নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চেতনায় বদর-ওহোদ-কারবালা ।

রাসেল সরকার

প্রিয়নবীর প্রেমহীন আত্মামৃত, সর্ব মিথ্যার অন্ধকারে নিমজ্জিত ।

রাসেল সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

"কাজী নজরুল ইসলাম" চেতনায় প্রিয় নবী ।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯



ইসলামী দুনিয়ার অন্যতম সাধক কবি “কাজী নজরুল ইসলাম” প্রিয়নবী নিবেদীত প্রাণ । “নজরুল” সর্বদা বিশ্বাস করেছেন যে, মহান আল্লাহ ও তার হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াছাল্লামই তাঁকে সব কিছুতে পরিচালিত করেছেন । “নজরুল” যা করেছেন সে সব কিছুই আল্লাহ ও তার হাবীবই তাঁকে দিয়ে করিয়েছেন । তাঁর বিস্ময়কর সৃষ্টিও সেই সাক্ষ্যই দেয় । “তোমারে ভিক্ষা দাও” কবিতায় নজরুল বলেন,
‘বল, হে পরম প্রিয়-ঘন মোর স্বামী !
আমারে কাহারও অধিকার নাই, এক সে তোমার আমি !
ভালো ও মন্দে মধুর দন্দ্বে কি খেলা আমারে ল’য়ে
খেলিতেছ তুমি, কেহ জানিবে না, থাকুক গোপন হ’য়ে !
আমারেও তাহা জানিতে দিও না, শুধু এই জানাইও,
আমার পূর্ণ পরম মধুর, মধুর তুমি হে প্রিয় ।
.............................
এ কবিতা বাংলার শ্রেষ্ঠ সাধক কবির । বিশ্ব সাহিত্যেও এর জুড়ি মেলে কিনা জানি না । তাঁর সঙ্গীতে তিনি একবার বলেছিলেন; “দূর আরবের স্বপন দেখি/ বাংলাদেশের কুঠির হতে ।‘
যারা প্রিয়নবীকে বাহ্যিক দৃষ্টি দিয়ে বিচার-বিশ্লেষণ করেন, তাদের সাথে “নজরুল” দ্বিমত পোষণ করেন, তাদেরকে তিনি কাফের এজিদের চেলা বলে অভিহিত করেন: ,,,,,,,
মানবতার কণ্ঠসুর কবি নজরুল নিজেই প্রিয়নবীকে “নূরনবী” হিসেবে সম্বোধন করে ক্ষান্ত হননি, প্রিয়নবীর কদম মোবারক ধূলায় নিজেকে ধন্য করার জন্য নিজ শরীরকে লালবাগিচা বানিয়ে দিয়েছেন-
“আমি যদি আরব হতাম মদিনারই পথ/ এই পথে মোর চলে যেতেন নূরনবী হযরত ।
অন্যত্র উচ্চারণ করেছেন, “ নবী মোর নূরে খোদা, তার তরে সকল পয়দা ।
আশেকের পূর্ণত্ব তো মাশুকের মিলনেই । আশেকে রাসূল কবি আরো সহজ করে বলেছেন,
“তর্ক করে দুঃখ ছাড়া কী পেয়েছিস অবিশ্বাসী
কী পাওয়া যায় দেখনা বারেক হযরতে মোর ভালবাসি ।
এখানে “অবিশ্বাসী” বলতে কাফের, মুশরিক, বিধর্মী নয় । দ্বীনের ছদ্ম নামদারী মোল্লা ও মৌলবীদের বুঝানো হয়েছে ‘ভালবাসি’ শব্দটি দ্বারা ।........
প্রিয়নবীর শুভাগমন তথা “ঈদে আজম” ই মুমিন জীবনের শ্রেষ্ঠ ঈদ তথা খুশি, কবি যেভাবে প্রমাণ দিয়েছেন:-
“ত্রিভূবনে প্রিয় নবী এলরে দুনিয়ায় আয়রে সাগর আকাশ বাতাস দেখবি যদি আয়
ধূলির ধরা বেহেশত আজ, জয় করিল গেলরে লাজ
আজকে খুশির ঢল নেমেছে ধূসর সাহারা ।
মুমিন মুসলমানদের আনন্দ দু’- ঈদের মধ্যেই কবি সীমাবদ্ধ রাখেন নি । প্রিয়নবীর আগমন নিত্য ঈদ হিসেবে কবি বলেন-
“এই দুনিয়ায় দিবা-রাত্রি
ঈদ হবে তোর নিত্য সাথী । .......
প্রিয়নবীর প্রেমেতেই সব জাহান সৃষ্টি । আল্লাহ তায়ালা প্রিয়নবীকে সৃষ্টি জগতের সর্ব শ্রেষ্ঠ রহমত স্বরূপ প্রেরণ করেছেন ।
দরবেশ কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর “বিষের বাঁশী” কাব্যগ্রন্থের ফাতেহা-ই-দোয়াজ দহম’ কবিতায় এ সম্পর্কে আলোকপাত করেছেনঃ- প্রিয়নবীর আবির্ভাবের ফলে সমস্ত অন্যায়, অবিচার, পাপাচার, অজ্ঞতা, অন্ধকার দূরীভূত হয়েছিল এবং সারা জাহান আলোকিত হয়েছিল ন্যায় ও সত্যের আলোয় ।
মরমী সাধক ও আধ্যাত্মিক কবি বলেনঃ-
“আমার প্রিয়নবীর নামে ধেয়ান হৃদয়ে যার রয়
খোদার সাথে হয়েছে তার গোপন পরিচয়” ।
প্রিয়নবীকে কাজী নজরুল ইসলাম কতটুকু ভালবেসেছেন, তার প্রমাণ “নজরুল চেতনায় বিশ্বাসী হলেই জানা যায় । কবি বলেনঃ-
“রাসূলের অপমানে যদি কাঁদেনা তোর মন
মুসলিম নয় মুনাফিক তুই রাসূলেরই দুশমন ।
“বেদনার সিন্ধু মন্থন শেষ” এ কবি আবার যে জেগেছিলেন এবং জনগণকে জাগিয়ে তুলছিলেন, সেটা বৃটিশ ঔপনিবেশিক সরকার এবং তাদের সহযোগীদের কায়েমী স্বার্থের অনুকূল ছিলো না । সব জেনে শুনেও শোষণের বিরুদ্ধে শহীদ হওয়ার ঝুঁকি নিয়েছিলেন নজরুল ।
কবি ঠিকই উপলব্দি করেছিলেন যে, ইসলামী জীবন ব্যবস্থায় সুষ্টতই কোনো শোষণ ও বৈষম্যের অনুমোদন নেই । আর এটা বিস্মৃত হয়েই মুসলিম জাতি পতনের মুখোমুখি হয়েছে ।ইসলামী দুনিয়ার অন্যতম সাধক কবি “কাজী নজরুল ইসলাম” প্রিয়নবী নিবেদীত প্রাণ । “নজরুল” সর্বদা বিশ্বাস করেছেন যে, মহান আল্লাহ ও তার হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াছাল্লামই তাঁকে সব কিছুতে পরিচালিত করেছেন । “নজরুল” যা করেছেন সে সব কিছুই আল্লাহ ও তার হাবীবই তাঁকে দিয়ে করিয়েছেন । তাঁর বিস্ময়কর সৃষ্টিও সেই সাক্ষ্যই দেয় । “তোমারে ভিক্ষা দাও” কবিতায় নজরুল বলেন,
‘বল, হে পরম প্রিয়-ঘন মোর স্বামী !
আমারে কাহারও অধিকার নাই, এক সে তোমার আমি !
ভালো ও মন্দে মধুর দন্দ্বে কি খেলা আমারে ল’য়ে
খেলিতেছ তুমি, কেহ জানিবে না, থাকুক গোপন হ’য়ে !
আমারেও তাহা জানিতে দিও না, শুধু এই জানাইও,
আমার পূর্ণ পরম মধুর, মধুর তুমি হে প্রিয় ।
.............................
এ কবিতা বাংলার শ্রেষ্ঠ সাধক কবির । বিশ্ব সাহিত্যেও এর জুড়ি মেলে কিনা জানি না । তাঁর সঙ্গীতে তিনি একবার বলেছিলেন; “দূর আরবের স্বপন দেখি/ বাংলাদেশের কুঠির হতে ।‘
যারা প্রিয়নবীকে বাহ্যিক দৃষ্টি দিয়ে বিচার-বিশ্লেষণ করেন, তাদের সাথে “নজরুল” দ্বিমত পোষণ করেন, তাদেরকে তিনি কাফের এজিদের চেলা বলে অভিহিত করেন: ,,,,,,,
মানবতার কণ্ঠসুর কবি নজরুল নিজেই প্রিয়নবীকে “নূরনবী” হিসেবে সম্বোধন করে ক্ষান্ত হননি, প্রিয়নবীর কদম মোবারক ধূলায় নিজেকে ধন্য করার জন্য নিজ শরীরকে লালবাগিচা বানিয়ে দিয়েছেন-
“আমি যদি আরব হতাম মদিনারই পথ/ এই পথে মোর চলে যেতেন নূরনবী হযরত ।
অন্যত্র উচ্চারণ করেছেন, “ নবী মোর নূরে খোদা, তার তরে সকল পয়দা ।
আশেকের পূর্ণত্ব তো মাশুকের মিলনেই । আশেকে রাসূল কবি আরো সহজ করে বলেছেন,
“তর্ক করে দুঃখ ছাড়া কী পেয়েছিস অবিশ্বাসী
কী পাওয়া যায় দেখনা বারেক হযরতে মোর ভালবাসি ।
এখানে “অবিশ্বাসী” বলতে কাফের, মুশরিক, বিধর্মী নয় । দ্বীনের ছদ্ম নামদারী মোল্লা ও মৌলবীদের বুঝানো হয়েছে ‘ভালবাসি’ শব্দটি দ্বারা ।........
প্রিয়নবীর শুভাগমন তথা “ঈদে আজম” ই মুমিন জীবনের শ্রেষ্ঠ ঈদ তথা খুশি, কবি যেভাবে প্রমাণ দিয়েছেন:-
“ত্রিভূবনে প্রিয় নবী এলরে দুনিয়ায় আয়রে সাগর আকাশ বাতাস দেখবি যদি আয়
ধূলির ধরা বেহেশত আজ, জয় করিল গেলরে লাজ
আজকে খুশির ঢল নেমেছে ধূসর সাহারা ।
মুমিন মুসলমানদের আনন্দ দু’- ঈদের মধ্যেই কবি সীমাবদ্ধ রাখেন নি । প্রিয়নবীর আগমন নিত্য ঈদ হিসেবে কবি বলেন-
“এই দুনিয়ায় দিবা-রাত্রি
ঈদ হবে তোর নিত্য সাথী । .......
প্রিয়নবীর প্রেমেতেই সব জাহান সৃষ্টি । আল্লাহ তায়ালা প্রিয়নবীকে সৃষ্টি জগতের সর্ব শ্রেষ্ঠ রহমত স্বরূপ প্রেরণ করেছেন ।
দরবেশ কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর “বিষের বাঁশী” কাব্যগ্রন্থের ফাতেহা-ই-দোয়াজ দহম’ কবিতায় এ সম্পর্কে আলোকপাত করেছেনঃ- প্রিয়নবীর আবির্ভাবের ফলে সমস্ত অন্যায়, অবিচার, পাপাচার, অজ্ঞতা, অন্ধকার দূরীভূত হয়েছিল এবং সারা জাহান আলোকিত হয়েছিল ন্যায় ও সত্যের আলোয় ।
মরমী সাধক ও আধ্যাত্মিক কবি বলেনঃ-
“আমার প্রিয়নবীর নামে ধেয়ান হৃদয়ে যার রয়
খোদার সাথে হয়েছে তার গোপন পরিচয়” ।
প্রিয়নবীকে কাজী নজরুল ইসলাম কতটুকু ভালবেসেছেন, তার প্রমাণ “নজরুল চেতনায় বিশ্বাসী হলেই জানা যায় । কবি বলেনঃ-
“রাসূলের অপমানে যদি কাঁদেনা তোর মন
মুসলিম নয় মুনাফিক তুই রাসূলেরই দুশমন ।
“বেদনার সিন্ধু মন্থন শেষ” এ কবি আবার যে জেগেছিলেন এবং জনগণকে জাগিয়ে তুলছিলেন, সেটা বৃটিশ ঔপনিবেশিক সরকার এবং তাদের সহযোগীদের কায়েমী স্বার্থের অনুকূল ছিলো না । সব জেনে শুনেও শোষণের বিরুদ্ধে শহীদ হওয়ার ঝুঁকি নিয়েছিলেন নজরুল ।
কবি ঠিকই উপলব্দি করেছিলেন যে, ইসলামী জীবন ব্যবস্থায় সুষ্টতই কোনো শোষণ ও বৈষম্যের অনুমোদন নেই । আর এটা বিস্মৃত হয়েই মুসলিম জাতি পতনের মুখোমুখি হয়েছে ।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: হুম

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪৫

রাসেল সরকার বলেছেন: হ্যাঁ........

২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৬

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: নজরুল প্রচুর পরিমাণে শ্রী কৃষ্ণকীর্তন ও শ্যামা সঙ্গীত লিখেছিলেন। আপনার কথা অনুযায়ী নজরুল” যা করেছেন সে সব কিছুই আল্লাহ ও তার হাবীবই তাঁকে দিয়ে করিয়েছেন।আপনি আর সব বাঙ্গালি মুসলমানের মত নজরুল কে নিয়ে রোমান্টিকতায় ভুগছেন।উনি হিন্দু বিয়ে করেছেন সেটাও আল্লাহ ও তার হাবীবই তাঁকে দিয়ে করিয়েছেন।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪৮

রাসেল সরকার বলেছেন: নজরুল হিন্দু বিবাহ করেছেন কিন্তু হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করেননি তথা হিন্দু ধর্মে বিশ্বাসী ছিলেন না । তিনি বলে গেছেন,
“মসজিদেরই পাশে আমার কবর দিও ভাই ।
যেন গোরে থেকেও মোয়াজ্জিনের আজান শু্নতে পাই ।।‘’
নজরুল ইসলামের বিষয়ে কোনো কোনো ব্যক্তির অগভীর চিন্তা মুসলমান সম্প্রদায়ের কছু লোকের মনে ভুল ধারণা সৃষ্টি করেছে । প্রতিবেশী সম্প্রদায়ের জন্য কীর্তন, ভজন, শ্যামাসঙ্গীত ইত্যাদি লিখে এবং তাঁর সাহিত্যে উপযুক্ত মর্যাদায় হিন্দু পৌরাণিক উপাদান ব্যবহার করে নজরুল ইসলাম যে অনন্য মানসিক ঔদার্য্য ও মহত্ত্বের পরিচয় দিয়েছেন আর এতে যে মুসলমান সম্প্রদায়ের তরফে যথেষ্ট অনুভব করার আছে, সেটা তারা কিছুমাত্র খতিয়ে দেখেন না ।
একটা কথা নজরুল নিজেই লিখেছেন এবং ঠিক মনে করার অনেক কিছুই আছে । সেটা এই যে, তাঁর আবির্ভাব ব্যতিরেকে বাঙালী মুসলমানদের পুনর্জাগরণ সম্ভব হোতো না ।
১৯৪১ এর নবযুগ পত্রিকার বিশেষ সংখ্যায় “নজরুল’ বলেনঃ- “আমার কবিতা আমার শক্তি নয়; আল্লাহর দেওয়া শক্তি- আমি উপলক্ষ্য মাত্র ! বীণার বেণুতে সুর বাজে কিন্তু বাজান যে-গুণী, সমস্ত প্রশংসা তাঁরই । .......... গ্রামোফোন রেকর্ডে শত শত ইসলামী গান রেকর্ড করে নিরক্ষর তিন কোটি মুসলমানদের ঈমান অটুট রাখারই চেষ্টা করেছি ................... ।....... মুসলমানের জন্য আমার দান কোনো নেতার চেয়ে কম নয়; যেসব মুসলমান যুবক আজ নবজীবনের সাড়া পেয়ে দেশের জাতির কল্যাণের সাহায্য করছে তাদের প্রায় সকলেই অনুপ্রেরণা পেয়েছে এই ভিক্ষুকের ভিক্ষা-ঝুলি থেকে । অতএব কাজী নজরুল ইসলামকে নাস্তিক তথা কাফের কেবল গায়ের জোড়েই বলা যায় কিন্তু সমসাময়িককালে তার মতো সত্যিকারের আস্তিক দ্বিতীয় জন কেউ ছিলেন কি না তা বলা কঠিন ।

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: তার মানে আপনি বলছেন হিন্দু ধর্ম গ্রহন না করেও হিন্দু বিয়ে করা যাবে ? আপনার কথা মত শ্যামা সঙ্গীত কীর্তন ভজন সব লেখা যাবে ?মুফতি মাওলান রাসেল ভাই আপনি নজরুল কে নিয়ে একটু পরাশুনা করেন, মানুষের শুনা কথা নিয়ে একটা পোস্ট লিখতে বসবেন না ।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৫৭

রাসেল সরকার বলেছেন: যখন কোন বির্ধমী বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়, তখন তার পূর্বেকার জীবন ব্যবস্থা পরিত্যাগ করেই "ইসলাম" ধর্মে আসে ।, মানুষের কথায় নয়, যতটুকু জানতে বা বুঝতে পেরেছি তার উপর ভিত্তি করেই লিখেছি । "হুল ও ফুল" এই কবিতাটি ভাল করে পড়ার অনুরোধ রইল ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.