নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চেতনায় বদর-ওহোদ-কারবালা ।

রাসেল সরকার

প্রিয়নবীর প্রেমহীন আত্মামৃত, সর্ব মিথ্যার অন্ধকারে নিমজ্জিত ।

রাসেল সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতবর্ষে ওহাবী ফের্কা ঃ

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:২২

ইসমাঈল দেহলভী ছিল ইমামে আহলে ছুন্নাত শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভীর আপন ভাতিজা । ইসমাঈল দেহলভী বাল্য শিক্ষা হতে উচ্চ শিক্ষা পর্যন্ত সম্পন্ন করেছিল শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভী সাহেবের নিকট । তবে সে একটি পারিবারিক বিবাদকে কেন্দ্র করে গৃহ হারা হয়ে ভারত উপমহাদেশে ওহাবী নামের এক নতুন ফের্কার উদ্ভব ঘটায় ।
শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভী সকল ভাইদের মধ্যে বড় ছিলেন । ওফাত লাভের পূর্বে তিনি তাঁর পিতার স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তিকে একটি বন্টন নামার মাধ্যমে প্রত্যেক হকদারের মধ্যে ভাগ বাটওয়ারা করেন । ইসমাঈল দেহলভীর পিতা তাঁর দাদার জীবদ্দশায় পরলোক গমন করার কারণে সে তাঁর দাদার সম্পত্তি থেকে শরীয়া আইনেই বঞ্চিত হয় । তারপরও দয়া করে শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভী নিজের অংশ ও অন্যান্য ভাইদের অংশ হতে কেটে এই পরিমাণ সম্পত্তি ইসমাঈল দেহলভীর জন্য নির্ধারণ করেন যাতে সে শাহ বংশে বসবাস করতে পারে । কিন্তু ইসমাঈল দেহলভী আপত্তি করল যে, আমি আমার বাবার পুরো অংশ চাই, নচেৎ আমি মোটেই কিছু নিব না । শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভী বুঝালেন যে, তুমি শরীয়া আইন মোতাবেক সম্পত্তি মোটেই পাচ্ছনা, সে ক্ষেত্রে আমি তোমার জন্য উল্লেখিত হারে কিছু সম্পত্তি নির্ধারণ করেছি । তুমি আমার এই সিদ্ধান্ত মেনে নাও ।
ইসমাঈল দেহলভী চাচার বন্টকী সিদ্ধান্তের অবহেলা করে ঘর ছাড়া হয়ে নতুন বুদ্ধি খাটায় । ইসমাঈল দেহলভী বড় বক্তা ছিল, অনেক দিন পর্যন্ত দেশ-বিদেশে গ্রামে গঞ্জে ওয়াজ নসিহত করে বেড়ায় । মানুষ তাকে শাহ্ ওলীউল্লাহ মোহাদ্দেসে দেহলভীর দৌহিত্র হিসেবে অত্যন্ত শ্রদ্ধা করতো ।
ইসমাঈল দেহলভী দেশে ফিরে কিছুদিন পর শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভী এর এক জামাতা মৌলভী আব্দুল হাই (মাহমী) কে পক্ষ করে শাহ্ আব্দুল আজিজ দেহলভীর কিছু সম্পত্তি জবর দখল করে নেয় । আর প্রকাশ্য বন্টন নামার উপেক্ষা করতে থাকে । এতে ইসমাঈল দেহলভীর কোন লাভ হল না, কারণ শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভীর অন্যান্য ভাইগণ বন্টন নামার পক্ষে ছিলেন । তাঁরা সকলে একত্রিত হয়ে ইসমাঈল দেহলভীকে সম্পত্তি হতে বেদখল করে দিলেন ।
ইসমাঈল দেহলভী সম্পত্তি পূনঃ দখল করার জন্য ভারত বিখ্যাত শ্বরীর চর্চাবিদ এবং বড় লাঠিয়াল সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীর নিকট গমন করে । সৈয়দ আহম্মদ বেরলভী বললেন, সম্পত্তির দখল করার পূর্বে শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভীর আহলে ছুন্নাত ওয়াল জামায়াতের ইমামত দখল করে লও । অথবা তাঁর এই ইমামতির বিপক্ষে নতুন কোন তরীকা কায়েম কর । ইসমাঈল দেহলভী বহু চিন্তা ভাবনা করে আহলে ছুন্নাত ওয়াল জামায়াতের বিপক্ষে প্রথমে খারেজী মাযহাব সমর্থন করে । পরর্তীতে এই মাযহাব খানাকে ওহাবী মাযহাবে রুপান্তর করে । অন্য দিকে সৈয়দ আহম্মদ বেরলভী আহলে ছুন্নাত ওয়াল জামায়াতের ইমামতির স্থলাভিষিক্ত হওয়ার জন্য শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভীর শিষ্যত্বলাভ করেন । কিছু দিন যেতে না যেতে শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভী সাহেবকে বললেন, আমার জাহেরী শিক্ষা বন্ধ করুন । আমি কালো অক্ষর সাদা দেখছি । শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভী সাহেব বুঝতে পারলেন যে, সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীর মতলব খারাপ । কালো অক্ষর সাদা দেখার তথাকথিত অর্থ এই যে, সে কামালিয়াতের দরজায় পৌছে গেছে । এখন শুধু বাকী রয়েছে আমার থেকে খেলাফতটা নেয়া । শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভী এই কুমতলবী ছাত্রের উপর রাগান্বিত হয়ে নিজ ভাই শাহ্ আব্দুল কাদের দেহলভীকে বললেন, সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীকে আমার পাঠশালা হতে বের করে দাও । শাহ্ আব্দুল কাদের দেহলভী তাকে বের না করে কিছু দিন পর্যন্ত নিজেই শিক্ষা প্রদান করেন । কিন্তু সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীর শিক্ষালাভের একই নতিজা দাঁড়ালো যা আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভীর নিকট দাঁড়িয়েছিল ।
শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভী এর উল্লেখিত সৈয়দ আহম্মদ বেরলভী ও ইসমাঈল দেহলভী দু’জন বিদ্রোহী ছাত্র কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ছুন্নী নীতিমালাকে বদনাম করার জন্য নতুন আন্দোলন শুরু করেন । সৈয়দ আহম্মদ বেরলভী হজ্ব পালনের ভান করে মক্কা শরীফ গিয়ে ওহাবী নীতিমালার কিতাবুত তাওহীদ নামক পুস্তক খানা কতিপয় নজদবাসীর মাধ্যমে দিল্লী প্রেরণ করেন । উক্ত কুফুরী পুস্তক খানা ইসমাঈল দেহলভীর হস্তগত হওয়ার পর তিনি কুফুরী বইখানার উর্দু অনুবাদ করে হিন্দুস্থানে প্রচার শুরু করে । এই অনুবাদের নাম রাখা হয়েছিল “তাকবীয়াতুল ঈমান” ।
এই ধর্মনাশা পুস্তকের সমর্থন নেয়ার জন্য ১২৪০ হিজরী সনে ইসমাঈল দেহলভী, মৌলভী আব্দুল হাই মাহমী এবং মৌলভী আব্দুল গণি মাহমীদেরকে সঙ্গে করে দিল্লী জামে মসজিদ প্রাঙ্গনে ছুন্নী ওলামায়ে কেরামদের সঙ্গে তর্ক বাহাসে উপনীত হন । বাহাসের বিষয় বস্তু অনেক ছিল তন্মধ্যে প্রথম বিষয় ছিল যে, মহান প্রিয়নবী একজন সাধারণ মানুষ ছিলেন এবং আমাদের মত মানুষ ছিলেন ।
ছুন্নী ওলামায়ে কেরামগণ উল্লেখিত মিথ্যা ও ভ্রান্ত প্রশ্নের দাঁত ভাঙ্গা উত্তর দিলেন । তখন ইসমাঈল দেহলভী নিরুত্তর হয়ে পালাবার চেষ্টা করেন এবং পালিয়েও গেলেন ।
ইসমাঈল দেহলভী বাহাসে অপদস্ত হওয়ার পর দিশেহারা হয়ে সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীর নিকট গিয়ে বললেন যে, তর্ক বাহাস দ্বারা ওহাবী নীতিমাল বাস্তবায়ন করা অসম্ভব, তাই এখন হতে আমার নতুন তরীকত পন্থী হতে হবে । তাই আপনি আমাকে সেই নতুন তরীকতের সবক প্রদান করুন । এই কথার প্রতি উত্তরে সৈয়দ আহম্মদ বেরলভী বললেন, আমার নিজেরই তরীকতের বাইয়াত নেই সেক্ষেত্রে আমি তোমাকে তরীকতের সবক দিলে তা বিশ্বাস করবে কে ? ইসমাঈল দেহলভী নিরাশ হয়ে সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীকে বললেন, আমি আপনার জন্য তরীকতের সবকের বিশেষ ব্যবস্থা করছি, আপনি শান্ত থাকুন । শেষ পর্যন্ত ইসমাঈল দেহলভী সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীকে নিম্ন নিয়মে আল্লাহ পাকের হাতে বাইয়াত করালেন । এই আধুনিক নিয়মে এই তথা কথিত বাইয়াতের ঘটনাটি ইসমাঈল দেহলভী তার ফার্সী কিতাবের মধ্যে বর্ণনা করে, যার বাংলা অনুবাদ হলঃ-
“ইসমাঈল দেহলভী বলেনঃ একদা আল্লাহ পাক জনাব সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীর হাতকে চেপে ধরে কতিপয় উচ্চমানের অদ্বিতীয় পাক পবিত্র বস্তু তাঁর হস্তে প্রদান করে বলেন, হে সৈয়দ ! এই মুহুর্তে আমি তোমাকে এতটুকু ফয়েজ দিলাম । পরবর্তীতে আমি তোমাকে আরও অনেক ফয়েজ প্রদান করতে ইচ্ছা রাখি । অর্থাৎ এতদ্দেশে পীরগণ সাধারণ মানুষকে যেমন মুরীদ করার জন্য পীরের হাতের উপর মুরীদের হাতকে রেখে বাইয়াত করান, অবিকল সেইরূপ আল্লাহ পাক সৈয়দ সাহেবের ডান হাতকে তাঁর নিজ হাতে রেখে মুরীদ করে নিলেন ।
সৈয়দ আহম্মদ বেরলভী আল্লাহ পাকের হাতে মুরীদ হওয়ার পর একটি ঘোষণা দিলেন যে, আল্লাহ পাক নিজেই করুণা করে কোন মানুষের উসিলা ছাড়া একক ভাবে আমাকে বিশেষ তরীকা বখশিস করলেন । অর্থাৎ শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভীর মোজাদ্দেদিয়া তরীকার আমার আদৌ প্রয়োজন নেই ।
আল্লাহ পাক সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীকে মুরীদ করার পর এক ঘোষণার মাধ্যমে বললেনঃ হে সৈয়দ আহম্মদ বেরলভী ! তুমি যাকে ইচ্ছে কর সকলকে মুরীদ করতে পার, এতে আমার সম্পর্ণ সম্মতি রয়েছে ।
অর্থাৎ সৈয়দ আহম্মদ বেরলভী আল্লাহ পাকের হাতে মুরীদ হওয়ার পর একটি ঘোষণা দিলেন যে, আমি বিশেষ তরীকার পীর । যার যার ইচ্ছে এই তরীকায় বাইয়াত হতে পারে । এই ঘোষণার পর পরই সর্ব প্রথম ইসমাঈল দেহলভী সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীর হাতে মুরীদ হলেন । আর তিনি হিন্দুস্থানের মধ্যে ঘোষণা করে দিলেন তোমরা মোজাদ্দেদিয়া তরীকা পরিহার করে সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীর তরীকায় মুরীদ হও । কারণ এ তরীকার উদ্ভাবক হলেন স্বয়ং আল্লাহ পাক ।
অতঃপর ইসমাঈল দেহলভী ওয়াজ নসিহতের ভান করে সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীর তরীকত প্রচারের জন্য আফগানিস্তানে গমন করেন । সেখানেও তিনি এই আধুনিক তরীকত বিস্তার করতে গিয়ে আফগানী ওলামাদের হস্তে বহু নাজেহাল হন । সকলেই খোদা প্রাপ্ত তরীকতের কথা শুনে অবাক হন । কারণ আল্লাহ পাক হলেন নিরাকার তাঁর হাত পা নেই, সেক্ষেত্রে সৈয়দ আহম্মদ বেরলভী আল্লাহ পাকের হাতে কিরূপে মুরীদ হলেন ? একথাটি কোন অজ্ঞ বুদ্ধি হীনও মেনে নিবে না ।
অতঃপর ইসমাঈল দেহলভী স্বয়ং পাগলা মনে হিন্দুস্থানের অলিগলী দেশ দেশান্তর পর্যন্ত পৌছে গিয়েও তার পীর সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীর আধুনিক খোদা প্রদত্ত তরীকা বিস্তার করতে পারলেন না । অবশেষে তিনি বঙ্গ মুখী হয়ে ১৮২৩ ইং সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীকে সঙ্গে করে কলিকাতায় উপস্থিত হন । এ উপস্থিতির মূল উদ্দেশ্য ছিল যে, সাধারণ ধর্ম প্রাণ মানুষদেরকে সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীর তরীকতের যাঁতাকলে আবদ্ধ করা । ঠিক সে সময় শিখদের বিরুদ্ধে তারা পীর মুরীদ দু’জনেই জিহাদ করার জন্য কলিকাতা অধিবাসীদেরকে আহবান করেন । কলিকাতার অধিবাসী মুসলিমগণ ইসমাঈল দেহলভীকে জিজ্ঞাসা করলেন যে, আপনি শুধু শিখ সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীর হাতে বাইয়াত নিতে চাচ্ছেন, তবে মুসলমানদের পরম শত্রুদল (ইংরেজ জাতি ) তাদের বিরুদ্ধে কিছু বলছেন না কেন ? ইসমাঈল দেহলভী তদুত্তরে বললেন যে, ইংরেজ জাতী হতে আপাতত আমাদের তত ক্ষতি হচ্ছে না । তাই আপনারা শিখ সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আমার পীর কেবলার সঙ্গে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হউন ।
ইসমাঈল দেহলভীর এই অশ্রুঝরা ওয়াজ শ্রবণ করার পর অনেক লোক শিখদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার লক্ষ্যে সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীর সঙ্গে প্রতিজ্ঞাবদ্ধও হলেন । ( তাওয়ারিখে আজিবা পৃষ্ঠা নং ৭৩ তারিখে মাযহাবে ইসলাম লাহোর হতে প্রকাশিত ৬৬০ পৃষ্ঠা দেখুন ) ।
ইসমাঈল দেহলভী যখন সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীকে আল্লাহ পাকের হাতে মুরীদ করে গোমরাহ করলেন তখন ভারত উপমহাদেশে শুধু মোজাদ্দেদিয়া তরীকার প্রচলন ছিল । এই তরীকতের প্রধান পীর ছিলেন ইমামে আহলে ছুন্নাত ওয়াল জামায়াত আল্লামা শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভী । তিনি সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীর খোদা প্রাপ্ত তরীকতের বন্টন নীতির হাল চাল দেখে বড় অসন্তুষ্ট হন ।
শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভী সাহেব, সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীকে তরীকতের খেলাফত দেননি । কারণ শাহ্ আব্দুল আজিজ মোহাদ্দেসে দেহলভীর জীবদ্দশায় তরীকতহীন সৈয়দ আহম্মদ বেরলভীই ইসমাঈল দেহলভী নামীয় খারেজী আকীদা পন্থীকে মুরীদ করেন । এবং সৈয়দ আহম্মদ বেরলভী স্বয়ং ইসমাঈল দেহলভীর সহায়তায় খোদার হাতে মূরীদ হয়েছিলেন ।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৬:২৬

একজন মুসলিম বলেছেন: এই গাজা খোড়ী গল্পে উৎস জানালে অনুসন্ধিৎসু মুসলিমগন খুশি হতো।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৫১

রাসেল সরকার বলেছেন: jader atta jibone kafer yazider napaki biddoman kabol tara e .......

২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৫:৩১

আল্লাহ আমাদের দেখছেন বলেছেন: কি সব উদ্ভট লেখা লেখি, আপনার প্রতিটা লেখায় উন্মাদনার ছড়াছড়ি, দয়া করে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না,
“যে বিষয়ে তোমার কোনো জ্ঞান নেই, (অযথা) তার পেছনে পড়ো না।” কেননা কান,চক্ষু ও অন্তঃকরণ,এদের প্রত্যেকটি জিজ্ঞাসিত হবে। (সূরা আল-ইসরাঃ৩৬)

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৫৭

রাসেল সরকার বলেছেন: যথেষ্ট প্রমাণাদী এবং সঠিক হতিহাস পর্যালোচনা করেই লিখেছি । সর্ব মিথ্যার অন্ধকারে নিমজ্জিত আত্মা, সত্য যেমন উপলব্দি করতে পারেনা তেমনি মিথ্যাও উপলব্দি করতে পারেনা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.