্র।
> সম্পূর্ণভাবে পরিকল্পিত হামলা দেওয়া হয়েছে।
> মিছিলকারীরা যানবাহনে ছিল এবং নিরস্ত্র ছিল।
>এবং হেফাজত ছাড়াও অতি অবশ্যই শিবির এই হামলায় জড়িত এবং স্ট্যাইলে এটা তাদের নেতৃত্বেই বলে প্রতিমায়িত হয়।


সুতরাং, সন্ত্রাসীদের পক্ষে না বলাই ভাল, এবং মিথ্যা তো অবশ্যই না।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জাফর ভাই অবশ্য অন্য ঘটনার কথা বলছেন।

একটা বিষয়ই বুঝতে পারলাম না, আমি নাহয় কিছু বলেই ফেলেছি, তাই বলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে আমার দোকানপাটঘরবাড়ি নষ্টও করেছেন। সবই ঠিক আছে। কিন্তু নষ্ট করার পর কি আমার অনুতাপ হবে না? আমি কি কাজটা ন্যায় করেছি?

৩৫৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৩

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ইসলামী নাস্তিকতা : অবাক হলেন ? ভিমরী খাবার যোগাড় ? না, একদমই সত্য । এই কনসপ্ট-টাই এখন ব্লগে হটকেক ! এই কনসেপ্ট নিয়ে যা কিছু লিখবেন স্টিকি না হলে কমপক্ষে সুপার হিট ।


Click This Link

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আরে ভাই, অবশেষে আপনাকেও পেলাম! আপনি যদি আমার পিছনে আন্তরিকভাবে লাগেন, তাহলে আমার আর ব্লগিঙ করা লাগবে না, এই বলে রাখলুম!

কারণ আপনার মেধা সাঙ্ঘাতিক।

আপনার পোস্ট নিয়ে কিছু কথা বলাতো দরকার।

ইসলামী নাস্তিকতা কথাটা অনেক খারাপ রে ভাই। কাউকে নাস্তিক বলার আগে আল্লাহর কথাটা একটু ভাবতে হবে তো, নাকি?

পৃথিবীতে সবচে বেশি মানুষ নিহত হয়েছে মহান স্রষ্টার নামে- এই কথা নাস্তিকরা বলে থাকলে বলেছে। তারা ভাত খাই বললে আমরা কি বলতে পারব না? কথাটার মধ্যে যৌক্তিক ব্যবচ্ছেদ করেছেন কয়েকজন ব্লগার। সাথে সাথে তা মেনে নিয়েছি।

মাজার ভক্ত বলে আক্রমণ না করলেও পারতেন। আমি মাজার ভক্তির কথা তো ব্লগে বলে বেড়াই না। আমি মুসলিম, সূফিবাদী, এটুকুই যথেষ্ট।

হাদীসকে ভূয়া বলা মুখের কথা না। সাবধান। আপনার জিহ্বা যেন আপনাকে কোথাও টেনে নিয়ে না যায়।

নাস্তিকতার শাস্তি বিষয়ে ইনিয়ে বিনিয়েও আমি কী বলেছিরে ভাই?

আর শরিয়াহ আইনের বিষয়ে কী জানতে চান স্পেসিফিকভাবে, পয়েন্ট টু পয়েন্ট, অক্ষর টু অক্ষর জিগ্যেস করুন, আগে থেকে জানা থাকলে জানাব, না জানা থাকলে সময় নিব। এমনকি জানা নেই এবং ঘাঁটার ইচ্ছা নেই, তা যদি হয়, স্ট্রেইট জানিয়ে দিব।


আর ভাল থাকবেন কিন্তু।
এটা এভারেস্টে চড়ার বিষয় না।
একদম শুরু ও শেষ এর বিষয়।
খেয়াল রাখবেন, এমন কিছু না হয়, যার জন্য আপনাকে আল্লাহর সামনে ধরতে পারি। ইচ্ছাও আমার নাই, আপনি আমার সহব্লগার, পাশাপাশি চলা মানুষ।

৩৫৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৯

এম আবু জাফর বলেছেন: @দিকভ্রান্ত*পথিক- কোন শব্দটি আপনাকে আঘাত করেছে জানতে পারি কি? আর আমি কাজিরহাটের বাসিন্দা নই,সুতারাং আপনার অপশন গুলি নিয়ে কোন মন্তব্য করতে পারছিনা।
তবে যে হোন্ডা গুলি তারা মিছিল দেওয়ার সময় ব্যাবহার করেছে তার সিংহভাগ সাধারন পাব্লিকের কাছ থেকে জোর করে কেডে নেওয়া হয়েছিল। তারমধ্যে বেশিরভাগ প্রবাসিদের সদ্যকেনা।যারমধ্যে একটি ছিল আমার বন্দুর।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বন্ধুর মোটরসাইকেল লুট করেছে। পাপ করেছে। তাই তাদের কুপিয়ে শেষ করে দিন। -এ কি কোন সুস্থতা? আর তারা কি ঠিক এ কারণে কোপ খেয়ে মারা গেল? না। লিগ্যাসি সে কথা বলে না।

৩৫৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: Do you claim till now : Most of the killing in the world done in the name of God ?

Please yes or no.

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মহান আল্লাহর নাম ভাঙিয়ে একাত্তরের যুদ্ধে পাক সেনারা আমাদের বাংলাদেশের ৩০ লাখ মানুষ মেরেছিল, যার মধ্যে, আপনারা তো মুসলমান ছাড়া কাউকে মানুষ মনে করেন না, তাই অমুসলিমদের হিসাব বাদ দিলাম, মুসলমান ছিল ২৫ লাখ।

এইজন্য আল্লাহকে দায়ী করবেন, নাকি রাজনীতিবিদদের দায়ী করবেন যারা আল্লাহর নাম ভাঙায়?

যেমন জামাতে ইসলাম???

বাকি ব্যাখ্যা ওই পোস্টে আমি দিয়েছি। সত্য মেনে নেয়ার মত শক্তি সবার থাকে না।

৩৫৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: হাদীসকে ভূয়া বলা মুখের কথা না -এটা তো আপনাকে বলিনি, ম জ বশর, মেহেদী পরাগ নাস্তিকদের বানী-ই প্রচার করে, তবে ইসলামের নামে। তাডের কাছে আর সব মুসলমান ভুল, ১৪০০ বছরে কেউ কুরাণ বোঝেনি তারা হাদীস মানেনা। ক দিন আগে এক ধর্মীয় ষ্টিকি - তে দেখলাম লেখক বুখরী স হ আরো চার মুহাদ্দিসের হাদীস বাতিল করে দিল মুখের কথায় । মুসলমানদের প্রচলিত প্রতিষ্ঠিত বিশ্বাসের বিপরীতে আবার সামুও ষ্টিকি করল তাকে !

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: স্টিকি হোক বা যাই হোক, যা পড়ার, তা চুজ করে পড়ি। সাবধানে পড়ি। আর এমন মানুষের লেখা পড়ি না, যাদেরটা পড়তে গেলে অজ্ঞাতেও ভ্রান্ত ধারণা মনে চলে আসতে পারে।

যেমন ম জ বাসার। তিনি তো ফাটালেন সামু আমুতে। পাশাপাশি পোস্ট আসে। ঢুকলামওনা। কারণ, অসুস্থ বিনোদন নেয়ারও ইচ্ছা নাই। তার পরও, এক দুবার কমেন্ট করেছিলাম। শেষের দিকে।

আরেক বস্তু আছেন সেরু পাগলা। কীসব কথা বলেন। তাঁর সাথে অবশ্য কথা বিনিময় হতো। সাইকো মানুষগুলোকে ঘাঁটাই না একটা কারণে, বেচারারা এমনিতেই অসুস্থ। পারিবারিক এবং সামাজিক জীবনে চরম হতাশাগ্রস্ত। তাদের আর নতুন করে কষ্ট দেয়ার মানে কী?

কারণ আমাদের সবার জীবনই অমূল্য। এবং সবার জীবনের সময়ই সংক্ষিপ্ত। এই সংক্ষিপ্ত সময়টাকে কীভাবে ব্যবহার করলাম, তার জবাব তো আমাকে দিতেই হবে।

৩৫৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৪

ইন্দ্রজাল বলেছেন: হাসু আপার কাছে মামলা খারিজ হওয়া শীর্ষ সন্ত্রাসীরা ভুজপুরে মোটর শোভা যাত্রা সহকারে কি নামায আদায় করতে গেছিল, নাকি প্রতিহত ক্রতে গেছিল হরতাল,

প্রতিহত শব্দের অর্থ কি? ভাই, বাংলা আমরা কম বুঝিরে

কালের কন্ঠের নিউজটা পড়ে আওয়াজ দিয়েন,
অসহায়ের মতো মার খেয়েছে আ. লীগের সেই ক্যাডাররাও
Click This Link

যাই হোক আজ এক ছাত্রলীগের বড় ভাইয়ের কাছে শুনলাম তারা দল্ বল নিয়ে গেছে হাট-হাজারী মাদ্রাসায়,
হয়ত মাফ চাইতে...।

৩৫৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৮

ইন্দ্রজাল বলেছেন: ২.
অন্যদিকে পটিয়া-আনোয়ারা ক্রসিংয়ে হজরত ওসমান বিন আফসান (রা.) তাহফিজুল কোরআন শিক্ষাকেন্দ্র ও বায়তুন নুর জামে মসজিদে হামলা চালিয়েছে দুষ্কৃতকারীরা। এতে অন্তত ১৬ জন আহত হয়েছে।

বাবা, সুফী সাহেভ, মহাপীড়া হাসিনার মুরিদ,
এই মাদ্রাসায়তো তোমরা আর তোমাদের ছাগুলীগ মিল্লা হামলা দিছ, আমি সাক্ষি, ঘটনার ৩/৪ ঘন্টা পরে আমি সেখানে হাজির ছিলাম, এই বিভতস হামলার ভিডিও আমার কাছে আছে,রে ভাই,
তোমরায় পার নিজেদের অপকর্মের ভার অন্যর উপর চাপাতে,
উল্লেখ্য এই মাদ্রাসাতটি একটি কউমী মাদ্রাসা। এবং এই মাদ্রাসা উতখাত করার জন্য স্থানীয় ছাত্রলীগের ততপরতা অনেক পুরণো, এই বার তারা সুযোগ নিছে,

হয়ত একি ধরনের এক্সান নিতে গিয়ে ফটীকছড়ীতে মাইর খাইছে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দুই মন্তব্যের জবাব এক কমেন্টে আসছে। কমেন্টটা পার্ট পার্ট হবে।


ইনি জামাতি/ হিজবুতি

আগের দিনে, জামাতিরা কেপি টেস্টে পজেটিভ হত। এখন জামাতি এবং হিজবুতি উভয়ে কেপি টেস্টে পজেটিভ হন। উনার কেপি টেস্ট হয়েছে আজ দুদিন হলো। উনি টেস্টে পজেটিভ হয়েছেন। কোন নেগেটিভিটি নাই। উনার আগের মন্তব্য দ্রষ্টব্য।


জামাতি প্রোপাগান্ডা: উড়ো খবর ছড়ানো

এর আগে আমরা সামুতে জামাতি গোয়েবলিজম দেখেছিলাম। সেখানে আরো পয়েন্ট যোগ হবে। এর আগের কমেন্টে উনার কাছে দাবির লিংক চেয়েছিলাম বলেই মনে হচ্ছে। তিনি কোন লিংক দেন নাই।

এখন বললেন, এক লীগ বড় ভাইয়ের কাছে শুনেছেন, হাটহাজারী মাদ্রাসায় গেছে লীগ। বাস্তবে যেতে পারে, নাও যেতে পারে। আমরা জানি না। কিন্তু উনার সাইকো অ্যানালাইসিস করি আমরা?

উনি এমনভাবে বলেছেন, যেন তার কোন লিংক দিতে না হয়।
এই যে কথাটা বলেছেন, এটা তিনি কত ব্লগে, ফেসবুকের কত নিকে বলেছেন?
কথাটা নিশ্চই দলীয়ভাবে এসেছে?
তাহলে হিজবুতি জামাতি কত শত নিকে কত শত আইডিতে তারা এই প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে? যার লিংক দেয়ার কোন দায় নেই, শুনলাম বললেই হল? (সম্ভাবনা)

কিন্তু, এই কথাটা শুনে হেফাজতি তথা কওমী ব্লগারদের অবস্থা কী হবে?
যে অবস্থাই হবে, এই অবস্থা আপনাদের প্রাপ্য মনে হয়।
কারণ, জামাতকে আপনারা ঘাড়ে নিয়েছেন।
ডুগডুগি এখন বাজবেই।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জামাতি প্রোপাগান্ডা-২: স্বপক্ষের পার্টনার নিশ্চুপ হতে পারবে না

এই পোস্টে চিহ্নিত হেফাজতি, যারা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন, নিচ্ছেন, নিয়েছিলেন, যাঁরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি, তারা কেউ ফালাফালি করছেন না বর্তমানে।

অথচ এমন কিছু নিক আসছে, যারা রাজাকারের নাম মুখে নেয় না। শরম।
আপনাদের থামতে দিবে না আপনাদের বন্ধুরা। কারণ, এতে তাদের নেতৃবৃন্দের বাঁচার স্বার্থ জড়িত। আপনাদের আরকী, নেমেছিলেন, এখন দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন, এই প্রকৃতবন্ধু আপনাদের সেই পথ থেকে সরিয়ে আনছে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্রোপাগান্ডা-৩: বিম্পি বনাম আলীগ; এখন পরিণত কওমী বনাম আলীগ

সবই লীলা। লীগ আক্রমণ করবে কওমী মাদ্রাসায়, কওমীরা জ্বালিয়ে পুড়িয়ে শেষ করে দিবে লীগকে। সবই লীলা।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্রোপাগান্ডা ধরা খায় ভাষায়

বাবা, সুফী সাহেভ, মহাপীড়া হাসিনার মুরিদ,
এই মাদ্রাসায়তো তোমরা আর তোমাদের ছাগুলীগ মিল্লা হামলা দিছ,


* কোন কওমী কখনো সুফী সাহেব শব্দটা নিয়ে টিটকারী করে বলে জানি না।
* কওমী পীর শব্দটা নিয়ে টিটকারী করে কি? জানি না।
* কওমীদের হাসিনা বা খালেদা নিয়ে এত চুলকানি আছে কি? জানি না।
* যারে তারে ছাত্রলীঘ বলে কি কওমী? আমারে তো কোন কওমী ছাত্রলীগ কইল না, এত যে গালাগালি করল, তাও তো ছাত্রলীগ বা ছাত্রদল কইল না। তাদের তো ছাত্রদল ছাত্রলিগ নিয়ে চুল্কানি নেই।
* ছাত্রলীগ না, ছাগুলীগ। তার মানে, ছাগু শব্দটা শুনে শুনে এই সাইকোমশায় এতই হয়রান যে, এখন চাইলেও তিনি কওমী সাজতে পারলেন না, ছাগুত্ব পঁদে পঁদে।

প্লিজ, কেউ বইল না, চোক্ষে ঠিকমত আঙুল দিতে পারি নাই, এখনো দেখা যাচ্ছে না।

৩৫৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১২

কিছু নেই বলেছেন: খুব ভাল লাগসে ভাই। share করলাম

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই। শুভ নববর্ষ।

৩৬০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৮

রাজ্জাক রাজ বলেছেন: যারা মসজিদ মাদরাসা ভাঙতে যায় তাদের অবস্থা এর চেয়ে আর ভালো কি হতে পারে। এটা তাদের শাস্তির জন্য সামন্য মাত্র। ধন্যবাদ

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার যেটা বলা উচিত বলে মনে করেছেন, তাই বলেছেন। অসুবিধা কী?

৩৬১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৩

শিরোনাম বলেছেন: তেরো দফা দাবি নিয়ে কোনো কোনো মহল থেকে উত্থাপিত সমালোচনা ও বিতর্কের পরিপ্রেক্ষিতে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ তাদের সংশ্লিষ্ট দাবির ব্যাখ্যা প্রকাশ করেছে। গতকাল হেফাজতে ইসলামের আমির দারুল উলুম হাটহাজারী মাদরাসার মহাপরিচালক আল্লামা শাহ আহমদ শফী তার কার্যালয়ে সব অপপ্রচার ও বিভ্রান্তি নিরসনে প্রিন্ট এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে ১৩ দফা দাবির এ ব্যাখ্যা প্রকাশ করেন।
এ সময় তিনি বলেন, হেফাজতে ইসলাম উত্থাপিত ১৩ দফা দাবি নিয়ে কোনরূপ বিভ্রান্তি ও অপপ্রচারের সুযোগ নেই। আমরা গত ৯ মার্চ জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলনে দেশের শীর্ষস্থানীয় ইসলামি নেতা ও বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে এই দফা-দাবি প্রণয়ন করেছি। আমাদের সব দাবি মুসলমানদের ঈমান-আকিদার সংরক্ষণ এবং দেশের স্বাধীনতা, সামাজিক শৃঙ্খলা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সুরক্ষার জন্য অত্যন্ত জরুরি। সুস্থ বিবেকের কোনো নাগরিকই আমাদের কোনো দাবির বিরোধিতা করতে পারেন না। আল্লামা শাহ আহমদ শফী আশা প্রকাশ করে বলেন, ১৩ দফা দাবি নিয়ে এ ব্যাখ্যা প্রকাশিত হওয়ার পর আর কোনো বিভ্রান্তি থাকবে না।
আল্লামা শফী উপস্থিত সাংবাদিকদের জানান, ১২ ও ১৩নং দাবির বক্তব্য প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় এ দুটিকে একীভূত করা হয়েছে এবং পরিস্থিতির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে ১৩ নম্বরে নতুন দাবি সংযোজন করে হেফাজতে ইসলামের দাবিগুলো আরও যুগোপযোগী করা হয়েছে।
আল্লামা শাহ আহমদ শফী উপস্থাপিত হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফা দাবির ব্যাখ্যা নিচে তুলে ধরা হলো—
১. সংবিধানে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিতে ‘সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনঃস্থাপন করতে হবে।
ব্যাখ্যা : বাংলাদেশ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। এদেশের জনসংখ্যার শতকরা ৯০ ভাগই মুসলমান। আল্লাহর ওপর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস মুসলমানদের ঈমানের প্রধান বিষয়। এদেশের মানুষ ধর্মপরায়ণ এবং তাদের ধর্মীয় চেতনা অত্যন্ত শাণিত। আজানের ধ্বনিতে এদেশের মানুষের ঘুম ভাঙে। ইসলামি আচার-আচরণ, সংস্কৃতি তাদের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। এ বিশাল ধর্মপ্রাণ জনগণের বিশ্বাস, চিন্তা-চেতনার প্রতিফলন হিসেবেই সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে শুরুতে বিসমিল্লাহ এবং আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাসকে সংবিধানের প্রধান মূলনীতি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।
কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে মহাজোট নেতৃত্বাধীন এবং বামপন্থীদের প্রভাবাধীন বর্তমান সরকার কারও মতামতের তোয়াক্কা না করে একতরফাভাবে সংবিধান সংশোধন করে। সর্বশেষ পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মূলনীতি থেকে মহান আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস উঠিয়ে দিয়ে সে জায়গায় ধর্মনিরপেক্ষতার নীতি যুক্ত করে। সরকার সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে একতরফাভাবে এ কাজটি করে দেশকে ধর্মহীনতার দিকে নিয়ে যাওয়ার পথ তৈরি করেছে, যাতে বামপন্থী ও নাস্তিক ধর্মবিদ্বেষীদের বহুদিনের পুরনো আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়। এর মাধ্যমে দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের ঈমানের ওপর প্রচণ্ড আঘাত হানে সরকার। দেশের আলেম-ওলামা, পীর-মাশায়েখসহ দল-মত নির্বিশেষে সব মানুষ এর তীব্র প্রতিবাদে ফেটে পড়ে এবং হরতালসহ নানা কর্মসূচি পালন করে আসছে। কিন্তু সরকার কারও কোনো দাবির প্রতিই কর্ণপাত করছে না।
এরপর সরকার ধর্মনিরপেক্ষতার নীতির আলোকে দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে শুরু করে—এরই মধ্যে যার প্রতিফল আসতে শুরু করেছে। পাঠ্যপুস্তকে ইসলামবিরোধী বক্তব্য সংযোজন, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের বইয়ে অশালীন যৌনশিক্ষার বিষয় যুক্ত করা, ধর্মীয় চেতনা ধ্বংস, অপসংস্কৃতি বিস্তারের নানা উদ্যোগ নেয় সরকার। দেশে নাস্তিক্যবাদের বিস্তার এবং ধর্ম অবমাননা ভয়াবহ আকারে দেখা দেয়, যা জাতি এরই মধ্যে প্রত্যক্ষ করেছে।
এ কারণেই সংবিধানে আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাসের নীতিটি পুনঃস্থাপনের জন্য এদেশের তৌহিদি জনতা দল-মত নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে হেফাজতে ইসলামের নেতৃত্বে রাজপথে নেমেছে। হেফাজতে ইসলাম অত্যন্ত যৌক্তিক কারণেই দেশের মানুষের ঈমান, আকিদা ও চিন্তা-চেতনার সঙ্গে জড়িত এ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টিকে তাদের প্রধান দাবি হিসেবে পেশ করেছে।
এরই মধ্যে ৬ এপ্রিল লংমার্চের মাধ্যমে সারাদেশের কোটি কোটি মানুষ এ দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেছে। সরকারি প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে ঢাকার মহাসমাবেশে জড়ো হওয়া লাখ লাখ তৌহিদি জনতার সঙ্গে সারাদেশের মানুষ এই দাবিসহ ১৩ দফা দাবির প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করেছে। এটি এখন দেশের তৌহিদি জনতার প্রাণের দাবি। এ দাবি অত্যন্ত পরিষ্কার এবং যৌক্তিক।
২। আল্লাহ, রাসুল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস করতে হবে।
ব্যাখ্যা : পৃথিবীর কোনো ধর্ম কিংবা দেশ-সমাজে ধর্ম অবমাননাকে স্বীকৃতি দেয়নি। কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার কোনো অধিকার কারও নেই। তারপরও একশ্রেণীর ধর্মান্ধ, ধর্মদ্রোহী নাস্তিক মুরতাদ ধর্ম অবমাননা করে থাকে এবং ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে থাকে। এজন্য পৃথিবীর বহু দেশে ধর্ম অবমাননার কঠোর শাস্তির বিধান সম্বলিত আইন রয়েছে।
কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হচ্ছে, পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ বাংলাদেশ হওয়া সত্ত্বেও, এদেশের ৯০ ভাগ মানুষ ইসলাম ধর্মের অনুসারী হওয়া সত্ত্বেও একশ্রেণীর ধর্মবিদ্বেষী নাস্তিক মুরতাদ ও ভিন্ন ধর্মাবলম্বী ক্রমাগতভাবে ইসলামের ওপর আঘাত করে আসছে। এই ধর্ম অবমাননা ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত প্রতিকারে এদেশের আলেম ওলামাসহ তৌহিদি জনতা তীব্র প্রতিবাদ আন্দোলন করার পাশাপাশি ধর্ম অবমাননার জন্য সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান করে আইন পাসের দাবি জানিয়ে আসছে অনেক আগে থেকেই। কিন্তু কোনো সরকারই গুরুত্বপূর্ণ ও ন্যায্য এ দাবির প্রতি কর্ণপাত করেনি। সর্বশেষ শাহবাগ আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ব্লগারদের ইসলাম ধর্ম ও মহানবী (সা.) সম্পর্কে চরম অবমাননা ও কটূক্তির খবর জনসমক্ষে আসে। তার আগে সর্বোচ্চ আদালত ব্লগারদের ধর্ম অবমাননার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিলেও বর্তমান সরকার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। আগে সালমান রুশদী, তসলিমা নাসরিনের মতো ব্যক্তিরা বিছিন্নভাবে ধর্ম অবমাননা করেছে। তৌহিদি জনতার প্রতিবাদ আন্দোলনের মুখে তারা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে। ধর্ম অবমাননার এই প্রবণতা এখন মারাত্মক রূপ ধারণ করেছে। নাস্তিক মুরতাদ ও ভিন্নধর্মী ইসলামবিদ্বেষীরা এখন সংঘবদ্ধভাবে এ কাজটি করছে। অনলাইনে ব্লগে, ফেসবুক-টুইটারসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখালেখি করে কার্টুন এঁকে তারা এ কাজটি করে যাচ্ছে। এটা দেশের তৌহিদি জনতা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারে না। তাই ধর্ম অবমাননার জন্য কঠোর শাস্তি তথা সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান করে আইন পাস করা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। ধর্ম অবমাননার মাধ্যমে কোনো স্বার্থান্বেষী মহল যাতে দেশে কোনো বিশৃঙ্খলা বা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধাতে না পারে—এদিক বিবেচনায়ও এ ধরনের আইন করা জরুরি।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসের একাধিক বাণীতে নাস্তিক মুরতাদদের ন্যায্য শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের কথা বলা হয়েছে। এ শাস্তি কার্যক্রম বহাল করার জন্য ইসলামী রাষ্ট্র কিংবা শাসন ব্যবস্থা পরিবর্তনের দরকার নেই। শরিয়তের যেসব বিধান মতে মুসলিম সমাজে বিয়ে হয়, তালাক হয়, সম্পদ বণ্টন হয়, সেসব প্রচলিত ধারায় এ আইন বাস্তবায়ন করা যায়। মরহুম প্রেসিডেন্ট শেখ মুজিবুর রহমানের অবমাননাকারীদের শাস্তির বিধান থাকতে পারলে কোটি কোটি মুসলমানের প্রাণাধিক প্রিয় আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলের কটূক্তিকারীরা নিরাপদ থাকবে, তাদের কঠোর কোনো শাস্তির বিধান বা আইন থাকতে পারবে না—এটা যুক্তিসঙ্গত হতে পারে না। ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে এই ন্যায় আইনের জন্য আমাদের আন্দোলন করতে হবে কেন? সরকার স্বপ্রণোদিতভাবে এ আইন বাস্তবায়ন করে ঈমানি দায়িত্ব পালন করতে পারে।
৩। তথাকথিত গণজাগরণ মঞ্চের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কতিপয় ব্লগার, নাস্তিক-মুরতাদ ও ইসলামবিদ্বেষীদের সব অপতত্পরতা ও প্রচারণা বন্ধ করতে হবে এবং যেসব নাস্তিক-মুরতাদ ও ইসলামবিদ্বেষী ব্যক্তি-সংগঠন যে কোনো মাধ্যমে আল্লাহ-রাসুল (সা.), ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করতঃ দেশের ৯০% মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অপপ্রয়াস চালাচ্ছে, তাদেরকে অনতিবিলম্বে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
ব্যাখ্যা : তথাকথিত গণজাগরণ মঞ্চের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্লগার এবং ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে অনেকে মুক্তচিন্তা ও বাকস্বাধীনতার আড়ালে কোটি কোটি মানুষের মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ, প্রিয় নবী রাসুল (সা.), পবিত্র কোরআন ও ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে জঘন্য কুত্সা ও অবমাননায় জড়িত। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ ছাড়াও দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা ও সম্প্রীতি রক্ষার স্বার্থে এবং সভ্যতা-ভব্যতা ও গণতন্ত্রের কোনো মাপকাঠিতেই এমন কুত্সা ও অবমাননা মেনে নেয়া যায় না। ওরা ইসলামের এমন জঘন্য অবমাননা করেছে, যা পশ্চিমা বিশ্বের কোনো অমুসলিমের মুখে কখনও শোনা যায়নি। সুস্থ বিবেকের কোনো মুসলমানের পক্ষে এসবের সম্পূর্ণটা পড়ে দেখার সাধ্যও নেই।
ধর্ম অবমাননাবিরোধী আইনের আওতায় এসব ব্লগারকে অবিলম্বে গ্রেফতার করে কঠোর শাস্তি দাবি করছি আমরা। কারণ, এদের কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা না হলে দেশি-বিদেশি চক্রান্তকারীরা ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে দ্বিগুণ উত্সাহে এ ধরনের হীন তত্পরতা অব্যাহত রেখে দেশকে চরম বিশৃঙ্খলা ও গণঅসন্তোষের দিকে নিয়ে যেতে পারে; যা দেশের স্বাধীনতা, শৃঙ্খলা ও আইনি কাঠামোর জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করতে পারে।
৪. দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য নারীজাতির সার্বিক উন্নতির বিকল্প নেই। এ লক্ষ্যে তাদের নিরাপদ পরিবেশে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মস্থল, সম্মানজনক জীবিকা এবং কর্মজীবী নারীদের ন্যায্য পারিশ্রমিকের ব্যবস্থা করতে হবে। ঘরে-বাইরে, কর্মস্থলে নারীদের ইজ্জত-আব্রু, যৌন হয়রানি থেকে বেঁচে থাকার সহায়ক হিসেবে পোশাক ও বেশভূষায় শালীনতা প্রকাশ এবং হিজাব পালনে উদ্বুব্ধকরণসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে; এবং একই লক্ষ্যে নারী-পুরুষের সব ধরনের বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে অবাধ ও অশালীন মেলামেশা, নারী নির্যাতন, যৌন হয়রানি, নারীর বিরুদ্ধে সর্বপ্রকার সহিংসতা, যৌতুক প্রথাসহ যাবতীয় নারী নিবর্তনমূলক ব্যবস্থা কঠোর হাতে দমন করতে হবে।
ব্যাখ্যা : তথাকথিত গণজাগরণ মঞ্চের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নাস্তিক্যবাদী ব্লগাররা শুধু আল্লাহ, রাসুল, ইসলাম ও মুসলমানদের নিয়ে ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করেই থামেনি; সঙ্গে সঙ্গে আবহমান বাংলার রক্ষণশীল সামাজিক অনুশাসন এবং সংস্কৃতির ওপরও আঘাত করে অনেক কর্মকাণ্ড এরই মধ্যে করে ফেলেছে। বিয়েবহির্ভূত, ঘনিষ্ঠ অনাত্মীয় নারী-পুরুষের দৃষ্টিকটু বিচরণ ও রাস্তায় একঙ্গে, এমনকি একই তাঁবুতে অবস্থান করে রাতযাপনের মতো অনৈসলামিক, অনৈতিক, অসামাজিক এবং এদেশের আবহমান কৃষ্টি-কালচার সংস্কৃতিবিরোধী কাজ প্রকাশ্যে ঘটছে শাহবাগে। ধর্মীয় অনুভূতি ছাড়া যা পারিবারিক, সামাজিক এবং জাতীয় সাংস্কৃতিক দৃষ্টিতেও কখনও গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
শাহবাগে যে কালচারের চর্চা চলেছে ও চলছে, তা দেশে চালু হলে নারীদের নিরাপত্তা সব ক্ষেত্রেই বিঘ্ন হবে। দেশের নারী সমাজকে ইভটিজিং, ধর্ষণ ও যৌন হয়রানি থেকে বাঁচিয়ে রেখে, সর্বোপরি নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার উদ্দেশেই উপরোক্ত কর্মকাণ্ড বন্ধ করার দাবি জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। ইসলাম নারীর মর্যাদা, নিরাপত্তা ও যৌন হয়রানি থেকে বেঁচে থাকার জন্য হিজাব প্রথা বাধ্যতামূলক করেছে এবং পুরুষদেরও বৈধ সম্পর্কের বাইরে নারীদের সঙ্গে দৃষ্টি অবনত ও নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে চলাচল করতে বলে চমত্কার ভারসাম্য রক্ষা করেছে। কাজেই হিজাব পালন করে অথবা যৌন উদ্দীপনা তৈরি করে না—এমন শোভনীয় পোশাক পরে নারীদের নিরাপদ কর্মক্ষেত্রে কাজ করতে বা ঘর থেকে বের হতে তো কোনো বাধা নেই। ইসলাম নারীর নিরাপত্তার দিকটা কঠোরভাবে দেখে। কেবল সুযোগসন্ধানীরাই এটাকে নারী অবদমন বলে অপপ্রচার চালায়। আমাদের কথা পরিষ্কার যে, হিজাব বা শালীনতার সঙ্গে নারীদের নিরাপদ পথ চলাচল, শিক্ষার্জন ও কর্মক্ষেত্রে যেতে কোনো বাধা নেই। উদাহরণস্বরূপ, নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য আলাদা বালিকা বিদ্যালয় বা মহিলা কলেজ থাকতে পারলে আলাদা কর্মক্ষেত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে আপত্তি তোলার যুক্তি থাকতে পারে না।
৫. নারীনীতি ও শিক্ষানীতির ইসলামবিরোধী ধারা ও বিষয়গুলো বিলুপ্ত করতে হবে এবং শিক্ষার প্রাথমিক স্তর থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত ইসলামের মৌলিক শিক্ষা মুসলিম ছাত্রদের জন্য বাধ্যতামূলক করতে হবে।
ব্যাখ্যা : ত্যাজ্য সম্পত্তিতে সম-অধিকারের আইনসহ নারীনীতির পবিত্র কোরআন-সুন্নাহবিরোধী ধারাগুলোই আমরা সংশোধনের দাবি করছি। এছাড়া জাতিসংঘের বিতর্কিত সিডও সনদ বাতিলের দাবি জানাচ্ছি। এই সিডও সনদের বিরুদ্ধে খ্রিস্টানদের ধর্মীয় নেতা পোপ ও ভ্যটিকানসহ অনেক মুসলিম ও খ্রিস্টান দেশ আপত্তি জানিয়েছে। এই সিডও সনদ কার্যকর হলে পারিবারিক ব্যবস্থা বলে কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না। এ বিতর্কিত সনদে বিয়েবহির্ভূত অবাধ যৌনাচারের অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে, যাতে সন্তানের পিতৃপরিচয় বিলীন হয়ে যাবে। আমরা নারীসমাজকে স্পষ্ট করে জানাতে চাই, ইসলাম সর্বোত্তম উপায়েই নারীদের মর্যাদা, অধিকার ও নিরাপত্তা রক্ষার পক্ষে। আর বর্তমানের নাস্তিক্যবাদীরা নারীদের কেবল অলঙ্কারিক ও ভোগ্যপণ্য হিসেবেই বিবেচনা করে।
অন্যদিকে সরকার ঘোষিত শিক্ষানীতিতে ধর্মীয় শিক্ষাকে সঙ্কুচিত করা হয়েছে। এখানে ধর্মশিক্ষা রাখা হলেও ছাত্রছাত্রীদের মন ও মননকে ধর্মহীন করার জন্য কূটকৌশলের আশ্রয় নেয়া হয়েছে। চলতি ২০১৩ সালের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইগুলোতে ইসলামের যে অপব্যাখ্যা তুলে ধরা হয়েছে, তা চরম অগ্রহণযোগ্য। তাছাড়া কোমলমতি ছেলে-মেয়ে শিশুদের ক্লাসে একসঙ্গে বসিয়ে যেভাবে যৌন শিক্ষা চালু করা হয়েছে, তা এদেশের ভবিষ্যত্ প্রজন্মের নৈতিকতা ও সুস্থ সামাজিক অনুশাসনকে চরম হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। মানুষকে যাবতীয় পশুপ্রবৃত্তি, স্বেচ্ছাচারিতা ও অন্যায়-অপরাধ থেকে বাঁচিয়ে রাখতে ধর্মশিক্ষা বা ধর্মীয় অনুভূতির বিকল্প নেই। এ কারণে নতুন শিক্ষানীতি প্রণয়নের উদ্যোগ থেকেই আমরা দাবি জানিয়ে আসছি যে, শিক্ষার সব স্তরে সঠিক ধর্মশিক্ষাকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ইসলাম সবসময় অন্যায়, অবিচার, ঘুষ-দুর্নীতি, মদ-জুয়া, মিথ্যা, খুন, ধর্ষণ, মারামারি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা রাখে। সুতরাং সুস্থ মানসিকতাপূর্ণ আদর্শ নাগরিক গঠনে ধর্মীয় শিক্ষার বিকল্প কিছু হতে পারে না।
৬. ভাস্কর্যের নামে মূর্তিস্থাপন, মঙ্গলপ্রদীপ প্রজ্বলনের নামে শির্ক সংস্কৃতিসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে হবে।
ব্যাখ্যা : দেশে ভাস্কর্যের নামে আবক্ষ নারী-পুরুষ বা জীবজন্তুর মূর্তি তৈরি ও ফুল দিয়ে সেসবকে সম্মানপ্রদর্শনের রেওয়াজ যে হারে শুরু হয়েছে, তা ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে কখনও কাম্য হতে পারে না। ইসলামে স্পষ্টভাবে মূর্তি তৈরি ও সম্মান প্রদর্শনকে শির্ক ও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে। তবে আমরা কখনও প্রাণহীন শিল্পকর্মের বিরোধী নই। বরং ইসলাম সৌন্দর্য ও জ্ঞান-উদ্দীপক শিল্পকর্মকে উত্সাহিত করে।
অপরদিকে মঙ্গলপ্রদীপ ও মোমবাতি প্রজ্বলন অগ্নিপূজক ও পশ্চিমা সংস্কৃতি। কথিত গণজাগরণ মঞ্চ থেকে এটাকে এদেশে ঢালাওভাবে প্রচলনের জোর চেষ্টা চলছে। ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনে অগ্নিপ্রজ্বলনের মতো পশ্চিমা ও বিজাতীয় এই সংস্কৃতির প্রচলন কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। কারও ধর্মীয় আচরণে এ ধরণের কোনো সংস্কৃতি চর্চার বিধান থাকলে সেটা তারা নিজেদের পরিসরে পালন করতে পারে। কিন্তু কথিত গণজাগরণ মঞ্চ থেকে ঘোষণা দিয়ে ঢালাওভাবে এদেশের তরুণ ও ছাত্রসমাজকে দিয়ে এই সংস্কৃতি চর্চা করিয়ে জাতীয় সংস্কৃতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার ঘৃণ্য প্রচেষ্টা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। এদেশের তৌহিদি জনতা এটা মেনে নিতে পারে না। এ ধরনের কার্যক্রম বন্ধের দাবি অত্যন্ত যৌক্তিক এবং বাস্তবসম্মত।
৭. রেডিও টেলিভিশনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে দাড়ি-টুপি ও ইসলামি কৃষ্টি-কালচার নিয়ে হাসি-ঠাট্টা এবং নাটক-সিনেমায় খল ও নেতিবাচক চরিত্রে ধর্মীয় লেবাস-পোশাক পরিয়ে অভিনয়ের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের মনে ইসলামের প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাব সৃষ্টির অপপ্রয়াস বন্ধ করতে হবে।
ব্যাখ্যা : বর্তমানে উপরোক্ত গণমাধ্যমে ইসলামী নিদর্শন নিয়ে হাসি-তামাশা উদ্বেগজনক হারে বেড়ে গেছে। খুনি, দাঙ্গাবাজ, সন্ত্রাসী ও দেশদ্রোহী চরিত্রে পায়জামা-পাঞ্জাবি ও দাড়ি-টুপি চরিত্রধারীদের উপস্থাপন করা হয়। যা স্পষ্টতই ইসলাম ও মুসলমানদের ষড়যন্ত্রমূলকভাবে হেয় করা ছাড়া আর কিছু নয়। ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে এমন আচরণ কোনোভাবেই চলতে দেয়া যায় না এবং এটা সুস্থ চিন্তার মতপ্রকাশও হতে পারে না। এর কুফল বর্তমানে সমাজে পড়তে শুরু করেছে। কথিত শাহবাগিরা দাড়ি-টুপিধারী, বয়োবৃদ্ধ মুসলমান ও ইসলামি সংস্কৃতির প্রতি যেভাবে হামলে পড়ছে, তা অমুসলিম দেশেও সচরাচর দেখা যায় না। আমাদের এই দাবির যৌক্তিকতাও বলার অপেক্ষা রাখে না।
৮. জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সব মসজিদে মুসল্লিদের নির্বিঘ্নে নামাজ আদায়ে বাধা-বিপত্তি ও প্রতিবন্ধকতা অপসারণ এবং ওয়াজ-নসিহত ও ধর্মীয় কার্যকলাপে বাধাদান বন্ধ করতে হবে।
ব্যাখ্যা : বর্তমানে রাজনৈতিক কারণে মসজিদ-মাদরাসায় অনাকাঙ্ক্ষিত বিভিন্ন ধরনের হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে। জুমার দিন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের বিভিন্ন গেট বন্ধ রাখা, গুলিবর্ষণ, টিয়ারশেল নিক্ষেপ, তল্লাশির নামে হয়রানি, বুটজুতা নিয়ে পুলিশের মসজিদে প্রবেশসহ হরেক রকমের অবমাননা ও মুসল্লিদের জন্য প্রতিবন্ধকতা তৈরি হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে ধর্মীয় ওয়াজ ও তাফসির মাহফিলে বাধাদান, মাইক খুলে নেয়া ও অনুমতি না দেয়ার মতো ঘটনাও ঘটছে। ধর্মকর্ম পালনে এবং মসজিদে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা বা রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিকে চাপিয়ে দেয়া ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না।
৯. দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখণ্ডতা রক্ষার স্বার্থে পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশব্যাপী ঈমান ও দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত এনজিও ও খ্রিস্টান মিশনারিদের ধর্মান্তরকরণসহ সব অপতত্পরতা বন্ধ করতে হবে।
ব্যাখ্যা : পার্বত্য চট্টগ্রামকে নিয়ে পশ্চিমা খ্রিস্টান বিশ্ব সুগভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, এটা এখন আর কারও কাছে গোপন বিষয় নয়। খ্রিস্টান মিশনারিগুলোর পার্বত্য এলাকায় ধর্মান্তরকরণ প্রক্রিয়া এতটাই প্রকট আকার ধারণ করেছে যে, যা এদেশের স্বাধীনতা ও অখণ্ডতার জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করছে। এছাড়া অনেক চিহ্নিত এনজিও দেশের শিক্ষায় অনগ্রসর ও অনুন্নত এলাকায় বেছে বেছে সাহায্য-সহযোগিতা ও শিক্ষাদানের আবরণে মুসলমান শিশু-কিশোর ও বয়স্কদের খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত করছে, যা খুবই উদ্বেগজনক। আমাদের দাবি হলো, সরকার আইনশৃঙ্খলা ও গোয়েন্দা বাহিনীসহ অন্যান্য তদারকি সংস্থার কঠোর নজরদারির মাধ্যমে এসবের নিয়ন্ত্রণ করে সন্দেহভাজনদের দেশ থেকে বহিষ্কার করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতাকে হুমকিমুক্ত রাখতে হবে।
১০. কাদিয়ানিদের সরকারিভাবে অমুসলিম ঘোষণা এবং তাদের প্রচারণা ও ষড়যন্ত্রমূলক সব অপতত্পরতা বন্ধ করতে হবে।
ব্যাখ্যা : কখনও শেষ নবী, কখনও ঈসা (আ.) এবং কখনও ইমাম মাহদীর দাবিদার গোলাম আহমদ কাদিয়ানির অনুসারী আহমদিয়ারা নিজেদের মুসলমান দাবি করে এদেশের সরলমনা মুসলমানদের বিভ্রান্ত করে কাদিয়ানি বা আহমদিয়া জামাতভুক্ত করে ঈমানহারা করার জন্য গভীর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে, যাতে বিভ্রান্ত হয়ে অনেক সরলমনা মুসলমানই ঈমানহারা হচ্ছেন। কাদিয়ানি তথা আহমদিয়াদের এই ঈমানবিধ্বংসী প্রতারণা বন্ধ করার জন্য বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম দেশের মতো বাংলাদেশেও তাদের সরকারিভাবে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে। এবং তাদের প্রতারণাপূর্ণ সব অপতত্পরতা ও অপপ্রচার নিষিদ্ধ করতে হবে। এই দাবি আমাদের দীর্ঘদিনের।
১১। রসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদরাসার ছাত্র, মসজিদের ইমাম-খতিব ও তৌহিদি জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন, নির্বিচারে গুলিবর্ষণ এবং হত্যাকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।
ব্যাখ্যা : দেশের ৯০ ভাগ মুসলমানের যৌক্তিক ঈমানি দাবিগুলোর পক্ষে কথা বলতে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের জুলুম-নির্যাতনের শিকার হয়েছেন রসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদরাসা ছাত্র, মসজিদের ইমাম-খতিব এবং তৌহিদে বিশ্বাসী মুসলমান। কেবল ইসলামের কথা বলতে বা দাবি জানাতে গিয়ে তারা যে মিছিল সমাবেশ ও প্রতিবাদ কর্মসূচির আয়োজন করেছে, তাতে দমন-পীড়ন চালানো হয়েছে, নির্বিচারে গুলিবর্ষণ ও গণহত্যা চালানো হয়েছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে। দেশের বিভিন্ন স্থানে এদের ধর্মকর্ম পালনে হুমকি ও ভয়ভীতি দানের খবরও আসছে। একটা স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে এমনটা চলতে পারে না।
১২. অবিলম্বে গ্রেফতারকৃত সব আলেম-ওলামা, মাদরাসার ছাত্র, ইমাম-খতিব ও তৌহিদি জনতাকে মুক্তিদান, দায়েরকৃত সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং দুষ্কৃতকারীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিতে হবে।
ব্যাখ্যা : হেফাজতে ইসলামের ঈমান-আকিদা ও ইসলামের ইজ্জত সংরক্ষণ, দেশের স্বাধীনতা, সংস্কৃতি, সামাজিক ও ধর্মীয় অনুশাসন নিরাপদ রাখার চলমান আন্দোলনে অন্যায়ভাবে অনেক আলেম-ওলামা, মাদরাসা ছাত্র, মসজিদের ইমাম-খতিব ও তৌহিদে বিশ্বাসী নিরীহ নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেয়া হয়েছে। অনেকে শহীদ হয়েছেন, অনেকে আহত হয়ে চিকিত্সাধীন রয়েছেন। আমরা অবিলম্বে গ্রেফতারকৃত সব আলেম-ওলামা, মাদরাসা ছাত্র, ইমাম-খতিব ও তৌহিদি জনতাকে মুক্তি দেয়ার দাবি জানাচ্ছি। তাদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আহত ও নিহতদের ক্ষতিপূরণ দেয়ার দাবি জানাচ্ছি।
১৩. বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়গুলোর ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ ও সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।
ব্যাখ্যা : আমাদের দেশে যুগ যুগ ধরে উজ্জ্বল সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রয়েছে। বাংলাদেশে বহু সম্প্রদায়ের সম্প্রীতিমূলক অবস্থান বিশ্বের অনেকের কাছেই দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। বাংলাদেশের এই সুনামকে নস্যাত্ করার জন্য ষড়যন্ত্রকারী মহল এদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সহাবস্থানকে কলঙ্কিত করতে উঠে-পড়ে লেগেছে। সংখ্যালঘুদের উপাসনালয়ে হামলায় জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের শনাক্ত ও শাস্তিদান এবং দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়গুলোর ন্যায্য অধিকার ও নিরাপদ বসবাস নিশ্চিত এবং সম্প্রীতি বজায় রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণ ও সতর্ক দৃষ্টি রাখার দাবি জানাচ্ছি।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এরাতো দাবি করসে একটা, সেই দাবিরে বানায়া ফালাইসে আরেকটা। এই কথাও কি চোখে আঙুল দিয়া দেখাইতে হইব?

মুসলিমের জায়গায় বারবার তৌহিদি জনতা (এটা তাদের সাংগঠনিক পরিভাষা, যেমন জামাতের সাংগঠনিক পরিভাষা হল ইসলামি আন্দোলনকারী।) ভাবটা এমন, একটা হল তৌহিদি জনতা, আরেকটা হল মুসলিম, কিন্তু আমজনতা।

সাথে প্রচুর পরিমাণে রাজনীতি মিশাইছে।
এই জিনিসটা তেরো দফায় লুকায়া ছিল। বীজ ফুটসে। বটগাছ হইছে। সব দোষ আমীলীগের। আমীলীগরে বানান্তিস দাও।

নারীর চলাচলের পার্ট দেইখা তো সঙ-বেকুব হইলাম। কইসিল কী, এখন শোনাইল কী!

কিছু ভাল কথা তো কইছেই। সবাই কিছু না কিছু ভাল কথা কয়। শুনলে চক্ষু আরাম পায়।

আইয়ুহাল মুনাফিকুন জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে থাকবে।


আর এই প্রেস রিলিজ প্রচারের দায়িত্ব পড়ল আপনার ঘাড়ে, মিয়া? দূর! নাটক আর কদ্দূর?

৩৬২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫২

আতাউররহমান১২০০৭ বলেছেন: কাদিয়ানী, কাদেরিয়া, তৈয়বিয়া গুলো আপনাদের কাছে বড় আলেম হয়ে গেলো? দেওবন্দ এর মত সহীহ আকিদায় বিশ্বাসী দের এত সহজেই ধর্ম ব্যবসায়ী বানিয়ে দিলেন ? জামাত আর হেফাজত হল দুটো ভিন্ন মেরুর দল। জামাতের সাথে হেফাজত কে জড়ালে তা হাস্যকর, বানোয়াট হবে। যেকোন সমাজে যারা হক কথা বলে তাদের কথা বাতিল সহ্য করতে পারবে না , এটা স্বাভাবিক ।দেশের সব আলেম বাতিল , আর আপনারা সহীহ শুদ্ধ ? ইসলাম পীর মাশায়েখ দের দাওয়াতে এসেছে তবে এইসব মাজারপূজারীদের মাধ্যমে নয়। শাহজালাল, শাহপরান, শাহ মখদুম এর মত হকের অনুসারীদের মাধ্যমে এসেছে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাইরে, পোস্ট আর মন্তব্যগুলো সব পড়ে তারপর যদি মন্তব্য করতেন তাহলে আমার কষ্ট করে এই লাইনটাও লিখতে হত না।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মাজারপূজারীদের (!)

আচ্ছা!

আপনাদের কী শিখায় এই বিষয়ে শিক্ষাদান হয়েছে উপরে। নেক্সট টাইম এই শিক্ষা ধারণ করবেন। না পড়াতেই এতবড় বেফাস মন্তব্য করেছেন। রাগ হয়নাই। আপনাদের উপর রাগ হয়না।

৩৬৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:০৯

আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের বিচার নিশ্চয়ই করবে!! কারন আমারা ভন্ড জামাত শিবিরেরদ্বারা প্ররোচিত হয়ে শান্তির ধর্ম ইসলামকে অনবরত ধর্ষণ করে চলছি!!

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাইরে, বিষয়টা এমনি। লজ্জিত এবং কুণ্ঠিত যে, শব্দটা খুব দু:খজনক। কিন্তু বিষয়টা এমনি।

এই শুক্রবারের অভিজ্ঞতাই বলি।
বাসা থেকে বেরুলেই আমার দুটাই কওমী মসজিদ পড়ে।
আর যাই হোক, কওমী ইমাম আছে, এমন মসজিদে এখন জুমার নামাজ পড়ব, কুত্তায় আমারে কামড়ায় নাই। দূরে যেতে হবে।

যেতে যেতে শুনি,
ইমাম সাহেব বলছেন,

বাবারা, আমাদের কথা শুনতে হবে।
আমরা আলেম ওলামারা, দুনিয়াকে ছেড়ে আখিরাতকে বেছে নিয়েছি।
আমাদের ছেড়ে আপনারা যদি দুনিয়ার কথা ভাবেন, তাহলে দুনিয়ায় দুনিয়ার ফল পেয়ে যাবেন। সবচেয়ে বড় তেজারত হল দুনিয়ার বদলে আখেরাতকে কিনার কথা।
মসজিদের ইমাম সাহেব কখনো খারাপ কথা বলে না...
হুজুররা কখনো খারাপ কাজ করতে বলে না...

আমার কান ভার হয়ে উঠল। আমি কি পারতাম, ওই মসজিদে গিয়ে বলতে, আপনি মাইক ছাড়ুন! আপনার প্রতিটা কথা শুদ্ধ ও ঋদ্ধ, কিন্তু আপনি মসজিদের ইমাম হবার সামর্থ্য ব্যবহার করে গণপ্ররোচণা দিচ্ছেন জামাতে ইসলামকে বাঁচাতে!


পারতাম না। তাই দ্রুত হেঁটে চলে গেলাম।

৩৬৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৩

নিরীহ জন বলেছেন: ফটিকছড়ির ঘটনার হেফাজতে ইসলামীর আদৌ কোন সম্পর্ক নেই। হেফাজতে ইসলামীর নেতৃবৃন্দ সংবাদ সম্মেলন করে তাদের এই স্পষ্ট অবস্থান তুলে ধরেছেন। এবং যারা হেফাজতকে জড়িয়ে এই সংবাদ প্রকাশ করেছে তার প্রতিবাদ করেছেন। তথাপি একটি চিহ্নিত বিশেষ গোষ্ঠী স্বার্থ হাসিলের জন্য ঘটনাটিকে হেফাজতে ইসলামীর নামে চালিয়েছে। কারণ হেফাজত লীগ দমনে এমন অভিযান শুরু করেছে এটা প্রচার করতে পারলে তাদেরই লাভ। আর আপনারাও উঠেপড়ে লেগেছেন তাদের সে লাভটা ষোলআনায় পূর্ণ করে তাদের ঝুলিতে তুলে দিতে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সত্যি বললে ঠিকাছে, সাবধান, মিথ্যা কথা যেন না বলেন। সাবধান।
আপনি যে-ই হোন, যত কঠিন মানুষই হোন, যত ধুরন্ধর বা সরলই হোন, যত কম বা বেশি বয়সই হোক না কেন আপনার, আপনি চরমভাবে বিশ্বাস করেন কথাটা সত্যি, এবং অমানবিক হয় মিথ্যা বললে, সেক্ষেত্রে মিথ্যা কথা যেন না বলেন।

আমরা যে কথাই বলি, সেটা আমাদের মস্তিষ্ক সবার আগে ধারণ করে।
সবার আগে ইন্টারপ্রেট করে।
সবার আগে আমার নিজের উপর বাস্তবায়ন করে।

আরেকভাবে বলি, আপনি বলুন, আমার জ্বর আসছে। খুব আন্তরিকভাবে বলুন। তারপর দেখুন কী হয়।


আমরা যা-ই করি, যা-ই বলি না কেন, সেটা আমাদের ভিতরে স্থায়ী হয়ে বসে যায়। আমার মন জানে, এই লোকটা মিথ্যাবাদী। এই লোকটা ডাজ নট ডিজার্ভ আ প্রগ্রেস। আরো বিস্তারিত বলছি একটু পর।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: শুনুন, অন্তর বলে সত্যি কথা, তখন যদি মুখ মিথ্যা বলে, দৈহিক এ দুটা অঙ্গের যে কোন একটা ক্ষতিগ্রস্ত হবেই।
উদাহরণ দেই, লর্ড ক্লাইভ কিন্তু ঠিক নমরুদের মতই হয়েছিল। তারো মাথায় জুতা দিয়ে বাড়ি দিতে হত দিনের পর দিনের পর দিন।

বিশ্বাস করেন না? করার দরকার নাই। নেট ঘাঁটেন।

Click This Link

Click This Link
নিজেরই কর্ম, নিজেরই কাজ নিজেকে কোথায় টেনে নিয়ে যায়, সে বিষয়ে দুটা লিঙ্ক দিলাম।

৩৬৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

রামন বলেছেন:
ফটিকছড়িতে হেফাজত - জামাতের হিংস্রতা ও বর্বরতার কাহিনী পড়ে বারবার শিহরিত হচ্ছি। আমার মতে এরা হিংস্র পশুকেও হার মানিয়েছে। এই ঘটনার পর দেশবাসীকে ভেবে দেখতে হবে তারা কি জামাত হেফাজতের ১৮ দলকে ক্ষমতায় দেখতে চান। আমি নিশ্চিত এরা ক্ষমতায় এলে দেশ হবে কসাইখানা।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ক্ষমতার কথা কে বলতে পারে! ক্ষমতা, হায় ক্ষমতা!
অনেক কষ্টে এই দেশটাকে স্বাধীন করেছি আল্লাহ,
যে জাতি নিজের ভাগ্য নিজে না পরিবর্তনের চেষ্টা করে (পয়েন্ট অভ ভিউ না বদলায়), তার ভাগ্য স্বয়ং আল্লাহও পরিবর্তন করেন না।

আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি, রক্ষা করতে পারি নাই,
তবু, তুমি এই দেশটাকে ভাল রেখো।

৩৬৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৭

এম. মাসুদ আলম. বলেছেন: ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলাম মানবতার ধর্ম। যারা অশান্তি ছড়ায় তারা কি করে মুসলিম হয়? ইসলাম সত্যের ধর্ম। যারা মিথ্যা ছড়ায় তারা কি করে মুসলিম হয়? মদিনা সনদকে যারা থোড়াই কেয়ার করে তারা কি করে মুসলিম হয়? যারা খুন করে তারা কি করে মুসলমান হয়? ধর্ম যখন পড়ে মূর্খের হাতে তখন ধর্ম অধর্ম হয়। এর চেয়ে বেশী কিছু বলার নাই।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সবাইকে বিশেষভাবে অনুরোধ করছি লিংকটা দেখার জন্য।

৩৬৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

জামিনদার বলেছেন: চট্টগ্রাম, সিলেট, আফগানিস্তান, সৌদি, তিউনিশিয়া, ফাকিস্তান এত ত্যানা না পেচিয়ে মতিঝিলের আব্বা হুজুর জনাব দেওয়ারনবাগীর একটা ছবি পোস্টে এড করে দিলে অনেক ভাল হত। নবীজিকে উলঙ্গ স্বপ্নদৃষ্টারা যে শতভাগ ইসলাম পালনককারী প্রমাণিত হইত।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বেআদব, বালাগাত শিখতে হবে। অলংকারশাস্ত্র শিখতে হবে। এটিকেট, ম্যানার্স অ্যান্ড কার্টেসি শিখতে হবে। বাবা-মা যা শিখাতেন, সেই আদব নতুন করে মনে করতে হবে। পরবর্তীতে তথ্য প্রযুক্তি শিখতে গিয়ে আদব ভুলে গেছেন, এত শিক্ষা একসাথে মনে রাখবেন কী করে, দোষ দিই না।

তারপর কথা বলতে হবে। ব্লগ লেখার সুযোগ পাওয়া মানে এই না যে, সবাইকে নিজের স্তরে ভাবা চলবে।

আপনার হাতে একটা কিবোর্ড আছে, আর সামু নিক। তাই বলে আমি আপনার স্তরে নেমে যাইনি।

৩৬৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হে কবি
বৈশাখ এলে
কার ছবি এঁকে বুকে
আজি এ উৎসবে নিজেকে রাঙালে
শুভেচ্ছা অসীম
আকা রবে দিলে

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কবিকে শুভেচ্ছা। পরিবেশ বন্ধু ভাই, শুভ নববর্ষ। পরবর্তী বছরটা যেমন নিরাপদ বাংলাদেশ পাই।

৩৬৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০১

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন:
Do you claim till now : Most of the killing in the world done in the name of God ?

জনাব এই প্রশ্নের উত্তর কিন্ত দেন নি । জানতে চাইছিলাম হা অথবা না ।
আপনি যদি না বলেন সেটা হবে নাস্তিকদের মতের খেলাফ ! ইসলামী নাস্তিকতা প্রচার করলে নাস্তিকদের খেলাফ বলা যায় না।


আর যদি হা বলেন সেটা হবে মিথ্যা, এবং চরম ধর্ম বিদ্বেষী মিথ্যা । আর জাতীয় মিথ্যা এবং ধর্ম বিদ্বেষী কথা বললে সরল মুসলিম জনতা মুখ ফিরিয়ে নিবে। ইসলামী নাস্তিকতা (ইসলামের মোড়কে নাস্তিকতার বানী ) প্রচার করতে হলে হলে তাও করা যাবে না।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: না। করা হয় নাই।

বাংলাদেশের বেশিরভাগ খুন করা হয়েছে পাকিস্তানের নামে।

বাংলাদেশের ২৫ লক্ষ খুনের নিয়ামক ছিল জামাতে ইসলাম। জামাতে ইসলামের নামে।

আফগানিস্তান ও ইরাকের ৩০ লাখ মানুষকে খুন করা হয়েছে গণতন্ত্র, তালেবান, ফ্রিডম, আল কায়েদার নামে।

বুঝতে পেরেছেন? আল্লাহর নামে নয়। কখনোই নয়। কারণ, খুন করার সময় তারা যে নাম নেয়, তা আল্লাহর নাম হতে পারে না। তারা মানুষ না।

৩৭০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন:

৪৪২. ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
আফিফা মারজানা বলেছেন: সম্পর্কের কফিনে পেরেক ঠুকেই আমি কমেন্ট করেছি ।সো ভয় নেই আমার ।তুমি কিংবা তুই যে আমি বলবোনা সেটা ভালো করেই জানেন ।যা হোক মাযারপূজারী কোয়ান্টাম এডিক্ট একজনার সাথে কোরআন হাদীস নিয়ে কথা বলা কুরআন ও হাদীসের অবমাননা ।গুড বাই ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
লেখক বলেছেন: মাযারপূজারী! হায়রে, এই যুক্তিতেই তাহলে আপনারা আমাদের উপর বোমা মারেন? প্রথমে মাজার পূজারী বলে ঘৃণা তৈরি করেন, তারপর???

সিরিয়াসলি, আপনি কওমী মাদ্রাসায় পড়া মেয়ে বলে জানি। আপনার স্বামী কওমী মাদ্রাসার শিক্ষক। আপনি ভাল বলতে পারবেন, এই মাজার পূজারী টার্মটা আপনাদের কে শিখিয়েছে? কোথায় শিখিয়েছে? কতবার শিখিয়েছে যে, আপনারা কথায় কথায় এমন বাক্য ব্যবহার করেন?

আপনি জানেন, আপনি আমাকে মুশরিক ডেকেছেন?
যে একবার কালিমা পাঠ করে, তাকে মুশরিক ডাকা কত্তবড় গুনাহর কাজ আপনি কি জানেন না?

রাসূল দ. বলেছেন, আমার উম্মতকে শিরকের ভয় থেকে মুক্তি দেয়া হয়েছে। অন্যত্র তিনি বলেছেন, যারা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ পাঠ করে তারাই আমার উম্মত।

আপনি কি জানেন না, যে কাফির নয়, তাকে কাফির ডাকার সাথে সাথে কুফরের যুলম, যে ডাকল, তার উপরে বর্তায়?
অর্থাৎ, যে কাফির ডাকে, সে কাফির হয়ে যায়?

সিরিয়াসলি, আমি আপনাকে বিন্দুমাত্র দায়ী করব না।
কারণ যে পরিমাণ সহায়তা কারেছেন, সেই কৃতজ্ঞতা তো ভোলা যায় না।
তবে কাইন্ডলি অন্যদের বলবেন না, কারণ তারা হয়ত আপনাকে ক্ষমা নাও করতে পারে। তখন হাক্কুল ঈবাদের এমন একটা সমস্যায় পড়বেন, যার শেষ নেই।


আর আপনি গোলাম দস্তগীর নাম দেখেই আমাকে আরেকবার মুশরিক বানিয়ে দিলেন?
আপনি কেমন মাদ্রাসায় পড়েন, যেখানে সামান্য সন্তান শব্দটার অর্থ জানানো হয় না?
আর কোন্ বিশ্বাস আবর্তে ঘুরছেন, যে, একটা মুসলিম নামকে আপনাদের শিরকি নাম হিসাবে পরিচিত করাতে পারছে?

আর যেখানে মুসলিম নামকে শিরকি নাম হিসাবে পরিচিত করাতে পারে,
যেখানে সন্তান শব্দের সমার্থক মানে বোঝাতে পারে না,
যেখানে কবর পূজারী মাজার পূজারী শব্দগুলোর মাধ্যমে সূক্ষ্ণভাবে বারবার উচ্চারণের মাধ্যমে মানুষের প্রাণকে হালাল করা হয়,


সেখানটার কথা বলতে এসেছি।
আপনাকে স্বাগত জানালাম।
দেখি কতদূর কী টেনে আনতে পারেন।
দেখি, কুরআন খুলে বসুন, হাদীস খুলে বসুন, এবং সমস্ত তথ্যাদী খুলে বসুন, আল্লাহ সহায়।


@ উত্তরে জাঝা ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আসলে আমি কখনোই এভাবে বলতাম না। তাঁকে আপন জানাতে লেগেছিল বেশি। তাই বলে ফেলেছি। ভাল থাকুন ভাই। আমরা সবাই কখনো না কখনো ক্ষিপ্ত হয়েই যাই।

৩৭১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

আশাফ আনিস বলেছেন: ধর্ম যখন পড়ে মূর্খের হাতে তখন ধর্ম অধর্ম হয়।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দু:খজনক হলেও, কথাটা এভাবে সত্যি, ধর্ম ধর্মই থাকে, কিন্তু তার নাম নিয়ে অধর্মাচরণ হয়।

৩৭২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪

রবিনের প্রান "বাংলাদেশ" বলেছেন: উফ জামাত !!!!!!!!!!!!! উফ মৌলবাদ!!!!!!!!!!!! X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X(( X(( X(( X(( X(( X(( X(( X(( X(( X(( X(( X((

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মৌলবাদ শব্দটার বিষয়ে উপরে বলেছি ভাই। আর উফ জামাত- সেটাতো চলছেই। মানুষগুলোকে যদি একটুও বোঝানো যেত- সহাবস্থানেই সৌন্দর্য।

৩৭৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

সরদার হারুন বলেছেন: হেফাজাতে উসলাম আর তালেবানের মধ্র্যে কোন পার্থক্য আছে বলে ১৩ দফায় মনে হয়না।
মানুষ যখন তার ব্যক্তি স্বার্থ হাসিল করতে চায় তখন যেসব কাজ করে তার প্রধান হলো ধর্মের
ব্যাবহার ।ধর্মের নামে অধর্ম করাটা সহজ।কাজেই হেফজাতে ইসলামের নামে কওমি মাদ্রাসার
দরিদ্র লোক গুলি জামাত-শীবিরের টাকায় কিছুদিন ভাল মন্দ খেলে আপনাদের খারাপ লাগে কেন ?
তারাতো মুখে আল্লাহর নাম বলে।দোষটা কোথায় ?

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: খেয়াল রাখুন দেশটা যেন নিরাপদ থাকে। একটা দেশকে বিনাশ করে দিতে যুদ্ধের কোন উপমা হয় না।

৩৭৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

আপনার ব্লগ বলেছেন: আবাল মার্কা পোস্ট দেখতে দেখতে সামুতে আসা বন্ধ কইরা দিছি।

এগুলাও আবার স্টিকি হয় !!!







মুখ খারাপ করার জন্যে সরি।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমিও স্যরি। আপনার কথা শুনে। স্যরিতে স্যরিতে কাটাকাটি।

৩৭৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

ফাহিম আহমদ বলেছেন: @গোয়েন্দাপ্রধান কে, অনেক ধন্যবাদ,,,,,,,,,

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকেও, ফাহিম ভাই।

৩৭৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

আলাদীন বলেছেন: ভাই কুত্তালীগের দালালী করে কি লাভ পান? নিজের বিবেক ব্যাবহার হরতে শেখেন। যত্তসব ভাকুর দলের চামচামিতে মিডিয়া ভরে গেল।

৩৭৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ব্যক্তির চেতনা একটু হলেও লুপ্ত হয় যখন সে কোন প্রতিষ্ঠানে যুক্ত থাকে।

নারে ভাই, অপেক্ষা করেন। একদিন হয়ত অন্ধ আওয়ামী ব্লগাররাও আমাকে ছাগু বলবে। অপেক্ষা করেন। কারো দালালি করি না।

৩৭৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

অদ্ভুত শূন্যতা বলেছেন: অগনিত মোটরযানের কঙ্কাল পড়ে আছে মাঠ-ঘাট-খানা-খন্দরে। একটুখানি ভাবনাশক্তি কাজে লাগালেই বাস্তব পরিস্থিতি আচ করা যায়। বলা হচ্ছে গ্রামবাসীদের সাথে আওয়ামিলীগের সংঘর্ষ। প্রশ্ন - আওয়মিলীগ কী তাহলে শহরবাসী? নতুব এই গ্রামবাসীর স্বরূপ এবং সংজ্ঞা কী?

অগ্নিদগ্ধ সেই প্রেক্ষাপটের করুনতর ছবিটি একটি অগ্নিদগ্ধ ফায়ারব্রিগেডের গাড়ীর। আওয়ামিলীগ বা পুলিশ কি ফায়ারব্রিগ্রেডের গাড়ীতে করে আক্রমন করতে এসেছিল? ফায়ারব্রিগেডের গাড়ী পোড়ায় যারা তারা কতটা সাধা রন গ্র্র্রামবাসী?

উগ্রসাম্প্রদায়িকতা নয়, এ স্পষ্টত বর্বরতা। জঙ্গি নয় জঙলি কর্মকান্ড।

হে দেশমাতৃকা, তোমারই ছায়াসুনিবিড় অঙ্গে কতকাল গোপনে-গহনে লালিত হবে এই বর্বরতা।

জ্বলে ওঠো মঙ্গলপ্রদীপ, আলো ছড়াও সকল অন্ধ মনে।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। সুন্দর কমেন্ট। ভাল থাকুন।

৩৭৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৫১

সাঈদ কারিম বলেছেন: হাজারো আক্রমণাত্মক পরিস্থিতিতেও আমরা সত্যের পক্ষে দাঁড়িয়েছিলাম। ফটিকছড়ি সেই সত্যের সত্যতার সাক্ষ্য দেয়। ফটিকছড়ি জানায়,

আমরা কারা? ছাত্রলীগ?

৩৮০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২৪

হাঁড় = ঘাঁড় বলেছেন: সাইদ @ উপ্রের কমেন্ট পড় পুস্ট পর। এক লাইন পইড়া আন্ডা কি বুঝপা। ভ্যালুলেস কমেন্ট কইরা নিজের স্তর বুঝাইতে আইছে।

৩৮১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬

শ্রীঘর বলেছেন: +++++++++

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৩৮২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

তুহিন সরকার বলেছেন: এরাই করবে ইসলাম হেফাজত........................ সত্যিই ভাববার বিষয়!

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হ্যা... সত্যিই। এখন সর্বময় প্রশান্তি কামনার সময় এসেছে।

৩৮৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১২

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আপনারা মত প্রকাশের স্বাধীনতার কথা বলেন, কিন্তু এদেশের মানুষ যদি তাদের প্রাণ প্রিয় নবীর অবমাননার প্রতিবাদ শান্তিপূর্ণ ভাবে সরকারের অনুমতি নিয়েই করতে চায় তবে তার বাধা দেন কেন ? এতটুকু মত প্রকাশের স্বাধীনতা কি তাদের নেই ?

নবী অবমাননার প্রতিবাদ করা কি পাপ ? মৌলবাদ ? জংগী ততপরতা ?

আপনারা হরতাল দিয়ে , সরকারী আদেশে গাড়ি চলাচল আটকে দিয়ে মানুষকে অবর্ণনীর কষ্টে ফেলেছেন, এটা কি মানবতা ?

যদি বলেন এগুলো আপনি নিজ হাতে করেন নি, তাহলে বলব এর প্রতিবাদ কি করেছেন ?

ইসলামের মোড়কে নাস্তিকতার প্রচার যারা করে তারা এর সদুত্তর কোন দিনই দিতে পারবেনা । Click This Link

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জ্বি। ভাল থাকেন।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কবর পূজা, মাজার পূজাএসবের সাথে তাদের বিরাট সক্ষতা ,খাতির।- এই পূজারী, মুশরিক কারা? পরিচয় দেন। তাদের শিক্ষা দেই। তাদের জানাই, এক আল্লাহর ইবাদাত কর, আল্লাহর ওয়াস্তে শিরক কইরো না। শিরক সবচে বড় জুলম। কিন্তু তাদের বুঝামু, শিরক করলেই যদি বোমা মারা যাইত, তাইলে পৃথিবীতে মানুষ থাকত দেড়শো দুইশো কোটি। এত লাশ কান্ধে নিতে পারবেন? নাকি তাদের বুঝাইতে থাকবেন? কোনটা করবেন? লাশ ফালায়া রাসূল দ. ইসলাম প্রচার করসে? নাকি আক্রান্ত হইয়া যুদ্ধ করসেন বাধ্য হইয়া? তিনি মক্কা অভিযান ছাড়া আর কোন অভিযান করসেন শখ কইরা? শুধু শুধু মুশরিকরে মারার জন্য? আর মক্কা অভিযান কি মুশরিকরে মারার জন্য ছিল, নাকি অন্য কারণে ছিল? ২৭ টা যুদ্ধ। দেখেন, শিখেন। না জানলে তো হবে না। দায়ী থাকবেন। কিবোর্ড হাতে আছে, কইয়াই যাইতাছেন। কইয়াই যাইতাছেন, জবাব দিতে পারবেন তো? যদি পারবেন, তাইলে ভাল। না পারলে কিন্তু তাকওয়ার অভাব আছে। আল্লাহর সামনে দাঁড়ানোর ভয় নাই।

মাজারের মাদক ব্যবসায় তাদের আপত্তি নেই, - র্যাবে খবর দেন। আমিও আপনার সাথে আছি। মাদক ব্যবসার কথা কইতে আইছে। মানুষ কত নিচে নামতে পারে! কীয়ের আমার গাঞ্জা, সব গাঞ্জাখোররে র্যাবে ধরান।

গানের তালে নারীর খেমটা নাচে বিরোধ নেই- কার? খেমটা নাচ কে নাচে? আসমান থেকে পড়েছে কেউ? আাপনের আর আল্লারে ভয় করনের দরকার নাই, তার হাতেই ফয়সালা।

পীরের সেজদা- পীররে সেজদা করা যাবে কেন? পদচুম্বন আর সেজদা এক জিনিস? তাইলে তো জুতার ফিতা বান্ধা আর সেজদাও এক জিনিস। বুখারী শরীফ দেখেন, মুসলিম শরীফ দেখেন। ইমাম বুখারি আর ইমাম মুসলিমের পারস্পরিক আলোচনার দলিল দেখেন। তারা উভয়ে নিজ নিজ উস্তাদের পদচুম্বন করেছেন। ইন ফ্যাক্ট, ইমাম বুখারীর হাদিসের আরেকটা গ্রন্থে পদচুম্পন ও হস্তচুম্বন বিষয়ক একাধিক হাদিস আছে। রাসূল দ.'র পদচুম্বন করেছে। কদমবুসি মানে আমরা এখন জানি পায়ে হাত দিয়ে সালাম করা। কদম মানে পা, বুসি মানে চুম্বন। এটা ইসলামিক কালচার। কেউ পালন করে, কেউ পালন করে না, তাদের মধ্যে কেউই বিপথগামী নয়। আমার পীরকে কেউ পদচুম্বনও করে না, এমনকি পায়ে হাত দিয়ে সালামও করে না। আমাদের এই কালচার নেই। তাই বলে জিনিসটা ভুল, এই কথা তো বলা যাবে না। এটা হল চুজ করার বিষয়। ফিকাহ থেকে যে যেভাবে চুজ করে। শুধু ভুল না করলেই হল। ভাললাগল? ভাল লাগবে না। চোখের উপর পর্দা নাই, অন্তরে আছে।

নবী প্রেমে এত মানুষেরশান্তি পূর্ন ভাবে পথে নেমে আসাকে , প্রতিবাদ মুখর হওয়াকে আপনি সমর্ঠন করেন কি ? - জ্বি। সমর্থন করি। হেফাজতে জামাতকে সমর্থন করি না। জামাতের কথা তাদের এখানে আছে? নাই। গণজাগরণের মাধ্যমে ন্যায়বিচার চাইছিলাম, সেটাকে বন্ধের কথা আছে। আলেম ওলামার নামে জামাতি নেতাদের মুক্তির কথা আছে।

ধর্মের নামেই দুনিয়াতে সবচেয়ে বেশী খুননখুনি হয়েছে কি না?- আপনারে জবাব দেই নাই জনাব? নাকি পছন্দ হয়নাই দেখে বারবার রিপিট করছেন?
আদর্শ, ধর্ম, জাতি, ণৃগোষ্ঠী, দেশ এইসব ধোঁয়া তুলে স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। এইজন্য ধর্ম জাতি বা ণৃগোষ্ঠী দায়ী নয়, দায়ী তারা, যারা নাম ভাঙিয়ে খুন করেন।

জানতে চান শরিয়া আইন বর্বর কিনা ?- আপনারে কে কইসে শরিয়া আইন বর্বর? চুলচর্মের আলাপ করতে আইসেন?

আপনের সমস্যাটা কই একবার নিজের দিকে নজর দিয়েন। মানুষের পিছনে না লাগলে ভাল লাগে না, তৃপ্তি হয় না, এটা সাইকিক একটা ডিজঅর্ডার। আপনার ফ্যামিলিতে আপনি কী করেন সেটা একটু দেখবেন, বন্ধুবান্ধবের সাথে কী করেন, দেখবেন, এমনকি আপনার আদর্শের মানুষের সাথেও কী করেন, দেখবেন- তাহলে বুঝতে পারবেন কোন্ সাইকোলজিক্যাল ডিজঅর্ডারের কথা বলছি। এই প্যারার জবাব চাইলে দিতে পারেন, না চাইলে নাই। কিন্তু নিজের দিকে তাকায়া দেইখেন।

খুল্লাম খুল্লা মনের কথা কইলাম।
কারণ, আপনার হৃদয় স্পর্শ করবে যে কোন ধরনের কথা। কারণ, আপনি সব ধরনের কথাই অনুভব করেন। অতি বিনয় নিয়ে বললেও যা বুঝবেন, এভাবে বললে ঠিক তাই বুঝবেন। উপলব্ধিতে সমস্যা হবে না, ইন্টারপ্রেট করবেন নিজের সুবিধা অনুযায়ী।

আপনে আমার পোস্টে লিঙ্ক দিসেন, তার মানে ধইরা নিলাম আমার উদ্দেশে দিসেন। নাইলে গায়ে পইড়া আইতাম না। নিজের অন্তরের দিকে নজর দেন। সময় সমাগত। অন্তরে সিলমোহর না পড়ে!

তবে, সিরিয়াসলি, আপনের জান্নাত কামনা কিন্তু করি। আপনের হিদাআতও কামনা করি। তবে আল্লাহ কদ্দূর কী দিব, তা বুঝতাসি না। নিজের ক্বালবরে নিজেই সিস্টেম কইরা রাখছেন।

আল্লাহ আপনার ভাল করুক। উপলব্ধি দেক। আর করতে থাকেন আমার চর্চা। আমি বহুত পাপী, পাপটা এক্সচেঞ্জ করা দরকার। আপনে করতে থাকেন। একটু আধটু মুছুক।

৩৮৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৯

দিশার বলেছেন: @সাইবার . ভাই আপনি ইচ্ছা করে তথ্য বিকৃতি কেন করতেসেন? হেপাজত কি খালি নবী অবমাননার জন্য সমাবেশ করসে? ব্লগ কি দুই মাস ধরে লেখা হচ্ছে? রাজাকার বাচানোর জন্য হেপাজত , এটা স্বীকার করতে আপনার বাধে কেন? আলেম ওলামাদের মুক্তি দাবি করসে হেপাজত, কোন আলেম ওলামা জেলে য়ে আসে এখন? মৌলানা সাইদী? নিজামী , গোলাম আজম? বাচ্চু ? এরা আলেম ওলামা ? এদের আলেম ওলামা বলে যারা , তারা পাকি বীর্য জাত কুকুর ছানা .

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: রাজাকার বাচানোর জন্য হেপাজত , এটা স্বীকার করতে আপনার বাধে কেন?

তাঁর প্রাতিষ্ঠানিকতার জন্য বাঁধে।

৩৮৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: হেপাজতের ১৩ দফার একটাতেও কি রাজাকার বাচানোর কথা আছে ?
সমাবেশে কোন দাবী রাজাকারের পক্ষে তোলা হয়েছে ?
নিজামী - সাঈদী - গো আজমকে কওমীরা তো আলেমই মনে করে না!
দাবী তোলা হয়েছে কওমী ওলামাদের মুক্তির, যাদের সাথে জামাতের আদৌ কোন সম্পর্ক নেই।
ইচ্ছা করে তথ্য বিকৃতি কে করছে ?

হেফাজতীরা জামাত পন্হী হলে, সমাবেশে ট্রাইবুনালের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলত । ট্রাইবুনালকে দলীয়করণের অভিযোগ উঠাত । সাঈদীয় সাক্ষী গুম নিয়ে আলোচনা করত। এসব কিছুই তারা করে নি ।

আর সমাবেশের পরদিন ৭ই এপ্রিল প্রথম আলো দেখেছেন ? হানিফ ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ধন্যবাদ জানাচ্ছেন হেফাজতকে, জামাত- বিএনপির পরিকল্পনা/দাবী মত কাজ না করায় ! জামাত - বিএনপি চেয়েছিল দুই দিন লাগাতার হরতাল, টানা মতিঝিলে অবস্হান, সরকারের সাথে হার্ড লাইন । হেফাজতের আমীর বলেছেন না

হেফাজতের আমীরের গত ৫০-৬০ বছরের ইতিহাস দেখেন, জামাতের সাথে কোন সক্ষতা পান কিনা ! বরং ওনার লেখা বই -" হক ওবাতেলের চিরন্তন দ্বন্দ " বইটি পড়ে দেখেন কিভাবে জামাতকে ভ্রান্ত প্রমাণ করা হয়েছে।

কওমী মাদ্রাসায় ১০ বছর পড়ে এতটুকু ইমান হাসিল হয়েছে, যে জামাতকে মনে প্রাণে ঘৃণা করি । আর আমাদের হুজুররা জামাত যুদ্ধাপরাধী বাচানোর চেষ্টা করলে আমি নিজেই সবার আগে ফেফাজতের বিরোধিতা করব ।

এই ব্লগে বেশ কিছু কওমী পড়া/পড়ুয়া ব্লাগার পাবেন যারা জামাত বিরোধিতায় খুবই একটিভ । আলতামাশ/ মোমের মানুষ / আফিফা এদের দেখেন । সাধারণ ধর্ম প্রাণ কোটি কোটি মানুষের কাছে আমাদের (কওমী/হুজুরদের) গ্রহণ যোগ্যতা আপনাদের মত সুশীল অথবা ওরশ- মাজার - লালশালু ভক্তদের তুলনায় অনেক বেশী। তাই জামাট প্রতিরোধে আমরা আপনাদের থেকে অনেক অনেক বেশী কার্যকর । আর আপনাদের অতি চুলকানীর কারণে সমাজে উগ্রবাদ - জংগীবাদের -ই প্রসার ঘটে, শান্তি স্হাপিত হয় না।

কোন ভাবে পাশ না কটিয়ে সোজা সত্য কথাটা বলতে পারবেন ? বর্তমানে দেশের এি সংঘাতময় অশান্ত অবস্হার জন্য দায়ী কে ? কিছু অতি চুলকানীর রুগী ব্লগার কি এর জন্য দায়ী নয় ? সৎ সাহস থাকলে সত্য বলুন ।

আর চোখের সামনে নবীর অবমাননা হবে আর আপনারা চাইবেন দেশের মানুষ চোখে ঠুলি পরে নবীর প্রতি ভালবাসাকে দান করে বোবা শয়তান হয়ে বসে থাকবে, সেটা কি সম্ভব ?

৩৮৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৩১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: দেশ এর জন্যে এবং জনগুরুত্বপূর্ণ এই পোস্ট নামিয়ে নেওয়া হল কেন জবাব চাই!

অফিশিয়াল জবাব।

এই পোস্ট আরও দুই মাস স্টিকিতে থাকলেই বা কি হতো তাও জানতে চাই।

লিসানী ভাই, গ্রেট জব, আপনার একটা ট্রিট পাওনা হইছে, যেইখানে আছেন, গিয়ে দিয়ে আসবো।

এই নিয়ে পোস্ট চলুক, আপনার ছোটভাই এবং ভক্তের অনুরোধ রইলো। :)

শত কোটি শুভকামনা ও ধন্যবাদ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: পথিক ভাই যে রাগারাগি করলেন কর্তৃপক্ষের সাথে, দেখে আমিতো আর কী বলব সেটা ভেবে পাচ্ছিলাম না অনেকদিন পর্যন্ত।

ট্রিট কিন্তু নিবই। কোন মাফ নাই! :)

সহব্লগারের ভালবাসা ভোলা সম্ভব নয়। এই নিয়ে লেখা চলবে সব সময়, ইনশাআল্লাহ।

৩৮৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

সরদার হারুন বলেছেন: হ্য ভাই, আমি হেফাজাতে তালেবানের পক্ষে ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যার যা শিক্ষা, যার যা বিবেক, যার যা চেতনা, যার যা পরিবেশ!

অসুবিধা কী, আপনার পৃথিবী আপনি গড়বেন, আপনার কর্মফল আপনি পাবেন, মানুষের মুখে, এই পৃথিবীতে, ওই ভুবনেও। :)

৩৮৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮

দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: অসংখ্য জামাত শিবির ও হেফাজত কর্মী ছুপা ছাগু যে আওয়ামিলীগ ও বি এন পি এর মুখোশ পড়ে আছে তাদের সম্পর্কে আপনার বক্তব্য জানতে চাই লিসানি ভাই ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আমি নিতান্ত সরল মানুষ। অনেক অনেক বেশি দেরি করে ফেলেছি দেখে মন খারাপ করবেন না প্লিজ।

আমার কথা মাত্র একটা, ব্যক্তিগত কথাই বলতে পারেন-

যারাই বাংলাদেশের অস্তিত্বের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে ও লড়াইকারীদের সমর্থন করে, তারা প্রথম শ্রেণীর বর্জনীয়।

যারাই বাংলাদেশের অস্তিত্বে বিশ্বাস করে না অথচ বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ভোগ করছে, তারা দ্বিতীয় শ্রেণীর বর্জনীয়।

যারাই ইসলামের নামে সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করে তারা তৃতীয় শ্রেণীর বর্জনীয়।

আর এর বাইরে রাজনৈতিক কত দলই তো আছে! আওয়ামীলীগ আছে, বিএনপি আছে, কমুনিস্ট পার্টি আছে, ভাসানীর ন্যাপ আছে, হয়ত এখনো বিকল্পধারা ইত্যাদি দল আছে- এদের বিষয়ে আসলে আমার তেমন কিছু বলার নেই।

কারণ আমি মনে করি, যারা দেশের অস্তিত্বে বিশ্বাস করে এবং যারা ধর্মকে ভাঙিয়ে সন্ত্রাসবাদ করে না, তাদের সবাইই নূনতম সমর্থনযোগ্য।

কোন একটা দল যদি তুলনামূলকভাবে উল্লেখযোগ্যভাবে সততা ও নিষ্ঠায়, দেশের স্বার্থতে এগিয়ে থাকত, সমর্থন তাকেই করতাম।

এর বাইরে, প্রকৃত জামাতপন্থী কিছু লোক সবার ভিতরে ঢুকে গেছে, এরাই সবচে ভয়ানক, এমনকি প্রথম শ্রেণীর গুলোর চেয়েও ভয়ানক। কারণ সর্বক্ষেত্রে, ঘরশত্রু বিভীষণই সবচে বেশি ক্ষতি করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.