নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্পেস-টাইম

there is no problem in the heavens and earth ;) problem lies in three places... beneath, between and within the hells.

গোলাম দস্তগীর লিসানি

বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।

গোলাম দস্তগীর লিসানি › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনেক হল, বন্ধ হোক আল্লাহর নামে হানাহানি [মাইক্রোব্লগ-১]

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৭

সেই পুরনো প্রশ্ন, পৃথিবীতে সবচে বেশি মানুষ নিহত হয়েছে কীসের নামে? মহান সৃষ্টিকর্তার নামে, আদর্শের নামে, ণৃগোষ্ঠীর নামে অথবা ধর্মবিরোধীতার নামে।

ইতিহাসের পাতার পর পাতা সেই রক্তরঙে রঞ্জিত। আমরা যেসব যুদ্ধের কথা জানি, তাতে ধর্ম ছিল (স্বার্থ হাসিলের জন্য) প্রধান উপাদান, যেসব যুদ্ধের সাথে ধর্ম সংযুক্তি না জানি, কষ্টকর বিষয় হল, তাতেও ণৃগোষ্ঠী, দেশতত্ত্ব, ধর্ম প্রধান উপাদান।

এবং এই উপাদানের জ্বালানী হল, দু:খের সাথে বলতে হয়, রাজনীতি।

রাজনীতি হল কিছু মানুষের ক্ষমতায় যাবার ও বসে থাকার পথ। এই পথ মসৃণ করার জন্য সূতার অন্যপ্রান্তে পুতুলের মত নেচে বেড়ায় কিছু আদর্শমত্ত মানুষ। তাদের কারো নাম সমাজতন্ত্রী, কোন এক ’কখনো বাস্তবায়ন না হওয়া’ কল্পরাজ্যের স্বপ্নে বিভোর হয়ে সব ধার্মিককে শত্রু ও আফিমগ্রস্ত ঘোষণা করছে; কারো নাম ইসলামী আন্দোলনকারীর আড়ালে জামাত-হিজবুত-হেফাজত যে পদ্ধতি আসলে সংঘাতের, তো কারো নাম গণতন্ত্রীর আড়ালে দুই বা তিন পক্ষের শ্লেষ।

মানুষ গুটি হবার জন্য জন্মায়নি।





প্রিয় ব্লগ ও সহব্লগার, আপনারা সুযোগ দিয়েছেন কথা বলতে পরস্পরকে। কিন্তু কথা বলার সুযোগ আজকে সীমিত। মাইক্রোব্লগিঙের জন্য ফেসবুক টুইটার বাদ দিয়ে সামহোয়্যারকে বেছে নিলাম।

বিতর্ক এড়াতে শুধু ছোট ছোট করে কথা বলে যেতে চাই। বিতর্কে বিক্ষত হতে নয়, শুভতার জন্য যেহেতু এত কষ্ট, শুভতার কথা বলতে চাই।

ফ্লাডিং হচ্ছেই সামুতে। ফ্লাডিং হবেই সংকটকালে। সংকটকালে সময় নিয়ে মনোযোগ দেয়ার বা ধৈর্য্য ধরার উপায় থাকে না।

তাই দেখতে পাই, সিদ্ধ ব্লগাররাও ব্লগক্ষেত্র বাদ দিয়ে ফেসবুক টুইটার বেছে নিচ্ছেন। সেখানেই পোস্ট দিচ্ছেন। ছোট ছোট।

এমন তো না, যে দিনে কয়েকটা পোস্ট আসছে না এক ব্লগার থেকে। একেকজন ব্লগার, বিশেষত যাঁরা কোন সংঘাতের পথে যাচ্ছেন, পোস্ট করেই যাচ্ছেন ৫/৭ টি করে। তাই এই অধিকার আমরাও চাই।

তাই আটঘন্টা পরপর একটা মাইক্রোপোস্ট করতে চাই।

শুভ হোক মাইক্রোব্লগিং।



বি.দ্র. মাইক্রোব্লগিঙে কোন মেধাস্বত্ব থাকবে না। আমরা চাই ফেসবুক স্ট্যাটাসের মত এই কথাগুলোও চাইলে যে কেউ ব্যবহার করুক। পোস্টগুলো যে কোন স্থানে, কোন পরিস্থিতিতে, যে কোনভাবে যে কোন নামে পুনর্বার ব্যবহার করা যাবে। কিন্তু একটা অক্ষরও পরিবর্ত হলে, সম্পূর্ণ পোস্ট কপি না হলে পোস্টদাতার নাম ব্যবহার করা যাবে না।



যেসব নিয়ে প্রশ্ন ওঠে সবচে বেশি, সে বিষয়গুলো নিয়ে মূলপোস্ট হচ্ছে এগুলো-



পরিচয়: ১. বাঙালী ২. জামাতের আদর্শ ও পরিণতি ৩. হেফাজতে ইসলাম ৪. হিজবুত তাহরীর



মুসলিমের: ১. উপলব্ধির উপায় ২. একজন মুসলিমের তাহলে কেমন হতে হবে?



লড়াই: ১. অবমাননায় মুসলিমের করণীয় ২. শাহবাগীরা কী চায় ৩. আস্তিক-নাস্তিক ক্যাচাল ৪. কারা লড়ছে, কেন লড়ছে ৫. শুধু বিধর্মে নয়, সংঘাত সর্বত্র



জামাতের কিছু বিষয়: ১. জামাতের প্রচার পদ্ধতি ২.

অবমাননা জামাতেই

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২২

শিরোনাম বলেছেন: আপনে একটা হিট সিকার সেটা অধিকাংশ ব্লগার জানে। আপনে ব্লগের উদ্ধতন মহলের আশীর্বাদপুষ্ট সেটা জানে।

সেহেতু ৮ ঘন্টা কেনো ৮ মিনিট পর পর পোস্ট দিলেও কেউ কিছু মনে করবেনা।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আমি হিট সিকার হলে ১৮+ পোস্ট দিতাম। কৌতুক দিতাম। আড্ডা পোস্ট দিতাম বা আমার ব্লগের লিংক দুনিয়াজুড়ে দিয়ে বেড়াতাম। তাহলে এই সময়টায় আমার ব্লগের লিংক দিয়ে বেড়াচ্ছি কেন? উত্তর স্পষ্ট।

হিট সিকার তো তাকেই বলে, যে শুধু যে কোনভাবে দৃষ্টিতে আসতে চায়, তাই না? তার তো কোন নীতি থাকে না। বুকপিঠ থাকে না। নারে ভাই। কষ্ট করে লিখলে হিট সিকার যদি বলেন, কিছু বলার নাই।

২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৬

ফ্রিঞ্জ বলেছেন: চালিয়ে যান লিসানি ভাই!

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাল লাগল সমর্থন পেয়ে ভাই।

৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

দেখি তাই বলি বলেছেন: যতদূর জানি দুই দুইটা বিশ্বযুদ্ধ ধর্মের নামে বা ধর্মের কারণে ঘটেনি।

আমরা জানি সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামে স্ট্যালিন কী করেছিলেন।
আমরা জানি তিয়েন আনমেন স্কোয়ারের কাহিনী।
আমরা জানি রাশিয়া আফগানিস্তানে কি করেছিল।

ইরান ইরাক যুদ্ধ হয়েছিল তেলের জন্য।

এমনকি লাদেনকে উপলক্ষ্য করে শুরু করলেও ইরাকে আমেরিকা সৈন্য পাঠিয়েছে তেলের কর্তৃত্ব নেয়ার জন্য।

বিপরীতে ধর্মের কারণে যুদ্ধ খুব সীমিত তো বটেই এর কারণে মৃত্যুর হার এগুলোর তুলনায় কিছুই না।
....................................................

পৃথিবীর ইতিহাসের সেরা কয়েকটি যুদ্ধের কারণ ধর্ম ছিল না। সেরা কয়েকটি গণহত্যার বেশীরভাগই ধর্মের কারণে না। যেগুলোর বাহ্যিক কারণ ধর্ম- তার আড়ালেও রয়েছে সম্পূর্ণ ভিন্ন কারণ। যেমন আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হলেও তাদের মূল টার্গেট ছিল এ দেশে শোষণ অব্যাহত রাখা। এমন উদাহরণ আরো অনেক দেয়া যাবে।

তবু এই বহুল ব্যবহৃত গোয়েবলসীয় প্রচারণা কেন কিছুতেই বুঝতে পারছি না।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দুইটা বিশ্বযুদ্ধ ধর্মের কারণে ঘটেনি- ভুল ভাই। এর সাথে ব্যাপকভাবে ধর্মকে জড়ানো হয়েছে। হিটলার। খিলাফাত। লক্ষ্য করুন। মুসলিম খিলাফাতের নামে যা-ই টিকে থাক না কেন, সেটাকে ধ্বংস করা হয়েছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে।

স্ট্যালিন- নামে সমাজতন্ত্র, আসলে মুসলিম নিধন। ধর্ম।
তিয়েনআনমেন- বুদ্ধিজম ই ইসলামকে রোখার জন্য।
আফগানিস্তান- ধর্ম রুখতে ও সমাজতান্ত্রিক আগ্রাসন রাখতে।
ইরাক-ইরান- হয়ত ব্যতিক্রম বলতে পারি। তাও নামে শিয়া সুন্নি।
নামে লাদেন- আসলে মুসলিম অগ্রগতি ব্যাহতকরণ, অবশ্যই তালেবানি আগ্রাসন রোধ, তেল, অস্ত্র পরীক্ষা, সৈনিকদের ঝালিয়ে নেয়া...



না। একেবারে সবই ধর্মের নামে হয়নি।
আপনার সাথে কথা বলে সিরিয়াসলি ভাল লেগেছে।

৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৫

ShusthoChinta বলেছেন: "স্রষ্টার নামে সবচেয়ে বেশি রক্ত ঝড়েছে" পুরা একটা ফাউল ডায়ালগ,পুরাই প্রোপাগান্ডা! প্রাচীনকাল থেকে আজ পর্যন্ত প্রধানত রাজ্যবিস্তার এবং উগ্র জাতীয়তাবোধের কারণে রক্ত ঝড়েছে! হুন,গ্রীক,স্পার্টান,পারসিয়ান,রোমান এরাই প্রাচীনকালে সর্বাধিক যুদ্ধ করেছে এবং সবচেয়ে বেশি রক্ত ঝড়িয়েছে,এদের কেউ কি ধর্মের জন্য যুদ্ধ করেছে? স্রষ্টার জন্য রক্ত ঝড়িয়েছে?
আর মধ্যযুগের কিছু ক্রুসেড বাদ দিয়ে খৃষ্টান এবং মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের রাজা বাদশারা জাস্ট রাজ্যবিস্তারের নেশায় যুদ্ধ করেছে!
মানব ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি রক্ত ঝড়েছে আধুনিক যুগে,অথচ এই যুগে যুদ্ধের ক্ষেত্রে ধর্ম কোন ফ্যাক্টর ই নয়! লক্ষ লক্ষ আমেরিকান,অষ্ট্রেলিয়ান আর আফ্রিকান আদিবাসিদের নির্বিচারে কচুকাটা করেছে ইউরোপীয়ানরা,কিন্তু এর পেছনে কোন ধর্মীয় উদ্দেশ্য ছিল না,সৃষ্টিকর্তার জন্য এসব বলি হয়নি! প্রথম এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোটি কোটি মানুষের রক্ত ঝড়ার পেছনে কোন ধর্ম ছিল না! সোভিয়েত ইউনিয়ন আর চীনে সমাজতন্ত্রের নামে লাখ লাখ মানুষ খুনের পেছনে সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টি লাভের কোন উদ্দেশ্য ছিল না!
তারপরও বলবেন সবচেয়ে বেশি রক্ত ঝড়েছে মহান সৃষ্টিকর্তার নামে?

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এক্সাক্টলি এই কথাটাই কিন্তু বোঝাতে চাইছি,

সাম্রাজ্যবাদ,
রেসিজম,
ধর্ম,
ণৃগোষ্ঠী,
এই জিকিরগুলো তোলা হয়। আসলে যুদ্ধ হয় অন্য উদ্দেশে। সম্পদ ও ক্ষমতা।
তাঁর নামে ঝরা মানে কিন্তু তাঁর দোষ নয়। তাঁর নামে ঝরা মানে, ধর্মেরও দোষ নয়। তাঁর নামে ঝরা মানে তাঁর নামকে ব্যবহার করে স্বার্থ হাসিলকারী, অথবা কথিত আদর্শোন্মাদ কিছু মানুষের দ্বারা রক্ত ঝরানো।

তবে আপনার যুক্তি এত সুন্দর যে, এই কথাটাকে প্রত্যাহার করে নিলাম। পোস্ট এডিট করলাম।

৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩১

হাসান নাঈম বলেছেন:
"পৃথিবীতে সবচে বেশি মানুষ নিহত হয়েছে কার নামে? মহান সৃষ্টিকর্তার নামে"

দু:খিত মানতে পারলাম না। এটা নাস্তিকদের একটা জনপ্রিয় প্রচারনা মাত্র।

শুধুমাত্র দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যত মানুষ নিহত/ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তা অন্য সকল যুদ্ধের নিহতের যোগফলের চেয়ে খুব একটা কম হবে না। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ধর্মের জন্য বা ধর্মের নামে হয় নাই।

রুশ বিপ্লব ও বিপ্লব পরবর্তি প্রতিবিপ্লব দমনে সত্তর লাখেরমত মানুষ নিহত হয়েছিল বলে ধারনা করা হয়। সেটা স্রস্টার নামে হয় নাই - বরং স্রস্টা অস্বীকারকারীদের দ্বারাই হয়েছিল।

ইতিহাস পর্যবেক্ষণ করলে বরং দেখা যাবে ষোড়শ শতাব্দির পর যখন বিশ্ব রাজনীতি ও জীবনাচরণ থেকে ধর্মের প্রভাব কমতে শুরু করেছে তখন থেকেই বিশ্বব্যাপি পুজিবাদী আগ্রাসন, উপনিবেশ, সংঘাত, যুদ্ধ বহুগুন বৃদ্ধি পেয়েছে। সেইসাথে ভোগবাদী নীতির কারণে পুজির শোষণ, পরিবেশ দুষণ ও প্রাকৃতিক বিপর্য়য়ে প্রতিনিয়ত বিশ্বব্যাপী যত মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে তার কিছুই ধর্ম বা স্রস্টার নামে হচ্ছে না।

বরং পৃথিবীকে অনিবার্য বিপর্যয় ও সুনিশ্চিত ধ্বংস থেকে রক্ষার জন্য ব্যাক্তি সামাজ ও রাস্ট্রীয় ব্যাবস্থায় স্রস্টাকে পুনরায় বিবেচনায় আনার প্রয়োজনীয়তা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকে অনেক প্রশ্ন বহুদিন আগে বারবার করে রেখেছি ভাই। সেই প্রশ্নগুলোর জবাব আজো পাইনি। অথচ সুন্দর আলোচনা পেলাম।

আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১২

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ভালো আইডিয়া !

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই এখন আমার অবস্থা হল, উপায় নাই, গোলাম হোসেন!

৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৪

ShusthoChinta বলেছেন: কিচ্ছু হয়নি,শুধু টাইটেল চেন্জ করে কোন লাভ আছে? পোষ্টের ভিতরে এখনো শোভা পাচ্ছে, "সবচেয়ে বেশি মানুষ নিহত হয়েছে স্রষ্টার নামে" তাহলে চেন্জটা কিসের হলো??? যুক্তিতে আসুন,সংখ্যার দিক দিয়ে সবচেয়ে বেশি মানুষ খুন হয়েছে এবং হচ্ছে আধুনিক যুগে,বিশেষতঃ আদিবাসী নিধন,দুই মহাযুদ্ধ এবং সোশ্যালিজমের নামে,এখানে স্রষ্টার নামের কোন প্রশ্ন ই আসে না!

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার কথা অনুযায়ী আমার মাথায় যেটুকু প্রবেশ করেছে ভাল হিসাবে, সেটুকু ঠিকই পরিবর্তন করেছি ভাই।

এখন, কথা হল, আপনি যদি ১৩ দফাও এর ভিতরে ঢুকিয়ে দিতে বলেন এবং ১৩ দফার আলোকে পোস্ট এডিট করতে বলেন, তা তো হবে না।

অত্যন্ত গ্রহণযোগ্য কথা বলেছেন দেখেই সেটা হৃদয় স্পর্শ করেছে। ঠিক না?

অন্যতম উপাদানও মহান স্রষ্টার নাম নয়, তা যদি বলেন, তখন আর কথাটা যুক্তিগ্রাহ্য থাকে না, মিথ্যা হয়ে যায় (আমার মুখ দিয়ে বলা হলে, আরকী)

৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৪

নষ্ট ছেলে বলেছেন: ২য় বিশ্বযুদ্ধে মারা গেছে প্রায় ৪-৭.২ কোটি (পৃথিবীর জনসংখ্যার ১.৭% - ৩.১%)
মঙ্গলদের জন্য মারা গেছে প্রায় ৩-৬ কোটি (৭.৫% - ১৭.১%)
চীনের মিং রাজাদের জন্য মারা গেছে প্রায় ৩ কোটি(৬.৭%)
চীনের কিং রাজাদের জন্য মারা গেছে প্রায় ২.৫ কোটি(৪.৮%)
চীনের ডানগান বিদ্রোহে মারা গেছে ২-১০ কোটি (১.৬%-৮%)

এইযুদ্ধ গুলা সৃষ্টিকর্তার নামে হইছে?

বর্তমান পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি মানুষ খুন হয় ভারতে, প্রতিবছরে, ৪২০০০+
ব্রাজিলে ৪০০০০+
ম্যাক্সিকো ২৫০০০+
ইথিওপিয়া ২০০০০+
ইন্দোনেশিয়া ১৮০০০+
নাইজেরিয়া ১৮০০০+
সাউথ আফ্রিকা ১৫০০০+
আমেরিকা ১৪০০০+
বাংলাদেশে প্রায় ৪০০০

এইগুলা কি সৃষ্টিকর্তার নামে খুন হয়?

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল লাগল এত সুন্দর স্ট্যাট।

৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

সবুজ সাথী বলেছেন:
সেই পুরনো প্রশ্ন, পৃথিবীতে সবচে বেশি মানুষ নিহত হয়েছে কীসের নামে? মহান সৃষ্টিকর্তার নামে, আদর্শের নামে, ণৃগোষ্ঠীর নামে অথবা ধর্মবিরোধীতার নামে

এরকম কথা সামুর নাস্তিকদের লেখায় থাকত।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভ্রাত: ইত্যকার বাক্যাদি অত্রস্থানে অপাত্রিকবোধহয় যাহার কারণস্বরূপ প্রকটিত করা অতীব সমীচীন হিসাবে উল্লেখ করিয়া দেওয়া যায় যে, অত্রপোস্টপ্রসবী মানব ইত্যকার নিরীশ্বরবাদীগণের নিকট কদাচও কোনও শিক্ষাগ্রহণে অনাগ্রহ পোষণে দ্বিধান্বিত হইয়া পুনরায় উপর্যুক্ত নিরীশ্বরবাদীগণের আপন-আপন পুঁথিতে গমনপূর্বক ফিরিয়াও আসেনাই যাহার কারণে তাহাকে কোনরূপ গুরুদক্ষিণাপ্রদানে বাধ্য হইতে হইবে পূর্বোল্লেখিত পান্ডিত্যময় মানবকূলের নিকট যাহার কারণস্বরূপ দ্রোণের বাণের বুইড়া আঙুল কাইটা যাইতে পারে।

১০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

বিশ্ব প্রেমিক বলেছেন: আমাদের মতামত জানার কি দরকার !! সামু তো আপনার সাথেই আছে !! তবে একটা কথা মনে রাখবেন, সামুতে বাক স্বাধীনতা থাকতে পারে কিন্তু হাশরের ময়দানে খোদার কাছে আপনার বাক স্বাধীনতা থাকবে না । সুতরাং চালিয়ে যান যতদিন আপনার ঘুড়ি দুনিয়ার বাতাসে উড়ে !!

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হাই বিশ্বপ্রেমিক, হাউ আর ইয়ু?

১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকছি।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই দিয়ে দিয়েছি। কেমন আছেন?

১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৯

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: আপ্নার পোষ্ট কারও কারও বেদনার কারন হয়ে দাড়ায় ! কেউ কেউ আপ্নার পোষ্ট পড়ে কাদে ! আমি তাদের কান্না শুনতে পাই ! কারন কিছু কিছু পোষ্ট সেই সব মানুষদের মনে করিয়ে দেয় ল্যাঞ্জা ইজ বেরি ডিপিকাল্ট টু হাইড !!!

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ঘুপাভাইরে, ঠিক জানি না কেন, দুইটা দিন পর মন একটু হালকা হল।

আর আপনার কমেন্ট অনেক রসবোধসম্পণ্ন। আন্তরিক এই কমেন্টগুলো দেখলে ভাল লাগে,

আপনার সম্মানে দু্টা লাইন চরণগীতি হয়ে যাক,


ল্যাজেরও কথা মোরা কী বলিব আর,
হায়, মানুষেরই ল্যাঞ্জা নাইকো ল্যাজ আছে সবার!

কোনবা ল্যাজ, অতীব ত্যাজ, কে যে কারে নাড়ে,
কুকুর, নাকি ল্যাজ, বাবারে! কে নাড়ে কাহারে!

ল্যাজে ল্যাজে লড়াই চলে, ঘটে ল্যাজাঙ্ঘর্ষ-
ল্যাজে যখন ল্যাজরে টানে, বুঝি মহাকর্ষ-

(তু ভি কন্তিনিউদ্ )

১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

উযায়র বলেছেন: "সবচেয়ে বেশি মানুষ নিহত হয়েছে স্রষ্টার নামে"

" সৃষ্টি কর্তার নাম "- নিয়েও মিথ্যাচার । মাজার ব্যাবসা চালাতে পারবেন !

পোষ্ট পড়ে বমি আসাছে আরো আগে থেকেই, তবুও ময়লা ঘাটাঘাটি করতে হয় মাণুষকে জানিয়ে করার জন্য । আপনার ময়লাগুলো পলিশড কথার মোড়কে ভাজ করা থাকে তো, তাই।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আপনার বমি আপনার মুখের ভিতরে রেখে দেন।
ওটা আপনার শরীরকে পুষ্টি দেবে। ওকে?

মাজার ব্যবসা... আপনারা কি সর্বত্র ব্যবসা দেখেন ভাইটি?

১৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

উযায়র বলেছেন: " দেখি তাই বলি " ধর্মের দোষ দেখলেন না (৩ নং কমেন্ট ), আপনি ওনাকে "ভুল" আখ্যা দিলেন, আর জবাব দিলেন :

স্ট্যালিন- নামে সমাজতন্ত্র, আসলে মুসলিম নিধন। ধর্ম
- লেখক এখানেও ধর্মকেই দায়ী বানাচ্ছেন ? সুবহানাল্লাহ! কি অভিনব আবিষ্কার !

হাসান নাঈম বলেছেন:
"পৃথিবীতে সবচে বেশি মানুষ নিহত হয়েছে কার নামে? মহান সৃষ্টিকর্তার নামে" দু:খিত মানতে পারলাম না। এটা নাস্তিকদের একটা জনপ্রিয় প্রচারনা মাত্র।

লেখক কি ইসলামী নাস্তিকতা ইনট্রোডিউস করছেন নাকি ? মানে নাস্তিকদের মতবাদ প্রচার কিন্তু ইসলামী পরিভাষায় !

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এইবার বোঝেন, আপনার দৃষ্টিভঙ্গীর কী অবস্থা! ঘুম দেন একটা। ফ্রেশ মনে কালকে এই পোস্টে কমেন্ট করেন। ঘুম হচ্ছে না মনে হয়।

ধর্ম দায়ী হইল কোন জাগায়???

১৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: সাথে আছি ব্রো!
ইনশাল্লাহ জয় আমাদেরই হবে! আইডিয়া গ্রেট। দেখি আমিও শুরু করবো। :)

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: থ্যাঙ্কস আপু! শুরু করুন। আপনার কথা সবাই জিগ্যেস করছে, এত আন্তরিকতা নাকি কেউ দেখে না। এমনভাবে আপনি সঙ্কটে আমাকে ছায়া দিয়েছেন, ধন্যবাদ দিতে পারব না। ওটা সম্ভবও না।

১৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৮

নিয়েল হিমু বলেছেন: ভেবেছিলাম স্টিকি পোষ্ট যে কয়দিন আছে এই কয়দিন হয়ত আর পোষ্ট দিবেন না তাই আপনার ব্লগে আর ঢুকি নি তাই ঢুকেই মাইক্র পোষ্ট দেখে সোজা এটাতে আসলাম যে শুরু থেকে শুরু করি ।

এর পর থেকে শিরোনাম ল্যাদাতে আসলে থাপ্রা দিবেন আর কিছু না ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমি থাপ্রাতে অভ্যস্ত নইতো, না থাপ্রাতে না থাপ্রাতে হাতই হয়ে গেছে কোমল। আজকে স্টিকি পোস্টে তাই শিরোনামের মাথায় সামাণ্য হাত বুলিয়ে দিয়েছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.