নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চেতনায় বদর-ওহোদ-কারবালা ।

রাসেল সরকার

প্রিয়নবীর প্রেমহীন আত্মামৃত, সর্ব মিথ্যার অন্ধকারে নিমজ্জিত ।

রাসেল সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

মহান আওলিয়াকেরাম সত্যের অবিচল ধারা :-

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:২৩

মহান আওলিয়াকেরাম থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া মানে সত্যের অবিচল ধারা হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া তথা নিজেকে সর্ব মিথ্যার অন্ধকারে নিমজ্জিত রাখা । মহান আওলিয়াকেরামের দিশা-দর্শন আত্মা-জীবনে ধারণ করে সমাজ-রাষ্ট্রে-বিশ্বে কায়েম করতে পারলেই আত্মার মুক্তি ও জীবনের স্বাধীনতা পাওয়া যাবে । যারা দ্বীনের ছদ্মনামে বা লেবাশে মহান আওলিয়াকেরামের শান-মান অস্বীকার করে এবং পবিত্র মাজার শরীফ জিয়ারতের বিরোধীতা করে তারাই যুগের এজিবাদী চক্র । এজিদবাদী চক্রের অনুসারী বা সমর্থক হয়ে ঈমানদার তথা ছুন্নী তথা মুসলিম কোনকিছুই দাবী করা যায় না । কেননা এজিদী মতবাদ শুধু মানবতার বিপরীত নয়, ঈমান-দ্বীনেরও দুশমন ।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:০৭

নতুন বলেছেন: আপনারা আবার কোন দল?

রাসুলের ইসলামকে ভাগাভাগী করছেন কেন? রাসুল সা: কি শিয়া/ছুন্নি/কাদেয়ানি ইসলাম রেখে গেছেন?

০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:০৯

রাসেল সরকার বলেছেন: # নতুন # প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ । রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম বলেন, হাতে জ্বলন্ত আগুনের কয়লা রাখা যেমন কঠিন, শেষ যুগে ঈমান রক্ষা করা আরো কঠিন হবে । অন্যত্র মহান প্রিয়নবী বলেন, শেষ যুগে ইসলামের নামে ৭৩ ফেরকা হবে, এর মধ্যে একটি মাত্র দল ব্যতীত অন্য সবদল জাহান্নামী হবে । উপস্থিত সাহাবায়েকেরামগণ বললেন, ইয়া রাসূল্লাহ, নাজাত প্রাপ্ত দল কোনটি ? উত্তরে মহান প্রিয়নবী বললনে, আমি এবং আমার সাহাবায়ে কেরাম যে পথে ও মতে আছে, যারা ঐ পথ ও মতে থাকবে, তারাই একমাত্র নাজাত প্রাপ্ত দল । ইবনে তাইমিয়া লিখেছেন, নাজাত প্রাপ্ত দলটির নাম আহলে ছুন্নাত ওয়াল জামায়াত বা সংক্ষেপে ছুন্নী দল ।

২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:৩৫

নতুন বলেছেন: এখন সমস্যা হইলো আপনি বলবেন বাকি ৭২ ফেরকা ভুল।

কিন্তু বাকি ৭২ ও বলবে যে তারা বাদে সবাই ভুল :)

আপনার সামনে কোরআন আছে রাসুলের হাদিস। বাংলা +ইংরেজী অনুবাদ আছে।

পড়ুন.. শিখুন..জানুন... বাবার কাছে যেত হবে আর তাকে টাকাপয়সা দিতে হবে এমনতো রাসুল কখনোই বলেনাই।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:১৬

রাসেল সরকার বলেছেন: ধরুন, কোন এক ব্যক্তি স্ত্রীকে পেগনেট অবস্থায় রেখে চাকুরীর উদ্দেশ্যে বিদেশ চলে গেলেন । দশ বছর পর কোন এক তারিখে স্বদেশে ফিরে আসার জন্য মনস্থির করলেন । ঐ তারিখে তার স্ত্রী ছেলেকে বললেন যে, আজ তোমার বাবা আসবেন, তাকে এগিয়ে নিয়ে আসতে পারবা ? উত্তরে ছেলে বলল; বাবাকে চিনব কেমন করে ? মা বললেন ; যার পরনে থাকবে প্যান্ট, শ্যাট এবং হাতে থাকবে লাগেজ উনিই হবেন তোমার বাবা । মায়ের এই কথামত ছেলে তার বাবাকে এগিয়ে নিয়ে আসার জন্য চলে গেলেন .... ।
প্যান্ট, শ্যাট ও হাতে ল্যাগেজ নিয়ে এক ব্যক্তি এসে বললেন যে, আমি তোমার বাবা, একটু পরে আরেক জন এসে বললেন যে, আমি তোমার বাবা ..... এইভাবে একাধিক ব্যক্তি বাবা দাবী করলে........। ছোট ছেলেটি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে বললেন যে, তোমরা সবাই আমার মায়ের কাছে চল.... আমার মা যাকে বাবা বলতে বলবেন, আমি তাকেই বাবা বলে মেনে নেব । .....
" আমরা মহান প্রিয়নবী, সাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈন, তাবে-তাবেঈন, সত্যের ইমাম বৃন্দ এবং খাজাবাবা ও গাওছে পাক তাদের কাউকেই পাইনি কিন্তু এমন কিছু হক্কানী পীর মাশায়েখদেরকে পেয়েছি যারা মহান আওলিয়াকেরামদের কথা বলেন এবং তাদের দিশা-দর্শনের ভিত্তিতে জীবন গঠন করার জন্য নসিহত করছেন । তাই একথা নিঁঃসন্দেহে বলা যায় যে, মহান আওলিয়াকেরামের অনুস্বরণই সঠিক পথের দিশা এবং আওলিয়া কেরামের পথ হারিয়ে ফেলা মানে প্রকৃত ইসলাম হারিয়ে ফেলা ।

৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৭

নতুন বলেছেন: সব ফেরকাই তো নিজেদের সহী বলে দাবি করে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১৩

রাসেল সরকার বলেছেন: দ্বীনের ছদ্মনামে বা লেবাশে যারা মহান আওলিয়াকেরামের শান-মান এবং পবিত্র মাজার শরীফ জিয়ারতের বিরোধিতা করে, তারাই হচ্ছে যুগের এজিদবাদী চক্র ।
মহান আওলিয়াকেরামের অনুসরণই সঠিক পথের দিশা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.