নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চেতনায় বদর-ওহোদ-কারবালা ।

রাসেল সরকার

প্রিয়নবীর প্রেমহীন আত্মামৃত, সর্ব মিথ্যার অন্ধকারে নিমজ্জিত ।

রাসেল সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইতিহাসের স্রোত ধারায় কওমী মাদ্রাসা

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৪৭


কওমী মাদ্রাসা দ্বীনের ছদ্ম নাম ধারী এক ধরণের বেসরকারী
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান । এ ধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সর্ব প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬৬ খ্রিষ্টাব্দে বর্তমান ভারতের ইউ,পি রাজ্যের সাহারানপুর জেলার দেওবন্দ নামক স্থানে । কওমী মাদ্রাসা সাধারণত সরকারি আর্থিক সহায়তার পরিবর্তে দ্বীনিমূল্যবোধহীন সাধারণ জনগণের সহায়তায় পরিচালিত হয় ।
কওম আরবি শব্দ । এর অর্থ গোষ্ঠী, গোত্র, সম্প্রদায়, জনগণ সম্পর্কিত । শব্দ দু’টি এই অর্থে ফার্সি এবং উর্দু ভাষাতেও ব্যবহৃত হয় ।
মাদ্রাসাও আরবি শব্দ । এর অর্থ হলো অধ্যয়নের স্থান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, স্কুল । একই অর্থে শব্দটি উর্দু ও ফার্সি ভাষাতেও ব্যবহৃত হয় । যেহেতু কওমি মাদ্রাসা সাধারণত সরকারি অনুদানের পরিবর্তে পুরোপুরি দ্বীনিমূল্যবোধহীন জনসাধারণের মাধ্যমে পরিচালিত হয় তাই হয়তো এ ধারার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে কওমি মাদ্রাসা বলা হয় ।
বাংলাদেশে কওমি মাদ্রাসার সংখ্যা ১৮,০০০ হতে ২০,০০০ হাজার, বর্তমানে হয়তো তারও বেশী হতে পারে । যা সরকারি মাদ্রাসার তুলনায় অনেক বেশি ।
ভারত উপমহাদেশে বহু হিন্দু তীর্থস্থান রয়েছে । তন্মধ্যে কতিপয় স্থান এক শব্দ দ্বারা গঠিত । যেমন গয়া, কাশী, মথুরা, ইত্যাদি । আর কতিপয় শব্দ তীর্থ স্থানের নাম দু’টি শব্দ দ্বারা গঠিত । যেমন:- বিন্দা-বন, বার-কুন্ড, রাধা-কুন্ড, সীতা-কুন্ড, এবং দেও-বন্দ ইত্যাদি ।
সীতাকুন্ডঃ সীতা অর্থ সোজা রেখা । কুন্ড অর্থ জলাশয় ও অগ্নিজল । পারিভাষিক অর্থে “সীতা-কুন্ড” ঐ জলাশয় স্থানকে বলা হয় যেখানে মিথিলার রাজা জনক কৃষি কার্য সম্পাদন করে । হিন্দু ঐতিহাসিকগণ বলেন, মিথিলার রাজা জনক তিনি লাঙ্গল চষতে গিয়ে সেখানে একটি মেয়ে পান । তিনি এই মেয়েটির নাম রাখেন জানকী । এই জানকীর সঙ্গে অযোধ্যার রাজা দশরথের পুত্র রামচন্দ্রের সঙ্গে বিবাহ হয় । পরে তার নাম রাখা হয় সীতা । মহামান্য সীতা ও রামচন্দ্রের নামে এই স্থানটি “সীতাকুন্ড” নামে পরিচিত লাভ করে । সেখানে বর্তমানে শিবলিঙ্গ উপস্থাপিত আছে । হিন্দু সম্প্রদায় সেখানে গিয়ে লিঙ্গ পুজা করে । উক্ত তীর্থ স্থানটি চট্রগ্রাম হতে ২০/২২ মাইল উত্তরে সীতাকুন্ড উপজেলায় অবস্থিত ।
দেওবন্দঃ দুই শব্দ বিশিষ্ট সংযুক্ত নামের একটি নাম হল “দেওবন্দ” । ইহা সীতাকুন্ড শব্দের অনুরূপ অর্থ বহন করে । “দেও” শব্দটির অর্থ হল- শয়তান, ভূত, পেতনী, জঘন্যতম পাপাত্মা । দৈত্য দৈত্তারি দৈত্তের শত্রু বিষ্ণু ইত্যাদি ।
“বন্দ” শব্দের অর্থ হল- দল, জামায়াত, গোষ্ঠী । দেও এবং বন্দ উভয় শব্দকে একত্রিত করে অর্থ করলে সমষ্টির অর্থ দাঁড়ায় “শয়তানের দল বা ভূত পেতনীর গোষ্ঠী । রোমানীয়াতে দেওবন্দ শব্দের অনুরূপ বালবাক নামে একটি শহর আছে । বাংলা ভাষায় যার অর্থ হয় ভূতের শহর । আমাদের জানা নেই যে, হিন্দুস্থানের ইউ,পিতে দেওবন্দের স্থানে শয়তান, ভূত, পেতনী কখনো বাস করতো কি না ।
হিন্দু ঐতিহাসিকগণ বলেন, “দেওবন্দ” হিন্দু সম্প্রদায়ের একটি ঐতিহাসিক তীর্থ স্থানের নাম । তথায় তৎকালে হিন্দু সম্প্রদায় উপস্থিত হয়ে পুজা পাঠ নবডব স্ব স্ব ধর্মীয় কাজ সম্পাদন করতো । সে স্থানে অবস্থিত মন্দিরের চতুর্দিকে তৎকালে শত শত পতিতা বসবাস করতো । পূর্ব হতে সেখানে কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক আড্ডাখানাটি আজও বিদ্যমান । দেওবন্দী মূরব্বীগণ তথায় সেই নামে একটি মাদ্রাসা কায়েম করেন । মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার তারিখ ১৮৬৬ খৃষ্টাব্দ । নিম্নে উক্ত মাদ্রাসার সাব কমিটির সদস্য বৃন্দের তালিকা দেওয়া হলঃ-
১. মৌলবী মাহমুদুল হাসান দেওবন্দী ।
২. মৌলবী আহমদ হাসান আমরুহী ।
৩. মৌলবী আজিজুর রহমান দেওবন্দী ।
৪. মৌলবী আশরাফ আলী থানভী ।
৫. মৌলবী আবদুর রহমান রায়পুরী ।
৬. মৌলবী হাবীবুর রহমান দেওবন্দী ।
৭. মৌলবী আশেকে এলাহী দেওবন্দী ।
৮. মুফতী কেফায়েত উল্লাহ ( ছাত্র সংগ্রহকারী ) ।
৯. মৌলবী কাসেম নানতভী প্রধান শিক্ষক দেওবন্দ মাদ্রাসা ।
১০. মৌলবী রশিদ আহমদ গংগুহী, সেক্রেটারী জেনারেল দেওবন্দ মাদ্রাসা ( দেওবন্দী মাযহাব ৭৭ পৃষ্ঠা ) ।
এই দেওবন্দ মাদ্রাসার বেশ কিছু শাখা-প্রশাখা আমাদের এই দেশেও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে । এইগুলো কখনো খারেজী আবার কখনো কওমী মাদ্রাসা নামে আত্ম প্রকাশ করছে । এই সব মাদ্রাসা হতে প্রতি বছর হাজার হাজার ওহাবী ( দেওবন্দীগণ, ভ্রান্ত মতবাদে ও ভ্রান্ত মাযহাবে বিশ্বাসী আব্দুল ওহাব নজদীর অনুসারী তাই তাদেরকে ওহাবী বলা হয়, উর্দু ভাষার শ্রেষ্ঠ ডিকশেনারী ‘ফিরুজুল-লুগাতকাবীর’ এর ১০২০ পৃষ্ঠায় ‘ওহাবী’ অর্থে লেখা আছে- শেখ মোহাম্মদ ইবন আবদুল ওহাবের দলের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ওহাবী বলা হয়, প্রফেসর এ.এম ফয়েজ আহমদ চৌধুরী সাহেবের বাংলা ও উর্দু অভিধানের ৩০০ পৃষ্ঠায় লেখা আছে- মোহাম্মদ ইবন আব্দুল ওহাব নজদীর অনুসারী দলকে ওহাবী বলা হয় ) আলেম বের হচ্ছে এবং বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সংগঠনের নাম দিয়ে ( যেমন- হরকাতুল জেহাদ ও হেফাজতে ইসলাম ইত্যাদি ) পবিত্র মাজার শরীফ থেকে শুরু করে সমগ্র বিশ্বেই তান্ডবলীলা চালাচ্ছে, এদের কারণেই শান্তি-মুক্তি-মানবতার ধর্ম “ইসলাম” কলংকিত হচ্ছে, জঙ্গী নামে আখ্যায়িত হচ্ছে ।
দেওবন্দী মূরব্বীগণ বলেন যে, দেওবন্দ মাদ্রাসার স্থান নির্ধারক ছিলেন স্বয়ং আল্লাহর হবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম, তিনি সেখানে উপস্থিত হয়ে লাঠি মোবারাক দ্বারা মাদ্রাসার সীমা রেখা নিদিষ্ট করেছেন । আবার দেওবন্দী মুরব্বীদের আকীদা বিশ্বাস ছিল যে, মহান প্রিয় নবীর ওফাত লাভের পর তার কর্ম ক্ষমতা রহিত হয়ে গেছে এবং কেউ যদি এইরূপ আকীদা পোষণ করেন যে, এখন আল্লাহর মহান রাসূল কোথাও উপস্থিত হইতে পারেন তবে তা সরাসরি শিরিক তুল্য । তাই এখন কোথাও মিলাদ-কিয়ামের মাহফিল হইলে, দেওবন্দের অনুসারীগণ উক্ত মাহফিল হইতে গুরগুর করে বের হয়ে পড়েন ।
আবার দেওবন্দী মূরব্বীগণ বলেছেন, আল্লাহর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়া ছাল্লাম দেওবন্দে এসে উর্দু ভাষা শিক্ষা করেছেন ( নাউজুবিল্লাহ ) ।
দেখুন ! মৌলবী খলিল আহমদের বারাহেনে কাতেয়ার ২৬ পৃষ্ঠাঃ
“এক ছালেহ্ ফখরে আলম কি জিয়ারত ছে খাব মে মুশাররফ হুইয়ি তু আপকু উর্দু মে কালাম কারতে দেখ কর পুচা কেহ্ আপকু ইয়ে কালাম কাহা ছে আগেয়ী আব তু আরবী হেয় ফরমায় কেহ্ জবছে ওলামায়ে মাদ্রাসায়ে দেওবন্দ ছে হামারা মুয়ামেলা হুয়া হামকু ইয়ে জবান আগেইয়ী” ।
এক নেক বান্দ ( অর্থাৎ খলিল আহমদ নিজেই ) স্বপ্নযোগে রাসূলে পাককে দেখলেন যে তিনি উর্দু ভাষায় কথা বলেন, প্রশ্ন করলেন আপনিতো আরবী ভাষী- উর্দু কিভাবে শিখেছেন ? আল্লাহর হাবীব ফরমান, যখন থেকে দেওবন্দী ওলামাগণের সহিত আমার সম্পর্ক হল, তখন থেকে তাদের সংস্পর্শে আমি উর্দু ভাষা শিখে ফেলি ।
পরিশেষে, সকল ছুন্নী মুসলমানকে জানানো যাচ্ছে যে, দেওবন্দী বদমাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা মৌলবী কাসেম নানতভী স্বীয় চটি কিতাব তাহজিরুন্নাছের ৩-১৪ ও ২৮ পৃষ্ঠায় মহান প্রিয় নবীকে আখেরী নবী অস্বীকার করেছে ।
ওহাবীদের বড় নেতা- মৌলবী রশিদ আহমদ গংগুহী ও মৌলবী খলিল আহমদ আম্বেটবী বারাহেনে কাতেয়ার ৫১ পৃষ্ঠায় আল্লাহর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম-এর এলেমকে শয়তান মালাউনের এলেমের চেয়েও কম নির্ধারণ করেছে ।
ওহাবীদের প্রধান মুবাল্লেগ আশরাফ আলী থানভী- হেফজুল ঈমানের ৮ পৃষ্ঠায় মহান প্রিয় নবীর এলমে গায়েবকে সর্ব সাধারণ নাবালেগ শিশু পাগল ও চর্তুষ্পদ জন্তুদের সহিত তুলনা করেছে । সকল মুসলমানদের নিকটেই এসব কুফুরী ।
এজন্যই ওহাবী দেওবন্দীগণের এই প্রধান ৪ জন- মৌলবী কাসেম নানতভী, মৌলবী রশিদ আহমদ গংগুহী, মৌলবী খলিল আহমদ আম্বেটবী ও মৌলবী আশরাফ আলী থানভী ইসলামী শরয়ার দৃষ্টিতে কাফের ও মুরতাদ হয়ে গিয়েছে ।
মক্কা ও মদিনা শরীফের ফতোয়া- “হোচ্ছামুল হারামাইন” এর ১২ পৃষ্ঠা দেখুন !
“ওয়া বিল জুমলাতে হায়ু-লায়ে আততাওয়ায়েফু কুল্লুহুম কুফফারুন মুরতাদুনা খারিজুনা ইসলাম বি ইজমায়িল মুছলিমিন মান শাককা ফি কুফরিহি ও আজাবিহি ফাকাদ কাফারা” ।
এরা সকলে অর্থাৎ ঃ মীরজা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী, কাসেম নানতভী, রশিদ আহমদ গংগুহী, খলিল আহমদ আম্বেটবী, আশরাফ আলী থানভী, ( এবং যারা তাদের আকীদায় বিশ্বাসী ) নিসন্দেহে কাফের ও মুরতাদ, ইজমায়ে উম্মতের দৃষ্টিতে এরা ইসলাম থেকে বহিষ্কৃত যে কেউ তাদের কাফের হওয়ার ব্যাপারে সন্দেহ পোষণ করবে- সেও কাফের হয়ে যাবে ।
মক্কা শরীফের প্রখ্যাত আলেম আল্লামা ছাইয়্যেদ ইছমাঈল রহমাতুল্লাহি আলাইহি স্বীয় ফতোয়ায় লিখেছেন-
“আম্মাবাদ ফা-আকুলু ইন্না হায়ু-লায়িল ফারকু আল ওয়াকিয়িনা ফিল ছাওয়ালে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী ও রশিদ আহমদ গংগুহী ও মান তাবায়াহু কাখলিল আম্বেটবী ও আশরাফ আলী থানভী গাইরাহুম লা শুবহাতা ফি কুফরিহিম বিলা মুজালুন লা শুবহাতা ফিমান শাক্কা বাল ফিমান তাওয়াককাফা ফি কুফরিহিম মুজালুন মিনাল আহ্ওয়ালে” ।
অর্থাৎ হামদ ও সালাতের পর বলছি উল্লেখিত দল উপরে প্রশ্নে যাদের আলোচনা করা হয়েছে- যথা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী, রশিদ আহমদ গংগুহী এবং যারা তাদের অনুসারী যেমনঃ- খলিল আহমদ আম্বেটবী ও আশরাফ আলী থানভী গংদের কুফুরীতেও কোন সন্দেহ নেই এমনকি সন্দেহের কোন অবকাশ ও নেই, বরং যারা তাদেরকে কাফের বলতে সন্দেহ করবে, যে কোন অবস্থায় যে কোনভাবে ( এদেরকে ) কাফের বলা থেকে বিরত থাকবে বরং তাদের কুফুরীতে কোন সন্দেহ নেই ।
( ফতোয়াঃ হোচ্ছামুল হারামাইন শরীফ- ১৩০ পৃষ্ঠা )
অখন্ড ভারত বর্ষের ওলামায়ে ইসলামের ঐক্যমতের ফতোয়া আচ্ছাওয়ারিমুল হিন্দিয়ার ৭ পৃষ্ঠায় এ সকল লোকদের ( অর্থাৎ- কাদিয়ানী, ওহাবী ও দেওবন্দী ) পিছনে নামাজ পড়া, তাদের জানাজা পড়া তাদের সহিত বিবাহ-শাদী করা, তাদের হাতের জবাইকৃত জন্তুর গোশত খাওয়া, তাদের কাছে বসা, কথা-বার্তা বলা এবং সকল প্রকার লেনদেন ও আচরণের হুকুম আসলে এরূপ, যেরূপ হুকুম রয়েছে মুরতাদের বেলায়, অর্থাত সকল আচরণ লেনদেন ও কথাবার্তা কঠিন হারাম ও মস্ত বড় গোনাহ ।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:০৪

আমারনামবিডি বলেছেন: ভাই একটু শর্টকাটে লিখতে ভালো হয়, পড়তে সুবিধা হয় ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৩

রাসেল সরকার বলেছেন: আপনার পরামর্শ অনুযায়ী লেখার চেষ্টা করবো ।

২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১৬

তানভীরএফওয়ান বলেছেন: এতোগুলা মিথ্যা কথা বল্লি......লজ্জা করেনা ??

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০০

রাসেল সরকার বলেছেন: বস্তুর দাসত্ত্ব আত্মা সর্ব মিথ্যার অন্ধকারে নিমজ্জিত তথা শয়তানের শিকলে আবদ্ধ । তাই তারা সত্যকে যেমন উপলদ্ধি করতে পারে না, তেমনি মিথ্যাকেও উপলব্দি করতে পারে না । ..... সত্য প্রকাশের জন্য যখন কোন কিছু লিখতে মনস্থির করি তখন উপযুক্ত প্রমাণাদী পর্যালোচনা করেই লিখি ।

৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৫:৩৫

আল্লাহ আমাদের দেখছেন বলেছেন: “যে বিষয়ে তোমার কোনো জ্ঞান নেই, (অযথা) তার পেছনে পড়ো না।” কেননা কান,চক্ষু ও অন্তঃকরণ,এদের প্রত্যেকটি জিজ্ঞাসিত হবে। (সূরা আল-ইসরাঃ৩৬)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৬

রাসেল সরকার বলেছেন: যারা সত্য পেয়েও অপরের নিকট প্রকাশ করেনি, তাদের জন্য রয়েছে ভয়ানক শাস্তি ।

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২৩

ইমদাদুল্লাহ বলেছেন: বাহ্ বাহ্ পাওয়ার যোগ্য, অজানা অনেক কিছু জানতে পাইলাম,আরো জানার ছিল

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৪৯

রাসেল সরকার বলেছেন: আত্মায় বস্তুবাদ লালন করে ঈমানদার তথা মুসলিম কোনকিছুই দাবী করা যায় না ।

৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২০

মুহাম্মদ রেজাউল হাসান বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্‌ পড়ে খুব ভাল লাগল।না জানা কথা গুলো জানিয়ে দিবার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।সামনে এমন কিছু আরো দিবেন

২২ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫

রাসেল সরকার বলেছেন: অনেক অনেক শুকরিয়া ।

৬| ২২ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০

ফিরোজ মাহমুদ১৯৯০ বলেছেন: দেওবন্দী ওহাবীদের স্বরূপ উন্মোচন করার জন্য লেখককে অভিনন্দন, আরো লিখা চাই

২২ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:২১

রাসেল সরকার বলেছেন: অনেক অনেক শুকরিয়া । আপনার আগামী সুন্দর জীবন কামণা করছি ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.